শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুন, ২০১৯ আপডেট:

শেরে খাজা, সাইদাবাদী ও চিশতির পাওয়ার হাউস কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেরে খাজা, সাইদাবাদী ও চিশতির পাওয়ার হাউস কাহিনি

মানুষটা আমার দিকে তাকালেন। বললেন, ‘আমি পীর-ফকির নই। খাজা বাবার অনুসারী। পীর-ফকির দাবি করে সাইদাবাদী আর মুজিবুর রহমান। দুটোই খারাপ। পানি পড়া দিয়া ব্যবসা এই যুগে ওরা কী করে করে? দুলাল তোমাকে কী বলেছে জানি না। আমি খাজাবাবার একজন অনুসারী। নামাজ-কলমা করি। একসময় সালমান আমার ব্যবসায়িক পার্টনার ছিল। এখন আল্লাবিল্লা করে সময় কাটাই। অন্য কোনো কাজ করি না। ব্যবসাও না। আমার এখানে সাংবাদিক আহমেদ নুরে আলম আসে। সৎ মানুষ, আমি তাকে পছন্দ করি। দেশে এমন সৎ সাংবাদিক আরও দরকার।’ আমি কথা বলি না। শুনছি। এরপর তিনি ভারতের বিভিন্ন প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তার ছবি বের করে দেখালেন আমাকে। ভালো ভালো খাবার আসতে থাকে অন্দরমহল থেকে। আমি বিস্ময় নিয়ে সব দেখছি। আলাপ শুরু করলাম বিভিন্ন বিষয় নিয়ে। তিনি বললেন, বাংলাদেশের অনেক প্রভাবশালী লোক তার বাড়িতে আসেন। বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ নেন। ভারতের অনেক রাজনীতিবিদও তার পরামর্শ নেন। তিনি আরও জানালেন, তার বাবা পুলিশ অফিসার ছিলেন। পুরান ঢাকায় পারিবারিকভাবে বেড়ে ওঠা। এভাবেই আমার প্রথম পরিচয় আনোয়ার চৌধুরী ওরফে শেরে খাজার সঙ্গে। তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন জিল্লুর রহিম দুলাল। তিনি প্রয়াত রাজনীতিবিদ মহিউদ্দিন আহমদের জামাতা। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা। নেশনটুডে নামে একটি পাক্ষিক ইংরেজি পত্রিকা বের করেন। দুলাল ভাই আমাকে নিয়ে যান। এরপর আমি শেরে খাজার বাড়িতে অনেকবার গিয়েছি। কখনো সংবাদের সন্ধানে, কখনো আড্ডা দিতে। ঘনিষ্ঠতার পর তিনি তার পুত্র রুবেল, মেয়ে সাদিয়া ও স্ত্রীর সঙ্গেও পরিচয় করিয়ে দেন। শেরে খাজার সন্তানরা ইংরেজি শিক্ষা মাধ্যমে পড়তেন। সবাই খুবই আধুনিক চিন্তার অধিকারী। ধানমন্ডির লেকের তীরে জাহাজ ডিজাইনের বাড়ি নিয়ে তখন অনেক মানুষের মাঝে কৌতূহল। সেই কৌতূহলের অংশ হিসেবে আমারও যাওয়া। সময়টা ১৯৯৪-৯৫। এর মাঝে ’৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে সরকার-বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। ‘জনতার মঞ্চ’ গঠনের পর মাঝে মাঝে দেখতাম ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে এই বাড়ি থেকে বের হতে। যাতায়াত বেড়ে যায় মিজানুর রহমান চৌধুরী, আবদুস সামাদ আজাদসহ আরও অনেকের। এর মাঝে ছিলেন একটি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা ব্যারিস্টার মোহাম্মদ আলীও। ভোটের আগে শেরে খাজা সাংবাদিকদের বললেন, ক্ষমতায় আসবে আওয়ামী লীগ। সমর্থন লাগবে জাতীয় পার্টির। তাই হলো। শেরে খাজা তখন ব্যস্ত। তিনি হঠাৎ করে লাইমলাইটে চলে আসেন। সরকার গঠন নিয়ে অনেককে দেখেছি শেরে খাজার বাড়িতে। ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, আবদুস সামাদ আজাদকে নিয়মিত দেখতাম। জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা নিয়মিত যেতেন। একদিন শুনলাম আ স ম আবদুর রব শেরে খাজার সঙ্গে সাক্ষাতের পর তিনি আওয়ামী লীগকে সমর্থন দেন এবং মন্ত্রী হন।

ইতিহাসের অনেক অজানা অধ্যায় সব সময় আড়ালে থেকে যায়। বঙ্গবন্ধুর ভক্ত ছিলেন শেরে খাজা। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। প্রতিবেশী দেশ ভারতের অনেক রাজনীতিবিদ তাকে পছন্দ করতেন। কংগ্রেস নেতাদের পাশাপাশি আই কে গুজরাল, দেবগৌড়ার সঙ্গেও তার সম্পর্ক ছিল। তিনি পছন্দ করতেন শেখ কামালকে। বলতেন, একজন মেধাবী সম্ভাবনাময় নেতা ছিলেন শেখ কামাল। শিল্প, সংস্কৃতি, রাজনীতিতে বড় দক্ষতা ছিল শেখ কামালের। আমি একবার বললাম, শেখ কামালকে এত পছন্দ করেন, একটি লেখা লিখে ফেলেন। তিনি বললেন, অবশ্যই লিখব। সেই লেখা আর হয়নি। শেরে খাজা একদিন আমাকে বলেছিলেন, এরশাদ মুক্ত, মঞ্জু মন্ত্রী হচ্ছেন। কিন্তু মিজান চৌধুরীকে কিছু করা যাচ্ছে না আপাতত। মিজান চৌধুরীর শেষ স্বপ্নের সঙ্গে জাতীয় পার্টিই একমত নয়। এরশাদও চান না। আমি বললাম, আওয়ামী লীগের ভিতরে আগ্রহীদের তালিকায় আবদুস সামাদ আজাদের নাম শুনছি। শেরে খাজা বললেন, মনে হয় তা হবে না। বেছে নেওয়া হয় তখনকার জনপ্রিয় অবস্থানে থাকা বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদকে। দেশবাসীর কাছে পুরো বিষয়টি ছিল এক ধরনের চমক। এরপর শেরে খাজা একদিন ফোন করলেন আমাকে। বললেন, জরুরি কথা আছে। গেলাম তার বাড়িতে। তিনি বললেন, ‘দেখো, সরকার গঠনে আওয়ামী লীগের পাশে ছিলাম। এখন পূর্তমন্ত্রী আমার বাড়ি ভেঙে দিচ্ছে।’ আমি বললাম কী সমস্যা? আপনি ড. আলমগীরকে জানান। তিনি বললেন, ‘ড. আলমগীরকে সবাই সাইড করে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রতিমন্ত্রী করে প্ল্যানিং মিনিস্ট্রিতে পাঠিয়েছে।’ আমি হতাশ। বললাম কী জন্য ভাঙবে? জবাবে তিনি বললেন, ‘লেকের পাশ দিয়ে সড়ক নেবে আমার সুন্দর বাড়িটা ভেঙে।’ আমি বললাম, লেকের তীরে হাঁটা পথ হলে তো ভালো। আপনার বাড়ি দেখে দেখে মানুষ হাঁটবে। ছবি তুলবে। খারাপ কী! তিনি আমার এ বক্তব্য শুনে মন খারাপ করলেন।

শেরে খাজা বাড়ি থেকে বের হতেন না। মাঝে মাঝে ভারত যেতেন। আজমির শরিফে থাকতেন অনেক দিন। খাজাবাবার দরবারে গিলাফ তুলতেন। ভারতীয় কিছু রাজনীতিবিদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। তাদের সঙ্গেও দেখাসাক্ষাৎ করতেন। শেরে খাজার মেয়ের বিয়েতে ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়া, ত্রিপুরার গভর্নরসহ অনেকে যোগ দিয়েছিলেন ঢাকায়। আমার সঙ্গে তিনি দেবগৌড়াকে পরিচয় করিয়ে দেন। শেরে খাজা ছিলেন আড্ডাপ্রিয়। একবার তার বাড়িতে গিয়ে দেখি তিনি বাঘের বাচ্চাকে দুধ খাওয়াচ্ছেন। আমি বললাম, বাঘের বাচ্চা কি পোষ মানবে? তিনি বললেন, ‘মানবে। বাঘই পোষ মানাই আমি। বাচ্চা মানবে না কেন?’ শেষ পর্যন্ত বাচ্চাগুলোকে আর দেখিনি। আমি একদিন এ নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বললেন, ‘বাড়িতে থাকা জিনগুলো এই বাঘের বাচ্চাগুলো পছন্দ করে না।’ আমি অবিশ্বাস্য দৃষ্টি নিয়ে তাকাতেই তিনি বললেন, ‘কী বিশ্বাস হচ্ছে না? আচ্ছা এসো।’ ভিতরে নিয়ে গেলেন আমাকে। বললেন, ‘জিনেরা বাচ্চাগুলোকে মেরে ফেলেছে।’ তিনি আমাকে বললেন, ‘বাজান জিনগুলো আমাকেও জ্বালায় রাতে। কবে যে মেরে ফেলবে জানি না।’ বলেই হাসলেন। আমার অবাক বিস্ময় দৃষ্টি দেখে তারপর বললেন, ‘ওরা আমাকে নিয়ে যেতে চায় তাদের দেশে।’ এই বক্তব্যের কিছুদিন পরই শুনলাম শেরে খাজা আর নেই। তিনি হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

বাংলাদেশে আলোচিত আরেকজন ছিলেন জয়পুরহাটের পীর মুজিবুর রহমান চিশতি। তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর সঙ্গে পরিচিত ছিলেন। বেনজিরের ক্ষমতায় আসার প্রথম ইঙ্গিত দেন এই পীর। তবে বেনজিরকে অনুরোধ করেছিলেন ক্ষমতায় এসে যেন ভুলে না যান। প্রধানমন্ত্রী হয়ে জয়পুরহাট যেতে হবে। বেনজির কথা রাখলেন। প্রধানমন্ত্রী হয়ে প্রথম বাংলাদেশ সফরে আসেন। বেনজির ভুট্টো চলে যান জয়পুরহাটে। বেনজিরের সঙ্গে কীভাবে সাক্ষাৎ হয়েছিল মুজিবুর রহমান চিশতির তা এক অপার রহস্য। মিথ আছে, একটি আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে চিশতির সম্পর্ক ছিল। তারাই লন্ডনে বেনজিরের সঙ্গে সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করেন। সময়টা আশির দশকের শেষ ভাগ। পাকিস্তানে জিয়াউল হকের তখন একচ্ছত্র অবস্থান। ভুট্টো পরিবারের তখন বড় দুঃসময়। বেনজির লড়ছিলেন পাকিস্তানের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে। এ লড়াই ছিল কঠিনতম। বেনজির লড়তে লড়তে ক্লান্তি নিয়ে একবার গেলেন তার প্রিয় শহর লন্ডনে। সেখানেই কারও মধ্যস্থতায় মুজিবুর রহমান চিশতির সাক্ষাৎ বেনজিরের সঙ্গে। দীর্ঘ আলাপ, দোয়া সবই হয়। একপর্যায়ে চিশতি বলেছিলেন বেনজিরকে, ‘আপনি ক্ষমতায় আসবেন পাকিস্তানে। প্রধানমন্ত্রীর পদ আপনার কপালে লেখা রয়েছে। জিয়াউল হক থাকবে না। আম খাওয়া হবে না জিয়াউল হকের। তিনি বিদায় হবেন। কেউ রক্ষা করতে পারবে না।’ বেনজির বলেছিলেন, ‘আপনার কথা কি আসলে সত্য হবে?’ জবাবে চিশতি বললেন, ‘সত্য হলে কী দেবেন?’ অক্সফোর্ড-পড়–য়া বেনজির বললেন, ‘কী চান?’ চিশতি বললেন, ‘প্রথমে প্রধানমন্ত্রী হয়ে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসতে হবে জয়পুরহাটে।’ বেনজির জানতে চাইলেন, ‘জয়পুরহাটটা কোথায়?’ জবাবে চিশতি বললেন, ‘বাংলাদেশের একটি জেলা শহর।’ বেনজির বললেন, ‘আপনার কথা সত্য হলে আমি তাই করব।’ হেলিকপ্টারে বোমা বিস্ফোরণে মারা গেলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল জিয়াউল হক। বেনজির তার কথা রাখলেন। ক্ষমতায় এসেই জয়পুরহাট যাওয়ার ঘোষণা দেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তখন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি। তিনি বিস্মিত হলেন জয়পুরহাটে মুজিবুর রহমান চিশতির দরবারে পাকিস্তানের নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীর আসার ঘোষণায়। রাষ্ট্রপতি এরশাদ তখন আটরশি-ভক্ত। তার মন্ত্রীরা যেতেন সাইদাবাদীর দরবারে। তারা সাইদাবাদীর ট্যালকম পাউডারের মডেল হয়েছিলেন। সবাই বিস্ময় নিয়ে দেখলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে এসেছেন মুজিবুর রহমান চিশতির সঙ্গে দেখা করতে।

এবার আসি হুজুর সাইদাবাদী প্রসঙ্গে। তার পুরো নাম সাইদুর রহমান। রাজধানীর সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালের পাশে তার দরবার বলেই নামের শেষে যোগ হয়েছে হুজুর সাইদাবাদী টাইটেল। একবার তিনি ধরা পড়লেন কলকাতায়। মুজিবুর রহমান চিশতি ও সাইদাবাদীকে একবার নিজের বাড়িতে ডাকলেন শেরে খাজা। তাদের না জানিয়ে পুরো বৈঠকের দৃশ্য ভিডিওতে ধারণ করলেন তিনি। পরে সেই ভিডিওচিত্র আমি দেখেছি। দুই পীরকে তওবা করার অনুরোধ জানান শেরে খাজা। জবাবে তারা হাসিমুখ নিয়ে বলছেন, ‘আমাদের এক হওয়া দরকার।’ মুজিবুর রহমান চিশতির সঙ্গে সাক্ষাতের অনেক ইচ্ছা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজের ব্যস্ততার কারণে হয়ে ওঠেনি। তবে হুজুর সাইদাবাদীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে এটিএন বাংলার সিনিয়র সহকর্মী কবি সাইফুল বারীর কারণে। আমি তখন এটিএন বাংলার বার্তা সম্পাদক। সাইফুল বারী ভাই ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা। আধুুনিক চিন্তার বারী ভাই ভীষণ স্মার্ট ছিলেন পোশাকে, চালচলনে। পারফিউম ব্র্যান্ড ছাড়া দিতেন না। তিনি অফিসে এলেই বোঝা যেত পারফিউমের ঘ্রাণ শুনে। বারী ভাই সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোয় ছিলেন। এরশাদের প্রেস সচিব ছাড়াও রেডিও-টিভির দায়িত্বও পালন করেছেন। সর্বশেষ ছিলেন জাতীয় সম্প্রচার কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান। বারী ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি চমৎকার একজন মানুষ। কবিতা লিখতেন। কিন্তু তিনি কী কারণে হুজুর সাইদাবাদীর ভক্ত ছিলেন তা এক অপার রহস্য। বারী ভাইয়ের অন্যতম ভিন্নমাত্রার অনুরোধ ছিল সাইদাবাদীর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ক্যামেরা পাঠানো। আমি ক্যামেরা পাঠিয়ে দিতাম। নির্বাহী সম্পাদক শফিউল হক ভাই বলতেন, তিনি একজন সিনিয়র মানুষ। এসব স্থানে টিভি ক্যামেরা পাঠালে কেমনে হয়? বারী ভাইয়ের কাছে একদিন এটিএন বাংলা অফিসে এলেন হুজুর সাইদাবাদী। আমার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন। এরপর আরেকদিন তার সঙ্গে দেখা শেখ নজরুল সাহেবের অফিসের এক মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে। এই নজরুল সাহেব একসময় লালসবুজ পত্রিকা বের করতেন। সাইদাবাদীর দরবারে অনেক মন্ত্রী, এমপি, মেয়র যেতেন। দোয়ায় অংশ নিতেন।

সেই সাইদাবাদী আওয়ামী লীগের ’৯৬ সালের আমলে একবার আটক হন কলকাতায়। তখন কলকাতা পুলিশে নজরুল নামে একজন ডাকসাইটে কর্মকর্তা ছিলেন। এই কর্মকর্তা সাইদাবাদীর ডিমতত্ত্ব আবিষ্কার করেন। সাইদাবাদী কলকাতায় গিয়ে যেসব নারীর সন্তান হয় না তাদের নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। কলকাতা পুলিশ বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি। সন্তানহীন বিধবারা ডিম নিয়ে আসতেন সাইদবাদীর কাছে। সেই ডিমে ফুঁ দিতেন হুজুর। কাঁচা ডিম সিদ্ধ হয়ে যেত। পুলিশ এই আজগুবি গল্প বিশ্বাস করল না। পুলিশ কর্মকর্তা নজরুল ফাঁদ পাতেন। মহিলা পুলিশের একজনকে পাঠানো হলো ডিম দিয়ে। সেই ডিমে আলাদা গোপন মার্ক রাখা হলো। হুজুর ডিম নিলেন, ফুঁ দিয়ে ফেরত দিলেন। পুলিশ তখনই তল্লাশি চালিয়ে দেখল তাদের ডিম আলাদা পড়ে আছে। ফেরত দেওয়া ডিম সিদ্ধ। পুলিশের ডিম বিশেষ কায়দায় সরিয়ে পাশে আড়াল করে রেখেছেন হুজুর। পুলিশ পরে জানায়, এক ধরনের জাদুর মাধ্যমে ডিম বদলে ফেলা হতো; যা সাধারণ নারীরা ধরতে পারতেন না। পুলিশ আটক করে হুজুর সাইদাবাদীকে। লালসবুজের শেখ নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, এই আটকের পেছনে শেরে খাজার হাত রয়েছে। আমি এ বিষয়ে শেরে খাজাকে প্রশ্ন করেছিলাম। তিনি হ্যাঁ-না কিছু বলেননি। তবে তিনি কলকাতার পুলিশ কর্মকর্তা নজরুলের তদন্তের প্রশংসা করেন। হুজুর সাইদাবাদীর মুক্তির জন্য আওয়ামী লীগের দুজন প্রভাবশালী মন্ত্রী ভূমিকা রেখেছিলেন। দুজনই এখন প্রয়াত। তারা সরাসরি দিল্লির সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছিলেন মুক্তির জন্য। কলকাতায় আটককালে হুজুর সাইদাবাদীর সঙ্গে পাকিস্তানের গভীর সম্পর্কের অভিযোগ আনা হয়। বেনজির ভুট্টোর সঙ্গে পীর মুজিবুর রহমান চিশতির একটা সম্পর্ক ছিল। তেমনি নওয়াজ শরিফের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সাইদাবাদীর। একবার পাকিস্তানে ভোটের আগে নওয়াজ শরিফের ভাই শাহবাজ শরিফ ঢাকায় আসেন হুজুরের দোয়া নিতে। শাহবাজ শরিফকে পাঠিয়েছিলেন নওয়াজ শরিফ। বিমানবন্দরে নেমে শাহবাজ শরিফ সোজা চলে যান সাইদাবাদ দরবারে। দীর্ঘ মোনাজাতে অংশ নেন। এরপর ফিরে যান পাকিস্তানে। এক দিনের জন্যই তিনি ঢাকা এসেছিলেন। নওয়াজ প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে তার বাড়িতেও তশরিফ রেখেছিলেন সাইদাবাদী হুজুর। সে সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ভবনে হুজুর সাইদাবাদীকে রাষ্ট্রীয় বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়। রাখাও হয় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে। সাইদাবাদী নওয়াজের আমলে রাষ্ট্রীয় অতিথির মর্যাদা পেতেন পাকিস্তানে। এ কারণে পাকিস্তানের মিডিয়ারও কৌতূহল ছিল সাইদাবাদীকে ঘিরে।

পাদটীকা : মুজিবুর রহমান চিশতির শেষ পরিণতি সবাই জানেন তো? প্রতিপক্ষ নিষ্ঠুরভাবে কুপিয়ে হত্যা করে তাকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৫১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ