শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মে, ২০১৯

সুশাসন কি অধরাই রয়ে যাবে?

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
সুশাসন কি অধরাই রয়ে যাবে?

বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু আছে। সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী দেশের অভিভাবক। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ কয়েক বছর ধরে প্রায় প্রতিদিন আমাদের নিত্যনতুন উন্নয়নের বার্তা দিচ্ছেন। পত্রিকার পাতায় খবর পড়তে গিয়ে কিংবা টেলিভিশনের পর্দায় খবর দেখতে গিয়ে আমরা ক্রমাগত উন্নয়নের খবর পেতে থাকি। উন্নয়নের গৌরবগাথা শুনতে সত্যি ভালো লাগে। উন্নয়নের খবরগুলো শুনে আমরা সাধারণ মানুষ ভাবি দেশ সঠিক পথে এগিয়ে চলেছে। চারপাশে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই এত উন্নয়ন করতে সক্ষম একটি সরকারের হাতে দেশ বর্তমানে নিরাপদ আছে। আরও বিশ্বাস করি, আমাদের সামনে অমিত সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। দেশজুড়ে শহর কিংবা গ্রাম সর্বত্র বয়ে যাওয়া উন্নয়নের জোয়ারে অনর্গল ভেসে যেতে ইচ্ছা করে। এত উন্নয়নের পরও আমাদের মনের গভীর থেকে অনিশ্চয়তার দোলাচল দূর হচ্ছে না। মনে হচ্ছে উন্নয়নের সব চেষ্টা ইট-কাঠ-পাথরে আটকে গেছে। রাস্তা-ব্রিজ-কালভার্ট কিংবা বড় বড় দালান আমাদের দেশের উন্নয়নের প্রতীক হয়ে গেছে। কিন্তু অন্যান্য সামাজিক ইস্যু যাকে সভ্য দেশে উন্নয়নের মাপকাঠি বলে বিবেচনা করা হয় সেগুলো ভয়ানক অবহেলিত।

প্রত্যাশাপূর্ণ উন্নয়নের খবর বাদ দিলে টেলিভিশনের পর্দায় আমরা যা দেখি কিংবা পত্রিকার পাতায় যেসব খবর ছাপা হয় সেগুলো ভয়ানক হতাশাব্যঞ্জক। প্রতিদিন বীভৎস খুনের খবর দেখে মানুষের গায়ে কাঁটা দেয়। বাস, ট্রাকের ড্রাইভাররা বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে সড়কে নির্বিচার নরহত্যা করে হাসতে হাসতে পার পেয়ে যাচ্ছে। বাসের ড্রাইভার, হেলপার মাত্রই যেন ধর্ষক এবং খুনি। পরপর দুটি মহিলা যাত্রীকে যেভাবে বাসের ড্রাইভার ও হেলপাররা ধর্ষণ এবং হত্যা করেছে তাতে মনে হয় বাংলাদেশে প্রতিটি বাসের ড্রাইভার এবং হেলপার স্বভাবগত ধর্ষক এবং খুনি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে আমাদের চারপাশে অসংখ্য খুনির অবাধ বিচরণ। দেশের সব জায়গায় ভয়ঙ্কর খুনিরা নির্দ্বিধায় নরহত্যা করে বেড়াচ্ছে এমন ভাবনা আমরা মাথা থেকে দূর করতে পারছি না। খুনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ধর্ষণের মাত্রা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্ক আমাদের ক্রমাগত গিলে ফেলতে শুরু করেছে; যা অস্বীকার করার উপায় নেই।

দেশে উন্নয়নের খবর বাদ দিলে বাকি সব খবর মনের মধ্যে ভয়ঙ্কর ভয়ের জন্ম দেয়। সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মিছিল প্রতিদিন আমাদের মনকে রক্তাক্ত করছে। দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় যারা বহাল আছেন সেই গুরুত্বপূর্ণ মানুষগুলো আগে-পিছে পুলিশ পাহারা নিয়ে পথ চলেন। সড়ক দুর্ঘটনায় মারা পড়ার আতঙ্ক নিয়ে তাদের পথ চলতে হয় না। যে ভিআইপিরা এখন রাষ্ট্রক্ষমতায় আছেন, আগে-পিছে পুলিশের গাড়ি ভেঁপু বাজিয়ে যাদের পথচলা নিষ্কণ্টক করে দেয় তারা আমাদের জীবনের অনিশ্চয়তা বুঝবেন এমনটা আশা করাও অনুচিত। আমরা সাধারণ মানুষ যারা সড়ক দুর্ঘটনার আতঙ্ক নিয়ে পথ চলি তারা সড়কে গাড়িচাপা পড়ে মরাকে দুর্ঘটনা বলি না। আমরা বলি সড়কে নরহত্যা। মোটরগাড়ির ড্রাইভাররা মালিকের মদদ ও কর্তৃপক্ষের প্রশ্রয় পেয়ে নির্বিকারচিত্তে সড়কে নরহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা জানে, বেপরোয়া বেগে গাড়ি চালিয়ে মানুষ খুন করা স্মার্ট ড্রাইভিংয়ের অংশ। যে যত বেগে গাড়ি চালিয়ে সবার আগে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে তার কোম্পানির থলিতে লাভের টাকা বেশি জমা হবে। লাভের টাকার পোঁটলা থেকে কোথায় কাকে কত টাকা পৌঁছে দেওয়া দরকার সেসব সুলুক-সন্ধি মালিক খুব ভালো করে জানে। মালিকের মদদে ড্রাইভার নির্বিচারে নরহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। সে জানে মালিকের পকেট লাভের টাকায় ভরে রাখতে পারলে সেই টাকার ভাগ তার পকেটেও আসবে। বেপরোয়া ড্রাইভিং করতে গিয়ে সড়কে কত মানুষ চাকার তলে পিষ্ট হচ্ছে, কত মানুষ দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মরার বাড়া যন্ত্রণা নিয়ে ধুঁকে ধুঁকে বেঁচে আছে সেসব নিয়ে সরকারি কর্তৃপক্ষ কিংবা বাসের মালিক-শ্রমিক কারও কোনো মাথাব্যথা নেই। ড্রাইভার বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালাতে এতটুকু দ্বিধা করছে না, কারণ সে জানে মাকড় মারলে ধোকড় হয়। বেপরোয়া গাড়ি চালিয়ে মানুষ মারলে ড্রাইভারকে বাঁচানোর লোকের অভাব নেই। কর্তৃপক্ষ যেখানে টাকার কাঙাল সেখানে আইন-কানুনের কথা শিকেয় তুলে রাখাই ভালো। সড়কে নরহত্যার বিচার চেয়ে পাষাণের পায়ে মাথা কুটে লাভ কী! সরকারি কর্তৃপক্ষের সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর প্রতিশ্রুতি এখন একদম কাগুজে। টেলিভিশনের স্ক্রলে তিনটি খবর দেখানো হলে তার একটি সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর খবর। সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন পনের-বিশ জন মানুষের মৃত্যু কারও মনোযোগ আকৃষ্ট করতে পারে না। সরকারি কর্তৃপক্ষ যদি সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তিদের জন্য শোকবাণী দেওয়ার তাগিদ বোধ করতেন তাহলে প্রতিদিন শোকবাণী লেখার জন্য তাদের বাড়তি লোকবল নিয়োগ করতে হতো। সড়ক দুর্ঘটনায় দৈনিক বিশ জন মানুষ মরলেও কর্তৃপক্ষ যেহেতু শোকাতুর বোধ করছে না কাজেই তাদের শোকবাণী লেখার ঝক্কি পোহাতে হচ্ছে না কিন্তু আমরা সাধারণ মানুষ সড়কে নরহত্যার সংখ্যা দেখে আতঙ্কে কুঁকড়ে মরছি। বাস মালিক ও ড্রাইভার-হেলপাররা দেশের আইন-আদালতের চেয়ে অনেক বেশি শক্তির অধিকারী। চলন্ত বাসে ড্রাইভার গলা ছেড়ে হুকুম দেয়, হেলপার যাত্রীকে ধাক্কা মেরে রাস্তায় ফেলে পিষে দিয়ে হাসতে হাসতে চলে যায়। এমন ঘটনাকে দুর্ঘটনা বলে মেনে নিতে না চাইলে মোটরযান মালিক ও শ্রমিক সবাই একাট্টা হয়ে তেড়ে জনগণকে মারতে আসে। বলে এটি নরহত্যা নয়। অবহেলাজনিত নরহত্যার ধারায় মামলা না দিলে মোটরযান শ্রমিকরা ধর্মঘট ডেকে দেশকে অচল করে দেয়। সরকারের ক্ষমতাসীন লোকেরা মোটরযান শ্রমিকদের জন্য যেভাবে প্রকাশ্যে সাফাই গায় তা দেখে জনমনে হতাশা দানা বাঁধে। উচ্ছৃঙ্খল, ধর্ষক, নরহত্যাকারী, দুর্বৃত্ত মোটরযান শ্রমিকদের নেতা কত রঙে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করে যাচ্ছে কিন্তু তাকে থামানোর দুঃসাহস কারও নেই। সড়ক দুর্ঘটনার পাশাপাশি সম্প্রতি চলন্ত বাসে নারী ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা মানুষকে আতঙ্কিত করে তুলছে। পরপর দুটি ঘটনা রুপা হত্যা ও নার্স সোনিয়া হত্যার বর্ণনা সুস্থ চিন্তার মানুষকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে দিচ্ছে। ভেবে দেখুন, একটি বাসে একজন ড্রাইভার এবং তার দু-তিন জন হেলপার তারা প্রত্যেকে ধর্ষক ও নরহত্যাকারী। অর্থাৎ এখন আমরা যেসব বাসে প্রতিদিন যাত্রী হিসেবে চলাচল করছি তারা ভাবতে বাধ্য হচ্ছি সেই বাসের চালক এবং হেলপার এরা প্রত্যেকে ধর্ষক ও নরহত্যাকারী কিনা। রুপা ধর্ষণ ও হত্যার পরে নিম্ন আদালতে অপরাধীদের বিচার হলেও উচ্চ আদালতে বিচার কোথায় কী পর্যায়ে আছে জনগণ তা জানে না। রুপা হত্যার বিচার যদি পরিণামে পৌঁছাত, জনগণ যদি ধর্ষক ও হত্যাকারীদের রায় কার্যকর হতে দেখত তাহলে সোনিয়াকে হত্যা করার আগে অপরাধীরা একবার ভেবে দেখার কথা ভাবত। ধর্ষক ও হত্যাকারীদের রায় কার্যকরের খবর আমরা জানি না, কাজেই অপরাধীরা ভাবছে মাকড় মারলে ধোকড় হয়। মেয়ে মানুষকে ধর্ষণ করে হত্যা করলে নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করা হয়। ওসব আসলে কাগুজে বিষয়। আসলে হয়তো ওদের শাস্তি কখনো কার্যকর হয় না। বাস্তবে হয়তো ভিন্ন কিছু ঘটে, পাঁচ-দশ বছর পরে হয়তো ওদের কারও ফাঁসিও হয়; কিন্তু জনমনের ধারণাকে আমি তুলে ধরছি।

প্রতিদিন এত বেশি নরহত্যা ও ধর্ষণের খবর আমাদের অসুস্থ করে তুলছে। সরকার বলবে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা। সামাজিক মূলবোধের অবক্ষয় হওয়ায় মানুষ বিকৃত স্বভাবের পিশাচে পরিণত হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ এমন মূল্যবান ফতোয়ায় শান্ত থাকতে চাচ্ছে না। তারা ভাবছে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে এত মানুষকে মেরে ফেলার নিশ্চয়ই প্রতিকার আছে। সরকার আন্তরিক হলে সড়কে নরহত্যা কমিয়ে আনতে পারে। সরকার উদ্যোগী হলে বাসের ড্রাইভার, হেলপাররা মানুষরূপী পশুর পরিচয় থেকে বেরিয়ে আসতে পারে। সরকার বিশ্বাস করুক না করুক, দেশের মানুষ অসহায় ক্রোধ নিয়ে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপের দিকে চেয়ে আছে। কিন্তু সরকার কার্যকর কিছু করছে বলে আমরা দেখতে পাচ্ছি না। সরকারের উদাসীনতা দেখে মনে হয় বাংলাদেশের উন্নয়ন যেন রড-ইট-সিমেন্টের গায়ে আটকে গেছে। চারদিকে রাস্তা-সেতু-দালানের ভিড়ে মানবতা আর প্রকৃতি একযোগে দম বন্ধ হয়ে মরছে। ইট-রড-সিমেন্টের উন্নয়নের সঙ্গে মানবতার মিশেল না হলে অবস্থার উন্নতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে সুশাসন সুদূরপরাহত। দেশে একদিন সুশাসন আসবেÑ এ আশ্বাস নিয়ে মানুষ আর বাঁচতে পারছে না। সুশাসনের প্রত্যাশা করতে গিয়ে ভাবছি, দেশের বর্তমান মুক্তকচ্ছ - ভবিষ্যৎ হোঁচটে ভরা। বাঙালিকে বোধহয় আরও অনেক দিন উত্তাল সাগরে নৌকা বাইতে হবে। কূলের দিশা ‘দিল্লি হনুজ দুরস্ত’।               

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন