শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০১৭

ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও প্রাসঙ্গিক পর্যালোচনা

ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও প্রাসঙ্গিক পর্যালোচনা

বিগত ৭০ বছরে ভারতের ১৩ জন রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব পালন করেছেন। রামনাথ কোবিন্দ হলেন চতুর্দশ রাষ্ট্রপতি। শপথ গ্রহণের পর তিনি বলেছেন তার পূর্বসূরিরা যে পথে চলেছেন, তিনি সে পথেই চলবেন। দীর্ঘ ৭০ বছরের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ভারতের রাষ্ট্রপতি, দেশের রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে ঐক্য, সংহতির প্রতীক হিসেবে রাষ্ট্রীয় নীতিমালা বাস্তবায়নে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছেন, যার ফলে গণতন্ত্রের বিশ্বমানের প্রাতিষ্ঠানিকতাকরণ সম্ভব হয়েছে।

আমরা জানি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এশিয়া, আফ্রিকা এবং লাতিন আমেরিকা ঔপনিবেশিক শাসনের অবসান ঘটিয়ে জাতিরাষ্ট্রসমূহ প্রতিষ্ঠা হয়। কিন্তু গণতান্ত্রিক শক্তির দুর্বলতা এবং বিদেশি শক্তির প্রভাবে গণতান্ত্রিক সরকার পর্যুদস্ত হয়। বিভিন্ন ধরনের অগণতান্ত্রিক শক্তি স্বৈরশাসন চাপিয়ে দেয়। ভারত এর ব্যতিক্রম এবং গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পেরেছে। সংসদ, বিচার বিভাগ এবং প্রশাসন সুস্থধারায় পরিচালনা করার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি পদটি বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। রাষ্ট্রপতি একদিকে ঐক্যের প্রতীক হিসেবে কাজ করেছেন। দ্বিতীয়ত সাংবিধানিক মূল নীতিমালাকে ধারণ করে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করেছেন এবং ক্রান্তিকালে সংবিধানসম্মত সঠিক নির্দেশনা দিয়ে গণতন্ত্রকে বিকশিত করেছেন। নিচের পর্যালোচনা থেকে বিষয়টি আরও স্পষ্ট হবে। ১৪ জন যারা রাষ্ট্রপতি হয়েছেন, তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন রাজেন্দ্রপ্রসাদ, রাধা কৃষ্ণান, জাকির হোসাইন, সঞ্জীব রেড্ডি, জ্ঞানজইল সিং, এপিজে আবদুল কালাম, কে আর নারায়ণন, প্রতিভা পাতিল, প্রণব মুখার্জি অন্যতম। ভারত বিভিন্ন ভাষাভাষী, ধর্ম ও বর্ণের দেশ। নির্বাচিত রাষ্ট্রপতিগণ বিভিন্ন অঞ্চল, বিভিন্ন ধর্মের এবং বিভিন্ন বর্ণের অন্তর্ভুক্ত। জাতীয় ঐক্যের প্রতীক এই পদের ব্যক্তিরা যাতে প্রতিভাবান, অভিজ্ঞ এবং বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর সম্পৃক্ততা স্থান পায়, সেদিকেই দৃষ্টি রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে নীতি নির্ধারণে দায়িত্বপ্রাপ্ত রাজনীতিবিদরা মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন। আমরা দেখতে পাই, হিন্দু অধ্যুষিত ভারতে মুসলিম এবং শিখ সম্প্রদায়ের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। মহিলা রাষ্ট্রপতিও ছিলেন। দলিত সম্প্রদায়ের কে আর নারায়ণনের পরে রামনাথ কোবিন্দ হলেন দ্বিতীয় ব্যক্তি। সব অঞ্চলের ব্যক্তিরাই রাষ্ট্রপতি পদটি অলংকৃত করেছেন। নীতিনির্ধারণে রাজনীতিবিদরা এই পদটিতে অঞ্চল, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ নির্বিশেষে মনোনয়ন ও নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি পদটিকে অন্তর্ভুক্তমূলক করেছেন। যা রাজনীতিতে জাতীয় ঐক্য জোরদারে সহায়ক হয়েছে।

গণতান্ত্রিক ধারা মসৃণ এবং সরল পথে চলে না। ভারতের গণতান্ত্রিক বিকাশে অনেক বাধা, বিপত্তি, সমস্যা দেখা গেছে। বিশেষ করে ক্রান্তিকালে রাষ্ট্রপতিগণ নিরপেক্ষতা বজায় রেখে গণতন্ত্রকে মজুবত রাখার চেষ্টা করেছেন। আমরা জানি ৪৭ থেকে ৭৭ পর্যন্ত একনাগাড়ে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার কংগ্রেস দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। সেই সময় রাষ্ট্রপতির পদটিকে অনেকেই অলঙ্কারিক ভেবেছেন। যদিও সেই সময় রাজ্য সরকারগুলোর পরিবর্তন এবং বিভিন্ন আইন-প্রণয়নে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছেন। তবে ৭৭ থেকে ৯৯ পর্যন্ত ভারতের দলীয় ও জোটের রাজনীতির ক্ষেত্রে অনেক ভাঙাগড়া হয়। ৯৯ সালে বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা আনেন।

৭৭ থেকে প্রায় ২০ বছর রাজনৈতিক উত্থান-পতনের সময় রাষ্ট্রপতিগণ যদি নিরপেক্ষতা এবং আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ না করতেন, তাহলে দ্রুত রাজনৈতিক উত্থান-পতনের পর স্থিতিশীলতা আনয়ন করা কষ্টসাধ্য হতো এবং ভিন্ন খাতে প্রবাহিত হতে পারত। ৭৭ থেকে ৮২ পর্যন্ত সঞ্জীব রেড্ডি ভারতের রাষ্ট্রপতি ছিলেন এবং জনতা পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবেই নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি একদিকে যেমন জনতা দলের ভাঙাগড়া এবং সরকার গঠনে ব্যক্তিগত চিন্তা-চেতনার ঊর্ধ্বে উঠে নিরপেক্ষভাবে সাংবিধানিক নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছেন এবং পরবর্তীকালে ইন্দিরা গান্ধী নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস পুনরায় ক্ষমতায় আসার ক্ষেত্রেও কোনো প্রতিবন্ধকতার চেষ্টা করেননি, বরং স্বাগত জানিয়েছেন। পরবর্তীতে অন্যান্য রাষ্ট্রপতির ক্ষেত্রেও একই ধারা অব্যাহত থাকতে দেখি। এপিজে আবদুল কালাম এনডিএর মনোনীত হয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০২ সালে শুরু হওয়া তার কার্যকাল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউপিএ সরকার পর্যন্ত চলে। একইভাবে প্রণব মুখার্জি নির্বাচিত হয়েছেন ২০১২ সালে ইউপিএ মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে কিন্তু কার্যকাল চলেছে এবং এনডিএ সরকার পর্যন্ত। কিন্তু তাদের কর্মকাণ্ডে সংবিধান, আইন ও রাষ্ট্রীয় নীতিমালা প্রাধান্য পেয়েছে। জোটের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি দ্বারা প্রভাবিত হয়নি। তারা ভারতের জনগণ এবং গণতান্ত্রিক বিশ্বের কাছেও সম্মানিত হয়েছেন। দেশকে এবং সরকারি কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে সর্বাত্মক চেষ্টা করেছেন।

এবারের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ মনোনীত করেছে দলিত সম্প্রদায়ভুক্ত উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা এবং বিহারের রাজ্যপাল রামনাথ কোবিন্দকে আর কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ মনোনীত করেছে দলিত সম্প্রদায়ের কিংবদন্তি জগজীবন রামের কন্যা প্রাক্তন লোকসভার অধ্যক্ষ মীরা কুমারকে। প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং প্রার্থী মনোনয়ন এবং বক্তব্য বিবৃতি থেকে প্রমাণিত হয় যে, তারা নীতি ও আদর্শের প্রতিযোগিতা করেছেন। নিচের আলোচনা থেকে তা দৃশ্যমান হবে। রামনাথ কোবিন্দ নির্বাচনের সময় বলেছেন তিনি ভারতের নীতি, আদর্শ এবং সংবিধান মেনে চলবেন। মীরা কুমার বলেছেন ধর্মনিরপেক্ষতার বাস্তবায়ন এবং জাত-পাত্রের ঊর্ধ্বে উঠে সমাজ ও রাজনীতি পরিচালিত হোক সেই বিষয়টাকেই প্রাধান্য দেবেন। জাতির উদ্দেশে শেষ ভাষণে প্রণব মুখার্জি বলেন, বহুত্ববাদিতা আর সহনশীলতাই হচ্ছে ভারতের অন্তরাত্মা। তিনি তার রাজনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে প্রথমে শক্তিমান নারী ইন্দিরা গান্ধীর কথা স্মরণ করেন। পাশাপাশি বাজপেয়ি ও নরসিমা রাও, এলকে আদভানি ও সোনিয়া গান্ধীকে স্মরণ করেন। বিদায়ী ভাষণে যে কথা বলেছিলেন প্রণব মুখার্জি সেই বহুত্ববাদিতা ও সহনশীলতা ভেসে উঠল নতুন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের বক্তব্য। চতুর্দশ রাষ্ট্রপতি বললেন দেশের নানা জাতি, নানা ধর্ম, নানা বর্ণের মানুষের বাস। তাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ রাখাই তার উদ্দেশ্য। সরকারের উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ এবং প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীগণ। নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি বলেন, প্রাচীন ভারতের জ্ঞান ও সমকালীন বিজ্ঞানকে সঙ্গী করে আমাদের এগোতে হবে। তিনি তার বক্তব্যে রাজেন্দ্রপ্রসাদ, রাধা কৃষ্ণান, এপিজে আবদুল কালাম এবং প্রণব মুখার্জির অবদানকে স্মরণ করেন এবং তাদের দেখানো পথে চলবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, বুদ্ধের দেশ ভারত সব সময় শান্তিপূর্ণ পথে চলবে। সকালে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে তার দিনের কর্মসূচি শুরু হয়।

উপরের আলোচনা থেকে দেখা যায়, ভারতে বিভেদকামী শক্তি আছে, সাম্প্রদায়িকতা আছে কিন্তু রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে রাজনীতির মূল ধারায় বহুত্ববাদিতাই প্রাধান্য পাচ্ছে এবং গণতান্ত্রিক সংবিধানের মূল নীতিমালাকে ধারণ করে প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল ও জোট তাদের কার্য পরিচালনা করছে এবং নীতি ও আর্দশ বাস্তবায়নে সচেষ্ট রয়েছে। সংসদ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ শক্ত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। নির্বাচন কমিশন অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করছে। যার ফলে ভারত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পেরেছে। অতীতে দুর্বলতা ও দোদুল্যমানতাকে অতিক্রম করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী রূপ দিয়েছে এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দ্রুত অগ্রগতি অর্জন করছে। ভারত বিশ্বে আজ বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে স্বীকৃত এবং রোড মডেল হিসেবে পরিচিত।

দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রাম ও ৭১ মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। তার নেতৃত্বে ৭২ সালে চার মূলনীতির ভিত্তিতে ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক সংবিধান রচিত হয় যা পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংবিধান হিসেবে স্বীকৃত। বর্তমানে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের নীতিমালাকে ধারণ করে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রেও দ্রুত অগ্রগতি অর্জন করছে। বাংলাদেশে অগণতান্ত্রিক শক্তি রয়েছে, জঙ্গিবাদ-সাম্প্রদায়িকতা-সন্ত্রাসবাদ রয়েছে। একে মোকাবিলা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।

গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহ যাতে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে, সে ব্যাপারে প্রচেষ্টা চলছে। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও সুশীল সমাজের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। নারায়ণগঞ্জের সিটি করপোরেশন ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের অভিজ্ঞতা নির্বাচন কমিশনের রয়েছে। স্থানীয় সরকারের নির্বাচন হচ্ছে। কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি সত্ত্বেও নির্বাচন অবাধ ও সুষুম হয়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমাদের নির্বাচন কমিশন স্বাধীন ও স্বতন্ত্র এবং স্বাধীনভাবেই কাজ করছে। আমরা জানি গণতান্ত্রিক দেশের নির্বাচনী আইন ও নীতিমালার অনুরূপ আমাদের কমিশনেরও স্বাধীনভাবে কাজ করার মতো আইন ও নীতিমালা রয়েছে। রাজনৈতিক দল, প্রশাসন এবং জনগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সুষুম ও অবাধ নির্বাচন সম্ভব। গণতান্ত্রিক ধারাকে এগিয়ে নিতে গেলে সুষুম অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও সুষুম নির্বাচন অপরিহার্য। গণতান্ত্রিক ধারাকে এগিয়ে নিতে গেলে সব দলকে মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ ধারণ করে অন্তর্ভুক্তি ও অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও সুষুম নির্বাচন অপরিহার্য। আশা করি আমরা সবাই মিলে এই লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব।

লেখক : সাবেক অধ্যাপক ও রাষ্ট্রদূত, মুক্তিযোদ্ধা ও বিএলএফের (মুজিব বাহিনী) অন্যতম সংগঠক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক