শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

সাক্ষরতা উন্নয়নের চাবিকাঠি

বাহালুল মজনুন চুন্নূ
প্রিন্ট ভার্সন
সাক্ষরতা উন্নয়নের চাবিকাঠি

একটা দেশের সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে নাগরিকদের সাক্ষরতার দক্ষতা অর্জনের কোনো বিকল্প নেই। সাক্ষরতা অর্জনের মধ্য দিয়ে শিক্ষার যাত্রা শুরু হয়ে যায়। সাক্ষরতা, শিক্ষা ও উন্নয়ন একে অন্যের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। যে দেশের সাক্ষরতার হার যত বেশি সে দেশ তত উন্নত। সাক্ষরতা মানুষকে কর্মক্ষম ও মানবসম্পদে পরিণত করে। সাক্ষরতার মাধ্যমে জ্ঞানার্জনের দ্বার উন্মুক্ত হয় যা জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ তৈরি করে দেয়। তাই সাক্ষরতা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত মানবীয় অধিকার হিসেবে বিশ্বে গৃহীত হয়ে আসছে। এটি ব্যক্তিগত ক্ষমতায়ন এবং সামাজিক ও মানবীয় উন্নয়নের অন্যতম হাতিয়ার। দারিদ্র্য হ্রাস, শিশু মৃত্যু রোধ, সুষম উন্নয়ন এবং শান্তি ও সমৃদ্ধি বিকশিতকরণের ক্ষেত্রেই কেবল সাক্ষরতা অনন্য ভূমিকা পালন করে না, এটি একজন ব্যক্তির অর্থনৈতিক, সামাজিক ও মানসিক মনোবল বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে। একজন নিরক্ষর বা স্বাক্ষরতা জ্ঞানশূন্য ব্যক্তিকে সমাজের ‘বোঝা’ বলে বিবেচনা করা হয়; কেননা, বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য ন্যূনতম শিক্ষা অর্জন করা অত্যন্ত জরুরি। একটি উৎপাদনশীল-উন্নয়নমুখী-কর্মদক্ষ-সচেতনমুখী-আলোকিত ও সুশৃঙ্খল জাতি গঠনে সাক্ষরতার দক্ষতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক। জ্ঞানভিত্তিক ডিজিটাল সমাজ নির্মাণের মূল ভিত্তিই হলো সাক্ষরতার দক্ষতা অর্জন করা। তাছাড়া উন্নয়ন কার্যক্রমকে টেকসই করার ক্ষেত্রেও সাক্ষরতার বিষয়টি প্রণিধানযোগ্য। দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় যে বিশ্বে এখনো প্রাপ্ত বয়স্ক জনগোষ্ঠীর প্রায় ৭৮ কোটিই সাক্ষর নয়। অর্থাৎ প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রতি পাঁচজনের একজন নিরক্ষর। আর এ জনগোষ্ঠীর ৬৪ শতাংশই নারী। শিশুদের ক্ষেত্রেও চিত্রটা উদ্বেগজনক। জাতিসংঘ ঘোষিত সবার জন্য শিক্ষা সেস্নাগানের পরও বিশ্বের সাড়ে সাত কোটিরও বেশি শিশুই জানে না কী করে লিখতে পড়তে হয়। এ জন্যই আমরা দেখি, জাতিসংঘ  কর্তৃক ঘোষিত ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা’ (এসডিজি) পূরণের জন্য সাক্ষরতা দক্ষতা অর্জনকে সর্বাগ্রে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

সাক্ষরতা কী এ ধারণাটি যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বারবার পরিবর্তিত হয়েছে। আজ থেকে প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে হিব্রু সভ্যতায় চিহ্ন বা প্রতিকৃতিভিত্তিক অক্ষরের ব্যবহার শুরু হয়। রোমান ও গ্রিকরাও মনের ভাব লিখিতভাবে প্রকাশ করার উপায় হিসেবে চিহ্ন বা সংকেত ব্যবহার করতে শুরু করে। যার ফলে তখন থেকেই শুরু হয়ে যায় চিহ্ন বা সংকেত তথা অক্ষর চেনা, পড়া, লেখা ও ব্যবহার করার প্রক্রিয়া যা সাক্ষরতা হিসেবে বিবেচিত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাক্ষরতার সংজ্ঞায় তফাত থাকলেও ১৯৬৭ সালে ইউনেস্কো সার্বজনীন একটি সংজ্ঞা দেয় যেখানে পড়তে, লিখতে, বলতে পারার সঙ্গে সঙ্গে দৈনন্দিন হিসাব-নিকাশ করতে পারাকে সাক্ষরতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। একজন ব্যক্তিকে সাক্ষর হিসেবে চিহ্নিত করার জন্য অন্তত তিনটি শর্ত মানতে হয়— ব্যক্তি নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য পড়তে পারবে, সহজ ও ছোট বাক্য লিখতে পারবে এবং দৈনন্দিন জীবনে সাধারণ হিসাব-নিকাশ করতে পারবে। এবং এই প্রতিটি কাজই হবে ব্যক্তির প্রাত্যহিক জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত। সারা বিশ্বে বর্তমানে এ সংজ্ঞার আলোকেই সাক্ষরতার হার নির্ধারণ করা হয়। বাংলাদেশে সাক্ষরতার হার ৭২.৩ শতাংশ। অর্থাৎ দেশের মোট জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ এখনো নিরক্ষর। এটি উদ্বেগজনক। তবে স্বাধীনতার পর সাত কোটি মানুষের মাঝে যেখানে সাক্ষরতার হার মাত্র ২০ শতাংশ ছিল, ১৬ কোটি মানুষের মাঝে তা ৭২.৩ শতাংশ। সাক্ষরতার হারের দিক দিয়ে এই যে ক্রমোন্নতি তা কিন্তু আশাব্যঞ্জক। এ ক্রমোন্নতির সূত্রপাতই হয়েছে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে।

বঙ্গবন্ধু তাঁর অভিজ্ঞতা ও দূরদর্শিতা দিয়ে বুঝতে পেরেছিলেন সদ্য স্বাধীন দেশে মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি দিতে হলে জাতিকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে হবে। তাই তিনি নিরক্ষরতা দূরীকরণের জন্য যুগপত্ভাবে বিভিন্নমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। সবসময়ই গণমুখী শিক্ষাকে পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, গণমুখী শিক্ষা ছাড়া অর্থনৈতিক সমস্যার কার্যকর সমাধান সম্ভব নয়। এ জন্যই ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর কার্যকর হওয়া সংবিধানের ১৭ নম্বর অনুচ্ছেদে তার নির্দেশনায় একই পদ্ধতির গণমুখী ও সর্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য এবং আইনের দ্বারা নির্ধারিত পর্যাপ্ত বালক-বালিকাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা পাঠদানের বিষয়টি আবির্ভূত করা হয়। তিনি সাক্ষরতা আন্দোলনের সূচনা করেন। তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে অনেকেই এ আন্দোলনে সম্পৃক্ত হন। যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ ১৯৭২-৭৩ সালে দেশপ্রেমিক মোকছেদ আলীর উদ্যোগে ঠাকুরগাঁও জেলার কচুবাড়ি কৃষ্টপুর গ্রামের দেশের প্রথম নিরক্ষরমুক্ত গ্রাম হয়ে ওঠা। নিরক্ষরতা দূরীকরণের ওপর বঙ্গবন্ধু যে অধিক গুরুত্বারোপ করেছেন তার প্রমাণ মেলে বাংলাদেশের প্রথম বাজেটে। গণশিক্ষা বিস্তারে তথা নিরক্ষরতা দূরীকরণের জন্য জরুরি ভিত্তিতে বরাদ্দ করেছিলেন আড়াই কোটি টাকা। সাক্ষরতা বা বয়স্ক শিক্ষার (১৫+) জন্য ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে প্রণীত কুদরত-ই-খুদা কমিশনে বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয় যার ওপর ভিত্তি করে সাক্ষরতা কার্যক্রম বিস্তারে গ্রহণ করা হয় নানামুখী পদক্ষেপ। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে দেশে সাক্ষরতার হার দীর্ঘকাল স্থবির অবস্থায় থাকলেও ২০০৯ সালে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আওয়ামী লীগ সরকার দেশকে নিরক্ষরতামুক্ত করতে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। বিগত সাড়ে আট বছরে সাক্ষরতার হার ৪৫ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৭২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। দেশের বিদ্যমান ২৮ শতাংশ নিরক্ষর জনগোষ্ঠীকে সাক্ষর ও দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করার জন্য সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়াও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-৪ এর উপানুষ্ঠানিক শিক্ষাসংক্রান্ত লক্ষ্যসমূহ বাস্তবায়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদি ‘উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি’ গ্রহণ করা হয়েছে।

বর্তমান সরকার শিক্ষার প্রসার ও নিরক্ষরতামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল প্রযুক্তিনির্ভর জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে এবং রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়নে সরকার নিরক্ষরতামুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরক্ষরতা দূরীকরণ কর্মসূচিকে একটি সামাজিক আন্দোলন হিসেবে গ্রহণ করেছে। দেশ থেকে নিরক্ষরতা দূরীকরণের লক্ষ্যে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো কর্তৃক ১৫-৪৫ বছর বয়সী ৪৫ লাখ নিরক্ষর নারী-পুরুষের জন্য দেশব্যাপী ‘মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প (৬৪ জেলা) নামে একটি বৃহৎ প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আওতায় ২০২০ সালের মধ্যে ৬৪টি জেলায় ৫০২৫টি কমিউনিটি লার্নিং সেন্টার স্থাপন করে নব্য সাক্ষরদের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদানের আয়বর্ধক কাজে সম্পৃক্ত করে জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে। সাক্ষরদের দক্ষতাকে আরও পরস্ফুিটিত করতে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের অভিপ্রায়ে তাদের তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার শেখানো হচ্ছে। কেননা বর্তমান যুগে একজন মানুষ কেবল সাক্ষর হলেই হবে না, তাকে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারও জানতে হবে। বর্তমান ব্যবসা-বাণিজ্য, প্রশাসন, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, কৃষি, ব্যাংকিং ব্যবস্থাসহ সর্বক্ষেত্রেই তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার করা হচ্ছে। নব্য সাক্ষরদের যদি এ সম্পর্কে জ্ঞান না থাকে তবে তাদের পক্ষে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত হওয়া সম্ভব হবে না; যা টেকসই ডিজিটাল বাংলাদেশ হওয়ার অন্তরায়। এ জন্যই সরকার নিরক্ষর মানুষদের সাক্ষরতা অর্জন, তা ধরে রাখা এবং তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ করে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তবে এটাও সত্যি সরকারের একার পক্ষে অতি দ্রুত নিরক্ষরতা দূরীকরণ সম্ভব নয়। এ জন্য সরকারি-বেসরকারি ও ব্যক্তিগত সংস্থার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ও সার্বিক সহযোগিতা প্রয়োজন। পরিবার-সমাজ ও রাষ্ট্রকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে রক্ষা করা প্রতিটি মানুষের নৈতিক দায়িত্ব।

এ দায়িত্ব পালনে সবাই এগিয়ে আসতে হবে। সবার সম্মিলিত প্রয়াস পেলে বাংলাদেশ থেকে নিরক্ষরতা সম্পূর্ণরূপে দূর হয়ে যাবে। বাংলার মানুষ সাক্ষরতা অর্জনের মাধ্যেমে দক্ষ জীবন গড়তে সক্ষম হবে। বাংলাদেশ পরিণত হবে সুখী, সমৃদ্ধ ও জ্ঞানের আলোয় আলোকিত সোনার দেশে।

লেখক : সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার
ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার

৪৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান

১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাপানে পৌঁছেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
জাপানে পৌঁছেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির চাকরি ছাড়লেন ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি
বিসিবির চাকরি ছাড়লেন ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য আরও ভালো পরিবেশ প্রয়োজন: শিবির সভাপতি
নির্বাচনের জন্য আরও ভালো পরিবেশ প্রয়োজন: শিবির সভাপতি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বাগেরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও অর্ধশত অবৈধ ভারতীয়কে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
আরও অর্ধশত অবৈধ ভারতীয়কে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতি ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ: ইসি সচিব
নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতি ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ: ইসি সচিব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
পিরোজপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে নেই কামিন্স, নেতৃত্ব দেবেন স্মিথ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে নেই কামিন্স, নেতৃত্ব দেবেন স্মিথ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়ান গেমসের স্বর্ণজয়ী খেলোয়াড়ের মরদেহ উদ্ধার
এশিয়ান গেমসের স্বর্ণজয়ী খেলোয়াড়ের মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সিরিজ দিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি শুরু করছে টাইগাররা
ক্যারিবীয় সিরিজ দিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি শুরু করছে টাইগাররা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩

৩৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জুলাই বিপ্লবের ভুয়া মামলা থেকে ৩৭২ জনের অব্যাহতি
জুলাই বিপ্লবের ভুয়া মামলা থেকে ৩৭২ জনের অব্যাহতি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালমারীতে বিতর্ক প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বোয়ালমারীতে বিতর্ক প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমআরআই পরীক্ষা করিয়েছেন ট্রাম্প
এমআরআই পরীক্ষা করিয়েছেন ট্রাম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিতে নোয়াখালীতে বিএনপির উঠান বৈঠক
নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিতে নোয়াখালীতে বিএনপির উঠান বৈঠক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেঁটে ১৫০ কিমি পরিভ্রমণে গোবিপ্রবির দুই শিক্ষার্থীসহ চারজন
হেঁটে ১৫০ কিমি পরিভ্রমণে গোবিপ্রবির দুই শিক্ষার্থীসহ চারজন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এনসিএল চলাকালে স্ট্রোকে বরিশালের ফিজিওর মৃত্যু
এনসিএল চলাকালে স্ট্রোকে বরিশালের ফিজিওর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে গবেষক ভিসার খরচ আন্তর্জাতিক গড়ের তুলনায় ২২ গুণ বেশি
যুক্তরাজ্যে গবেষক ভিসার খরচ আন্তর্জাতিক গড়ের তুলনায় ২২ গুণ বেশি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
নওগাঁয় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০ বছর পর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে জকসু সংবিধি পাস
২০ বছর পর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে জকসু সংবিধি পাস

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যুর ঘটনায় মামলা
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যুর ঘটনায় মামলা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কৃষক মাঠ দিবস
গাইবান্ধায় কৃষক মাঠ দিবস

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষ উন্নয়নের প্রতীক : কাদের গনি চৌধুরী
ধানের শীষ উন্নয়নের প্রতীক : কাদের গনি চৌধুরী

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজের সিনেমা বেশিবার দেখি না: কোয়েল
নিজের সিনেমা বেশিবার দেখি না: কোয়েল

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

দুই বছর পর আবারও জাতীয় দলে তানভীর
দুই বছর পর আবারও জাতীয় দলে তানভীর

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওপেনিংয়ে আগুন, চার দিনেই ঠান্ডা ‘থামা’
ওপেনিংয়ে আগুন, চার দিনেই ঠান্ডা ‘থামা’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টার্মিনালের মালিকানা বিদেশীদের কাছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই’
‘টার্মিনালের মালিকানা বিদেশীদের কাছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম