শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২০

মুজিববর্ষ কীভাবে পালিত হচ্ছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিববর্ষ কীভাবে পালিত হচ্ছে

২০২০ সালকে রাষ্ট্র কর্তৃক মুজিববর্ষ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী হবে এ বছর ১৭ মার্চ। তাই ২০২০ সালে বছরজুড়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে শুরু করে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ গ্রামগঞ্জে নানাভাবে নানা আঙ্গিকে স্মরণ করা হবে সেই মানুষটিকে, যার জন্ম ও ৫৫ বছরের জীবনের কীর্তি বাঙালি জাতিকে করেছে মহান এবং দিয়েছে স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা। মাত্র ৫৫ বছরের জীবনে তার কীর্তির যে উচ্চতা তার পরিমাপ এক কথায় তুলনাহীন। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ সে সময়ের একেবারে নিভৃত অজপাড়াগাঁ গোপালগঞ্জের টঙ্গিপাড়ায় জন্ম নেওয়া শেখ মুজিবুর রহমান ওরফে খোকা যেভাবে বাঙালি জাতির জন্য মুক্তির কা-ারি হয়ে উঠলেন তা ওই সময়ের প্রেক্ষাপটে ছিল একেবারে অভাবনীয়। তবে প্রচলিত কথা, সকালের সূর্যের দিকে তাকিয়ে পুরো দিনের পূর্বভাস যে করা যায়, তেমনি শেখ মুজিবের কৈশোর কাল যারা দেখেছেন তারা ঠিকই বুঝেছিলেন এই ছেলে একদিন বিরাট কিছু হবে। ন্যায়নীতির প্রতি অটল থাকা এবং গরিব-দুঃখী বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সাধ্যমতো সব কিছু করার নিদর্শন শেখ মুজিবের মধ্যে দেখা গেছে একেবারে কৈশোর কাল থেকে। জীবনের এই দর্শন তার বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ক্রমশই প্রসারিত হয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত নিজের জীবন দিয়ে প্রমাণ করে গেছেন গরিব-দুঃখী মানুষের স্বার্থের সঙ্গে তিনি কোনো আপস করেননি। ১৯৭৩ সালে আলজিয়ার্সে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের শীর্ষ সম্মেলনে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বললেন, পৃথিবী আজ দুই ভাগে বিভক্ত, শোষক আর শোষিত, আমি শোষিতের পক্ষে। এটাই কাল হয়ে গেল। বিশ্বের ধনকুবের গোষ্ঠী, যারা সারা বিশ্বের সব সম্পদকে কুক্ষিগত এবং নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় তাদের অন্তরাত্মা কেঁপে উঠল। যে নেতার কথার সুরে সাড়ে সাত কোটি মানুষ হ্যামিলনের বংশীবাদকের গল্পের মতো সাগরে ঝাঁপ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। তার বাণী যদি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে তাহলে ধনকুবেরদের জন্য মহাবিপদের সৃষ্টি হবে। সভ্যতার শুরু থেকে হ্যাভ আর হ্যাভ নটসের লড়াইয়ে শেখ মুজিব হ্যাভ নটসের পক্ষ নেওয়ার কারণেই তাকে অকালে জীবন দিতে হলো। এ কথা আজ ক্রমশই স্পষ্ট হচ্ছে, সে সময়ে বঙ্গবন্ধু যদি সাম্রাজ্যবাদী পুঁজিবাদী শক্তির সঙ্গে একটু আপস করতেন তাহলে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাকে এভাবে নিহত হতে হতো না। আজকে এখনো এই সময়ে বিশ্বব্যাপী যে হানাহানি, সংঘাত, সংঘর্ষ ও যুদ্ধ হচ্ছে তার মূল এবং একেবারে শেকড়ের কারণ ওই বিশ্বের ধনকুবে গোষ্ঠীর সারা বিশ্বের সব সম্পদ কুক্ষিগত করার আকাক্সক্ষা। ২০১৮ সালে ব্লুমবার্গ সংবাদ সংস্থা একটা প্রতিবেদন প্রকাশ করে, তাতে দেখা যায়, বিশ্বের শতকরা মাত্র পাঁচভাগ মানুষের দখলে রয়েছে বিশ্বের সব সম্পদের শতকরা ৯৫ ভাগ। বঙ্গবন্ধু দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন বাংলাদেশের মানুষ যেন এই ধনকুবে গোষ্ঠীর কবলে না পড়ে। তাই তিনি দৃঢ়কণ্ঠে বলেছিলেন আমি বাংলার মানুষের মুক্তি চাই। এ কথা আজ নিশ্চিতভাবে বলা যায়, ওই সময়ে যদি শেখ মুজিবের জন্ম না হতো এবং ষাটের দশকের মাঝামাঝিতে যদি তিনি বাঙালি জাতির শীর্ষ নেতৃত্বে না আসতেন তাহলে বাংলাদেশ আর কোনো দিন স্বাধীন হতো না। আশির দশকের শুরুতে সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক আফগানিস্তান দখলের পর থেকে আজ পর্যন্ত বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির যে সমীকরণ চলছে তার বিচার-বিশ্লেষণ করলে আমার উপরোক্ত কথার যথার্থতা পাওয়া যাবে। আদিকাল থেকে যতদূর ইতিহাসে লিপিবদ্ধ আছে তার দিকে নজর দিলে দেখা যায়, ১৯৭১ সালের আগ পর্যন্ত বাঙালি জাতি এবং অত্র ভূ-খন্ড কখনোই সত্যিকার অর্থে স্বাধীন ও সার্বভৌম ছিল না। ১৯৭১ সালেই বাঙালি জাতি সর্বপ্রথম সত্যিকার সার্বভৌমত্বের স্বাদ পায়, যার ইতিহাস, সংগ্রাম ও আন্দোলন ইত্যাদি নিয়ে কেউ কথা বলতে চাইলে সর্বাগ্রে এবং সর্বত্র যে নামটি আসবে সেটি হলো বাঙালির মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার জীবন ও কর্ম নিয়ে ইতিমধ্যে শত শত প্রবন্ধ ও বই প্রকাশিত হয়েছে, এখনো হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে। দিন যত যাচ্ছে ততই প্রতিনিয়ত বঙ্গবন্ধুর জীবন, কর্ম, চিন্তা, চেতনা ও দর্শনের নতুন নতুন দিকের উন্মোচন হচ্ছে, নতুন ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ আসছে এবং তার সবকিছুই যেন জীবন্ত এবং একবিংশ শতাব্দীতেও একান্তভাবে প্রাসঙ্গিক। তাই তার চিন্তা-চেতনা ও দর্শনের পরিপূর্ণ উন্মোচন এবং সময়ের সঙ্গে তার প্রাসঙ্গিকতা শুধু বাংলাদেশের নয়, পুরো বিশ্বের আগত নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য বিশ্বমানের একটা গবেষণা প্রতিষ্ঠান একান্ত প্রয়োজন। উড্ডো উইলসন সেন্টার অথবা কেনেডি সেন্টারের মতো একটা প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধুর কর্ম, চিন্তা ও দর্শন পরিস্ফুটনের জন্য কেন হবে না তার কোনো কারণ আমি খুঁজে পাই না। অন্যদিকে দেশের নতুন প্রজন্ম মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস এবং মুক্তিযুদ্ধের গৌরবগাথার প্রতি ক্রমশই প্রবল আগ্রহ নিয়ে ঝুঁকছে। তারা জানতে চায় এতবড় কঠিন ও দীর্ঘ সংগ্রামের শীর্ষ নেতৃত্বে কে ছিলেন, কার হুকুমে মানুষ অকাতরে প্রাণ দিয়ে মাত্র নয় মাসে বাংলাদেশকে স্বাধীন করল। তারা আরও জানতে চায় কী সে দর্শন, আদর্শ ও চেতনা, যা সমগ্র বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ  করেছিল এবং কীভাবে সাড়ে সাত কোটি মানুষের মনের গহিনে সেটি প্রোথিত হয়েছিল। জানতে চায় সেই দীর্ঘ সংগ্রামের প্রতিটি গৌরবগাথা। সুতরাং মুজিববর্ষ উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় থেকে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গন পর্যন্ত যে যেভাবে সারা বছরজুড়ে এটি পালন করবেন তার মৌলিক লক্ষ্য যেন থাকে মহান নেতার কীর্তি ও মহত্ত্ব দুটোই সমানভাবে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব প্রান্তের মানুষের কাছে তুলে ধরা। বাংলাদেশ শেখ মুজিবের কীর্তি। কিন্তু তার মহত্ত্ব বাংলাদেশের গন্ডি ছাড়িয়ে সারা বিশ্বের মানুষের জন্য আরও বড় উদাহরণ এবং অনুপ্রেরণাদায়ী। কবিগুরুর ভাষায় বলা যায়, “তোমার কীর্তির চেয়ে তুমি যে মহৎ/ তাই তব জীবনের রথ/পশ্চাতে ফেলিয়ে যায় কীর্তিরে তোমার/বারম্বার।” শুধু বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নয়, আমরা আশা করি বিদেশের মাটিতে আমাদের দূতাবাস এবং বাংলাদেশের কমিউনিটি যারা আছেন তারা সব দেশের সব স্থানে নিজেদের মতো করে মুজিববর্ষ পালন করবেন। বঙ্গবন্ধুর জীবন, কর্ম ও মহত্ত্ব নিয়ে যারা অনবরত ভাবছেন, লেখালেখি করছেন, কথা বলছেন, তারা সেসব অনুষ্ঠানে যদি থাকেন এবং বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় সেগুলোর বিচার-বিশ্লেষণ তুলে ধরেন এবং দর্শক-শ্রোতাদের সঙ্গে খোলামেলা ইন্টার অ্যাক্টিভ সেশন করেন তাহলেই কেবল সেই অনুষ্ঠান কার্যকর হবে, মুজিববর্ষের মূল লক্ষ্য অর্জনের পথে ভূমিকা রাখবে। কিছু গতানুগতিক গদবাঁধা কথা ও বাগাড়ম্বরপূর্ণ বক্তৃতা দিয়ে কাজের কাজ কিছুই হবে না, দর্শক-শ্রোতাদের মন জয় করা যাবে না। শুধু লোক দেখানো ফটোসেশন জাতির পিতার প্রতি বরং অসম্মান করা হবে। দেশের ভিতরে রাজধানীসহ বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে অবশ্যই কিছু জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের প্রয়োজন রয়েছে। তবে মূল কাজ হওয়া উচিত শিক্ষাঙ্গনে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়ে সেখানে ছাত্র-শিক্ষকের উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু চিন্তকগণ ইন্টারঅ্যাক্টিভ সেশনের মধ্য দিয়ে যুক্তি ও বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে শুধু বঙ্গবন্ধুর কীর্তি ও মহত্ত্বের কথা তুলে ধরবেন তা নয়, তুলে ধরবেন তার চিন্তা, চেতনা ও দর্শন কীভাবে আমাদের রাষ্ট্র ও সমাজের জন্য আজও একান্তভাবে অপরিহার্য। বৈশ্বিক ব্যবস্থা ও বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে চলমান ভূ-রাজনীতির গতিধারার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ যদি আজ পরিপূর্ণ একটা মর্যাদাশীল রাষ্ট্র হতে চায় তাহলে সেটি অর্জনের জন্য বঙ্গবন্ধুর চিন্তা ও আদর্শ কীভাবে সহায়ক হতে পারে তার যৌক্তিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ তুলে ধরতে হবে। আমি ইন্টারঅ্যাক্টিভ সেশনের ওপর জোর দিচ্ছি এ কারণে যে, ১৯৭৫ সালের পর দীর্ঘদিন যাবৎ রাষ্ট্রীয়ভাবে এবং রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় রাষ্ট্র ও সমাজের সব অঙ্গনে সামগ্রিকভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও তার শ্রেষ্ঠ নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে সীমাহীন অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করা হয়েছে। ওই মিথ্যাচারী পক্ষ এখনো শক্তিশালী রাজনৈতিক অবস্থান থেকে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। তাই মুজিববর্ষ উপলক্ষে আমরা যেন মানুষের, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মন থেকে সব ধরনের বিভ্রান্তি দূর করার জন্য আমাদের সামনে উপস্থিত এই বিশাল সুযোগটিকে যথার্থভাবে কাজে লাগাই। বছরব্যাপী সারা দেশে অনুষ্ঠানাদি চলবে। এ সময়ে একটা বিষয়ে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। রাষ্ট্রীয় মেশিনারি থেকে শুরু করে সমাজ ও রাজনৈতিক সংগঠনের ভিতর বিশাল দুর্বৃত্ত বাহিনীর জন্ম হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে ক্যাসিনো কেন্দ্রিক দুর্বৃত্তদের পরিচয় পাওয়ার পর এই শঙ্কা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এরকম সব দুবর্ৃৃত্ত মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং তার মহান নেতা বঙ্গবন্ধুর নাম ভাঙিয়ে, বুকে ছবি টাঙিয়ে কি অফকর্মই না করতে পারে তা ভাবাও যায় না। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কেবল দুটি শব্দ নয়, এর সঙ্গে আমাদের জাতি ও রাষ্ট্রের মান-মর্যাদা, অস্তিত্ব এবং ভবিষ্যৎ জড়িত। কোনো দুর্বৃত্ত যেন এ দুটি নাম ব্যবহার করে কোনোরকম দুর্বৃত্তপনা করতে না পারে, নিজস্ব আখের গোছানোর অপকর্মে লিপ্ত হতে না পারে তার জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা দরকার। আমি মনে করি রাষ্ট্রীয়ভাবে কিছু নিয়ম-কানুন এবং অনুশাসন থাকা প্রয়োজন যাতে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর নাম যত্রতত্র কেউ ব্যবহার করতে না পারে। চিন্তাশীল ও দায়িত্বশীল মানুষকে ভাবতে হবে আমরা সত্যিকার অর্থে আমাদের বিশাল জনগোষ্ঠীকে যদি সব অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে চাই তাহলে মুজিব প্রদর্শিত পথের কোনো বিকল্প নেই। সব দ্বিধা, দ্বন্দ্ব, শঙ্কা এবং সংকীর্ণ রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে মুজিবের ডঙ্কাই, আমাদের বাজাতে হবে। পঁচাত্তরের পরে নতুন করে আবির্ভূত হওয়া প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীর কাছে মৃত মুজিবকে নিয়ে সবচেয়ে বড় ভয় ছিল। তাই তারা সমাজ ও রাষ্ট্রীয় অঙ্গনে এমন কিছু করতে বাকি রাখেনি, যার মাধ্যমে তারা ভেবেছিল মুজিবকে বাংলার ইতিহাস এবং মানুষের কাছ থেকে চিরদিনের জন্য আড়াল করে রাখা যাবে। প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী বুঝতে ব্যর্থ হয় মুজিব হচ্ছে ফিনিক্স পাখি, যার কোনো মৃত্যু নেই। এক মুজিবের রক্ত থেকে বাংলার মাটি ফুঁড়ে লাখো কোটি মুজিবের জন্ম হয়েছে। মৃত মুজিব একদিন জীবিত মুজিবের চেয়েও হাজার গুণ বেশি শক্তিশালী হবেÑতা ওই পাপীরা একদম চিন্তা করতে পারেনি। দীর্ঘ সংগ্রাম, সীমাহীন ত্যাগ এবং বলিষ্ঠ আপসহীন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তখনকার সাড়ে সাত কোটি মানুষের একদম হৃদয়ের ভিতরে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর হৃদয়, মন  এবং বাংলার মানুষের হৃদয় মন হয়ে গিয়েছিল একেবারে এক ও অভিন্ন। বাংলার পথে-প্রান্তরে গ্রামেগঞ্জে, শহর-মহল্লায় অলিতে-গলিতে সর্বত্র আজ বাঙালির মহানায়ক শেখ মুজিবুর রহমান বিরাজমান। তাই কবিতার কয়েকটি চরণ দ্বারা লেখাটি শেষ করতে চাই। “তিনি নেই/ তবু তিনি আছেন/ আছেন আমাদের সত্ত্বা জুড়ে, অন্তর জুড়ে/ আছেন বিশ্বাসে/ আছেন অস্তিত্বে/ তার কর্মেই তিনি বেঁচে আছেন/ থাকবেন অনন্তকাল।”

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

১ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে