শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

ভারতে মুসলিম মেয়েদের নিয়ে নতুন রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে মুসলিম মেয়েদের নিয়ে নতুন রাজনীতি

ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ, উদারপন্থি, বুদ্ধিজীবী বলে যাঁদের পরিচয়, তাঁরা সংখ্যালঘু মুসলিমদের সব কিছুকে সমর্থন করেন, তাঁদের ধর্মকর্ম, মাদ্রাসা, মসজিদ, ঈদ, মহররম, হিজাব, বোরখা, এমনকী নারীবিরোধী শরিয়া আইনও। মুসলিমরা মসজিদ মাদ্রাসা আরও বানাতে চাইলে, রাস্তা বন্ধ করে মানুষের চলাচলে অসুবিধে করে হলেও জুমার নামাজ আদায় করলে- বামপন্থি উদারপন্থিরা সেটাতে সায় দেন, ওদের হয়ে লড়েন। এই উদারপন্থি বুদ্ধিজীবীরা হিন্দু মেয়েদের সমান অধিকারের জন্য লড়েছেন, কিন্তু মুসলিম মেয়েদের সমান অধিকার নিয়ে তাঁদের কোনও মাথাব্যথা নেই। তাঁরা মনে করেন, মুসলিমরা যা চায়, তাই তাদের দেওয়া উচিত। এখানে মুসলিমরা বলতে কিন্তু মুসলিম-পুরুষেরা। মুসলিমরা ধর্মীয় আইন চায়, তাই তাদের ধর্মীয় আইন দেওয়া উচিত। মুসলিম-পুরুষেরা মুসলিম মেয়েদের কোনও রকম স্বাধীনতা দিতে চায় না, সুতরাং না দেওয়াটাই ইসলাম-সম্মত। এভাবেই ভারতের বামপন্থি উদারপন্থিরা সংখ্যালঘু মুসলিমের পাশে দাঁড়ানোর নামে যুগের পর যুগ মানবাধিকার লঙ্ঘন করে চলেছেন। আর তাঁরাই দাবি করেন তাঁরা মানবাধিকার আর নারীর সমানাধিকারের পক্ষে, তাঁরা প্রগতিশীলতার পক্ষে। ভারতে তিন তালাক আইন বাতিল হওয়াতে হিন্দু মৌলবাদীরা উল্লসিত, কিন্তু উদারপন্থিরা খুশি নন। নারী পুরুষের সমানাধিকারের ভিত্তিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির জন্য দাবি তোলেন হিন্দুত্ববাদীরা, উদারপন্থিরা তোলেন না। অথচ, মানবাধিকারের এই দাবিটি উদারপন্থিদেরই দাবি হওয়া উচিত ছিল।

সব রকম স্বাধীনতা আর অধিকার থেকে বঞ্চিত মুসলিম মেয়েদের জন্য আজ হঠাৎ করে সমানাধিকারের আওয়াজ উঠেছে। শিক্ষিত দুজন মুসলিম পুরুষের দাবি, মসজিদে গিয়ে পুরুষের মতো মেয়েদেরও নামাজ পড়ার অধিকার চাই। এই দাবির ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্ট থেকে সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে। এটি এখন ভারতীয় পত্রিকাগুলোর প্রথম পাতার খবর। যেহেতু হিন্দুদের শবরিমালা মন্দিরে যেখানে মেয়েদের ঢোকা নিষেধ ছিল, সুপ্রিম কোর্ট সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে দিয়েছে, একই রকম নিয়ম কেন মুসলিমদের মসজিদে থাকবে না? মসজিদেও মেয়েদের প্রবেশের অধিকার থাকা উচিত, যেরকম মন্দিরে বা গির্জায় প্রবেশের অধিকার হিন্দু এবং খ্রিস্টান মেয়েদের আছে।

তিন তালাক বাতিল হওয়ায় সারা ভারতে জয়ের পতাকা উড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, যেন মুসলিম মেয়েরা তাদের সমানাধিকার পেয়ে গেছে। মানুষের এতটাই কম জ্ঞান মুসলিম আইনে নারী পুরুষের বৈষম্য নিয়ে। সমানাধিকারের কিছুই মেয়েরা পায়নি আজও। আমার প্রশ্ন, কী লাভ হবে মেয়েরা যদি মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ার অধিকার পায়? তারা আল্লাহর কাছে মোনাজাত করবে। একই সঙ্গে সারি বেঁধে মেয়ে-মহিলারা রুকু সেজদা করবে। এই অধিকার ছিল না, এখন পাবে অধিকার। তাদের তো আর পুরুষের সঙ্গে এক কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়তে দেওয়া হবে না। দেওয়ালের আড়ালে বা পর্দার আড়ালে পেছনের দিকে ছোট কোনও ঘর বা বারান্দা দেওয়া হবে মেয়েদের, নামাজ পড়ার জন্য। যে নামাজ তারা বাড়িতে পড়তো, তা এখন চাইলে মসজিদে পড়তে পারবে। ইসলামের নবী কিন্তু বলেছেন মেয়েদের বাড়িতে নামাজ পড়াটাই ভালো। নবীর উপদেশ তুচ্ছ করে ধর্মপ্রাণ মেয়েরা কেন নামাজ পড়তে চাইবে মসজিদে, তা আমার বোধগম্য নয়। অনেকেই বলছে মেয়েদের মসজিদে নামাজ পড়তে পারা মানে সমানাধিকার পাওয়া। মসজিদের ভিতর পুরুষের পাশে বা পুরুষের সামনে কিন্তু মেয়েদের কেউ দাঁড়াতে দেবে না, পুরুষের পেছনে দাঁড়াতে হবে তাদের। তা হলে এ কেমন সমানাধিকার মেয়েদের? মসজিদেও নির্ধারণ হয়ে যাবে কার স্থান কোথায়। পুরুষ সামনে, নারী পেছনে।  সমানাধিকারের দাবি ধর্মের ভিতরে থেকে করা যায় না, ধর্ম থেকে বেরিয়ে আসতে হয়। ধার্মিক মেয়েরা কি দাবি করতে পারবে বিয়ের, তালাকে, উত্তরাধিকারে সমান অধিকার?

কজন মুসলিম মেয়ে ইস্কুল কলেজ পাস করে, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে? কজন মুসলিম মেয়ে আধুনিক মেয়েদের মতো চাকরি করে বা ব্যবসা করে? কজন মুসলিম মেয়ে নিজের জীবনের সিদ্ধান্ত নিজে নেয়? কজন মুসলিম মেয়ের বোরখা বা হিজাব না-পরার অধিকার আছে? কজন মুসলিম মেয়ে স্বনির্ভর, স্বাধীন? সংখ্যাটি নিশ্চয়ই খুব কম। এই সংখ্যাটি বাড়ছে, এর মানেই মুসলিম মেয়েরা সমানাধিকার পাচ্ছে। মেয়েদের কাছ থেকে নামাজ পড়ার অধিকার কেউ কেড়ে নেয়নি। মেয়েরা যেহেতু বাড়িতে বাড়ির কাজ করে, তাই বাড়িতেই নামাজ পড়াটা তাদের জন্য সুবিধেজনক। পুরুষেরা যেহেতু বাইরে থাকে বেশির ভাগই, তাদের জন্য মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়াটা সুবিধের। মেয়েরা আসলে ধর্ম-কর্ম পুরুষদের চেয়ে বেশি করে। তাই মসজিদে মেয়েদের নামাজ পড়ার অধিকার না পাওয়ার জন্য মেয়েদের সর্বনাশ হচ্ছে না। মেয়েদের সর্বনাশ হচ্ছে শিক্ষা স্বাস্থ্য স্বনির্ভরতা না থাকায়। সর্বনাশ হচ্ছে ধর্মীয় আইনে মেয়েদের অধিকার কম থাকায় অথবা না-থাকায়, সর্বনাশ হচ্ছে বাল্যবিবাহে, নিজের ধর্ষকের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে বাধ্য হওয়ায়, এমনকী শ্বশুর দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয়ে শ্বশুরের বউ হতে বাধ্য হওয়ায়, সর্বনাশ হচ্ছে মোবাইল ফোন ব্যবহার না করা ইত্যাদি একশ রকম নারী-বিরোধী নির্দেশনায়। ভারতের বহরা মুসলিম মেয়েদের তো শিশু অবস্থায় যৌনাঙ্গও কেটে দেওয়া হয়, মেয়েরা যেন কোনও যৌন সুখ না পেতে পারে। ওদের গভীর বিশ্বাস, যৌন সুখ শুধু পুরুষের জন্য। ভারতের উদারপন্থিরা কি কখনো মেয়েদের যৌনাঙ্গ কর্তনের বিরুদ্ধে কিছু বলেছে কোনও দিন, নাকি এই নির্যাতনকেই মুসলিম সংস্কৃতি বলে মেনে নিয়েছে? সংখ্যালঘুর যারা সত্যিকার উন্নতি চায়, তারা নিশ্চয়ই চাইবে সংখ্যালঘুরা শিক্ষিত হোক, স্বনির্ভর হোক, তারা বিজ্ঞান মনস্ক হোক, তারা কুসংস্কার, ধর্মান্ধতা, কট্টরপন্থা ত্যাগ করুক।

শবরিমালা মন্দিরে মেয়েদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দূর করার পক্ষে আমি বলিনি। কী করবে মেয়েরা সেই সব জায়গায়, যেখানে মেয়েদের অচ্ছুত মনে করাটাই রীতি? মেয়েদের কি এখনো সময় হয়নি ভগবান বা ঈশ্বর থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখার? নারী-বিরোধী কোনও শক্তির সামনে কোনও শুভবুদ্ধির মানুষের, বিশেষ করে মেয়েদের মাথা নোয়ানো উচিত নয়।

উদারপন্থি নামধারীদের কথা বলছি। এত প্রতিক্রিয়াশীল হওয়ার পরও ওঁদের নাম আজ প্রগতিশীল। সত্যিকার প্রগতিশীল খুব কমই এই উপমহাদেশে। যারা মুসলিমবিরোধী, যারা মনে করে সব মুসলিমকে ভারত থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে, তারা একরকম প্রতিক্রিয়াশীল, আবার যারা মনে করে মুসলিমরা যদি ধর্মে ডুবে থাকতে চায় থাকুক, যদি শরিয়া আইন রাখতে চায় রাখুক, যদি মেয়েদের যৌনাঙ্গ কর্তন তাদের সংস্কৃতি হয়, সংস্কৃতি পালন করুক- তারাও আরেক ধরনের প্রতিক্রিয়াশীল। প্রগতিশীল তারাই যারা হিন্দু কট্টরপন্থা, মুসলিম কট্টরপন্থা এবং যত ধর্মীয় কট্টরপন্থা-সব কট্টরপন্থাকে প্রতিহত করতে চায়। শুধু এক ধর্মের আইনকে নয়, এক ধর্মের নারীবিরোধ বা নারী-বিদ্বেষকে নয়, সব ধর্মের আইনকে, সব ধর্মের নারীবিরোধ এবং নারী-বিদ্বেষকে একই রকমভাবে দূর করতে হবে। সংখ্যালঘুর বর্বরতাকে আর নারী-বিদ্বেষকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখলে তা আখেরে সংখ্যালঘুর বিপক্ষেই যাবে।

সংখ্যাগরিষ্ঠদের বর্বরতাকে তাই বলে আমি বলছি না বরদাশত করতে। কোনও ধর্মের, কোনও লিঙ্গের, কোনও জাতির, কোনও উপজাতির, কোনও ভাষা গোষ্ঠীর বর্বরতা মেনে না নিলেই তো পৃথিবীর অর্ধেক সমস্যা ঘুচে যায়। বাকি অর্ধেক ঘোচাতে হবে শুদ্ধকে দিয়ে অশুদ্ধকে সরিয়ে, সুন্দরকে দিয়ে অসুন্দরকে সরিয়ে।

ভারতের মুক্তচিন্তকদের সমস্যা হলো, তাঁরা হিন্দুদের গোঁড়ামিমুক্ত করার অগ্রদূত রামমোহন আর বিদ্যাসাগরকে নিয়ে গর্ববোধ করেন, কিন্তু মুসলিমদের মধ্যে কোনও রামমোহন আর বিদ্যাসাগরের জন্ম হোক, তা চান না। মুসলিমদের মধ্যে সত্যিকার মুক্তচিন্তক, আধুনিক, প্রগতিশীল, বিজ্ঞান-বিশ্বাসী মানুষ গড়ে না উঠলে মুসলিমরা যে তিমিরে পড়ে আছে, সে তিমিরেই পড়ে থাকবে।

মসজিদে যাওয়ার চেয়েও মুসলিম মেয়েদের জন্য বেশি জরুরি ইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া, স্বনির্ভর হওয়া, মেরুদণ্ড সোজা করে চলা, নিজের পরিচয়ে পরিচিত হওয়া, পুরুষতন্ত্র আর মোল্লাতন্ত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা। মুখ মাথা ঢেকে কেঁচোর মতো ভয়ে আর দ্বিধায় পরনির্ভরশীল হয়ে বেঁচে থাকাকে সত্যিকার বেঁচে থাকা বলে না। আমি যখন মুসলিম মেয়েদের স্বাধীনতা আর অধিকারের জন্য সংগ্রাম করি, মুসলিম পুরুষদের প্রগতিশীল হওয়ার জন্য এবং কট্টরপন্থি না হওয়ার জন্য আহ্বান জানাই- ভারতের উদারপন্থি বলে কথিত মুসলিমদের শুভাকাক্সক্ষী বুদ্ধিজীবীরা আমাকে ‘মুসলিমবিরোধী’ বলে গালি দেন। এ থেকেই কি বোঝা যায় না তাঁরা আসলে কি চান? তাঁরা চান মুসলিমরা অন্ধকারে পড়ে থাকুক, ঠিক যেমন মুসলিমবিরোধীরা চায় মুসলিমরা অন্ধকারে পড়ে থাকুক। আমাকে আলো হাতে নিয়ে যেতে তাঁরাই আমাকে বাধা দেন, যাঁরা হিন্দুদের আলোকিত হওয়াটা খুব চান, মুসলিমদের আলোকিত করতে চাইলে বলেন, এখনো সময় আসেনি। সতীদাহ প্রথা বিলুপ্ত করতে চাইলে এক সময় সমাজের শিক্ষিত-অশিক্ষিত প্রচুর মানুষও এভাবে বলতো, এখনো সময় আসেনি। আমাদের মনে রাখতে হবে, সময় কখনো আসে না, সময়কে আনতে হয়।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ
দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল
সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল
এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই
উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা

সম্পাদকীয়

ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩
ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক
২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক

দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন
চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন

দেশগ্রাম

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি

সম্পাদকীয়

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

দেশগ্রাম

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির লাশ ফেরত দিয়েছে ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির লাশ ফেরত দিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে বিএনপির ৩১ দফার প্রচারণা
পিরোজপুরে বিএনপির ৩১ দফার প্রচারণা

নগর জীবন

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

স্বস্তির আভাস চালের দামে
স্বস্তির আভাস চালের দামে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু

নগর জীবন

দখল-দূষণে সংকটে খাল কৃষিতে ক্ষতি ৫০০ কোটি
দখল-দূষণে সংকটে খাল কৃষিতে ক্ষতি ৫০০ কোটি

দেশগ্রাম

দুই পা হারানো আহাদের পাশে মোশারফ
দুই পা হারানো আহাদের পাশে মোশারফ

দেশগ্রাম

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হাসিনা মানুষের ভোটের অধিকার হরণ করেছেন’
‘হাসিনা মানুষের ভোটের অধিকার হরণ করেছেন’

দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি
নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের মানুষ আজ ঐক্যবদ্ধ : তৃপ্তি
দেশের মানুষ আজ ঐক্যবদ্ধ : তৃপ্তি

দেশগ্রাম

বিবিসির প্রধান ও হেড অব নিউজের পদত্যাগ
বিবিসির প্রধান ও হেড অব নিউজের পদত্যাগ

পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলি রাতভর আতঙ্ক
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলি রাতভর আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসাববিজ্ঞান দিবসে র‌্যালি
পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসাববিজ্ঞান দিবসে র‌্যালি

দেশগ্রাম

শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা

সম্পাদকীয়

নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ২০০
নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ২০০

পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের গণশুনানি
দুদকের গণশুনানি

দেশগ্রাম