শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

১১৪ বছর পরে গণতন্ত্র

অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
১১৪ বছর পরে গণতন্ত্র

১৯০৫ সালে মহাত্মা গান্ধী সাতটি মৃত্যুসম পাপের কথা বলেছিলেন যাতে ছিল সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বৈজ্ঞানিক, জ্ঞান এমনকি বিবেকহীন আনন্দের মতো মহাপাপের কথা। সেগুলো হলো : Wealth without Work (বিনাপরিশ্রমে সম্পদের মালিক হওয়া). Pleasure without Conscience (বিবেকহীন আনন্দ). Science without Humanity (মানবতাশূন্য বিজ্ঞান). Knowledge without Character (চরিত্রহীন পণ্ডিত ব্যক্তি). Politics without Principle (নীতিবিবর্জিত রাজনীতি). Commerce without Morality নৈতিকতাবিবর্জিত বাণিজ্য) এবং Worship without Sacrifice (আত্মোৎসর্গ ছাড়া পূজা বা অর্চনা).

১৯০৫-এর পরে আজ ২০১৯ সাল। ১১৪ বছর পরে উপমহাদেশে নীতিবিবর্জিত রাজনীতির এক চরম পর্যায়। আগেও তা ছিল, তবে যৎসামান্য। আমার জানা মতে, ১৯৭০ সালে প্রাদেশিক পরিষদ ও জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে হিমালয়সম উচ্চতায় অধিষ্ঠিত বাঙালির প্রাণের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, পরবর্তীতে জাতির পিতা, তিনি যাদের মনোনয়ন দিয়েছিলেন, ওইসব মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে কারও দাঁড়ানোর সাহস ছিল না। শুধু প্রাদেশিক পরিষদে কুমিল্লার চান্দিনা আসনে অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ স্বতন্ত্র দাঁড়িয়ে জামানত হারান। জাতির জনকের নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হলো। বাঙালির আরাধ্য সেই মহাপুরুষ শুধু বঙ্গবন্ধু নন, মহানায়ক নন এখন তিনি জাতির পিতা। ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো কোনো আসনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল। দুটো আসনে টাঙ্গাইলের কালিহাতী এবং কুমিল্লার দাউদকান্দি হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছিল। কালিহাতীতে শাজাহান সিরাজ এবং লতিফ সিদ্দিকীর মধ্যে আর দাউদকান্দিতে খুনি মোশতাক ও রশিদ ইঞ্জিনিয়ারের মধ্যে। অবশ্য এই স্থলে জাসদের এ দুজনের জন্মই আওয়ামী লীগের ঘরে। তারা স্বাধীনতা-উত্তর নতুন দল জাসদের প্রতিষ্ঠাকালীন নেতা। ’৭৩-এর নির্বাচনেও কুমিল্লা-৭ চান্দিনা থেকে বঙ্গবন্ধুর মনোনীত প্রার্থী হলেন আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা, বঙ্গবন্ধুর প্রিয় পাত্র হাজী রমিজউদ্দীন। এবারও অধ্যাপক আলী আশরাফ স্বতন্ত্র প্রার্থী। এবার তিনি প্রার্থী হয়েছেন খুনি মোশতাকের সহযোগিতা নিয়ে। হাজী রমিজউদ্দীন ছিলেন বঙ্গবন্ধুর অত্যন্ত প্রিয়, নির্লোভ নেতা। যেহেতু তার বাড়ি বাবুটীপাড়া অর্থাৎ চান্দিনা থানার বাইরে, তাই খুনি মোশতাক চান্দিনায় স্থায়ীভাবে বসবাসরত হাজীকে হারানোর জন্য আঞ্চলিকতার ধুয়া তুলে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সামান্য ভোটের ব্যবধানে জয়ী হতে সাহায্য করেন।

নীতিবিবর্জিত রাজনীতি ব্যাপকভাবে শুরু হয় জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসনামলে। তিনি তখন মৃত বা বিলুপ্ত দলের রাজনৈতিক নেতাদের যাদের স্বাধীন বাংলাদেশে বসবাসের কোনো অধিকার ছিল না, তাদের দিয়ে শুরু করেন নীতিবিবর্জিত রাজনীতি। ক্ষণিকের জন্য লাভবান হলেও বেশি দিন বাঁচতে পারেননি। জিয়ার নীতিবিবর্জিত রাজনীতির উত্তরাধিকার হিসেবে বিএনপি, রাজনৈতিক নেতৃত্বের একই শিক্ষা, একই পথচলা। সামান্য অর্থ লোভে, ক্ষমতার লোভে একজন রাজনৈতিক নেতা তার বিবেক, দলীয় আদর্শ সব বিসর্জন দিয়ে রাজনৈতিক দল পরিবর্তন করেন।

বঙ্গবন্ধুর হাতে তৈরি ছাত্রলীগের সভাপতি হতে পারা এক বিরাট অর্জন। দেখা গেল ছাত্রলীগের সভাপতি হয়েও আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেতে ব্যর্থ হয়ে, বাঙালি জাতীয়তাবাদের সম্পূর্ণ বিপরীত মেরুতে অবস্থিত বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচনে নেমে পড়েন। তারপর ‘৯৬, ২০০১-এর নির্বাচনের নীতিবদলের হাওয়া দুই দলেই প্রচণ্ডভাবে দোল খেতে লাগল। ১৯৭০ সালে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি। ছাত্রলীগের এমন কোনো কর্মী নেই, যিনি একাধারে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি হয়েছিলেন। তিনিও বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ ছেড়ে বা যাদের সঙ্গে রাজনীতি করছেন, তা দেখলে বা শুনলে আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই। কেননা, তাদের পেছনে দাঁড়িয়ে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু সেøাগান ধরে ’৭০-এ নির্বাচন, ’৭১-এ স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছি।

আসলে নীতিবিবর্জিত রাজনীতির অন্যতম কারণ প্রকৃত শিক্ষার অভাব। অতিদ্রুত বিশাল কিছু হওয়ার আকাক্সক্ষা। আজকের রাজনীতিবিদরা যদি নেলসন ম্যান্ডেলা, দালাইলামা, মাও সে তুং লেনিন, মহাত্মা গান্ধী, সুভাষ বোস সর্বোপরি বঙ্গবন্ধুর জীবনের ইতিবৃত্তান্ত পড়তেন তাহলেও এই দলবদলের প্রার্থী হতে পারতেন না। হলেও ন্যূনতম অনুশোচনা হতো। মহাত্মা গান্ধীর উল্লিখিত সাতটি মৃত্যুসম পাপ আজ তাদের উদ্দেশ্যেই উৎসর্গ করলাম। আজকের জাতির পিতা, শেখ মুজিব কোনো ব্যক্তির নাম বা কোনো দলীয় প্রধান নয়, শেখ মুজিব এক কালজয়ী আদর্শ, এক জ্বলন্ত শিখা। এই অগ্নিশিখার আলোকে অনাগত ভবিষ্যতের অগণিত নিপীড়িত জনতা আলোর পথ দেখে নেবে। বিশ্বের যেখানে অত্যাচার, অনাচার, সাম্রাজ্যবাদী শোষণ-শাসন, ফ্যাসিবাদী নির্যাতন, নির্মম আঞ্চলিক বৈষম্য বিরাজমান, সেসব এলাকার মানুষের জন্য শেখ মুজিব এক বলিষ্ঠ কণ্ঠ, সোচ্চার প্রতিবাদ, স্বৈরতন্ত্র ও সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে অনড় চ্যালেঞ্জ; বাস্তব, প্রাণবন্ত ও নির্ভেজাল গণতন্ত্রের প্রতীক এবং শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার বিমূর্ত প্রকাশ। অন্যান্য বহু প্রসঙ্গ না টেনেও শুধু নেতা প্রণীত ছয় দফা কর্মসূচির আলোকেই উপরিউক্ত সত্যকে নির্দ্বিধায় প্রতিষ্ঠিত করা যায়। বঙ্গবন্ধুর ছয দফা যদিও পাকিস্তানের দুটি বিচ্ছিন্ন অংশের আঞ্চলিক বৈষম্য দূরীকরণের একটা রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক কর্মসূচি ছিল, ১৯৭১-এ সেটা বাংলাদেশের জন্য এক দফায় রূপান্তরিত হলেও অদূর ভবিষ্যতে এর আবেদন চিরন্তন বলেই আমাদের বিশ্বাস। ছয় দফাই পরিণত হয় এক দফায় ‘স্বাধীনতা’। ইচ্ছা করলেই শুধু বাঙালির দাবির সঙ্গে সামান্যতম অবহেলা প্রদর্শন করলেই তিনি হতে পারতেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। সব হুঙ্কার, পাকিস্তানের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ৭ মার্চ যেই ঐতিহাসিক ঘোষণা দিলেন, ইতিহাসে তা বিরল। তাই আজ ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বের কাছে স্বীকৃত এক আন্তর্জাতিক দলিল।

এই চেতনাবোধের গভীরতা আর ব্যাপ্তির পেছনে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ কর্ম-প্রচেষ্টা এবং সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক প্রোগ্রাম। বাংলাদেশ আজ স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। আর পাকিস্তান ভগ্নোন্মুখ। বিদ্রোহ ও বিক্ষোভ ঘনায়িত। পাকিস্তানের অস্তিত্ব প্রায়-বিলীয়মান। এই মুহূর্তে ভগ্নোন্মুখ পাকিস্তানের আশু বিচ্ছিন্নতা রোধের জন্য প্রয়োজন বঙ্গবন্ধু প্রণীত ছয় দফা কর্মসূচির অনুরূপ কোনো বাস্তব ও বিজ্ঞানভিত্তিক পদক্ষেপ গ্রহণ। যে ছয় দফার আক্ষরিক প্রয়োগ হয়তো সেখানে সম্ভব নয় কিন্তু তার গভীরতম অন্তরে নিহিত চূড়ান্ত বক্তব্যটিকে গ্রহণ করতেই হবে। মার্কসবাদ-লেনিনবাদও প্রণেতাদের ধ্যান-ধারণাকে অতিক্রম করে অবস্থা ও অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে রূপান্তরিত হয়েছে। বাস্তব প্রয়োগ ক্ষেত্রে লক্ষিত হয়েছে বিভিন্নতা। এটা নিতান্ত স্বাভাবিক এবং স্বাভাবিক বলেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রতিষ্ঠিত সমাজতন্ত্রে কতকগুলো মৌলিক পার্থক্যও রয়েছে।

যা বলছিলামÑ নীতিবিবর্জিত রাজনীতি। ’৯১-’৯৬-তে বিএনপির মন্ত্রী, ’৯৬-এর নির্বাচনে এসে আওয়ামী লীগে মনোনয়নপ্রত্যাশী এবং আওয়ামী লীগের প্রার্থী। জয়-পরাজয় তাদের কাছে তুচ্ছ। পুনরায় ১৯৯৬-২০০১ আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য, ২০০১-এ আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দিতে না চাইলে ছোটেন হাওয়া ভবনের দিকে, মাঝপথ থেকে ফিরিয়ে এনে পুনরায় মনোনয়ন দেওয়া হয়। দলীয় আদর্শ, দলীয় আনুগত্য যাদের কাছে মুখ্য নয়, উদ্দেশ্য শুধু এমপি হওয়া এবং এলাকায় জমিদারিত্ব বহাল রাখা। মানুষের খাদেম হওয়া নয়। সেই ক্ষেত্রে গান্ধীজির অমোঘ বর্ণীত ‘নীতিবিবর্জিত রাজনীতি এক মহাপাপ’-তাদের জন্যই নিবেদন।

বর্তমান গণতান্ত্রিক চর্চায়, আদর্শ ও নৈতিকতা কি বিবর্জিত হবে? সমাজতন্ত্রের চেতনা ধূলিসাৎ হওয়া, সমাজতান্ত্রিক ধব্জাধারী জনগণ আজ কীসের বিরোধিতা করছেন বরং তারা বিভিন্ন উগ্র ধর্মীয় শক্তিকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর ছাত্রলীগ দ্বিধাবিভক্ত হলো, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশে, নেপথ্যের কারণ কী, রাজনৈতিক গবেষকরা হয়তো কখনো খুঁজে পাবেন না। সেটা কোনো নীতি বা আদর্শের দ্বন্দ্ব ছিল না। অতি উচ্চভিলাষী কিছু লোকের ধারণা বা কৌশলের বাইরে গিয়ে দেশ স্বাধীন হয়ে যাওয়াটাই ছিল তাদের কাছে অপ্রাপ্তি। যেই আদর্শ নিয়ে চারটি মৌলিক চেতনা নিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, সেই চেতনা থেকে সরে গিয়ে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য ছাত্রলীগের একটি মেধাবী গ্রুপকে ধ্বংস করে দিলেন, কীসের স্বার্থে? ১৯৭৩ সালে জাসদ ছাত্রলীগের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের এক সম্মেলনে তখনকার ছাত্রনেতা মাহমুদুর রহমান মান্না তার বক্তৃতায় ছাত্রদের কাছে সহজ প্রশংসার জন্য এক উদ্ধৃতি দিলেনÑ ‘এক ইন্দিরা তিন মুজিব’। তারপর উনি ব্যাখ্যা করলেন বাংলাদেশের ১০০ টাকা সমান ভারতের ৩৩ টাকা।

তাই এক ইন্দিরা সমান তিন মুজিব। আজকের মান্নার নীতিবিবর্জিত রাজনীতি দেখে মনে হচ্ছে, মান্না কোনো মানুষের সঙ্গে তুলনীয় নয়, অন্য কোনো কিছুর সঙ্গেই তুলনা চলে। তবে বঙ্গবন্ধুকে উপমহাদেশের এক মহান নেত্রীর সঙ্গে তুলনা করায় স্বস্তিই পেয়েছিলাম। এবারের নির্বাচনে যেভাবে দলবদল বা নীতি বিসর্জন হচ্ছে, তা দেখলে হয়তো মহাত্মা গান্ধী আত্মহত্যার পথ বেছে নিতেন।  একজন বয়স্ক মানুষ যখন জীবনের ক্রান্তিকালে এসে নানা অজুহাতে আদর্শ ত্যাগ করে এবং বিশেষত নির্বাচনের সময় দল ত্যাগ করে তার চেয়ে বড় জ্ঞানপাপী আর কেউ হতে পারে না, এ বিশ্বাসে আমি অটল থাকব। শুধু আদর্শ ত্যাগ নয়, নতুন আদর্শ গ্রহণ ৭০-৮০ বছর বয়সে, তা পাপিষ্ঠদেরও হার মানায়।

লেখক : সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা