শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২০

মুজিববর্ষ কীভাবে পালিত হচ্ছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিববর্ষ কীভাবে পালিত হচ্ছে

২০২০ সালকে রাষ্ট্র কর্তৃক মুজিববর্ষ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী হবে এ বছর ১৭ মার্চ। তাই ২০২০ সালে বছরজুড়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে শুরু করে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ গ্রামগঞ্জে নানাভাবে নানা আঙ্গিকে স্মরণ করা হবে সেই মানুষটিকে, যার জন্ম ও ৫৫ বছরের জীবনের কীর্তি বাঙালি জাতিকে করেছে মহান এবং দিয়েছে স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা। মাত্র ৫৫ বছরের জীবনে তার কীর্তির যে উচ্চতা তার পরিমাপ এক কথায় তুলনাহীন। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ সে সময়ের একেবারে নিভৃত অজপাড়াগাঁ গোপালগঞ্জের টঙ্গিপাড়ায় জন্ম নেওয়া শেখ মুজিবুর রহমান ওরফে খোকা যেভাবে বাঙালি জাতির জন্য মুক্তির কা-ারি হয়ে উঠলেন তা ওই সময়ের প্রেক্ষাপটে ছিল একেবারে অভাবনীয়। তবে প্রচলিত কথা, সকালের সূর্যের দিকে তাকিয়ে পুরো দিনের পূর্বভাস যে করা যায়, তেমনি শেখ মুজিবের কৈশোর কাল যারা দেখেছেন তারা ঠিকই বুঝেছিলেন এই ছেলে একদিন বিরাট কিছু হবে। ন্যায়নীতির প্রতি অটল থাকা এবং গরিব-দুঃখী বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সাধ্যমতো সব কিছু করার নিদর্শন শেখ মুজিবের মধ্যে দেখা গেছে একেবারে কৈশোর কাল থেকে। জীবনের এই দর্শন তার বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ক্রমশই প্রসারিত হয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত নিজের জীবন দিয়ে প্রমাণ করে গেছেন গরিব-দুঃখী মানুষের স্বার্থের সঙ্গে তিনি কোনো আপস করেননি। ১৯৭৩ সালে আলজিয়ার্সে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের শীর্ষ সম্মেলনে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বললেন, পৃথিবী আজ দুই ভাগে বিভক্ত, শোষক আর শোষিত, আমি শোষিতের পক্ষে। এটাই কাল হয়ে গেল। বিশ্বের ধনকুবের গোষ্ঠী, যারা সারা বিশ্বের সব সম্পদকে কুক্ষিগত এবং নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় তাদের অন্তরাত্মা কেঁপে উঠল। যে নেতার কথার সুরে সাড়ে সাত কোটি মানুষ হ্যামিলনের বংশীবাদকের গল্পের মতো সাগরে ঝাঁপ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। তার বাণী যদি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে তাহলে ধনকুবেরদের জন্য মহাবিপদের সৃষ্টি হবে। সভ্যতার শুরু থেকে হ্যাভ আর হ্যাভ নটসের লড়াইয়ে শেখ মুজিব হ্যাভ নটসের পক্ষ নেওয়ার কারণেই তাকে অকালে জীবন দিতে হলো। এ কথা আজ ক্রমশই স্পষ্ট হচ্ছে, সে সময়ে বঙ্গবন্ধু যদি সাম্রাজ্যবাদী পুঁজিবাদী শক্তির সঙ্গে একটু আপস করতেন তাহলে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাকে এভাবে নিহত হতে হতো না। আজকে এখনো এই সময়ে বিশ্বব্যাপী যে হানাহানি, সংঘাত, সংঘর্ষ ও যুদ্ধ হচ্ছে তার মূল এবং একেবারে শেকড়ের কারণ ওই বিশ্বের ধনকুবে গোষ্ঠীর সারা বিশ্বের সব সম্পদ কুক্ষিগত করার আকাক্সক্ষা। ২০১৮ সালে ব্লুমবার্গ সংবাদ সংস্থা একটা প্রতিবেদন প্রকাশ করে, তাতে দেখা যায়, বিশ্বের শতকরা মাত্র পাঁচভাগ মানুষের দখলে রয়েছে বিশ্বের সব সম্পদের শতকরা ৯৫ ভাগ। বঙ্গবন্ধু দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন বাংলাদেশের মানুষ যেন এই ধনকুবে গোষ্ঠীর কবলে না পড়ে। তাই তিনি দৃঢ়কণ্ঠে বলেছিলেন আমি বাংলার মানুষের মুক্তি চাই। এ কথা আজ নিশ্চিতভাবে বলা যায়, ওই সময়ে যদি শেখ মুজিবের জন্ম না হতো এবং ষাটের দশকের মাঝামাঝিতে যদি তিনি বাঙালি জাতির শীর্ষ নেতৃত্বে না আসতেন তাহলে বাংলাদেশ আর কোনো দিন স্বাধীন হতো না। আশির দশকের শুরুতে সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক আফগানিস্তান দখলের পর থেকে আজ পর্যন্ত বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির যে সমীকরণ চলছে তার বিচার-বিশ্লেষণ করলে আমার উপরোক্ত কথার যথার্থতা পাওয়া যাবে। আদিকাল থেকে যতদূর ইতিহাসে লিপিবদ্ধ আছে তার দিকে নজর দিলে দেখা যায়, ১৯৭১ সালের আগ পর্যন্ত বাঙালি জাতি এবং অত্র ভূ-খন্ড কখনোই সত্যিকার অর্থে স্বাধীন ও সার্বভৌম ছিল না। ১৯৭১ সালেই বাঙালি জাতি সর্বপ্রথম সত্যিকার সার্বভৌমত্বের স্বাদ পায়, যার ইতিহাস, সংগ্রাম ও আন্দোলন ইত্যাদি নিয়ে কেউ কথা বলতে চাইলে সর্বাগ্রে এবং সর্বত্র যে নামটি আসবে সেটি হলো বাঙালির মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার জীবন ও কর্ম নিয়ে ইতিমধ্যে শত শত প্রবন্ধ ও বই প্রকাশিত হয়েছে, এখনো হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে। দিন যত যাচ্ছে ততই প্রতিনিয়ত বঙ্গবন্ধুর জীবন, কর্ম, চিন্তা, চেতনা ও দর্শনের নতুন নতুন দিকের উন্মোচন হচ্ছে, নতুন ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ আসছে এবং তার সবকিছুই যেন জীবন্ত এবং একবিংশ শতাব্দীতেও একান্তভাবে প্রাসঙ্গিক। তাই তার চিন্তা-চেতনা ও দর্শনের পরিপূর্ণ উন্মোচন এবং সময়ের সঙ্গে তার প্রাসঙ্গিকতা শুধু বাংলাদেশের নয়, পুরো বিশ্বের আগত নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য বিশ্বমানের একটা গবেষণা প্রতিষ্ঠান একান্ত প্রয়োজন। উড্ডো উইলসন সেন্টার অথবা কেনেডি সেন্টারের মতো একটা প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধুর কর্ম, চিন্তা ও দর্শন পরিস্ফুটনের জন্য কেন হবে না তার কোনো কারণ আমি খুঁজে পাই না। অন্যদিকে দেশের নতুন প্রজন্ম মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস এবং মুক্তিযুদ্ধের গৌরবগাথার প্রতি ক্রমশই প্রবল আগ্রহ নিয়ে ঝুঁকছে। তারা জানতে চায় এতবড় কঠিন ও দীর্ঘ সংগ্রামের শীর্ষ নেতৃত্বে কে ছিলেন, কার হুকুমে মানুষ অকাতরে প্রাণ দিয়ে মাত্র নয় মাসে বাংলাদেশকে স্বাধীন করল। তারা আরও জানতে চায় কী সে দর্শন, আদর্শ ও চেতনা, যা সমগ্র বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ  করেছিল এবং কীভাবে সাড়ে সাত কোটি মানুষের মনের গহিনে সেটি প্রোথিত হয়েছিল। জানতে চায় সেই দীর্ঘ সংগ্রামের প্রতিটি গৌরবগাথা। সুতরাং মুজিববর্ষ উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় থেকে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গন পর্যন্ত যে যেভাবে সারা বছরজুড়ে এটি পালন করবেন তার মৌলিক লক্ষ্য যেন থাকে মহান নেতার কীর্তি ও মহত্ত্ব দুটোই সমানভাবে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব প্রান্তের মানুষের কাছে তুলে ধরা। বাংলাদেশ শেখ মুজিবের কীর্তি। কিন্তু তার মহত্ত্ব বাংলাদেশের গন্ডি ছাড়িয়ে সারা বিশ্বের মানুষের জন্য আরও বড় উদাহরণ এবং অনুপ্রেরণাদায়ী। কবিগুরুর ভাষায় বলা যায়, “তোমার কীর্তির চেয়ে তুমি যে মহৎ/ তাই তব জীবনের রথ/পশ্চাতে ফেলিয়ে যায় কীর্তিরে তোমার/বারম্বার।” শুধু বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নয়, আমরা আশা করি বিদেশের মাটিতে আমাদের দূতাবাস এবং বাংলাদেশের কমিউনিটি যারা আছেন তারা সব দেশের সব স্থানে নিজেদের মতো করে মুজিববর্ষ পালন করবেন। বঙ্গবন্ধুর জীবন, কর্ম ও মহত্ত্ব নিয়ে যারা অনবরত ভাবছেন, লেখালেখি করছেন, কথা বলছেন, তারা সেসব অনুষ্ঠানে যদি থাকেন এবং বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় সেগুলোর বিচার-বিশ্লেষণ তুলে ধরেন এবং দর্শক-শ্রোতাদের সঙ্গে খোলামেলা ইন্টার অ্যাক্টিভ সেশন করেন তাহলেই কেবল সেই অনুষ্ঠান কার্যকর হবে, মুজিববর্ষের মূল লক্ষ্য অর্জনের পথে ভূমিকা রাখবে। কিছু গতানুগতিক গদবাঁধা কথা ও বাগাড়ম্বরপূর্ণ বক্তৃতা দিয়ে কাজের কাজ কিছুই হবে না, দর্শক-শ্রোতাদের মন জয় করা যাবে না। শুধু লোক দেখানো ফটোসেশন জাতির পিতার প্রতি বরং অসম্মান করা হবে। দেশের ভিতরে রাজধানীসহ বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে অবশ্যই কিছু জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের প্রয়োজন রয়েছে। তবে মূল কাজ হওয়া উচিত শিক্ষাঙ্গনে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়ে সেখানে ছাত্র-শিক্ষকের উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু চিন্তকগণ ইন্টারঅ্যাক্টিভ সেশনের মধ্য দিয়ে যুক্তি ও বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে শুধু বঙ্গবন্ধুর কীর্তি ও মহত্ত্বের কথা তুলে ধরবেন তা নয়, তুলে ধরবেন তার চিন্তা, চেতনা ও দর্শন কীভাবে আমাদের রাষ্ট্র ও সমাজের জন্য আজও একান্তভাবে অপরিহার্য। বৈশ্বিক ব্যবস্থা ও বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে চলমান ভূ-রাজনীতির গতিধারার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ যদি আজ পরিপূর্ণ একটা মর্যাদাশীল রাষ্ট্র হতে চায় তাহলে সেটি অর্জনের জন্য বঙ্গবন্ধুর চিন্তা ও আদর্শ কীভাবে সহায়ক হতে পারে তার যৌক্তিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ তুলে ধরতে হবে। আমি ইন্টারঅ্যাক্টিভ সেশনের ওপর জোর দিচ্ছি এ কারণে যে, ১৯৭৫ সালের পর দীর্ঘদিন যাবৎ রাষ্ট্রীয়ভাবে এবং রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় রাষ্ট্র ও সমাজের সব অঙ্গনে সামগ্রিকভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও তার শ্রেষ্ঠ নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে সীমাহীন অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করা হয়েছে। ওই মিথ্যাচারী পক্ষ এখনো শক্তিশালী রাজনৈতিক অবস্থান থেকে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। তাই মুজিববর্ষ উপলক্ষে আমরা যেন মানুষের, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মন থেকে সব ধরনের বিভ্রান্তি দূর করার জন্য আমাদের সামনে উপস্থিত এই বিশাল সুযোগটিকে যথার্থভাবে কাজে লাগাই। বছরব্যাপী সারা দেশে অনুষ্ঠানাদি চলবে। এ সময়ে একটা বিষয়ে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। রাষ্ট্রীয় মেশিনারি থেকে শুরু করে সমাজ ও রাজনৈতিক সংগঠনের ভিতর বিশাল দুর্বৃত্ত বাহিনীর জন্ম হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে ক্যাসিনো কেন্দ্রিক দুর্বৃত্তদের পরিচয় পাওয়ার পর এই শঙ্কা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এরকম সব দুবর্ৃৃত্ত মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং তার মহান নেতা বঙ্গবন্ধুর নাম ভাঙিয়ে, বুকে ছবি টাঙিয়ে কি অফকর্মই না করতে পারে তা ভাবাও যায় না। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কেবল দুটি শব্দ নয়, এর সঙ্গে আমাদের জাতি ও রাষ্ট্রের মান-মর্যাদা, অস্তিত্ব এবং ভবিষ্যৎ জড়িত। কোনো দুর্বৃত্ত যেন এ দুটি নাম ব্যবহার করে কোনোরকম দুর্বৃত্তপনা করতে না পারে, নিজস্ব আখের গোছানোর অপকর্মে লিপ্ত হতে না পারে তার জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা দরকার। আমি মনে করি রাষ্ট্রীয়ভাবে কিছু নিয়ম-কানুন এবং অনুশাসন থাকা প্রয়োজন যাতে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর নাম যত্রতত্র কেউ ব্যবহার করতে না পারে। চিন্তাশীল ও দায়িত্বশীল মানুষকে ভাবতে হবে আমরা সত্যিকার অর্থে আমাদের বিশাল জনগোষ্ঠীকে যদি সব অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে চাই তাহলে মুজিব প্রদর্শিত পথের কোনো বিকল্প নেই। সব দ্বিধা, দ্বন্দ্ব, শঙ্কা এবং সংকীর্ণ রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে মুজিবের ডঙ্কাই, আমাদের বাজাতে হবে। পঁচাত্তরের পরে নতুন করে আবির্ভূত হওয়া প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীর কাছে মৃত মুজিবকে নিয়ে সবচেয়ে বড় ভয় ছিল। তাই তারা সমাজ ও রাষ্ট্রীয় অঙ্গনে এমন কিছু করতে বাকি রাখেনি, যার মাধ্যমে তারা ভেবেছিল মুজিবকে বাংলার ইতিহাস এবং মানুষের কাছ থেকে চিরদিনের জন্য আড়াল করে রাখা যাবে। প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী বুঝতে ব্যর্থ হয় মুজিব হচ্ছে ফিনিক্স পাখি, যার কোনো মৃত্যু নেই। এক মুজিবের রক্ত থেকে বাংলার মাটি ফুঁড়ে লাখো কোটি মুজিবের জন্ম হয়েছে। মৃত মুজিব একদিন জীবিত মুজিবের চেয়েও হাজার গুণ বেশি শক্তিশালী হবেÑতা ওই পাপীরা একদম চিন্তা করতে পারেনি। দীর্ঘ সংগ্রাম, সীমাহীন ত্যাগ এবং বলিষ্ঠ আপসহীন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তখনকার সাড়ে সাত কোটি মানুষের একদম হৃদয়ের ভিতরে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর হৃদয়, মন  এবং বাংলার মানুষের হৃদয় মন হয়ে গিয়েছিল একেবারে এক ও অভিন্ন। বাংলার পথে-প্রান্তরে গ্রামেগঞ্জে, শহর-মহল্লায় অলিতে-গলিতে সর্বত্র আজ বাঙালির মহানায়ক শেখ মুজিবুর রহমান বিরাজমান। তাই কবিতার কয়েকটি চরণ দ্বারা লেখাটি শেষ করতে চাই। “তিনি নেই/ তবু তিনি আছেন/ আছেন আমাদের সত্ত্বা জুড়ে, অন্তর জুড়ে/ আছেন বিশ্বাসে/ আছেন অস্তিত্বে/ তার কর্মেই তিনি বেঁচে আছেন/ থাকবেন অনন্তকাল।”

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা