শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২০

যৌন হয়রানি রোধে প্রয়োজন আইনের প্রয়োগ

সালমা আলী
প্রিন্ট ভার্সন
যৌন হয়রানি রোধে প্রয়োজন আইনের প্রয়োগ

সিরিয়াল কিলার!!! শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশি পরিচিত। এই তো মাত্র কিছু দিন আগেই আমরা নাটোরে এমনি একজন সিরিয়াল কিলারকে গ্রেফতার হতে দেখলাম। ঠিক বাজপাখি যেমন করে শিকার ধরে তেমন করে সে একাকী বসবাস করা নারীদের খুঁজে বের করে প্রথমে ধর্ষণ এবং পরে নির্মমভাবে হত্যা করত। এভাবে কতজন নারীকে ধর্ষণ করার পর হত্যা করেছে তার সঠিক হিসাব রাখারও প্রয়োজন মনে করেনি সে! কারণ আইনের হাত যদি তাকে একটি ধর্ষণের পরই আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলতে সক্ষম হতো তাহলে একের পর এক নারীকে নির্মমতার শিকার হতে হতো না আর এই নরপশুর নামের শুরুতে সিরিয়াল শব্দটি যুক্ত হতে পারত না কখনোই। ঠিক যেভাবে মজনু নামের একজন পশুরূপী মানুষ ঢাকার কুর্মিটোলা সেনানিবাসের পাশে ভিআইপি রোডে দিনের পর দিন ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ করার সাহস পেয়ে গেছে। মাদকাসক্ত এই নরপশু এলাকার বহু মেয়েকে ধর্ষণ করেছে, যার মধ্যে ছিল সাধারণ নারী, প্রতিবন্ধী নারী, এমনকি ভিক্ষুক। দিনের পর দিন আইনব্যবস্থা, প্রশাসনের উদাসীনতা ও আইন প্রয়োগের বেহাল অবস্থা তাকে অলিখিতভাবে প্রশ্রয় দিয়েছে এই পাশবিক কর্মকা- চালিয়ে যেতে। ধর্ষণের মতো একটি বিষয়কে তার কাছে মনে হয়েছে স্বাভাবিক! তাই আইনব্যবস্থাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সে সাহস পেয়েছে দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রীকে ধর্ষণ করতে এবং তাঁকে হত্যাচেষ্টা চালাতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে ধর্ষণ করায় আজ আমরা আন্দোলনে নেমেছি মজনুর বিচার চেয়ে, কিন্তু শুরুতেই যদি এ বিষয়টি আইনের আওতায় আসত তাহলে কি আজকে এত নারীকে ধর্ষিত হতে হতো? দেশে নারী নির্যাতনের কোনো ঘটনা ঘটলেই আমরা প্রতিরোধব্যবস্থা হিসেবে আইন প্রণয়নের দাবি জানাই। সত্যিই কি দেশে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে কোনো কার্যকর আইন এযাবৎকালে প্রণীত হয়নি? আমরা দিনের পর দিন নিরলস পরিশ্রম, ঐকান্তিক চেষ্টা, আন্দোলন, সভা-সমাবেশ, জনস্বার্থে মামলা, সমমনা সংগঠনকে নিয়ে বিভিন্ন কার্যকর ফোরাম তৈরি এবং দেশের প্রচলিত আইনের সংশোধনীতে সহায়তার মাধ্যমে নারী নির্যাতন প্রতিরোধে বাংলাদেশে নারী ও শিশুর সুরক্ষায় বহু আইন এবং হাই কোর্টে বিভিন্ন নির্দেশনা পেয়েছি। কিন্তু এ আইনগুলোর যথাযথ প্রয়োগ ও প্রতিফলন কোথায়? এ আইন ও বিধিমালাগুলোর যথাযথ প্রয়োগ হলে আজকে কি বাংলাদেশের নারী ও শিশুরা এতটাই অরক্ষিত হয়ে পরত? আমাদের দেশে নারী নির্যাতনের সত্যিকার অবস্থা আসলে কী? সেটাই দেখছি আমরা বিভিন্ন সমীক্ষায়। যেমন শিশু অধিকার ফোরামের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯ সালে ধর্ষণের হার ২০১৮ সালের তুলনায় ৭৬.০১ শতাংশ বেড়েছে আর যৌন হয়রানি বেড়েছে ৫৬.১৫ শতাংশ; যা সত্যিই আতঙ্কিত হওয়ার মতো সংবাদ। পত্রিকা খুললেই দেখছি অসংখ্য নারী ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন এবং পত্রিকার বাইরে অনেক ঘটনাই লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে যাচ্ছে। কারণ ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগী নারীকে অনেক সময় অভিযুক্ত ব্যক্তির কাতারে ফেলা হয়, যেমন তার চরিত্র কেমন, তার সম্মতি ছিল কিনা, আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় সে ইচ্ছাকৃতভাবে আসামির সঙ্গে গেছে কিনা, ব্যবহৃত পোশাকটি যৌন উত্তেজক ছিল কিনা ইত্যাদি বিষয় উঠে আসে। এমনকি অনেক সময় ভুক্তভোগীকেই সাক্ষ্য-প্রমাণ দ্বারা প্রমাণিত করতে হয় যে, সে নির্যাতনের শিকার হয়েছে। একটা ধর্ষণের মামলায় ভুক্তভোগী যদি বেঁচে থাকে তবে তার এবং তার পরিবারকে মামলার দীর্ঘসূত্রতার কারণে হতে হয় হয়রানির শিকার; যার একটা জ্বলন্ত উদাহরণ হিসেবে ভারতের নির্ভয়া মামলার উল্লেখ করা যায়। সাত বছর আগে চলন্ত বাসে ধর্ষিত হয় নির্ভয়া এবং মরণের সঙ্গে লড়াই করে অবশেষে হেরে যায় সে। মামলাটি দ্রুত বিচার আদালতের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। কিন্তু উচ্চ আদালতে দীর্ঘ সাত বছর চলার পর গেল ৭ জানুয়ারি এ মামলার রায় প্রকাশিত হয়। এ সাতটি বছর তার বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন যে অসহনীয় পরিস্থিতির ভিতর দিয়ে পার করেছেন তা সহজেই অনুমেয়। আমাদের দেশে স্পর্শকাতর মামলা হলেও তার পরিচালনার চিত্র ঠিক একই রকম; যা একজন ভুক্তভোগী এবং তার পরিবারকে বারবার মনে করিয়ে দেয় ধর্ষক নয়, যেন একজন ধর্ষিতাই অপরাধী! ধর্ষণের শিকার একজন ভুক্তভোগী নারী বা শিশু নির্যাতন-পরবর্তী সময়ে তৎক্ষণাৎ সহায়তা ও সুরক্ষার যে অধিকারের কথা আমরা বারবার বলে আসছি তা অবলোকন করলাম গতকাল ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) গিয়ে। কুর্মিটোলায় ধর্ষণের শিকার মেয়েটি ইতিমধ্যে তাঁর প্রতিবাদী ও সাহসী পদক্ষেপের কারণে অনুপ্রেরণার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন এটা সত্যি। কিন্তু এই ভুক্তোভোগী নারীকে তাঁর সঙ্গে ঘটে যাওয়া অমানবিক ও জঘন্য অপরাধের গন্ডি থেকে বের করে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে তাঁর পরিবারের সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী, শিক্ষকম-লী এবং আরও অনেকে তাঁর চারপাশে নিরলসভাবে আবর্তিত হচ্ছেন। সেই সঙ্গে ওসিসির কর্তব্যরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সহযোগিতাও ছিল অত্যন্ত ইতিবাচক। মূলত ভুক্তভোগীকে মূল স্রোতধারায় ফিরিয়ে আনতে একটি সমন্বিত সহায়তা প্রক্রিয়া প্রয়োজন, যার মধ্যে থাকতে হবে চিকিৎসা, মনঃসামাজিক সহায়তা, আইনি সেবা এবং সর্বোপরি সামাজিক সহায়তার আওতায় নিকটজনের আন্তরিক চেষ্টা। আর সেই চিত্রটি দেখলাম ধর্ষণের শিকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ভুক্তভোগী মেয়েটির ক্ষেত্রে। বাংলাদেশ এবং পাশর্^বর্তী দেশে ধর্ষণ মামলায় নারী ও শিশুবান্ধব আইনি সহায়তা ও সুরক্ষায় বিভিন্ন সময়ে নীতিমালা প্রদান করেছে উচ্চ আদালত। যেমন নির্ভয়া ঘটনার পরে বিচারপতি ভার্মা কমিশন যে নির্দেশনা প্রদান করেছে সেখানে দ্রুত বিচার, ভুক্তভোগী ও তার পরিবারের সুরক্ষার বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশেও কিছু দিন আগে বিচারপতি এনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান একটি ধর্ষণ মামলায় ছয়টি নির্দেশনা প্রদান করেছেন। যেমন- ১. নারী-শিশু আইনে উল্লিখিত নির্ধারিত ১৮০ দিনে মামলাটি শেষ করতে হবে ২. ভুক্তভোগীর নিরাপত্তা তদারকি কমিটি গঠন ও কমিটির জবাবদিহির ব্যবস্থা করতে হবে ৩. সব ট্রাইব্যুনাল ও অধস্তন আদালতে তত্ত্বাবধায়ন ও নিয়ন্ত্রণ ৪. যত দ্রুত সম্ভব সাক্ষী সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ ৫. নারী নির্যাতন প্রতিরোধে প্রতিটি জেলায় একটি তদারকি কমিটি গঠন এবং ৬. তদারকি নোটিস প্রতি মাসে সুপ্রিম কোর্ট, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে। ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি সন্দেহভাজন আসামি মজনুকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ১৮ ধারা অনুযাায়ী পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করলে ১৫ দিনের ভিতর প্রতিবেদন দিতে হবে। সে হিসেবে আমরা আশা করব এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদনও সময়মতো দেওয়া হবে এবং মামলাটি আদালত প্রতি কার্যদিবসে (দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল) ফার্স্ট ট্র্যাক কোডের মাধ্যমে দ্রুত সময়ে শেষ করবে। অতএব, আমরা চাই মামলার দীর্ঘসূত্রতার অবসান ঘটিয়ে বিচারব্যবস্থার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে এ ধরনের স্পর্শকাতর মামলাগুলোকে দ্রুত বিচার আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা হোক। আমরা জানি, নারী সুরক্ষায় মহিলাবিষয়ক মন্ত্রণালয় মোবাইল অ্যাপ প্রতিষ্ঠা করেছে। কিন্তু এ মোবাইল অ্যাপের সুফল মেয়েরা কি সত্যিই পাচ্ছে? আমাদের জানা মতে, এ মোবাইল অ্যাপের ব্যবহারকারী একটি বোতাম টিপলেই তৎক্ষণাৎ সাহায্য পেতে পারে। আজকে যদি এ অ্যাপটির কার্যকর ব্যবহার হতো তাহলে হয়তো বা কুর্মিটোলায় মেয়েটি ধর্ষিত হতেন না। তাহলে সত্যিই কি নারী নির্যাতন প্রতিরোধে দেশের প্রচলিত আইন অপ্রতুল? নাকি আমরা ব্যর্থ হচ্ছি এ আইনগুলোর যথাযথ প্রয়োগে? আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো কি সঠিক জবাবদিহির আওতাধীন হয়েছে আমাদের দেশে? সঠিক সময়ে সঠিক আইনের ব্যবহার ও সাধারণ মানুষকে যথাযথ সেবা প্রদানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে জবাবদিহির আওতায় আনা এখন সময়ের দাবি। অর্থাৎ ধর্ষিতা নারীকে সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে পুলিশকে নারীবান্ধব সেবা প্রদান, এমনকি বিচারকদের মানসিকতার পরিবর্তনের বিষয়টিও উঠে আসছে বারবার। তবে এও সত্য যে, ডাক্তার, পুলিশ এমনকি বিচারকরাও ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের চাপের মুখে থাকেন, এ বিষয়টি মনিটরিং করতে হবে। এ ছাড়া ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে মোবাইল ট্র্যাকিং ও ভিডিও ফুটেজ সহায়ক ভূমিকা পালন করলেও ফরেনসিক ল্যাবগুলোকে যুগোপযোগী করা অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যেভাবে ভুক্তভোগী মেয়েটিকে ন্যায়বিচারপ্রাপ্তিতে সহযোগিতায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছেন তা ইতিবাচক। মূলত আইন যতই প্রণীত হোক না কেন, ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধে প্রয়োজন আইনের যথাযথ প্রয়োগ। যেমন রিট নম্বর ৫৯১৬/২০০৮-এর পিটিশনার হিসেবে আমি মনে করি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে এ জনস্বার্থ মামলায় উচ্চ আদালতের নির্দেশনার যথাযথ প্রয়োগ জরুরি। এ ছাড়া ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধে যতগুলো আইন ও নির্দেশনা রয়েছে তার সমন্বয়ে একটি সমন্বিত দিকনির্দেশনা প্রণয়ন ও প্রয়োগ দরকার। যদি এখনো আমরা সবাই আইনের কার্যকর প্রয়োগে উদ্যোগী না হই তাহলে হয়তো বা আমার এবং আপনার খুব কাছের কেউ হতে পারে ধর্ষণ বা যৌন হয়রানির শিকার। আমরা কি নিজের ঘরে এ অপরাধ সংঘটিত না হওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলার বিষয়ে নীরব ভূমিকা পালন করেই যাব?

লেখক : মানবাধিকার আইনজীবী।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার
পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড
নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন