শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ, ২০১৭

গ্যাস আর গ্যাস্ট্রিক : অসুবিধার সমস্যা নেই

মোস্তফা কামাল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গ্যাস আর গ্যাস্ট্রিক : অসুবিধার সমস্যা নেই

গ্যাসের দাম আবার বাড়ানো হয়েছে তো কী হয়েছে? শিগগির আবার বাড়ানো হবে বিদ্যুতের দামও- সাফ জানিয়েছেন সরকার বাহাদুর। সেই সঙ্গে তারা গ্যারান্টি দিয়ে বলেছেন, গ্যাসের দাম বাড়ানোর কারণে জনগণের কোনো সমস্যা হবে না। বিরূপ কোনো প্রভাব পড়বে না অর্থনীতিতেও। ব্যাখ্যায় বলেছেন, এলপিজি গ্যাসের ব্যবহার বাড়ানো ও এলএনজি গ্যাস আমদানি করায় দাম সমন্বয়ের প্রয়োজনে গ্যাসের দাম বাড়াতে হয়েছে। গ্যাসের দাম বাড়ায় ব্যবসায়ীদের সমস্যা হবে না।

এ ছাড়া দুই কিস্তিতে গ্যাসের দাম বাড়ানোর বিষয়টি অত্যন্ত দরদি সিদ্ধান্ত। জনগণের কথা ভেবেই তা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন, এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন-বিইআরসির চেয়ারম্যান মনোয়ার ইসলাম। সংবাদ সম্মেলন ডেকে তিনি জানান, মানুষের পকেটের ওপর যাতে চাপ না পড়ে সেজন্য গ্যাসের দাম দুই দফায় বাড়ানো হয়েছে। ভোক্তা পর্যায়ে দুই বছরের মাথায় ফের বাড়ানো এ দামের প্রথম ধাপ কার্যকর হবে ১ মার্চ থেকে। দ্বিতীয় ধাপ ১ জুন থেকে। সেই মোতাবেক, ১ মার্চ থেকে আবাসিক খাতে দুই চুলার জন্য ৮০০ এবং এক চুলার জন্য ৭৫০ টাকা গুনতে হবে। দ্বিতীয় ধাপে ১ জুন থেকে আবাসিক খাতে দুই চুলার জন্য ৯৫০ এবং এক চুলার জন্য দিতে হবে ৯০০ টাকা। আর বাণিজ্যিক ইউনিট মার্চে ১৪.২০ টাকা এবং জুনে ১৭.০৪ টাকা। সিএনজির দাম মার্চে প্রতি ঘনমিটার ৩৮ টাকা ও জুনে ৪০ টাকা করা হয়েছে। বর্তমানে আবাসিকে দুই চুলার জন্য দিতে হয় ৬৫০ ও এক চুলার জন্য ৬০০ টাকা। বর্ধিত এই দাম চলে আসছে ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে। এর আগে দুই চুলার জন্য দিতে হতো ৪৫০ টাকা এক চুলার জন্য ৪০০ টাকা।

দুই দফায় এবং ২২ দশমিক ৭ হারের দাম বৃদ্ধিতে বাহ! আমিন! আমিন, বা মাশাল্লাহ না বলে উপায় কী? নইলে জনমভর কাফফারা দিয়েও বোধ হয় এ কবিরা গুনাহর আজাব শেষ হবে না। ব্যাপারটা তো যেনতেন নয়। দেশের স্বার্থেই গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে বছরে সরকারের বাড়তি আয় হবে ৪১৮৫ কোটি টাকা। এ টাকা দিয়ে নাকি বাজেটের ঘাটতিও মেটানো হবে। যুক্তির কী নমুনা! আমাদের অঞ্চলে বলা হয়, দাদারে আদা দেওয়া। রিজার্ভ চুরির টাকা ফেরত আনা গেলে, গ্যাস চুরি বন্ধ হলে, হলমার্ক কেলেঙ্কারির টাকা উদ্ধার করলে, ধান্ধাবাজি-চান্দাবাজির ক্ষেত্র কমিয়ে আনলে, ওয়ান-ইলেভেনের পিরিয়ডে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে খাবলা মেরে নেওয়া টাকাগুলো ফেরত দিলে কি সরকারের আয় কম হতো? তাতে কি বাজেট ঘাটতি মিটিয়ে আরও উদ্বৃত্ত থাকত না?

গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির মতো বিষয়ে রাজপথের বিরোধী দল বিএনপি মোটামোটি নিশ্চুপ। জনদরদি হয়ে দু-চার কথা বলার শক্তি তারা কবেই হারিয়েছে। দলটির বড় নেতাদের গ্যাস সমস্যা থাকলেও কোনোমতে দম নিতে পারাই তাদের যথেষ্ট। খুচরারা কে কোথায় কীভাবে কোথায় সেই খবর কে রাখে। গ্যাস কেন তারা আলসারও উতরে গেছে। গ্যাসের দাম নিয়ে তোপখানা, পুরানা পল্টন বেল্টে নানান কথা বলে বেড়াচ্ছে সিপিবি-বাসদসহ বামরা। সরকারের বিরুদ্ধে টুকটাক হুঁশিয়ারিও দিচ্ছে। বাম মোর্চার নেতারা বলছেন, সরকার কি ব্যবসা খুলেছে যে আয় খোঁজে? গ্যাসের দাম বাড়িয়ে সরকারের আয় হাতানো জনগণ মানবে না। এই মোর্চাদের এমন মোচড়ামোচড়িতে কার কী যায় আসে? জনগণ মানবে না-এ তথ্য দেওয়ার তারা কে? কয়টা জনগণ এ তথ্য দিয়েছে তাদের কাছে? কে শোনে এই ইনফরমারদের কথা? তাদের ওজন এবং দৈর্ঘ্য-প্রস্থ, ব্যাস-ব্যাসার্ধ সরকারেরও জানা।  তাহলে সমস্যাটা কোথায়? গ্যাস আর গ্যাসট্রিকে অসুবিধার কোনো সমস্যা হয় না। তাতে জেনারেল-ইনজেনারেল কোনো জনগণেরই কিছু আটকে থাকে না। তাদের নাকে-কানে কোথাও সমস্যা নেই। এ কারণে কোনো পণ্যের দাম বাড়ানো-কমানোতে দেশে আজ পর্যন্ত কোনো সমস্যা হয়নি। হবেও না ইনশাল্লাহ। তাই গ্যাসের বাড়তি দামে কারও পেটে গ্যাস জমে থাকবে, সেই শঙ্কা না করাই ভালো। কোনো সমস্যাই এ দেশের বীর জনতাকে শেষ পর্যন্ত কাবু করতে পারে না। তারা ভাঙে না, মচকায়ও না। এখন আর কারও উছালে পড়ে শহীদ-গাজীর পথও ধরতে রাজি না তারা। গ্যাসের দাম বাড়ানোর বিষয়েও তেমনই। জনগণ জোর গলায় আমিন বা শুকুর আলহামদুলিল্লাহ না বললেও এখন পর্যন্ত নাউজুবিল্লাহ বা আস্তাগফিরুল্লাহ কিছিমের কিছুও বলেনি। অর্থাৎ কবুলই করে নিয়েছে তারা। নীরবতা সম্মতিরই লক্ষণ-কথাটা এমনি এমনি আবিষ্কার হয়নি।

অর্থনীতির থিউরিতে কোনো পণ্যের দামের হেরফেরে সংশ্লিষ্ট আরও অনেক কিছুরই দাম বাড়ে-কমে। যেমন তেলের দাম বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে যায় বাস ভাড়াসহ অন্যান্য অনেক কিছুর দাম। কিন্তু দাম কমানোর সুফলও জনগণ পায় না। পায়নি। কিছুদিন আগে তেলের দাম কমিয়েছিল সরকার। তাতে বাস ভাড়া বা অন্য কোনো কিছুর দাম কি কমেছে? উৎপাদন খরচ কমেছে কতটুকু? তাহলে ওই দাম কমানোর রসটা গিলল কে? কে খেল সরটা? অর্থনীতির রীতিনীতি না জানা মানুষও বোঝে, প্রাইভেট সেক্টর বা সাধারণ মানুষের হাতে থাকলে টাকার ঘোরাফেরা স্বাভাবিক থাকে। লেনদেনে থাকে গতিময়তা। কিন্তু রাষ্ট্র বা সরকারের হাতে থাকলে তা থমকে যায়। টাকাগুলো তখন ঘোরাফেরা কম করে। সেই টাকার কিছু ব্যয় হয় উন্নয়নের নামে। আর বিশাল একটা ভাগ যায় ক্ষমতাধরদের কাছে, নয়তো সুইস ব্যাংকে। মোদ্দা কথা সুশাসন, ন্যায়-সাম্য না থাকলে অর্থনীতির নীতিরীতি খাটে না। তখন দাম বাড়ার প্রভাবটা গড়াতে গড়াতে ভোক্তা বা সাধারণ মানুষের ঘাড়ে গিয়ে পড়ে। আর দাম কমার সুফল ফাঁকেফুকেই থাকে। গ্যাসের দামের ব্যাপারটাও এমনই। হাদারাম পাবলিকেরও তা বোঝা ফাইনাল। তাই কোনো কিছুর দাম বাড়তি-কমতি এখন আর মানুষ গায়ে লাগায় না। গ্যাসের এমন লাফে ‘ফোস্কা’ ফোটা দূরে থাক যেন জ্বালাপোড়াও নেই কারও। দেশে গ্যাসের এত সন্ধান পেয়ে কী লাভ, তা-ও ভাবে না মানুষ।

গ্যাস সেক্টরে চুরিচামারির খবরও কারও একেবারে অজানা নয়। এ ছাড়া আইএমএফের হিসাব মোতাবেক বছরে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ১৪৬৬ ডলার। বাংলা মুদ্রায় ১,১৭,২৮০ টাকা। চাট্টিখানি কথা? এত কামাই রোজগারের মানুষ গ্যাসের বাড়তি কয়েকশ টাকা নিয়ে ভাববে কেন? একটা প্রেস্টিজ আছে না? তাদের কী পেট খারাপ হয়েছে?

ছোট্ট একটা গল্প দিয়ে শেষ করলে লেখাটা বোধ হয় আর টানতে হবে না।

এক রোগী ডাক্তারকে জানায়, তার পেটে গ্যাসের খুব সমস্যা। তবে, এই গ্যাসে গন্ধ নেই, আওয়াজও হয় না। ডাক্তারের চেম্বারে সিরিয়ালে থাকা অবস্থায়ও তার বারো-চৌদ্দবার গ্যাস বেরিয়েছে। গন্ধ এবং শব্দ না থাকায় কেউ তা টের পায়নি।

ডাক্তার তাকে কিছু ওষুধ দিয়ে এক সপ্তাহ পর আবার দেখা করতে বলেন। এক সপ্তাহ পর ডাক্তারের কাছে গিয়ে রোগী জানায়, তার গ্যাস এখনো আছে। তাতে এখনো আওয়াজ নেই, তবে জঘন্য দুর্গন্ধ বের হয়।

ডাক্তার একটু চিন্তা করে গম্ভীর কণ্ঠে রোগীকে বলেন, চিকিৎসায় অ্যাকশন শুরু হয়েছে। আপনার নাক ঠিক হয়ে গেছে। এখন দরকার আপনার কানের চিকিৎসা।

লেখক  : বার্তা সম্পাদক, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসাবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসাবে কাজ করছেন : রিজভী

১১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

১৬ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৫১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক
কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ
মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে