শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯

বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড : দুঃসাহসী প্রতিবাদের দিন ৪ নভেম্বর, ১৯৭৫

অজয় দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড : দুঃসাহসী প্রতিবাদের দিন ৪ নভেম্বর, ১৯৭৫

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনের কথা ছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। কিন্তু দুর্ভাগ্য, আমরা তাকে এ দিনেই হারাই। আমাদের নজর দিতে হয় প্রতিবাদী আন্দোলন গড়ে তোলার প্রতি। তাৎক্ষণিক প্রবল প্রতিবাদ কেন গড়ে তোলা যায়নি, সে প্রশ্ন প্রায় সাড়ে চার দশক পরেও উঠছে। কিন্তু চরম বৈরী পরিবেশে ছাত্রসমাজ যে দুঃসাহসী প্রতিবাদে শামিল হতে পেরেছিল, তাকেও খাটো করে দেখার উপায় নেই। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে রাজপথে নামলে পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হবে, এমন হুমকি ছিল। বাংলাদেশ এবং বাইরের কিছু সংবাদপত্রে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কুৎসা রটনা ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। এমন প্রেক্ষাপটেই আসে ৪ নভেম্বর, ১৯৭৫ যেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বটতলা থেকে হাজার হাজার ছাত্রছাত্রী সেনাবাহিনী ও পুলিশের বাধা অতিক্রম করে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কে সমবেত হয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। একই দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জ্ঞাপন ও জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সর্বসম্মতভাবে গ্রহণ করা হয় শোক প্রস্তাব। ১৯৭৫ সালের ১০ জুন জাতীয় ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির ২১ জন সদস্য গণভবনে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করে তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানাই। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও একই আমন্ত্রণ জানালে পরিদর্শনের তারিখ নির্ধারিত হয় ১৫ আগস্ট। তাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদানের প্রস্তাব করা হয়, কিন্তু তিনি বিনয়ের সঙ্গে তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছিলেন- আমি যে প্রতিষ্ঠানের চ্যান্সেলর, সেখান থেকে এ ধরনের সম্মান গ্রহণ করা অনুচিত ও অনৈতিক।

নীতি-আদর্শের প্রতি কী আনুগত্য! আমাদের মনে আছে, স্বাধীনতার পর পর একদল ছাত্রছাত্রী অটোপ্রমোশন দাবি করে উপাচার্য ড. মোজাফফর আহমদ চৌধুরীর অফিস ঘেরাও করে রাখলে তিনি পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ না পাঠিয়ে নিজে সেখানে হাজির হন। এমন নেতিবাচক আন্দোলনে যুক্তদের ভর্ৎসনা করে তিনি বলেছিলেনÑ এমন গর্হিত দাবি ছাত্রদের দিক থেকে আসা অনুচিত।

১৯৭৫ সালের ৭ জুন বাকশালের একক ছাত্র সংগঠন জাতীয় ছাত্রলীগ গঠনের পর শেখ শহীদুল ইসলাম ও মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে আমরা ছাত্র সংগঠনের কর্মকান্ডে প্রচলিত ধারায় কিছু পরিবর্তন আনার কাজে হাত দিই। ঢাকা ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাস থেকে অছাত্রদের বের করে দেওয়া হয়। ডাইনিং হলে ফাও খাওয়া বন্ধ হয়। ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে প্রতিটি বিভাগে ছাত্রছাত্রীরা সকালে সমবেত হয়ে শিক্ষকদের ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়। তারপর প্রতিটি বিভাগের ছাত্র-শিক্ষক-কর্মচারীরা মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, জগন্নাথ হলের গণকবর ও শহীদ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হলে সব বোর্ডের সেরা ছাত্রছাত্রীদের ডাকসুর পক্ষ থেকে টিএসসিতে সংবর্ধনা জানানো হয়। এসব কাজের প্রতি বঙ্গবন্ধুর পূর্ণ সমর্থন ছিল। তিনি এ ধারা সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়ার পরামর্শ দেন। আমাদের প্রত্যাশা ছিল, ১৫ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন শেষে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে যে ভাষণ দেবেন, তাতে নতুন ধারার ছাত্র আন্দোলনের বিষয়ে নির্দেশনা থাকবে। ১৯৭৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে প্রবল বন্যার সময় আমন ধানের চারার ব্যাপক ক্ষতি হলে ডাকসুর পক্ষ থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে বীজতলায় পরিণত করা হয়। এ উদ্যোগকে তিনি স্বাগত জানান এবং গভীর রাতে গোপনে বীজতলা পরিদর্শন শেষে সহকর্মীদের বলেছিলেন, ছাত্ররা পড়াশোনার পাশাপাশি দেশের কাজে যুক্ত হোক, কৃষক-শ্রমিকের পাশে দাঁড়াক- এটাই দেখতে চাই। বন্যার পর দুর্ভিক্ষ নেমে এলে তিনি রাজধানীতে লঙ্গরখানা পরিচালনার জন্য ডাকসুর হাতে শত শত মণ আটা তুলে দেন। বন্যার সময় আমরা স্বেচ্ছাশ্রমে রুটি তৈরি করে প্রতিদিন তা তুলে দিয়েছি বিমান বাহিনীর হাতে, যা বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় হেলিকপ্টারে পৌঁছে দেয় বিমান বাহিনীর সদস্যরা। ঢাকার জেলা প্রশাসক রেজাউল হায়াত মাহবুবজামান ও আমাকে বলেছিলেন ‘বন্যাত্রাণে ও দুর্ভিক্ষ মোকাবেলায় আপনাদের যা কিছু প্রয়োজন, বঙ্গবন্ধু সেটা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।’

বিশ্ববিদ্যালয় চ্যান্সেলরকে আমরা ১৫ আগস্ট স্বাগত জানাতে পারিনি। এর পরিবর্তে ফুল ছড়ানো পথে নেমে আসে ঘাতকদের বহনকারী ট্যাঙ্ক ও সাঁজোয়া গাড়ির বহর। যারা জাতির পিতাকে হত্যা করতে পারে, নারী-শিশুর প্রাণ সংহারে যারা কুণ্ঠিত হয়নি তারা বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিবাদী ছাত্রছাত্রীদের প্রতি কতটা নৃশংস হতে পারে সে ধারণা আমাদের ছিল। সঙ্গত কারণেই তাৎক্ষণিক প্রতিবাদের ডাক দিতে গিয়ে আমাদের সংযত হতে হয়। তদুপরি, ১৫ আগস্টের পরপরই রমজান মাস ও শারদীয় দুর্গোৎসবের জন্য টানা দুই মাস পাঁচ দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। জাতীয় ছাত্রলীগ নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত নেয় ১৮ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় খোলার দুই দিন পর ২০ অক্টোবর মধুর ক্যান্টিন থেকে বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদে মিছিল বের হবে। এ কর্মসূচি সফল করার জন্য চলে গোপন প্রস্তুতি। ১৭ অক্টোবর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ভবনের দেয়ালে লেখা হয় তিনটি স্লোগান- জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু এবং এক মুজিবের রক্ত থেকে লক্ষ মুজিব জন্ম নেবে। প্রথম দুটি স্লোগান ১৫ আগস্ট থেকে নিষিদ্ধ ছিল, অন্যটি সময়ের প্রয়োজনে সৃষ্টি। ২০ অক্টোবরের মিছিল মধুর ক্যান্টিন থেকে বের হয়ে কলাভবন ও বটতলা প্রদক্ষিণ করে। পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কেবল ডাকসু সাধারণ সম্পাদক মাহবুবজামান বক্তব্য রাখেন। খুনি চক্র এ কর্মসূচির বিষয়টি আগে জানতে পারেনি। আমরা পরদিন ২১ অক্টোবর ফের সমাবেশ ও মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করি। বলা যায়, গোপনীয়তার ঘেরাটোপ থেকে আমরা প্রকাশ্য প্রতিবাদ সূচনা করি। শত্র“রাও প্রস্তুতি নেয়। তারা ২১ অক্টোবরের জমায়েতে হামলা চালায়। আমরা তা প্রতিহত করতে সক্ষম হই। ফলে উৎসাহ বেড়ে যায়। এ দিনের মিছিল শেষে নূ হ-উল আলম লেনিন ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে ২৯ অক্টোবর বটতলা থেকে মিছিল যাবে বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে। আমরা রাজধানীর সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ কর্মসূচির সমর্থনে প্রচার অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিই। লিফলেট ছাপা হয় বিপুল সংখ্যায়। শিরোনাম দেওয়া হয়- কাঁদো বাঙালি কাঁদো। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে গিয়ে আমরা ছাত্রছাত্রীদের এ কর্মসূচিতে যোগদানের আহ্বান জানাই। রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, শ্রমিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং পেশাজীবী-বুদ্ধিজীবীদেরও জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং তাঁর হত্যার প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু ২১ অক্টোবরের সংঘর্ষের রেশ চলে কয়েক দিন। এ কারণে শোক মিছিলের নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয় ৪ নভেম্বর। সে সময় খুনিচক্রের কঠোর নিষেধাজ্ঞার কারণে সংবাদপত্র কিংবা বেতার-টেলিভিশনে আমাদের কর্মকান্ডের কথা প্রচার হতে পারেনি। মুখে মুখে প্রচারের ওপরই আমাদের নির্ভর করতে হয়। আমরা ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে বিভিন্ন শ্রেণিকক্ষে গিয়ে ১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাকান্ডের কথা তুলে ধরি। যে ছাত্রসমাজ স্বাধীনতা সংগ্রামে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে, তারা স্বাধীন দেশের স্থপতির হত্যাকান্ডের মতো অন্যায় মেনে নিতে পারে না, এটাই ছিল মূল কথা। এ কর্মসূচির বার্তা পৌঁছাতে গিয়ে আমাদের কয়েকজন কর্মী লিফলেটসহ গ্রেফতার হন। শ্রেণিকক্ষে বক্তৃতা প্রদানকালে বাধা দেওয়ার ঘটনাও ঘটে।

৪ নভেম্বর সকালে শত সংগ্রামের পীঠস্থান বটতলা ছাত্র-জনতায় পূর্ণ হয়ে যায়। জাতীয় ছাত্রলীগ নেতা মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, নূ হ-উল আলম লেনিন, ইসমত কাদির গামা, ওবায়দুল কাদের, মাহবুবজামান, অজয় দাশগুপ্ত, কাজী আকরাম হোসেন, রবিউল আলম চৌধুরী, মমতাজ হোসেন, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন প্রমুখ জাতীয় ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বঙ্গবন্ধুর বাসভবন অভিমুখে যাওয়া মিছিলের সামনে থাকেন। স্লোগান ছিল না মিছিলে। বঙ্গবন্ধুর ছবি ছিল, ব্যানার ছিল। নিলক্ষেত এলাকায় মিছিল পৌঁছালে বাধা আসে সেনাবাহিনী ও পুলিশের তরফে। ছাত্রনেতাদের সঙ্গে তাদের দীর্ঘ সময় বাকবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে আগের দিন সেনাবাহিনী প্রধান জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দী করে সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ গ্রহণকারী ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশারফের হস্তক্ষেপে মিছিল এগিয়ে চলে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের দিকে, যেখান থেকে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে এক আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়। সবাই ছিলেন অশ্রুসিক্ত। ১৫ আগস্ট নৃশংস হত্যাকান্ডের পর এই প্রথম আমরা ওই পবিত্র, কিন্তু রক্তভেজা অঙ্গনে প্রবেশ করতে পারি।

ওই কর্মসূচি সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারার স্বস্তি কাটতে না কাটতেই আমরা নিশ্চিত হইÑ ২ নভেম্বর গভীর রাতে বঙ্গবন্ধুর খুনি খোন্দকার মোশতাকের নির্দেশে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিহত হয়েছেন জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে নেতৃত্বদানকারী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামারুজ্জামান। আমরা বঙ্গবন্ধুর বাসভবনের অদূরে কলাবাগান মাঠে সভা করে সিদ্ধান্ত নিই- ৫ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা হত্যার প্রতিবাদে ঢাকা শহরে হরতাল পালিত হবে। হরতাল শেষে বায়তুল মোকাররমের সামনে অনুষ্ঠিত হবে গায়েবানা জানাজা। শোক মিছিলে অংশগ্রহণকারী ছাত্র নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয় হরতাল সফল করার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে।

৪ নভেম্বর বিকালে ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট অধিবেশন। এজেন্ডা ছিল উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন। ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে মাহবুবজামান, ইসমত কাদির গামা ও অজয় দাশগুপ্ত অধিবেশনে যোগ দিয়ে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয় চ্যান্সেলর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার নিন্দা ও তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে শোক প্রস্তাব উত্থাপন করলে তা সর্বসম্মতভাবে অনুমোদন হয়। যে প্রতিষ্ঠানে তিনি আসতে পারেননি, তার সর্বোচ্চ ফোরাম সিনেটে হত্যাকান্ডের নিন্দা প্রকাশ ও ঘাতকদের বিচারের দাবিও জানানো হয়। পরদিন হরতাল ও গায়েবানা জানাজা শেষে বায়তুল মোকাররমের সামনের সমাবেশ থেকেও এ দাবি ওঠে। সেখানে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিতে জাতীয় শোক দিবস পালন এবং বাংলাদেশ বেতারের নাম পুনর্বহালের দাবিও জানানো হয়।

কিন্তু দুর্ভাগ্য, ৬ নভেম্বর মধ্য রাতের পর জিয়াউর রহমান ফের সেনাবাহিনীর কর্তৃত্ব গ্রহণ করেন। খালেদ মোশাররফসহ বিপুলসংখ্যক সেনা অফিসারকে হত্যা করা হয়। নিষ্ঠুর সামরিক শাসনের কবলে পড়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে শোচনীয়ভাবে পরাজিত করে স্বাধীনতা অর্জন করা দেশ বাংলাদেশ।  পরিহাসের বিষয় এ অবৈধ কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য তিনি সামনে শিখন্ডী হিসেবে রাখেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি আবু সাদত মোহাম্মদ সায়েমকে। তবে ইতিহাস তাদের ক্ষমা করেনি।  বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে বাংলাদেশে,  জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত।

                লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা