শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

সাংগঠনিক দুর্বলতা ক্রীড়া উন্নয়নে অন্তরায়

ইকরামউজ্জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সাংগঠনিক দুর্বলতা ক্রীড়া উন্নয়নে অন্তরায়

ক্রীড়াঙ্গনে সংগঠকদের মধ্যে বিভাজন, দায়িত্বহীনতা, বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সদিচ্ছা ও সমন্বয়ের অভাবের ক্ষতিকর দিকটা যত সময় গড়াচ্ছে প্রকটভাবে লক্ষণীয় হচ্ছে। সংগঠকদের মধ্যে প্রশাসনিক দক্ষতা ও বলিষ্ঠ অঙ্গীকার না থাকায় সহজ কাজগুলোও করতে পারছেন না তারা। সাংগঠনিক ক্ষেত্রে ন্যূনতম শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। সেই নব্বই থেকে বিভিন্ন জাতীয় ক্রীড়া ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশনে শতকরা ৯৫ ভাগেরও বেশি দলীয় রাজনৈতিক পরিচয়ে সংগঠক হওয়ার প্রধান বিবেচ্য হওয়াতে ক্রীড়াঙ্গনে আইনের শাসন বলতে কিছুই নেই। এতে করে ক্রীড়াঙ্গনে সংগঠক নামধারী একদল যা ইচ্ছা তাই করছেন ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থ চরিতার্থ করার লক্ষ্যে। এদের নেই কোনো ধরনের জবাবদিহিতা ও দায়বদ্ধতা। এরাই ক্রীড়া অগ্রগতির ক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন! সাংগঠনিক ক্ষেত্রে সংগঠকদের অধঃপতন ঘটেছে। ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে বিশ্বাস ও অনাস্থার অভাব। বিভিন্ন খেলার সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো সম্ভব হচ্ছে না।

ক্রীড়াঙ্গনে আত্মকেন্দ্রিকতা, স্বার্থপরতা, দ্বন্দ্ব এসব দোষ চাপিয়ে দেওয়ার খেলা বড় বেশি জোরালো। এ প্রতিবন্ধকতা ও প্রতিকূলতার দেয়াল ভাঙা সম্ভব হচ্ছে না। বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হলেও ক্রীড়াঙ্গনের সার্বিক চিত্র কিন্তু অন্যরকম। সময়ের ব্যবধানে আরও অনেক কিছু হওয়া উচিত ছিল, তা হয়নি। বরং বিভিন্ন ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়েছে! ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে এক ধরনের উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা। মানুষ যা ভাবছে তাদের চিন্তার প্রতিফলন নেই ক্রীড়াঙ্গনে। একটি সুস্থ সবল জাতি গঠনে খেলাধুলার ভূমিকা কারও অজানা নয়। খেলাধুলা জাতির প্রাণ। বালক, কিশোর, তরুণ ও যুবকদের মানসিক ও শারীরিক সামর্থ্য পূর্ণতা পেলেই তো তারা সমাজ ও রাষ্ট্রকে পুরোপুরি মদদ দিতে পারবে। খেলাধুলা পারে সুস্থ-সবল জাতি গড়তে। এ দৃষ্টিকোণ থেকে দুনিয়াজুড়ে ক্রীড়া চর্চাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। ক্রীড়া ক্ষেত্রে বিনিয়োগ বেড়েছে।

স্বাধীনতার পর থেকে যখন যে সরকার ক্ষমতায় ছিল প্রত্যেকেই ক্রীড়া ক্ষেত্রকে ঘিরে উৎসাহ দেখিয়েছে এটা সত্যি, তবে চিন্তাশীল পরিকল্পনার মাধ্যমে ক্রীড়াঙ্গনে কাজ করার বিষয়ে মাথা ঘামানো হয়নি। খেলাধুলাকে দেখা হয়েছে নেহাত আবেগের দৃষ্টিতে! এর জন্য দায়ী ক্রীড়া সংগঠকদের অসচেতনতা, অদূরদৃষ্টিতার অভাব এবং সুযোগ-সম্ভাবনাকে বোঝার অক্ষমতা! খেলা কিন্তু মোটেই খেলা নয়, মনে হয় হলো, না হয়তো হলো না— এমন ধরনের কিছু নয়! বর্তমান দুনিয়ায় খেলার চর্চা আর এ ক্ষেত্রে উৎকর্ষ প্রদর্শনের গুরুত্বই আলাদা। যারা উৎকর্ষের জন্য চেষ্টা করে তারাই অগ্রগতির পথে যায়। আমাদের ক্রীড়াঙ্গন চলছে লক্ষ্যহীন, এলোপাতাড়িভাবে। ক্রীড়াঙ্গনের প্রতিটি স্তরে দলীয় রাজনীতির মদদ। এটা ঐতিহ্যে পরিণত হতে চলেছে! দলীয় রাজনীতির প্রভাবে ক্রীড়াঙ্গনে অনেক সংগঠকের (জাতীয় ফেডারেশনগুলোতে) আচার-আচরণ রীতিমতো বেপরোয়া। কোনো কিছুরই ধার ধারেন না। এদের লক্ষ্য একটাই, ক্রীড়াঙ্গনে জড়িয়ে থাকা এবং এ চত্বরের পরিচিতিকে ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থে ব্যবহার করা।

দেশের ক্রীড়াঙ্গনের স্বার্থে নেতিবাচক কার্যকলাপ, উদাসীনতা এবং গা-ছাড়া ভাব পীড়াদায়ক। গভীরতার মধ্যে ঢোকার ক্ষেত্রে অনীহা। ভাবা হচ্ছে ক্রীড়া চর্চা তো চলছে। কিন্তু এ ধরনের চর্চার তো কোনো মানে নেই। এটা তো জাতির জন্য অর্থবহ নয়। আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে পেক্ষাপট ও দিকনির্দেশনা পাল্টাচ্ছে সময় এবং প্রয়োজনের পরিপ্রেক্ষিতে— এগুলো থেকে দূরে থাকা মানেই পিছিয়ে পড়া। দেশ স্বাধীন হওয়ার পঁয়তাল্লিশ বছর পরও অলিম্পিকে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে ‘ওয়াইল্ড কাউই’ বড় ভরসা। কোয়ালিফাই করে অংশ নেওয়ার গৌরব অর্জনে সুষ্ঠু চিন্তা-ভাবনা নেই। দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ফুটবল।

ভুটানের সঙ্গে এশিয়ান কাপের বাছাই পর্বে (শেষ সুযোগ বাংলাদেশের) ‘প্লে-অফের’ আগে এখন ভাবা হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয় দল ভুটানের বিপক্ষে জিতে ‘কোয়ালিফাই’ করতে পারবে তো! চুন খেতে খেতে মুখ যে পুড়ে গেছে। আত্মবিশ্বাস তলানিতে ঠেকেছে। ক্রীড়া সংস্কৃতি গড়ে না ওঠায় আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে বিশৃঙ্খল অবস্থা। কোনো কিছুই বলতে গেলে ঠিকমতো পরিচালিত হচ্ছে না। বোঝা না বোঝার ক্ষেত্রেও রয়ে গেছে দ্বিধাদ্বন্দ্ব। একটা সময়ে আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে সেবার বিনিময়ে সংগঠকদের চাওয়া-পাওয়ার কিছু ছিল না। সংগঠকরা দায়িত্ব পালন করেছেন আন্তরিকতার সঙ্গে সাধ্যমতো। এরা কাজটা উপভোগ করেছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই চিন্তা ও মনমানসিকতার পরিবর্তন এসেছে। এখন অধিকংশ সংগঠকের চাওয়া-পাওয়ার শেষ নেই। বার বার বিদেশ যেতে হবে, গুরুত্বপূর্ণ কমিটিতে ঢুকতে হবে, ‘সংগঠক’ সাইনবোর্ড ব্যবহার করে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে হবে। খেলার চর্চা, খেলার মান উন্নয়নের চেয়ে নিজেদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই নিয়ে একদল সব সময় ব্যস্ত। কে কাকে জব্দ করবেন, ঘায়েল করবেন, এড়িয়ে চলবেন— মাঠে খেলার চর্চা থেকে এগুলোই বেশি অগ্রাধিকার পাচ্ছে। নোংরামি আর সত্য-মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে জাতীয় স্বার্থকে বার বার বলি দেওয়া হচ্ছে। ক্রীড়াঙ্গনে বাড়ছে অস্থিরতা এবং অস্থিতিশীলতা। বাড়ছে নষ্ট এবং অদক্ষ লোকের আধিপত্যের বিস্তার। সংকীর্ণ ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থের খেলা হরহামেশাই দেখছেন সচেতন ক্রীড়ানুরাগী মহল।

নব্বইয়ের দশক থেকে ক্রীড়াঙ্গনে লক্ষ্য করা গেছে ব্যাপকভাবে রাম-রহিমের মতো মানুষ রাতারাতি জাতীয় পর্যায়ের সংগঠক বনে গেছেন। শাসক দলের পক্ষ থেকে এদের পুরস্কৃত করে ক্রীড়াঙ্গনে পুনর্বাসন করা হয়েছে। পুরস্কৃত করার সময় ভাবা হয়নি এরা কতটুকু যোগ্য। ক্রীড়াঙ্গনে পাপের এই বোঝা ক্রমেই বেড়েছে। নব্য সংগঠকদের দাপটে ক্রীড়াঙ্গনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এক সময়কার নিবেদিত  সংগঠকরা মানসম্মান নিয়ে ধীরে ধীরে এ চত্বর থেকে সরে গেছেন, নতুবা নিজকে ‘ইনঅ্যাকটিভ’ করে ফেলেছেন। এতে সাংগঠনিক ক্ষেত্রে বড় ধরনের শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। সচ্ছতা এবং দায়বদ্ধতা শব্দ দুটি হারিয়ে যাচ্ছে।

স্বাধীনতার পর ভাবা হয়েছিল প্রথম থেকেই ক্রীড়াঙ্গনে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হবে। সম্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমে সংগঠকরা একত্রিত হয়ে কাজ করবেন, তা করা হয়নি। অথচ এটাই ছিল সময়ের দাবি। প্রায়োরিটি সেট করা হয়নি বলেই তৃতীয় বিশ্বের একটা দেশ হওয়া সত্ত্বেও বর্তমানে ৪৮টি ক্রীড়া ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশন পাচ্ছে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা। যখন যা মনে হয়েছে তাই করা হয়েছে, এখনো হচ্ছে! এতে জনগণের অর্থের অপচয় হচ্ছে। পাশাপাশি ক্রীড়াঙ্গনের মূল্যবান সময় নষ্ট করা হচ্ছে অকারণে। মূল্যবান মানব সম্পদকে ক্রীড়াঙ্গনে যথাযথভাবে কাজে লাগনো সম্ভব হচ্ছে না। মূল সমস্যা হচ্ছে দেশপ্রেম এবং ক্রীড়ামুখী চেতনার নিম্নগামিতা। ক্রীড়া সচেতনতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের কোনো বিকল্প নেই। ঐক্যবদ্ধ হওয়ার মধ্যেই ক্রীড়াঙ্গনের ভবিষ্যৎ নিহিত। ক্রীড়াঙ্গনে আমাদের অবশ্যই এগোতে হবে। কেননা যে অবস্থায় এখন আছে, সেখানে থাকা মানে আরও পিছিয়ে যাওয়া।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে একজন নিহত
মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে একজন নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ নভেম্বর)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০% সেনা সদস্যকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৫০% সেনা সদস্যকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এনসিটিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে মাহবুবুল হক পাটওয়ারী
এনসিটিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে মাহবুবুল হক পাটওয়ারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা
পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া
ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন