শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না!

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না!

অনেক কিছুই অবলুপ্ত হয়ে গিয়েছে এবং অনেক কিছু যাওয়ার পথে। এমনকি পায়ে চলার গ্রাম্যপথ, বাঁশঝাড়ের নিচ দিয়ে এঁকেবেঁকে এ গ্রাম-সে গ্রাম হয়ে কোথায় যে গিয়ে হারিয়ে গিয়েছে অথবা সেই পথের শেষ কোথায়, সে কথা আমি আপনি কেউই কোনো দিন জানতে পারিনি। পারব না। রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘশ্বাস ফেলেই হয়তো বলেছিলেন, ‘পথের শেষ কোথায়’, পথের যে শেষ নেই, সেই বাঁশঝাড়ের শীতল ছায়ার নিচ দিয়ে হেঁটে যাবে না ভেবে/আরিফপুর বলরামপুরের ভিতর দিয়ে যে রাস্তা দিয়ে। একাধিকবার গিয়েছি পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম স্যারের বাড়ির ওপর দিয়ে কেন যেতাম সেটি বলা যেতে পারে। স্যারের বিশাল বাড়িতে ছিল হরেকরকমের ফলদ বৃক্ষ। আমার প্রিয় আতাফল এবং জাম্বুরা ও তেজপাতার গাছের পাতা চুরি করা ছিল আমাদের মতো কিশোরদের নিত্যনৈমিত্তিক কর্ম। বাড়ির সামনেই ইছামতি নদী। আরও কিছু দক্ষিণে সেকালের রাক্ষুসী পদ্মা। আরও দক্ষিণে কুমারখালী, কাঙ্গাল হরিনাথের বাড়ি। ছেফরিয়া, শিলাইদহ, তালবাড়িয়া এবং কুষ্টিয়া শহরের বিখ্যাত মোহিনী কটন মিল, যে মিলের ধোঁয়া উড়তে দেখতে পেতাম বলরামপুরের ফখরুল স্যারের বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে। আজ দীর্ঘ ৬০-৬২ বছর পরে কেন যেন হঠাৎ করেই মনে হলো, গ্রাম গ্রামান্তরে একা হেঁটে দেখব, সেই স্নিগ্ধ শীতল বাঁশঝাড়ের নিচ দিয়ে যে পায়ে হাঁটা পথ ছিল এখন আছে কিনা। আমাদের বাড়ি থেকে দক্ষিণের আধামাইল হেঁটে যাওয়ার পরে দেখি, সেই পথ নেই। ইতোমধ্যেই বিলীন হয়েছে বাঁশের বাগান। আম-কাঁঠালের গাছ। সেসব প্রকৃতি যেন নিঃস্ব হয়ে হারিয়ে গিয়েছে অতলের তলে। জায়গা পেয়েছে, দোতলা-তিন তলার বাড়ি, বৈদ্যুতিক তারেও বসে মনের সুখে লেজ নাড়িয়ে প্রেমিককে প্রেম নিবেদন করছে, ঘুঘু ডাকছে মহানন্দে তারই প্রেমিকাকে- কিন্তু ওই বলরামপুরের বিশারদ আলী প্রামাণিকের এক তলা বাড়িটি বিবর্ণ থেকে বিবর্ণতর হয়েছে, ফখরুল ইসলাম স্যারের বাড়ির দক্ষিণের ইছামতি নদীকে ভরাট করে বানিয়েছে বাড়িঘর, দখলের উৎসব চারদিকে।

আমার কিশোরকালের চোখ ইতোমধ্যেই কোথায় যে হারিয়ে গিয়েছেÑ যেমন হারিয়ে গিয়েছে মোহিনী কটন মিলের ধোঁয়া। বিশাল চোঙ্গা দিয়ে যে ধোঁয়া একদা উড়তে উড়তে চলে আসত পাবনা শহরে, উড়ে যেত ঝিনাইদহে। স্বাধীনতার পরে অনেক কলকারখানার মালিকানা বদল হয়েছে। কিন্তু তারা সেই আগের সাফল্য পাননি। এমনকি সেসব কলকারখানার সুনাম যে হারিয়েছে তাই নয়। পাবনা শহরের প্রাণকেন্দ্রের গোপালপুরের বিখ্যাত শিল্পা সজ্জীবনী নামের একটি বিশাল গেঞ্জি উৎপাদনের কারখানা। দোগাছির বিখ্যাত শাড়ি। তাঁতের গামছা, লুঙ্গি বেঁচে থাকলেও লুঙ্গি আর গামছার জায়গা করে নিয়েছে ঢাকার কেরানীগঞ্জের রুহিতপুর, শাড়ি নিয়েছে টাঙ্গাইল। গেঞ্জি নিয়েছে নারায়ণগঞ্জ।

হারানোর খেলায় হেরেছে চাটমোহরের বিখ্যাত জমিদার মৈত্র মহাশয়ের পাবনা শহরের পূর্বদিকের সুদৃশ্য বিশাল দৃষ্টিনন্দন একটি ভবন। জমিদার মৈত্র মহাশয় কলকাতার একজন ইংরেজ স্থপতিকে দিয়ে যে সুরম্য ভবনটি বানিয়েছিলেনÑ সেই ভবনটির নিচতলার দোতলায় এবং ওপরের চিলেকোঠাসহ দরজার মোট সংখ্যা নাকি ছিল ৩৬০টি। আর একটি দরজার পেট কেটে অর্ধেক করা হয়েছিল। কৈশোরে অগ্রজদের কাছ থেকে শুনেছিলাম ৩৬১টি দরজা নাকি আছে বা ছিল পাবনা জজ কোর্টে। জজ কোর্টকে সম্মান দেখানোর জন্য মৈত্র মহাশয় ৩৬১টি না করে ৩৬০টি দরজাই রেখেছিলেন। কবিগুরু ১৯১৩ সালে নোবেলপ্রাপ্তির পরে সেই সময়ের মধ্যে বারকয়েক রবীন্দ্রনাথ মৈত্র মহাশয়ের দৃষ্টিনন্দন ভবনটির অতিথি হয়েছিলেন। অতিথি হওয়ার হয়তো কারণ ছিল। মৈত্র মহাশয়ের সুবিশাল ভবনটির তিন তলা থেকে দক্ষিণের ইছামতি, পদ্মা নদীসহ কুষ্টিয়ার মোহিনী মিলের সেই দীর্ঘ চোঙ্গা দেখা যেত। উপরন্তু কবিগুরু বর্ষায় এসে উঠতেন ওই ভবনটিতে। যেটি আমাদের শৈশব-কৈশোরে নাম ছিল ‘শীতলাই জমিদার বাড়ি’। সেই বাড়িটি না-পাক, পাকিস্তানি সরকার পঞ্চাশ দশকের মাঝামাঝি সময়ে প্রথমে বানিয়েছিল পাবনা মানসিক হাসপাতাল এবং পঞ্চাশ দশকের শেষের দিকে ওই দৃষ্টিনন্দন ভবনটিকে দীর্ঘমেয়াদের লিজ দিয়েছিল একটি ওষুধ কোম্পানিকে।

ঐতিহ্য হারিয়ে গেল সঙ্গে দৃষ্টিনন্দন জমিদার ভবনের উত্তরের বিশাল খেলার মাঠে মাঝামাঝি জায়গাটিতে সদ্য একটি ভবন নির্মাণের ফলে হারিয়ে গেছে সেই শীতলাই জমিদারের সুদৃশ্য ভবনটি। যেটি ছিল আমাদের দোহারপাড়ার বাড়ি থেকে স্কুলে যাওয়ার পথে হাতের বামদিকে। ভবনটির পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে মাত্র কয়েক শ গজ এগিয়ে যেতেই ছিল মেথরপাড়া। যাদের কাজ ছিল মানুষের বাড়ির শৌচাগারের নিচ থেকে চাড়িতে জমাকৃত মানুষের বর্জ্য সংগ্রহ শেষে মহিষের গাড়িতে সেসব বর্জ্য একত্রিত করে শহর থেকে তিন মাইল পূর্বের দিকে একটি খোলা মাঠে ফেলে দিয়ে মহিষের পিঠে চড়ে ফিরত তাদের সেই মেথরপাড়ার আস্তানায়। স্কুল থেকে ফেরার পথে দেখতাম মেথরানীগুলো সুন্দর সাজে নিজেদের সাজিয়ে খোলা উঠোনে দলবেঁধে বানাত বাঁশের হস্ত ও কুটিরশিল্প এবং চালুনি, কুলোর গায়ে আলতা মাখিয়ে বিক্রি করে দিত অন্য লোকের সহায়তায় পাবনা বড় বাজারের উত্তর দিকে পানির ট্যাংকির নিচের এক মুসলিম দোকানির কাছে। হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান সব সম্প্রদায়ের মানুষই কিনতেন নির্দ্বিধায়। কেউ জানতই না কুলো, চালুনির প্রস্তুতকারক কে বা কারা। জানলে হয়তো উচ্চ শ্রেণির অনেকেই কিনতেন কিনা সন্দেহ ছিল।

শীতকালে সন্ধ্যার বেশ কিছু পরে যেদিন তাদের পূজা অর্চনা থাকত সেদিন তারা বনখাসিকে [শুয়োর] সুন্দর করে স্নান করিয়ে মাথায় সিঁদুর দিয়ে নাচগান শেষে এবং বাংলা মদের উৎসবের ভিতরেই ওইসব অন্ত্যজ শ্রেণির দলনেতার নির্দেশে সেই বনখাসিকে একটি শক্ত দড়িতে বেঁধে পশুটির পেছন অঙ্গ দিয়ে লোহার গরম রড প্রবেশ করানোর সময় তার আর্তচিৎকারে পথচারীরা জেনে যেত আজ মেথরপাড়ায় পূজা অর্চনা হবে এবং সারারাত ধরে চলবে হৈ হুল্লোড়। কিছুদিন আগে গ্রামের বাড়ি থেকে পাবনা শহরে আসতে গিয়ে দেখি সেই মেথরপাড়াÑ এমনকি মেথরেরাও কেউ নেই, অথচ ব্রিটিশ শাসিত অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ওইসব অন্ত্যজ শ্রেণিকে মাদ্রাজ থেকে ধরে এনে পাবনা মিউনিসিপ্যালটির অধীনে চাকরি দেওয়া হয়। তাদের জন্য ঘর এবং তরল পানীয় বিনামূল্যে বিতরণ করা হতো। সেই ব্রিটিশ একদিন ভারত ছাড়লে ওই সম্প্রদায়ের কিছু লোকের ভিতরে কেউ কেউ হলেন মর্গের ডোম, কেউ বা হলেন চাঁড়াল। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ৮ এপ্রিল শুক্রবার শহরের হিন্দু-মুসলমানদের সঙ্গে পায়ে হেঁটে পাকশীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ওপর দিয়ে ভেড়ামারা হয়ে তারা দেশ ছেড়ে ভারতে গিয়েছিল। ওইসব অন্ত্যজ যাদের ব্রিটিশ সরকার তৎকালীন পূর্ববঙ্গের ইংরেজ শাসকসহ শহরবাসীর মলমূত্র নিষ্কাশনের জন্য এনেছিল মাদ্রাজ থেকে মেথরপাড়ার পরিত্যক্ত মেথরদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ঘরগুলো পেয়েছিল রাজাকাররা। স্মৃতির শহরের পুরাতন বাড়িঘর থাকলেও মাঝখানে খালি জায়গায় কেউ কেউ ইতোমধ্যে তুলেছেন হাইরাইজ। অথচ ২০০০ সাল বা পরবর্তী পাঁচ বছরের মধ্যে মানুষের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা এলেও শিল্প-সংস্কৃতিতে অবদান নিম্নমুখী। কেননা এ শহরের একাধিক কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও ছাত্র-ছাত্রীদের ভিতরে শিল্প-সাহিত্যের প্রতি তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য ভূমিকা আছে বলে অন্তত আমার মনে হয়নি। যদিও বিষয়টি একান্ত নিজস্ব ক্ষোভের।

শহরের বড় বাজারের অধিকাংশ হিন্দুর দোকানগুলোর মালিকানা বদল হয়েছে। বড় বাজারের সবচেয়ে বড় শাড়ি-লুঙ্গির দোকান ছিল ললিত মোহন বসাকের। ওই দোকানে ঢুকলেই প্রথমে চোখে পড়ত ‘বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না।’ আমাদের পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিমউদ্দিনের বোধহয় বন্ধুজন ছিলেন ওই বসাক ব্রাদার্সের মালিক ললিত মোহন বসাক। সে বছর রোজার ঈদ উপলক্ষে পিতা আমাকে সঙ্গে নিয়ে বড় বাজারের বসাক ব্রাদার্সে গিয়ে ললিত বাবুকে বললেন, পাঁচ-সাতটি দামি শাড়ি এবং তিন-চারটি ভালো ধুতি দাও। ধুতিগুলো যেন মোহিনী মিলের মিহিন সুতোয় হয়, আর শাড়িগুলো যেন শাহজাদপুর দোগাছির হয়। ধুতিগুলো চাচি-খালার জন্য আর শাড়িগুলো আমার বড় দুই মেয়ে এবং তোমার বউদিদের জন্য। এ ছাড়া আছেন আমার শাশুড়িমাতা তাকেও দিতে হবে দামি ধুতি। ললিত কাকার ছোট ভাইকে কাকা বললেন, ওই সিঁদুর মাখানো আলমারির ভিতর থেকে দামি শাড়িগুলো বের কর- শাড়ি বের করার পর বাবা জানতে চাইলেন, কোনটির কত দাম। ললিত কাকা বললেন, বউদিদের জন্য ১৭ টাকা দামের তিনটি এবং তোমার মেয়েদের জন্য ১৮ টাকা দামের দুটি, অন্য দুটি ১৪ থেকে ১৫ টাকার মধ্যে। ইতোমধ্যে আমাদের জন্য বিস্কুট, মিষ্টি এলো, চা এলো না, পিতা চা খেতে পছন্দ করতেন না, সেটি ললিত কাকা জানতেন।

বিস্কুট মিষ্টি পানি খেয়ে ললিত কাকাকে পিতা বললেন, তোমার সবগুলো শাড়ি এবং ধুতির দাম কত হলো, হিসাব শেষে কাকার ছেলে জানাল, সবগুলো মিলিয়ে সাতটির দাম হলো শাড়ি বাবদ ৯৪ টাকা আর ধুতির দাম হলো তিনটি ২৫ টাকা, বাবা বললেন, ললিত তোমাকে এখন কত টাকা দিতে হবে, কাকা বললেন যা পারো তাই দাও। তিনি ৫০টি টাকা ললিত কাকার হাতে দিয়ে বললেন, ঈদের পরে তোমার বাকি টাকা আমার ছেলে রোকন এসে দিয়ে যাবে। [রোকন আমার ডাকনাম]। খাতায় ৬৯ টাকা লিখে রাখ। বাজার থেকে ফেরার পথে পিতাকে বললাম, দোকানের ভিতরে লেখা দেখলাম, বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন নাÑ আপনাকে এত টাকা বাকি দিলেন কেন? আমার প্রশ্নে বাবা জানালেন, ‘সত্য শাসনের অনুগত নয়। তাকে পাওয়ার হলে পাওয়া যায়। নইলে যায়ই না।’ কথাটি রবীন্দ্রনাথের। বাকি দেওয়া নেওয়া উভয়ের মধ্যে সম্পর্কের ওপর নির্ভরশীল।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে হাতে বানানো এয়ার কুলার

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ