শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

হামারা তাকিয়া কিধার

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
হামারা তাকিয়া কিধার

আমার এক আত্মীয়ের মুখে ১৯৭১ সালের একটি ঘটনা শুনেছিলাম। ভদ্রলোক পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন। ’৭১ সালে বাংলাদেশে স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পাকিস্তানে কর্মরত সশস্ত্র বাহিনীর বাঙালি সদস্যদের নিরস্ত্র করে বিভিন্ন বেসামরিক অবস্থানে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। আমার চেনা সেনা কর্মকর্তা করাচি এয়ারপোর্টে দায়িত্ব পালন করতেন। মুক্তিযুদ্ধ বেগবান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যুদ্ধে আহত প্রচুর পাকিস্তানি সেনা করাচি বিমানবন্দরে পৌঁছাতে শুরু করেছিল। একদিন বাংলাদেশের যুদ্ধে আহত এক পাকিস্তানি সেনাকে যখন স্ট্রেচারে করে প্লেন থেকে নামিয়ে আনা হচ্ছিল তখন লোকটি বার বার বলছিল, ‘হামারা তাকিয়া কিধার’। আহত সেনার বালিশপ্রীতি দেখে এয়ারপোর্টে কর্তব্যরত বাঙালি সেনার মনে কৌতূহল জাগল। ভাবল, লোকটার তাকিয়ার মধ্যে কী আছে যার জন্য সে নিজের শরীরের দুর্দশার কথা ভুলে বালিশ বালিশ বলে বিলাপ করছে। কৌতূহলী বাঙালি আহত সেনার বালিশ সংগ্রহ করে তাতে চাপ দিয়ে দেখল বালিশের ভিতর সোনার গহনা গজগজ করছে। বাংলাদেশে লুটপাট চালিয়ে পাকিস্তানি সেনা যত গহনা জোগাড় করেছে সেগুলো সে তার বালিশে ভরে দেশে নিয়ে গেছে। বাংলাদেশে বেশ কয়েক বছর ধরে মাঝে মাঝে বালিশ জিনিসটা গণমাধ্যমে ফোকাস পাচ্ছে। কয়েক বছর আগে বন বিভাগের রক্ষক লোকটি তার ঘুষের টাকা ক্যাশ করে চালের ড্রাম আর কোলবালিশে ঢুকিয়েছিল। দুর্নীতি দমন কমিশনের লোকজন বনরক্ষকের বাসায় হানা দিয়ে কোলবালিশ চিরে টাকা বের করার পরে ঘটনাটি দেশজুড়ে লোকজনের মুখে মুখে ফিরতে লাগল। সে সময় আমি যতবার বনরক্ষকের কোলবালিশ-কা- শুনছিলাম ততবার আমার পাকিস্তান-ফেরত বাঙালি আত্মীয়ের মুখে শোনা ‘হামারা তাকিয়া কিধার’ অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ছিল। অনেক বছর পরে ২০১৯ সালে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর বালিশকা- শুনে আমার আবার সেই তাকিয়া কিধার গল্প মনে পড়ে গেল। মনে হলো লুটের মাল ভরা বালিশ বুঝি বাঙালির পেছন ছাড়বে না। রূপপুরের বালিশকা- শেষ না হতেই ফরিদপুরে পর্দাকা- শুরু হয়েছে। বালিশকা--পর্দাকা-কে মাননীয় এক মন্ত্রী বলেছেন ছিঁচকে চুরি। কিন্তু লোকে ভাবছে দৃশ্যমান ছিঁচকে চুরি বুঝি দুর্নীতির ডুবো পাহাড়ের চূড়া। দৃশ্যমান চূড়ার নিচে পাহাড়প্রমাণ দুর্নীতি হয়তো পানির তলে অদৃশ্য রয়ে গেছে। দেশের মানুষ সরকারের সারা গায়ে ছড়িয়ে পড়া দুর্নীতির ঘা নিয়ে চিন্তিত।

যে কোনো দেশে মানুষ যখন কোনো বিষয় বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে শুরু করে তখন সেটার সঙ্গে মিল রেখে হরেকরকম গল্প-গাথার জন্ম হতে থাকে। বাংলাদেশের দুর্নীতির চিত্র নিয়ে সেদিন একজনের মুখে একটা গল্প শুনলাম। গল্প বলিয়ে লোকটি যেভাবে গল্পটা বলেছে আমি সেটা হুবহু আপনাদের সামনে তুলে ধরছি। এক আমেরিকান, এক বাংলাদেশি আর এক রাশিয়ান- তিন দেশের তিন বুড়ার মধ্যে দারুণ বন্ধুত্ব। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তিন বুড়ার ব্যক্তিগত চাওয়া-পাওয়ার কিছু ছিল না। তারা ভাবতেন, আমরা আর বাঁচবই বা কদিন? দুনিয়া ছেড়ে চলে যাওয়ার আগে কপালগুণে যদি একজন সর্বজ্ঞ দেবতার দেখা পেতাম তাহলে নিজ নিজ দেশের  ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জেনে নিশ্চিন্ত মনে মরতে পারতাম। তিন বন্ধু নিজ নিজ দেশের ভবিষ্যৎ জানার আশায় দেবতার সন্ধানে বনে বনে ঘুরে বেড়াতে লাগলেন। তিন বুড়ার হাপিত্যেশ দেখে একদিন এক দেবতার মনে দয়া হলো। সেই দেবতা তিন বুড়াকে দেখা দিয়ে বললেন, ‘আমি তোমাদের মনের সাধ পড়তে পেরেছি। বল, আমার কাছে তোমরা কে কী জানতে চাও?’ দেবতার দেখা পেয়ে তিন বন্ধু আহ্লাদে আটখান। বিগলিত তিন বুড়ার মধ্য থেকে আমেরিকান বুড়া আগ বাড়িয়ে বললেন, ‘প্রভু! আমার এত আদরের মাতৃভূমি আমেরিকা আর্থিক মন্দার কারণে ফকির হয়ে চীনের পায়ের তলে বসে গেল। তুমি কি বলতে পারো আমার দেশে আর্থিক মন্দার কবে অবসান হবে? আর্থিক সচ্ছলতা ফিরে পেতে আমেরিকাকে আর কতকাল অপেক্ষা করতে হবে?’ আমেরিকানের প্রশ্ন শুনে দেবতা একঝলক হেসে মাথা দুলিয়ে বললেন, ‘শোনো হে আমেরিকান! আমেরিকার আর্থিক মন্দা কাটতে আরও পঞ্চাশ বছর লাগবে।’ দেবতার জবাব শুনে আমেরিকান বুড়া কেঁদে আকুল হয়ে বললেন, ‘হায়রে কপাল! আমার যা বয়স তাতে আমি আর বাঁচবই বা কদিন। আমেরিকার মন্দা কাটার আগে আমাকে দুনিয়ার মায়া কাটিয়ে চলে যেতে হবে। মন্দামুক্ত আমেরিকা দেখার স্বপ্ন আমার অপূর্ণ রয়ে গেল।’ এবার রাশিয়ান বুড়ার প্রশ্ন করার পালা। রাশিয়ান বুড়া দেবতার দিকে চেয়ে বললেন, ‘কমরেড দেবতা! আমি কি রাশিয়ায় গণতন্ত্র দেখে মরতে পারব?’ দেবতা মাথা ঝাঁকিয়ে হেসে বললেন, ‘নাহে কমরেড রাশিয়ান! সেটি সম্ভব নয়। রাশিয়ায় গণতন্ত্র আসতে আরও এক শ বছর লাগবে। স্বৈরতন্ত্রের শনি তোমাদের জিনচক্রে ঢুকে গেছে। ওটি বের হতে আরও শ বছর পার হয়ে যাবে।’ দেবতার কথা শুনে রাশিয়ান বুড়া প্রবল হতাশায় হাপুস নয়নে কাঁদতে লাগলেন। সবার শেষে এবার বাংলাদেশির প্রশ্ন করার পালা। বাংলাদেশি বুড়া সামনে দন্ডায়মান দেবতাকে আদাব-সালাম দিয়ে বিনয়ের সঙ্গে বললেন, ‘জনাব দেবতা! আমি কি আমার জীবনে বাংলাদেশকে দুর্নীতিমুক্ত দেখতে পাব?’ বাংলাদেশি বুড়ার অতি সামান্য একটি প্রশ্নে উপস্থিত সবার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। কারণ প্রশ্নটা শোনামাত্র দেবতা ভ্যা করে কেঁদে ফেললেন। চোখের সামনে একজন দেবতাকে এমন অঝরে কাঁদতে দেখে উপস্থিত সবাই বিব্রতমুখে দাঁড়িয়ে আছেন। বিনিয়ে বিনিয়ে অনেক কেঁদে অবশেষে দেবতা চোখ মুছে বললেন, ‘শোনো হে বাংলাদেশি! বাংলাদেশ কবে দুর্নীতিমুক্ত হবে সে কথা দেবতাকুলেও অজানা। ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে আমি দেখতে পেলাম, বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত হওয়ার আগে আমার জীবনাবসান হবে। বাংলাদেশে বহমান অবিনশ্বর দুর্নীতির পাশে দেবতাদের জীবনও নশ্বর বটে।’ দেবতা হতাশায় দীর্ঘশ্বাস ফেলে হাওয়ায় মিলিয়ে গেলেন।

বাংলাদেশে বালিশকা- শেষে এখন পর্দাকা- চলছে। মাননীয় মন্ত্রী বললেন, বালিশকা--পর্দাকা- হচ্ছে ছিঁচকে চুরি। হাওয়া ভবনের সঙ্গে বালিশকা--পর্দাকা- মেলালে অনেক বড় ভুল হবে। হাওয়া ভবনের কাজকারবার ছিল সূক্ষ্ম দুর্নীতি। দুর্নীতি আর ছিঁচকে চুরির ফারাক বুঝতে না পারলে জনগণ দেশকে রসাতলে নিয়ে যাবে। এর জন্য রাজনীতিবিদরা দায়ী থাকবে না। মাননীয় ওই মন্ত্রী একজন পোড় খাওয়া অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। তিনি সাহিত্যচর্চা করেন। আমি ধরে নিচ্ছি তিনি জর্জ অরওয়েলের লেখা অ্যানিমল ফার্ম বইটি পড়েছেন। রাশিয়ায় সমাজতন্ত্র আসার আগে মুরগি দিনে একটা ডিম দিয়ে কক্ কক্ করে জানান দিত। সমাজতন্ত্র আসার পর মুরগি আগের মতো দিনে একটা ডিম দিতে লাগল ঠিকই কিন্তু ডিম দেওয়া শেষ করে সে কক্ কক্ শব্দ করা বন্ধ করে দিল। নতুন শাসনামলে সে বলতে লাগল, মহান নেতার নির্দেশে আজ আমি একটি ডিম দিয়েছি। আপনি দুর্নীতিকে ছিঁচকে চুরি বলে সাফাই গেয়ে আত্মতুষ্টিতে ভুগতে চাইলে সে দায় আপনার। জনগণ দুর্নীতিকে দুর্নীতি বলেই বোঝে। দেশের মানুষ দুর্নীতি সংঘটনের আমল ও স্থান বিবেচনা করে ভিন্ন ভিন্ন শব্দ চয়ন করতে চায় না। দেশ রসাতলে যাওয়ার আগে জনগণ দুর্নীতির অবসান চায়। দুর্নীতির উৎস হাওয়া ভবন নাকি পানি ভবন তা নিয়ে জনগণ মাথা ঘামায় না। দেশে দুর্নীতির অবাধ চর্চা দেখে মনে হয়, আহারে! আমাদের সর্ব অঙ্গে ব্যথা। ব্যথার স্বীকৃতি দিতে মন্ত্রীরা দ্বিধান্বিত থাকলে আমরা ওষুধ পাব কোথায়। দুর্নীতিকে দুর্নীতি বলে না মেনে আপনারা আমাদের ভাবতে বলছেন, আমাদের দেশ দুর্নীতিমুক্ত, কারণ আওয়ামী লীগ এখন রাষ্ট্রক্ষমতায়। আওয়ামী নেতারা প্রতিদিন সরবে ঘোষণা দিয়ে বলছেন তারা দুর্নীতির প্রতি শূন্যসহনশীল অর্থাৎ জিরো টলারেন্ট! কিন্তু দেশের ইলেকট্রনিক গণমাধ্যম ও পত্রপত্রিকায় প্রতিদিন হরেকরকম দুর্নীতির খবর প্রকাশ হচ্ছে। গত সপ্তাহে একটি ইংরেজি দৈনিকে প্রকাশিত খবরে পড়লাম, সরকার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বড় অঙ্কের টাকা ব্যয় করে বড় কলেবরের উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। সে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্বে নিয়োজিত ঠিকাদারের কাছ থেকে সংগৃহীত চাঁদার অর্থ ভাগাভাগি করতে গিয়ে ছাত্রলীগ কর্মীদের মধ্যে গুরুতর গোলযোগ দেখা দিয়েছিল। এমন অশান্ত পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য তার নিজ বাসভবনে নিজের পরিবার-পরিজনের উপস্থিতিতে চাঁদার টাকা ভাগাভাগি করেছেন বলে খবরে বিস্তারিত লেখা হয়েছে। কোন নেতা কত টাকার ভাগ পেয়েছেন সে কথা পত্রিকায় বিশদে লেখা হলেও মধ্যস্থতাকারী উপাচার্য ও তার পরিবার-পরিজনের স্বার্থ কীভাবে রক্ষিত হয়েছে সে কথা রিপোর্টের কোথাও উল্লেখ করা হয়নি। দেশজুড়ে শিক্ষা খাতে যে ব্যাপক দুর্নীতি চলছে তা মাঝে মাঝে পত্রিকার পাতায় উঠে আসে। দেশের সব খাত যখন ভয়ানক দুর্নীতির করাল গ্রাসে ডুবতে বসেছে সেখানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের খবর দুর্নীতির সাগরে ডুবো পাহাড়ের চূড়া। স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতি নিয়ে লিখতে লিখতে সাংবাদিকরা ক্লান্ত হয়ে গেছে। স্বাস্থ্য খাতে কী হচ্ছে না হচ্ছে তা নিয়ে সরকারের তেমন মাথাব্যথা আছে বলে মনে হয় না। সরকারি হাসপাতালে মানুষ চিকিৎসা পায় নাকি ওখানে জনগণের অর্থের হরিলুট চলছে সে সম্পর্কে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের লোকজনের তেমন ধারণা নেই। সরকারের মন্ত্রী-আমলারা স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য নিয়মিত বিলেত আমেরিকা আসা-যাওয়ায় ব্যস্ত। দেশের ভিতর স্বাস্থ্যসেবার মান সম্পর্কে সম্ভবত তারা ওয়াকিবহাল হওয়ার সুযোগ পান না। মন্ত্রী-আমলারা পরিবহন খাতের দুর্দশা বুঝতে পারেন না, কারণ তারা কখনো গণপরিবহন ব্যবহার করেন না। দেশে মহামারী আকারে ডেঙ্গু এলো, এখন প্রাকৃতিক নিয়মে আপাতত ডেঙ্গুর অবসান হচ্ছে। ডেঙ্গু সমস্যাকে সরকার কখনো গুজব বলে উড়িয়ে দিল, কখনো ডেঙ্গু বিষয়ে নিশ্চুপ থেকে সমস্যাকে পাশ কাটাল। মশা মারার ওষুধ কেনা নিয়ে দেশে দুর্নীতি হয়েছে জনগণের এই অভিযোগ সরকারের কোনো কর্তৃপক্ষ আদৌ কখনো শুনতে পেয়েছে কিনা তা বোঝা গেল না। আরও মর্মন্তুদ বিষয়, দেশে এত মানুষ ডেঙ্গু রোগে ভুগল, এত মানুষ রোগে ভুগে মারা গেল কিন্তু সরকারের একজন মন্ত্রী কিংবা এমপি এক দিনের জন্য কোনো হাসপাতালের দরজায় উঁকি দিয়ে দেখলেন না। কে জানে তাদের মনে কী আছে। সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা হয়তো ভাবছেন, ডেঙ্গু আসবে ডেঙ্গু যাবে। দেশের সাধারণ মানুষ ডেঙ্গুতে ভুগে কিংবা গাড়িচাপা পড়ে মরতে থাকবে কিন্তু মন্ত্রী-এমপিরা সিংহাসনের ছায়াতলে বসে অনন্তকাল সুখ ভোগ করতে থাকবেন। প্রকৃতি কি ক্ষমতাধর মন্ত্রী-এমপিদের সঙ্গে একমত? পদমর্যাদার সঙ্গে মিল রেখে প্রকৃতি মন্ত্রী-এমপিদের জন্য সাধারণ মানুষ থেকে আলাদা কোনো বন্দোবস্ত রেখেছে বলে কি আমরা বিশ্বাস করব? আমরা বিশ্বাস করি প্রকৃতির বিধান আমাদের সবার জন্য সমান। তবু ক্ষমতাধরদের জন্য আমাদের দীর্ঘশ্বাস মেশানো শুভ কামনা রইল।

              লেখক : কথাসাহিত্যিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

এই মাত্র | নগর জীবন

বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ধীর বাস্তবায়নে এডিপিতে বড় কাটছাঁট, কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
ধীর বাস্তবায়নে এডিপিতে বড় কাটছাঁট, কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন