শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ, ২০১৭

গ্যাস আর গ্যাস্ট্রিক : অসুবিধার সমস্যা নেই

মোস্তফা কামাল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গ্যাস আর গ্যাস্ট্রিক : অসুবিধার সমস্যা নেই

গ্যাসের দাম আবার বাড়ানো হয়েছে তো কী হয়েছে? শিগগির আবার বাড়ানো হবে বিদ্যুতের দামও- সাফ জানিয়েছেন সরকার বাহাদুর। সেই সঙ্গে তারা গ্যারান্টি দিয়ে বলেছেন, গ্যাসের দাম বাড়ানোর কারণে জনগণের কোনো সমস্যা হবে না। বিরূপ কোনো প্রভাব পড়বে না অর্থনীতিতেও। ব্যাখ্যায় বলেছেন, এলপিজি গ্যাসের ব্যবহার বাড়ানো ও এলএনজি গ্যাস আমদানি করায় দাম সমন্বয়ের প্রয়োজনে গ্যাসের দাম বাড়াতে হয়েছে। গ্যাসের দাম বাড়ায় ব্যবসায়ীদের সমস্যা হবে না।

এ ছাড়া দুই কিস্তিতে গ্যাসের দাম বাড়ানোর বিষয়টি অত্যন্ত দরদি সিদ্ধান্ত। জনগণের কথা ভেবেই তা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন, এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন-বিইআরসির চেয়ারম্যান মনোয়ার ইসলাম। সংবাদ সম্মেলন ডেকে তিনি জানান, মানুষের পকেটের ওপর যাতে চাপ না পড়ে সেজন্য গ্যাসের দাম দুই দফায় বাড়ানো হয়েছে। ভোক্তা পর্যায়ে দুই বছরের মাথায় ফের বাড়ানো এ দামের প্রথম ধাপ কার্যকর হবে ১ মার্চ থেকে। দ্বিতীয় ধাপ ১ জুন থেকে। সেই মোতাবেক, ১ মার্চ থেকে আবাসিক খাতে দুই চুলার জন্য ৮০০ এবং এক চুলার জন্য ৭৫০ টাকা গুনতে হবে। দ্বিতীয় ধাপে ১ জুন থেকে আবাসিক খাতে দুই চুলার জন্য ৯৫০ এবং এক চুলার জন্য দিতে হবে ৯০০ টাকা। আর বাণিজ্যিক ইউনিট মার্চে ১৪.২০ টাকা এবং জুনে ১৭.০৪ টাকা। সিএনজির দাম মার্চে প্রতি ঘনমিটার ৩৮ টাকা ও জুনে ৪০ টাকা করা হয়েছে। বর্তমানে আবাসিকে দুই চুলার জন্য দিতে হয় ৬৫০ ও এক চুলার জন্য ৬০০ টাকা। বর্ধিত এই দাম চলে আসছে ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে। এর আগে দুই চুলার জন্য দিতে হতো ৪৫০ টাকা এক চুলার জন্য ৪০০ টাকা।

দুই দফায় এবং ২২ দশমিক ৭ হারের দাম বৃদ্ধিতে বাহ! আমিন! আমিন, বা মাশাল্লাহ না বলে উপায় কী? নইলে জনমভর কাফফারা দিয়েও বোধ হয় এ কবিরা গুনাহর আজাব শেষ হবে না। ব্যাপারটা তো যেনতেন নয়। দেশের স্বার্থেই গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে বছরে সরকারের বাড়তি আয় হবে ৪১৮৫ কোটি টাকা। এ টাকা দিয়ে নাকি বাজেটের ঘাটতিও মেটানো হবে। যুক্তির কী নমুনা! আমাদের অঞ্চলে বলা হয়, দাদারে আদা দেওয়া। রিজার্ভ চুরির টাকা ফেরত আনা গেলে, গ্যাস চুরি বন্ধ হলে, হলমার্ক কেলেঙ্কারির টাকা উদ্ধার করলে, ধান্ধাবাজি-চান্দাবাজির ক্ষেত্র কমিয়ে আনলে, ওয়ান-ইলেভেনের পিরিয়ডে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে খাবলা মেরে নেওয়া টাকাগুলো ফেরত দিলে কি সরকারের আয় কম হতো? তাতে কি বাজেট ঘাটতি মিটিয়ে আরও উদ্বৃত্ত থাকত না?

গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির মতো বিষয়ে রাজপথের বিরোধী দল বিএনপি মোটামোটি নিশ্চুপ। জনদরদি হয়ে দু-চার কথা বলার শক্তি তারা কবেই হারিয়েছে। দলটির বড় নেতাদের গ্যাস সমস্যা থাকলেও কোনোমতে দম নিতে পারাই তাদের যথেষ্ট। খুচরারা কে কোথায় কীভাবে কোথায় সেই খবর কে রাখে। গ্যাস কেন তারা আলসারও উতরে গেছে। গ্যাসের দাম নিয়ে তোপখানা, পুরানা পল্টন বেল্টে নানান কথা বলে বেড়াচ্ছে সিপিবি-বাসদসহ বামরা। সরকারের বিরুদ্ধে টুকটাক হুঁশিয়ারিও দিচ্ছে। বাম মোর্চার নেতারা বলছেন, সরকার কি ব্যবসা খুলেছে যে আয় খোঁজে? গ্যাসের দাম বাড়িয়ে সরকারের আয় হাতানো জনগণ মানবে না। এই মোর্চাদের এমন মোচড়ামোচড়িতে কার কী যায় আসে? জনগণ মানবে না-এ তথ্য দেওয়ার তারা কে? কয়টা জনগণ এ তথ্য দিয়েছে তাদের কাছে? কে শোনে এই ইনফরমারদের কথা? তাদের ওজন এবং দৈর্ঘ্য-প্রস্থ, ব্যাস-ব্যাসার্ধ সরকারেরও জানা।  তাহলে সমস্যাটা কোথায়? গ্যাস আর গ্যাসট্রিকে অসুবিধার কোনো সমস্যা হয় না। তাতে জেনারেল-ইনজেনারেল কোনো জনগণেরই কিছু আটকে থাকে না। তাদের নাকে-কানে কোথাও সমস্যা নেই। এ কারণে কোনো পণ্যের দাম বাড়ানো-কমানোতে দেশে আজ পর্যন্ত কোনো সমস্যা হয়নি। হবেও না ইনশাল্লাহ। তাই গ্যাসের বাড়তি দামে কারও পেটে গ্যাস জমে থাকবে, সেই শঙ্কা না করাই ভালো। কোনো সমস্যাই এ দেশের বীর জনতাকে শেষ পর্যন্ত কাবু করতে পারে না। তারা ভাঙে না, মচকায়ও না। এখন আর কারও উছালে পড়ে শহীদ-গাজীর পথও ধরতে রাজি না তারা। গ্যাসের দাম বাড়ানোর বিষয়েও তেমনই। জনগণ জোর গলায় আমিন বা শুকুর আলহামদুলিল্লাহ না বললেও এখন পর্যন্ত নাউজুবিল্লাহ বা আস্তাগফিরুল্লাহ কিছিমের কিছুও বলেনি। অর্থাৎ কবুলই করে নিয়েছে তারা। নীরবতা সম্মতিরই লক্ষণ-কথাটা এমনি এমনি আবিষ্কার হয়নি।

অর্থনীতির থিউরিতে কোনো পণ্যের দামের হেরফেরে সংশ্লিষ্ট আরও অনেক কিছুরই দাম বাড়ে-কমে। যেমন তেলের দাম বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে যায় বাস ভাড়াসহ অন্যান্য অনেক কিছুর দাম। কিন্তু দাম কমানোর সুফলও জনগণ পায় না। পায়নি। কিছুদিন আগে তেলের দাম কমিয়েছিল সরকার। তাতে বাস ভাড়া বা অন্য কোনো কিছুর দাম কি কমেছে? উৎপাদন খরচ কমেছে কতটুকু? তাহলে ওই দাম কমানোর রসটা গিলল কে? কে খেল সরটা? অর্থনীতির রীতিনীতি না জানা মানুষও বোঝে, প্রাইভেট সেক্টর বা সাধারণ মানুষের হাতে থাকলে টাকার ঘোরাফেরা স্বাভাবিক থাকে। লেনদেনে থাকে গতিময়তা। কিন্তু রাষ্ট্র বা সরকারের হাতে থাকলে তা থমকে যায়। টাকাগুলো তখন ঘোরাফেরা কম করে। সেই টাকার কিছু ব্যয় হয় উন্নয়নের নামে। আর বিশাল একটা ভাগ যায় ক্ষমতাধরদের কাছে, নয়তো সুইস ব্যাংকে। মোদ্দা কথা সুশাসন, ন্যায়-সাম্য না থাকলে অর্থনীতির নীতিরীতি খাটে না। তখন দাম বাড়ার প্রভাবটা গড়াতে গড়াতে ভোক্তা বা সাধারণ মানুষের ঘাড়ে গিয়ে পড়ে। আর দাম কমার সুফল ফাঁকেফুকেই থাকে। গ্যাসের দামের ব্যাপারটাও এমনই। হাদারাম পাবলিকেরও তা বোঝা ফাইনাল। তাই কোনো কিছুর দাম বাড়তি-কমতি এখন আর মানুষ গায়ে লাগায় না। গ্যাসের এমন লাফে ‘ফোস্কা’ ফোটা দূরে থাক যেন জ্বালাপোড়াও নেই কারও। দেশে গ্যাসের এত সন্ধান পেয়ে কী লাভ, তা-ও ভাবে না মানুষ।

গ্যাস সেক্টরে চুরিচামারির খবরও কারও একেবারে অজানা নয়। এ ছাড়া আইএমএফের হিসাব মোতাবেক বছরে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ১৪৬৬ ডলার। বাংলা মুদ্রায় ১,১৭,২৮০ টাকা। চাট্টিখানি কথা? এত কামাই রোজগারের মানুষ গ্যাসের বাড়তি কয়েকশ টাকা নিয়ে ভাববে কেন? একটা প্রেস্টিজ আছে না? তাদের কী পেট খারাপ হয়েছে?

ছোট্ট একটা গল্প দিয়ে শেষ করলে লেখাটা বোধ হয় আর টানতে হবে না।

এক রোগী ডাক্তারকে জানায়, তার পেটে গ্যাসের খুব সমস্যা। তবে, এই গ্যাসে গন্ধ নেই, আওয়াজও হয় না। ডাক্তারের চেম্বারে সিরিয়ালে থাকা অবস্থায়ও তার বারো-চৌদ্দবার গ্যাস বেরিয়েছে। গন্ধ এবং শব্দ না থাকায় কেউ তা টের পায়নি।

ডাক্তার তাকে কিছু ওষুধ দিয়ে এক সপ্তাহ পর আবার দেখা করতে বলেন। এক সপ্তাহ পর ডাক্তারের কাছে গিয়ে রোগী জানায়, তার গ্যাস এখনো আছে। তাতে এখনো আওয়াজ নেই, তবে জঘন্য দুর্গন্ধ বের হয়।

ডাক্তার একটু চিন্তা করে গম্ভীর কণ্ঠে রোগীকে বলেন, চিকিৎসায় অ্যাকশন শুরু হয়েছে। আপনার নাক ঠিক হয়ে গেছে। এখন দরকার আপনার কানের চিকিৎসা।

লেখক  : বার্তা সম্পাদক, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

৫৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন