শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

মেটাতে হবে সময়ের দাবি

আমিনুল ইসলাম মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
মেটাতে হবে সময়ের দাবি

বুভুক্ষু হৃদয়ের দাবি, একটু সান্ত্বনা-সহানুভূতি। ক্ষুধার্ত উদরের দাবি-সামান্য খাদ্য, পিপাসার্ত পথিকের দাবি-পানীয়। রোগাক্রান্ত মানুষের দাবি-চিকিৎসা, আর্তের দাবি-সেবা-শুশ্রƒষা, ভগ্নগৃহের দাবি-গৃহসংস্কার, দুর্বল প্রতিষ্ঠানের দাবি-মানোন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণ। স্থান-কাল-পাত্র ভেদে বিরাজমান আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এ দাবি প্রবল হয়ে ওঠে। সময়ের এ দাবিকে আত্মস্থ করা একটি সংগঠনের এগিয়ে চলার পথকে মসৃণ করে তোলে। সময়ের দাবিকে ধারণ করতে না পারলে ব্যর্থতা অনিবার্য। সদ্যসমাপ্ত আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের পরিপ্রেক্ষিতে এ সমীকরণ খুবই প্রযোজ্য। গত ১১ বছরের সার্বিক উন্নয়নের মাপকাঠিতে এ মুহূর্তের জনদাবি ও সময়ের দাবি হচ্ছে-আওয়ামী লীগই দেশ পরিচালনা করুক। তবে সে আওয়ামী লীগকে হতে হবে দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মুক্ত পরিচ্ছন্ন-পরিশীলিত এক আওয়ামী লীগ। এক কথায় উন্নত আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের পরম শত্রুও স্বীকার করবেন যে, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী প্রতিষ্ঠানটি যতবার ক্ষমতায় এসেছে ততবারই দেশ উন্নয়নের পথে কয়েক ধাপ এগিয়ে গেছে। স্বাধীনতা-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে যুদ্ধবিপর্যস্ত একটি জাতি যেভাবে স্বল্প সময়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল তা ছিল এক বিস্ময়কর ঘটনা। বিধ্বস্ত সড়ক-জনপথ, পুল-ব্রিজ-কালভার্ট- নয় মাসের যুদ্ধের কারণে বিস্তীর্ণ অনাবাদি জমি-এক কোটি শরণার্থীর পুনর্বাসন, আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া ঘরবাড়ি, স্কুল-কলেজ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাটবাজার পুনর্নির্মাণ, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, চোরাচালান দমন করে মাত্র সাড়ে তিন বছরে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনা ছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধান সাফল্য। যদিও এ সময়ে তাদের মোকাবিলা করতে হয়েছে মুসলিম বাংলার নামে কথিত সন্ত্রাস, চরমপন্থি বামদলগুলোসহ গণবাহিনীর চরম নৃশংসতা এবং দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তের কুটিল ষড়যন্ত্র। ১৯৯৬-২০০১ ছিল বাংলাদেশের এক উজ্জ্বল শাসনামল। কিছু কিছু ঘটনা ও কতিপয় নেতার বাড়াবাড়িতে মাঝে মাঝে সরকারের সুনাম ক্ষুণœ হলেও সার্বিক জনজীবন ছিল স্বাভাবিক ও কর্মমুখর। বাজার দর ছিল অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। সংকট দেখা দিলেও ত্বরিত সমাধান হয়েছে। ১৯৯৮ সালের দীর্ঘস্থায়ী ও দীর্ঘ-বিস্তৃত বন্যা সাফল্যের সঙ্গে মোকাবিলা করে সরকার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিপুল প্রশংসিত হয়। এর পর ২০০৯ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় থেকে সরকার উন্নয়নের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করেছে। সর্বার্থে বাংলাদেশ এখন একটি ডিজিটালাইজড দেশ। উন্নয়নের রোল মডেল। বাংলাদেশ এখন আর বিশ্বে কোনো অপরিচিত দেশ নয়। বিশ্ব ফোরামে বাংলাদেশ উচ্চারিত হয় সাফল্যের প্রতীক হিসেবে-শ্রদ্ধা ও সম্ভ্রমের সঙ্গে। কিন্তু তারপরও  অতৃপ্তি কিছু থেকে যায়। দুর্নীতি-চাঁদাবাজি-ধর্ষণ-নারী নির্যাতন-সরকারি অর্থের বিপুল অপচয়-লুটপাট-বিদেশে টাকা পাচার, ব্যাংকিং সেক্টরের দুর্দশা, পুঁজিবাজারের নৈরাজ্য প্রভৃতি জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার কমিয়ে দিয়ে সরকার মধ্যবিত্ত-নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণিকে মারাত্মক আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন করেছে। অবসরভোগী চাকরিজীবীদের, যারা সঞ্চয়পত্রের মুনাফা দিয়ে সংসার চালান তাদের সংসার চালানো এখন সত্যিকার অর্থে কঠিন হয়ে পড়েছে। সাম্প্রতিককালে পিয়াজের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি বাজার অর্থনীতির কোনো চিত্র নয়। এটি স্রেফ মুনাফাখোর ব্যবসায়ীদের কারসাজি। সরকার এ ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু লবণের মূল্য বৃদ্ধির চক্রান্তকে সরকার কঠোরভাবে মোকাবিলা করায় লবণের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি হয়নি। এ ক্ষেত্রে সরকার শতভাগ সফল। চাঁদাবাজি রাজধানী থেকে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে যাওয়া এক মহা-কালব্যাধি। জমি বেচাকেনা, নতুন বাড়িঘর তোলা, বিয়ে-শাদী সব ক্ষেত্রে চাঁদা দিতে হয়। এমন কি মাঝে মাঝে অপহরণের ঘটনাও ঘটে থাকে। তবে সবচেয়ে আতঙ্কে থাকেন প্রবাসীরা। প্রবাসী চাঁদা একটি নিত্য ঘটনা। আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবে এটিকে দমন করতে পারেনি। ক্যাসিনো কেলেঙ্কারি উদঘাটনের আগে কেউ কল্পনাও করতে পারেনি দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র এতটা গভীর ও ভয়াবহ। ধন্যবাদ জানাতে হয় সরকার প্রধানকে। তিনি নিজে উদ্যোগী হয়ে এ ভয়াবহ নৈরাজ্য থেকে জাতিকে উদ্ধার করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে সরকারের কঠোর অবস্থানের ফলে ইদানীং এসব উৎপাত অনেকটাই বন্ধ হয়েছে। তৃণমূল পর্যায়েও দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠিন বার্তা পৌঁছেছে। জনগণের কাছে যেটি আশা ও সান্ত্বনার বিষয়, সেটি হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কঠোর হয়েছেন। বিশেষ করে দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার কঠোর অবস্থান জাতিকে আশান্বিত করে তুলেছে। আওয়ামী লীগের জন্মের আগে যে ছাত্র সংগঠনের জন্ম, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধে যে সংগঠনের রয়েছে গৌরবদীপ্ত ভূমিকা, তার প্রধান দুজন কর্ণধারকে পদচ্যুত করার মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের জনগণকে জানান দিলেন-তিনি শুধু উন্নয়নেরই কান্ডারি নন-তিনি দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের এক নব-আলোকবর্তিকা। যুবলীগের ক্ষেত্রেও তাঁর অবস্থান আরও কঠোর।

ইতিমধ্যে বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়েছে। মাঝে মাঝে নতুন নেতৃত্ব দেখা যাচ্ছে। তবে সমালোচনা পিছু ছাড়ছে না। কদিন আগের পত্রিকায় দেখলাম ছাত্রলীগের ১১১টি ইউনিটের মধ্যে ১০৮টি কমিটির মেয়াদ নেই। সব জায়গায় অন্তর্দ¦ন্দ্ব-কোন্দল। বিগত ইউনিয়ন পরিষদ-উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এ কোন্দলের নগ্ন বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নিরপেক্ষতাও মাঝে মাঝে প্রশ্নবিদ্ধ। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে ‘হাইব্রিড’ ও ‘কাউয়া’ শব্দের জনক। কিন্তু গত তিন বছরে তিনি না পারলেন একটি কাউয়া নিধন করতে, না পারলেন একজন হাইব্রিডকে বহিষ্কার করতে। আওয়ামী পরিবার এখন এদের হাতে বন্দী। এরাই সব অপকর্মের মূলহোতা। আওয়ামী লীগে পরিবারতন্ত্রের জন্ম হচ্ছে। এটি একটি অশুভ লক্ষণ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে পরিবার বলতে একটিই থাকবে-সেটা বঙ্গবন্ধুর পরিবার। সারা দেশে গত ১১ বছরে কোনো ত্যাগী, পরীক্ষিত, পরিশ্রমী নেতা-কর্মীর সঠিক মূল্যায়ন হয়নি বলে সমালোচনা আছে। আওয়ামী লীগ এখন রাজ-রাজড়ার সংগঠন। নেতারা হেলিকপ্টারে যান, সম্মেলন শেষ করে অপরাহ্ণে ফিরে আসেন। কাউন্সিলরদের ভোটে কয়টি জেলা-উপজেলা কমিটি হয়েছে তার হিসাব নেওয়া প্রয়োজন। কোথাও কোথাও প্রতিদ্বন্দ¦ী প্রার্থীরা দাঁড়াতেই পারেননি। সিন্ডিকেট খুবই শক্তিশালী। যদি বলা হয় কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিল না, তাহলে তো আরও ভয়ঙ্কর অবস্থা। এতে বুঝে নিতে হয়, বিভিন্ন পর্যায়ে দলীয় ক্ষমতাসীনরা কতটা একনায়ক ও ক্ষমতাবান। হয়তো তাদের অর্থবিত্তের কাছে সব কিছুই ম্যানেজড। এ অবস্থা থেকে আওয়ামী লীগকে বেরিয়ে আসতে হবে। আওয়ামী লীগ কর্মীর দল। এসব লাখো-কোটি কর্মীই ছিল বঙ্গবন্ধুর হাতিয়ার। এসব লাখো-কোটি কর্মীই হচ্ছে শেখ হাসিনার অস্ত্র। প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রন্ট সরকার ১৯৭৭ থেকে ২০১১ পর্যন্ত একনাগাড়ে ৩৪ বছর ক্ষমতায় ছিল। বেশি দিন ক্ষমতায় থাকলে যা হয়-এক সময়ে সব নেতা-কর্মীর রোশনাই বেড়ে যায়। পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাচ্ছে, কিন্তু নেতা-কর্মীর মুখের বুলিতে ধরাধাম ধরাশায়ী। এমনি সময়ে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ কঠিন বাস্তবতা উপলব্ধি করলেন। ডাক দিলেন ‘উন্নত বাম’-এর। কিন্তু ততক্ষণে গঙ্গা-ভাগীরথীতে অনেক জল গড়িয়ে গেছে। ২০১১ ভোটযুদ্ধে আর শেষ রক্ষা হয়নি। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট পশ্চিমবঙ্গের মতো নয়। এখানে আওয়ামী লীগ তৃতীয় মেয়াদে ১১ বছর পার করছে। ২০২৪ সাল নাগাদ ১৫ বছর পার করবে। তাই আওয়ামী লীগকে এখনই সতর্ক হতে হবে। আওয়ামী পরিবারকে সব অর্থে জঞ্জালমুক্ত, চাঁদাবাজমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, দখলবাজমুক্ত, তোষামোদমুক্ত একটি সংগঠনে পরিণত করতে হবে। দলের মধ্যে গণতন্ত্রের চর্চা জোরদার করতে হবে। আওয়ামী লীগ নেতাদের লার্ডশিপ কালচার ত্যাগ করতে হবে। তোষামোদের রাজনীতি পরিহার করে মেধাভিত্তিক রাজনীতিকে লালন-পালন করতে হবে। রাজনৈতিক কর্মী নামে এক শ্রেণির বখাটে তরুণ-যুবক বিপুল সংখ্যায় আওয়ামী পরিবারে প্রবেশ করেছে। বখাটেপনাকে কঠোর হস্তে দমন করতে হবে। এসব বখাটে জনগণের শত্রু। জনগণ তাদের ভয়ে চুপ থাকে বটে, কিন্তু সময় পেলে জনগণ এসব বখাটেপনার উপযুক্ত জবাব দেবে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে জনগণের কোনো বিরোধ নেই। বিরোধ এক শ্রেণির দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী নেতৃত্বের সঙ্গে। জনগণ সবসময় বিশ্বাস করে আওয়ামী লীগের আমলে দেশের উন্নয়ন হয়। অর্থনীতি শক্তিশালী হয়। কর্মসংস্থান হয়। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটে। পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, পাতাল রেল এখন আর বাঙালির কাছে স্বপ্ন নয়। প্রক্রিয়া চলছে এখন কেবল ছোঁয়ার অপেক্ষা। তাই সময়ের দাবি হচ্ছে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকুক, দেশ উন্নত হোক। তবে এ জন্য আওয়ামী লীগকেও উন্নত হতে হবে। হতে হবে পরিশীলিত, মার্জিত, বিনয়ী, শিক্ষিত ও প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানে। যেখানে গডফাদারদের স্থান হবে না। স্থান হবে পিতৃসুলভ নেতৃত্বের। সে লক্ষ্যে আওয়ামী নেতৃত্বের উন্নয়ন ঘটাতে হবে তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত। তাই এখন সময়ের দাবি, উন্নত আওয়ামী লীগ। আশা করি আওয়ামী নেতৃত্ব এ বিষয়টিকে আমলে নেবেন। 

লেখক : সাবেক প্রধান তথ্য কর্মকর্তা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
সর্বশেষ খবর
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি

পেছনের পৃষ্ঠা