শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

প্রিয় শিক্ষামন্ত্রী! প্লিজ, অপ্রিয় হলেও শুনুন

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয় শিক্ষামন্ত্রী! প্লিজ, অপ্রিয় হলেও শুনুন

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের ভালোমানুষী চরিত্র সব মহলে প্রশংসিত। তার সংবেদনশীল হৃদয় এবং সৌজন্যবোধ নিয়েও কেউ প্রশ্ন উত্থাপন করতে পারবেন না। অন্যদিকে তার ব্যক্তিগত সততা ও মন্ত্রী হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রথম মেয়াদের প্রথম তিনটি বছরের সফলতা নিয়েও কারও ওজর কিংবা আপত্তির কথা শোনা যায়নি। কিন্তু পোড়া কপালের অধিকারী বাংলার অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ যেন ছায়ার মতো অনুসরণ করছিল প্রলয়ঙ্করী ঝড়রূপে আঘাত হানার জন্য। ২০১৩ সালের প্রথম দিক থেকে আমরা আমাদের ভালো মানুষ মন্ত্রীর মন্ত্রণালয় থেকে একের পর এক মন্দ সংবাদ শুনতে শুরু করলাম। ২০১৭ সালে এসে সেসব মন্দ সংবাদ ক্যান্সার আকারে আমাদের পুরো জাতিকে রক্তশূন্য করে মরণের দিকে টেনে নিতে আরম্ভ করেছে। বিষয়গুলো খুবই অপ্রিয় এবং হৃদয়বিদারক। জাতীয় দায় ও দায়িত্ব বোধ থেকে আমি আমার পর্যবেক্ষণগুলো মন্ত্রী বরাবর পেশ করতে চাচ্ছি। আশা করি মন্ত্রী মহোদয় গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়গুলো বিবেচনা করবেন এবং আমার প্রতি বিরাগ হবেন না।

আমি প্রথমেই মন্ত্রীকে তার দুজন পূর্বসূরির নাম স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। প্রথমজনের নাম শেখ শহীদুল ইসলাম। একজন সফল শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে তিনি সামরিক সরকারের দোসর হওয়া সত্ত্বেও সব মহলে প্রশংসিত। পুরো শিক্ষাঙ্গনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, ছাত্ররাজনীতি, শিক্ষক নিয়োগে মেধা ও যোগ্যতাকে প্রাধান্য দেওয়া এবং শিক্ষকদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় তিনি যে ভূমিকা রেখে গেছেন তা আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ভাইস চ্যান্সেলর কিংবা সম্মানিত অধ্যাপকের সামনে দাঁড়িয়ে আদেশের সুরে কথা বলবেন এমন কোনো সামরিক, বেসামরিক আমলা, রাজনৈতিক নেতা অথবা মন্ত্রীর বাড়াবাড়ির কথা আমরা এরশাদ জমানায় শুনিনি। সব পাবলিক পরীক্ষা, ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণায় অনিয়ম ও দুর্নীতির কথা কল্পনাও করা যেত না।

এবার দ্বিতীয় ব্যক্তি সম্পর্কে কিছু বলি যিনি শিক্ষামন্ত্রীর পদ ও পদবিটিকে রীতিমতো ক্রেজে পরিণত করেছিলেন। হিন্দি ছবির নায়ক, কিংবা জেমস বন্ডের ছবির নায়কের মতোই তিনি দেশের কোটি কোটি তরুণ-তরুণীর হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন। তিনি শিক্ষা বিভাগের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে সাক্ষাৎ যমদূত হিসেবে আতঙ্কের বস্তুতে পরিণত হয়েছিলেন। লোকজন তাকে ভালোবাসত এবং অন্যায়কারীরা ভয় পেত। নকলের বিরুদ্ধে তার দুর্বার সংগ্রাম এবং নাটকীয় সফলতা এ দেশের শিক্ষা আন্দোলনের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকবে। মন্ত্রী নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে, আমি বিগত বিএনপি সরকারের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলনের কথাই বলছি।

উল্লিখিত দুজন মন্ত্রীর ইতিহাসের সঙ্গে তুলনা করে যদি আমরা বর্তমান শিক্ষাঙ্গনের সার্বিক পরিস্থিতি বর্ণনা করি তবে দেখব, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা ভাইস চ্যান্সেলর পদটি এখন আর আগের মতো নেই। কিছুদিন আগে খবর বেরোলো যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকারপন্থি শিক্ষকদের দুটি দল নিজেদের মধ্যে বেদম মারপিট করে পরস্পরকে আহত করে ফেলেছে। একজন শিক্ষক নাকি অনেকটা কুংফু পান্ডা স্টাইলে তার এক সহকর্মীকে পশ্চাদ্দেশে কিক মেরে ধরাশায়ী করেছেন। প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা অন্য একজন যুবক শিক্ষক তামিল ও তেলেগু সিনেমার ভিলেনের মতো ঘুষি দিয়ে তার পিতার বয়সী সিনিয়র ও নামকরা একজন শিক্ষকের নাক্শা ফাটিয়ে দিয়েছেন। আহত সেই শিক্ষকের সজল নেত্রের করুণ আহাজারিমূলক ছবি সামাজিক মাধ্যমগুলোয় ছড়িয়ে পড়েছিল। তিনি অভিযোগ করেছেন, ‘ওরা আমাকে ঘুষি দিয়ে ফেলে দিয়েছিল। তারপর আমার বুকের ওপর বসে আমাকে নির্দয়ভাবে পিটুনি দিয়েছে। আমি চিৎকার করে বাঁচতে চেয়েছি, কিন্তু কেউ বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি...।’

এখনকার শিক্ষক ও ছাত্র নেতারা এমনভাবে চলাফেরা করেন যা দেখে বোঝার উপায় নেই তাদের সম্পর্কটি আসলে কোন পর্যায়ে এবং কতটা গভীরে অনুপ্রবেশ করেছে। তারা একসঙ্গে প্রমোদ ভ্রমণে সাগরসৈকতে যান এবং আহার-বিহারে সরাইখানায় রাত কাটান। শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ছাত্রী নিপীড়ন ও যৌন হয়রানির অনেক খবর পত্রপত্রিকার শিরোনাম হচ্ছে। তাদের পরকীয়া, অনৈতিক সম্পর্ক এবং সহিংস আচরণের খবর আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় পর্যন্ত প্রকাশিত হচ্ছে। কিছুদিন আগে খবর বেরোলো যে, দেশের নামকরা চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের নাম একটি রাজনৈতিক দলের উপকমিটির সদস্য তালিকায় রয়েছে। সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের শিক্ষকরা দলবাজিতে একে অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার জন্য সভা, সমিতি, সেমিনার, টেলিভিশন টকশো এবং রাজনৈতিক মঞ্চে রীতিমতো হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। তাদের হাঁটাচলা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও অঙ্গভঙ্গি দেখলে জ্ঞানতাপস প্রফেসর আবদুর রাজ্জাক অথবা প্রফেসর আহমদ শরীফ নির্ঘাত আত্মহত্যা করতেন। ভাগ্যিস তারা মরে গিয়ে বেঁচেছেন, কিন্তু আমাদের মরণফাঁদে ঝুলিয়ে রেখে গেছেন।

বর্তমান আমলের নকল, প্রশ্নপত্র ফাঁস, ফলাফল জালিয়াতি ইত্যাদির কাহিনী বলার আগে একটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা বলে নিই। দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম ইউনিভার্সিটি অব সাউথ আফ্রিকা যার সিংহদ্বারে লেখা রয়েছে— ‘কোনো জাতিকে ধ্বংস করার জন্য পারমাণবিক হামলা কিংবা ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের দরকার নেই। বরং সেই জাতির শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় প্রতারণার সুযোগ দিলেই হবে। কারণ এভাবে পরীক্ষা দিয়ে তৈরি হওয়া ডাক্তারদের হাতে রোগীর মৃত্যু হবে। ইঞ্জিনিয়ারদের দ্বারা দালান-কোঠা, ইরামত ধ্বংস হবে এবং অর্থনীতিবিদদের দ্বারা দেশের আর্থিক খাত দেউলিয়া হবে। এ ছাড়া বিচারকদের হাতে বিচারব্যবস্থার কবর রচনা হবে। সুতরাং শিক্ষাব্যবস্থা ভেঙে পড়ার মানে হলো একটি জাতির অবলুপ্তি।’

আমাদের দেশের বর্তমান অবস্থার সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিংহদ্বারের সতর্কমূলক বাণীর কতটুকু মিল বা অমিল রয়েছে তা নিয়ে আমি প্রশ্ন করে সময় নষ্ট করতে চাই না। আবার এসব বিষয় নিয়ে সুহৃদ শিক্ষামন্ত্রীকে দায়ী করে তার বিরাগভাজনও হতে চাই না। আমি শুধু বলতে চাই যে, বর্তমান জমানায় পরীক্ষায় নকল করা, পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করা এবং ফলাফল জালিয়াতি অর্থাৎ না লিখে নম্বর পাওয়া, খাতা বদল, প্রক্সি দেওয়া ইত্যাদি কর্ম রীতিমতো শিল্পের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। অপরাধীরা রাষ্ট্রশক্তিকে টেক্কা দিয়ে নিজেদের সফলতা নিয়ে বড়াই করছে এবং অপকর্মকে রীতিমতো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে। ফলে কোথাও অপকর্মটি সাধিত হলে প্রতিষ্ঠানপ্রধান থেকে শুরু করে অপকর্মের হোতারা একই সুরে এবং একই কণ্ঠে হরিহর আত্মা হয়ে জাতিকে সান্ত্বনার বাণী শোনানোর পাশাপাশি নিজেদের পক্ষে সাফাই গাইছে। অনেকে আবার ভুক্তভোগীদের হুমকি-ধামকি দিয়েই ক্ষান্ত হচ্ছে না; তাদের শায়েস্তা করার জন্য গুণ্ডাবাহিনীর আশ্রয় নিচ্ছে।

কিছুদিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলো। সব ইউনিটের বিরুদ্ধেই কমবেশি ভুলত্রুটি ও অনিয়মের অভিযোগ ছিল। কিন্তু ঘ ইউনিটের প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে রীতিমতো লঙ্কাকাণ্ড ঘটে গেল। জাতীয় দৈনিকগুলোয় প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রমাণসহ লিড নিউজ ছাপা হলো। পুলিশ প্রশ্নপত্রের নমুনাসহ আসামিদের গ্রেফতার করল এবং ছাত্র সংগঠনগুলো অনেক মিছিল-মিটিং, সংগ্রাম ও আন্দোলন করল— কিন্তু কিছুতেই কিছু করা তো দূরের কথা দুর্বৃত্তদের কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারল না। উল্টো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট বিভাগ এবং কর্তাব্যক্তি কর্তৃক ভর্ত্সনার শিকার হলো। এবারের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় নকল এবং প্রক্সি দেওয়ার ক্ষেত্রে যে প্রযুক্তি ও মেধার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে তা রীতিমতো বিস্ময়কর। শয়তানেরা মাইক্রোচিপস ব্যবহার করে ওয়্যারলেস বা ওয়াইফাই প্রযুক্তির সাহায্যে নকলের মহোৎসব আয়োজন করেছিল। শোনা যাচ্ছে যে, আগামী দিনে তারা পায়ুপথে ক্যাপসুল চিপস ঢুকিয়ে আলট্রাসাউন্ড সৃষ্টি করে সাংস্কৃতিক কোডে নকলের পথে এগোবে।

মাননীয় মন্ত্রী! একবার ভাবুন তো জাতি হিসেবে আমরা জেএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করছি এবং আমাদের অভিভাবকরা বহুমূল্যে ফাঁস হওয়া প্রশ্ন কিনে তার অষ্টম শ্রেণিপড়ুয়া ছেলে বা মেয়েকে নিজ দায়িত্বে নকল করা শিখিয়ে দিচ্ছেন! এসএসসি, এইচএসসি অথবা ডিগ্রিমানের সব পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং নকল করে পরীক্ষা দেওয়া এখন এ জাতির জন্য ডালভাতে পরিণত হয়েছে! এসব নকল করা ছেলেমেয়ে অথবা প্রতারণা করে প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং জাল-জালিয়াতির পাস দেওয়া দুর্বৃত্তরা যেদিন আপনার মন্ত্রণালয়ের সচিব হবে কিংবা আপনার পিএস বা এপিএস হবে তখন নিশ্চয়ই আপনি নিজেকে সফল দাবি করে হাসিমুখে টিভি ক্যামেরায় বক্তব্য দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন না। কিংবা এসব দুর্বৃত্ত যদি পুলিশে যোগ দেয় এবং আপনার নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত হয় তখন নিশ্চয়ই আপনি নিরাপদে এবং নিশ্চিন্তে ঘুমানোর অবকাশ পাবেন না!

উপরোক্ত সমস্যা ছাড়া আরও কিছু বিষয় রয়েছে যা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে যেসব বিষয় পড়ানো হচ্ছে সেগুলোর পাঠ্যক্রম যেমন যুগোপযোগী নয় তেমনি অনেক অহেতুক বিষয় জটিল ও কঠিন আকারে এমনভাবে পাঠ্যভুক্ত করা হয়েছে যার আদৌ কোনো প্রয়োজন ছিল না। উদাহরণ হিসেবে আমি আইসিটির কথা বলতে পারি। এসএসসি ও এইচএসসি পর্যায়ে আইসিটির সিলেবাসে যা পড়ানো হচ্ছে তা বাস্তব জীবনে ১%-ও লাগবে না। আমি প্রযুক্তি দুনিয়ার মানুষ এবং এই খাতে ব্যবসা করছি দুই দশক ধরে। কারা আইসিটি খাতের সিলেবাস রচনা করেছে তা আমি বলতে পারব না তবে তারা যে আইসিটির বাস্তব প্রয়োগ এবং এতদসংক্রান্ত ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মযোগ সম্পর্কে খবর রাখে না তা আমি হলফ করে বলতে পারি।

আপনি যদি পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আমার মতামত জানতে চান তবে আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বলব যে, বাস্তব জীবনে ব্যর্থ কিছু গলাবাজ ও স্বপ্নবাজ বলে খ্যাতি পাওয়া লোকজনের পরামর্শ মোতাবেক ইউরোপীয় কায়দায় সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি এবং সর্বজনীনভাবে নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন আমাদের ছাত্রছাত্রীদের মেধা ও মননে রীতিমতো ধস নামিয়ে দিয়েছে। গত ছয়-সাত বছরে যে সর্বনাশ ঘটে গেছে এবং এই ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দিনে পরিস্থিতি কোন পর্যায়ে যেতে পারে তার দুটি বাস্তব উদাহরণ দিলে আপনি হয়তো পরিস্থিতির ভয়াবহতা আন্দাজ করতে পারবেন। প্রথম ঘটনাটি রাজধানীর এক নম্বর স্কুল কাম কলেজ বলে পরিচিত একটি প্রতিষ্ঠানের জনৈক মেধাবী ছাত্রের অসহায় পিতা-মাতার জবানবন্দি থেকে নেওয়া। তারা বলেন, ‘আমরা বহু কষ্ট ও কসরত করে আমাদের ছেলেটিকে উল্লিখিত স্কুলে ভর্তি করাই। এরপর গাজীপুর থেকে ঢাকায় এসে স্কুলের পাশে বাসা ভাড়া করে বসবাস করতে থাকি। ছেলে বাসায় কোনো পড়াশোনা করত না কিন্তু তার পরও এসএসসি ও এইচএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ পায়। পরে জানতে পারি যে, স্কুল কর্তৃপক্ষ বিশেষ ব্যবস্থায় তাদের সব ছেলেকে ফাঁস করা প্রশ্নপত্রের উত্তর শিখিয়ে দৃশ্যমান ভালো ফল করিয়ে থাকে। ছেলেরা বিষয়টি জানত বলেই পড়াশোনা করত না। এতে করে দুটি সমস্যা হয়েছে। প্রথমত, তাদের বেশির ভাগই নেশা, গুণ্ডামি, বাউন্ডেলপনা ইত্যাদি কর্মে জড়িয়ে পড়ে। দ্বিতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পড়তে গিয়ে এসব তথাকথিত ভালো ছাত্র কোথাও চান্স পায় না। ছাত্রদের মধ্যে কেউ কেউ ইয়াবা চোরাচালান সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়ে এবং চোরাকারবারির লাভ-লোকসানের কবলে পড়ে সর্বনাশের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়। অনেকে নিজ বাসায় বন্ধুদের ঢুকিয়ে ডাকাতি পর্যন্ত করিয়ে থাকে...।’

দ্বিতীয় ঘটনার কথা আমরা শুনেছি কাজী ফিরোজ রশীদ এমপির মুখে। তিনি জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিতে গিয়ে অভিযোগ করেছেন যে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় তিন ডজন শিক্ষক ইয়াবা চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। আপনি যদি ঘটনা দুটি পর্যালোচনা করেন এবং পুরো নিবন্ধ সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করেন তবে নিশ্চয়ই বলবেন না যে, ‘গোলাম মাওলা রনি যেহেতু বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত কলাম লিখে লিখে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার সর্বনাশ ঘটিয়েছে সেহেতু তাকেই এ সমস্যার সমাধান করতে বলা হলো— অন্যথায় তাকে কলাম লেখা বন্ধ করার জন্য সুপারিশ করা হলো।’

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা