শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২০

যৌন হয়রানি রোধে প্রয়োজন আইনের প্রয়োগ

সালমা আলী
প্রিন্ট ভার্সন
যৌন হয়রানি রোধে প্রয়োজন আইনের প্রয়োগ

সিরিয়াল কিলার!!! শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশি পরিচিত। এই তো মাত্র কিছু দিন আগেই আমরা নাটোরে এমনি একজন সিরিয়াল কিলারকে গ্রেফতার হতে দেখলাম। ঠিক বাজপাখি যেমন করে শিকার ধরে তেমন করে সে একাকী বসবাস করা নারীদের খুঁজে বের করে প্রথমে ধর্ষণ এবং পরে নির্মমভাবে হত্যা করত। এভাবে কতজন নারীকে ধর্ষণ করার পর হত্যা করেছে তার সঠিক হিসাব রাখারও প্রয়োজন মনে করেনি সে! কারণ আইনের হাত যদি তাকে একটি ধর্ষণের পরই আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলতে সক্ষম হতো তাহলে একের পর এক নারীকে নির্মমতার শিকার হতে হতো না আর এই নরপশুর নামের শুরুতে সিরিয়াল শব্দটি যুক্ত হতে পারত না কখনোই। ঠিক যেভাবে মজনু নামের একজন পশুরূপী মানুষ ঢাকার কুর্মিটোলা সেনানিবাসের পাশে ভিআইপি রোডে দিনের পর দিন ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ করার সাহস পেয়ে গেছে। মাদকাসক্ত এই নরপশু এলাকার বহু মেয়েকে ধর্ষণ করেছে, যার মধ্যে ছিল সাধারণ নারী, প্রতিবন্ধী নারী, এমনকি ভিক্ষুক। দিনের পর দিন আইনব্যবস্থা, প্রশাসনের উদাসীনতা ও আইন প্রয়োগের বেহাল অবস্থা তাকে অলিখিতভাবে প্রশ্রয় দিয়েছে এই পাশবিক কর্মকা- চালিয়ে যেতে। ধর্ষণের মতো একটি বিষয়কে তার কাছে মনে হয়েছে স্বাভাবিক! তাই আইনব্যবস্থাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সে সাহস পেয়েছে দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রীকে ধর্ষণ করতে এবং তাঁকে হত্যাচেষ্টা চালাতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে ধর্ষণ করায় আজ আমরা আন্দোলনে নেমেছি মজনুর বিচার চেয়ে, কিন্তু শুরুতেই যদি এ বিষয়টি আইনের আওতায় আসত তাহলে কি আজকে এত নারীকে ধর্ষিত হতে হতো? দেশে নারী নির্যাতনের কোনো ঘটনা ঘটলেই আমরা প্রতিরোধব্যবস্থা হিসেবে আইন প্রণয়নের দাবি জানাই। সত্যিই কি দেশে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে কোনো কার্যকর আইন এযাবৎকালে প্রণীত হয়নি? আমরা দিনের পর দিন নিরলস পরিশ্রম, ঐকান্তিক চেষ্টা, আন্দোলন, সভা-সমাবেশ, জনস্বার্থে মামলা, সমমনা সংগঠনকে নিয়ে বিভিন্ন কার্যকর ফোরাম তৈরি এবং দেশের প্রচলিত আইনের সংশোধনীতে সহায়তার মাধ্যমে নারী নির্যাতন প্রতিরোধে বাংলাদেশে নারী ও শিশুর সুরক্ষায় বহু আইন এবং হাই কোর্টে বিভিন্ন নির্দেশনা পেয়েছি। কিন্তু এ আইনগুলোর যথাযথ প্রয়োগ ও প্রতিফলন কোথায়? এ আইন ও বিধিমালাগুলোর যথাযথ প্রয়োগ হলে আজকে কি বাংলাদেশের নারী ও শিশুরা এতটাই অরক্ষিত হয়ে পরত? আমাদের দেশে নারী নির্যাতনের সত্যিকার অবস্থা আসলে কী? সেটাই দেখছি আমরা বিভিন্ন সমীক্ষায়। যেমন শিশু অধিকার ফোরামের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯ সালে ধর্ষণের হার ২০১৮ সালের তুলনায় ৭৬.০১ শতাংশ বেড়েছে আর যৌন হয়রানি বেড়েছে ৫৬.১৫ শতাংশ; যা সত্যিই আতঙ্কিত হওয়ার মতো সংবাদ। পত্রিকা খুললেই দেখছি অসংখ্য নারী ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন এবং পত্রিকার বাইরে অনেক ঘটনাই লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে যাচ্ছে। কারণ ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগী নারীকে অনেক সময় অভিযুক্ত ব্যক্তির কাতারে ফেলা হয়, যেমন তার চরিত্র কেমন, তার সম্মতি ছিল কিনা, আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় সে ইচ্ছাকৃতভাবে আসামির সঙ্গে গেছে কিনা, ব্যবহৃত পোশাকটি যৌন উত্তেজক ছিল কিনা ইত্যাদি বিষয় উঠে আসে। এমনকি অনেক সময় ভুক্তভোগীকেই সাক্ষ্য-প্রমাণ দ্বারা প্রমাণিত করতে হয় যে, সে নির্যাতনের শিকার হয়েছে। একটা ধর্ষণের মামলায় ভুক্তভোগী যদি বেঁচে থাকে তবে তার এবং তার পরিবারকে মামলার দীর্ঘসূত্রতার কারণে হতে হয় হয়রানির শিকার; যার একটা জ্বলন্ত উদাহরণ হিসেবে ভারতের নির্ভয়া মামলার উল্লেখ করা যায়। সাত বছর আগে চলন্ত বাসে ধর্ষিত হয় নির্ভয়া এবং মরণের সঙ্গে লড়াই করে অবশেষে হেরে যায় সে। মামলাটি দ্রুত বিচার আদালতের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। কিন্তু উচ্চ আদালতে দীর্ঘ সাত বছর চলার পর গেল ৭ জানুয়ারি এ মামলার রায় প্রকাশিত হয়। এ সাতটি বছর তার বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন যে অসহনীয় পরিস্থিতির ভিতর দিয়ে পার করেছেন তা সহজেই অনুমেয়। আমাদের দেশে স্পর্শকাতর মামলা হলেও তার পরিচালনার চিত্র ঠিক একই রকম; যা একজন ভুক্তভোগী এবং তার পরিবারকে বারবার মনে করিয়ে দেয় ধর্ষক নয়, যেন একজন ধর্ষিতাই অপরাধী! ধর্ষণের শিকার একজন ভুক্তভোগী নারী বা শিশু নির্যাতন-পরবর্তী সময়ে তৎক্ষণাৎ সহায়তা ও সুরক্ষার যে অধিকারের কথা আমরা বারবার বলে আসছি তা অবলোকন করলাম গতকাল ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) গিয়ে। কুর্মিটোলায় ধর্ষণের শিকার মেয়েটি ইতিমধ্যে তাঁর প্রতিবাদী ও সাহসী পদক্ষেপের কারণে অনুপ্রেরণার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন এটা সত্যি। কিন্তু এই ভুক্তোভোগী নারীকে তাঁর সঙ্গে ঘটে যাওয়া অমানবিক ও জঘন্য অপরাধের গন্ডি থেকে বের করে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে তাঁর পরিবারের সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী, শিক্ষকম-লী এবং আরও অনেকে তাঁর চারপাশে নিরলসভাবে আবর্তিত হচ্ছেন। সেই সঙ্গে ওসিসির কর্তব্যরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সহযোগিতাও ছিল অত্যন্ত ইতিবাচক। মূলত ভুক্তভোগীকে মূল স্রোতধারায় ফিরিয়ে আনতে একটি সমন্বিত সহায়তা প্রক্রিয়া প্রয়োজন, যার মধ্যে থাকতে হবে চিকিৎসা, মনঃসামাজিক সহায়তা, আইনি সেবা এবং সর্বোপরি সামাজিক সহায়তার আওতায় নিকটজনের আন্তরিক চেষ্টা। আর সেই চিত্রটি দেখলাম ধর্ষণের শিকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ভুক্তভোগী মেয়েটির ক্ষেত্রে। বাংলাদেশ এবং পাশর্^বর্তী দেশে ধর্ষণ মামলায় নারী ও শিশুবান্ধব আইনি সহায়তা ও সুরক্ষায় বিভিন্ন সময়ে নীতিমালা প্রদান করেছে উচ্চ আদালত। যেমন নির্ভয়া ঘটনার পরে বিচারপতি ভার্মা কমিশন যে নির্দেশনা প্রদান করেছে সেখানে দ্রুত বিচার, ভুক্তভোগী ও তার পরিবারের সুরক্ষার বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশেও কিছু দিন আগে বিচারপতি এনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান একটি ধর্ষণ মামলায় ছয়টি নির্দেশনা প্রদান করেছেন। যেমন- ১. নারী-শিশু আইনে উল্লিখিত নির্ধারিত ১৮০ দিনে মামলাটি শেষ করতে হবে ২. ভুক্তভোগীর নিরাপত্তা তদারকি কমিটি গঠন ও কমিটির জবাবদিহির ব্যবস্থা করতে হবে ৩. সব ট্রাইব্যুনাল ও অধস্তন আদালতে তত্ত্বাবধায়ন ও নিয়ন্ত্রণ ৪. যত দ্রুত সম্ভব সাক্ষী সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ ৫. নারী নির্যাতন প্রতিরোধে প্রতিটি জেলায় একটি তদারকি কমিটি গঠন এবং ৬. তদারকি নোটিস প্রতি মাসে সুপ্রিম কোর্ট, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে। ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি সন্দেহভাজন আসামি মজনুকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ১৮ ধারা অনুযাায়ী পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করলে ১৫ দিনের ভিতর প্রতিবেদন দিতে হবে। সে হিসেবে আমরা আশা করব এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদনও সময়মতো দেওয়া হবে এবং মামলাটি আদালত প্রতি কার্যদিবসে (দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল) ফার্স্ট ট্র্যাক কোডের মাধ্যমে দ্রুত সময়ে শেষ করবে। অতএব, আমরা চাই মামলার দীর্ঘসূত্রতার অবসান ঘটিয়ে বিচারব্যবস্থার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে এ ধরনের স্পর্শকাতর মামলাগুলোকে দ্রুত বিচার আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা হোক। আমরা জানি, নারী সুরক্ষায় মহিলাবিষয়ক মন্ত্রণালয় মোবাইল অ্যাপ প্রতিষ্ঠা করেছে। কিন্তু এ মোবাইল অ্যাপের সুফল মেয়েরা কি সত্যিই পাচ্ছে? আমাদের জানা মতে, এ মোবাইল অ্যাপের ব্যবহারকারী একটি বোতাম টিপলেই তৎক্ষণাৎ সাহায্য পেতে পারে। আজকে যদি এ অ্যাপটির কার্যকর ব্যবহার হতো তাহলে হয়তো বা কুর্মিটোলায় মেয়েটি ধর্ষিত হতেন না। তাহলে সত্যিই কি নারী নির্যাতন প্রতিরোধে দেশের প্রচলিত আইন অপ্রতুল? নাকি আমরা ব্যর্থ হচ্ছি এ আইনগুলোর যথাযথ প্রয়োগে? আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো কি সঠিক জবাবদিহির আওতাধীন হয়েছে আমাদের দেশে? সঠিক সময়ে সঠিক আইনের ব্যবহার ও সাধারণ মানুষকে যথাযথ সেবা প্রদানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে জবাবদিহির আওতায় আনা এখন সময়ের দাবি। অর্থাৎ ধর্ষিতা নারীকে সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে পুলিশকে নারীবান্ধব সেবা প্রদান, এমনকি বিচারকদের মানসিকতার পরিবর্তনের বিষয়টিও উঠে আসছে বারবার। তবে এও সত্য যে, ডাক্তার, পুলিশ এমনকি বিচারকরাও ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের চাপের মুখে থাকেন, এ বিষয়টি মনিটরিং করতে হবে। এ ছাড়া ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে মোবাইল ট্র্যাকিং ও ভিডিও ফুটেজ সহায়ক ভূমিকা পালন করলেও ফরেনসিক ল্যাবগুলোকে যুগোপযোগী করা অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যেভাবে ভুক্তভোগী মেয়েটিকে ন্যায়বিচারপ্রাপ্তিতে সহযোগিতায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছেন তা ইতিবাচক। মূলত আইন যতই প্রণীত হোক না কেন, ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধে প্রয়োজন আইনের যথাযথ প্রয়োগ। যেমন রিট নম্বর ৫৯১৬/২০০৮-এর পিটিশনার হিসেবে আমি মনে করি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে এ জনস্বার্থ মামলায় উচ্চ আদালতের নির্দেশনার যথাযথ প্রয়োগ জরুরি। এ ছাড়া ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধে যতগুলো আইন ও নির্দেশনা রয়েছে তার সমন্বয়ে একটি সমন্বিত দিকনির্দেশনা প্রণয়ন ও প্রয়োগ দরকার। যদি এখনো আমরা সবাই আইনের কার্যকর প্রয়োগে উদ্যোগী না হই তাহলে হয়তো বা আমার এবং আপনার খুব কাছের কেউ হতে পারে ধর্ষণ বা যৌন হয়রানির শিকার। আমরা কি নিজের ঘরে এ অপরাধ সংঘটিত না হওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলার বিষয়ে নীরব ভূমিকা পালন করেই যাব?

লেখক : মানবাধিকার আইনজীবী।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন
তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

১১ মিনিট আগে | পরবাস

পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন

১৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু
চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত
ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি
ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাম্প্রেসকে সাজঘরে পাঠালেন তাইজুল, জয়ের আরও কাছে টাইগাররা
হাম্প্রেসকে সাজঘরে পাঠালেন তাইজুল, জয়ের আরও কাছে টাইগাররা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো
বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম
আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু
নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ
মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত
নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন