শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মে, ২০১৯

সুশাসন কি অধরাই রয়ে যাবে?

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
সুশাসন কি অধরাই রয়ে যাবে?

বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু আছে। সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী দেশের অভিভাবক। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ কয়েক বছর ধরে প্রায় প্রতিদিন আমাদের নিত্যনতুন উন্নয়নের বার্তা দিচ্ছেন। পত্রিকার পাতায় খবর পড়তে গিয়ে কিংবা টেলিভিশনের পর্দায় খবর দেখতে গিয়ে আমরা ক্রমাগত উন্নয়নের খবর পেতে থাকি। উন্নয়নের গৌরবগাথা শুনতে সত্যি ভালো লাগে। উন্নয়নের খবরগুলো শুনে আমরা সাধারণ মানুষ ভাবি দেশ সঠিক পথে এগিয়ে চলেছে। চারপাশে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই এত উন্নয়ন করতে সক্ষম একটি সরকারের হাতে দেশ বর্তমানে নিরাপদ আছে। আরও বিশ্বাস করি, আমাদের সামনে অমিত সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। দেশজুড়ে শহর কিংবা গ্রাম সর্বত্র বয়ে যাওয়া উন্নয়নের জোয়ারে অনর্গল ভেসে যেতে ইচ্ছা করে। এত উন্নয়নের পরও আমাদের মনের গভীর থেকে অনিশ্চয়তার দোলাচল দূর হচ্ছে না। মনে হচ্ছে উন্নয়নের সব চেষ্টা ইট-কাঠ-পাথরে আটকে গেছে। রাস্তা-ব্রিজ-কালভার্ট কিংবা বড় বড় দালান আমাদের দেশের উন্নয়নের প্রতীক হয়ে গেছে। কিন্তু অন্যান্য সামাজিক ইস্যু যাকে সভ্য দেশে উন্নয়নের মাপকাঠি বলে বিবেচনা করা হয় সেগুলো ভয়ানক অবহেলিত।

প্রত্যাশাপূর্ণ উন্নয়নের খবর বাদ দিলে টেলিভিশনের পর্দায় আমরা যা দেখি কিংবা পত্রিকার পাতায় যেসব খবর ছাপা হয় সেগুলো ভয়ানক হতাশাব্যঞ্জক। প্রতিদিন বীভৎস খুনের খবর দেখে মানুষের গায়ে কাঁটা দেয়। বাস, ট্রাকের ড্রাইভাররা বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে সড়কে নির্বিচার নরহত্যা করে হাসতে হাসতে পার পেয়ে যাচ্ছে। বাসের ড্রাইভার, হেলপার মাত্রই যেন ধর্ষক এবং খুনি। পরপর দুটি মহিলা যাত্রীকে যেভাবে বাসের ড্রাইভার ও হেলপাররা ধর্ষণ এবং হত্যা করেছে তাতে মনে হয় বাংলাদেশে প্রতিটি বাসের ড্রাইভার এবং হেলপার স্বভাবগত ধর্ষক এবং খুনি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে আমাদের চারপাশে অসংখ্য খুনির অবাধ বিচরণ। দেশের সব জায়গায় ভয়ঙ্কর খুনিরা নির্দ্বিধায় নরহত্যা করে বেড়াচ্ছে এমন ভাবনা আমরা মাথা থেকে দূর করতে পারছি না। খুনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ধর্ষণের মাত্রা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্ক আমাদের ক্রমাগত গিলে ফেলতে শুরু করেছে; যা অস্বীকার করার উপায় নেই।

দেশে উন্নয়নের খবর বাদ দিলে বাকি সব খবর মনের মধ্যে ভয়ঙ্কর ভয়ের জন্ম দেয়। সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মিছিল প্রতিদিন আমাদের মনকে রক্তাক্ত করছে। দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় যারা বহাল আছেন সেই গুরুত্বপূর্ণ মানুষগুলো আগে-পিছে পুলিশ পাহারা নিয়ে পথ চলেন। সড়ক দুর্ঘটনায় মারা পড়ার আতঙ্ক নিয়ে তাদের পথ চলতে হয় না। যে ভিআইপিরা এখন রাষ্ট্রক্ষমতায় আছেন, আগে-পিছে পুলিশের গাড়ি ভেঁপু বাজিয়ে যাদের পথচলা নিষ্কণ্টক করে দেয় তারা আমাদের জীবনের অনিশ্চয়তা বুঝবেন এমনটা আশা করাও অনুচিত। আমরা সাধারণ মানুষ যারা সড়ক দুর্ঘটনার আতঙ্ক নিয়ে পথ চলি তারা সড়কে গাড়িচাপা পড়ে মরাকে দুর্ঘটনা বলি না। আমরা বলি সড়কে নরহত্যা। মোটরগাড়ির ড্রাইভাররা মালিকের মদদ ও কর্তৃপক্ষের প্রশ্রয় পেয়ে নির্বিকারচিত্তে সড়কে নরহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা জানে, বেপরোয়া বেগে গাড়ি চালিয়ে মানুষ খুন করা স্মার্ট ড্রাইভিংয়ের অংশ। যে যত বেগে গাড়ি চালিয়ে সবার আগে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে তার কোম্পানির থলিতে লাভের টাকা বেশি জমা হবে। লাভের টাকার পোঁটলা থেকে কোথায় কাকে কত টাকা পৌঁছে দেওয়া দরকার সেসব সুলুক-সন্ধি মালিক খুব ভালো করে জানে। মালিকের মদদে ড্রাইভার নির্বিচারে নরহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। সে জানে মালিকের পকেট লাভের টাকায় ভরে রাখতে পারলে সেই টাকার ভাগ তার পকেটেও আসবে। বেপরোয়া ড্রাইভিং করতে গিয়ে সড়কে কত মানুষ চাকার তলে পিষ্ট হচ্ছে, কত মানুষ দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মরার বাড়া যন্ত্রণা নিয়ে ধুঁকে ধুঁকে বেঁচে আছে সেসব নিয়ে সরকারি কর্তৃপক্ষ কিংবা বাসের মালিক-শ্রমিক কারও কোনো মাথাব্যথা নেই। ড্রাইভার বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালাতে এতটুকু দ্বিধা করছে না, কারণ সে জানে মাকড় মারলে ধোকড় হয়। বেপরোয়া গাড়ি চালিয়ে মানুষ মারলে ড্রাইভারকে বাঁচানোর লোকের অভাব নেই। কর্তৃপক্ষ যেখানে টাকার কাঙাল সেখানে আইন-কানুনের কথা শিকেয় তুলে রাখাই ভালো। সড়কে নরহত্যার বিচার চেয়ে পাষাণের পায়ে মাথা কুটে লাভ কী! সরকারি কর্তৃপক্ষের সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর প্রতিশ্রুতি এখন একদম কাগুজে। টেলিভিশনের স্ক্রলে তিনটি খবর দেখানো হলে তার একটি সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর খবর। সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন পনের-বিশ জন মানুষের মৃত্যু কারও মনোযোগ আকৃষ্ট করতে পারে না। সরকারি কর্তৃপক্ষ যদি সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তিদের জন্য শোকবাণী দেওয়ার তাগিদ বোধ করতেন তাহলে প্রতিদিন শোকবাণী লেখার জন্য তাদের বাড়তি লোকবল নিয়োগ করতে হতো। সড়ক দুর্ঘটনায় দৈনিক বিশ জন মানুষ মরলেও কর্তৃপক্ষ যেহেতু শোকাতুর বোধ করছে না কাজেই তাদের শোকবাণী লেখার ঝক্কি পোহাতে হচ্ছে না কিন্তু আমরা সাধারণ মানুষ সড়কে নরহত্যার সংখ্যা দেখে আতঙ্কে কুঁকড়ে মরছি। বাস মালিক ও ড্রাইভার-হেলপাররা দেশের আইন-আদালতের চেয়ে অনেক বেশি শক্তির অধিকারী। চলন্ত বাসে ড্রাইভার গলা ছেড়ে হুকুম দেয়, হেলপার যাত্রীকে ধাক্কা মেরে রাস্তায় ফেলে পিষে দিয়ে হাসতে হাসতে চলে যায়। এমন ঘটনাকে দুর্ঘটনা বলে মেনে নিতে না চাইলে মোটরযান মালিক ও শ্রমিক সবাই একাট্টা হয়ে তেড়ে জনগণকে মারতে আসে। বলে এটি নরহত্যা নয়। অবহেলাজনিত নরহত্যার ধারায় মামলা না দিলে মোটরযান শ্রমিকরা ধর্মঘট ডেকে দেশকে অচল করে দেয়। সরকারের ক্ষমতাসীন লোকেরা মোটরযান শ্রমিকদের জন্য যেভাবে প্রকাশ্যে সাফাই গায় তা দেখে জনমনে হতাশা দানা বাঁধে। উচ্ছৃঙ্খল, ধর্ষক, নরহত্যাকারী, দুর্বৃত্ত মোটরযান শ্রমিকদের নেতা কত রঙে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করে যাচ্ছে কিন্তু তাকে থামানোর দুঃসাহস কারও নেই। সড়ক দুর্ঘটনার পাশাপাশি সম্প্রতি চলন্ত বাসে নারী ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা মানুষকে আতঙ্কিত করে তুলছে। পরপর দুটি ঘটনা রুপা হত্যা ও নার্স সোনিয়া হত্যার বর্ণনা সুস্থ চিন্তার মানুষকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে দিচ্ছে। ভেবে দেখুন, একটি বাসে একজন ড্রাইভার এবং তার দু-তিন জন হেলপার তারা প্রত্যেকে ধর্ষক ও নরহত্যাকারী। অর্থাৎ এখন আমরা যেসব বাসে প্রতিদিন যাত্রী হিসেবে চলাচল করছি তারা ভাবতে বাধ্য হচ্ছি সেই বাসের চালক এবং হেলপার এরা প্রত্যেকে ধর্ষক ও নরহত্যাকারী কিনা। রুপা ধর্ষণ ও হত্যার পরে নিম্ন আদালতে অপরাধীদের বিচার হলেও উচ্চ আদালতে বিচার কোথায় কী পর্যায়ে আছে জনগণ তা জানে না। রুপা হত্যার বিচার যদি পরিণামে পৌঁছাত, জনগণ যদি ধর্ষক ও হত্যাকারীদের রায় কার্যকর হতে দেখত তাহলে সোনিয়াকে হত্যা করার আগে অপরাধীরা একবার ভেবে দেখার কথা ভাবত। ধর্ষক ও হত্যাকারীদের রায় কার্যকরের খবর আমরা জানি না, কাজেই অপরাধীরা ভাবছে মাকড় মারলে ধোকড় হয়। মেয়ে মানুষকে ধর্ষণ করে হত্যা করলে নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করা হয়। ওসব আসলে কাগুজে বিষয়। আসলে হয়তো ওদের শাস্তি কখনো কার্যকর হয় না। বাস্তবে হয়তো ভিন্ন কিছু ঘটে, পাঁচ-দশ বছর পরে হয়তো ওদের কারও ফাঁসিও হয়; কিন্তু জনমনের ধারণাকে আমি তুলে ধরছি।

প্রতিদিন এত বেশি নরহত্যা ও ধর্ষণের খবর আমাদের অসুস্থ করে তুলছে। সরকার বলবে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা। সামাজিক মূলবোধের অবক্ষয় হওয়ায় মানুষ বিকৃত স্বভাবের পিশাচে পরিণত হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ এমন মূল্যবান ফতোয়ায় শান্ত থাকতে চাচ্ছে না। তারা ভাবছে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে এত মানুষকে মেরে ফেলার নিশ্চয়ই প্রতিকার আছে। সরকার আন্তরিক হলে সড়কে নরহত্যা কমিয়ে আনতে পারে। সরকার উদ্যোগী হলে বাসের ড্রাইভার, হেলপাররা মানুষরূপী পশুর পরিচয় থেকে বেরিয়ে আসতে পারে। সরকার বিশ্বাস করুক না করুক, দেশের মানুষ অসহায় ক্রোধ নিয়ে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপের দিকে চেয়ে আছে। কিন্তু সরকার কার্যকর কিছু করছে বলে আমরা দেখতে পাচ্ছি না। সরকারের উদাসীনতা দেখে মনে হয় বাংলাদেশের উন্নয়ন যেন রড-ইট-সিমেন্টের গায়ে আটকে গেছে। চারদিকে রাস্তা-সেতু-দালানের ভিড়ে মানবতা আর প্রকৃতি একযোগে দম বন্ধ হয়ে মরছে। ইট-রড-সিমেন্টের উন্নয়নের সঙ্গে মানবতার মিশেল না হলে অবস্থার উন্নতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে সুশাসন সুদূরপরাহত। দেশে একদিন সুশাসন আসবেÑ এ আশ্বাস নিয়ে মানুষ আর বাঁচতে পারছে না। সুশাসনের প্রত্যাশা করতে গিয়ে ভাবছি, দেশের বর্তমান মুক্তকচ্ছ - ভবিষ্যৎ হোঁচটে ভরা। বাঙালিকে বোধহয় আরও অনেক দিন উত্তাল সাগরে নৌকা বাইতে হবে। কূলের দিশা ‘দিল্লি হনুজ দুরস্ত’।               

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম