শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮

যে পথে চলছে বাংলাদেশ

ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক
প্রিন্ট ভার্সন
যে পথে চলছে বাংলাদেশ

বিএনপি-জামায়াত জোট ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ তথা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠে। এ অপকৌশলের কারণেই দেশে ইয়াজউদ্দিন ফখরুদ্দীন মইনউদ্দিন মসিবত নেমে আসে।

যারা রাজনীতিক নেতৃত্বের ওপর নিপীড়ন চালিয়ে ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করার চেষ্ট করে এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাপের মধ্যে ২০০৮ সালে ডিসেম্বরে নির্ভুল ভোটার তালিকা প্রণয়নের মাধ্যমে জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট বিপুল বিজয় লাভ করে। মহাজোট প্রায় ৫৫% ভোট পেয়ে বিজয় নিশ্চিত করে। অন্যদিকে বিএনপি প্রায় ৩৩% ভোট পেয়ে ৩৩টি আসন লাভ করে। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বিএনপি সেদিন যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে ও নির্বাচন কমিশনকে নিয়ন্ত্রণ করে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা না করত তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট ক্ষমতাসীন হলেও বিএনপি-জামায়াত জোট শতাধিক আসন পেত। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া জোরদার হতো। সে সময়ও দুর্নীতি ও গ্রেনেড হামলার এবং যুদ্ধাপরাধীর বিচারের ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া ধীরগতিতে এগোত। বিএনপির ২০০৮ সালের বিপর্যয় থেকেও শিক্ষা গ্রহণ করেননি। পরবর্তীকালে এমনকি ২০০৯ সাল থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলে প্রথমে দেশে যুদ্ধাপরাধী নেই বলে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে বলতে থাকলেন। এরপর অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তদন্ত কমিটির কার্যক্রম জোরদার হলে এবং জনমত সোচ্চার হলে বলতে শোনা যায় আওয়ামী লীগের মধ্যেও যুদ্ধাপরাধী রয়েছে। এ সম্পর্কে বিভিন্ন ফোরাম থেকে সুস্পষ্টভাবে বলা হয় বিএনপি যদি সুনির্দিষ্ট তথ্য ও অভিযোগ নিয়ে হাজির হয়, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া চলবে। এরপর অনেকে ভেবেছিলেন বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ে বোধদয় হয়েছে এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় শামিল হয়ে এগিয়ে যাবে। খালেদা জিয়া যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন এবং ২০১২ সালে ভারত সরকারের আমন্ত্রণে রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক মর্যাদায় ভারতে ছয় দিন অবস্থান করে ভারতের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। তখন ভাবা হয়েছিল বিএনপির নেতৃত্ব গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত হয়ে রাজনীতি করবেন, কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় এবং নির্বাচনকে ভণ্ডুল করার জন্য ২০১৩ ও ২০১৪ সালে সন্ত্রাস, জঙ্গি তৎপরতা এবং অবরোধের মাধ্যমে দেশকে অচল করে দিয়ে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করার চেষ্টা করা হয়। বিএনপির এ কর্মকাণ্ডে এতটাই মরিয়া হয়ে উঠেছিল যে, ভারতের রাষ্ট্রপতি, বাংলাদেশের সব মহলের কাছেও নন্দিত প্রণব মুখার্জির সঙ্গেও খালেদা জিয়া সৌজন্য সাক্ষাৎ করেননি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দৃঢ়তার সঙ্গে সরকার পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবির মাধ্যমে এবং সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ও জনসমর্থনে তা মোকাবিলা করেন। আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে প্রায় পাঁচশ লোককে হত্যা এবং তিন হাজার লোককে পঙ্গু করা হয়। প্রায় তিন হাজার যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনকে ভণ্ডুল করে দেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হয়।

শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বে সেদিন এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হয়। ভারত সরকার ওই সময় প্রত্যক্ষভাবে বর্তমান সরকারকে সমর্থন করে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোও পরবর্তীকালে এগিয়ে আসে। সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা পায়। সেদিন এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করা না হলে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যে অর্জন হয়েছে তা আজ ব্যর্থ হয়ে যেত এবং পাকিস্তানের মতো জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হয়ে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করায় জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছেন। বিএনপি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত থেকে ২০১৪ সালে নির্বাচন করলে অন্ততপক্ষে শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে সংসদে এবং রাজপথে আত্মপ্রকাশ করতে পারত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বদলীয় সরকারে বিএনপিকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছিলেন, এমনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ গুরুত্ব মন্ত্রণালয় দিতেও রাজি ছিলেন। কোকোর মৃত্যুর পর তিনি দেখা করতে গেলে অসৌজন্যমূলক আচরণ করা হয়।

গত প্রায় ১০ বছরে ধ্বংসাত্মক ও অরাজকতা পরিস্থিতি মোকাবিলা করেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। জাতিসংঘের এমডিজি অর্জন করেছে, এসডিজিও অর্জন করার পথে। ইতিমধ্যে যে পাঁচটি দেশ স্বল্প উন্নত দেশ থেকে বেরিয়ে এসেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বাংলাদেশ ইতিমধ্যে ৭% এর ওপর প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। বিগত এক দশক ৬% এর ওপর প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পেরেছে। কৃষি, শিল্প ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে এবং বিনিয়োগও বেড়েছে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, সামাজিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করেছে। সামাজিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লক্ষ্য করা যায়। শিশুমৃত্যু হার এবং মাতৃমৃত্যু হার কমে যাওয়ার অগ্রগতি হয়েছে এবং জনগণের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বাংলাদেশের গড় আয়ু বর্তমানে ৭১ বছর যা উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। মাথাপিছু আয় বর্তমানে ১৬০০ ডলারের মতো। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার বিশ্লেষণ থেকেও তার স্বীকৃতি মিলেছে। বিশ্বব্যাংক রক্ষণশীল দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ১৩৪টি দেশের উন্নয়নের যে বিশ্লেষণ দিয়েছে, তার মধ্যে ১৫টি দেশ ৬% বা তার ওপর প্রবৃদ্ধি নিয়ে অগ্রগতি অর্জন করছে, এর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বিশ্বব্যাংক ঋণ দিতে রাজি না হলেও নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মিত হচ্ছে। মেট্রোরেল প্রকল্প এগিয়ে যাচ্ছে। জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করার জন্য বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচারের রায় কার্যকর হয়েছে। জাতীয় চার নেতার বিচার প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট ও আপিল বিভাগের রায় এবং পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ চার মূলনীতি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। কিছু অসঙ্গতি আছে তা পর্যায়ক্রমে দূর হবে। উন্নয়নের ধারা অব্যাহতি থাকলে ২০২১ সালে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে এবং ২০৪০ সালে উন্নত দেশে পরিণত হবে। ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর রেকর্ডভুক্তির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু বিশ্বের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের মহান নেতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। পাশাপাশি ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় বাঙালি জাতি বিশ্বে গৌরবোজ্জ্বল অবস্থানে পৌঁছেছে।

২০০৯ সালে ক্ষমতাসীন হওয়ার পরে উন্নয়নের চালিকাশক্তি বিদ্যুৎসহ অনেক ক্ষেত্রেই শোচনীয় অবস্থা ছিল। কিন্তু সরকারের পরিকল্পিত পদক্ষেপের ফলে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা অর্জন করেছে। এ প্রশংসিত বিরাট অগ্রগতিকে অস্বীকার করতে না পারায় কোনো কোনো মহল প্রশ্ন তুলছে— ব্যাংক, শেয়ারবাজারে ব্যাপক অনিয়ম এবং বিদেশে অর্থ পাচার প্রসঙ্গে। উল্লেখ্য, প্রত্যাশানুযায়ী না হলেও এক্ষেত্রে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কোনো কোনো মহল বলছে সহনশীলতার প্রদর্শন, গণতন্ত্র চর্চাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে প্রতিযোগিতা দরকার এবং ব্যবধান দূর করা প্রয়োজন। কিন্তু আমরা উপরোক্ত আলোচনা থেকে দেখতে পাই সামরিক শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত বিএনপি কোনো কোনো পর্যায়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় শরিক হচ্ছে বা হবে বলে ধারণা করা গেলেও পরবর্তী কর্মকাণ্ড প্রমাণ করে বিএনপি গণতান্ত্রিক রীতিনীতি মেনে চলতে অভ্যস্ত হয়নি। যারা আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ করে সহনশীলতা গণতান্ত্রিক চর্চা, ব্যবধান দূর করার পরামর্শ দিচ্ছেন ও দুই দলকে একপর্যায়ে ভাবছেন, তাদের উদ্দেশে বলা যায়, খেলার মাঠের নিয়ম মেনে খেলতে হয়। তা না হলে প্রথমে হলুদ কার্ড ও পরে লাল কার্ডের মাধ্যমে মাঠ থেকে উঠে যেতে হয়। রাজনৈতিক মাঠে গণতান্ত্রিক চর্চায়ও সুদূরপ্রসারী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এবং গণতান্ত্রিক নীতিমালা অনুসরণ করেই চলতে হয়। পৃথিবীতে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশে কয়েক শতাব্দীর গণতান্ত্রিক অবস্থা পর্যালোচনা করলে তা দেখা যায়। সেখানে রাজনৈতিক দল, নেতৃত্ব প্রজ্ঞা ও দূরদৃষ্টির পরিচয় দিয়েছেন এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি সম্ভব হয়েছে। ভারতের প্রায় সাত দশকের গণতান্ত্রিক ধারা পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল, জোট এবং নেতৃবৃন্দ দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এবং প্রজ্ঞাবান ছিলেন বিধায় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে ধারণ করে ভারতকে বিশ্বে বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। আমাদের প্রতিবেশী হিসেবে এ বিষয়টি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত। কাজেই রাজনীতিতে ইচ্ছাকৃতভাবে সাংঘাতিক ভুল করলে দলের বিপর্যয় নেমে আসে। দেশের অগ্রগতিও বাধাগ্রস্ত হয়। বঙ্গবন্ধুর যথাযথ মর্যাদা, ইতিহাস-ঐতিহ্য মেনে চলা, মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধের ভিত্তিতে প্রণীত সংবিধানের প্রতি অবিচল আস্থা এবং গণতান্ত্রিক রীতিনীতি অনুসরণ করা গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার প্রাথমিক শর্ত। আমরা আশা করব বিএনপি ও জোটের নেতৃবৃন্দ এটা অনুধাবন করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। রায়ের ব্যাপারে আদালতে আইনি লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। সবাই যদি অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতো এবং গণতান্ত্রিক নীতিমালা মেনে চলার ব্যাপারে চাপ সৃষ্টি করত তাহলে পরিস্থিতি এমন হতো না। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক শক্তি ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাবে।

লেখক : শিক্ষাবিদ ও সাবেক রাষ্ট্রদূত ও মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা ছাত্র-সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৩ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে