শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মে, ২০১৯

সুশাসন কি অধরাই রয়ে যাবে?

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
সুশাসন কি অধরাই রয়ে যাবে?

বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু আছে। সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী দেশের অভিভাবক। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ কয়েক বছর ধরে প্রায় প্রতিদিন আমাদের নিত্যনতুন উন্নয়নের বার্তা দিচ্ছেন। পত্রিকার পাতায় খবর পড়তে গিয়ে কিংবা টেলিভিশনের পর্দায় খবর দেখতে গিয়ে আমরা ক্রমাগত উন্নয়নের খবর পেতে থাকি। উন্নয়নের গৌরবগাথা শুনতে সত্যি ভালো লাগে। উন্নয়নের খবরগুলো শুনে আমরা সাধারণ মানুষ ভাবি দেশ সঠিক পথে এগিয়ে চলেছে। চারপাশে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই এত উন্নয়ন করতে সক্ষম একটি সরকারের হাতে দেশ বর্তমানে নিরাপদ আছে। আরও বিশ্বাস করি, আমাদের সামনে অমিত সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। দেশজুড়ে শহর কিংবা গ্রাম সর্বত্র বয়ে যাওয়া উন্নয়নের জোয়ারে অনর্গল ভেসে যেতে ইচ্ছা করে। এত উন্নয়নের পরও আমাদের মনের গভীর থেকে অনিশ্চয়তার দোলাচল দূর হচ্ছে না। মনে হচ্ছে উন্নয়নের সব চেষ্টা ইট-কাঠ-পাথরে আটকে গেছে। রাস্তা-ব্রিজ-কালভার্ট কিংবা বড় বড় দালান আমাদের দেশের উন্নয়নের প্রতীক হয়ে গেছে। কিন্তু অন্যান্য সামাজিক ইস্যু যাকে সভ্য দেশে উন্নয়নের মাপকাঠি বলে বিবেচনা করা হয় সেগুলো ভয়ানক অবহেলিত।

প্রত্যাশাপূর্ণ উন্নয়নের খবর বাদ দিলে টেলিভিশনের পর্দায় আমরা যা দেখি কিংবা পত্রিকার পাতায় যেসব খবর ছাপা হয় সেগুলো ভয়ানক হতাশাব্যঞ্জক। প্রতিদিন বীভৎস খুনের খবর দেখে মানুষের গায়ে কাঁটা দেয়। বাস, ট্রাকের ড্রাইভাররা বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে সড়কে নির্বিচার নরহত্যা করে হাসতে হাসতে পার পেয়ে যাচ্ছে। বাসের ড্রাইভার, হেলপার মাত্রই যেন ধর্ষক এবং খুনি। পরপর দুটি মহিলা যাত্রীকে যেভাবে বাসের ড্রাইভার ও হেলপাররা ধর্ষণ এবং হত্যা করেছে তাতে মনে হয় বাংলাদেশে প্রতিটি বাসের ড্রাইভার এবং হেলপার স্বভাবগত ধর্ষক এবং খুনি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে আমাদের চারপাশে অসংখ্য খুনির অবাধ বিচরণ। দেশের সব জায়গায় ভয়ঙ্কর খুনিরা নির্দ্বিধায় নরহত্যা করে বেড়াচ্ছে এমন ভাবনা আমরা মাথা থেকে দূর করতে পারছি না। খুনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ধর্ষণের মাত্রা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্ক আমাদের ক্রমাগত গিলে ফেলতে শুরু করেছে; যা অস্বীকার করার উপায় নেই।

দেশে উন্নয়নের খবর বাদ দিলে বাকি সব খবর মনের মধ্যে ভয়ঙ্কর ভয়ের জন্ম দেয়। সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মিছিল প্রতিদিন আমাদের মনকে রক্তাক্ত করছে। দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় যারা বহাল আছেন সেই গুরুত্বপূর্ণ মানুষগুলো আগে-পিছে পুলিশ পাহারা নিয়ে পথ চলেন। সড়ক দুর্ঘটনায় মারা পড়ার আতঙ্ক নিয়ে তাদের পথ চলতে হয় না। যে ভিআইপিরা এখন রাষ্ট্রক্ষমতায় আছেন, আগে-পিছে পুলিশের গাড়ি ভেঁপু বাজিয়ে যাদের পথচলা নিষ্কণ্টক করে দেয় তারা আমাদের জীবনের অনিশ্চয়তা বুঝবেন এমনটা আশা করাও অনুচিত। আমরা সাধারণ মানুষ যারা সড়ক দুর্ঘটনার আতঙ্ক নিয়ে পথ চলি তারা সড়কে গাড়িচাপা পড়ে মরাকে দুর্ঘটনা বলি না। আমরা বলি সড়কে নরহত্যা। মোটরগাড়ির ড্রাইভাররা মালিকের মদদ ও কর্তৃপক্ষের প্রশ্রয় পেয়ে নির্বিকারচিত্তে সড়কে নরহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা জানে, বেপরোয়া বেগে গাড়ি চালিয়ে মানুষ খুন করা স্মার্ট ড্রাইভিংয়ের অংশ। যে যত বেগে গাড়ি চালিয়ে সবার আগে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে তার কোম্পানির থলিতে লাভের টাকা বেশি জমা হবে। লাভের টাকার পোঁটলা থেকে কোথায় কাকে কত টাকা পৌঁছে দেওয়া দরকার সেসব সুলুক-সন্ধি মালিক খুব ভালো করে জানে। মালিকের মদদে ড্রাইভার নির্বিচারে নরহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। সে জানে মালিকের পকেট লাভের টাকায় ভরে রাখতে পারলে সেই টাকার ভাগ তার পকেটেও আসবে। বেপরোয়া ড্রাইভিং করতে গিয়ে সড়কে কত মানুষ চাকার তলে পিষ্ট হচ্ছে, কত মানুষ দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মরার বাড়া যন্ত্রণা নিয়ে ধুঁকে ধুঁকে বেঁচে আছে সেসব নিয়ে সরকারি কর্তৃপক্ষ কিংবা বাসের মালিক-শ্রমিক কারও কোনো মাথাব্যথা নেই। ড্রাইভার বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালাতে এতটুকু দ্বিধা করছে না, কারণ সে জানে মাকড় মারলে ধোকড় হয়। বেপরোয়া গাড়ি চালিয়ে মানুষ মারলে ড্রাইভারকে বাঁচানোর লোকের অভাব নেই। কর্তৃপক্ষ যেখানে টাকার কাঙাল সেখানে আইন-কানুনের কথা শিকেয় তুলে রাখাই ভালো। সড়কে নরহত্যার বিচার চেয়ে পাষাণের পায়ে মাথা কুটে লাভ কী! সরকারি কর্তৃপক্ষের সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর প্রতিশ্রুতি এখন একদম কাগুজে। টেলিভিশনের স্ক্রলে তিনটি খবর দেখানো হলে তার একটি সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর খবর। সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন পনের-বিশ জন মানুষের মৃত্যু কারও মনোযোগ আকৃষ্ট করতে পারে না। সরকারি কর্তৃপক্ষ যদি সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তিদের জন্য শোকবাণী দেওয়ার তাগিদ বোধ করতেন তাহলে প্রতিদিন শোকবাণী লেখার জন্য তাদের বাড়তি লোকবল নিয়োগ করতে হতো। সড়ক দুর্ঘটনায় দৈনিক বিশ জন মানুষ মরলেও কর্তৃপক্ষ যেহেতু শোকাতুর বোধ করছে না কাজেই তাদের শোকবাণী লেখার ঝক্কি পোহাতে হচ্ছে না কিন্তু আমরা সাধারণ মানুষ সড়কে নরহত্যার সংখ্যা দেখে আতঙ্কে কুঁকড়ে মরছি। বাস মালিক ও ড্রাইভার-হেলপাররা দেশের আইন-আদালতের চেয়ে অনেক বেশি শক্তির অধিকারী। চলন্ত বাসে ড্রাইভার গলা ছেড়ে হুকুম দেয়, হেলপার যাত্রীকে ধাক্কা মেরে রাস্তায় ফেলে পিষে দিয়ে হাসতে হাসতে চলে যায়। এমন ঘটনাকে দুর্ঘটনা বলে মেনে নিতে না চাইলে মোটরযান মালিক ও শ্রমিক সবাই একাট্টা হয়ে তেড়ে জনগণকে মারতে আসে। বলে এটি নরহত্যা নয়। অবহেলাজনিত নরহত্যার ধারায় মামলা না দিলে মোটরযান শ্রমিকরা ধর্মঘট ডেকে দেশকে অচল করে দেয়। সরকারের ক্ষমতাসীন লোকেরা মোটরযান শ্রমিকদের জন্য যেভাবে প্রকাশ্যে সাফাই গায় তা দেখে জনমনে হতাশা দানা বাঁধে। উচ্ছৃঙ্খল, ধর্ষক, নরহত্যাকারী, দুর্বৃত্ত মোটরযান শ্রমিকদের নেতা কত রঙে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করে যাচ্ছে কিন্তু তাকে থামানোর দুঃসাহস কারও নেই। সড়ক দুর্ঘটনার পাশাপাশি সম্প্রতি চলন্ত বাসে নারী ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা মানুষকে আতঙ্কিত করে তুলছে। পরপর দুটি ঘটনা রুপা হত্যা ও নার্স সোনিয়া হত্যার বর্ণনা সুস্থ চিন্তার মানুষকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে দিচ্ছে। ভেবে দেখুন, একটি বাসে একজন ড্রাইভার এবং তার দু-তিন জন হেলপার তারা প্রত্যেকে ধর্ষক ও নরহত্যাকারী। অর্থাৎ এখন আমরা যেসব বাসে প্রতিদিন যাত্রী হিসেবে চলাচল করছি তারা ভাবতে বাধ্য হচ্ছি সেই বাসের চালক এবং হেলপার এরা প্রত্যেকে ধর্ষক ও নরহত্যাকারী কিনা। রুপা ধর্ষণ ও হত্যার পরে নিম্ন আদালতে অপরাধীদের বিচার হলেও উচ্চ আদালতে বিচার কোথায় কী পর্যায়ে আছে জনগণ তা জানে না। রুপা হত্যার বিচার যদি পরিণামে পৌঁছাত, জনগণ যদি ধর্ষক ও হত্যাকারীদের রায় কার্যকর হতে দেখত তাহলে সোনিয়াকে হত্যা করার আগে অপরাধীরা একবার ভেবে দেখার কথা ভাবত। ধর্ষক ও হত্যাকারীদের রায় কার্যকরের খবর আমরা জানি না, কাজেই অপরাধীরা ভাবছে মাকড় মারলে ধোকড় হয়। মেয়ে মানুষকে ধর্ষণ করে হত্যা করলে নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করা হয়। ওসব আসলে কাগুজে বিষয়। আসলে হয়তো ওদের শাস্তি কখনো কার্যকর হয় না। বাস্তবে হয়তো ভিন্ন কিছু ঘটে, পাঁচ-দশ বছর পরে হয়তো ওদের কারও ফাঁসিও হয়; কিন্তু জনমনের ধারণাকে আমি তুলে ধরছি।

প্রতিদিন এত বেশি নরহত্যা ও ধর্ষণের খবর আমাদের অসুস্থ করে তুলছে। সরকার বলবে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা। সামাজিক মূলবোধের অবক্ষয় হওয়ায় মানুষ বিকৃত স্বভাবের পিশাচে পরিণত হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ এমন মূল্যবান ফতোয়ায় শান্ত থাকতে চাচ্ছে না। তারা ভাবছে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে এত মানুষকে মেরে ফেলার নিশ্চয়ই প্রতিকার আছে। সরকার আন্তরিক হলে সড়কে নরহত্যা কমিয়ে আনতে পারে। সরকার উদ্যোগী হলে বাসের ড্রাইভার, হেলপাররা মানুষরূপী পশুর পরিচয় থেকে বেরিয়ে আসতে পারে। সরকার বিশ্বাস করুক না করুক, দেশের মানুষ অসহায় ক্রোধ নিয়ে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপের দিকে চেয়ে আছে। কিন্তু সরকার কার্যকর কিছু করছে বলে আমরা দেখতে পাচ্ছি না। সরকারের উদাসীনতা দেখে মনে হয় বাংলাদেশের উন্নয়ন যেন রড-ইট-সিমেন্টের গায়ে আটকে গেছে। চারদিকে রাস্তা-সেতু-দালানের ভিড়ে মানবতা আর প্রকৃতি একযোগে দম বন্ধ হয়ে মরছে। ইট-রড-সিমেন্টের উন্নয়নের সঙ্গে মানবতার মিশেল না হলে অবস্থার উন্নতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে সুশাসন সুদূরপরাহত। দেশে একদিন সুশাসন আসবেÑ এ আশ্বাস নিয়ে মানুষ আর বাঁচতে পারছে না। সুশাসনের প্রত্যাশা করতে গিয়ে ভাবছি, দেশের বর্তমান মুক্তকচ্ছ - ভবিষ্যৎ হোঁচটে ভরা। বাঙালিকে বোধহয় আরও অনেক দিন উত্তাল সাগরে নৌকা বাইতে হবে। কূলের দিশা ‘দিল্লি হনুজ দুরস্ত’।               

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়