শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০

একটি হর্ন জীবনের জন্য অভিশাপ

ফাতিমা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
একটি হর্ন জীবনের জন্য অভিশাপ

আমার জীবন জন্মলগ্ন থেকেই একটু ব্যতিক্রম। আমি মা-বাবার পঞ্চম মেয়েশিশু। বয়ঃসন্ধিকালের সময় পার হতেই আমার সঙ্গে প্রহসন করা হয়েছিল। বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছিলাম আমি। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর একদম শেষ সারির মানুষ হিসেবে নিজের স্থান হয়েছিল। নানান প্রতিকূলতার মধ্যেও লড়াই করে নিজেকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ওই জীবনের নিবন্ধ লিখতে গেলে লেখার পরিসর বেড়ে যাবে; যা এ মুহূর্তে সম্ভব নয়। শুধু এটুকুই বলতে পারি, চলমান জীবনে একটু একটু করে ব্রেক কষা একজন মানুষ আমি, জীবনযুদ্ধে হেরে যেতে শিখিনি বলেই স্বর্ণালি বারান্দায় আজ এক চিলতে আলো দেখেছি। ২০১২ সালে আমার স্বামী মারাত্মক অসুস্থ হন। তাকে  বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে, কিন্তু যাব কীভাবে? ওই সময় বেগম খালেদা জিয়া বিরোধী দলের নেতা। দিয়েছিলেন অনির্দিষ্টকালের অবরোধ। রাস্তাঘাটে কোনো বাস চলছে না। মাথায় সবার আসমান ভেঙে পড়ল। বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মধ্যে আমাদের পাথরঘাটা ছিল অন্যতম। স্থানীয় হাসপাতালের একটি মাত্র অ্যাম্বুলেন্স যাও কিনা যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে অকেজো! সেদিন মোটরসাইকেলে অনেক কষ্ট করে অবশেষে আমরা পৌঁছলাম বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে। সেদিনের সেই দীর্ঘ পথে রোগীকে নিয়ে হাসপাতালে পৌঁছানোর কষ্ট সারা জীবনেও ভুলতে পারব না। ভুলতে পারব না বারবার পথ আটকে দেওয়া যুবকদের আচরণ। বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে জানতে পারলাম তার সবচেয়ে বড় ব্যাধিটিই হয়েছে। ডাক্তাররা সাময়িক চিকিৎসার সঙ্গে ছয় ব্যাগ ব্লাড দিয়ে ঢাকায় রেফার করে দিলেন। কারণ এখানে চিকিৎসক সংকট। ডাক্তারের ভাষায় বুঝতে বাকি রইল না যে তার কোলন ক্যান্সার হয়েছে। তখন আমার জীবনে একটাই চাওয়া, তার টিউমারটা যেন বিনাইন হয় আর আমার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে কাক্সিক্ষত প্রত্যাশা হলো, একজন মানুষ হিসেবে তিনি সুস্থভাবে বেঁচে থাকবেন। ঢাকা শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে তৃষ্ণার্ত কাকের মতো দৌড়াচ্ছি। কোনো ডাক্তার যেন আশার বাণী শোনান। ওই সময় ঢাকা শহরের কিছুই চিনতাম না। ট্রাফিক পুলিশের কাছে ডায়াগনোসিসের নাম বলে ঠিকানা সংগ্রহ করেছি। নতুন নতুন ডায়াগনোসিসের শরণাপন্ন হয়েছি। নতুন আগন্তুক ভেবে সিএনজি-চালক এদিক-সেদিক ঘুরে ভাড়া দ্বিগুণ নিয়েছেন, তার পরও কোনোক্রমেই ডায়াগনোসিস কনফার্ম করা যাচ্ছিল না। অবশেষে ডায়াগনোসিস কনফার্ম হলো, ইডেন মাল্টি কেয়ার হসপিটালে অপারেশন হলো তার। কিন্তু পরবর্তীতে ৬ সাইকেল কেমো থেকে রক্ষা পেলেন না। ব্যয়ের কথাটি বাদ দিলাম কারণ প্রতিটি প্রাইভেট ডায়াগনোসিসের সেবার প্রতি আমার বড়সড় অভিযোগ থাকলেও দ্রুত সেবা পেতে তাদের কাছে যেতে হয়। প্রায় সাত বছর পর আবারও তার ক্যান্সার রিকারেন্স হলো। তিনি আবারও অসুস্থ হয়ে পড়লেন। এবার আমার কাছে সুপরিচিত ঢাকা বিএসএমএমইউর ডা. মামুনুর রশীদ সাহেব আমার কাছে মনে হলো একজন ফেরেশতা। তিনি আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন তাকে সুস্থ করে তোলার জন্য। অনেক গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা হলো। আমরা সেখানে খুব দ্রুত সেবা নিতে সক্ষম হলাম। একদিন ইচ্ছা করেই সাধারণ মানুষের লাইনে দাঁড়িয়ে দেখলাম ওই মানুষগুলো কেমন সেবা পাচ্ছে। লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে বায়োপসি রিপোর্ট নিলাম। অবাক হলাম সেখানে এই প্রথম প্রিয় দেশের বুকে দেখলাম কোনো ভেদাভেদ নেই। বিএসএমএমইউর সেবায় কেউই আলাদা নয়। মনে মনে স্যালুট করলাম দেশের ওই আমূল পরিবর্তনকে। অসংখ্য মানুষের ভিড়, লাইনে দাঁড়িয়ে রিপোর্ট নিয়ে এলাম সংশ্লিষ্ট সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. সাহাদাত হোসেন শেখ সাহেবের কাছে। মানবতার সেবায় আরেকজন নিবেদিতপ্রাণ চিকিৎসক। বিভিন্ন পরীক্ষা করতে করতে অনেক সময় ব্যয় হলো, রিপোর্ট অনুযায়ী ততক্ষণে রোগীর অবস্থা শোচনীয়। নিজের পরিবারের এহেন পরিস্থিতিতে না পড়লে বুঝতে পারতাম না, দেশে এখনো কত কত জায়গায় চিকিৎসক সংকট। দেশের হসপিটালে অপারেশন করতে পরিবারের কেউ রাজি হলেন না, কিন্তু আমিই জানতাম তার দ্বিতীয় পর্ব অপারেশন কতটা দ্রুত দরকার। আবার অনেক উঁচু ঝুঁকিও রয়েছে। তা জানা সত্ত্বেও অপারেশনে রাজি হলাম কারণ একটি টিউমার তার সিকামের রাস্তাটি প্রায়ই বন্ধ করে দিয়েছে। ক্লোনোজকপি টিউব দিয়ে পুরোপুরি পরীক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছেন ডাক্তার। এ অবস্থায় অপারেশন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। শরীর থেকে দ্রুত রক্ত কমে যাচ্ছিল। ওজন কমে যেতে লাগল। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের একটি গবেষণা বলছে, শরীরের ক্যান্সার যখন স্টেজ ৪ হয়, তারপর আর স্টেজ ৫ হয় না, হয়ে যায় ৮ স্টেজ। অথচ পরিবারের সবাই বললেন চেন্নাই গিয়ে চিকিৎসা করাতে। আমার জীবন এক গোলক-ধাঁধায় বাঁধা পড়ল। হসপিটাল, ডায়াগনোস্টিক, বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যেতে যেতে আমার স্যান্ডেলের তলা ক্ষয় হয়ে যাচ্ছিল। ওই মুহূর্তে পরিবারের কাউকে দেশের চিকিৎসাসেবা নিতে পাশে পেলাম না। তার জীবনের দিকে তাকিয়ে আমি শক্ত হয়ে মোকাবিলা করতে লাগলাম। অনেক সাহস আর মনোবল তৈরি করে আমার বরের পাশে বসে তাকে সাহস জোগালাম। দু-তিনজন ছাড়া সবার কল রিসিভ করা বন্ধ করে দিলাম, অবশেষে  ল্যাবএইড হাসপাতালে অপারেশন সফল হলো। অবজারভেশন রুমে ডাক্তার বললেন, পেশেন্টের ঘুমের খুবই দরকার। ওই রাতে তার ঘুম ছিল আমাদের জন্য উদীয়মান সূর্য, সদ্য ফোটা ফুলের মতো। কিন্তু রাস্তায় অনাকাক্সিক্ষত প্রাইভেট কার, হোন্ডা, বাস আর পরিবহনের হর্ন তাকে ঘুমাতে দিল না। আবার মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা তো আছেই। কতক্ষণ পরপর আরও বেশি হুইসেল বাজিয়ে যাচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স রোগী থাকুক আর নাই থাকুক। রোগীর জন্য ঘুম কতটা প্রয়োজন সেদিন তা নিজ থেকেই উপলব্ধি করেছিলাম। ঘুমের অভাব জীবনে কতটা ঝুঁকি বয়ে আনতে পারে যদি ওই চালকরা বুঝতে পারতেন তবে হসপিটালের পাশে অন্তত হর্ন বাজাতেন না। সেদিন তার ছটফটানি মনে এক ক্ষত তৈরি হলো। দেশের চালকদের সচেতন করা খুবই জরুরি। মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড এমনকি ভারত সফরকালে অনাকাক্সিক্ষত হর্ন কিংবা বেপরোয়া গতির দেখা পাইনি। দেখিনি ঢাকার মতো যানজট। যা দেখেছি তা হলো সংকেতবাতি আর আধা কিমি পরপর লেখা ‘গো স্লো’।

লেখক : নারী ও শিশু অধিকার কর্মী।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

২৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা