শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২০

যৌন হয়রানি রোধে প্রয়োজন আইনের প্রয়োগ

সালমা আলী
প্রিন্ট ভার্সন
যৌন হয়রানি রোধে প্রয়োজন আইনের প্রয়োগ

সিরিয়াল কিলার!!! শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশি পরিচিত। এই তো মাত্র কিছু দিন আগেই আমরা নাটোরে এমনি একজন সিরিয়াল কিলারকে গ্রেফতার হতে দেখলাম। ঠিক বাজপাখি যেমন করে শিকার ধরে তেমন করে সে একাকী বসবাস করা নারীদের খুঁজে বের করে প্রথমে ধর্ষণ এবং পরে নির্মমভাবে হত্যা করত। এভাবে কতজন নারীকে ধর্ষণ করার পর হত্যা করেছে তার সঠিক হিসাব রাখারও প্রয়োজন মনে করেনি সে! কারণ আইনের হাত যদি তাকে একটি ধর্ষণের পরই আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলতে সক্ষম হতো তাহলে একের পর এক নারীকে নির্মমতার শিকার হতে হতো না আর এই নরপশুর নামের শুরুতে সিরিয়াল শব্দটি যুক্ত হতে পারত না কখনোই। ঠিক যেভাবে মজনু নামের একজন পশুরূপী মানুষ ঢাকার কুর্মিটোলা সেনানিবাসের পাশে ভিআইপি রোডে দিনের পর দিন ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ করার সাহস পেয়ে গেছে। মাদকাসক্ত এই নরপশু এলাকার বহু মেয়েকে ধর্ষণ করেছে, যার মধ্যে ছিল সাধারণ নারী, প্রতিবন্ধী নারী, এমনকি ভিক্ষুক। দিনের পর দিন আইনব্যবস্থা, প্রশাসনের উদাসীনতা ও আইন প্রয়োগের বেহাল অবস্থা তাকে অলিখিতভাবে প্রশ্রয় দিয়েছে এই পাশবিক কর্মকা- চালিয়ে যেতে। ধর্ষণের মতো একটি বিষয়কে তার কাছে মনে হয়েছে স্বাভাবিক! তাই আইনব্যবস্থাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সে সাহস পেয়েছে দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রীকে ধর্ষণ করতে এবং তাঁকে হত্যাচেষ্টা চালাতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে ধর্ষণ করায় আজ আমরা আন্দোলনে নেমেছি মজনুর বিচার চেয়ে, কিন্তু শুরুতেই যদি এ বিষয়টি আইনের আওতায় আসত তাহলে কি আজকে এত নারীকে ধর্ষিত হতে হতো? দেশে নারী নির্যাতনের কোনো ঘটনা ঘটলেই আমরা প্রতিরোধব্যবস্থা হিসেবে আইন প্রণয়নের দাবি জানাই। সত্যিই কি দেশে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে কোনো কার্যকর আইন এযাবৎকালে প্রণীত হয়নি? আমরা দিনের পর দিন নিরলস পরিশ্রম, ঐকান্তিক চেষ্টা, আন্দোলন, সভা-সমাবেশ, জনস্বার্থে মামলা, সমমনা সংগঠনকে নিয়ে বিভিন্ন কার্যকর ফোরাম তৈরি এবং দেশের প্রচলিত আইনের সংশোধনীতে সহায়তার মাধ্যমে নারী নির্যাতন প্রতিরোধে বাংলাদেশে নারী ও শিশুর সুরক্ষায় বহু আইন এবং হাই কোর্টে বিভিন্ন নির্দেশনা পেয়েছি। কিন্তু এ আইনগুলোর যথাযথ প্রয়োগ ও প্রতিফলন কোথায়? এ আইন ও বিধিমালাগুলোর যথাযথ প্রয়োগ হলে আজকে কি বাংলাদেশের নারী ও শিশুরা এতটাই অরক্ষিত হয়ে পরত? আমাদের দেশে নারী নির্যাতনের সত্যিকার অবস্থা আসলে কী? সেটাই দেখছি আমরা বিভিন্ন সমীক্ষায়। যেমন শিশু অধিকার ফোরামের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯ সালে ধর্ষণের হার ২০১৮ সালের তুলনায় ৭৬.০১ শতাংশ বেড়েছে আর যৌন হয়রানি বেড়েছে ৫৬.১৫ শতাংশ; যা সত্যিই আতঙ্কিত হওয়ার মতো সংবাদ। পত্রিকা খুললেই দেখছি অসংখ্য নারী ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন এবং পত্রিকার বাইরে অনেক ঘটনাই লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে যাচ্ছে। কারণ ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগী নারীকে অনেক সময় অভিযুক্ত ব্যক্তির কাতারে ফেলা হয়, যেমন তার চরিত্র কেমন, তার সম্মতি ছিল কিনা, আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় সে ইচ্ছাকৃতভাবে আসামির সঙ্গে গেছে কিনা, ব্যবহৃত পোশাকটি যৌন উত্তেজক ছিল কিনা ইত্যাদি বিষয় উঠে আসে। এমনকি অনেক সময় ভুক্তভোগীকেই সাক্ষ্য-প্রমাণ দ্বারা প্রমাণিত করতে হয় যে, সে নির্যাতনের শিকার হয়েছে। একটা ধর্ষণের মামলায় ভুক্তভোগী যদি বেঁচে থাকে তবে তার এবং তার পরিবারকে মামলার দীর্ঘসূত্রতার কারণে হতে হয় হয়রানির শিকার; যার একটা জ্বলন্ত উদাহরণ হিসেবে ভারতের নির্ভয়া মামলার উল্লেখ করা যায়। সাত বছর আগে চলন্ত বাসে ধর্ষিত হয় নির্ভয়া এবং মরণের সঙ্গে লড়াই করে অবশেষে হেরে যায় সে। মামলাটি দ্রুত বিচার আদালতের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। কিন্তু উচ্চ আদালতে দীর্ঘ সাত বছর চলার পর গেল ৭ জানুয়ারি এ মামলার রায় প্রকাশিত হয়। এ সাতটি বছর তার বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন যে অসহনীয় পরিস্থিতির ভিতর দিয়ে পার করেছেন তা সহজেই অনুমেয়। আমাদের দেশে স্পর্শকাতর মামলা হলেও তার পরিচালনার চিত্র ঠিক একই রকম; যা একজন ভুক্তভোগী এবং তার পরিবারকে বারবার মনে করিয়ে দেয় ধর্ষক নয়, যেন একজন ধর্ষিতাই অপরাধী! ধর্ষণের শিকার একজন ভুক্তভোগী নারী বা শিশু নির্যাতন-পরবর্তী সময়ে তৎক্ষণাৎ সহায়তা ও সুরক্ষার যে অধিকারের কথা আমরা বারবার বলে আসছি তা অবলোকন করলাম গতকাল ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) গিয়ে। কুর্মিটোলায় ধর্ষণের শিকার মেয়েটি ইতিমধ্যে তাঁর প্রতিবাদী ও সাহসী পদক্ষেপের কারণে অনুপ্রেরণার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন এটা সত্যি। কিন্তু এই ভুক্তোভোগী নারীকে তাঁর সঙ্গে ঘটে যাওয়া অমানবিক ও জঘন্য অপরাধের গন্ডি থেকে বের করে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে তাঁর পরিবারের সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী, শিক্ষকম-লী এবং আরও অনেকে তাঁর চারপাশে নিরলসভাবে আবর্তিত হচ্ছেন। সেই সঙ্গে ওসিসির কর্তব্যরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সহযোগিতাও ছিল অত্যন্ত ইতিবাচক। মূলত ভুক্তভোগীকে মূল স্রোতধারায় ফিরিয়ে আনতে একটি সমন্বিত সহায়তা প্রক্রিয়া প্রয়োজন, যার মধ্যে থাকতে হবে চিকিৎসা, মনঃসামাজিক সহায়তা, আইনি সেবা এবং সর্বোপরি সামাজিক সহায়তার আওতায় নিকটজনের আন্তরিক চেষ্টা। আর সেই চিত্রটি দেখলাম ধর্ষণের শিকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ভুক্তভোগী মেয়েটির ক্ষেত্রে। বাংলাদেশ এবং পাশর্^বর্তী দেশে ধর্ষণ মামলায় নারী ও শিশুবান্ধব আইনি সহায়তা ও সুরক্ষায় বিভিন্ন সময়ে নীতিমালা প্রদান করেছে উচ্চ আদালত। যেমন নির্ভয়া ঘটনার পরে বিচারপতি ভার্মা কমিশন যে নির্দেশনা প্রদান করেছে সেখানে দ্রুত বিচার, ভুক্তভোগী ও তার পরিবারের সুরক্ষার বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশেও কিছু দিন আগে বিচারপতি এনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান একটি ধর্ষণ মামলায় ছয়টি নির্দেশনা প্রদান করেছেন। যেমন- ১. নারী-শিশু আইনে উল্লিখিত নির্ধারিত ১৮০ দিনে মামলাটি শেষ করতে হবে ২. ভুক্তভোগীর নিরাপত্তা তদারকি কমিটি গঠন ও কমিটির জবাবদিহির ব্যবস্থা করতে হবে ৩. সব ট্রাইব্যুনাল ও অধস্তন আদালতে তত্ত্বাবধায়ন ও নিয়ন্ত্রণ ৪. যত দ্রুত সম্ভব সাক্ষী সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ ৫. নারী নির্যাতন প্রতিরোধে প্রতিটি জেলায় একটি তদারকি কমিটি গঠন এবং ৬. তদারকি নোটিস প্রতি মাসে সুপ্রিম কোর্ট, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে। ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি সন্দেহভাজন আসামি মজনুকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ১৮ ধারা অনুযাায়ী পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করলে ১৫ দিনের ভিতর প্রতিবেদন দিতে হবে। সে হিসেবে আমরা আশা করব এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদনও সময়মতো দেওয়া হবে এবং মামলাটি আদালত প্রতি কার্যদিবসে (দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল) ফার্স্ট ট্র্যাক কোডের মাধ্যমে দ্রুত সময়ে শেষ করবে। অতএব, আমরা চাই মামলার দীর্ঘসূত্রতার অবসান ঘটিয়ে বিচারব্যবস্থার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে এ ধরনের স্পর্শকাতর মামলাগুলোকে দ্রুত বিচার আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা হোক। আমরা জানি, নারী সুরক্ষায় মহিলাবিষয়ক মন্ত্রণালয় মোবাইল অ্যাপ প্রতিষ্ঠা করেছে। কিন্তু এ মোবাইল অ্যাপের সুফল মেয়েরা কি সত্যিই পাচ্ছে? আমাদের জানা মতে, এ মোবাইল অ্যাপের ব্যবহারকারী একটি বোতাম টিপলেই তৎক্ষণাৎ সাহায্য পেতে পারে। আজকে যদি এ অ্যাপটির কার্যকর ব্যবহার হতো তাহলে হয়তো বা কুর্মিটোলায় মেয়েটি ধর্ষিত হতেন না। তাহলে সত্যিই কি নারী নির্যাতন প্রতিরোধে দেশের প্রচলিত আইন অপ্রতুল? নাকি আমরা ব্যর্থ হচ্ছি এ আইনগুলোর যথাযথ প্রয়োগে? আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো কি সঠিক জবাবদিহির আওতাধীন হয়েছে আমাদের দেশে? সঠিক সময়ে সঠিক আইনের ব্যবহার ও সাধারণ মানুষকে যথাযথ সেবা প্রদানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে জবাবদিহির আওতায় আনা এখন সময়ের দাবি। অর্থাৎ ধর্ষিতা নারীকে সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে পুলিশকে নারীবান্ধব সেবা প্রদান, এমনকি বিচারকদের মানসিকতার পরিবর্তনের বিষয়টিও উঠে আসছে বারবার। তবে এও সত্য যে, ডাক্তার, পুলিশ এমনকি বিচারকরাও ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের চাপের মুখে থাকেন, এ বিষয়টি মনিটরিং করতে হবে। এ ছাড়া ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে মোবাইল ট্র্যাকিং ও ভিডিও ফুটেজ সহায়ক ভূমিকা পালন করলেও ফরেনসিক ল্যাবগুলোকে যুগোপযোগী করা অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যেভাবে ভুক্তভোগী মেয়েটিকে ন্যায়বিচারপ্রাপ্তিতে সহযোগিতায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছেন তা ইতিবাচক। মূলত আইন যতই প্রণীত হোক না কেন, ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধে প্রয়োজন আইনের যথাযথ প্রয়োগ। যেমন রিট নম্বর ৫৯১৬/২০০৮-এর পিটিশনার হিসেবে আমি মনে করি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে এ জনস্বার্থ মামলায় উচ্চ আদালতের নির্দেশনার যথাযথ প্রয়োগ জরুরি। এ ছাড়া ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধে যতগুলো আইন ও নির্দেশনা রয়েছে তার সমন্বয়ে একটি সমন্বিত দিকনির্দেশনা প্রণয়ন ও প্রয়োগ দরকার। যদি এখনো আমরা সবাই আইনের কার্যকর প্রয়োগে উদ্যোগী না হই তাহলে হয়তো বা আমার এবং আপনার খুব কাছের কেউ হতে পারে ধর্ষণ বা যৌন হয়রানির শিকার। আমরা কি নিজের ঘরে এ অপরাধ সংঘটিত না হওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলার বিষয়ে নীরব ভূমিকা পালন করেই যাব?

লেখক : মানবাধিকার আইনজীবী।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা