শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মে, ২০১৯

উচ্চ রক্তচাপ : নীরব ঘাতক

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
উচ্চ রক্তচাপ : নীরব ঘাতক

দেশে উচ্চ রক্তচাপ আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। আগে বয়স্কদের মধ্যে রক্তচাপের প্রবণতা বেশি থাকলেও তরুণরাও এই নীরব ঘাতকের শিকার হচ্ছেন। অনেকেই জানেনই না যে তিনি উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্ত ব্যক্তিদের অনেকেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী, বিশ্বে দেড়শ কোটি মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে। এ রোগে প্রতি বছর প্রায় ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়। মনে রাখা উচিত, উচ্চ রক্তচাপ প্রায়ই একটি স্থায়ী রোগ হিসেবে বিবেচিত, অর্থাৎ একবার আক্রান্ত হলে আর ভালো হয় না, তবে নিয়ন্ত্রণযোগ্য। এর জন্য চিকিৎসা ও প্রতিরোধ দুটোই জরুরি। তা না হলে বিভিন্ন জটিলতা, এমনকি হঠাৎ করে মৃত্যুর ঝুঁকিও থাকে।

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কী?

স্বাভাবিক রক্তচাপ হলো সেই বল বা শক্তি, যার সাহায্যে রক্ত শরীরের একস্থান থেকে অন্যস্থানে পৌঁছায়। হৃদপিণ্ডের পাম্পিং ক্রিয়ার মাধ্যমে রক্তচাপ তৈরি হয়। রক্তস্রোত রক্তনালির দেয়ালে যে চাপ সৃষ্টি করে, সেটিই রক্তচাপ। রক্তচাপের কোনো একক নির্দিষ্ট মাত্রা নেই। বিভিন্ন বয়সের সঙ্গে সঙ্গে একেক জন মানুষের শরীরে রক্তচাপের মাত্রা ভিন্ন এবং একই মানুষের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময়ে স্বাভাবিক রক্তচাপও বিভিন্ন রকম হতে পারে। উত্তেজনা, দুশ্চিন্তা, অধিক পরিশ্রম ও ব্যায়ামের ফলে রক্তচাপ বাড়তে পারে। ঘুমের সময় এবং বিশ্রাম নিলে রক্তচাপ কমে যায়। রক্তচাপের এ পরিবর্তন স্বাভাবিক। সাধারণত বয়স যত কম, রক্তচাপও তত কম হয়। একজন সুস্থ মানুষের স্বাভাবিক অবস্থায় রক্তচাপ গড়ে ১২০/৮০ ধরা হয়। ওপরেরটাকে বলা হয় সিস্টোলিক এবং নিচেরটাকে বলা হয় ডায়াস্টলিক। যদি কারও রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রার চাইতে বেশি হয় এবং অধিকাংশ সময় এমনকি বিশ্রামকালীনও বেশি থাকে, তবে ধরে নিতে হবে তিনি উচ্চ রক্তচাপের রোগী। সাধারণত ওপরের চাপ ১৪০ এর বেশি এবং নিচের চাপ ৯০ এর বেশি হলে তাকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন বলা হয়।

উচ্চ রক্তচাপ কী আসলেই কোনো জটিল ব্যাধি?

আসলেই উচ্চ রক্তচাপ এক জটিল ব্যাধি, যা ভয়ঙ্কর পরিণতি, এমনকি এর জটিলতায় হঠাৎ মৃত্যুও ডেকে আনতে পারে। অনেক সময় উচ্চ রক্তচাপের কোনো প্রাথমিক লক্ষণ বা উপসর্গও দেখা যায় না। এটাই উচ্চ রক্তচাপের সবচাইতে মারাত্মক দিক। যদিও অনেক সময় উচ্চ রক্তচাপের রোগীর কোনো লক্ষণ থাকে না, তবুও নীরবে উচ্চ রক্তচাপ শরীরের বিভিন্ন অংশ বা অঙ্গকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এ জন্যই উচ্চ রক্তচাপ কে ‘নীরব ঘাতক’ বলা যেতে পারে। অনিয়ন্ত্রিত এবং চিকিৎসাবিহীন উচ্চ রক্তচাপ থেকে মারাত্মক শারীরিক জটিলতাও দেখা দিতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপ হলে কী কী জটিলতা হতে পারে?

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত না থাকলে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ চারটি অঙ্গে মারাত্মক ধরনের জটিলতা হতে পারে। যেমন- হৃৎপিণ্ড, কিডনি, মস্তিষ্ক ও চোখ। অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ থেকে হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি, হৃদযন্ত্রের মাংসপেশি দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। দুর্বল হৃদযন্ত্র রক্ত পাম্প করতে পারে না এবং এ অবস্থাকে বলা হয় হার্ট ফেইলিউর। রক্তনালির গাত্র সংকুচিত হয়ে হার্ট অ্যাটাক বা করোনারি আর্টারি ডিজিজ হয়ে মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের কারণে কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এক পর্যায়ে দুটো কিডনি বিকল হয়ে ক্রনিক রেনাল ফেইলিউর হতে পারে, যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার উপায় থাকে না। পরবর্তীতে ডায়ালাইসিস এমনকি কিডনি সংযোজনের প্রয়োজন হয়। অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপে মস্তিষ্কে স্ট্রোক বা পক্ষাঘাত, স্মৃতিশক্তি নষ্ট হওয়া এমনকি রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। এ ছাড়া চোখের রেটিনা আক্রান্ত হয়ে অন্ধত্বের ঝুঁকিও থাকে।

কী কী কারণে উচ্চ রক্তচাপ হয়?

৯০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কোনো নির্দিষ্ট কারণ জানা যায় না, একে প্রাইমারি বা অ্যাসেন্সিয়াল রক্তচাপ বলে। সাধারণত বয়স্ক মানুষের উচ্চ রক্তচাপ বেশি হয়ে থাকে। কিছু কিছু বিষয় উচ্চ রক্তচাপের সম্ভাবনা বাড়ায়, যেমন-

♦  বংশানুক্রমিক : উচ্চ রক্তচাপের বংশগত ধারাবাহিকতা আছে, যদি বাবা-মায়ের উচ্চ রক্তচাপ থাকে, তবে            সন্তানেরও উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমনকি নিকটাত্মীয়ের উচ্চ রক্তচাপ থাকলেও অন্যদের রক্তচাপের ঝুঁকি থাকে।

♦ ধুমপান : ধুমপায়ীদের শরীরে তামাকের নানা রকম বিষাক্ত পদার্থের প্রতিক্রিয়ায় উচ্চ রক্তচাপসহ ধমনি, শিরার নানা রকম রোগ ও হৃদরোগ দেখা দিতে পারে।

♦ অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ : খাবার লবণে সোডিয়াম থাকে, যা রক্তের জলীয় অংশ বাড়িয়ে দেয়। ফলে রক্তের আয়তন বেড়ে যায় এবং রক্তচাপও বেড়ে যায়।

♦ অধিক ওজন এবং অলস জীবনযাত্রা : রীতিমতো ব্যায়াম ও শারীরিক পরিশ্রম না করলে শরীরে ওজন বেড়ে যেতে পারে। এতে হৃদযন্ত্রকে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হয় এবং ফলে অধিক ওজন সম্পন্ন লোকদের উচ্চ রক্তচাপ হয়ে থাকে। 

♦ অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস : অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার, যেমন মাংস, মাখন এবং ডুবা তেলে ভাজা খাবার খেলে ওজন বাড়বে। কলিজা, গুর্দা, মগজ এসব খেলে রক্তে কোলেস্টরল বেড়ে যায়। রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টরল হলে রক্তনালির দেয়াল মোটা ও শক্ত হয়ে যায়। এর ফলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।

♦ অতিরিক্ত মদ্যপান :  যারা অত্যধিক পরিমাণে মদ্যপান করেন, তাদের উচ্চ রক্তচাপ বেশি হয়। অ্যালকোহলে অতিরিক্ত ক্যালরি থাকে, এর ফলে ওজন বেড়ে যায় এবং রক্তচাপ বেড়ে যায়।

♦ ডায়াবেটিস : ডায়াবেটিস রোগীদের অ্যাথারোসেক্লরোসিস বেশি হয়। ফলে বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ডায়াবেটিস রোগীদের উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয়। এ ছাড়া তাদের অন্ধত্ব ও কিডনির নানা রকম রোগ হতে পারে। 

♦ অতিরিক্ত উৎকণ্ঠা : অতিরিক্ত রাগ, উত্তেজনা, ভীতি এবং মানসিক চাপের কারণেও রক্তচাপ সাময়িকভাবে বেড়ে যেতে পারে। যদি এ মানসিক চাপ অব্যাহত থাকে এবং রোগী ক্রমবর্ধমান মানসিক চাপের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে না পারেন, তবে এ উচ্চ রক্তচাপ স্থায়ী রূপ নিতে পারে।

কিছু কিছু রোগের কারণেও উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে। নির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া গেলে একে বলা হয় সেকেন্ডারি হাইপারটেনশন। এ কারণগুলোর মধ্যে কয়েকটি হলো-

♦ কিডনির রোগ।

♦ অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি ও পিটুইটারি গ্রন্থির টিউমার।

♦  ধমনির বংশগত রোগ।

♦ গর্ভধারণ অবস্থায় অ্যাকলাম্পসিয়া ও প্রি-অ্যাকলাম্পসিয়া।

♦ অনেকদিন ধরে জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ির ব্যবহার, স্টেরয়েড জাতীয় হরমোন গ্রহণ এবং ব্যথা নিরামক কিছু কিছু ওষুধ খেলে।

♦ জন্মগত ধমনির রোগ যেমন কোয়ার্কটেশন অব অ্যাওর্টা। উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমাতে কী করা উচিত?

জীবন যাত্রার পরিবর্তন এনে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। বংশগতভাবে উচ্চ রক্তচাপ থাকলে তা কমানো সম্ভব না। তবে এ রকম ক্ষেত্রে যে সব উপাদান নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেগুলোর ব্যাপারে বেশি মনোযোগী হওয়া উচিত।

ক্স অতিরিক্ত ওজন কমাতে হবে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। খাওয়া দাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। সীমিত আহার করা উচিত এবং ব্যায়াম অব্যাহত রাখতে হবে। ওষুধ খেয়ে ওজন কমানো বিপজ্জনক। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওজন কমানোর ওষুধ না খাওয়াই ভালো।

♦ নিয়মিত ব্যায়াম : সকাল-সন্ধ্যা হাঁটাচলা, সম্ভব হলে দৌড়ানো, হালকা ব্যায়াম, লিফটে না চড়ে সিঁড়ি ব্যবহার ইত্যাদি নিয়মিত চালিয়ে যেতে হবে।

♦ খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্কতা : কম চর্বি ও কম কোলেস্টেরল যুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন খাশি বা গরুর গোস্ত, কলিজা, মগজ, গিলা, গুর্দা কম খেতে হবে। কম তেলে রান্না করা খাবার এবং ননী তোলা দুধ, অসম্পৃক্ত চর্বি যেমন সয়াবিন, ক্যানোলা, ভুট্টার তেল অথবা সূর্যমুখীর তেল খাওয়া যাবে। বেশি আশযুক্ত খাবার গ্রহণ করা ভালো। ভাত কম খেয়ে আটার রুটি এবং সুজি জাতীয় খাবার পরিমাণ মতো খাওয়া ভালো। বেশি বেশি শাকসবজি ও ফলমূল খেতে হবে।

♦ লবণ নিয়ন্ত্রণ : তরকারিতে প্রয়োজনীয় লবণের বাইরে অতিরিক্ত ও পাতে আলগা লবণ পরিহার করতে হবে।

♦ মদ্যপান : অতিরিক্ত মদ্যপান পরিহার করতে হবে।

♦ ধূমপান বর্জন :  ধূমপান অবশ্যই বর্জনীয়। ধূমপায়ীর সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকুন। তামাক পাতা এবং তামাকজাত দ্রব্য যেমন জর্দা, গুল ইত্যাদিও পরিহার করতে হবে।

♦ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ : যাদের ডায়াবেটিস আছে, তারা অবশ্যই তা নিয়ন্ত্রণ করবেন এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণ করবেন।

♦ মানসিক ও শারীরিক চাপ সামলাতে হবে : নিয়মিত বিশ্রাম, সময়মতো ঘুমানো, শরীরকে অতিরিক্ত ক্লান্তি থেকে বিশ্রাম দিতে হবে। নিজের সখের কাজ করা, নিজ ধর্মের চর্চা করা ইত্যাদির মাধ্যমে মানসিক শান্তি বেশি হবে। 

♦ রক্তচাপ নিয়মিত পরীক্ষা : নিয়মিত চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মীর কাছে গিয়ে রক্তচাপ পরীক্ষা করানো উচিত। যত আগে উচ্চ রক্তচাপ ধরা পড়ে, তত আগে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং জটিল রোগ বা প্রতিক্রিয়া হতে রক্ষা পাওয়া যায়।

উচ্চ রক্তচাপ হলে কী চিকিৎসা করাতেই হবে?

একবার উচ্চ রক্তচাপ হয়ে গেলে তা আর ভালো হয় না। একে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং অবশ্যই তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধপত্র সেবন করতে হবে। অনেক রোগী কিছুদিন ওষুধ খাবার পর রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এলে ওষুধ বন্ধ করে দেন। মনে করেন, রক্তচাপ তো ভালো হয়ে গেছে, কাজেই ওষুধ খাওয়ার দরকার কী? এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। কোনোক্রমেই ডাক্তারের নির্দেশ ছাড়া ওষুধ পরিবর্তন বা সেবন বন্ধ করা যাবে না। অনেকেই আবার উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত জানার পরেও ওষুধ খেতে অনীহা প্রকাশ করেন বা খেতে চান না। কারও কারও ধারণা একবার ওষুধ খেলে তা আর বন্ধ করা যাবে না, তাই ওষুধ নিতে অনীহা প্রকাশ করেন। আবার কেউ কেউ এমনও ভাবেন যে, উচ্চ রক্তচাপ তার দৈনন্দিন জীবন প্রবাহে কোনো সমস্যা করছে না বা রোগের কোনো লক্ষণ নেই, তাই উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খেতে চান না বা প্রয়োজন মনে করেন না। মনে করেন, ভালোই তো আছি, ওষুধের কী দরকার? বলা বাহুল্য, এ ধারণাগুলো সম্পূর্ণ ভুল এবং অযৌক্তিক। এ ধরনের রোগীরাই হঠাৎ করে হৃদরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হন, এমনকি তাদের মৃত্যুর ঝুঁকিও অমূলক নয়। তাদের অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে, নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে এবং নিয়মিত চেক আপ করাতে হবে। মনে রাখতে হবে, প্রতিরোধই সর্বোত্তম। উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের শৃঙ্খলা মেনে চলাই সবচেয়ে জরুরি।

লেখক : সাবেক ডিন ও চেয়ারম্যান, মেডিসিন অনুষদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি
পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি
মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে দুই হত‍্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
ময়মনসিংহে দুই হত‍্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পুলিশের ৫৯তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
খুলনায় পুলিশের ৫৯তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!
ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি
দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ
সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান
খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি
দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী
ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের
ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার
বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল
যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা
ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের
কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম