শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯

বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড : দুঃসাহসী প্রতিবাদের দিন ৪ নভেম্বর, ১৯৭৫

অজয় দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড : দুঃসাহসী প্রতিবাদের দিন ৪ নভেম্বর, ১৯৭৫

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনের কথা ছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। কিন্তু দুর্ভাগ্য, আমরা তাকে এ দিনেই হারাই। আমাদের নজর দিতে হয় প্রতিবাদী আন্দোলন গড়ে তোলার প্রতি। তাৎক্ষণিক প্রবল প্রতিবাদ কেন গড়ে তোলা যায়নি, সে প্রশ্ন প্রায় সাড়ে চার দশক পরেও উঠছে। কিন্তু চরম বৈরী পরিবেশে ছাত্রসমাজ যে দুঃসাহসী প্রতিবাদে শামিল হতে পেরেছিল, তাকেও খাটো করে দেখার উপায় নেই। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে রাজপথে নামলে পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হবে, এমন হুমকি ছিল। বাংলাদেশ এবং বাইরের কিছু সংবাদপত্রে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কুৎসা রটনা ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। এমন প্রেক্ষাপটেই আসে ৪ নভেম্বর, ১৯৭৫ যেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বটতলা থেকে হাজার হাজার ছাত্রছাত্রী সেনাবাহিনী ও পুলিশের বাধা অতিক্রম করে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কে সমবেত হয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। একই দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জ্ঞাপন ও জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সর্বসম্মতভাবে গ্রহণ করা হয় শোক প্রস্তাব। ১৯৭৫ সালের ১০ জুন জাতীয় ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির ২১ জন সদস্য গণভবনে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করে তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানাই। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও একই আমন্ত্রণ জানালে পরিদর্শনের তারিখ নির্ধারিত হয় ১৫ আগস্ট। তাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদানের প্রস্তাব করা হয়, কিন্তু তিনি বিনয়ের সঙ্গে তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছিলেন- আমি যে প্রতিষ্ঠানের চ্যান্সেলর, সেখান থেকে এ ধরনের সম্মান গ্রহণ করা অনুচিত ও অনৈতিক।

নীতি-আদর্শের প্রতি কী আনুগত্য! আমাদের মনে আছে, স্বাধীনতার পর পর একদল ছাত্রছাত্রী অটোপ্রমোশন দাবি করে উপাচার্য ড. মোজাফফর আহমদ চৌধুরীর অফিস ঘেরাও করে রাখলে তিনি পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ না পাঠিয়ে নিজে সেখানে হাজির হন। এমন নেতিবাচক আন্দোলনে যুক্তদের ভর্ৎসনা করে তিনি বলেছিলেনÑ এমন গর্হিত দাবি ছাত্রদের দিক থেকে আসা অনুচিত।

১৯৭৫ সালের ৭ জুন বাকশালের একক ছাত্র সংগঠন জাতীয় ছাত্রলীগ গঠনের পর শেখ শহীদুল ইসলাম ও মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে আমরা ছাত্র সংগঠনের কর্মকান্ডে প্রচলিত ধারায় কিছু পরিবর্তন আনার কাজে হাত দিই। ঢাকা ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাস থেকে অছাত্রদের বের করে দেওয়া হয়। ডাইনিং হলে ফাও খাওয়া বন্ধ হয়। ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে প্রতিটি বিভাগে ছাত্রছাত্রীরা সকালে সমবেত হয়ে শিক্ষকদের ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়। তারপর প্রতিটি বিভাগের ছাত্র-শিক্ষক-কর্মচারীরা মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, জগন্নাথ হলের গণকবর ও শহীদ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হলে সব বোর্ডের সেরা ছাত্রছাত্রীদের ডাকসুর পক্ষ থেকে টিএসসিতে সংবর্ধনা জানানো হয়। এসব কাজের প্রতি বঙ্গবন্ধুর পূর্ণ সমর্থন ছিল। তিনি এ ধারা সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়ার পরামর্শ দেন। আমাদের প্রত্যাশা ছিল, ১৫ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন শেষে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে যে ভাষণ দেবেন, তাতে নতুন ধারার ছাত্র আন্দোলনের বিষয়ে নির্দেশনা থাকবে। ১৯৭৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে প্রবল বন্যার সময় আমন ধানের চারার ব্যাপক ক্ষতি হলে ডাকসুর পক্ষ থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে বীজতলায় পরিণত করা হয়। এ উদ্যোগকে তিনি স্বাগত জানান এবং গভীর রাতে গোপনে বীজতলা পরিদর্শন শেষে সহকর্মীদের বলেছিলেন, ছাত্ররা পড়াশোনার পাশাপাশি দেশের কাজে যুক্ত হোক, কৃষক-শ্রমিকের পাশে দাঁড়াক- এটাই দেখতে চাই। বন্যার পর দুর্ভিক্ষ নেমে এলে তিনি রাজধানীতে লঙ্গরখানা পরিচালনার জন্য ডাকসুর হাতে শত শত মণ আটা তুলে দেন। বন্যার সময় আমরা স্বেচ্ছাশ্রমে রুটি তৈরি করে প্রতিদিন তা তুলে দিয়েছি বিমান বাহিনীর হাতে, যা বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় হেলিকপ্টারে পৌঁছে দেয় বিমান বাহিনীর সদস্যরা। ঢাকার জেলা প্রশাসক রেজাউল হায়াত মাহবুবজামান ও আমাকে বলেছিলেন ‘বন্যাত্রাণে ও দুর্ভিক্ষ মোকাবেলায় আপনাদের যা কিছু প্রয়োজন, বঙ্গবন্ধু সেটা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।’

বিশ্ববিদ্যালয় চ্যান্সেলরকে আমরা ১৫ আগস্ট স্বাগত জানাতে পারিনি। এর পরিবর্তে ফুল ছড়ানো পথে নেমে আসে ঘাতকদের বহনকারী ট্যাঙ্ক ও সাঁজোয়া গাড়ির বহর। যারা জাতির পিতাকে হত্যা করতে পারে, নারী-শিশুর প্রাণ সংহারে যারা কুণ্ঠিত হয়নি তারা বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিবাদী ছাত্রছাত্রীদের প্রতি কতটা নৃশংস হতে পারে সে ধারণা আমাদের ছিল। সঙ্গত কারণেই তাৎক্ষণিক প্রতিবাদের ডাক দিতে গিয়ে আমাদের সংযত হতে হয়। তদুপরি, ১৫ আগস্টের পরপরই রমজান মাস ও শারদীয় দুর্গোৎসবের জন্য টানা দুই মাস পাঁচ দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। জাতীয় ছাত্রলীগ নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত নেয় ১৮ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় খোলার দুই দিন পর ২০ অক্টোবর মধুর ক্যান্টিন থেকে বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদে মিছিল বের হবে। এ কর্মসূচি সফল করার জন্য চলে গোপন প্রস্তুতি। ১৭ অক্টোবর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ভবনের দেয়ালে লেখা হয় তিনটি স্লোগান- জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু এবং এক মুজিবের রক্ত থেকে লক্ষ মুজিব জন্ম নেবে। প্রথম দুটি স্লোগান ১৫ আগস্ট থেকে নিষিদ্ধ ছিল, অন্যটি সময়ের প্রয়োজনে সৃষ্টি। ২০ অক্টোবরের মিছিল মধুর ক্যান্টিন থেকে বের হয়ে কলাভবন ও বটতলা প্রদক্ষিণ করে। পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কেবল ডাকসু সাধারণ সম্পাদক মাহবুবজামান বক্তব্য রাখেন। খুনি চক্র এ কর্মসূচির বিষয়টি আগে জানতে পারেনি। আমরা পরদিন ২১ অক্টোবর ফের সমাবেশ ও মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করি। বলা যায়, গোপনীয়তার ঘেরাটোপ থেকে আমরা প্রকাশ্য প্রতিবাদ সূচনা করি। শত্র“রাও প্রস্তুতি নেয়। তারা ২১ অক্টোবরের জমায়েতে হামলা চালায়। আমরা তা প্রতিহত করতে সক্ষম হই। ফলে উৎসাহ বেড়ে যায়। এ দিনের মিছিল শেষে নূ হ-উল আলম লেনিন ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে ২৯ অক্টোবর বটতলা থেকে মিছিল যাবে বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে। আমরা রাজধানীর সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ কর্মসূচির সমর্থনে প্রচার অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিই। লিফলেট ছাপা হয় বিপুল সংখ্যায়। শিরোনাম দেওয়া হয়- কাঁদো বাঙালি কাঁদো। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে গিয়ে আমরা ছাত্রছাত্রীদের এ কর্মসূচিতে যোগদানের আহ্বান জানাই। রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, শ্রমিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং পেশাজীবী-বুদ্ধিজীবীদেরও জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং তাঁর হত্যার প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু ২১ অক্টোবরের সংঘর্ষের রেশ চলে কয়েক দিন। এ কারণে শোক মিছিলের নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয় ৪ নভেম্বর। সে সময় খুনিচক্রের কঠোর নিষেধাজ্ঞার কারণে সংবাদপত্র কিংবা বেতার-টেলিভিশনে আমাদের কর্মকান্ডের কথা প্রচার হতে পারেনি। মুখে মুখে প্রচারের ওপরই আমাদের নির্ভর করতে হয়। আমরা ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে বিভিন্ন শ্রেণিকক্ষে গিয়ে ১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাকান্ডের কথা তুলে ধরি। যে ছাত্রসমাজ স্বাধীনতা সংগ্রামে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে, তারা স্বাধীন দেশের স্থপতির হত্যাকান্ডের মতো অন্যায় মেনে নিতে পারে না, এটাই ছিল মূল কথা। এ কর্মসূচির বার্তা পৌঁছাতে গিয়ে আমাদের কয়েকজন কর্মী লিফলেটসহ গ্রেফতার হন। শ্রেণিকক্ষে বক্তৃতা প্রদানকালে বাধা দেওয়ার ঘটনাও ঘটে।

৪ নভেম্বর সকালে শত সংগ্রামের পীঠস্থান বটতলা ছাত্র-জনতায় পূর্ণ হয়ে যায়। জাতীয় ছাত্রলীগ নেতা মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, নূ হ-উল আলম লেনিন, ইসমত কাদির গামা, ওবায়দুল কাদের, মাহবুবজামান, অজয় দাশগুপ্ত, কাজী আকরাম হোসেন, রবিউল আলম চৌধুরী, মমতাজ হোসেন, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন প্রমুখ জাতীয় ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বঙ্গবন্ধুর বাসভবন অভিমুখে যাওয়া মিছিলের সামনে থাকেন। স্লোগান ছিল না মিছিলে। বঙ্গবন্ধুর ছবি ছিল, ব্যানার ছিল। নিলক্ষেত এলাকায় মিছিল পৌঁছালে বাধা আসে সেনাবাহিনী ও পুলিশের তরফে। ছাত্রনেতাদের সঙ্গে তাদের দীর্ঘ সময় বাকবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে আগের দিন সেনাবাহিনী প্রধান জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দী করে সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ গ্রহণকারী ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশারফের হস্তক্ষেপে মিছিল এগিয়ে চলে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের দিকে, যেখান থেকে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে এক আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়। সবাই ছিলেন অশ্রুসিক্ত। ১৫ আগস্ট নৃশংস হত্যাকান্ডের পর এই প্রথম আমরা ওই পবিত্র, কিন্তু রক্তভেজা অঙ্গনে প্রবেশ করতে পারি।

ওই কর্মসূচি সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারার স্বস্তি কাটতে না কাটতেই আমরা নিশ্চিত হইÑ ২ নভেম্বর গভীর রাতে বঙ্গবন্ধুর খুনি খোন্দকার মোশতাকের নির্দেশে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিহত হয়েছেন জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে নেতৃত্বদানকারী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামারুজ্জামান। আমরা বঙ্গবন্ধুর বাসভবনের অদূরে কলাবাগান মাঠে সভা করে সিদ্ধান্ত নিই- ৫ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা হত্যার প্রতিবাদে ঢাকা শহরে হরতাল পালিত হবে। হরতাল শেষে বায়তুল মোকাররমের সামনে অনুষ্ঠিত হবে গায়েবানা জানাজা। শোক মিছিলে অংশগ্রহণকারী ছাত্র নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয় হরতাল সফল করার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে।

৪ নভেম্বর বিকালে ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট অধিবেশন। এজেন্ডা ছিল উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন। ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে মাহবুবজামান, ইসমত কাদির গামা ও অজয় দাশগুপ্ত অধিবেশনে যোগ দিয়ে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয় চ্যান্সেলর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার নিন্দা ও তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে শোক প্রস্তাব উত্থাপন করলে তা সর্বসম্মতভাবে অনুমোদন হয়। যে প্রতিষ্ঠানে তিনি আসতে পারেননি, তার সর্বোচ্চ ফোরাম সিনেটে হত্যাকান্ডের নিন্দা প্রকাশ ও ঘাতকদের বিচারের দাবিও জানানো হয়। পরদিন হরতাল ও গায়েবানা জানাজা শেষে বায়তুল মোকাররমের সামনের সমাবেশ থেকেও এ দাবি ওঠে। সেখানে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিতে জাতীয় শোক দিবস পালন এবং বাংলাদেশ বেতারের নাম পুনর্বহালের দাবিও জানানো হয়।

কিন্তু দুর্ভাগ্য, ৬ নভেম্বর মধ্য রাতের পর জিয়াউর রহমান ফের সেনাবাহিনীর কর্তৃত্ব গ্রহণ করেন। খালেদ মোশাররফসহ বিপুলসংখ্যক সেনা অফিসারকে হত্যা করা হয়। নিষ্ঠুর সামরিক শাসনের কবলে পড়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে শোচনীয়ভাবে পরাজিত করে স্বাধীনতা অর্জন করা দেশ বাংলাদেশ।  পরিহাসের বিষয় এ অবৈধ কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য তিনি সামনে শিখন্ডী হিসেবে রাখেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি আবু সাদত মোহাম্মদ সায়েমকে। তবে ইতিহাস তাদের ক্ষমা করেনি।  বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে বাংলাদেশে,  জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত।

                লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৩ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে