শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

১১৪ বছর পরে গণতন্ত্র

অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
১১৪ বছর পরে গণতন্ত্র

১৯০৫ সালে মহাত্মা গান্ধী সাতটি মৃত্যুসম পাপের কথা বলেছিলেন যাতে ছিল সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বৈজ্ঞানিক, জ্ঞান এমনকি বিবেকহীন আনন্দের মতো মহাপাপের কথা। সেগুলো হলো : Wealth without Work (বিনাপরিশ্রমে সম্পদের মালিক হওয়া). Pleasure without Conscience (বিবেকহীন আনন্দ). Science without Humanity (মানবতাশূন্য বিজ্ঞান). Knowledge without Character (চরিত্রহীন পণ্ডিত ব্যক্তি). Politics without Principle (নীতিবিবর্জিত রাজনীতি). Commerce without Morality নৈতিকতাবিবর্জিত বাণিজ্য) এবং Worship without Sacrifice (আত্মোৎসর্গ ছাড়া পূজা বা অর্চনা).

১৯০৫-এর পরে আজ ২০১৯ সাল। ১১৪ বছর পরে উপমহাদেশে নীতিবিবর্জিত রাজনীতির এক চরম পর্যায়। আগেও তা ছিল, তবে যৎসামান্য। আমার জানা মতে, ১৯৭০ সালে প্রাদেশিক পরিষদ ও জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে হিমালয়সম উচ্চতায় অধিষ্ঠিত বাঙালির প্রাণের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, পরবর্তীতে জাতির পিতা, তিনি যাদের মনোনয়ন দিয়েছিলেন, ওইসব মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে কারও দাঁড়ানোর সাহস ছিল না। শুধু প্রাদেশিক পরিষদে কুমিল্লার চান্দিনা আসনে অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ স্বতন্ত্র দাঁড়িয়ে জামানত হারান। জাতির জনকের নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হলো। বাঙালির আরাধ্য সেই মহাপুরুষ শুধু বঙ্গবন্ধু নন, মহানায়ক নন এখন তিনি জাতির পিতা। ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো কোনো আসনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল। দুটো আসনে টাঙ্গাইলের কালিহাতী এবং কুমিল্লার দাউদকান্দি হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছিল। কালিহাতীতে শাজাহান সিরাজ এবং লতিফ সিদ্দিকীর মধ্যে আর দাউদকান্দিতে খুনি মোশতাক ও রশিদ ইঞ্জিনিয়ারের মধ্যে। অবশ্য এই স্থলে জাসদের এ দুজনের জন্মই আওয়ামী লীগের ঘরে। তারা স্বাধীনতা-উত্তর নতুন দল জাসদের প্রতিষ্ঠাকালীন নেতা। ’৭৩-এর নির্বাচনেও কুমিল্লা-৭ চান্দিনা থেকে বঙ্গবন্ধুর মনোনীত প্রার্থী হলেন আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা, বঙ্গবন্ধুর প্রিয় পাত্র হাজী রমিজউদ্দীন। এবারও অধ্যাপক আলী আশরাফ স্বতন্ত্র প্রার্থী। এবার তিনি প্রার্থী হয়েছেন খুনি মোশতাকের সহযোগিতা নিয়ে। হাজী রমিজউদ্দীন ছিলেন বঙ্গবন্ধুর অত্যন্ত প্রিয়, নির্লোভ নেতা। যেহেতু তার বাড়ি বাবুটীপাড়া অর্থাৎ চান্দিনা থানার বাইরে, তাই খুনি মোশতাক চান্দিনায় স্থায়ীভাবে বসবাসরত হাজীকে হারানোর জন্য আঞ্চলিকতার ধুয়া তুলে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সামান্য ভোটের ব্যবধানে জয়ী হতে সাহায্য করেন।

নীতিবিবর্জিত রাজনীতি ব্যাপকভাবে শুরু হয় জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসনামলে। তিনি তখন মৃত বা বিলুপ্ত দলের রাজনৈতিক নেতাদের যাদের স্বাধীন বাংলাদেশে বসবাসের কোনো অধিকার ছিল না, তাদের দিয়ে শুরু করেন নীতিবিবর্জিত রাজনীতি। ক্ষণিকের জন্য লাভবান হলেও বেশি দিন বাঁচতে পারেননি। জিয়ার নীতিবিবর্জিত রাজনীতির উত্তরাধিকার হিসেবে বিএনপি, রাজনৈতিক নেতৃত্বের একই শিক্ষা, একই পথচলা। সামান্য অর্থ লোভে, ক্ষমতার লোভে একজন রাজনৈতিক নেতা তার বিবেক, দলীয় আদর্শ সব বিসর্জন দিয়ে রাজনৈতিক দল পরিবর্তন করেন।

বঙ্গবন্ধুর হাতে তৈরি ছাত্রলীগের সভাপতি হতে পারা এক বিরাট অর্জন। দেখা গেল ছাত্রলীগের সভাপতি হয়েও আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেতে ব্যর্থ হয়ে, বাঙালি জাতীয়তাবাদের সম্পূর্ণ বিপরীত মেরুতে অবস্থিত বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচনে নেমে পড়েন। তারপর ‘৯৬, ২০০১-এর নির্বাচনের নীতিবদলের হাওয়া দুই দলেই প্রচণ্ডভাবে দোল খেতে লাগল। ১৯৭০ সালে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি। ছাত্রলীগের এমন কোনো কর্মী নেই, যিনি একাধারে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি হয়েছিলেন। তিনিও বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ ছেড়ে বা যাদের সঙ্গে রাজনীতি করছেন, তা দেখলে বা শুনলে আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই। কেননা, তাদের পেছনে দাঁড়িয়ে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু সেøাগান ধরে ’৭০-এ নির্বাচন, ’৭১-এ স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছি।

আসলে নীতিবিবর্জিত রাজনীতির অন্যতম কারণ প্রকৃত শিক্ষার অভাব। অতিদ্রুত বিশাল কিছু হওয়ার আকাক্সক্ষা। আজকের রাজনীতিবিদরা যদি নেলসন ম্যান্ডেলা, দালাইলামা, মাও সে তুং লেনিন, মহাত্মা গান্ধী, সুভাষ বোস সর্বোপরি বঙ্গবন্ধুর জীবনের ইতিবৃত্তান্ত পড়তেন তাহলেও এই দলবদলের প্রার্থী হতে পারতেন না। হলেও ন্যূনতম অনুশোচনা হতো। মহাত্মা গান্ধীর উল্লিখিত সাতটি মৃত্যুসম পাপ আজ তাদের উদ্দেশ্যেই উৎসর্গ করলাম। আজকের জাতির পিতা, শেখ মুজিব কোনো ব্যক্তির নাম বা কোনো দলীয় প্রধান নয়, শেখ মুজিব এক কালজয়ী আদর্শ, এক জ্বলন্ত শিখা। এই অগ্নিশিখার আলোকে অনাগত ভবিষ্যতের অগণিত নিপীড়িত জনতা আলোর পথ দেখে নেবে। বিশ্বের যেখানে অত্যাচার, অনাচার, সাম্রাজ্যবাদী শোষণ-শাসন, ফ্যাসিবাদী নির্যাতন, নির্মম আঞ্চলিক বৈষম্য বিরাজমান, সেসব এলাকার মানুষের জন্য শেখ মুজিব এক বলিষ্ঠ কণ্ঠ, সোচ্চার প্রতিবাদ, স্বৈরতন্ত্র ও সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে অনড় চ্যালেঞ্জ; বাস্তব, প্রাণবন্ত ও নির্ভেজাল গণতন্ত্রের প্রতীক এবং শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার বিমূর্ত প্রকাশ। অন্যান্য বহু প্রসঙ্গ না টেনেও শুধু নেতা প্রণীত ছয় দফা কর্মসূচির আলোকেই উপরিউক্ত সত্যকে নির্দ্বিধায় প্রতিষ্ঠিত করা যায়। বঙ্গবন্ধুর ছয দফা যদিও পাকিস্তানের দুটি বিচ্ছিন্ন অংশের আঞ্চলিক বৈষম্য দূরীকরণের একটা রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক কর্মসূচি ছিল, ১৯৭১-এ সেটা বাংলাদেশের জন্য এক দফায় রূপান্তরিত হলেও অদূর ভবিষ্যতে এর আবেদন চিরন্তন বলেই আমাদের বিশ্বাস। ছয় দফাই পরিণত হয় এক দফায় ‘স্বাধীনতা’। ইচ্ছা করলেই শুধু বাঙালির দাবির সঙ্গে সামান্যতম অবহেলা প্রদর্শন করলেই তিনি হতে পারতেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। সব হুঙ্কার, পাকিস্তানের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ৭ মার্চ যেই ঐতিহাসিক ঘোষণা দিলেন, ইতিহাসে তা বিরল। তাই আজ ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বের কাছে স্বীকৃত এক আন্তর্জাতিক দলিল।

এই চেতনাবোধের গভীরতা আর ব্যাপ্তির পেছনে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ কর্ম-প্রচেষ্টা এবং সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক প্রোগ্রাম। বাংলাদেশ আজ স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। আর পাকিস্তান ভগ্নোন্মুখ। বিদ্রোহ ও বিক্ষোভ ঘনায়িত। পাকিস্তানের অস্তিত্ব প্রায়-বিলীয়মান। এই মুহূর্তে ভগ্নোন্মুখ পাকিস্তানের আশু বিচ্ছিন্নতা রোধের জন্য প্রয়োজন বঙ্গবন্ধু প্রণীত ছয় দফা কর্মসূচির অনুরূপ কোনো বাস্তব ও বিজ্ঞানভিত্তিক পদক্ষেপ গ্রহণ। যে ছয় দফার আক্ষরিক প্রয়োগ হয়তো সেখানে সম্ভব নয় কিন্তু তার গভীরতম অন্তরে নিহিত চূড়ান্ত বক্তব্যটিকে গ্রহণ করতেই হবে। মার্কসবাদ-লেনিনবাদও প্রণেতাদের ধ্যান-ধারণাকে অতিক্রম করে অবস্থা ও অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে রূপান্তরিত হয়েছে। বাস্তব প্রয়োগ ক্ষেত্রে লক্ষিত হয়েছে বিভিন্নতা। এটা নিতান্ত স্বাভাবিক এবং স্বাভাবিক বলেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রতিষ্ঠিত সমাজতন্ত্রে কতকগুলো মৌলিক পার্থক্যও রয়েছে।

যা বলছিলামÑ নীতিবিবর্জিত রাজনীতি। ’৯১-’৯৬-তে বিএনপির মন্ত্রী, ’৯৬-এর নির্বাচনে এসে আওয়ামী লীগে মনোনয়নপ্রত্যাশী এবং আওয়ামী লীগের প্রার্থী। জয়-পরাজয় তাদের কাছে তুচ্ছ। পুনরায় ১৯৯৬-২০০১ আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য, ২০০১-এ আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দিতে না চাইলে ছোটেন হাওয়া ভবনের দিকে, মাঝপথ থেকে ফিরিয়ে এনে পুনরায় মনোনয়ন দেওয়া হয়। দলীয় আদর্শ, দলীয় আনুগত্য যাদের কাছে মুখ্য নয়, উদ্দেশ্য শুধু এমপি হওয়া এবং এলাকায় জমিদারিত্ব বহাল রাখা। মানুষের খাদেম হওয়া নয়। সেই ক্ষেত্রে গান্ধীজির অমোঘ বর্ণীত ‘নীতিবিবর্জিত রাজনীতি এক মহাপাপ’-তাদের জন্যই নিবেদন।

বর্তমান গণতান্ত্রিক চর্চায়, আদর্শ ও নৈতিকতা কি বিবর্জিত হবে? সমাজতন্ত্রের চেতনা ধূলিসাৎ হওয়া, সমাজতান্ত্রিক ধব্জাধারী জনগণ আজ কীসের বিরোধিতা করছেন বরং তারা বিভিন্ন উগ্র ধর্মীয় শক্তিকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর ছাত্রলীগ দ্বিধাবিভক্ত হলো, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশে, নেপথ্যের কারণ কী, রাজনৈতিক গবেষকরা হয়তো কখনো খুঁজে পাবেন না। সেটা কোনো নীতি বা আদর্শের দ্বন্দ্ব ছিল না। অতি উচ্চভিলাষী কিছু লোকের ধারণা বা কৌশলের বাইরে গিয়ে দেশ স্বাধীন হয়ে যাওয়াটাই ছিল তাদের কাছে অপ্রাপ্তি। যেই আদর্শ নিয়ে চারটি মৌলিক চেতনা নিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, সেই চেতনা থেকে সরে গিয়ে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য ছাত্রলীগের একটি মেধাবী গ্রুপকে ধ্বংস করে দিলেন, কীসের স্বার্থে? ১৯৭৩ সালে জাসদ ছাত্রলীগের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের এক সম্মেলনে তখনকার ছাত্রনেতা মাহমুদুর রহমান মান্না তার বক্তৃতায় ছাত্রদের কাছে সহজ প্রশংসার জন্য এক উদ্ধৃতি দিলেনÑ ‘এক ইন্দিরা তিন মুজিব’। তারপর উনি ব্যাখ্যা করলেন বাংলাদেশের ১০০ টাকা সমান ভারতের ৩৩ টাকা।

তাই এক ইন্দিরা সমান তিন মুজিব। আজকের মান্নার নীতিবিবর্জিত রাজনীতি দেখে মনে হচ্ছে, মান্না কোনো মানুষের সঙ্গে তুলনীয় নয়, অন্য কোনো কিছুর সঙ্গেই তুলনা চলে। তবে বঙ্গবন্ধুকে উপমহাদেশের এক মহান নেত্রীর সঙ্গে তুলনা করায় স্বস্তিই পেয়েছিলাম। এবারের নির্বাচনে যেভাবে দলবদল বা নীতি বিসর্জন হচ্ছে, তা দেখলে হয়তো মহাত্মা গান্ধী আত্মহত্যার পথ বেছে নিতেন।  একজন বয়স্ক মানুষ যখন জীবনের ক্রান্তিকালে এসে নানা অজুহাতে আদর্শ ত্যাগ করে এবং বিশেষত নির্বাচনের সময় দল ত্যাগ করে তার চেয়ে বড় জ্ঞানপাপী আর কেউ হতে পারে না, এ বিশ্বাসে আমি অটল থাকব। শুধু আদর্শ ত্যাগ নয়, নতুন আদর্শ গ্রহণ ৭০-৮০ বছর বয়সে, তা পাপিষ্ঠদেরও হার মানায়।

লেখক : সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

১ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে