শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২০

যৌন হয়রানি রোধে প্রয়োজন আইনের প্রয়োগ

সালমা আলী
প্রিন্ট ভার্সন
যৌন হয়রানি রোধে প্রয়োজন আইনের প্রয়োগ

সিরিয়াল কিলার!!! শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশি পরিচিত। এই তো মাত্র কিছু দিন আগেই আমরা নাটোরে এমনি একজন সিরিয়াল কিলারকে গ্রেফতার হতে দেখলাম। ঠিক বাজপাখি যেমন করে শিকার ধরে তেমন করে সে একাকী বসবাস করা নারীদের খুঁজে বের করে প্রথমে ধর্ষণ এবং পরে নির্মমভাবে হত্যা করত। এভাবে কতজন নারীকে ধর্ষণ করার পর হত্যা করেছে তার সঠিক হিসাব রাখারও প্রয়োজন মনে করেনি সে! কারণ আইনের হাত যদি তাকে একটি ধর্ষণের পরই আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলতে সক্ষম হতো তাহলে একের পর এক নারীকে নির্মমতার শিকার হতে হতো না আর এই নরপশুর নামের শুরুতে সিরিয়াল শব্দটি যুক্ত হতে পারত না কখনোই। ঠিক যেভাবে মজনু নামের একজন পশুরূপী মানুষ ঢাকার কুর্মিটোলা সেনানিবাসের পাশে ভিআইপি রোডে দিনের পর দিন ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ করার সাহস পেয়ে গেছে। মাদকাসক্ত এই নরপশু এলাকার বহু মেয়েকে ধর্ষণ করেছে, যার মধ্যে ছিল সাধারণ নারী, প্রতিবন্ধী নারী, এমনকি ভিক্ষুক। দিনের পর দিন আইনব্যবস্থা, প্রশাসনের উদাসীনতা ও আইন প্রয়োগের বেহাল অবস্থা তাকে অলিখিতভাবে প্রশ্রয় দিয়েছে এই পাশবিক কর্মকা- চালিয়ে যেতে। ধর্ষণের মতো একটি বিষয়কে তার কাছে মনে হয়েছে স্বাভাবিক! তাই আইনব্যবস্থাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সে সাহস পেয়েছে দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রীকে ধর্ষণ করতে এবং তাঁকে হত্যাচেষ্টা চালাতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে ধর্ষণ করায় আজ আমরা আন্দোলনে নেমেছি মজনুর বিচার চেয়ে, কিন্তু শুরুতেই যদি এ বিষয়টি আইনের আওতায় আসত তাহলে কি আজকে এত নারীকে ধর্ষিত হতে হতো? দেশে নারী নির্যাতনের কোনো ঘটনা ঘটলেই আমরা প্রতিরোধব্যবস্থা হিসেবে আইন প্রণয়নের দাবি জানাই। সত্যিই কি দেশে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে কোনো কার্যকর আইন এযাবৎকালে প্রণীত হয়নি? আমরা দিনের পর দিন নিরলস পরিশ্রম, ঐকান্তিক চেষ্টা, আন্দোলন, সভা-সমাবেশ, জনস্বার্থে মামলা, সমমনা সংগঠনকে নিয়ে বিভিন্ন কার্যকর ফোরাম তৈরি এবং দেশের প্রচলিত আইনের সংশোধনীতে সহায়তার মাধ্যমে নারী নির্যাতন প্রতিরোধে বাংলাদেশে নারী ও শিশুর সুরক্ষায় বহু আইন এবং হাই কোর্টে বিভিন্ন নির্দেশনা পেয়েছি। কিন্তু এ আইনগুলোর যথাযথ প্রয়োগ ও প্রতিফলন কোথায়? এ আইন ও বিধিমালাগুলোর যথাযথ প্রয়োগ হলে আজকে কি বাংলাদেশের নারী ও শিশুরা এতটাই অরক্ষিত হয়ে পরত? আমাদের দেশে নারী নির্যাতনের সত্যিকার অবস্থা আসলে কী? সেটাই দেখছি আমরা বিভিন্ন সমীক্ষায়। যেমন শিশু অধিকার ফোরামের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯ সালে ধর্ষণের হার ২০১৮ সালের তুলনায় ৭৬.০১ শতাংশ বেড়েছে আর যৌন হয়রানি বেড়েছে ৫৬.১৫ শতাংশ; যা সত্যিই আতঙ্কিত হওয়ার মতো সংবাদ। পত্রিকা খুললেই দেখছি অসংখ্য নারী ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন এবং পত্রিকার বাইরে অনেক ঘটনাই লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে যাচ্ছে। কারণ ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগী নারীকে অনেক সময় অভিযুক্ত ব্যক্তির কাতারে ফেলা হয়, যেমন তার চরিত্র কেমন, তার সম্মতি ছিল কিনা, আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় সে ইচ্ছাকৃতভাবে আসামির সঙ্গে গেছে কিনা, ব্যবহৃত পোশাকটি যৌন উত্তেজক ছিল কিনা ইত্যাদি বিষয় উঠে আসে। এমনকি অনেক সময় ভুক্তভোগীকেই সাক্ষ্য-প্রমাণ দ্বারা প্রমাণিত করতে হয় যে, সে নির্যাতনের শিকার হয়েছে। একটা ধর্ষণের মামলায় ভুক্তভোগী যদি বেঁচে থাকে তবে তার এবং তার পরিবারকে মামলার দীর্ঘসূত্রতার কারণে হতে হয় হয়রানির শিকার; যার একটা জ্বলন্ত উদাহরণ হিসেবে ভারতের নির্ভয়া মামলার উল্লেখ করা যায়। সাত বছর আগে চলন্ত বাসে ধর্ষিত হয় নির্ভয়া এবং মরণের সঙ্গে লড়াই করে অবশেষে হেরে যায় সে। মামলাটি দ্রুত বিচার আদালতের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। কিন্তু উচ্চ আদালতে দীর্ঘ সাত বছর চলার পর গেল ৭ জানুয়ারি এ মামলার রায় প্রকাশিত হয়। এ সাতটি বছর তার বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন যে অসহনীয় পরিস্থিতির ভিতর দিয়ে পার করেছেন তা সহজেই অনুমেয়। আমাদের দেশে স্পর্শকাতর মামলা হলেও তার পরিচালনার চিত্র ঠিক একই রকম; যা একজন ভুক্তভোগী এবং তার পরিবারকে বারবার মনে করিয়ে দেয় ধর্ষক নয়, যেন একজন ধর্ষিতাই অপরাধী! ধর্ষণের শিকার একজন ভুক্তভোগী নারী বা শিশু নির্যাতন-পরবর্তী সময়ে তৎক্ষণাৎ সহায়তা ও সুরক্ষার যে অধিকারের কথা আমরা বারবার বলে আসছি তা অবলোকন করলাম গতকাল ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) গিয়ে। কুর্মিটোলায় ধর্ষণের শিকার মেয়েটি ইতিমধ্যে তাঁর প্রতিবাদী ও সাহসী পদক্ষেপের কারণে অনুপ্রেরণার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন এটা সত্যি। কিন্তু এই ভুক্তোভোগী নারীকে তাঁর সঙ্গে ঘটে যাওয়া অমানবিক ও জঘন্য অপরাধের গন্ডি থেকে বের করে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে তাঁর পরিবারের সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী, শিক্ষকম-লী এবং আরও অনেকে তাঁর চারপাশে নিরলসভাবে আবর্তিত হচ্ছেন। সেই সঙ্গে ওসিসির কর্তব্যরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সহযোগিতাও ছিল অত্যন্ত ইতিবাচক। মূলত ভুক্তভোগীকে মূল স্রোতধারায় ফিরিয়ে আনতে একটি সমন্বিত সহায়তা প্রক্রিয়া প্রয়োজন, যার মধ্যে থাকতে হবে চিকিৎসা, মনঃসামাজিক সহায়তা, আইনি সেবা এবং সর্বোপরি সামাজিক সহায়তার আওতায় নিকটজনের আন্তরিক চেষ্টা। আর সেই চিত্রটি দেখলাম ধর্ষণের শিকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ভুক্তভোগী মেয়েটির ক্ষেত্রে। বাংলাদেশ এবং পাশর্^বর্তী দেশে ধর্ষণ মামলায় নারী ও শিশুবান্ধব আইনি সহায়তা ও সুরক্ষায় বিভিন্ন সময়ে নীতিমালা প্রদান করেছে উচ্চ আদালত। যেমন নির্ভয়া ঘটনার পরে বিচারপতি ভার্মা কমিশন যে নির্দেশনা প্রদান করেছে সেখানে দ্রুত বিচার, ভুক্তভোগী ও তার পরিবারের সুরক্ষার বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশেও কিছু দিন আগে বিচারপতি এনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান একটি ধর্ষণ মামলায় ছয়টি নির্দেশনা প্রদান করেছেন। যেমন- ১. নারী-শিশু আইনে উল্লিখিত নির্ধারিত ১৮০ দিনে মামলাটি শেষ করতে হবে ২. ভুক্তভোগীর নিরাপত্তা তদারকি কমিটি গঠন ও কমিটির জবাবদিহির ব্যবস্থা করতে হবে ৩. সব ট্রাইব্যুনাল ও অধস্তন আদালতে তত্ত্বাবধায়ন ও নিয়ন্ত্রণ ৪. যত দ্রুত সম্ভব সাক্ষী সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ ৫. নারী নির্যাতন প্রতিরোধে প্রতিটি জেলায় একটি তদারকি কমিটি গঠন এবং ৬. তদারকি নোটিস প্রতি মাসে সুপ্রিম কোর্ট, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে। ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি সন্দেহভাজন আসামি মজনুকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ১৮ ধারা অনুযাায়ী পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করলে ১৫ দিনের ভিতর প্রতিবেদন দিতে হবে। সে হিসেবে আমরা আশা করব এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদনও সময়মতো দেওয়া হবে এবং মামলাটি আদালত প্রতি কার্যদিবসে (দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল) ফার্স্ট ট্র্যাক কোডের মাধ্যমে দ্রুত সময়ে শেষ করবে। অতএব, আমরা চাই মামলার দীর্ঘসূত্রতার অবসান ঘটিয়ে বিচারব্যবস্থার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে এ ধরনের স্পর্শকাতর মামলাগুলোকে দ্রুত বিচার আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা হোক। আমরা জানি, নারী সুরক্ষায় মহিলাবিষয়ক মন্ত্রণালয় মোবাইল অ্যাপ প্রতিষ্ঠা করেছে। কিন্তু এ মোবাইল অ্যাপের সুফল মেয়েরা কি সত্যিই পাচ্ছে? আমাদের জানা মতে, এ মোবাইল অ্যাপের ব্যবহারকারী একটি বোতাম টিপলেই তৎক্ষণাৎ সাহায্য পেতে পারে। আজকে যদি এ অ্যাপটির কার্যকর ব্যবহার হতো তাহলে হয়তো বা কুর্মিটোলায় মেয়েটি ধর্ষিত হতেন না। তাহলে সত্যিই কি নারী নির্যাতন প্রতিরোধে দেশের প্রচলিত আইন অপ্রতুল? নাকি আমরা ব্যর্থ হচ্ছি এ আইনগুলোর যথাযথ প্রয়োগে? আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো কি সঠিক জবাবদিহির আওতাধীন হয়েছে আমাদের দেশে? সঠিক সময়ে সঠিক আইনের ব্যবহার ও সাধারণ মানুষকে যথাযথ সেবা প্রদানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে জবাবদিহির আওতায় আনা এখন সময়ের দাবি। অর্থাৎ ধর্ষিতা নারীকে সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে পুলিশকে নারীবান্ধব সেবা প্রদান, এমনকি বিচারকদের মানসিকতার পরিবর্তনের বিষয়টিও উঠে আসছে বারবার। তবে এও সত্য যে, ডাক্তার, পুলিশ এমনকি বিচারকরাও ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের চাপের মুখে থাকেন, এ বিষয়টি মনিটরিং করতে হবে। এ ছাড়া ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে মোবাইল ট্র্যাকিং ও ভিডিও ফুটেজ সহায়ক ভূমিকা পালন করলেও ফরেনসিক ল্যাবগুলোকে যুগোপযোগী করা অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যেভাবে ভুক্তভোগী মেয়েটিকে ন্যায়বিচারপ্রাপ্তিতে সহযোগিতায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছেন তা ইতিবাচক। মূলত আইন যতই প্রণীত হোক না কেন, ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধে প্রয়োজন আইনের যথাযথ প্রয়োগ। যেমন রিট নম্বর ৫৯১৬/২০০৮-এর পিটিশনার হিসেবে আমি মনে করি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে এ জনস্বার্থ মামলায় উচ্চ আদালতের নির্দেশনার যথাযথ প্রয়োগ জরুরি। এ ছাড়া ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধে যতগুলো আইন ও নির্দেশনা রয়েছে তার সমন্বয়ে একটি সমন্বিত দিকনির্দেশনা প্রণয়ন ও প্রয়োগ দরকার। যদি এখনো আমরা সবাই আইনের কার্যকর প্রয়োগে উদ্যোগী না হই তাহলে হয়তো বা আমার এবং আপনার খুব কাছের কেউ হতে পারে ধর্ষণ বা যৌন হয়রানির শিকার। আমরা কি নিজের ঘরে এ অপরাধ সংঘটিত না হওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলার বিষয়ে নীরব ভূমিকা পালন করেই যাব?

লেখক : মানবাধিকার আইনজীবী।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

এই মাত্র | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা
এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী
ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত
স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার
কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম
ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩
চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা