শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮

যে পথে চলছে বাংলাদেশ

ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক
প্রিন্ট ভার্সন
যে পথে চলছে বাংলাদেশ

বিএনপি-জামায়াত জোট ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ তথা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠে। এ অপকৌশলের কারণেই দেশে ইয়াজউদ্দিন ফখরুদ্দীন মইনউদ্দিন মসিবত নেমে আসে।

যারা রাজনীতিক নেতৃত্বের ওপর নিপীড়ন চালিয়ে ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করার চেষ্ট করে এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাপের মধ্যে ২০০৮ সালে ডিসেম্বরে নির্ভুল ভোটার তালিকা প্রণয়নের মাধ্যমে জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট বিপুল বিজয় লাভ করে। মহাজোট প্রায় ৫৫% ভোট পেয়ে বিজয় নিশ্চিত করে। অন্যদিকে বিএনপি প্রায় ৩৩% ভোট পেয়ে ৩৩টি আসন লাভ করে। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বিএনপি সেদিন যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে ও নির্বাচন কমিশনকে নিয়ন্ত্রণ করে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা না করত তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট ক্ষমতাসীন হলেও বিএনপি-জামায়াত জোট শতাধিক আসন পেত। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া জোরদার হতো। সে সময়ও দুর্নীতি ও গ্রেনেড হামলার এবং যুদ্ধাপরাধীর বিচারের ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া ধীরগতিতে এগোত। বিএনপির ২০০৮ সালের বিপর্যয় থেকেও শিক্ষা গ্রহণ করেননি। পরবর্তীকালে এমনকি ২০০৯ সাল থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলে প্রথমে দেশে যুদ্ধাপরাধী নেই বলে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে বলতে থাকলেন। এরপর অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তদন্ত কমিটির কার্যক্রম জোরদার হলে এবং জনমত সোচ্চার হলে বলতে শোনা যায় আওয়ামী লীগের মধ্যেও যুদ্ধাপরাধী রয়েছে। এ সম্পর্কে বিভিন্ন ফোরাম থেকে সুস্পষ্টভাবে বলা হয় বিএনপি যদি সুনির্দিষ্ট তথ্য ও অভিযোগ নিয়ে হাজির হয়, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া চলবে। এরপর অনেকে ভেবেছিলেন বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ে বোধদয় হয়েছে এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় শামিল হয়ে এগিয়ে যাবে। খালেদা জিয়া যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন এবং ২০১২ সালে ভারত সরকারের আমন্ত্রণে রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক মর্যাদায় ভারতে ছয় দিন অবস্থান করে ভারতের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। তখন ভাবা হয়েছিল বিএনপির নেতৃত্ব গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত হয়ে রাজনীতি করবেন, কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় এবং নির্বাচনকে ভণ্ডুল করার জন্য ২০১৩ ও ২০১৪ সালে সন্ত্রাস, জঙ্গি তৎপরতা এবং অবরোধের মাধ্যমে দেশকে অচল করে দিয়ে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করার চেষ্টা করা হয়। বিএনপির এ কর্মকাণ্ডে এতটাই মরিয়া হয়ে উঠেছিল যে, ভারতের রাষ্ট্রপতি, বাংলাদেশের সব মহলের কাছেও নন্দিত প্রণব মুখার্জির সঙ্গেও খালেদা জিয়া সৌজন্য সাক্ষাৎ করেননি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দৃঢ়তার সঙ্গে সরকার পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবির মাধ্যমে এবং সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ও জনসমর্থনে তা মোকাবিলা করেন। আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে প্রায় পাঁচশ লোককে হত্যা এবং তিন হাজার লোককে পঙ্গু করা হয়। প্রায় তিন হাজার যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনকে ভণ্ডুল করে দেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হয়।

শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বে সেদিন এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হয়। ভারত সরকার ওই সময় প্রত্যক্ষভাবে বর্তমান সরকারকে সমর্থন করে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোও পরবর্তীকালে এগিয়ে আসে। সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা পায়। সেদিন এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করা না হলে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যে অর্জন হয়েছে তা আজ ব্যর্থ হয়ে যেত এবং পাকিস্তানের মতো জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হয়ে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করায় জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছেন। বিএনপি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত থেকে ২০১৪ সালে নির্বাচন করলে অন্ততপক্ষে শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে সংসদে এবং রাজপথে আত্মপ্রকাশ করতে পারত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বদলীয় সরকারে বিএনপিকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছিলেন, এমনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ গুরুত্ব মন্ত্রণালয় দিতেও রাজি ছিলেন। কোকোর মৃত্যুর পর তিনি দেখা করতে গেলে অসৌজন্যমূলক আচরণ করা হয়।

গত প্রায় ১০ বছরে ধ্বংসাত্মক ও অরাজকতা পরিস্থিতি মোকাবিলা করেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। জাতিসংঘের এমডিজি অর্জন করেছে, এসডিজিও অর্জন করার পথে। ইতিমধ্যে যে পাঁচটি দেশ স্বল্প উন্নত দেশ থেকে বেরিয়ে এসেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বাংলাদেশ ইতিমধ্যে ৭% এর ওপর প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। বিগত এক দশক ৬% এর ওপর প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পেরেছে। কৃষি, শিল্প ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে এবং বিনিয়োগও বেড়েছে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, সামাজিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করেছে। সামাজিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লক্ষ্য করা যায়। শিশুমৃত্যু হার এবং মাতৃমৃত্যু হার কমে যাওয়ার অগ্রগতি হয়েছে এবং জনগণের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বাংলাদেশের গড় আয়ু বর্তমানে ৭১ বছর যা উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। মাথাপিছু আয় বর্তমানে ১৬০০ ডলারের মতো। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার বিশ্লেষণ থেকেও তার স্বীকৃতি মিলেছে। বিশ্বব্যাংক রক্ষণশীল দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ১৩৪টি দেশের উন্নয়নের যে বিশ্লেষণ দিয়েছে, তার মধ্যে ১৫টি দেশ ৬% বা তার ওপর প্রবৃদ্ধি নিয়ে অগ্রগতি অর্জন করছে, এর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বিশ্বব্যাংক ঋণ দিতে রাজি না হলেও নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মিত হচ্ছে। মেট্রোরেল প্রকল্প এগিয়ে যাচ্ছে। জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করার জন্য বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচারের রায় কার্যকর হয়েছে। জাতীয় চার নেতার বিচার প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট ও আপিল বিভাগের রায় এবং পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ চার মূলনীতি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। কিছু অসঙ্গতি আছে তা পর্যায়ক্রমে দূর হবে। উন্নয়নের ধারা অব্যাহতি থাকলে ২০২১ সালে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে এবং ২০৪০ সালে উন্নত দেশে পরিণত হবে। ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর রেকর্ডভুক্তির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু বিশ্বের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের মহান নেতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। পাশাপাশি ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় বাঙালি জাতি বিশ্বে গৌরবোজ্জ্বল অবস্থানে পৌঁছেছে।

২০০৯ সালে ক্ষমতাসীন হওয়ার পরে উন্নয়নের চালিকাশক্তি বিদ্যুৎসহ অনেক ক্ষেত্রেই শোচনীয় অবস্থা ছিল। কিন্তু সরকারের পরিকল্পিত পদক্ষেপের ফলে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা অর্জন করেছে। এ প্রশংসিত বিরাট অগ্রগতিকে অস্বীকার করতে না পারায় কোনো কোনো মহল প্রশ্ন তুলছে— ব্যাংক, শেয়ারবাজারে ব্যাপক অনিয়ম এবং বিদেশে অর্থ পাচার প্রসঙ্গে। উল্লেখ্য, প্রত্যাশানুযায়ী না হলেও এক্ষেত্রে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কোনো কোনো মহল বলছে সহনশীলতার প্রদর্শন, গণতন্ত্র চর্চাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে প্রতিযোগিতা দরকার এবং ব্যবধান দূর করা প্রয়োজন। কিন্তু আমরা উপরোক্ত আলোচনা থেকে দেখতে পাই সামরিক শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত বিএনপি কোনো কোনো পর্যায়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় শরিক হচ্ছে বা হবে বলে ধারণা করা গেলেও পরবর্তী কর্মকাণ্ড প্রমাণ করে বিএনপি গণতান্ত্রিক রীতিনীতি মেনে চলতে অভ্যস্ত হয়নি। যারা আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ করে সহনশীলতা গণতান্ত্রিক চর্চা, ব্যবধান দূর করার পরামর্শ দিচ্ছেন ও দুই দলকে একপর্যায়ে ভাবছেন, তাদের উদ্দেশে বলা যায়, খেলার মাঠের নিয়ম মেনে খেলতে হয়। তা না হলে প্রথমে হলুদ কার্ড ও পরে লাল কার্ডের মাধ্যমে মাঠ থেকে উঠে যেতে হয়। রাজনৈতিক মাঠে গণতান্ত্রিক চর্চায়ও সুদূরপ্রসারী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এবং গণতান্ত্রিক নীতিমালা অনুসরণ করেই চলতে হয়। পৃথিবীতে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশে কয়েক শতাব্দীর গণতান্ত্রিক অবস্থা পর্যালোচনা করলে তা দেখা যায়। সেখানে রাজনৈতিক দল, নেতৃত্ব প্রজ্ঞা ও দূরদৃষ্টির পরিচয় দিয়েছেন এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি সম্ভব হয়েছে। ভারতের প্রায় সাত দশকের গণতান্ত্রিক ধারা পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল, জোট এবং নেতৃবৃন্দ দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এবং প্রজ্ঞাবান ছিলেন বিধায় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে ধারণ করে ভারতকে বিশ্বে বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। আমাদের প্রতিবেশী হিসেবে এ বিষয়টি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত। কাজেই রাজনীতিতে ইচ্ছাকৃতভাবে সাংঘাতিক ভুল করলে দলের বিপর্যয় নেমে আসে। দেশের অগ্রগতিও বাধাগ্রস্ত হয়। বঙ্গবন্ধুর যথাযথ মর্যাদা, ইতিহাস-ঐতিহ্য মেনে চলা, মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধের ভিত্তিতে প্রণীত সংবিধানের প্রতি অবিচল আস্থা এবং গণতান্ত্রিক রীতিনীতি অনুসরণ করা গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার প্রাথমিক শর্ত। আমরা আশা করব বিএনপি ও জোটের নেতৃবৃন্দ এটা অনুধাবন করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। রায়ের ব্যাপারে আদালতে আইনি লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। সবাই যদি অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতো এবং গণতান্ত্রিক নীতিমালা মেনে চলার ব্যাপারে চাপ সৃষ্টি করত তাহলে পরিস্থিতি এমন হতো না। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক শক্তি ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাবে।

লেখক : শিক্ষাবিদ ও সাবেক রাষ্ট্রদূত ও মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা ছাত্র-সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা