শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ মার্চ, ২০১৯

মার্চ মাস, বঙ্গবন্ধু ও আজকের বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মার্চ মাস, বঙ্গবন্ধু ও আজকের বাংলাদেশ

১৯৭১ সাল থেকে মার্চ মাস হয়ে আছে আমাদের স্বাধীনতার মাস। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একাত্তরের মার্চ মাসে সাড়ে সাত কোটি বাঙালিকে স্বাধীনতা অর্জনের পথ বাতলিয়ে দিয়েছিলেন। তার নির্দেশগত পথ ধরে মাত্র ৯ মাসের মাথায় আমরা পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীকে সশস্ত্র যুদ্ধে পরাজিত করে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম। তারপর ৪৮ বছর, আরেকটি মার্চ মাস আমরা অতিক্রম করছি। বঙ্গবন্ধুর হুকুমে ও নেতৃত্বে আমরা যারা সম্মুখসমরে যুদ্ধ করেছি, তাদের অনেকেই আজ আমাদের মধ্যে নেই। আমরা যারা বেঁচে আছি, তাদের মনে আনন্দ ও বেদনা দুটোই আছে। যারা একাত্তরে যুদ্ধ ক্ষেত্রে শহীদ হয়েছেন তারাই সবচাইতে ভাগ্যবান। কারণ, তাদের পঁচাত্তর দেখতে হয়নি। তাদের দেখতে হয়নি এমন পরিবেশ যখন মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দেওয়া ছিল সবচাইতে বড় বিপদের কথা। তখন কতিপয় পদস্খলিত মুক্তিযোদ্ধা একাত্তরের পরাজিত শক্তি, যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের সঙ্গে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বলতে যা কিছু বোঝায় তার সবকিছুকে ধ্বংস করার সংকল্প নিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করেছিল। এমন দৃশ্য শহীদদের দেখতে হয়নি বলেই তারা ভাগ্যবান। তাদের দেখতে হয়নি রাজাকার শিরোমণি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন এবং সেটি করেছেন মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী ও গণহত্যাকারী মন্ত্রী হয়ে লাল সবুজের পতাকা গাড়িতে উড়িয়েছে, এমন অপমানজনক ও বেদনাদায়ক দৃশ্যের বোঝা শহীদদের বহন করতে হয়নি বলে আমি বলছি তারা অনেক ভাগ্যবান। চট্টগ্রামের এক কুলাঙ্গার যুদ্ধাপরাধী বিএনপির কৃপায় ২০০১-২০০৬ মেয়াদে মন্ত্রীর মর্যাদা পেয়ে কটাক্ষ সুরে জাতীয় পতাকাকে ইঙ্গিত করে প্রকাশ্যে বলে, ওই যে এক টুকরো কাপড় উড়ছে ওটা দেখতে আমার ভালো লাগে না। এমন স্পর্ধা শহীদদের সহ্য করতে হয়নি। কিন্তু বেঁচে থাকা মুক্তিযোদ্ধাদের এসব দৃশ্য দেখার বেদনা কোনো দিন ঘুচবে না। তাই মার্চ মাস এলেই মনে পড়ে কেমন বাংলাদেশের জন্য যুদ্ধ করলাম আর জীবদ্দশায় কী দেখলাম, কী দেখছি এবং আগামীতে কী হতে চলেছে। এই ৪৮ বছরের উত্থান-পতনে কখনো কখনো হতাশায় পেয়ে বসলেও আমাদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের ভিতর যে অফুরন্ত অনুপ্রেরণার জায়গা রয়েছে তার ওপর ভর করে আমরা রাষ্ট্র হিসেবে যতদূর এগিয়েছি তাকে কিছুতেই কম বলা যায় না। পশ্চিমা বিশ্বের একজন খ্যাতিমান পণ্ডিত বলেছেন -The future is like a corrdior into which we can see only by the light falling from behind. তাই পেছনে থেকে আলো ফেলার উজ্জ্বল বাতিগুলো সচল থাকলে ভবিষ্যতের পথ চলায় আমাদের জন্য কোনো সংকট সৃষ্টি হবে না। সুতরাং মার্চ মাস হচ্ছে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ বাতিঘর। একাত্তরের এই মাসে সমগ্র বাঙালি জাতি পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে গর্জে উঠেছে- ‘বীর বাঙালি অস্ত্র ধর, বাংলাদেশ স্বাধীন কর।’ জাতির পিতা বলেছেন, রক্ত যখন দিয়েছি, আরও দিব, এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশা আল্লাহ। ৭ মার্চে রচিত হয়েছে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাজনৈতিক মহাকাব্য। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। বাঙালি জাতিকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না। কত বড় আত্মবিশ্বাস তার মনে জন্মেছিল। পঁচাত্তরের পরে দুই সামরিক শাসক ও তাদের প্রতিভূদের দ্বারা বাংলাদেশে যা ঘটেছে তাতে তখন কি কেউ ভাবতে পেরেছে, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি হবে, বাংলাদেশ উন্নয়ন ও জঙ্গি-সন্ত্রাস দমনে রোল মডেল হবে। কিন্তু এসবই সম্ভব হয়েছে। বাঙালিকে দাবিয়ে রাখতে পারেনি। কারণ, মার্চ আমাদের সঙ্গে রয়েছে। যারা মার্চের এই অপ্রতিরোধ্য শক্তিকে দাবিয়ে রাখতে চেয়েছিল, সেই একাত্তরের পরাজিত ও পঁচাত্তরের পরে উত্থিত অপশক্তি আজ পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। এটা আমাদের জন্য কত বড় অর্জন তা একটু চোখ মেলে চারদিকে তাকালেই বোঝা যায়। পঁচাত্তরের প্রতি বিপ্লবী গোষ্ঠী এত তাড়াতাড়ি পিছু হটবে তা ভাবা যায়নি। বিশ্বের ইতিহাসে দেখা যায় বিপ্লবের পর যদি প্রতিবিপ্লবীরা পুনরায় ক্ষমতায় আসে তাহলে তাদের কবল থেকে সহজে আর মুক্ত হওয়া যায় না। কিন্তু বাংলাদেশে সেটি সম্ভব হয়েছে। এর প্রধান কারণ বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঙালি জাতির নেতৃত্বে আবার এসেছেন। নিজের জীবনকে বাজি রেখে শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে আজ যে মর্যাদায় উঠিয়েছেন তাতে বঙ্গবন্ধুর অমোঘ বাণীর সত্যতা প্রমাণ হয়েছে, বাঙালিকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না। ৪৮ বছর আগে দেওয়া ৭ মার্চের সেই ভাষণ শুনে আজও বাংলাদেশের প্রতিটি শিশু থেকে বৃদ্ধের সব শরীরে আগুন জ্বলে ওঠে। সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করার অফুরন্ত শক্তির উৎস ৭ মার্চের ভাষণ। কিন্তু দুঃখজনক হলো, এমন একটা বিশাল অস্ত্র তরুণ প্রজন্মের কাছ থেকে আড়াল করে রাখা হয়েছে ২১ বছর, ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত। জীবিত প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধার কাছে জিজ্ঞাসা করলে জানতে পারবেন, একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে সব গোলাবারুদের চাইতেও হাজার গুণ শক্তি জুগিয়েছে ৭ মার্চের ভাষণ এবং তার সঙ্গে জয় বাংলা স্লোগান। সুতরাং রাষ্ট্র হিসেবে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে আমাদের চলার পথের ধ্রুবতারা হিসেবে রাখতে হবেÑ ১৯৪৮-১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন, ছয় দফার আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের ১ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত নজিরবিহীন অসহযোগ আন্দোলন, ৭ মার্চের ভাষণ এবং সর্বোপরি ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধ ও বিজয়। এসব ঘটনাবলির চাইতে উজ্জ্বল নক্ষত্র কি বাঙালি জাতির ইতিহাসে অন্য আর কিছু আছে, নাকি কোনোকালে ছিল? তাই এসব ধ্রুবতারার নির্দেশক পথ ধরেই আমাদের সর্বদা হাঁটতে হবে। জাতীয় সংকট ও সমস্যার সমাধান খুঁজতে হবে এসব উজ্জ্বল নক্ষত্রের আলোকছটায়।

এসব ঘটনাবলির ভিতর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ। অন্য কোনো ঘটনার কেন্দ্র থেকে উৎপত্তি হওয়া অনুভূতিকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনা কোনোটাই বলা যাবে না। সুতরাং উপরোক্ত ঘটনাবলিকে যারা মূল্যায়ন করে না, তাদের মুখে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের কথা মানায় না। গত ১০ বছরে প্রমাণিত হয়েছে একাত্তরের মার্চ মাসের আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে রচিত পথে অটুট থাকলে প্রকৃতপক্ষে বহুল আকাক্সিক্ষত মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ আমরা পাব। সেখানে ধর্ম, বর্ণ, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সমান অধিকার পাবে। অন্ধগলির মধ্যে বাংলাদেশকে টেনে নেওয়ার সুযোগ ও সাহস কেউ পাবে না। বাংলাদেশের সব নাগরিক আধুনিক, প্রগতিশীল এবং বিজ্ঞানমনস্ক শিক্ষার সুযোগ পাবে। সেই বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধী দল জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ হবে। ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি বাংলাদেশে থাকবে না। ধর্মনিরপেক্ষতা ও বাঙালি সংস্কৃতি হবে সব রাজনীতি ও রাষ্ট্রনীতির মূল অবলম্বন। উগ্রবাদী জঙ্গিদের চাপাতির কোপে কারও জীবন প্রদীপ নিভে যাবে না। এমন বাংলাদেশ সৃষ্টি ও তৈরি করার যাত্রা আমরা শুরু করেছিলাম একাত্তরের মার্চ মাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। পথিমধ্যে কি ঘটেছে সেটি তো এখন আমরা সবাই জানি। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৪৮ বছরের মাথায় এসে বাংলাদেশ একটা মর্যাদার জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে। এই ধারাকে অব্যাহত রাখতে হলে নতুন প্রজন্মের মন-মানসিকতায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রথিত করা একান্ত প্রয়োজন। বঙ্গবন্ধুর জীবনের আকাশসম গুণাবলি এবং পথ চলার দ্রুত বিশাল নির্দেশনা, এগুলো বাংলাদেশের জন্য তো বটেই, সারা বিশ্বের মানুষের কল্যাণ যদি উন্মুক্ত করা যায়, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া যায় তাহলে সেটাই হবে প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি সঠিক ও উপযুক্ত সম্মান প্রদর্শন। তাতে বঙ্গবন্ধু হবেন বিশ্বজনীন। বিশ্ব অঙ্গনে মর্যাদা বাড়বে বাংলাদেশের। তাই এখনই উপযুক্ত সময়। বঙ্গবন্ধুর চিন্তা ও কর্মকে কেন্দ্র করে বিশ্বমানের একটা থিঙ্কট্যাংক ও থিমপার্ক তৈরি করা একান্ত প্রয়োজন। সবার মনে রাখা দরকার বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না। যুগে যুগে মহান নেতা ও মনীষীদের রেখে যাওয়া আলোর পথ ধরেই বিশ্ব সভ্যতা আজ এ পর্যন্ত এসেছে। বাংলাদেশের সৌভাগ্য বঙ্গবন্ধু আমাদের রাষ্ট্রনায়ক। বিশ্বের অনেক বড় ও মহান নেতার জীবন ও কর্মের পথ বিশ্ববাসীর কাছে উন্মোচন করার জন্য তৈরি হয়েছে বিশ্বখ্যাত থিমপার্ক এবং থিঙ্কট্যাংক। সেখানে ওই রাষ্ট্রনায়কের প্রতিটি কর্ম ও চিন্তার ওপর গবেষণা হয়। গবেষণা লব্ধ ফলের সঙ্গে বর্তমান সময়ের সংযোগ ঘটিয়ে মানব সভ্যতার অগ্রগতির পথকে করা হয় গতিময় ও সমৃদ্ধশালী। বঙ্গবন্ধুর চিন্তা ও কর্ম সারা বিশ্বের মানুষের জন্য বিশাল সম্পদ ও পাথেয়। এই সম্পদের সঠিক ব্যবহার ও চর্চায় বিশ্বসভ্যতা ও মানবতা যদি উপকৃত হয়, তাহলে সেটি হবে আমাদের জন্য বিরাট গৌরবের বিষয়। একাত্তরের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণে উদ্বুদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার জন্য বাংলাদেশের ৩০ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছেন। ১৯৭৫ সালের পরে এক সময়ে মনে হয়েছিল সব বোধহয় বৃথা হয়ে গেল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর একাত্তরের ৭ মার্চের ভাষণের কথা সত্য হয়েছে। বাঙালি জাতিকে দাবিয়ে রাখা যায়নি। গত ১০ বছরে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম আজ অপার সম্ভাবনার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখতে পারছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রের প্রতিটি সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতির মাত্রা সর্বত্রই প্রশংসিত। বিশ্বের প্রায় অর্ধশত মুসলিম প্রধান দেশের মধ্যে বাংলাদেশই একমাত্র রাষ্ট্র যেখানে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থা সংবিধানের অন্যতম মৌলিক আদর্শ। মার্চ মাস আমাদের পথ দেখায়। একাত্তরের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ, ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং একাত্তরের ১ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত নজিরবিহীন অসহযোগ আন্দোলন। এগুলো সম্পর্কে যা কিছু বলতে চান তার সর্বাগ্রে আসবে শেখ মুজিবের নাম, যার নিজের জন্মদিনও এই মাসে, ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ। একটি মাসে এতসব গভীর তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনাবলি বোধহয় বিশ্বের অন্য কোনো দেশে নেই।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

জনসচেতনতামূলক গল্পের ছবি নেই কেন
জনসচেতনতামূলক গল্পের ছবি নেই কেন

শোবিজ

হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা