শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২০

মুজিববর্ষ কীভাবে পালিত হচ্ছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিববর্ষ কীভাবে পালিত হচ্ছে

২০২০ সালকে রাষ্ট্র কর্তৃক মুজিববর্ষ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী হবে এ বছর ১৭ মার্চ। তাই ২০২০ সালে বছরজুড়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে শুরু করে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ গ্রামগঞ্জে নানাভাবে নানা আঙ্গিকে স্মরণ করা হবে সেই মানুষটিকে, যার জন্ম ও ৫৫ বছরের জীবনের কীর্তি বাঙালি জাতিকে করেছে মহান এবং দিয়েছে স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা। মাত্র ৫৫ বছরের জীবনে তার কীর্তির যে উচ্চতা তার পরিমাপ এক কথায় তুলনাহীন। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ সে সময়ের একেবারে নিভৃত অজপাড়াগাঁ গোপালগঞ্জের টঙ্গিপাড়ায় জন্ম নেওয়া শেখ মুজিবুর রহমান ওরফে খোকা যেভাবে বাঙালি জাতির জন্য মুক্তির কা-ারি হয়ে উঠলেন তা ওই সময়ের প্রেক্ষাপটে ছিল একেবারে অভাবনীয়। তবে প্রচলিত কথা, সকালের সূর্যের দিকে তাকিয়ে পুরো দিনের পূর্বভাস যে করা যায়, তেমনি শেখ মুজিবের কৈশোর কাল যারা দেখেছেন তারা ঠিকই বুঝেছিলেন এই ছেলে একদিন বিরাট কিছু হবে। ন্যায়নীতির প্রতি অটল থাকা এবং গরিব-দুঃখী বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সাধ্যমতো সব কিছু করার নিদর্শন শেখ মুজিবের মধ্যে দেখা গেছে একেবারে কৈশোর কাল থেকে। জীবনের এই দর্শন তার বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ক্রমশই প্রসারিত হয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত নিজের জীবন দিয়ে প্রমাণ করে গেছেন গরিব-দুঃখী মানুষের স্বার্থের সঙ্গে তিনি কোনো আপস করেননি। ১৯৭৩ সালে আলজিয়ার্সে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের শীর্ষ সম্মেলনে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বললেন, পৃথিবী আজ দুই ভাগে বিভক্ত, শোষক আর শোষিত, আমি শোষিতের পক্ষে। এটাই কাল হয়ে গেল। বিশ্বের ধনকুবের গোষ্ঠী, যারা সারা বিশ্বের সব সম্পদকে কুক্ষিগত এবং নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় তাদের অন্তরাত্মা কেঁপে উঠল। যে নেতার কথার সুরে সাড়ে সাত কোটি মানুষ হ্যামিলনের বংশীবাদকের গল্পের মতো সাগরে ঝাঁপ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। তার বাণী যদি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে তাহলে ধনকুবেরদের জন্য মহাবিপদের সৃষ্টি হবে। সভ্যতার শুরু থেকে হ্যাভ আর হ্যাভ নটসের লড়াইয়ে শেখ মুজিব হ্যাভ নটসের পক্ষ নেওয়ার কারণেই তাকে অকালে জীবন দিতে হলো। এ কথা আজ ক্রমশই স্পষ্ট হচ্ছে, সে সময়ে বঙ্গবন্ধু যদি সাম্রাজ্যবাদী পুঁজিবাদী শক্তির সঙ্গে একটু আপস করতেন তাহলে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাকে এভাবে নিহত হতে হতো না। আজকে এখনো এই সময়ে বিশ্বব্যাপী যে হানাহানি, সংঘাত, সংঘর্ষ ও যুদ্ধ হচ্ছে তার মূল এবং একেবারে শেকড়ের কারণ ওই বিশ্বের ধনকুবে গোষ্ঠীর সারা বিশ্বের সব সম্পদ কুক্ষিগত করার আকাক্সক্ষা। ২০১৮ সালে ব্লুমবার্গ সংবাদ সংস্থা একটা প্রতিবেদন প্রকাশ করে, তাতে দেখা যায়, বিশ্বের শতকরা মাত্র পাঁচভাগ মানুষের দখলে রয়েছে বিশ্বের সব সম্পদের শতকরা ৯৫ ভাগ। বঙ্গবন্ধু দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন বাংলাদেশের মানুষ যেন এই ধনকুবে গোষ্ঠীর কবলে না পড়ে। তাই তিনি দৃঢ়কণ্ঠে বলেছিলেন আমি বাংলার মানুষের মুক্তি চাই। এ কথা আজ নিশ্চিতভাবে বলা যায়, ওই সময়ে যদি শেখ মুজিবের জন্ম না হতো এবং ষাটের দশকের মাঝামাঝিতে যদি তিনি বাঙালি জাতির শীর্ষ নেতৃত্বে না আসতেন তাহলে বাংলাদেশ আর কোনো দিন স্বাধীন হতো না। আশির দশকের শুরুতে সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক আফগানিস্তান দখলের পর থেকে আজ পর্যন্ত বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির যে সমীকরণ চলছে তার বিচার-বিশ্লেষণ করলে আমার উপরোক্ত কথার যথার্থতা পাওয়া যাবে। আদিকাল থেকে যতদূর ইতিহাসে লিপিবদ্ধ আছে তার দিকে নজর দিলে দেখা যায়, ১৯৭১ সালের আগ পর্যন্ত বাঙালি জাতি এবং অত্র ভূ-খন্ড কখনোই সত্যিকার অর্থে স্বাধীন ও সার্বভৌম ছিল না। ১৯৭১ সালেই বাঙালি জাতি সর্বপ্রথম সত্যিকার সার্বভৌমত্বের স্বাদ পায়, যার ইতিহাস, সংগ্রাম ও আন্দোলন ইত্যাদি নিয়ে কেউ কথা বলতে চাইলে সর্বাগ্রে এবং সর্বত্র যে নামটি আসবে সেটি হলো বাঙালির মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার জীবন ও কর্ম নিয়ে ইতিমধ্যে শত শত প্রবন্ধ ও বই প্রকাশিত হয়েছে, এখনো হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে। দিন যত যাচ্ছে ততই প্রতিনিয়ত বঙ্গবন্ধুর জীবন, কর্ম, চিন্তা, চেতনা ও দর্শনের নতুন নতুন দিকের উন্মোচন হচ্ছে, নতুন ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ আসছে এবং তার সবকিছুই যেন জীবন্ত এবং একবিংশ শতাব্দীতেও একান্তভাবে প্রাসঙ্গিক। তাই তার চিন্তা-চেতনা ও দর্শনের পরিপূর্ণ উন্মোচন এবং সময়ের সঙ্গে তার প্রাসঙ্গিকতা শুধু বাংলাদেশের নয়, পুরো বিশ্বের আগত নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য বিশ্বমানের একটা গবেষণা প্রতিষ্ঠান একান্ত প্রয়োজন। উড্ডো উইলসন সেন্টার অথবা কেনেডি সেন্টারের মতো একটা প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধুর কর্ম, চিন্তা ও দর্শন পরিস্ফুটনের জন্য কেন হবে না তার কোনো কারণ আমি খুঁজে পাই না। অন্যদিকে দেশের নতুন প্রজন্ম মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস এবং মুক্তিযুদ্ধের গৌরবগাথার প্রতি ক্রমশই প্রবল আগ্রহ নিয়ে ঝুঁকছে। তারা জানতে চায় এতবড় কঠিন ও দীর্ঘ সংগ্রামের শীর্ষ নেতৃত্বে কে ছিলেন, কার হুকুমে মানুষ অকাতরে প্রাণ দিয়ে মাত্র নয় মাসে বাংলাদেশকে স্বাধীন করল। তারা আরও জানতে চায় কী সে দর্শন, আদর্শ ও চেতনা, যা সমগ্র বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ  করেছিল এবং কীভাবে সাড়ে সাত কোটি মানুষের মনের গহিনে সেটি প্রোথিত হয়েছিল। জানতে চায় সেই দীর্ঘ সংগ্রামের প্রতিটি গৌরবগাথা। সুতরাং মুজিববর্ষ উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় থেকে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গন পর্যন্ত যে যেভাবে সারা বছরজুড়ে এটি পালন করবেন তার মৌলিক লক্ষ্য যেন থাকে মহান নেতার কীর্তি ও মহত্ত্ব দুটোই সমানভাবে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব প্রান্তের মানুষের কাছে তুলে ধরা। বাংলাদেশ শেখ মুজিবের কীর্তি। কিন্তু তার মহত্ত্ব বাংলাদেশের গন্ডি ছাড়িয়ে সারা বিশ্বের মানুষের জন্য আরও বড় উদাহরণ এবং অনুপ্রেরণাদায়ী। কবিগুরুর ভাষায় বলা যায়, “তোমার কীর্তির চেয়ে তুমি যে মহৎ/ তাই তব জীবনের রথ/পশ্চাতে ফেলিয়ে যায় কীর্তিরে তোমার/বারম্বার।” শুধু বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নয়, আমরা আশা করি বিদেশের মাটিতে আমাদের দূতাবাস এবং বাংলাদেশের কমিউনিটি যারা আছেন তারা সব দেশের সব স্থানে নিজেদের মতো করে মুজিববর্ষ পালন করবেন। বঙ্গবন্ধুর জীবন, কর্ম ও মহত্ত্ব নিয়ে যারা অনবরত ভাবছেন, লেখালেখি করছেন, কথা বলছেন, তারা সেসব অনুষ্ঠানে যদি থাকেন এবং বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় সেগুলোর বিচার-বিশ্লেষণ তুলে ধরেন এবং দর্শক-শ্রোতাদের সঙ্গে খোলামেলা ইন্টার অ্যাক্টিভ সেশন করেন তাহলেই কেবল সেই অনুষ্ঠান কার্যকর হবে, মুজিববর্ষের মূল লক্ষ্য অর্জনের পথে ভূমিকা রাখবে। কিছু গতানুগতিক গদবাঁধা কথা ও বাগাড়ম্বরপূর্ণ বক্তৃতা দিয়ে কাজের কাজ কিছুই হবে না, দর্শক-শ্রোতাদের মন জয় করা যাবে না। শুধু লোক দেখানো ফটোসেশন জাতির পিতার প্রতি বরং অসম্মান করা হবে। দেশের ভিতরে রাজধানীসহ বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে অবশ্যই কিছু জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের প্রয়োজন রয়েছে। তবে মূল কাজ হওয়া উচিত শিক্ষাঙ্গনে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়ে সেখানে ছাত্র-শিক্ষকের উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু চিন্তকগণ ইন্টারঅ্যাক্টিভ সেশনের মধ্য দিয়ে যুক্তি ও বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে শুধু বঙ্গবন্ধুর কীর্তি ও মহত্ত্বের কথা তুলে ধরবেন তা নয়, তুলে ধরবেন তার চিন্তা, চেতনা ও দর্শন কীভাবে আমাদের রাষ্ট্র ও সমাজের জন্য আজও একান্তভাবে অপরিহার্য। বৈশ্বিক ব্যবস্থা ও বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে চলমান ভূ-রাজনীতির গতিধারার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ যদি আজ পরিপূর্ণ একটা মর্যাদাশীল রাষ্ট্র হতে চায় তাহলে সেটি অর্জনের জন্য বঙ্গবন্ধুর চিন্তা ও আদর্শ কীভাবে সহায়ক হতে পারে তার যৌক্তিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ তুলে ধরতে হবে। আমি ইন্টারঅ্যাক্টিভ সেশনের ওপর জোর দিচ্ছি এ কারণে যে, ১৯৭৫ সালের পর দীর্ঘদিন যাবৎ রাষ্ট্রীয়ভাবে এবং রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় রাষ্ট্র ও সমাজের সব অঙ্গনে সামগ্রিকভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও তার শ্রেষ্ঠ নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে সীমাহীন অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করা হয়েছে। ওই মিথ্যাচারী পক্ষ এখনো শক্তিশালী রাজনৈতিক অবস্থান থেকে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। তাই মুজিববর্ষ উপলক্ষে আমরা যেন মানুষের, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মন থেকে সব ধরনের বিভ্রান্তি দূর করার জন্য আমাদের সামনে উপস্থিত এই বিশাল সুযোগটিকে যথার্থভাবে কাজে লাগাই। বছরব্যাপী সারা দেশে অনুষ্ঠানাদি চলবে। এ সময়ে একটা বিষয়ে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। রাষ্ট্রীয় মেশিনারি থেকে শুরু করে সমাজ ও রাজনৈতিক সংগঠনের ভিতর বিশাল দুর্বৃত্ত বাহিনীর জন্ম হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে ক্যাসিনো কেন্দ্রিক দুর্বৃত্তদের পরিচয় পাওয়ার পর এই শঙ্কা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এরকম সব দুবর্ৃৃত্ত মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং তার মহান নেতা বঙ্গবন্ধুর নাম ভাঙিয়ে, বুকে ছবি টাঙিয়ে কি অফকর্মই না করতে পারে তা ভাবাও যায় না। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কেবল দুটি শব্দ নয়, এর সঙ্গে আমাদের জাতি ও রাষ্ট্রের মান-মর্যাদা, অস্তিত্ব এবং ভবিষ্যৎ জড়িত। কোনো দুর্বৃত্ত যেন এ দুটি নাম ব্যবহার করে কোনোরকম দুর্বৃত্তপনা করতে না পারে, নিজস্ব আখের গোছানোর অপকর্মে লিপ্ত হতে না পারে তার জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা দরকার। আমি মনে করি রাষ্ট্রীয়ভাবে কিছু নিয়ম-কানুন এবং অনুশাসন থাকা প্রয়োজন যাতে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর নাম যত্রতত্র কেউ ব্যবহার করতে না পারে। চিন্তাশীল ও দায়িত্বশীল মানুষকে ভাবতে হবে আমরা সত্যিকার অর্থে আমাদের বিশাল জনগোষ্ঠীকে যদি সব অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে চাই তাহলে মুজিব প্রদর্শিত পথের কোনো বিকল্প নেই। সব দ্বিধা, দ্বন্দ্ব, শঙ্কা এবং সংকীর্ণ রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে মুজিবের ডঙ্কাই, আমাদের বাজাতে হবে। পঁচাত্তরের পরে নতুন করে আবির্ভূত হওয়া প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীর কাছে মৃত মুজিবকে নিয়ে সবচেয়ে বড় ভয় ছিল। তাই তারা সমাজ ও রাষ্ট্রীয় অঙ্গনে এমন কিছু করতে বাকি রাখেনি, যার মাধ্যমে তারা ভেবেছিল মুজিবকে বাংলার ইতিহাস এবং মানুষের কাছ থেকে চিরদিনের জন্য আড়াল করে রাখা যাবে। প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী বুঝতে ব্যর্থ হয় মুজিব হচ্ছে ফিনিক্স পাখি, যার কোনো মৃত্যু নেই। এক মুজিবের রক্ত থেকে বাংলার মাটি ফুঁড়ে লাখো কোটি মুজিবের জন্ম হয়েছে। মৃত মুজিব একদিন জীবিত মুজিবের চেয়েও হাজার গুণ বেশি শক্তিশালী হবেÑতা ওই পাপীরা একদম চিন্তা করতে পারেনি। দীর্ঘ সংগ্রাম, সীমাহীন ত্যাগ এবং বলিষ্ঠ আপসহীন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তখনকার সাড়ে সাত কোটি মানুষের একদম হৃদয়ের ভিতরে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর হৃদয়, মন  এবং বাংলার মানুষের হৃদয় মন হয়ে গিয়েছিল একেবারে এক ও অভিন্ন। বাংলার পথে-প্রান্তরে গ্রামেগঞ্জে, শহর-মহল্লায় অলিতে-গলিতে সর্বত্র আজ বাঙালির মহানায়ক শেখ মুজিবুর রহমান বিরাজমান। তাই কবিতার কয়েকটি চরণ দ্বারা লেখাটি শেষ করতে চাই। “তিনি নেই/ তবু তিনি আছেন/ আছেন আমাদের সত্ত্বা জুড়ে, অন্তর জুড়ে/ আছেন বিশ্বাসে/ আছেন অস্তিত্বে/ তার কর্মেই তিনি বেঁচে আছেন/ থাকবেন অনন্তকাল।”

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
ভারতে চিড়িয়াখানায় কুকুরের আক্রমণে ১০ হরিণের মৃত্যু
ভারতে চিড়িয়াখানায় কুকুরের আক্রমণে ১০ হরিণের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্জিয়ায় বিধ্বস্ত তুর্কি সামরিক বিমানের সব আরোহী নিহত
জর্জিয়ায় বিধ্বস্ত তুর্কি সামরিক বিমানের সব আরোহী নিহত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের গাড়িতে আগুন নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়ানোর অনুরোধ ডিএমপির
পুলিশের গাড়িতে আগুন নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়ানোর অনুরোধ ডিএমপির

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
রূপগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহালছড়িতে ফায়ার স্টেশন স্থাপন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আধুনিকায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মহালছড়িতে ফায়ার স্টেশন স্থাপন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আধুনিকায়নের দাবিতে মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৬ আসন পুনর্বহালের দাবিতে টঙ্গীতে মহাসড়ক অবরোধ
গাজীপুর-৬ আসন পুনর্বহালের দাবিতে টঙ্গীতে মহাসড়ক অবরোধ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১২ নভেম্বর উপকূল দিবস ঘোষণার দাবি
১২ নভেম্বর উপকূল দিবস ঘোষণার দাবি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সরকারি খাল দখল করে পোল্ট্রি ফার্ম, ভোগান্তিতে ২৫ হাজার মানুষ
গোপালগঞ্জে সরকারি খাল দখল করে পোল্ট্রি ফার্ম, ভোগান্তিতে ২৫ হাজার মানুষ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী দেওয়ার আহ্বান
সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী দেওয়ার আহ্বান

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীসহ রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের আগে হ্যাজলউডকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা
অ্যাশেজের আগে হ্যাজলউডকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি
শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি
ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর
সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?
ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিরপুরে বাসে আগুন
এবার মিরপুরে বাসে আগুন

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী অঞ্চলের নদ-নদী, খাল-বিল দূষণ ও দখলমুক্ত করার দাবি
রাজশাহী অঞ্চলের নদ-নদী, খাল-বিল দূষণ ও দখলমুক্ত করার দাবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় বন্ধ করল যুক্তরাজ্য
এবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় বন্ধ করল যুক্তরাজ্য

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শপথ নিলেন হাইকোর্টের স্থায়ী ২১ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের স্থায়ী ২১ বিচারপতি

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইমামোগলুর ২ হাজার বছরের সাজা চাইলো প্রসিকিউটর
ইমামোগলুর ২ হাজার বছরের সাজা চাইলো প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকিদের রক্ষায় আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক: সিরিয়া প্রেসিডেন্ট
ইরাকিদের রক্ষায় আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক: সিরিয়া প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলের কোদলা নদীর পাড় থেকে নবজাতক উদ্ধার
বেনাপোলের কোদলা নদীর পাড় থেকে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন