শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মে, ২০১৭

বাজেট : ওই আসে ওই অতি গর্জনে

মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাজেট : ওই আসে ওই অতি গর্জনে

বাংলাদেশের জাতীয় উন্নয়নভাবনা বা দর্শনে (যেমন পরনির্ভরতা কমিয়ে স্বনির্ভরতা অর্জন, আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে স্বয়ম্ভরতাসহ রপ্তানিমুখী হওয়া, স্থানীয় শিল্প উদ্যোগকে সুরক্ষা দিয়ে বিদেশিদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টেকসইকরণ, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান প্রভৃতি) পরিবর্তনের সূচনার আভাষ-ইঙ্গিত দিয়ে নতুন বাজেট আসছে। বাংলাদেশে এখন বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন পর্যালোচনা ক্রমবর্ধমান আমজনতার সচেতনতার বিষয়ে পরিণত হচ্ছে এটি যেমন ইতিবাচক দিক আবার বাজেট প্রাক্কলন এবং বাস্তবায়ন সিদ্ধান্ত প্রদানের নির্দেশনা ও নিয়ন্ত্রণ অতিমাত্রায় ওপর থেকেই আসতে হচ্ছে এটিও একটি ইতিবাচক হতে চেয়েও নেতিবাচক প্রবণতায় পর্যবসিত হচ্ছে। বাজেটে চাহিদা ও সরবরাহের ভাবনা বা প্রস্তাব পরীক্ষা পর্যালোচনার ভিত্তিতে নিচ থেকে ওঠা বা আসা উচিত, প্রথা তাই-ই আছে, কিন্তু ওপর থেকে এঁকে দেওয়া নকশায় প্রাক্কলন করা হলে নিচে ক্ষৈত্রিক পর্যায়ে তা বাস্তবায়নে জটিলতার উদ্ভব হয়, চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয় এবং প্রাক্কলন ঘন ঘন পুনর্বিবেচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। যা প্রকারন্তরে সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনাকে জটিল করে ফেলে, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পরিবেশ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে ওঠে। জাতীয় বাজেটের (যা মূলত ব্যয়ের) আকার প্রবৃদ্ধি আগের বছরের তুলনায় বেশ বেশি করে প্রস্তাব করা হয় এবং সে অনুযায়ী রাজস্ব আয় প্রাক্কলন ওরফে লক্ষ্যমাত্রা বৃদ্ধির প্রস্তাব কষা হয়, বাস্তবায়ন পরিস্থিতি যদি আমলে না নেওয়া হয় তাহলে মোটা বাজেট দিয়ে ফলাফল অর্জন সম্ভব হয় না। যদি এসব প্রাক্কলন বাস্তবায়ন যোগ্যতার নিরিখে নিরূপণ করা না হয়, চাহিদা বা কঠিন বাস্তবতা সঠিকভাবে ঠাহর না করা হয়, সঠিক হিসাব-নিকাশের নিরিখে ভিত্তিতে রাজস্ব আদায় এবং সেই সঙ্গে উন্নয়ন ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা না ধরা হয় তাহলে বাজেটের বড় ধরনের কাট বা পুনর্বিবেচনা এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। একটি উন্নয়নগামী অর্থনীতির জন্য তা শুভপ্রদ নয়। একটি বাজেটকে তখনই ‘উচ্চাভিলাষী’ পদবাচ্যে আখ্যায়িত করা চলে যখন দেখা যায় বাজেটের বাস্তবায়ন গতি বা সক্ষমতা কম। সমালোচকরা যথার্থই বলে থাকেন বাজেট বাস্তবায়নে দক্ষতা এবং স্বচ্ছতা সচেতন থাকা উচিত। উদাহরণস্বরূপ একটি বড় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) প্রাক্কলন করে বাস্তবায়নকালে গিয়ে তার একটি বড় মাত্রায় কাটছাঁট হয়, এটি উভয় ক্ষেত্রে (রাজস্ব আহরণ ও ব্যয়) হতাশাজনক পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। যথাসময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সম্ভব না হলে, কিংবা মাঝপথে প্রকল্প পরিত্যক্ত হলে সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় বিচ্যুতি ঘটতে পারে। এইড সংস্থা বা এফডিআই থেকে বৈদেশিক সাহায্যের প্রাপ্তিতে বিলম্ব ঘটলে বা বিদেশি সহায়তা সময়মতো ব্যবহার করতে না পারলে, এটা অনেক সময় বহুমুখী সমস্যার, অসম্মানের, ব্যর্থতার ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য  এহেন  সীমাবদ্ধতার প্রতি উচ্চতর মনোযোগ, সাবধানতা অবলম্বন এবং  বাস্তবায়নের জন্য দায়ীদের দক্ষতা বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই, এটা পরিকাঠামো নির্মাণ বা রাজস্ব আদায় ব্যবস্থাপনা যে কোনো ক্ষেত্রেই  হতে পারে। অধিকতর উন্নয়ন বাজেট ব্যয়ে উদ্বুদ্ধ হয়ে গুণগত মানসম্পন্ন সম্পদ ও সেবা উন্নয়ন ব্যতিরেকে টাকা ব্যয় করা হলে অর্থনীতিতে সংক্রামক ব্যাধির মতো বিশৃঙ্খলা বাড়তেই থাকবে, প্রচুর অপপ্রত্যয়ের প্রবৃদ্ধি ঘটবে।  স্রেফ অর্থবিলের মাধ্যমে ঘটা করে রাজস্ব ব্যবস্থাপনায়  পদ্ধতিগত পরিবর্তন হঠাৎ ঘটানো উচিত নয়, এটা শুরু করা উচিত যখন কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে  এই সম্ভাব্য পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত পাওয়া যাবে। যখন স্টেকহোল্ডারের দ্বারা প্রাথমিক পর্যালোচনার ভিত্তিতে একটি নতুন ট্যাক্স প্রবর্তিত বা আরোপিত হবে তখন সেটি আহরণে বেগ পেতে হয় না। নতুন ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক আইন প্রবর্তনের জন্য নেওয়া উদ্যোগের বিরুদ্ধে ব্যবসায়িক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ দেখে মনে হতে পারে যে, কিছু বিষয়ে মতপার্থক্য সিদ্ধান্তসমূহ ছিল যা এখনো সমাধানের সুযোগ আছে। আবার এটাও পর্যালোচনাযোগ্য থেকে যাবে যে, ব্যবসায়ীদের দাবিসমূহ তাদের শ্রেণি বা গোত্রগত স্বার্থ রক্ষার মোড়কে উত্থাপিত হয়েছে কিনা। বাস্তবায়ন-ক্ষমতা বাড়ানো ব্যতিরেকে নতুন কোনো শুল্ক বা কর আইন প্রবর্তনের আগে চিন্তা করতে হবে। বাজেটের একটি খুব ছোট অংশ (শতকরা ১) পরিসংখ্যান, অটোমেশন, ডাটাবেস, নির্মাণ বা গবেষণা প্রতিষ্ঠানে ব্যয় করা যেতে পারে। সেখান থেকে পাওয়া  প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া সঙ্গত হবে। বিভিন্ন শিল্প বণিক সমিতি, থিঙ্ক ট্যাংক এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডাটাবেস নির্মাণ করতে পারেন, নীতিনির্ধারকেরা বিভিন্ন শরিকের দাবির প্রেক্ষাপটে তাদের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত পুনর্বিচারের জন্য যথেষ্ট তথ্য পরিসংখ্যান থাকলে প্রায়ই সুনির্দিষ্ট এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়।

আসন্ন অর্থবছরেও রাজস্ব আহরণসহ বড় দাগে ব্যয়ের ব্যাপারে সতর্কতা, ব্যবস্থাপনা নির্দেশিকা জারিসহ সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিবীক্ষণতা নজরদারি বাড়ানোর অবকাশ থেকে যাবে। আসন্ন বাজেট বাস্তবায়ন দুই চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হবে বলে প্রতীয়মান হয়। দুই চ্যালেঞ্জ (১) রাজস্ব ব্যয়ের বড় বাজেট (মেগা প্রকল্পে সাশ্রয়ী ও স্বচ্ছতার সঙ্গে) বাস্তবায়নে সচেষ্ট হওয়া এবং (২) উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে থাকতে হলে আয়-ব্যয় ব্যবস্থাপনায় সুশাসন, শৃঙ্খলা স্বচ্ছতা জবাবদিহি পরিস্থিতি পরিবেশের উন্নতির দিকে নজর দেওয়া। দক্ষিণ এশিয়ার একটি উদীয়মান অর্থনীতি হিসেবে বাংলাদেশের বাজেট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণে লোকরঞ্জন কিংবা আবেগতাড়িত না হয়ে সেখানে উদীয়মান অর্থনীতির অগ্রগতির উপায় ও উপলক্ষ বিবেচনায় নেওয়ার অবকাশ অনস্বীকার্য। অর্থনৈতিক আত্মনির্ভরশীলতার মান উন্নত করতে, দোষারোপের দ্বারা আকীর্ণ না হয়ে সমন্বয় ও সহঅবস্থানের দৃষ্টিতে সুশাসন সুনীতি এবং মান নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা উন্নয়নে দৃষ্টি দিতে হবে। সবার জন্য সুযোগ নিশ্চিত ও প্রযোজ্য করলেই তা জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের সাফল্য হিসেবে দেখা যাবে। সবার জন্য সৌভাগ্য ও সুযোগ বিতরণ (খাদ্য নিরাপত্তা, গুণগত শিক্ষা, সবার জন্য স্বাস্থ্য সুবিধা ও বিপুল বেকারের কর্মসংস্থানের সুযোগ, উন্নত অবকাঠামো, মানবাধিকারের বিষয়, রাষ্ট্র থেকে সামাজিক নিরাপত্তা বিধান) সব পরিস্থিতিতে প্রতিফলিত হলে সেটি হবে উন্নয়ন টেকসইকরণের অন্যতম উপায়।  

জাতীয় অর্থনীতিতে উৎপাদনে (জিডিপি প্রবৃদ্ধি) সঞ্চয় ও বিনিয়োগের অবিসংবাদিত ভূমিকা রয়েছে। প্রত্যাশিত সঞ্চয়ের এবং শিল্প উন্নয়নে বিনিয়োগের গুণগতমান বৃদ্ধির বিকল্প নেই। কৃষি ও সামাজিক খাতে জনগণের মৌলিক অধিকার চিন্তা ও পরিকল্পনা জাতীয় অর্থনীতির বিকাশে সব উৎপাদনশীল খাতে দেশের সার্বিক সঞ্চয়ের সামগ্রিক উন্নয়ন ও বিনিয়োগের ওপর নির্ভরশীল। দারিদ্র্য হ্রাস কৌশলপত্র প্রোগ্রাম বন্ধ তথা স্থায়ীভাবে দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং তৃণমূল পর্যায়ে সঞ্চয় অভ্যাস বিকাশ ব্যতীত সেখানে রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব নয়।

সঞ্চয় ও বিনিয়োগ পরিস্থিতি উন্নয়নে উপযুক্ত প্রণোদনা, প্রেরণা ও প্রকরণ নিশ্চিত করা আবশ্যক। পুঁজিবাদী মুক্তবাজার অর্থনীতিতে ভর্তুকি ও অন্যান্য সুবিধা শিল্প উন্নয়ন উদ্যোগের একটি উপায় বিবেচনা হতে পারে, কিন্তু  উন্নয়ন প্রচেষ্টায় সব সম্প্রদায়ের জন্য সুযোগ নিশ্চিত হওয়া আবশ্যক। শিক্ষা যেমন জাতির জন্য যেমন একটি প্রধান বিনিয়োগ। শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড তবে শিক্ষা খাতে জবাবদিহিতার অনুপস্থিতি বুমেরাং হতে পারে দেশ ও জাতির জন্য। সিংহভাগ বরাদ্দ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে দেওয়া হলেও উপযুক্ত প্রয়োগ ও দেখভালের অভাবে তা ব্যর্থ হতে পারে। ঔপনিবেশিক আমলে শিক্ষার জন্য অপর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ ছিল, সেখানে ছিল বৈষম্যের অভিযোগ কিন্তু কড়া নজরদারি ছিল। তখন ‘ছাত্রনং  অধ্যনং তপঃ ব্রত...’ ছিল। এখন সরকারের ভর্তুকিনির্ভর শিক্ষা ব্যবসা ও বাণিজ্যিক হয়ে পড়ায় গণশিক্ষা জনশিক্ষায় পরিণত হতে পারছে না।

জবাবদিহিতার অভাবে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে সেবার আদর্শ এখন দুর্নীতিগ্রস্ত ও দায়-দায়িতহীন বাণিজ্যিক পণ্যে পরিণত হচ্ছে। দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ যে কোনো উন্নতিতে দুর্বল শিক্ষার দুষ্ট প্রবণতা বিরূপ প্রভাব ও ফলাফল যাতে বাধার কারণ না হতে পারে সেটিতে দৃষ্টিক্ষেপ প্রত্যাশিত থেকে যাবে।

     লেখক : উন্নয়ন অর্থনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম