শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০১৯

থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা

আমাদের সময়ে ছাত্র রাজনীতি আর সংস্কৃতির আন্দোলন হাত ধরাধরি করে পথ চলেছে। সে সময় ছাত্র  সংগঠনের শিল্পীদের গাওয়া গানের সঙ্গে গলা মিলাতাম আমরাও। ‘থাকিলে ডোবা খানা, হবে কচুরিপানা/ বাঘে হরিণে খানা; একসাথে খাবে না / ও, হরি স্বভাবতো কখনো যাবে না।’

মহামারী আকারে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার পর সিটি পিতাদের নানা বচন শুনে গানটির কথা খুব মনে পড়ছিল। রাজধানীর অপরিচ্ছন্ন ডোবাখানাই এ মশককূলের নিরাপদ আশ্রয়স্থল; নাকি অকেজো মশার ওষুধ ঝুঁকির মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে অথবা নাগরিক অসচেতনতাই মুখ্য কারণ কি না সেই বিতর্ক চলছে এন্তার।

এই চিন্তার মধ্যেই হঠাৎ করে রাজনীতির ডেবাখানার উথাল পাতাল ঢেউ দেখা গেল বহুল আলোচিত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যু এবং তার আগে পরের ঘটনায়। আমাদের সংস্কৃতিতে মৃতমানুষকে নিয়ে খারাপ সমালোচনার চল নেই। কারণ ভালো মন্দের ঊর্ধ্বে যিনি চলে গেছেন তাকে নিয়ে যত কম বলা যায় ততই ভালো। কিন্তু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে নিয়ে আলোচনা যতটা তাকে নিয়ে না, তার চাইতে বেশি তাকে ঘিরে যে রাজনীতি তাকে নিয়েই। অস্বীকার করার  উপায় নেই,  আমাদের  রাজনীতিতে এরশাদ নিজেকে প্রাসঙ্গিক করে রেখেছিলেন মৃত্যুর দিন পর্যন্ত। তাকে নিয়ে বড় রাজনৈতিক দলগুলো যেমন খেলেছে তেমনি তিনিও বড় দলগুলোকে নিয়ে সমান তালেই খেলেছেন এবং সফলভাবেই খেলেছেন। কাজেই তাকে নিয়ে আলোচনা করতে হলে আমাদের রাজনীতিকে নিয়েই আলোচনা করতে হয়। এত ওঠে আসা উচিত সেই সব চরিত্রের নামও যারা নানা বাঁক পরিবর্তনে এরশাদের  সঙ্গে পা মিলিয়ে চলেছেন আবার সময় বুঝে সঠকে পড়েছেন। কারণ অপশাসকদের রাজনীতির ডোবাখানায়  এরাও কম দুর্গন্ধ ছড়াননি। সেনাশাসক হিসেবে গণতন্ত্র বা রাজীতিকে হত্যায় এরশাদ এবং তার পূর্বসূরি জিয়াউর রহমানের মধ্যে কোনো ফারাক নেই। এরশাদের এক অনুরাগী সাংবাদিক বলছেনÑ জিয়া হলেন নিষ্ঠুর জাতের সেনা শাসক, তবে এরশাদের মধ্যে সেই নিষ্ঠুরতার পরিমাণ অনেক কম!

এর কারণ, তার বিবেচনায় : এরশাদ একজন কবিও! হতে পারে, এটা পরিমাপের মাপকাঠি কি তা’ হয়তো রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা বলতে পারবেন, গবেষণাও হতে পারে। তবে ড্রেনের ডানদিকের পানি আর বামদিকের পানির মধ্যে কোনো ফারাক আছে বলে মনে করি না।

নব্বইয়ের দশকে এরশাদের শাসনে জর্জরিত ও তার পতনের আন্দোলনে যারা সক্রিয় ছিলেন তাদের অনেকেই এখনো রাজনীতিতে যেমন দৃশ্যমান, তেমনি দেশের অন্য জগতেও। একটা প্রশ্ন মাথায় বারবার ঘুরে যে, বিপুল গণঅভ্যুত্থানে এরশাদের পতন হলো তার পরেও গত প্রায় তিন দশক ধরে তিনি এতটা উজ্জ্বলভাবে নিজেকে রাজনীতিতে সক্রিয় বা প্রাসঙ্গিক রাখলেন কী করে? জবাব খুঁজতে গিয়ে দেখি : কিছুটা তার আঞ্চলিক জনপ্রিয়তা,  তবে অনেকটাই আমাদের ক্ষমতামুখী রাজনীতির বিচিত্র সমীকরণ। কিন্তু তার মৃত্যুর পর যেভাবে এরশাদ নায়ক হয়ে ওঠছেন,  যারা তাকে নায়ক বানাতে মুখ খুলছেন তা দেখে অনুমান করি; ক্ষমতার চূড়া থেকে ছিটকে পড়লেও হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সযতনে নিজের একটা বলয় তৈরি করতে পেরেছিলেন। যে বলয়টি দৃশ্যমানভাবে আমাদের রাজনীতি বা সমাজের অন্যায়, নীতিহীনতা, দুর্নীতি বা অমানবিকতার বিষয়ে সোচ্চার হলেও এরশাদের মতো একজনকে বুকে ধরে রাখতে দি¦ধা করছে না। এরশাদ নিজে যেমন বহুগামী ছিলেন তেমনি তার এই প্রিয়ভাজনদের চরিত্রও ফুলের মতোই পবিত্র’! কারণ এরা অন্তত এরশাদের বিষয়ে কোনো লুকোছাপা করেন না।

একজন ‘আপনি মোড়ল’ রাজনীতিক এরশাদের সঙ্গে পারিবারিক এবং খানাপিনার সম্পর্ক নিয়ে এমন ঢেকুর তুলেছেন যা দেখে ভিড়মি খেতে হয়। আরেক স্বঘোষিত নিরাপত্তা বিশ্লেষক তো এরশাদ দর্শনে তার বিমোহিত চিত্তের  আকুলতা তুলে ধরতে ভাষাই খুঁজে পাচ্ছিলেন না। অন্যসব উদাহরণ নাই বা তুলে ধরা হলো। গণ আন্দোলনে স্বৈরাচার এরশাদের পতনের পর প্রকাশিত গণঅভ্যুত্থানের ডায়েরিতে স্বৈরাচারী শাসকের সহযোগী হিসেবে প্রকাশিত তালিকায় যাদের নাম দেখছি তারা সবাই স্বনামখ্যাত এবং সুপরিচিত। তাদের সবাই কি রাজনীতি, কি ব্যবসা, কি প্রশাসন, কি নানা পেশাদার সংগঠনের অলিতে গলিতে দোর্দ- প্রতাপে আজও প্রতিষ্ঠিত। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে : যদি এরশাদ স্বৈরাচার হয় তাহলে তার এ সহযোগীদের পরিচয় কী? সব দোষ নন্দ ঘোষের? ঘোষের সহযোগীরা? বিস্ময়ের বিষয়;  স্বৈরাচার সমালোচনায় এরশাদ অস্পৃশ্য হলেও আমাদের সমাজ বা রাষ্ট্র তার সহযোগীদের সাদরে গ্রহণ করেছে। ধারণা করি, ক্ষমতায় না থেকেও রাজনীতিতে এরশাদের দীর্ঘমেয়াদে টিকে থাকার যে প্রাণবায়ু তার জোগান দিয়েছে তার এ প্রাক্তন সহযোগীরাই নতুনদের সঙ্গে মিশে। নিজেদের স্বার্থেই। এ দুর্বৃত্তদের কপাল ভালো, ছয় মৌসুমের এ দেশের মানুষ দ্রুত সব বিস্মৃত হয়।

সে জন্যই বলছিলাম এরশাদের ভালোমন্দ আলোচনা করতে হলে আমাদের গোটা রাজনীতি নিয়েই আলোচনা করতে হবে। সেই আলোচনায় এরশাদের সহযোগীদেরও আনতে হবে। তাহলেই আমাদের রাজনীতির ডোবাখানার আসল চেহারাটি বোঝা যাবে। সংবিধান লঙ্ঘনকারী একজন সেনা শাসক যখন রাজনীতিতে থিতু হতে চান তখন তিনি এমন বাহন খুঁজেন যার ওপর তিনি দাঁড়ানোর ভিত পান। সে জন্য তিনি ডানে বাঁয়ে তাকান, তার আহ্বানে ডানে বায়ের অনেকেই মাথানত করে পিঠটি বাড়িয়ে দেয়, তার ওপর দাঁড়িয়েই ভিত পায় অবৈধ শাসকদের রাজত্ব। কী জিয়াউর রহমান, কী হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ কেউ এই প্রক্রিয়ার ব্যতিক্রম করে ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত হননি। প্রভুর পতন হলেও; মাথা নত করে পিঠ পেতে দেওয়া এ জীবগুলো নানা কৌশলে নতুন প্রভুর পদতলে সমর্পণ করেন নিজেদের। কীভাবে যেন টিকেও যান। বিস্ময়কর হলেও সত্যি; এরাই আবার নতুন ঠিকানায় নতুন শব্দের কোলাহলে উচ্চকণ্ঠ হন নিজের অতীতকে ভুলে যেতে, ভুলিয়ে দিতে। বিস্ময়ে দেখি তারা সব লাজ লজ্জার মাথা খেয়ে এরা আবার নীতি নৈতিকতার কথা বলেন, বড় ক্ষমতাধর হয়ে যান। এদের প্রভু বদল হয় কিন্তু  স্বভাব বদল হয় না। এরশাদের এক সহযোগী বলছেন : এরশাদের  আদর্শ নিয়েই নাকি তারা আগামী দিনে পথ চলবেন। বিনীতভাবেই জিজ্ঞাসা করি; হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ‘আদর্শ’টা কী? রাজনীতিতে কী আদর্শ তিনি তার কর্মীদের সামনে রেখে গেছেন? তার একটা কাজই কি তাকে মূল্যায়নের জন্য যথেষ্ট নয়। কারও কোনো দাবি ছিল না; অথচ তিনি নিজ উদ্যোগে, এই রাষ্ট্রের চরিত্রটি পাল্টে দিয়েছেন। এটিতো মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক চেতনা ও দর্শনেরও বিরোধী। নয় কি? ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধতো হয়েছিল একটা অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গড়ে তোলার জন্যই। যিনি আমাদের রাষ্ট্রটিকে একটা বিশেষ সম্প্রদায়ের বলে চিহ্নিত করেন তিনি কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি? সংবিধানের অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি?

কষ্টের বিষয় হচ্ছে দেশের রাজনীতিতে এসব প্রশ্নের জবাব যাদের দেওয়ার কথা তারা শুধু মূক ও বধিরই নন, বরং তাদের বিপরীতমুখী আচরণ মানুষকে প্রচন্ড ভাবে হতাশ করে। এমনকি যে নীতিবাদী রাজনীতিক অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য এরশাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন সেই তিনিই যখন এরশাদের সঙ্গে একই সরকারে অংশ নেন তখন সাধারণ মানুষের হতাশা আরও বাড়ে। রাজনীতিতে নীতি নৈতিকতা নেই? এ প্রশ্নটিই বড় হয়ে দাঁড়ায়।  

রাজনীতিকে ব্যর্থ চিহ্নিত করেই অরাজনীতির ধারক হিসেবে ক্ষমতায় আসেন জিয়া বা এরশাদের মতো শাসকরা। এসেই শুরু করেন অপরাজনীতি। কিন্তু এ অরাজনীতির দর্শনধারী অপরাজনীতির ধারকদের হাত থেকে রাজনীতিকে রক্ষা করার দায়িত্ব যে রাজনীতিবিদদের তারাও নানা সমীকরণে আত্মসমর্পণ করেন এদের কাছে। অন্য পেশাজীবী সুযোগ সন্ধানীরা তো আছেনই। ফলে এ অপরাজনীতির ধারকরাই হয়ে ওঠেন রাজনীতির নায়ক। ইতিহাস বলে, এতে কিছু রাজনীতিবিদ, পেশাজীবী বা কোনো দলের সাময়িক প্রাপ্তি  হলেও তাতে দীর্ঘমেয়াদে  ক্ষতি হয় আসল রাজনীতির, দেশের।

প্রকৃত রাজনীতিবিদরা বিষয়টা বুঝেন না এমন নয়। উদ্বেগের কারণটি হচ্ছে : রাজনীতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, অরাজনীতির নায়করা যে অপরাজনীতির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন সেই ডোবাখানা থেকে রাজনীতিকে উদ্ধার করা না গেলে ভয়াবহ পরিণতি থেকে রাজনীতিকে রক্ষা করা যাবে না। একটি দেশের চালিকা শক্তি যে রাজনীতি সে রাজনীতিই যদি ধ্বংস হয়ে যায় তাহলে সেই দেশকে রক্ষা করবে কে?

দেশজুড়ে অপরিষ্কার ডোবাখানায় কচুরিপানা বেড়ে ওঠবেই, অসংখ্য মশার জন্ম হবেই, তারা ডেঙ্গু ছড়াবেই। সমাধান হলো; ডোবাখানা বন্ধ করা বা পরিষ্কার রাখা। তেমনি রাজনীতিতেও অরাজনীতির ডোবাখানা বন্ধ করা না গেলে সেখানে অপরাজনীতি ঠিকানা করে নেবেই, অপশাসকের অপশাসনে বিপর্যস্ত হবে সাধারণ মানুষ, দেশ ও জাতি। অপরাজনীতি আর অপশাসনের ডোবাখানা ধ্বংস করে রাজনীতির নায়ক হতে হবে প্রকৃত রাজনীতিবিদদেরই।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা