শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০১৭

ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও প্রাসঙ্গিক পর্যালোচনা

ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও প্রাসঙ্গিক পর্যালোচনা

বিগত ৭০ বছরে ভারতের ১৩ জন রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব পালন করেছেন। রামনাথ কোবিন্দ হলেন চতুর্দশ রাষ্ট্রপতি। শপথ গ্রহণের পর তিনি বলেছেন তার পূর্বসূরিরা যে পথে চলেছেন, তিনি সে পথেই চলবেন। দীর্ঘ ৭০ বছরের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ভারতের রাষ্ট্রপতি, দেশের রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে ঐক্য, সংহতির প্রতীক হিসেবে রাষ্ট্রীয় নীতিমালা বাস্তবায়নে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছেন, যার ফলে গণতন্ত্রের বিশ্বমানের প্রাতিষ্ঠানিকতাকরণ সম্ভব হয়েছে।

আমরা জানি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এশিয়া, আফ্রিকা এবং লাতিন আমেরিকা ঔপনিবেশিক শাসনের অবসান ঘটিয়ে জাতিরাষ্ট্রসমূহ প্রতিষ্ঠা হয়। কিন্তু গণতান্ত্রিক শক্তির দুর্বলতা এবং বিদেশি শক্তির প্রভাবে গণতান্ত্রিক সরকার পর্যুদস্ত হয়। বিভিন্ন ধরনের অগণতান্ত্রিক শক্তি স্বৈরশাসন চাপিয়ে দেয়। ভারত এর ব্যতিক্রম এবং গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পেরেছে। সংসদ, বিচার বিভাগ এবং প্রশাসন সুস্থধারায় পরিচালনা করার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি পদটি বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। রাষ্ট্রপতি একদিকে ঐক্যের প্রতীক হিসেবে কাজ করেছেন। দ্বিতীয়ত সাংবিধানিক মূল নীতিমালাকে ধারণ করে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করেছেন এবং ক্রান্তিকালে সংবিধানসম্মত সঠিক নির্দেশনা দিয়ে গণতন্ত্রকে বিকশিত করেছেন। নিচের পর্যালোচনা থেকে বিষয়টি আরও স্পষ্ট হবে। ১৪ জন যারা রাষ্ট্রপতি হয়েছেন, তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন রাজেন্দ্রপ্রসাদ, রাধা কৃষ্ণান, জাকির হোসাইন, সঞ্জীব রেড্ডি, জ্ঞানজইল সিং, এপিজে আবদুল কালাম, কে আর নারায়ণন, প্রতিভা পাতিল, প্রণব মুখার্জি অন্যতম। ভারত বিভিন্ন ভাষাভাষী, ধর্ম ও বর্ণের দেশ। নির্বাচিত রাষ্ট্রপতিগণ বিভিন্ন অঞ্চল, বিভিন্ন ধর্মের এবং বিভিন্ন বর্ণের অন্তর্ভুক্ত। জাতীয় ঐক্যের প্রতীক এই পদের ব্যক্তিরা যাতে প্রতিভাবান, অভিজ্ঞ এবং বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর সম্পৃক্ততা স্থান পায়, সেদিকেই দৃষ্টি রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে নীতি নির্ধারণে দায়িত্বপ্রাপ্ত রাজনীতিবিদরা মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন। আমরা দেখতে পাই, হিন্দু অধ্যুষিত ভারতে মুসলিম এবং শিখ সম্প্রদায়ের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। মহিলা রাষ্ট্রপতিও ছিলেন। দলিত সম্প্রদায়ের কে আর নারায়ণনের পরে রামনাথ কোবিন্দ হলেন দ্বিতীয় ব্যক্তি। সব অঞ্চলের ব্যক্তিরাই রাষ্ট্রপতি পদটি অলংকৃত করেছেন। নীতিনির্ধারণে রাজনীতিবিদরা এই পদটিতে অঞ্চল, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ নির্বিশেষে মনোনয়ন ও নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি পদটিকে অন্তর্ভুক্তমূলক করেছেন। যা রাজনীতিতে জাতীয় ঐক্য জোরদারে সহায়ক হয়েছে।

গণতান্ত্রিক ধারা মসৃণ এবং সরল পথে চলে না। ভারতের গণতান্ত্রিক বিকাশে অনেক বাধা, বিপত্তি, সমস্যা দেখা গেছে। বিশেষ করে ক্রান্তিকালে রাষ্ট্রপতিগণ নিরপেক্ষতা বজায় রেখে গণতন্ত্রকে মজুবত রাখার চেষ্টা করেছেন। আমরা জানি ৪৭ থেকে ৭৭ পর্যন্ত একনাগাড়ে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার কংগ্রেস দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। সেই সময় রাষ্ট্রপতির পদটিকে অনেকেই অলঙ্কারিক ভেবেছেন। যদিও সেই সময় রাজ্য সরকারগুলোর পরিবর্তন এবং বিভিন্ন আইন-প্রণয়নে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছেন। তবে ৭৭ থেকে ৯৯ পর্যন্ত ভারতের দলীয় ও জোটের রাজনীতির ক্ষেত্রে অনেক ভাঙাগড়া হয়। ৯৯ সালে বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা আনেন।

৭৭ থেকে প্রায় ২০ বছর রাজনৈতিক উত্থান-পতনের সময় রাষ্ট্রপতিগণ যদি নিরপেক্ষতা এবং আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ না করতেন, তাহলে দ্রুত রাজনৈতিক উত্থান-পতনের পর স্থিতিশীলতা আনয়ন করা কষ্টসাধ্য হতো এবং ভিন্ন খাতে প্রবাহিত হতে পারত। ৭৭ থেকে ৮২ পর্যন্ত সঞ্জীব রেড্ডি ভারতের রাষ্ট্রপতি ছিলেন এবং জনতা পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবেই নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি একদিকে যেমন জনতা দলের ভাঙাগড়া এবং সরকার গঠনে ব্যক্তিগত চিন্তা-চেতনার ঊর্ধ্বে উঠে নিরপেক্ষভাবে সাংবিধানিক নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছেন এবং পরবর্তীকালে ইন্দিরা গান্ধী নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস পুনরায় ক্ষমতায় আসার ক্ষেত্রেও কোনো প্রতিবন্ধকতার চেষ্টা করেননি, বরং স্বাগত জানিয়েছেন। পরবর্তীতে অন্যান্য রাষ্ট্রপতির ক্ষেত্রেও একই ধারা অব্যাহত থাকতে দেখি। এপিজে আবদুল কালাম এনডিএর মনোনীত হয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০২ সালে শুরু হওয়া তার কার্যকাল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউপিএ সরকার পর্যন্ত চলে। একইভাবে প্রণব মুখার্জি নির্বাচিত হয়েছেন ২০১২ সালে ইউপিএ মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে কিন্তু কার্যকাল চলেছে এবং এনডিএ সরকার পর্যন্ত। কিন্তু তাদের কর্মকাণ্ডে সংবিধান, আইন ও রাষ্ট্রীয় নীতিমালা প্রাধান্য পেয়েছে। জোটের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি দ্বারা প্রভাবিত হয়নি। তারা ভারতের জনগণ এবং গণতান্ত্রিক বিশ্বের কাছেও সম্মানিত হয়েছেন। দেশকে এবং সরকারি কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে সর্বাত্মক চেষ্টা করেছেন।

এবারের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ মনোনীত করেছে দলিত সম্প্রদায়ভুক্ত উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা এবং বিহারের রাজ্যপাল রামনাথ কোবিন্দকে আর কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ মনোনীত করেছে দলিত সম্প্রদায়ের কিংবদন্তি জগজীবন রামের কন্যা প্রাক্তন লোকসভার অধ্যক্ষ মীরা কুমারকে। প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং প্রার্থী মনোনয়ন এবং বক্তব্য বিবৃতি থেকে প্রমাণিত হয় যে, তারা নীতি ও আদর্শের প্রতিযোগিতা করেছেন। নিচের আলোচনা থেকে তা দৃশ্যমান হবে। রামনাথ কোবিন্দ নির্বাচনের সময় বলেছেন তিনি ভারতের নীতি, আদর্শ এবং সংবিধান মেনে চলবেন। মীরা কুমার বলেছেন ধর্মনিরপেক্ষতার বাস্তবায়ন এবং জাত-পাত্রের ঊর্ধ্বে উঠে সমাজ ও রাজনীতি পরিচালিত হোক সেই বিষয়টাকেই প্রাধান্য দেবেন। জাতির উদ্দেশে শেষ ভাষণে প্রণব মুখার্জি বলেন, বহুত্ববাদিতা আর সহনশীলতাই হচ্ছে ভারতের অন্তরাত্মা। তিনি তার রাজনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে প্রথমে শক্তিমান নারী ইন্দিরা গান্ধীর কথা স্মরণ করেন। পাশাপাশি বাজপেয়ি ও নরসিমা রাও, এলকে আদভানি ও সোনিয়া গান্ধীকে স্মরণ করেন। বিদায়ী ভাষণে যে কথা বলেছিলেন প্রণব মুখার্জি সেই বহুত্ববাদিতা ও সহনশীলতা ভেসে উঠল নতুন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের বক্তব্য। চতুর্দশ রাষ্ট্রপতি বললেন দেশের নানা জাতি, নানা ধর্ম, নানা বর্ণের মানুষের বাস। তাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ রাখাই তার উদ্দেশ্য। সরকারের উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ এবং প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীগণ। নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি বলেন, প্রাচীন ভারতের জ্ঞান ও সমকালীন বিজ্ঞানকে সঙ্গী করে আমাদের এগোতে হবে। তিনি তার বক্তব্যে রাজেন্দ্রপ্রসাদ, রাধা কৃষ্ণান, এপিজে আবদুল কালাম এবং প্রণব মুখার্জির অবদানকে স্মরণ করেন এবং তাদের দেখানো পথে চলবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, বুদ্ধের দেশ ভারত সব সময় শান্তিপূর্ণ পথে চলবে। সকালে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে তার দিনের কর্মসূচি শুরু হয়।

উপরের আলোচনা থেকে দেখা যায়, ভারতে বিভেদকামী শক্তি আছে, সাম্প্রদায়িকতা আছে কিন্তু রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে রাজনীতির মূল ধারায় বহুত্ববাদিতাই প্রাধান্য পাচ্ছে এবং গণতান্ত্রিক সংবিধানের মূল নীতিমালাকে ধারণ করে প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল ও জোট তাদের কার্য পরিচালনা করছে এবং নীতি ও আর্দশ বাস্তবায়নে সচেষ্ট রয়েছে। সংসদ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ শক্ত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। নির্বাচন কমিশন অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করছে। যার ফলে ভারত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পেরেছে। অতীতে দুর্বলতা ও দোদুল্যমানতাকে অতিক্রম করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী রূপ দিয়েছে এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দ্রুত অগ্রগতি অর্জন করছে। ভারত বিশ্বে আজ বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে স্বীকৃত এবং রোড মডেল হিসেবে পরিচিত।

দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রাম ও ৭১ মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। তার নেতৃত্বে ৭২ সালে চার মূলনীতির ভিত্তিতে ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক সংবিধান রচিত হয় যা পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংবিধান হিসেবে স্বীকৃত। বর্তমানে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের নীতিমালাকে ধারণ করে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রেও দ্রুত অগ্রগতি অর্জন করছে। বাংলাদেশে অগণতান্ত্রিক শক্তি রয়েছে, জঙ্গিবাদ-সাম্প্রদায়িকতা-সন্ত্রাসবাদ রয়েছে। একে মোকাবিলা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।

গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহ যাতে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে, সে ব্যাপারে প্রচেষ্টা চলছে। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও সুশীল সমাজের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। নারায়ণগঞ্জের সিটি করপোরেশন ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের অভিজ্ঞতা নির্বাচন কমিশনের রয়েছে। স্থানীয় সরকারের নির্বাচন হচ্ছে। কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি সত্ত্বেও নির্বাচন অবাধ ও সুষুম হয়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমাদের নির্বাচন কমিশন স্বাধীন ও স্বতন্ত্র এবং স্বাধীনভাবেই কাজ করছে। আমরা জানি গণতান্ত্রিক দেশের নির্বাচনী আইন ও নীতিমালার অনুরূপ আমাদের কমিশনেরও স্বাধীনভাবে কাজ করার মতো আইন ও নীতিমালা রয়েছে। রাজনৈতিক দল, প্রশাসন এবং জনগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সুষুম ও অবাধ নির্বাচন সম্ভব। গণতান্ত্রিক ধারাকে এগিয়ে নিতে গেলে সুষুম অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও সুষুম নির্বাচন অপরিহার্য। গণতান্ত্রিক ধারাকে এগিয়ে নিতে গেলে সব দলকে মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ ধারণ করে অন্তর্ভুক্তি ও অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও সুষুম নির্বাচন অপরিহার্য। আশা করি আমরা সবাই মিলে এই লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব।

লেখক : সাবেক অধ্যাপক ও রাষ্ট্রদূত, মুক্তিযোদ্ধা ও বিএলএফের (মুজিব বাহিনী) অন্যতম সংগঠক।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম