শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষা করতেই হবে

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষা করতেই হবে

এই পুজোয় দুটো চমকপ্রদ ঘটনা ঘটেছে। কলকাতার একটি পুজোমন্ডপে আজানের আওয়াজ ব্যবহার করা হয়েছে। এবং কলকাতার একটি পুজোয় এক মুসলমান সাংসদ সিঁথিতে সিঁদুর পরে তাঁর হিন্দু স্বামীর সংগে ঢাক বাজিয়েছেন, অঞ্জলি দিয়েছেন, এবং প্রার্থনাও করেছেন। দুটি ঘটনাকেই বলা হচ্ছে, ধর্মীয় সম্প্রীতির জন্য করা।

কলকাতার বেলেঘাটা অঞ্চলে যে পুজোয় আজানের আওয়াজ বাজানো হয়েছে, সেই পুজোয় উদ্যোক্তারা বলেছেন সব ধর্মের মধ্যে ‘সম্প্রীতির বার্তা’ পৌঁছে দিতেই তাঁরা এবারের পূজার ‘থীম’ করেছেন ‘আমরা এক, একা নই’। মন্ডপ সজ্জায় তাঁরা যেমন হিন্দু-ইসলাম-খ্রিস্টান সব ধর্মের নানা মোটিফ তুলে ধরেছেন, তেমনই থীম সংগীতে চন্ডীপাঠের সঙ্গে আজান, বাইবেল পাঠ এবং চার্চের ঘণ্টাধ্বনি ব্যবহার করেছেন। এতে সাধারণ মানুষের কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু হিন্দু কট্টরপন্থী কিছু লোকের বড় আপত্তি। তাঁদের কথা, ‘হিন্দুদের পূজার মন্ডপ থেকে আল্লাহু আকবর বাজছে। কোনও চার্চে ক্রিসমাস ক্যারলের সময়ে নিশ্চই গায়ত্রী মন্ত্র বাজানো হবে না, অথবা ঈদের দিন কোনও মসজিদে নিশ্চয়ই হনুমান চালিসা পাঠ হয় না! আমরা চাইও না সেরকমটা হোক- তাতে শুধু অশান্তিই বাড়বে। সবাই নিজের মতো করে নিজের ধর্ম পালন করুক না কেন! তা ছাড়া দুর্গাপূজার প্রথমেই প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়, অর্থাৎ পূজার চারদিন সেটা হিন্দুদের কাছে মন্দিরের সমতুল্য। সেখানে আজান বা অন্য যে কোনও ধর্মের ধ্বনি কেন বাজানো হবে? থীমের নামে যা খুশি তো করা যায় না!’

কিছু মুসলিম কট্টরপন্থীও পছন্দ করেননি পুজোয় আজানের ধ্বনি বাজানো। বলেছেন, ‘এভাবে সম্প্রীতির সেতু বানানো যায় না।’ কিছু হিন্দুর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে। মসজিদের ভেতরে যদি মা দুর্গার প্রশংসাসূচক কোনও গান পরিবেশিত হয়, সেটা যেমন আপত্তিকর, একইভাবে দুর্গাপূজার মন্ডপে অন্য ধর্মের কিছু বাজানো হলেও তাদের আপত্তি থাকবে, এটাই স্বাভাবিক! এভাবে সম্প্রীতি রক্ষা হয় না, উল্টো ধর্ম নিয়ে আরও অশান্তি পাকিয়ে ওঠে।’

কিন্তু হিন্দু এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের সাধারণ ধর্মনিরপেক্ষ মানুষ বলছেন তাঁদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগেনি মোটেও। বরং সম্প্রীতির বার্তা তাঁদের হৃদয় স্পর্শ করেছে। তাঁদের ভাষ্য, ‘চন্ডীপাঠ, বাইবেল পাঠ, আজান সব মিশেছে এক সংগে। দুর্গাপুজো সর্বজনীন পুজো, সর্বজনীন মানে সবার জন্য। হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান সবার জন্য শারদীয় উৎসব। হিন্দুদের গঙ্গাসাগর মেলা বা কুম্ভ মেলায় যেমন বহু মুসলমান যান, তেমনই অন্য ধর্মের মানুষও তো দুর্গাপুজোর উৎসবে সামিল হন। একে অপরকে যদি মানুষ হিসাবে ভালো না বাসতে পারি, তাহলে আর কীসের ধর্ম!’

কট্টরপন্থী নন, কিন্তু সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি চান, এমন দু’একজন বিশ্বাস করেন না পুজোয় আজান বাজিয়ে বা মসজিদে মন্ত্র পড়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি তৈরি হবে। তাঁরা বলছেন, ‘এই কলকাতা শহরেই দুই ধর্মের মানুষ পাশাপাশি রয়েছেন অনেক শতাব্দী ধরে- কিন্তু একে অপরের ধর্মীয় রীতিনীতি সম্বন্ধে বেশি কিছু জানে না কেউ। উদ্যোক্তারা সত্যিই যদি দুই ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতির পরিবেশ তৈরি করতে চান, তাহলে উচিত হবে দুর্গাপূজায় মুসলমানদের ডেকে নিয়ে এসে দুর্গাপূজাটা কী, কীভাবে হয়, কালীপূজায় কী কী হয়, সেসব বোঝাতে পারতেন। আবার একইভাবে মুসলমান সমাজের নেতাদেরও উচিত হিন্দুভাইদের আহ্বান করে এনে রোজা, ঈদ, আজান- এসবের ব্যাপারে অবগত করানো। একে অপরকে জানলে বুঝলেই তৈরি হবে সম্প্রীতির সেতু।’

উদ্যোক্তাদের মতে যারা তাঁদের পুজোর থীমের বিরোধিতা করছে, তারা সম্প্রীতির পরিবেশটা নষ্ট করতে চাইছে, তারাই যেন হয়ে উঠছে দুর্গাপুজোর আসল অসুর। ওদিকে একই শহরে নুসরাত জাহান, বাংলা সিনেমার অভিনেত্রী, তৃণমূলের সাংসদ, নিজে মুসলমান হয়ে নিখিল জৈন নামের এক অ-মুসলিম ব্যবসায়ীকে সম্প্রতি বিয়ে করেছেন। বিয়ে মুসলমান এবং হিন্দু- এই দুই ধর্মের রীতিনীতি মেনেই হয়েছে। লোকসভার অধিবেশনে নুসরাত জাহান যখন প্রথম গেছেন সাংসদ হিসেবে, তাঁর সিঁথিজুড়ে ঘন সিঁদুর, গলায় মঙ্গলসূত্র। নুসরাত কি ধর্মান্তরিত হয়েছেন? মুসলমান থেকে হিন্দু হয়েছেন? না তা হননি। নুসরাত বলেন, ‘আমি একটি সমন্বিত ভারতকে প্রতিনিধিত্ব করছি, যা জাতপাত ও ধর্মের বাধার অনেক ঊর্ধ্বে। আমি এখনও একজন মুসলিম। আর আমি কী পরব বা পরব না এই নিয়ে কারোরই কোনও মন্তব্য করা উচিত নয়। আস্থা পোশাক পরিচ্ছদের অনেক ঊর্ধ্বে, এটা পুরোটাই বিশ্বাস। সকল ধর্মের মূল্যবান মতবাদ নিজের মতো করে চর্চা করার উপরেই নির্ভর করে। যেকোনো ধর্মের উগ্র মানসিকতার মন্তব্যে কান দেওয়া বা উত্তরে প্রতিক্রিয়া প্রদান করা কেবল ঘৃণা ও হিংসার সৃষ্টি করে। ইতিহাস এর সাক্ষী।’

নুসরাতের বিরুদ্ধে ফতোয়া দিয়েছিলেন দেওবন্দের দারুল উলুম মাদ্রাসার ইমাম মুফতি আসাদ কাশমি। তাঁর বক্তব্য মুসলমান শুধু মুসলমানকেই বিয়ে করতে পারেন। নুসরাত নিজে মুসলমান হয়ে মুসলমানকে বিয়ে করেননি। অমুসলমানকে বিয়ে করেছেন, তার ওপর সিঁদুর আর মঙ্গলসূত্র পরছেন, এমন কাজ ইসলামে গ্রহণযোগ্য নয়। নুসরাত এসব পরোয়া করেন না। তিনি বারবারই উত্তর দিয়েছেন এই বলে যে তিনি সমন্বিত ভারতের প্রতিনিধি। নুসরাত তাঁর স্বামীকে নিয়ে নিজামুদ্দিনের দরগায় গিয়েছেন, খাজা বাবার মাজারে গিয়েছেন, একই রকম সিঁদুর পরে দুর্গা পুজোয় অঞ্জলি দিয়েছেন। চোখ বন্ধ রেখে হাতজোড় করে অঞ্জলির মন্ত্রপাঠ ও প্রার্থনা করেছেন। সব ধর্মকেই তিনি শ্রদ্ধা করেন। এবারের পুজোয় ঢাক বাজিয়েছেন, অঞ্জলি দিয়েছেন, এমনকী ইছামতীর নদীতে দুর্গা প্রতিমার বিসর্জনও দেখতে গিয়েছেন। বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবংগের মানুষ একই নদীতে প্রতিমা বিসর্জন দেন, এই দৃশ্য অভূতপূর্ব। এই দৃশ্য দেখেও নুসরাত অভিভূত। নুসরাতের আচরণ দেখে হিন্দু কট্টরপন্থীরা অখুশি না হলেও মুসলিম কট্টরপন্থীরা ভীষণ অখুশি। কেউ কেউ বলছেন, ভারতের ন্যাশনাল কংগ্রেসের আসাম রাজ্যের আইটি সেলের এক কর্মী নুসরাতকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন। ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দের মুফতি আসাদ কাশমি বলেন, ‘নুসরাত হিন্দু দেবতাকে পূজা দিচ্ছেন, যদিও ইসলামের অনুসারীদের প্রতি নির্দেশ রয়েছে একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কারও উপাসনা না করার। তিনি যা করেছেন তা হারাম।’

এই উপমহাদেশে হিন্দু মুসলমান কত শতাব্দী ধরে এক গ্রামে, এক শহরে বাস করছেন। তারপরও সম্প্রীতি কিন্তু তাদের মধ্যে যথেষ্ট নেই। বাঙালি হিন্দু এবং মুসলমানের সংস্কৃতি এক হলেও বাঙালি মুসলমানরা আরবের সংস্কৃতি গ্রহণ করতে চান, বাঙালি হিন্দুরা চান উত্তর-ভারতীয় সংস্কৃতি গ্রহণ করতে। বাঙালি মুসলমান আরবদের মতো পোশাক পরছেন, ধর্মান্ধতার দিকে ঝুঁকছেন, বাঙালি হিন্দু তলোয়ার হাতে নিয়ে রাম নবমীর মিছিল করছেন, মুসলমানদের শত্রুজ্ঞান করছেন আর বাংলা ভুলে গিয়ে হিন্দি আওড়াচ্ছেন। বাঙালিয়ানাকে বাঙালিরা জেনেশুনে বিসর্জন দিচ্ছেন।

বাঙালি মুসলমানের পূর্ব-নারী এবং পূর্ব-পুরুষ এক সময় বাঙালি হিন্দুই ছিলেন। ভারতবর্ষে বহিরাগত মুসলমানরা আসার পর অনেক হিন্দুই তাঁদের সংস্পর্শে এসে ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান হন। ইসলামে জাত প্রথা নেই বলে তথাকথিত নীচু জাতের অনেকেই ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হন। খ্রিস্টানরা এসেও ধর্মান্তরিত করেন গরিব এবং নীচু জাত বলে যারা সমাজে অবহেলিত এবং নির্যাতিত, সেই হিন্দুদের। হিন্দুরা হিন্দু ধর্মের উৎসবকে যতই সর্বজনীন আখ্যা দিন না কেন, জাতপ্রথাকে নিশ্চিহ্ন না করলে, নারীর সমানাধিকার নিশ্চিত না করলে এই ধর্ম আধুনিক সমাজে গ্রহণযোগ্য হবে না। মৌলবাদী দুই ধর্মেই বাড়ছে। মুসলমানকে সহনশীল হতে হবে। মুসলমানরা হিন্দুকে বিয়ে করলে, তাদের বিরুদ্ধে ফতোয়া দেওয়া বন্ধ করতে হবে। অনেক হিন্দুও মুসলমানকে বিয়ে করা একেবারে বরদাস্ত করতে পারে না। নিজেকে উদার করতে হবে, নিজের মন মানসিকতাকে উন্নত করতে হবে, সভ্য হতে গেলে সহিষ্ণু হতেই হয়। এই বাংলায় হিন্দু আর মুসলমানকে আরও বহু শতাব্দী পাশাপাশি বাস করতে হবেই। হিন্দুকে এবং মুসলমানকে এপার বা ওপার বাংলা থেকে পুরোপুরি বহিষ্কার করে দেওয়া সম্ভব নয়, উচিতও নয়। পাশাপাশি বাস করতে হলে ধার্মিকদের উদার হওয়া ছাড়া বা সহিষ্ণু হওয়া ছাড়া উপায় নেই। ভারতবর্ষ একবার ভাগ হয়েছে, বারবার ভাগ হবে না। একবিংশ শতাব্দী টুকরো টুকরো হওয়ার জন্য নয়, বরং এক হওয়ার জন্য। এক না হলে ঘৃণা, দাংগা, কোপাকুপি, রক্তারক্তি, আর হাহাকার লেগেই থাকবে। এসব কোনও সুস্থ মানুষ চায় না।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা