শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২০

যৌন হয়রানি রোধে প্রয়োজন আইনের প্রয়োগ

সালমা আলী
প্রিন্ট ভার্সন
যৌন হয়রানি রোধে প্রয়োজন আইনের প্রয়োগ

সিরিয়াল কিলার!!! শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশি পরিচিত। এই তো মাত্র কিছু দিন আগেই আমরা নাটোরে এমনি একজন সিরিয়াল কিলারকে গ্রেফতার হতে দেখলাম। ঠিক বাজপাখি যেমন করে শিকার ধরে তেমন করে সে একাকী বসবাস করা নারীদের খুঁজে বের করে প্রথমে ধর্ষণ এবং পরে নির্মমভাবে হত্যা করত। এভাবে কতজন নারীকে ধর্ষণ করার পর হত্যা করেছে তার সঠিক হিসাব রাখারও প্রয়োজন মনে করেনি সে! কারণ আইনের হাত যদি তাকে একটি ধর্ষণের পরই আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলতে সক্ষম হতো তাহলে একের পর এক নারীকে নির্মমতার শিকার হতে হতো না আর এই নরপশুর নামের শুরুতে সিরিয়াল শব্দটি যুক্ত হতে পারত না কখনোই। ঠিক যেভাবে মজনু নামের একজন পশুরূপী মানুষ ঢাকার কুর্মিটোলা সেনানিবাসের পাশে ভিআইপি রোডে দিনের পর দিন ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ করার সাহস পেয়ে গেছে। মাদকাসক্ত এই নরপশু এলাকার বহু মেয়েকে ধর্ষণ করেছে, যার মধ্যে ছিল সাধারণ নারী, প্রতিবন্ধী নারী, এমনকি ভিক্ষুক। দিনের পর দিন আইনব্যবস্থা, প্রশাসনের উদাসীনতা ও আইন প্রয়োগের বেহাল অবস্থা তাকে অলিখিতভাবে প্রশ্রয় দিয়েছে এই পাশবিক কর্মকা- চালিয়ে যেতে। ধর্ষণের মতো একটি বিষয়কে তার কাছে মনে হয়েছে স্বাভাবিক! তাই আইনব্যবস্থাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সে সাহস পেয়েছে দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রীকে ধর্ষণ করতে এবং তাঁকে হত্যাচেষ্টা চালাতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে ধর্ষণ করায় আজ আমরা আন্দোলনে নেমেছি মজনুর বিচার চেয়ে, কিন্তু শুরুতেই যদি এ বিষয়টি আইনের আওতায় আসত তাহলে কি আজকে এত নারীকে ধর্ষিত হতে হতো? দেশে নারী নির্যাতনের কোনো ঘটনা ঘটলেই আমরা প্রতিরোধব্যবস্থা হিসেবে আইন প্রণয়নের দাবি জানাই। সত্যিই কি দেশে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে কোনো কার্যকর আইন এযাবৎকালে প্রণীত হয়নি? আমরা দিনের পর দিন নিরলস পরিশ্রম, ঐকান্তিক চেষ্টা, আন্দোলন, সভা-সমাবেশ, জনস্বার্থে মামলা, সমমনা সংগঠনকে নিয়ে বিভিন্ন কার্যকর ফোরাম তৈরি এবং দেশের প্রচলিত আইনের সংশোধনীতে সহায়তার মাধ্যমে নারী নির্যাতন প্রতিরোধে বাংলাদেশে নারী ও শিশুর সুরক্ষায় বহু আইন এবং হাই কোর্টে বিভিন্ন নির্দেশনা পেয়েছি। কিন্তু এ আইনগুলোর যথাযথ প্রয়োগ ও প্রতিফলন কোথায়? এ আইন ও বিধিমালাগুলোর যথাযথ প্রয়োগ হলে আজকে কি বাংলাদেশের নারী ও শিশুরা এতটাই অরক্ষিত হয়ে পরত? আমাদের দেশে নারী নির্যাতনের সত্যিকার অবস্থা আসলে কী? সেটাই দেখছি আমরা বিভিন্ন সমীক্ষায়। যেমন শিশু অধিকার ফোরামের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯ সালে ধর্ষণের হার ২০১৮ সালের তুলনায় ৭৬.০১ শতাংশ বেড়েছে আর যৌন হয়রানি বেড়েছে ৫৬.১৫ শতাংশ; যা সত্যিই আতঙ্কিত হওয়ার মতো সংবাদ। পত্রিকা খুললেই দেখছি অসংখ্য নারী ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন এবং পত্রিকার বাইরে অনেক ঘটনাই লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে যাচ্ছে। কারণ ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগী নারীকে অনেক সময় অভিযুক্ত ব্যক্তির কাতারে ফেলা হয়, যেমন তার চরিত্র কেমন, তার সম্মতি ছিল কিনা, আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় সে ইচ্ছাকৃতভাবে আসামির সঙ্গে গেছে কিনা, ব্যবহৃত পোশাকটি যৌন উত্তেজক ছিল কিনা ইত্যাদি বিষয় উঠে আসে। এমনকি অনেক সময় ভুক্তভোগীকেই সাক্ষ্য-প্রমাণ দ্বারা প্রমাণিত করতে হয় যে, সে নির্যাতনের শিকার হয়েছে। একটা ধর্ষণের মামলায় ভুক্তভোগী যদি বেঁচে থাকে তবে তার এবং তার পরিবারকে মামলার দীর্ঘসূত্রতার কারণে হতে হয় হয়রানির শিকার; যার একটা জ্বলন্ত উদাহরণ হিসেবে ভারতের নির্ভয়া মামলার উল্লেখ করা যায়। সাত বছর আগে চলন্ত বাসে ধর্ষিত হয় নির্ভয়া এবং মরণের সঙ্গে লড়াই করে অবশেষে হেরে যায় সে। মামলাটি দ্রুত বিচার আদালতের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। কিন্তু উচ্চ আদালতে দীর্ঘ সাত বছর চলার পর গেল ৭ জানুয়ারি এ মামলার রায় প্রকাশিত হয়। এ সাতটি বছর তার বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন যে অসহনীয় পরিস্থিতির ভিতর দিয়ে পার করেছেন তা সহজেই অনুমেয়। আমাদের দেশে স্পর্শকাতর মামলা হলেও তার পরিচালনার চিত্র ঠিক একই রকম; যা একজন ভুক্তভোগী এবং তার পরিবারকে বারবার মনে করিয়ে দেয় ধর্ষক নয়, যেন একজন ধর্ষিতাই অপরাধী! ধর্ষণের শিকার একজন ভুক্তভোগী নারী বা শিশু নির্যাতন-পরবর্তী সময়ে তৎক্ষণাৎ সহায়তা ও সুরক্ষার যে অধিকারের কথা আমরা বারবার বলে আসছি তা অবলোকন করলাম গতকাল ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) গিয়ে। কুর্মিটোলায় ধর্ষণের শিকার মেয়েটি ইতিমধ্যে তাঁর প্রতিবাদী ও সাহসী পদক্ষেপের কারণে অনুপ্রেরণার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন এটা সত্যি। কিন্তু এই ভুক্তোভোগী নারীকে তাঁর সঙ্গে ঘটে যাওয়া অমানবিক ও জঘন্য অপরাধের গন্ডি থেকে বের করে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে তাঁর পরিবারের সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী, শিক্ষকম-লী এবং আরও অনেকে তাঁর চারপাশে নিরলসভাবে আবর্তিত হচ্ছেন। সেই সঙ্গে ওসিসির কর্তব্যরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সহযোগিতাও ছিল অত্যন্ত ইতিবাচক। মূলত ভুক্তভোগীকে মূল স্রোতধারায় ফিরিয়ে আনতে একটি সমন্বিত সহায়তা প্রক্রিয়া প্রয়োজন, যার মধ্যে থাকতে হবে চিকিৎসা, মনঃসামাজিক সহায়তা, আইনি সেবা এবং সর্বোপরি সামাজিক সহায়তার আওতায় নিকটজনের আন্তরিক চেষ্টা। আর সেই চিত্রটি দেখলাম ধর্ষণের শিকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ভুক্তভোগী মেয়েটির ক্ষেত্রে। বাংলাদেশ এবং পাশর্^বর্তী দেশে ধর্ষণ মামলায় নারী ও শিশুবান্ধব আইনি সহায়তা ও সুরক্ষায় বিভিন্ন সময়ে নীতিমালা প্রদান করেছে উচ্চ আদালত। যেমন নির্ভয়া ঘটনার পরে বিচারপতি ভার্মা কমিশন যে নির্দেশনা প্রদান করেছে সেখানে দ্রুত বিচার, ভুক্তভোগী ও তার পরিবারের সুরক্ষার বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশেও কিছু দিন আগে বিচারপতি এনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান একটি ধর্ষণ মামলায় ছয়টি নির্দেশনা প্রদান করেছেন। যেমন- ১. নারী-শিশু আইনে উল্লিখিত নির্ধারিত ১৮০ দিনে মামলাটি শেষ করতে হবে ২. ভুক্তভোগীর নিরাপত্তা তদারকি কমিটি গঠন ও কমিটির জবাবদিহির ব্যবস্থা করতে হবে ৩. সব ট্রাইব্যুনাল ও অধস্তন আদালতে তত্ত্বাবধায়ন ও নিয়ন্ত্রণ ৪. যত দ্রুত সম্ভব সাক্ষী সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ ৫. নারী নির্যাতন প্রতিরোধে প্রতিটি জেলায় একটি তদারকি কমিটি গঠন এবং ৬. তদারকি নোটিস প্রতি মাসে সুপ্রিম কোর্ট, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে। ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি সন্দেহভাজন আসামি মজনুকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ১৮ ধারা অনুযাায়ী পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করলে ১৫ দিনের ভিতর প্রতিবেদন দিতে হবে। সে হিসেবে আমরা আশা করব এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদনও সময়মতো দেওয়া হবে এবং মামলাটি আদালত প্রতি কার্যদিবসে (দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল) ফার্স্ট ট্র্যাক কোডের মাধ্যমে দ্রুত সময়ে শেষ করবে। অতএব, আমরা চাই মামলার দীর্ঘসূত্রতার অবসান ঘটিয়ে বিচারব্যবস্থার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে এ ধরনের স্পর্শকাতর মামলাগুলোকে দ্রুত বিচার আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা হোক। আমরা জানি, নারী সুরক্ষায় মহিলাবিষয়ক মন্ত্রণালয় মোবাইল অ্যাপ প্রতিষ্ঠা করেছে। কিন্তু এ মোবাইল অ্যাপের সুফল মেয়েরা কি সত্যিই পাচ্ছে? আমাদের জানা মতে, এ মোবাইল অ্যাপের ব্যবহারকারী একটি বোতাম টিপলেই তৎক্ষণাৎ সাহায্য পেতে পারে। আজকে যদি এ অ্যাপটির কার্যকর ব্যবহার হতো তাহলে হয়তো বা কুর্মিটোলায় মেয়েটি ধর্ষিত হতেন না। তাহলে সত্যিই কি নারী নির্যাতন প্রতিরোধে দেশের প্রচলিত আইন অপ্রতুল? নাকি আমরা ব্যর্থ হচ্ছি এ আইনগুলোর যথাযথ প্রয়োগে? আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো কি সঠিক জবাবদিহির আওতাধীন হয়েছে আমাদের দেশে? সঠিক সময়ে সঠিক আইনের ব্যবহার ও সাধারণ মানুষকে যথাযথ সেবা প্রদানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে জবাবদিহির আওতায় আনা এখন সময়ের দাবি। অর্থাৎ ধর্ষিতা নারীকে সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে পুলিশকে নারীবান্ধব সেবা প্রদান, এমনকি বিচারকদের মানসিকতার পরিবর্তনের বিষয়টিও উঠে আসছে বারবার। তবে এও সত্য যে, ডাক্তার, পুলিশ এমনকি বিচারকরাও ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের চাপের মুখে থাকেন, এ বিষয়টি মনিটরিং করতে হবে। এ ছাড়া ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে মোবাইল ট্র্যাকিং ও ভিডিও ফুটেজ সহায়ক ভূমিকা পালন করলেও ফরেনসিক ল্যাবগুলোকে যুগোপযোগী করা অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যেভাবে ভুক্তভোগী মেয়েটিকে ন্যায়বিচারপ্রাপ্তিতে সহযোগিতায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছেন তা ইতিবাচক। মূলত আইন যতই প্রণীত হোক না কেন, ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধে প্রয়োজন আইনের যথাযথ প্রয়োগ। যেমন রিট নম্বর ৫৯১৬/২০০৮-এর পিটিশনার হিসেবে আমি মনে করি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে এ জনস্বার্থ মামলায় উচ্চ আদালতের নির্দেশনার যথাযথ প্রয়োগ জরুরি। এ ছাড়া ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধে যতগুলো আইন ও নির্দেশনা রয়েছে তার সমন্বয়ে একটি সমন্বিত দিকনির্দেশনা প্রণয়ন ও প্রয়োগ দরকার। যদি এখনো আমরা সবাই আইনের কার্যকর প্রয়োগে উদ্যোগী না হই তাহলে হয়তো বা আমার এবং আপনার খুব কাছের কেউ হতে পারে ধর্ষণ বা যৌন হয়রানির শিকার। আমরা কি নিজের ঘরে এ অপরাধ সংঘটিত না হওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলার বিষয়ে নীরব ভূমিকা পালন করেই যাব?

লেখক : মানবাধিকার আইনজীবী।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা