শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুন, ২০১৯

জাতীয় বাজেট ২০১৯-২০, কৃষি খাতে বরাদ্দ ও প্রাপ্তি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় বাজেট ২০১৯-২০, কৃষি খাতে বরাদ্দ ও প্রাপ্তি

বৃহস্পতিবার ঘোষিত হয়েছে ২০১৯-২০ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট। বর্তমান সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের প্রথম ঘোষিত বাজেটের আকার স্মরণকালের সবচেয়ে বড় অর্থাৎ ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার। অর্থমন্ত্রীর পাশাপাশি বাজেট বক্তৃতার গুরুত্বপূর্ণ ও বড় অংশটি পাঠ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ক্ষেত্রে জাতীয় বাজেটে বরাদ্দ ও সরকারের নীতি-পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো প্রধানমন্ত্রীর মুখেই শুনতে পেয়েছেন দেশবাসী। এবার জাতীয় বাজেটে কৃষি খাতে বরাদ্দ কিছুটা বাড়লেও বাজেটের আকার হিসাবে হার কিছুটা কমেছে। কৃষি খাতে এবারের বরাদ্দ ১৪ হাজার ৫৩ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ২ দশমিক ৬৯ ভাগ।

চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার। এর মধ্যে কৃষি খাতে বরাদ্দ ছিল ১২ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। বরাদ্দের হার ছিল ২ দশমিক ৮৯ ভাগ। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের তুলনায় বরাদ্দ কমেছে দশমিক ২ ভাগ। খাতভিত্তিক বাজেট বরাদ্দের হিসাবে গত পাঁচ বছরের মধ্যে এবারই কৃষি খাতে বরাদ্দের হার সবচেয়ে কম। তবে কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন খাত মিলিয়ে নতুন অর্থবছরের জন্য বরাদ্দ ধরা হয়েছে ৬৬ হাজার ২৩৪ কোটি টাকা; যা গত অর্থবছরের তুলনায় বেশি। চলতি অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৫৯ হাজার ৬৭৭ কোটি টাকা। সে হিসাবে এবার বেড়েছে ৬ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকা। এবার জাতীয় বাজেট সামনে রেখে সারা দেশের কৃষকের দাবি ও প্রত্যাশার সমীকরণ হিসেবে আমাদের ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ কার্যক্রম থেকে সামনে আনার চেষ্টা করেছিলাম নদী ভাঙনকবলিত এলাকার কৃষকের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য বিশেষ বরাদ্দের প্রসঙ্গ। শরীয়তপুরের নড়িয়ায় অনুষ্ঠিত কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানে সাড়ে ৩ হাজার কৃষকের শতকরা ৯০ ভাগের দাবি ছিল নদী ভাঙন রোধের। অর্থমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তরকৃত সুপারিশমালায় কৃষকের এ দাবি ছিল অগ্রভাগে। প্রধানমন্ত্রী বাজেট বিবরণী পাঠকালে এ খাতে বিশেষ বরাদ্দের কথা তুলে ধরেন। নদী ভাঙন এলাকায় ১০০ কোটি টাকা বিশেষ বরাদ্দ কৃষকের সে দাবিরই প্রতিফলন। এবারের বাজেট বক্তৃতায় উল্লেখ করা হয়েছে পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে শস্যবীমা কার্যকরের বিষয়টি। এর আগেও কয়েকটি এলাকায় শস্যবীমা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলেছে। শস্যবীমা নিয়ে আমি কয়েক বছর ধরেই বলে আসছি। বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তনের এই সময়ে কৃষিতে ঝুঁকির পরিমাণ বাড়ছে। আমাদের কৃষকও উচ্চমূল্যের ফল-ফসল আবাদে আগ্রহী হয়ে উঠছে। এরই ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে শস্যবীমা প্রয়োজন। এতে কৃষিতে বিনিয়োগ যেমন বাড়বে, বাড়বে উদ্যোক্তার সংখ্যাও। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর উদ্যোগে এবার ১৪ বারের মতো তৃণমূল পর্যায়ে বাজেট সংলাপ কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে অর্থমন্ত্রীর কাছে কৃষকের দাবি ও চাহিদার আলোকে ৫০ দফা সুপারিশমালা প্রদান করা হয়। প্রতিবারের মতোই এবারও এই সুপারিশমালার কিছু প্রতিফলন রয়েছে। এবারের জাতীয় বাজেটে মৎস্য, পোলট্রি ও দুগ্ধ শিল্পের জন্য খাদ্যসহ নানাবিধ সামগ্রী আমদানিতে বিগত সময়ের প্রদত্ত রেয়াতি সুবিধা অব্যাহত রেখে নতুন উপকরণ ও যন্ত্রপাতি আমদানিতে রেয়াতি সুবিধা প্রদানের সুপারিশ রয়েছে। উপকরণগুলো আমদানিতে ৫ থেকে ১০ শতাংশ শুল্কারোপ করা ছিল। নতুন রেয়াতি সুবিধার ফলে গোখাদ্য, মাছের খাবার ও হাঁস-মুরগির খাদ্যের দাম কমবে।

কৃষিশ্রমিকের অভাব বর্তমান কৃষির বড় একটি সংকট। দীর্ঘদিন ধরে শ্রমিক সংকটের কারণে কৃষক সঠিক সময়ে ধান কাটতে পারে না। এবার সংকটটি প্রকট হয়ে ওঠায় ধানের উৎপাদন ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণের জন্য যান্ত্রিক কৃষির কোনো বিকল্প নেই। এবারের বাজেটে কৃষিকাজে ব্যবহৃত হার্ভেস্টিং মেশিনারি আমদানির ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট এইচএস কোড সৃষ্টি করে শুল্ক হ্রাসের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে ধান কাটা যন্ত্রের দাম কমবে। উল্লেখ্য, সব কৃষিযন্ত্র কেনার ওপর হাওরাঞ্চলের কৃষকের জন্য ৭০ শতাংশ ভর্তুকি আগে থেকেই ছিল। অন্য এলাকার জন্য ছিল ৫০ শতাংশ। কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, কৃষিযন্ত্রের ভর্তুকি সুবিধা সাধারণ কৃষক পান না। ঘোষিত বাজেটে কৃষি ও এর উপখাতে আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা পাওয়া যায়। যেমন- গুঁড়া দুধ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ককর বাড়ানো হয়েছে, এতে সাধারণ খামারি পর্যায়ে তরল দুধের দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পরিশোধিত ও অপরিশোধিত চিনির শুল্ককর বাড়ানো হয়েছে, এতে দেশীয় চিনির দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে আখ চাষিরা উপকৃত হবেন। প্রাকৃতিক মধুর আমদানি শুল্ক ১০ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এতে দেশে উৎপাদিত মধুর দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সানফ্লাওয়ার ও সরিষার তেল আমদানিতে মূসক বাড়ানো হয়েছে, এতে সরিষা চাষিরা লাভবান হবেন।

জাতীয় বাজেটে এবার অনেক বিষয় গুরুত্ব পেলেও কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তির প্রশ্নে নতুন কোনো উদ্ভাবনী উদ্যোগ ও দরিদ্র কৃষক তথা গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে আনার জন্য কোনো সুদূরপ্রসারী উদ্যোগ আসেনি। কৃষককে একটি সুপরিকল্পিত বাজার-ব্যবস্থায় আনা না গেলে তারা বার বার ন্যায্যমূল্য পাওয়া থেকে বঞ্চিত হবে। এ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় আনতে হবে।

এবার আসা যাক বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি এডিপির হিসাবে। ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে কৃষি খাতে ৭ হাজার ৬১৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকা বা ৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ বরাদ্দ ধরা হয়েছে। গ্রামীণ অর্থনীতিতে গতিশীলতা আনা ও কর্মসংস্থান বাড়াতে পল্লী উন্নয়ন ও পল্লী প্রতিষ্ঠান খাতে ১৫ হাজার ১৫৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা বা ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ বরাদ্দ ধরা হয়েছে। নদী ভাঙন রোধ ও নদীর ব্যবস্থাপনার জন্য পানিসম্পদ খাতে ৫ হাজার ৬৫২ কোটি ৯০ লাখ টাকা বা ২ দশমিক ৭৯ শতাংশ বরাদ্দ ধরা হচ্ছে এবং মানবসম্পদ উন্নয়নসহ দক্ষতা বৃদ্ধিতে গতিশীলতা আনয়নের জন্য জনপ্রশাসন খাতে ৫ হাজার ২৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা বা ২ দশমিক ৪৮ শতাংশ বরাদ্দ প্রস্তাব করা হচ্ছে। জাতীয় বাজেটের সঙ্গে দেশের সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকা তথা অর্থনৈতিক স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষার সম্পর্ক জড়িত। রাষ্ট্রীয় নীতি নির্ধারণের সঙ্গেই আবর্তিত হয় সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখ। এই হিসাবে দিন যত যাচ্ছে, সাধারণ মানুষের কাছে জাতীয় বাজেটের গুরুত্ব বাড়ছে। তারা বাজেটের গভীর তত্ত্ব ও বাস্তবায়ন কৌশলের গভীর জায়গাগুলো সম্পর্কে তেমন ধারণা রাখেন না। তবে তারা আশা করেন, কৃষির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাত সবচেয়ে অগ্রাধিকার পাক। এমনিতেই অধিকাংশ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে কৃষির সম্পর্কটি দিনের পর দিন জোরদার হচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তি থেকে শুরু করে বিজ্ঞানমুখী উন্নয়ন, সড়ক অবকাঠামো, বাণিজ্যনীতি সবকিছুর সঙ্গেই কৃষি ও কৃষকের ভাগ্য জড়িত। সে কারণে বাজেট বাস্তবায়নের কৌশলের ওপর নির্ভর করছে কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকগুলো। এ বিষয়গুলোয় সরকারের সুগভীর বিবেচনা থাকবে বলে আশা রাখি।

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম