শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

ভারতে মুসলিম মেয়েদের নিয়ে নতুন রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে মুসলিম মেয়েদের নিয়ে নতুন রাজনীতি

ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ, উদারপন্থি, বুদ্ধিজীবী বলে যাঁদের পরিচয়, তাঁরা সংখ্যালঘু মুসলিমদের সব কিছুকে সমর্থন করেন, তাঁদের ধর্মকর্ম, মাদ্রাসা, মসজিদ, ঈদ, মহররম, হিজাব, বোরখা, এমনকী নারীবিরোধী শরিয়া আইনও। মুসলিমরা মসজিদ মাদ্রাসা আরও বানাতে চাইলে, রাস্তা বন্ধ করে মানুষের চলাচলে অসুবিধে করে হলেও জুমার নামাজ আদায় করলে- বামপন্থি উদারপন্থিরা সেটাতে সায় দেন, ওদের হয়ে লড়েন। এই উদারপন্থি বুদ্ধিজীবীরা হিন্দু মেয়েদের সমান অধিকারের জন্য লড়েছেন, কিন্তু মুসলিম মেয়েদের সমান অধিকার নিয়ে তাঁদের কোনও মাথাব্যথা নেই। তাঁরা মনে করেন, মুসলিমরা যা চায়, তাই তাদের দেওয়া উচিত। এখানে মুসলিমরা বলতে কিন্তু মুসলিম-পুরুষেরা। মুসলিমরা ধর্মীয় আইন চায়, তাই তাদের ধর্মীয় আইন দেওয়া উচিত। মুসলিম-পুরুষেরা মুসলিম মেয়েদের কোনও রকম স্বাধীনতা দিতে চায় না, সুতরাং না দেওয়াটাই ইসলাম-সম্মত। এভাবেই ভারতের বামপন্থি উদারপন্থিরা সংখ্যালঘু মুসলিমের পাশে দাঁড়ানোর নামে যুগের পর যুগ মানবাধিকার লঙ্ঘন করে চলেছেন। আর তাঁরাই দাবি করেন তাঁরা মানবাধিকার আর নারীর সমানাধিকারের পক্ষে, তাঁরা প্রগতিশীলতার পক্ষে। ভারতে তিন তালাক আইন বাতিল হওয়াতে হিন্দু মৌলবাদীরা উল্লসিত, কিন্তু উদারপন্থিরা খুশি নন। নারী পুরুষের সমানাধিকারের ভিত্তিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির জন্য দাবি তোলেন হিন্দুত্ববাদীরা, উদারপন্থিরা তোলেন না। অথচ, মানবাধিকারের এই দাবিটি উদারপন্থিদেরই দাবি হওয়া উচিত ছিল।

সব রকম স্বাধীনতা আর অধিকার থেকে বঞ্চিত মুসলিম মেয়েদের জন্য আজ হঠাৎ করে সমানাধিকারের আওয়াজ উঠেছে। শিক্ষিত দুজন মুসলিম পুরুষের দাবি, মসজিদে গিয়ে পুরুষের মতো মেয়েদেরও নামাজ পড়ার অধিকার চাই। এই দাবির ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্ট থেকে সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে। এটি এখন ভারতীয় পত্রিকাগুলোর প্রথম পাতার খবর। যেহেতু হিন্দুদের শবরিমালা মন্দিরে যেখানে মেয়েদের ঢোকা নিষেধ ছিল, সুপ্রিম কোর্ট সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে দিয়েছে, একই রকম নিয়ম কেন মুসলিমদের মসজিদে থাকবে না? মসজিদেও মেয়েদের প্রবেশের অধিকার থাকা উচিত, যেরকম মন্দিরে বা গির্জায় প্রবেশের অধিকার হিন্দু এবং খ্রিস্টান মেয়েদের আছে।

তিন তালাক বাতিল হওয়ায় সারা ভারতে জয়ের পতাকা উড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, যেন মুসলিম মেয়েরা তাদের সমানাধিকার পেয়ে গেছে। মানুষের এতটাই কম জ্ঞান মুসলিম আইনে নারী পুরুষের বৈষম্য নিয়ে। সমানাধিকারের কিছুই মেয়েরা পায়নি আজও। আমার প্রশ্ন, কী লাভ হবে মেয়েরা যদি মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ার অধিকার পায়? তারা আল্লাহর কাছে মোনাজাত করবে। একই সঙ্গে সারি বেঁধে মেয়ে-মহিলারা রুকু সেজদা করবে। এই অধিকার ছিল না, এখন পাবে অধিকার। তাদের তো আর পুরুষের সঙ্গে এক কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়তে দেওয়া হবে না। দেওয়ালের আড়ালে বা পর্দার আড়ালে পেছনের দিকে ছোট কোনও ঘর বা বারান্দা দেওয়া হবে মেয়েদের, নামাজ পড়ার জন্য। যে নামাজ তারা বাড়িতে পড়তো, তা এখন চাইলে মসজিদে পড়তে পারবে। ইসলামের নবী কিন্তু বলেছেন মেয়েদের বাড়িতে নামাজ পড়াটাই ভালো। নবীর উপদেশ তুচ্ছ করে ধর্মপ্রাণ মেয়েরা কেন নামাজ পড়তে চাইবে মসজিদে, তা আমার বোধগম্য নয়। অনেকেই বলছে মেয়েদের মসজিদে নামাজ পড়তে পারা মানে সমানাধিকার পাওয়া। মসজিদের ভিতর পুরুষের পাশে বা পুরুষের সামনে কিন্তু মেয়েদের কেউ দাঁড়াতে দেবে না, পুরুষের পেছনে দাঁড়াতে হবে তাদের। তা হলে এ কেমন সমানাধিকার মেয়েদের? মসজিদেও নির্ধারণ হয়ে যাবে কার স্থান কোথায়। পুরুষ সামনে, নারী পেছনে।  সমানাধিকারের দাবি ধর্মের ভিতরে থেকে করা যায় না, ধর্ম থেকে বেরিয়ে আসতে হয়। ধার্মিক মেয়েরা কি দাবি করতে পারবে বিয়ের, তালাকে, উত্তরাধিকারে সমান অধিকার?

কজন মুসলিম মেয়ে ইস্কুল কলেজ পাস করে, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে? কজন মুসলিম মেয়ে আধুনিক মেয়েদের মতো চাকরি করে বা ব্যবসা করে? কজন মুসলিম মেয়ে নিজের জীবনের সিদ্ধান্ত নিজে নেয়? কজন মুসলিম মেয়ের বোরখা বা হিজাব না-পরার অধিকার আছে? কজন মুসলিম মেয়ে স্বনির্ভর, স্বাধীন? সংখ্যাটি নিশ্চয়ই খুব কম। এই সংখ্যাটি বাড়ছে, এর মানেই মুসলিম মেয়েরা সমানাধিকার পাচ্ছে। মেয়েদের কাছ থেকে নামাজ পড়ার অধিকার কেউ কেড়ে নেয়নি। মেয়েরা যেহেতু বাড়িতে বাড়ির কাজ করে, তাই বাড়িতেই নামাজ পড়াটা তাদের জন্য সুবিধেজনক। পুরুষেরা যেহেতু বাইরে থাকে বেশির ভাগই, তাদের জন্য মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়াটা সুবিধের। মেয়েরা আসলে ধর্ম-কর্ম পুরুষদের চেয়ে বেশি করে। তাই মসজিদে মেয়েদের নামাজ পড়ার অধিকার না পাওয়ার জন্য মেয়েদের সর্বনাশ হচ্ছে না। মেয়েদের সর্বনাশ হচ্ছে শিক্ষা স্বাস্থ্য স্বনির্ভরতা না থাকায়। সর্বনাশ হচ্ছে ধর্মীয় আইনে মেয়েদের অধিকার কম থাকায় অথবা না-থাকায়, সর্বনাশ হচ্ছে বাল্যবিবাহে, নিজের ধর্ষকের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে বাধ্য হওয়ায়, এমনকী শ্বশুর দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয়ে শ্বশুরের বউ হতে বাধ্য হওয়ায়, সর্বনাশ হচ্ছে মোবাইল ফোন ব্যবহার না করা ইত্যাদি একশ রকম নারী-বিরোধী নির্দেশনায়। ভারতের বহরা মুসলিম মেয়েদের তো শিশু অবস্থায় যৌনাঙ্গও কেটে দেওয়া হয়, মেয়েরা যেন কোনও যৌন সুখ না পেতে পারে। ওদের গভীর বিশ্বাস, যৌন সুখ শুধু পুরুষের জন্য। ভারতের উদারপন্থিরা কি কখনো মেয়েদের যৌনাঙ্গ কর্তনের বিরুদ্ধে কিছু বলেছে কোনও দিন, নাকি এই নির্যাতনকেই মুসলিম সংস্কৃতি বলে মেনে নিয়েছে? সংখ্যালঘুর যারা সত্যিকার উন্নতি চায়, তারা নিশ্চয়ই চাইবে সংখ্যালঘুরা শিক্ষিত হোক, স্বনির্ভর হোক, তারা বিজ্ঞান মনস্ক হোক, তারা কুসংস্কার, ধর্মান্ধতা, কট্টরপন্থা ত্যাগ করুক।

শবরিমালা মন্দিরে মেয়েদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দূর করার পক্ষে আমি বলিনি। কী করবে মেয়েরা সেই সব জায়গায়, যেখানে মেয়েদের অচ্ছুত মনে করাটাই রীতি? মেয়েদের কি এখনো সময় হয়নি ভগবান বা ঈশ্বর থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখার? নারী-বিরোধী কোনও শক্তির সামনে কোনও শুভবুদ্ধির মানুষের, বিশেষ করে মেয়েদের মাথা নোয়ানো উচিত নয়।

উদারপন্থি নামধারীদের কথা বলছি। এত প্রতিক্রিয়াশীল হওয়ার পরও ওঁদের নাম আজ প্রগতিশীল। সত্যিকার প্রগতিশীল খুব কমই এই উপমহাদেশে। যারা মুসলিমবিরোধী, যারা মনে করে সব মুসলিমকে ভারত থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে, তারা একরকম প্রতিক্রিয়াশীল, আবার যারা মনে করে মুসলিমরা যদি ধর্মে ডুবে থাকতে চায় থাকুক, যদি শরিয়া আইন রাখতে চায় রাখুক, যদি মেয়েদের যৌনাঙ্গ কর্তন তাদের সংস্কৃতি হয়, সংস্কৃতি পালন করুক- তারাও আরেক ধরনের প্রতিক্রিয়াশীল। প্রগতিশীল তারাই যারা হিন্দু কট্টরপন্থা, মুসলিম কট্টরপন্থা এবং যত ধর্মীয় কট্টরপন্থা-সব কট্টরপন্থাকে প্রতিহত করতে চায়। শুধু এক ধর্মের আইনকে নয়, এক ধর্মের নারীবিরোধ বা নারী-বিদ্বেষকে নয়, সব ধর্মের আইনকে, সব ধর্মের নারীবিরোধ এবং নারী-বিদ্বেষকে একই রকমভাবে দূর করতে হবে। সংখ্যালঘুর বর্বরতাকে আর নারী-বিদ্বেষকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখলে তা আখেরে সংখ্যালঘুর বিপক্ষেই যাবে।

সংখ্যাগরিষ্ঠদের বর্বরতাকে তাই বলে আমি বলছি না বরদাশত করতে। কোনও ধর্মের, কোনও লিঙ্গের, কোনও জাতির, কোনও উপজাতির, কোনও ভাষা গোষ্ঠীর বর্বরতা মেনে না নিলেই তো পৃথিবীর অর্ধেক সমস্যা ঘুচে যায়। বাকি অর্ধেক ঘোচাতে হবে শুদ্ধকে দিয়ে অশুদ্ধকে সরিয়ে, সুন্দরকে দিয়ে অসুন্দরকে সরিয়ে।

ভারতের মুক্তচিন্তকদের সমস্যা হলো, তাঁরা হিন্দুদের গোঁড়ামিমুক্ত করার অগ্রদূত রামমোহন আর বিদ্যাসাগরকে নিয়ে গর্ববোধ করেন, কিন্তু মুসলিমদের মধ্যে কোনও রামমোহন আর বিদ্যাসাগরের জন্ম হোক, তা চান না। মুসলিমদের মধ্যে সত্যিকার মুক্তচিন্তক, আধুনিক, প্রগতিশীল, বিজ্ঞান-বিশ্বাসী মানুষ গড়ে না উঠলে মুসলিমরা যে তিমিরে পড়ে আছে, সে তিমিরেই পড়ে থাকবে।

মসজিদে যাওয়ার চেয়েও মুসলিম মেয়েদের জন্য বেশি জরুরি ইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া, স্বনির্ভর হওয়া, মেরুদণ্ড সোজা করে চলা, নিজের পরিচয়ে পরিচিত হওয়া, পুরুষতন্ত্র আর মোল্লাতন্ত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা। মুখ মাথা ঢেকে কেঁচোর মতো ভয়ে আর দ্বিধায় পরনির্ভরশীল হয়ে বেঁচে থাকাকে সত্যিকার বেঁচে থাকা বলে না। আমি যখন মুসলিম মেয়েদের স্বাধীনতা আর অধিকারের জন্য সংগ্রাম করি, মুসলিম পুরুষদের প্রগতিশীল হওয়ার জন্য এবং কট্টরপন্থি না হওয়ার জন্য আহ্বান জানাই- ভারতের উদারপন্থি বলে কথিত মুসলিমদের শুভাকাক্সক্ষী বুদ্ধিজীবীরা আমাকে ‘মুসলিমবিরোধী’ বলে গালি দেন। এ থেকেই কি বোঝা যায় না তাঁরা আসলে কি চান? তাঁরা চান মুসলিমরা অন্ধকারে পড়ে থাকুক, ঠিক যেমন মুসলিমবিরোধীরা চায় মুসলিমরা অন্ধকারে পড়ে থাকুক। আমাকে আলো হাতে নিয়ে যেতে তাঁরাই আমাকে বাধা দেন, যাঁরা হিন্দুদের আলোকিত হওয়াটা খুব চান, মুসলিমদের আলোকিত করতে চাইলে বলেন, এখনো সময় আসেনি। সতীদাহ প্রথা বিলুপ্ত করতে চাইলে এক সময় সমাজের শিক্ষিত-অশিক্ষিত প্রচুর মানুষও এভাবে বলতো, এখনো সময় আসেনি। আমাদের মনে রাখতে হবে, সময় কখনো আসে না, সময়কে আনতে হয়।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা