শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

সাক্ষরতা উন্নয়নের চাবিকাঠি

বাহালুল মজনুন চুন্নূ
প্রিন্ট ভার্সন
সাক্ষরতা উন্নয়নের চাবিকাঠি

একটা দেশের সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে নাগরিকদের সাক্ষরতার দক্ষতা অর্জনের কোনো বিকল্প নেই। সাক্ষরতা অর্জনের মধ্য দিয়ে শিক্ষার যাত্রা শুরু হয়ে যায়। সাক্ষরতা, শিক্ষা ও উন্নয়ন একে অন্যের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। যে দেশের সাক্ষরতার হার যত বেশি সে দেশ তত উন্নত। সাক্ষরতা মানুষকে কর্মক্ষম ও মানবসম্পদে পরিণত করে। সাক্ষরতার মাধ্যমে জ্ঞানার্জনের দ্বার উন্মুক্ত হয় যা জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ তৈরি করে দেয়। তাই সাক্ষরতা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত মানবীয় অধিকার হিসেবে বিশ্বে গৃহীত হয়ে আসছে। এটি ব্যক্তিগত ক্ষমতায়ন এবং সামাজিক ও মানবীয় উন্নয়নের অন্যতম হাতিয়ার। দারিদ্র্য হ্রাস, শিশু মৃত্যু রোধ, সুষম উন্নয়ন এবং শান্তি ও সমৃদ্ধি বিকশিতকরণের ক্ষেত্রেই কেবল সাক্ষরতা অনন্য ভূমিকা পালন করে না, এটি একজন ব্যক্তির অর্থনৈতিক, সামাজিক ও মানসিক মনোবল বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে। একজন নিরক্ষর বা স্বাক্ষরতা জ্ঞানশূন্য ব্যক্তিকে সমাজের ‘বোঝা’ বলে বিবেচনা করা হয়; কেননা, বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য ন্যূনতম শিক্ষা অর্জন করা অত্যন্ত জরুরি। একটি উৎপাদনশীল-উন্নয়নমুখী-কর্মদক্ষ-সচেতনমুখী-আলোকিত ও সুশৃঙ্খল জাতি গঠনে সাক্ষরতার দক্ষতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক। জ্ঞানভিত্তিক ডিজিটাল সমাজ নির্মাণের মূল ভিত্তিই হলো সাক্ষরতার দক্ষতা অর্জন করা। তাছাড়া উন্নয়ন কার্যক্রমকে টেকসই করার ক্ষেত্রেও সাক্ষরতার বিষয়টি প্রণিধানযোগ্য। দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় যে বিশ্বে এখনো প্রাপ্ত বয়স্ক জনগোষ্ঠীর প্রায় ৭৮ কোটিই সাক্ষর নয়। অর্থাৎ প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রতি পাঁচজনের একজন নিরক্ষর। আর এ জনগোষ্ঠীর ৬৪ শতাংশই নারী। শিশুদের ক্ষেত্রেও চিত্রটা উদ্বেগজনক। জাতিসংঘ ঘোষিত সবার জন্য শিক্ষা সেস্নাগানের পরও বিশ্বের সাড়ে সাত কোটিরও বেশি শিশুই জানে না কী করে লিখতে পড়তে হয়। এ জন্যই আমরা দেখি, জাতিসংঘ  কর্তৃক ঘোষিত ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা’ (এসডিজি) পূরণের জন্য সাক্ষরতা দক্ষতা অর্জনকে সর্বাগ্রে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

সাক্ষরতা কী এ ধারণাটি যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বারবার পরিবর্তিত হয়েছে। আজ থেকে প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে হিব্রু সভ্যতায় চিহ্ন বা প্রতিকৃতিভিত্তিক অক্ষরের ব্যবহার শুরু হয়। রোমান ও গ্রিকরাও মনের ভাব লিখিতভাবে প্রকাশ করার উপায় হিসেবে চিহ্ন বা সংকেত ব্যবহার করতে শুরু করে। যার ফলে তখন থেকেই শুরু হয়ে যায় চিহ্ন বা সংকেত তথা অক্ষর চেনা, পড়া, লেখা ও ব্যবহার করার প্রক্রিয়া যা সাক্ষরতা হিসেবে বিবেচিত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাক্ষরতার সংজ্ঞায় তফাত থাকলেও ১৯৬৭ সালে ইউনেস্কো সার্বজনীন একটি সংজ্ঞা দেয় যেখানে পড়তে, লিখতে, বলতে পারার সঙ্গে সঙ্গে দৈনন্দিন হিসাব-নিকাশ করতে পারাকে সাক্ষরতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। একজন ব্যক্তিকে সাক্ষর হিসেবে চিহ্নিত করার জন্য অন্তত তিনটি শর্ত মানতে হয়— ব্যক্তি নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য পড়তে পারবে, সহজ ও ছোট বাক্য লিখতে পারবে এবং দৈনন্দিন জীবনে সাধারণ হিসাব-নিকাশ করতে পারবে। এবং এই প্রতিটি কাজই হবে ব্যক্তির প্রাত্যহিক জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত। সারা বিশ্বে বর্তমানে এ সংজ্ঞার আলোকেই সাক্ষরতার হার নির্ধারণ করা হয়। বাংলাদেশে সাক্ষরতার হার ৭২.৩ শতাংশ। অর্থাৎ দেশের মোট জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ এখনো নিরক্ষর। এটি উদ্বেগজনক। তবে স্বাধীনতার পর সাত কোটি মানুষের মাঝে যেখানে সাক্ষরতার হার মাত্র ২০ শতাংশ ছিল, ১৬ কোটি মানুষের মাঝে তা ৭২.৩ শতাংশ। সাক্ষরতার হারের দিক দিয়ে এই যে ক্রমোন্নতি তা কিন্তু আশাব্যঞ্জক। এ ক্রমোন্নতির সূত্রপাতই হয়েছে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে।

বঙ্গবন্ধু তাঁর অভিজ্ঞতা ও দূরদর্শিতা দিয়ে বুঝতে পেরেছিলেন সদ্য স্বাধীন দেশে মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি দিতে হলে জাতিকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে হবে। তাই তিনি নিরক্ষরতা দূরীকরণের জন্য যুগপত্ভাবে বিভিন্নমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। সবসময়ই গণমুখী শিক্ষাকে পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, গণমুখী শিক্ষা ছাড়া অর্থনৈতিক সমস্যার কার্যকর সমাধান সম্ভব নয়। এ জন্যই ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর কার্যকর হওয়া সংবিধানের ১৭ নম্বর অনুচ্ছেদে তার নির্দেশনায় একই পদ্ধতির গণমুখী ও সর্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য এবং আইনের দ্বারা নির্ধারিত পর্যাপ্ত বালক-বালিকাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা পাঠদানের বিষয়টি আবির্ভূত করা হয়। তিনি সাক্ষরতা আন্দোলনের সূচনা করেন। তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে অনেকেই এ আন্দোলনে সম্পৃক্ত হন। যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ ১৯৭২-৭৩ সালে দেশপ্রেমিক মোকছেদ আলীর উদ্যোগে ঠাকুরগাঁও জেলার কচুবাড়ি কৃষ্টপুর গ্রামের দেশের প্রথম নিরক্ষরমুক্ত গ্রাম হয়ে ওঠা। নিরক্ষরতা দূরীকরণের ওপর বঙ্গবন্ধু যে অধিক গুরুত্বারোপ করেছেন তার প্রমাণ মেলে বাংলাদেশের প্রথম বাজেটে। গণশিক্ষা বিস্তারে তথা নিরক্ষরতা দূরীকরণের জন্য জরুরি ভিত্তিতে বরাদ্দ করেছিলেন আড়াই কোটি টাকা। সাক্ষরতা বা বয়স্ক শিক্ষার (১৫+) জন্য ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে প্রণীত কুদরত-ই-খুদা কমিশনে বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয় যার ওপর ভিত্তি করে সাক্ষরতা কার্যক্রম বিস্তারে গ্রহণ করা হয় নানামুখী পদক্ষেপ। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে দেশে সাক্ষরতার হার দীর্ঘকাল স্থবির অবস্থায় থাকলেও ২০০৯ সালে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আওয়ামী লীগ সরকার দেশকে নিরক্ষরতামুক্ত করতে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। বিগত সাড়ে আট বছরে সাক্ষরতার হার ৪৫ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৭২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। দেশের বিদ্যমান ২৮ শতাংশ নিরক্ষর জনগোষ্ঠীকে সাক্ষর ও দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করার জন্য সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়াও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-৪ এর উপানুষ্ঠানিক শিক্ষাসংক্রান্ত লক্ষ্যসমূহ বাস্তবায়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদি ‘উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি’ গ্রহণ করা হয়েছে।

বর্তমান সরকার শিক্ষার প্রসার ও নিরক্ষরতামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল প্রযুক্তিনির্ভর জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে এবং রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়নে সরকার নিরক্ষরতামুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরক্ষরতা দূরীকরণ কর্মসূচিকে একটি সামাজিক আন্দোলন হিসেবে গ্রহণ করেছে। দেশ থেকে নিরক্ষরতা দূরীকরণের লক্ষ্যে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো কর্তৃক ১৫-৪৫ বছর বয়সী ৪৫ লাখ নিরক্ষর নারী-পুরুষের জন্য দেশব্যাপী ‘মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প (৬৪ জেলা) নামে একটি বৃহৎ প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আওতায় ২০২০ সালের মধ্যে ৬৪টি জেলায় ৫০২৫টি কমিউনিটি লার্নিং সেন্টার স্থাপন করে নব্য সাক্ষরদের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদানের আয়বর্ধক কাজে সম্পৃক্ত করে জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে। সাক্ষরদের দক্ষতাকে আরও পরস্ফুিটিত করতে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের অভিপ্রায়ে তাদের তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার শেখানো হচ্ছে। কেননা বর্তমান যুগে একজন মানুষ কেবল সাক্ষর হলেই হবে না, তাকে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারও জানতে হবে। বর্তমান ব্যবসা-বাণিজ্য, প্রশাসন, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, কৃষি, ব্যাংকিং ব্যবস্থাসহ সর্বক্ষেত্রেই তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার করা হচ্ছে। নব্য সাক্ষরদের যদি এ সম্পর্কে জ্ঞান না থাকে তবে তাদের পক্ষে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত হওয়া সম্ভব হবে না; যা টেকসই ডিজিটাল বাংলাদেশ হওয়ার অন্তরায়। এ জন্যই সরকার নিরক্ষর মানুষদের সাক্ষরতা অর্জন, তা ধরে রাখা এবং তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ করে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তবে এটাও সত্যি সরকারের একার পক্ষে অতি দ্রুত নিরক্ষরতা দূরীকরণ সম্ভব নয়। এ জন্য সরকারি-বেসরকারি ও ব্যক্তিগত সংস্থার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ও সার্বিক সহযোগিতা প্রয়োজন। পরিবার-সমাজ ও রাষ্ট্রকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে রক্ষা করা প্রতিটি মানুষের নৈতিক দায়িত্ব।

এ দায়িত্ব পালনে সবাই এগিয়ে আসতে হবে। সবার সম্মিলিত প্রয়াস পেলে বাংলাদেশ থেকে নিরক্ষরতা সম্পূর্ণরূপে দূর হয়ে যাবে। বাংলার মানুষ সাক্ষরতা অর্জনের মাধ্যেমে দক্ষ জীবন গড়তে সক্ষম হবে। বাংলাদেশ পরিণত হবে সুখী, সমৃদ্ধ ও জ্ঞানের আলোয় আলোকিত সোনার দেশে।

লেখক : সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
স্লোভাকিয়ায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষে আহত বহু যাত্রী
স্লোভাকিয়ায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষে আহত বহু যাত্রী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি
৮ ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ভলিবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ভলিবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আসামে দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছর জেল
আসামে দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছর জেল

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলভীবাজার-৪ আসনে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী ঘোষণা
মৌলভীবাজার-৪ আসনে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে
ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটজুড়ে যে ভাইরাস ছড়াচ্ছে আতঙ্ক, শনাক্ত ৩৮২
সিলেটজুড়ে যে ভাইরাস ছড়াচ্ছে আতঙ্ক, শনাক্ত ৩৮২

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক

২২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

যশোরে ২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক ১
যশোরে ২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক ১

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘ ঢাবি শাখার নতুন কমিটি
বসুন্ধরা শুভসংঘ ঢাবি শাখার নতুন কমিটি

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা-সংস্কৃতি উৎসব
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা-সংস্কৃতি উৎসব

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় ঈদগাহে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জাতীয় ঈদগাহে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ১২ জনের দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনাসহ ১২ জনের দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যৎ : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যৎ : ইসি আনোয়ারুল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন শাটডাউনের সম্ভাবনায় বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি
মার্কিন শাটডাউনের সম্ভাবনায় বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর সেনানিবাসে বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলনে সেনাপ্রধান
যশোর সেনানিবাসে বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলনে সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রপ জানলো শিক্ষার্থীরা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রপ জানলো শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একবার সেবা করার সুযোগ দিন, না পারলে আর আসবো না: এস এম জিলানী
একবার সেবা করার সুযোগ দিন, না পারলে আর আসবো না: এস এম জিলানী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জানুয়ারির মধ্যেই শেষ হচ্ছে আবু সাঈদ হত্যার বিচার : প্রসিকিউশন
জানুয়ারির মধ্যেই শেষ হচ্ছে আবু সাঈদ হত্যার বিচার : প্রসিকিউশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জোট গঠনের অভিযোগ শর্মার, কসম কেটে অস্বীকার ওমরের
জোট গঠনের অভিযোগ শর্মার, কসম কেটে অস্বীকার ওমরের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র অবস্থায় ইন্টার্নশিপের গুরুত্ব
ছাত্র অবস্থায় ইন্টার্নশিপের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

কেরানীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব জায়গায় চাঁদাবাজি হচ্ছে: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন
দেশের সব জায়গায় চাঁদাবাজি হচ্ছে: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে