শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

নোবেল পুরস্কার কি সমাজ বদলায়?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার কি সমাজ বদলায়?

অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। এখন আমেরিকার নাগরিকত্ব নিলেও মূলত ভারতীয়, জন্ম ভারতবর্ষে। কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র তিনি। অমর্ত্য সেনও প্রেসিডেন্সির ছাত্র। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় বাঙালি বলে আমাদের তো মনেই হয় উনি আমাদেরই লোক। গৌরব বোধ করি বাঙালি হিসেবে। বাঙালি এ পর্যন্ত খুব বেশি নোবেল পায়নি। সাকুল্যে চারটে। গৌরব করার আমাদের তো বেশি কিছু নেই। অমর্ত্য সেন এবং অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় দুজনই বর্তমান ভারত সরকারের সমালোচক। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় সেদিনই বলেছেন, ‘ভারতীয় অর্থনীতির হাল খুব খারাপ। অর্থনীতির গতি দ্রুতহারে শ্লথ হচ্ছে। সরকারও সেটা বুঝছে।’ নরসিংহ রাও-মনমোহন সিংহের অর্থনৈতিক মডেলকে অনুসরণ করা উচিত এমন কথা বর্তমান অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী অর্থনীতিবিদ পরকাল প্রভাকরও এক নিবন্ধে লিখেছেন। এসবের মধ্যে বিজেপি খানিকটা হলেও দিশেহারা। কংগ্রেস নেতারা ক্রমাগত বলে যাচ্ছেন, সরকার যেন অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায়ের কথা শোনেন। নোবেল পুরস্কার বিজয়ী যদি সরকারের নীতি পছন্দ না করেন, তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে নোবেল পুরস্কার বিজয় নিয়ে উচ্ছ্বসিত হওয়াটা খুব অস্বস্তিকর বটেই। অভিজিৎ দিল্লির বিখ্যাত জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। বামপন্থায় বিশ্বাসী ছিলেন নিশ্চয়ই। এক বাম ছাত্রনেতাকে বহিষ্কার করার প্রতিবাদে আশির দশকে তিনি ভিসির অফিস ঘেরাও করেছিলেন। ১০ দিন তিহার জেলে থাকতে হয়েছিল তাঁকে। তখন কংগ্রেসের আমল। সেই অভিজিতের হাতে এখন নোবেল পুরস্কার। বামবিরোধী পুঁজিবাদীর পক্ষের সরকার এখন না পারছেন এঁকে আলিঙ্গন করতে, না পারছেন এঁকে অবজ্ঞা করতে।

নোবেল পুরস্কারবিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়েও তাঁর দেশের সরকারের বিরোধ চলছে দীর্ঘদিন। আমি মনে করি না সব নোবেল বিজয়ীই নোবেল পাওয়ার যোগ্য। অনেক সময় অনেক অযোগ্য লোকের হাতেও নোবেল গড়িয়ে পড়ে। একটি সুদ নেওয়া ব্যবসায়ী ব্যাংক কী করে শান্তি পুরস্কার পায়, তা আমার বোধগম্য নয়। আমার বোধগম্য নয় কত যুগ ধরে কতটা স্বার্থ ত্যাগ করে কী কাজ করে হেনরি কিসিঞ্জার, বারাক ওবামা, মালালা ইউসুফজাই শান্তি পুরস্কার পান।

উপমহাদেশের একজন নোবেল বিজয়ীর ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে কম তাঁকে হেনস্তা করা হয়নি। পাকিস্তানের নোবেল বিজয়ী পদার্থবিদ আব্দুস সালামের এপিটাফ থেকে মুসলিম শব্দটিকে বুজে দিয়েছে কে বা কারা। পাকিস্তানের বর্তমান সরকারই তো আহমদিয়াদের মুসলিম বলে মনে করেন না। আব্দুস সালাম আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ছিলেন। ১৯৭৯ সালে সালাম নোবেল পুরস্কার পান। পরের বছর ইসলামাবাদের কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁকে সম্মান জানানোর জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় বিরাট প্রতিবাদ। ১৯৭৪ সালে জুলফিকার আলী ভুট্টো সুন্নি মৌলবাদীদের চাপে আহমদিয়া মুসলিমদের অমুসলিম ঘোষণা করার পর থেকে সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে আহমদিয়া মুসলিমদের প্রতি ঘৃণা প্রচ-  বেড়ে গিয়েছিল। জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠনের প্রতিরোধের মুখে আব্দুস সালাম ইসলামাবাদে এলেও ঢুকতে পারেননি কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয়ে। ৩৭ বছর পর প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের নামকরণ করলেন ‘আব্দুস সালাম সেন্টার ফর ফিজিক্স’। কিন্তু ইমরান খান তো আবার ভয়ঙ্কর আহমদিয়া বিরোধী। আব্দুস সালামের জন্ম পাকিস্তানের পাঞ্জাবে। কিন্তু পাকিস্তানে বাস করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়নি। ১৯৭৪ সালে আহমদিয়াদের ওপর সুন্নিদের নির্যাতন এত প্রচ- বেড়ে গিয়েছিল যে প্রাণ বাঁচানোর জন্য তাঁকে পাকিস্তান ত্যাগ করতে হয়। পাকিস্তানি ইস্কুলের কোনও পাঠ্যবইয়েও পাকিস্তানি নোবেল বিজয়ী হিসেবে তাঁর নাম উল্লেখ নেই।

অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় আমেরিকার নাগরিক। অমর্ত্য সেনও ব্রিটেনের নাগরিক। আমি জানি না তাঁরা যদি দেশে বাস করতেন, তাহলে কি এমন গবেষণা করতে পারতেন, যাতে নোবেল বিজয় সম্ভব হতো? আজকাল ইউরোপের গবেষকরাও আমেরিকায় পাড়ি দিচ্ছেন কারণ ইউরোপও গবেষণার পেছনে এত টাকা খরচ করতে পারে না, যতটা আমেরিকা পারে।

১৯০১ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। জনসংখ্যা অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি নোবেল পেয়েছে ইহুদিরা, সবচেয়ে কম পেয়েছে মুসলমান। দেশ ভিত্তিতে নোবেল হিসাব করাই ঠিক, ধর্ম ভিত্তিতে নয়। কিন্তু মুসলমানদের জানা উচিত জ্ঞানে বিজ্ঞানে কত পিছিয়ে আছে মুসলমান। ধর্ম নিয়ে পড়ে থাকাকে প্রতিটি মুসলিম রাষ্ট্রই জরুরি মনে করে। মসজিদ মাদ্রাসা তৈরিতে তারা ব্যস্ত। আধুনিক আইন বাদ দিয়ে ধর্মীয় আইন বজায় রাখতে ব্যস্ত তারা। কোথায় সুস্থ সাহিত্যের পরিবেশ, কোথায় চিকিৎসাবিজ্ঞানের আবিষ্কার, পদার্থবিদরা কী করছেন, কোথায় গবেষণাগার! দুর্নীতিকে আশ্রয় করে টাকার পাহাড় বানাচ্ছে অধিকাংশ মুসলমান। একখানা মসজিদ বানিয়ে দিয়ে বা মক্কায় গিয়ে হজ করে এসে তারা ভাবে তাদের পাপ মোচন হয়ে গেল। বেহেস্তের পথ হয়ে গেল মসৃণ। তাদের আর কোনও দায়িত্ব নেই এই পৃথিবীকে আরও উন্নত করার।

বাঙালি মুসলমান কাকে নিয়ে গৌরব করবে? বাঙালি নোবেল পুরস্কার পেলে, নাকি মুসলমান নোবেল পুরস্কার পেলে? বাঙালি মুসলমানদের মধ্যে কেউ কেউ নিজের বাঙালি পরিচয়টিকে বড় করে দেখে। কেউ কেউ আবার মুসলমান পরিচয়টিকে বড় করে দেখে। আমরা যদি মানুষ পরিচয়টিকে বড় করে দেখি তবে কার কোন জাতীয়তা, কে কোন দেশের নাগরিক, কার কী ধর্ম- এসবের চেয়ে বড় হয়ে উঠবে কে কী কাজ করেছে। বর্ণে নয়, ধর্মে নয়, কর্মে পরিচয়। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় নিঃসন্দেহে প্রতিভাবান অর্থনীতিবিদ। তিনি সমতার সমাজ গড়ার পক্ষে। অসম সমাজকে তিনি ভাঙতে চান। ধনীদের কাছ থেকে বড় অঙ্কের কর নিয়ে ওয়েলফেয়ার স্টেট বা কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র বানানোর পক্ষপাতী তিনি। এ কোনও নতুন ধারণা নয়। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর ইউরোপের দেশে দেশে গড়ে উঠেছে কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র। অতিরিক্ত কর দেওয়ায় তিতিবিরক্ত ধনীদের অসন্তোষ, আস্ফালন অত্যন্ত বেড়ে গেছে আজকাল, তারা দেশ ত্যাগ করার হুমকি দিচ্ছে। বেশি করের দেশ ত্যাগ করে কম করের দেশে পাড়ি দিচ্ছে। বিশ্বায়নের এই একটা মন্দ দিক। লাভজনক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর কমানোর শর্ত দিয়ে দেশের ভেতর রাখতে হচ্ছে। এই সমস্যার সমাধান নিশ্চয়ই অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায়ের কাছে আছে।

মানুষ ধন সম্পদ চায়। এই চাওয়ার কোনও শেষ নেই। কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র যার কাছে বেশি আছে, তার কাছ থেকে নিয়ে যার কাছে নেই, তাকে দিচ্ছে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে গেছে এ কারণেই। মানুষ ক্ষেপে উঠেছিল- বলছিল আমি পরিশ্রম করেছি, আমি টাকা পাবো, যে পরিশ্রম করেনি সে কেন বসে বসে আমার টাকা থেকে ভাগ নেবে! এই প্রশ্ন উঠেছে ইউরোপের অন্য রাষ্ট্রগুলোর কল্যাণব্রত নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্র চিরকালই পুঁজিবাদী। ধনীদের সুবিধে দেওয়াই রাষ্ট্রের উদ্দেশ্য। যত কম সম্ভব ধনীদের কাছ থেকে কর নেওয়া হয়। সারা পৃথিবীতে ডানপন্থি পুঁজিবাদের জনপ্রিয়তা হু হু করে বাড়ছে। ভারতেও তাই। অথচ ভারতেরই দুজন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ধনীদের নয়, দরিদ্রের কথা ভেবেছেন। অসম সমাজ ভেঙে সমতার সমাজের প্রস্তাব করছেন। সমতার সমাজ অধিকাংশ মানুষ পছন্দ না করুক, মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড় আবিষ্কার এটিই- মিলে মিশে থাকা, যার অভাব তাকে অভাবমুক্ত করা। এই সৌহার্দ্যরে চেয়ে সুন্দর আর কী আছে পৃথিবীতে? উদারতা, মানবতা, সহযোগিতা, সমমর্মিতাই শেষ পর্যন্ত হিংসে, লোভ, স্বার্থপরতার বিরুদ্ধে জয়ী হয়। নোবেল কমিটির সদস্যের ভেতরে কিছু সূক্ষ্ম মতবিরোধ থাকলেও আজও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই মানবতারই জয়গানই তাঁরা গাইছেন।

আমাদের উপমহাদেশে অল্প কজনের হাতেই ধনদৌলতের সিংহ ভাগ। অধিকাংশই কায়ক্লেশে বাঁচে। রাজনীতিকরাই দরিদ্রের অর্থনীতির নির্ধারক। লাখো দরিদ্রের অন্ন বস্ত্র বাসস্থানের অভাব।

দরিদ্ররা ভুগতে থাকবে শত শত অর্থনীতিবিদ উপমহাদেশজুড়ে বিরাজ করলেও, একের পর এক নোবেল পেলেও। ভুগতেই থাকবে যতদিন না রাজনীতিকরা ধনী আর প্রতাপশালী লোকদের পক্ষে রাজনীতি না করে দরিদ্র আর সহায়সম্বলহীনদের পক্ষে রাজনীতি করবেন।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

এই মাত্র | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে