শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

আওয়ামী লীগে ফিরতে হবে আওয়ামী লীগকে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগে ফিরতে হবে আওয়ামী লীগকে

বাংলাদেশের মানুষ গভীর আগ্রহ নিয়ে তাকিয়ে আছে ২১ ও ২২ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের সম্মেলনের দিকে। ১৯৭৫ সালের পরে দুই সামরিক শাসক কর্তৃক প্রবর্তিত দূষিত রাজনীতির ভাইরাস সংক্রামক ব্যাধির মতো বাংলাদেশের সমগ্র রাজনীতিকে যেভাবে কলুষিত করেছে তা থেকে সঙ্গত কারণেই আওয়ামী লীগের মতো মাল্টি ক্লাস বা বহুত্ববাদী রাজনৈতিক দল নিজেদের বাঁচিয়ে রাখতে পারেনি।  গত ১১ বছর একটানা ক্ষমতায় থাকার কারণে দলের মধ্যে ও তৃণমূল পর্যায়ে অনেক ভিন্ন মত-পথ ও আদর্শের মানুষ যেমন ঢুকে পড়েছে, তেমনি সব পর্যায়েরই একশ্রেণির নেতা-কর্মী নিজেদের সামলিয়ে রাখতে না পেরে কলুষিত রাজনীতির ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যেসব কর্মকা-  করেছে তা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যায় না, যে আওয়ামী লীগের চালিকাশক্তি এখনো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের রাজনীতি আজ একটা টার্নিং পয়েন্ট বা ক্রান্তিলগ্নে এসে দাঁড়িয়েছে। এখান থেকে রাজনীতি কোন দিকে মোড় নিচ্ছে তার ওপর নির্ভর করছে আজ অর্থনৈতিক, সামাজিক উন্নয়নসহ আধুনিকতার যে সিঁড়িতে বাংলাদেশ উঠে এসেছে সেটি কি অব্যাহত থাকবে, নাকি আবার আমরা সেই অন্ধকার সময়ে প্রবেশ করব যখন আন্তর্জাতিক মিডিয়া থেকে বলা হচ্ছিল পরবর্তী আফগানিস্তান হবে বাংলাদেশ। ১৯৭৫ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষ রাষ্ট্র পরিচালনায় মৌলিক আদর্শের জায়গাতে সম্পূর্ণ দুটি বিপরীত ধারা দেখেছে। একটি হচ্ছে জামায়াত-বিএনপির সম্মিলিত ধারা, যার মূলমন্ত্র সাতচল্লিশের চেতনা, ধর্মাশ্রয়ী পাকিস্তানপন্থি ধারা, যেটি বিদায় করার জন্যই বাঙালি জাতি ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং একাত্তরে রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র যুদ্ধ করেছে। এই প্রত্যাখ্যাত পরাজিত ধারা কীভাবে বাংলাদেশে ফিরে এলো, কে আনলেন এবং এখনো কারা এর ধারক ও বাহক সেটি এখন সবাই জানেন। অপর ধারাটি হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ধারা, যার মূলমন্ত্র বাঙালি সংস্কৃতি এবং অসাম্প্রদায়িক ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনসহ ৪৯ বছরের যাত্রাপথে জাতি রাষ্ট্র হিসেবে উল্লেখ করার মতো যা কিছু অর্জন তার সব কিছুই হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ধারক-বাহক আওয়ামী লীগের হাত ধরে। অন্যদিকে পাকিস্তানপন্থি জামায়াত-বিএনপির সম্মিলিত ধারা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলেও উল্লেখ করার মতো কোনো জাতীয় অর্জন তাদের হাতে হয়নি। কিছু রাস্তাঘাট, দালানকোটা, স্কুল-কলেজ তৈরি করার মধ্য দিয়ে একটা সরকারের মূল্যায়ন হয় না। এসব কাজ সব সরকারের সময়ই হয়। স্বাধীনতা-উত্তর সময়ে বাহাত্তরের সংবিধান এবং মিত্রবাহিনীর সৈন্য প্রত্যাহারের মতো কাজ বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে হয়েছে। তারপর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের হাত ধরে পার্বত্য শান্তি চুক্তির মতো অনন্য অর্জন সম্ভব হয়েছে এবং সেটি যত স্বল্প সময়ে যেভাবে হয়েছে তার সমতুল্য উদাহরণ বিশ্বে বিরল। সত্তর বছর ঝুলে থাকা ছিটমহল সমস্যা, স্থলসীমান্ত স্থায়ীভাবে চিহ্নিতকরণসহ সমুদ্র সীমানার সমস্যা নিষ্পত্তি হয়েছে আওয়ামী লীগের হাত ধরে, যার অফুরন্ত সম্ভাবনায় আগামীতে সমৃদ্ধ হবে বাংলাদেশ। অন্যদিকে বিএনপিকে জিজ্ঞাসা করলে একটা কথাই বলে, আর তাহলো তারা বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে। তাদের এই কথিত বহুদলীয় গণতন্ত্রের হাত ধরে জামায়াতের মতো বিষবৃক্ষের পুনর্জন্ম হয়েছে এবং তার পরিণতিতে ধর্মান্ধ উগ্রবাদী জঙ্গি সন্ত্রাসের উত্থান ঘটেছে বাংলাদেশে। গণতন্ত্রের মূল কথা ও রক্ষাকবচ ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে তারা বিদায় করেছে। রাষ্ট্রে ধর্মনিরপেক্ষতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকে না এ কথা আজ বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠিত সত্য। ১৯৯২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের বিচারক জাস্টিস এ. ব্র্যাকম্যান এক ঐতিহাসিক রায়ে এ কথাগুলো স্পষ্টভাবে বলেছেন। বিএনপির বৈশিষ্ট্য ও পারফরমেন্সের যে চিত্র, তারপরও তারা কীভাবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সংবলিত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথে এখনো প্রবল চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে? বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটাই আজ সবচেয়ে বড় প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন। ২১ ও ২২ ডিসেম্বর জাতীয় সম্মেলনকে সামনে রেখে এই প্রশ্নের উত্তরটাই আজ আওয়ামী লীগকে খুঁজতে হবে। একই সঙ্গে এর দায় আওয়ামী লীগের ওপর কতখানি কীভাবে পড়ে তারও অনুসন্ধান এবং প্রতিকার শুধু আওয়ামী লীগের জন্য নয়, বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য প্রয়োজন। এর কারণগুলো আসলে অজানা নয়। বিএনপির রাজনীতি এখনো টিকে থাকার পেছনে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী কিছু সংখ্যক মানুষ ও পক্ষের পরাজয়ের প্রতিশোধপরায়ণতার লেগেসি যেমন কাজ করেছে, তেমনি আওয়ামী লীগের সব পর্যায়ের কিছু নেতা-কর্মীর পদস্খলনও কম দায়ী নয়। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সম্প্রতি কিছু উক্তির মধ্য দিয়ে কিছু কারণ আবার সম্মুখে এসেছে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নীতি-আদর্শ নিয়ে সৎভাবে জীবনযাপন এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হবে। আরও বলেছেন, টাকা কামানো একটা রোগ, অসুস্থতা। যতই টাকা কামাও সুখ আসবে না। ওটা অবৈধ চোরা টাকা। এর জন্য মানুষ গালি দেয়, সেটি হয়তো সব সময় শোনা যায় না। রংপুরের জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আত্মীয়স্বজন নিয়ে কমিটি করবেন না। অফিসে অফিসে গিয়ে তদবিরবাজ নেতা চাই না। টপ নেতৃত্বের কথায় রোগের কিছু স্যাম্পল স্পষ্ট হয়েছে। ক্ষমতার অপব্যবহার, তদবিরবাজি এবং আত্মীয়স্বজনসহ কিছু লোক নিয়ে কোটারিও সৃষ্টি আজ আওয়ামী লীগের বড় রোগ। এর কারণে দলনিরপেক্ষ সাধারণ মানুষ তৃণমূল পর্যায়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে পার্থক্য খুঁজে পায় না। আদর্শের দীক্ষা এবং বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীর পাতায় পাতায় ত্যাগের শিক্ষা আজ আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে খুঁজে পাওয়া কঠিন। সে কারণেই ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রায়শই লাগামহীনতার খবর পত্রিকায় ছাপা হয়। তদবিরবাজ আজ একশ্রেণির নেতা-কর্মীদের পেশায় পরিণত হয়েছে সেটি ওবায়দুল কাদেরের কথায়ই ফুটে উঠেছে। টাকার বিনিময়ে তদবির করে বলেই এসব নেতা নিজ নিজ এলাকায় সব কূল হারায়। দুই-চার হাজার লোক জড়ো হয়ে পক্ষে স্লোগান দিলেই তাতে নেতার জনপ্রিয়তা বোঝায় না। আওয়ামী লীগ যেহেতু ক্ষমতায়, সংগত কারণেই স্থানীয় অনুসারীরা চায় তাদের কাজ দলীয় নেতারা স্বেচ্ছায় বিনা পয়সায় করে দেবেন। কিন্তু নেতারা যখন দলীয় অনুসারীদের কাছ থেকে টাকা না পেয়ে জামায়াত-বিএনপির অনুসারীদের কাছ থেকে টাকার বিনিময়ে তদবির করে তখন ওইসব নেতার প্রতি স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন আর থাকে না। নিজ দলের অনুসারীরা সংগত কারণেই ক্ষুব্ধ হন। অন্যদিকে যাদের কাজ করে দেওয়া হয়েছে সেই জামায়াত-বিএনপির অনুসারীরা মনে করে টাকার বিনিময়ে কাজ হয়েছে সমর্থন ও ভোটের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। দ্বিতীয়ত এমপি, মন্ত্রীদের একটা অংশ নির্বাচিত হওয়ার পর মনে করেন ওই সংসদীয় এলাকা তিনি পাঁচ বছরের জন্য লিজ নিয়েছেন। দল-প্রশাসন, সভা, সমিতি সব কিছুই হতে হবে তাদের ইচ্ছামতো। এতে দল, প্রশাসন, সাধারণ মানুষ সবারই অসন্তুষ্টির কোপে পড়েন তিনি, যদিও সব সময় তার প্রকাশ হয় না। ভোট এলেই সেটা বোঝা যায়। এরকমও শোনা যায়, কোনো কোনো এলাকায় মন্ত্রী-এমপি যদি সেখানে জেলা-উপজেলার সভাপতি হন, তাহলে স্ত্রী, ছেলে-মেয়ে, জামাই-ভাইপো ইত্যাদি সব লোক দিয়ে অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের সব কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীরা সংগত কারণেই ক্ষুব্ধ হন। এ জন্যই ওবায়দুল কাদের বলেছেন আত্মীয়স্বজন দিয়ে কমিটি করবেন না। দুর্নীতি, তদবিরবাজি ও আত্মীয়স্বজন দিয়ে কমিটি করার সঙ্গে আরেকটি বড় অঘটন ঘটেছে। মধ্য ও তৃণমূল পর্যায়ে কিছু জেলা-উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনে জামায়াত, মুসলিম লীগ ও বিএনপির অনেক লোক ঢুকে পড়েছে। এদের মধ্যে অনেকেই আবার আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদ বাগিয়ে নিয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ কয়েকটি পত্রিকায় এসব নেতার ব্যাকগ্রাউন্ডসহ নাম-ধাম সুনির্দিষ্টভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। শোনা যায়, ক্ষমতা পেয়ে তারা আওয়ামী লীগের নিবেদিত নেতা-কর্মীদের ওপর নানারকম রাজনৈতিক ও মানসিক নির্যাতন চালিয়ে ক্ষমতাহীন করে প্রান্তিক পর্যায়ে ঢেলে দিচ্ছেন। এটা অত্যন্ত বিপজ্জনক কথা। আওয়ামী লীগের আদর্শের লড়াইয়ের শক্তিকে এরা খর্ব করে দিচ্ছে। আদর্শগত পদস্খলনের এই জায়গা থেকে দলকে সার্বিকভাবে বের করে আনার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এটি অত্যন্ত কঠিন কাজ। স্ট্যালিন ও মাও সেতুং শেষ পর্যন্ত পারেননি। ট্রটোস্কির মতো নেতাকে পার্জিং করতে পারলেও ১৯৫৩ সালে স্ট্যালিন আকস্মিক মৃত্যুবরণ করেন। স্ট্যালিনের মৃত্যু রহস্য আজও উদঘাটিত হয়নি। শোনা যায়, তারই ঘনিষ্ঠ এবং উত্তরসূরি হিসেবে বিবেচিত কমরেড বেরিয়ার ষড়যন্ত্রে বিষক্রিয়ার আক্রান্ত হয়ে স্ট্যালিন মৃত্যুবরণ করেন। কিন্তু বেরিয়া ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে পারেননি। ক্ষমতার লাইনে অপেক্ষারত ত্রুশচেভের নিয়োজিত লোকের গুলিতে স্ট্যালিনের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে নিহত হন বেরিয়া। ১৯৫৮-৬১ সালে মাও সেতুংয়ের গ্রেট লিপ ফরোয়ার্ড নীতি এবং ১৯৬৬ সালে গৃহীত কালচারাল রেভ্যুলেশন কমিউনিস্ট পার্টির ভিতর এবং প্রশাসন থেকে বাধা আসার কারণে সফল হয়নি। কিন্তু আজকের বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট অনেক ভিন্ন। বাংলাদেশের বাস্তবতায় ১৯৮১ সাল থেকে দল পরিচালনা ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে পাঁচ বছর এবং তারপর বর্তমানে টানা ১১ বছর রাষ্ট্র পরিচালনায় যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন, তার সঙ্গে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির সমীকরণে নিজের যে অবস্থান শেখ হাসিনা তৈরি করেছেন তাতে এই পর্যায়ে এসে তিনি পুনরায় আওয়ামী লীগকে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগে ফিরিয়ে আনবেন। সম্প্রতি দলের অঙ্গ সংগঠনগুলোর ভিতরে শুদ্ধি অভিযান দেখে মানুষ আরও আশান্বিত হয়েছে। দেশকে আকাক্সিক্ষত উন্নতির জায়গায় নিতে হলে দেশে-বিদেশে বিনিয়োগকারীসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মন থেকে অনিশ্চয়তা দূর করতে হবে, যাতে সবাই নিশ্চিত হয় বাংলাদেশ আর কখনো ২০০১-২০০৬ মেয়াদের মতো দুঃসহ পরিস্থিতির মধ্যে পড়বে না। এই পথে গত ১০-১১ বছরে অগ্রগতি অনেক। বিএনপির ঘোর সমর্থকরাও আজ ঘরোয়া আলোচনায় স্বীকার করেন গত ১০ বছরে বাংলাদেশের অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে। ইতিমধ্যেই মানুষের মধ্যে উপলব্ধি হয়েছে আওয়ামী লীগই পারে, যেমনটি জাতি রাষ্ট্রের সব অর্জনই হয়েছে আওয়ামী লীগের হাত ধরে। ১৯৬৬ সালে ছয় দফা প্রণয়ন করে সেটি বাস্তবায়নের জন্য বঙ্গবন্ধু তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল, মনসুর আলী ও কামারুজ্জামানের মতো শতভাগ নিবেদিত তরুণ নেতৃত্বকে সেনাপতি হিসেবে বেছে নিয়েছেন। এই চার নেতা জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন তারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি, মৃত্যু অবধারিত জেনেও আপস করেননি। বঙ্গবন্ধুর চার হাত সমতুল্য এই চার নেতার সঙ্গে জেলা পর্যায়ে তিনি বেছে নিয়েছিলেন একঝাঁক তরুণ নেতৃত্ব। বঙ্গবন্ধু বুঝেছিলেন সশস্ত্র যুদ্ধ ছাড়া বাংলাদেশকে স্বাধীন করা যাবে না। তিনি এটাও বুঝেছিলেন সেই সশস্ত্র যুদ্ধে নিজে শারীরিকভাবে উপস্থিত নাও থাকতে পারেন। সে জন্যই দেখা যায় ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বললেন, আমি যদি হুকুম দিবার নাও পারি। নিবেদিত শতভাগ সৎ ও আদর্শের প্রতি অটল নেতাদের তিনি সামনে আনতে পেরেছিলেন বলেই উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে নৌকাকে কূলে ভেড়াতে পেরেছিলেন।  সেই পথ ধরে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। আজকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা প্রায় সেরকম একটা পরিস্থিতির সম্মুখীন।  রাষ্ট্র ও রাজনীতিকে পাকিস্তানি চিন্তা-চেতনার ছায়া থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত করে উন্নত মর্যাদাশীল রাষ্ট্রে পরিণত করতে হলে এখনো আওয়ামী লীগের কোনো বিকল্প নেই এবং তার জন্য আওয়ামী লীগকে অবশ্যই  আওয়ামী লীগে ফিরতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

৩৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ

১ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল
নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ
বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের
দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র
ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ
চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল
নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা
মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?
পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা