শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মে, ২০১৯

উচ্চ রক্তচাপ : নীরব ঘাতক

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
উচ্চ রক্তচাপ : নীরব ঘাতক

দেশে উচ্চ রক্তচাপ আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। আগে বয়স্কদের মধ্যে রক্তচাপের প্রবণতা বেশি থাকলেও তরুণরাও এই নীরব ঘাতকের শিকার হচ্ছেন। অনেকেই জানেনই না যে তিনি উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্ত ব্যক্তিদের অনেকেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী, বিশ্বে দেড়শ কোটি মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে। এ রোগে প্রতি বছর প্রায় ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়। মনে রাখা উচিত, উচ্চ রক্তচাপ প্রায়ই একটি স্থায়ী রোগ হিসেবে বিবেচিত, অর্থাৎ একবার আক্রান্ত হলে আর ভালো হয় না, তবে নিয়ন্ত্রণযোগ্য। এর জন্য চিকিৎসা ও প্রতিরোধ দুটোই জরুরি। তা না হলে বিভিন্ন জটিলতা, এমনকি হঠাৎ করে মৃত্যুর ঝুঁকিও থাকে।

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কী?

স্বাভাবিক রক্তচাপ হলো সেই বল বা শক্তি, যার সাহায্যে রক্ত শরীরের একস্থান থেকে অন্যস্থানে পৌঁছায়। হৃদপিণ্ডের পাম্পিং ক্রিয়ার মাধ্যমে রক্তচাপ তৈরি হয়। রক্তস্রোত রক্তনালির দেয়ালে যে চাপ সৃষ্টি করে, সেটিই রক্তচাপ। রক্তচাপের কোনো একক নির্দিষ্ট মাত্রা নেই। বিভিন্ন বয়সের সঙ্গে সঙ্গে একেক জন মানুষের শরীরে রক্তচাপের মাত্রা ভিন্ন এবং একই মানুষের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময়ে স্বাভাবিক রক্তচাপও বিভিন্ন রকম হতে পারে। উত্তেজনা, দুশ্চিন্তা, অধিক পরিশ্রম ও ব্যায়ামের ফলে রক্তচাপ বাড়তে পারে। ঘুমের সময় এবং বিশ্রাম নিলে রক্তচাপ কমে যায়। রক্তচাপের এ পরিবর্তন স্বাভাবিক। সাধারণত বয়স যত কম, রক্তচাপও তত কম হয়। একজন সুস্থ মানুষের স্বাভাবিক অবস্থায় রক্তচাপ গড়ে ১২০/৮০ ধরা হয়। ওপরেরটাকে বলা হয় সিস্টোলিক এবং নিচেরটাকে বলা হয় ডায়াস্টলিক। যদি কারও রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রার চাইতে বেশি হয় এবং অধিকাংশ সময় এমনকি বিশ্রামকালীনও বেশি থাকে, তবে ধরে নিতে হবে তিনি উচ্চ রক্তচাপের রোগী। সাধারণত ওপরের চাপ ১৪০ এর বেশি এবং নিচের চাপ ৯০ এর বেশি হলে তাকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন বলা হয়।

উচ্চ রক্তচাপ কী আসলেই কোনো জটিল ব্যাধি?

আসলেই উচ্চ রক্তচাপ এক জটিল ব্যাধি, যা ভয়ঙ্কর পরিণতি, এমনকি এর জটিলতায় হঠাৎ মৃত্যুও ডেকে আনতে পারে। অনেক সময় উচ্চ রক্তচাপের কোনো প্রাথমিক লক্ষণ বা উপসর্গও দেখা যায় না। এটাই উচ্চ রক্তচাপের সবচাইতে মারাত্মক দিক। যদিও অনেক সময় উচ্চ রক্তচাপের রোগীর কোনো লক্ষণ থাকে না, তবুও নীরবে উচ্চ রক্তচাপ শরীরের বিভিন্ন অংশ বা অঙ্গকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এ জন্যই উচ্চ রক্তচাপ কে ‘নীরব ঘাতক’ বলা যেতে পারে। অনিয়ন্ত্রিত এবং চিকিৎসাবিহীন উচ্চ রক্তচাপ থেকে মারাত্মক শারীরিক জটিলতাও দেখা দিতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপ হলে কী কী জটিলতা হতে পারে?

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত না থাকলে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ চারটি অঙ্গে মারাত্মক ধরনের জটিলতা হতে পারে। যেমন- হৃৎপিণ্ড, কিডনি, মস্তিষ্ক ও চোখ। অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ থেকে হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি, হৃদযন্ত্রের মাংসপেশি দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। দুর্বল হৃদযন্ত্র রক্ত পাম্প করতে পারে না এবং এ অবস্থাকে বলা হয় হার্ট ফেইলিউর। রক্তনালির গাত্র সংকুচিত হয়ে হার্ট অ্যাটাক বা করোনারি আর্টারি ডিজিজ হয়ে মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের কারণে কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এক পর্যায়ে দুটো কিডনি বিকল হয়ে ক্রনিক রেনাল ফেইলিউর হতে পারে, যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার উপায় থাকে না। পরবর্তীতে ডায়ালাইসিস এমনকি কিডনি সংযোজনের প্রয়োজন হয়। অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপে মস্তিষ্কে স্ট্রোক বা পক্ষাঘাত, স্মৃতিশক্তি নষ্ট হওয়া এমনকি রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। এ ছাড়া চোখের রেটিনা আক্রান্ত হয়ে অন্ধত্বের ঝুঁকিও থাকে।

কী কী কারণে উচ্চ রক্তচাপ হয়?

৯০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কোনো নির্দিষ্ট কারণ জানা যায় না, একে প্রাইমারি বা অ্যাসেন্সিয়াল রক্তচাপ বলে। সাধারণত বয়স্ক মানুষের উচ্চ রক্তচাপ বেশি হয়ে থাকে। কিছু কিছু বিষয় উচ্চ রক্তচাপের সম্ভাবনা বাড়ায়, যেমন-

♦  বংশানুক্রমিক : উচ্চ রক্তচাপের বংশগত ধারাবাহিকতা আছে, যদি বাবা-মায়ের উচ্চ রক্তচাপ থাকে, তবে            সন্তানেরও উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমনকি নিকটাত্মীয়ের উচ্চ রক্তচাপ থাকলেও অন্যদের রক্তচাপের ঝুঁকি থাকে।

♦ ধুমপান : ধুমপায়ীদের শরীরে তামাকের নানা রকম বিষাক্ত পদার্থের প্রতিক্রিয়ায় উচ্চ রক্তচাপসহ ধমনি, শিরার নানা রকম রোগ ও হৃদরোগ দেখা দিতে পারে।

♦ অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ : খাবার লবণে সোডিয়াম থাকে, যা রক্তের জলীয় অংশ বাড়িয়ে দেয়। ফলে রক্তের আয়তন বেড়ে যায় এবং রক্তচাপও বেড়ে যায়।

♦ অধিক ওজন এবং অলস জীবনযাত্রা : রীতিমতো ব্যায়াম ও শারীরিক পরিশ্রম না করলে শরীরে ওজন বেড়ে যেতে পারে। এতে হৃদযন্ত্রকে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হয় এবং ফলে অধিক ওজন সম্পন্ন লোকদের উচ্চ রক্তচাপ হয়ে থাকে। 

♦ অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস : অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার, যেমন মাংস, মাখন এবং ডুবা তেলে ভাজা খাবার খেলে ওজন বাড়বে। কলিজা, গুর্দা, মগজ এসব খেলে রক্তে কোলেস্টরল বেড়ে যায়। রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টরল হলে রক্তনালির দেয়াল মোটা ও শক্ত হয়ে যায়। এর ফলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।

♦ অতিরিক্ত মদ্যপান :  যারা অত্যধিক পরিমাণে মদ্যপান করেন, তাদের উচ্চ রক্তচাপ বেশি হয়। অ্যালকোহলে অতিরিক্ত ক্যালরি থাকে, এর ফলে ওজন বেড়ে যায় এবং রক্তচাপ বেড়ে যায়।

♦ ডায়াবেটিস : ডায়াবেটিস রোগীদের অ্যাথারোসেক্লরোসিস বেশি হয়। ফলে বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ডায়াবেটিস রোগীদের উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয়। এ ছাড়া তাদের অন্ধত্ব ও কিডনির নানা রকম রোগ হতে পারে। 

♦ অতিরিক্ত উৎকণ্ঠা : অতিরিক্ত রাগ, উত্তেজনা, ভীতি এবং মানসিক চাপের কারণেও রক্তচাপ সাময়িকভাবে বেড়ে যেতে পারে। যদি এ মানসিক চাপ অব্যাহত থাকে এবং রোগী ক্রমবর্ধমান মানসিক চাপের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে না পারেন, তবে এ উচ্চ রক্তচাপ স্থায়ী রূপ নিতে পারে।

কিছু কিছু রোগের কারণেও উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে। নির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া গেলে একে বলা হয় সেকেন্ডারি হাইপারটেনশন। এ কারণগুলোর মধ্যে কয়েকটি হলো-

♦ কিডনির রোগ।

♦ অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি ও পিটুইটারি গ্রন্থির টিউমার।

♦  ধমনির বংশগত রোগ।

♦ গর্ভধারণ অবস্থায় অ্যাকলাম্পসিয়া ও প্রি-অ্যাকলাম্পসিয়া।

♦ অনেকদিন ধরে জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ির ব্যবহার, স্টেরয়েড জাতীয় হরমোন গ্রহণ এবং ব্যথা নিরামক কিছু কিছু ওষুধ খেলে।

♦ জন্মগত ধমনির রোগ যেমন কোয়ার্কটেশন অব অ্যাওর্টা। উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমাতে কী করা উচিত?

জীবন যাত্রার পরিবর্তন এনে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। বংশগতভাবে উচ্চ রক্তচাপ থাকলে তা কমানো সম্ভব না। তবে এ রকম ক্ষেত্রে যে সব উপাদান নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেগুলোর ব্যাপারে বেশি মনোযোগী হওয়া উচিত।

ক্স অতিরিক্ত ওজন কমাতে হবে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। খাওয়া দাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। সীমিত আহার করা উচিত এবং ব্যায়াম অব্যাহত রাখতে হবে। ওষুধ খেয়ে ওজন কমানো বিপজ্জনক। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওজন কমানোর ওষুধ না খাওয়াই ভালো।

♦ নিয়মিত ব্যায়াম : সকাল-সন্ধ্যা হাঁটাচলা, সম্ভব হলে দৌড়ানো, হালকা ব্যায়াম, লিফটে না চড়ে সিঁড়ি ব্যবহার ইত্যাদি নিয়মিত চালিয়ে যেতে হবে।

♦ খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্কতা : কম চর্বি ও কম কোলেস্টেরল যুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন খাশি বা গরুর গোস্ত, কলিজা, মগজ, গিলা, গুর্দা কম খেতে হবে। কম তেলে রান্না করা খাবার এবং ননী তোলা দুধ, অসম্পৃক্ত চর্বি যেমন সয়াবিন, ক্যানোলা, ভুট্টার তেল অথবা সূর্যমুখীর তেল খাওয়া যাবে। বেশি আশযুক্ত খাবার গ্রহণ করা ভালো। ভাত কম খেয়ে আটার রুটি এবং সুজি জাতীয় খাবার পরিমাণ মতো খাওয়া ভালো। বেশি বেশি শাকসবজি ও ফলমূল খেতে হবে।

♦ লবণ নিয়ন্ত্রণ : তরকারিতে প্রয়োজনীয় লবণের বাইরে অতিরিক্ত ও পাতে আলগা লবণ পরিহার করতে হবে।

♦ মদ্যপান : অতিরিক্ত মদ্যপান পরিহার করতে হবে।

♦ ধূমপান বর্জন :  ধূমপান অবশ্যই বর্জনীয়। ধূমপায়ীর সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকুন। তামাক পাতা এবং তামাকজাত দ্রব্য যেমন জর্দা, গুল ইত্যাদিও পরিহার করতে হবে।

♦ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ : যাদের ডায়াবেটিস আছে, তারা অবশ্যই তা নিয়ন্ত্রণ করবেন এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণ করবেন।

♦ মানসিক ও শারীরিক চাপ সামলাতে হবে : নিয়মিত বিশ্রাম, সময়মতো ঘুমানো, শরীরকে অতিরিক্ত ক্লান্তি থেকে বিশ্রাম দিতে হবে। নিজের সখের কাজ করা, নিজ ধর্মের চর্চা করা ইত্যাদির মাধ্যমে মানসিক শান্তি বেশি হবে। 

♦ রক্তচাপ নিয়মিত পরীক্ষা : নিয়মিত চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মীর কাছে গিয়ে রক্তচাপ পরীক্ষা করানো উচিত। যত আগে উচ্চ রক্তচাপ ধরা পড়ে, তত আগে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং জটিল রোগ বা প্রতিক্রিয়া হতে রক্ষা পাওয়া যায়।

উচ্চ রক্তচাপ হলে কী চিকিৎসা করাতেই হবে?

একবার উচ্চ রক্তচাপ হয়ে গেলে তা আর ভালো হয় না। একে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং অবশ্যই তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধপত্র সেবন করতে হবে। অনেক রোগী কিছুদিন ওষুধ খাবার পর রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এলে ওষুধ বন্ধ করে দেন। মনে করেন, রক্তচাপ তো ভালো হয়ে গেছে, কাজেই ওষুধ খাওয়ার দরকার কী? এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। কোনোক্রমেই ডাক্তারের নির্দেশ ছাড়া ওষুধ পরিবর্তন বা সেবন বন্ধ করা যাবে না। অনেকেই আবার উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত জানার পরেও ওষুধ খেতে অনীহা প্রকাশ করেন বা খেতে চান না। কারও কারও ধারণা একবার ওষুধ খেলে তা আর বন্ধ করা যাবে না, তাই ওষুধ নিতে অনীহা প্রকাশ করেন। আবার কেউ কেউ এমনও ভাবেন যে, উচ্চ রক্তচাপ তার দৈনন্দিন জীবন প্রবাহে কোনো সমস্যা করছে না বা রোগের কোনো লক্ষণ নেই, তাই উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খেতে চান না বা প্রয়োজন মনে করেন না। মনে করেন, ভালোই তো আছি, ওষুধের কী দরকার? বলা বাহুল্য, এ ধারণাগুলো সম্পূর্ণ ভুল এবং অযৌক্তিক। এ ধরনের রোগীরাই হঠাৎ করে হৃদরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হন, এমনকি তাদের মৃত্যুর ঝুঁকিও অমূলক নয়। তাদের অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে, নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে এবং নিয়মিত চেক আপ করাতে হবে। মনে রাখতে হবে, প্রতিরোধই সর্বোত্তম। উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের শৃঙ্খলা মেনে চলাই সবচেয়ে জরুরি।

লেখক : সাবেক ডিন ও চেয়ারম্যান, মেডিসিন অনুষদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৩ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে