শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

শামিমা বেগমের পরিণতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
শামিমা বেগমের পরিণতি

ইসলামিক স্টেটে যোগ দেওয়া মানুষের সংখ্যা দেখে আমি সত্যিই অবাক হই। অচেনা ভাষা আর অচেনা সংস্কৃতির অচেনা দেশে, ধূসর মরুভূমিতে, অস্ত্র হাতে নিয়ে ঘুরবে, আর উগ্র সালাফি আদর্শে তৈরি ইসলামিক স্টেটে বিশ্বাস-না-করা মানুষদের, সে মুসলিম হোক, অমুসলিম হোক, নৃশংসভাবে গলা কেটে হত্যা করবে, যৌনদাসীর সঙ্গে রাত কাটাবে, মানবে না গণতন্ত্র, মানবাধিকার মানবে না শরিয়া আইন ছাড়া অন্য কোনও আইন, গুঁড়িয়ে দেবে প্রাচীন সভ্যতা, ত্যাগ করবে স্বজন-বন্ধু- কে চায় এমন ভয়াবহ জীবন? কে আকৃষ্ট হয় এসবে? অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, পৃথিবীর ১১১টি দেশের অন্তত ৪১ হাজার ৪৯০ জন মানুষ এসবে আকৃষ্ট হয়েছে। তারা ইরাকে আর সিরিয়ায় গিয়ে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিয়েছে। ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্যের নাগরিকই যোগ দিয়েছে প্রায় ৬ হাজার। বর্বরতা, নৃশংসতা হয়তো মানুষের রক্তেই। তা না হলে এত লোক কেন সোল্লাসে মানুষ খুন করার জন্য মরিয়া হয়েছে! এত লোক কী করে অসম্ভব এক স্বপ্নও দিব্যি দেখে ফেলেছেÑ পৃথিবীর সব মানুষ ধর্মান্তরিত হয়ে সালাফি বা ওহাবি মুসলমান হবে, আর পৃথিবী শাসন করবে এক খলিফা!!

অসম্ভবকে সম্ভব করার স্বপ্ন অনেকেই দেখে। সব স্বপ্ন তো দোষের নয়। ইউটোপিয়ায় বিশ্বাস করা মানুষ অসম্ভব স্বপ্ন দেখে। তারা কিন্তু বর্বরতায় বিশ্বাস করে না। বর্বরতা আর খুন খারাবির মধ্য দিয়ে যারা নিজেদের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে চায়, তাদের নিয়েই সমস্যা। হিটলারের স্বপ্ন ছিল, স্টালিন, পল পটের ছিল। তাদের স্বপ্ন মানুষকে অকথ্য অত্যাচার, অমানুষিক নির্যাতন, নৃশংস হত্যা করা ছাড়া পূরণ হতো না। এ যুগের মাওবাদিরা মানুষ খুন করছে স্বপ্ন পূরণের জন্য। যাদের খুন করছে তারাও সাধারণ মানুষ। এতে সত্যিই কি মাওবাদিদের কোনও লাভ হচ্ছে? ইসলামিক স্টেটও তাই। মানুষ মেরে তারা পৃথিবীকে নিজের দখলে নিতে চায়। এক পাল খুনি আর বর্বর পুরুষ পৃথিবীতে বাস করবে শুধু, মেয়েদের স্বাধীনতা বলে কিছু থাকবে না। মেয়েরা পুরুষের ক্রীতদাসী বা যৌনদাসী হবে। এটি ওদের স্বপ্ন হতে পারে, কিন্তু যে কোনও সুস্থ মানুষের জন্য এ নিশ্চিতই দুঃস্বপ্ন।

ইসলামিক স্টেটের পতন নিশ্চিত হওয়ার পর অনেক আইএস যোদ্ধাই যার যার দেশে ফিরে গেছে। ১৮০০ জন যোদ্ধা ফিরে গেছে ইউরোপে। অবশ্য এখনও ইরাক ও সিরিয়ায় ১৪ হাজার থেকে ১৮ হাজার যোদ্ধা রয়েছে। এরাও একসময় নিশ্চিহ্ন হবে। এটা ঠিক, অনেকে নিজের ভুল বুঝতে পেরেছে, আইসিসের মতো বর্বর দলের সঙ্গে ভেড়াটা যে তাদের উচিত হয়নি, সেটা বোধগম্য হয়েছে অনেকের। আইসিস যে সত্যিকার শান্তির ইসলাম নয়, বরং অশান্তি আর অস্থিরতারÑ সেটা অনুধাবন করতে পেরেছে। সেটা কিন্তু বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শামিমা বেগমের এখনও বোধগম্য হয়নি, এখনও তার ঘোর কাটেনি। ডাস্টবিনে মানুষের কাটা মুণ্ডুর রাজনীতি নিয়ে তার কোনও সংশয় নেই, আশঙ্কা নেই। সে বরং মনে করে এটিই সত্যিকারের ইসলাম। তার ভাষ্যে, ইসলাম যদি বলে বিধর্মীদের মুণ্ডু কেটে ফেলা উচিত, তাহলে কেটেই ফেলা উচিত, এতে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই। কতটা মগজধোলাই হলে মানুষ এমন অকম্পিত দ্বিধাহীন কণ্ঠে বর্বরতার পক্ষে দাঁড়াতে পারে! শামিমা অনুতপ্ত তো নয়ই, বরং গর্বিত কণ্ঠেই বলেছে, আইসিসে যোগ দিয়ে সে ভুল করেনি। চোখের সামনে দুই সন্তানের মৃত্যু হলো, তারপরও তার একবারও আক্ষেপ হয় না কেন সে সিরিয়া এসেছিল। সে এখনও বিশ্বাস করে আইসিসের আদর্শে, আইসিসের ঘাঁটি যারা বোমা মেরে উড়িয়ে দিয়েছে, দোষ সে তাদেরই দেয়।

যুক্তরাজ্যে তার ফিরে যেতে চাওয়ার একমাত্র কারণ তার ছেলেটা যেন বেঁচে থাকে, দুই সন্তান হারানোর পর তার এই আকুতি। ছেলেটি তার এবং আইসিসের এক ওলন্দাজ সন্ত্রাসীর সন্তান। উগ্র সালাফি আদর্শে বিশ্বাস করা শামিমা কেন সালাফিদের সৌদি আরবে আশ্রয় চাইছে না, তা আমি বুঝতে পারছি না। এত নিরীহ নিরপরাধ অমুসলিম খুন করার পরও, অমুসলিমদের প্রতি তীব্র ঘৃণা প্রকাশ করার পরও বাস করার জন্য তারা সেই অমুসলিমদের দেশকেই বেছে নেয়। কী ভীষণ বৈপরীত্য তাদের জীবনে এবং মনে! যুক্তরাজ্য তার নাগরিকত্ব বাতিল করার পর সে এখন তার স্বামীর দেশ নেদারল্যান্ডে যাওয়ার চেষ্টা করবে, নিজেই বলল। যদি নেদারল্যান্ডও তাকে অনুমতি না দেয়, তাহলে? তাহলেও কি সে বলবে না আইসিসে যোগ দিয়ে সে ভুল করেছিল? শামিমা তার করুণ পরিণতির জন্য নিজেকে নয় বরং যুক্তরাজ্যকেই দোষ দিচ্ছে।

উদারপন্থিরা দাবি করছে ‘শামিমাকে যুক্তরাজ্যে ফিরিয়ে নেওয়া হোক। তার সন্তান তো কোনও দোষ করেনি। তা ছাড়া শামিমা সন্ত্রাসী হয়েছে যুক্তরাজ্যে বসেই, এই দায় যুক্তরাজ্যকেই নিতে হবে। তাকে পুনর্বাসনে দিয়ে তার সন্ত্রাসের ঘোর দূর করতে হবে, অথবা তাকে জেলে পুরে শাস্তি দিতে হবে’। ডানপন্থিরা বলছে ‘আইসিস দলের সব সন্ত্রাসীকে মেরে ফেলা হোক, ওদের বাঁচিয়ে রাখা ঝুঁকির ব্যাপার। কোনও দেশই তাদের ফেরত নেবে না’। বাংলাদেশের বংশোদ্ভূত হলেও বাংলাদেশ শামিমাকে নেবে না। বাংলাদেশে জঙ্গির অভাব নেই, নতুন জঙ্গিকে আহ্বান করার মতো বোকামো বাংলাদেশ করবে না। অগত্যা শামিমার কী হবে, তা শামিমা এবং শামিমার শুভাকাক্সক্ষী যারা আছে, তারা বুঝবে। কেউ কেউ বলে এভাবে সন্ত্রাসীদের নাগরিকত্ব বাতিল করা হলে এদের ক্ষোভ প্রচণ্ড আকার ধারণ করবে, আগুন আরো জ্বলবে, সন্ত্রাস আরও বাড়বে। কিন্তু অন্যরা কী শিখবে যদি সন্ত্রাসীদের ফিরিয়ে নেওয়া হয়? শিখবে সন্ত্রাসী বনে যাওয়ার পরও আরাম আয়েশ বাতিল হয় না। সমস্যায় পড়লে দিব্যি সভ্য দুনিয়ায় ফেরত আসা যায়। দক্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে ইউরোপ-আমেরিকায় সন্ত্রাস করার সুযোগও মেলে।

শামিমা যুক্তরাজ্যে ফিরে গেলে, আমার ভয় হয়, সে হয়তো বোরখার আড়ালে বোমা নিয়ে ভিড়ের রাস্তায় বা মেট্রো রেলে যাবে ফুটাতে। মগজধোলাই খুব সাংঘাতিক ক্ষতিকর জিনিস। ধোলাই হওয়া মগজকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা প্রায় অসম্ভব। খুব দ্রুত মানুষ নরমপন্থা থেকে চরমপন্থায় চলে যেতে পারে, কিন্তু চরমপন্থা থেকে নরমপন্থায় আসা কারও জন্য সহজ নয়। তাহলে কি চরম ডানপন্থিদের মতো বলব, সন্ত্রাসিদের বা জিহাদিদের মেরে ফেলো? না, তা বলব না। শামিমা তার আদর্শে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত বিশ্বাস করুক চাই। বিধর্মীদের প্রতি তার যে তীব্র ঘৃণা, তার জন্য যুক্তরাজ্যে যাওয়াটা নিরাপদ নয়। এমন কী যুক্তরাজ্যের জেলও তার জন্য নিরাপদ নয়। বিধর্মীরা একসময় তাকে হয়তো ভালোবাসতো, এখন, বিধর্মীদের প্রতি তার মনোভাব জানাজানি হয়ে যাওয়ার পর তাকে ঘৃণাই করবে। এসব শামিমাকে প্রতিশোধপরায়ণ করে তুলবে আরও, সে আরও বড় সন্ত্রাসী হয়ে উঠবে। এটা তার জন্য তো বটেই, যুক্তরাজ্যের নিরাপত্তার জন্যও ভালো নয়। জিহাদিদের নিজের প্রতি যেমন কোনও মায়া থাকে না, অন্যের প্রতিও থাকে না। কচি কচি তরুণেরা হলি আর্টিজান ক্যাফেতে কী ঠান্ডা মাথায় মানুষের গলা কেটেছে। ওরা কি আগে কখনও মানুষের গলা কেটে হাত পাকিয়েছে? মগজধোলাই সব করিয়ে নিতে পারে, অন্যকে খুন, স্বজন বন্ধুকে খুন, নিজেকে খুন, সব।

শামিমা এবং আরও যারা আইসিস জঙ্গি রাষ্ট্রহীন অবস্থায় ইরাকে বা সিরিয়ায় পড়ে আছে, যারা ইউরোপ আমেরিকার নাগরিকত্ব হারিয়েছে; ইউরোপ বা আমেরিকায় নয়, তাদের চেষ্টা করতে হবে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠের দেশে বাস করার, বিশেষ করে যেসব দেশে শরিয়া আইন কায়েম আছে। ওসব দেশেই তারা মনের শান্তি সুখ সব পাবে। বোরখা পরে চলাফেরা করলে ওসব দেশে কেউ টিপ্পনি কাটবে না। ইউরোপের মতো বোরখা নিষিদ্ধ করার আইন জারি হবে না। আর আইসিস পুরুষেরাও ধর্মীয় পোশাক পরে রাস্তা ঘাটে নিশ্চিন্তে ঘুরে বেড়াতে পারবে। কেউ তাদের সন্ত্রাসী বলে হামলা করবে না। মুসলিম সমাজে ওরা সহজে মিশে যেতে পারবে। তাই সবাই মিলে ওদের ইউরোপ আমেরিকায় ফেরত পাঠানোর পরিবর্তে শরিয়া আইনের দেশে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা করুন।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন