শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

নোবেল পুরস্কার কি সমাজ বদলায়?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার কি সমাজ বদলায়?

অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। এখন আমেরিকার নাগরিকত্ব নিলেও মূলত ভারতীয়, জন্ম ভারতবর্ষে। কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র তিনি। অমর্ত্য সেনও প্রেসিডেন্সির ছাত্র। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় বাঙালি বলে আমাদের তো মনেই হয় উনি আমাদেরই লোক। গৌরব বোধ করি বাঙালি হিসেবে। বাঙালি এ পর্যন্ত খুব বেশি নোবেল পায়নি। সাকুল্যে চারটে। গৌরব করার আমাদের তো বেশি কিছু নেই। অমর্ত্য সেন এবং অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় দুজনই বর্তমান ভারত সরকারের সমালোচক। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় সেদিনই বলেছেন, ‘ভারতীয় অর্থনীতির হাল খুব খারাপ। অর্থনীতির গতি দ্রুতহারে শ্লথ হচ্ছে। সরকারও সেটা বুঝছে।’ নরসিংহ রাও-মনমোহন সিংহের অর্থনৈতিক মডেলকে অনুসরণ করা উচিত এমন কথা বর্তমান অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী অর্থনীতিবিদ পরকাল প্রভাকরও এক নিবন্ধে লিখেছেন। এসবের মধ্যে বিজেপি খানিকটা হলেও দিশেহারা। কংগ্রেস নেতারা ক্রমাগত বলে যাচ্ছেন, সরকার যেন অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায়ের কথা শোনেন। নোবেল পুরস্কার বিজয়ী যদি সরকারের নীতি পছন্দ না করেন, তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে নোবেল পুরস্কার বিজয় নিয়ে উচ্ছ্বসিত হওয়াটা খুব অস্বস্তিকর বটেই। অভিজিৎ দিল্লির বিখ্যাত জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। বামপন্থায় বিশ্বাসী ছিলেন নিশ্চয়ই। এক বাম ছাত্রনেতাকে বহিষ্কার করার প্রতিবাদে আশির দশকে তিনি ভিসির অফিস ঘেরাও করেছিলেন। ১০ দিন তিহার জেলে থাকতে হয়েছিল তাঁকে। তখন কংগ্রেসের আমল। সেই অভিজিতের হাতে এখন নোবেল পুরস্কার। বামবিরোধী পুঁজিবাদীর পক্ষের সরকার এখন না পারছেন এঁকে আলিঙ্গন করতে, না পারছেন এঁকে অবজ্ঞা করতে।

নোবেল পুরস্কারবিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়েও তাঁর দেশের সরকারের বিরোধ চলছে দীর্ঘদিন। আমি মনে করি না সব নোবেল বিজয়ীই নোবেল পাওয়ার যোগ্য। অনেক সময় অনেক অযোগ্য লোকের হাতেও নোবেল গড়িয়ে পড়ে। একটি সুদ নেওয়া ব্যবসায়ী ব্যাংক কী করে শান্তি পুরস্কার পায়, তা আমার বোধগম্য নয়। আমার বোধগম্য নয় কত যুগ ধরে কতটা স্বার্থ ত্যাগ করে কী কাজ করে হেনরি কিসিঞ্জার, বারাক ওবামা, মালালা ইউসুফজাই শান্তি পুরস্কার পান।

উপমহাদেশের একজন নোবেল বিজয়ীর ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে কম তাঁকে হেনস্তা করা হয়নি। পাকিস্তানের নোবেল বিজয়ী পদার্থবিদ আব্দুস সালামের এপিটাফ থেকে মুসলিম শব্দটিকে বুজে দিয়েছে কে বা কারা। পাকিস্তানের বর্তমান সরকারই তো আহমদিয়াদের মুসলিম বলে মনে করেন না। আব্দুস সালাম আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ছিলেন। ১৯৭৯ সালে সালাম নোবেল পুরস্কার পান। পরের বছর ইসলামাবাদের কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁকে সম্মান জানানোর জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় বিরাট প্রতিবাদ। ১৯৭৪ সালে জুলফিকার আলী ভুট্টো সুন্নি মৌলবাদীদের চাপে আহমদিয়া মুসলিমদের অমুসলিম ঘোষণা করার পর থেকে সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে আহমদিয়া মুসলিমদের প্রতি ঘৃণা প্রচ-  বেড়ে গিয়েছিল। জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠনের প্রতিরোধের মুখে আব্দুস সালাম ইসলামাবাদে এলেও ঢুকতে পারেননি কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয়ে। ৩৭ বছর পর প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের নামকরণ করলেন ‘আব্দুস সালাম সেন্টার ফর ফিজিক্স’। কিন্তু ইমরান খান তো আবার ভয়ঙ্কর আহমদিয়া বিরোধী। আব্দুস সালামের জন্ম পাকিস্তানের পাঞ্জাবে। কিন্তু পাকিস্তানে বাস করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়নি। ১৯৭৪ সালে আহমদিয়াদের ওপর সুন্নিদের নির্যাতন এত প্রচ- বেড়ে গিয়েছিল যে প্রাণ বাঁচানোর জন্য তাঁকে পাকিস্তান ত্যাগ করতে হয়। পাকিস্তানি ইস্কুলের কোনও পাঠ্যবইয়েও পাকিস্তানি নোবেল বিজয়ী হিসেবে তাঁর নাম উল্লেখ নেই।

অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় আমেরিকার নাগরিক। অমর্ত্য সেনও ব্রিটেনের নাগরিক। আমি জানি না তাঁরা যদি দেশে বাস করতেন, তাহলে কি এমন গবেষণা করতে পারতেন, যাতে নোবেল বিজয় সম্ভব হতো? আজকাল ইউরোপের গবেষকরাও আমেরিকায় পাড়ি দিচ্ছেন কারণ ইউরোপও গবেষণার পেছনে এত টাকা খরচ করতে পারে না, যতটা আমেরিকা পারে।

১৯০১ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। জনসংখ্যা অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি নোবেল পেয়েছে ইহুদিরা, সবচেয়ে কম পেয়েছে মুসলমান। দেশ ভিত্তিতে নোবেল হিসাব করাই ঠিক, ধর্ম ভিত্তিতে নয়। কিন্তু মুসলমানদের জানা উচিত জ্ঞানে বিজ্ঞানে কত পিছিয়ে আছে মুসলমান। ধর্ম নিয়ে পড়ে থাকাকে প্রতিটি মুসলিম রাষ্ট্রই জরুরি মনে করে। মসজিদ মাদ্রাসা তৈরিতে তারা ব্যস্ত। আধুনিক আইন বাদ দিয়ে ধর্মীয় আইন বজায় রাখতে ব্যস্ত তারা। কোথায় সুস্থ সাহিত্যের পরিবেশ, কোথায় চিকিৎসাবিজ্ঞানের আবিষ্কার, পদার্থবিদরা কী করছেন, কোথায় গবেষণাগার! দুর্নীতিকে আশ্রয় করে টাকার পাহাড় বানাচ্ছে অধিকাংশ মুসলমান। একখানা মসজিদ বানিয়ে দিয়ে বা মক্কায় গিয়ে হজ করে এসে তারা ভাবে তাদের পাপ মোচন হয়ে গেল। বেহেস্তের পথ হয়ে গেল মসৃণ। তাদের আর কোনও দায়িত্ব নেই এই পৃথিবীকে আরও উন্নত করার।

বাঙালি মুসলমান কাকে নিয়ে গৌরব করবে? বাঙালি নোবেল পুরস্কার পেলে, নাকি মুসলমান নোবেল পুরস্কার পেলে? বাঙালি মুসলমানদের মধ্যে কেউ কেউ নিজের বাঙালি পরিচয়টিকে বড় করে দেখে। কেউ কেউ আবার মুসলমান পরিচয়টিকে বড় করে দেখে। আমরা যদি মানুষ পরিচয়টিকে বড় করে দেখি তবে কার কোন জাতীয়তা, কে কোন দেশের নাগরিক, কার কী ধর্ম- এসবের চেয়ে বড় হয়ে উঠবে কে কী কাজ করেছে। বর্ণে নয়, ধর্মে নয়, কর্মে পরিচয়। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় নিঃসন্দেহে প্রতিভাবান অর্থনীতিবিদ। তিনি সমতার সমাজ গড়ার পক্ষে। অসম সমাজকে তিনি ভাঙতে চান। ধনীদের কাছ থেকে বড় অঙ্কের কর নিয়ে ওয়েলফেয়ার স্টেট বা কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র বানানোর পক্ষপাতী তিনি। এ কোনও নতুন ধারণা নয়। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর ইউরোপের দেশে দেশে গড়ে উঠেছে কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র। অতিরিক্ত কর দেওয়ায় তিতিবিরক্ত ধনীদের অসন্তোষ, আস্ফালন অত্যন্ত বেড়ে গেছে আজকাল, তারা দেশ ত্যাগ করার হুমকি দিচ্ছে। বেশি করের দেশ ত্যাগ করে কম করের দেশে পাড়ি দিচ্ছে। বিশ্বায়নের এই একটা মন্দ দিক। লাভজনক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর কমানোর শর্ত দিয়ে দেশের ভেতর রাখতে হচ্ছে। এই সমস্যার সমাধান নিশ্চয়ই অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায়ের কাছে আছে।

মানুষ ধন সম্পদ চায়। এই চাওয়ার কোনও শেষ নেই। কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র যার কাছে বেশি আছে, তার কাছ থেকে নিয়ে যার কাছে নেই, তাকে দিচ্ছে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে গেছে এ কারণেই। মানুষ ক্ষেপে উঠেছিল- বলছিল আমি পরিশ্রম করেছি, আমি টাকা পাবো, যে পরিশ্রম করেনি সে কেন বসে বসে আমার টাকা থেকে ভাগ নেবে! এই প্রশ্ন উঠেছে ইউরোপের অন্য রাষ্ট্রগুলোর কল্যাণব্রত নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্র চিরকালই পুঁজিবাদী। ধনীদের সুবিধে দেওয়াই রাষ্ট্রের উদ্দেশ্য। যত কম সম্ভব ধনীদের কাছ থেকে কর নেওয়া হয়। সারা পৃথিবীতে ডানপন্থি পুঁজিবাদের জনপ্রিয়তা হু হু করে বাড়ছে। ভারতেও তাই। অথচ ভারতেরই দুজন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ধনীদের নয়, দরিদ্রের কথা ভেবেছেন। অসম সমাজ ভেঙে সমতার সমাজের প্রস্তাব করছেন। সমতার সমাজ অধিকাংশ মানুষ পছন্দ না করুক, মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড় আবিষ্কার এটিই- মিলে মিশে থাকা, যার অভাব তাকে অভাবমুক্ত করা। এই সৌহার্দ্যরে চেয়ে সুন্দর আর কী আছে পৃথিবীতে? উদারতা, মানবতা, সহযোগিতা, সমমর্মিতাই শেষ পর্যন্ত হিংসে, লোভ, স্বার্থপরতার বিরুদ্ধে জয়ী হয়। নোবেল কমিটির সদস্যের ভেতরে কিছু সূক্ষ্ম মতবিরোধ থাকলেও আজও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই মানবতারই জয়গানই তাঁরা গাইছেন।

আমাদের উপমহাদেশে অল্প কজনের হাতেই ধনদৌলতের সিংহ ভাগ। অধিকাংশই কায়ক্লেশে বাঁচে। রাজনীতিকরাই দরিদ্রের অর্থনীতির নির্ধারক। লাখো দরিদ্রের অন্ন বস্ত্র বাসস্থানের অভাব।

দরিদ্ররা ভুগতে থাকবে শত শত অর্থনীতিবিদ উপমহাদেশজুড়ে বিরাজ করলেও, একের পর এক নোবেল পেলেও। ভুগতেই থাকবে যতদিন না রাজনীতিকরা ধনী আর প্রতাপশালী লোকদের পক্ষে রাজনীতি না করে দরিদ্র আর সহায়সম্বলহীনদের পক্ষে রাজনীতি করবেন।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
আজ মিয়ানমারকে হারাতে পারলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ
আজ মিয়ানমারকে হারাতে পারলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ
রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ
ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন