শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

নোবেল পুরস্কার কি সমাজ বদলায়?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার কি সমাজ বদলায়?

অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। এখন আমেরিকার নাগরিকত্ব নিলেও মূলত ভারতীয়, জন্ম ভারতবর্ষে। কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র তিনি। অমর্ত্য সেনও প্রেসিডেন্সির ছাত্র। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় বাঙালি বলে আমাদের তো মনেই হয় উনি আমাদেরই লোক। গৌরব বোধ করি বাঙালি হিসেবে। বাঙালি এ পর্যন্ত খুব বেশি নোবেল পায়নি। সাকুল্যে চারটে। গৌরব করার আমাদের তো বেশি কিছু নেই। অমর্ত্য সেন এবং অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় দুজনই বর্তমান ভারত সরকারের সমালোচক। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় সেদিনই বলেছেন, ‘ভারতীয় অর্থনীতির হাল খুব খারাপ। অর্থনীতির গতি দ্রুতহারে শ্লথ হচ্ছে। সরকারও সেটা বুঝছে।’ নরসিংহ রাও-মনমোহন সিংহের অর্থনৈতিক মডেলকে অনুসরণ করা উচিত এমন কথা বর্তমান অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী অর্থনীতিবিদ পরকাল প্রভাকরও এক নিবন্ধে লিখেছেন। এসবের মধ্যে বিজেপি খানিকটা হলেও দিশেহারা। কংগ্রেস নেতারা ক্রমাগত বলে যাচ্ছেন, সরকার যেন অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায়ের কথা শোনেন। নোবেল পুরস্কার বিজয়ী যদি সরকারের নীতি পছন্দ না করেন, তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে নোবেল পুরস্কার বিজয় নিয়ে উচ্ছ্বসিত হওয়াটা খুব অস্বস্তিকর বটেই। অভিজিৎ দিল্লির বিখ্যাত জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। বামপন্থায় বিশ্বাসী ছিলেন নিশ্চয়ই। এক বাম ছাত্রনেতাকে বহিষ্কার করার প্রতিবাদে আশির দশকে তিনি ভিসির অফিস ঘেরাও করেছিলেন। ১০ দিন তিহার জেলে থাকতে হয়েছিল তাঁকে। তখন কংগ্রেসের আমল। সেই অভিজিতের হাতে এখন নোবেল পুরস্কার। বামবিরোধী পুঁজিবাদীর পক্ষের সরকার এখন না পারছেন এঁকে আলিঙ্গন করতে, না পারছেন এঁকে অবজ্ঞা করতে।

নোবেল পুরস্কারবিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়েও তাঁর দেশের সরকারের বিরোধ চলছে দীর্ঘদিন। আমি মনে করি না সব নোবেল বিজয়ীই নোবেল পাওয়ার যোগ্য। অনেক সময় অনেক অযোগ্য লোকের হাতেও নোবেল গড়িয়ে পড়ে। একটি সুদ নেওয়া ব্যবসায়ী ব্যাংক কী করে শান্তি পুরস্কার পায়, তা আমার বোধগম্য নয়। আমার বোধগম্য নয় কত যুগ ধরে কতটা স্বার্থ ত্যাগ করে কী কাজ করে হেনরি কিসিঞ্জার, বারাক ওবামা, মালালা ইউসুফজাই শান্তি পুরস্কার পান।

উপমহাদেশের একজন নোবেল বিজয়ীর ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে কম তাঁকে হেনস্তা করা হয়নি। পাকিস্তানের নোবেল বিজয়ী পদার্থবিদ আব্দুস সালামের এপিটাফ থেকে মুসলিম শব্দটিকে বুজে দিয়েছে কে বা কারা। পাকিস্তানের বর্তমান সরকারই তো আহমদিয়াদের মুসলিম বলে মনে করেন না। আব্দুস সালাম আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ছিলেন। ১৯৭৯ সালে সালাম নোবেল পুরস্কার পান। পরের বছর ইসলামাবাদের কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁকে সম্মান জানানোর জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় বিরাট প্রতিবাদ। ১৯৭৪ সালে জুলফিকার আলী ভুট্টো সুন্নি মৌলবাদীদের চাপে আহমদিয়া মুসলিমদের অমুসলিম ঘোষণা করার পর থেকে সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে আহমদিয়া মুসলিমদের প্রতি ঘৃণা প্রচ-  বেড়ে গিয়েছিল। জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠনের প্রতিরোধের মুখে আব্দুস সালাম ইসলামাবাদে এলেও ঢুকতে পারেননি কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয়ে। ৩৭ বছর পর প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ কায়দে আযম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের নামকরণ করলেন ‘আব্দুস সালাম সেন্টার ফর ফিজিক্স’। কিন্তু ইমরান খান তো আবার ভয়ঙ্কর আহমদিয়া বিরোধী। আব্দুস সালামের জন্ম পাকিস্তানের পাঞ্জাবে। কিন্তু পাকিস্তানে বাস করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়নি। ১৯৭৪ সালে আহমদিয়াদের ওপর সুন্নিদের নির্যাতন এত প্রচ- বেড়ে গিয়েছিল যে প্রাণ বাঁচানোর জন্য তাঁকে পাকিস্তান ত্যাগ করতে হয়। পাকিস্তানি ইস্কুলের কোনও পাঠ্যবইয়েও পাকিস্তানি নোবেল বিজয়ী হিসেবে তাঁর নাম উল্লেখ নেই।

অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় আমেরিকার নাগরিক। অমর্ত্য সেনও ব্রিটেনের নাগরিক। আমি জানি না তাঁরা যদি দেশে বাস করতেন, তাহলে কি এমন গবেষণা করতে পারতেন, যাতে নোবেল বিজয় সম্ভব হতো? আজকাল ইউরোপের গবেষকরাও আমেরিকায় পাড়ি দিচ্ছেন কারণ ইউরোপও গবেষণার পেছনে এত টাকা খরচ করতে পারে না, যতটা আমেরিকা পারে।

১৯০১ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। জনসংখ্যা অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি নোবেল পেয়েছে ইহুদিরা, সবচেয়ে কম পেয়েছে মুসলমান। দেশ ভিত্তিতে নোবেল হিসাব করাই ঠিক, ধর্ম ভিত্তিতে নয়। কিন্তু মুসলমানদের জানা উচিত জ্ঞানে বিজ্ঞানে কত পিছিয়ে আছে মুসলমান। ধর্ম নিয়ে পড়ে থাকাকে প্রতিটি মুসলিম রাষ্ট্রই জরুরি মনে করে। মসজিদ মাদ্রাসা তৈরিতে তারা ব্যস্ত। আধুনিক আইন বাদ দিয়ে ধর্মীয় আইন বজায় রাখতে ব্যস্ত তারা। কোথায় সুস্থ সাহিত্যের পরিবেশ, কোথায় চিকিৎসাবিজ্ঞানের আবিষ্কার, পদার্থবিদরা কী করছেন, কোথায় গবেষণাগার! দুর্নীতিকে আশ্রয় করে টাকার পাহাড় বানাচ্ছে অধিকাংশ মুসলমান। একখানা মসজিদ বানিয়ে দিয়ে বা মক্কায় গিয়ে হজ করে এসে তারা ভাবে তাদের পাপ মোচন হয়ে গেল। বেহেস্তের পথ হয়ে গেল মসৃণ। তাদের আর কোনও দায়িত্ব নেই এই পৃথিবীকে আরও উন্নত করার।

বাঙালি মুসলমান কাকে নিয়ে গৌরব করবে? বাঙালি নোবেল পুরস্কার পেলে, নাকি মুসলমান নোবেল পুরস্কার পেলে? বাঙালি মুসলমানদের মধ্যে কেউ কেউ নিজের বাঙালি পরিচয়টিকে বড় করে দেখে। কেউ কেউ আবার মুসলমান পরিচয়টিকে বড় করে দেখে। আমরা যদি মানুষ পরিচয়টিকে বড় করে দেখি তবে কার কোন জাতীয়তা, কে কোন দেশের নাগরিক, কার কী ধর্ম- এসবের চেয়ে বড় হয়ে উঠবে কে কী কাজ করেছে। বর্ণে নয়, ধর্মে নয়, কর্মে পরিচয়। অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় নিঃসন্দেহে প্রতিভাবান অর্থনীতিবিদ। তিনি সমতার সমাজ গড়ার পক্ষে। অসম সমাজকে তিনি ভাঙতে চান। ধনীদের কাছ থেকে বড় অঙ্কের কর নিয়ে ওয়েলফেয়ার স্টেট বা কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র বানানোর পক্ষপাতী তিনি। এ কোনও নতুন ধারণা নয়। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর ইউরোপের দেশে দেশে গড়ে উঠেছে কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র। অতিরিক্ত কর দেওয়ায় তিতিবিরক্ত ধনীদের অসন্তোষ, আস্ফালন অত্যন্ত বেড়ে গেছে আজকাল, তারা দেশ ত্যাগ করার হুমকি দিচ্ছে। বেশি করের দেশ ত্যাগ করে কম করের দেশে পাড়ি দিচ্ছে। বিশ্বায়নের এই একটা মন্দ দিক। লাভজনক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর কমানোর শর্ত দিয়ে দেশের ভেতর রাখতে হচ্ছে। এই সমস্যার সমাধান নিশ্চয়ই অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায়ের কাছে আছে।

মানুষ ধন সম্পদ চায়। এই চাওয়ার কোনও শেষ নেই। কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র যার কাছে বেশি আছে, তার কাছ থেকে নিয়ে যার কাছে নেই, তাকে দিচ্ছে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে গেছে এ কারণেই। মানুষ ক্ষেপে উঠেছিল- বলছিল আমি পরিশ্রম করেছি, আমি টাকা পাবো, যে পরিশ্রম করেনি সে কেন বসে বসে আমার টাকা থেকে ভাগ নেবে! এই প্রশ্ন উঠেছে ইউরোপের অন্য রাষ্ট্রগুলোর কল্যাণব্রত নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্র চিরকালই পুঁজিবাদী। ধনীদের সুবিধে দেওয়াই রাষ্ট্রের উদ্দেশ্য। যত কম সম্ভব ধনীদের কাছ থেকে কর নেওয়া হয়। সারা পৃথিবীতে ডানপন্থি পুঁজিবাদের জনপ্রিয়তা হু হু করে বাড়ছে। ভারতেও তাই। অথচ ভারতেরই দুজন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ধনীদের নয়, দরিদ্রের কথা ভেবেছেন। অসম সমাজ ভেঙে সমতার সমাজের প্রস্তাব করছেন। সমতার সমাজ অধিকাংশ মানুষ পছন্দ না করুক, মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড় আবিষ্কার এটিই- মিলে মিশে থাকা, যার অভাব তাকে অভাবমুক্ত করা। এই সৌহার্দ্যরে চেয়ে সুন্দর আর কী আছে পৃথিবীতে? উদারতা, মানবতা, সহযোগিতা, সমমর্মিতাই শেষ পর্যন্ত হিংসে, লোভ, স্বার্থপরতার বিরুদ্ধে জয়ী হয়। নোবেল কমিটির সদস্যের ভেতরে কিছু সূক্ষ্ম মতবিরোধ থাকলেও আজও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই মানবতারই জয়গানই তাঁরা গাইছেন।

আমাদের উপমহাদেশে অল্প কজনের হাতেই ধনদৌলতের সিংহ ভাগ। অধিকাংশই কায়ক্লেশে বাঁচে। রাজনীতিকরাই দরিদ্রের অর্থনীতির নির্ধারক। লাখো দরিদ্রের অন্ন বস্ত্র বাসস্থানের অভাব।

দরিদ্ররা ভুগতে থাকবে শত শত অর্থনীতিবিদ উপমহাদেশজুড়ে বিরাজ করলেও, একের পর এক নোবেল পেলেও। ভুগতেই থাকবে যতদিন না রাজনীতিকরা ধনী আর প্রতাপশালী লোকদের পক্ষে রাজনীতি না করে দরিদ্র আর সহায়সম্বলহীনদের পক্ষে রাজনীতি করবেন।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২
রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল, পশুর নদীতে ভাসমান ৪২ রাস পুণ্যার্থীকে উদ্ধার
ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল, পশুর নদীতে ভাসমান ৪২ রাস পুণ্যার্থীকে উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স
বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড
কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন
নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু
একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র
নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার
মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গিয়াস উদ্দিন সাহেব আমার বড় ভাই, তার সঙ্গে দেখা করতে বারবার আসবো
গিয়াস উদ্দিন সাহেব আমার বড় ভাই, তার সঙ্গে দেখা করতে বারবার আসবো

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বীরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিক আহত
বীরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিক আহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম যখন দৃশ্যটা পর্দায় দেখি, আমার খুব লজ্জা লাগছিল: নীহা
প্রথম যখন দৃশ্যটা পর্দায় দেখি, আমার খুব লজ্জা লাগছিল: নীহা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চবি বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি এলামনাইয়ের নতুন কমিটি গঠিত
চবি বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি এলামনাইয়ের নতুন কমিটি গঠিত

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের অবস্থা ভালো নয় : কর্নেল অলি আহমদ
দেশের অবস্থা ভালো নয় : কর্নেল অলি আহমদ

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে তুলার গুদামে আগুন
লালমনিরহাটে তুলার গুদামে আগুন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনুমোদনবিহীন ওষুধ লেখা বন্ধে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ
অনুমোদনবিহীন ওষুধ লেখা বন্ধে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কিউ-এস র‌্যাংঙ্কিং: এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিইউবিটি
কিউ-এস র‌্যাংঙ্কিং: এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিইউবিটি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও
বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও

৫৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে সিএসই ডে ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে সিএসই ডে ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম