শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

প্রিয় শিক্ষামন্ত্রী! প্লিজ, অপ্রিয় হলেও শুনুন

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয় শিক্ষামন্ত্রী! প্লিজ, অপ্রিয় হলেও শুনুন

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের ভালোমানুষী চরিত্র সব মহলে প্রশংসিত। তার সংবেদনশীল হৃদয় এবং সৌজন্যবোধ নিয়েও কেউ প্রশ্ন উত্থাপন করতে পারবেন না। অন্যদিকে তার ব্যক্তিগত সততা ও মন্ত্রী হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রথম মেয়াদের প্রথম তিনটি বছরের সফলতা নিয়েও কারও ওজর কিংবা আপত্তির কথা শোনা যায়নি। কিন্তু পোড়া কপালের অধিকারী বাংলার অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ যেন ছায়ার মতো অনুসরণ করছিল প্রলয়ঙ্করী ঝড়রূপে আঘাত হানার জন্য। ২০১৩ সালের প্রথম দিক থেকে আমরা আমাদের ভালো মানুষ মন্ত্রীর মন্ত্রণালয় থেকে একের পর এক মন্দ সংবাদ শুনতে শুরু করলাম। ২০১৭ সালে এসে সেসব মন্দ সংবাদ ক্যান্সার আকারে আমাদের পুরো জাতিকে রক্তশূন্য করে মরণের দিকে টেনে নিতে আরম্ভ করেছে। বিষয়গুলো খুবই অপ্রিয় এবং হৃদয়বিদারক। জাতীয় দায় ও দায়িত্ব বোধ থেকে আমি আমার পর্যবেক্ষণগুলো মন্ত্রী বরাবর পেশ করতে চাচ্ছি। আশা করি মন্ত্রী মহোদয় গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়গুলো বিবেচনা করবেন এবং আমার প্রতি বিরাগ হবেন না।

আমি প্রথমেই মন্ত্রীকে তার দুজন পূর্বসূরির নাম স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। প্রথমজনের নাম শেখ শহীদুল ইসলাম। একজন সফল শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে তিনি সামরিক সরকারের দোসর হওয়া সত্ত্বেও সব মহলে প্রশংসিত। পুরো শিক্ষাঙ্গনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, ছাত্ররাজনীতি, শিক্ষক নিয়োগে মেধা ও যোগ্যতাকে প্রাধান্য দেওয়া এবং শিক্ষকদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় তিনি যে ভূমিকা রেখে গেছেন তা আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ভাইস চ্যান্সেলর কিংবা সম্মানিত অধ্যাপকের সামনে দাঁড়িয়ে আদেশের সুরে কথা বলবেন এমন কোনো সামরিক, বেসামরিক আমলা, রাজনৈতিক নেতা অথবা মন্ত্রীর বাড়াবাড়ির কথা আমরা এরশাদ জমানায় শুনিনি। সব পাবলিক পরীক্ষা, ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণায় অনিয়ম ও দুর্নীতির কথা কল্পনাও করা যেত না।

এবার দ্বিতীয় ব্যক্তি সম্পর্কে কিছু বলি যিনি শিক্ষামন্ত্রীর পদ ও পদবিটিকে রীতিমতো ক্রেজে পরিণত করেছিলেন। হিন্দি ছবির নায়ক, কিংবা জেমস বন্ডের ছবির নায়কের মতোই তিনি দেশের কোটি কোটি তরুণ-তরুণীর হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন। তিনি শিক্ষা বিভাগের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে সাক্ষাৎ যমদূত হিসেবে আতঙ্কের বস্তুতে পরিণত হয়েছিলেন। লোকজন তাকে ভালোবাসত এবং অন্যায়কারীরা ভয় পেত। নকলের বিরুদ্ধে তার দুর্বার সংগ্রাম এবং নাটকীয় সফলতা এ দেশের শিক্ষা আন্দোলনের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকবে। মন্ত্রী নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে, আমি বিগত বিএনপি সরকারের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলনের কথাই বলছি।

উল্লিখিত দুজন মন্ত্রীর ইতিহাসের সঙ্গে তুলনা করে যদি আমরা বর্তমান শিক্ষাঙ্গনের সার্বিক পরিস্থিতি বর্ণনা করি তবে দেখব, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা ভাইস চ্যান্সেলর পদটি এখন আর আগের মতো নেই। কিছুদিন আগে খবর বেরোলো যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকারপন্থি শিক্ষকদের দুটি দল নিজেদের মধ্যে বেদম মারপিট করে পরস্পরকে আহত করে ফেলেছে। একজন শিক্ষক নাকি অনেকটা কুংফু পান্ডা স্টাইলে তার এক সহকর্মীকে পশ্চাদ্দেশে কিক মেরে ধরাশায়ী করেছেন। প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা অন্য একজন যুবক শিক্ষক তামিল ও তেলেগু সিনেমার ভিলেনের মতো ঘুষি দিয়ে তার পিতার বয়সী সিনিয়র ও নামকরা একজন শিক্ষকের নাক্শা ফাটিয়ে দিয়েছেন। আহত সেই শিক্ষকের সজল নেত্রের করুণ আহাজারিমূলক ছবি সামাজিক মাধ্যমগুলোয় ছড়িয়ে পড়েছিল। তিনি অভিযোগ করেছেন, ‘ওরা আমাকে ঘুষি দিয়ে ফেলে দিয়েছিল। তারপর আমার বুকের ওপর বসে আমাকে নির্দয়ভাবে পিটুনি দিয়েছে। আমি চিৎকার করে বাঁচতে চেয়েছি, কিন্তু কেউ বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি...।’

এখনকার শিক্ষক ও ছাত্র নেতারা এমনভাবে চলাফেরা করেন যা দেখে বোঝার উপায় নেই তাদের সম্পর্কটি আসলে কোন পর্যায়ে এবং কতটা গভীরে অনুপ্রবেশ করেছে। তারা একসঙ্গে প্রমোদ ভ্রমণে সাগরসৈকতে যান এবং আহার-বিহারে সরাইখানায় রাত কাটান। শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ছাত্রী নিপীড়ন ও যৌন হয়রানির অনেক খবর পত্রপত্রিকার শিরোনাম হচ্ছে। তাদের পরকীয়া, অনৈতিক সম্পর্ক এবং সহিংস আচরণের খবর আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় পর্যন্ত প্রকাশিত হচ্ছে। কিছুদিন আগে খবর বেরোলো যে, দেশের নামকরা চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের নাম একটি রাজনৈতিক দলের উপকমিটির সদস্য তালিকায় রয়েছে। সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের শিক্ষকরা দলবাজিতে একে অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার জন্য সভা, সমিতি, সেমিনার, টেলিভিশন টকশো এবং রাজনৈতিক মঞ্চে রীতিমতো হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। তাদের হাঁটাচলা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও অঙ্গভঙ্গি দেখলে জ্ঞানতাপস প্রফেসর আবদুর রাজ্জাক অথবা প্রফেসর আহমদ শরীফ নির্ঘাত আত্মহত্যা করতেন। ভাগ্যিস তারা মরে গিয়ে বেঁচেছেন, কিন্তু আমাদের মরণফাঁদে ঝুলিয়ে রেখে গেছেন।

বর্তমান আমলের নকল, প্রশ্নপত্র ফাঁস, ফলাফল জালিয়াতি ইত্যাদির কাহিনী বলার আগে একটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা বলে নিই। দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম ইউনিভার্সিটি অব সাউথ আফ্রিকা যার সিংহদ্বারে লেখা রয়েছে— ‘কোনো জাতিকে ধ্বংস করার জন্য পারমাণবিক হামলা কিংবা ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের দরকার নেই। বরং সেই জাতির শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় প্রতারণার সুযোগ দিলেই হবে। কারণ এভাবে পরীক্ষা দিয়ে তৈরি হওয়া ডাক্তারদের হাতে রোগীর মৃত্যু হবে। ইঞ্জিনিয়ারদের দ্বারা দালান-কোঠা, ইরামত ধ্বংস হবে এবং অর্থনীতিবিদদের দ্বারা দেশের আর্থিক খাত দেউলিয়া হবে। এ ছাড়া বিচারকদের হাতে বিচারব্যবস্থার কবর রচনা হবে। সুতরাং শিক্ষাব্যবস্থা ভেঙে পড়ার মানে হলো একটি জাতির অবলুপ্তি।’

আমাদের দেশের বর্তমান অবস্থার সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিংহদ্বারের সতর্কমূলক বাণীর কতটুকু মিল বা অমিল রয়েছে তা নিয়ে আমি প্রশ্ন করে সময় নষ্ট করতে চাই না। আবার এসব বিষয় নিয়ে সুহৃদ শিক্ষামন্ত্রীকে দায়ী করে তার বিরাগভাজনও হতে চাই না। আমি শুধু বলতে চাই যে, বর্তমান জমানায় পরীক্ষায় নকল করা, পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করা এবং ফলাফল জালিয়াতি অর্থাৎ না লিখে নম্বর পাওয়া, খাতা বদল, প্রক্সি দেওয়া ইত্যাদি কর্ম রীতিমতো শিল্পের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। অপরাধীরা রাষ্ট্রশক্তিকে টেক্কা দিয়ে নিজেদের সফলতা নিয়ে বড়াই করছে এবং অপকর্মকে রীতিমতো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে। ফলে কোথাও অপকর্মটি সাধিত হলে প্রতিষ্ঠানপ্রধান থেকে শুরু করে অপকর্মের হোতারা একই সুরে এবং একই কণ্ঠে হরিহর আত্মা হয়ে জাতিকে সান্ত্বনার বাণী শোনানোর পাশাপাশি নিজেদের পক্ষে সাফাই গাইছে। অনেকে আবার ভুক্তভোগীদের হুমকি-ধামকি দিয়েই ক্ষান্ত হচ্ছে না; তাদের শায়েস্তা করার জন্য গুণ্ডাবাহিনীর আশ্রয় নিচ্ছে।

কিছুদিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলো। সব ইউনিটের বিরুদ্ধেই কমবেশি ভুলত্রুটি ও অনিয়মের অভিযোগ ছিল। কিন্তু ঘ ইউনিটের প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে রীতিমতো লঙ্কাকাণ্ড ঘটে গেল। জাতীয় দৈনিকগুলোয় প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রমাণসহ লিড নিউজ ছাপা হলো। পুলিশ প্রশ্নপত্রের নমুনাসহ আসামিদের গ্রেফতার করল এবং ছাত্র সংগঠনগুলো অনেক মিছিল-মিটিং, সংগ্রাম ও আন্দোলন করল— কিন্তু কিছুতেই কিছু করা তো দূরের কথা দুর্বৃত্তদের কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারল না। উল্টো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট বিভাগ এবং কর্তাব্যক্তি কর্তৃক ভর্ত্সনার শিকার হলো। এবারের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় নকল এবং প্রক্সি দেওয়ার ক্ষেত্রে যে প্রযুক্তি ও মেধার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে তা রীতিমতো বিস্ময়কর। শয়তানেরা মাইক্রোচিপস ব্যবহার করে ওয়্যারলেস বা ওয়াইফাই প্রযুক্তির সাহায্যে নকলের মহোৎসব আয়োজন করেছিল। শোনা যাচ্ছে যে, আগামী দিনে তারা পায়ুপথে ক্যাপসুল চিপস ঢুকিয়ে আলট্রাসাউন্ড সৃষ্টি করে সাংস্কৃতিক কোডে নকলের পথে এগোবে।

মাননীয় মন্ত্রী! একবার ভাবুন তো জাতি হিসেবে আমরা জেএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করছি এবং আমাদের অভিভাবকরা বহুমূল্যে ফাঁস হওয়া প্রশ্ন কিনে তার অষ্টম শ্রেণিপড়ুয়া ছেলে বা মেয়েকে নিজ দায়িত্বে নকল করা শিখিয়ে দিচ্ছেন! এসএসসি, এইচএসসি অথবা ডিগ্রিমানের সব পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং নকল করে পরীক্ষা দেওয়া এখন এ জাতির জন্য ডালভাতে পরিণত হয়েছে! এসব নকল করা ছেলেমেয়ে অথবা প্রতারণা করে প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং জাল-জালিয়াতির পাস দেওয়া দুর্বৃত্তরা যেদিন আপনার মন্ত্রণালয়ের সচিব হবে কিংবা আপনার পিএস বা এপিএস হবে তখন নিশ্চয়ই আপনি নিজেকে সফল দাবি করে হাসিমুখে টিভি ক্যামেরায় বক্তব্য দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন না। কিংবা এসব দুর্বৃত্ত যদি পুলিশে যোগ দেয় এবং আপনার নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত হয় তখন নিশ্চয়ই আপনি নিরাপদে এবং নিশ্চিন্তে ঘুমানোর অবকাশ পাবেন না!

উপরোক্ত সমস্যা ছাড়া আরও কিছু বিষয় রয়েছে যা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে যেসব বিষয় পড়ানো হচ্ছে সেগুলোর পাঠ্যক্রম যেমন যুগোপযোগী নয় তেমনি অনেক অহেতুক বিষয় জটিল ও কঠিন আকারে এমনভাবে পাঠ্যভুক্ত করা হয়েছে যার আদৌ কোনো প্রয়োজন ছিল না। উদাহরণ হিসেবে আমি আইসিটির কথা বলতে পারি। এসএসসি ও এইচএসসি পর্যায়ে আইসিটির সিলেবাসে যা পড়ানো হচ্ছে তা বাস্তব জীবনে ১%-ও লাগবে না। আমি প্রযুক্তি দুনিয়ার মানুষ এবং এই খাতে ব্যবসা করছি দুই দশক ধরে। কারা আইসিটি খাতের সিলেবাস রচনা করেছে তা আমি বলতে পারব না তবে তারা যে আইসিটির বাস্তব প্রয়োগ এবং এতদসংক্রান্ত ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মযোগ সম্পর্কে খবর রাখে না তা আমি হলফ করে বলতে পারি।

আপনি যদি পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আমার মতামত জানতে চান তবে আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বলব যে, বাস্তব জীবনে ব্যর্থ কিছু গলাবাজ ও স্বপ্নবাজ বলে খ্যাতি পাওয়া লোকজনের পরামর্শ মোতাবেক ইউরোপীয় কায়দায় সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি এবং সর্বজনীনভাবে নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন আমাদের ছাত্রছাত্রীদের মেধা ও মননে রীতিমতো ধস নামিয়ে দিয়েছে। গত ছয়-সাত বছরে যে সর্বনাশ ঘটে গেছে এবং এই ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দিনে পরিস্থিতি কোন পর্যায়ে যেতে পারে তার দুটি বাস্তব উদাহরণ দিলে আপনি হয়তো পরিস্থিতির ভয়াবহতা আন্দাজ করতে পারবেন। প্রথম ঘটনাটি রাজধানীর এক নম্বর স্কুল কাম কলেজ বলে পরিচিত একটি প্রতিষ্ঠানের জনৈক মেধাবী ছাত্রের অসহায় পিতা-মাতার জবানবন্দি থেকে নেওয়া। তারা বলেন, ‘আমরা বহু কষ্ট ও কসরত করে আমাদের ছেলেটিকে উল্লিখিত স্কুলে ভর্তি করাই। এরপর গাজীপুর থেকে ঢাকায় এসে স্কুলের পাশে বাসা ভাড়া করে বসবাস করতে থাকি। ছেলে বাসায় কোনো পড়াশোনা করত না কিন্তু তার পরও এসএসসি ও এইচএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ পায়। পরে জানতে পারি যে, স্কুল কর্তৃপক্ষ বিশেষ ব্যবস্থায় তাদের সব ছেলেকে ফাঁস করা প্রশ্নপত্রের উত্তর শিখিয়ে দৃশ্যমান ভালো ফল করিয়ে থাকে। ছেলেরা বিষয়টি জানত বলেই পড়াশোনা করত না। এতে করে দুটি সমস্যা হয়েছে। প্রথমত, তাদের বেশির ভাগই নেশা, গুণ্ডামি, বাউন্ডেলপনা ইত্যাদি কর্মে জড়িয়ে পড়ে। দ্বিতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পড়তে গিয়ে এসব তথাকথিত ভালো ছাত্র কোথাও চান্স পায় না। ছাত্রদের মধ্যে কেউ কেউ ইয়াবা চোরাচালান সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়ে এবং চোরাকারবারির লাভ-লোকসানের কবলে পড়ে সর্বনাশের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়। অনেকে নিজ বাসায় বন্ধুদের ঢুকিয়ে ডাকাতি পর্যন্ত করিয়ে থাকে...।’

দ্বিতীয় ঘটনার কথা আমরা শুনেছি কাজী ফিরোজ রশীদ এমপির মুখে। তিনি জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিতে গিয়ে অভিযোগ করেছেন যে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় তিন ডজন শিক্ষক ইয়াবা চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। আপনি যদি ঘটনা দুটি পর্যালোচনা করেন এবং পুরো নিবন্ধ সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করেন তবে নিশ্চয়ই বলবেন না যে, ‘গোলাম মাওলা রনি যেহেতু বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত কলাম লিখে লিখে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার সর্বনাশ ঘটিয়েছে সেহেতু তাকেই এ সমস্যার সমাধান করতে বলা হলো— অন্যথায় তাকে কলাম লেখা বন্ধ করার জন্য সুপারিশ করা হলো।’

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর