শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০১৯

থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা

আমাদের সময়ে ছাত্র রাজনীতি আর সংস্কৃতির আন্দোলন হাত ধরাধরি করে পথ চলেছে। সে সময় ছাত্র  সংগঠনের শিল্পীদের গাওয়া গানের সঙ্গে গলা মিলাতাম আমরাও। ‘থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা/ বাঘে হরিণে খানা; একসাথে খাবে না / ও, হরি স্বভাবতো কখনো যাবে না।’

মহামারী আকারে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার পর সিটি পিতাদের নানা বচন শুনে গানটির কথা খুব মনে পড়ছিল। রাজধানীর অপরিচ্ছন্ন ডোবাখানাই এ মশককূলের নিরাপদ আশ্রয়স্থল; নাকি অকেজো মশার ওষুধ ঝুঁকির মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে অথবা নাগরিক অসচেতনতাই মুখ্য কারণ কি না সেই বিতর্ক চলছে এন্তার।

এই চিন্তার মধ্যেই হঠাৎ করে রাজনীতির ডেবাখানার উথাল পাতাল ঢেউ দেখা গেল বহুল আলোচিত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যু এবং তার আগে পরের ঘটনায়। আমাদের সংস্কৃতিতে মৃতমানুষকে নিয়ে খারাপ সমালোচনার চল নেই। কারণ ভালো মন্দের ঊর্ধ্বে যিনি চলে গেছেন তাকে নিয়ে যত কম বলা যায় ততই ভালো। কিন্তু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে নিয়ে আলোচনা যতটা তাকে নিয়ে না, তার চাইতে বেশি তাকে ঘিরে যে রাজনীতি তাকে নিয়েই। অস্বীকার করার  উপায় নেই,  আমাদের  রাজনীতিতে এরশাদ নিজেকে প্রাসঙ্গিক করে রেখেছিলেন মৃত্যুর দিন পর্যন্ত। তাকে নিয়ে বড় রাজনৈতিক দলগুলো যেমন খেলেছে তেমনি তিনিও বড় দলগুলোকে নিয়ে সমান তালেই খেলেছেন এবং সফলভাবেই খেলেছেন। কাজেই তাকে নিয়ে আলোচনা করতে হলে আমাদের রাজনীতিকে নিয়েই আলোচনা করতে হয়। এত ওঠে আসা উচিত সেই সব চরিত্রের নামও যারা নানা বাঁক পরিবর্তনে এরশাদের  সঙ্গে পা মিলিয়ে চলেছেন আবার সময় বুঝে সঠকে পড়েছেন। কারণ অপশাসকদের রাজনীতির ডোবাখানায়  এরাও কম দুর্গন্ধ ছড়াননি। সেনাশাসক হিসেবে গণতন্ত্র বা রাজীতিকে হত্যায় এরশাদ এবং তার পূর্বসূরি জিয়াউর রহমানের মধ্যে কোনো ফারাক নেই। এরশাদের এক অনুরাগী সাংবাদিক বলছেনÑ জিয়া হলেন নিষ্ঠুর জাতের সেনা শাসক, তবে এরশাদের মধ্যে সেই নিষ্ঠুরতার পরিমাণ অনেক কম!

এর কারণ, তার বিবেচনায় : এরশাদ একজন কবিও! হতে পারে, এটা পরিমাপের মাপকাঠি কি তা’ হয়তো রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা বলতে পারবেন, গবেষণাও হতে পারে। তবে ড্রেনের ডানদিকের পানি আর বামদিকের পানির মধ্যে কোনো ফারাক আছে বলে মনে করি না।

নব্বইয়ের দশকে এরশাদের শাসনে জর্জরিত ও তার পতনের আন্দোলনে যারা সক্রিয় ছিলেন তাদের অনেকেই এখনো রাজনীতিতে যেমন দৃশ্যমান, তেমনি দেশের অন্য জগতেও। একটা প্রশ্ন মাথায় বারবার ঘুরে যে, বিপুল গণঅভ্যুত্থানে এরশাদের পতন হলো তার পরেও গত প্রায় তিন দশক ধরে তিনি এতটা উজ্জ্বলভাবে নিজেকে রাজনীতিতে সক্রিয় বা প্রাসঙ্গিক রাখলেন কী করে? জবাব খুঁজতে গিয়ে দেখি : কিছুটা তার আঞ্চলিক জনপ্রিয়তা,  তবে অনেকটাই আমাদের ক্ষমতামুখী রাজনীতির বিচিত্র সমীকরণ। কিন্তু তার মৃত্যুর পর যেভাবে এরশাদ নায়ক হয়ে ওঠছেন,  যারা তাকে নায়ক বানাতে মুখ খুলছেন তা দেখে অনুমান করি; ক্ষমতার চূড়া থেকে ছিটকে পড়লেও হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সযতনে নিজের একটা বলয় তৈরি করতে পেরেছিলেন। যে বলয়টি দৃশ্যমানভাবে আমাদের রাজনীতি বা সমাজের অন্যায়, নীতিহীনতা, দুর্নীতি বা অমানবিকতার বিষয়ে সোচ্চার হলেও এরশাদের মতো একজনকে বুকে ধরে রাখতে দি¦ধা করছে না। এরশাদ নিজে যেমন বহুগামী ছিলেন তেমনি তার এই প্রিয়ভাজনদের চরিত্রও ফুলের মতোই পবিত্র’! কারণ এরা অন্তত এরশাদের বিষয়ে কোনো লুকোছাপা করেন না।

একজন ‘আপনি মোড়ল’ রাজনীতিক এরশাদের সঙ্গে পারিবারিক এবং খানাপিনার সম্পর্ক নিয়ে এমন ঢেকুর তুলেছেন যা দেখে ভিড়মি খেতে হয়। আরেক স্বঘোষিত নিরাপত্তা বিশ্লেষক তো এরশাদ দর্শনে তার বিমোহিত চিত্তের  আকুলতা তুলে ধরতে ভাষাই খুঁজে পাচ্ছিলেন না। অন্যসব উদাহরণ নাই বা তুলে ধরা হলো। গণ আন্দোলনে স্বৈরাচার এরশাদের পতনের পর প্রকাশিত গণঅভ্যুত্থানের ডায়েরিতে স্বৈরাচারী শাসকের সহযোগী হিসেবে প্রকাশিত তালিকায় যাদের নাম দেখছি তারা সবাই স্বনামখ্যাত এবং সুপরিচিত। তাদের সবাই কি রাজনীতি, কি ব্যবসা, কি প্রশাসন, কি নানা পেশাদার সংগঠনের অলিতে গলিতে দোর্দ- প্রতাপে আজও প্রতিষ্ঠিত। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে : যদি এরশাদ স্বৈরাচার হয় তাহলে তার এ সহযোগীদের পরিচয় কী? সব দোষ নন্দ ঘোষের? ঘোষের সহযোগীরা? বিস্ময়ের বিষয়;  স্বৈরাচার সমালোচনায় এরশাদ অস্পৃশ্য হলেও আমাদের সমাজ বা রাষ্ট্র তার সহযোগীদের সাদরে গ্রহণ করেছে। ধারণা করি, ক্ষমতায় না থেকেও রাজনীতিতে এরশাদের দীর্ঘমেয়াদে টিকে থাকার যে প্রাণবায়ু তার জোগান দিয়েছে তার এ প্রাক্তন সহযোগীরাই নতুনদের সঙ্গে মিশে। নিজেদের স্বার্থেই। এ দুর্বৃত্তদের কপাল ভালো, ছয় মৌসুমের এ দেশের মানুষ দ্রুত সব বিস্মৃত হয়।

সে জন্যই বলছিলাম এরশাদের ভালোমন্দ আলোচনা করতে হলে আমাদের গোটা রাজনীতি নিয়েই আলোচনা করতে হবে। সেই আলোচনায় এরশাদের সহযোগীদেরও আনতে হবে। তাহলেই আমাদের রাজনীতির ডোবাখানার আসল চেহারাটি বোঝা যাবে। সংবিধান লঙ্ঘনকারী একজন সেনা শাসক যখন রাজনীতিতে থিতু হতে চান তখন তিনি এমন বাহন খুঁজেন যার ওপর তিনি দাঁড়ানোর ভিত পান। সে জন্য তিনি ডানে বাঁয়ে তাকান, তার আহ্বানে ডানে বায়ের অনেকেই মাথানত করে পিঠটি বাড়িয়ে দেয়, তার ওপর দাঁড়িয়েই ভিত পায় অবৈধ শাসকদের রাজত্ব। কী জিয়াউর রহমান, কী হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ কেউ এই প্রক্রিয়ার ব্যতিক্রম করে ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত হননি। প্রভুর পতন হলেও; মাথা নত করে পিঠ পেতে দেওয়া এ জীবগুলো নানা কৌশলে নতুন প্রভুর পদতলে সমর্পণ করেন নিজেদের। কীভাবে যেন টিকেও যান। বিস্ময়কর হলেও সত্যি; এরাই আবার নতুন ঠিকানায় নতুন শব্দের কোলাহলে উচ্চকণ্ঠ হন নিজের অতীতকে ভুলে যেতে, ভুলিয়ে দিতে। বিস্ময়ে দেখি তারা সব লাজ লজ্জার মাথা খেয়ে এরা আবার নীতি নৈতিকতার কথা বলেন, বড় ক্ষমতাধর হয়ে যান। এদের প্রভু বদল হয় কিন্তু  স্বভাব বদল হয় না। এরশাদের এক সহযোগী বলছেন : এরশাদের  আদর্শ নিয়েই নাকি তারা আগামী দিনে পথ চলবেন। বিনীতভাবেই জিজ্ঞাসা করি; হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ‘আদর্শ’টা কী? রাজনীতিতে কী আদর্শ তিনি তার কর্মীদের সামনে রেখে গেছেন? তার একটা কাজই কি তাকে মূল্যায়নের জন্য যথেষ্ট নয়। কারও কোনো দাবি ছিল না; অথচ তিনি নিজ উদ্যোগে, এই রাষ্ট্রের চরিত্রটি পাল্টে দিয়েছেন। এটিতো মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক চেতনা ও দর্শনেরও বিরোধী। নয় কি? ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধতো হয়েছিল একটা অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গড়ে তোলার জন্যই। যিনি আমাদের রাষ্ট্রটিকে একটা বিশেষ সম্প্রদায়ের বলে চিহ্নিত করেন তিনি কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি? সংবিধানের অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি?

কষ্টের বিষয় হচ্ছে দেশের রাজনীতিতে এসব প্রশ্নের জবাব যাদের দেওয়ার কথা তারা শুধু মূক ও বধিরই নন, বরং তাদের বিপরীতমুখী আচরণ মানুষকে প্রচন্ড ভাবে হতাশ করে। এমনকি যে নীতিবাদী রাজনীতিক অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য এরশাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন সেই তিনিই যখন এরশাদের সঙ্গে একই সরকারে অংশ নেন তখন সাধারণ মানুষের হতাশা আরও বাড়ে। রাজনীতিতে নীতি নৈতিকতা নেই? এ প্রশ্নটিই বড় হয়ে দাঁড়ায়।  

রাজনীতিকে ব্যর্থ চিহ্নিত করেই অরাজনীতির ধারক হিসেবে ক্ষমতায় আসেন জিয়া বা এরশাদের মতো শাসকরা। এসেই শুরু করেন অপরাজনীতি। কিন্তু এ অরাজনীতির দর্শনধারী অপরাজনীতির ধারকদের হাত থেকে রাজনীতিকে রক্ষা করার দায়িত্ব যে রাজনীতিবিদদের তারাও নানা সমীকরণে আত্মসমর্পণ করেন এদের কাছে। অন্য পেশাজীবী সুযোগ সন্ধানীরা তো আছেনই। ফলে এ অপরাজনীতির ধারকরাই হয়ে ওঠেন রাজনীতির নায়ক। ইতিহাস বলে, এতে কিছু রাজনীতিবিদ, পেশাজীবী বা কোনো দলের সাময়িক প্রাপ্তি  হলেও তাতে দীর্ঘমেয়াদে  ক্ষতি হয় আসল রাজনীতির, দেশের।

প্রকৃত রাজনীতিবিদরা বিষয়টা বুঝেন না এমন নয়। উদ্বেগের কারণটি হচ্ছে : রাজনীতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, অরাজনীতির নায়করা যে অপরাজনীতির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন সেই ডোবাখানা থেকে রাজনীতিকে উদ্ধার করা না গেলে ভয়াবহ পরিণতি থেকে রাজনীতিকে রক্ষা করা যাবে না। একটি দেশের চালিকা শক্তি যে রাজনীতি সে রাজনীতিই যদি ধ্বংস হয়ে যায় তাহলে সেই দেশকে রক্ষা করবে কে?

দেশজুড়ে অপরিষ্কার ডোবাখানায় কচুরিপানা বেড়ে ওঠবেই, অসংখ্য মশার জন্ম হবেই, তারা ডেঙ্গু ছড়াবেই। সমাধান হলো; ডোবাখানা বন্ধ করা বা পরিষ্কার রাখা। তেমনি রাজনীতিতেও অরাজনীতির ডোবাখানা বন্ধ করা না গেলে সেখানে অপরাজনীতি ঠিকানা করে নেবেই, অপশাসকের অপশাসনে বিপর্যস্ত হবে সাধারণ মানুষ, দেশ ও জাতি। অপরাজনীতি আর অপশাসনের ডোবাখানা ধ্বংস করে রাজনীতির নায়ক হতে হবে প্রকৃত রাজনীতিবিদদেরই।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

এই মাত্র | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন