শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০১৯

থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা

আমাদের সময়ে ছাত্র রাজনীতি আর সংস্কৃতির আন্দোলন হাত ধরাধরি করে পথ চলেছে। সে সময় ছাত্র  সংগঠনের শিল্পীদের গাওয়া গানের সঙ্গে গলা মিলাতাম আমরাও। ‘থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা/ বাঘে হরিণে খানা; একসাথে খাবে না / ও, হরি স্বভাবতো কখনো যাবে না।’

মহামারী আকারে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার পর সিটি পিতাদের নানা বচন শুনে গানটির কথা খুব মনে পড়ছিল। রাজধানীর অপরিচ্ছন্ন ডোবাখানাই এ মশককূলের নিরাপদ আশ্রয়স্থল; নাকি অকেজো মশার ওষুধ ঝুঁকির মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে অথবা নাগরিক অসচেতনতাই মুখ্য কারণ কি না সেই বিতর্ক চলছে এন্তার।

এই চিন্তার মধ্যেই হঠাৎ করে রাজনীতির ডেবাখানার উথাল পাতাল ঢেউ দেখা গেল বহুল আলোচিত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যু এবং তার আগে পরের ঘটনায়। আমাদের সংস্কৃতিতে মৃতমানুষকে নিয়ে খারাপ সমালোচনার চল নেই। কারণ ভালো মন্দের ঊর্ধ্বে যিনি চলে গেছেন তাকে নিয়ে যত কম বলা যায় ততই ভালো। কিন্তু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে নিয়ে আলোচনা যতটা তাকে নিয়ে না, তার চাইতে বেশি তাকে ঘিরে যে রাজনীতি তাকে নিয়েই। অস্বীকার করার  উপায় নেই,  আমাদের  রাজনীতিতে এরশাদ নিজেকে প্রাসঙ্গিক করে রেখেছিলেন মৃত্যুর দিন পর্যন্ত। তাকে নিয়ে বড় রাজনৈতিক দলগুলো যেমন খেলেছে তেমনি তিনিও বড় দলগুলোকে নিয়ে সমান তালেই খেলেছেন এবং সফলভাবেই খেলেছেন। কাজেই তাকে নিয়ে আলোচনা করতে হলে আমাদের রাজনীতিকে নিয়েই আলোচনা করতে হয়। এত ওঠে আসা উচিত সেই সব চরিত্রের নামও যারা নানা বাঁক পরিবর্তনে এরশাদের  সঙ্গে পা মিলিয়ে চলেছেন আবার সময় বুঝে সঠকে পড়েছেন। কারণ অপশাসকদের রাজনীতির ডোবাখানায়  এরাও কম দুর্গন্ধ ছড়াননি। সেনাশাসক হিসেবে গণতন্ত্র বা রাজীতিকে হত্যায় এরশাদ এবং তার পূর্বসূরি জিয়াউর রহমানের মধ্যে কোনো ফারাক নেই। এরশাদের এক অনুরাগী সাংবাদিক বলছেনÑ জিয়া হলেন নিষ্ঠুর জাতের সেনা শাসক, তবে এরশাদের মধ্যে সেই নিষ্ঠুরতার পরিমাণ অনেক কম!

এর কারণ, তার বিবেচনায় : এরশাদ একজন কবিও! হতে পারে, এটা পরিমাপের মাপকাঠি কি তা’ হয়তো রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা বলতে পারবেন, গবেষণাও হতে পারে। তবে ড্রেনের ডানদিকের পানি আর বামদিকের পানির মধ্যে কোনো ফারাক আছে বলে মনে করি না।

নব্বইয়ের দশকে এরশাদের শাসনে জর্জরিত ও তার পতনের আন্দোলনে যারা সক্রিয় ছিলেন তাদের অনেকেই এখনো রাজনীতিতে যেমন দৃশ্যমান, তেমনি দেশের অন্য জগতেও। একটা প্রশ্ন মাথায় বারবার ঘুরে যে, বিপুল গণঅভ্যুত্থানে এরশাদের পতন হলো তার পরেও গত প্রায় তিন দশক ধরে তিনি এতটা উজ্জ্বলভাবে নিজেকে রাজনীতিতে সক্রিয় বা প্রাসঙ্গিক রাখলেন কী করে? জবাব খুঁজতে গিয়ে দেখি : কিছুটা তার আঞ্চলিক জনপ্রিয়তা,  তবে অনেকটাই আমাদের ক্ষমতামুখী রাজনীতির বিচিত্র সমীকরণ। কিন্তু তার মৃত্যুর পর যেভাবে এরশাদ নায়ক হয়ে ওঠছেন,  যারা তাকে নায়ক বানাতে মুখ খুলছেন তা দেখে অনুমান করি; ক্ষমতার চূড়া থেকে ছিটকে পড়লেও হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সযতনে নিজের একটা বলয় তৈরি করতে পেরেছিলেন। যে বলয়টি দৃশ্যমানভাবে আমাদের রাজনীতি বা সমাজের অন্যায়, নীতিহীনতা, দুর্নীতি বা অমানবিকতার বিষয়ে সোচ্চার হলেও এরশাদের মতো একজনকে বুকে ধরে রাখতে দি¦ধা করছে না। এরশাদ নিজে যেমন বহুগামী ছিলেন তেমনি তার এই প্রিয়ভাজনদের চরিত্রও ফুলের মতোই পবিত্র’! কারণ এরা অন্তত এরশাদের বিষয়ে কোনো লুকোছাপা করেন না।

একজন ‘আপনি মোড়ল’ রাজনীতিক এরশাদের সঙ্গে পারিবারিক এবং খানাপিনার সম্পর্ক নিয়ে এমন ঢেকুর তুলেছেন যা দেখে ভিড়মি খেতে হয়। আরেক স্বঘোষিত নিরাপত্তা বিশ্লেষক তো এরশাদ দর্শনে তার বিমোহিত চিত্তের  আকুলতা তুলে ধরতে ভাষাই খুঁজে পাচ্ছিলেন না। অন্যসব উদাহরণ নাই বা তুলে ধরা হলো। গণ আন্দোলনে স্বৈরাচার এরশাদের পতনের পর প্রকাশিত গণঅভ্যুত্থানের ডায়েরিতে স্বৈরাচারী শাসকের সহযোগী হিসেবে প্রকাশিত তালিকায় যাদের নাম দেখছি তারা সবাই স্বনামখ্যাত এবং সুপরিচিত। তাদের সবাই কি রাজনীতি, কি ব্যবসা, কি প্রশাসন, কি নানা পেশাদার সংগঠনের অলিতে গলিতে দোর্দ- প্রতাপে আজও প্রতিষ্ঠিত। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে : যদি এরশাদ স্বৈরাচার হয় তাহলে তার এ সহযোগীদের পরিচয় কী? সব দোষ নন্দ ঘোষের? ঘোষের সহযোগীরা? বিস্ময়ের বিষয়;  স্বৈরাচার সমালোচনায় এরশাদ অস্পৃশ্য হলেও আমাদের সমাজ বা রাষ্ট্র তার সহযোগীদের সাদরে গ্রহণ করেছে। ধারণা করি, ক্ষমতায় না থেকেও রাজনীতিতে এরশাদের দীর্ঘমেয়াদে টিকে থাকার যে প্রাণবায়ু তার জোগান দিয়েছে তার এ প্রাক্তন সহযোগীরাই নতুনদের সঙ্গে মিশে। নিজেদের স্বার্থেই। এ দুর্বৃত্তদের কপাল ভালো, ছয় মৌসুমের এ দেশের মানুষ দ্রুত সব বিস্মৃত হয়।

সে জন্যই বলছিলাম এরশাদের ভালোমন্দ আলোচনা করতে হলে আমাদের গোটা রাজনীতি নিয়েই আলোচনা করতে হবে। সেই আলোচনায় এরশাদের সহযোগীদেরও আনতে হবে। তাহলেই আমাদের রাজনীতির ডোবাখানার আসল চেহারাটি বোঝা যাবে। সংবিধান লঙ্ঘনকারী একজন সেনা শাসক যখন রাজনীতিতে থিতু হতে চান তখন তিনি এমন বাহন খুঁজেন যার ওপর তিনি দাঁড়ানোর ভিত পান। সে জন্য তিনি ডানে বাঁয়ে তাকান, তার আহ্বানে ডানে বায়ের অনেকেই মাথানত করে পিঠটি বাড়িয়ে দেয়, তার ওপর দাঁড়িয়েই ভিত পায় অবৈধ শাসকদের রাজত্ব। কী জিয়াউর রহমান, কী হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ কেউ এই প্রক্রিয়ার ব্যতিক্রম করে ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত হননি। প্রভুর পতন হলেও; মাথা নত করে পিঠ পেতে দেওয়া এ জীবগুলো নানা কৌশলে নতুন প্রভুর পদতলে সমর্পণ করেন নিজেদের। কীভাবে যেন টিকেও যান। বিস্ময়কর হলেও সত্যি; এরাই আবার নতুন ঠিকানায় নতুন শব্দের কোলাহলে উচ্চকণ্ঠ হন নিজের অতীতকে ভুলে যেতে, ভুলিয়ে দিতে। বিস্ময়ে দেখি তারা সব লাজ লজ্জার মাথা খেয়ে এরা আবার নীতি নৈতিকতার কথা বলেন, বড় ক্ষমতাধর হয়ে যান। এদের প্রভু বদল হয় কিন্তু  স্বভাব বদল হয় না। এরশাদের এক সহযোগী বলছেন : এরশাদের  আদর্শ নিয়েই নাকি তারা আগামী দিনে পথ চলবেন। বিনীতভাবেই জিজ্ঞাসা করি; হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ‘আদর্শ’টা কী? রাজনীতিতে কী আদর্শ তিনি তার কর্মীদের সামনে রেখে গেছেন? তার একটা কাজই কি তাকে মূল্যায়নের জন্য যথেষ্ট নয়। কারও কোনো দাবি ছিল না; অথচ তিনি নিজ উদ্যোগে, এই রাষ্ট্রের চরিত্রটি পাল্টে দিয়েছেন। এটিতো মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক চেতনা ও দর্শনেরও বিরোধী। নয় কি? ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধতো হয়েছিল একটা অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গড়ে তোলার জন্যই। যিনি আমাদের রাষ্ট্রটিকে একটা বিশেষ সম্প্রদায়ের বলে চিহ্নিত করেন তিনি কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি? সংবিধানের অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি?

কষ্টের বিষয় হচ্ছে দেশের রাজনীতিতে এসব প্রশ্নের জবাব যাদের দেওয়ার কথা তারা শুধু মূক ও বধিরই নন, বরং তাদের বিপরীতমুখী আচরণ মানুষকে প্রচন্ড ভাবে হতাশ করে। এমনকি যে নীতিবাদী রাজনীতিক অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য এরশাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন সেই তিনিই যখন এরশাদের সঙ্গে একই সরকারে অংশ নেন তখন সাধারণ মানুষের হতাশা আরও বাড়ে। রাজনীতিতে নীতি নৈতিকতা নেই? এ প্রশ্নটিই বড় হয়ে দাঁড়ায়।  

রাজনীতিকে ব্যর্থ চিহ্নিত করেই অরাজনীতির ধারক হিসেবে ক্ষমতায় আসেন জিয়া বা এরশাদের মতো শাসকরা। এসেই শুরু করেন অপরাজনীতি। কিন্তু এ অরাজনীতির দর্শনধারী অপরাজনীতির ধারকদের হাত থেকে রাজনীতিকে রক্ষা করার দায়িত্ব যে রাজনীতিবিদদের তারাও নানা সমীকরণে আত্মসমর্পণ করেন এদের কাছে। অন্য পেশাজীবী সুযোগ সন্ধানীরা তো আছেনই। ফলে এ অপরাজনীতির ধারকরাই হয়ে ওঠেন রাজনীতির নায়ক। ইতিহাস বলে, এতে কিছু রাজনীতিবিদ, পেশাজীবী বা কোনো দলের সাময়িক প্রাপ্তি  হলেও তাতে দীর্ঘমেয়াদে  ক্ষতি হয় আসল রাজনীতির, দেশের।

প্রকৃত রাজনীতিবিদরা বিষয়টা বুঝেন না এমন নয়। উদ্বেগের কারণটি হচ্ছে : রাজনীতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, অরাজনীতির নায়করা যে অপরাজনীতির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন সেই ডোবাখানা থেকে রাজনীতিকে উদ্ধার করা না গেলে ভয়াবহ পরিণতি থেকে রাজনীতিকে রক্ষা করা যাবে না। একটি দেশের চালিকা শক্তি যে রাজনীতি সে রাজনীতিই যদি ধ্বংস হয়ে যায় তাহলে সেই দেশকে রক্ষা করবে কে?

দেশজুড়ে অপরিষ্কার ডোবাখানায় কচুরিপানা বেড়ে ওঠবেই, অসংখ্য মশার জন্ম হবেই, তারা ডেঙ্গু ছড়াবেই। সমাধান হলো; ডোবাখানা বন্ধ করা বা পরিষ্কার রাখা। তেমনি রাজনীতিতেও অরাজনীতির ডোবাখানা বন্ধ করা না গেলে সেখানে অপরাজনীতি ঠিকানা করে নেবেই, অপশাসকের অপশাসনে বিপর্যস্ত হবে সাধারণ মানুষ, দেশ ও জাতি। অপরাজনীতি আর অপশাসনের ডোবাখানা ধ্বংস করে রাজনীতির নায়ক হতে হবে প্রকৃত রাজনীতিবিদদেরই।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই বিভাগে ৬০০ কর্মী ছাঁটাই করছে মেটা
এআই বিভাগে ৬০০ কর্মী ছাঁটাই করছে মেটা

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে: হাবিপ্রবি ভিসি
এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে: হাবিপ্রবি ভিসি

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মীরসরাইয়ে গাঁজাসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
মীরসরাইয়ে গাঁজাসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

এক অভিবাসীর নাছোড়বান্দা প্রচেষ্টা নিয়ে বিপাকে যুক্তরাজ্য
এক অভিবাসীর নাছোড়বান্দা প্রচেষ্টা নিয়ে বিপাকে যুক্তরাজ্য

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পটিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু
পটিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করল যুবদল
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করল যুবদল

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার ও আলঝেইমার গবেষণায় নতুন দিগন্ত খুলতে পারে এই আবিষ্কার
ক্যান্সার ও আলঝেইমার গবেষণায় নতুন দিগন্ত খুলতে পারে এই আবিষ্কার

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

টঙ্গী থেকে অপহৃত ইমাম পঞ্চগড়ে উদ্ধার
টঙ্গী থেকে অপহৃত ইমাম পঞ্চগড়ে উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা কমাচ্ছে ভারত
রাশিয়া থেকে তেল কেনা কমাচ্ছে ভারত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চলছে অভিযান: দুই দিনে আটক ২২২ যানবাহন, ৯৪টি মামলা
সিলেটে চলছে অভিযান: দুই দিনে আটক ২২২ যানবাহন, ৯৪টি মামলা

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নিউজিল্যান্ডে প্রবল ঝড়, ৯০ হাজার বাড়ি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন- বাতিল শতাধিক ফ্লাইট
নিউজিল্যান্ডে প্রবল ঝড়, ৯০ হাজার বাড়ি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন- বাতিল শতাধিক ফ্লাইট

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়ায় দক্ষিণ কোরিয়া ও চীনের ৮৬ নাগরিক গ্রেফতার
কম্বোডিয়ায় দক্ষিণ কোরিয়া ও চীনের ৮৬ নাগরিক গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৭ মার্চ
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৭ মার্চ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাইফের পর নার্ভাস নাইনটিতে ফিরলেন সৌম্য
সাইফের পর নার্ভাস নাইনটিতে ফিরলেন সৌম্য

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের উদাহরণ সৃষ্টি করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে: মঈন খান
সুষ্ঠু নির্বাচনের উদাহরণ সৃষ্টি করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে: মঈন খান

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইএসইউ’র শিক্ষকদের দক্ষতা ও পেশাদারিত্ব বৃদ্ধিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
আইএসইউ’র শিক্ষকদের দক্ষতা ও পেশাদারিত্ব বৃদ্ধিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিরাপদ সড়কের দাবিতে ফার্মগেটে শিক্ষার্থীদের অবরোধ
নিরাপদ সড়কের দাবিতে ফার্মগেটে শিক্ষার্থীদের অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌন্দর্য বাড়াতে ১৫ বছরে ৪০০ সার্জারি
সৌন্দর্য বাড়াতে ১৫ বছরে ৪০০ সার্জারি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্দান্ত সৌম্য-সাইফ, ওপেনিং জুটিতেই দেড়শ’ পার
দুর্দান্ত সৌম্য-সাইফ, ওপেনিং জুটিতেই দেড়শ’ পার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজের সামনে লাল কাপড় টাঙালেন এলাকাবাসী, বেড়েছে ভোগান্তি
ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজের সামনে লাল কাপড় টাঙালেন এলাকাবাসী, বেড়েছে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপেক সম্মেলনের আগেই ফের ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ল উত্তর কোরিয়া
অ্যাপেক সম্মেলনের আগেই ফের ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ল উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম