শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

হামারা তাকিয়া কিধার

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
হামারা তাকিয়া কিধার

আমার এক আত্মীয়ের মুখে ১৯৭১ সালের একটি ঘটনা শুনেছিলাম। ভদ্রলোক পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন। ’৭১ সালে বাংলাদেশে স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পাকিস্তানে কর্মরত সশস্ত্র বাহিনীর বাঙালি সদস্যদের নিরস্ত্র করে বিভিন্ন বেসামরিক অবস্থানে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। আমার চেনা সেনা কর্মকর্তা করাচি এয়ারপোর্টে দায়িত্ব পালন করতেন। মুক্তিযুদ্ধ বেগবান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যুদ্ধে আহত প্রচুর পাকিস্তানি সেনা করাচি বিমানবন্দরে পৌঁছাতে শুরু করেছিল। একদিন বাংলাদেশের যুদ্ধে আহত এক পাকিস্তানি সেনাকে যখন স্ট্রেচারে করে প্লেন থেকে নামিয়ে আনা হচ্ছিল তখন লোকটি বার বার বলছিল, ‘হামারা তাকিয়া কিধার’। আহত সেনার বালিশপ্রীতি দেখে এয়ারপোর্টে কর্তব্যরত বাঙালি সেনার মনে কৌতূহল জাগল। ভাবল, লোকটার তাকিয়ার মধ্যে কী আছে যার জন্য সে নিজের শরীরের দুর্দশার কথা ভুলে বালিশ বালিশ বলে বিলাপ করছে। কৌতূহলী বাঙালি আহত সেনার বালিশ সংগ্রহ করে তাতে চাপ দিয়ে দেখল বালিশের ভিতর সোনার গহনা গজগজ করছে। বাংলাদেশে লুটপাট চালিয়ে পাকিস্তানি সেনা যত গহনা জোগাড় করেছে সেগুলো সে তার বালিশে ভরে দেশে নিয়ে গেছে। বাংলাদেশে বেশ কয়েক বছর ধরে মাঝে মাঝে বালিশ জিনিসটা গণমাধ্যমে ফোকাস পাচ্ছে। কয়েক বছর আগে বন বিভাগের রক্ষক লোকটি তার ঘুষের টাকা ক্যাশ করে চালের ড্রাম আর কোলবালিশে ঢুকিয়েছিল। দুর্নীতি দমন কমিশনের লোকজন বনরক্ষকের বাসায় হানা দিয়ে কোলবালিশ চিরে টাকা বের করার পরে ঘটনাটি দেশজুড়ে লোকজনের মুখে মুখে ফিরতে লাগল। সে সময় আমি যতবার বনরক্ষকের কোলবালিশ-কা- শুনছিলাম ততবার আমার পাকিস্তান-ফেরত বাঙালি আত্মীয়ের মুখে শোনা ‘হামারা তাকিয়া কিধার’ অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ছিল। অনেক বছর পরে ২০১৯ সালে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর বালিশকা- শুনে আমার আবার সেই তাকিয়া কিধার গল্প মনে পড়ে গেল। মনে হলো লুটের মাল ভরা বালিশ বুঝি বাঙালির পেছন ছাড়বে না। রূপপুরের বালিশকা- শেষ না হতেই ফরিদপুরে পর্দাকা- শুরু হয়েছে। বালিশকা--পর্দাকা-কে মাননীয় এক মন্ত্রী বলেছেন ছিঁচকে চুরি। কিন্তু লোকে ভাবছে দৃশ্যমান ছিঁচকে চুরি বুঝি দুর্নীতির ডুবো পাহাড়ের চূড়া। দৃশ্যমান চূড়ার নিচে পাহাড়প্রমাণ দুর্নীতি হয়তো পানির তলে অদৃশ্য রয়ে গেছে। দেশের মানুষ সরকারের সারা গায়ে ছড়িয়ে পড়া দুর্নীতির ঘা নিয়ে চিন্তিত।

যে কোনো দেশে মানুষ যখন কোনো বিষয় বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে শুরু করে তখন সেটার সঙ্গে মিল রেখে হরেকরকম গল্প-গাথার জন্ম হতে থাকে। বাংলাদেশের দুর্নীতির চিত্র নিয়ে সেদিন একজনের মুখে একটা গল্প শুনলাম। গল্প বলিয়ে লোকটি যেভাবে গল্পটা বলেছে আমি সেটা হুবহু আপনাদের সামনে তুলে ধরছি। এক আমেরিকান, এক বাংলাদেশি আর এক রাশিয়ান- তিন দেশের তিন বুড়ার মধ্যে দারুণ বন্ধুত্ব। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তিন বুড়ার ব্যক্তিগত চাওয়া-পাওয়ার কিছু ছিল না। তারা ভাবতেন, আমরা আর বাঁচবই বা কদিন? দুনিয়া ছেড়ে চলে যাওয়ার আগে কপালগুণে যদি একজন সর্বজ্ঞ দেবতার দেখা পেতাম তাহলে নিজ নিজ দেশের  ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জেনে নিশ্চিন্ত মনে মরতে পারতাম। তিন বন্ধু নিজ নিজ দেশের ভবিষ্যৎ জানার আশায় দেবতার সন্ধানে বনে বনে ঘুরে বেড়াতে লাগলেন। তিন বুড়ার হাপিত্যেশ দেখে একদিন এক দেবতার মনে দয়া হলো। সেই দেবতা তিন বুড়াকে দেখা দিয়ে বললেন, ‘আমি তোমাদের মনের সাধ পড়তে পেরেছি। বল, আমার কাছে তোমরা কে কী জানতে চাও?’ দেবতার দেখা পেয়ে তিন বন্ধু আহ্লাদে আটখান। বিগলিত তিন বুড়ার মধ্য থেকে আমেরিকান বুড়া আগ বাড়িয়ে বললেন, ‘প্রভু! আমার এত আদরের মাতৃভূমি আমেরিকা আর্থিক মন্দার কারণে ফকির হয়ে চীনের পায়ের তলে বসে গেল। তুমি কি বলতে পারো আমার দেশে আর্থিক মন্দার কবে অবসান হবে? আর্থিক সচ্ছলতা ফিরে পেতে আমেরিকাকে আর কতকাল অপেক্ষা করতে হবে?’ আমেরিকানের প্রশ্ন শুনে দেবতা একঝলক হেসে মাথা দুলিয়ে বললেন, ‘শোনো হে আমেরিকান! আমেরিকার আর্থিক মন্দা কাটতে আরও পঞ্চাশ বছর লাগবে।’ দেবতার জবাব শুনে আমেরিকান বুড়া কেঁদে আকুল হয়ে বললেন, ‘হায়রে কপাল! আমার যা বয়স তাতে আমি আর বাঁচবই বা কদিন। আমেরিকার মন্দা কাটার আগে আমাকে দুনিয়ার মায়া কাটিয়ে চলে যেতে হবে। মন্দামুক্ত আমেরিকা দেখার স্বপ্ন আমার অপূর্ণ রয়ে গেল।’ এবার রাশিয়ান বুড়ার প্রশ্ন করার পালা। রাশিয়ান বুড়া দেবতার দিকে চেয়ে বললেন, ‘কমরেড দেবতা! আমি কি রাশিয়ায় গণতন্ত্র দেখে মরতে পারব?’ দেবতা মাথা ঝাঁকিয়ে হেসে বললেন, ‘নাহে কমরেড রাশিয়ান! সেটি সম্ভব নয়। রাশিয়ায় গণতন্ত্র আসতে আরও এক শ বছর লাগবে। স্বৈরতন্ত্রের শনি তোমাদের জিনচক্রে ঢুকে গেছে। ওটি বের হতে আরও শ বছর পার হয়ে যাবে।’ দেবতার কথা শুনে রাশিয়ান বুড়া প্রবল হতাশায় হাপুস নয়নে কাঁদতে লাগলেন। সবার শেষে এবার বাংলাদেশির প্রশ্ন করার পালা। বাংলাদেশি বুড়া সামনে দন্ডায়মান দেবতাকে আদাব-সালাম দিয়ে বিনয়ের সঙ্গে বললেন, ‘জনাব দেবতা! আমি কি আমার জীবনে বাংলাদেশকে দুর্নীতিমুক্ত দেখতে পাব?’ বাংলাদেশি বুড়ার অতি সামান্য একটি প্রশ্নে উপস্থিত সবার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। কারণ প্রশ্নটা শোনামাত্র দেবতা ভ্যা করে কেঁদে ফেললেন। চোখের সামনে একজন দেবতাকে এমন অঝরে কাঁদতে দেখে উপস্থিত সবাই বিব্রতমুখে দাঁড়িয়ে আছেন। বিনিয়ে বিনিয়ে অনেক কেঁদে অবশেষে দেবতা চোখ মুছে বললেন, ‘শোনো হে বাংলাদেশি! বাংলাদেশ কবে দুর্নীতিমুক্ত হবে সে কথা দেবতাকুলেও অজানা। ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে আমি দেখতে পেলাম, বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত হওয়ার আগে আমার জীবনাবসান হবে। বাংলাদেশে বহমান অবিনশ্বর দুর্নীতির পাশে দেবতাদের জীবনও নশ্বর বটে।’ দেবতা হতাশায় দীর্ঘশ্বাস ফেলে হাওয়ায় মিলিয়ে গেলেন।

বাংলাদেশে বালিশকা- শেষে এখন পর্দাকা- চলছে। মাননীয় মন্ত্রী বললেন, বালিশকা--পর্দাকা- হচ্ছে ছিঁচকে চুরি। হাওয়া ভবনের সঙ্গে বালিশকা--পর্দাকা- মেলালে অনেক বড় ভুল হবে। হাওয়া ভবনের কাজকারবার ছিল সূক্ষ্ম দুর্নীতি। দুর্নীতি আর ছিঁচকে চুরির ফারাক বুঝতে না পারলে জনগণ দেশকে রসাতলে নিয়ে যাবে। এর জন্য রাজনীতিবিদরা দায়ী থাকবে না। মাননীয় ওই মন্ত্রী একজন পোড় খাওয়া অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। তিনি সাহিত্যচর্চা করেন। আমি ধরে নিচ্ছি তিনি জর্জ অরওয়েলের লেখা অ্যানিমল ফার্ম বইটি পড়েছেন। রাশিয়ায় সমাজতন্ত্র আসার আগে মুরগি দিনে একটা ডিম দিয়ে কক্ কক্ করে জানান দিত। সমাজতন্ত্র আসার পর মুরগি আগের মতো দিনে একটা ডিম দিতে লাগল ঠিকই কিন্তু ডিম দেওয়া শেষ করে সে কক্ কক্ শব্দ করা বন্ধ করে দিল। নতুন শাসনামলে সে বলতে লাগল, মহান নেতার নির্দেশে আজ আমি একটি ডিম দিয়েছি। আপনি দুর্নীতিকে ছিঁচকে চুরি বলে সাফাই গেয়ে আত্মতুষ্টিতে ভুগতে চাইলে সে দায় আপনার। জনগণ দুর্নীতিকে দুর্নীতি বলেই বোঝে। দেশের মানুষ দুর্নীতি সংঘটনের আমল ও স্থান বিবেচনা করে ভিন্ন ভিন্ন শব্দ চয়ন করতে চায় না। দেশ রসাতলে যাওয়ার আগে জনগণ দুর্নীতির অবসান চায়। দুর্নীতির উৎস হাওয়া ভবন নাকি পানি ভবন তা নিয়ে জনগণ মাথা ঘামায় না। দেশে দুর্নীতির অবাধ চর্চা দেখে মনে হয়, আহারে! আমাদের সর্ব অঙ্গে ব্যথা। ব্যথার স্বীকৃতি দিতে মন্ত্রীরা দ্বিধান্বিত থাকলে আমরা ওষুধ পাব কোথায়। দুর্নীতিকে দুর্নীতি বলে না মেনে আপনারা আমাদের ভাবতে বলছেন, আমাদের দেশ দুর্নীতিমুক্ত, কারণ আওয়ামী লীগ এখন রাষ্ট্রক্ষমতায়। আওয়ামী নেতারা প্রতিদিন সরবে ঘোষণা দিয়ে বলছেন তারা দুর্নীতির প্রতি শূন্যসহনশীল অর্থাৎ জিরো টলারেন্ট! কিন্তু দেশের ইলেকট্রনিক গণমাধ্যম ও পত্রপত্রিকায় প্রতিদিন হরেকরকম দুর্নীতির খবর প্রকাশ হচ্ছে। গত সপ্তাহে একটি ইংরেজি দৈনিকে প্রকাশিত খবরে পড়লাম, সরকার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বড় অঙ্কের টাকা ব্যয় করে বড় কলেবরের উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। সে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্বে নিয়োজিত ঠিকাদারের কাছ থেকে সংগৃহীত চাঁদার অর্থ ভাগাভাগি করতে গিয়ে ছাত্রলীগ কর্মীদের মধ্যে গুরুতর গোলযোগ দেখা দিয়েছিল। এমন অশান্ত পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য তার নিজ বাসভবনে নিজের পরিবার-পরিজনের উপস্থিতিতে চাঁদার টাকা ভাগাভাগি করেছেন বলে খবরে বিস্তারিত লেখা হয়েছে। কোন নেতা কত টাকার ভাগ পেয়েছেন সে কথা পত্রিকায় বিশদে লেখা হলেও মধ্যস্থতাকারী উপাচার্য ও তার পরিবার-পরিজনের স্বার্থ কীভাবে রক্ষিত হয়েছে সে কথা রিপোর্টের কোথাও উল্লেখ করা হয়নি। দেশজুড়ে শিক্ষা খাতে যে ব্যাপক দুর্নীতি চলছে তা মাঝে মাঝে পত্রিকার পাতায় উঠে আসে। দেশের সব খাত যখন ভয়ানক দুর্নীতির করাল গ্রাসে ডুবতে বসেছে সেখানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের খবর দুর্নীতির সাগরে ডুবো পাহাড়ের চূড়া। স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতি নিয়ে লিখতে লিখতে সাংবাদিকরা ক্লান্ত হয়ে গেছে। স্বাস্থ্য খাতে কী হচ্ছে না হচ্ছে তা নিয়ে সরকারের তেমন মাথাব্যথা আছে বলে মনে হয় না। সরকারি হাসপাতালে মানুষ চিকিৎসা পায় নাকি ওখানে জনগণের অর্থের হরিলুট চলছে সে সম্পর্কে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের লোকজনের তেমন ধারণা নেই। সরকারের মন্ত্রী-আমলারা স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য নিয়মিত বিলেত আমেরিকা আসা-যাওয়ায় ব্যস্ত। দেশের ভিতর স্বাস্থ্যসেবার মান সম্পর্কে সম্ভবত তারা ওয়াকিবহাল হওয়ার সুযোগ পান না। মন্ত্রী-আমলারা পরিবহন খাতের দুর্দশা বুঝতে পারেন না, কারণ তারা কখনো গণপরিবহন ব্যবহার করেন না। দেশে মহামারী আকারে ডেঙ্গু এলো, এখন প্রাকৃতিক নিয়মে আপাতত ডেঙ্গুর অবসান হচ্ছে। ডেঙ্গু সমস্যাকে সরকার কখনো গুজব বলে উড়িয়ে দিল, কখনো ডেঙ্গু বিষয়ে নিশ্চুপ থেকে সমস্যাকে পাশ কাটাল। মশা মারার ওষুধ কেনা নিয়ে দেশে দুর্নীতি হয়েছে জনগণের এই অভিযোগ সরকারের কোনো কর্তৃপক্ষ আদৌ কখনো শুনতে পেয়েছে কিনা তা বোঝা গেল না। আরও মর্মন্তুদ বিষয়, দেশে এত মানুষ ডেঙ্গু রোগে ভুগল, এত মানুষ রোগে ভুগে মারা গেল কিন্তু সরকারের একজন মন্ত্রী কিংবা এমপি এক দিনের জন্য কোনো হাসপাতালের দরজায় উঁকি দিয়ে দেখলেন না। কে জানে তাদের মনে কী আছে। সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা হয়তো ভাবছেন, ডেঙ্গু আসবে ডেঙ্গু যাবে। দেশের সাধারণ মানুষ ডেঙ্গুতে ভুগে কিংবা গাড়িচাপা পড়ে মরতে থাকবে কিন্তু মন্ত্রী-এমপিরা সিংহাসনের ছায়াতলে বসে অনন্তকাল সুখ ভোগ করতে থাকবেন। প্রকৃতি কি ক্ষমতাধর মন্ত্রী-এমপিদের সঙ্গে একমত? পদমর্যাদার সঙ্গে মিল রেখে প্রকৃতি মন্ত্রী-এমপিদের জন্য সাধারণ মানুষ থেকে আলাদা কোনো বন্দোবস্ত রেখেছে বলে কি আমরা বিশ্বাস করব? আমরা বিশ্বাস করি প্রকৃতির বিধান আমাদের সবার জন্য সমান। তবু ক্ষমতাধরদের জন্য আমাদের দীর্ঘশ্বাস মেশানো শুভ কামনা রইল।

              লেখক : কথাসাহিত্যিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০৭ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০৭ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে