শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

প্রিয় শিক্ষামন্ত্রী! প্লিজ, অপ্রিয় হলেও শুনুন

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয় শিক্ষামন্ত্রী! প্লিজ, অপ্রিয় হলেও শুনুন

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের ভালোমানুষী চরিত্র সব মহলে প্রশংসিত। তার সংবেদনশীল হৃদয় এবং সৌজন্যবোধ নিয়েও কেউ প্রশ্ন উত্থাপন করতে পারবেন না। অন্যদিকে তার ব্যক্তিগত সততা ও মন্ত্রী হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রথম মেয়াদের প্রথম তিনটি বছরের সফলতা নিয়েও কারও ওজর কিংবা আপত্তির কথা শোনা যায়নি। কিন্তু পোড়া কপালের অধিকারী বাংলার অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ যেন ছায়ার মতো অনুসরণ করছিল প্রলয়ঙ্করী ঝড়রূপে আঘাত হানার জন্য। ২০১৩ সালের প্রথম দিক থেকে আমরা আমাদের ভালো মানুষ মন্ত্রীর মন্ত্রণালয় থেকে একের পর এক মন্দ সংবাদ শুনতে শুরু করলাম। ২০১৭ সালে এসে সেসব মন্দ সংবাদ ক্যান্সার আকারে আমাদের পুরো জাতিকে রক্তশূন্য করে মরণের দিকে টেনে নিতে আরম্ভ করেছে। বিষয়গুলো খুবই অপ্রিয় এবং হৃদয়বিদারক। জাতীয় দায় ও দায়িত্ব বোধ থেকে আমি আমার পর্যবেক্ষণগুলো মন্ত্রী বরাবর পেশ করতে চাচ্ছি। আশা করি মন্ত্রী মহোদয় গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়গুলো বিবেচনা করবেন এবং আমার প্রতি বিরাগ হবেন না।

আমি প্রথমেই মন্ত্রীকে তার দুজন পূর্বসূরির নাম স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। প্রথমজনের নাম শেখ শহীদুল ইসলাম। একজন সফল শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে তিনি সামরিক সরকারের দোসর হওয়া সত্ত্বেও সব মহলে প্রশংসিত। পুরো শিক্ষাঙ্গনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, ছাত্ররাজনীতি, শিক্ষক নিয়োগে মেধা ও যোগ্যতাকে প্রাধান্য দেওয়া এবং শিক্ষকদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় তিনি যে ভূমিকা রেখে গেছেন তা আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ভাইস চ্যান্সেলর কিংবা সম্মানিত অধ্যাপকের সামনে দাঁড়িয়ে আদেশের সুরে কথা বলবেন এমন কোনো সামরিক, বেসামরিক আমলা, রাজনৈতিক নেতা অথবা মন্ত্রীর বাড়াবাড়ির কথা আমরা এরশাদ জমানায় শুনিনি। সব পাবলিক পরীক্ষা, ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণায় অনিয়ম ও দুর্নীতির কথা কল্পনাও করা যেত না।

এবার দ্বিতীয় ব্যক্তি সম্পর্কে কিছু বলি যিনি শিক্ষামন্ত্রীর পদ ও পদবিটিকে রীতিমতো ক্রেজে পরিণত করেছিলেন। হিন্দি ছবির নায়ক, কিংবা জেমস বন্ডের ছবির নায়কের মতোই তিনি দেশের কোটি কোটি তরুণ-তরুণীর হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন। তিনি শিক্ষা বিভাগের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে সাক্ষাৎ যমদূত হিসেবে আতঙ্কের বস্তুতে পরিণত হয়েছিলেন। লোকজন তাকে ভালোবাসত এবং অন্যায়কারীরা ভয় পেত। নকলের বিরুদ্ধে তার দুর্বার সংগ্রাম এবং নাটকীয় সফলতা এ দেশের শিক্ষা আন্দোলনের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকবে। মন্ত্রী নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে, আমি বিগত বিএনপি সরকারের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলনের কথাই বলছি।

উল্লিখিত দুজন মন্ত্রীর ইতিহাসের সঙ্গে তুলনা করে যদি আমরা বর্তমান শিক্ষাঙ্গনের সার্বিক পরিস্থিতি বর্ণনা করি তবে দেখব, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা ভাইস চ্যান্সেলর পদটি এখন আর আগের মতো নেই। কিছুদিন আগে খবর বেরোলো যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকারপন্থি শিক্ষকদের দুটি দল নিজেদের মধ্যে বেদম মারপিট করে পরস্পরকে আহত করে ফেলেছে। একজন শিক্ষক নাকি অনেকটা কুংফু পান্ডা স্টাইলে তার এক সহকর্মীকে পশ্চাদ্দেশে কিক মেরে ধরাশায়ী করেছেন। প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা অন্য একজন যুবক শিক্ষক তামিল ও তেলেগু সিনেমার ভিলেনের মতো ঘুষি দিয়ে তার পিতার বয়সী সিনিয়র ও নামকরা একজন শিক্ষকের নাক্শা ফাটিয়ে দিয়েছেন। আহত সেই শিক্ষকের সজল নেত্রের করুণ আহাজারিমূলক ছবি সামাজিক মাধ্যমগুলোয় ছড়িয়ে পড়েছিল। তিনি অভিযোগ করেছেন, ‘ওরা আমাকে ঘুষি দিয়ে ফেলে দিয়েছিল। তারপর আমার বুকের ওপর বসে আমাকে নির্দয়ভাবে পিটুনি দিয়েছে। আমি চিৎকার করে বাঁচতে চেয়েছি, কিন্তু কেউ বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি...।’

এখনকার শিক্ষক ও ছাত্র নেতারা এমনভাবে চলাফেরা করেন যা দেখে বোঝার উপায় নেই তাদের সম্পর্কটি আসলে কোন পর্যায়ে এবং কতটা গভীরে অনুপ্রবেশ করেছে। তারা একসঙ্গে প্রমোদ ভ্রমণে সাগরসৈকতে যান এবং আহার-বিহারে সরাইখানায় রাত কাটান। শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ছাত্রী নিপীড়ন ও যৌন হয়রানির অনেক খবর পত্রপত্রিকার শিরোনাম হচ্ছে। তাদের পরকীয়া, অনৈতিক সম্পর্ক এবং সহিংস আচরণের খবর আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় পর্যন্ত প্রকাশিত হচ্ছে। কিছুদিন আগে খবর বেরোলো যে, দেশের নামকরা চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের নাম একটি রাজনৈতিক দলের উপকমিটির সদস্য তালিকায় রয়েছে। সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের শিক্ষকরা দলবাজিতে একে অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার জন্য সভা, সমিতি, সেমিনার, টেলিভিশন টকশো এবং রাজনৈতিক মঞ্চে রীতিমতো হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। তাদের হাঁটাচলা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও অঙ্গভঙ্গি দেখলে জ্ঞানতাপস প্রফেসর আবদুর রাজ্জাক অথবা প্রফেসর আহমদ শরীফ নির্ঘাত আত্মহত্যা করতেন। ভাগ্যিস তারা মরে গিয়ে বেঁচেছেন, কিন্তু আমাদের মরণফাঁদে ঝুলিয়ে রেখে গেছেন।

বর্তমান আমলের নকল, প্রশ্নপত্র ফাঁস, ফলাফল জালিয়াতি ইত্যাদির কাহিনী বলার আগে একটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা বলে নিই। দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম ইউনিভার্সিটি অব সাউথ আফ্রিকা যার সিংহদ্বারে লেখা রয়েছে— ‘কোনো জাতিকে ধ্বংস করার জন্য পারমাণবিক হামলা কিংবা ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের দরকার নেই। বরং সেই জাতির শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় প্রতারণার সুযোগ দিলেই হবে। কারণ এভাবে পরীক্ষা দিয়ে তৈরি হওয়া ডাক্তারদের হাতে রোগীর মৃত্যু হবে। ইঞ্জিনিয়ারদের দ্বারা দালান-কোঠা, ইরামত ধ্বংস হবে এবং অর্থনীতিবিদদের দ্বারা দেশের আর্থিক খাত দেউলিয়া হবে। এ ছাড়া বিচারকদের হাতে বিচারব্যবস্থার কবর রচনা হবে। সুতরাং শিক্ষাব্যবস্থা ভেঙে পড়ার মানে হলো একটি জাতির অবলুপ্তি।’

আমাদের দেশের বর্তমান অবস্থার সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিংহদ্বারের সতর্কমূলক বাণীর কতটুকু মিল বা অমিল রয়েছে তা নিয়ে আমি প্রশ্ন করে সময় নষ্ট করতে চাই না। আবার এসব বিষয় নিয়ে সুহৃদ শিক্ষামন্ত্রীকে দায়ী করে তার বিরাগভাজনও হতে চাই না। আমি শুধু বলতে চাই যে, বর্তমান জমানায় পরীক্ষায় নকল করা, পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করা এবং ফলাফল জালিয়াতি অর্থাৎ না লিখে নম্বর পাওয়া, খাতা বদল, প্রক্সি দেওয়া ইত্যাদি কর্ম রীতিমতো শিল্পের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। অপরাধীরা রাষ্ট্রশক্তিকে টেক্কা দিয়ে নিজেদের সফলতা নিয়ে বড়াই করছে এবং অপকর্মকে রীতিমতো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে। ফলে কোথাও অপকর্মটি সাধিত হলে প্রতিষ্ঠানপ্রধান থেকে শুরু করে অপকর্মের হোতারা একই সুরে এবং একই কণ্ঠে হরিহর আত্মা হয়ে জাতিকে সান্ত্বনার বাণী শোনানোর পাশাপাশি নিজেদের পক্ষে সাফাই গাইছে। অনেকে আবার ভুক্তভোগীদের হুমকি-ধামকি দিয়েই ক্ষান্ত হচ্ছে না; তাদের শায়েস্তা করার জন্য গুণ্ডাবাহিনীর আশ্রয় নিচ্ছে।

কিছুদিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলো। সব ইউনিটের বিরুদ্ধেই কমবেশি ভুলত্রুটি ও অনিয়মের অভিযোগ ছিল। কিন্তু ঘ ইউনিটের প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে রীতিমতো লঙ্কাকাণ্ড ঘটে গেল। জাতীয় দৈনিকগুলোয় প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রমাণসহ লিড নিউজ ছাপা হলো। পুলিশ প্রশ্নপত্রের নমুনাসহ আসামিদের গ্রেফতার করল এবং ছাত্র সংগঠনগুলো অনেক মিছিল-মিটিং, সংগ্রাম ও আন্দোলন করল— কিন্তু কিছুতেই কিছু করা তো দূরের কথা দুর্বৃত্তদের কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারল না। উল্টো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট বিভাগ এবং কর্তাব্যক্তি কর্তৃক ভর্ত্সনার শিকার হলো। এবারের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় নকল এবং প্রক্সি দেওয়ার ক্ষেত্রে যে প্রযুক্তি ও মেধার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে তা রীতিমতো বিস্ময়কর। শয়তানেরা মাইক্রোচিপস ব্যবহার করে ওয়্যারলেস বা ওয়াইফাই প্রযুক্তির সাহায্যে নকলের মহোৎসব আয়োজন করেছিল। শোনা যাচ্ছে যে, আগামী দিনে তারা পায়ুপথে ক্যাপসুল চিপস ঢুকিয়ে আলট্রাসাউন্ড সৃষ্টি করে সাংস্কৃতিক কোডে নকলের পথে এগোবে।

মাননীয় মন্ত্রী! একবার ভাবুন তো জাতি হিসেবে আমরা জেএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করছি এবং আমাদের অভিভাবকরা বহুমূল্যে ফাঁস হওয়া প্রশ্ন কিনে তার অষ্টম শ্রেণিপড়ুয়া ছেলে বা মেয়েকে নিজ দায়িত্বে নকল করা শিখিয়ে দিচ্ছেন! এসএসসি, এইচএসসি অথবা ডিগ্রিমানের সব পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং নকল করে পরীক্ষা দেওয়া এখন এ জাতির জন্য ডালভাতে পরিণত হয়েছে! এসব নকল করা ছেলেমেয়ে অথবা প্রতারণা করে প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং জাল-জালিয়াতির পাস দেওয়া দুর্বৃত্তরা যেদিন আপনার মন্ত্রণালয়ের সচিব হবে কিংবা আপনার পিএস বা এপিএস হবে তখন নিশ্চয়ই আপনি নিজেকে সফল দাবি করে হাসিমুখে টিভি ক্যামেরায় বক্তব্য দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন না। কিংবা এসব দুর্বৃত্ত যদি পুলিশে যোগ দেয় এবং আপনার নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত হয় তখন নিশ্চয়ই আপনি নিরাপদে এবং নিশ্চিন্তে ঘুমানোর অবকাশ পাবেন না!

উপরোক্ত সমস্যা ছাড়া আরও কিছু বিষয় রয়েছে যা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে যেসব বিষয় পড়ানো হচ্ছে সেগুলোর পাঠ্যক্রম যেমন যুগোপযোগী নয় তেমনি অনেক অহেতুক বিষয় জটিল ও কঠিন আকারে এমনভাবে পাঠ্যভুক্ত করা হয়েছে যার আদৌ কোনো প্রয়োজন ছিল না। উদাহরণ হিসেবে আমি আইসিটির কথা বলতে পারি। এসএসসি ও এইচএসসি পর্যায়ে আইসিটির সিলেবাসে যা পড়ানো হচ্ছে তা বাস্তব জীবনে ১%-ও লাগবে না। আমি প্রযুক্তি দুনিয়ার মানুষ এবং এই খাতে ব্যবসা করছি দুই দশক ধরে। কারা আইসিটি খাতের সিলেবাস রচনা করেছে তা আমি বলতে পারব না তবে তারা যে আইসিটির বাস্তব প্রয়োগ এবং এতদসংক্রান্ত ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মযোগ সম্পর্কে খবর রাখে না তা আমি হলফ করে বলতে পারি।

আপনি যদি পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আমার মতামত জানতে চান তবে আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বলব যে, বাস্তব জীবনে ব্যর্থ কিছু গলাবাজ ও স্বপ্নবাজ বলে খ্যাতি পাওয়া লোকজনের পরামর্শ মোতাবেক ইউরোপীয় কায়দায় সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি এবং সর্বজনীনভাবে নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন আমাদের ছাত্রছাত্রীদের মেধা ও মননে রীতিমতো ধস নামিয়ে দিয়েছে। গত ছয়-সাত বছরে যে সর্বনাশ ঘটে গেছে এবং এই ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দিনে পরিস্থিতি কোন পর্যায়ে যেতে পারে তার দুটি বাস্তব উদাহরণ দিলে আপনি হয়তো পরিস্থিতির ভয়াবহতা আন্দাজ করতে পারবেন। প্রথম ঘটনাটি রাজধানীর এক নম্বর স্কুল কাম কলেজ বলে পরিচিত একটি প্রতিষ্ঠানের জনৈক মেধাবী ছাত্রের অসহায় পিতা-মাতার জবানবন্দি থেকে নেওয়া। তারা বলেন, ‘আমরা বহু কষ্ট ও কসরত করে আমাদের ছেলেটিকে উল্লিখিত স্কুলে ভর্তি করাই। এরপর গাজীপুর থেকে ঢাকায় এসে স্কুলের পাশে বাসা ভাড়া করে বসবাস করতে থাকি। ছেলে বাসায় কোনো পড়াশোনা করত না কিন্তু তার পরও এসএসসি ও এইচএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ পায়। পরে জানতে পারি যে, স্কুল কর্তৃপক্ষ বিশেষ ব্যবস্থায় তাদের সব ছেলেকে ফাঁস করা প্রশ্নপত্রের উত্তর শিখিয়ে দৃশ্যমান ভালো ফল করিয়ে থাকে। ছেলেরা বিষয়টি জানত বলেই পড়াশোনা করত না। এতে করে দুটি সমস্যা হয়েছে। প্রথমত, তাদের বেশির ভাগই নেশা, গুণ্ডামি, বাউন্ডেলপনা ইত্যাদি কর্মে জড়িয়ে পড়ে। দ্বিতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পড়তে গিয়ে এসব তথাকথিত ভালো ছাত্র কোথাও চান্স পায় না। ছাত্রদের মধ্যে কেউ কেউ ইয়াবা চোরাচালান সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়ে এবং চোরাকারবারির লাভ-লোকসানের কবলে পড়ে সর্বনাশের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়। অনেকে নিজ বাসায় বন্ধুদের ঢুকিয়ে ডাকাতি পর্যন্ত করিয়ে থাকে...।’

দ্বিতীয় ঘটনার কথা আমরা শুনেছি কাজী ফিরোজ রশীদ এমপির মুখে। তিনি জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিতে গিয়ে অভিযোগ করেছেন যে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় তিন ডজন শিক্ষক ইয়াবা চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। আপনি যদি ঘটনা দুটি পর্যালোচনা করেন এবং পুরো নিবন্ধ সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করেন তবে নিশ্চয়ই বলবেন না যে, ‘গোলাম মাওলা রনি যেহেতু বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত কলাম লিখে লিখে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার সর্বনাশ ঘটিয়েছে সেহেতু তাকেই এ সমস্যার সমাধান করতে বলা হলো— অন্যথায় তাকে কলাম লেখা বন্ধ করার জন্য সুপারিশ করা হলো।’

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
বর্ণাঢ্য আয়োজনে আসছে ‌‘কালচারাল ফেস্ট সিজন ৩’
বর্ণাঢ্য আয়োজনে আসছে ‌‘কালচারাল ফেস্ট সিজন ৩’

এই মাত্র | শোবিজ

ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে রেলপথ অবরোধ, ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে রেলপথ অবরোধ, ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে মাছ ধরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত
আবুধাবিতে মাছ ধরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

প্রাথমিকের ৫ ক্যাটাগরির পদে নিয়োগের ফল প্রকাশ
প্রাথমিকের ৫ ক্যাটাগরির পদে নিয়োগের ফল প্রকাশ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ বৈঠক এখন ওয়াশিংটনের হাতে: ল্যাভরভ
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ বৈঠক এখন ওয়াশিংটনের হাতে: ল্যাভরভ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বিকেলে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বিকেলে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক ব্যক্তি নিহত
যাত্রাবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক ব্যক্তি নিহত

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা

৫৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সমস্যায় জর্জরিত চিকিৎসা ব্যবস্থার পুরো সিস্টেম : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সমস্যায় জর্জরিত চিকিৎসা ব্যবস্থার পুরো সিস্টেম : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান খানকে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষণা
সালমান খানকে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নোয়াখালীতে গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মানিকগঞ্জে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের সব ফার্মেসি বন্ধ ঘোষণা, বিপাকে রোগীরা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের সব ফার্মেসি বন্ধ ঘোষণা, বিপাকে রোগীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরেক হত্যা মামলায় আতিকুল গ্রেফতার
আরেক হত্যা মামলায় আতিকুল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাসে যাত্রী সেজে মাদক পাচার: ২ হাজার ইয়াবাসহ ধরা ১৫ মামলার আসামি
বাসে যাত্রী সেজে মাদক পাচার: ২ হাজার ইয়াবাসহ ধরা ১৫ মামলার আসামি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিটি পেশাজীবী গড়ে তুলতে জাইকার সেমিনার
আইসিটি পেশাজীবী গড়ে তুলতে জাইকার সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নোংরা পরিবেশে পণ্য তৈরির দায়ে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা
নোংরা পরিবেশে পণ্য তৈরির দায়ে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘রিয়ালের খেলোয়াড়দের আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ ছিল’
‘রিয়ালের খেলোয়াড়দের আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ ছিল’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ ঘণ্টায় বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫
৪ ঘণ্টায় বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওপেনিংয়ে আগুন, চার দিনেই ঠান্ডা ‘থামা’
ওপেনিংয়ে আগুন, চার দিনেই ঠান্ডা ‘থামা’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টার্মিনালের মালিকানা বিদেশীদের কাছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই’
‘টার্মিনালের মালিকানা বিদেশীদের কাছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়