শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ মার্চ, ২০১৭

নামাজ ও সামাজিক বন্ধন

মুফতি আমজাদ হোসাইন হেলালী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নামাজ ও সামাজিক বন্ধন

ইসলামে নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। নামাজ ও সামাজিক বন্ধন একটির সঙ্গে অপরটির গভীর সম্পর্ক রয়েছে। মানব সমাজে সভ্যতা, নৈতিকতা ও সামাজিকতার বিকাশ এবং সামাজিক বন্ধন মজবুতির জন্য নামাজের সীমাহীন অবদান রয়েছে।  এ জন্যই জামাতের বিধান প্রবর্তন করা হয়েছে। মানুষ সমষ্টিগতভাবে মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করে একে অপরের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। সেখানে ধনী-গরিব উঁচু-নিচুর কোনো ভেদাভেদ নেই। নামাজের পর একে অপরের খোঁজখবর নেয়। কোনো দিন যদি নিয়মিত কোনো মুসল্লি জামাতে শরিক হতে না পারে সবাই তার খোঁজখবর নেন। প্রয়োজনে বাড়িতে গিয়ে তার বিষয়াদি জানতে চান। নামাজের মাধ্যমে পরস্পর মায়া-মহব্বত তৈরি হয় এবং সামাজিক বন্ধন মজবুত হয়। তাই তো তাওহিদ ও রিসালাতের বিষয়ে সাক্ষ্যদানের পর একজন মুসলমানের প্রধানতম কর্তব্য হলো নামাজ আদায় করা। কোনো ব্যক্তি ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে এসে এক কালিমার ওপর বিশ্বাস স্থাপন করার পরপরই রসুল (সা.) তাকে নামাজের তালিম দিতেন। এমনকি রসুল (সা.) আরবের বিভিন্ন গোত্রের নামে যেসব বাণী প্রেরণ করেছিলেন তাতে নামাজ মুসলমানদের অবশ্য কর্তব্যরূপে পুনঃ পুনঃ উল্লেখ করেছেন। তিনি নবুয়তের ২৩ বছরে নামাজের প্রতি অধিক তাগিদ করে গেছেন। ইন্তেকালের পূর্ব মুহূর্তে শেষ অসিয়তস্বরূপ নামাজের কথাই উল্লেখ করে বলেছিলেন : নামাজ এবং তোমাদের দাস-দাসীদের ব্যাপারে সতর্ক থাকবে। (ইবনে মাজাহ) ফরজ ইবাদতসমূহের মধ্যে নামাজ সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ কারণেই বোখারি শরিফের একটি হাদিসে এসেছে, প্রিয়নবী (সা.) নামাজকে জাকাত, হজ এবং সওম নামক  রুকনের আগে স্থান দিয়ে ইরশাদ করেন : ইসলাম পাঁচটি বুনিয়াদের ওপর স্থাপিত। সেগুলো হলো ‘এ মর্মে সাক্ষ্য দেওয়া, এক. আল্লাহ ব্যতীত কোনো মাবুদ নেই, হজরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহতায়ালার বান্দা ও রসুল। দুই. নামাজ পাবন্দীর সঙ্গে আদায় করা, তিন. জাকাত দেওয়া, চার. হজ করা পাঁচ. রমজানের রোজা রাখা’। নামাজ ইসলাম ও মুসলমানদের  প্রতীক। একজন মানুষ মুসলিম কি অমুসলিম তা নামাজ দ্বারাই বাহ্যতভাবে চেনা যায়। নামাজ দীনের খুঁটি। খুঁটি ব্যতিরেকে কোনো ইমারত যেমন টিকে থাকতে পারে না ঠিক তেমনিভাবে নামাজ ব্যতিরেকে মানুষের ইমান ও ইসলামও টিকে থাকতে পারে না। হজরত রসুলে আরাবী (সা.) বলেন,‘ ইসলামের খুঁটি হচ্ছে নামাজ, কিয়ামতের দিনে সর্বাগ্রে  নামাজের হিসাবই গ্রহণ করা হবে’। তিনি আরও ইরশাদ করেন : ‘কিয়ামত দিবসে বান্দাদের কাছ থেকে সর্বপ্রথম যে জিনিস সম্পর্কীয় হিসাব গ্রহণ করা হবে সেটি হলো নামাজ’। নামাজের হিসাব যদি ভালো ও মঙ্গলজনক হয় তবে সে সফলতা লাভ করবে। আর যদি মন্দ হয় তবে সে ব্যর্থ ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। (তিরমিজি) কোনো ব্যক্তির যদি জীবনে এক ওয়াক্ত নামাজ ছুটে যায় তাহলে বুঝতে হবে তার জীবন থেকে অনেক বড় একটি অংশ ছুটে গেছে। হজরত নাওফাল ইবনে মুআবিয়া (রা.) থেকে বর্ণিত যে, প্রিয়নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তির এক ওয়াক্ত নামাজ ছুটে গেল তার যেন পরিবার-পরিজন ও ধনসম্পদ সবকিছু লুণ্ঠিত হয়ে গেল। (তিরমিজি) নামাজ এমন একটি বিধান যা শরিয়তের মাপকাঠি যে বয়স থেকে একজন ব্যক্তির ওপর বর্তায় তখন থেকে সবার সঙ্গে সমানভাবে সংশ্লিষ্ট। অর্থাৎ নারী, পুরুষ, ধনী, নির্ধন, রাজা, প্রজা, আমলা, কর্মচারী, যুবক, বৃদ্ধ, সুস্থ, অসুস্থ-সবার ওপর সমানভাবে ফরজ। এটি এমন ইবাদত যা কোনো ব্যক্তি থেকে সামান্য জ্ঞান থাকা অবস্থায় কোনোভাবেই রহিত হয় না। এ ফরজ পালনে যদি দাঁড়ানোর মতো শক্তি না থাকে তা হলে বসে বসে হলেও আদায় করতে হয়। যদি বসে আদায় করার মতো শক্তিও না থাকে তা হলে শুয়ে হলেও আদায় করতে হয়। কারোর পক্ষে যদি মুখ দ্বারা শব্দ উচ্চারণ করা অসম্ভব হয় তাহলে হাতের ইশারা দ্বারা হলেও নামাজ পড়তে হয়। যাত্রাপথে কোথাও যাত্রাবিরতি দিয়ে নামাজ পড়ার সুযোগ না থাকলে গাড়িতে চলা পথে হলেও নামাজ পড়ে নিতে হয়। যদি ব্যক্তি কোনো সাওয়ারির ওপর থাকে তাহলে সাওয়ারি যেদিকে মুখ করে চলছে সেদিকে ফিরে হলেও নামাজ পড়ে নিতে হয়। এক কথায় কোনো অবস্থাতেই নামাজ মাফ নয়। তবে ক্ষেত্রবিশেষ মহিলাদের কিছুটা ছাড় রয়েছে বিস্তারিত লেখার এখানে সুযোগ নেই। সব নবীই নিজ নিজ উম্মতকে নামাজের জন্য নির্দেশ ও তাগিদ করে গেছেন। পবিত্র কোরআনে হজরত ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব, লুকমান, মূসা, ঈসা (আ.) প্রমুখ নবী কর্তৃক নিজ নিজ বংশধর ও উম্মতকে নামাজের তাগিদ প্রদানসূচক বহু আয়াতের উল্লেখ পাওয়া যায়। নামাজের মাহাত্ম্য সম্পর্কে পবিত্র হাদিসে কুদসিতে বলা হয়েছে যে, আল্লাহ বলেন, আমি নামাজকে আমার এবং আমার বান্দার মধ্যে দুভাগে বিভক্ত করে নিয়েছি। এক ভাগ আমার জন্য, অপর ভাগ আমার বান্দার জন্য। আমার বান্দা যা প্রার্থনা করে সে তা লাভ করে। বান্দা যখন বলে ‘সব প্রশংসা আল্লাহতায়ালার প্রাপ্য’ তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা আমার প্রশংসা করল। যখন বান্দা বলে ‘যিনি দয়াময় ও পরম দয়ালু’ আল্লাহ তদুত্তরে বলেন, আমার বান্দা আমার গৌরব ও মহিমা ঘোষণা করল। যখন বান্দা বলে, ‘যিনি বিচার দিবসের প্রভু’ তখন আল্লাহ বলেন : আমার বান্দা আমার প্রশংসা করল। যখন বান্দা বলে, ‘আমরা শুধু তোমারই এবাদত করি এবং তোমারই নিকট সাহায্য প্রার্থনা করি’ তখন আল্লাহ বলেন : এ আয়াত আমার ও আমার বান্দার মধ্যে অর্থাৎ সে যা প্রার্থনা করবে তা-ই সে পাবে। যখন বান্দা বলে, ‘আমাদের সরল পথে পরিচালিত কর যে পথ তোমার অনুগ্রহপ্রাপ্তদের পথ। তোমার ক্রোধপ্রাপ্ত ও পথভ্রষ্টদের পথ নয় অর্থাৎ আপনার ক্রোধপ্রাপ্তদের পথে আমাদের পরিচালিত করবেন না। তখন আল্লাহ বলেন : এটি আমার বান্দার জন্য, সে যা চায় তা সে নিশ্চয় পেয়ে যাবে। (আহমদ, ইবনে মাজাহ) প্রিয় পাঠক : সব নবী ও রসুল নামাজের প্রতি এত বেশি গুরুত্ব কেন দিয়েছেন? এই জন্যই দিয়েছেন নামাজ দ্বারা ব্যক্তি থেকে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে শান্তি আসে। দূর হয় অশ্লীলতা ও বেহায়াপনা। তৈরি হয় পরস্পর সামাজিক বন্ধন। একটু লক্ষ্য করুন। মানুষের আখলাক ও নৈতিকতার উন্নতি সাধন এবং কুপ্রবৃত্তিসমূহের দমনে নামাজ অব্যর্থ আমল। নামাজ ব্যক্তির মনকে পরিচ্ছন্ন ও পরিষ্কার করে দেয়। ব্যক্তির মনে আল্লাহর মহানত্ব ও তাঁর প্রতি গভীর ভালোবাসা প্রতিষ্ঠিত করে। অবাধ্যতা কিংবা গর্হিত কাজ ও অশ্লীলতার প্রতি সে আন্তরিকভাবে ঘৃণ্যভাব পোষণে সক্ষম হয়। ইরশাদ হচ্ছে :  ‘নামাজ যথার্থভাবে আদায় কর, নিশ্চয় নামাজ (ব্যক্তিকে) সব অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। (সূরা আনকাবুত : ৪৫) আল্লাহ আমাদের সবাইকে নামাজের ইহতেমাম করার তাওফিক দান করুন। আমিন

লেখক : মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও খতিব

বারিধারা, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম