শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুন, ২০১৯ আপডেট:

শেরে খাজা, সাইদাবাদী ও চিশতির পাওয়ার হাউস কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেরে খাজা, সাইদাবাদী ও চিশতির পাওয়ার হাউস কাহিনি

মানুষটা আমার দিকে তাকালেন। বললেন, ‘আমি পীর-ফকির নই। খাজা বাবার অনুসারী। পীর-ফকির দাবি করে সাইদাবাদী আর মুজিবুর রহমান। দুটোই খারাপ। পানি পড়া দিয়া ব্যবসা এই যুগে ওরা কী করে করে? দুলাল তোমাকে কী বলেছে জানি না। আমি খাজাবাবার একজন অনুসারী। নামাজ-কলমা করি। একসময় সালমান আমার ব্যবসায়িক পার্টনার ছিল। এখন আল্লাবিল্লা করে সময় কাটাই। অন্য কোনো কাজ করি না। ব্যবসাও না। আমার এখানে সাংবাদিক আহমেদ নুরে আলম আসে। সৎ মানুষ, আমি তাকে পছন্দ করি। দেশে এমন সৎ সাংবাদিক আরও দরকার।’ আমি কথা বলি না। শুনছি। এরপর তিনি ভারতের বিভিন্ন প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তার ছবি বের করে দেখালেন আমাকে। ভালো ভালো খাবার আসতে থাকে অন্দরমহল থেকে। আমি বিস্ময় নিয়ে সব দেখছি। আলাপ শুরু করলাম বিভিন্ন বিষয় নিয়ে। তিনি বললেন, বাংলাদেশের অনেক প্রভাবশালী লোক তার বাড়িতে আসেন। বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ নেন। ভারতের অনেক রাজনীতিবিদও তার পরামর্শ নেন। তিনি আরও জানালেন, তার বাবা পুলিশ অফিসার ছিলেন। পুরান ঢাকায় পারিবারিকভাবে বেড়ে ওঠা। এভাবেই আমার প্রথম পরিচয় আনোয়ার চৌধুরী ওরফে শেরে খাজার সঙ্গে। তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন জিল্লুর রহিম দুলাল। তিনি প্রয়াত রাজনীতিবিদ মহিউদ্দিন আহমদের জামাতা। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা। নেশনটুডে নামে একটি পাক্ষিক ইংরেজি পত্রিকা বের করেন। দুলাল ভাই আমাকে নিয়ে যান। এরপর আমি শেরে খাজার বাড়িতে অনেকবার গিয়েছি। কখনো সংবাদের সন্ধানে, কখনো আড্ডা দিতে। ঘনিষ্ঠতার পর তিনি তার পুত্র রুবেল, মেয়ে সাদিয়া ও স্ত্রীর সঙ্গেও পরিচয় করিয়ে দেন। শেরে খাজার সন্তানরা ইংরেজি শিক্ষা মাধ্যমে পড়তেন। সবাই খুবই আধুনিক চিন্তার অধিকারী। ধানমন্ডির লেকের তীরে জাহাজ ডিজাইনের বাড়ি নিয়ে তখন অনেক মানুষের মাঝে কৌতূহল। সেই কৌতূহলের অংশ হিসেবে আমারও যাওয়া। সময়টা ১৯৯৪-৯৫। এর মাঝে ’৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে সরকার-বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। ‘জনতার মঞ্চ’ গঠনের পর মাঝে মাঝে দেখতাম ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে এই বাড়ি থেকে বের হতে। যাতায়াত বেড়ে যায় মিজানুর রহমান চৌধুরী, আবদুস সামাদ আজাদসহ আরও অনেকের। এর মাঝে ছিলেন একটি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা ব্যারিস্টার মোহাম্মদ আলীও। ভোটের আগে শেরে খাজা সাংবাদিকদের বললেন, ক্ষমতায় আসবে আওয়ামী লীগ। সমর্থন লাগবে জাতীয় পার্টির। তাই হলো। শেরে খাজা তখন ব্যস্ত। তিনি হঠাৎ করে লাইমলাইটে চলে আসেন। সরকার গঠন নিয়ে অনেককে দেখেছি শেরে খাজার বাড়িতে। ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, আবদুস সামাদ আজাদকে নিয়মিত দেখতাম। জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা নিয়মিত যেতেন। একদিন শুনলাম আ স ম আবদুর রব শেরে খাজার সঙ্গে সাক্ষাতের পর তিনি আওয়ামী লীগকে সমর্থন দেন এবং মন্ত্রী হন।

ইতিহাসের অনেক অজানা অধ্যায় সব সময় আড়ালে থেকে যায়। বঙ্গবন্ধুর ভক্ত ছিলেন শেরে খাজা। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। প্রতিবেশী দেশ ভারতের অনেক রাজনীতিবিদ তাকে পছন্দ করতেন। কংগ্রেস নেতাদের পাশাপাশি আই কে গুজরাল, দেবগৌড়ার সঙ্গেও তার সম্পর্ক ছিল। তিনি পছন্দ করতেন শেখ কামালকে। বলতেন, একজন মেধাবী সম্ভাবনাময় নেতা ছিলেন শেখ কামাল। শিল্প, সংস্কৃতি, রাজনীতিতে বড় দক্ষতা ছিল শেখ কামালের। আমি একবার বললাম, শেখ কামালকে এত পছন্দ করেন, একটি লেখা লিখে ফেলেন। তিনি বললেন, অবশ্যই লিখব। সেই লেখা আর হয়নি। শেরে খাজা একদিন আমাকে বলেছিলেন, এরশাদ মুক্ত, মঞ্জু মন্ত্রী হচ্ছেন। কিন্তু মিজান চৌধুরীকে কিছু করা যাচ্ছে না আপাতত। মিজান চৌধুরীর শেষ স্বপ্নের সঙ্গে জাতীয় পার্টিই একমত নয়। এরশাদও চান না। আমি বললাম, আওয়ামী লীগের ভিতরে আগ্রহীদের তালিকায় আবদুস সামাদ আজাদের নাম শুনছি। শেরে খাজা বললেন, মনে হয় তা হবে না। বেছে নেওয়া হয় তখনকার জনপ্রিয় অবস্থানে থাকা বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদকে। দেশবাসীর কাছে পুরো বিষয়টি ছিল এক ধরনের চমক। এরপর শেরে খাজা একদিন ফোন করলেন আমাকে। বললেন, জরুরি কথা আছে। গেলাম তার বাড়িতে। তিনি বললেন, ‘দেখো, সরকার গঠনে আওয়ামী লীগের পাশে ছিলাম। এখন পূর্তমন্ত্রী আমার বাড়ি ভেঙে দিচ্ছে।’ আমি বললাম কী সমস্যা? আপনি ড. আলমগীরকে জানান। তিনি বললেন, ‘ড. আলমগীরকে সবাই সাইড করে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রতিমন্ত্রী করে প্ল্যানিং মিনিস্ট্রিতে পাঠিয়েছে।’ আমি হতাশ। বললাম কী জন্য ভাঙবে? জবাবে তিনি বললেন, ‘লেকের পাশ দিয়ে সড়ক নেবে আমার সুন্দর বাড়িটা ভেঙে।’ আমি বললাম, লেকের তীরে হাঁটা পথ হলে তো ভালো। আপনার বাড়ি দেখে দেখে মানুষ হাঁটবে। ছবি তুলবে। খারাপ কী! তিনি আমার এ বক্তব্য শুনে মন খারাপ করলেন।

শেরে খাজা বাড়ি থেকে বের হতেন না। মাঝে মাঝে ভারত যেতেন। আজমির শরিফে থাকতেন অনেক দিন। খাজাবাবার দরবারে গিলাফ তুলতেন। ভারতীয় কিছু রাজনীতিবিদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। তাদের সঙ্গেও দেখাসাক্ষাৎ করতেন। শেরে খাজার মেয়ের বিয়েতে ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়া, ত্রিপুরার গভর্নরসহ অনেকে যোগ দিয়েছিলেন ঢাকায়। আমার সঙ্গে তিনি দেবগৌড়াকে পরিচয় করিয়ে দেন। শেরে খাজা ছিলেন আড্ডাপ্রিয়। একবার তার বাড়িতে গিয়ে দেখি তিনি বাঘের বাচ্চাকে দুধ খাওয়াচ্ছেন। আমি বললাম, বাঘের বাচ্চা কি পোষ মানবে? তিনি বললেন, ‘মানবে। বাঘই পোষ মানাই আমি। বাচ্চা মানবে না কেন?’ শেষ পর্যন্ত বাচ্চাগুলোকে আর দেখিনি। আমি একদিন এ নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বললেন, ‘বাড়িতে থাকা জিনগুলো এই বাঘের বাচ্চাগুলো পছন্দ করে না।’ আমি অবিশ্বাস্য দৃষ্টি নিয়ে তাকাতেই তিনি বললেন, ‘কী বিশ্বাস হচ্ছে না? আচ্ছা এসো।’ ভিতরে নিয়ে গেলেন আমাকে। বললেন, ‘জিনেরা বাচ্চাগুলোকে মেরে ফেলেছে।’ তিনি আমাকে বললেন, ‘বাজান জিনগুলো আমাকেও জ্বালায় রাতে। কবে যে মেরে ফেলবে জানি না।’ বলেই হাসলেন। আমার অবাক বিস্ময় দৃষ্টি দেখে তারপর বললেন, ‘ওরা আমাকে নিয়ে যেতে চায় তাদের দেশে।’ এই বক্তব্যের কিছুদিন পরই শুনলাম শেরে খাজা আর নেই। তিনি হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

বাংলাদেশে আলোচিত আরেকজন ছিলেন জয়পুরহাটের পীর মুজিবুর রহমান চিশতি। তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর সঙ্গে পরিচিত ছিলেন। বেনজিরের ক্ষমতায় আসার প্রথম ইঙ্গিত দেন এই পীর। তবে বেনজিরকে অনুরোধ করেছিলেন ক্ষমতায় এসে যেন ভুলে না যান। প্রধানমন্ত্রী হয়ে জয়পুরহাট যেতে হবে। বেনজির কথা রাখলেন। প্রধানমন্ত্রী হয়ে প্রথম বাংলাদেশ সফরে আসেন। বেনজির ভুট্টো চলে যান জয়পুরহাটে। বেনজিরের সঙ্গে কীভাবে সাক্ষাৎ হয়েছিল মুজিবুর রহমান চিশতির তা এক অপার রহস্য। মিথ আছে, একটি আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে চিশতির সম্পর্ক ছিল। তারাই লন্ডনে বেনজিরের সঙ্গে সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করেন। সময়টা আশির দশকের শেষ ভাগ। পাকিস্তানে জিয়াউল হকের তখন একচ্ছত্র অবস্থান। ভুট্টো পরিবারের তখন বড় দুঃসময়। বেনজির লড়ছিলেন পাকিস্তানের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে। এ লড়াই ছিল কঠিনতম। বেনজির লড়তে লড়তে ক্লান্তি নিয়ে একবার গেলেন তার প্রিয় শহর লন্ডনে। সেখানেই কারও মধ্যস্থতায় মুজিবুর রহমান চিশতির সাক্ষাৎ বেনজিরের সঙ্গে। দীর্ঘ আলাপ, দোয়া সবই হয়। একপর্যায়ে চিশতি বলেছিলেন বেনজিরকে, ‘আপনি ক্ষমতায় আসবেন পাকিস্তানে। প্রধানমন্ত্রীর পদ আপনার কপালে লেখা রয়েছে। জিয়াউল হক থাকবে না। আম খাওয়া হবে না জিয়াউল হকের। তিনি বিদায় হবেন। কেউ রক্ষা করতে পারবে না।’ বেনজির বলেছিলেন, ‘আপনার কথা কি আসলে সত্য হবে?’ জবাবে চিশতি বললেন, ‘সত্য হলে কী দেবেন?’ অক্সফোর্ড-পড়–য়া বেনজির বললেন, ‘কী চান?’ চিশতি বললেন, ‘প্রথমে প্রধানমন্ত্রী হয়ে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসতে হবে জয়পুরহাটে।’ বেনজির জানতে চাইলেন, ‘জয়পুরহাটটা কোথায়?’ জবাবে চিশতি বললেন, ‘বাংলাদেশের একটি জেলা শহর।’ বেনজির বললেন, ‘আপনার কথা সত্য হলে আমি তাই করব।’ হেলিকপ্টারে বোমা বিস্ফোরণে মারা গেলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল জিয়াউল হক। বেনজির তার কথা রাখলেন। ক্ষমতায় এসেই জয়পুরহাট যাওয়ার ঘোষণা দেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তখন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি। তিনি বিস্মিত হলেন জয়পুরহাটে মুজিবুর রহমান চিশতির দরবারে পাকিস্তানের নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীর আসার ঘোষণায়। রাষ্ট্রপতি এরশাদ তখন আটরশি-ভক্ত। তার মন্ত্রীরা যেতেন সাইদাবাদীর দরবারে। তারা সাইদাবাদীর ট্যালকম পাউডারের মডেল হয়েছিলেন। সবাই বিস্ময় নিয়ে দেখলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে এসেছেন মুজিবুর রহমান চিশতির সঙ্গে দেখা করতে।

এবার আসি হুজুর সাইদাবাদী প্রসঙ্গে। তার পুরো নাম সাইদুর রহমান। রাজধানীর সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালের পাশে তার দরবার বলেই নামের শেষে যোগ হয়েছে হুজুর সাইদাবাদী টাইটেল। একবার তিনি ধরা পড়লেন কলকাতায়। মুজিবুর রহমান চিশতি ও সাইদাবাদীকে একবার নিজের বাড়িতে ডাকলেন শেরে খাজা। তাদের না জানিয়ে পুরো বৈঠকের দৃশ্য ভিডিওতে ধারণ করলেন তিনি। পরে সেই ভিডিওচিত্র আমি দেখেছি। দুই পীরকে তওবা করার অনুরোধ জানান শেরে খাজা। জবাবে তারা হাসিমুখ নিয়ে বলছেন, ‘আমাদের এক হওয়া দরকার।’ মুজিবুর রহমান চিশতির সঙ্গে সাক্ষাতের অনেক ইচ্ছা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজের ব্যস্ততার কারণে হয়ে ওঠেনি। তবে হুজুর সাইদাবাদীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে এটিএন বাংলার সিনিয়র সহকর্মী কবি সাইফুল বারীর কারণে। আমি তখন এটিএন বাংলার বার্তা সম্পাদক। সাইফুল বারী ভাই ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা। আধুুনিক চিন্তার বারী ভাই ভীষণ স্মার্ট ছিলেন পোশাকে, চালচলনে। পারফিউম ব্র্যান্ড ছাড়া দিতেন না। তিনি অফিসে এলেই বোঝা যেত পারফিউমের ঘ্রাণ শুনে। বারী ভাই সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোয় ছিলেন। এরশাদের প্রেস সচিব ছাড়াও রেডিও-টিভির দায়িত্বও পালন করেছেন। সর্বশেষ ছিলেন জাতীয় সম্প্রচার কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান। বারী ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি চমৎকার একজন মানুষ। কবিতা লিখতেন। কিন্তু তিনি কী কারণে হুজুর সাইদাবাদীর ভক্ত ছিলেন তা এক অপার রহস্য। বারী ভাইয়ের অন্যতম ভিন্নমাত্রার অনুরোধ ছিল সাইদাবাদীর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ক্যামেরা পাঠানো। আমি ক্যামেরা পাঠিয়ে দিতাম। নির্বাহী সম্পাদক শফিউল হক ভাই বলতেন, তিনি একজন সিনিয়র মানুষ। এসব স্থানে টিভি ক্যামেরা পাঠালে কেমনে হয়? বারী ভাইয়ের কাছে একদিন এটিএন বাংলা অফিসে এলেন হুজুর সাইদাবাদী। আমার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন। এরপর আরেকদিন তার সঙ্গে দেখা শেখ নজরুল সাহেবের অফিসের এক মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে। এই নজরুল সাহেব একসময় লালসবুজ পত্রিকা বের করতেন। সাইদাবাদীর দরবারে অনেক মন্ত্রী, এমপি, মেয়র যেতেন। দোয়ায় অংশ নিতেন।

সেই সাইদাবাদী আওয়ামী লীগের ’৯৬ সালের আমলে একবার আটক হন কলকাতায়। তখন কলকাতা পুলিশে নজরুল নামে একজন ডাকসাইটে কর্মকর্তা ছিলেন। এই কর্মকর্তা সাইদাবাদীর ডিমতত্ত্ব আবিষ্কার করেন। সাইদাবাদী কলকাতায় গিয়ে যেসব নারীর সন্তান হয় না তাদের নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। কলকাতা পুলিশ বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি। সন্তানহীন বিধবারা ডিম নিয়ে আসতেন সাইদবাদীর কাছে। সেই ডিমে ফুঁ দিতেন হুজুর। কাঁচা ডিম সিদ্ধ হয়ে যেত। পুলিশ এই আজগুবি গল্প বিশ্বাস করল না। পুলিশ কর্মকর্তা নজরুল ফাঁদ পাতেন। মহিলা পুলিশের একজনকে পাঠানো হলো ডিম দিয়ে। সেই ডিমে আলাদা গোপন মার্ক রাখা হলো। হুজুর ডিম নিলেন, ফুঁ দিয়ে ফেরত দিলেন। পুলিশ তখনই তল্লাশি চালিয়ে দেখল তাদের ডিম আলাদা পড়ে আছে। ফেরত দেওয়া ডিম সিদ্ধ। পুলিশের ডিম বিশেষ কায়দায় সরিয়ে পাশে আড়াল করে রেখেছেন হুজুর। পুলিশ পরে জানায়, এক ধরনের জাদুর মাধ্যমে ডিম বদলে ফেলা হতো; যা সাধারণ নারীরা ধরতে পারতেন না। পুলিশ আটক করে হুজুর সাইদাবাদীকে। লালসবুজের শেখ নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, এই আটকের পেছনে শেরে খাজার হাত রয়েছে। আমি এ বিষয়ে শেরে খাজাকে প্রশ্ন করেছিলাম। তিনি হ্যাঁ-না কিছু বলেননি। তবে তিনি কলকাতার পুলিশ কর্মকর্তা নজরুলের তদন্তের প্রশংসা করেন। হুজুর সাইদাবাদীর মুক্তির জন্য আওয়ামী লীগের দুজন প্রভাবশালী মন্ত্রী ভূমিকা রেখেছিলেন। দুজনই এখন প্রয়াত। তারা সরাসরি দিল্লির সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছিলেন মুক্তির জন্য। কলকাতায় আটককালে হুজুর সাইদাবাদীর সঙ্গে পাকিস্তানের গভীর সম্পর্কের অভিযোগ আনা হয়। বেনজির ভুট্টোর সঙ্গে পীর মুজিবুর রহমান চিশতির একটা সম্পর্ক ছিল। তেমনি নওয়াজ শরিফের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সাইদাবাদীর। একবার পাকিস্তানে ভোটের আগে নওয়াজ শরিফের ভাই শাহবাজ শরিফ ঢাকায় আসেন হুজুরের দোয়া নিতে। শাহবাজ শরিফকে পাঠিয়েছিলেন নওয়াজ শরিফ। বিমানবন্দরে নেমে শাহবাজ শরিফ সোজা চলে যান সাইদাবাদ দরবারে। দীর্ঘ মোনাজাতে অংশ নেন। এরপর ফিরে যান পাকিস্তানে। এক দিনের জন্যই তিনি ঢাকা এসেছিলেন। নওয়াজ প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে তার বাড়িতেও তশরিফ রেখেছিলেন সাইদাবাদী হুজুর। সে সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ভবনে হুজুর সাইদাবাদীকে রাষ্ট্রীয় বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়। রাখাও হয় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে। সাইদাবাদী নওয়াজের আমলে রাষ্ট্রীয় অতিথির মর্যাদা পেতেন পাকিস্তানে। এ কারণে পাকিস্তানের মিডিয়ারও কৌতূহল ছিল সাইদাবাদীকে ঘিরে।

পাদটীকা : মুজিবুর রহমান চিশতির শেষ পরিণতি সবাই জানেন তো? প্রতিপক্ষ নিষ্ঠুরভাবে কুপিয়ে হত্যা করে তাকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই
অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!
তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?
ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ
অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’
‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি
সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন
সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা
সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’
‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’

পূর্ব-পশ্চিম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিচয় মিলেছে সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহতদের
পরিচয় মিলেছে সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহতদের

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে গর্ত খানাখন্দ
সড়কে গর্ত খানাখন্দ

দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান
পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান

দেশগ্রাম

৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা
৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা

দেশগ্রাম

প্যারিস মাস্টার্স জিতে ফের শীর্ষে
প্যারিস মাস্টার্স জিতে ফের শীর্ষে

মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট
৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট

দেশগ্রাম