শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ক্লান্ত রাজ্জাক পরাজিত নাকি জামায়াত নিয়ে নতুন কৌশল

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ক্লান্ত রাজ্জাক পরাজিত নাকি জামায়াত নিয়ে নতুন কৌশল

কয়েক দিন ধরে একাত্তরের পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ধর্মান্ধ সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীর ভিতরের মতবিরোধ নিয়ে গণমাধ্যম সরব। মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের নিন্দিত ভূমিকা, সেই ভূমিকার জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়া এবং দলের নাম বিলুপ্ত করাসহ মতবিরোধের জেরে দলটির  সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক জামায়াত থেকে পদত্যাগ করার পর বিষয়টি আলোচনার ঝড় তোলে। লন্ডনে স্বেচ্ছা নির্বাসন থেকে জামায়াতে ইসলামীর এই নেতার পদত্যাগ আলোচনা, সমালোচনা, বিতর্ক ও রহস্যের জন্ম দিয়েছে। প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক যে, জামায়াতের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে যখন একে একে ফাঁসিতে ঝুলেছেন তখন মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য গঠিত ট্রাইব্যুনালে ব্যারিস্টার রাজ্জাকই যেখানে তাদের বাঁচাতে তুমুল আইনি লড়াই করেছেন, একপর্যায়ে রাজনৈতিক পরিস্থিতি তার দলের জন্য চরম প্রতিকূলে চলে যাওয়ায় তিনি নীরবে লন্ডনে স্বেচ্ছানির্বাসন নিয়েছেন এবং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোটের জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের চরম ভরাডুবি, সরকারি মহল থেকে আদালতের সিদ্ধান্ত এলেই জামায়াত নিষিদ্ধ হবে, এমন ঘোষণা আসার পরেই কেন তার এই বোধোদয় ও পদত্যাগ? এটা কী দেশে ফিরে এসে নিরাপদ জীবনযাপন অথবা একই সঙ্গে নতুন নামে জামায়াতকে পুনর্বাসিত করার কৌশল? ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক একজন মেধাবী আইনজীবীই নন, আদালতপাড়ায় তার নামের যশ-খ্যাতিও রয়েছে। এ ধরনের একজন মেধাবী বিচক্ষণ মানুষ টানা ৩০ বছর জামায়াতের রাজনীতি করে একে একে প্রতিটি সিঁড়ি পথে দলের কাছে বিশ্বস্ততা ও আনুগত্যের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে দলের নেতৃত্বের শীর্ষ পর্যায়ে এসে হঠাৎ কেন তার মনে হলো, একাত্তরের ভূমিকার কারণে দেশবাসীর কাছে ঘৃণার পাত্র হয়েও স্বাধীনতার বিরোধিতা করে কোনো রাজনৈতিক দল কোথাও টিকেনি, টিকতে পারে না। এখন কেন মনে হলো, একাত্তরের অপরাধের জন্য দলটির ক্ষমা চাওয়া উচিত এবং রাজনৈতিক ভাবাদর্শে পরিবর্তন আনা উচিত? তিনি যখন জামায়াতে যোগদান করেন জামায়াতের চিন্তা ও আদর্শে বিশ্বাসী হয়ে তার সদস্য পদ গ্রহণ করেছিলেন এবং দিনে দিনে জীবনের ৩০টি বছর দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ ছিলেন, তখন কি জানতেন না জামায়াত একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে শুধু বিরোধিতাই করেনি, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর হিসেবে মানবতাবিরোধী জঘন্য অপরাধ সংঘটনে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছে এবং অস্ত্র হাতে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে? তিনি কি জানতেন না, জামায়াতে ইসলামী স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটি ঘৃণিত রাজনৈতিক দল? তিনি কি দেখেননি, জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির শিক্ষাঙ্গনগুলোতে অস্ত্রের দাপটে রগকাটা রাজনীতির প্রবর্তন করে তারুণ্যের শক্তির প্রতিরোধের মুখে বার বার ক্ষোভ ও ঘৃণার আগুনে পুড়েছে?

ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেছেন, ‘আসলে আমি তো একজন মুসলিম ডেমোক্র্যাট। ইসলামী মূল্যবোধকে সবচেয়ে বড় মূল্যবোধ মনে করি, যদিও আমি মনে করি ধর্মনিরপেক্ষ কাঠামোর মধ্যেই ইসলামী মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার কাজ করতে হবে। সুতরাং এই মূল্যবোধের প্রসার ঘটানোর জন্যই আমি মনে করেছিলাম জামায়াত উপযুক্ত ফোরাম।’ তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তখন জামায়াতে যোগ দেওয়ার সময় আপনার কি মনে হয়নি দলটির একাত্তরের দায় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে? ব্যারিস্টার রাজ্জাক তার জবাবে বলেছেন, ‘ওই সময় এটি কোনো বাধা ছিল না। কারণ ’৮৬-তে জামায়াত যুগপৎ আন্দোলন করেছে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সঙ্গে। ’৮৬-এর নির্বাচনে বিএনপি আসেনি। কিন্তু জামায়াত আওয়ামী লীগের পাশাপাশি অংশ নিয়েছে। তখন বিষয়টা বড় হয়ে ওঠেনি। ’৯০-তে আমার মধ্যে এই ধারণা তৈরি হয় যে, একাত্তরের বিষয়টি নিয়ে অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে। ওই সময় আমি চীনে এক সম্মেলনে গিয়েছিলাম, সেখানে পাকিস্তান থেকে গিয়েছিলেন দেশটির প্রধান বিচারপতি নাসিম হাসান শাহ। তারা ফেরার পথে ঢাকা হয়ে গিয়েছিলেন। ঢাকায় তখন সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি ছিলেন ড. কামাল হোসেন এবং প্রধান বিচারপতি ছিলেন সাহাবুদ্দিন আহমদ। পাকিস্তানের বিচারপতিরা ছিলেন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে। সেখান থেকে বিচারপতি নাসিম হাসান শাহ আমাকে ফোনে ডাকলেন। উদীয়মান আইনজীবী হিসেবে তারা আমাকে বেশ সম্মান দিয়েছিলেন। বিচারপতি শাহ আমাকে বললেন, দল হিসেবে একাত্তরের বিষয়টির যদি সুরাহা করতে না পারে তাহলে জামায়াত বেশিদূর এগোতে পারবে না।’ ব্যারিস্টার রাজ্জাক সেদিন পাকিস্তানের বিচারপতিকেও বলেননি যে, একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের জন্য পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়া উচিত এবং বাংলাদেশের পাওনা পরিশোধ করা উচিত। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেছেন, ‘নব্বই দশক থেকে বিশেষ করে ’৯৪ সালে যখন গোলাম আযমের নাগরিকত্ব প্রদানের বিষয়টি সমাধান হয়ে যায়, তখন থেকেই তিনি দলে ব্যক্তিগত পর্যায়ে একাত্তর প্রশ্নে ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি আলোচনায় তোলেন এবং ২০০১ সালে লিখিতভাবে সে বছরের ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে তিনজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের সহযোগিতায় ক্ষমা চাওয়ার বিবৃতির খসড়া তৈরি করে দিয়েছিলাম।’ একটি বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্যারিস্টার রাজ্জাক মিসরের সন্ত্রাসবাদী ধর্মান্ধ সংগঠন ব্রাদারহুড যেভাবে ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি করে পরিবর্তন এনে ক্ষমতায় এসেছে এবং তুরস্কে একে পার্টির ইতিহাস তুলে ধরে এরদোগানের ক্ষমতাসীন হওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। জামায়াত এখানে যেভাবে ক্ষমতায় আসতে চেয়েছে, এরদোগান সেভাবেই তুরস্কে ক্ষমতায় এসেছেন। ব্যারিস্টার রাজ্জাক দলে সংস্কারের কথা বললেও জামায়াতকে একটি সন্ত্রাসবাদী দল না বলে বার বার উদার গণতন্ত্রী মুসলিম দল হিসেবেই তুলে ধরতে চেয়েছেন। তার গোটা সাক্ষাৎকার পাঠ করে কোথাও মনে হয়নি, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের বর্বরতার কারণে অভিশপ্ত জামায়াতে ইসলামীর মতো দলে তিন দশক সক্রিয় ভূমিকা ও নেতৃত্বে থাকার কারণে কোনো আত্মগ্লানি ও অনুশোচনায় ভুগছেন। বরং এই দল করার আত্ম অহংকার আছে এবং দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে চেয়েছেন, জামায়াত সন্ত্রাসবাদী দল নয়। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট পর্যন্ত তার দৌড়ঝাঁপের কথা যেমন উঠে এসেছে, তেমনি বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকের সঙ্গে ওঠাবসাকালে তিনি জামায়াত সম্পর্কে যে উচ্চ ধারণা দিয়েছেন সেটি প্রাধান্য পেয়েছে এবং কর্মপরিষদে নেওয়া দলের সংস্কার প্রস্তাব মজলিশে শূরায় নাকচ হয়ে যাওয়া এবং দল থেকে দু-একজনের বহিষ্কার বা দলত্যাগ নিয়ে তিনি বিচলিত হননি। এমনকি একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়ে ফাঁসিতে ঝুলে যাওয়া নেতাদের রক্ষায় যে লড়াই করেছেন তা নিয়ে তার অহংকারও রয়েছে। ব্যারিস্টার রাজ্জাক যদি মনেপ্রাণে মুক্তিযুদ্ধকে মেনে নিয়ে স্বাধীনতার প্রতি আনুগত্য, বিশ্বাস রেখে একটি উদার গণতান্ত্রিক ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী মুসলিম রাজনৈতিক দলের কথা চিন্তা করতেন এবং মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন তাহলে তিনি যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দিতেন না। তিনি যদি মনেই করতেন তার চিন্তা, মেধা দিয়ে দলকে সংস্কারের পথে নিয়ে আসতে পারবেন তাহলে প্রথমেই দলের যেসব শীর্ষ নেতা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে আল-বদর বাহিনীর মতো পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর দোসর সংগঠন হিসেবে নজিরবিহীন বর্বরতায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাদের দলের নেতৃত্বে রেখে এবং একাত্তরে অমার্জনীয় অপরাধের জন্য ক্ষমা না চাওয়া দলটিতে যোগ দিতেন না। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বাংলাদেশের প্রতি আনুগত্যের চেয়ে, পাকিস্তানের প্রতি হৃদয় নিসৃত প্রেম ও একাত্তরে জামায়াতের ভূমিকা সঠিক ও যথার্থ মনে করেই দলটিতে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি তার সাক্ষাৎকারে বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে একুশের গ্রেনেড হামলা, ১০ ট্রাক অস্ত্র, বাংলাভাইসহ জঙ্গিবাদের উত্থানের সঙ্গে জামায়াতের সংশ্লিষ্টতাকে অস্বীকার করেছেন। তিনি যদি মনেপ্রাণে চাইতেন জামায়াত একাত্তরের অপরাধের জন্য জাতির কাছে মাফ চেয়ে দলে সংস্কার এনে উদার গণতন্ত্রী মনোভাব নিয়ে সন্ত্রাসবাদের পথ পরিহার করে রাজনীতি করুক, তাহলে তার প্রস্তাব গ্রহণ না হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দল থেকে পদত্যাগ করতেন। এখন লন্ডনে নির্বাসিত জীবনের ব্যক্তিগত দহন ও অসহায়ত্ব আর অন্যদিকে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার শাসনামলে একের পর এক আঘাতে আঘাতে ক্ষতবিক্ষত শক্তিক্ষয়ের মধ্য দিয়ে জামায়াত নামক অভিশপ্ত দলটির করুণ পরিণতি ঘটার কারণে নিজের অবস্থান নিরাপদ করতেই পুরনো দাবি তুলে পদত্যাগ করেছেনÑএ কথা বললে কি বাড়িয়ে বলা হবে? এ কথা বললে কি অসত্য বলা হবে? ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক একাত্তরের নিন্দিত ও কুখ্যাত জামায়াতের ভূমিকার দায় নিয়েই তিন দশক বিশ্বস্ততার সঙ্গে জামায়াতের রাজনীতি করেছেন। আজ শেখ হাসিনার সরকারের রাজনৈতিক কৌশল ও নির্বাচনী গণরায় নিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দান এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নিবন্ধন বাতিল হওয়া জামায়াতে ইসলামী যখন নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে ঠিক তখন শেষ বিপদের আলামত টের পেয়েই ব্যারিস্টার রাজ্জাক জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেছেন, নৈতিকতার উচ্চ আসন থেকে তিনি পদত্যাগ করেছেন, কিন্তু তার দল জামায়াত ও তার নিজের রাজনৈতিক কর্মকা- এবং আজকের বাস্তবতায় তার পদত্যাগের প্রেক্ষাপট বিচার-বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, তিনি শেখ হাসিনা সরকারের রাজনৈতিক পদক্ষেপ বা রণকৌশলের কাছে একজন পরাজিত, অসহায়, ক্লান্ত, অবসন্ন, কাপুরুষ জামায়াতি হিসেবে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন। দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায়ের পর এবং ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে-পরে জামায়াত-শিবিরের ভয়াবহ সন্ত্রাস এবং সহিংসতা গোটা বাংলাদেশ দেখলেও ব্যারিস্টার রাজ্জাক তা দেখেননি। তিনি সন্ত্রাস আর জামায়াত যে পায়ে পায়ে হাঁটে এটা স্বীকার করতে এখনো নারাজ। এ কথা সত্য মুক্তিযুদ্ধের পর জন্ম নেওয়া যে ছেলেটি জামায়াত-শিবিরের রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছে, একাত্তরের অপরাধের দায় সে নিতে পারে না। কিন্তু ধর্মের দোহাই দিয়ে, জেহাদের কথা বলে, ইসলামী বিপ্লবের স্বপ্ন দেখিয়ে, ‘আল্লাহর সার্বভৌমত্ব ও আল্লাহর আইন চাই’ এই স্লোগান তুলে কোমলমতি তরুণদের জামায়াতের মতো অভিশপ্ত দলে সম্পৃক্ত করেছেন ব্যারিস্টার রাজ্জাকের মতো মেধাবীরাই। আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধের গৌরবের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করা রাজনৈতিক শক্তির ব্যর্থতাও এখানে যে, সাংগঠনিক শক্তি দিয়ে তাদের আটকে রাখতে না পারা। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেছেন, তিনি আর রাজনীতিতে ফিরছেন না। বিদ্যমান কোনো রাজনৈতিক দলেও নিজেকে যুক্ত করছেন না, তবে সিভিল সোসাইটিতে ভূমিকা রাখবেন। সেখানেই তিনি কাজ করবেন। যুদ্ধাপরাধের মামলায় ফাঁসিতে ঝুলে যাওয়া মীর কাসেম আলীর পুত্রসহ তিনি যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রাখতেন সেটি যেমন স্বীকার করেছেন, তেমনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, তুরস্কের এরদোগানের একে পার্টির মডেলে ইসলামপন্থি রাজনীতি নিয়ে আগামী দিনে তরুণরা এগিয়ে আসবে। সেটি জামায়াতের উপজাত দল হবে কী না, সেটিকে সময়ের দাবি বলে মূল্যায়ন করেছেন। এখানে সন্দেহ থেকেই যায়, পশ্চিমা পরাক্রমশালী রাষ্ট্রের কূটনীতিকরা এক সময় জামায়াতের কার্যালয় পর্যন্ত ছুটে আসতেন এবং তাদের নিজেদের দুয়ার ব্যারিস্টার রাজ্জাকদের জন্য খুলে রেখেছেন। ফাঁসিতে ঝুলে যাওয়া যুদ্ধাপরাধী কামারুজ্জামানরা গেলে জামাই আদর দিতেন, সেই তাদের প্রেসক্রিপশনেই কি ব্যারিস্টার রাজ্জাকের পদত্যাগ ও আগামীতে জামায়াতকে নতুন বোতলে পুরনো মদের মতো পুুনর্বাসনের নীলনকশার অংশ রাজ্জাকের পদত্যাগ? দলে সংস্কার বিতর্ক, নাকি শেখ হাসিনা সরকারের রণকৌশলের কাছে পরাজিত জামায়াতিদের দল থেকে বিদায়Ñ এই প্রশ্ন থেকেই যায়। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বার বার তুরস্কের এরদোগানের একে পার্টির কথা নিয়ে এসেছেন। তার নেতা জামায়াতের আমির ও যুদ্ধাপরাধী মতিউর রহমান নিজামী দুবার এরদোগানের তুরস্ক সফর করেছিলেন। তাদের রাজনীতির পথে সেখানে এরদোগান সফল হলেও এখানে তারা ব্যর্থ হয়েছেন, কারণ এখানে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ও বীরত্বের উত্তরাধিকারিত্ব গ্রহণের মধ্য দিয়ে নানা মত-পথের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ তো বটেই, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের ঐক্য সুসংহত। জামায়াত থেকে পদত্যাগ করে ব্যারিস্টার রাজ্জাক ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানের আওতায় জামায়াতকে সংস্কার করে বা ধর্মান্ধ রাজনৈতিক দল করার যে কথা বলছেন এমনকি ক্ষমতায় আসার যে স্বপ্ন দেখছেন, তার চেয়ে বড় প্রহসন আর কিছু হতে পারে না। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ সাম্প্রদায়িক, ধর্মান্ধ রাজনৈতিক শক্তির পতন ঘটিয়েছিল এটি যেমন সত্য তেমনি সেটিও সত্য সেদিন ধর্মান্ধ সাম্প্রদায়িক দলগুলো পাকিস্তানের সঙ্গেই অবস্থান নিয়েছিল। কেউ শান্তি কমিটিতে, কেউ আল-বদর বাহিনীতেÑপার্থক্য এটুকুই। কেউ স্বাধীনতাবিরোধী, কেউ মানবতাবিরোধী অপরাধী, পার্থক্য এটুকুই।  আন্তর্জাতিক মদদপুষ্ট এবং একাত্তরের পরাজিত পাকিস্তানের বিশ্বস্ত সংগঠন জামায়াতে ইসলামীতে দল নিষিদ্ধের মুখে যে নাটক শুরু হয়েছে এর শেষ দৃশ্য দেখার বাকি অনেক দূর।  শেষ দৃশ্য সহসাই রচিত হবে এমনটা মনে হচ্ছে না।  গভীরভাবে এটি পর্যবেক্ষণের বিষয়।

 

            লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭
মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ
রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন