শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

১১৪ বছর পরে গণতন্ত্র

অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
১১৪ বছর পরে গণতন্ত্র

১৯০৫ সালে মহাত্মা গান্ধী সাতটি মৃত্যুসম পাপের কথা বলেছিলেন যাতে ছিল সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বৈজ্ঞানিক, জ্ঞান এমনকি বিবেকহীন আনন্দের মতো মহাপাপের কথা। সেগুলো হলো : Wealth without Work (বিনাপরিশ্রমে সম্পদের মালিক হওয়া). Pleasure without Conscience (বিবেকহীন আনন্দ). Science without Humanity (মানবতাশূন্য বিজ্ঞান). Knowledge without Character (চরিত্রহীন পণ্ডিত ব্যক্তি). Politics without Principle (নীতিবিবর্জিত রাজনীতি). Commerce without Morality নৈতিকতাবিবর্জিত বাণিজ্য) এবং Worship without Sacrifice (আত্মোৎসর্গ ছাড়া পূজা বা অর্চনা).

১৯০৫-এর পরে আজ ২০১৯ সাল। ১১৪ বছর পরে উপমহাদেশে নীতিবিবর্জিত রাজনীতির এক চরম পর্যায়। আগেও তা ছিল, তবে যৎসামান্য। আমার জানা মতে, ১৯৭০ সালে প্রাদেশিক পরিষদ ও জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে হিমালয়সম উচ্চতায় অধিষ্ঠিত বাঙালির প্রাণের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, পরবর্তীতে জাতির পিতা, তিনি যাদের মনোনয়ন দিয়েছিলেন, ওইসব মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে কারও দাঁড়ানোর সাহস ছিল না। শুধু প্রাদেশিক পরিষদে কুমিল্লার চান্দিনা আসনে অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ স্বতন্ত্র দাঁড়িয়ে জামানত হারান। জাতির জনকের নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হলো। বাঙালির আরাধ্য সেই মহাপুরুষ শুধু বঙ্গবন্ধু নন, মহানায়ক নন এখন তিনি জাতির পিতা। ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো কোনো আসনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল। দুটো আসনে টাঙ্গাইলের কালিহাতী এবং কুমিল্লার দাউদকান্দি হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছিল। কালিহাতীতে শাজাহান সিরাজ এবং লতিফ সিদ্দিকীর মধ্যে আর দাউদকান্দিতে খুনি মোশতাক ও রশিদ ইঞ্জিনিয়ারের মধ্যে। অবশ্য এই স্থলে জাসদের এ দুজনের জন্মই আওয়ামী লীগের ঘরে। তারা স্বাধীনতা-উত্তর নতুন দল জাসদের প্রতিষ্ঠাকালীন নেতা। ’৭৩-এর নির্বাচনেও কুমিল্লা-৭ চান্দিনা থেকে বঙ্গবন্ধুর মনোনীত প্রার্থী হলেন আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা, বঙ্গবন্ধুর প্রিয় পাত্র হাজী রমিজউদ্দীন। এবারও অধ্যাপক আলী আশরাফ স্বতন্ত্র প্রার্থী। এবার তিনি প্রার্থী হয়েছেন খুনি মোশতাকের সহযোগিতা নিয়ে। হাজী রমিজউদ্দীন ছিলেন বঙ্গবন্ধুর অত্যন্ত প্রিয়, নির্লোভ নেতা। যেহেতু তার বাড়ি বাবুটীপাড়া অর্থাৎ চান্দিনা থানার বাইরে, তাই খুনি মোশতাক চান্দিনায় স্থায়ীভাবে বসবাসরত হাজীকে হারানোর জন্য আঞ্চলিকতার ধুয়া তুলে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সামান্য ভোটের ব্যবধানে জয়ী হতে সাহায্য করেন।

নীতিবিবর্জিত রাজনীতি ব্যাপকভাবে শুরু হয় জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসনামলে। তিনি তখন মৃত বা বিলুপ্ত দলের রাজনৈতিক নেতাদের যাদের স্বাধীন বাংলাদেশে বসবাসের কোনো অধিকার ছিল না, তাদের দিয়ে শুরু করেন নীতিবিবর্জিত রাজনীতি। ক্ষণিকের জন্য লাভবান হলেও বেশি দিন বাঁচতে পারেননি। জিয়ার নীতিবিবর্জিত রাজনীতির উত্তরাধিকার হিসেবে বিএনপি, রাজনৈতিক নেতৃত্বের একই শিক্ষা, একই পথচলা। সামান্য অর্থ লোভে, ক্ষমতার লোভে একজন রাজনৈতিক নেতা তার বিবেক, দলীয় আদর্শ সব বিসর্জন দিয়ে রাজনৈতিক দল পরিবর্তন করেন।

বঙ্গবন্ধুর হাতে তৈরি ছাত্রলীগের সভাপতি হতে পারা এক বিরাট অর্জন। দেখা গেল ছাত্রলীগের সভাপতি হয়েও আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেতে ব্যর্থ হয়ে, বাঙালি জাতীয়তাবাদের সম্পূর্ণ বিপরীত মেরুতে অবস্থিত বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচনে নেমে পড়েন। তারপর ‘৯৬, ২০০১-এর নির্বাচনের নীতিবদলের হাওয়া দুই দলেই প্রচণ্ডভাবে দোল খেতে লাগল। ১৯৭০ সালে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি। ছাত্রলীগের এমন কোনো কর্মী নেই, যিনি একাধারে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি হয়েছিলেন। তিনিও বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ ছেড়ে বা যাদের সঙ্গে রাজনীতি করছেন, তা দেখলে বা শুনলে আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই। কেননা, তাদের পেছনে দাঁড়িয়ে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু সেøাগান ধরে ’৭০-এ নির্বাচন, ’৭১-এ স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছি।

আসলে নীতিবিবর্জিত রাজনীতির অন্যতম কারণ প্রকৃত শিক্ষার অভাব। অতিদ্রুত বিশাল কিছু হওয়ার আকাক্সক্ষা। আজকের রাজনীতিবিদরা যদি নেলসন ম্যান্ডেলা, দালাইলামা, মাও সে তুং লেনিন, মহাত্মা গান্ধী, সুভাষ বোস সর্বোপরি বঙ্গবন্ধুর জীবনের ইতিবৃত্তান্ত পড়তেন তাহলেও এই দলবদলের প্রার্থী হতে পারতেন না। হলেও ন্যূনতম অনুশোচনা হতো। মহাত্মা গান্ধীর উল্লিখিত সাতটি মৃত্যুসম পাপ আজ তাদের উদ্দেশ্যেই উৎসর্গ করলাম। আজকের জাতির পিতা, শেখ মুজিব কোনো ব্যক্তির নাম বা কোনো দলীয় প্রধান নয়, শেখ মুজিব এক কালজয়ী আদর্শ, এক জ্বলন্ত শিখা। এই অগ্নিশিখার আলোকে অনাগত ভবিষ্যতের অগণিত নিপীড়িত জনতা আলোর পথ দেখে নেবে। বিশ্বের যেখানে অত্যাচার, অনাচার, সাম্রাজ্যবাদী শোষণ-শাসন, ফ্যাসিবাদী নির্যাতন, নির্মম আঞ্চলিক বৈষম্য বিরাজমান, সেসব এলাকার মানুষের জন্য শেখ মুজিব এক বলিষ্ঠ কণ্ঠ, সোচ্চার প্রতিবাদ, স্বৈরতন্ত্র ও সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে অনড় চ্যালেঞ্জ; বাস্তব, প্রাণবন্ত ও নির্ভেজাল গণতন্ত্রের প্রতীক এবং শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার বিমূর্ত প্রকাশ। অন্যান্য বহু প্রসঙ্গ না টেনেও শুধু নেতা প্রণীত ছয় দফা কর্মসূচির আলোকেই উপরিউক্ত সত্যকে নির্দ্বিধায় প্রতিষ্ঠিত করা যায়। বঙ্গবন্ধুর ছয দফা যদিও পাকিস্তানের দুটি বিচ্ছিন্ন অংশের আঞ্চলিক বৈষম্য দূরীকরণের একটা রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক কর্মসূচি ছিল, ১৯৭১-এ সেটা বাংলাদেশের জন্য এক দফায় রূপান্তরিত হলেও অদূর ভবিষ্যতে এর আবেদন চিরন্তন বলেই আমাদের বিশ্বাস। ছয় দফাই পরিণত হয় এক দফায় ‘স্বাধীনতা’। ইচ্ছা করলেই শুধু বাঙালির দাবির সঙ্গে সামান্যতম অবহেলা প্রদর্শন করলেই তিনি হতে পারতেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। সব হুঙ্কার, পাকিস্তানের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ৭ মার্চ যেই ঐতিহাসিক ঘোষণা দিলেন, ইতিহাসে তা বিরল। তাই আজ ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বের কাছে স্বীকৃত এক আন্তর্জাতিক দলিল।

এই চেতনাবোধের গভীরতা আর ব্যাপ্তির পেছনে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ কর্ম-প্রচেষ্টা এবং সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক প্রোগ্রাম। বাংলাদেশ আজ স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। আর পাকিস্তান ভগ্নোন্মুখ। বিদ্রোহ ও বিক্ষোভ ঘনায়িত। পাকিস্তানের অস্তিত্ব প্রায়-বিলীয়মান। এই মুহূর্তে ভগ্নোন্মুখ পাকিস্তানের আশু বিচ্ছিন্নতা রোধের জন্য প্রয়োজন বঙ্গবন্ধু প্রণীত ছয় দফা কর্মসূচির অনুরূপ কোনো বাস্তব ও বিজ্ঞানভিত্তিক পদক্ষেপ গ্রহণ। যে ছয় দফার আক্ষরিক প্রয়োগ হয়তো সেখানে সম্ভব নয় কিন্তু তার গভীরতম অন্তরে নিহিত চূড়ান্ত বক্তব্যটিকে গ্রহণ করতেই হবে। মার্কসবাদ-লেনিনবাদও প্রণেতাদের ধ্যান-ধারণাকে অতিক্রম করে অবস্থা ও অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে রূপান্তরিত হয়েছে। বাস্তব প্রয়োগ ক্ষেত্রে লক্ষিত হয়েছে বিভিন্নতা। এটা নিতান্ত স্বাভাবিক এবং স্বাভাবিক বলেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রতিষ্ঠিত সমাজতন্ত্রে কতকগুলো মৌলিক পার্থক্যও রয়েছে।

যা বলছিলামÑ নীতিবিবর্জিত রাজনীতি। ’৯১-’৯৬-তে বিএনপির মন্ত্রী, ’৯৬-এর নির্বাচনে এসে আওয়ামী লীগে মনোনয়নপ্রত্যাশী এবং আওয়ামী লীগের প্রার্থী। জয়-পরাজয় তাদের কাছে তুচ্ছ। পুনরায় ১৯৯৬-২০০১ আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য, ২০০১-এ আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দিতে না চাইলে ছোটেন হাওয়া ভবনের দিকে, মাঝপথ থেকে ফিরিয়ে এনে পুনরায় মনোনয়ন দেওয়া হয়। দলীয় আদর্শ, দলীয় আনুগত্য যাদের কাছে মুখ্য নয়, উদ্দেশ্য শুধু এমপি হওয়া এবং এলাকায় জমিদারিত্ব বহাল রাখা। মানুষের খাদেম হওয়া নয়। সেই ক্ষেত্রে গান্ধীজির অমোঘ বর্ণীত ‘নীতিবিবর্জিত রাজনীতি এক মহাপাপ’-তাদের জন্যই নিবেদন।

বর্তমান গণতান্ত্রিক চর্চায়, আদর্শ ও নৈতিকতা কি বিবর্জিত হবে? সমাজতন্ত্রের চেতনা ধূলিসাৎ হওয়া, সমাজতান্ত্রিক ধব্জাধারী জনগণ আজ কীসের বিরোধিতা করছেন বরং তারা বিভিন্ন উগ্র ধর্মীয় শক্তিকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর ছাত্রলীগ দ্বিধাবিভক্ত হলো, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশে, নেপথ্যের কারণ কী, রাজনৈতিক গবেষকরা হয়তো কখনো খুঁজে পাবেন না। সেটা কোনো নীতি বা আদর্শের দ্বন্দ্ব ছিল না। অতি উচ্চভিলাষী কিছু লোকের ধারণা বা কৌশলের বাইরে গিয়ে দেশ স্বাধীন হয়ে যাওয়াটাই ছিল তাদের কাছে অপ্রাপ্তি। যেই আদর্শ নিয়ে চারটি মৌলিক চেতনা নিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, সেই চেতনা থেকে সরে গিয়ে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য ছাত্রলীগের একটি মেধাবী গ্রুপকে ধ্বংস করে দিলেন, কীসের স্বার্থে? ১৯৭৩ সালে জাসদ ছাত্রলীগের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের এক সম্মেলনে তখনকার ছাত্রনেতা মাহমুদুর রহমান মান্না তার বক্তৃতায় ছাত্রদের কাছে সহজ প্রশংসার জন্য এক উদ্ধৃতি দিলেনÑ ‘এক ইন্দিরা তিন মুজিব’। তারপর উনি ব্যাখ্যা করলেন বাংলাদেশের ১০০ টাকা সমান ভারতের ৩৩ টাকা।

তাই এক ইন্দিরা সমান তিন মুজিব। আজকের মান্নার নীতিবিবর্জিত রাজনীতি দেখে মনে হচ্ছে, মান্না কোনো মানুষের সঙ্গে তুলনীয় নয়, অন্য কোনো কিছুর সঙ্গেই তুলনা চলে। তবে বঙ্গবন্ধুকে উপমহাদেশের এক মহান নেত্রীর সঙ্গে তুলনা করায় স্বস্তিই পেয়েছিলাম। এবারের নির্বাচনে যেভাবে দলবদল বা নীতি বিসর্জন হচ্ছে, তা দেখলে হয়তো মহাত্মা গান্ধী আত্মহত্যার পথ বেছে নিতেন।  একজন বয়স্ক মানুষ যখন জীবনের ক্রান্তিকালে এসে নানা অজুহাতে আদর্শ ত্যাগ করে এবং বিশেষত নির্বাচনের সময় দল ত্যাগ করে তার চেয়ে বড় জ্ঞানপাপী আর কেউ হতে পারে না, এ বিশ্বাসে আমি অটল থাকব। শুধু আদর্শ ত্যাগ নয়, নতুন আদর্শ গ্রহণ ৭০-৮০ বছর বয়সে, তা পাপিষ্ঠদেরও হার মানায়।

লেখক : সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা