শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মে, ২০১৯

সুশাসন কি অধরাই রয়ে যাবে?

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
সুশাসন কি অধরাই রয়ে যাবে?

বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু আছে। সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী দেশের অভিভাবক। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ কয়েক বছর ধরে প্রায় প্রতিদিন আমাদের নিত্যনতুন উন্নয়নের বার্তা দিচ্ছেন। পত্রিকার পাতায় খবর পড়তে গিয়ে কিংবা টেলিভিশনের পর্দায় খবর দেখতে গিয়ে আমরা ক্রমাগত উন্নয়নের খবর পেতে থাকি। উন্নয়নের গৌরবগাথা শুনতে সত্যি ভালো লাগে। উন্নয়নের খবরগুলো শুনে আমরা সাধারণ মানুষ ভাবি দেশ সঠিক পথে এগিয়ে চলেছে। চারপাশে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই এত উন্নয়ন করতে সক্ষম একটি সরকারের হাতে দেশ বর্তমানে নিরাপদ আছে। আরও বিশ্বাস করি, আমাদের সামনে অমিত সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। দেশজুড়ে শহর কিংবা গ্রাম সর্বত্র বয়ে যাওয়া উন্নয়নের জোয়ারে অনর্গল ভেসে যেতে ইচ্ছা করে। এত উন্নয়নের পরও আমাদের মনের গভীর থেকে অনিশ্চয়তার দোলাচল দূর হচ্ছে না। মনে হচ্ছে উন্নয়নের সব চেষ্টা ইট-কাঠ-পাথরে আটকে গেছে। রাস্তা-ব্রিজ-কালভার্ট কিংবা বড় বড় দালান আমাদের দেশের উন্নয়নের প্রতীক হয়ে গেছে। কিন্তু অন্যান্য সামাজিক ইস্যু যাকে সভ্য দেশে উন্নয়নের মাপকাঠি বলে বিবেচনা করা হয় সেগুলো ভয়ানক অবহেলিত।

প্রত্যাশাপূর্ণ উন্নয়নের খবর বাদ দিলে টেলিভিশনের পর্দায় আমরা যা দেখি কিংবা পত্রিকার পাতায় যেসব খবর ছাপা হয় সেগুলো ভয়ানক হতাশাব্যঞ্জক। প্রতিদিন বীভৎস খুনের খবর দেখে মানুষের গায়ে কাঁটা দেয়। বাস, ট্রাকের ড্রাইভাররা বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে সড়কে নির্বিচার নরহত্যা করে হাসতে হাসতে পার পেয়ে যাচ্ছে। বাসের ড্রাইভার, হেলপার মাত্রই যেন ধর্ষক এবং খুনি। পরপর দুটি মহিলা যাত্রীকে যেভাবে বাসের ড্রাইভার ও হেলপাররা ধর্ষণ এবং হত্যা করেছে তাতে মনে হয় বাংলাদেশে প্রতিটি বাসের ড্রাইভার এবং হেলপার স্বভাবগত ধর্ষক এবং খুনি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে আমাদের চারপাশে অসংখ্য খুনির অবাধ বিচরণ। দেশের সব জায়গায় ভয়ঙ্কর খুনিরা নির্দ্বিধায় নরহত্যা করে বেড়াচ্ছে এমন ভাবনা আমরা মাথা থেকে দূর করতে পারছি না। খুনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ধর্ষণের মাত্রা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্ক আমাদের ক্রমাগত গিলে ফেলতে শুরু করেছে; যা অস্বীকার করার উপায় নেই।

দেশে উন্নয়নের খবর বাদ দিলে বাকি সব খবর মনের মধ্যে ভয়ঙ্কর ভয়ের জন্ম দেয়। সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মিছিল প্রতিদিন আমাদের মনকে রক্তাক্ত করছে। দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় যারা বহাল আছেন সেই গুরুত্বপূর্ণ মানুষগুলো আগে-পিছে পুলিশ পাহারা নিয়ে পথ চলেন। সড়ক দুর্ঘটনায় মারা পড়ার আতঙ্ক নিয়ে তাদের পথ চলতে হয় না। যে ভিআইপিরা এখন রাষ্ট্রক্ষমতায় আছেন, আগে-পিছে পুলিশের গাড়ি ভেঁপু বাজিয়ে যাদের পথচলা নিষ্কণ্টক করে দেয় তারা আমাদের জীবনের অনিশ্চয়তা বুঝবেন এমনটা আশা করাও অনুচিত। আমরা সাধারণ মানুষ যারা সড়ক দুর্ঘটনার আতঙ্ক নিয়ে পথ চলি তারা সড়কে গাড়িচাপা পড়ে মরাকে দুর্ঘটনা বলি না। আমরা বলি সড়কে নরহত্যা। মোটরগাড়ির ড্রাইভাররা মালিকের মদদ ও কর্তৃপক্ষের প্রশ্রয় পেয়ে নির্বিকারচিত্তে সড়কে নরহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা জানে, বেপরোয়া বেগে গাড়ি চালিয়ে মানুষ খুন করা স্মার্ট ড্রাইভিংয়ের অংশ। যে যত বেগে গাড়ি চালিয়ে সবার আগে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে তার কোম্পানির থলিতে লাভের টাকা বেশি জমা হবে। লাভের টাকার পোঁটলা থেকে কোথায় কাকে কত টাকা পৌঁছে দেওয়া দরকার সেসব সুলুক-সন্ধি মালিক খুব ভালো করে জানে। মালিকের মদদে ড্রাইভার নির্বিচারে নরহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। সে জানে মালিকের পকেট লাভের টাকায় ভরে রাখতে পারলে সেই টাকার ভাগ তার পকেটেও আসবে। বেপরোয়া ড্রাইভিং করতে গিয়ে সড়কে কত মানুষ চাকার তলে পিষ্ট হচ্ছে, কত মানুষ দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মরার বাড়া যন্ত্রণা নিয়ে ধুঁকে ধুঁকে বেঁচে আছে সেসব নিয়ে সরকারি কর্তৃপক্ষ কিংবা বাসের মালিক-শ্রমিক কারও কোনো মাথাব্যথা নেই। ড্রাইভার বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালাতে এতটুকু দ্বিধা করছে না, কারণ সে জানে মাকড় মারলে ধোকড় হয়। বেপরোয়া গাড়ি চালিয়ে মানুষ মারলে ড্রাইভারকে বাঁচানোর লোকের অভাব নেই। কর্তৃপক্ষ যেখানে টাকার কাঙাল সেখানে আইন-কানুনের কথা শিকেয় তুলে রাখাই ভালো। সড়কে নরহত্যার বিচার চেয়ে পাষাণের পায়ে মাথা কুটে লাভ কী! সরকারি কর্তৃপক্ষের সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর প্রতিশ্রুতি এখন একদম কাগুজে। টেলিভিশনের স্ক্রলে তিনটি খবর দেখানো হলে তার একটি সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর খবর। সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন পনের-বিশ জন মানুষের মৃত্যু কারও মনোযোগ আকৃষ্ট করতে পারে না। সরকারি কর্তৃপক্ষ যদি সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তিদের জন্য শোকবাণী দেওয়ার তাগিদ বোধ করতেন তাহলে প্রতিদিন শোকবাণী লেখার জন্য তাদের বাড়তি লোকবল নিয়োগ করতে হতো। সড়ক দুর্ঘটনায় দৈনিক বিশ জন মানুষ মরলেও কর্তৃপক্ষ যেহেতু শোকাতুর বোধ করছে না কাজেই তাদের শোকবাণী লেখার ঝক্কি পোহাতে হচ্ছে না কিন্তু আমরা সাধারণ মানুষ সড়কে নরহত্যার সংখ্যা দেখে আতঙ্কে কুঁকড়ে মরছি। বাস মালিক ও ড্রাইভার-হেলপাররা দেশের আইন-আদালতের চেয়ে অনেক বেশি শক্তির অধিকারী। চলন্ত বাসে ড্রাইভার গলা ছেড়ে হুকুম দেয়, হেলপার যাত্রীকে ধাক্কা মেরে রাস্তায় ফেলে পিষে দিয়ে হাসতে হাসতে চলে যায়। এমন ঘটনাকে দুর্ঘটনা বলে মেনে নিতে না চাইলে মোটরযান মালিক ও শ্রমিক সবাই একাট্টা হয়ে তেড়ে জনগণকে মারতে আসে। বলে এটি নরহত্যা নয়। অবহেলাজনিত নরহত্যার ধারায় মামলা না দিলে মোটরযান শ্রমিকরা ধর্মঘট ডেকে দেশকে অচল করে দেয়। সরকারের ক্ষমতাসীন লোকেরা মোটরযান শ্রমিকদের জন্য যেভাবে প্রকাশ্যে সাফাই গায় তা দেখে জনমনে হতাশা দানা বাঁধে। উচ্ছৃঙ্খল, ধর্ষক, নরহত্যাকারী, দুর্বৃত্ত মোটরযান শ্রমিকদের নেতা কত রঙে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করে যাচ্ছে কিন্তু তাকে থামানোর দুঃসাহস কারও নেই। সড়ক দুর্ঘটনার পাশাপাশি সম্প্রতি চলন্ত বাসে নারী ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা মানুষকে আতঙ্কিত করে তুলছে। পরপর দুটি ঘটনা রুপা হত্যা ও নার্স সোনিয়া হত্যার বর্ণনা সুস্থ চিন্তার মানুষকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে দিচ্ছে। ভেবে দেখুন, একটি বাসে একজন ড্রাইভার এবং তার দু-তিন জন হেলপার তারা প্রত্যেকে ধর্ষক ও নরহত্যাকারী। অর্থাৎ এখন আমরা যেসব বাসে প্রতিদিন যাত্রী হিসেবে চলাচল করছি তারা ভাবতে বাধ্য হচ্ছি সেই বাসের চালক এবং হেলপার এরা প্রত্যেকে ধর্ষক ও নরহত্যাকারী কিনা। রুপা ধর্ষণ ও হত্যার পরে নিম্ন আদালতে অপরাধীদের বিচার হলেও উচ্চ আদালতে বিচার কোথায় কী পর্যায়ে আছে জনগণ তা জানে না। রুপা হত্যার বিচার যদি পরিণামে পৌঁছাত, জনগণ যদি ধর্ষক ও হত্যাকারীদের রায় কার্যকর হতে দেখত তাহলে সোনিয়াকে হত্যা করার আগে অপরাধীরা একবার ভেবে দেখার কথা ভাবত। ধর্ষক ও হত্যাকারীদের রায় কার্যকরের খবর আমরা জানি না, কাজেই অপরাধীরা ভাবছে মাকড় মারলে ধোকড় হয়। মেয়ে মানুষকে ধর্ষণ করে হত্যা করলে নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করা হয়। ওসব আসলে কাগুজে বিষয়। আসলে হয়তো ওদের শাস্তি কখনো কার্যকর হয় না। বাস্তবে হয়তো ভিন্ন কিছু ঘটে, পাঁচ-দশ বছর পরে হয়তো ওদের কারও ফাঁসিও হয়; কিন্তু জনমনের ধারণাকে আমি তুলে ধরছি।

প্রতিদিন এত বেশি নরহত্যা ও ধর্ষণের খবর আমাদের অসুস্থ করে তুলছে। সরকার বলবে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা। সামাজিক মূলবোধের অবক্ষয় হওয়ায় মানুষ বিকৃত স্বভাবের পিশাচে পরিণত হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ এমন মূল্যবান ফতোয়ায় শান্ত থাকতে চাচ্ছে না। তারা ভাবছে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে এত মানুষকে মেরে ফেলার নিশ্চয়ই প্রতিকার আছে। সরকার আন্তরিক হলে সড়কে নরহত্যা কমিয়ে আনতে পারে। সরকার উদ্যোগী হলে বাসের ড্রাইভার, হেলপাররা মানুষরূপী পশুর পরিচয় থেকে বেরিয়ে আসতে পারে। সরকার বিশ্বাস করুক না করুক, দেশের মানুষ অসহায় ক্রোধ নিয়ে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপের দিকে চেয়ে আছে। কিন্তু সরকার কার্যকর কিছু করছে বলে আমরা দেখতে পাচ্ছি না। সরকারের উদাসীনতা দেখে মনে হয় বাংলাদেশের উন্নয়ন যেন রড-ইট-সিমেন্টের গায়ে আটকে গেছে। চারদিকে রাস্তা-সেতু-দালানের ভিড়ে মানবতা আর প্রকৃতি একযোগে দম বন্ধ হয়ে মরছে। ইট-রড-সিমেন্টের উন্নয়নের সঙ্গে মানবতার মিশেল না হলে অবস্থার উন্নতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে সুশাসন সুদূরপরাহত। দেশে একদিন সুশাসন আসবেÑ এ আশ্বাস নিয়ে মানুষ আর বাঁচতে পারছে না। সুশাসনের প্রত্যাশা করতে গিয়ে ভাবছি, দেশের বর্তমান মুক্তকচ্ছ - ভবিষ্যৎ হোঁচটে ভরা। বাঙালিকে বোধহয় আরও অনেক দিন উত্তাল সাগরে নৌকা বাইতে হবে। কূলের দিশা ‘দিল্লি হনুজ দুরস্ত’।               

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা