শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮

যে পথে চলছে বাংলাদেশ

ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক
প্রিন্ট ভার্সন
যে পথে চলছে বাংলাদেশ

বিএনপি-জামায়াত জোট ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ তথা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠে। এ অপকৌশলের কারণেই দেশে ইয়াজউদ্দিন ফখরুদ্দীন মইনউদ্দিন মসিবত নেমে আসে।

যারা রাজনীতিক নেতৃত্বের ওপর নিপীড়ন চালিয়ে ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করার চেষ্ট করে এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাপের মধ্যে ২০০৮ সালে ডিসেম্বরে নির্ভুল ভোটার তালিকা প্রণয়নের মাধ্যমে জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট বিপুল বিজয় লাভ করে। মহাজোট প্রায় ৫৫% ভোট পেয়ে বিজয় নিশ্চিত করে। অন্যদিকে বিএনপি প্রায় ৩৩% ভোট পেয়ে ৩৩টি আসন লাভ করে। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বিএনপি সেদিন যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে ও নির্বাচন কমিশনকে নিয়ন্ত্রণ করে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা না করত তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট ক্ষমতাসীন হলেও বিএনপি-জামায়াত জোট শতাধিক আসন পেত। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া জোরদার হতো। সে সময়ও দুর্নীতি ও গ্রেনেড হামলার এবং যুদ্ধাপরাধীর বিচারের ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া ধীরগতিতে এগোত। বিএনপির ২০০৮ সালের বিপর্যয় থেকেও শিক্ষা গ্রহণ করেননি। পরবর্তীকালে এমনকি ২০০৯ সাল থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলে প্রথমে দেশে যুদ্ধাপরাধী নেই বলে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে বলতে থাকলেন। এরপর অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তদন্ত কমিটির কার্যক্রম জোরদার হলে এবং জনমত সোচ্চার হলে বলতে শোনা যায় আওয়ামী লীগের মধ্যেও যুদ্ধাপরাধী রয়েছে। এ সম্পর্কে বিভিন্ন ফোরাম থেকে সুস্পষ্টভাবে বলা হয় বিএনপি যদি সুনির্দিষ্ট তথ্য ও অভিযোগ নিয়ে হাজির হয়, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া চলবে। এরপর অনেকে ভেবেছিলেন বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ে বোধদয় হয়েছে এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় শামিল হয়ে এগিয়ে যাবে। খালেদা জিয়া যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন এবং ২০১২ সালে ভারত সরকারের আমন্ত্রণে রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক মর্যাদায় ভারতে ছয় দিন অবস্থান করে ভারতের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। তখন ভাবা হয়েছিল বিএনপির নেতৃত্ব গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত হয়ে রাজনীতি করবেন, কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় এবং নির্বাচনকে ভণ্ডুল করার জন্য ২০১৩ ও ২০১৪ সালে সন্ত্রাস, জঙ্গি তৎপরতা এবং অবরোধের মাধ্যমে দেশকে অচল করে দিয়ে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করার চেষ্টা করা হয়। বিএনপির এ কর্মকাণ্ডে এতটাই মরিয়া হয়ে উঠেছিল যে, ভারতের রাষ্ট্রপতি, বাংলাদেশের সব মহলের কাছেও নন্দিত প্রণব মুখার্জির সঙ্গেও খালেদা জিয়া সৌজন্য সাক্ষাৎ করেননি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দৃঢ়তার সঙ্গে সরকার পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবির মাধ্যমে এবং সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ও জনসমর্থনে তা মোকাবিলা করেন। আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে প্রায় পাঁচশ লোককে হত্যা এবং তিন হাজার লোককে পঙ্গু করা হয়। প্রায় তিন হাজার যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনকে ভণ্ডুল করে দেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হয়।

শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বে সেদিন এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হয়। ভারত সরকার ওই সময় প্রত্যক্ষভাবে বর্তমান সরকারকে সমর্থন করে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোও পরবর্তীকালে এগিয়ে আসে। সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা পায়। সেদিন এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করা না হলে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যে অর্জন হয়েছে তা আজ ব্যর্থ হয়ে যেত এবং পাকিস্তানের মতো জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হয়ে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করায় জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছেন। বিএনপি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত থেকে ২০১৪ সালে নির্বাচন করলে অন্ততপক্ষে শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে সংসদে এবং রাজপথে আত্মপ্রকাশ করতে পারত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বদলীয় সরকারে বিএনপিকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছিলেন, এমনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ গুরুত্ব মন্ত্রণালয় দিতেও রাজি ছিলেন। কোকোর মৃত্যুর পর তিনি দেখা করতে গেলে অসৌজন্যমূলক আচরণ করা হয়।

গত প্রায় ১০ বছরে ধ্বংসাত্মক ও অরাজকতা পরিস্থিতি মোকাবিলা করেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। জাতিসংঘের এমডিজি অর্জন করেছে, এসডিজিও অর্জন করার পথে। ইতিমধ্যে যে পাঁচটি দেশ স্বল্প উন্নত দেশ থেকে বেরিয়ে এসেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বাংলাদেশ ইতিমধ্যে ৭% এর ওপর প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। বিগত এক দশক ৬% এর ওপর প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পেরেছে। কৃষি, শিল্প ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে এবং বিনিয়োগও বেড়েছে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, সামাজিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করেছে। সামাজিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লক্ষ্য করা যায়। শিশুমৃত্যু হার এবং মাতৃমৃত্যু হার কমে যাওয়ার অগ্রগতি হয়েছে এবং জনগণের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বাংলাদেশের গড় আয়ু বর্তমানে ৭১ বছর যা উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। মাথাপিছু আয় বর্তমানে ১৬০০ ডলারের মতো। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার বিশ্লেষণ থেকেও তার স্বীকৃতি মিলেছে। বিশ্বব্যাংক রক্ষণশীল দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ১৩৪টি দেশের উন্নয়নের যে বিশ্লেষণ দিয়েছে, তার মধ্যে ১৫টি দেশ ৬% বা তার ওপর প্রবৃদ্ধি নিয়ে অগ্রগতি অর্জন করছে, এর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বিশ্বব্যাংক ঋণ দিতে রাজি না হলেও নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মিত হচ্ছে। মেট্রোরেল প্রকল্প এগিয়ে যাচ্ছে। জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করার জন্য বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচারের রায় কার্যকর হয়েছে। জাতীয় চার নেতার বিচার প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট ও আপিল বিভাগের রায় এবং পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ চার মূলনীতি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। কিছু অসঙ্গতি আছে তা পর্যায়ক্রমে দূর হবে। উন্নয়নের ধারা অব্যাহতি থাকলে ২০২১ সালে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে এবং ২০৪০ সালে উন্নত দেশে পরিণত হবে। ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর রেকর্ডভুক্তির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু বিশ্বের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের মহান নেতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। পাশাপাশি ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় বাঙালি জাতি বিশ্বে গৌরবোজ্জ্বল অবস্থানে পৌঁছেছে।

২০০৯ সালে ক্ষমতাসীন হওয়ার পরে উন্নয়নের চালিকাশক্তি বিদ্যুৎসহ অনেক ক্ষেত্রেই শোচনীয় অবস্থা ছিল। কিন্তু সরকারের পরিকল্পিত পদক্ষেপের ফলে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা অর্জন করেছে। এ প্রশংসিত বিরাট অগ্রগতিকে অস্বীকার করতে না পারায় কোনো কোনো মহল প্রশ্ন তুলছে— ব্যাংক, শেয়ারবাজারে ব্যাপক অনিয়ম এবং বিদেশে অর্থ পাচার প্রসঙ্গে। উল্লেখ্য, প্রত্যাশানুযায়ী না হলেও এক্ষেত্রে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কোনো কোনো মহল বলছে সহনশীলতার প্রদর্শন, গণতন্ত্র চর্চাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে প্রতিযোগিতা দরকার এবং ব্যবধান দূর করা প্রয়োজন। কিন্তু আমরা উপরোক্ত আলোচনা থেকে দেখতে পাই সামরিক শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত বিএনপি কোনো কোনো পর্যায়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় শরিক হচ্ছে বা হবে বলে ধারণা করা গেলেও পরবর্তী কর্মকাণ্ড প্রমাণ করে বিএনপি গণতান্ত্রিক রীতিনীতি মেনে চলতে অভ্যস্ত হয়নি। যারা আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ করে সহনশীলতা গণতান্ত্রিক চর্চা, ব্যবধান দূর করার পরামর্শ দিচ্ছেন ও দুই দলকে একপর্যায়ে ভাবছেন, তাদের উদ্দেশে বলা যায়, খেলার মাঠের নিয়ম মেনে খেলতে হয়। তা না হলে প্রথমে হলুদ কার্ড ও পরে লাল কার্ডের মাধ্যমে মাঠ থেকে উঠে যেতে হয়। রাজনৈতিক মাঠে গণতান্ত্রিক চর্চায়ও সুদূরপ্রসারী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এবং গণতান্ত্রিক নীতিমালা অনুসরণ করেই চলতে হয়। পৃথিবীতে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশে কয়েক শতাব্দীর গণতান্ত্রিক অবস্থা পর্যালোচনা করলে তা দেখা যায়। সেখানে রাজনৈতিক দল, নেতৃত্ব প্রজ্ঞা ও দূরদৃষ্টির পরিচয় দিয়েছেন এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি সম্ভব হয়েছে। ভারতের প্রায় সাত দশকের গণতান্ত্রিক ধারা পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল, জোট এবং নেতৃবৃন্দ দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এবং প্রজ্ঞাবান ছিলেন বিধায় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে ধারণ করে ভারতকে বিশ্বে বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। আমাদের প্রতিবেশী হিসেবে এ বিষয়টি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত। কাজেই রাজনীতিতে ইচ্ছাকৃতভাবে সাংঘাতিক ভুল করলে দলের বিপর্যয় নেমে আসে। দেশের অগ্রগতিও বাধাগ্রস্ত হয়। বঙ্গবন্ধুর যথাযথ মর্যাদা, ইতিহাস-ঐতিহ্য মেনে চলা, মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধের ভিত্তিতে প্রণীত সংবিধানের প্রতি অবিচল আস্থা এবং গণতান্ত্রিক রীতিনীতি অনুসরণ করা গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার প্রাথমিক শর্ত। আমরা আশা করব বিএনপি ও জোটের নেতৃবৃন্দ এটা অনুধাবন করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। রায়ের ব্যাপারে আদালতে আইনি লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। সবাই যদি অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতো এবং গণতান্ত্রিক নীতিমালা মেনে চলার ব্যাপারে চাপ সৃষ্টি করত তাহলে পরিস্থিতি এমন হতো না। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক শক্তি ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাবে।

লেখক : শিক্ষাবিদ ও সাবেক রাষ্ট্রদূত ও মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা ছাত্র-সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
লাবুশেনের ব্যাটে রানের ফোয়ারা
লাবুশেনের ব্যাটে রানের ফোয়ারা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ত্রিপুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবক নিহত
ত্রিপুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবক নিহত

২৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলবেন
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলবেন

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায়পুরায় স্কুল শিক্ষিকাকে অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা গ্রামবাসীর
রায়পুরায় স্কুল শিক্ষিকাকে অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা গ্রামবাসীর

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে বাংলাদেশকে অনুরোধ মিয়ানমারের
নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে বাংলাদেশকে অনুরোধ মিয়ানমারের

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার
সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিরাজগঞ্জে অটোচালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, তিনজন গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে অটোচালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, তিনজন গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবি ছাত্রদল সভাপতির উদ্যোগে মুক্ত দুই ছাত্র ইউনিয়ন নেতা
শাবিপ্রবি ছাত্রদল সভাপতির উদ্যোগে মুক্ত দুই ছাত্র ইউনিয়ন নেতা

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৬ ইটভাটা
আশুলিয়ায় গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৬ ইটভাটা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাফ নদে ৬ রোহিঙ্গা জেলেকে অপহরণ
নাফ নদে ৬ রোহিঙ্গা জেলেকে অপহরণ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার ‘বুড়ো দল’ নিয়ে সমালোচনা স্টিভ ওয়াহর
অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার ‘বুড়ো দল’ নিয়ে সমালোচনা স্টিভ ওয়াহর

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীতের দাবিতে মানববন্ধন
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীতের দাবিতে মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা
অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল
শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা
তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা
সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা