শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৬

‘মিড ডে মিল’ হতে পারে প্রাথমিক শিক্ষার অগ্রগতির আর একটি ধাপ

শাহীন আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
‘মিড ডে মিল’ হতে পারে প্রাথমিক শিক্ষার অগ্রগতির আর একটি ধাপ

শিশুরা স্কুলে যায় না। গেলেও পড়াশোনায় তাদের মন থাকে না। সরকারের তরফ থেকে যেসব সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকে সেগুলো অনেক ক্ষেত্রে অসংকুলান। ফলে বহু পরিবারের ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলে পড়াশোনার প্রতি। রাজধানী ঢাকার উপকণ্ঠ কেরানীগঞ্জ। এ উপজেলার এমন বহু সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় ঘুরে ঘুরে দেখেছি। হেঁটেছি পথ থেকে পথে। মানুষের অভাব, দরিদ্রতা তাদের কতটা পিছিয়ে দিতে পারে সচক্ষে অবলোকন করেছি। এই জনপদের অনেক পরিবারের ইচ্ছা সত্ত্বেও সন্তানদের শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে পারছিল না।

আবার শত অভাবের মধ্যে থেকেও যেসব বাবা-মা সন্তানকে স্কুলে পাঠান, তাদের সন্তানেরা পড়াশোনায় ঠিকমতো মন দিতে পারে না। স্কুলের বেঞ্চে গিয়ে বসে ঠিকই, শিক্ষক কি দীক্ষা দিচ্ছেন সেদিকে যেন শিশুদের ভ্রুক্ষেপই নেই। থাকবেই বা কী করে! সে যে আধপেটা কিংবা অনাহারি— ক্ষুধার রাজ্যে যেন পৃথিবী গদ্যময়, সেটাই তো নেপথ্যের করুণ গল্প।

সেই ২০০৮ সালের ঘটনা। গ্রামের পর গ্রাম ঘুরে এসব ছবিই দেখতে হয় আমাকে। তখনই পণ করেছিলাম একদিন এ অবস্থা আর থাকতে দেব না। বদলে দেব পড়াশোনার ধরন। বদলে দেব গ্রামাঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত পরিবারগুলোর দুঃখ-দুর্দশা। ঝরেপড়া শিশুদের আবারও স্কুলমুখী করব। স্কুলে যাওয়া শিশুদেরও পড়াশোনার প্রতি আকৃষ্ট করব। এসব চিন্তা মাথায় কেবলই ঘুরপাক খেত।

২০০৯ সালের উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে এ এলাকার মানুষ আমাকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করেন। সেটিকে মোক্ষম সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করি। শুরু হতে থাকে একটির পর একটি স্বপ্নের বাস্তবায়ন। পরিকল্পনা নিয়ে এগোতে থাকি ঠিক স্বপ্নের পথে। যেসব গ্রামে ঘুরে দেখেছি অবহেলার সাতকাহন, সেখানেই যাই আবারও। কথা বলি সংশ্লিষ্ট পরিবারের কর্তাব্যক্তি, সমাজের অভিভাবক এবং স্থানীয় শিক্ষানুরাগীদের সঙ্গে। সবাই একবাক্যে সমর্থন করেন। মনের জোর আরও বেড়ে যায়।

প্রথম ধাপে পাঁচটি স্কুলকে নিয়ে শুরু হয় স্বপ্নের পথচলা— ‘মিড ডে মিল’। এ কর্মসূচিই বদলে দেওয়ার প্লাটফর্ম তৈরি করে দেয় এলাকাগুলোয়। নির্বাচিত করি পাঁচটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। মিড ডে মিল কর্মসূচিতে সম্পৃক্ত করি স্থানীয় শিক্ষানুরাগী, অভিভাবক এবং শিক্ষকদেরও। তুমুল উৎসাহের মধ্য দিয়ে শুরু থেকেই এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন হতে থাকে।

বলা হয়ে থাকে যে, শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। তাহলে শিক্ষার মেরুদণ্ড কী? নিঃসন্দেহে প্রাথমিক শিক্ষা। একজন শিক্ষার্থী, একটি জাতির স্তম্ভও সেক্ষেত্রে প্রাথমিক শিক্ষা। প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করে সরকার নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রতিটি অঞ্চলের শিক্ষানুরাগীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন যে, সুবিধাবঞ্চিত এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে মিড ডে মিল কর্মসূচি চালু করার।

প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি সারা দেশে ১০ টাকা কেজি দরে চাল দিয়েছে। মানুষ খুবই খুশি হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে ১০ টাকা দরে চাল খাওয়ানোর কথা বলেছিলেন। মানুষ তাকে নির্বাচিতও করেছেন। টানা দুই দফা সরকারে থেকে আওয়ামী লীগ মানুষের কল্যাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে শিক্ষার বিষয়টিও সম্পৃক্ত ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে শিক্ষার মান ক্রমাগত হারে বেড়ে চলেছে। সারা দেশে শিক্ষার জবুথবু অবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটিয়ে আজ নবদিগন্তে আমরা। তবুও কোথাও এক ধরনের বঞ্চনা রয়ে গেছে। বিশেষ করে তৃণমূলে। একেবারে সেখানে, যেখানে সূর্যের আলো পৌঁছালেও দুঃখ মোচন হয় না।

আমি দুই দফায় কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। আমার নিজস্ব উদ্যোগের সফল বাস্তবায়ন এবং এর ফলে বদলে যাওয়া মানুষ ও জনপদের উজ্জ্বল চিত্র তুলে ধরলে হয়তো সেটি সারা দেশের সুবিধাবঞ্চিত এলাকার প্রয়োজনে কাজে লাগানো যেতে পারে।

কেরানীগঞ্জের কয়েকটি সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় আমি ঘুরেছি নানা সময়ে। ২০০৯ সালে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর কাজের একটি প্লাটফর্ম খুঁজে পাই। তার আগে দেখেছি এই এলাকার শিক্ষার মান খুবই নিম্নে। প্রাথমিক স্তরে পাসের হার মাত্র ৫২ শতাংশ। সে তো আছে। তার ওপর আছে ঝরেপড়ার বিষয়। তৃণমূলের সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের সন্তানেরা স্কুলের চার দেয়ালই ছুঁতে পারত না। ভিতরে ঢোকার আকাঙ্ক্ষা ওদের ভিতরে জন্মাত না। পরিবেশ, প্রতিবেশই তাদের বাধ্য করে শিক্ষার আলো থেকে দূরে থাকতে।

এমনও অনেক শিশু দেখেছি, যাদের পরনের জামা ছিল মলিন, রোগা শরীর নিয়ে স্কুলে আসত আধপেটা বা একদম খালিপেটে। ওদের মধ্যে ছিল যথেষ্ট পুষ্টিহীনতা। বিদ্যালয়ের বেঞ্চে এসে বসত এবং শিক্ষকের পড়ার প্রতি হাঁ করে তাকিয়ে থাকত বটে, মগজের ভিতরে কিছু ঢুকত না। সেখানেই ওদের আসল শিক্ষার শূন্যতা।

আমি ব্যক্তিগতভাবে পর্যালোচনা এবং একটি জরিপ চালিয়ে নিশ্চিত হই যে ঠিক কী পরিমাণ শিশু শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত। আরও জানার চেষ্টা করি যে, স্কুলের আওতায় গেলে কী পরিমাণ শিক্ষার্থী নানা রকমের শূন্যতায় ভোগে। তখন জানা যায়, অভাব কিংবা দরিদ্রতার কারণেই অগণিত শিশু পড়াশোনার প্রতি মনোযোগ স্থাপন করতে পারে না।

সেখান থেকে পরিত্রাণ পেতে দফায় দফায় বৈঠক করি বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা, অভিভাবক এবং স্থানীয় শিক্ষানুরাগীদের সঙ্গে। সবার পরামর্শ নিয়ে কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করি। সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১টা কিংবা দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত না খেয়ে থাকা শিশুরাই সবার থেকে পিছিয়ে থাকে বলে সবার পর্যবেক্ষণে ওঠে আসে।

কেরানীগঞ্জের চর চামারদহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শাক্তা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পাইনা খালপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চর সোনাকান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং মধুরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে লক্ষ্য করে এগোতে থাকে আমার স্বপ্ন এবং পরিকল্পনা। সঙ্গী হিসেবে বিভিন্ন শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষানুরাগী এবং অভিভাবকের দেওয়া পরামর্শ। এ পাঁচটি বিদ্যালয়ে চালু করি ‘মিড ডে মিল’।

এরপর আর পেছন ফিরে তাকানোর সুযোগ নেই। কেবলই সামনে এগিয়ে যাওয়া। কিছুদের মধ্যে তালিকায় যুক্ত হবে মোট ১২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ‘মিড ডে মিল’ বলতে শিশু শিক্ষার্থীদের পেটভরে খাওয়ানোর কর্মসূচি। সেই ২০০৯ সাল থেকে আমি শুরু করেছি। আমার স্বপ্ন অনেক। আশা আছে, কেরানীগঞ্জের যতগুলো সুবিধাবঞ্চিত এলাকা বা বিদ্যাপীঠ রয়েছে, সবগুলোতে এ পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করব।

খুবই অন্যরকমের অনুভূতি জন্ম নেয় মনের ভিতরে। প্রতিদিন সকালে এ পাঁচটি স্কুলে পরিদর্শনে বের হই। ঘুরে দেখার চেষ্টা করি, শিশুরা আদৌ খুশি কিনা। নাকি, কোথাও ফারাক রয়ে যাচ্ছে। ওদের সঙ্গে বসেই অনেকদিনের ব্রেকফাস্ট হয়েছে। ওরা যা খায়, আমিও তা-ই খাই। কখনো খিচুরি, মাছ-সবজি কিংবা কখনো রুটি-ডিম। সর্বোপরি শিশুদের পুষ্টিহীনতা দূর করতে উপকারী খাবারগুলোই ওদের জন্য নিয়মিত পরিবেশন করা হয়। আর এ মহান কাজে আমি একা নই, শামিল হয়েছেন এলাকার সর্বস্তরের মানুষও। কৃষকেরা আছেন। মায়েরা আছেন। কৃষক বাবারা একেকজনে একেক ধরনের সবজি দিয়ে যান। কেউবা তেলও দিয়ে যান। আর মায়েদের ভূমিকা আর সাজানো। আমি কদিন পরপরই মা সমাবেশ করি। সেখানে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের সব মা উপস্থিত হন। তাদের আগ্রহের ভিত্তিতেই রাঁধুনি নির্বাচন হয়। আর সেটি তাদের মধ্য থেকেই। তারা ভিন্ন ভিন্ন সময়সূচি নির্ধারণ করে রাঁধেন গোটা স্কুলের সব ছেলেমেয়ের জন্য। এ যেন অন্যরকম অনুভূতি।

শুধু পুষ্টিকর খাবার পরিবেশনই নয়, বিশুদ্ধ পানির নিশ্চয়তাও করেছি। উপজেলা পরিষদের মাধ্যমে উপজেলার সব বিদ্যালয়ে বিশুদ্ধ পানীয় এবং স্যানিটেশনের ব্যবস্থা করেছি। শিশুদের শৃঙ্খলা শেখাতে করে দিয়েছি অনেকগুলো কমিটি। তাতে সম্পৃক্ত রয়েছেন শিক্ষক, অভিভাবক এবং শিক্ষার্থী। সবার সমন্বয়ে শৃঙ্খলাচর্চা চলছে। মনোবিকাশের ব্যবস্থাও করেছি।

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবে উপজেলার ১২৮টি বিদ্যালয়ে বিতরণ করেছি কম্পিউটার। প্রতিটি স্কুলের তিনজন শিক্ষককে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করেছি। ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষকদের আরও দক্ষ করে তুলতে ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে নিবিড় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছি। EIA (English in Action) এর আওতায় ২৪টি বিদ্যালয়ের তিনজন করে শিক্ষক প্রশিক্ষিত ছিল। আমি ব্যক্তিগত উদ্যোগে বাকি ১০৪টি বিদ্যালয়ে ৩১২ জন শিক্ষককে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছি। প্রতিটি বিদ্যালয়ে স্পিকারও দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে স্থানীয় উদ্যোগে এসব পরিকল্পনার বাস্তবায়ন তো আছেই, সবগুলোর মধ্যে সর্বাধিক কার্যকরী পদক্ষেপ হলো ‘মিড ডে মিল’। গ্রামে গ্রামে এ ধরনের কর্মসূচি চালু করা হলে গোটা শিক্ষাব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন সাধিত হবে। কেরানীগঞ্জে ২০০৯ সাল থেকে করা আমার এ কর্মসূচিকে পাইলট প্রকল্প বিবেচনা করা হলে সেটি সারা দেশের ক্ষেত্রে বিরাট এক কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে।

প্রধানমন্ত্রীর আর একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ অটিজমসহ একীভূত শিক্ষা নিশ্চিত করা। এরই আলোকে কেরানীগঞ্জ উপজেলার সব বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছি। প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের প্রতিবছর উপবৃত্তিসহ ডিভাইজ (হুইল চেয়ার, ক্র্যাচ, চশমা ও শ্রবণ যন্ত্র) প্রদান করা হয়। এ ছাড়াও প্রতিবছর দরিদ্র মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে বৃত্তি প্রদান করে থাকি। 

কেরানীগঞ্জের যে পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘মিড ডে মিল’ কর্মসূচি চালু আছে, সেসব এলাকার আশপাশে এখন আর কোনো সুবিধাবঞ্চিত শিশু নেই। কোনো শিশুই এখন আর বিদ্যালয়ের গণ্ডির বাইরে থাকছে না। একজন শিশুকেও খুঁজে পাওয়া যাবে না যে পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। বিদ্যালয়ের বেঞ্চে বসতেই ওদের প্রফুল্ল দেখা যায়, যা এ কর্মসূচি গ্রহণের আগে কখনোই দেখা মিলত না।

শুধু প্রাথমিক স্তর নয়, নানাবিধ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ফলে কেরানীগঞ্জের গোটা শিক্ষাব্যবস্থা পাল্টে গেছে। উন্নত হয়েছে পড়াশোনার মানও। এখন আর অর্ধেকে আটকে নেই পাসের হার। সর্বশেষ পরিসংখ্যান বলছে, কেরানীগঞ্জে বর্তমানে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৫২ শতাংশ। পাসের হারের দিক থেকে ঢাকা জেলা এবং ঢাকা বিভাগে কেরানীগঞ্জ প্রথম। শিক্ষাক্ষেত্রে নানাবিধ উন্নয়নমূলক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন এবং অনন্য ভূমিকার অংশ হিসেবে ২০১২ সালে সরকার আমাকে দেশের শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সম্মানিত করেন। এরপর থেকে স্থানীয়ভাবে শিক্ষার মানোন্নয়নে আমি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি।

একটি বিষয় খুবই ভাবিয়ে তুলত। এ শিশুদেরই বলা হয়ে থাকে আগামীদিনের ভবিষ্যৎ। এদের পেছনে বৃত্তি-উপবৃত্তি থেকে কত কিছুই করে যাচ্ছে সরকার। সম্প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১০ টাকা দরে চাল দিয়েছেন সারা দেশে। আমার জানা মতে, প্রতি কেজি চালের পেছনে খরচ হয়েছে ৩৭ টাকা। হিসাব নিকাশ করলে সঠিক তথ্যটা বের হবে। এই ১০ টাকা কেজি দরের চালের কিছু অংশ যদি সারা দেশে সুবিধাবঞ্চিত এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিশেষ কার্ডের মাধ্যমে বরাদ্দ দেওয়া যেত তাহলে শিক্ষা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আসত। এটিই হবে জাতির ভবিষ্যতের জন্য আসল বিনিয়োগ।

বিত্তবানদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে প্রধানমন্ত্রী স্থানীয়দের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে বলেছিলেন যে, সবার সংশ্লিষ্টতায় গ্রামে গ্রামে ‘মিড ডে মিল’ কর্মসূচি চালু করা হোক। স্কুলে স্কুলে রান্না হবে। এতে একবেলা খাওয়ার সুযোগ পাবে শিশুরা। সবার মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ তৈরি হবে। বন্ধুসুলভ আচরণের দীক্ষা সেখান থেকেই পাবে খুদে শিক্ষার্থীরা। মিড ডে মিল কর্মসূচি পুরোদমে চালু হলে দেশের কোনো শিশু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আওতার বাইরে থাকবে না।

প্রধানমন্ত্রীর এ আহ্বান যুগোপযোগী। এটি বাস্তবায়ন হলে সুবিধাবঞ্চিত এলাকাগুলোয় আমূল পরিবর্তন সাধিত হবে। পাইলট প্রকল্প বিবেচনা করা হলে আমার উপজেলা কেরানীগঞ্জই এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

চর চামারদহ, শাক্তা, পাইনা খালপাড়, চর সোনাকান্দা এবং মধুরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিদিনকার ছবিটুকু আপনি কল্পনা করে নিতে পারেন। সেখানে প্রতিটি সকালের সূর্য আলো ছড়ায় নতুন নতুন তেজে। এখানে একদিকে স্কুলের ভিতরে পড়াশোনায় নিবিষ্ট থাকে খুদে শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে স্কুল আঙিনায় চলে রান্নাবান্না। ওই শিক্ষার্থীদের মায়েরা রান্না করেন। বাবারাও সহায়তা করেন। সবাই মিলেমিশে একটা বেলা পেটপুরে খান। তারপরেই বাড়ির পথে যাত্রা। এই হলো এখানকার ‘মিড ডে মিল’।

কেরানীগঞ্জের কয়েকটি জনপদ যেভাবে বদলে গেছে, যেভাবে এখানে আলোর ছোঁয়া লেগেছে, তাতে নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে— সারা বাংলাদেশের সব সুবিধাবঞ্চিত স্কুল বা এলাকায় এ ধরনের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হলে, বদলে যাবে আমাদের প্রাথমিক শিক্ষার অনেককিছু। ঝরেপড়া রোধ হবে। সত্যিকারের শিক্ষায় শিক্ষিত হবে আগামীর ভবিষ্যৎ। দূর হবে শিশুর পুষ্টিহীনতা, সুস্বাস্থ্য বেড়ে ওঠার পাশাপাশি স্কুলের শিক্ষার্থীদের ঝরেপড়া কমবে। সৃজনশীল মানুষ হিসেবেই আজকের শিশু আগামীর বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।

লেখক : উপজেলা চেয়ারম্যান, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৩ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে