শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মে, ২০১৭

বাজেট : ওই আসে ওই অতি গর্জনে

মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাজেট : ওই আসে ওই অতি গর্জনে

বাংলাদেশের জাতীয় উন্নয়নভাবনা বা দর্শনে (যেমন পরনির্ভরতা কমিয়ে স্বনির্ভরতা অর্জন, আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে স্বয়ম্ভরতাসহ রপ্তানিমুখী হওয়া, স্থানীয় শিল্প উদ্যোগকে সুরক্ষা দিয়ে বিদেশিদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টেকসইকরণ, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান প্রভৃতি) পরিবর্তনের সূচনার আভাষ-ইঙ্গিত দিয়ে নতুন বাজেট আসছে। বাংলাদেশে এখন বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন পর্যালোচনা ক্রমবর্ধমান আমজনতার সচেতনতার বিষয়ে পরিণত হচ্ছে এটি যেমন ইতিবাচক দিক আবার বাজেট প্রাক্কলন এবং বাস্তবায়ন সিদ্ধান্ত প্রদানের নির্দেশনা ও নিয়ন্ত্রণ অতিমাত্রায় ওপর থেকেই আসতে হচ্ছে এটিও একটি ইতিবাচক হতে চেয়েও নেতিবাচক প্রবণতায় পর্যবসিত হচ্ছে। বাজেটে চাহিদা ও সরবরাহের ভাবনা বা প্রস্তাব পরীক্ষা পর্যালোচনার ভিত্তিতে নিচ থেকে ওঠা বা আসা উচিত, প্রথা তাই-ই আছে, কিন্তু ওপর থেকে এঁকে দেওয়া নকশায় প্রাক্কলন করা হলে নিচে ক্ষৈত্রিক পর্যায়ে তা বাস্তবায়নে জটিলতার উদ্ভব হয়, চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয় এবং প্রাক্কলন ঘন ঘন পুনর্বিবেচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। যা প্রকারন্তরে সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনাকে জটিল করে ফেলে, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পরিবেশ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে ওঠে। জাতীয় বাজেটের (যা মূলত ব্যয়ের) আকার প্রবৃদ্ধি আগের বছরের তুলনায় বেশ বেশি করে প্রস্তাব করা হয় এবং সে অনুযায়ী রাজস্ব আয় প্রাক্কলন ওরফে লক্ষ্যমাত্রা বৃদ্ধির প্রস্তাব কষা হয়, বাস্তবায়ন পরিস্থিতি যদি আমলে না নেওয়া হয় তাহলে মোটা বাজেট দিয়ে ফলাফল অর্জন সম্ভব হয় না। যদি এসব প্রাক্কলন বাস্তবায়ন যোগ্যতার নিরিখে নিরূপণ করা না হয়, চাহিদা বা কঠিন বাস্তবতা সঠিকভাবে ঠাহর না করা হয়, সঠিক হিসাব-নিকাশের নিরিখে ভিত্তিতে রাজস্ব আদায় এবং সেই সঙ্গে উন্নয়ন ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা না ধরা হয় তাহলে বাজেটের বড় ধরনের কাট বা পুনর্বিবেচনা এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। একটি উন্নয়নগামী অর্থনীতির জন্য তা শুভপ্রদ নয়। একটি বাজেটকে তখনই ‘উচ্চাভিলাষী’ পদবাচ্যে আখ্যায়িত করা চলে যখন দেখা যায় বাজেটের বাস্তবায়ন গতি বা সক্ষমতা কম। সমালোচকরা যথার্থই বলে থাকেন বাজেট বাস্তবায়নে দক্ষতা এবং স্বচ্ছতা সচেতন থাকা উচিত। উদাহরণস্বরূপ একটি বড় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) প্রাক্কলন করে বাস্তবায়নকালে গিয়ে তার একটি বড় মাত্রায় কাটছাঁট হয়, এটি উভয় ক্ষেত্রে (রাজস্ব আহরণ ও ব্যয়) হতাশাজনক পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। যথাসময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সম্ভব না হলে, কিংবা মাঝপথে প্রকল্প পরিত্যক্ত হলে সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় বিচ্যুতি ঘটতে পারে। এইড সংস্থা বা এফডিআই থেকে বৈদেশিক সাহায্যের প্রাপ্তিতে বিলম্ব ঘটলে বা বিদেশি সহায়তা সময়মতো ব্যবহার করতে না পারলে, এটা অনেক সময় বহুমুখী সমস্যার, অসম্মানের, ব্যর্থতার ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য  এহেন  সীমাবদ্ধতার প্রতি উচ্চতর মনোযোগ, সাবধানতা অবলম্বন এবং  বাস্তবায়নের জন্য দায়ীদের দক্ষতা বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই, এটা পরিকাঠামো নির্মাণ বা রাজস্ব আদায় ব্যবস্থাপনা যে কোনো ক্ষেত্রেই  হতে পারে। অধিকতর উন্নয়ন বাজেট ব্যয়ে উদ্বুদ্ধ হয়ে গুণগত মানসম্পন্ন সম্পদ ও সেবা উন্নয়ন ব্যতিরেকে টাকা ব্যয় করা হলে অর্থনীতিতে সংক্রামক ব্যাধির মতো বিশৃঙ্খলা বাড়তেই থাকবে, প্রচুর অপপ্রত্যয়ের প্রবৃদ্ধি ঘটবে।  স্রেফ অর্থবিলের মাধ্যমে ঘটা করে রাজস্ব ব্যবস্থাপনায়  পদ্ধতিগত পরিবর্তন হঠাৎ ঘটানো উচিত নয়, এটা শুরু করা উচিত যখন কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে  এই সম্ভাব্য পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত পাওয়া যাবে। যখন স্টেকহোল্ডারের দ্বারা প্রাথমিক পর্যালোচনার ভিত্তিতে একটি নতুন ট্যাক্স প্রবর্তিত বা আরোপিত হবে তখন সেটি আহরণে বেগ পেতে হয় না। নতুন ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক আইন প্রবর্তনের জন্য নেওয়া উদ্যোগের বিরুদ্ধে ব্যবসায়িক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ দেখে মনে হতে পারে যে, কিছু বিষয়ে মতপার্থক্য সিদ্ধান্তসমূহ ছিল যা এখনো সমাধানের সুযোগ আছে। আবার এটাও পর্যালোচনাযোগ্য থেকে যাবে যে, ব্যবসায়ীদের দাবিসমূহ তাদের শ্রেণি বা গোত্রগত স্বার্থ রক্ষার মোড়কে উত্থাপিত হয়েছে কিনা। বাস্তবায়ন-ক্ষমতা বাড়ানো ব্যতিরেকে নতুন কোনো শুল্ক বা কর আইন প্রবর্তনের আগে চিন্তা করতে হবে। বাজেটের একটি খুব ছোট অংশ (শতকরা ১) পরিসংখ্যান, অটোমেশন, ডাটাবেস, নির্মাণ বা গবেষণা প্রতিষ্ঠানে ব্যয় করা যেতে পারে। সেখান থেকে পাওয়া  প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া সঙ্গত হবে। বিভিন্ন শিল্প বণিক সমিতি, থিঙ্ক ট্যাংক এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডাটাবেস নির্মাণ করতে পারেন, নীতিনির্ধারকেরা বিভিন্ন শরিকের দাবির প্রেক্ষাপটে তাদের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত পুনর্বিচারের জন্য যথেষ্ট তথ্য পরিসংখ্যান থাকলে প্রায়ই সুনির্দিষ্ট এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়।

আসন্ন অর্থবছরেও রাজস্ব আহরণসহ বড় দাগে ব্যয়ের ব্যাপারে সতর্কতা, ব্যবস্থাপনা নির্দেশিকা জারিসহ সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিবীক্ষণতা নজরদারি বাড়ানোর অবকাশ থেকে যাবে। আসন্ন বাজেট বাস্তবায়ন দুই চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হবে বলে প্রতীয়মান হয়। দুই চ্যালেঞ্জ (১) রাজস্ব ব্যয়ের বড় বাজেট (মেগা প্রকল্পে সাশ্রয়ী ও স্বচ্ছতার সঙ্গে) বাস্তবায়নে সচেষ্ট হওয়া এবং (২) উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে থাকতে হলে আয়-ব্যয় ব্যবস্থাপনায় সুশাসন, শৃঙ্খলা স্বচ্ছতা জবাবদিহি পরিস্থিতি পরিবেশের উন্নতির দিকে নজর দেওয়া। দক্ষিণ এশিয়ার একটি উদীয়মান অর্থনীতি হিসেবে বাংলাদেশের বাজেট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণে লোকরঞ্জন কিংবা আবেগতাড়িত না হয়ে সেখানে উদীয়মান অর্থনীতির অগ্রগতির উপায় ও উপলক্ষ বিবেচনায় নেওয়ার অবকাশ অনস্বীকার্য। অর্থনৈতিক আত্মনির্ভরশীলতার মান উন্নত করতে, দোষারোপের দ্বারা আকীর্ণ না হয়ে সমন্বয় ও সহঅবস্থানের দৃষ্টিতে সুশাসন সুনীতি এবং মান নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা উন্নয়নে দৃষ্টি দিতে হবে। সবার জন্য সুযোগ নিশ্চিত ও প্রযোজ্য করলেই তা জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের সাফল্য হিসেবে দেখা যাবে। সবার জন্য সৌভাগ্য ও সুযোগ বিতরণ (খাদ্য নিরাপত্তা, গুণগত শিক্ষা, সবার জন্য স্বাস্থ্য সুবিধা ও বিপুল বেকারের কর্মসংস্থানের সুযোগ, উন্নত অবকাঠামো, মানবাধিকারের বিষয়, রাষ্ট্র থেকে সামাজিক নিরাপত্তা বিধান) সব পরিস্থিতিতে প্রতিফলিত হলে সেটি হবে উন্নয়ন টেকসইকরণের অন্যতম উপায়।  

জাতীয় অর্থনীতিতে উৎপাদনে (জিডিপি প্রবৃদ্ধি) সঞ্চয় ও বিনিয়োগের অবিসংবাদিত ভূমিকা রয়েছে। প্রত্যাশিত সঞ্চয়ের এবং শিল্প উন্নয়নে বিনিয়োগের গুণগতমান বৃদ্ধির বিকল্প নেই। কৃষি ও সামাজিক খাতে জনগণের মৌলিক অধিকার চিন্তা ও পরিকল্পনা জাতীয় অর্থনীতির বিকাশে সব উৎপাদনশীল খাতে দেশের সার্বিক সঞ্চয়ের সামগ্রিক উন্নয়ন ও বিনিয়োগের ওপর নির্ভরশীল। দারিদ্র্য হ্রাস কৌশলপত্র প্রোগ্রাম বন্ধ তথা স্থায়ীভাবে দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং তৃণমূল পর্যায়ে সঞ্চয় অভ্যাস বিকাশ ব্যতীত সেখানে রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব নয়।

সঞ্চয় ও বিনিয়োগ পরিস্থিতি উন্নয়নে উপযুক্ত প্রণোদনা, প্রেরণা ও প্রকরণ নিশ্চিত করা আবশ্যক। পুঁজিবাদী মুক্তবাজার অর্থনীতিতে ভর্তুকি ও অন্যান্য সুবিধা শিল্প উন্নয়ন উদ্যোগের একটি উপায় বিবেচনা হতে পারে, কিন্তু  উন্নয়ন প্রচেষ্টায় সব সম্প্রদায়ের জন্য সুযোগ নিশ্চিত হওয়া আবশ্যক। শিক্ষা যেমন জাতির জন্য যেমন একটি প্রধান বিনিয়োগ। শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড তবে শিক্ষা খাতে জবাবদিহিতার অনুপস্থিতি বুমেরাং হতে পারে দেশ ও জাতির জন্য। সিংহভাগ বরাদ্দ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে দেওয়া হলেও উপযুক্ত প্রয়োগ ও দেখভালের অভাবে তা ব্যর্থ হতে পারে। ঔপনিবেশিক আমলে শিক্ষার জন্য অপর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ ছিল, সেখানে ছিল বৈষম্যের অভিযোগ কিন্তু কড়া নজরদারি ছিল। তখন ‘ছাত্রনং  অধ্যনং তপঃ ব্রত...’ ছিল। এখন সরকারের ভর্তুকিনির্ভর শিক্ষা ব্যবসা ও বাণিজ্যিক হয়ে পড়ায় গণশিক্ষা জনশিক্ষায় পরিণত হতে পারছে না।

জবাবদিহিতার অভাবে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে সেবার আদর্শ এখন দুর্নীতিগ্রস্ত ও দায়-দায়িতহীন বাণিজ্যিক পণ্যে পরিণত হচ্ছে। দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ যে কোনো উন্নতিতে দুর্বল শিক্ষার দুষ্ট প্রবণতা বিরূপ প্রভাব ও ফলাফল যাতে বাধার কারণ না হতে পারে সেটিতে দৃষ্টিক্ষেপ প্রত্যাশিত থেকে যাবে।

     লেখক : উন্নয়ন অর্থনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

এই মাত্র | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা