শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

সাংগঠনিক দুর্বলতা ক্রীড়া উন্নয়নে অন্তরায়

ইকরামউজ্জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সাংগঠনিক দুর্বলতা ক্রীড়া উন্নয়নে অন্তরায়

ক্রীড়াঙ্গনে সংগঠকদের মধ্যে বিভাজন, দায়িত্বহীনতা, বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সদিচ্ছা ও সমন্বয়ের অভাবের ক্ষতিকর দিকটা যত সময় গড়াচ্ছে প্রকটভাবে লক্ষণীয় হচ্ছে। সংগঠকদের মধ্যে প্রশাসনিক দক্ষতা ও বলিষ্ঠ অঙ্গীকার না থাকায় সহজ কাজগুলোও করতে পারছেন না তারা। সাংগঠনিক ক্ষেত্রে ন্যূনতম শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। সেই নব্বই থেকে বিভিন্ন জাতীয় ক্রীড়া ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশনে শতকরা ৯৫ ভাগেরও বেশি দলীয় রাজনৈতিক পরিচয়ে সংগঠক হওয়ার প্রধান বিবেচ্য হওয়াতে ক্রীড়াঙ্গনে আইনের শাসন বলতে কিছুই নেই। এতে করে ক্রীড়াঙ্গনে সংগঠক নামধারী একদল যা ইচ্ছা তাই করছেন ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থ চরিতার্থ করার লক্ষ্যে। এদের নেই কোনো ধরনের জবাবদিহিতা ও দায়বদ্ধতা। এরাই ক্রীড়া অগ্রগতির ক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন! সাংগঠনিক ক্ষেত্রে সংগঠকদের অধঃপতন ঘটেছে। ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে বিশ্বাস ও অনাস্থার অভাব। বিভিন্ন খেলার সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো সম্ভব হচ্ছে না।

ক্রীড়াঙ্গনে আত্মকেন্দ্রিকতা, স্বার্থপরতা, দ্বন্দ্ব এসব দোষ চাপিয়ে দেওয়ার খেলা বড় বেশি জোরালো। এ প্রতিবন্ধকতা ও প্রতিকূলতার দেয়াল ভাঙা সম্ভব হচ্ছে না। বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হলেও ক্রীড়াঙ্গনের সার্বিক চিত্র কিন্তু অন্যরকম। সময়ের ব্যবধানে আরও অনেক কিছু হওয়া উচিত ছিল, তা হয়নি। বরং বিভিন্ন ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়েছে! ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে এক ধরনের উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা। মানুষ যা ভাবছে তাদের চিন্তার প্রতিফলন নেই ক্রীড়াঙ্গনে। একটি সুস্থ সবল জাতি গঠনে খেলাধুলার ভূমিকা কারও অজানা নয়। খেলাধুলা জাতির প্রাণ। বালক, কিশোর, তরুণ ও যুবকদের মানসিক ও শারীরিক সামর্থ্য পূর্ণতা পেলেই তো তারা সমাজ ও রাষ্ট্রকে পুরোপুরি মদদ দিতে পারবে। খেলাধুলা পারে সুস্থ-সবল জাতি গড়তে। এ দৃষ্টিকোণ থেকে দুনিয়াজুড়ে ক্রীড়া চর্চাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। ক্রীড়া ক্ষেত্রে বিনিয়োগ বেড়েছে।

স্বাধীনতার পর থেকে যখন যে সরকার ক্ষমতায় ছিল প্রত্যেকেই ক্রীড়া ক্ষেত্রকে ঘিরে উৎসাহ দেখিয়েছে এটা সত্যি, তবে চিন্তাশীল পরিকল্পনার মাধ্যমে ক্রীড়াঙ্গনে কাজ করার বিষয়ে মাথা ঘামানো হয়নি। খেলাধুলাকে দেখা হয়েছে নেহাত আবেগের দৃষ্টিতে! এর জন্য দায়ী ক্রীড়া সংগঠকদের অসচেতনতা, অদূরদৃষ্টিতার অভাব এবং সুযোগ-সম্ভাবনাকে বোঝার অক্ষমতা! খেলা কিন্তু মোটেই খেলা নয়, মনে হয় হলো, না হয়তো হলো না— এমন ধরনের কিছু নয়! বর্তমান দুনিয়ায় খেলার চর্চা আর এ ক্ষেত্রে উৎকর্ষ প্রদর্শনের গুরুত্বই আলাদা। যারা উৎকর্ষের জন্য চেষ্টা করে তারাই অগ্রগতির পথে যায়। আমাদের ক্রীড়াঙ্গন চলছে লক্ষ্যহীন, এলোপাতাড়িভাবে। ক্রীড়াঙ্গনের প্রতিটি স্তরে দলীয় রাজনীতির মদদ। এটা ঐতিহ্যে পরিণত হতে চলেছে! দলীয় রাজনীতির প্রভাবে ক্রীড়াঙ্গনে অনেক সংগঠকের (জাতীয় ফেডারেশনগুলোতে) আচার-আচরণ রীতিমতো বেপরোয়া। কোনো কিছুরই ধার ধারেন না। এদের লক্ষ্য একটাই, ক্রীড়াঙ্গনে জড়িয়ে থাকা এবং এ চত্বরের পরিচিতিকে ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থে ব্যবহার করা।

দেশের ক্রীড়াঙ্গনের স্বার্থে নেতিবাচক কার্যকলাপ, উদাসীনতা এবং গা-ছাড়া ভাব পীড়াদায়ক। গভীরতার মধ্যে ঢোকার ক্ষেত্রে অনীহা। ভাবা হচ্ছে ক্রীড়া চর্চা তো চলছে। কিন্তু এ ধরনের চর্চার তো কোনো মানে নেই। এটা তো জাতির জন্য অর্থবহ নয়। আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে পেক্ষাপট ও দিকনির্দেশনা পাল্টাচ্ছে সময় এবং প্রয়োজনের পরিপ্রেক্ষিতে— এগুলো থেকে দূরে থাকা মানেই পিছিয়ে পড়া। দেশ স্বাধীন হওয়ার পঁয়তাল্লিশ বছর পরও অলিম্পিকে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে ‘ওয়াইল্ড কাউই’ বড় ভরসা। কোয়ালিফাই করে অংশ নেওয়ার গৌরব অর্জনে সুষ্ঠু চিন্তা-ভাবনা নেই। দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ফুটবল।

ভুটানের সঙ্গে এশিয়ান কাপের বাছাই পর্বে (শেষ সুযোগ বাংলাদেশের) ‘প্লে-অফের’ আগে এখন ভাবা হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয় দল ভুটানের বিপক্ষে জিতে ‘কোয়ালিফাই’ করতে পারবে তো! চুন খেতে খেতে মুখ যে পুড়ে গেছে। আত্মবিশ্বাস তলানিতে ঠেকেছে। ক্রীড়া সংস্কৃতি গড়ে না ওঠায় আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে বিশৃঙ্খল অবস্থা। কোনো কিছুই বলতে গেলে ঠিকমতো পরিচালিত হচ্ছে না। বোঝা না বোঝার ক্ষেত্রেও রয়ে গেছে দ্বিধাদ্বন্দ্ব। একটা সময়ে আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে সেবার বিনিময়ে সংগঠকদের চাওয়া-পাওয়ার কিছু ছিল না। সংগঠকরা দায়িত্ব পালন করেছেন আন্তরিকতার সঙ্গে সাধ্যমতো। এরা কাজটা উপভোগ করেছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই চিন্তা ও মনমানসিকতার পরিবর্তন এসেছে। এখন অধিকংশ সংগঠকের চাওয়া-পাওয়ার শেষ নেই। বার বার বিদেশ যেতে হবে, গুরুত্বপূর্ণ কমিটিতে ঢুকতে হবে, ‘সংগঠক’ সাইনবোর্ড ব্যবহার করে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে হবে। খেলার চর্চা, খেলার মান উন্নয়নের চেয়ে নিজেদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই নিয়ে একদল সব সময় ব্যস্ত। কে কাকে জব্দ করবেন, ঘায়েল করবেন, এড়িয়ে চলবেন— মাঠে খেলার চর্চা থেকে এগুলোই বেশি অগ্রাধিকার পাচ্ছে। নোংরামি আর সত্য-মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে জাতীয় স্বার্থকে বার বার বলি দেওয়া হচ্ছে। ক্রীড়াঙ্গনে বাড়ছে অস্থিরতা এবং অস্থিতিশীলতা। বাড়ছে নষ্ট এবং অদক্ষ লোকের আধিপত্যের বিস্তার। সংকীর্ণ ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থের খেলা হরহামেশাই দেখছেন সচেতন ক্রীড়ানুরাগী মহল।

নব্বইয়ের দশক থেকে ক্রীড়াঙ্গনে লক্ষ্য করা গেছে ব্যাপকভাবে রাম-রহিমের মতো মানুষ রাতারাতি জাতীয় পর্যায়ের সংগঠক বনে গেছেন। শাসক দলের পক্ষ থেকে এদের পুরস্কৃত করে ক্রীড়াঙ্গনে পুনর্বাসন করা হয়েছে। পুরস্কৃত করার সময় ভাবা হয়নি এরা কতটুকু যোগ্য। ক্রীড়াঙ্গনে পাপের এই বোঝা ক্রমেই বেড়েছে। নব্য সংগঠকদের দাপটে ক্রীড়াঙ্গনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এক সময়কার নিবেদিত  সংগঠকরা মানসম্মান নিয়ে ধীরে ধীরে এ চত্বর থেকে সরে গেছেন, নতুবা নিজকে ‘ইনঅ্যাকটিভ’ করে ফেলেছেন। এতে সাংগঠনিক ক্ষেত্রে বড় ধরনের শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। সচ্ছতা এবং দায়বদ্ধতা শব্দ দুটি হারিয়ে যাচ্ছে।

স্বাধীনতার পর ভাবা হয়েছিল প্রথম থেকেই ক্রীড়াঙ্গনে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হবে। সম্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমে সংগঠকরা একত্রিত হয়ে কাজ করবেন, তা করা হয়নি। অথচ এটাই ছিল সময়ের দাবি। প্রায়োরিটি সেট করা হয়নি বলেই তৃতীয় বিশ্বের একটা দেশ হওয়া সত্ত্বেও বর্তমানে ৪৮টি ক্রীড়া ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশন পাচ্ছে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা। যখন যা মনে হয়েছে তাই করা হয়েছে, এখনো হচ্ছে! এতে জনগণের অর্থের অপচয় হচ্ছে। পাশাপাশি ক্রীড়াঙ্গনের মূল্যবান সময় নষ্ট করা হচ্ছে অকারণে। মূল্যবান মানব সম্পদকে ক্রীড়াঙ্গনে যথাযথভাবে কাজে লাগনো সম্ভব হচ্ছে না। মূল সমস্যা হচ্ছে দেশপ্রেম এবং ক্রীড়ামুখী চেতনার নিম্নগামিতা। ক্রীড়া সচেতনতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের কোনো বিকল্প নেই। ঐক্যবদ্ধ হওয়ার মধ্যেই ক্রীড়াঙ্গনের ভবিষ্যৎ নিহিত। ক্রীড়াঙ্গনে আমাদের অবশ্যই এগোতে হবে। কেননা যে অবস্থায় এখন আছে, সেখানে থাকা মানে আরও পিছিয়ে যাওয়া।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’
‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান
হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান
লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা