শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বিক্রম নেই?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বিক্রম নেই?

পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব ৩৮৪,৪০০ কিলোমিটার। ভারতের চন্দ্রযান ২ প্রকল্প চাঁদে পৌঁছোনোর ২.১ কিলোমিটার আগে বিকল হয়ে যায়। তাহলে ইসরো যা বলছে, যে, এই প্রকল্প ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ সফল, এটা কি ঠিক? তাহলে কি মাত্র ৫ বা ১০ শতাংশ বাকি ছিল চূড়ান্ত সফল হওয়ার? শেষ ২.১ কিলোমিটার বিক্রমের সমগ্র যাত্রাপথের মাত্র ০.০০০৬ শতাংশ। সেটিই বাকি ছিল, সুতরাং ব্যর্থতার অনুপাতও কি ০.০০০৬ শতাংশ? ধরা যাক, তোমাকে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহে গিয়ে একটি জায়গায় ১৪ দিন থেকে অত্যন্ত জরুরি কিছু কাজ করার দায়িত্ব দেওয়া হল। এখন তুমি যদি ময়মনসিংহে পৌঁছার আগে ত্রিশালের কাছে এসে পা ভেঙে বসে থাকো, ময়মনসিংহে যদি যেতেই না পারো, যে জায়গায় গিয়ে কাজ করার কথা, সে জায়গায় যেতেই না পারো, কাজটাই করতে না পারো, তাহলে তোমার প্রকল্প ৯০-৯৫ শতাংশ কী করে সফল হয়? তোমাকে যদি পাঠানো হতো ঢাকা থেকে ময়মনসিংহে শুধু ভ্রমণ করতে, তাহলে ত্রিশাল পর্যন্ত গিয়ে থেমে পড়লে বলা যেতে পারতো তুমি ৯০ বা ৯৫ ভাগ সফল। কিন্তু তোমাকে তো একটা কাজের জন্য পাঠানো হয়েছে, যে কাজটি তুমি করতেই পারোনি, সেই কাজ শুধু অনেকটা যাত্রা সম্পন্ন করেছো বলে ৯৫ ভাগ সফল এটা বলা মানুষকে বোকা বানানো ছাড়া আর কিছু নয়।

বিক্রম গেল কোথায়? খোঁজ চলছে। কেউ কেউ অনুমান করেছে বিক্রম হয়তো মুখ থুবড়ে পড়েছে চাঁদের মাটিতে, এন্টেনা মাটিতে গেঁথে গেছে। অথবা মুখ থুবড়ে পড়েনি, কিন্তু এন্টেনা নষ্ট হয়ে গেছে কোনও কারণে, তাই অরবিটারকে কিছু জানাতে পারছে না। হয়তো সোলার প্যানেল নষ্ট হয়ে গেছে, শক্তি নেই যোগাযোগের। কত কিছুই হতে পারে। চাঁদ থেকে মাত্র ৩৩৫ মিটার দূরে থাকার সময়ই ইসরোর সঙ্গে বিক্রমের সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এর কারণ যা অনুমান করা হচ্ছে, তা হলো, আলতো করে মাটিতে পড়ার বদলে বিক্রম পড়েছে জোরে। জোরে পড়লে যা হয় ভেঙে যায়, ও নষ্ট হয়ে যায়। সম্ভবত তাই হয়েছে। তড়িৎচৌম্বক তরঙ্গের মাধ্যমে এখন চেষ্টা চলছে বিক্রমের সঙ্গে যোগাযোগ করার, অরবিটার থেকে ডাকা হচ্ছে বিক্রমকে, কিন্তু বিক্রম সাড়া দিচ্ছে না। বিক্রমের আয়ু মাত্র ১৪ দিন। ৩ দিন পার হয়ে গেছে। বাকি দিনগুলোয় যে সাড়া দেবে, এমন মনে হচ্ছে না। তাহলে মানতে কষ্ট হলেও এ কথা সত্য যে, দ্বিতীয় চন্দ্রযান প্রকল্প বিফলে গিয়েছে। ৯৭৮ কোটি টাকা মহাকাশে গেল। মহাসমুদ্রে যাওয়া আর মহাকাশে যাওয়া একই কথা।

এটা ঠিক, এই উপমহাদেশ থেকে একমাত্র ভারতেরই ক্ষমতা আছে মহাকাশে যান পাঠানোর। প্রতিবেশী কোনও দেশই এই যোগ্যতা অর্জন করেনি। ভারত আজ না পারলেও কাল পারবে। কিন্তু তারপরও প্রশ্ন থেকে যায়, যদি বিশ্বাসই করি মহাকাশে কোনও দেশভেদ নেই, তাহলে কেন মহাকাশের প্রকল্পগুলো সব দেশ মিলে করে না? আমেরিকার নাসা, রাশিয়ার রসকসমস, কানাডার সিএসএ, জাপানের জেএএক্সএ, ইউরোপের ইএসএ, চীনের সিএনএসএ, ভারতের ইসরো, সক্কলের তো পরস্পরকে সহযোগিতা করা উচিত, অথবা বিভিন্ন দেশের মহাকাশ বিজ্ঞানী একত্র হয়ে মহাকাশে যা আবিষ্কার করার করুন। জাতীয়তার অহংকার মহাকাশে যত কম খাটানো যায়, ততই মঙ্গল।

চন্দ্রযান ২ পৃথিবী ছাড়ার পর একটি কার্টুন ছাপা হয়েছিল ভারতের এক পত্রিকায়। ভারতের অনেক মানুষ ভুগছে খাবার জলের অভাবে। মাইলের পর মাইল পেরোতে হয় শুধু এক কলস জল আনার জন্য। জলের কোনও চিহ্ন নেই কিছু এলাকায়। সেই জলহীন খাঁ খাঁ প্রান্তরে দাঁড়িয়ে এক লোক বলছে ‘চাঁদে জল আছে কিনা দেখতে গেছে, তার চেয়ে এই জায়গাটায় দেখতে পারতো জল আছে কিনা’। গায়ে চাবুক পড়া মন্তব্য। তোমার দেশেই যখন মানুষ ভুগছে জলের অভাবে, তুমি চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে জল খুঁজতে গেছ প্রায় এক হাজার কোটি টাকা খরচ করে। এই টাকায় তো জলের অভাবে যারা ভুগছে তাদের জলের অভাব ঘুচতো। ভারতে বাহান্নো কোটির চেয়ে বেশি লোক খোলা মাঠে মলত্যাগ করে। প্রচুর রোগ বালাই অপরিষ্কার জল থেকে, আর অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ থেকে আসে। সবার জন্য টয়লেটও বানিয়ে দেওয়া যেত ওই টাকায়।

দারিদ্র্য আছে বলে বিজ্ঞানের আবিষ্কার পিছিয়ে থাকবে কেন? কিন্তু আবিষ্কারের দায়িত্ব নিজের কাঁধে না নিয়ে অন্য সবার সঙ্গে ভাগ করাই কি শ্রেয় নয়? রাশিয়ার ইউরি গ্যাগারিন প্রথম মহাকাশে ঘুরে আসার পর মহাকাশ জয় করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিল আমেরিকা। সেই অহংকারের প্রতিযোগিতায় এক এক করে আমেরিকার কত যে প্রতিভাবান নভোচারীকে দুর্ঘটনায় প্রাণ দিতে হয়েছে। রাশিয়া মহাকাশ ভ্রমণ করেছে, আমেরিকা না করলে অহংকার কোথায় থাকে! এই ‘ন্যাশনাল প্রাইড’ই এখন বড় সমস্যা। অন্য দেশে পারমাণবিক অস্ত্র আছে, আমারও চাই। অন্য দেশ চাঁদের মাটি পরীক্ষা করে চাঁদে জল আছে কিনা দেখতে গেছে, আমিও যাবো। এই শিশুতোষ অহংকার দিন দিন বাড়ছে। চীনে গণতন্ত্র নেই, মানুষের বাকস্বাধীনতা নেই, কিন্তু চীন বিজ্ঞানে বিশাল অগ্রগতি দেখাবে। ভারতইবা পিছিয়ে থাকবে কেন। ভারতে সবার অন্ন নেই, বস্ত্র নেই, বাসস্থান নেই, সবার শিক্ষা নেই, স্বাস্থ্য নেই। এগুলো ঘরের ব্যাপার, বাইরে থেকে দেখা যায় না। কিন্তু মহাকাশে ঘুড়ি ওড়ালে সকলে দেখতে পাবে। সকলকে দেখানোই কি মূল কথা? সকলে যেন হাততালি দেয়। হাততালি দিলেই কি গণতন্ত্র না থাকা, বাকস্বাধীনতা না থাকা, দারিদ্র্য থাকা, গৃহহীনতা, খাদ্যহীনতা, বস্ত্রহীনতা থাকার সব দোষ মানুষ ক্ষমা করে দেয়?

আমি বিজ্ঞানের পক্ষে। বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কারের পক্ষে। মানুষ প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে এই সৌর জগতের বাইরে কোনও গ্রহে মানুষকে চলে যেতে হবে। সৌর জগতের ভিতরে অন্য কোনও গ্রহে কী করে পাড়ি দেওয়া যায়, সে গবেষণা চলছে। সেই গবেষণা যেন দেশভিত্তিক না হয়। সব দেশ মিলে সেই গবেষণা করুক। সব দেশ মিলে রকেট ছাড়ুক। সব দেশ মিলেই সৌর জগতের বাইরে কোনও সৌর জগৎ আবিষ্কার করুক। সেই নতুন সৌর জগতে কী করে পাড়ি দেওয়া যায়, তা নিয়ে গবেষণা করুক। সায়েন্স ফিকশানকে সায়েন্স ফ্যাক্ট করার চেষ্টা চলুক। একা করলে যতটুকু সাফল্যের সম্ভাবনা, সবাই মিলে করলে সাফল্যের সম্ভাবনা তার চেয়ে নিশ্চয়ই বেশি। বিক্রম বা বীরত্ব একার মেধায় যত, তার চেয়ে বেশি সম্মিলিত মেধায়। কিন্তু মানুষ যদি হিংসে দ্বেষ অন্যায় অত্যাচার মারামারি খুনোখুনিতে ব্যস্ত, যদি দারিদ্র্য, হতাশা, লোভ, লালসা আর কুৎসিত করুণ মানবেতর জীবনকে সুখ-শান্তি, স্বাধীনতা, স্বাচ্ছন্দ্য, ভালোবাসা-মমতাময় জীবনে উত্তীর্ণ না করতে পারে, তবে কী প্রয়োজন এই প্রজাতিকে অন্য গ্রহে বা উপগ্রহে স্থানাস্তরিত করে টিকিয়ে রাখার? এই অক্ষম অপদার্থ অযোগ্য প্রজাতির তো বিলুপ্ত হয়ে যাওয়াই ভালো।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা