শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন, ২০১৭ আপডেট:

মানিক মিয়া এভিনিউ বনাম বঙ্গবন্ধু চত্বর

বিভুরঞ্জন সরকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানিক মিয়া এভিনিউ বনাম বঙ্গবন্ধু চত্বর

পঞ্চগড় থেকে পরিচিত দুই ব্যক্তি ঢাকায় এসে আমার সঙ্গে দেখা করতে চাইলে আমি তাদের বাসায় বা অফিসে আসতে বললাম। তারা তাতে রাজি না হয়ে আমাকে খামারবাড়ির বঙ্গবন্ধু চত্বরে যেতে বললেন। আমি নির্ধারিত সময়ে খামারবাড়িতে গিয়ে উপস্থিত হলাম। ধারণা করেছিলাম খামারবাড়ির ভিতরে বঙ্গবন্ধুর নামে কোনো চত্বর হয়েছে। কিন্তু সেখানে কেউ আমাকে বঙ্গবন্ধু চত্বরের হদিস দিতে পারল না। আমি ভাবলাম, আমার পরিচিত ব্যক্তিরা ঢাকার বাইরে থেকে এসে আমাকে হয়তো জায়গার নাম ভুলভাবে বলেছেন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে তাদের একজনকে ফোন করে জানতে চাইলাম, তারা কোথায় এবং খামারবাড়িতে বঙ্গবন্ধু চত্বরটাই বা কোথায়? তিনি বললেন, তারা বঙ্গবন্ধু চত্বরেই আমার জন্য অপেক্ষা করছেন। বঙ্গবন্ধু চত্বরটি ঠিক কোথায় জানতে চাইলে তিনি বললেন, কেন, এত বছর ধরে ঢাকায় থেকেও বঙ্গবন্ধু চত্বর চেনেন না! আমি সত্যিই কিছুটা লজ্জিত হয়ে বললাম, আমি ঠিক এ মুহূর্তে মনে করতে পারছি না। আমাকে একটু ভালোভাবে বুঝিয়ে বলেন। তিনি বললেন, ফার্মগেট থেকে মানিক মিয়া এভিনিউর দিকে যেতে হাতের ডানে কোনার দিকে তাকিয়ে দেখুন যে গোলচত্বরটি চোখে পড়বে তার নামই বঙ্গবন্ধু চত্বর। এবার আমার অবাক হওয়ার পালা। এ পথে প্রতিদিন না হলেও সপ্তাহে দু-চার বার আসা-যাওয়া করতেই হয়। কিন্তু এখানে গোলচত্বরটিকে যে বঙ্গবন্ধুর নামে অলঙ্কৃত করা হয়েছে তা আগে দেখিওনি, শুনিওনি। কবে এটি হলো, কারা করল? এ ছোট্ট একটি চত্বরের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নাম জুড়ে দেওয়ার দুর্বুদ্ধি কাদের মাথায় চেপেছিল? নামকরণ আর নাম বদলের রাজনীতি আমাদের দেশে কম হয়নি। আমার ধারণা হয়েছিল, সেই পাগলামিটা এখন শেষ হয়েছে। কিন্তু মানিক মিয়া এভিনিউর পূর্ব দিকের গোলচত্বরটি বঙ্গবন্ধুর নামে শোভিত হতে দেখে আনন্দিত কিংবা উচ্ছ্বসিত হওয়ার পরিবর্তে কিছুটা যেন দুঃখই পেলাম।

মানিক মিয়া, যার পোশাকি নাম তফাজ্জল হোসেন, ছিলেন বঙ্গবন্ধুর অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন এবং বড় ভাইয়ের মতো। গত শতকের ষাটের দশকে বঙ্গবন্ধুর যে ধারাবাহিক রাজনৈতিক উত্থান তার সঙ্গে মানিক মিয়ার নাম অত্যন্ত উজ্জ্বলভাবে জড়িয়ে আছে। অতিসম্প্রতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘কারাগারের রোজনামচা’ নামের একটি মূল্যবান গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত এ গ্রন্থে একাধিক জায়গায় বঙ্গবন্ধু মানিক মিয়ার প্রসঙ্গ উল্লেখ করেছেন। একটি উদ্ধৃতি তুলে ধরলেই পাঠকের কাছে স্পষ্ট হবে মানিক মিয়া ও বঙ্গবন্ধুর সম্পর্কের গভীরতার বিষয়টি।

১৯৬৬ সালের ১৬ জুন, বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু তাঁর ডায়রিতে লিখেছেন : ‘তফাজ্জল হোসেন সাহেবকে ভোরবেলা নিয়ে এসেছে। ১০ নম্বর সেলে রেখেছে। আমার মনে ভীষণ আঘাত লাগল খবরটায়। এরা মানিক ভাইকেও ছাড়ল না? এরা কতদূর নেমে গেছে। পাকিস্তানের সাংবাদিকদের মধ্যে তার স্থান খুবই উচ্চে। তার কলমের কাছে বাংলার খুব কম লেখকই দাঁড়াতে পারে। বিশেষ করে তার রাজনৈতিক সমালোচনার তুলনাই হয় না। তার নিজের লেখা ‘রাজনৈতিক মঞ্চ’ পড়লে দুনিয়ার অনেক দেশের রাজনৈতিক অবস্থা বুঝতে সহজ হয়। সাধারণ লোকেরও তার লেখা বুঝতে কষ্ট হয় না। তাকে এক অর্থে শ্রেষ্ঠ কথাশিল্পী বলা যেতে পারে।

তিনি কোনো দিন সক্রিয় রাজনীতি করেন নাই। তাঁর একটি নিজস্ব মতবাদ আছে। সত্য কথা বলতে কাহাকেও তিনি ছাড়েন না। আইয়ুব খান সাহেবও তাঁকে সমীহ করে চলেন। তিনি মনের মধ্যে এক কথা আর মুখে এক কথা বলেন না। তিনি হঠাৎ রেগে যান, আবার পাঁচ মিনিট পরে শান্ত হয়ে পড়েন। কেহ ভাবতেই পারবেন না তাহার মুখ খুবই খারাপ, মুখে যাহা আসে তাহাই বলতে পারেন। অনেক সময় আমার তাঁর সাথে মতের অমিল হয়েছে। গালাগালি ও রাগারাগি করেছেন, কিন্তু অন্য কেহ আমাকে কিছু বললে, আর তার রক্ষা নাই, ঝাঁপাইয়া পড়েন। আমাকে তিনি অত্যন্ত স্নেহ করেন। আমিও তাঁকে বড় ভাইয়ের মতো শ্রদ্ধা করি। কোনো কিছুতে আমি সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে তাঁর কাছে ছুটে যাই। তিনিই আমাকে সঠিক পথ দেখাইয়া দেন। সোহরাওয়ার্দী সাহেবের মৃত্যুর পর তাঁর কাছ থেকেই বুদ্ধি পরামর্শ নিয়ে থাকি। কোনো লোভ বা ভ্রূকুটি তাঁকে তাঁর মতের থেকে সরাতে পারে নাই। মার্শাল ল’র সময়ও তাঁকে গ্রেপ্তার করে জেলে নেওয়া হয়। সোহরাওয়ার্দী সাহেবকে গ্রেপ্তার করার পরেও তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আবার আজও তাঁকে গ্রেপ্তার করে এনেছে। তাঁর ওপর অনেকেরই ঈর্ষা এবং আক্রোশ রয়েছে।

এরা অনেকেই মনে করে আমি যাহা করি সকল কিছুই তাঁর মত নিয়ে করে থাকি। আমার দরকার হলে আমিই তাঁর কাছে যাই পরামর্শের জন্য। তিনি কখনও গায়ে পড়ে কোনো দিন পরামর্শ দেবার চেষ্টা করেন নাই। তবে তাঁর সঙ্গে আমার মনের মিল আছে, কারণ ২৫ বৎসর এক নেতার নেতৃত্ব মেনে এসেছি দুইজন। অনেকেই সোহরাওয়ার্দী সাহেবের সাথে বেইমানি করেছেন। আমরা দুইজন এক দিনের জন্যও তাঁর কাছ থেকে দূরে যাই নাই। পাকিস্তানের, বিশেষ করে পূর্ব বাংলার জনসাধারণের জন্য ইত্তেফাক যা করেছে তা কোনো খবরের কাগজই দাবি করতে পারে না। এদেশ থেকে বিরুদ্ধ রাজনীতি মুছে যেত যদি মানিক মিয়া এবং ইত্তেফাক না থাকত। এ কথা স্বীকার না করলে সত্যের অপলাপ করা হবে। ১৯৫৮ সালে মার্শাল ল’ জারি হওয়ার পর থেকে হাজার রকমের ঝুঁকি লইয়াও তিনি এদেশের মানুষের মনের কথা তুলে ধরেছেন।

ছয় দফার আন্দোলন যে আজ এতো তাড়াতাড়ি গণআন্দোলনে পরিণত হয়েছে এখানেও মানিক ভাইয়ের লেখনী না থাকলে তা সম্ভব হতো কিনা তাহা সন্দেহ! আমি যাহা কিছু করি না কেন, তাহা মানিক ভাইয়ের দোষ, সরকারের এটাই ভাবনা। ভারতবর্ষ যখন পাকিস্তান আক্রমণ করল তখন যেভাবে ইত্তেফাক কাগজ সরকারকে সমর্থন দিয়েছে এবং জনগণকে উদ্বুদ্ধ করেছে—ত্যাগের জন্য ও মাতৃভূমিকে রক্ষা করার জন্য, ইত্তেফাকের পাতা খুললেই তাহা দেখা যাবে। তবুও আজ তাঁকে ডিপিআরএ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এখন বুঝতে কারও বাকি নাই কেন সরকার জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করছেন না। দেশ রক্ষা করার জন্য যে আইন করা হয়েছিল সে আইন আজ রাজনৈতিক কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে। খবরের কাগজের স্বাধীনতার উপর পর্যন্ত হস্তক্ষেপ করিতেছে। এমনকি মানিক মিয়ার মতো সম্পাদককেও দেশ রক্ষা আইনে গ্রেফতার করতে একটু লজ্জা করলো না। তফাজ্জল হোসেন সাহেব, যাঁকে আমরা মানিক ভাই বলে ডাকি তিনি শুধু ইত্তেফাকের মালিক ও সম্পাদক নন। তিনি আন্তর্জাতিক প্রেস ইনস্টিটিউটের পাকিস্তান শাখার সভাপতি এবং প্রেস কোর্ট অব অনারের সেক্রেটারি।’ (পৃষ্ঠা : ৯৫-৯৭)।

এটা আমাদের অনেকেরই অজানা নয় যে, মানিক মিয়া এবং তার প্রতিষ্ঠিত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকাটি ছিল বাঙালির আন্দোলন-সংগ্রামের বড় হাতিয়ার। বঙ্গবন্ধুর বিকাশের ধারায়ও ইত্তেফাক ও মানিক মিয়ার যে অসামান্য অবদান ছিল সেটা বঙ্গবন্ধুর লেখা থেকেই আমরা বুঝতে পারছি। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় মানিক মিয়া দেখে যেতে পারেননি। কিন্তু বঙ্গবন্ধু জানতেন, দেশের মানুষের হৃদয়ের স্পন্দন যদি মানিক মিয়া তার লেখার মাধ্যমে বলিষ্ঠভাবে তুলে না ধরতেন তাহলে বাঙালি জাতি হয়তো এত দ্রুততার সঙ্গে স্বাধীনতার দিকে ধাবিত হতো না। তাই স্বাধীন বাংলাদেশে সরকার গঠনের পর বঙ্গবন্ধু মানিক মিয়ার প্রতি জাতির কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্যই সংসদ ভবনের সামনের প্রশস্ত সড়কটির নামকরণ করেন ‘মানিক মিয়া এভিনিউ’।

বঙ্গবন্ধু ছিলেন বিশাল হৃদয়ের মানুষ। তার মধ্যে কোনো সংকীর্ণতা বা ক্ষুদ্রতা ছিল না। যার যা প্রাপ্য তাকে তা দেওয়ার ক্ষেত্রে তার কোনো কার্পণ্য ছিল না। সেজন্যই তিনি স্বাধীনতার পর ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনার নাম তার নিজের নামে করেননি। উল্টো তিনি রেসকোর্স ময়দানের নাম বদলে করেছিলেন, তিনি যাকে রাজনৈতিক গুরু হিসেবে মানতেন, সেই হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নামে। আজকের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান একসময় রেসকোর্স ময়দান হিসেবেই পরিচিত ছিল। এ ছাড়া রাজধানীর উত্তরের একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকার নাম রেখেছিলেন বাঙালির আরেক প্রিয় নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নামে। অর্থাৎ ঢাকার সবচেয়ে বড় সড়কের নাম মানিক মিয়ার নামে, সবচেয়ে বড় উদ্যানের নাম সোহরাওয়ার্দীর নামে এবং সবচেয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকার নাম শেরেবাংলার নামে রেখে বঙ্গবন্ধু যে ঔদার্যের পরিচয় দিয়েছেন আজকাল তার নজির পাওয়া যাবে না।

স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি জাতির পিতা। তাকে ছাড়া বাংলাদেশের কল্পনাও করা যায় না। বাংলাদেশ মানেই বঙ্গবন্ধু। কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠান বা বড় কোনো স্থাপনার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নাম জুড়ে দিলেই তিনি বড় হবেন বা কোনো প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনার সঙ্গে তার নাম যুক্ত না থাকলেই তিনি ছোট হবেন— এমনটা যারা মনে করেন তারা আসলে আহাম্মক। পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার জন্য কম অপচেষ্টা হয়নি। কিন্তু ওই অপচেষ্টাকারীরা ব্যর্থ হয়েছে। যারা স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র চায়নি, যারা পাকিস্তানের গোলামি করাকেই পবিত্র কর্তব্য মনে করেছিল তারা ছাড়া আর সব বাঙালির হৃদয়জুড়েই রয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কাজেই বঙ্গবন্ধুর নাম যেখানে-সেখানে জুড়ে দেওয়া একেবারেই সমর্থনযোগ্য নয়। বঙ্গবন্ধুকে ক্ষুদ্র দলীয় রাজনৈতিক স্বার্থ কিংবা হীন রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার অংশে পরিণত করা কোনোভাবেই সুবিবেচনার পরিচয় বহন করে না। বঙ্গবন্ধু দলমতের ঊর্ধ্বে, তিনি বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ সম্পদ। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনার নামের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নাম জুড়ে দেওয়ার এক ধরনের অশুভ ও অস্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা গেছে। তার পরও কয়েকটি বড় স্থাপনা ও প্রতিষ্ঠানের নামের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নাম যুক্ত হওয়াটা মানুষ একেবারে মন্দভাবে দেখেনি। কিন্তু যত্রতত্র তার নাম জুড়ে দেওয়া কোনো কাণ্ডজ্ঞানসম্পন্ন মানুষের কাছেই গ্রহণযোগ্য হওয়ার নয়।

মানিক মিয়ার নামে রাজধানীর সবচেয়ে বড় সড়কটির নামকরণ করায় কোনো অতিউৎসাহী মুজিব-দরদি কি অখুশি হয়েছেন? মানিক মিয়ার নামে সড়কটি যেহেতু বঙ্গবন্ধু নিজেই করে গেছেন, সেহেতু তার নাম না বদলে মানিক মিয়া এভিনিউর সামনে বঙ্গবন্ধুর নামে একটি সড়কদ্বীপ বা চত্বর বানিয়ে কে বা কারা কোন বদমতলব হাসিল করতে চান তা খুঁজে দেখা দরকার।

বিএনপি ক্ষমতায় গিয়ে নাম বদলের রাজনীতি করেছে বলেই আওয়ামী লীগকেও তাই করতে হবে? বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধুর সমকক্ষ বানানোর অপচেষ্টা একধরনের মতলববাজ করেছেন, করছেন। কিন্তু সেটা সফল হয়নি। বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধু হয়েছেন দীর্ঘ ধারাবাহিক রাজনৈতিক সংগ্রাম, জেল-জুলুম, অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে। তিনি মানুষের হৃদয় জয় করেছিলেন তার কাজের মধ্য দিয়ে। তিনি হঠাৎ গজিয়ে ওঠা নেতা নন, বন্দুকের জোরে বেআইনিভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে তিনি রাজনীতিবিদ হননি। বঙ্গবন্ধু এবং জিয়াকে এক পাল্লায় মাপার মূঢ়তা যারা দেখান ইতিহাস তাদের মার্জনা করবে না। বঙ্গবন্ধুর নাম ইতিহাস থেকে কোনোভাবেই মুছে ফেলা যাবে না। মানিক মিয়া এভিনিউর পূর্ব দিকে যে সড়কদ্বীপটির সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নাম জুড়ে দেওয়া হয়েছে তা অবিলম্বে তুলে নেওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

     লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
দাবদাহে পুড়ছে রংপুর, রাস্তা-ঘাট ফাঁকা
দাবদাহে পুড়ছে রংপুর, রাস্তা-ঘাট ফাঁকা

৩৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে বোরো ধানের গন্ধে মাতোয়ারা কৃষক
মাঠজুড়ে বোরো ধানের গন্ধে মাতোয়ারা কৃষক

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জয়পুরহাটে বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জয়পুরহাটে বিক্ষোভ মিছিল

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈয়দপুরে আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক
সৈয়দপুরে আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বদলীয় কনভেনশন আহ্বান করে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি এবি পার্টির
সর্বদলীয় কনভেনশন আহ্বান করে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি এবি পার্টির

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গরীব মানুষের জন্য নদীর চর এখন আশীর্বাদ
গরীব মানুষের জন্য নদীর চর এখন আশীর্বাদ

৩৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় হাতের নাগালে সবজির দাম
বগুড়ায় হাতের নাগালে সবজির দাম

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য সাগর গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য সাগর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে সিরাজগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে সিরাজগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজ শিক্ষার্থী হত্যার বিচার দাবিতে কলাপাড়ায় থানার সামনে বিক্ষোভ
কলেজ শিক্ষার্থী হত্যার বিচার দাবিতে কলাপাড়ায় থানার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা