শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

প্রিয় শিক্ষামন্ত্রী! প্লিজ, অপ্রিয় হলেও শুনুন

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয় শিক্ষামন্ত্রী! প্লিজ, অপ্রিয় হলেও শুনুন

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের ভালোমানুষী চরিত্র সব মহলে প্রশংসিত। তার সংবেদনশীল হৃদয় এবং সৌজন্যবোধ নিয়েও কেউ প্রশ্ন উত্থাপন করতে পারবেন না। অন্যদিকে তার ব্যক্তিগত সততা ও মন্ত্রী হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রথম মেয়াদের প্রথম তিনটি বছরের সফলতা নিয়েও কারও ওজর কিংবা আপত্তির কথা শোনা যায়নি। কিন্তু পোড়া কপালের অধিকারী বাংলার অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ যেন ছায়ার মতো অনুসরণ করছিল প্রলয়ঙ্করী ঝড়রূপে আঘাত হানার জন্য। ২০১৩ সালের প্রথম দিক থেকে আমরা আমাদের ভালো মানুষ মন্ত্রীর মন্ত্রণালয় থেকে একের পর এক মন্দ সংবাদ শুনতে শুরু করলাম। ২০১৭ সালে এসে সেসব মন্দ সংবাদ ক্যান্সার আকারে আমাদের পুরো জাতিকে রক্তশূন্য করে মরণের দিকে টেনে নিতে আরম্ভ করেছে। বিষয়গুলো খুবই অপ্রিয় এবং হৃদয়বিদারক। জাতীয় দায় ও দায়িত্ব বোধ থেকে আমি আমার পর্যবেক্ষণগুলো মন্ত্রী বরাবর পেশ করতে চাচ্ছি। আশা করি মন্ত্রী মহোদয় গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়গুলো বিবেচনা করবেন এবং আমার প্রতি বিরাগ হবেন না।

আমি প্রথমেই মন্ত্রীকে তার দুজন পূর্বসূরির নাম স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। প্রথমজনের নাম শেখ শহীদুল ইসলাম। একজন সফল শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে তিনি সামরিক সরকারের দোসর হওয়া সত্ত্বেও সব মহলে প্রশংসিত। পুরো শিক্ষাঙ্গনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, ছাত্ররাজনীতি, শিক্ষক নিয়োগে মেধা ও যোগ্যতাকে প্রাধান্য দেওয়া এবং শিক্ষকদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় তিনি যে ভূমিকা রেখে গেছেন তা আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ভাইস চ্যান্সেলর কিংবা সম্মানিত অধ্যাপকের সামনে দাঁড়িয়ে আদেশের সুরে কথা বলবেন এমন কোনো সামরিক, বেসামরিক আমলা, রাজনৈতিক নেতা অথবা মন্ত্রীর বাড়াবাড়ির কথা আমরা এরশাদ জমানায় শুনিনি। সব পাবলিক পরীক্ষা, ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণায় অনিয়ম ও দুর্নীতির কথা কল্পনাও করা যেত না।

এবার দ্বিতীয় ব্যক্তি সম্পর্কে কিছু বলি যিনি শিক্ষামন্ত্রীর পদ ও পদবিটিকে রীতিমতো ক্রেজে পরিণত করেছিলেন। হিন্দি ছবির নায়ক, কিংবা জেমস বন্ডের ছবির নায়কের মতোই তিনি দেশের কোটি কোটি তরুণ-তরুণীর হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন। তিনি শিক্ষা বিভাগের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে সাক্ষাৎ যমদূত হিসেবে আতঙ্কের বস্তুতে পরিণত হয়েছিলেন। লোকজন তাকে ভালোবাসত এবং অন্যায়কারীরা ভয় পেত। নকলের বিরুদ্ধে তার দুর্বার সংগ্রাম এবং নাটকীয় সফলতা এ দেশের শিক্ষা আন্দোলনের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকবে। মন্ত্রী নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে, আমি বিগত বিএনপি সরকারের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলনের কথাই বলছি।

উল্লিখিত দুজন মন্ত্রীর ইতিহাসের সঙ্গে তুলনা করে যদি আমরা বর্তমান শিক্ষাঙ্গনের সার্বিক পরিস্থিতি বর্ণনা করি তবে দেখব, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা ভাইস চ্যান্সেলর পদটি এখন আর আগের মতো নেই। কিছুদিন আগে খবর বেরোলো যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকারপন্থি শিক্ষকদের দুটি দল নিজেদের মধ্যে বেদম মারপিট করে পরস্পরকে আহত করে ফেলেছে। একজন শিক্ষক নাকি অনেকটা কুংফু পান্ডা স্টাইলে তার এক সহকর্মীকে পশ্চাদ্দেশে কিক মেরে ধরাশায়ী করেছেন। প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা অন্য একজন যুবক শিক্ষক তামিল ও তেলেগু সিনেমার ভিলেনের মতো ঘুষি দিয়ে তার পিতার বয়সী সিনিয়র ও নামকরা একজন শিক্ষকের নাক্শা ফাটিয়ে দিয়েছেন। আহত সেই শিক্ষকের সজল নেত্রের করুণ আহাজারিমূলক ছবি সামাজিক মাধ্যমগুলোয় ছড়িয়ে পড়েছিল। তিনি অভিযোগ করেছেন, ‘ওরা আমাকে ঘুষি দিয়ে ফেলে দিয়েছিল। তারপর আমার বুকের ওপর বসে আমাকে নির্দয়ভাবে পিটুনি দিয়েছে। আমি চিৎকার করে বাঁচতে চেয়েছি, কিন্তু কেউ বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি...।’

এখনকার শিক্ষক ও ছাত্র নেতারা এমনভাবে চলাফেরা করেন যা দেখে বোঝার উপায় নেই তাদের সম্পর্কটি আসলে কোন পর্যায়ে এবং কতটা গভীরে অনুপ্রবেশ করেছে। তারা একসঙ্গে প্রমোদ ভ্রমণে সাগরসৈকতে যান এবং আহার-বিহারে সরাইখানায় রাত কাটান। শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ছাত্রী নিপীড়ন ও যৌন হয়রানির অনেক খবর পত্রপত্রিকার শিরোনাম হচ্ছে। তাদের পরকীয়া, অনৈতিক সম্পর্ক এবং সহিংস আচরণের খবর আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় পর্যন্ত প্রকাশিত হচ্ছে। কিছুদিন আগে খবর বেরোলো যে, দেশের নামকরা চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের নাম একটি রাজনৈতিক দলের উপকমিটির সদস্য তালিকায় রয়েছে। সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের শিক্ষকরা দলবাজিতে একে অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার জন্য সভা, সমিতি, সেমিনার, টেলিভিশন টকশো এবং রাজনৈতিক মঞ্চে রীতিমতো হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। তাদের হাঁটাচলা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও অঙ্গভঙ্গি দেখলে জ্ঞানতাপস প্রফেসর আবদুর রাজ্জাক অথবা প্রফেসর আহমদ শরীফ নির্ঘাত আত্মহত্যা করতেন। ভাগ্যিস তারা মরে গিয়ে বেঁচেছেন, কিন্তু আমাদের মরণফাঁদে ঝুলিয়ে রেখে গেছেন।

বর্তমান আমলের নকল, প্রশ্নপত্র ফাঁস, ফলাফল জালিয়াতি ইত্যাদির কাহিনী বলার আগে একটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা বলে নিই। দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম ইউনিভার্সিটি অব সাউথ আফ্রিকা যার সিংহদ্বারে লেখা রয়েছে— ‘কোনো জাতিকে ধ্বংস করার জন্য পারমাণবিক হামলা কিংবা ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের দরকার নেই। বরং সেই জাতির শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় প্রতারণার সুযোগ দিলেই হবে। কারণ এভাবে পরীক্ষা দিয়ে তৈরি হওয়া ডাক্তারদের হাতে রোগীর মৃত্যু হবে। ইঞ্জিনিয়ারদের দ্বারা দালান-কোঠা, ইরামত ধ্বংস হবে এবং অর্থনীতিবিদদের দ্বারা দেশের আর্থিক খাত দেউলিয়া হবে। এ ছাড়া বিচারকদের হাতে বিচারব্যবস্থার কবর রচনা হবে। সুতরাং শিক্ষাব্যবস্থা ভেঙে পড়ার মানে হলো একটি জাতির অবলুপ্তি।’

আমাদের দেশের বর্তমান অবস্থার সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিংহদ্বারের সতর্কমূলক বাণীর কতটুকু মিল বা অমিল রয়েছে তা নিয়ে আমি প্রশ্ন করে সময় নষ্ট করতে চাই না। আবার এসব বিষয় নিয়ে সুহৃদ শিক্ষামন্ত্রীকে দায়ী করে তার বিরাগভাজনও হতে চাই না। আমি শুধু বলতে চাই যে, বর্তমান জমানায় পরীক্ষায় নকল করা, পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করা এবং ফলাফল জালিয়াতি অর্থাৎ না লিখে নম্বর পাওয়া, খাতা বদল, প্রক্সি দেওয়া ইত্যাদি কর্ম রীতিমতো শিল্পের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। অপরাধীরা রাষ্ট্রশক্তিকে টেক্কা দিয়ে নিজেদের সফলতা নিয়ে বড়াই করছে এবং অপকর্মকে রীতিমতো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে। ফলে কোথাও অপকর্মটি সাধিত হলে প্রতিষ্ঠানপ্রধান থেকে শুরু করে অপকর্মের হোতারা একই সুরে এবং একই কণ্ঠে হরিহর আত্মা হয়ে জাতিকে সান্ত্বনার বাণী শোনানোর পাশাপাশি নিজেদের পক্ষে সাফাই গাইছে। অনেকে আবার ভুক্তভোগীদের হুমকি-ধামকি দিয়েই ক্ষান্ত হচ্ছে না; তাদের শায়েস্তা করার জন্য গুণ্ডাবাহিনীর আশ্রয় নিচ্ছে।

কিছুদিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলো। সব ইউনিটের বিরুদ্ধেই কমবেশি ভুলত্রুটি ও অনিয়মের অভিযোগ ছিল। কিন্তু ঘ ইউনিটের প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে রীতিমতো লঙ্কাকাণ্ড ঘটে গেল। জাতীয় দৈনিকগুলোয় প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রমাণসহ লিড নিউজ ছাপা হলো। পুলিশ প্রশ্নপত্রের নমুনাসহ আসামিদের গ্রেফতার করল এবং ছাত্র সংগঠনগুলো অনেক মিছিল-মিটিং, সংগ্রাম ও আন্দোলন করল— কিন্তু কিছুতেই কিছু করা তো দূরের কথা দুর্বৃত্তদের কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারল না। উল্টো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট বিভাগ এবং কর্তাব্যক্তি কর্তৃক ভর্ত্সনার শিকার হলো। এবারের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় নকল এবং প্রক্সি দেওয়ার ক্ষেত্রে যে প্রযুক্তি ও মেধার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে তা রীতিমতো বিস্ময়কর। শয়তানেরা মাইক্রোচিপস ব্যবহার করে ওয়্যারলেস বা ওয়াইফাই প্রযুক্তির সাহায্যে নকলের মহোৎসব আয়োজন করেছিল। শোনা যাচ্ছে যে, আগামী দিনে তারা পায়ুপথে ক্যাপসুল চিপস ঢুকিয়ে আলট্রাসাউন্ড সৃষ্টি করে সাংস্কৃতিক কোডে নকলের পথে এগোবে।

মাননীয় মন্ত্রী! একবার ভাবুন তো জাতি হিসেবে আমরা জেএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করছি এবং আমাদের অভিভাবকরা বহুমূল্যে ফাঁস হওয়া প্রশ্ন কিনে তার অষ্টম শ্রেণিপড়ুয়া ছেলে বা মেয়েকে নিজ দায়িত্বে নকল করা শিখিয়ে দিচ্ছেন! এসএসসি, এইচএসসি অথবা ডিগ্রিমানের সব পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং নকল করে পরীক্ষা দেওয়া এখন এ জাতির জন্য ডালভাতে পরিণত হয়েছে! এসব নকল করা ছেলেমেয়ে অথবা প্রতারণা করে প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং জাল-জালিয়াতির পাস দেওয়া দুর্বৃত্তরা যেদিন আপনার মন্ত্রণালয়ের সচিব হবে কিংবা আপনার পিএস বা এপিএস হবে তখন নিশ্চয়ই আপনি নিজেকে সফল দাবি করে হাসিমুখে টিভি ক্যামেরায় বক্তব্য দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন না। কিংবা এসব দুর্বৃত্ত যদি পুলিশে যোগ দেয় এবং আপনার নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত হয় তখন নিশ্চয়ই আপনি নিরাপদে এবং নিশ্চিন্তে ঘুমানোর অবকাশ পাবেন না!

উপরোক্ত সমস্যা ছাড়া আরও কিছু বিষয় রয়েছে যা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে যেসব বিষয় পড়ানো হচ্ছে সেগুলোর পাঠ্যক্রম যেমন যুগোপযোগী নয় তেমনি অনেক অহেতুক বিষয় জটিল ও কঠিন আকারে এমনভাবে পাঠ্যভুক্ত করা হয়েছে যার আদৌ কোনো প্রয়োজন ছিল না। উদাহরণ হিসেবে আমি আইসিটির কথা বলতে পারি। এসএসসি ও এইচএসসি পর্যায়ে আইসিটির সিলেবাসে যা পড়ানো হচ্ছে তা বাস্তব জীবনে ১%-ও লাগবে না। আমি প্রযুক্তি দুনিয়ার মানুষ এবং এই খাতে ব্যবসা করছি দুই দশক ধরে। কারা আইসিটি খাতের সিলেবাস রচনা করেছে তা আমি বলতে পারব না তবে তারা যে আইসিটির বাস্তব প্রয়োগ এবং এতদসংক্রান্ত ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মযোগ সম্পর্কে খবর রাখে না তা আমি হলফ করে বলতে পারি।

আপনি যদি পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আমার মতামত জানতে চান তবে আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বলব যে, বাস্তব জীবনে ব্যর্থ কিছু গলাবাজ ও স্বপ্নবাজ বলে খ্যাতি পাওয়া লোকজনের পরামর্শ মোতাবেক ইউরোপীয় কায়দায় সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি এবং সর্বজনীনভাবে নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন আমাদের ছাত্রছাত্রীদের মেধা ও মননে রীতিমতো ধস নামিয়ে দিয়েছে। গত ছয়-সাত বছরে যে সর্বনাশ ঘটে গেছে এবং এই ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দিনে পরিস্থিতি কোন পর্যায়ে যেতে পারে তার দুটি বাস্তব উদাহরণ দিলে আপনি হয়তো পরিস্থিতির ভয়াবহতা আন্দাজ করতে পারবেন। প্রথম ঘটনাটি রাজধানীর এক নম্বর স্কুল কাম কলেজ বলে পরিচিত একটি প্রতিষ্ঠানের জনৈক মেধাবী ছাত্রের অসহায় পিতা-মাতার জবানবন্দি থেকে নেওয়া। তারা বলেন, ‘আমরা বহু কষ্ট ও কসরত করে আমাদের ছেলেটিকে উল্লিখিত স্কুলে ভর্তি করাই। এরপর গাজীপুর থেকে ঢাকায় এসে স্কুলের পাশে বাসা ভাড়া করে বসবাস করতে থাকি। ছেলে বাসায় কোনো পড়াশোনা করত না কিন্তু তার পরও এসএসসি ও এইচএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ পায়। পরে জানতে পারি যে, স্কুল কর্তৃপক্ষ বিশেষ ব্যবস্থায় তাদের সব ছেলেকে ফাঁস করা প্রশ্নপত্রের উত্তর শিখিয়ে দৃশ্যমান ভালো ফল করিয়ে থাকে। ছেলেরা বিষয়টি জানত বলেই পড়াশোনা করত না। এতে করে দুটি সমস্যা হয়েছে। প্রথমত, তাদের বেশির ভাগই নেশা, গুণ্ডামি, বাউন্ডেলপনা ইত্যাদি কর্মে জড়িয়ে পড়ে। দ্বিতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পড়তে গিয়ে এসব তথাকথিত ভালো ছাত্র কোথাও চান্স পায় না। ছাত্রদের মধ্যে কেউ কেউ ইয়াবা চোরাচালান সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়ে এবং চোরাকারবারির লাভ-লোকসানের কবলে পড়ে সর্বনাশের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়। অনেকে নিজ বাসায় বন্ধুদের ঢুকিয়ে ডাকাতি পর্যন্ত করিয়ে থাকে...।’

দ্বিতীয় ঘটনার কথা আমরা শুনেছি কাজী ফিরোজ রশীদ এমপির মুখে। তিনি জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিতে গিয়ে অভিযোগ করেছেন যে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় তিন ডজন শিক্ষক ইয়াবা চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। আপনি যদি ঘটনা দুটি পর্যালোচনা করেন এবং পুরো নিবন্ধ সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করেন তবে নিশ্চয়ই বলবেন না যে, ‘গোলাম মাওলা রনি যেহেতু বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত কলাম লিখে লিখে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার সর্বনাশ ঘটিয়েছে সেহেতু তাকেই এ সমস্যার সমাধান করতে বলা হলো— অন্যথায় তাকে কলাম লেখা বন্ধ করার জন্য সুপারিশ করা হলো।’

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে