শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বিক্রম নেই?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বিক্রম নেই?

পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব ৩৮৪,৪০০ কিলোমিটার। ভারতের চন্দ্রযান ২ প্রকল্প চাঁদে পৌঁছোনোর ২.১ কিলোমিটার আগে বিকল হয়ে যায়। তাহলে ইসরো যা বলছে, যে, এই প্রকল্প ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ সফল, এটা কি ঠিক? তাহলে কি মাত্র ৫ বা ১০ শতাংশ বাকি ছিল চূড়ান্ত সফল হওয়ার? শেষ ২.১ কিলোমিটার বিক্রমের সমগ্র যাত্রাপথের মাত্র ০.০০০৬ শতাংশ। সেটিই বাকি ছিল, সুতরাং ব্যর্থতার অনুপাতও কি ০.০০০৬ শতাংশ? ধরা যাক, তোমাকে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহে গিয়ে একটি জায়গায় ১৪ দিন থেকে অত্যন্ত জরুরি কিছু কাজ করার দায়িত্ব দেওয়া হল। এখন তুমি যদি ময়মনসিংহে পৌঁছার আগে ত্রিশালের কাছে এসে পা ভেঙে বসে থাকো, ময়মনসিংহে যদি যেতেই না পারো, যে জায়গায় গিয়ে কাজ করার কথা, সে জায়গায় যেতেই না পারো, কাজটাই করতে না পারো, তাহলে তোমার প্রকল্প ৯০-৯৫ শতাংশ কী করে সফল হয়? তোমাকে যদি পাঠানো হতো ঢাকা থেকে ময়মনসিংহে শুধু ভ্রমণ করতে, তাহলে ত্রিশাল পর্যন্ত গিয়ে থেমে পড়লে বলা যেতে পারতো তুমি ৯০ বা ৯৫ ভাগ সফল। কিন্তু তোমাকে তো একটা কাজের জন্য পাঠানো হয়েছে, যে কাজটি তুমি করতেই পারোনি, সেই কাজ শুধু অনেকটা যাত্রা সম্পন্ন করেছো বলে ৯৫ ভাগ সফল এটা বলা মানুষকে বোকা বানানো ছাড়া আর কিছু নয়।

বিক্রম গেল কোথায়? খোঁজ চলছে। কেউ কেউ অনুমান করেছে বিক্রম হয়তো মুখ থুবড়ে পড়েছে চাঁদের মাটিতে, এন্টেনা মাটিতে গেঁথে গেছে। অথবা মুখ থুবড়ে পড়েনি, কিন্তু এন্টেনা নষ্ট হয়ে গেছে কোনও কারণে, তাই অরবিটারকে কিছু জানাতে পারছে না। হয়তো সোলার প্যানেল নষ্ট হয়ে গেছে, শক্তি নেই যোগাযোগের। কত কিছুই হতে পারে। চাঁদ থেকে মাত্র ৩৩৫ মিটার দূরে থাকার সময়ই ইসরোর সঙ্গে বিক্রমের সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এর কারণ যা অনুমান করা হচ্ছে, তা হলো, আলতো করে মাটিতে পড়ার বদলে বিক্রম পড়েছে জোরে। জোরে পড়লে যা হয় ভেঙে যায়, ও নষ্ট হয়ে যায়। সম্ভবত তাই হয়েছে। তড়িৎচৌম্বক তরঙ্গের মাধ্যমে এখন চেষ্টা চলছে বিক্রমের সঙ্গে যোগাযোগ করার, অরবিটার থেকে ডাকা হচ্ছে বিক্রমকে, কিন্তু বিক্রম সাড়া দিচ্ছে না। বিক্রমের আয়ু মাত্র ১৪ দিন। ৩ দিন পার হয়ে গেছে। বাকি দিনগুলোয় যে সাড়া দেবে, এমন মনে হচ্ছে না। তাহলে মানতে কষ্ট হলেও এ কথা সত্য যে, দ্বিতীয় চন্দ্রযান প্রকল্প বিফলে গিয়েছে। ৯৭৮ কোটি টাকা মহাকাশে গেল। মহাসমুদ্রে যাওয়া আর মহাকাশে যাওয়া একই কথা।

এটা ঠিক, এই উপমহাদেশ থেকে একমাত্র ভারতেরই ক্ষমতা আছে মহাকাশে যান পাঠানোর। প্রতিবেশী কোনও দেশই এই যোগ্যতা অর্জন করেনি। ভারত আজ না পারলেও কাল পারবে। কিন্তু তারপরও প্রশ্ন থেকে যায়, যদি বিশ্বাসই করি মহাকাশে কোনও দেশভেদ নেই, তাহলে কেন মহাকাশের প্রকল্পগুলো সব দেশ মিলে করে না? আমেরিকার নাসা, রাশিয়ার রসকসমস, কানাডার সিএসএ, জাপানের জেএএক্সএ, ইউরোপের ইএসএ, চীনের সিএনএসএ, ভারতের ইসরো, সক্কলের তো পরস্পরকে সহযোগিতা করা উচিত, অথবা বিভিন্ন দেশের মহাকাশ বিজ্ঞানী একত্র হয়ে মহাকাশে যা আবিষ্কার করার করুন। জাতীয়তার অহংকার মহাকাশে যত কম খাটানো যায়, ততই মঙ্গল।

চন্দ্রযান ২ পৃথিবী ছাড়ার পর একটি কার্টুন ছাপা হয়েছিল ভারতের এক পত্রিকায়। ভারতের অনেক মানুষ ভুগছে খাবার জলের অভাবে। মাইলের পর মাইল পেরোতে হয় শুধু এক কলস জল আনার জন্য। জলের কোনও চিহ্ন নেই কিছু এলাকায়। সেই জলহীন খাঁ খাঁ প্রান্তরে দাঁড়িয়ে এক লোক বলছে ‘চাঁদে জল আছে কিনা দেখতে গেছে, তার চেয়ে এই জায়গাটায় দেখতে পারতো জল আছে কিনা’। গায়ে চাবুক পড়া মন্তব্য। তোমার দেশেই যখন মানুষ ভুগছে জলের অভাবে, তুমি চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে জল খুঁজতে গেছ প্রায় এক হাজার কোটি টাকা খরচ করে। এই টাকায় তো জলের অভাবে যারা ভুগছে তাদের জলের অভাব ঘুচতো। ভারতে বাহান্নো কোটির চেয়ে বেশি লোক খোলা মাঠে মলত্যাগ করে। প্রচুর রোগ বালাই অপরিষ্কার জল থেকে, আর অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ থেকে আসে। সবার জন্য টয়লেটও বানিয়ে দেওয়া যেত ওই টাকায়।

দারিদ্র্য আছে বলে বিজ্ঞানের আবিষ্কার পিছিয়ে থাকবে কেন? কিন্তু আবিষ্কারের দায়িত্ব নিজের কাঁধে না নিয়ে অন্য সবার সঙ্গে ভাগ করাই কি শ্রেয় নয়? রাশিয়ার ইউরি গ্যাগারিন প্রথম মহাকাশে ঘুরে আসার পর মহাকাশ জয় করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিল আমেরিকা। সেই অহংকারের প্রতিযোগিতায় এক এক করে আমেরিকার কত যে প্রতিভাবান নভোচারীকে দুর্ঘটনায় প্রাণ দিতে হয়েছে। রাশিয়া মহাকাশ ভ্রমণ করেছে, আমেরিকা না করলে অহংকার কোথায় থাকে! এই ‘ন্যাশনাল প্রাইড’ই এখন বড় সমস্যা। অন্য দেশে পারমাণবিক অস্ত্র আছে, আমারও চাই। অন্য দেশ চাঁদের মাটি পরীক্ষা করে চাঁদে জল আছে কিনা দেখতে গেছে, আমিও যাবো। এই শিশুতোষ অহংকার দিন দিন বাড়ছে। চীনে গণতন্ত্র নেই, মানুষের বাকস্বাধীনতা নেই, কিন্তু চীন বিজ্ঞানে বিশাল অগ্রগতি দেখাবে। ভারতইবা পিছিয়ে থাকবে কেন। ভারতে সবার অন্ন নেই, বস্ত্র নেই, বাসস্থান নেই, সবার শিক্ষা নেই, স্বাস্থ্য নেই। এগুলো ঘরের ব্যাপার, বাইরে থেকে দেখা যায় না। কিন্তু মহাকাশে ঘুড়ি ওড়ালে সকলে দেখতে পাবে। সকলকে দেখানোই কি মূল কথা? সকলে যেন হাততালি দেয়। হাততালি দিলেই কি গণতন্ত্র না থাকা, বাকস্বাধীনতা না থাকা, দারিদ্র্য থাকা, গৃহহীনতা, খাদ্যহীনতা, বস্ত্রহীনতা থাকার সব দোষ মানুষ ক্ষমা করে দেয়?

আমি বিজ্ঞানের পক্ষে। বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কারের পক্ষে। মানুষ প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে এই সৌর জগতের বাইরে কোনও গ্রহে মানুষকে চলে যেতে হবে। সৌর জগতের ভিতরে অন্য কোনও গ্রহে কী করে পাড়ি দেওয়া যায়, সে গবেষণা চলছে। সেই গবেষণা যেন দেশভিত্তিক না হয়। সব দেশ মিলে সেই গবেষণা করুক। সব দেশ মিলে রকেট ছাড়ুক। সব দেশ মিলেই সৌর জগতের বাইরে কোনও সৌর জগৎ আবিষ্কার করুক। সেই নতুন সৌর জগতে কী করে পাড়ি দেওয়া যায়, তা নিয়ে গবেষণা করুক। সায়েন্স ফিকশানকে সায়েন্স ফ্যাক্ট করার চেষ্টা চলুক। একা করলে যতটুকু সাফল্যের সম্ভাবনা, সবাই মিলে করলে সাফল্যের সম্ভাবনা তার চেয়ে নিশ্চয়ই বেশি। বিক্রম বা বীরত্ব একার মেধায় যত, তার চেয়ে বেশি সম্মিলিত মেধায়। কিন্তু মানুষ যদি হিংসে দ্বেষ অন্যায় অত্যাচার মারামারি খুনোখুনিতে ব্যস্ত, যদি দারিদ্র্য, হতাশা, লোভ, লালসা আর কুৎসিত করুণ মানবেতর জীবনকে সুখ-শান্তি, স্বাধীনতা, স্বাচ্ছন্দ্য, ভালোবাসা-মমতাময় জীবনে উত্তীর্ণ না করতে পারে, তবে কী প্রয়োজন এই প্রজাতিকে অন্য গ্রহে বা উপগ্রহে স্থানাস্তরিত করে টিকিয়ে রাখার? এই অক্ষম অপদার্থ অযোগ্য প্রজাতির তো বিলুপ্ত হয়ে যাওয়াই ভালো।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
ফের আইনি ঝামেলায় জড়ালেন সালমান খান
ফের আইনি ঝামেলায় জড়ালেন সালমান খান

১ মিনিট আগে | শোবিজ

বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের জন্য সুখবর
বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের জন্য সুখবর

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার দল থেকে বাদ পড়ছেন মার্টিনেজ!
আর্জেন্টিনার দল থেকে বাদ পড়ছেন মার্টিনেজ!

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হালদা নদীকে ‘মৎস্য হেরিটেজ’ ঘোষণা
হালদা নদীকে ‘মৎস্য হেরিটেজ’ ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই শুরু তিস্তা প্রকল্পের কাজ: আসিফ মাহমুদ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই শুরু তিস্তা প্রকল্পের কাজ: আসিফ মাহমুদ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে সুদানের গৃহযুদ্ধ: জাতিসংঘ
নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে সুদানের গৃহযুদ্ধ: জাতিসংঘ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তিস্তা থেকে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, দর্শনার্থীর ঢল
তিস্তা থেকে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, দর্শনার্থীর ঢল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউনিসেফ প্রতিনিধির সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইউনিসেফ প্রতিনিধির সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মহালছড়িতে আগুনে পুড়ে ছাই ১৮ দোকান
মহালছড়িতে আগুনে পুড়ে ছাই ১৮ দোকান

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপিতে ৮ সহকারী পুলিশ কমিশনারের পদায়ন
ডিএমপিতে ৮ সহকারী পুলিশ কমিশনারের পদায়ন

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০৩০ সালে অবসরে যাবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন
২০৩০ সালে অবসরে যাবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৭ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৭ ঝুট গুদাম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'
'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭
দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য