শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০

একটি হর্ন জীবনের জন্য অভিশাপ

ফাতিমা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
একটি হর্ন জীবনের জন্য অভিশাপ

আমার জীবন জন্মলগ্ন থেকেই একটু ব্যতিক্রম। আমি মা-বাবার পঞ্চম মেয়েশিশু। বয়ঃসন্ধিকালের সময় পার হতেই আমার সঙ্গে প্রহসন করা হয়েছিল। বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছিলাম আমি। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর একদম শেষ সারির মানুষ হিসেবে নিজের স্থান হয়েছিল। নানান প্রতিকূলতার মধ্যেও লড়াই করে নিজেকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ওই জীবনের নিবন্ধ লিখতে গেলে লেখার পরিসর বেড়ে যাবে; যা এ মুহূর্তে সম্ভব নয়। শুধু এটুকুই বলতে পারি, চলমান জীবনে একটু একটু করে ব্রেক কষা একজন মানুষ আমি, জীবনযুদ্ধে হেরে যেতে শিখিনি বলেই স্বর্ণালি বারান্দায় আজ এক চিলতে আলো দেখেছি। ২০১২ সালে আমার স্বামী মারাত্মক অসুস্থ হন। তাকে  বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে, কিন্তু যাব কীভাবে? ওই সময় বেগম খালেদা জিয়া বিরোধী দলের নেতা। দিয়েছিলেন অনির্দিষ্টকালের অবরোধ। রাস্তাঘাটে কোনো বাস চলছে না। মাথায় সবার আসমান ভেঙে পড়ল। বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মধ্যে আমাদের পাথরঘাটা ছিল অন্যতম। স্থানীয় হাসপাতালের একটি মাত্র অ্যাম্বুলেন্স যাও কিনা যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে অকেজো! সেদিন মোটরসাইকেলে অনেক কষ্ট করে অবশেষে আমরা পৌঁছলাম বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে। সেদিনের সেই দীর্ঘ পথে রোগীকে নিয়ে হাসপাতালে পৌঁছানোর কষ্ট সারা জীবনেও ভুলতে পারব না। ভুলতে পারব না বারবার পথ আটকে দেওয়া যুবকদের আচরণ। বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে জানতে পারলাম তার সবচেয়ে বড় ব্যাধিটিই হয়েছে। ডাক্তাররা সাময়িক চিকিৎসার সঙ্গে ছয় ব্যাগ ব্লাড দিয়ে ঢাকায় রেফার করে দিলেন। কারণ এখানে চিকিৎসক সংকট। ডাক্তারের ভাষায় বুঝতে বাকি রইল না যে তার কোলন ক্যান্সার হয়েছে। তখন আমার জীবনে একটাই চাওয়া, তার টিউমারটা যেন বিনাইন হয় আর আমার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে কাক্সিক্ষত প্রত্যাশা হলো, একজন মানুষ হিসেবে তিনি সুস্থভাবে বেঁচে থাকবেন। ঢাকা শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে তৃষ্ণার্ত কাকের মতো দৌড়াচ্ছি। কোনো ডাক্তার যেন আশার বাণী শোনান। ওই সময় ঢাকা শহরের কিছুই চিনতাম না। ট্রাফিক পুলিশের কাছে ডায়াগনোসিসের নাম বলে ঠিকানা সংগ্রহ করেছি। নতুন নতুন ডায়াগনোসিসের শরণাপন্ন হয়েছি। নতুন আগন্তুক ভেবে সিএনজি-চালক এদিক-সেদিক ঘুরে ভাড়া দ্বিগুণ নিয়েছেন, তার পরও কোনোক্রমেই ডায়াগনোসিস কনফার্ম করা যাচ্ছিল না। অবশেষে ডায়াগনোসিস কনফার্ম হলো, ইডেন মাল্টি কেয়ার হসপিটালে অপারেশন হলো তার। কিন্তু পরবর্তীতে ৬ সাইকেল কেমো থেকে রক্ষা পেলেন না। ব্যয়ের কথাটি বাদ দিলাম কারণ প্রতিটি প্রাইভেট ডায়াগনোসিসের সেবার প্রতি আমার বড়সড় অভিযোগ থাকলেও দ্রুত সেবা পেতে তাদের কাছে যেতে হয়। প্রায় সাত বছর পর আবারও তার ক্যান্সার রিকারেন্স হলো। তিনি আবারও অসুস্থ হয়ে পড়লেন। এবার আমার কাছে সুপরিচিত ঢাকা বিএসএমএমইউর ডা. মামুনুর রশীদ সাহেব আমার কাছে মনে হলো একজন ফেরেশতা। তিনি আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন তাকে সুস্থ করে তোলার জন্য। অনেক গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা হলো। আমরা সেখানে খুব দ্রুত সেবা নিতে সক্ষম হলাম। একদিন ইচ্ছা করেই সাধারণ মানুষের লাইনে দাঁড়িয়ে দেখলাম ওই মানুষগুলো কেমন সেবা পাচ্ছে। লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে বায়োপসি রিপোর্ট নিলাম। অবাক হলাম সেখানে এই প্রথম প্রিয় দেশের বুকে দেখলাম কোনো ভেদাভেদ নেই। বিএসএমএমইউর সেবায় কেউই আলাদা নয়। মনে মনে স্যালুট করলাম দেশের ওই আমূল পরিবর্তনকে। অসংখ্য মানুষের ভিড়, লাইনে দাঁড়িয়ে রিপোর্ট নিয়ে এলাম সংশ্লিষ্ট সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. সাহাদাত হোসেন শেখ সাহেবের কাছে। মানবতার সেবায় আরেকজন নিবেদিতপ্রাণ চিকিৎসক। বিভিন্ন পরীক্ষা করতে করতে অনেক সময় ব্যয় হলো, রিপোর্ট অনুযায়ী ততক্ষণে রোগীর অবস্থা শোচনীয়। নিজের পরিবারের এহেন পরিস্থিতিতে না পড়লে বুঝতে পারতাম না, দেশে এখনো কত কত জায়গায় চিকিৎসক সংকট। দেশের হসপিটালে অপারেশন করতে পরিবারের কেউ রাজি হলেন না, কিন্তু আমিই জানতাম তার দ্বিতীয় পর্ব অপারেশন কতটা দ্রুত দরকার। আবার অনেক উঁচু ঝুঁকিও রয়েছে। তা জানা সত্ত্বেও অপারেশনে রাজি হলাম কারণ একটি টিউমার তার সিকামের রাস্তাটি প্রায়ই বন্ধ করে দিয়েছে। ক্লোনোজকপি টিউব দিয়ে পুরোপুরি পরীক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছেন ডাক্তার। এ অবস্থায় অপারেশন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। শরীর থেকে দ্রুত রক্ত কমে যাচ্ছিল। ওজন কমে যেতে লাগল। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের একটি গবেষণা বলছে, শরীরের ক্যান্সার যখন স্টেজ ৪ হয়, তারপর আর স্টেজ ৫ হয় না, হয়ে যায় ৮ স্টেজ। অথচ পরিবারের সবাই বললেন চেন্নাই গিয়ে চিকিৎসা করাতে। আমার জীবন এক গোলক-ধাঁধায় বাঁধা পড়ল। হসপিটাল, ডায়াগনোস্টিক, বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যেতে যেতে আমার স্যান্ডেলের তলা ক্ষয় হয়ে যাচ্ছিল। ওই মুহূর্তে পরিবারের কাউকে দেশের চিকিৎসাসেবা নিতে পাশে পেলাম না। তার জীবনের দিকে তাকিয়ে আমি শক্ত হয়ে মোকাবিলা করতে লাগলাম। অনেক সাহস আর মনোবল তৈরি করে আমার বরের পাশে বসে তাকে সাহস জোগালাম। দু-তিনজন ছাড়া সবার কল রিসিভ করা বন্ধ করে দিলাম, অবশেষে  ল্যাবএইড হাসপাতালে অপারেশন সফল হলো। অবজারভেশন রুমে ডাক্তার বললেন, পেশেন্টের ঘুমের খুবই দরকার। ওই রাতে তার ঘুম ছিল আমাদের জন্য উদীয়মান সূর্য, সদ্য ফোটা ফুলের মতো। কিন্তু রাস্তায় অনাকাক্সিক্ষত প্রাইভেট কার, হোন্ডা, বাস আর পরিবহনের হর্ন তাকে ঘুমাতে দিল না। আবার মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা তো আছেই। কতক্ষণ পরপর আরও বেশি হুইসেল বাজিয়ে যাচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স রোগী থাকুক আর নাই থাকুক। রোগীর জন্য ঘুম কতটা প্রয়োজন সেদিন তা নিজ থেকেই উপলব্ধি করেছিলাম। ঘুমের অভাব জীবনে কতটা ঝুঁকি বয়ে আনতে পারে যদি ওই চালকরা বুঝতে পারতেন তবে হসপিটালের পাশে অন্তত হর্ন বাজাতেন না। সেদিন তার ছটফটানি মনে এক ক্ষত তৈরি হলো। দেশের চালকদের সচেতন করা খুবই জরুরি। মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড এমনকি ভারত সফরকালে অনাকাক্সিক্ষত হর্ন কিংবা বেপরোয়া গতির দেখা পাইনি। দেখিনি ঢাকার মতো যানজট। যা দেখেছি তা হলো সংকেতবাতি আর আধা কিমি পরপর লেখা ‘গো স্লো’।

লেখক : নারী ও শিশু অধিকার কর্মী।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা