শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

সাংগঠনিক দুর্বলতা ক্রীড়া উন্নয়নে অন্তরায়

ইকরামউজ্জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সাংগঠনিক দুর্বলতা ক্রীড়া উন্নয়নে অন্তরায়

ক্রীড়াঙ্গনে সংগঠকদের মধ্যে বিভাজন, দায়িত্বহীনতা, বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সদিচ্ছা ও সমন্বয়ের অভাবের ক্ষতিকর দিকটা যত সময় গড়াচ্ছে প্রকটভাবে লক্ষণীয় হচ্ছে। সংগঠকদের মধ্যে প্রশাসনিক দক্ষতা ও বলিষ্ঠ অঙ্গীকার না থাকায় সহজ কাজগুলোও করতে পারছেন না তারা। সাংগঠনিক ক্ষেত্রে ন্যূনতম শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। সেই নব্বই থেকে বিভিন্ন জাতীয় ক্রীড়া ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশনে শতকরা ৯৫ ভাগেরও বেশি দলীয় রাজনৈতিক পরিচয়ে সংগঠক হওয়ার প্রধান বিবেচ্য হওয়াতে ক্রীড়াঙ্গনে আইনের শাসন বলতে কিছুই নেই। এতে করে ক্রীড়াঙ্গনে সংগঠক নামধারী একদল যা ইচ্ছা তাই করছেন ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থ চরিতার্থ করার লক্ষ্যে। এদের নেই কোনো ধরনের জবাবদিহিতা ও দায়বদ্ধতা। এরাই ক্রীড়া অগ্রগতির ক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন! সাংগঠনিক ক্ষেত্রে সংগঠকদের অধঃপতন ঘটেছে। ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে বিশ্বাস ও অনাস্থার অভাব। বিভিন্ন খেলার সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো সম্ভব হচ্ছে না।

ক্রীড়াঙ্গনে আত্মকেন্দ্রিকতা, স্বার্থপরতা, দ্বন্দ্ব এসব দোষ চাপিয়ে দেওয়ার খেলা বড় বেশি জোরালো। এ প্রতিবন্ধকতা ও প্রতিকূলতার দেয়াল ভাঙা সম্ভব হচ্ছে না। বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হলেও ক্রীড়াঙ্গনের সার্বিক চিত্র কিন্তু অন্যরকম। সময়ের ব্যবধানে আরও অনেক কিছু হওয়া উচিত ছিল, তা হয়নি। বরং বিভিন্ন ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়েছে! ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে এক ধরনের উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা। মানুষ যা ভাবছে তাদের চিন্তার প্রতিফলন নেই ক্রীড়াঙ্গনে। একটি সুস্থ সবল জাতি গঠনে খেলাধুলার ভূমিকা কারও অজানা নয়। খেলাধুলা জাতির প্রাণ। বালক, কিশোর, তরুণ ও যুবকদের মানসিক ও শারীরিক সামর্থ্য পূর্ণতা পেলেই তো তারা সমাজ ও রাষ্ট্রকে পুরোপুরি মদদ দিতে পারবে। খেলাধুলা পারে সুস্থ-সবল জাতি গড়তে। এ দৃষ্টিকোণ থেকে দুনিয়াজুড়ে ক্রীড়া চর্চাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। ক্রীড়া ক্ষেত্রে বিনিয়োগ বেড়েছে।

স্বাধীনতার পর থেকে যখন যে সরকার ক্ষমতায় ছিল প্রত্যেকেই ক্রীড়া ক্ষেত্রকে ঘিরে উৎসাহ দেখিয়েছে এটা সত্যি, তবে চিন্তাশীল পরিকল্পনার মাধ্যমে ক্রীড়াঙ্গনে কাজ করার বিষয়ে মাথা ঘামানো হয়নি। খেলাধুলাকে দেখা হয়েছে নেহাত আবেগের দৃষ্টিতে! এর জন্য দায়ী ক্রীড়া সংগঠকদের অসচেতনতা, অদূরদৃষ্টিতার অভাব এবং সুযোগ-সম্ভাবনাকে বোঝার অক্ষমতা! খেলা কিন্তু মোটেই খেলা নয়, মনে হয় হলো, না হয়তো হলো না— এমন ধরনের কিছু নয়! বর্তমান দুনিয়ায় খেলার চর্চা আর এ ক্ষেত্রে উৎকর্ষ প্রদর্শনের গুরুত্বই আলাদা। যারা উৎকর্ষের জন্য চেষ্টা করে তারাই অগ্রগতির পথে যায়। আমাদের ক্রীড়াঙ্গন চলছে লক্ষ্যহীন, এলোপাতাড়িভাবে। ক্রীড়াঙ্গনের প্রতিটি স্তরে দলীয় রাজনীতির মদদ। এটা ঐতিহ্যে পরিণত হতে চলেছে! দলীয় রাজনীতির প্রভাবে ক্রীড়াঙ্গনে অনেক সংগঠকের (জাতীয় ফেডারেশনগুলোতে) আচার-আচরণ রীতিমতো বেপরোয়া। কোনো কিছুরই ধার ধারেন না। এদের লক্ষ্য একটাই, ক্রীড়াঙ্গনে জড়িয়ে থাকা এবং এ চত্বরের পরিচিতিকে ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থে ব্যবহার করা।

দেশের ক্রীড়াঙ্গনের স্বার্থে নেতিবাচক কার্যকলাপ, উদাসীনতা এবং গা-ছাড়া ভাব পীড়াদায়ক। গভীরতার মধ্যে ঢোকার ক্ষেত্রে অনীহা। ভাবা হচ্ছে ক্রীড়া চর্চা তো চলছে। কিন্তু এ ধরনের চর্চার তো কোনো মানে নেই। এটা তো জাতির জন্য অর্থবহ নয়। আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে পেক্ষাপট ও দিকনির্দেশনা পাল্টাচ্ছে সময় এবং প্রয়োজনের পরিপ্রেক্ষিতে— এগুলো থেকে দূরে থাকা মানেই পিছিয়ে পড়া। দেশ স্বাধীন হওয়ার পঁয়তাল্লিশ বছর পরও অলিম্পিকে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে ‘ওয়াইল্ড কাউই’ বড় ভরসা। কোয়ালিফাই করে অংশ নেওয়ার গৌরব অর্জনে সুষ্ঠু চিন্তা-ভাবনা নেই। দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ফুটবল।

ভুটানের সঙ্গে এশিয়ান কাপের বাছাই পর্বে (শেষ সুযোগ বাংলাদেশের) ‘প্লে-অফের’ আগে এখন ভাবা হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয় দল ভুটানের বিপক্ষে জিতে ‘কোয়ালিফাই’ করতে পারবে তো! চুন খেতে খেতে মুখ যে পুড়ে গেছে। আত্মবিশ্বাস তলানিতে ঠেকেছে। ক্রীড়া সংস্কৃতি গড়ে না ওঠায় আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে বিশৃঙ্খল অবস্থা। কোনো কিছুই বলতে গেলে ঠিকমতো পরিচালিত হচ্ছে না। বোঝা না বোঝার ক্ষেত্রেও রয়ে গেছে দ্বিধাদ্বন্দ্ব। একটা সময়ে আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে সেবার বিনিময়ে সংগঠকদের চাওয়া-পাওয়ার কিছু ছিল না। সংগঠকরা দায়িত্ব পালন করেছেন আন্তরিকতার সঙ্গে সাধ্যমতো। এরা কাজটা উপভোগ করেছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই চিন্তা ও মনমানসিকতার পরিবর্তন এসেছে। এখন অধিকংশ সংগঠকের চাওয়া-পাওয়ার শেষ নেই। বার বার বিদেশ যেতে হবে, গুরুত্বপূর্ণ কমিটিতে ঢুকতে হবে, ‘সংগঠক’ সাইনবোর্ড ব্যবহার করে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে হবে। খেলার চর্চা, খেলার মান উন্নয়নের চেয়ে নিজেদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই নিয়ে একদল সব সময় ব্যস্ত। কে কাকে জব্দ করবেন, ঘায়েল করবেন, এড়িয়ে চলবেন— মাঠে খেলার চর্চা থেকে এগুলোই বেশি অগ্রাধিকার পাচ্ছে। নোংরামি আর সত্য-মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে জাতীয় স্বার্থকে বার বার বলি দেওয়া হচ্ছে। ক্রীড়াঙ্গনে বাড়ছে অস্থিরতা এবং অস্থিতিশীলতা। বাড়ছে নষ্ট এবং অদক্ষ লোকের আধিপত্যের বিস্তার। সংকীর্ণ ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থের খেলা হরহামেশাই দেখছেন সচেতন ক্রীড়ানুরাগী মহল।

নব্বইয়ের দশক থেকে ক্রীড়াঙ্গনে লক্ষ্য করা গেছে ব্যাপকভাবে রাম-রহিমের মতো মানুষ রাতারাতি জাতীয় পর্যায়ের সংগঠক বনে গেছেন। শাসক দলের পক্ষ থেকে এদের পুরস্কৃত করে ক্রীড়াঙ্গনে পুনর্বাসন করা হয়েছে। পুরস্কৃত করার সময় ভাবা হয়নি এরা কতটুকু যোগ্য। ক্রীড়াঙ্গনে পাপের এই বোঝা ক্রমেই বেড়েছে। নব্য সংগঠকদের দাপটে ক্রীড়াঙ্গনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এক সময়কার নিবেদিত  সংগঠকরা মানসম্মান নিয়ে ধীরে ধীরে এ চত্বর থেকে সরে গেছেন, নতুবা নিজকে ‘ইনঅ্যাকটিভ’ করে ফেলেছেন। এতে সাংগঠনিক ক্ষেত্রে বড় ধরনের শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। সচ্ছতা এবং দায়বদ্ধতা শব্দ দুটি হারিয়ে যাচ্ছে।

স্বাধীনতার পর ভাবা হয়েছিল প্রথম থেকেই ক্রীড়াঙ্গনে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হবে। সম্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমে সংগঠকরা একত্রিত হয়ে কাজ করবেন, তা করা হয়নি। অথচ এটাই ছিল সময়ের দাবি। প্রায়োরিটি সেট করা হয়নি বলেই তৃতীয় বিশ্বের একটা দেশ হওয়া সত্ত্বেও বর্তমানে ৪৮টি ক্রীড়া ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশন পাচ্ছে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা। যখন যা মনে হয়েছে তাই করা হয়েছে, এখনো হচ্ছে! এতে জনগণের অর্থের অপচয় হচ্ছে। পাশাপাশি ক্রীড়াঙ্গনের মূল্যবান সময় নষ্ট করা হচ্ছে অকারণে। মূল্যবান মানব সম্পদকে ক্রীড়াঙ্গনে যথাযথভাবে কাজে লাগনো সম্ভব হচ্ছে না। মূল সমস্যা হচ্ছে দেশপ্রেম এবং ক্রীড়ামুখী চেতনার নিম্নগামিতা। ক্রীড়া সচেতনতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের কোনো বিকল্প নেই। ঐক্যবদ্ধ হওয়ার মধ্যেই ক্রীড়াঙ্গনের ভবিষ্যৎ নিহিত। ক্রীড়াঙ্গনে আমাদের অবশ্যই এগোতে হবে। কেননা যে অবস্থায় এখন আছে, সেখানে থাকা মানে আরও পিছিয়ে যাওয়া।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন