শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

আওয়ামী লীগে ফিরতে হবে আওয়ামী লীগকে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগে ফিরতে হবে আওয়ামী লীগকে

বাংলাদেশের মানুষ গভীর আগ্রহ নিয়ে তাকিয়ে আছে ২১ ও ২২ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের সম্মেলনের দিকে। ১৯৭৫ সালের পরে দুই সামরিক শাসক কর্তৃক প্রবর্তিত দূষিত রাজনীতির ভাইরাস সংক্রামক ব্যাধির মতো বাংলাদেশের সমগ্র রাজনীতিকে যেভাবে কলুষিত করেছে তা থেকে সঙ্গত কারণেই আওয়ামী লীগের মতো মাল্টি ক্লাস বা বহুত্ববাদী রাজনৈতিক দল নিজেদের বাঁচিয়ে রাখতে পারেনি।  গত ১১ বছর একটানা ক্ষমতায় থাকার কারণে দলের মধ্যে ও তৃণমূল পর্যায়ে অনেক ভিন্ন মত-পথ ও আদর্শের মানুষ যেমন ঢুকে পড়েছে, তেমনি সব পর্যায়েরই একশ্রেণির নেতা-কর্মী নিজেদের সামলিয়ে রাখতে না পেরে কলুষিত রাজনীতির ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যেসব কর্মকা-  করেছে তা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যায় না, যে আওয়ামী লীগের চালিকাশক্তি এখনো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের রাজনীতি আজ একটা টার্নিং পয়েন্ট বা ক্রান্তিলগ্নে এসে দাঁড়িয়েছে। এখান থেকে রাজনীতি কোন দিকে মোড় নিচ্ছে তার ওপর নির্ভর করছে আজ অর্থনৈতিক, সামাজিক উন্নয়নসহ আধুনিকতার যে সিঁড়িতে বাংলাদেশ উঠে এসেছে সেটি কি অব্যাহত থাকবে, নাকি আবার আমরা সেই অন্ধকার সময়ে প্রবেশ করব যখন আন্তর্জাতিক মিডিয়া থেকে বলা হচ্ছিল পরবর্তী আফগানিস্তান হবে বাংলাদেশ। ১৯৭৫ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষ রাষ্ট্র পরিচালনায় মৌলিক আদর্শের জায়গাতে সম্পূর্ণ দুটি বিপরীত ধারা দেখেছে। একটি হচ্ছে জামায়াত-বিএনপির সম্মিলিত ধারা, যার মূলমন্ত্র সাতচল্লিশের চেতনা, ধর্মাশ্রয়ী পাকিস্তানপন্থি ধারা, যেটি বিদায় করার জন্যই বাঙালি জাতি ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং একাত্তরে রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র যুদ্ধ করেছে। এই প্রত্যাখ্যাত পরাজিত ধারা কীভাবে বাংলাদেশে ফিরে এলো, কে আনলেন এবং এখনো কারা এর ধারক ও বাহক সেটি এখন সবাই জানেন। অপর ধারাটি হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ধারা, যার মূলমন্ত্র বাঙালি সংস্কৃতি এবং অসাম্প্রদায়িক ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনসহ ৪৯ বছরের যাত্রাপথে জাতি রাষ্ট্র হিসেবে উল্লেখ করার মতো যা কিছু অর্জন তার সব কিছুই হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ধারক-বাহক আওয়ামী লীগের হাত ধরে। অন্যদিকে পাকিস্তানপন্থি জামায়াত-বিএনপির সম্মিলিত ধারা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলেও উল্লেখ করার মতো কোনো জাতীয় অর্জন তাদের হাতে হয়নি। কিছু রাস্তাঘাট, দালানকোটা, স্কুল-কলেজ তৈরি করার মধ্য দিয়ে একটা সরকারের মূল্যায়ন হয় না। এসব কাজ সব সরকারের সময়ই হয়। স্বাধীনতা-উত্তর সময়ে বাহাত্তরের সংবিধান এবং মিত্রবাহিনীর সৈন্য প্রত্যাহারের মতো কাজ বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে হয়েছে। তারপর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের হাত ধরে পার্বত্য শান্তি চুক্তির মতো অনন্য অর্জন সম্ভব হয়েছে এবং সেটি যত স্বল্প সময়ে যেভাবে হয়েছে তার সমতুল্য উদাহরণ বিশ্বে বিরল। সত্তর বছর ঝুলে থাকা ছিটমহল সমস্যা, স্থলসীমান্ত স্থায়ীভাবে চিহ্নিতকরণসহ সমুদ্র সীমানার সমস্যা নিষ্পত্তি হয়েছে আওয়ামী লীগের হাত ধরে, যার অফুরন্ত সম্ভাবনায় আগামীতে সমৃদ্ধ হবে বাংলাদেশ। অন্যদিকে বিএনপিকে জিজ্ঞাসা করলে একটা কথাই বলে, আর তাহলো তারা বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে। তাদের এই কথিত বহুদলীয় গণতন্ত্রের হাত ধরে জামায়াতের মতো বিষবৃক্ষের পুনর্জন্ম হয়েছে এবং তার পরিণতিতে ধর্মান্ধ উগ্রবাদী জঙ্গি সন্ত্রাসের উত্থান ঘটেছে বাংলাদেশে। গণতন্ত্রের মূল কথা ও রক্ষাকবচ ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে তারা বিদায় করেছে। রাষ্ট্রে ধর্মনিরপেক্ষতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকে না এ কথা আজ বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠিত সত্য। ১৯৯২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের বিচারক জাস্টিস এ. ব্র্যাকম্যান এক ঐতিহাসিক রায়ে এ কথাগুলো স্পষ্টভাবে বলেছেন। বিএনপির বৈশিষ্ট্য ও পারফরমেন্সের যে চিত্র, তারপরও তারা কীভাবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সংবলিত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথে এখনো প্রবল চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে? বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটাই আজ সবচেয়ে বড় প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন। ২১ ও ২২ ডিসেম্বর জাতীয় সম্মেলনকে সামনে রেখে এই প্রশ্নের উত্তরটাই আজ আওয়ামী লীগকে খুঁজতে হবে। একই সঙ্গে এর দায় আওয়ামী লীগের ওপর কতখানি কীভাবে পড়ে তারও অনুসন্ধান এবং প্রতিকার শুধু আওয়ামী লীগের জন্য নয়, বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য প্রয়োজন। এর কারণগুলো আসলে অজানা নয়। বিএনপির রাজনীতি এখনো টিকে থাকার পেছনে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী কিছু সংখ্যক মানুষ ও পক্ষের পরাজয়ের প্রতিশোধপরায়ণতার লেগেসি যেমন কাজ করেছে, তেমনি আওয়ামী লীগের সব পর্যায়ের কিছু নেতা-কর্মীর পদস্খলনও কম দায়ী নয়। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সম্প্রতি কিছু উক্তির মধ্য দিয়ে কিছু কারণ আবার সম্মুখে এসেছে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নীতি-আদর্শ নিয়ে সৎভাবে জীবনযাপন এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হবে। আরও বলেছেন, টাকা কামানো একটা রোগ, অসুস্থতা। যতই টাকা কামাও সুখ আসবে না। ওটা অবৈধ চোরা টাকা। এর জন্য মানুষ গালি দেয়, সেটি হয়তো সব সময় শোনা যায় না। রংপুরের জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আত্মীয়স্বজন নিয়ে কমিটি করবেন না। অফিসে অফিসে গিয়ে তদবিরবাজ নেতা চাই না। টপ নেতৃত্বের কথায় রোগের কিছু স্যাম্পল স্পষ্ট হয়েছে। ক্ষমতার অপব্যবহার, তদবিরবাজি এবং আত্মীয়স্বজনসহ কিছু লোক নিয়ে কোটারিও সৃষ্টি আজ আওয়ামী লীগের বড় রোগ। এর কারণে দলনিরপেক্ষ সাধারণ মানুষ তৃণমূল পর্যায়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে পার্থক্য খুঁজে পায় না। আদর্শের দীক্ষা এবং বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীর পাতায় পাতায় ত্যাগের শিক্ষা আজ আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে খুঁজে পাওয়া কঠিন। সে কারণেই ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রায়শই লাগামহীনতার খবর পত্রিকায় ছাপা হয়। তদবিরবাজ আজ একশ্রেণির নেতা-কর্মীদের পেশায় পরিণত হয়েছে সেটি ওবায়দুল কাদেরের কথায়ই ফুটে উঠেছে। টাকার বিনিময়ে তদবির করে বলেই এসব নেতা নিজ নিজ এলাকায় সব কূল হারায়। দুই-চার হাজার লোক জড়ো হয়ে পক্ষে স্লোগান দিলেই তাতে নেতার জনপ্রিয়তা বোঝায় না। আওয়ামী লীগ যেহেতু ক্ষমতায়, সংগত কারণেই স্থানীয় অনুসারীরা চায় তাদের কাজ দলীয় নেতারা স্বেচ্ছায় বিনা পয়সায় করে দেবেন। কিন্তু নেতারা যখন দলীয় অনুসারীদের কাছ থেকে টাকা না পেয়ে জামায়াত-বিএনপির অনুসারীদের কাছ থেকে টাকার বিনিময়ে তদবির করে তখন ওইসব নেতার প্রতি স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন আর থাকে না। নিজ দলের অনুসারীরা সংগত কারণেই ক্ষুব্ধ হন। অন্যদিকে যাদের কাজ করে দেওয়া হয়েছে সেই জামায়াত-বিএনপির অনুসারীরা মনে করে টাকার বিনিময়ে কাজ হয়েছে সমর্থন ও ভোটের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। দ্বিতীয়ত এমপি, মন্ত্রীদের একটা অংশ নির্বাচিত হওয়ার পর মনে করেন ওই সংসদীয় এলাকা তিনি পাঁচ বছরের জন্য লিজ নিয়েছেন। দল-প্রশাসন, সভা, সমিতি সব কিছুই হতে হবে তাদের ইচ্ছামতো। এতে দল, প্রশাসন, সাধারণ মানুষ সবারই অসন্তুষ্টির কোপে পড়েন তিনি, যদিও সব সময় তার প্রকাশ হয় না। ভোট এলেই সেটা বোঝা যায়। এরকমও শোনা যায়, কোনো কোনো এলাকায় মন্ত্রী-এমপি যদি সেখানে জেলা-উপজেলার সভাপতি হন, তাহলে স্ত্রী, ছেলে-মেয়ে, জামাই-ভাইপো ইত্যাদি সব লোক দিয়ে অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের সব কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীরা সংগত কারণেই ক্ষুব্ধ হন। এ জন্যই ওবায়দুল কাদের বলেছেন আত্মীয়স্বজন দিয়ে কমিটি করবেন না। দুর্নীতি, তদবিরবাজি ও আত্মীয়স্বজন দিয়ে কমিটি করার সঙ্গে আরেকটি বড় অঘটন ঘটেছে। মধ্য ও তৃণমূল পর্যায়ে কিছু জেলা-উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনে জামায়াত, মুসলিম লীগ ও বিএনপির অনেক লোক ঢুকে পড়েছে। এদের মধ্যে অনেকেই আবার আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদ বাগিয়ে নিয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ কয়েকটি পত্রিকায় এসব নেতার ব্যাকগ্রাউন্ডসহ নাম-ধাম সুনির্দিষ্টভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। শোনা যায়, ক্ষমতা পেয়ে তারা আওয়ামী লীগের নিবেদিত নেতা-কর্মীদের ওপর নানারকম রাজনৈতিক ও মানসিক নির্যাতন চালিয়ে ক্ষমতাহীন করে প্রান্তিক পর্যায়ে ঢেলে দিচ্ছেন। এটা অত্যন্ত বিপজ্জনক কথা। আওয়ামী লীগের আদর্শের লড়াইয়ের শক্তিকে এরা খর্ব করে দিচ্ছে। আদর্শগত পদস্খলনের এই জায়গা থেকে দলকে সার্বিকভাবে বের করে আনার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এটি অত্যন্ত কঠিন কাজ। স্ট্যালিন ও মাও সেতুং শেষ পর্যন্ত পারেননি। ট্রটোস্কির মতো নেতাকে পার্জিং করতে পারলেও ১৯৫৩ সালে স্ট্যালিন আকস্মিক মৃত্যুবরণ করেন। স্ট্যালিনের মৃত্যু রহস্য আজও উদঘাটিত হয়নি। শোনা যায়, তারই ঘনিষ্ঠ এবং উত্তরসূরি হিসেবে বিবেচিত কমরেড বেরিয়ার ষড়যন্ত্রে বিষক্রিয়ার আক্রান্ত হয়ে স্ট্যালিন মৃত্যুবরণ করেন। কিন্তু বেরিয়া ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে পারেননি। ক্ষমতার লাইনে অপেক্ষারত ত্রুশচেভের নিয়োজিত লোকের গুলিতে স্ট্যালিনের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে নিহত হন বেরিয়া। ১৯৫৮-৬১ সালে মাও সেতুংয়ের গ্রেট লিপ ফরোয়ার্ড নীতি এবং ১৯৬৬ সালে গৃহীত কালচারাল রেভ্যুলেশন কমিউনিস্ট পার্টির ভিতর এবং প্রশাসন থেকে বাধা আসার কারণে সফল হয়নি। কিন্তু আজকের বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট অনেক ভিন্ন। বাংলাদেশের বাস্তবতায় ১৯৮১ সাল থেকে দল পরিচালনা ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে পাঁচ বছর এবং তারপর বর্তমানে টানা ১১ বছর রাষ্ট্র পরিচালনায় যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন, তার সঙ্গে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির সমীকরণে নিজের যে অবস্থান শেখ হাসিনা তৈরি করেছেন তাতে এই পর্যায়ে এসে তিনি পুনরায় আওয়ামী লীগকে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগে ফিরিয়ে আনবেন। সম্প্রতি দলের অঙ্গ সংগঠনগুলোর ভিতরে শুদ্ধি অভিযান দেখে মানুষ আরও আশান্বিত হয়েছে। দেশকে আকাক্সিক্ষত উন্নতির জায়গায় নিতে হলে দেশে-বিদেশে বিনিয়োগকারীসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মন থেকে অনিশ্চয়তা দূর করতে হবে, যাতে সবাই নিশ্চিত হয় বাংলাদেশ আর কখনো ২০০১-২০০৬ মেয়াদের মতো দুঃসহ পরিস্থিতির মধ্যে পড়বে না। এই পথে গত ১০-১১ বছরে অগ্রগতি অনেক। বিএনপির ঘোর সমর্থকরাও আজ ঘরোয়া আলোচনায় স্বীকার করেন গত ১০ বছরে বাংলাদেশের অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে। ইতিমধ্যেই মানুষের মধ্যে উপলব্ধি হয়েছে আওয়ামী লীগই পারে, যেমনটি জাতি রাষ্ট্রের সব অর্জনই হয়েছে আওয়ামী লীগের হাত ধরে। ১৯৬৬ সালে ছয় দফা প্রণয়ন করে সেটি বাস্তবায়নের জন্য বঙ্গবন্ধু তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল, মনসুর আলী ও কামারুজ্জামানের মতো শতভাগ নিবেদিত তরুণ নেতৃত্বকে সেনাপতি হিসেবে বেছে নিয়েছেন। এই চার নেতা জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন তারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি, মৃত্যু অবধারিত জেনেও আপস করেননি। বঙ্গবন্ধুর চার হাত সমতুল্য এই চার নেতার সঙ্গে জেলা পর্যায়ে তিনি বেছে নিয়েছিলেন একঝাঁক তরুণ নেতৃত্ব। বঙ্গবন্ধু বুঝেছিলেন সশস্ত্র যুদ্ধ ছাড়া বাংলাদেশকে স্বাধীন করা যাবে না। তিনি এটাও বুঝেছিলেন সেই সশস্ত্র যুদ্ধে নিজে শারীরিকভাবে উপস্থিত নাও থাকতে পারেন। সে জন্যই দেখা যায় ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বললেন, আমি যদি হুকুম দিবার নাও পারি। নিবেদিত শতভাগ সৎ ও আদর্শের প্রতি অটল নেতাদের তিনি সামনে আনতে পেরেছিলেন বলেই উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে নৌকাকে কূলে ভেড়াতে পেরেছিলেন।  সেই পথ ধরে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। আজকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা প্রায় সেরকম একটা পরিস্থিতির সম্মুখীন।  রাষ্ট্র ও রাজনীতিকে পাকিস্তানি চিন্তা-চেতনার ছায়া থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত করে উন্নত মর্যাদাশীল রাষ্ট্রে পরিণত করতে হলে এখনো আওয়ামী লীগের কোনো বিকল্প নেই এবং তার জন্য আওয়ামী লীগকে অবশ্যই  আওয়ামী লীগে ফিরতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার
চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি
চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি

দেশগ্রাম

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২
ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন
তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন

দেশগ্রাম