শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নির্বাচন ভোটিং পদ্ধতি ও বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নির্বাচন ভোটিং পদ্ধতি ও বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

প্রজাতন্ত্র অর্থ হলো এমন একটি দেশ, যেখানে চূড়ান্ত ক্ষমতার মালিক সমগ্র জনগণ, সেই জনসমষ্টির হয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করবে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি। জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচনের বিভিন্ন পন্থা আছে। প্রথম দিকে একটি সহজ সরল পদ্ধতি সর্বত্র ব্যবহৃত হতো। ইচ্ছুক প্রার্থীদের মধ্য থেকে যার সমর্থন বেশি তিনি প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হবেন। এ পদ্ধতিকে প্লুরালিটি মেজরিটি ভোটিং সিস্টেম বলা হয়।

অল্প কিছু দিনের মধ্যে এ পদ্ধতির নেতিবাচক দিকসমূহ প্রকাশ পাওয়া শুরু হলো।  দেখা গেল এ পদ্ধতিতে নির্বাচিত হওয়া প্রতিনিধি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষের প্রতিনিধি হচ্ছেন না। দুজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে, যে কোনো একজন শতকরা ৫০% এর সামান্য বেশি মানুষের সমর্থনে নির্বাচিত হতে পারেন। কিন্তু শতকরা ৪৯% মানুষ সে ক্ষেত্রে নির্বাচিত মানুষটিকে তাদের প্রতিনিধি হিসেবে পান না। ভোটের মাধ্যমে দেওয়া তাদের মতামতটি গুরুত্ব পাচ্ছে না বিধায় নষ্ট হচ্ছে। প্রার্থীর সংখ্যা বাড়লে আরও অধিক সংখ্যার জনগণ ভোটের মাধ্যমে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচনে ব্যর্থ হচ্ছেন।

দেখা যায়, উপরোক্ত কারণে বা নানাভাবে শুধু সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থনের ভিত্তিতে প্রতিনিধি নির্বাচনের পদ্ধতি অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। যেমন এতে করে, প্রায়শ সংখ্যালঘিষ্ঠ প্রতিনিধিত্বকারী সরকার গঠিত হয়। অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র দলসমূহের প্রতিনিধিত্বকারী ক্ষমতা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পেতে থাকে। রাষ্ট্র পরিচালনায় নৃতাত্ত্বিক ও ধর্মভিত্তিক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব থাকে না বললেই চলে। তাছাড়া প্রার্থীরা এলাকাভিত্তিক হন। নির্বাচনের ক্ষেত্রে সরাসরি স্বার্থ জড়িত থাকার কারণে প্রার্থীদের মধ্যে নিজ নিজ এলাকায় দুর্নীতি ও সন্ত্রাসী প্রচেষ্টা চালানোর প্রয়াস থাকে। সে কারণে ভোট ও ফলাফলে অনেক ধরনের অনিয়ম ও হতাহতের ঘটনা ঘটতে দেখা যায়।

এ পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে নির্বাচনকে ঘিরে রাজনীতি এক পর্যায়ে বৃহৎ আদর্শের পরিমণ্ডলে দুভাগে বিভক্ত হয়। বহুদলীয় গণতন্ত্র ক্রমান্বয়ে দুই দলভিত্তিক রাজনৈতিক মডেলে রূপান্তরিত হয়। সাধারণত মধ্য থেকে বাম বা উদারপন্থি ও মধ্য থেকে ডান বা রক্ষণশীল দলসমূহের দুই প্রতিপক্ষ জোট গঠিত হয়। দুই জোটের ক্ষুদ্র দলগুলো দুর্বল থেকে দুর্বলতর হয়। পরবর্তীতে ওইসব দল বিলীন হয়ে যায় ও সমর্থকরা কোনো এক পর্যায়ে এ দুই জোটের নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দলসমূহে ঠিকানা হারায়।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ভারত, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটের ভিত্তিতে প্রার্থীসমূহ নির্বাচন পদ্ধতি প্রচলিত আছে। ওইসব দেশে জাতীয় পর্যায়ে নির্বাচন প্রধানত ওই ধরনের দুটি বৃহৎ দল বা তাদের নেতৃত্বাধীন গঠিত দুটি জোটের প্রাধান্য লক্ষ করা যায়। বাংলাদেশে ওই ধরনের দুই জোটের অন্তর্ভুক্ত ক্ষুদ্র দলসমূহ প্রায় ক্ষেত্রেই জোটে নেতৃত্বদানকারী দলের নির্বাচনী প্রতীক ব্যবহার করে থাকে। 

এ অবস্থার প্রেক্ষিতে, প্রোপরশনাল রিপ্রেজেনটেশন ভোটিং সিস্টেম নামে আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নির্বাচন পদ্ধতির প্রচলন করা হয়। পূর্ব বর্ণিত পদ্ধতির দুর্বলতাসমূহ বহুলাংশে দূরীভূত হয়। তবে এ পদ্ধতিতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কোয়ালিশন সরকার গঠন করতে হয়। কোয়ালিশন সরকার অপেক্ষাকৃত দুর্বল হয়। আবার কোয়ালিশন সরকারের জবাবদিহিতা সাধারণত উন্নততর হয়।

 

 

এসব কারণে পশ্চিমা দেশসমূহ নির্বাচন ব্যবস্থায় প্রতিদিন অধিক সংখ্যায় অনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব (পিআর) ভোটিং পদ্ধতির দিকে ঝুঁকছে। পশ্চিম ইউরোপের ২৮টি দেশের মধ্যে ২১টি দেশে বর্তমানে এ নতুন পদ্ধতির প্রচলন হয়েছে।

আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব নির্ধারণে সব নির্বাচনী এলাকার প্রতিনিধি নির্বাচন করা হয় একসঙ্গে। দেশের সব ভোটার ব্যালটের মাধ্যমে তার পছন্দের দলকে সমর্থন জানান। যে দল দেশব্যাপী মোট গৃহীত ভোটের যত শতাংশ সমর্থন লাভ করবে মোট আসনের তত শতাংশ আসনে সে দলীয় সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন বলে গণ্য হবেন। দলসমূহ গুরুত্বের ক্রম অনুসারে সব আসনের জন্য তাদের পছন্দের ব্যক্তিদের নামের তালিকা আগেই প্রকাশ করবে। গৃহীত সমর্থনের অনুপাতে দলসমূহ হতে ক্রম অনুসারে তালিকাভুক্ত ব্যক্তিদের দ্বারা লভ্য আসন সংখ্যা পূরণ করতে হবে। ৩০০ আসনের পার্লামেন্টে যদি কোনো দল দেশব্যাপী সংগৃহীত মোট ভোটের ৫০% লাভ করে তবে ৩০০ আসনের শতকরা ৫০ ভাগ অর্থাৎ ১৫০টি আসনে জয়লাভ করেছেন বলে ধরা হবে। একক পার্লামেন্ট নির্বাচনে ২০% সমর্থন যে দল লাভ করবে তারা ৬০টি আসনে বিজয়ী হিসেবে গণ্য হবেন। নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে যারা কাজ করেন তারা আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব (পিআর) অর্জনের লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের নির্বাচন পদ্ধতির উদ্ভাবন করেছেন। তবে প্রধানত তিন ধরনের পদ্ধতি বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতে দেখা যায়। যেমন— (১) পার্টি লিস্ট  (২) মিক্সড মেম্বার, (৩) সিঙ্গেল ট্রান্সফারেবল ভোট।

পার্টি লিস্ট টাইপ পিআর ভোটিং পদ্ধতি সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। এ পদ্ধতিতে প্রত্যেক দল মোট আসন সংখ্যার সমপরিমাণ প্রার্থীদের তালিকা দেবেন। নির্দলীয় প্রার্থীরাও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী দলসমূহের সঙ্গে নির্দলীয় প্রার্থীদের নাম ব্যালটে এমনভাবে অন্তর্ভুক্ত থাকবে যে তারা নিজেরাই তাদের দল।

পার্টি লিস্ট পদ্ধতি আবার দুই প্রকার, ‘কোজড লিস্ট’ এবং ‘ওপেন লিস্ট’। এখানে দল যে প্রার্থীদের তালিকা তৈরি করবে দল সে তালিকায় কোন প্রার্থীর অবস্থান কোথায় হবে তাও সুনির্দিষ্ট করে দেবে। ভোটাররা তাদের পছন্দের দল/নির্দলীয় প্রার্থীর অনুকূলে ব্যালটের মাধ্যমে ভোট প্রদান করবেন। সব দল মোট প্রদত্ত ভোটের যত ভাগ লাভ করবে, সে অনুপাতে পার্লামেন্টে আসন দেওয়া হবে। দল কর্তৃক প্রদত্ত তালিকার মধ্য হতে ক্রম অনুসারে প্রার্থীদের দ্বারা বিজয়ী আসনসমূহ পূর্ণ করা হবে। কোজড লিস্ট পদ্ধতিতে তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের অবস্থানের ক্রম পরিবর্তনে ও সে কারণে নির্বাচিত হওয়ার ক্ষেত্রে ভোটারদের কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই। ওপেন লিস্ট পদ্ধতির পিআর ভোটিং শুধু কোনো দলের আনুপাতিক অবস্থানই নয়, তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের ক্রম অনুসারে অবস্থান, ভোটারদের ভোটে নির্ধারিত হয়। 

প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী দলসমূহের এবং নির্দলীয় প্রার্থীসমূহের মধ্যে প্রাপ্ত ভোটের ভিত্তিতে আসন বণ্টনের জন্য বিভিন্ন ফর্মুলা ব্যবহার করা হয়। সবচেয়ে সহজতর ও বহুল ব্যবহৃত ফর্মুলার নাম ‘লারজেস্ট রিমেইন্ডার ফর্মুলা’ যা বাংলায় অনুবাদ করলে দাঁড়ায় বৃহত্তম অবশিষ্ট ভিত্তিক নির্ণয় ফর্মুলা।

মিক্সড মেম্বার প্রোপরশনাল রিপ্রেজেনটেশন বস্তুত প্লুরালিটি মেজরিটি (বাংলাদেশের বর্তমান ভোটিং ব্যবস্থা) ও প্রোপরশনাল ভোটিং সংমিশ্রণ এ সৃষ্ট একটি পদ্ধতি। এ প্রক্রিয়াটিকে ‘জার্মান সিস্টেম’ নামেও অভিহিত করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় ভৌগোলিকভাবে, নির্বাচনী এলাকার প্রতিনিধিত্ব ও নৈকটত্ব যেমন গুরুত্ব পায়, একইভাবে পিআর ভোটিংয়ের বহুমাত্রিকতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয়।

এ পদ্ধতিতে দুই অংশবিশিষ্ট ব্যালট ব্যবহার করা হয়। ভোটাররা একটি অংশে এলাকাভিত্তিক প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য ভোট দেন। সাধারণত মোট আসনের অর্ধেক সংখ্যার জন্য এভাবে প্রতিনিধি নির্বাচন করা হয়। অন্য অংশে ভোটাররা তাদের পছন্দের দলের পক্ষে ভোট দেন। প্রাপ্ত ভোটের আনুপাতিক হারে দলগুলোর মধ্যে দেশব্যাপী মোট আসনের ভিত্তিতে বণ্টন করা হয়। পিআর ভোটের প্রাপ্ত আসন সংখ্যা পূর্ণ করার জন্য যে দল এলাকাভিত্তিক যতগুলো আসন পেয়েছে তার সঙ্গে ওই দলের পার্টি লিস্ট থেকে ক্রম অনুযায়ী দলীয় প্রার্থীদের জন্য আসন বণ্টন করা হয়।

সিঙ্গল ট্রান্সফারেবল ভোট সিস্টেম (এসটিভি)-কে চয়েস ভোটিংও বলা হয়। সব প্রার্থীর নাম ব্যালটের একই স্থানে লিপিবদ্ধ থাকবে। ভোটাররা যে কোনো একজনকে ভোট না দিয়ে সব প্রার্থীর স্থলে পছন্দের ক্রম জানাবেন। ‘ট্রান্সফারেবল’ (বদলিযোগ্য) অর্থাৎ ভোটসমূহ এক প্রার্থী থেকে আর এক প্রার্থীর কাছে পছন্দের ক্রম অনুসারে দরকার মতো স্থান পরিবর্তন করতে পারবে। আসন বণ্টন প্রক্রিয়াটি যথেষ্ট জটিল। তবুও ব্যবহার করা হয় অনেক স্থানে। কারণ এসটিভি পদ্ধতি সবচেয়ে সঠিক আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে ও এতে নষ্ট ভোটের সংখ্যা সবচেয়ে কম। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনের পরোক্ষ নির্বাচন এসটিভি পদ্ধতিতে পরিচালনার বিধান প্রবর্তন করা হয়েছে।

এখানে উল্লেখ্য, বাংলাদেশে অনেকে প্রধান দুটি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের রাজনীতি ও শাসনে বীতশ্রদ্ধ। তারা এর বাইরে তৃতীয় শক্তির উত্থানের প্রত্যাশা করে। বাংলাদেশের মানুষ ‘বহু দলীয়’ গণতন্ত্রের পক্ষে। উপরে বর্ণিত ব্যাখ্যা থেকে বলা যায়, বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চা ও ফলশ্রুতিতে তৃতীয় শক্তির উত্থানের বাধা বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতি। এখানে প্রধান দুটি ধারার রাজনৈতিক নেতৃত্বের দুর্বলতার কারণে নেতৃত্বকারী দল পরিবর্তিত হতে পারে কিন্তু দুই প্রধান ধারার বাইরে বিকল্প তৃতীয় ধারার শক্তি আত্মপ্রকাশ করতে পারবে বলে মনে হয় না। ফলে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে তৃতীয় ধারা সৃষ্টির প্রয়াস বাস্তবসম্মত নয়।

বাংলাদেশের বতর্মান নির্বাচন পদ্ধতির ফলে সৃষ্ট রাজনৈতিক পরিবেশ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। মুক্তিযুদ্ধের ফসল, ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’। ‘গণতন্ত্রকে’ এ দেশের প্রশাসন ব্যবস্থার দিশারী হিসেবে গণ্য। জনগণ সবাই দেশের সর্বময় ক্ষমতার মালিক। রাষ্ট্রীয় সব কর্মকাণ্ডে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। সে কারণে বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শ, ধর্মীয় ও নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়সমূহ ইত্যাদি সব ধরনের গণগোষ্ঠীর যথাযথ প্রতিনিধিত্ব রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্তদের মধ্যে থাকতে হবে।

প্রচলিত নির্বাচন পদ্ধতি লব্ধ ফলাফলে এ বিষয়সমূহের ব্যাপক ব্যত্যয় লক্ষ করা যাচ্ছে।  নির্বাচন পদ্ধতির আমূল পরিবর্তন করে আনুপাতিক হারে প্রতিনিধি নির্বাচন ভোটিং পদ্ধতির প্রচলন কাঙ্ক্ষিত বিষয়সমূহ অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।  পার্টি লিস্ট, ওপেন টাইপ, পিআর ভোটিং পদ্ধতির বিষয় বিবেচনা করা যায়।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী ও কো-চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা