শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

সাংগঠনিক দুর্বলতা ক্রীড়া উন্নয়নে অন্তরায়

ইকরামউজ্জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সাংগঠনিক দুর্বলতা ক্রীড়া উন্নয়নে অন্তরায়

ক্রীড়াঙ্গনে সংগঠকদের মধ্যে বিভাজন, দায়িত্বহীনতা, বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সদিচ্ছা ও সমন্বয়ের অভাবের ক্ষতিকর দিকটা যত সময় গড়াচ্ছে প্রকটভাবে লক্ষণীয় হচ্ছে। সংগঠকদের মধ্যে প্রশাসনিক দক্ষতা ও বলিষ্ঠ অঙ্গীকার না থাকায় সহজ কাজগুলোও করতে পারছেন না তারা। সাংগঠনিক ক্ষেত্রে ন্যূনতম শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। সেই নব্বই থেকে বিভিন্ন জাতীয় ক্রীড়া ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশনে শতকরা ৯৫ ভাগেরও বেশি দলীয় রাজনৈতিক পরিচয়ে সংগঠক হওয়ার প্রধান বিবেচ্য হওয়াতে ক্রীড়াঙ্গনে আইনের শাসন বলতে কিছুই নেই। এতে করে ক্রীড়াঙ্গনে সংগঠক নামধারী একদল যা ইচ্ছা তাই করছেন ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থ চরিতার্থ করার লক্ষ্যে। এদের নেই কোনো ধরনের জবাবদিহিতা ও দায়বদ্ধতা। এরাই ক্রীড়া অগ্রগতির ক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন! সাংগঠনিক ক্ষেত্রে সংগঠকদের অধঃপতন ঘটেছে। ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে বিশ্বাস ও অনাস্থার অভাব। বিভিন্ন খেলার সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো সম্ভব হচ্ছে না।

ক্রীড়াঙ্গনে আত্মকেন্দ্রিকতা, স্বার্থপরতা, দ্বন্দ্ব এসব দোষ চাপিয়ে দেওয়ার খেলা বড় বেশি জোরালো। এ প্রতিবন্ধকতা ও প্রতিকূলতার দেয়াল ভাঙা সম্ভব হচ্ছে না। বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হলেও ক্রীড়াঙ্গনের সার্বিক চিত্র কিন্তু অন্যরকম। সময়ের ব্যবধানে আরও অনেক কিছু হওয়া উচিত ছিল, তা হয়নি। বরং বিভিন্ন ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়েছে! ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে এক ধরনের উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা। মানুষ যা ভাবছে তাদের চিন্তার প্রতিফলন নেই ক্রীড়াঙ্গনে। একটি সুস্থ সবল জাতি গঠনে খেলাধুলার ভূমিকা কারও অজানা নয়। খেলাধুলা জাতির প্রাণ। বালক, কিশোর, তরুণ ও যুবকদের মানসিক ও শারীরিক সামর্থ্য পূর্ণতা পেলেই তো তারা সমাজ ও রাষ্ট্রকে পুরোপুরি মদদ দিতে পারবে। খেলাধুলা পারে সুস্থ-সবল জাতি গড়তে। এ দৃষ্টিকোণ থেকে দুনিয়াজুড়ে ক্রীড়া চর্চাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। ক্রীড়া ক্ষেত্রে বিনিয়োগ বেড়েছে।

স্বাধীনতার পর থেকে যখন যে সরকার ক্ষমতায় ছিল প্রত্যেকেই ক্রীড়া ক্ষেত্রকে ঘিরে উৎসাহ দেখিয়েছে এটা সত্যি, তবে চিন্তাশীল পরিকল্পনার মাধ্যমে ক্রীড়াঙ্গনে কাজ করার বিষয়ে মাথা ঘামানো হয়নি। খেলাধুলাকে দেখা হয়েছে নেহাত আবেগের দৃষ্টিতে! এর জন্য দায়ী ক্রীড়া সংগঠকদের অসচেতনতা, অদূরদৃষ্টিতার অভাব এবং সুযোগ-সম্ভাবনাকে বোঝার অক্ষমতা! খেলা কিন্তু মোটেই খেলা নয়, মনে হয় হলো, না হয়তো হলো না— এমন ধরনের কিছু নয়! বর্তমান দুনিয়ায় খেলার চর্চা আর এ ক্ষেত্রে উৎকর্ষ প্রদর্শনের গুরুত্বই আলাদা। যারা উৎকর্ষের জন্য চেষ্টা করে তারাই অগ্রগতির পথে যায়। আমাদের ক্রীড়াঙ্গন চলছে লক্ষ্যহীন, এলোপাতাড়িভাবে। ক্রীড়াঙ্গনের প্রতিটি স্তরে দলীয় রাজনীতির মদদ। এটা ঐতিহ্যে পরিণত হতে চলেছে! দলীয় রাজনীতির প্রভাবে ক্রীড়াঙ্গনে অনেক সংগঠকের (জাতীয় ফেডারেশনগুলোতে) আচার-আচরণ রীতিমতো বেপরোয়া। কোনো কিছুরই ধার ধারেন না। এদের লক্ষ্য একটাই, ক্রীড়াঙ্গনে জড়িয়ে থাকা এবং এ চত্বরের পরিচিতিকে ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থে ব্যবহার করা।

দেশের ক্রীড়াঙ্গনের স্বার্থে নেতিবাচক কার্যকলাপ, উদাসীনতা এবং গা-ছাড়া ভাব পীড়াদায়ক। গভীরতার মধ্যে ঢোকার ক্ষেত্রে অনীহা। ভাবা হচ্ছে ক্রীড়া চর্চা তো চলছে। কিন্তু এ ধরনের চর্চার তো কোনো মানে নেই। এটা তো জাতির জন্য অর্থবহ নয়। আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে পেক্ষাপট ও দিকনির্দেশনা পাল্টাচ্ছে সময় এবং প্রয়োজনের পরিপ্রেক্ষিতে— এগুলো থেকে দূরে থাকা মানেই পিছিয়ে পড়া। দেশ স্বাধীন হওয়ার পঁয়তাল্লিশ বছর পরও অলিম্পিকে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে ‘ওয়াইল্ড কাউই’ বড় ভরসা। কোয়ালিফাই করে অংশ নেওয়ার গৌরব অর্জনে সুষ্ঠু চিন্তা-ভাবনা নেই। দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ফুটবল।

ভুটানের সঙ্গে এশিয়ান কাপের বাছাই পর্বে (শেষ সুযোগ বাংলাদেশের) ‘প্লে-অফের’ আগে এখন ভাবা হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয় দল ভুটানের বিপক্ষে জিতে ‘কোয়ালিফাই’ করতে পারবে তো! চুন খেতে খেতে মুখ যে পুড়ে গেছে। আত্মবিশ্বাস তলানিতে ঠেকেছে। ক্রীড়া সংস্কৃতি গড়ে না ওঠায় আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে বিশৃঙ্খল অবস্থা। কোনো কিছুই বলতে গেলে ঠিকমতো পরিচালিত হচ্ছে না। বোঝা না বোঝার ক্ষেত্রেও রয়ে গেছে দ্বিধাদ্বন্দ্ব। একটা সময়ে আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে সেবার বিনিময়ে সংগঠকদের চাওয়া-পাওয়ার কিছু ছিল না। সংগঠকরা দায়িত্ব পালন করেছেন আন্তরিকতার সঙ্গে সাধ্যমতো। এরা কাজটা উপভোগ করেছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই চিন্তা ও মনমানসিকতার পরিবর্তন এসেছে। এখন অধিকংশ সংগঠকের চাওয়া-পাওয়ার শেষ নেই। বার বার বিদেশ যেতে হবে, গুরুত্বপূর্ণ কমিটিতে ঢুকতে হবে, ‘সংগঠক’ সাইনবোর্ড ব্যবহার করে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে হবে। খেলার চর্চা, খেলার মান উন্নয়নের চেয়ে নিজেদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই নিয়ে একদল সব সময় ব্যস্ত। কে কাকে জব্দ করবেন, ঘায়েল করবেন, এড়িয়ে চলবেন— মাঠে খেলার চর্চা থেকে এগুলোই বেশি অগ্রাধিকার পাচ্ছে। নোংরামি আর সত্য-মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে জাতীয় স্বার্থকে বার বার বলি দেওয়া হচ্ছে। ক্রীড়াঙ্গনে বাড়ছে অস্থিরতা এবং অস্থিতিশীলতা। বাড়ছে নষ্ট এবং অদক্ষ লোকের আধিপত্যের বিস্তার। সংকীর্ণ ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থের খেলা হরহামেশাই দেখছেন সচেতন ক্রীড়ানুরাগী মহল।

নব্বইয়ের দশক থেকে ক্রীড়াঙ্গনে লক্ষ্য করা গেছে ব্যাপকভাবে রাম-রহিমের মতো মানুষ রাতারাতি জাতীয় পর্যায়ের সংগঠক বনে গেছেন। শাসক দলের পক্ষ থেকে এদের পুরস্কৃত করে ক্রীড়াঙ্গনে পুনর্বাসন করা হয়েছে। পুরস্কৃত করার সময় ভাবা হয়নি এরা কতটুকু যোগ্য। ক্রীড়াঙ্গনে পাপের এই বোঝা ক্রমেই বেড়েছে। নব্য সংগঠকদের দাপটে ক্রীড়াঙ্গনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এক সময়কার নিবেদিত  সংগঠকরা মানসম্মান নিয়ে ধীরে ধীরে এ চত্বর থেকে সরে গেছেন, নতুবা নিজকে ‘ইনঅ্যাকটিভ’ করে ফেলেছেন। এতে সাংগঠনিক ক্ষেত্রে বড় ধরনের শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। সচ্ছতা এবং দায়বদ্ধতা শব্দ দুটি হারিয়ে যাচ্ছে।

স্বাধীনতার পর ভাবা হয়েছিল প্রথম থেকেই ক্রীড়াঙ্গনে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হবে। সম্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমে সংগঠকরা একত্রিত হয়ে কাজ করবেন, তা করা হয়নি। অথচ এটাই ছিল সময়ের দাবি। প্রায়োরিটি সেট করা হয়নি বলেই তৃতীয় বিশ্বের একটা দেশ হওয়া সত্ত্বেও বর্তমানে ৪৮টি ক্রীড়া ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশন পাচ্ছে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা। যখন যা মনে হয়েছে তাই করা হয়েছে, এখনো হচ্ছে! এতে জনগণের অর্থের অপচয় হচ্ছে। পাশাপাশি ক্রীড়াঙ্গনের মূল্যবান সময় নষ্ট করা হচ্ছে অকারণে। মূল্যবান মানব সম্পদকে ক্রীড়াঙ্গনে যথাযথভাবে কাজে লাগনো সম্ভব হচ্ছে না। মূল সমস্যা হচ্ছে দেশপ্রেম এবং ক্রীড়ামুখী চেতনার নিম্নগামিতা। ক্রীড়া সচেতনতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের কোনো বিকল্প নেই। ঐক্যবদ্ধ হওয়ার মধ্যেই ক্রীড়াঙ্গনের ভবিষ্যৎ নিহিত। ক্রীড়াঙ্গনে আমাদের অবশ্যই এগোতে হবে। কেননা যে অবস্থায় এখন আছে, সেখানে থাকা মানে আরও পিছিয়ে যাওয়া।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে