শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ক্লান্ত রাজ্জাক পরাজিত নাকি জামায়াত নিয়ে নতুন কৌশল

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ক্লান্ত রাজ্জাক পরাজিত নাকি জামায়াত নিয়ে নতুন কৌশল

কয়েক দিন ধরে একাত্তরের পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ধর্মান্ধ সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীর ভিতরের মতবিরোধ নিয়ে গণমাধ্যম সরব। মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের নিন্দিত ভূমিকা, সেই ভূমিকার জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়া এবং দলের নাম বিলুপ্ত করাসহ মতবিরোধের জেরে দলটির  সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক জামায়াত থেকে পদত্যাগ করার পর বিষয়টি আলোচনার ঝড় তোলে। লন্ডনে স্বেচ্ছা নির্বাসন থেকে জামায়াতে ইসলামীর এই নেতার পদত্যাগ আলোচনা, সমালোচনা, বিতর্ক ও রহস্যের জন্ম দিয়েছে। প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক যে, জামায়াতের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে যখন একে একে ফাঁসিতে ঝুলেছেন তখন মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য গঠিত ট্রাইব্যুনালে ব্যারিস্টার রাজ্জাকই যেখানে তাদের বাঁচাতে তুমুল আইনি লড়াই করেছেন, একপর্যায়ে রাজনৈতিক পরিস্থিতি তার দলের জন্য চরম প্রতিকূলে চলে যাওয়ায় তিনি নীরবে লন্ডনে স্বেচ্ছানির্বাসন নিয়েছেন এবং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোটের জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের চরম ভরাডুবি, সরকারি মহল থেকে আদালতের সিদ্ধান্ত এলেই জামায়াত নিষিদ্ধ হবে, এমন ঘোষণা আসার পরেই কেন তার এই বোধোদয় ও পদত্যাগ? এটা কী দেশে ফিরে এসে নিরাপদ জীবনযাপন অথবা একই সঙ্গে নতুন নামে জামায়াতকে পুনর্বাসিত করার কৌশল? ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক একজন মেধাবী আইনজীবীই নন, আদালতপাড়ায় তার নামের যশ-খ্যাতিও রয়েছে। এ ধরনের একজন মেধাবী বিচক্ষণ মানুষ টানা ৩০ বছর জামায়াতের রাজনীতি করে একে একে প্রতিটি সিঁড়ি পথে দলের কাছে বিশ্বস্ততা ও আনুগত্যের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে দলের নেতৃত্বের শীর্ষ পর্যায়ে এসে হঠাৎ কেন তার মনে হলো, একাত্তরের ভূমিকার কারণে দেশবাসীর কাছে ঘৃণার পাত্র হয়েও স্বাধীনতার বিরোধিতা করে কোনো রাজনৈতিক দল কোথাও টিকেনি, টিকতে পারে না। এখন কেন মনে হলো, একাত্তরের অপরাধের জন্য দলটির ক্ষমা চাওয়া উচিত এবং রাজনৈতিক ভাবাদর্শে পরিবর্তন আনা উচিত? তিনি যখন জামায়াতে যোগদান করেন জামায়াতের চিন্তা ও আদর্শে বিশ্বাসী হয়ে তার সদস্য পদ গ্রহণ করেছিলেন এবং দিনে দিনে জীবনের ৩০টি বছর দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ ছিলেন, তখন কি জানতেন না জামায়াত একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে শুধু বিরোধিতাই করেনি, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর হিসেবে মানবতাবিরোধী জঘন্য অপরাধ সংঘটনে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছে এবং অস্ত্র হাতে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে? তিনি কি জানতেন না, জামায়াতে ইসলামী স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটি ঘৃণিত রাজনৈতিক দল? তিনি কি দেখেননি, জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির শিক্ষাঙ্গনগুলোতে অস্ত্রের দাপটে রগকাটা রাজনীতির প্রবর্তন করে তারুণ্যের শক্তির প্রতিরোধের মুখে বার বার ক্ষোভ ও ঘৃণার আগুনে পুড়েছে?

ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেছেন, ‘আসলে আমি তো একজন মুসলিম ডেমোক্র্যাট। ইসলামী মূল্যবোধকে সবচেয়ে বড় মূল্যবোধ মনে করি, যদিও আমি মনে করি ধর্মনিরপেক্ষ কাঠামোর মধ্যেই ইসলামী মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার কাজ করতে হবে। সুতরাং এই মূল্যবোধের প্রসার ঘটানোর জন্যই আমি মনে করেছিলাম জামায়াত উপযুক্ত ফোরাম।’ তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তখন জামায়াতে যোগ দেওয়ার সময় আপনার কি মনে হয়নি দলটির একাত্তরের দায় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে? ব্যারিস্টার রাজ্জাক তার জবাবে বলেছেন, ‘ওই সময় এটি কোনো বাধা ছিল না। কারণ ’৮৬-তে জামায়াত যুগপৎ আন্দোলন করেছে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সঙ্গে। ’৮৬-এর নির্বাচনে বিএনপি আসেনি। কিন্তু জামায়াত আওয়ামী লীগের পাশাপাশি অংশ নিয়েছে। তখন বিষয়টা বড় হয়ে ওঠেনি। ’৯০-তে আমার মধ্যে এই ধারণা তৈরি হয় যে, একাত্তরের বিষয়টি নিয়ে অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে। ওই সময় আমি চীনে এক সম্মেলনে গিয়েছিলাম, সেখানে পাকিস্তান থেকে গিয়েছিলেন দেশটির প্রধান বিচারপতি নাসিম হাসান শাহ। তারা ফেরার পথে ঢাকা হয়ে গিয়েছিলেন। ঢাকায় তখন সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি ছিলেন ড. কামাল হোসেন এবং প্রধান বিচারপতি ছিলেন সাহাবুদ্দিন আহমদ। পাকিস্তানের বিচারপতিরা ছিলেন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে। সেখান থেকে বিচারপতি নাসিম হাসান শাহ আমাকে ফোনে ডাকলেন। উদীয়মান আইনজীবী হিসেবে তারা আমাকে বেশ সম্মান দিয়েছিলেন। বিচারপতি শাহ আমাকে বললেন, দল হিসেবে একাত্তরের বিষয়টির যদি সুরাহা করতে না পারে তাহলে জামায়াত বেশিদূর এগোতে পারবে না।’ ব্যারিস্টার রাজ্জাক সেদিন পাকিস্তানের বিচারপতিকেও বলেননি যে, একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের জন্য পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়া উচিত এবং বাংলাদেশের পাওনা পরিশোধ করা উচিত। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেছেন, ‘নব্বই দশক থেকে বিশেষ করে ’৯৪ সালে যখন গোলাম আযমের নাগরিকত্ব প্রদানের বিষয়টি সমাধান হয়ে যায়, তখন থেকেই তিনি দলে ব্যক্তিগত পর্যায়ে একাত্তর প্রশ্নে ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি আলোচনায় তোলেন এবং ২০০১ সালে লিখিতভাবে সে বছরের ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে তিনজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের সহযোগিতায় ক্ষমা চাওয়ার বিবৃতির খসড়া তৈরি করে দিয়েছিলাম।’ একটি বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্যারিস্টার রাজ্জাক মিসরের সন্ত্রাসবাদী ধর্মান্ধ সংগঠন ব্রাদারহুড যেভাবে ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি করে পরিবর্তন এনে ক্ষমতায় এসেছে এবং তুরস্কে একে পার্টির ইতিহাস তুলে ধরে এরদোগানের ক্ষমতাসীন হওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। জামায়াত এখানে যেভাবে ক্ষমতায় আসতে চেয়েছে, এরদোগান সেভাবেই তুরস্কে ক্ষমতায় এসেছেন। ব্যারিস্টার রাজ্জাক দলে সংস্কারের কথা বললেও জামায়াতকে একটি সন্ত্রাসবাদী দল না বলে বার বার উদার গণতন্ত্রী মুসলিম দল হিসেবেই তুলে ধরতে চেয়েছেন। তার গোটা সাক্ষাৎকার পাঠ করে কোথাও মনে হয়নি, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের বর্বরতার কারণে অভিশপ্ত জামায়াতে ইসলামীর মতো দলে তিন দশক সক্রিয় ভূমিকা ও নেতৃত্বে থাকার কারণে কোনো আত্মগ্লানি ও অনুশোচনায় ভুগছেন। বরং এই দল করার আত্ম অহংকার আছে এবং দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে চেয়েছেন, জামায়াত সন্ত্রাসবাদী দল নয়। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট পর্যন্ত তার দৌড়ঝাঁপের কথা যেমন উঠে এসেছে, তেমনি বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকের সঙ্গে ওঠাবসাকালে তিনি জামায়াত সম্পর্কে যে উচ্চ ধারণা দিয়েছেন সেটি প্রাধান্য পেয়েছে এবং কর্মপরিষদে নেওয়া দলের সংস্কার প্রস্তাব মজলিশে শূরায় নাকচ হয়ে যাওয়া এবং দল থেকে দু-একজনের বহিষ্কার বা দলত্যাগ নিয়ে তিনি বিচলিত হননি। এমনকি একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়ে ফাঁসিতে ঝুলে যাওয়া নেতাদের রক্ষায় যে লড়াই করেছেন তা নিয়ে তার অহংকারও রয়েছে। ব্যারিস্টার রাজ্জাক যদি মনেপ্রাণে মুক্তিযুদ্ধকে মেনে নিয়ে স্বাধীনতার প্রতি আনুগত্য, বিশ্বাস রেখে একটি উদার গণতান্ত্রিক ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী মুসলিম রাজনৈতিক দলের কথা চিন্তা করতেন এবং মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন তাহলে তিনি যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দিতেন না। তিনি যদি মনেই করতেন তার চিন্তা, মেধা দিয়ে দলকে সংস্কারের পথে নিয়ে আসতে পারবেন তাহলে প্রথমেই দলের যেসব শীর্ষ নেতা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে আল-বদর বাহিনীর মতো পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর দোসর সংগঠন হিসেবে নজিরবিহীন বর্বরতায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাদের দলের নেতৃত্বে রেখে এবং একাত্তরে অমার্জনীয় অপরাধের জন্য ক্ষমা না চাওয়া দলটিতে যোগ দিতেন না। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বাংলাদেশের প্রতি আনুগত্যের চেয়ে, পাকিস্তানের প্রতি হৃদয় নিসৃত প্রেম ও একাত্তরে জামায়াতের ভূমিকা সঠিক ও যথার্থ মনে করেই দলটিতে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি তার সাক্ষাৎকারে বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে একুশের গ্রেনেড হামলা, ১০ ট্রাক অস্ত্র, বাংলাভাইসহ জঙ্গিবাদের উত্থানের সঙ্গে জামায়াতের সংশ্লিষ্টতাকে অস্বীকার করেছেন। তিনি যদি মনেপ্রাণে চাইতেন জামায়াত একাত্তরের অপরাধের জন্য জাতির কাছে মাফ চেয়ে দলে সংস্কার এনে উদার গণতন্ত্রী মনোভাব নিয়ে সন্ত্রাসবাদের পথ পরিহার করে রাজনীতি করুক, তাহলে তার প্রস্তাব গ্রহণ না হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দল থেকে পদত্যাগ করতেন। এখন লন্ডনে নির্বাসিত জীবনের ব্যক্তিগত দহন ও অসহায়ত্ব আর অন্যদিকে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার শাসনামলে একের পর এক আঘাতে আঘাতে ক্ষতবিক্ষত শক্তিক্ষয়ের মধ্য দিয়ে জামায়াত নামক অভিশপ্ত দলটির করুণ পরিণতি ঘটার কারণে নিজের অবস্থান নিরাপদ করতেই পুরনো দাবি তুলে পদত্যাগ করেছেনÑএ কথা বললে কি বাড়িয়ে বলা হবে? এ কথা বললে কি অসত্য বলা হবে? ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক একাত্তরের নিন্দিত ও কুখ্যাত জামায়াতের ভূমিকার দায় নিয়েই তিন দশক বিশ্বস্ততার সঙ্গে জামায়াতের রাজনীতি করেছেন। আজ শেখ হাসিনার সরকারের রাজনৈতিক কৌশল ও নির্বাচনী গণরায় নিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দান এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নিবন্ধন বাতিল হওয়া জামায়াতে ইসলামী যখন নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে ঠিক তখন শেষ বিপদের আলামত টের পেয়েই ব্যারিস্টার রাজ্জাক জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেছেন, নৈতিকতার উচ্চ আসন থেকে তিনি পদত্যাগ করেছেন, কিন্তু তার দল জামায়াত ও তার নিজের রাজনৈতিক কর্মকা- এবং আজকের বাস্তবতায় তার পদত্যাগের প্রেক্ষাপট বিচার-বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, তিনি শেখ হাসিনা সরকারের রাজনৈতিক পদক্ষেপ বা রণকৌশলের কাছে একজন পরাজিত, অসহায়, ক্লান্ত, অবসন্ন, কাপুরুষ জামায়াতি হিসেবে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন। দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায়ের পর এবং ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে-পরে জামায়াত-শিবিরের ভয়াবহ সন্ত্রাস এবং সহিংসতা গোটা বাংলাদেশ দেখলেও ব্যারিস্টার রাজ্জাক তা দেখেননি। তিনি সন্ত্রাস আর জামায়াত যে পায়ে পায়ে হাঁটে এটা স্বীকার করতে এখনো নারাজ। এ কথা সত্য মুক্তিযুদ্ধের পর জন্ম নেওয়া যে ছেলেটি জামায়াত-শিবিরের রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছে, একাত্তরের অপরাধের দায় সে নিতে পারে না। কিন্তু ধর্মের দোহাই দিয়ে, জেহাদের কথা বলে, ইসলামী বিপ্লবের স্বপ্ন দেখিয়ে, ‘আল্লাহর সার্বভৌমত্ব ও আল্লাহর আইন চাই’ এই স্লোগান তুলে কোমলমতি তরুণদের জামায়াতের মতো অভিশপ্ত দলে সম্পৃক্ত করেছেন ব্যারিস্টার রাজ্জাকের মতো মেধাবীরাই। আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধের গৌরবের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করা রাজনৈতিক শক্তির ব্যর্থতাও এখানে যে, সাংগঠনিক শক্তি দিয়ে তাদের আটকে রাখতে না পারা। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেছেন, তিনি আর রাজনীতিতে ফিরছেন না। বিদ্যমান কোনো রাজনৈতিক দলেও নিজেকে যুক্ত করছেন না, তবে সিভিল সোসাইটিতে ভূমিকা রাখবেন। সেখানেই তিনি কাজ করবেন। যুদ্ধাপরাধের মামলায় ফাঁসিতে ঝুলে যাওয়া মীর কাসেম আলীর পুত্রসহ তিনি যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রাখতেন সেটি যেমন স্বীকার করেছেন, তেমনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, তুরস্কের এরদোগানের একে পার্টির মডেলে ইসলামপন্থি রাজনীতি নিয়ে আগামী দিনে তরুণরা এগিয়ে আসবে। সেটি জামায়াতের উপজাত দল হবে কী না, সেটিকে সময়ের দাবি বলে মূল্যায়ন করেছেন। এখানে সন্দেহ থেকেই যায়, পশ্চিমা পরাক্রমশালী রাষ্ট্রের কূটনীতিকরা এক সময় জামায়াতের কার্যালয় পর্যন্ত ছুটে আসতেন এবং তাদের নিজেদের দুয়ার ব্যারিস্টার রাজ্জাকদের জন্য খুলে রেখেছেন। ফাঁসিতে ঝুলে যাওয়া যুদ্ধাপরাধী কামারুজ্জামানরা গেলে জামাই আদর দিতেন, সেই তাদের প্রেসক্রিপশনেই কি ব্যারিস্টার রাজ্জাকের পদত্যাগ ও আগামীতে জামায়াতকে নতুন বোতলে পুরনো মদের মতো পুুনর্বাসনের নীলনকশার অংশ রাজ্জাকের পদত্যাগ? দলে সংস্কার বিতর্ক, নাকি শেখ হাসিনা সরকারের রণকৌশলের কাছে পরাজিত জামায়াতিদের দল থেকে বিদায়Ñ এই প্রশ্ন থেকেই যায়। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বার বার তুরস্কের এরদোগানের একে পার্টির কথা নিয়ে এসেছেন। তার নেতা জামায়াতের আমির ও যুদ্ধাপরাধী মতিউর রহমান নিজামী দুবার এরদোগানের তুরস্ক সফর করেছিলেন। তাদের রাজনীতির পথে সেখানে এরদোগান সফল হলেও এখানে তারা ব্যর্থ হয়েছেন, কারণ এখানে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ও বীরত্বের উত্তরাধিকারিত্ব গ্রহণের মধ্য দিয়ে নানা মত-পথের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ তো বটেই, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের ঐক্য সুসংহত। জামায়াত থেকে পদত্যাগ করে ব্যারিস্টার রাজ্জাক ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানের আওতায় জামায়াতকে সংস্কার করে বা ধর্মান্ধ রাজনৈতিক দল করার যে কথা বলছেন এমনকি ক্ষমতায় আসার যে স্বপ্ন দেখছেন, তার চেয়ে বড় প্রহসন আর কিছু হতে পারে না। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ সাম্প্রদায়িক, ধর্মান্ধ রাজনৈতিক শক্তির পতন ঘটিয়েছিল এটি যেমন সত্য তেমনি সেটিও সত্য সেদিন ধর্মান্ধ সাম্প্রদায়িক দলগুলো পাকিস্তানের সঙ্গেই অবস্থান নিয়েছিল। কেউ শান্তি কমিটিতে, কেউ আল-বদর বাহিনীতেÑপার্থক্য এটুকুই। কেউ স্বাধীনতাবিরোধী, কেউ মানবতাবিরোধী অপরাধী, পার্থক্য এটুকুই।  আন্তর্জাতিক মদদপুষ্ট এবং একাত্তরের পরাজিত পাকিস্তানের বিশ্বস্ত সংগঠন জামায়াতে ইসলামীতে দল নিষিদ্ধের মুখে যে নাটক শুরু হয়েছে এর শেষ দৃশ্য দেখার বাকি অনেক দূর।  শেষ দৃশ্য সহসাই রচিত হবে এমনটা মনে হচ্ছে না।  গভীরভাবে এটি পর্যবেক্ষণের বিষয়।

 

            লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন