শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০১৯

থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা

আমাদের সময়ে ছাত্র রাজনীতি আর সংস্কৃতির আন্দোলন হাত ধরাধরি করে পথ চলেছে। সে সময় ছাত্র  সংগঠনের শিল্পীদের গাওয়া গানের সঙ্গে গলা মিলাতাম আমরাও। ‘থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা/ বাঘে হরিণে খানা; একসাথে খাবে না / ও, হরি স্বভাবতো কখনো যাবে না।’

মহামারী আকারে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার পর সিটি পিতাদের নানা বচন শুনে গানটির কথা খুব মনে পড়ছিল। রাজধানীর অপরিচ্ছন্ন ডোবাখানাই এ মশককূলের নিরাপদ আশ্রয়স্থল; নাকি অকেজো মশার ওষুধ ঝুঁকির মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে অথবা নাগরিক অসচেতনতাই মুখ্য কারণ কি না সেই বিতর্ক চলছে এন্তার।

এই চিন্তার মধ্যেই হঠাৎ করে রাজনীতির ডেবাখানার উথাল পাতাল ঢেউ দেখা গেল বহুল আলোচিত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যু এবং তার আগে পরের ঘটনায়। আমাদের সংস্কৃতিতে মৃতমানুষকে নিয়ে খারাপ সমালোচনার চল নেই। কারণ ভালো মন্দের ঊর্ধ্বে যিনি চলে গেছেন তাকে নিয়ে যত কম বলা যায় ততই ভালো। কিন্তু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে নিয়ে আলোচনা যতটা তাকে নিয়ে না, তার চাইতে বেশি তাকে ঘিরে যে রাজনীতি তাকে নিয়েই। অস্বীকার করার  উপায় নেই,  আমাদের  রাজনীতিতে এরশাদ নিজেকে প্রাসঙ্গিক করে রেখেছিলেন মৃত্যুর দিন পর্যন্ত। তাকে নিয়ে বড় রাজনৈতিক দলগুলো যেমন খেলেছে তেমনি তিনিও বড় দলগুলোকে নিয়ে সমান তালেই খেলেছেন এবং সফলভাবেই খেলেছেন। কাজেই তাকে নিয়ে আলোচনা করতে হলে আমাদের রাজনীতিকে নিয়েই আলোচনা করতে হয়। এত ওঠে আসা উচিত সেই সব চরিত্রের নামও যারা নানা বাঁক পরিবর্তনে এরশাদের  সঙ্গে পা মিলিয়ে চলেছেন আবার সময় বুঝে সঠকে পড়েছেন। কারণ অপশাসকদের রাজনীতির ডোবাখানায়  এরাও কম দুর্গন্ধ ছড়াননি। সেনাশাসক হিসেবে গণতন্ত্র বা রাজীতিকে হত্যায় এরশাদ এবং তার পূর্বসূরি জিয়াউর রহমানের মধ্যে কোনো ফারাক নেই। এরশাদের এক অনুরাগী সাংবাদিক বলছেনÑ জিয়া হলেন নিষ্ঠুর জাতের সেনা শাসক, তবে এরশাদের মধ্যে সেই নিষ্ঠুরতার পরিমাণ অনেক কম!

এর কারণ, তার বিবেচনায় : এরশাদ একজন কবিও! হতে পারে, এটা পরিমাপের মাপকাঠি কি তা’ হয়তো রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা বলতে পারবেন, গবেষণাও হতে পারে। তবে ড্রেনের ডানদিকের পানি আর বামদিকের পানির মধ্যে কোনো ফারাক আছে বলে মনে করি না।

নব্বইয়ের দশকে এরশাদের শাসনে জর্জরিত ও তার পতনের আন্দোলনে যারা সক্রিয় ছিলেন তাদের অনেকেই এখনো রাজনীতিতে যেমন দৃশ্যমান, তেমনি দেশের অন্য জগতেও। একটা প্রশ্ন মাথায় বারবার ঘুরে যে, বিপুল গণঅভ্যুত্থানে এরশাদের পতন হলো তার পরেও গত প্রায় তিন দশক ধরে তিনি এতটা উজ্জ্বলভাবে নিজেকে রাজনীতিতে সক্রিয় বা প্রাসঙ্গিক রাখলেন কী করে? জবাব খুঁজতে গিয়ে দেখি : কিছুটা তার আঞ্চলিক জনপ্রিয়তা,  তবে অনেকটাই আমাদের ক্ষমতামুখী রাজনীতির বিচিত্র সমীকরণ। কিন্তু তার মৃত্যুর পর যেভাবে এরশাদ নায়ক হয়ে ওঠছেন,  যারা তাকে নায়ক বানাতে মুখ খুলছেন তা দেখে অনুমান করি; ক্ষমতার চূড়া থেকে ছিটকে পড়লেও হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সযতনে নিজের একটা বলয় তৈরি করতে পেরেছিলেন। যে বলয়টি দৃশ্যমানভাবে আমাদের রাজনীতি বা সমাজের অন্যায়, নীতিহীনতা, দুর্নীতি বা অমানবিকতার বিষয়ে সোচ্চার হলেও এরশাদের মতো একজনকে বুকে ধরে রাখতে দি¦ধা করছে না। এরশাদ নিজে যেমন বহুগামী ছিলেন তেমনি তার এই প্রিয়ভাজনদের চরিত্রও ফুলের মতোই পবিত্র’! কারণ এরা অন্তত এরশাদের বিষয়ে কোনো লুকোছাপা করেন না।

একজন ‘আপনি মোড়ল’ রাজনীতিক এরশাদের সঙ্গে পারিবারিক এবং খানাপিনার সম্পর্ক নিয়ে এমন ঢেকুর তুলেছেন যা দেখে ভিড়মি খেতে হয়। আরেক স্বঘোষিত নিরাপত্তা বিশ্লেষক তো এরশাদ দর্শনে তার বিমোহিত চিত্তের  আকুলতা তুলে ধরতে ভাষাই খুঁজে পাচ্ছিলেন না। অন্যসব উদাহরণ নাই বা তুলে ধরা হলো। গণ আন্দোলনে স্বৈরাচার এরশাদের পতনের পর প্রকাশিত গণঅভ্যুত্থানের ডায়েরিতে স্বৈরাচারী শাসকের সহযোগী হিসেবে প্রকাশিত তালিকায় যাদের নাম দেখছি তারা সবাই স্বনামখ্যাত এবং সুপরিচিত। তাদের সবাই কি রাজনীতি, কি ব্যবসা, কি প্রশাসন, কি নানা পেশাদার সংগঠনের অলিতে গলিতে দোর্দ- প্রতাপে আজও প্রতিষ্ঠিত। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে : যদি এরশাদ স্বৈরাচার হয় তাহলে তার এ সহযোগীদের পরিচয় কী? সব দোষ নন্দ ঘোষের? ঘোষের সহযোগীরা? বিস্ময়ের বিষয়;  স্বৈরাচার সমালোচনায় এরশাদ অস্পৃশ্য হলেও আমাদের সমাজ বা রাষ্ট্র তার সহযোগীদের সাদরে গ্রহণ করেছে। ধারণা করি, ক্ষমতায় না থেকেও রাজনীতিতে এরশাদের দীর্ঘমেয়াদে টিকে থাকার যে প্রাণবায়ু তার জোগান দিয়েছে তার এ প্রাক্তন সহযোগীরাই নতুনদের সঙ্গে মিশে। নিজেদের স্বার্থেই। এ দুর্বৃত্তদের কপাল ভালো, ছয় মৌসুমের এ দেশের মানুষ দ্রুত সব বিস্মৃত হয়।

সে জন্যই বলছিলাম এরশাদের ভালোমন্দ আলোচনা করতে হলে আমাদের গোটা রাজনীতি নিয়েই আলোচনা করতে হবে। সেই আলোচনায় এরশাদের সহযোগীদেরও আনতে হবে। তাহলেই আমাদের রাজনীতির ডোবাখানার আসল চেহারাটি বোঝা যাবে। সংবিধান লঙ্ঘনকারী একজন সেনা শাসক যখন রাজনীতিতে থিতু হতে চান তখন তিনি এমন বাহন খুঁজেন যার ওপর তিনি দাঁড়ানোর ভিত পান। সে জন্য তিনি ডানে বাঁয়ে তাকান, তার আহ্বানে ডানে বায়ের অনেকেই মাথানত করে পিঠটি বাড়িয়ে দেয়, তার ওপর দাঁড়িয়েই ভিত পায় অবৈধ শাসকদের রাজত্ব। কী জিয়াউর রহমান, কী হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ কেউ এই প্রক্রিয়ার ব্যতিক্রম করে ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত হননি। প্রভুর পতন হলেও; মাথা নত করে পিঠ পেতে দেওয়া এ জীবগুলো নানা কৌশলে নতুন প্রভুর পদতলে সমর্পণ করেন নিজেদের। কীভাবে যেন টিকেও যান। বিস্ময়কর হলেও সত্যি; এরাই আবার নতুন ঠিকানায় নতুন শব্দের কোলাহলে উচ্চকণ্ঠ হন নিজের অতীতকে ভুলে যেতে, ভুলিয়ে দিতে। বিস্ময়ে দেখি তারা সব লাজ লজ্জার মাথা খেয়ে এরা আবার নীতি নৈতিকতার কথা বলেন, বড় ক্ষমতাধর হয়ে যান। এদের প্রভু বদল হয় কিন্তু  স্বভাব বদল হয় না। এরশাদের এক সহযোগী বলছেন : এরশাদের  আদর্শ নিয়েই নাকি তারা আগামী দিনে পথ চলবেন। বিনীতভাবেই জিজ্ঞাসা করি; হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ‘আদর্শ’টা কী? রাজনীতিতে কী আদর্শ তিনি তার কর্মীদের সামনে রেখে গেছেন? তার একটা কাজই কি তাকে মূল্যায়নের জন্য যথেষ্ট নয়। কারও কোনো দাবি ছিল না; অথচ তিনি নিজ উদ্যোগে, এই রাষ্ট্রের চরিত্রটি পাল্টে দিয়েছেন। এটিতো মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক চেতনা ও দর্শনেরও বিরোধী। নয় কি? ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধতো হয়েছিল একটা অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গড়ে তোলার জন্যই। যিনি আমাদের রাষ্ট্রটিকে একটা বিশেষ সম্প্রদায়ের বলে চিহ্নিত করেন তিনি কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি? সংবিধানের অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি?

কষ্টের বিষয় হচ্ছে দেশের রাজনীতিতে এসব প্রশ্নের জবাব যাদের দেওয়ার কথা তারা শুধু মূক ও বধিরই নন, বরং তাদের বিপরীতমুখী আচরণ মানুষকে প্রচন্ড ভাবে হতাশ করে। এমনকি যে নীতিবাদী রাজনীতিক অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য এরশাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন সেই তিনিই যখন এরশাদের সঙ্গে একই সরকারে অংশ নেন তখন সাধারণ মানুষের হতাশা আরও বাড়ে। রাজনীতিতে নীতি নৈতিকতা নেই? এ প্রশ্নটিই বড় হয়ে দাঁড়ায়।  

রাজনীতিকে ব্যর্থ চিহ্নিত করেই অরাজনীতির ধারক হিসেবে ক্ষমতায় আসেন জিয়া বা এরশাদের মতো শাসকরা। এসেই শুরু করেন অপরাজনীতি। কিন্তু এ অরাজনীতির দর্শনধারী অপরাজনীতির ধারকদের হাত থেকে রাজনীতিকে রক্ষা করার দায়িত্ব যে রাজনীতিবিদদের তারাও নানা সমীকরণে আত্মসমর্পণ করেন এদের কাছে। অন্য পেশাজীবী সুযোগ সন্ধানীরা তো আছেনই। ফলে এ অপরাজনীতির ধারকরাই হয়ে ওঠেন রাজনীতির নায়ক। ইতিহাস বলে, এতে কিছু রাজনীতিবিদ, পেশাজীবী বা কোনো দলের সাময়িক প্রাপ্তি  হলেও তাতে দীর্ঘমেয়াদে  ক্ষতি হয় আসল রাজনীতির, দেশের।

প্রকৃত রাজনীতিবিদরা বিষয়টা বুঝেন না এমন নয়। উদ্বেগের কারণটি হচ্ছে : রাজনীতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, অরাজনীতির নায়করা যে অপরাজনীতির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন সেই ডোবাখানা থেকে রাজনীতিকে উদ্ধার করা না গেলে ভয়াবহ পরিণতি থেকে রাজনীতিকে রক্ষা করা যাবে না। একটি দেশের চালিকা শক্তি যে রাজনীতি সে রাজনীতিই যদি ধ্বংস হয়ে যায় তাহলে সেই দেশকে রক্ষা করবে কে?

দেশজুড়ে অপরিষ্কার ডোবাখানায় কচুরিপানা বেড়ে ওঠবেই, অসংখ্য মশার জন্ম হবেই, তারা ডেঙ্গু ছড়াবেই। সমাধান হলো; ডোবাখানা বন্ধ করা বা পরিষ্কার রাখা। তেমনি রাজনীতিতেও অরাজনীতির ডোবাখানা বন্ধ করা না গেলে সেখানে অপরাজনীতি ঠিকানা করে নেবেই, অপশাসকের অপশাসনে বিপর্যস্ত হবে সাধারণ মানুষ, দেশ ও জাতি। অপরাজনীতি আর অপশাসনের ডোবাখানা ধ্বংস করে রাজনীতির নায়ক হতে হবে প্রকৃত রাজনীতিবিদদেরই।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা