শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০১৯

থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা

আমাদের সময়ে ছাত্র রাজনীতি আর সংস্কৃতির আন্দোলন হাত ধরাধরি করে পথ চলেছে। সে সময় ছাত্র  সংগঠনের শিল্পীদের গাওয়া গানের সঙ্গে গলা মিলাতাম আমরাও। ‘থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা/ বাঘে হরিণে খানা; একসাথে খাবে না / ও, হরি স্বভাবতো কখনো যাবে না।’

মহামারী আকারে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার পর সিটি পিতাদের নানা বচন শুনে গানটির কথা খুব মনে পড়ছিল। রাজধানীর অপরিচ্ছন্ন ডোবাখানাই এ মশককূলের নিরাপদ আশ্রয়স্থল; নাকি অকেজো মশার ওষুধ ঝুঁকির মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে অথবা নাগরিক অসচেতনতাই মুখ্য কারণ কি না সেই বিতর্ক চলছে এন্তার।

এই চিন্তার মধ্যেই হঠাৎ করে রাজনীতির ডেবাখানার উথাল পাতাল ঢেউ দেখা গেল বহুল আলোচিত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যু এবং তার আগে পরের ঘটনায়। আমাদের সংস্কৃতিতে মৃতমানুষকে নিয়ে খারাপ সমালোচনার চল নেই। কারণ ভালো মন্দের ঊর্ধ্বে যিনি চলে গেছেন তাকে নিয়ে যত কম বলা যায় ততই ভালো। কিন্তু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে নিয়ে আলোচনা যতটা তাকে নিয়ে না, তার চাইতে বেশি তাকে ঘিরে যে রাজনীতি তাকে নিয়েই। অস্বীকার করার  উপায় নেই,  আমাদের  রাজনীতিতে এরশাদ নিজেকে প্রাসঙ্গিক করে রেখেছিলেন মৃত্যুর দিন পর্যন্ত। তাকে নিয়ে বড় রাজনৈতিক দলগুলো যেমন খেলেছে তেমনি তিনিও বড় দলগুলোকে নিয়ে সমান তালেই খেলেছেন এবং সফলভাবেই খেলেছেন। কাজেই তাকে নিয়ে আলোচনা করতে হলে আমাদের রাজনীতিকে নিয়েই আলোচনা করতে হয়। এত ওঠে আসা উচিত সেই সব চরিত্রের নামও যারা নানা বাঁক পরিবর্তনে এরশাদের  সঙ্গে পা মিলিয়ে চলেছেন আবার সময় বুঝে সঠকে পড়েছেন। কারণ অপশাসকদের রাজনীতির ডোবাখানায়  এরাও কম দুর্গন্ধ ছড়াননি। সেনাশাসক হিসেবে গণতন্ত্র বা রাজীতিকে হত্যায় এরশাদ এবং তার পূর্বসূরি জিয়াউর রহমানের মধ্যে কোনো ফারাক নেই। এরশাদের এক অনুরাগী সাংবাদিক বলছেনÑ জিয়া হলেন নিষ্ঠুর জাতের সেনা শাসক, তবে এরশাদের মধ্যে সেই নিষ্ঠুরতার পরিমাণ অনেক কম!

এর কারণ, তার বিবেচনায় : এরশাদ একজন কবিও! হতে পারে, এটা পরিমাপের মাপকাঠি কি তা’ হয়তো রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা বলতে পারবেন, গবেষণাও হতে পারে। তবে ড্রেনের ডানদিকের পানি আর বামদিকের পানির মধ্যে কোনো ফারাক আছে বলে মনে করি না।

নব্বইয়ের দশকে এরশাদের শাসনে জর্জরিত ও তার পতনের আন্দোলনে যারা সক্রিয় ছিলেন তাদের অনেকেই এখনো রাজনীতিতে যেমন দৃশ্যমান, তেমনি দেশের অন্য জগতেও। একটা প্রশ্ন মাথায় বারবার ঘুরে যে, বিপুল গণঅভ্যুত্থানে এরশাদের পতন হলো তার পরেও গত প্রায় তিন দশক ধরে তিনি এতটা উজ্জ্বলভাবে নিজেকে রাজনীতিতে সক্রিয় বা প্রাসঙ্গিক রাখলেন কী করে? জবাব খুঁজতে গিয়ে দেখি : কিছুটা তার আঞ্চলিক জনপ্রিয়তা,  তবে অনেকটাই আমাদের ক্ষমতামুখী রাজনীতির বিচিত্র সমীকরণ। কিন্তু তার মৃত্যুর পর যেভাবে এরশাদ নায়ক হয়ে ওঠছেন,  যারা তাকে নায়ক বানাতে মুখ খুলছেন তা দেখে অনুমান করি; ক্ষমতার চূড়া থেকে ছিটকে পড়লেও হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সযতনে নিজের একটা বলয় তৈরি করতে পেরেছিলেন। যে বলয়টি দৃশ্যমানভাবে আমাদের রাজনীতি বা সমাজের অন্যায়, নীতিহীনতা, দুর্নীতি বা অমানবিকতার বিষয়ে সোচ্চার হলেও এরশাদের মতো একজনকে বুকে ধরে রাখতে দি¦ধা করছে না। এরশাদ নিজে যেমন বহুগামী ছিলেন তেমনি তার এই প্রিয়ভাজনদের চরিত্রও ফুলের মতোই পবিত্র’! কারণ এরা অন্তত এরশাদের বিষয়ে কোনো লুকোছাপা করেন না।

একজন ‘আপনি মোড়ল’ রাজনীতিক এরশাদের সঙ্গে পারিবারিক এবং খানাপিনার সম্পর্ক নিয়ে এমন ঢেকুর তুলেছেন যা দেখে ভিড়মি খেতে হয়। আরেক স্বঘোষিত নিরাপত্তা বিশ্লেষক তো এরশাদ দর্শনে তার বিমোহিত চিত্তের  আকুলতা তুলে ধরতে ভাষাই খুঁজে পাচ্ছিলেন না। অন্যসব উদাহরণ নাই বা তুলে ধরা হলো। গণ আন্দোলনে স্বৈরাচার এরশাদের পতনের পর প্রকাশিত গণঅভ্যুত্থানের ডায়েরিতে স্বৈরাচারী শাসকের সহযোগী হিসেবে প্রকাশিত তালিকায় যাদের নাম দেখছি তারা সবাই স্বনামখ্যাত এবং সুপরিচিত। তাদের সবাই কি রাজনীতি, কি ব্যবসা, কি প্রশাসন, কি নানা পেশাদার সংগঠনের অলিতে গলিতে দোর্দ- প্রতাপে আজও প্রতিষ্ঠিত। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে : যদি এরশাদ স্বৈরাচার হয় তাহলে তার এ সহযোগীদের পরিচয় কী? সব দোষ নন্দ ঘোষের? ঘোষের সহযোগীরা? বিস্ময়ের বিষয়;  স্বৈরাচার সমালোচনায় এরশাদ অস্পৃশ্য হলেও আমাদের সমাজ বা রাষ্ট্র তার সহযোগীদের সাদরে গ্রহণ করেছে। ধারণা করি, ক্ষমতায় না থেকেও রাজনীতিতে এরশাদের দীর্ঘমেয়াদে টিকে থাকার যে প্রাণবায়ু তার জোগান দিয়েছে তার এ প্রাক্তন সহযোগীরাই নতুনদের সঙ্গে মিশে। নিজেদের স্বার্থেই। এ দুর্বৃত্তদের কপাল ভালো, ছয় মৌসুমের এ দেশের মানুষ দ্রুত সব বিস্মৃত হয়।

সে জন্যই বলছিলাম এরশাদের ভালোমন্দ আলোচনা করতে হলে আমাদের গোটা রাজনীতি নিয়েই আলোচনা করতে হবে। সেই আলোচনায় এরশাদের সহযোগীদেরও আনতে হবে। তাহলেই আমাদের রাজনীতির ডোবাখানার আসল চেহারাটি বোঝা যাবে। সংবিধান লঙ্ঘনকারী একজন সেনা শাসক যখন রাজনীতিতে থিতু হতে চান তখন তিনি এমন বাহন খুঁজেন যার ওপর তিনি দাঁড়ানোর ভিত পান। সে জন্য তিনি ডানে বাঁয়ে তাকান, তার আহ্বানে ডানে বায়ের অনেকেই মাথানত করে পিঠটি বাড়িয়ে দেয়, তার ওপর দাঁড়িয়েই ভিত পায় অবৈধ শাসকদের রাজত্ব। কী জিয়াউর রহমান, কী হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ কেউ এই প্রক্রিয়ার ব্যতিক্রম করে ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত হননি। প্রভুর পতন হলেও; মাথা নত করে পিঠ পেতে দেওয়া এ জীবগুলো নানা কৌশলে নতুন প্রভুর পদতলে সমর্পণ করেন নিজেদের। কীভাবে যেন টিকেও যান। বিস্ময়কর হলেও সত্যি; এরাই আবার নতুন ঠিকানায় নতুন শব্দের কোলাহলে উচ্চকণ্ঠ হন নিজের অতীতকে ভুলে যেতে, ভুলিয়ে দিতে। বিস্ময়ে দেখি তারা সব লাজ লজ্জার মাথা খেয়ে এরা আবার নীতি নৈতিকতার কথা বলেন, বড় ক্ষমতাধর হয়ে যান। এদের প্রভু বদল হয় কিন্তু  স্বভাব বদল হয় না। এরশাদের এক সহযোগী বলছেন : এরশাদের  আদর্শ নিয়েই নাকি তারা আগামী দিনে পথ চলবেন। বিনীতভাবেই জিজ্ঞাসা করি; হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ‘আদর্শ’টা কী? রাজনীতিতে কী আদর্শ তিনি তার কর্মীদের সামনে রেখে গেছেন? তার একটা কাজই কি তাকে মূল্যায়নের জন্য যথেষ্ট নয়। কারও কোনো দাবি ছিল না; অথচ তিনি নিজ উদ্যোগে, এই রাষ্ট্রের চরিত্রটি পাল্টে দিয়েছেন। এটিতো মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক চেতনা ও দর্শনেরও বিরোধী। নয় কি? ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধতো হয়েছিল একটা অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গড়ে তোলার জন্যই। যিনি আমাদের রাষ্ট্রটিকে একটা বিশেষ সম্প্রদায়ের বলে চিহ্নিত করেন তিনি কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি? সংবিধানের অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি?

কষ্টের বিষয় হচ্ছে দেশের রাজনীতিতে এসব প্রশ্নের জবাব যাদের দেওয়ার কথা তারা শুধু মূক ও বধিরই নন, বরং তাদের বিপরীতমুখী আচরণ মানুষকে প্রচন্ড ভাবে হতাশ করে। এমনকি যে নীতিবাদী রাজনীতিক অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য এরশাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন সেই তিনিই যখন এরশাদের সঙ্গে একই সরকারে অংশ নেন তখন সাধারণ মানুষের হতাশা আরও বাড়ে। রাজনীতিতে নীতি নৈতিকতা নেই? এ প্রশ্নটিই বড় হয়ে দাঁড়ায়।  

রাজনীতিকে ব্যর্থ চিহ্নিত করেই অরাজনীতির ধারক হিসেবে ক্ষমতায় আসেন জিয়া বা এরশাদের মতো শাসকরা। এসেই শুরু করেন অপরাজনীতি। কিন্তু এ অরাজনীতির দর্শনধারী অপরাজনীতির ধারকদের হাত থেকে রাজনীতিকে রক্ষা করার দায়িত্ব যে রাজনীতিবিদদের তারাও নানা সমীকরণে আত্মসমর্পণ করেন এদের কাছে। অন্য পেশাজীবী সুযোগ সন্ধানীরা তো আছেনই। ফলে এ অপরাজনীতির ধারকরাই হয়ে ওঠেন রাজনীতির নায়ক। ইতিহাস বলে, এতে কিছু রাজনীতিবিদ, পেশাজীবী বা কোনো দলের সাময়িক প্রাপ্তি  হলেও তাতে দীর্ঘমেয়াদে  ক্ষতি হয় আসল রাজনীতির, দেশের।

প্রকৃত রাজনীতিবিদরা বিষয়টা বুঝেন না এমন নয়। উদ্বেগের কারণটি হচ্ছে : রাজনীতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, অরাজনীতির নায়করা যে অপরাজনীতির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন সেই ডোবাখানা থেকে রাজনীতিকে উদ্ধার করা না গেলে ভয়াবহ পরিণতি থেকে রাজনীতিকে রক্ষা করা যাবে না। একটি দেশের চালিকা শক্তি যে রাজনীতি সে রাজনীতিই যদি ধ্বংস হয়ে যায় তাহলে সেই দেশকে রক্ষা করবে কে?

দেশজুড়ে অপরিষ্কার ডোবাখানায় কচুরিপানা বেড়ে ওঠবেই, অসংখ্য মশার জন্ম হবেই, তারা ডেঙ্গু ছড়াবেই। সমাধান হলো; ডোবাখানা বন্ধ করা বা পরিষ্কার রাখা। তেমনি রাজনীতিতেও অরাজনীতির ডোবাখানা বন্ধ করা না গেলে সেখানে অপরাজনীতি ঠিকানা করে নেবেই, অপশাসকের অপশাসনে বিপর্যস্ত হবে সাধারণ মানুষ, দেশ ও জাতি। অপরাজনীতি আর অপশাসনের ডোবাখানা ধ্বংস করে রাজনীতির নায়ক হতে হবে প্রকৃত রাজনীতিবিদদেরই।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
এবার ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপলো মিয়ানমার উপকূল
এবার ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপলো মিয়ানমার উপকূল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা