শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

প্রিয় শিক্ষামন্ত্রী! প্লিজ, অপ্রিয় হলেও শুনুন

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয় শিক্ষামন্ত্রী! প্লিজ, অপ্রিয় হলেও শুনুন

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের ভালোমানুষী চরিত্র সব মহলে প্রশংসিত। তার সংবেদনশীল হৃদয় এবং সৌজন্যবোধ নিয়েও কেউ প্রশ্ন উত্থাপন করতে পারবেন না। অন্যদিকে তার ব্যক্তিগত সততা ও মন্ত্রী হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রথম মেয়াদের প্রথম তিনটি বছরের সফলতা নিয়েও কারও ওজর কিংবা আপত্তির কথা শোনা যায়নি। কিন্তু পোড়া কপালের অধিকারী বাংলার অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ যেন ছায়ার মতো অনুসরণ করছিল প্রলয়ঙ্করী ঝড়রূপে আঘাত হানার জন্য। ২০১৩ সালের প্রথম দিক থেকে আমরা আমাদের ভালো মানুষ মন্ত্রীর মন্ত্রণালয় থেকে একের পর এক মন্দ সংবাদ শুনতে শুরু করলাম। ২০১৭ সালে এসে সেসব মন্দ সংবাদ ক্যান্সার আকারে আমাদের পুরো জাতিকে রক্তশূন্য করে মরণের দিকে টেনে নিতে আরম্ভ করেছে। বিষয়গুলো খুবই অপ্রিয় এবং হৃদয়বিদারক। জাতীয় দায় ও দায়িত্ব বোধ থেকে আমি আমার পর্যবেক্ষণগুলো মন্ত্রী বরাবর পেশ করতে চাচ্ছি। আশা করি মন্ত্রী মহোদয় গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়গুলো বিবেচনা করবেন এবং আমার প্রতি বিরাগ হবেন না।

আমি প্রথমেই মন্ত্রীকে তার দুজন পূর্বসূরির নাম স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। প্রথমজনের নাম শেখ শহীদুল ইসলাম। একজন সফল শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে তিনি সামরিক সরকারের দোসর হওয়া সত্ত্বেও সব মহলে প্রশংসিত। পুরো শিক্ষাঙ্গনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, ছাত্ররাজনীতি, শিক্ষক নিয়োগে মেধা ও যোগ্যতাকে প্রাধান্য দেওয়া এবং শিক্ষকদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় তিনি যে ভূমিকা রেখে গেছেন তা আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ভাইস চ্যান্সেলর কিংবা সম্মানিত অধ্যাপকের সামনে দাঁড়িয়ে আদেশের সুরে কথা বলবেন এমন কোনো সামরিক, বেসামরিক আমলা, রাজনৈতিক নেতা অথবা মন্ত্রীর বাড়াবাড়ির কথা আমরা এরশাদ জমানায় শুনিনি। সব পাবলিক পরীক্ষা, ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণায় অনিয়ম ও দুর্নীতির কথা কল্পনাও করা যেত না।

এবার দ্বিতীয় ব্যক্তি সম্পর্কে কিছু বলি যিনি শিক্ষামন্ত্রীর পদ ও পদবিটিকে রীতিমতো ক্রেজে পরিণত করেছিলেন। হিন্দি ছবির নায়ক, কিংবা জেমস বন্ডের ছবির নায়কের মতোই তিনি দেশের কোটি কোটি তরুণ-তরুণীর হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন। তিনি শিক্ষা বিভাগের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে সাক্ষাৎ যমদূত হিসেবে আতঙ্কের বস্তুতে পরিণত হয়েছিলেন। লোকজন তাকে ভালোবাসত এবং অন্যায়কারীরা ভয় পেত। নকলের বিরুদ্ধে তার দুর্বার সংগ্রাম এবং নাটকীয় সফলতা এ দেশের শিক্ষা আন্দোলনের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকবে। মন্ত্রী নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে, আমি বিগত বিএনপি সরকারের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলনের কথাই বলছি।

উল্লিখিত দুজন মন্ত্রীর ইতিহাসের সঙ্গে তুলনা করে যদি আমরা বর্তমান শিক্ষাঙ্গনের সার্বিক পরিস্থিতি বর্ণনা করি তবে দেখব, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা ভাইস চ্যান্সেলর পদটি এখন আর আগের মতো নেই। কিছুদিন আগে খবর বেরোলো যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকারপন্থি শিক্ষকদের দুটি দল নিজেদের মধ্যে বেদম মারপিট করে পরস্পরকে আহত করে ফেলেছে। একজন শিক্ষক নাকি অনেকটা কুংফু পান্ডা স্টাইলে তার এক সহকর্মীকে পশ্চাদ্দেশে কিক মেরে ধরাশায়ী করেছেন। প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা অন্য একজন যুবক শিক্ষক তামিল ও তেলেগু সিনেমার ভিলেনের মতো ঘুষি দিয়ে তার পিতার বয়সী সিনিয়র ও নামকরা একজন শিক্ষকের নাক্শা ফাটিয়ে দিয়েছেন। আহত সেই শিক্ষকের সজল নেত্রের করুণ আহাজারিমূলক ছবি সামাজিক মাধ্যমগুলোয় ছড়িয়ে পড়েছিল। তিনি অভিযোগ করেছেন, ‘ওরা আমাকে ঘুষি দিয়ে ফেলে দিয়েছিল। তারপর আমার বুকের ওপর বসে আমাকে নির্দয়ভাবে পিটুনি দিয়েছে। আমি চিৎকার করে বাঁচতে চেয়েছি, কিন্তু কেউ বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি...।’

এখনকার শিক্ষক ও ছাত্র নেতারা এমনভাবে চলাফেরা করেন যা দেখে বোঝার উপায় নেই তাদের সম্পর্কটি আসলে কোন পর্যায়ে এবং কতটা গভীরে অনুপ্রবেশ করেছে। তারা একসঙ্গে প্রমোদ ভ্রমণে সাগরসৈকতে যান এবং আহার-বিহারে সরাইখানায় রাত কাটান। শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ছাত্রী নিপীড়ন ও যৌন হয়রানির অনেক খবর পত্রপত্রিকার শিরোনাম হচ্ছে। তাদের পরকীয়া, অনৈতিক সম্পর্ক এবং সহিংস আচরণের খবর আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় পর্যন্ত প্রকাশিত হচ্ছে। কিছুদিন আগে খবর বেরোলো যে, দেশের নামকরা চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের নাম একটি রাজনৈতিক দলের উপকমিটির সদস্য তালিকায় রয়েছে। সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের শিক্ষকরা দলবাজিতে একে অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার জন্য সভা, সমিতি, সেমিনার, টেলিভিশন টকশো এবং রাজনৈতিক মঞ্চে রীতিমতো হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। তাদের হাঁটাচলা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও অঙ্গভঙ্গি দেখলে জ্ঞানতাপস প্রফেসর আবদুর রাজ্জাক অথবা প্রফেসর আহমদ শরীফ নির্ঘাত আত্মহত্যা করতেন। ভাগ্যিস তারা মরে গিয়ে বেঁচেছেন, কিন্তু আমাদের মরণফাঁদে ঝুলিয়ে রেখে গেছেন।

বর্তমান আমলের নকল, প্রশ্নপত্র ফাঁস, ফলাফল জালিয়াতি ইত্যাদির কাহিনী বলার আগে একটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা বলে নিই। দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম ইউনিভার্সিটি অব সাউথ আফ্রিকা যার সিংহদ্বারে লেখা রয়েছে— ‘কোনো জাতিকে ধ্বংস করার জন্য পারমাণবিক হামলা কিংবা ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের দরকার নেই। বরং সেই জাতির শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় প্রতারণার সুযোগ দিলেই হবে। কারণ এভাবে পরীক্ষা দিয়ে তৈরি হওয়া ডাক্তারদের হাতে রোগীর মৃত্যু হবে। ইঞ্জিনিয়ারদের দ্বারা দালান-কোঠা, ইরামত ধ্বংস হবে এবং অর্থনীতিবিদদের দ্বারা দেশের আর্থিক খাত দেউলিয়া হবে। এ ছাড়া বিচারকদের হাতে বিচারব্যবস্থার কবর রচনা হবে। সুতরাং শিক্ষাব্যবস্থা ভেঙে পড়ার মানে হলো একটি জাতির অবলুপ্তি।’

আমাদের দেশের বর্তমান অবস্থার সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিংহদ্বারের সতর্কমূলক বাণীর কতটুকু মিল বা অমিল রয়েছে তা নিয়ে আমি প্রশ্ন করে সময় নষ্ট করতে চাই না। আবার এসব বিষয় নিয়ে সুহৃদ শিক্ষামন্ত্রীকে দায়ী করে তার বিরাগভাজনও হতে চাই না। আমি শুধু বলতে চাই যে, বর্তমান জমানায় পরীক্ষায় নকল করা, পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করা এবং ফলাফল জালিয়াতি অর্থাৎ না লিখে নম্বর পাওয়া, খাতা বদল, প্রক্সি দেওয়া ইত্যাদি কর্ম রীতিমতো শিল্পের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। অপরাধীরা রাষ্ট্রশক্তিকে টেক্কা দিয়ে নিজেদের সফলতা নিয়ে বড়াই করছে এবং অপকর্মকে রীতিমতো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে। ফলে কোথাও অপকর্মটি সাধিত হলে প্রতিষ্ঠানপ্রধান থেকে শুরু করে অপকর্মের হোতারা একই সুরে এবং একই কণ্ঠে হরিহর আত্মা হয়ে জাতিকে সান্ত্বনার বাণী শোনানোর পাশাপাশি নিজেদের পক্ষে সাফাই গাইছে। অনেকে আবার ভুক্তভোগীদের হুমকি-ধামকি দিয়েই ক্ষান্ত হচ্ছে না; তাদের শায়েস্তা করার জন্য গুণ্ডাবাহিনীর আশ্রয় নিচ্ছে।

কিছুদিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলো। সব ইউনিটের বিরুদ্ধেই কমবেশি ভুলত্রুটি ও অনিয়মের অভিযোগ ছিল। কিন্তু ঘ ইউনিটের প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে রীতিমতো লঙ্কাকাণ্ড ঘটে গেল। জাতীয় দৈনিকগুলোয় প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রমাণসহ লিড নিউজ ছাপা হলো। পুলিশ প্রশ্নপত্রের নমুনাসহ আসামিদের গ্রেফতার করল এবং ছাত্র সংগঠনগুলো অনেক মিছিল-মিটিং, সংগ্রাম ও আন্দোলন করল— কিন্তু কিছুতেই কিছু করা তো দূরের কথা দুর্বৃত্তদের কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারল না। উল্টো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট বিভাগ এবং কর্তাব্যক্তি কর্তৃক ভর্ত্সনার শিকার হলো। এবারের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় নকল এবং প্রক্সি দেওয়ার ক্ষেত্রে যে প্রযুক্তি ও মেধার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে তা রীতিমতো বিস্ময়কর। শয়তানেরা মাইক্রোচিপস ব্যবহার করে ওয়্যারলেস বা ওয়াইফাই প্রযুক্তির সাহায্যে নকলের মহোৎসব আয়োজন করেছিল। শোনা যাচ্ছে যে, আগামী দিনে তারা পায়ুপথে ক্যাপসুল চিপস ঢুকিয়ে আলট্রাসাউন্ড সৃষ্টি করে সাংস্কৃতিক কোডে নকলের পথে এগোবে।

মাননীয় মন্ত্রী! একবার ভাবুন তো জাতি হিসেবে আমরা জেএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করছি এবং আমাদের অভিভাবকরা বহুমূল্যে ফাঁস হওয়া প্রশ্ন কিনে তার অষ্টম শ্রেণিপড়ুয়া ছেলে বা মেয়েকে নিজ দায়িত্বে নকল করা শিখিয়ে দিচ্ছেন! এসএসসি, এইচএসসি অথবা ডিগ্রিমানের সব পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং নকল করে পরীক্ষা দেওয়া এখন এ জাতির জন্য ডালভাতে পরিণত হয়েছে! এসব নকল করা ছেলেমেয়ে অথবা প্রতারণা করে প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং জাল-জালিয়াতির পাস দেওয়া দুর্বৃত্তরা যেদিন আপনার মন্ত্রণালয়ের সচিব হবে কিংবা আপনার পিএস বা এপিএস হবে তখন নিশ্চয়ই আপনি নিজেকে সফল দাবি করে হাসিমুখে টিভি ক্যামেরায় বক্তব্য দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন না। কিংবা এসব দুর্বৃত্ত যদি পুলিশে যোগ দেয় এবং আপনার নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত হয় তখন নিশ্চয়ই আপনি নিরাপদে এবং নিশ্চিন্তে ঘুমানোর অবকাশ পাবেন না!

উপরোক্ত সমস্যা ছাড়া আরও কিছু বিষয় রয়েছে যা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে যেসব বিষয় পড়ানো হচ্ছে সেগুলোর পাঠ্যক্রম যেমন যুগোপযোগী নয় তেমনি অনেক অহেতুক বিষয় জটিল ও কঠিন আকারে এমনভাবে পাঠ্যভুক্ত করা হয়েছে যার আদৌ কোনো প্রয়োজন ছিল না। উদাহরণ হিসেবে আমি আইসিটির কথা বলতে পারি। এসএসসি ও এইচএসসি পর্যায়ে আইসিটির সিলেবাসে যা পড়ানো হচ্ছে তা বাস্তব জীবনে ১%-ও লাগবে না। আমি প্রযুক্তি দুনিয়ার মানুষ এবং এই খাতে ব্যবসা করছি দুই দশক ধরে। কারা আইসিটি খাতের সিলেবাস রচনা করেছে তা আমি বলতে পারব না তবে তারা যে আইসিটির বাস্তব প্রয়োগ এবং এতদসংক্রান্ত ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মযোগ সম্পর্কে খবর রাখে না তা আমি হলফ করে বলতে পারি।

আপনি যদি পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আমার মতামত জানতে চান তবে আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বলব যে, বাস্তব জীবনে ব্যর্থ কিছু গলাবাজ ও স্বপ্নবাজ বলে খ্যাতি পাওয়া লোকজনের পরামর্শ মোতাবেক ইউরোপীয় কায়দায় সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি এবং সর্বজনীনভাবে নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন আমাদের ছাত্রছাত্রীদের মেধা ও মননে রীতিমতো ধস নামিয়ে দিয়েছে। গত ছয়-সাত বছরে যে সর্বনাশ ঘটে গেছে এবং এই ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দিনে পরিস্থিতি কোন পর্যায়ে যেতে পারে তার দুটি বাস্তব উদাহরণ দিলে আপনি হয়তো পরিস্থিতির ভয়াবহতা আন্দাজ করতে পারবেন। প্রথম ঘটনাটি রাজধানীর এক নম্বর স্কুল কাম কলেজ বলে পরিচিত একটি প্রতিষ্ঠানের জনৈক মেধাবী ছাত্রের অসহায় পিতা-মাতার জবানবন্দি থেকে নেওয়া। তারা বলেন, ‘আমরা বহু কষ্ট ও কসরত করে আমাদের ছেলেটিকে উল্লিখিত স্কুলে ভর্তি করাই। এরপর গাজীপুর থেকে ঢাকায় এসে স্কুলের পাশে বাসা ভাড়া করে বসবাস করতে থাকি। ছেলে বাসায় কোনো পড়াশোনা করত না কিন্তু তার পরও এসএসসি ও এইচএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ পায়। পরে জানতে পারি যে, স্কুল কর্তৃপক্ষ বিশেষ ব্যবস্থায় তাদের সব ছেলেকে ফাঁস করা প্রশ্নপত্রের উত্তর শিখিয়ে দৃশ্যমান ভালো ফল করিয়ে থাকে। ছেলেরা বিষয়টি জানত বলেই পড়াশোনা করত না। এতে করে দুটি সমস্যা হয়েছে। প্রথমত, তাদের বেশির ভাগই নেশা, গুণ্ডামি, বাউন্ডেলপনা ইত্যাদি কর্মে জড়িয়ে পড়ে। দ্বিতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পড়তে গিয়ে এসব তথাকথিত ভালো ছাত্র কোথাও চান্স পায় না। ছাত্রদের মধ্যে কেউ কেউ ইয়াবা চোরাচালান সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়ে এবং চোরাকারবারির লাভ-লোকসানের কবলে পড়ে সর্বনাশের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়। অনেকে নিজ বাসায় বন্ধুদের ঢুকিয়ে ডাকাতি পর্যন্ত করিয়ে থাকে...।’

দ্বিতীয় ঘটনার কথা আমরা শুনেছি কাজী ফিরোজ রশীদ এমপির মুখে। তিনি জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিতে গিয়ে অভিযোগ করেছেন যে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় তিন ডজন শিক্ষক ইয়াবা চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। আপনি যদি ঘটনা দুটি পর্যালোচনা করেন এবং পুরো নিবন্ধ সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করেন তবে নিশ্চয়ই বলবেন না যে, ‘গোলাম মাওলা রনি যেহেতু বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত কলাম লিখে লিখে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার সর্বনাশ ঘটিয়েছে সেহেতু তাকেই এ সমস্যার সমাধান করতে বলা হলো— অন্যথায় তাকে কলাম লেখা বন্ধ করার জন্য সুপারিশ করা হলো।’

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে