শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না!

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না!

অনেক কিছুই অবলুপ্ত হয়ে গিয়েছে এবং অনেক কিছু যাওয়ার পথে। এমনকি পায়ে চলার গ্রাম্যপথ, বাঁশঝাড়ের নিচ দিয়ে এঁকেবেঁকে এ গ্রাম-সে গ্রাম হয়ে কোথায় যে গিয়ে হারিয়ে গিয়েছে অথবা সেই পথের শেষ কোথায়, সে কথা আমি আপনি কেউই কোনো দিন জানতে পারিনি। পারব না। রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘশ্বাস ফেলেই হয়তো বলেছিলেন, ‘পথের শেষ কোথায়’, পথের যে শেষ নেই, সেই বাঁশঝাড়ের শীতল ছায়ার নিচ দিয়ে হেঁটে যাবে না ভেবে/আরিফপুর বলরামপুরের ভিতর দিয়ে যে রাস্তা দিয়ে। একাধিকবার গিয়েছি পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম স্যারের বাড়ির ওপর দিয়ে কেন যেতাম সেটি বলা যেতে পারে। স্যারের বিশাল বাড়িতে ছিল হরেকরকমের ফলদ বৃক্ষ। আমার প্রিয় আতাফল এবং জাম্বুরা ও তেজপাতার গাছের পাতা চুরি করা ছিল আমাদের মতো কিশোরদের নিত্যনৈমিত্তিক কর্ম। বাড়ির সামনেই ইছামতি নদী। আরও কিছু দক্ষিণে সেকালের রাক্ষুসী পদ্মা। আরও দক্ষিণে কুমারখালী, কাঙ্গাল হরিনাথের বাড়ি। ছেফরিয়া, শিলাইদহ, তালবাড়িয়া এবং কুষ্টিয়া শহরের বিখ্যাত মোহিনী কটন মিল, যে মিলের ধোঁয়া উড়তে দেখতে পেতাম বলরামপুরের ফখরুল স্যারের বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে। আজ দীর্ঘ ৬০-৬২ বছর পরে কেন যেন হঠাৎ করেই মনে হলো, গ্রাম গ্রামান্তরে একা হেঁটে দেখব, সেই স্নিগ্ধ শীতল বাঁশঝাড়ের নিচ দিয়ে যে পায়ে হাঁটা পথ ছিল এখন আছে কিনা। আমাদের বাড়ি থেকে দক্ষিণের আধামাইল হেঁটে যাওয়ার পরে দেখি, সেই পথ নেই। ইতোমধ্যেই বিলীন হয়েছে বাঁশের বাগান। আম-কাঁঠালের গাছ। সেসব প্রকৃতি যেন নিঃস্ব হয়ে হারিয়ে গিয়েছে অতলের তলে। জায়গা পেয়েছে, দোতলা-তিন তলার বাড়ি, বৈদ্যুতিক তারেও বসে মনের সুখে লেজ নাড়িয়ে প্রেমিককে প্রেম নিবেদন করছে, ঘুঘু ডাকছে মহানন্দে তারই প্রেমিকাকে- কিন্তু ওই বলরামপুরের বিশারদ আলী প্রামাণিকের এক তলা বাড়িটি বিবর্ণ থেকে বিবর্ণতর হয়েছে, ফখরুল ইসলাম স্যারের বাড়ির দক্ষিণের ইছামতি নদীকে ভরাট করে বানিয়েছে বাড়িঘর, দখলের উৎসব চারদিকে।

আমার কিশোরকালের চোখ ইতোমধ্যেই কোথায় যে হারিয়ে গিয়েছেÑ যেমন হারিয়ে গিয়েছে মোহিনী কটন মিলের ধোঁয়া। বিশাল চোঙ্গা দিয়ে যে ধোঁয়া একদা উড়তে উড়তে চলে আসত পাবনা শহরে, উড়ে যেত ঝিনাইদহে। স্বাধীনতার পরে অনেক কলকারখানার মালিকানা বদল হয়েছে। কিন্তু তারা সেই আগের সাফল্য পাননি। এমনকি সেসব কলকারখানার সুনাম যে হারিয়েছে তাই নয়। পাবনা শহরের প্রাণকেন্দ্রের গোপালপুরের বিখ্যাত শিল্পা সজ্জীবনী নামের একটি বিশাল গেঞ্জি উৎপাদনের কারখানা। দোগাছির বিখ্যাত শাড়ি। তাঁতের গামছা, লুঙ্গি বেঁচে থাকলেও লুঙ্গি আর গামছার জায়গা করে নিয়েছে ঢাকার কেরানীগঞ্জের রুহিতপুর, শাড়ি নিয়েছে টাঙ্গাইল। গেঞ্জি নিয়েছে নারায়ণগঞ্জ।

হারানোর খেলায় হেরেছে চাটমোহরের বিখ্যাত জমিদার মৈত্র মহাশয়ের পাবনা শহরের পূর্বদিকের সুদৃশ্য বিশাল দৃষ্টিনন্দন একটি ভবন। জমিদার মৈত্র মহাশয় কলকাতার একজন ইংরেজ স্থপতিকে দিয়ে যে সুরম্য ভবনটি বানিয়েছিলেনÑ সেই ভবনটির নিচতলার দোতলায় এবং ওপরের চিলেকোঠাসহ দরজার মোট সংখ্যা নাকি ছিল ৩৬০টি। আর একটি দরজার পেট কেটে অর্ধেক করা হয়েছিল। কৈশোরে অগ্রজদের কাছ থেকে শুনেছিলাম ৩৬১টি দরজা নাকি আছে বা ছিল পাবনা জজ কোর্টে। জজ কোর্টকে সম্মান দেখানোর জন্য মৈত্র মহাশয় ৩৬১টি না করে ৩৬০টি দরজাই রেখেছিলেন। কবিগুরু ১৯১৩ সালে নোবেলপ্রাপ্তির পরে সেই সময়ের মধ্যে বারকয়েক রবীন্দ্রনাথ মৈত্র মহাশয়ের দৃষ্টিনন্দন ভবনটির অতিথি হয়েছিলেন। অতিথি হওয়ার হয়তো কারণ ছিল। মৈত্র মহাশয়ের সুবিশাল ভবনটির তিন তলা থেকে দক্ষিণের ইছামতি, পদ্মা নদীসহ কুষ্টিয়ার মোহিনী মিলের সেই দীর্ঘ চোঙ্গা দেখা যেত। উপরন্তু কবিগুরু বর্ষায় এসে উঠতেন ওই ভবনটিতে। যেটি আমাদের শৈশব-কৈশোরে নাম ছিল ‘শীতলাই জমিদার বাড়ি’। সেই বাড়িটি না-পাক, পাকিস্তানি সরকার পঞ্চাশ দশকের মাঝামাঝি সময়ে প্রথমে বানিয়েছিল পাবনা মানসিক হাসপাতাল এবং পঞ্চাশ দশকের শেষের দিকে ওই দৃষ্টিনন্দন ভবনটিকে দীর্ঘমেয়াদের লিজ দিয়েছিল একটি ওষুধ কোম্পানিকে।

ঐতিহ্য হারিয়ে গেল সঙ্গে দৃষ্টিনন্দন জমিদার ভবনের উত্তরের বিশাল খেলার মাঠে মাঝামাঝি জায়গাটিতে সদ্য একটি ভবন নির্মাণের ফলে হারিয়ে গেছে সেই শীতলাই জমিদারের সুদৃশ্য ভবনটি। যেটি ছিল আমাদের দোহারপাড়ার বাড়ি থেকে স্কুলে যাওয়ার পথে হাতের বামদিকে। ভবনটির পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে মাত্র কয়েক শ গজ এগিয়ে যেতেই ছিল মেথরপাড়া। যাদের কাজ ছিল মানুষের বাড়ির শৌচাগারের নিচ থেকে চাড়িতে জমাকৃত মানুষের বর্জ্য সংগ্রহ শেষে মহিষের গাড়িতে সেসব বর্জ্য একত্রিত করে শহর থেকে তিন মাইল পূর্বের দিকে একটি খোলা মাঠে ফেলে দিয়ে মহিষের পিঠে চড়ে ফিরত তাদের সেই মেথরপাড়ার আস্তানায়। স্কুল থেকে ফেরার পথে দেখতাম মেথরানীগুলো সুন্দর সাজে নিজেদের সাজিয়ে খোলা উঠোনে দলবেঁধে বানাত বাঁশের হস্ত ও কুটিরশিল্প এবং চালুনি, কুলোর গায়ে আলতা মাখিয়ে বিক্রি করে দিত অন্য লোকের সহায়তায় পাবনা বড় বাজারের উত্তর দিকে পানির ট্যাংকির নিচের এক মুসলিম দোকানির কাছে। হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান সব সম্প্রদায়ের মানুষই কিনতেন নির্দ্বিধায়। কেউ জানতই না কুলো, চালুনির প্রস্তুতকারক কে বা কারা। জানলে হয়তো উচ্চ শ্রেণির অনেকেই কিনতেন কিনা সন্দেহ ছিল।

শীতকালে সন্ধ্যার বেশ কিছু পরে যেদিন তাদের পূজা অর্চনা থাকত সেদিন তারা বনখাসিকে [শুয়োর] সুন্দর করে স্নান করিয়ে মাথায় সিঁদুর দিয়ে নাচগান শেষে এবং বাংলা মদের উৎসবের ভিতরেই ওইসব অন্ত্যজ শ্রেণির দলনেতার নির্দেশে সেই বনখাসিকে একটি শক্ত দড়িতে বেঁধে পশুটির পেছন অঙ্গ দিয়ে লোহার গরম রড প্রবেশ করানোর সময় তার আর্তচিৎকারে পথচারীরা জেনে যেত আজ মেথরপাড়ায় পূজা অর্চনা হবে এবং সারারাত ধরে চলবে হৈ হুল্লোড়। কিছুদিন আগে গ্রামের বাড়ি থেকে পাবনা শহরে আসতে গিয়ে দেখি সেই মেথরপাড়াÑ এমনকি মেথরেরাও কেউ নেই, অথচ ব্রিটিশ শাসিত অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ওইসব অন্ত্যজ শ্রেণিকে মাদ্রাজ থেকে ধরে এনে পাবনা মিউনিসিপ্যালটির অধীনে চাকরি দেওয়া হয়। তাদের জন্য ঘর এবং তরল পানীয় বিনামূল্যে বিতরণ করা হতো। সেই ব্রিটিশ একদিন ভারত ছাড়লে ওই সম্প্রদায়ের কিছু লোকের ভিতরে কেউ কেউ হলেন মর্গের ডোম, কেউ বা হলেন চাঁড়াল। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ৮ এপ্রিল শুক্রবার শহরের হিন্দু-মুসলমানদের সঙ্গে পায়ে হেঁটে পাকশীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ওপর দিয়ে ভেড়ামারা হয়ে তারা দেশ ছেড়ে ভারতে গিয়েছিল। ওইসব অন্ত্যজ যাদের ব্রিটিশ সরকার তৎকালীন পূর্ববঙ্গের ইংরেজ শাসকসহ শহরবাসীর মলমূত্র নিষ্কাশনের জন্য এনেছিল মাদ্রাজ থেকে মেথরপাড়ার পরিত্যক্ত মেথরদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ঘরগুলো পেয়েছিল রাজাকাররা। স্মৃতির শহরের পুরাতন বাড়িঘর থাকলেও মাঝখানে খালি জায়গায় কেউ কেউ ইতোমধ্যে তুলেছেন হাইরাইজ। অথচ ২০০০ সাল বা পরবর্তী পাঁচ বছরের মধ্যে মানুষের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা এলেও শিল্প-সংস্কৃতিতে অবদান নিম্নমুখী। কেননা এ শহরের একাধিক কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও ছাত্র-ছাত্রীদের ভিতরে শিল্প-সাহিত্যের প্রতি তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য ভূমিকা আছে বলে অন্তত আমার মনে হয়নি। যদিও বিষয়টি একান্ত নিজস্ব ক্ষোভের।

শহরের বড় বাজারের অধিকাংশ হিন্দুর দোকানগুলোর মালিকানা বদল হয়েছে। বড় বাজারের সবচেয়ে বড় শাড়ি-লুঙ্গির দোকান ছিল ললিত মোহন বসাকের। ওই দোকানে ঢুকলেই প্রথমে চোখে পড়ত ‘বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না।’ আমাদের পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিমউদ্দিনের বোধহয় বন্ধুজন ছিলেন ওই বসাক ব্রাদার্সের মালিক ললিত মোহন বসাক। সে বছর রোজার ঈদ উপলক্ষে পিতা আমাকে সঙ্গে নিয়ে বড় বাজারের বসাক ব্রাদার্সে গিয়ে ললিত বাবুকে বললেন, পাঁচ-সাতটি দামি শাড়ি এবং তিন-চারটি ভালো ধুতি দাও। ধুতিগুলো যেন মোহিনী মিলের মিহিন সুতোয় হয়, আর শাড়িগুলো যেন শাহজাদপুর দোগাছির হয়। ধুতিগুলো চাচি-খালার জন্য আর শাড়িগুলো আমার বড় দুই মেয়ে এবং তোমার বউদিদের জন্য। এ ছাড়া আছেন আমার শাশুড়িমাতা তাকেও দিতে হবে দামি ধুতি। ললিত কাকার ছোট ভাইকে কাকা বললেন, ওই সিঁদুর মাখানো আলমারির ভিতর থেকে দামি শাড়িগুলো বের কর- শাড়ি বের করার পর বাবা জানতে চাইলেন, কোনটির কত দাম। ললিত কাকা বললেন, বউদিদের জন্য ১৭ টাকা দামের তিনটি এবং তোমার মেয়েদের জন্য ১৮ টাকা দামের দুটি, অন্য দুটি ১৪ থেকে ১৫ টাকার মধ্যে। ইতোমধ্যে আমাদের জন্য বিস্কুট, মিষ্টি এলো, চা এলো না, পিতা চা খেতে পছন্দ করতেন না, সেটি ললিত কাকা জানতেন।

বিস্কুট মিষ্টি পানি খেয়ে ললিত কাকাকে পিতা বললেন, তোমার সবগুলো শাড়ি এবং ধুতির দাম কত হলো, হিসাব শেষে কাকার ছেলে জানাল, সবগুলো মিলিয়ে সাতটির দাম হলো শাড়ি বাবদ ৯৪ টাকা আর ধুতির দাম হলো তিনটি ২৫ টাকা, বাবা বললেন, ললিত তোমাকে এখন কত টাকা দিতে হবে, কাকা বললেন যা পারো তাই দাও। তিনি ৫০টি টাকা ললিত কাকার হাতে দিয়ে বললেন, ঈদের পরে তোমার বাকি টাকা আমার ছেলে রোকন এসে দিয়ে যাবে। [রোকন আমার ডাকনাম]। খাতায় ৬৯ টাকা লিখে রাখ। বাজার থেকে ফেরার পথে পিতাকে বললাম, দোকানের ভিতরে লেখা দেখলাম, বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন নাÑ আপনাকে এত টাকা বাকি দিলেন কেন? আমার প্রশ্নে বাবা জানালেন, ‘সত্য শাসনের অনুগত নয়। তাকে পাওয়ার হলে পাওয়া যায়। নইলে যায়ই না।’ কথাটি রবীন্দ্রনাথের। বাকি দেওয়া নেওয়া উভয়ের মধ্যে সম্পর্কের ওপর নির্ভরশীল।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৫৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্পাইডারম্যান ৪ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
স্পাইডারম্যান ৪ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
রন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ
চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা
মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২২ বছরের রেকর্ড ছুঁয়ে আর্সেনালের দুর্দান্ত জয়
১২২ বছরের রেকর্ড ছুঁয়ে আর্সেনালের দুর্দান্ত জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস
অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় ‘কালমেগি’র তাণ্ডব, নিহত ৫৮
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় ‘কালমেগি’র তাণ্ডব, নিহত ৫৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’
‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবলারচরে পুণ্য স্নানে শেষ হলো রাস উৎসব
দুবলারচরে পুণ্য স্নানে শেষ হলো রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক
নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রটকে ধরে রাখতে চাইছে না আফগানিস্তান
ট্রটকে ধরে রাখতে চাইছে না আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’
পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১
ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা
ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ