শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

নোবেল পুরস্কার কি সমাজ বদলায়?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার কি সমাজ বদলায়?

অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। এখন আমেরিকার নাগরিকত্ব নিলেও মূলত ভারতীয়, জন্ম ভারতবর্ষে। কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র তিনি। অমর্ত্য সেনও প্রেসিডেন্সির ছাত্র। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় বাঙালি বলে আমাদের তো মনেই হয় উনি আমাদেরই লোক। গৌরব বোধ করি বাঙালি হিসেবে। বাঙালি এ পর্যন্ত খুব বেশি নোবেল পায়নি। সাকুল্যে চারটে। গৌরব করার আমাদের তো বেশি কিছু নেই। অমর্ত্য সেন এবং অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় দুজনই বর্তমান ভারত সরকারের সমালোচক। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় সেদিনই বলেছেন, ‘ভারতীয় অর্থনীতির হাল খুব খারাপ। অর্থনীতির গতি দ্রুতহারে শ্লথ হচ্ছে। সরকারও সেটা বুঝছে।’ নরসিংহ রাও-মনমোহন সিংহের অর্থনৈতিক মডেলকে অনুসরণ করা উচিত এমন কথা বর্তমান অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী অর্থনীতিবিদ পরকাল প্রভাকরও এক নিবন্ধে লিখেছেন। এসবের মধ্যে বিজেপি খানিকটা হলেও দিশেহারা। কংগ্রেস নেতারা ক্রমাগত বলে যাচ্ছেন, সরকার যেন অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায়ের কথা শোনেন। নোবেল পুরস্কার বিজয়ী যদি সরকারের নীতি পছন্দ না করেন, তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে নোবেল পুরস্কার বিজয় নিয়ে উচ্ছ্বসিত হওয়াটা খুব অস্বস্তিকর বটেই। অভিজিৎ দিল্লির বিখ্যাত জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। বামপন্থায় বিশ্বাসী ছিলেন নিশ্চয়ই। এক বাম ছাত্রনেতাকে বহিষ্কার করার প্রতিবাদে আশির দশকে তিনি ভিসির অফিস ঘেরাও করেছিলেন। ১০ দিন তিহার জেলে থাকতে হয়েছিল তাঁকে। তখন কংগ্রেসের আমল। সেই অভিজিতের হাতে এখন নোবেল পুরস্কার। বামবিরোধী পুঁজিবাদীর পক্ষের সরকার এখন না পারছেন এঁকে আলিঙ্গন করতে, না পারছেন এঁকে অবজ্ঞা করতে।

নোবেল পুরস্কারবিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়েও তাঁর দেশের সরকারের বিরোধ চলছে দীর্ঘদিন। আমি মনে করি না সব নোবেল বিজয়ীই নোবেল পাওয়ার যোগ্য। অনেক সময় অনেক অযোগ্য লোকের হাতেও নোবেল গড়িয়ে পড়ে। একটি সুদ নেওয়া ব্যবসায়ী ব্যাংক কী করে শান্তি পুরস্কার পায়, তা আমার বোধগম্য নয়। আমার বোধগম্য নয় কত যুগ ধরে কতটা স্বার্থ ত্যাগ করে কী কাজ করে হেনরি কিসিঞ্জার, বারাক ওবামা, মালালা ইউসুফজাই শান্তি পুরস্কার পান।

উপমহাদেশের একজন নোবেল বিজয়ীর ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে কম তাঁকে হেনস্তা করা হয়নি। পাকিস্তানের নোবেল বিজয়ী পদার্থবিদ আব্দুস সালামের এপিটাফ থেকে মুসলিম শব্দটিকে বুজে দিয়েছে কে বা কারা। পাকিস্তানের বর্তমান সরকারই তো আহমদিয়াদের মুসলিম বলে মনে করেন না। আব্দুস সালাম আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ছিলেন। ১৯৭৯ সালে সালাম নোবেল পুরস্কার পান। পরের বছর ইসলামাবাদের কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁকে সম্মান জানানোর জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় বিরাট প্রতিবাদ। ১৯৭৪ সালে জুলফিকার আলী ভুট্টো সুন্নি মৌলবাদীদের চাপে আহমদিয়া মুসলিমদের অমুসলিম ঘোষণা করার পর থেকে সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে আহমদিয়া মুসলিমদের প্রতি ঘৃণা প্রচ-  বেড়ে গিয়েছিল। জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠনের প্রতিরোধের মুখে আব্দুস সালাম ইসলামাবাদে এলেও ঢুকতে পারেননি কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয়ে। ৩৭ বছর পর প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের নামকরণ করলেন ‘আব্দুস সালাম সেন্টার ফর ফিজিক্স’। কিন্তু ইমরান খান তো আবার ভয়ঙ্কর আহমদিয়া বিরোধী। আব্দুস সালামের জন্ম পাকিস্তানের পাঞ্জাবে। কিন্তু পাকিস্তানে বাস করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়নি। ১৯৭৪ সালে আহমদিয়াদের ওপর সুন্নিদের নির্যাতন এত প্রচ- বেড়ে গিয়েছিল যে প্রাণ বাঁচানোর জন্য তাঁকে পাকিস্তান ত্যাগ করতে হয়। পাকিস্তানি ইস্কুলের কোনও পাঠ্যবইয়েও পাকিস্তানি নোবেল বিজয়ী হিসেবে তাঁর নাম উল্লেখ নেই।

অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় আমেরিকার নাগরিক। অমর্ত্য সেনও ব্রিটেনের নাগরিক। আমি জানি না তাঁরা যদি দেশে বাস করতেন, তাহলে কি এমন গবেষণা করতে পারতেন, যাতে নোবেল বিজয় সম্ভব হতো? আজকাল ইউরোপের গবেষকরাও আমেরিকায় পাড়ি দিচ্ছেন কারণ ইউরোপও গবেষণার পেছনে এত টাকা খরচ করতে পারে না, যতটা আমেরিকা পারে।

১৯০১ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। জনসংখ্যা অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি নোবেল পেয়েছে ইহুদিরা, সবচেয়ে কম পেয়েছে মুসলমান। দেশ ভিত্তিতে নোবেল হিসাব করাই ঠিক, ধর্ম ভিত্তিতে নয়। কিন্তু মুসলমানদের জানা উচিত জ্ঞানে বিজ্ঞানে কত পিছিয়ে আছে মুসলমান। ধর্ম নিয়ে পড়ে থাকাকে প্রতিটি মুসলিম রাষ্ট্রই জরুরি মনে করে। মসজিদ মাদ্রাসা তৈরিতে তারা ব্যস্ত। আধুনিক আইন বাদ দিয়ে ধর্মীয় আইন বজায় রাখতে ব্যস্ত তারা। কোথায় সুস্থ সাহিত্যের পরিবেশ, কোথায় চিকিৎসাবিজ্ঞানের আবিষ্কার, পদার্থবিদরা কী করছেন, কোথায় গবেষণাগার! দুর্নীতিকে আশ্রয় করে টাকার পাহাড় বানাচ্ছে অধিকাংশ মুসলমান। একখানা মসজিদ বানিয়ে দিয়ে বা মক্কায় গিয়ে হজ করে এসে তারা ভাবে তাদের পাপ মোচন হয়ে গেল। বেহেস্তের পথ হয়ে গেল মসৃণ। তাদের আর কোনও দায়িত্ব নেই এই পৃথিবীকে আরও উন্নত করার।

বাঙালি মুসলমান কাকে নিয়ে গৌরব করবে? বাঙালি নোবেল পুরস্কার পেলে, নাকি মুসলমান নোবেল পুরস্কার পেলে? বাঙালি মুসলমানদের মধ্যে কেউ কেউ নিজের বাঙালি পরিচয়টিকে বড় করে দেখে। কেউ কেউ আবার মুসলমান পরিচয়টিকে বড় করে দেখে। আমরা যদি মানুষ পরিচয়টিকে বড় করে দেখি তবে কার কোন জাতীয়তা, কে কোন দেশের নাগরিক, কার কী ধর্ম- এসবের চেয়ে বড় হয়ে উঠবে কে কী কাজ করেছে। বর্ণে নয়, ধর্মে নয়, কর্মে পরিচয়। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় নিঃসন্দেহে প্রতিভাবান অর্থনীতিবিদ। তিনি সমতার সমাজ গড়ার পক্ষে। অসম সমাজকে তিনি ভাঙতে চান। ধনীদের কাছ থেকে বড় অঙ্কের কর নিয়ে ওয়েলফেয়ার স্টেট বা কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র বানানোর পক্ষপাতী তিনি। এ কোনও নতুন ধারণা নয়। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর ইউরোপের দেশে দেশে গড়ে উঠেছে কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র। অতিরিক্ত কর দেওয়ায় তিতিবিরক্ত ধনীদের অসন্তোষ, আস্ফালন অত্যন্ত বেড়ে গেছে আজকাল, তারা দেশ ত্যাগ করার হুমকি দিচ্ছে। বেশি করের দেশ ত্যাগ করে কম করের দেশে পাড়ি দিচ্ছে। বিশ্বায়নের এই একটা মন্দ দিক। লাভজনক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর কমানোর শর্ত দিয়ে দেশের ভেতর রাখতে হচ্ছে। এই সমস্যার সমাধান নিশ্চয়ই অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায়ের কাছে আছে।

মানুষ ধন সম্পদ চায়। এই চাওয়ার কোনও শেষ নেই। কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র যার কাছে বেশি আছে, তার কাছ থেকে নিয়ে যার কাছে নেই, তাকে দিচ্ছে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে গেছে এ কারণেই। মানুষ ক্ষেপে উঠেছিল- বলছিল আমি পরিশ্রম করেছি, আমি টাকা পাবো, যে পরিশ্রম করেনি সে কেন বসে বসে আমার টাকা থেকে ভাগ নেবে! এই প্রশ্ন উঠেছে ইউরোপের অন্য রাষ্ট্রগুলোর কল্যাণব্রত নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্র চিরকালই পুঁজিবাদী। ধনীদের সুবিধে দেওয়াই রাষ্ট্রের উদ্দেশ্য। যত কম সম্ভব ধনীদের কাছ থেকে কর নেওয়া হয়। সারা পৃথিবীতে ডানপন্থি পুঁজিবাদের জনপ্রিয়তা হু হু করে বাড়ছে। ভারতেও তাই। অথচ ভারতেরই দুজন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ধনীদের নয়, দরিদ্রের কথা ভেবেছেন। অসম সমাজ ভেঙে সমতার সমাজের প্রস্তাব করছেন। সমতার সমাজ অধিকাংশ মানুষ পছন্দ না করুক, মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড় আবিষ্কার এটিই- মিলে মিশে থাকা, যার অভাব তাকে অভাবমুক্ত করা। এই সৌহার্দ্যরে চেয়ে সুন্দর আর কী আছে পৃথিবীতে? উদারতা, মানবতা, সহযোগিতা, সমমর্মিতাই শেষ পর্যন্ত হিংসে, লোভ, স্বার্থপরতার বিরুদ্ধে জয়ী হয়। নোবেল কমিটির সদস্যের ভেতরে কিছু সূক্ষ্ম মতবিরোধ থাকলেও আজও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই মানবতারই জয়গানই তাঁরা গাইছেন।

আমাদের উপমহাদেশে অল্প কজনের হাতেই ধনদৌলতের সিংহ ভাগ। অধিকাংশই কায়ক্লেশে বাঁচে। রাজনীতিকরাই দরিদ্রের অর্থনীতির নির্ধারক। লাখো দরিদ্রের অন্ন বস্ত্র বাসস্থানের অভাব।

দরিদ্ররা ভুগতে থাকবে শত শত অর্থনীতিবিদ উপমহাদেশজুড়ে বিরাজ করলেও, একের পর এক নোবেল পেলেও। ভুগতেই থাকবে যতদিন না রাজনীতিকরা ধনী আর প্রতাপশালী লোকদের পক্ষে রাজনীতি না করে দরিদ্র আর সহায়সম্বলহীনদের পক্ষে রাজনীতি করবেন।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে