শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

নোবেল পুরস্কার কি সমাজ বদলায়?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার কি সমাজ বদলায়?

অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। এখন আমেরিকার নাগরিকত্ব নিলেও মূলত ভারতীয়, জন্ম ভারতবর্ষে। কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র তিনি। অমর্ত্য সেনও প্রেসিডেন্সির ছাত্র। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় বাঙালি বলে আমাদের তো মনেই হয় উনি আমাদেরই লোক। গৌরব বোধ করি বাঙালি হিসেবে। বাঙালি এ পর্যন্ত খুব বেশি নোবেল পায়নি। সাকুল্যে চারটে। গৌরব করার আমাদের তো বেশি কিছু নেই। অমর্ত্য সেন এবং অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় দুজনই বর্তমান ভারত সরকারের সমালোচক। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় সেদিনই বলেছেন, ‘ভারতীয় অর্থনীতির হাল খুব খারাপ। অর্থনীতির গতি দ্রুতহারে শ্লথ হচ্ছে। সরকারও সেটা বুঝছে।’ নরসিংহ রাও-মনমোহন সিংহের অর্থনৈতিক মডেলকে অনুসরণ করা উচিত এমন কথা বর্তমান অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী অর্থনীতিবিদ পরকাল প্রভাকরও এক নিবন্ধে লিখেছেন। এসবের মধ্যে বিজেপি খানিকটা হলেও দিশেহারা। কংগ্রেস নেতারা ক্রমাগত বলে যাচ্ছেন, সরকার যেন অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায়ের কথা শোনেন। নোবেল পুরস্কার বিজয়ী যদি সরকারের নীতি পছন্দ না করেন, তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে নোবেল পুরস্কার বিজয় নিয়ে উচ্ছ্বসিত হওয়াটা খুব অস্বস্তিকর বটেই। অভিজিৎ দিল্লির বিখ্যাত জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। বামপন্থায় বিশ্বাসী ছিলেন নিশ্চয়ই। এক বাম ছাত্রনেতাকে বহিষ্কার করার প্রতিবাদে আশির দশকে তিনি ভিসির অফিস ঘেরাও করেছিলেন। ১০ দিন তিহার জেলে থাকতে হয়েছিল তাঁকে। তখন কংগ্রেসের আমল। সেই অভিজিতের হাতে এখন নোবেল পুরস্কার। বামবিরোধী পুঁজিবাদীর পক্ষের সরকার এখন না পারছেন এঁকে আলিঙ্গন করতে, না পারছেন এঁকে অবজ্ঞা করতে।

নোবেল পুরস্কারবিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়েও তাঁর দেশের সরকারের বিরোধ চলছে দীর্ঘদিন। আমি মনে করি না সব নোবেল বিজয়ীই নোবেল পাওয়ার যোগ্য। অনেক সময় অনেক অযোগ্য লোকের হাতেও নোবেল গড়িয়ে পড়ে। একটি সুদ নেওয়া ব্যবসায়ী ব্যাংক কী করে শান্তি পুরস্কার পায়, তা আমার বোধগম্য নয়। আমার বোধগম্য নয় কত যুগ ধরে কতটা স্বার্থ ত্যাগ করে কী কাজ করে হেনরি কিসিঞ্জার, বারাক ওবামা, মালালা ইউসুফজাই শান্তি পুরস্কার পান।

উপমহাদেশের একজন নোবেল বিজয়ীর ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে কম তাঁকে হেনস্তা করা হয়নি। পাকিস্তানের নোবেল বিজয়ী পদার্থবিদ আব্দুস সালামের এপিটাফ থেকে মুসলিম শব্দটিকে বুজে দিয়েছে কে বা কারা। পাকিস্তানের বর্তমান সরকারই তো আহমদিয়াদের মুসলিম বলে মনে করেন না। আব্দুস সালাম আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ছিলেন। ১৯৭৯ সালে সালাম নোবেল পুরস্কার পান। পরের বছর ইসলামাবাদের কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁকে সম্মান জানানোর জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় বিরাট প্রতিবাদ। ১৯৭৪ সালে জুলফিকার আলী ভুট্টো সুন্নি মৌলবাদীদের চাপে আহমদিয়া মুসলিমদের অমুসলিম ঘোষণা করার পর থেকে সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে আহমদিয়া মুসলিমদের প্রতি ঘৃণা প্রচ-  বেড়ে গিয়েছিল। জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠনের প্রতিরোধের মুখে আব্দুস সালাম ইসলামাবাদে এলেও ঢুকতে পারেননি কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয়ে। ৩৭ বছর পর প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের নামকরণ করলেন ‘আব্দুস সালাম সেন্টার ফর ফিজিক্স’। কিন্তু ইমরান খান তো আবার ভয়ঙ্কর আহমদিয়া বিরোধী। আব্দুস সালামের জন্ম পাকিস্তানের পাঞ্জাবে। কিন্তু পাকিস্তানে বাস করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়নি। ১৯৭৪ সালে আহমদিয়াদের ওপর সুন্নিদের নির্যাতন এত প্রচ- বেড়ে গিয়েছিল যে প্রাণ বাঁচানোর জন্য তাঁকে পাকিস্তান ত্যাগ করতে হয়। পাকিস্তানি ইস্কুলের কোনও পাঠ্যবইয়েও পাকিস্তানি নোবেল বিজয়ী হিসেবে তাঁর নাম উল্লেখ নেই।

অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় আমেরিকার নাগরিক। অমর্ত্য সেনও ব্রিটেনের নাগরিক। আমি জানি না তাঁরা যদি দেশে বাস করতেন, তাহলে কি এমন গবেষণা করতে পারতেন, যাতে নোবেল বিজয় সম্ভব হতো? আজকাল ইউরোপের গবেষকরাও আমেরিকায় পাড়ি দিচ্ছেন কারণ ইউরোপও গবেষণার পেছনে এত টাকা খরচ করতে পারে না, যতটা আমেরিকা পারে।

১৯০১ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। জনসংখ্যা অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি নোবেল পেয়েছে ইহুদিরা, সবচেয়ে কম পেয়েছে মুসলমান। দেশ ভিত্তিতে নোবেল হিসাব করাই ঠিক, ধর্ম ভিত্তিতে নয়। কিন্তু মুসলমানদের জানা উচিত জ্ঞানে বিজ্ঞানে কত পিছিয়ে আছে মুসলমান। ধর্ম নিয়ে পড়ে থাকাকে প্রতিটি মুসলিম রাষ্ট্রই জরুরি মনে করে। মসজিদ মাদ্রাসা তৈরিতে তারা ব্যস্ত। আধুনিক আইন বাদ দিয়ে ধর্মীয় আইন বজায় রাখতে ব্যস্ত তারা। কোথায় সুস্থ সাহিত্যের পরিবেশ, কোথায় চিকিৎসাবিজ্ঞানের আবিষ্কার, পদার্থবিদরা কী করছেন, কোথায় গবেষণাগার! দুর্নীতিকে আশ্রয় করে টাকার পাহাড় বানাচ্ছে অধিকাংশ মুসলমান। একখানা মসজিদ বানিয়ে দিয়ে বা মক্কায় গিয়ে হজ করে এসে তারা ভাবে তাদের পাপ মোচন হয়ে গেল। বেহেস্তের পথ হয়ে গেল মসৃণ। তাদের আর কোনও দায়িত্ব নেই এই পৃথিবীকে আরও উন্নত করার।

বাঙালি মুসলমান কাকে নিয়ে গৌরব করবে? বাঙালি নোবেল পুরস্কার পেলে, নাকি মুসলমান নোবেল পুরস্কার পেলে? বাঙালি মুসলমানদের মধ্যে কেউ কেউ নিজের বাঙালি পরিচয়টিকে বড় করে দেখে। কেউ কেউ আবার মুসলমান পরিচয়টিকে বড় করে দেখে। আমরা যদি মানুষ পরিচয়টিকে বড় করে দেখি তবে কার কোন জাতীয়তা, কে কোন দেশের নাগরিক, কার কী ধর্ম- এসবের চেয়ে বড় হয়ে উঠবে কে কী কাজ করেছে। বর্ণে নয়, ধর্মে নয়, কর্মে পরিচয়। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় নিঃসন্দেহে প্রতিভাবান অর্থনীতিবিদ। তিনি সমতার সমাজ গড়ার পক্ষে। অসম সমাজকে তিনি ভাঙতে চান। ধনীদের কাছ থেকে বড় অঙ্কের কর নিয়ে ওয়েলফেয়ার স্টেট বা কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র বানানোর পক্ষপাতী তিনি। এ কোনও নতুন ধারণা নয়। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর ইউরোপের দেশে দেশে গড়ে উঠেছে কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র। অতিরিক্ত কর দেওয়ায় তিতিবিরক্ত ধনীদের অসন্তোষ, আস্ফালন অত্যন্ত বেড়ে গেছে আজকাল, তারা দেশ ত্যাগ করার হুমকি দিচ্ছে। বেশি করের দেশ ত্যাগ করে কম করের দেশে পাড়ি দিচ্ছে। বিশ্বায়নের এই একটা মন্দ দিক। লাভজনক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর কমানোর শর্ত দিয়ে দেশের ভেতর রাখতে হচ্ছে। এই সমস্যার সমাধান নিশ্চয়ই অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায়ের কাছে আছে।

মানুষ ধন সম্পদ চায়। এই চাওয়ার কোনও শেষ নেই। কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র যার কাছে বেশি আছে, তার কাছ থেকে নিয়ে যার কাছে নেই, তাকে দিচ্ছে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে গেছে এ কারণেই। মানুষ ক্ষেপে উঠেছিল- বলছিল আমি পরিশ্রম করেছি, আমি টাকা পাবো, যে পরিশ্রম করেনি সে কেন বসে বসে আমার টাকা থেকে ভাগ নেবে! এই প্রশ্ন উঠেছে ইউরোপের অন্য রাষ্ট্রগুলোর কল্যাণব্রত নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্র চিরকালই পুঁজিবাদী। ধনীদের সুবিধে দেওয়াই রাষ্ট্রের উদ্দেশ্য। যত কম সম্ভব ধনীদের কাছ থেকে কর নেওয়া হয়। সারা পৃথিবীতে ডানপন্থি পুঁজিবাদের জনপ্রিয়তা হু হু করে বাড়ছে। ভারতেও তাই। অথচ ভারতেরই দুজন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ধনীদের নয়, দরিদ্রের কথা ভেবেছেন। অসম সমাজ ভেঙে সমতার সমাজের প্রস্তাব করছেন। সমতার সমাজ অধিকাংশ মানুষ পছন্দ না করুক, মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড় আবিষ্কার এটিই- মিলে মিশে থাকা, যার অভাব তাকে অভাবমুক্ত করা। এই সৌহার্দ্যরে চেয়ে সুন্দর আর কী আছে পৃথিবীতে? উদারতা, মানবতা, সহযোগিতা, সমমর্মিতাই শেষ পর্যন্ত হিংসে, লোভ, স্বার্থপরতার বিরুদ্ধে জয়ী হয়। নোবেল কমিটির সদস্যের ভেতরে কিছু সূক্ষ্ম মতবিরোধ থাকলেও আজও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই মানবতারই জয়গানই তাঁরা গাইছেন।

আমাদের উপমহাদেশে অল্প কজনের হাতেই ধনদৌলতের সিংহ ভাগ। অধিকাংশই কায়ক্লেশে বাঁচে। রাজনীতিকরাই দরিদ্রের অর্থনীতির নির্ধারক। লাখো দরিদ্রের অন্ন বস্ত্র বাসস্থানের অভাব।

দরিদ্ররা ভুগতে থাকবে শত শত অর্থনীতিবিদ উপমহাদেশজুড়ে বিরাজ করলেও, একের পর এক নোবেল পেলেও। ভুগতেই থাকবে যতদিন না রাজনীতিকরা ধনী আর প্রতাপশালী লোকদের পক্ষে রাজনীতি না করে দরিদ্র আর সহায়সম্বলহীনদের পক্ষে রাজনীতি করবেন।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী
গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ
প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫
কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ
চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন
বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন