শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ মার্চ, ২০১৭

নামাজ ও সামাজিক বন্ধন

মুফতি আমজাদ হোসাইন হেলালী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নামাজ ও সামাজিক বন্ধন

ইসলামে নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। নামাজ ও সামাজিক বন্ধন একটির সঙ্গে অপরটির গভীর সম্পর্ক রয়েছে। মানব সমাজে সভ্যতা, নৈতিকতা ও সামাজিকতার বিকাশ এবং সামাজিক বন্ধন মজবুতির জন্য নামাজের সীমাহীন অবদান রয়েছে।  এ জন্যই জামাতের বিধান প্রবর্তন করা হয়েছে। মানুষ সমষ্টিগতভাবে মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করে একে অপরের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। সেখানে ধনী-গরিব উঁচু-নিচুর কোনো ভেদাভেদ নেই। নামাজের পর একে অপরের খোঁজখবর নেয়। কোনো দিন যদি নিয়মিত কোনো মুসল্লি জামাতে শরিক হতে না পারে সবাই তার খোঁজখবর নেন। প্রয়োজনে বাড়িতে গিয়ে তার বিষয়াদি জানতে চান। নামাজের মাধ্যমে পরস্পর মায়া-মহব্বত তৈরি হয় এবং সামাজিক বন্ধন মজবুত হয়। তাই তো তাওহিদ ও রিসালাতের বিষয়ে সাক্ষ্যদানের পর একজন মুসলমানের প্রধানতম কর্তব্য হলো নামাজ আদায় করা। কোনো ব্যক্তি ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে এসে এক কালিমার ওপর বিশ্বাস স্থাপন করার পরপরই রসুল (সা.) তাকে নামাজের তালিম দিতেন। এমনকি রসুল (সা.) আরবের বিভিন্ন গোত্রের নামে যেসব বাণী প্রেরণ করেছিলেন তাতে নামাজ মুসলমানদের অবশ্য কর্তব্যরূপে পুনঃ পুনঃ উল্লেখ করেছেন। তিনি নবুয়তের ২৩ বছরে নামাজের প্রতি অধিক তাগিদ করে গেছেন। ইন্তেকালের পূর্ব মুহূর্তে শেষ অসিয়তস্বরূপ নামাজের কথাই উল্লেখ করে বলেছিলেন : নামাজ এবং তোমাদের দাস-দাসীদের ব্যাপারে সতর্ক থাকবে। (ইবনে মাজাহ) ফরজ ইবাদতসমূহের মধ্যে নামাজ সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ কারণেই বোখারি শরিফের একটি হাদিসে এসেছে, প্রিয়নবী (সা.) নামাজকে জাকাত, হজ এবং সওম নামক  রুকনের আগে স্থান দিয়ে ইরশাদ করেন : ইসলাম পাঁচটি বুনিয়াদের ওপর স্থাপিত। সেগুলো হলো ‘এ মর্মে সাক্ষ্য দেওয়া, এক. আল্লাহ ব্যতীত কোনো মাবুদ নেই, হজরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহতায়ালার বান্দা ও রসুল। দুই. নামাজ পাবন্দীর সঙ্গে আদায় করা, তিন. জাকাত দেওয়া, চার. হজ করা পাঁচ. রমজানের রোজা রাখা’। নামাজ ইসলাম ও মুসলমানদের  প্রতীক। একজন মানুষ মুসলিম কি অমুসলিম তা নামাজ দ্বারাই বাহ্যতভাবে চেনা যায়। নামাজ দীনের খুঁটি। খুঁটি ব্যতিরেকে কোনো ইমারত যেমন টিকে থাকতে পারে না ঠিক তেমনিভাবে নামাজ ব্যতিরেকে মানুষের ইমান ও ইসলামও টিকে থাকতে পারে না। হজরত রসুলে আরাবী (সা.) বলেন,‘ ইসলামের খুঁটি হচ্ছে নামাজ, কিয়ামতের দিনে সর্বাগ্রে  নামাজের হিসাবই গ্রহণ করা হবে’। তিনি আরও ইরশাদ করেন : ‘কিয়ামত দিবসে বান্দাদের কাছ থেকে সর্বপ্রথম যে জিনিস সম্পর্কীয় হিসাব গ্রহণ করা হবে সেটি হলো নামাজ’। নামাজের হিসাব যদি ভালো ও মঙ্গলজনক হয় তবে সে সফলতা লাভ করবে। আর যদি মন্দ হয় তবে সে ব্যর্থ ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। (তিরমিজি) কোনো ব্যক্তির যদি জীবনে এক ওয়াক্ত নামাজ ছুটে যায় তাহলে বুঝতে হবে তার জীবন থেকে অনেক বড় একটি অংশ ছুটে গেছে। হজরত নাওফাল ইবনে মুআবিয়া (রা.) থেকে বর্ণিত যে, প্রিয়নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তির এক ওয়াক্ত নামাজ ছুটে গেল তার যেন পরিবার-পরিজন ও ধনসম্পদ সবকিছু লুণ্ঠিত হয়ে গেল। (তিরমিজি) নামাজ এমন একটি বিধান যা শরিয়তের মাপকাঠি যে বয়স থেকে একজন ব্যক্তির ওপর বর্তায় তখন থেকে সবার সঙ্গে সমানভাবে সংশ্লিষ্ট। অর্থাৎ নারী, পুরুষ, ধনী, নির্ধন, রাজা, প্রজা, আমলা, কর্মচারী, যুবক, বৃদ্ধ, সুস্থ, অসুস্থ-সবার ওপর সমানভাবে ফরজ। এটি এমন ইবাদত যা কোনো ব্যক্তি থেকে সামান্য জ্ঞান থাকা অবস্থায় কোনোভাবেই রহিত হয় না। এ ফরজ পালনে যদি দাঁড়ানোর মতো শক্তি না থাকে তা হলে বসে বসে হলেও আদায় করতে হয়। যদি বসে আদায় করার মতো শক্তিও না থাকে তা হলে শুয়ে হলেও আদায় করতে হয়। কারোর পক্ষে যদি মুখ দ্বারা শব্দ উচ্চারণ করা অসম্ভব হয় তাহলে হাতের ইশারা দ্বারা হলেও নামাজ পড়তে হয়। যাত্রাপথে কোথাও যাত্রাবিরতি দিয়ে নামাজ পড়ার সুযোগ না থাকলে গাড়িতে চলা পথে হলেও নামাজ পড়ে নিতে হয়। যদি ব্যক্তি কোনো সাওয়ারির ওপর থাকে তাহলে সাওয়ারি যেদিকে মুখ করে চলছে সেদিকে ফিরে হলেও নামাজ পড়ে নিতে হয়। এক কথায় কোনো অবস্থাতেই নামাজ মাফ নয়। তবে ক্ষেত্রবিশেষ মহিলাদের কিছুটা ছাড় রয়েছে বিস্তারিত লেখার এখানে সুযোগ নেই। সব নবীই নিজ নিজ উম্মতকে নামাজের জন্য নির্দেশ ও তাগিদ করে গেছেন। পবিত্র কোরআনে হজরত ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব, লুকমান, মূসা, ঈসা (আ.) প্রমুখ নবী কর্তৃক নিজ নিজ বংশধর ও উম্মতকে নামাজের তাগিদ প্রদানসূচক বহু আয়াতের উল্লেখ পাওয়া যায়। নামাজের মাহাত্ম্য সম্পর্কে পবিত্র হাদিসে কুদসিতে বলা হয়েছে যে, আল্লাহ বলেন, আমি নামাজকে আমার এবং আমার বান্দার মধ্যে দুভাগে বিভক্ত করে নিয়েছি। এক ভাগ আমার জন্য, অপর ভাগ আমার বান্দার জন্য। আমার বান্দা যা প্রার্থনা করে সে তা লাভ করে। বান্দা যখন বলে ‘সব প্রশংসা আল্লাহতায়ালার প্রাপ্য’ তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা আমার প্রশংসা করল। যখন বান্দা বলে ‘যিনি দয়াময় ও পরম দয়ালু’ আল্লাহ তদুত্তরে বলেন, আমার বান্দা আমার গৌরব ও মহিমা ঘোষণা করল। যখন বান্দা বলে, ‘যিনি বিচার দিবসের প্রভু’ তখন আল্লাহ বলেন : আমার বান্দা আমার প্রশংসা করল। যখন বান্দা বলে, ‘আমরা শুধু তোমারই এবাদত করি এবং তোমারই নিকট সাহায্য প্রার্থনা করি’ তখন আল্লাহ বলেন : এ আয়াত আমার ও আমার বান্দার মধ্যে অর্থাৎ সে যা প্রার্থনা করবে তা-ই সে পাবে। যখন বান্দা বলে, ‘আমাদের সরল পথে পরিচালিত কর যে পথ তোমার অনুগ্রহপ্রাপ্তদের পথ। তোমার ক্রোধপ্রাপ্ত ও পথভ্রষ্টদের পথ নয় অর্থাৎ আপনার ক্রোধপ্রাপ্তদের পথে আমাদের পরিচালিত করবেন না। তখন আল্লাহ বলেন : এটি আমার বান্দার জন্য, সে যা চায় তা সে নিশ্চয় পেয়ে যাবে। (আহমদ, ইবনে মাজাহ) প্রিয় পাঠক : সব নবী ও রসুল নামাজের প্রতি এত বেশি গুরুত্ব কেন দিয়েছেন? এই জন্যই দিয়েছেন নামাজ দ্বারা ব্যক্তি থেকে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে শান্তি আসে। দূর হয় অশ্লীলতা ও বেহায়াপনা। তৈরি হয় পরস্পর সামাজিক বন্ধন। একটু লক্ষ্য করুন। মানুষের আখলাক ও নৈতিকতার উন্নতি সাধন এবং কুপ্রবৃত্তিসমূহের দমনে নামাজ অব্যর্থ আমল। নামাজ ব্যক্তির মনকে পরিচ্ছন্ন ও পরিষ্কার করে দেয়। ব্যক্তির মনে আল্লাহর মহানত্ব ও তাঁর প্রতি গভীর ভালোবাসা প্রতিষ্ঠিত করে। অবাধ্যতা কিংবা গর্হিত কাজ ও অশ্লীলতার প্রতি সে আন্তরিকভাবে ঘৃণ্যভাব পোষণে সক্ষম হয়। ইরশাদ হচ্ছে :  ‘নামাজ যথার্থভাবে আদায় কর, নিশ্চয় নামাজ (ব্যক্তিকে) সব অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। (সূরা আনকাবুত : ৪৫) আল্লাহ আমাদের সবাইকে নামাজের ইহতেমাম করার তাওফিক দান করুন। আমিন

লেখক : মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও খতিব

বারিধারা, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫২ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়

ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়