শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুন, ২০১৯

জাতীয় বাজেট ২০১৯-২০, কৃষি খাতে বরাদ্দ ও প্রাপ্তি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় বাজেট ২০১৯-২০, কৃষি খাতে বরাদ্দ ও প্রাপ্তি

বৃহস্পতিবার ঘোষিত হয়েছে ২০১৯-২০ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট। বর্তমান সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের প্রথম ঘোষিত বাজেটের আকার স্মরণকালের সবচেয়ে বড় অর্থাৎ ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার। অর্থমন্ত্রীর পাশাপাশি বাজেট বক্তৃতার গুরুত্বপূর্ণ ও বড় অংশটি পাঠ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ক্ষেত্রে জাতীয় বাজেটে বরাদ্দ ও সরকারের নীতি-পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো প্রধানমন্ত্রীর মুখেই শুনতে পেয়েছেন দেশবাসী। এবার জাতীয় বাজেটে কৃষি খাতে বরাদ্দ কিছুটা বাড়লেও বাজেটের আকার হিসাবে হার কিছুটা কমেছে। কৃষি খাতে এবারের বরাদ্দ ১৪ হাজার ৫৩ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ২ দশমিক ৬৯ ভাগ।

চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার। এর মধ্যে কৃষি খাতে বরাদ্দ ছিল ১২ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। বরাদ্দের হার ছিল ২ দশমিক ৮৯ ভাগ। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের তুলনায় বরাদ্দ কমেছে দশমিক ২ ভাগ। খাতভিত্তিক বাজেট বরাদ্দের হিসাবে গত পাঁচ বছরের মধ্যে এবারই কৃষি খাতে বরাদ্দের হার সবচেয়ে কম। তবে কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন খাত মিলিয়ে নতুন অর্থবছরের জন্য বরাদ্দ ধরা হয়েছে ৬৬ হাজার ২৩৪ কোটি টাকা; যা গত অর্থবছরের তুলনায় বেশি। চলতি অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৫৯ হাজার ৬৭৭ কোটি টাকা। সে হিসাবে এবার বেড়েছে ৬ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকা। এবার জাতীয় বাজেট সামনে রেখে সারা দেশের কৃষকের দাবি ও প্রত্যাশার সমীকরণ হিসেবে আমাদের ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ কার্যক্রম থেকে সামনে আনার চেষ্টা করেছিলাম নদী ভাঙনকবলিত এলাকার কৃষকের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য বিশেষ বরাদ্দের প্রসঙ্গ। শরীয়তপুরের নড়িয়ায় অনুষ্ঠিত কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানে সাড়ে ৩ হাজার কৃষকের শতকরা ৯০ ভাগের দাবি ছিল নদী ভাঙন রোধের। অর্থমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তরকৃত সুপারিশমালায় কৃষকের এ দাবি ছিল অগ্রভাগে। প্রধানমন্ত্রী বাজেট বিবরণী পাঠকালে এ খাতে বিশেষ বরাদ্দের কথা তুলে ধরেন। নদী ভাঙন এলাকায় ১০০ কোটি টাকা বিশেষ বরাদ্দ কৃষকের সে দাবিরই প্রতিফলন। এবারের বাজেট বক্তৃতায় উল্লেখ করা হয়েছে পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে শস্যবীমা কার্যকরের বিষয়টি। এর আগেও কয়েকটি এলাকায় শস্যবীমা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলেছে। শস্যবীমা নিয়ে আমি কয়েক বছর ধরেই বলে আসছি। বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তনের এই সময়ে কৃষিতে ঝুঁকির পরিমাণ বাড়ছে। আমাদের কৃষকও উচ্চমূল্যের ফল-ফসল আবাদে আগ্রহী হয়ে উঠছে। এরই ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে শস্যবীমা প্রয়োজন। এতে কৃষিতে বিনিয়োগ যেমন বাড়বে, বাড়বে উদ্যোক্তার সংখ্যাও। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর উদ্যোগে এবার ১৪ বারের মতো তৃণমূল পর্যায়ে বাজেট সংলাপ কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে অর্থমন্ত্রীর কাছে কৃষকের দাবি ও চাহিদার আলোকে ৫০ দফা সুপারিশমালা প্রদান করা হয়। প্রতিবারের মতোই এবারও এই সুপারিশমালার কিছু প্রতিফলন রয়েছে। এবারের জাতীয় বাজেটে মৎস্য, পোলট্রি ও দুগ্ধ শিল্পের জন্য খাদ্যসহ নানাবিধ সামগ্রী আমদানিতে বিগত সময়ের প্রদত্ত রেয়াতি সুবিধা অব্যাহত রেখে নতুন উপকরণ ও যন্ত্রপাতি আমদানিতে রেয়াতি সুবিধা প্রদানের সুপারিশ রয়েছে। উপকরণগুলো আমদানিতে ৫ থেকে ১০ শতাংশ শুল্কারোপ করা ছিল। নতুন রেয়াতি সুবিধার ফলে গোখাদ্য, মাছের খাবার ও হাঁস-মুরগির খাদ্যের দাম কমবে।

কৃষিশ্রমিকের অভাব বর্তমান কৃষির বড় একটি সংকট। দীর্ঘদিন ধরে শ্রমিক সংকটের কারণে কৃষক সঠিক সময়ে ধান কাটতে পারে না। এবার সংকটটি প্রকট হয়ে ওঠায় ধানের উৎপাদন ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণের জন্য যান্ত্রিক কৃষির কোনো বিকল্প নেই। এবারের বাজেটে কৃষিকাজে ব্যবহৃত হার্ভেস্টিং মেশিনারি আমদানির ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট এইচএস কোড সৃষ্টি করে শুল্ক হ্রাসের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে ধান কাটা যন্ত্রের দাম কমবে। উল্লেখ্য, সব কৃষিযন্ত্র কেনার ওপর হাওরাঞ্চলের কৃষকের জন্য ৭০ শতাংশ ভর্তুকি আগে থেকেই ছিল। অন্য এলাকার জন্য ছিল ৫০ শতাংশ। কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, কৃষিযন্ত্রের ভর্তুকি সুবিধা সাধারণ কৃষক পান না। ঘোষিত বাজেটে কৃষি ও এর উপখাতে আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা পাওয়া যায়। যেমন- গুঁড়া দুধ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ককর বাড়ানো হয়েছে, এতে সাধারণ খামারি পর্যায়ে তরল দুধের দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পরিশোধিত ও অপরিশোধিত চিনির শুল্ককর বাড়ানো হয়েছে, এতে দেশীয় চিনির দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে আখ চাষিরা উপকৃত হবেন। প্রাকৃতিক মধুর আমদানি শুল্ক ১০ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এতে দেশে উৎপাদিত মধুর দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সানফ্লাওয়ার ও সরিষার তেল আমদানিতে মূসক বাড়ানো হয়েছে, এতে সরিষা চাষিরা লাভবান হবেন।

জাতীয় বাজেটে এবার অনেক বিষয় গুরুত্ব পেলেও কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তির প্রশ্নে নতুন কোনো উদ্ভাবনী উদ্যোগ ও দরিদ্র কৃষক তথা গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে আনার জন্য কোনো সুদূরপ্রসারী উদ্যোগ আসেনি। কৃষককে একটি সুপরিকল্পিত বাজার-ব্যবস্থায় আনা না গেলে তারা বার বার ন্যায্যমূল্য পাওয়া থেকে বঞ্চিত হবে। এ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় আনতে হবে।

এবার আসা যাক বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি এডিপির হিসাবে। ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে কৃষি খাতে ৭ হাজার ৬১৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকা বা ৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ বরাদ্দ ধরা হয়েছে। গ্রামীণ অর্থনীতিতে গতিশীলতা আনা ও কর্মসংস্থান বাড়াতে পল্লী উন্নয়ন ও পল্লী প্রতিষ্ঠান খাতে ১৫ হাজার ১৫৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা বা ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ বরাদ্দ ধরা হয়েছে। নদী ভাঙন রোধ ও নদীর ব্যবস্থাপনার জন্য পানিসম্পদ খাতে ৫ হাজার ৬৫২ কোটি ৯০ লাখ টাকা বা ২ দশমিক ৭৯ শতাংশ বরাদ্দ ধরা হচ্ছে এবং মানবসম্পদ উন্নয়নসহ দক্ষতা বৃদ্ধিতে গতিশীলতা আনয়নের জন্য জনপ্রশাসন খাতে ৫ হাজার ২৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা বা ২ দশমিক ৪৮ শতাংশ বরাদ্দ প্রস্তাব করা হচ্ছে। জাতীয় বাজেটের সঙ্গে দেশের সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকা তথা অর্থনৈতিক স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষার সম্পর্ক জড়িত। রাষ্ট্রীয় নীতি নির্ধারণের সঙ্গেই আবর্তিত হয় সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখ। এই হিসাবে দিন যত যাচ্ছে, সাধারণ মানুষের কাছে জাতীয় বাজেটের গুরুত্ব বাড়ছে। তারা বাজেটের গভীর তত্ত্ব ও বাস্তবায়ন কৌশলের গভীর জায়গাগুলো সম্পর্কে তেমন ধারণা রাখেন না। তবে তারা আশা করেন, কৃষির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাত সবচেয়ে অগ্রাধিকার পাক। এমনিতেই অধিকাংশ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে কৃষির সম্পর্কটি দিনের পর দিন জোরদার হচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তি থেকে শুরু করে বিজ্ঞানমুখী উন্নয়ন, সড়ক অবকাঠামো, বাণিজ্যনীতি সবকিছুর সঙ্গেই কৃষি ও কৃষকের ভাগ্য জড়িত। সে কারণে বাজেট বাস্তবায়নের কৌশলের ওপর নির্ভর করছে কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকগুলো। এ বিষয়গুলোয় সরকারের সুগভীর বিবেচনা থাকবে বলে আশা রাখি।

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর