শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না!

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না!

অনেক কিছুই অবলুপ্ত হয়ে গিয়েছে এবং অনেক কিছু যাওয়ার পথে। এমনকি পায়ে চলার গ্রাম্যপথ, বাঁশঝাড়ের নিচ দিয়ে এঁকেবেঁকে এ গ্রাম-সে গ্রাম হয়ে কোথায় যে গিয়ে হারিয়ে গিয়েছে অথবা সেই পথের শেষ কোথায়, সে কথা আমি আপনি কেউই কোনো দিন জানতে পারিনি। পারব না। রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘশ্বাস ফেলেই হয়তো বলেছিলেন, ‘পথের শেষ কোথায়’, পথের যে শেষ নেই, সেই বাঁশঝাড়ের শীতল ছায়ার নিচ দিয়ে হেঁটে যাবে না ভেবে/আরিফপুর বলরামপুরের ভিতর দিয়ে যে রাস্তা দিয়ে। একাধিকবার গিয়েছি পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম স্যারের বাড়ির ওপর দিয়ে কেন যেতাম সেটি বলা যেতে পারে। স্যারের বিশাল বাড়িতে ছিল হরেকরকমের ফলদ বৃক্ষ। আমার প্রিয় আতাফল এবং জাম্বুরা ও তেজপাতার গাছের পাতা চুরি করা ছিল আমাদের মতো কিশোরদের নিত্যনৈমিত্তিক কর্ম। বাড়ির সামনেই ইছামতি নদী। আরও কিছু দক্ষিণে সেকালের রাক্ষুসী পদ্মা। আরও দক্ষিণে কুমারখালী, কাঙ্গাল হরিনাথের বাড়ি। ছেফরিয়া, শিলাইদহ, তালবাড়িয়া এবং কুষ্টিয়া শহরের বিখ্যাত মোহিনী কটন মিল, যে মিলের ধোঁয়া উড়তে দেখতে পেতাম বলরামপুরের ফখরুল স্যারের বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে। আজ দীর্ঘ ৬০-৬২ বছর পরে কেন যেন হঠাৎ করেই মনে হলো, গ্রাম গ্রামান্তরে একা হেঁটে দেখব, সেই স্নিগ্ধ শীতল বাঁশঝাড়ের নিচ দিয়ে যে পায়ে হাঁটা পথ ছিল এখন আছে কিনা। আমাদের বাড়ি থেকে দক্ষিণের আধামাইল হেঁটে যাওয়ার পরে দেখি, সেই পথ নেই। ইতোমধ্যেই বিলীন হয়েছে বাঁশের বাগান। আম-কাঁঠালের গাছ। সেসব প্রকৃতি যেন নিঃস্ব হয়ে হারিয়ে গিয়েছে অতলের তলে। জায়গা পেয়েছে, দোতলা-তিন তলার বাড়ি, বৈদ্যুতিক তারেও বসে মনের সুখে লেজ নাড়িয়ে প্রেমিককে প্রেম নিবেদন করছে, ঘুঘু ডাকছে মহানন্দে তারই প্রেমিকাকে- কিন্তু ওই বলরামপুরের বিশারদ আলী প্রামাণিকের এক তলা বাড়িটি বিবর্ণ থেকে বিবর্ণতর হয়েছে, ফখরুল ইসলাম স্যারের বাড়ির দক্ষিণের ইছামতি নদীকে ভরাট করে বানিয়েছে বাড়িঘর, দখলের উৎসব চারদিকে।

আমার কিশোরকালের চোখ ইতোমধ্যেই কোথায় যে হারিয়ে গিয়েছেÑ যেমন হারিয়ে গিয়েছে মোহিনী কটন মিলের ধোঁয়া। বিশাল চোঙ্গা দিয়ে যে ধোঁয়া একদা উড়তে উড়তে চলে আসত পাবনা শহরে, উড়ে যেত ঝিনাইদহে। স্বাধীনতার পরে অনেক কলকারখানার মালিকানা বদল হয়েছে। কিন্তু তারা সেই আগের সাফল্য পাননি। এমনকি সেসব কলকারখানার সুনাম যে হারিয়েছে তাই নয়। পাবনা শহরের প্রাণকেন্দ্রের গোপালপুরের বিখ্যাত শিল্পা সজ্জীবনী নামের একটি বিশাল গেঞ্জি উৎপাদনের কারখানা। দোগাছির বিখ্যাত শাড়ি। তাঁতের গামছা, লুঙ্গি বেঁচে থাকলেও লুঙ্গি আর গামছার জায়গা করে নিয়েছে ঢাকার কেরানীগঞ্জের রুহিতপুর, শাড়ি নিয়েছে টাঙ্গাইল। গেঞ্জি নিয়েছে নারায়ণগঞ্জ।

হারানোর খেলায় হেরেছে চাটমোহরের বিখ্যাত জমিদার মৈত্র মহাশয়ের পাবনা শহরের পূর্বদিকের সুদৃশ্য বিশাল দৃষ্টিনন্দন একটি ভবন। জমিদার মৈত্র মহাশয় কলকাতার একজন ইংরেজ স্থপতিকে দিয়ে যে সুরম্য ভবনটি বানিয়েছিলেনÑ সেই ভবনটির নিচতলার দোতলায় এবং ওপরের চিলেকোঠাসহ দরজার মোট সংখ্যা নাকি ছিল ৩৬০টি। আর একটি দরজার পেট কেটে অর্ধেক করা হয়েছিল। কৈশোরে অগ্রজদের কাছ থেকে শুনেছিলাম ৩৬১টি দরজা নাকি আছে বা ছিল পাবনা জজ কোর্টে। জজ কোর্টকে সম্মান দেখানোর জন্য মৈত্র মহাশয় ৩৬১টি না করে ৩৬০টি দরজাই রেখেছিলেন। কবিগুরু ১৯১৩ সালে নোবেলপ্রাপ্তির পরে সেই সময়ের মধ্যে বারকয়েক রবীন্দ্রনাথ মৈত্র মহাশয়ের দৃষ্টিনন্দন ভবনটির অতিথি হয়েছিলেন। অতিথি হওয়ার হয়তো কারণ ছিল। মৈত্র মহাশয়ের সুবিশাল ভবনটির তিন তলা থেকে দক্ষিণের ইছামতি, পদ্মা নদীসহ কুষ্টিয়ার মোহিনী মিলের সেই দীর্ঘ চোঙ্গা দেখা যেত। উপরন্তু কবিগুরু বর্ষায় এসে উঠতেন ওই ভবনটিতে। যেটি আমাদের শৈশব-কৈশোরে নাম ছিল ‘শীতলাই জমিদার বাড়ি’। সেই বাড়িটি না-পাক, পাকিস্তানি সরকার পঞ্চাশ দশকের মাঝামাঝি সময়ে প্রথমে বানিয়েছিল পাবনা মানসিক হাসপাতাল এবং পঞ্চাশ দশকের শেষের দিকে ওই দৃষ্টিনন্দন ভবনটিকে দীর্ঘমেয়াদের লিজ দিয়েছিল একটি ওষুধ কোম্পানিকে।

ঐতিহ্য হারিয়ে গেল সঙ্গে দৃষ্টিনন্দন জমিদার ভবনের উত্তরের বিশাল খেলার মাঠে মাঝামাঝি জায়গাটিতে সদ্য একটি ভবন নির্মাণের ফলে হারিয়ে গেছে সেই শীতলাই জমিদারের সুদৃশ্য ভবনটি। যেটি ছিল আমাদের দোহারপাড়ার বাড়ি থেকে স্কুলে যাওয়ার পথে হাতের বামদিকে। ভবনটির পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে মাত্র কয়েক শ গজ এগিয়ে যেতেই ছিল মেথরপাড়া। যাদের কাজ ছিল মানুষের বাড়ির শৌচাগারের নিচ থেকে চাড়িতে জমাকৃত মানুষের বর্জ্য সংগ্রহ শেষে মহিষের গাড়িতে সেসব বর্জ্য একত্রিত করে শহর থেকে তিন মাইল পূর্বের দিকে একটি খোলা মাঠে ফেলে দিয়ে মহিষের পিঠে চড়ে ফিরত তাদের সেই মেথরপাড়ার আস্তানায়। স্কুল থেকে ফেরার পথে দেখতাম মেথরানীগুলো সুন্দর সাজে নিজেদের সাজিয়ে খোলা উঠোনে দলবেঁধে বানাত বাঁশের হস্ত ও কুটিরশিল্প এবং চালুনি, কুলোর গায়ে আলতা মাখিয়ে বিক্রি করে দিত অন্য লোকের সহায়তায় পাবনা বড় বাজারের উত্তর দিকে পানির ট্যাংকির নিচের এক মুসলিম দোকানির কাছে। হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান সব সম্প্রদায়ের মানুষই কিনতেন নির্দ্বিধায়। কেউ জানতই না কুলো, চালুনির প্রস্তুতকারক কে বা কারা। জানলে হয়তো উচ্চ শ্রেণির অনেকেই কিনতেন কিনা সন্দেহ ছিল।

শীতকালে সন্ধ্যার বেশ কিছু পরে যেদিন তাদের পূজা অর্চনা থাকত সেদিন তারা বনখাসিকে [শুয়োর] সুন্দর করে স্নান করিয়ে মাথায় সিঁদুর দিয়ে নাচগান শেষে এবং বাংলা মদের উৎসবের ভিতরেই ওইসব অন্ত্যজ শ্রেণির দলনেতার নির্দেশে সেই বনখাসিকে একটি শক্ত দড়িতে বেঁধে পশুটির পেছন অঙ্গ দিয়ে লোহার গরম রড প্রবেশ করানোর সময় তার আর্তচিৎকারে পথচারীরা জেনে যেত আজ মেথরপাড়ায় পূজা অর্চনা হবে এবং সারারাত ধরে চলবে হৈ হুল্লোড়। কিছুদিন আগে গ্রামের বাড়ি থেকে পাবনা শহরে আসতে গিয়ে দেখি সেই মেথরপাড়াÑ এমনকি মেথরেরাও কেউ নেই, অথচ ব্রিটিশ শাসিত অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ওইসব অন্ত্যজ শ্রেণিকে মাদ্রাজ থেকে ধরে এনে পাবনা মিউনিসিপ্যালটির অধীনে চাকরি দেওয়া হয়। তাদের জন্য ঘর এবং তরল পানীয় বিনামূল্যে বিতরণ করা হতো। সেই ব্রিটিশ একদিন ভারত ছাড়লে ওই সম্প্রদায়ের কিছু লোকের ভিতরে কেউ কেউ হলেন মর্গের ডোম, কেউ বা হলেন চাঁড়াল। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ৮ এপ্রিল শুক্রবার শহরের হিন্দু-মুসলমানদের সঙ্গে পায়ে হেঁটে পাকশীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ওপর দিয়ে ভেড়ামারা হয়ে তারা দেশ ছেড়ে ভারতে গিয়েছিল। ওইসব অন্ত্যজ যাদের ব্রিটিশ সরকার তৎকালীন পূর্ববঙ্গের ইংরেজ শাসকসহ শহরবাসীর মলমূত্র নিষ্কাশনের জন্য এনেছিল মাদ্রাজ থেকে মেথরপাড়ার পরিত্যক্ত মেথরদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ঘরগুলো পেয়েছিল রাজাকাররা। স্মৃতির শহরের পুরাতন বাড়িঘর থাকলেও মাঝখানে খালি জায়গায় কেউ কেউ ইতোমধ্যে তুলেছেন হাইরাইজ। অথচ ২০০০ সাল বা পরবর্তী পাঁচ বছরের মধ্যে মানুষের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা এলেও শিল্প-সংস্কৃতিতে অবদান নিম্নমুখী। কেননা এ শহরের একাধিক কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও ছাত্র-ছাত্রীদের ভিতরে শিল্প-সাহিত্যের প্রতি তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য ভূমিকা আছে বলে অন্তত আমার মনে হয়নি। যদিও বিষয়টি একান্ত নিজস্ব ক্ষোভের।

শহরের বড় বাজারের অধিকাংশ হিন্দুর দোকানগুলোর মালিকানা বদল হয়েছে। বড় বাজারের সবচেয়ে বড় শাড়ি-লুঙ্গির দোকান ছিল ললিত মোহন বসাকের। ওই দোকানে ঢুকলেই প্রথমে চোখে পড়ত ‘বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না।’ আমাদের পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিমউদ্দিনের বোধহয় বন্ধুজন ছিলেন ওই বসাক ব্রাদার্সের মালিক ললিত মোহন বসাক। সে বছর রোজার ঈদ উপলক্ষে পিতা আমাকে সঙ্গে নিয়ে বড় বাজারের বসাক ব্রাদার্সে গিয়ে ললিত বাবুকে বললেন, পাঁচ-সাতটি দামি শাড়ি এবং তিন-চারটি ভালো ধুতি দাও। ধুতিগুলো যেন মোহিনী মিলের মিহিন সুতোয় হয়, আর শাড়িগুলো যেন শাহজাদপুর দোগাছির হয়। ধুতিগুলো চাচি-খালার জন্য আর শাড়িগুলো আমার বড় দুই মেয়ে এবং তোমার বউদিদের জন্য। এ ছাড়া আছেন আমার শাশুড়িমাতা তাকেও দিতে হবে দামি ধুতি। ললিত কাকার ছোট ভাইকে কাকা বললেন, ওই সিঁদুর মাখানো আলমারির ভিতর থেকে দামি শাড়িগুলো বের কর- শাড়ি বের করার পর বাবা জানতে চাইলেন, কোনটির কত দাম। ললিত কাকা বললেন, বউদিদের জন্য ১৭ টাকা দামের তিনটি এবং তোমার মেয়েদের জন্য ১৮ টাকা দামের দুটি, অন্য দুটি ১৪ থেকে ১৫ টাকার মধ্যে। ইতোমধ্যে আমাদের জন্য বিস্কুট, মিষ্টি এলো, চা এলো না, পিতা চা খেতে পছন্দ করতেন না, সেটি ললিত কাকা জানতেন।

বিস্কুট মিষ্টি পানি খেয়ে ললিত কাকাকে পিতা বললেন, তোমার সবগুলো শাড়ি এবং ধুতির দাম কত হলো, হিসাব শেষে কাকার ছেলে জানাল, সবগুলো মিলিয়ে সাতটির দাম হলো শাড়ি বাবদ ৯৪ টাকা আর ধুতির দাম হলো তিনটি ২৫ টাকা, বাবা বললেন, ললিত তোমাকে এখন কত টাকা দিতে হবে, কাকা বললেন যা পারো তাই দাও। তিনি ৫০টি টাকা ললিত কাকার হাতে দিয়ে বললেন, ঈদের পরে তোমার বাকি টাকা আমার ছেলে রোকন এসে দিয়ে যাবে। [রোকন আমার ডাকনাম]। খাতায় ৬৯ টাকা লিখে রাখ। বাজার থেকে ফেরার পথে পিতাকে বললাম, দোকানের ভিতরে লেখা দেখলাম, বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন নাÑ আপনাকে এত টাকা বাকি দিলেন কেন? আমার প্রশ্নে বাবা জানালেন, ‘সত্য শাসনের অনুগত নয়। তাকে পাওয়ার হলে পাওয়া যায়। নইলে যায়ই না।’ কথাটি রবীন্দ্রনাথের। বাকি দেওয়া নেওয়া উভয়ের মধ্যে সম্পর্কের ওপর নির্ভরশীল।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
এখনো মামলাবাণিজ্য
এখনো মামলাবাণিজ্য
ফিরেছেন দেশনেত্রী
ফিরেছেন দেশনেত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা : যাচাই না ছাঁটাই?
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা : যাচাই না ছাঁটাই?
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
বিনিয়োগে খরা
বিনিয়োগে খরা
নির্বাচন ইস্যু
নির্বাচন ইস্যু
আমেরিকার শুল্কারোপ ও চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে
আমেরিকার শুল্কারোপ ও চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে
রাজনীতির সাতকাহন
রাজনীতির সাতকাহন
কানে মরিচ টিলায় ভিলেন
কানে মরিচ টিলায় ভিলেন
সর্বশেষ খবর
‘সুরভী’র শিশুদের ভালোবাসায় সিক্ত জোবাইদা রহমান
‘সুরভী’র শিশুদের ভালোবাসায় সিক্ত জোবাইদা রহমান

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার
বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান
ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ

মৌসুমী ইকবালের নতুন গান
মৌসুমী ইকবালের নতুন গান

শোবিজ

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা