শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মে, ২০১৭

বাজেট : ওই আসে ওই অতি গর্জনে

মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাজেট : ওই আসে ওই অতি গর্জনে

বাংলাদেশের জাতীয় উন্নয়নভাবনা বা দর্শনে (যেমন পরনির্ভরতা কমিয়ে স্বনির্ভরতা অর্জন, আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে স্বয়ম্ভরতাসহ রপ্তানিমুখী হওয়া, স্থানীয় শিল্প উদ্যোগকে সুরক্ষা দিয়ে বিদেশিদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টেকসইকরণ, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান প্রভৃতি) পরিবর্তনের সূচনার আভাষ-ইঙ্গিত দিয়ে নতুন বাজেট আসছে। বাংলাদেশে এখন বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন পর্যালোচনা ক্রমবর্ধমান আমজনতার সচেতনতার বিষয়ে পরিণত হচ্ছে এটি যেমন ইতিবাচক দিক আবার বাজেট প্রাক্কলন এবং বাস্তবায়ন সিদ্ধান্ত প্রদানের নির্দেশনা ও নিয়ন্ত্রণ অতিমাত্রায় ওপর থেকেই আসতে হচ্ছে এটিও একটি ইতিবাচক হতে চেয়েও নেতিবাচক প্রবণতায় পর্যবসিত হচ্ছে। বাজেটে চাহিদা ও সরবরাহের ভাবনা বা প্রস্তাব পরীক্ষা পর্যালোচনার ভিত্তিতে নিচ থেকে ওঠা বা আসা উচিত, প্রথা তাই-ই আছে, কিন্তু ওপর থেকে এঁকে দেওয়া নকশায় প্রাক্কলন করা হলে নিচে ক্ষৈত্রিক পর্যায়ে তা বাস্তবায়নে জটিলতার উদ্ভব হয়, চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয় এবং প্রাক্কলন ঘন ঘন পুনর্বিবেচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। যা প্রকারন্তরে সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনাকে জটিল করে ফেলে, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পরিবেশ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে ওঠে। জাতীয় বাজেটের (যা মূলত ব্যয়ের) আকার প্রবৃদ্ধি আগের বছরের তুলনায় বেশ বেশি করে প্রস্তাব করা হয় এবং সে অনুযায়ী রাজস্ব আয় প্রাক্কলন ওরফে লক্ষ্যমাত্রা বৃদ্ধির প্রস্তাব কষা হয়, বাস্তবায়ন পরিস্থিতি যদি আমলে না নেওয়া হয় তাহলে মোটা বাজেট দিয়ে ফলাফল অর্জন সম্ভব হয় না। যদি এসব প্রাক্কলন বাস্তবায়ন যোগ্যতার নিরিখে নিরূপণ করা না হয়, চাহিদা বা কঠিন বাস্তবতা সঠিকভাবে ঠাহর না করা হয়, সঠিক হিসাব-নিকাশের নিরিখে ভিত্তিতে রাজস্ব আদায় এবং সেই সঙ্গে উন্নয়ন ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা না ধরা হয় তাহলে বাজেটের বড় ধরনের কাট বা পুনর্বিবেচনা এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। একটি উন্নয়নগামী অর্থনীতির জন্য তা শুভপ্রদ নয়। একটি বাজেটকে তখনই ‘উচ্চাভিলাষী’ পদবাচ্যে আখ্যায়িত করা চলে যখন দেখা যায় বাজেটের বাস্তবায়ন গতি বা সক্ষমতা কম। সমালোচকরা যথার্থই বলে থাকেন বাজেট বাস্তবায়নে দক্ষতা এবং স্বচ্ছতা সচেতন থাকা উচিত। উদাহরণস্বরূপ একটি বড় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) প্রাক্কলন করে বাস্তবায়নকালে গিয়ে তার একটি বড় মাত্রায় কাটছাঁট হয়, এটি উভয় ক্ষেত্রে (রাজস্ব আহরণ ও ব্যয়) হতাশাজনক পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। যথাসময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সম্ভব না হলে, কিংবা মাঝপথে প্রকল্প পরিত্যক্ত হলে সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় বিচ্যুতি ঘটতে পারে। এইড সংস্থা বা এফডিআই থেকে বৈদেশিক সাহায্যের প্রাপ্তিতে বিলম্ব ঘটলে বা বিদেশি সহায়তা সময়মতো ব্যবহার করতে না পারলে, এটা অনেক সময় বহুমুখী সমস্যার, অসম্মানের, ব্যর্থতার ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য  এহেন  সীমাবদ্ধতার প্রতি উচ্চতর মনোযোগ, সাবধানতা অবলম্বন এবং  বাস্তবায়নের জন্য দায়ীদের দক্ষতা বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই, এটা পরিকাঠামো নির্মাণ বা রাজস্ব আদায় ব্যবস্থাপনা যে কোনো ক্ষেত্রেই  হতে পারে। অধিকতর উন্নয়ন বাজেট ব্যয়ে উদ্বুদ্ধ হয়ে গুণগত মানসম্পন্ন সম্পদ ও সেবা উন্নয়ন ব্যতিরেকে টাকা ব্যয় করা হলে অর্থনীতিতে সংক্রামক ব্যাধির মতো বিশৃঙ্খলা বাড়তেই থাকবে, প্রচুর অপপ্রত্যয়ের প্রবৃদ্ধি ঘটবে।  স্রেফ অর্থবিলের মাধ্যমে ঘটা করে রাজস্ব ব্যবস্থাপনায়  পদ্ধতিগত পরিবর্তন হঠাৎ ঘটানো উচিত নয়, এটা শুরু করা উচিত যখন কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে  এই সম্ভাব্য পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত পাওয়া যাবে। যখন স্টেকহোল্ডারের দ্বারা প্রাথমিক পর্যালোচনার ভিত্তিতে একটি নতুন ট্যাক্স প্রবর্তিত বা আরোপিত হবে তখন সেটি আহরণে বেগ পেতে হয় না। নতুন ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক আইন প্রবর্তনের জন্য নেওয়া উদ্যোগের বিরুদ্ধে ব্যবসায়িক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ দেখে মনে হতে পারে যে, কিছু বিষয়ে মতপার্থক্য সিদ্ধান্তসমূহ ছিল যা এখনো সমাধানের সুযোগ আছে। আবার এটাও পর্যালোচনাযোগ্য থেকে যাবে যে, ব্যবসায়ীদের দাবিসমূহ তাদের শ্রেণি বা গোত্রগত স্বার্থ রক্ষার মোড়কে উত্থাপিত হয়েছে কিনা। বাস্তবায়ন-ক্ষমতা বাড়ানো ব্যতিরেকে নতুন কোনো শুল্ক বা কর আইন প্রবর্তনের আগে চিন্তা করতে হবে। বাজেটের একটি খুব ছোট অংশ (শতকরা ১) পরিসংখ্যান, অটোমেশন, ডাটাবেস, নির্মাণ বা গবেষণা প্রতিষ্ঠানে ব্যয় করা যেতে পারে। সেখান থেকে পাওয়া  প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া সঙ্গত হবে। বিভিন্ন শিল্প বণিক সমিতি, থিঙ্ক ট্যাংক এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডাটাবেস নির্মাণ করতে পারেন, নীতিনির্ধারকেরা বিভিন্ন শরিকের দাবির প্রেক্ষাপটে তাদের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত পুনর্বিচারের জন্য যথেষ্ট তথ্য পরিসংখ্যান থাকলে প্রায়ই সুনির্দিষ্ট এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়।

আসন্ন অর্থবছরেও রাজস্ব আহরণসহ বড় দাগে ব্যয়ের ব্যাপারে সতর্কতা, ব্যবস্থাপনা নির্দেশিকা জারিসহ সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিবীক্ষণতা নজরদারি বাড়ানোর অবকাশ থেকে যাবে। আসন্ন বাজেট বাস্তবায়ন দুই চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হবে বলে প্রতীয়মান হয়। দুই চ্যালেঞ্জ (১) রাজস্ব ব্যয়ের বড় বাজেট (মেগা প্রকল্পে সাশ্রয়ী ও স্বচ্ছতার সঙ্গে) বাস্তবায়নে সচেষ্ট হওয়া এবং (২) উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে থাকতে হলে আয়-ব্যয় ব্যবস্থাপনায় সুশাসন, শৃঙ্খলা স্বচ্ছতা জবাবদিহি পরিস্থিতি পরিবেশের উন্নতির দিকে নজর দেওয়া। দক্ষিণ এশিয়ার একটি উদীয়মান অর্থনীতি হিসেবে বাংলাদেশের বাজেট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণে লোকরঞ্জন কিংবা আবেগতাড়িত না হয়ে সেখানে উদীয়মান অর্থনীতির অগ্রগতির উপায় ও উপলক্ষ বিবেচনায় নেওয়ার অবকাশ অনস্বীকার্য। অর্থনৈতিক আত্মনির্ভরশীলতার মান উন্নত করতে, দোষারোপের দ্বারা আকীর্ণ না হয়ে সমন্বয় ও সহঅবস্থানের দৃষ্টিতে সুশাসন সুনীতি এবং মান নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা উন্নয়নে দৃষ্টি দিতে হবে। সবার জন্য সুযোগ নিশ্চিত ও প্রযোজ্য করলেই তা জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের সাফল্য হিসেবে দেখা যাবে। সবার জন্য সৌভাগ্য ও সুযোগ বিতরণ (খাদ্য নিরাপত্তা, গুণগত শিক্ষা, সবার জন্য স্বাস্থ্য সুবিধা ও বিপুল বেকারের কর্মসংস্থানের সুযোগ, উন্নত অবকাঠামো, মানবাধিকারের বিষয়, রাষ্ট্র থেকে সামাজিক নিরাপত্তা বিধান) সব পরিস্থিতিতে প্রতিফলিত হলে সেটি হবে উন্নয়ন টেকসইকরণের অন্যতম উপায়।  

জাতীয় অর্থনীতিতে উৎপাদনে (জিডিপি প্রবৃদ্ধি) সঞ্চয় ও বিনিয়োগের অবিসংবাদিত ভূমিকা রয়েছে। প্রত্যাশিত সঞ্চয়ের এবং শিল্প উন্নয়নে বিনিয়োগের গুণগতমান বৃদ্ধির বিকল্প নেই। কৃষি ও সামাজিক খাতে জনগণের মৌলিক অধিকার চিন্তা ও পরিকল্পনা জাতীয় অর্থনীতির বিকাশে সব উৎপাদনশীল খাতে দেশের সার্বিক সঞ্চয়ের সামগ্রিক উন্নয়ন ও বিনিয়োগের ওপর নির্ভরশীল। দারিদ্র্য হ্রাস কৌশলপত্র প্রোগ্রাম বন্ধ তথা স্থায়ীভাবে দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং তৃণমূল পর্যায়ে সঞ্চয় অভ্যাস বিকাশ ব্যতীত সেখানে রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব নয়।

সঞ্চয় ও বিনিয়োগ পরিস্থিতি উন্নয়নে উপযুক্ত প্রণোদনা, প্রেরণা ও প্রকরণ নিশ্চিত করা আবশ্যক। পুঁজিবাদী মুক্তবাজার অর্থনীতিতে ভর্তুকি ও অন্যান্য সুবিধা শিল্প উন্নয়ন উদ্যোগের একটি উপায় বিবেচনা হতে পারে, কিন্তু  উন্নয়ন প্রচেষ্টায় সব সম্প্রদায়ের জন্য সুযোগ নিশ্চিত হওয়া আবশ্যক। শিক্ষা যেমন জাতির জন্য যেমন একটি প্রধান বিনিয়োগ। শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড তবে শিক্ষা খাতে জবাবদিহিতার অনুপস্থিতি বুমেরাং হতে পারে দেশ ও জাতির জন্য। সিংহভাগ বরাদ্দ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে দেওয়া হলেও উপযুক্ত প্রয়োগ ও দেখভালের অভাবে তা ব্যর্থ হতে পারে। ঔপনিবেশিক আমলে শিক্ষার জন্য অপর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ ছিল, সেখানে ছিল বৈষম্যের অভিযোগ কিন্তু কড়া নজরদারি ছিল। তখন ‘ছাত্রনং  অধ্যনং তপঃ ব্রত...’ ছিল। এখন সরকারের ভর্তুকিনির্ভর শিক্ষা ব্যবসা ও বাণিজ্যিক হয়ে পড়ায় গণশিক্ষা জনশিক্ষায় পরিণত হতে পারছে না।

জবাবদিহিতার অভাবে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে সেবার আদর্শ এখন দুর্নীতিগ্রস্ত ও দায়-দায়িতহীন বাণিজ্যিক পণ্যে পরিণত হচ্ছে। দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ যে কোনো উন্নতিতে দুর্বল শিক্ষার দুষ্ট প্রবণতা বিরূপ প্রভাব ও ফলাফল যাতে বাধার কারণ না হতে পারে সেটিতে দৃষ্টিক্ষেপ প্রত্যাশিত থেকে যাবে।

     লেখক : উন্নয়ন অর্থনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা