শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯

স্মরণে বিচারে এরশাদ ও বাংলাদেশের রাজনীতি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
স্মরণে বিচারে এরশাদ ও বাংলাদেশের রাজনীতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি, সাবেক প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক, সাবেক সেনাপ্রধান এবং বর্তমান সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আলহাজ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ গত ১৪ জুলাই নশ্বর এ পৃথিবী ছেড়ে অবিনশ্বর জগতে চলে গেছেন। কিন্তু উল্লিখিত পদবিগুলোর সুবাদে আগামী আরও বেশ কিছুদিন সঙ্গতকারণেই এরশাদের কীর্তিকলাপ নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হবে। আমি নিজে একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা হলেও এরশাদ সম্পর্কে স্মৃতিচারণমূলক লেখার বিষয়বস্তু তেমন কিছু আমার ভান্ডারে নেই। কারণ এরশাদ যখন সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পর্যায়ে ছিলেন তখন আমি একেবারে জুনিয়র অফিসার লেফটেন্যান্ট ক্যাপ্টেন পদবিতে ছিলাম। তবে একজন প্রবীণ প্রয়াত মানুষের প্রতি সম্মান জানানোর জন্য দৈবক্রমে ঘটে যাওয়া দুটি ঘটনাচক্রের সূত্রে মনের মাঝে জমে থাকা অম্লমধুর দুটি স্মৃতির কথা এখানে উল্লেখ করতে চাই। ১৯৮২ সালে এরশাদ কর্তৃক রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল ও সামরিক আইন জারির অব্যবহিত পরের ঘটনা। আমি তখন ঢাকা সেনানিবাসের গুরুত্বপূর্ণ একটি ইউনিটে ক্যাপ্টেন হিসেবে কর্মরত। খেলাধুলার বিষয়টি সেনাবাহিনীতে প্রশিক্ষণের একটা অংশ হিসেবেই ধরা হয়। প্রতি বছর প্রত্যেক গ্যারিসনে আন্তইউনিট খেলার প্রতিযোগিতা হয়। তাতে নিজ ইউনিট দলকে চ্যাম্পিয়ন রানার আপ করার আকাক্সক্ষায় জুনিয়র অফিসাররা খেলার নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে দলের অনুশীলন চালিয়ে থাকেন। এ কারণে সৈনিকদের মূল প্রশিক্ষণ কখনো কখনো কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাই ওই সময়ে অর্থাৎ এরশাদ যখন প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ও সেনাপ্রধান তখন একটা নীতিনির্ধারণী হুকুম জারি হলো এই মর্মে যে, সকাল বিকাল খেলার নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে অতিরিক্ত সময়ে খেলার অনুশীলন হতে পারবে না। তারপরও অনেক ইউনিট চুপেচাপে অতিরিক্ত সময় নিজ নিজ দলের খেলার অনুশীলন চালাত, স্রেফ জুনিয়র অফিসারদের দায়িত্বে ও তত্ত্বাবধায়নে। ইউনিটের ফাদার ফিগার কমান্ডিং অফিসারের পক্ষ থেকে জুনিয়র অফিসারের প্রতি একটা চাপ থাকে, যাতে ইউনিটের টিম যেন চ্যাম্পিয়ন রানার আপ হতে পারে। তো সে সময়ে আমাদের গ্যারিসনে আন্তইউনিট ভলিবল প্রতিযোগিতা চলছে। সঙ্গতকারণেই অতিরিক্ত সময়ে অনুশীলন চলত। আমাদের ইউনিটের অবস্থান একেবারেই সেনা সদর সংলগ্ন রাস্তার এপার ওপার। একদিন সকাল সাড়ে ৮টা বা ৯টা হতে পারে, আমাদের টিমের অনুশীলন চলছে। আমি একটু আগেই মাঠ থেকে এসে খেলার ড্রেস পরিবর্তন করে ইউনিফর্ম পরে অফিসে বসেছি, অফিস মাঠের সঙ্গে লাগোয়া। হঠাৎ করেই দৌড়াদৌড়ি, বাঁশির অতিরিক্ত হুইসেল। কে একজন দৌড়ে আমার রুমের সামনে এসে বলল, স্যার সেনাপ্রধান আসছেন। এর আগে আমি কখনো সেনাপ্রধানের সামনে পড়িনি বা দেখা সাক্ষাৎ হয়নি। কমান্ডিং অফিসার ইউনিট উপস্থিত নেই, অন্য কোনো সিনিয়র অফিসারও নেই। আমি মরি কি বাঁচি মাথায় টুপি লাগাতে লাগাতে দৌড়ে মাঠে এসে দেখি সেনাপ্রধান একটা সাইকেলে আমাদের মাঠে হাজির, একটু পিছনে আরেকটি সাইকেলে এডিসি। আমি আর এডিসি অফিসার মেসে পাশাপাশি রুমে থাকি। তার মুখের দিকে একনজর তাকিয়ে দেখি তিনিও ভীষণ বিব্রতবোধ করছেন। কিন্তু চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর করার কিছুই নেই। আমি সেনাপ্রধানের সামনে দাঁড়াতেই কেন সেনা সদরের নির্দেশ ভঙ্গ করে অতিরিক্ত সময় আমাদের টিম ভলিবল খেলছে, তার জন্য সেনাবাহিনীর নিজস্ব ল্যাঙ্গুয়েজে কিছু সময় ধরে ভালো করে ঝাড়ি (বকা) দিলেন। শেষ কথা বললেন বাতির নিচে অন্ধকার। ইতিপূর্বে শিখেছি কোনো ভুলের কারণে সিনিয়র অফিসার যখন বকাঝকা করবে তখন বিপদ থেকে বাঁচার শ্রেষ্ঠ উপায় হচ্ছে একেবারে নিশ্চুপ থাকা, ‘স্পিকটি নট’। একটু পরেই সেনাপ্রধান সাইকেল চালিয়ে চলে গেলেন। আমি ঘর্মাক্ত দেহে অফিসে ফিরে এলাম। সারাদিন দুর্ভাবনায় কাটল, ক্যারিয়ারের শুরুতেই যদি একটা শাস্তি হয়ে যায় তাহলে সারা জীবন তার খেসারত দিতে হবে। সন্ধ্যার পরে অফিসার মেসে এডিসির সঙ্গে দেখা হতেই জড়িয়ে ধরে বললেন, শিকদার চিন্তা কর না দুই দিন পরে চিফ সব ভুলে যাবে কিছুই হবে না। সে যাত্রায় বেঁচে গেলাম। কয়েক দিন যেতেই আরেক ঘটনা, আমাদের অফিসার মেসেই আরেক ব্যাচেলর সিনিয়র অফিসারের ঢাকা শহরে এক মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক চলছে। তাড়াতাড়ি বিয়ে হবে এরকম শুনছি। হঠাৎ করে একদিন শুনি কী কারণে যেন মেয়ের গার্ডিয়ান পক্ষ বিয়েতে রাজি নয়- বড় বিপদের কথা। তখনো এরশাদ অপকর্মটি করেননি, সাপ্তাহিক ছুটি রবিবার আছে। তো এক রবিবারে ওই অফিসার সকালে নাস্তার পরেই আমার মোটরসাইকেলটি নিয়ে ঢাকা শহরের দিকে চলে গেলেন। যাওয়ার সময় বলে গেলেন এডিসি ও আমি যেন বাইরে কোথাও না যাই। ঘণ্টা দুয়েক পরে খবর এলো আমরা দুজন যেন দ্রুত পাশে অবস্থিত এক অফিসারের বাসায় হাজির হই। যথা হুকুম। হাজির হয়ে দেখি আমাদের হবু ভাবী খুব চিন্তিত হয়ে বসে আছেন। বুঝতে আর বাকি রইল না। আমি স্বল্প সময়ের মধ্যেই একটা গাড়িতে করে কাজী নিয়ে এলাম। বিয়ের রেজিস্ট্রেশনের কাজ সম্পন্ন হলো- রেজিস্টার বইতে এডিসি আর আমি বিয়ের সাক্ষী হিসেবে স্বাক্ষর করলাম। বিকাল নাগাদ খবর মেয়ের গার্ডিয়ানের কাছে পৌঁছানোর পর ঝড়ঝাপটা শুরু হয়ে গেল। পরের দিন সকালে প্রায় সব পত্রিকায় মেয়ের গার্ডিয়ান পক্ষের বক্তব্য একপেশে খবর ছাপা হলো। বর ও দুই সাক্ষীর নামসহ খবর হলো। আমরা নাকি জোরপূর্বক মেয়েকে উঠিয়ে এনেছি। সেনাসদরের ভিতর তোলপাড় শুরু হয়ে গেল। সেনাপ্রধান সবেমাত্র ক্ষমতা দখল করে মার্শাল ল’ দিয়েছেন, সামনে অনেক আশা। আর সেই সময় সেনা সদরের অফিসার, তারপর স্বয়ং সেনাপ্রধানের এডিসি শহর থেকে মেয়ে উঠিয়ে আনার অভিযোগে অভিযুক্ত। এডিসি ইতিমধ্যে সেনাপ্রধানের কাছ থেকে কড়া ঝাড়ি খেয়েছেন। খবর রটে গেল সেনাপ্রধান ভীষণ ক্ষুব্ধ, তিনজনের কারও চাকরি থাকছে না। কয়েকদিন উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটানোর পর একদিন শুনলাম মেয়ের গার্ডিয়ান পক্ষ ভুল বুঝতে পেরে সব মনগড়া অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। সে যাত্রায়ও বেঁচে গেলাম। শুনেছি তার সঙ্গে যারা কাজ করতেন এবং আশপাশে থাকতেন তাদের সবাইকে এরশাদ খুব ভালোবাসতেন এবং দেখাশোনা করতেন। অনেক ভালো একটা দিক। স্মৃতিচারণ থেকে আসল কথায় আসি। মৃত্যুর পর সামরিক শাসকরা সাধারণত বিস্মৃতির অতল গহ্বরে হারিয়ে যায়। কিন্তু রাজনীতিতে এরশাদের রেখে যাওয়া ক্ষত চিহ্ন সহজে শুকাবে না বিধায় তার সম্পর্কে আরও কিছু দিন অনেক আলোচনা-সমালোচনা হবে। এরশাদ সম্পর্কে একবাক্যে বলতে গেলে বলতে হবে তিনি অত্যন্ত সৌভাগ্যবান ব্যক্তি ছিলেন কবরে শায়িত হওয়ার আগ পর্যন্ত। একই সঙ্গে বলতে হবে তার ক্ষমতার লিপ্সা রাজনীতি ও রাষ্ট্রের যে পরিমাণ ক্ষতি করেছে তা কোনো দিন পূরণ হওয়ার নয়। দেখুন ভাগ্য কাকে বলে। একাত্তরের এপ্রিল মাসে মুক্তিযুদ্ধ তুঙ্গে, বাংলাদেশে অবস্থিত সব বেঙ্গল রেজিমেন্ট পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছে। অভিযোগ আছে, এই সময় এরশাদ পশ্চিম পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে ছুটিতে এলেন এবং ছুটি কাটিয়ে নিশ্চিন্তে ফিরে গিয়ে পাকিস্তানের অনুগত অফিসার হিসেবে চাকরি করলেন ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। পক্ষান্তরে ওই সময় নিজের ও পরিবারের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জেনারেল মঞ্জুর (তখন মেজর) পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিলেন। বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করলেন। বীরউত্তম খেতাব পেলেন। সেই মুক্তিযোদ্ধা মঞ্জুরকে ষড়যন্ত্রের মধ্যে ফেলে নির্মমভাবে হত্যা করা হলো। তার কবর কোথায় আছে বাংলাদেশের মানুষ জানে না। অথচ এরশাদ সেনাপ্রধান হলেন, রাষ্ট্রপতি হলেন এবং মৃত্যুর পর মহাসমারোহে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত হলেন। মঞ্জুর হত্যা মামলার আসামি হিসেবে এরশাদ চিরবিদায় নিয়েছেন। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তান থেকে ফেরত আসার পর এরশাদের চাকরি থাকবে কিনা এমন কথা উঠেছিল বলে শোনা যায়। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর পতপত করে কয়েক মাসের মধ্যেই কর্নেল থেকে ব্রিগেডিয়ার ও জেনারেল হয়ে গেলেন। উপসেনাপ্রধান থেকে জিয়াউর রহমান তাকে সেনাপ্রধান বানালেন। অনেকে বলে থাকেন এরশাদকে সেনাপ্রধান না বানালে জিয়াউর রহমানকে এমন করুণ পরিণতির শিকার হতে হতো না। ভাগ্যদেবীর প্রসন্নতায় এরশাদ ৯ বছর প্রতাপের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ভোগ করলেন। সেই ভোগের মাত্রার সীমাহীনতায় এরশাদকে নিয়ে শিল্পী কামরুল হাসান যে চিত্র এঁকেছিলেন এবং তাতে যে ক্যাপশন দিয়েছিলেন তা এখন বাংলাদেশের ইতিহাস। গণআন্দোলনে উৎখাত হওয়ার পর বিশ্বের কোনো সামরিক শাসকের নামনিশানা কোথাও থাকেনি। আন্দোলনের তোড়ে ১৯৯০ সালে ক্ষমতা থেকে উৎখাত হওয়ার পরে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ২৯ বছর এরশাদ বাংলাদেশের রাজনীতিতে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হয়ে থেকেছেন।

ভাগ্য দেবীর হাত ধরে রাজনীতিতে এরশাদ হুবহু জিয়াউর রহমানকে অনুসরণ করেছেন। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত দুই সামরিক শাসককেই অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী হিসেবে রায় দিয়েছে। জিয়াউর রহমান রায় আসার আগেই মরে বেঁচে গেছেন। আর এরশাদ ভাগ্যের জোরে বেঁচে গেছেন। আর তা না হলে দুজনেরই অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী হিসেবে বিচার হতে পারত। অনেকেই বলার চেষ্টা করেন এরশাদ তো দেশের উন্নয়নে অনেক কাজ করেছেন। এটা ঠিক কিছু রাস্তাঘাট দালানকোঠা তৈরি করেছেন। সব দেশের সব সামরিক শাসকরা এমন কিছু কাজ করে থাকেন। প্রায় ২০০ বছরের ঔপনিবেশিক শাসনের সময় ব্রিটিশরা অনেক স্কুল কলেজ রাস্তাঘাট রেললাইন তৈরি করেছেন। যার অনেক কিছুকেই যুগান্তকারী বলা যায়। পাকিস্তান যে এরকম কিছু উন্নয়নমূলক কাজ করেনি তা নয়। তাহলে আমরা ব্রিটিশ ও পাকিস্তানিদের তাড়ালাম কেন। এই প্রশ্নের উত্তরে শত শত পৃষ্ঠা লিখতে হবে। ব্রিটিশরা ভারত উপমহাদেশের কী ক্ষতি করেছে তা কেউ তথ্য-উপাত্তসহ জানতে চাইলে ভারতের রাজনীতিক ও লেখক শশী থারুরের লেখা এন ইরা অব ডার্কনেস বইটি পড়ে দেখতে পারেন। আজকের যে পাকিস্তান তার দিকে তাকালে বোঝা যায় ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সামরিক শাসকরা মোল্লাদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে দেশের কত বড় সর্বনাশ করেছেন। লাহোর ইসলামাবাদে গেলে উন্নয়নের ঝলকে আপনার চোখে ধাঁধা লেগে যাবে। এই পাকিস্তানের বুদ্ধিজীবীরা এখন শাসকদের কাছে আবেদন করছেন সুইডেন নয় আমাদের দেশকে বাংলাদেশের মতো করে দেন। সার্বভৌমত্ব বলতে পাকিস্তানের কিছু নেই। আমেরিকা জঙ্গি দমনের নামে পাকিস্তানের ভিতরে যখন তখন ড্রোন আক্রমণ চালায়। একবারও পাকিস্তানের কাউকে জিজ্ঞাসা করে না। অর্থনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে একবার ওয়াশিংটন তো আরেকবার প্যারিস দৌড়াচ্ছেন। সামরিক শাসকদের উন্নয়নের চেহারা আর যক্ষ্মা রোগীর মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। ওপরে ফিটফাট ভিতরে সদরঘাট। যাক সে সব, জাতীয় পার্টির কথায় ফিরে আসি। এরশাদের অবর্তমানে জাতীয় পার্টির কী হবে এটা নিয়েই এখন আলোচনা চলছে। ভবিষ্যতে এ আলোচনা আরও জমে উঠবে। জি এম কাদের ও রওশন এরশাদের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা করতে গিয়ে এরশাদ নিজেই মৃত্যুর আগ পর্যন্ত হিমশিম খেয়েছেন। দ্বন্দ্ব সামলাতে গিয়ে বছর দুই আগে এরশাদ একবার প্রকাশ্যে বলেছিলেন আই এম দ্য জাতীয় পার্টি। এ কথার বাস্তব রূপ দেখা গেছে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। তবে জাতীয় পার্টি যেহেতু ক্ষমতাসীন দলের ছত্রছায়ায় আছে তাই এই মুহূর্তে দল হয়তো ভেঙে যাবে না। তবে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বিশেষ করে আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্যারাডিস শিব এবং নতুন নতুন মেরুকরণের ব্যাপক সম্ভাবনা আছে। যার ফলশ্রুতিতে জাতীয় পার্টি ও বিএনপি কেউ তার বর্তমান অবয়ব রক্ষা করতে পারবে বলে মনে হয় না। বিএনপির যেরকম লেজেগোবরে অবস্থা তাতে এটা প্রায় নিশ্চিত করে বলা যায় আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে বর্তমান ধারার রাজনীতি ও নেতৃত্ব বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারবে না। তবে এর অনেকটাই নির্ভর করছে শাসক দল আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনায় বৃহত্তর জনগণের সন্তুষ্টি ও সমর্থন কতখানি অর্জন করতে পারছে তার ওপর। এখন এ কথা প্রতিষ্ঠিত সত্য যে, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি অনৈক্য ও ব্যর্থতার ওপর ভর করে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী দল বিএনপি-জামায়াত জাতীয় পার্টি ক্ষমতা দখল ও তার বিস্তার ঘটিয়েছে নিজেদের নীতি আদর্শ বা অর্জনের ওপর ভিত্তি করে নয়। গত প্রায় ১০-১১ বছর বঙ্গবন্ধুর নীতি আদর্শ দর্শন চিন্তা চেতনা ও পথনির্দেশনার ওপর অটল রেখে বাংলাদেশকে আজ যে মর্যাদার আসনে শেখ হাসিনা অধিষ্ঠিত করেছেন তাতে বাংলাদেশের বৃহত্তর মানুষ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মগজে এই মর্মে বদ্ধমূল ধারণা জন্মেছে যে, ইতিমধ্যে উন্মোচিত অপার সম্ভাবনার বাস্তবায়ন চাইলে রাষ্ট্রকে অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধের দর্শন ও আদর্শের ওপর থাকতে হবে। সুতরাং অন্যান্য রাজনৈতিক দল বিশেষ করে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যারা জড়িত এবং যারা আওয়ামী লীগ দল করতে পারবে না তারা অবশ্যই রাজনীতিতে টিকে থাকার জন্য আওয়ামী লীগের বাইরে আরেকটি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনৈতিক প্লাটফর্ম তৈরি করবেন। তখন সেটাই হবে নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণের অনুঘটক। এই উদ্যোগ কিছুটা সফল হলেই জাতীয় পার্টির বিক্ষুব্ধ অংশ হয়ে আওয়ামী লীগ আর নয় তো নতুন আবির্ভূত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সঙ্গে যোগ দিবে। তাতে ব্রাকেটের ভিতরে এরশাদের নাম সংবলিত দলের অবস্থা কী হয় তা দেখার জন্য সে পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। তবে সব কথার শেষ কথা হলো সামরিক শাসকদের দল তার অবর্তমানে বিশ্বের কোথাও স্থায়ীভাবে টিকে থাকেনি।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা