শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

সভ্যতার সংকট যখন মন এবং মস্তিষ্কে!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সভ্যতার সংকট যখন মন এবং মস্তিষ্কে!

মাওলানা জালাল উদ্দিন রুমীর কিছু নীতিবাক্য পড়তে গিয়ে আজকের নিবন্ধের শিরোনামের কথা মনে হলো। পারস্যের এ মহান কবি মানব সভ্যতার ইতিহাসে অমরত্ব লাভ করেছেন তার মসনবী নামক গ্রন্থের জন্য। তাকে বলা হয় আধ্যাত্মিক জগতের সম্রাট। মানব মন, মানব মস্তিষ্ক এবং মানব প্রেমের সর্বোত্তম ব্যবহার করে কিরূপে স্রষ্টা এবং সৃষ্টির সর্বোত্কৃষ্ট ভালোবাসা,  শ্রদ্ধা এবং স্নেহ-মায়া-মমতা অর্জন করা যায় তা মাওলানা রুমী কেবল তার লেখনীর মাধ্যমে নয়, নিজের ব্যক্তিগত জীবনাচরণের মাধ্যমে বিশ্ববাসীর কাছে প্রমাণ রেখে গেছেন। তার জীবনকাল অর্থাৎ ১২০৭ সাল থেকে ১২৭৩ সালের মধ্যবর্তী সময়টুকু নানা কারণে তৎকালীন দুনিয়া উত্তাল হয়ে পড়েছিল। তার জন্মভূমি পারস্য এবং পার্শ্ববর্তী তুর্য, তাজিক, পশতুন এবং মধ্য এশিয়ায় তখন ইতিহাসের নৃশংসতম জ্বালাও-পোড়াও, মারামারি-কাটাকাটি, খুন-জখম এবং উচ্ছেদের মতো অমানবিক ঘটনা ঘটে চলছিল।

মাওলানা রুমীর জীবৎকালের প্রায় সমসাময়িক ছিলেন কুখ্যাত মোঙ্গল নেতা হালাকু খান। তিনি জন্মেছিলেন ১২১৮ সালে এবং মারা গেছেন ১২৬৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। তার হাতে পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ দুটি সাম্রাজ্যের পতন হয় এবং প্রায় পঞ্চাশ লাখ লোকের রক্তে মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়া এবং পারস্যের বিশাল অঞ্চল প্লাবিত হয়। বাগদাদের ভুবন বিখ্যাত আব্বাসীয় খিলাফত এবং পারস্যের নামকরা বহু জনপদ এবং মধ্য এশিয়ার বিস্তীর্ণ অংশের শাসক খাওয়েরেজম শাহীর পতন তার হাতে হয়। সিরিয়া, মিসরসহ অন্যান্য অঞ্চলের মুসলিম শাসনও দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে পুরো মধ্যপ্রাচ্য, ইরান, উত্তর আফ্রিকা এবং মধ্য এশিয়ায় যে সীমাহীন অস্থিরতা, রক্তারক্তি এবং লঙ্কাকাণ্ড ঘটতে থাকে তার নির্মমতার সঙ্গে পৃথিবীর ইতিহাসের কোনো কালের এবং কোনো জনপদের সঙ্গে তুলনা চলে না।

হালাকু খানকে মানব সভ্যতার বিকাশ বাধাগ্রস্তকারীদের তালিকার অন্যতম পুরোধা বিবেচনা করা হয়। তার অসভ্য শাসন এবং বর্বরতার বিরুদ্ধে অস্ত্র নিয়ে দাঁড়ানোর মতো কোনো বীর তৎকালীন দুনিয়ায় ছিল না। তার বিশাল সাম্রাজ্যে তাকে প্রকাশ্যে তো দূরের কথা মনে মনে ঘৃণা জানানোর মতো সাহসী মন খুঁজে পাওয়া ছিল রীতিমতো অসাধ্য ব্যাপার। চক্ষুষ্মান মানুষ অন্ধ হয়ে গিয়েছিল। তাদের কান থাকা সত্ত্বেও তারা বধির হয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিল। মানুষের আত্মা মরে গিয়েছিল এবং আবেগ অনুভূতিও উধাও হয়ে গিয়েছিল। ফলে প্রতিটি নর-নারী, আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার জীবন ছিল মূলত জিন্দা লাশের মতো। ঠিক এ সময়টিতে মাওলানা রুমী তার কলম এবং বাণীর মাধ্যমে সমসাময়িক দুনিয়ার মানুষকে বেঁচে থাকার প্রেরণা জুগিয়েছিলেন। কেবল প্রেম এবং দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন দ্বারা যে হালাকু খানের মতো সন্ত্রাসীদের তাবৎ অপকর্ম-সন্ত্রাস এবং নির্মমতা রুখে দেওয়া যায় তা মাওলানা রুমী হাতেকলমে বিশ্ববাসীকে শিখিয়ে দিয়ে গেছেন।

মাওলানা রুমী প্রচারিত সুফিবাদ এবং সুখ-শান্তি অর্জনের জন্য মানবিক বোধ-বুদ্ধি এবং আত্মার শুদ্ধি অর্জনের উপায়সমূহ বলতে গেলে হুবহু অনুসরণ করার পরামর্শ দিচ্ছে আধুনিককালের বিজ্ঞান। আমি নিজে বেশ কিছুকাল ধরে রুমীর কিছু মতবাদ নিজের ব্যক্তিগত জীবনে প্রয়োগ করতে চেষ্টা করেছি। ক্ষেত্রবিশেষে সুফল পেয়েছি এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে মজার মজার অভিজ্ঞতা নিয়ে ব্যর্থ হয়েছি। বিশেষ করে আত্মার প্রশান্তি এবং আমার পারিপার্শ্বিক সমাজের সঙ্গে মানিয়ে চলা নতুবা সমাজকে বিরক্ত না করে এড়িয়ে চলার সূত্রসমূহ ব্যক্তিগত জীবনে প্রয়োগের সমন্বয় করা যে কতটা দুরূহ তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো— প্রতিবার ব্যর্থ হওয়ার পর যখন পুনরায় সূত্রগুলোর দিকে তাকাই তখন মনে হয় আমিই ভুল— সূত্রগুলো নির্ভুল। আমার দুর্বল মস্তিষ্ক এবং তার চেয়েও দুর্বল বোধ-বুদ্ধি এবং প্রয়োগ করার জ্ঞানের অসীম সীমাবদ্ধতার কারণে আমি ব্যর্থ হয়ে যাই কিছু কিছু ক্ষেত্রে।

মাওলানা রুমীর মতে, পৃথিবীর তাবৎ সভ্যতার সৃষ্টি হয় মানুষের মস্তিষ্ক থেকে। সভ্যতার সৌন্দর্য বিকশিত হয় বিশুদ্ধ চিত্তের বিশালতার মাধ্যমে। অন্যদিকে সভ্যতার বিস্তার লাভ ঘটে উন্নত চরিত্র, মানবিক মূল্যবোধ, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং কৃতজ্ঞ মনের বিনয় প্রকাশের কারণে। যেসব কারণে সভ্যতার সৃষ্টি, বিকাশ এবং বিস্তার ঘটে ঠিক সেসব কারণ অনুপস্থিতির জন্য সভ্যতার ক্ষয়, বিনাশ এবং ধ্বংস অনিবার্য হয়ে পড়ে। এখন প্রশ্ন হলো— সভ্য হওয়ার প্রক্রিয়াটি কোথা থেকে শুরু করতে হবে? এ ব্যাপারে মাওলানা রুমীর বক্তব্য হলো— শুরুটা ব্যক্তির মন-মস্তিষ্ক এবং মননশীলতা থেকেই হতে হবে এবং তা করতে হবে ব্যক্তিগত উদ্যোগে। ব্যক্তি তার একান্ত ভাবনা, পছন্দ এবং প্রবল ইচ্ছাশক্তির দ্বারা নিজেকে সভ্যতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং অসভ্যতা থেকে বেঁচে থাকার সর্বোত চেষ্টা করবে।

আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের অভাববোধ, দুঃখ ও কষ্টের বিরাট একটি অধ্যায় রচিত হয় ঈর্ষাবোধ থেকে। আমাদের মস্তিষ্ক যখন কোনো ব্যক্তিকে আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী অথবা উদহরণ হিসেবে দাঁড় করিয়ে বলতে আরম্ভ করে যে— তুমি লোকটির তুলনায় ভালো নেই ঠিক তখন থেকেই শুরু হয় অসুখ। ঈর্ষার আরেকটি শাখার নাম হিংসা এবং দ্বেষ। এসব রোগে আক্রান্ত মস্তিষ্ক কোনো উন্নয়নমূলক কর্মপরিকল্পনা তৈরি করতে পারে না। মস্তিষ্কের এ রোগ ধীরে ধীরে মনকে কলুষিত করে এবং পর্যায়ক্রমে তা মানবদেহে বিস্তার লাভ করে। এ রোগে আক্রান্ত মানুষের পোশাক, খাবারদাবার, চালচলন এবং কথাবার্তা তার আশপাশের পরিবার, সমাজ, পরিবেশ এবং প্রতিবেশকে ক্রমাগত অশান্তির দিকে নিয়ে যায়, যা থেকে শুরু হয় নিত্য নতুন অসভ্যতার।

মস্তিষ্কে সভ্যতার সংকট দেখা দিলে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হয়ে যায়। সে কোনো কিছুই স্বাভাবিক দৃষ্টিতে দেখতে পায় না— কোনো কিছু স্বাভাবিকভাবে শুনতে পারে না এবং অনেক কিছু বুঝতে পারে না। সে শত্রুকে মিত্র ভাবে এবং মিত্রকে শত্রু উপাধি দিয়ে অশান্তি সৃষ্টি করে। নিত্যনতুন ফ্যাতনা-ফ্যাসাদ সৃষ্টি, কলহ বিবাদে জড়িয়ে পড়ার প্রবল আগ্রহ এবং সারাক্ষণ হা হুতাশ করা তার অভ্যাস হয়ে দাঁড়ায়। সে কাউকে বিশ্বাস করতে পারে না— এমনকি নিজেকেও নয়। কারও মঙ্গল কিংবা উন্নতি দেখলে সে অকারণে আঁতকে ওঠে, মঙ্গলের বিরুদ্ধে অমঙ্গল এবং শান্তির বিরুদ্ধে অশান্তি সৃষ্টির প্রবল তাড়না দ্বারা চালিত হতে থাকে। আধুনিক সমাজবিজ্ঞান এটিকে স্যাডিস্ট এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান একে হ্যালুসিনেশন রোগ বলে আখ্যা দিয়েছে।

মানব সভ্যতার ঊষালগ্ন থেকে মানুষের মন-মস্তিষ্ক ও দেহে যে রোগবালাই বাসা বেঁধেছে তার শতকরা ১০ ভাগও বাহ্যিক কারণে হয়নি। অর্থাৎ বাইরের রোগজীবাণু, দুর্ঘটনা, অন্য প্রাণী, পশু, কীটপতঙ্গ ইত্যাদির কারণে রোগাক্রান্ত হওয়ার ঘটনা ১০ শতাংশেরও কম। অন্যদিকে শতকরা ৯০ ভাগ রোগের উত্পত্তি, বিস্তার এবং বিস্তৃতি ঘটে অসভ্য মস্তিষ্কের কারণে। অসভ্য মস্তিষ্কসম্পন্ন মানুষ নিজেকে যেমন তিলে তিলে শেষ করে দেয় তেমনি অশান্তি সৃষ্টির মাধ্যমে পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস করে ফেলে। তারা সামাজিক বন্ধন শিথিল এবং গোত্র বা দলসমূহের মধ্যে বিবাদ বিসংবাদ সৃষ্টি করে মানব সভ্যতার চাকা পেছনের দিকে ঘুরিয়ে অসভ্যতার দিকে টানতে আরম্ভ করে।

চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে এ যাবৎ যত ওষুধপত্র আবিষ্কার হয়েছে তার বেশির ভাগই মন ও মস্তিষ্কের ওষুধ। এ যাবৎ যত থেরাপি আবিষ্কার হয়েছে তার বেশির ভাগই শরীরের পরিবর্তে মন-মস্তিষ্কের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। শরীর বিজ্ঞানের চেয়ে মনোবিজ্ঞানের ব্যাপ্তি অনেক অনেক গুণ বেশি। শারীরিক চিকিৎসালয়ের তুলনায় মানসিক চিকিৎসালয়ের সংখ্যা কয়েক হাজার গুণ বেশি। পৃথিবীর তাবৎ হাসপাতাল, নার্সিংহোম এবং ডাক্তারদের চেম্বারের তুলনায় সাধু-সন্ন্যাসীর আশ্রম, পীর-দরবেশদের খানকা, মাজার, মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা এবং তীর্থ কেন্দ্রে মানুষের আনাগোনা কয়েকগুণ বেশি। মানুষ শরীরের জন্য যা খরচ করে তার চেয়েও লাখ লাখ গুণ বেশি খরচ করে মনের জন্য। মানুষ বনের হিংস্র প্রাণী, বিষধর কীটপতঙ্গ এবং সরীসৃপকে যতটা না ভয় পায় তার চেয়েও বেশি ভয় পায় উন্মাদ এবং ঔদ্ধত্য অত্যাচারীকে।

অসভ্য মন-মস্তিষ্ক এবং অসুস্থ দেহের চিকিৎসার জন্য সেই আদিকাল থেকেই বিজ্ঞানীদের প্রকৃতির ওপর নির্ভর করতে হয়েছে। যাবতীয় ওষুধপত্রের কাঁচামাল তৈরি হয় গাছপালা, লতা, গুল্ম, মাটি, প্রাণী, পশুপাখি, কীট-পতঙ্গের শরীর অথবা শরীর নিসৃত বর্জ্য থেকে। এসব কারণে সভ্য মন-মস্তিষ্ক সব সময়ই প্রকৃতির সব সৃষ্টির প্রতি যথাযোগ্য সম্মান এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে। নিজেদের অজ্ঞতার কারণে আমরা কিছু প্রাণীকে ভয় পাই এবং সুযোগ পেলেই মেরে ফেলি। অথচ মানুষের টিকে থাকার জন্য ওসব প্রাণী যে কতটা দরকারি তা ভাবলে শ্রদ্ধা-কৃতজ্ঞতা এবং ভালোবাসায় মানুষের অন্তর পূর্ণতা লাভ করে। উদাহরণ হিসেবে আমি বিষধর সাপ সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু বলে আজকের প্রসঙ্গে ফিরে যাব।

সাপের শরীরের বিষের ৯৯ ভাগ ব্যবহৃত হয় তাদের হজম শক্তির জন্য। বাকি একভাগ প্রতিরক্ষার জন্য। সাপের বিষ দ্বারা মানুষের দেহ-মন ও মস্তিষ্কের অসুখের জন্য যে দুর্লভ ওষুধসমূহ তৈরি হয় তা অন্য কোনো প্রাণী থেকে পাওয়া সম্ভব নয়। কাজেই সাপকে শত্রু মনে করার মতো নির্বুদ্ধিতা সভ্য মস্তিষ্ক প্রদর্শন করে না। ঠিক একই রূপে ঘোড়া ও গাধার উপকারিতা এবং মানব সভ্যতার বিকাশে প্রাণীগুলোর অবদান জানলে কেউ ভুলেও ওসব নাম নিয়ে কাউকে গালি দিত না— অন্যদিকে গালি খাওয়া মানুষগুলোর বুদ্ধিসুদ্ধির সভ্যতা শঙ্কিত পর্যায়ে থাকলে তারাও অপমানিতবোধ করে ক্রোধান্ধ হতো না। বর্তমানকালের চিকিৎসাবিজ্ঞানের অভূতপূর্ব উন্নয়ন এবং হাজারও মরণব্যাধির প্রতিষেধক আবিষ্কার এবং সফল অস্ত্রোপচারের দক্ষতা অর্জনের জন্য চিকিৎসাশাস্ত্রের জনক জননীবৃন্দ তিনটি প্রাণীর প্রতি সর্বদা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং সেগুলোকে অত্যন্ত সম্মানের চোখে দেখেন। প্রাণী তিনটি হলো— ইঁদুর, বানর এবং ব্যাঙ।

ইঁদুর সম্পর্কে যারা খুব বেশি ওয়াকিবহাল নন তাদের জ্ঞাতার্থে প্রাণীটি সম্পর্কে কিছু তথ্য পেশ করতে চাচ্ছি। এরা নিজেদের মধ্যে কোনো দিন ঝগড়া বিবাদ করে না— অন্য কোনো প্রাণীদের সঙ্গে গণ্ডগোল, মারামারি কিংবা যুদ্ধ করে না। প্রকৃতির সব প্রাণীর মধ্যে ইঁদুরের সহনশীলতা এবং পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে চলার ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি। ইঁদুরের মতো শক্তিশালী চোয়াল, দাঁত এবং মুখের ক্ষমতা অন্য কারও নেই। ইঁদুরের হৃদযন্ত্রের স্পন্দন, হজম করার ক্ষমতা এবং রেচনতন্ত্রের কার্যক্ষমতা সবচেয়ে বেশি। তাদের পেট খারাপ, বদহজম এবং পাতলা পায়খানা হয় না। ইঁদুরের নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস এবং মলমূত্রের দুর্গন্ধ সব প্রাণীর চেয়ে কম। ইঁদুরের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অসীম, দুঃখ-কষ্ট-বেদনা এবং প্রতিকূল আবহাওয়া সহ্য করার ক্ষমতা অসাধারণ। ইঁদুরের মন অন্য প্রাণীর প্রতি শত্রু ভাবাপন্ন নয় আর তাদের মস্তিষ্কের চিন্তাশক্তি সীমা অতিক্রম করে না। ইঁদুরেরা নির্দিষ্ট স্থানে পরিবারভুক্ত অথবা দলভুক্ত হয়ে থাকতে পছন্দ করে এবং যাযাবরের মতো জীবনযাপন একদম পছন্দ করে না। এতসব গুণাবলির জন্য চিকিৎসাবিজ্ঞান সব সময় ইুঁদরকে তাদের গবেষণা কর্মে সর্বাধিক প্রাধান্য দিয়ে আসছে।

ইঁদুরের আত্মমর্যাদা, মান-সম্মান এবং লজ্জা শরমের মাত্রাও অন্য প্রাণীদের থেকে আলাদা। তারা রাগ করে না, অভিমান করে না। কিন্তু অতিরিক্ত লজ্জা-শরমের কারণে প্রকাশ্যে চলাফেরাও করে না। মলত্যাগ এবং দৈহিক মিলনের ক্ষেত্রে তারা সর্বোত্তম শালীনতা ও গোপনীয়তা বজায় রাখে। ইঁদুরের যৌন মিলন প্রত্যক্ষ করেছে এমন কোনো মানুষ কেবল চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণাগার ছাড়া অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। আগেই বলেছি যে, ইঁদুর কাউকে আক্রমণ করে না। তবে তার আত্মমর্যাদা ও মান-সম্মানের একটি স্থানে আঘাত এলে সে কাউকে ছাড়ে না। এ ব্যাপারে তথ্য পেশের আগে জ্ঞানার্জনের মাহাত্ম্য এবং জ্ঞানী ব্যক্তির সম্মান সম্পর্কে সংক্ষেপে একটি ঘটনা বলতে চাই। যাদের মনমানসিকতা হীরক রাজার মতো, অর্থাৎ জানার কোনো শেষ নেই, জানার চেষ্টা বৃথা এ তথ্যে বিশ্বাসী তাদের প্রতি অনুরোধ তারা যেন নিবন্ধের বাকি অংশটুকু না পড়েন। অন্যদিকে যারা হজরত ইমাম আবু হানিফার মতো জ্ঞান অন্বেষণকারী তারা নিশ্চয়ই পরবর্তী অংশের মধ্যে ভিন্নতর স্বাদ, রূপ ও রসের সন্ধান পাবেন।

ইমাম আবু হানিফা (র.)-কে প্রশ্ন করা হলো— কুকুর শাবকের সাবালকত্ব প্রাপ্তির নমুনা বা চিহ্ন কি? আবু হানিফা বিষয়টি জানতেন না। তিনি পাগলের মতো কয়েক বছর ঘুরে অবশেষে এক মুচির কাছ থেকে বিষয়টি জানলেন। মৃত্যুর আগে ইমাম আবু হানিফা তার ভক্তকুলকে অছিয়ত করে গেলেন যে, তার যুব্বাটি যেন তার শিক্ষক মুচিকে সসম্মানে পৌঁছে দেওয়া হয়। কুকুর-শাবকের সাবালকত্বের নমুনার তথ্যটি জানার জন্য বছরের পর বছর ঘুরে বেড়ানো এবং একজন মুচিকে শিক্ষক হিসেবে সম্মান জানানোর মতো বিশাল হৃদয়, বিনয়ী মন এবং উন্নত মস্তিষ্কের কারণে ইমাম আবু হানিফা তামাম দুনিয়ার মানুষের মাথার তাজ হিসেবে সম্মানিত হয়ে আছেন এবং কেয়ামত পর্যন্ত থাকবেন ইনশা আল্লাহ!

আমরা আজকের নিবন্ধের একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। কুকুরের সাবালকত্বের নমুনা, ইঁদুরের আত্মমর্যাদা এবং মান-সম্মানের স্পর্শকাতরতার বিষয়টি বলে আজকের প্রসঙ্গ শেষ করব। কুকুর-শাবক যখন তিন পায়ের ওপর দাঁড়িয়ে এক পা উঁচু করে জলবিয়োগ আরম্ভ করে ঠিক তখন থেকে তার সাবালকত্ব শুরু হয়। অন্যদিকে কেউ যদি ইঁদুরের লেজটি ধরে টান মারে এবং উঁচু করে তুলে ধরার চেষ্টা করে তবে সে ভীষণ অসম্মানিতবোধ করে এবং ক্রোধান্বিত হয়ে সর্বশক্তি দিয়ে লেজ ধরে টান মারা প্রাণীটিকে আক্রমণ করে থাকে।  উল্লিখিত দুটো ঘটনার কার্যকারণ এবং নেপথ্যের গুপ্ত কথা নিয়ে পরবর্তী কোনো সময়ে সুযোগ হলে বিস্তারিত আলোচনার চেষ্টা করব।

লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা