শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ, ২০১৭

গ্যাস আর গ্যাস্ট্রিক : অসুবিধার সমস্যা নেই

মোস্তফা কামাল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গ্যাস আর গ্যাস্ট্রিক : অসুবিধার সমস্যা নেই

গ্যাসের দাম আবার বাড়ানো হয়েছে তো কী হয়েছে? শিগগির আবার বাড়ানো হবে বিদ্যুতের দামও- সাফ জানিয়েছেন সরকার বাহাদুর। সেই সঙ্গে তারা গ্যারান্টি দিয়ে বলেছেন, গ্যাসের দাম বাড়ানোর কারণে জনগণের কোনো সমস্যা হবে না। বিরূপ কোনো প্রভাব পড়বে না অর্থনীতিতেও। ব্যাখ্যায় বলেছেন, এলপিজি গ্যাসের ব্যবহার বাড়ানো ও এলএনজি গ্যাস আমদানি করায় দাম সমন্বয়ের প্রয়োজনে গ্যাসের দাম বাড়াতে হয়েছে। গ্যাসের দাম বাড়ায় ব্যবসায়ীদের সমস্যা হবে না।

এ ছাড়া দুই কিস্তিতে গ্যাসের দাম বাড়ানোর বিষয়টি অত্যন্ত দরদি সিদ্ধান্ত। জনগণের কথা ভেবেই তা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন, এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন-বিইআরসির চেয়ারম্যান মনোয়ার ইসলাম। সংবাদ সম্মেলন ডেকে তিনি জানান, মানুষের পকেটের ওপর যাতে চাপ না পড়ে সেজন্য গ্যাসের দাম দুই দফায় বাড়ানো হয়েছে। ভোক্তা পর্যায়ে দুই বছরের মাথায় ফের বাড়ানো এ দামের প্রথম ধাপ কার্যকর হবে ১ মার্চ থেকে। দ্বিতীয় ধাপ ১ জুন থেকে। সেই মোতাবেক, ১ মার্চ থেকে আবাসিক খাতে দুই চুলার জন্য ৮০০ এবং এক চুলার জন্য ৭৫০ টাকা গুনতে হবে। দ্বিতীয় ধাপে ১ জুন থেকে আবাসিক খাতে দুই চুলার জন্য ৯৫০ এবং এক চুলার জন্য দিতে হবে ৯০০ টাকা। আর বাণিজ্যিক ইউনিট মার্চে ১৪.২০ টাকা এবং জুনে ১৭.০৪ টাকা। সিএনজির দাম মার্চে প্রতি ঘনমিটার ৩৮ টাকা ও জুনে ৪০ টাকা করা হয়েছে। বর্তমানে আবাসিকে দুই চুলার জন্য দিতে হয় ৬৫০ ও এক চুলার জন্য ৬০০ টাকা। বর্ধিত এই দাম চলে আসছে ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে। এর আগে দুই চুলার জন্য দিতে হতো ৪৫০ টাকা এক চুলার জন্য ৪০০ টাকা।

দুই দফায় এবং ২২ দশমিক ৭ হারের দাম বৃদ্ধিতে বাহ! আমিন! আমিন, বা মাশাল্লাহ না বলে উপায় কী? নইলে জনমভর কাফফারা দিয়েও বোধ হয় এ কবিরা গুনাহর আজাব শেষ হবে না। ব্যাপারটা তো যেনতেন নয়। দেশের স্বার্থেই গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে বছরে সরকারের বাড়তি আয় হবে ৪১৮৫ কোটি টাকা। এ টাকা দিয়ে নাকি বাজেটের ঘাটতিও মেটানো হবে। যুক্তির কী নমুনা! আমাদের অঞ্চলে বলা হয়, দাদারে আদা দেওয়া। রিজার্ভ চুরির টাকা ফেরত আনা গেলে, গ্যাস চুরি বন্ধ হলে, হলমার্ক কেলেঙ্কারির টাকা উদ্ধার করলে, ধান্ধাবাজি-চান্দাবাজির ক্ষেত্র কমিয়ে আনলে, ওয়ান-ইলেভেনের পিরিয়ডে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে খাবলা মেরে নেওয়া টাকাগুলো ফেরত দিলে কি সরকারের আয় কম হতো? তাতে কি বাজেট ঘাটতি মিটিয়ে আরও উদ্বৃত্ত থাকত না?

গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির মতো বিষয়ে রাজপথের বিরোধী দল বিএনপি মোটামোটি নিশ্চুপ। জনদরদি হয়ে দু-চার কথা বলার শক্তি তারা কবেই হারিয়েছে। দলটির বড় নেতাদের গ্যাস সমস্যা থাকলেও কোনোমতে দম নিতে পারাই তাদের যথেষ্ট। খুচরারা কে কোথায় কীভাবে কোথায় সেই খবর কে রাখে। গ্যাস কেন তারা আলসারও উতরে গেছে। গ্যাসের দাম নিয়ে তোপখানা, পুরানা পল্টন বেল্টে নানান কথা বলে বেড়াচ্ছে সিপিবি-বাসদসহ বামরা। সরকারের বিরুদ্ধে টুকটাক হুঁশিয়ারিও দিচ্ছে। বাম মোর্চার নেতারা বলছেন, সরকার কি ব্যবসা খুলেছে যে আয় খোঁজে? গ্যাসের দাম বাড়িয়ে সরকারের আয় হাতানো জনগণ মানবে না। এই মোর্চাদের এমন মোচড়ামোচড়িতে কার কী যায় আসে? জনগণ মানবে না-এ তথ্য দেওয়ার তারা কে? কয়টা জনগণ এ তথ্য দিয়েছে তাদের কাছে? কে শোনে এই ইনফরমারদের কথা? তাদের ওজন এবং দৈর্ঘ্য-প্রস্থ, ব্যাস-ব্যাসার্ধ সরকারেরও জানা।  তাহলে সমস্যাটা কোথায়? গ্যাস আর গ্যাসট্রিকে অসুবিধার কোনো সমস্যা হয় না। তাতে জেনারেল-ইনজেনারেল কোনো জনগণেরই কিছু আটকে থাকে না। তাদের নাকে-কানে কোথাও সমস্যা নেই। এ কারণে কোনো পণ্যের দাম বাড়ানো-কমানোতে দেশে আজ পর্যন্ত কোনো সমস্যা হয়নি। হবেও না ইনশাল্লাহ। তাই গ্যাসের বাড়তি দামে কারও পেটে গ্যাস জমে থাকবে, সেই শঙ্কা না করাই ভালো। কোনো সমস্যাই এ দেশের বীর জনতাকে শেষ পর্যন্ত কাবু করতে পারে না। তারা ভাঙে না, মচকায়ও না। এখন আর কারও উছালে পড়ে শহীদ-গাজীর পথও ধরতে রাজি না তারা। গ্যাসের দাম বাড়ানোর বিষয়েও তেমনই। জনগণ জোর গলায় আমিন বা শুকুর আলহামদুলিল্লাহ না বললেও এখন পর্যন্ত নাউজুবিল্লাহ বা আস্তাগফিরুল্লাহ কিছিমের কিছুও বলেনি। অর্থাৎ কবুলই করে নিয়েছে তারা। নীরবতা সম্মতিরই লক্ষণ-কথাটা এমনি এমনি আবিষ্কার হয়নি।

অর্থনীতির থিউরিতে কোনো পণ্যের দামের হেরফেরে সংশ্লিষ্ট আরও অনেক কিছুরই দাম বাড়ে-কমে। যেমন তেলের দাম বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে যায় বাস ভাড়াসহ অন্যান্য অনেক কিছুর দাম। কিন্তু দাম কমানোর সুফলও জনগণ পায় না। পায়নি। কিছুদিন আগে তেলের দাম কমিয়েছিল সরকার। তাতে বাস ভাড়া বা অন্য কোনো কিছুর দাম কি কমেছে? উৎপাদন খরচ কমেছে কতটুকু? তাহলে ওই দাম কমানোর রসটা গিলল কে? কে খেল সরটা? অর্থনীতির রীতিনীতি না জানা মানুষও বোঝে, প্রাইভেট সেক্টর বা সাধারণ মানুষের হাতে থাকলে টাকার ঘোরাফেরা স্বাভাবিক থাকে। লেনদেনে থাকে গতিময়তা। কিন্তু রাষ্ট্র বা সরকারের হাতে থাকলে তা থমকে যায়। টাকাগুলো তখন ঘোরাফেরা কম করে। সেই টাকার কিছু ব্যয় হয় উন্নয়নের নামে। আর বিশাল একটা ভাগ যায় ক্ষমতাধরদের কাছে, নয়তো সুইস ব্যাংকে। মোদ্দা কথা সুশাসন, ন্যায়-সাম্য না থাকলে অর্থনীতির নীতিরীতি খাটে না। তখন দাম বাড়ার প্রভাবটা গড়াতে গড়াতে ভোক্তা বা সাধারণ মানুষের ঘাড়ে গিয়ে পড়ে। আর দাম কমার সুফল ফাঁকেফুকেই থাকে। গ্যাসের দামের ব্যাপারটাও এমনই। হাদারাম পাবলিকেরও তা বোঝা ফাইনাল। তাই কোনো কিছুর দাম বাড়তি-কমতি এখন আর মানুষ গায়ে লাগায় না। গ্যাসের এমন লাফে ‘ফোস্কা’ ফোটা দূরে থাক যেন জ্বালাপোড়াও নেই কারও। দেশে গ্যাসের এত সন্ধান পেয়ে কী লাভ, তা-ও ভাবে না মানুষ।

গ্যাস সেক্টরে চুরিচামারির খবরও কারও একেবারে অজানা নয়। এ ছাড়া আইএমএফের হিসাব মোতাবেক বছরে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ১৪৬৬ ডলার। বাংলা মুদ্রায় ১,১৭,২৮০ টাকা। চাট্টিখানি কথা? এত কামাই রোজগারের মানুষ গ্যাসের বাড়তি কয়েকশ টাকা নিয়ে ভাববে কেন? একটা প্রেস্টিজ আছে না? তাদের কী পেট খারাপ হয়েছে?

ছোট্ট একটা গল্প দিয়ে শেষ করলে লেখাটা বোধ হয় আর টানতে হবে না।

এক রোগী ডাক্তারকে জানায়, তার পেটে গ্যাসের খুব সমস্যা। তবে, এই গ্যাসে গন্ধ নেই, আওয়াজও হয় না। ডাক্তারের চেম্বারে সিরিয়ালে থাকা অবস্থায়ও তার বারো-চৌদ্দবার গ্যাস বেরিয়েছে। গন্ধ এবং শব্দ না থাকায় কেউ তা টের পায়নি।

ডাক্তার তাকে কিছু ওষুধ দিয়ে এক সপ্তাহ পর আবার দেখা করতে বলেন। এক সপ্তাহ পর ডাক্তারের কাছে গিয়ে রোগী জানায়, তার গ্যাস এখনো আছে। তাতে এখনো আওয়াজ নেই, তবে জঘন্য দুর্গন্ধ বের হয়।

ডাক্তার একটু চিন্তা করে গম্ভীর কণ্ঠে রোগীকে বলেন, চিকিৎসায় অ্যাকশন শুরু হয়েছে। আপনার নাক ঠিক হয়ে গেছে। এখন দরকার আপনার কানের চিকিৎসা।

লেখক  : বার্তা সম্পাদক, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে
বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে

নগর জীবন