শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না!

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না!

অনেক কিছুই অবলুপ্ত হয়ে গিয়েছে এবং অনেক কিছু যাওয়ার পথে। এমনকি পায়ে চলার গ্রাম্যপথ, বাঁশঝাড়ের নিচ দিয়ে এঁকেবেঁকে এ গ্রাম-সে গ্রাম হয়ে কোথায় যে গিয়ে হারিয়ে গিয়েছে অথবা সেই পথের শেষ কোথায়, সে কথা আমি আপনি কেউই কোনো দিন জানতে পারিনি। পারব না। রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘশ্বাস ফেলেই হয়তো বলেছিলেন, ‘পথের শেষ কোথায়’, পথের যে শেষ নেই, সেই বাঁশঝাড়ের শীতল ছায়ার নিচ দিয়ে হেঁটে যাবে না ভেবে/আরিফপুর বলরামপুরের ভিতর দিয়ে যে রাস্তা দিয়ে। একাধিকবার গিয়েছি পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম স্যারের বাড়ির ওপর দিয়ে কেন যেতাম সেটি বলা যেতে পারে। স্যারের বিশাল বাড়িতে ছিল হরেকরকমের ফলদ বৃক্ষ। আমার প্রিয় আতাফল এবং জাম্বুরা ও তেজপাতার গাছের পাতা চুরি করা ছিল আমাদের মতো কিশোরদের নিত্যনৈমিত্তিক কর্ম। বাড়ির সামনেই ইছামতি নদী। আরও কিছু দক্ষিণে সেকালের রাক্ষুসী পদ্মা। আরও দক্ষিণে কুমারখালী, কাঙ্গাল হরিনাথের বাড়ি। ছেফরিয়া, শিলাইদহ, তালবাড়িয়া এবং কুষ্টিয়া শহরের বিখ্যাত মোহিনী কটন মিল, যে মিলের ধোঁয়া উড়তে দেখতে পেতাম বলরামপুরের ফখরুল স্যারের বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে। আজ দীর্ঘ ৬০-৬২ বছর পরে কেন যেন হঠাৎ করেই মনে হলো, গ্রাম গ্রামান্তরে একা হেঁটে দেখব, সেই স্নিগ্ধ শীতল বাঁশঝাড়ের নিচ দিয়ে যে পায়ে হাঁটা পথ ছিল এখন আছে কিনা। আমাদের বাড়ি থেকে দক্ষিণের আধামাইল হেঁটে যাওয়ার পরে দেখি, সেই পথ নেই। ইতোমধ্যেই বিলীন হয়েছে বাঁশের বাগান। আম-কাঁঠালের গাছ। সেসব প্রকৃতি যেন নিঃস্ব হয়ে হারিয়ে গিয়েছে অতলের তলে। জায়গা পেয়েছে, দোতলা-তিন তলার বাড়ি, বৈদ্যুতিক তারেও বসে মনের সুখে লেজ নাড়িয়ে প্রেমিককে প্রেম নিবেদন করছে, ঘুঘু ডাকছে মহানন্দে তারই প্রেমিকাকে- কিন্তু ওই বলরামপুরের বিশারদ আলী প্রামাণিকের এক তলা বাড়িটি বিবর্ণ থেকে বিবর্ণতর হয়েছে, ফখরুল ইসলাম স্যারের বাড়ির দক্ষিণের ইছামতি নদীকে ভরাট করে বানিয়েছে বাড়িঘর, দখলের উৎসব চারদিকে।

আমার কিশোরকালের চোখ ইতোমধ্যেই কোথায় যে হারিয়ে গিয়েছেÑ যেমন হারিয়ে গিয়েছে মোহিনী কটন মিলের ধোঁয়া। বিশাল চোঙ্গা দিয়ে যে ধোঁয়া একদা উড়তে উড়তে চলে আসত পাবনা শহরে, উড়ে যেত ঝিনাইদহে। স্বাধীনতার পরে অনেক কলকারখানার মালিকানা বদল হয়েছে। কিন্তু তারা সেই আগের সাফল্য পাননি। এমনকি সেসব কলকারখানার সুনাম যে হারিয়েছে তাই নয়। পাবনা শহরের প্রাণকেন্দ্রের গোপালপুরের বিখ্যাত শিল্পা সজ্জীবনী নামের একটি বিশাল গেঞ্জি উৎপাদনের কারখানা। দোগাছির বিখ্যাত শাড়ি। তাঁতের গামছা, লুঙ্গি বেঁচে থাকলেও লুঙ্গি আর গামছার জায়গা করে নিয়েছে ঢাকার কেরানীগঞ্জের রুহিতপুর, শাড়ি নিয়েছে টাঙ্গাইল। গেঞ্জি নিয়েছে নারায়ণগঞ্জ।

হারানোর খেলায় হেরেছে চাটমোহরের বিখ্যাত জমিদার মৈত্র মহাশয়ের পাবনা শহরের পূর্বদিকের সুদৃশ্য বিশাল দৃষ্টিনন্দন একটি ভবন। জমিদার মৈত্র মহাশয় কলকাতার একজন ইংরেজ স্থপতিকে দিয়ে যে সুরম্য ভবনটি বানিয়েছিলেনÑ সেই ভবনটির নিচতলার দোতলায় এবং ওপরের চিলেকোঠাসহ দরজার মোট সংখ্যা নাকি ছিল ৩৬০টি। আর একটি দরজার পেট কেটে অর্ধেক করা হয়েছিল। কৈশোরে অগ্রজদের কাছ থেকে শুনেছিলাম ৩৬১টি দরজা নাকি আছে বা ছিল পাবনা জজ কোর্টে। জজ কোর্টকে সম্মান দেখানোর জন্য মৈত্র মহাশয় ৩৬১টি না করে ৩৬০টি দরজাই রেখেছিলেন। কবিগুরু ১৯১৩ সালে নোবেলপ্রাপ্তির পরে সেই সময়ের মধ্যে বারকয়েক রবীন্দ্রনাথ মৈত্র মহাশয়ের দৃষ্টিনন্দন ভবনটির অতিথি হয়েছিলেন। অতিথি হওয়ার হয়তো কারণ ছিল। মৈত্র মহাশয়ের সুবিশাল ভবনটির তিন তলা থেকে দক্ষিণের ইছামতি, পদ্মা নদীসহ কুষ্টিয়ার মোহিনী মিলের সেই দীর্ঘ চোঙ্গা দেখা যেত। উপরন্তু কবিগুরু বর্ষায় এসে উঠতেন ওই ভবনটিতে। যেটি আমাদের শৈশব-কৈশোরে নাম ছিল ‘শীতলাই জমিদার বাড়ি’। সেই বাড়িটি না-পাক, পাকিস্তানি সরকার পঞ্চাশ দশকের মাঝামাঝি সময়ে প্রথমে বানিয়েছিল পাবনা মানসিক হাসপাতাল এবং পঞ্চাশ দশকের শেষের দিকে ওই দৃষ্টিনন্দন ভবনটিকে দীর্ঘমেয়াদের লিজ দিয়েছিল একটি ওষুধ কোম্পানিকে।

ঐতিহ্য হারিয়ে গেল সঙ্গে দৃষ্টিনন্দন জমিদার ভবনের উত্তরের বিশাল খেলার মাঠে মাঝামাঝি জায়গাটিতে সদ্য একটি ভবন নির্মাণের ফলে হারিয়ে গেছে সেই শীতলাই জমিদারের সুদৃশ্য ভবনটি। যেটি ছিল আমাদের দোহারপাড়ার বাড়ি থেকে স্কুলে যাওয়ার পথে হাতের বামদিকে। ভবনটির পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে মাত্র কয়েক শ গজ এগিয়ে যেতেই ছিল মেথরপাড়া। যাদের কাজ ছিল মানুষের বাড়ির শৌচাগারের নিচ থেকে চাড়িতে জমাকৃত মানুষের বর্জ্য সংগ্রহ শেষে মহিষের গাড়িতে সেসব বর্জ্য একত্রিত করে শহর থেকে তিন মাইল পূর্বের দিকে একটি খোলা মাঠে ফেলে দিয়ে মহিষের পিঠে চড়ে ফিরত তাদের সেই মেথরপাড়ার আস্তানায়। স্কুল থেকে ফেরার পথে দেখতাম মেথরানীগুলো সুন্দর সাজে নিজেদের সাজিয়ে খোলা উঠোনে দলবেঁধে বানাত বাঁশের হস্ত ও কুটিরশিল্প এবং চালুনি, কুলোর গায়ে আলতা মাখিয়ে বিক্রি করে দিত অন্য লোকের সহায়তায় পাবনা বড় বাজারের উত্তর দিকে পানির ট্যাংকির নিচের এক মুসলিম দোকানির কাছে। হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান সব সম্প্রদায়ের মানুষই কিনতেন নির্দ্বিধায়। কেউ জানতই না কুলো, চালুনির প্রস্তুতকারক কে বা কারা। জানলে হয়তো উচ্চ শ্রেণির অনেকেই কিনতেন কিনা সন্দেহ ছিল।

শীতকালে সন্ধ্যার বেশ কিছু পরে যেদিন তাদের পূজা অর্চনা থাকত সেদিন তারা বনখাসিকে [শুয়োর] সুন্দর করে স্নান করিয়ে মাথায় সিঁদুর দিয়ে নাচগান শেষে এবং বাংলা মদের উৎসবের ভিতরেই ওইসব অন্ত্যজ শ্রেণির দলনেতার নির্দেশে সেই বনখাসিকে একটি শক্ত দড়িতে বেঁধে পশুটির পেছন অঙ্গ দিয়ে লোহার গরম রড প্রবেশ করানোর সময় তার আর্তচিৎকারে পথচারীরা জেনে যেত আজ মেথরপাড়ায় পূজা অর্চনা হবে এবং সারারাত ধরে চলবে হৈ হুল্লোড়। কিছুদিন আগে গ্রামের বাড়ি থেকে পাবনা শহরে আসতে গিয়ে দেখি সেই মেথরপাড়াÑ এমনকি মেথরেরাও কেউ নেই, অথচ ব্রিটিশ শাসিত অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ওইসব অন্ত্যজ শ্রেণিকে মাদ্রাজ থেকে ধরে এনে পাবনা মিউনিসিপ্যালটির অধীনে চাকরি দেওয়া হয়। তাদের জন্য ঘর এবং তরল পানীয় বিনামূল্যে বিতরণ করা হতো। সেই ব্রিটিশ একদিন ভারত ছাড়লে ওই সম্প্রদায়ের কিছু লোকের ভিতরে কেউ কেউ হলেন মর্গের ডোম, কেউ বা হলেন চাঁড়াল। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ৮ এপ্রিল শুক্রবার শহরের হিন্দু-মুসলমানদের সঙ্গে পায়ে হেঁটে পাকশীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ওপর দিয়ে ভেড়ামারা হয়ে তারা দেশ ছেড়ে ভারতে গিয়েছিল। ওইসব অন্ত্যজ যাদের ব্রিটিশ সরকার তৎকালীন পূর্ববঙ্গের ইংরেজ শাসকসহ শহরবাসীর মলমূত্র নিষ্কাশনের জন্য এনেছিল মাদ্রাজ থেকে মেথরপাড়ার পরিত্যক্ত মেথরদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ঘরগুলো পেয়েছিল রাজাকাররা। স্মৃতির শহরের পুরাতন বাড়িঘর থাকলেও মাঝখানে খালি জায়গায় কেউ কেউ ইতোমধ্যে তুলেছেন হাইরাইজ। অথচ ২০০০ সাল বা পরবর্তী পাঁচ বছরের মধ্যে মানুষের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা এলেও শিল্প-সংস্কৃতিতে অবদান নিম্নমুখী। কেননা এ শহরের একাধিক কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও ছাত্র-ছাত্রীদের ভিতরে শিল্প-সাহিত্যের প্রতি তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য ভূমিকা আছে বলে অন্তত আমার মনে হয়নি। যদিও বিষয়টি একান্ত নিজস্ব ক্ষোভের।

শহরের বড় বাজারের অধিকাংশ হিন্দুর দোকানগুলোর মালিকানা বদল হয়েছে। বড় বাজারের সবচেয়ে বড় শাড়ি-লুঙ্গির দোকান ছিল ললিত মোহন বসাকের। ওই দোকানে ঢুকলেই প্রথমে চোখে পড়ত ‘বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না।’ আমাদের পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিমউদ্দিনের বোধহয় বন্ধুজন ছিলেন ওই বসাক ব্রাদার্সের মালিক ললিত মোহন বসাক। সে বছর রোজার ঈদ উপলক্ষে পিতা আমাকে সঙ্গে নিয়ে বড় বাজারের বসাক ব্রাদার্সে গিয়ে ললিত বাবুকে বললেন, পাঁচ-সাতটি দামি শাড়ি এবং তিন-চারটি ভালো ধুতি দাও। ধুতিগুলো যেন মোহিনী মিলের মিহিন সুতোয় হয়, আর শাড়িগুলো যেন শাহজাদপুর দোগাছির হয়। ধুতিগুলো চাচি-খালার জন্য আর শাড়িগুলো আমার বড় দুই মেয়ে এবং তোমার বউদিদের জন্য। এ ছাড়া আছেন আমার শাশুড়িমাতা তাকেও দিতে হবে দামি ধুতি। ললিত কাকার ছোট ভাইকে কাকা বললেন, ওই সিঁদুর মাখানো আলমারির ভিতর থেকে দামি শাড়িগুলো বের কর- শাড়ি বের করার পর বাবা জানতে চাইলেন, কোনটির কত দাম। ললিত কাকা বললেন, বউদিদের জন্য ১৭ টাকা দামের তিনটি এবং তোমার মেয়েদের জন্য ১৮ টাকা দামের দুটি, অন্য দুটি ১৪ থেকে ১৫ টাকার মধ্যে। ইতোমধ্যে আমাদের জন্য বিস্কুট, মিষ্টি এলো, চা এলো না, পিতা চা খেতে পছন্দ করতেন না, সেটি ললিত কাকা জানতেন।

বিস্কুট মিষ্টি পানি খেয়ে ললিত কাকাকে পিতা বললেন, তোমার সবগুলো শাড়ি এবং ধুতির দাম কত হলো, হিসাব শেষে কাকার ছেলে জানাল, সবগুলো মিলিয়ে সাতটির দাম হলো শাড়ি বাবদ ৯৪ টাকা আর ধুতির দাম হলো তিনটি ২৫ টাকা, বাবা বললেন, ললিত তোমাকে এখন কত টাকা দিতে হবে, কাকা বললেন যা পারো তাই দাও। তিনি ৫০টি টাকা ললিত কাকার হাতে দিয়ে বললেন, ঈদের পরে তোমার বাকি টাকা আমার ছেলে রোকন এসে দিয়ে যাবে। [রোকন আমার ডাকনাম]। খাতায় ৬৯ টাকা লিখে রাখ। বাজার থেকে ফেরার পথে পিতাকে বললাম, দোকানের ভিতরে লেখা দেখলাম, বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন নাÑ আপনাকে এত টাকা বাকি দিলেন কেন? আমার প্রশ্নে বাবা জানালেন, ‘সত্য শাসনের অনুগত নয়। তাকে পাওয়ার হলে পাওয়া যায়। নইলে যায়ই না।’ কথাটি রবীন্দ্রনাথের। বাকি দেওয়া নেওয়া উভয়ের মধ্যে সম্পর্কের ওপর নির্ভরশীল।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা