শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ভালোবাসার ভালোমন্দ

সাইফুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোবাসার ভালোমন্দ

ট্রয় নগরের রাজা প্রায়ামের পুত্র প্যারিস ভাগ্যদোষে শিশুকালেই নির্বাসিত হয়েছিলেন আইডা পর্বতের পাদদেশে। মেষপালক হিসেবে ধীরে ধীরে তিনি সাবালক হয়ে উঠলেন সেখানেই। একসময় সমুদ্রদেবী থেটিস আর মহান গ্রিক বীর পেলেউসের মধ্যে বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। থেটিসের এই বিয়ে উৎসবে একজন ছাড়া আর সব দেবদেবীকেই নিমন্ত্রণ করা হয়েছিল। বাদ পড়েছিল শুধু কলহ-বিবাদের দেবী ইরিস। যেহেতু বিয়ের অনুষ্ঠানে তাকে নিমন্ত্রণ করা হয়নি সেজন্য তিনি সঙ্গোপনে সেই বিয়ের বিশাল ভোজকক্ষে গিয়ে সমবেত অতিথিদের মাঝখানে একটি সোনার আপেল ছুড়ে দিলেন। আপেলের ওপর খোদাই করে লেখা ছিল— ‘সবচেয়ে সুন্দরীর জন্য এই উপহার’। দেবদেবীদের মধ্যে সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ল আপেলটির ওপর। কে কার চেয়ে অধিকতর সুন্দরী এই নিয়ে বিবাদ চলল বেশ কিছু সময় ধরে। এর মধ্যে অপেক্ষাকৃত কম সুন্দরী ও দুর্বল দেবীরা রণেভঙ্গ দিয়ে সটকে পড়ল দ্রুত। বাকি রইলেন শুধু তিনজন, তারা কেউই নিজের দাবি ছাড়তে প্রস্তুত নন। এই তিন দেবীর একজন হলেন জিউসপত্নী হেরা, বিদ্যা ও জ্ঞানের দেবী অ্যাথেনা এবং প্রেমের দেবী অ্যাফ্রোদিতি। দেবীদের এই সৌন্দর্যের বিচারের ভার দেবতারাও ভয়ে নিতে অস্বীকার করলেন। এই বিচারের ভার কার ওপর অর্পণ করা যায় এ নিয়ে ঘুরতে ঘুরতে এই তিনজন দেবী গিয়ে হাজির হলেন প্যারিসের সামনে। দেবীদের রূপ-সৌন্দর্য প্যারিস নিজেও যেন সহ্য করতে পারছিলেন না। কিন্তু দেবীরা তাকে অভয় দিয়ে বললেন, তাদের মধ্যে কে সবচেয়ে বেশি সুন্দরী তাই শুধু ঠিক করতে হবে প্যারিসকে। এই বিচার অতিশয় কঠিন বলে মনে হলো প্যারিসের কাছে। কারণ তিনজনের মধ্যে সৌন্দর্যের বিচারে কেউ কারও চেয়ে কম নন। তখন প্রত্যেক দেবীই প্যারিসকে পুরস্কারের লোভ দেখিয়ে প্রভাবিত করতে চাইলেন। প্রথমে হেরা বললেন, প্যারিস যদি তাকেই সেরা সুন্দরীর পুরস্কারটি দেন তাহলে তিনি তাকে পৃথিবীর সব মানুষ ও নগরীর ওপর প্রভুত্ব দান করবেন। এই কথা শুনে প্যারিস হেরাকেই সোনার আপেলটি দিয়ে দিতে উদ্যত হচ্ছিলেন, কিন্তু অ্যাথেনা তার শান্ত ও নির্ভীক চোখ দুটি দিয়ে তার দিকে তাকিয়ে বিরক্তির সঙ্গে বললেন, জ্ঞান বা শিক্ষাহীন যে ক্ষমতা তাতে ধ্বংস অনিবার্য। কিন্তু জ্ঞান তোমাকে শুধু আনন্দই দেবে না, তুমি যদি চাও তাহলে ক্ষমতাও দেবে। প্যারিস আবার সংশয়ে পড়ে গেলেন কী করবেন তিনি? ঠিক তখন হাস্য-পরিহাস্যপ্রিয় অ্যাফ্রোদিতি তার সোনালি চুলের গোছা ঝাঁকি দিয়ে সরিয়ে মৃদু হেসে প্যারিসের দিকে তাকালেন। বললেন, শোনো প্যারিস! মরণশীল মানুষের আয়ু খুবই সীমিত আর তার মধ্যে সত্যিকারের সুখ বড়ই কম। কিন্তু প্রেমের মধ্যেই সেই ঐশ্বরিক সুখ আছে। আমি তোমাকে দেব পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী রমণীর প্রেম। সে রমণীর নাম হেলেন। সব গ্রিক বীরই তাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। সে এখন তার স্বামী মেনেলাউসের সঙ্গে স্পার্টায় বাস করছে। সোনার আপেলটি আমার হাতে তুলে দিলেই তুমি হেলেনকে পাবে। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী মেয়ের কথা শুনে তার হৃদয়ের মানসপটে তিনি হেলেনকে যেন দেখতে পেলেন এবং মুহূর্তেই তাকে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্যারিসকে আচ্ছন্ন করে ফেলল। তিনি হৃষ্টচিত্তে সোনার আপেলটি প্রেমের দেবী অ্যাফ্রোদিতির হাতে তুলে দিলেন।

গ্রিক মহাকবি হোমারের ইলিয়াড মহাকাব্যে আমরা দেখি যে, ভালোবাসার এমনই অসীম এক শক্তি যে একজন সর্বস্ব হারানো রাজকুমারও একটি সুন্দরী নারীর ভালোবাসা পেতে সব মানুষ ও নগরীর ওপর প্রভুত্ব করার ক্ষমতা কিংবা পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে জ্ঞানী হওয়ার দুর্লভ সুযোগ হাতছাড়া করে দিচ্ছেন অম্লান বদনে। আমার মতে, পৃথিবীতে যত কবিতা, গান, সাহিত্য, গল্প-উপন্যাস রচিত হয়েছে তার অর্ধেকই সম্ভবত প্রেম-ভালোবাসা, বিরহ-বিচ্ছেদ এ-সংক্রান্ত। মহাবিশ্বের তাবৎ লেখকের মধ্যে বোধ করি বেশির ভাগ লেখক-সাহিত্যিকই প্রেম-ভালোবাসার প্রতি অনুভব করেন এক দুর্বার আকর্ষণ। কার কথা বলব রবীন্দ্রনাথ, শরৎ চন্দ্র, জীবনানন্দ, বোদলেয়ার, বালজাক, মোপাসাঁ, গুস্তাফ ফ্লবের, দান্তে আরও কত শত নাম। বেশির ভাগ লেখকই ভালোবাসাকে অনুভব করার চেষ্টা করেছেন আলো-আঁধারিতে, পাওয়া-না পাওয়ার তৃপ্তি কিংবা অতৃপ্তি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কথাই যদি ধরি প্রেম-ভালোবাসা সম্পর্কিত অজস্র দর্শন ছড়িয়ে আছে তার কবিতা-গল্প-উপন্যাসে। শেষের কবিতা, ঘরে-বাইরে, মানসী, রক্তকবরী ইত্যাদি ছাড়াও আরও অনেক লেখায়। কড়ি ও কোমল কবিতায় রবিবাবু লিখেছেন— ভালোবাসা কাঁদে, হাসে, মোছে অশ্রুজল/চায়, পায়, হারায় আবার। ব্যক্তিজীবনে রবীন্দ্রনাথ কাকে সত্যিকারের ভালোবেসেছিলেন? তার দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ত্রী কাদম্বরীকে, নাকি তার নাতনির বয়সী রানুকে, নাকি একেবারে যৌবনে পদার্পণ করে যাকে দেখেছিলেন সেই আনা তাড়খোরকে। নাকি সবাইকে ভালোবেসেছিলেন ক্রমান্বয়ে। একজনের পর আরেকজনকে। এসব প্রশ্নের উত্তর শীতের ভোরের কুয়াশার মতো অস্পষ্ট। আসলে ভালোবাসা বিষয়টিই যেন নিদারুণ গোলমেলে ও জটিল। অনেকটা স্তূপীকৃত সুতার মতো— এর প্রান্ত হয়তো একটি আছে, কিন্তু কোনো শেষ নেই। ভালোবাসা বিষয়টি যদি গোলমেলে ও জটিলই না হবে তবে রবীন্দ্রনাথ, শরৎ চন্দ্র, মোপাসাঁ, আর্নেস্ট হেমিংওয়ে প্রমুখ লেখকের জীবনে যেখানে বহু নারীর আনাগোনা সেখানে কিনা ইতালির মহাকবি দান্তে অ্যালিখেরি (১২৬৫-১৩২৪) একটি মাত্র মেয়ের কথা ভেবে ভেবে কাটিয়ে দিলেন সারা জীবন। মেয়েটিকে তিনি দেখেছিলেন মাত্র একবার, তাও সেটা নয় বছর বয়সে। তারপর বিয়াত্রিসের সঙ্গে দান্তের আর কোনো দিন যোগাযোগ হয়নি। দান্তের মানস প্রেমিকা বিয়াত্রিসের আসল নাম ছিল বিস প্রটিনারি। কিন্তু নামটি দান্তের পছন্দ হয়নি, তাই তিনি মানস প্রতিমার নাম দিলেন নিজের মতো করে। নাম রাখলেন বিয়াত্রিস। বিয়াত্রিস মারা যান ১২৯০ খ্রিস্টাব্দের ৮ জুন। ২৪ বছর বয়সে দান্তে গিয়েছিলেন কম্পালাডিনো যুদ্ধে। যুদ্ধ থেকে ফিরেই বিয়াত্রিসের মৃত্যু সংবাদ শুনতে পান তিনি। এই মৃত্যুতে দারুণভাবে আঘাত পেলেন দান্তে। তিনি অবসন্ন ও হতাশার গহিনে ডুবে গেলেন একেবারে। তার পরই সহস্র স্বপ্নবৎ শোকের ঘন কুয়াশার মধ্যে তার মানসচোখে আবার নবরূপে দেখতে পেলেন বিয়াত্রিসকে। বিয়াত্রিসকে স্বপ্নে দেখে তিনি যে অমর নীতিকাব্য রচনা করেছিলেন সেটাই ছিল ‘ভিটানোভা’ বা নবজীবন (The New Life)। ভিটানোভার সংক্ষিপ্ত কাহিনী মূলত দান্তেরই নিজের জীবনকথা। এ কাব্যে তিনি বর্ণনা করেছেন কেমন করে বালক বয়সে বিয়াত্রিস নামে এক ফুটফুটে পরীর মতো সুন্দরী মেয়ের সঙ্গে তার পরিচয় হলো, কীভাবে তিনি অলক্ষ্যে ও অজান্তে বিয়াত্রিসকে ভালোবেসেছিলেন। শুধু দান্তে নন, ১৯৩৬ সালে ইংরেজ রাজা অষ্টম এডওয়ার্ডও প্রেমিকা সিম্পসানের জন্য রাজসিংহাসনটি তার কনিষ্ঠ ভ্রাতাকে ছেড়ে দিয়ে চলে গিয়েছিলেন স্পেনে। স্বেচ্ছা নির্বাসনে। ইংরেজ রাজাদের সাধারণত বিবাহিত মেয়েদের রানীরূপে গ্রহণ করার রীতি নেই। সেজন্য অষ্টম এডওয়ার্ড সিম্পসানকে বিয়ে করতে পারছিলেন না। অবশেষে প্রেমেরই জয় হলো। তিনি রাজসিংহাসন ত্যাগ করতে এতটুকুও কুণ্ঠাবোধ করলেন না। স্থান-কাল-পাত্র ও সংস্কৃতিভেদে মানুষের ভালোবাসার ধরন ও বহিঃপ্রকাশে ভিন্নতা দেখা যায়। যেমন আমাদের দেশের সংস্কৃতিতেই এই কিছুকাল আগেও ভালোবাসায় সততা বলে একটি বিষয় ছিল। একটি মেয়ে কিংবা একটি ছেলে সাধারণত একজনের প্রতিই অনুরক্ত ও বিশ্বস্ত থাকতেন। কিন্তু বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে দেখা যায় একটি ছেলে কিংবা একটি মেয়ে একসঙ্গে বহু প্রেমে জড়িয়ে পড়ছে। এটি বড়ই আশ্চর্যজনক ও বেদনাদায়ক। অবশ্য এজন্য অনেক সমাজবিজ্ঞানী ও গবেষক আমাদের দেশের অবারিত আকাশ সংস্কৃতি ও বিভিন্ন সামাজিক গণযোগাযোগমাধ্যম দায়ী বলে প্রতিনিয়ত ওয়াজ-নসিহত করেন। লেখাপড়ার বদৌলতে দীর্ঘদিন আমাকে কাটাতে হয়েছিল পাশ্চাত্য দেশগুলোয়। সেখানে আমি দেখেছি যেহেতু মানুষের হৃদয় একটি জটিল বিষয় এবং কেউ কারও মনের ভিতর ঢুকে দেখতে পারছে না যে আসলে সেখানে কী চলছে। সেহেতু অন্তত একটি জায়গায় ভালোবাসার বিশ্বাসঘাতকতার একটি সীমারেখা টেনে রাখা প্রয়োজন। আর সেই সীমারেখাটি হলো যতদিন একটি মেয়ে ও একটি ছেলে একসঙ্গে থাকবে, তারা পরস্পর একজন আরেকজনের প্রতি অনুগত ও বিশ্বস্ত থাকবে। অর্থাৎ একজন আরেকজনের অগোচরে কারও অঙ্কশায়িনী হবে না, কাউকে ভালোবাসবে না। আর যদি মেয়েটি কিংবা ছেলেটি অন্য কারও শয্যাসঙ্গী হয় তবে ধরে নেওয়া হবে যে, সেই মানুষটি অন্য মানুষটির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করল এবং তার মনে অন্যজনের জন্য আর কোনো ভালোবাসা অবশিষ্ট নেই। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে এ ধরনের কোনো বোধই আজ পর্যন্ত তৈরি হয়নি। একটি ছেলে হয়তো একটি মেয়েকে বলছে, আমি তোমাকে ভালোবাসি, ঠিক একই সঙ্গে সেই ছেলেটি দেখা যাচ্ছে আরও একটি কিংবা একাধিক মেয়েকে বলছে আমি তোমাকে ভালোবাসি। প্রথম মেয়েটি ছেলেটির এই বহুচারিতা জেনেবুঝেও তাকে কিছু বলছে না। তার ভালোবাসা যে অপমানিত হচ্ছে সেই ধারণা কিংবা বোধটিই যেন তার মধ্যে কখনো জন্মায়নি। এর কারণ হয়তো দেখা যায়, সেই মেয়েটিও সবার অলক্ষ্যে জুটিয়ে নিয়েছে একাধিক পুরুষ। আমি যখন ১৯৯৯ সালে লেখাপড়ার জন্য যুক্তরাজ্যে যাই সেখানে একটি বিষয় দেখে ভারি আশ্চর্যান্বিত হয়েছিলাম। আমি ভর্তি হয়েছিলাম আইনে ওয়েলসের কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয়ে। একদিন মাছ বাজারে গিয়েছি কিছু মাছ কিনতে। দেখলাম পরীর মতো ফুটফুটে একটি মেয়ে বসে মাছ বিক্রি করছে। আমি দেখে অভিভূত হলাম। অনেক দিন পরে আমার এক প্রফেসর ফিলিপ থমাসের সঙ্গে এ নিয়ে কথা হচ্ছিল। আমি ফিলিপ থমাসকে বললাম, এ দেশে এসে দেখলাম সবাই কাজ করে। এ দিকটা বেশ ভালো। আমাদের দেশে একে তো কাজের বেশ অভাব দ্বিতীয়ত অনেক সুন্দরী মেয়েই চাকরি-বাকরির ধার না ধরে নিজেকে বিকিয়ে দিয়ে কোনো বিত্তশালীর বাহুলগ্না হয়ে ঘুরে বেড়ান। প্রফেসর সাহেব আমাকে বললেন, এখানকার তরুণ ছেলে-মেয়েদের আত্মসম্মান বোধটি কিন্তু অতি টনটনে। তারা জান দেবে তবুও মান দেবে না। অনেক কষ্ট করে জীবন নির্বাহ করবে তবুও কারও কাছে হাত পাতবে না কিংবা নিজের সম্ভ্রম বিকিয়ে দেবে না। আমি বললাম, আমাদের দেশে ঠিক এর উল্টো। আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে এই আত্মসম্মান বোধটিই কখনো জাগ্রত হলো না। প্রতি বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইনস-ডে অর্থাৎ ভালোবাসা দিবস পালিত হয়। সেদিন অনেকের হাতেই ফুল, কার্ড ইত্যাদি দেখা যায়। ২৬৯ সালে ইতালির রোম নগরীতে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনস নামে একজন খ্রিস্টান পাদরি ও চিকিৎসক ছিলেন। ধর্ম প্রচারের অভিযোগে তৎকালীন রোমান সম্রাট দ্বিতীয় ক্লাডিয়াস তাকে বন্দী করেছিলেন। কারণ তখন রোমান সাম্রাজ্যে খ্রিস্টধর্ম প্রচার নিষিদ্ধ ছিল।

বন্দী অবস্থায় তিনি জনৈক কারারক্ষীর দৃষ্টিহীন মেয়েকে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলেন। এতে দুজনের মধ্যে ভাব-ভালোবাসার সৃষ্টি হয়। আর সেজন্য সেন্ট ভ্যালেন্টাইনসের প্রতি ক্রোধ ও ঈর্ষান্বিত হয়ে রাজা তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন। মৃত্যুদণ্ডের আগে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনস রাজকুমারীকে একটি প্রেমপত্র দিয়েছিলেন। তার মৃত্যুদণ্ডটি কার্যকর হয়েছিল ১৪ ফেব্রুয়ারি। এই ভ্যালেন্টাইনস-ডেটি অতীতে এত জনপ্রিয় ছিল না। একে প্রথম দিকে জনপ্রিয় করে তোলার পেছনে কাজ করেছিলেন মধ্যযুগের দুই ইংরেজ কবি। প্রথমজন চসার, দ্বিতীয়জন মহাকবি শেকসপিয়র। শেকসপিয়রের ‘হ্যামলেট’ নাটকে আমরা দেখি ওফেলিয়া বলছে, কাল ভ্যালেন্টাইনস-ডে, আমি তোমার জানালার পাশে দাঁড়িয়ে থাকব তোমার ভ্যালেন্টাইনস হতে। নানা বর্ণাঢ্য-আয়োজনে একটি দিন ভালোবাসা দিবস হিসেবে উদ্যাপনে আমার কোনো দ্বিমত নেই। তবে মানুষের প্রতিটি দিনই হওয়া উচিত ভালোবাসায় পরিপূর্ণ।

     লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

ই-মেইল :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

৩১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন