শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুন, ২০১৯ আপডেট:

শেরে খাজা, সাইদাবাদী ও চিশতির পাওয়ার হাউস কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেরে খাজা, সাইদাবাদী ও চিশতির পাওয়ার হাউস কাহিনি

মানুষটা আমার দিকে তাকালেন। বললেন, ‘আমি পীর-ফকির নই। খাজা বাবার অনুসারী। পীর-ফকির দাবি করে সাইদাবাদী আর মুজিবুর রহমান। দুটোই খারাপ। পানি পড়া দিয়া ব্যবসা এই যুগে ওরা কী করে করে? দুলাল তোমাকে কী বলেছে জানি না। আমি খাজাবাবার একজন অনুসারী। নামাজ-কলমা করি। একসময় সালমান আমার ব্যবসায়িক পার্টনার ছিল। এখন আল্লাবিল্লা করে সময় কাটাই। অন্য কোনো কাজ করি না। ব্যবসাও না। আমার এখানে সাংবাদিক আহমেদ নুরে আলম আসে। সৎ মানুষ, আমি তাকে পছন্দ করি। দেশে এমন সৎ সাংবাদিক আরও দরকার।’ আমি কথা বলি না। শুনছি। এরপর তিনি ভারতের বিভিন্ন প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তার ছবি বের করে দেখালেন আমাকে। ভালো ভালো খাবার আসতে থাকে অন্দরমহল থেকে। আমি বিস্ময় নিয়ে সব দেখছি। আলাপ শুরু করলাম বিভিন্ন বিষয় নিয়ে। তিনি বললেন, বাংলাদেশের অনেক প্রভাবশালী লোক তার বাড়িতে আসেন। বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ নেন। ভারতের অনেক রাজনীতিবিদও তার পরামর্শ নেন। তিনি আরও জানালেন, তার বাবা পুলিশ অফিসার ছিলেন। পুরান ঢাকায় পারিবারিকভাবে বেড়ে ওঠা। এভাবেই আমার প্রথম পরিচয় আনোয়ার চৌধুরী ওরফে শেরে খাজার সঙ্গে। তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন জিল্লুর রহিম দুলাল। তিনি প্রয়াত রাজনীতিবিদ মহিউদ্দিন আহমদের জামাতা। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা। নেশনটুডে নামে একটি পাক্ষিক ইংরেজি পত্রিকা বের করেন। দুলাল ভাই আমাকে নিয়ে যান। এরপর আমি শেরে খাজার বাড়িতে অনেকবার গিয়েছি। কখনো সংবাদের সন্ধানে, কখনো আড্ডা দিতে। ঘনিষ্ঠতার পর তিনি তার পুত্র রুবেল, মেয়ে সাদিয়া ও স্ত্রীর সঙ্গেও পরিচয় করিয়ে দেন। শেরে খাজার সন্তানরা ইংরেজি শিক্ষা মাধ্যমে পড়তেন। সবাই খুবই আধুনিক চিন্তার অধিকারী। ধানমন্ডির লেকের তীরে জাহাজ ডিজাইনের বাড়ি নিয়ে তখন অনেক মানুষের মাঝে কৌতূহল। সেই কৌতূহলের অংশ হিসেবে আমারও যাওয়া। সময়টা ১৯৯৪-৯৫। এর মাঝে ’৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে সরকার-বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। ‘জনতার মঞ্চ’ গঠনের পর মাঝে মাঝে দেখতাম ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে এই বাড়ি থেকে বের হতে। যাতায়াত বেড়ে যায় মিজানুর রহমান চৌধুরী, আবদুস সামাদ আজাদসহ আরও অনেকের। এর মাঝে ছিলেন একটি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা ব্যারিস্টার মোহাম্মদ আলীও। ভোটের আগে শেরে খাজা সাংবাদিকদের বললেন, ক্ষমতায় আসবে আওয়ামী লীগ। সমর্থন লাগবে জাতীয় পার্টির। তাই হলো। শেরে খাজা তখন ব্যস্ত। তিনি হঠাৎ করে লাইমলাইটে চলে আসেন। সরকার গঠন নিয়ে অনেককে দেখেছি শেরে খাজার বাড়িতে। ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, আবদুস সামাদ আজাদকে নিয়মিত দেখতাম। জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা নিয়মিত যেতেন। একদিন শুনলাম আ স ম আবদুর রব শেরে খাজার সঙ্গে সাক্ষাতের পর তিনি আওয়ামী লীগকে সমর্থন দেন এবং মন্ত্রী হন।

ইতিহাসের অনেক অজানা অধ্যায় সব সময় আড়ালে থেকে যায়। বঙ্গবন্ধুর ভক্ত ছিলেন শেরে খাজা। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। প্রতিবেশী দেশ ভারতের অনেক রাজনীতিবিদ তাকে পছন্দ করতেন। কংগ্রেস নেতাদের পাশাপাশি আই কে গুজরাল, দেবগৌড়ার সঙ্গেও তার সম্পর্ক ছিল। তিনি পছন্দ করতেন শেখ কামালকে। বলতেন, একজন মেধাবী সম্ভাবনাময় নেতা ছিলেন শেখ কামাল। শিল্প, সংস্কৃতি, রাজনীতিতে বড় দক্ষতা ছিল শেখ কামালের। আমি একবার বললাম, শেখ কামালকে এত পছন্দ করেন, একটি লেখা লিখে ফেলেন। তিনি বললেন, অবশ্যই লিখব। সেই লেখা আর হয়নি। শেরে খাজা একদিন আমাকে বলেছিলেন, এরশাদ মুক্ত, মঞ্জু মন্ত্রী হচ্ছেন। কিন্তু মিজান চৌধুরীকে কিছু করা যাচ্ছে না আপাতত। মিজান চৌধুরীর শেষ স্বপ্নের সঙ্গে জাতীয় পার্টিই একমত নয়। এরশাদও চান না। আমি বললাম, আওয়ামী লীগের ভিতরে আগ্রহীদের তালিকায় আবদুস সামাদ আজাদের নাম শুনছি। শেরে খাজা বললেন, মনে হয় তা হবে না। বেছে নেওয়া হয় তখনকার জনপ্রিয় অবস্থানে থাকা বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদকে। দেশবাসীর কাছে পুরো বিষয়টি ছিল এক ধরনের চমক। এরপর শেরে খাজা একদিন ফোন করলেন আমাকে। বললেন, জরুরি কথা আছে। গেলাম তার বাড়িতে। তিনি বললেন, ‘দেখো, সরকার গঠনে আওয়ামী লীগের পাশে ছিলাম। এখন পূর্তমন্ত্রী আমার বাড়ি ভেঙে দিচ্ছে।’ আমি বললাম কী সমস্যা? আপনি ড. আলমগীরকে জানান। তিনি বললেন, ‘ড. আলমগীরকে সবাই সাইড করে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রতিমন্ত্রী করে প্ল্যানিং মিনিস্ট্রিতে পাঠিয়েছে।’ আমি হতাশ। বললাম কী জন্য ভাঙবে? জবাবে তিনি বললেন, ‘লেকের পাশ দিয়ে সড়ক নেবে আমার সুন্দর বাড়িটা ভেঙে।’ আমি বললাম, লেকের তীরে হাঁটা পথ হলে তো ভালো। আপনার বাড়ি দেখে দেখে মানুষ হাঁটবে। ছবি তুলবে। খারাপ কী! তিনি আমার এ বক্তব্য শুনে মন খারাপ করলেন।

শেরে খাজা বাড়ি থেকে বের হতেন না। মাঝে মাঝে ভারত যেতেন। আজমির শরিফে থাকতেন অনেক দিন। খাজাবাবার দরবারে গিলাফ তুলতেন। ভারতীয় কিছু রাজনীতিবিদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। তাদের সঙ্গেও দেখাসাক্ষাৎ করতেন। শেরে খাজার মেয়ের বিয়েতে ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়া, ত্রিপুরার গভর্নরসহ অনেকে যোগ দিয়েছিলেন ঢাকায়। আমার সঙ্গে তিনি দেবগৌড়াকে পরিচয় করিয়ে দেন। শেরে খাজা ছিলেন আড্ডাপ্রিয়। একবার তার বাড়িতে গিয়ে দেখি তিনি বাঘের বাচ্চাকে দুধ খাওয়াচ্ছেন। আমি বললাম, বাঘের বাচ্চা কি পোষ মানবে? তিনি বললেন, ‘মানবে। বাঘই পোষ মানাই আমি। বাচ্চা মানবে না কেন?’ শেষ পর্যন্ত বাচ্চাগুলোকে আর দেখিনি। আমি একদিন এ নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বললেন, ‘বাড়িতে থাকা জিনগুলো এই বাঘের বাচ্চাগুলো পছন্দ করে না।’ আমি অবিশ্বাস্য দৃষ্টি নিয়ে তাকাতেই তিনি বললেন, ‘কী বিশ্বাস হচ্ছে না? আচ্ছা এসো।’ ভিতরে নিয়ে গেলেন আমাকে। বললেন, ‘জিনেরা বাচ্চাগুলোকে মেরে ফেলেছে।’ তিনি আমাকে বললেন, ‘বাজান জিনগুলো আমাকেও জ্বালায় রাতে। কবে যে মেরে ফেলবে জানি না।’ বলেই হাসলেন। আমার অবাক বিস্ময় দৃষ্টি দেখে তারপর বললেন, ‘ওরা আমাকে নিয়ে যেতে চায় তাদের দেশে।’ এই বক্তব্যের কিছুদিন পরই শুনলাম শেরে খাজা আর নেই। তিনি হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

বাংলাদেশে আলোচিত আরেকজন ছিলেন জয়পুরহাটের পীর মুজিবুর রহমান চিশতি। তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর সঙ্গে পরিচিত ছিলেন। বেনজিরের ক্ষমতায় আসার প্রথম ইঙ্গিত দেন এই পীর। তবে বেনজিরকে অনুরোধ করেছিলেন ক্ষমতায় এসে যেন ভুলে না যান। প্রধানমন্ত্রী হয়ে জয়পুরহাট যেতে হবে। বেনজির কথা রাখলেন। প্রধানমন্ত্রী হয়ে প্রথম বাংলাদেশ সফরে আসেন। বেনজির ভুট্টো চলে যান জয়পুরহাটে। বেনজিরের সঙ্গে কীভাবে সাক্ষাৎ হয়েছিল মুজিবুর রহমান চিশতির তা এক অপার রহস্য। মিথ আছে, একটি আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে চিশতির সম্পর্ক ছিল। তারাই লন্ডনে বেনজিরের সঙ্গে সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করেন। সময়টা আশির দশকের শেষ ভাগ। পাকিস্তানে জিয়াউল হকের তখন একচ্ছত্র অবস্থান। ভুট্টো পরিবারের তখন বড় দুঃসময়। বেনজির লড়ছিলেন পাকিস্তানের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে। এ লড়াই ছিল কঠিনতম। বেনজির লড়তে লড়তে ক্লান্তি নিয়ে একবার গেলেন তার প্রিয় শহর লন্ডনে। সেখানেই কারও মধ্যস্থতায় মুজিবুর রহমান চিশতির সাক্ষাৎ বেনজিরের সঙ্গে। দীর্ঘ আলাপ, দোয়া সবই হয়। একপর্যায়ে চিশতি বলেছিলেন বেনজিরকে, ‘আপনি ক্ষমতায় আসবেন পাকিস্তানে। প্রধানমন্ত্রীর পদ আপনার কপালে লেখা রয়েছে। জিয়াউল হক থাকবে না। আম খাওয়া হবে না জিয়াউল হকের। তিনি বিদায় হবেন। কেউ রক্ষা করতে পারবে না।’ বেনজির বলেছিলেন, ‘আপনার কথা কি আসলে সত্য হবে?’ জবাবে চিশতি বললেন, ‘সত্য হলে কী দেবেন?’ অক্সফোর্ড-পড়–য়া বেনজির বললেন, ‘কী চান?’ চিশতি বললেন, ‘প্রথমে প্রধানমন্ত্রী হয়ে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসতে হবে জয়পুরহাটে।’ বেনজির জানতে চাইলেন, ‘জয়পুরহাটটা কোথায়?’ জবাবে চিশতি বললেন, ‘বাংলাদেশের একটি জেলা শহর।’ বেনজির বললেন, ‘আপনার কথা সত্য হলে আমি তাই করব।’ হেলিকপ্টারে বোমা বিস্ফোরণে মারা গেলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল জিয়াউল হক। বেনজির তার কথা রাখলেন। ক্ষমতায় এসেই জয়পুরহাট যাওয়ার ঘোষণা দেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তখন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি। তিনি বিস্মিত হলেন জয়পুরহাটে মুজিবুর রহমান চিশতির দরবারে পাকিস্তানের নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীর আসার ঘোষণায়। রাষ্ট্রপতি এরশাদ তখন আটরশি-ভক্ত। তার মন্ত্রীরা যেতেন সাইদাবাদীর দরবারে। তারা সাইদাবাদীর ট্যালকম পাউডারের মডেল হয়েছিলেন। সবাই বিস্ময় নিয়ে দেখলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে এসেছেন মুজিবুর রহমান চিশতির সঙ্গে দেখা করতে।

এবার আসি হুজুর সাইদাবাদী প্রসঙ্গে। তার পুরো নাম সাইদুর রহমান। রাজধানীর সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালের পাশে তার দরবার বলেই নামের শেষে যোগ হয়েছে হুজুর সাইদাবাদী টাইটেল। একবার তিনি ধরা পড়লেন কলকাতায়। মুজিবুর রহমান চিশতি ও সাইদাবাদীকে একবার নিজের বাড়িতে ডাকলেন শেরে খাজা। তাদের না জানিয়ে পুরো বৈঠকের দৃশ্য ভিডিওতে ধারণ করলেন তিনি। পরে সেই ভিডিওচিত্র আমি দেখেছি। দুই পীরকে তওবা করার অনুরোধ জানান শেরে খাজা। জবাবে তারা হাসিমুখ নিয়ে বলছেন, ‘আমাদের এক হওয়া দরকার।’ মুজিবুর রহমান চিশতির সঙ্গে সাক্ষাতের অনেক ইচ্ছা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজের ব্যস্ততার কারণে হয়ে ওঠেনি। তবে হুজুর সাইদাবাদীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে এটিএন বাংলার সিনিয়র সহকর্মী কবি সাইফুল বারীর কারণে। আমি তখন এটিএন বাংলার বার্তা সম্পাদক। সাইফুল বারী ভাই ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা। আধুুনিক চিন্তার বারী ভাই ভীষণ স্মার্ট ছিলেন পোশাকে, চালচলনে। পারফিউম ব্র্যান্ড ছাড়া দিতেন না। তিনি অফিসে এলেই বোঝা যেত পারফিউমের ঘ্রাণ শুনে। বারী ভাই সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোয় ছিলেন। এরশাদের প্রেস সচিব ছাড়াও রেডিও-টিভির দায়িত্বও পালন করেছেন। সর্বশেষ ছিলেন জাতীয় সম্প্রচার কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান। বারী ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি চমৎকার একজন মানুষ। কবিতা লিখতেন। কিন্তু তিনি কী কারণে হুজুর সাইদাবাদীর ভক্ত ছিলেন তা এক অপার রহস্য। বারী ভাইয়ের অন্যতম ভিন্নমাত্রার অনুরোধ ছিল সাইদাবাদীর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ক্যামেরা পাঠানো। আমি ক্যামেরা পাঠিয়ে দিতাম। নির্বাহী সম্পাদক শফিউল হক ভাই বলতেন, তিনি একজন সিনিয়র মানুষ। এসব স্থানে টিভি ক্যামেরা পাঠালে কেমনে হয়? বারী ভাইয়ের কাছে একদিন এটিএন বাংলা অফিসে এলেন হুজুর সাইদাবাদী। আমার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন। এরপর আরেকদিন তার সঙ্গে দেখা শেখ নজরুল সাহেবের অফিসের এক মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে। এই নজরুল সাহেব একসময় লালসবুজ পত্রিকা বের করতেন। সাইদাবাদীর দরবারে অনেক মন্ত্রী, এমপি, মেয়র যেতেন। দোয়ায় অংশ নিতেন।

সেই সাইদাবাদী আওয়ামী লীগের ’৯৬ সালের আমলে একবার আটক হন কলকাতায়। তখন কলকাতা পুলিশে নজরুল নামে একজন ডাকসাইটে কর্মকর্তা ছিলেন। এই কর্মকর্তা সাইদাবাদীর ডিমতত্ত্ব আবিষ্কার করেন। সাইদাবাদী কলকাতায় গিয়ে যেসব নারীর সন্তান হয় না তাদের নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। কলকাতা পুলিশ বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি। সন্তানহীন বিধবারা ডিম নিয়ে আসতেন সাইদবাদীর কাছে। সেই ডিমে ফুঁ দিতেন হুজুর। কাঁচা ডিম সিদ্ধ হয়ে যেত। পুলিশ এই আজগুবি গল্প বিশ্বাস করল না। পুলিশ কর্মকর্তা নজরুল ফাঁদ পাতেন। মহিলা পুলিশের একজনকে পাঠানো হলো ডিম দিয়ে। সেই ডিমে আলাদা গোপন মার্ক রাখা হলো। হুজুর ডিম নিলেন, ফুঁ দিয়ে ফেরত দিলেন। পুলিশ তখনই তল্লাশি চালিয়ে দেখল তাদের ডিম আলাদা পড়ে আছে। ফেরত দেওয়া ডিম সিদ্ধ। পুলিশের ডিম বিশেষ কায়দায় সরিয়ে পাশে আড়াল করে রেখেছেন হুজুর। পুলিশ পরে জানায়, এক ধরনের জাদুর মাধ্যমে ডিম বদলে ফেলা হতো; যা সাধারণ নারীরা ধরতে পারতেন না। পুলিশ আটক করে হুজুর সাইদাবাদীকে। লালসবুজের শেখ নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, এই আটকের পেছনে শেরে খাজার হাত রয়েছে। আমি এ বিষয়ে শেরে খাজাকে প্রশ্ন করেছিলাম। তিনি হ্যাঁ-না কিছু বলেননি। তবে তিনি কলকাতার পুলিশ কর্মকর্তা নজরুলের তদন্তের প্রশংসা করেন। হুজুর সাইদাবাদীর মুক্তির জন্য আওয়ামী লীগের দুজন প্রভাবশালী মন্ত্রী ভূমিকা রেখেছিলেন। দুজনই এখন প্রয়াত। তারা সরাসরি দিল্লির সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছিলেন মুক্তির জন্য। কলকাতায় আটককালে হুজুর সাইদাবাদীর সঙ্গে পাকিস্তানের গভীর সম্পর্কের অভিযোগ আনা হয়। বেনজির ভুট্টোর সঙ্গে পীর মুজিবুর রহমান চিশতির একটা সম্পর্ক ছিল। তেমনি নওয়াজ শরিফের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সাইদাবাদীর। একবার পাকিস্তানে ভোটের আগে নওয়াজ শরিফের ভাই শাহবাজ শরিফ ঢাকায় আসেন হুজুরের দোয়া নিতে। শাহবাজ শরিফকে পাঠিয়েছিলেন নওয়াজ শরিফ। বিমানবন্দরে নেমে শাহবাজ শরিফ সোজা চলে যান সাইদাবাদ দরবারে। দীর্ঘ মোনাজাতে অংশ নেন। এরপর ফিরে যান পাকিস্তানে। এক দিনের জন্যই তিনি ঢাকা এসেছিলেন। নওয়াজ প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে তার বাড়িতেও তশরিফ রেখেছিলেন সাইদাবাদী হুজুর। সে সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ভবনে হুজুর সাইদাবাদীকে রাষ্ট্রীয় বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়। রাখাও হয় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে। সাইদাবাদী নওয়াজের আমলে রাষ্ট্রীয় অতিথির মর্যাদা পেতেন পাকিস্তানে। এ কারণে পাকিস্তানের মিডিয়ারও কৌতূহল ছিল সাইদাবাদীকে ঘিরে।

পাদটীকা : মুজিবুর রহমান চিশতির শেষ পরিণতি সবাই জানেন তো? প্রতিপক্ষ নিষ্ঠুরভাবে কুপিয়ে হত্যা করে তাকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম