শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বিক্রম নেই?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বিক্রম নেই?

পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব ৩৮৪,৪০০ কিলোমিটার। ভারতের চন্দ্রযান ২ প্রকল্প চাঁদে পৌঁছোনোর ২.১ কিলোমিটার আগে বিকল হয়ে যায়। তাহলে ইসরো যা বলছে, যে, এই প্রকল্প ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ সফল, এটা কি ঠিক? তাহলে কি মাত্র ৫ বা ১০ শতাংশ বাকি ছিল চূড়ান্ত সফল হওয়ার? শেষ ২.১ কিলোমিটার বিক্রমের সমগ্র যাত্রাপথের মাত্র ০.০০০৬ শতাংশ। সেটিই বাকি ছিল, সুতরাং ব্যর্থতার অনুপাতও কি ০.০০০৬ শতাংশ? ধরা যাক, তোমাকে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহে গিয়ে একটি জায়গায় ১৪ দিন থেকে অত্যন্ত জরুরি কিছু কাজ করার দায়িত্ব দেওয়া হল। এখন তুমি যদি ময়মনসিংহে পৌঁছার আগে ত্রিশালের কাছে এসে পা ভেঙে বসে থাকো, ময়মনসিংহে যদি যেতেই না পারো, যে জায়গায় গিয়ে কাজ করার কথা, সে জায়গায় যেতেই না পারো, কাজটাই করতে না পারো, তাহলে তোমার প্রকল্প ৯০-৯৫ শতাংশ কী করে সফল হয়? তোমাকে যদি পাঠানো হতো ঢাকা থেকে ময়মনসিংহে শুধু ভ্রমণ করতে, তাহলে ত্রিশাল পর্যন্ত গিয়ে থেমে পড়লে বলা যেতে পারতো তুমি ৯০ বা ৯৫ ভাগ সফল। কিন্তু তোমাকে তো একটা কাজের জন্য পাঠানো হয়েছে, যে কাজটি তুমি করতেই পারোনি, সেই কাজ শুধু অনেকটা যাত্রা সম্পন্ন করেছো বলে ৯৫ ভাগ সফল এটা বলা মানুষকে বোকা বানানো ছাড়া আর কিছু নয়।

বিক্রম গেল কোথায়? খোঁজ চলছে। কেউ কেউ অনুমান করেছে বিক্রম হয়তো মুখ থুবড়ে পড়েছে চাঁদের মাটিতে, এন্টেনা মাটিতে গেঁথে গেছে। অথবা মুখ থুবড়ে পড়েনি, কিন্তু এন্টেনা নষ্ট হয়ে গেছে কোনও কারণে, তাই অরবিটারকে কিছু জানাতে পারছে না। হয়তো সোলার প্যানেল নষ্ট হয়ে গেছে, শক্তি নেই যোগাযোগের। কত কিছুই হতে পারে। চাঁদ থেকে মাত্র ৩৩৫ মিটার দূরে থাকার সময়ই ইসরোর সঙ্গে বিক্রমের সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এর কারণ যা অনুমান করা হচ্ছে, তা হলো, আলতো করে মাটিতে পড়ার বদলে বিক্রম পড়েছে জোরে। জোরে পড়লে যা হয় ভেঙে যায়, ও নষ্ট হয়ে যায়। সম্ভবত তাই হয়েছে। তড়িৎচৌম্বক তরঙ্গের মাধ্যমে এখন চেষ্টা চলছে বিক্রমের সঙ্গে যোগাযোগ করার, অরবিটার থেকে ডাকা হচ্ছে বিক্রমকে, কিন্তু বিক্রম সাড়া দিচ্ছে না। বিক্রমের আয়ু মাত্র ১৪ দিন। ৩ দিন পার হয়ে গেছে। বাকি দিনগুলোয় যে সাড়া দেবে, এমন মনে হচ্ছে না। তাহলে মানতে কষ্ট হলেও এ কথা সত্য যে, দ্বিতীয় চন্দ্রযান প্রকল্প বিফলে গিয়েছে। ৯৭৮ কোটি টাকা মহাকাশে গেল। মহাসমুদ্রে যাওয়া আর মহাকাশে যাওয়া একই কথা।

এটা ঠিক, এই উপমহাদেশ থেকে একমাত্র ভারতেরই ক্ষমতা আছে মহাকাশে যান পাঠানোর। প্রতিবেশী কোনও দেশই এই যোগ্যতা অর্জন করেনি। ভারত আজ না পারলেও কাল পারবে। কিন্তু তারপরও প্রশ্ন থেকে যায়, যদি বিশ্বাসই করি মহাকাশে কোনও দেশভেদ নেই, তাহলে কেন মহাকাশের প্রকল্পগুলো সব দেশ মিলে করে না? আমেরিকার নাসা, রাশিয়ার রসকসমস, কানাডার সিএসএ, জাপানের জেএএক্সএ, ইউরোপের ইএসএ, চীনের সিএনএসএ, ভারতের ইসরো, সক্কলের তো পরস্পরকে সহযোগিতা করা উচিত, অথবা বিভিন্ন দেশের মহাকাশ বিজ্ঞানী একত্র হয়ে মহাকাশে যা আবিষ্কার করার করুন। জাতীয়তার অহংকার মহাকাশে যত কম খাটানো যায়, ততই মঙ্গল।

চন্দ্রযান ২ পৃথিবী ছাড়ার পর একটি কার্টুন ছাপা হয়েছিল ভারতের এক পত্রিকায়। ভারতের অনেক মানুষ ভুগছে খাবার জলের অভাবে। মাইলের পর মাইল পেরোতে হয় শুধু এক কলস জল আনার জন্য। জলের কোনও চিহ্ন নেই কিছু এলাকায়। সেই জলহীন খাঁ খাঁ প্রান্তরে দাঁড়িয়ে এক লোক বলছে ‘চাঁদে জল আছে কিনা দেখতে গেছে, তার চেয়ে এই জায়গাটায় দেখতে পারতো জল আছে কিনা’। গায়ে চাবুক পড়া মন্তব্য। তোমার দেশেই যখন মানুষ ভুগছে জলের অভাবে, তুমি চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে জল খুঁজতে গেছ প্রায় এক হাজার কোটি টাকা খরচ করে। এই টাকায় তো জলের অভাবে যারা ভুগছে তাদের জলের অভাব ঘুচতো। ভারতে বাহান্নো কোটির চেয়ে বেশি লোক খোলা মাঠে মলত্যাগ করে। প্রচুর রোগ বালাই অপরিষ্কার জল থেকে, আর অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ থেকে আসে। সবার জন্য টয়লেটও বানিয়ে দেওয়া যেত ওই টাকায়।

দারিদ্র্য আছে বলে বিজ্ঞানের আবিষ্কার পিছিয়ে থাকবে কেন? কিন্তু আবিষ্কারের দায়িত্ব নিজের কাঁধে না নিয়ে অন্য সবার সঙ্গে ভাগ করাই কি শ্রেয় নয়? রাশিয়ার ইউরি গ্যাগারিন প্রথম মহাকাশে ঘুরে আসার পর মহাকাশ জয় করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিল আমেরিকা। সেই অহংকারের প্রতিযোগিতায় এক এক করে আমেরিকার কত যে প্রতিভাবান নভোচারীকে দুর্ঘটনায় প্রাণ দিতে হয়েছে। রাশিয়া মহাকাশ ভ্রমণ করেছে, আমেরিকা না করলে অহংকার কোথায় থাকে! এই ‘ন্যাশনাল প্রাইড’ই এখন বড় সমস্যা। অন্য দেশে পারমাণবিক অস্ত্র আছে, আমারও চাই। অন্য দেশ চাঁদের মাটি পরীক্ষা করে চাঁদে জল আছে কিনা দেখতে গেছে, আমিও যাবো। এই শিশুতোষ অহংকার দিন দিন বাড়ছে। চীনে গণতন্ত্র নেই, মানুষের বাকস্বাধীনতা নেই, কিন্তু চীন বিজ্ঞানে বিশাল অগ্রগতি দেখাবে। ভারতইবা পিছিয়ে থাকবে কেন। ভারতে সবার অন্ন নেই, বস্ত্র নেই, বাসস্থান নেই, সবার শিক্ষা নেই, স্বাস্থ্য নেই। এগুলো ঘরের ব্যাপার, বাইরে থেকে দেখা যায় না। কিন্তু মহাকাশে ঘুড়ি ওড়ালে সকলে দেখতে পাবে। সকলকে দেখানোই কি মূল কথা? সকলে যেন হাততালি দেয়। হাততালি দিলেই কি গণতন্ত্র না থাকা, বাকস্বাধীনতা না থাকা, দারিদ্র্য থাকা, গৃহহীনতা, খাদ্যহীনতা, বস্ত্রহীনতা থাকার সব দোষ মানুষ ক্ষমা করে দেয়?

আমি বিজ্ঞানের পক্ষে। বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কারের পক্ষে। মানুষ প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে এই সৌর জগতের বাইরে কোনও গ্রহে মানুষকে চলে যেতে হবে। সৌর জগতের ভিতরে অন্য কোনও গ্রহে কী করে পাড়ি দেওয়া যায়, সে গবেষণা চলছে। সেই গবেষণা যেন দেশভিত্তিক না হয়। সব দেশ মিলে সেই গবেষণা করুক। সব দেশ মিলে রকেট ছাড়ুক। সব দেশ মিলেই সৌর জগতের বাইরে কোনও সৌর জগৎ আবিষ্কার করুক। সেই নতুন সৌর জগতে কী করে পাড়ি দেওয়া যায়, তা নিয়ে গবেষণা করুক। সায়েন্স ফিকশানকে সায়েন্স ফ্যাক্ট করার চেষ্টা চলুক। একা করলে যতটুকু সাফল্যের সম্ভাবনা, সবাই মিলে করলে সাফল্যের সম্ভাবনা তার চেয়ে নিশ্চয়ই বেশি। বিক্রম বা বীরত্ব একার মেধায় যত, তার চেয়ে বেশি সম্মিলিত মেধায়। কিন্তু মানুষ যদি হিংসে দ্বেষ অন্যায় অত্যাচার মারামারি খুনোখুনিতে ব্যস্ত, যদি দারিদ্র্য, হতাশা, লোভ, লালসা আর কুৎসিত করুণ মানবেতর জীবনকে সুখ-শান্তি, স্বাধীনতা, স্বাচ্ছন্দ্য, ভালোবাসা-মমতাময় জীবনে উত্তীর্ণ না করতে পারে, তবে কী প্রয়োজন এই প্রজাতিকে অন্য গ্রহে বা উপগ্রহে স্থানাস্তরিত করে টিকিয়ে রাখার? এই অক্ষম অপদার্থ অযোগ্য প্রজাতির তো বিলুপ্ত হয়ে যাওয়াই ভালো।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন