শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

মেটাতে হবে সময়ের দাবি

আমিনুল ইসলাম মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
মেটাতে হবে সময়ের দাবি

বুভুক্ষু হৃদয়ের দাবি, একটু সান্ত্বনা-সহানুভূতি। ক্ষুধার্ত উদরের দাবি-সামান্য খাদ্য, পিপাসার্ত পথিকের দাবি-পানীয়। রোগাক্রান্ত মানুষের দাবি-চিকিৎসা, আর্তের দাবি-সেবা-শুশ্রƒষা, ভগ্নগৃহের দাবি-গৃহসংস্কার, দুর্বল প্রতিষ্ঠানের দাবি-মানোন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণ। স্থান-কাল-পাত্র ভেদে বিরাজমান আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এ দাবি প্রবল হয়ে ওঠে। সময়ের এ দাবিকে আত্মস্থ করা একটি সংগঠনের এগিয়ে চলার পথকে মসৃণ করে তোলে। সময়ের দাবিকে ধারণ করতে না পারলে ব্যর্থতা অনিবার্য। সদ্যসমাপ্ত আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের পরিপ্রেক্ষিতে এ সমীকরণ খুবই প্রযোজ্য। গত ১১ বছরের সার্বিক উন্নয়নের মাপকাঠিতে এ মুহূর্তের জনদাবি ও সময়ের দাবি হচ্ছে-আওয়ামী লীগই দেশ পরিচালনা করুক। তবে সে আওয়ামী লীগকে হতে হবে দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মুক্ত পরিচ্ছন্ন-পরিশীলিত এক আওয়ামী লীগ। এক কথায় উন্নত আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের পরম শত্রুও স্বীকার করবেন যে, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী প্রতিষ্ঠানটি যতবার ক্ষমতায় এসেছে ততবারই দেশ উন্নয়নের পথে কয়েক ধাপ এগিয়ে গেছে। স্বাধীনতা-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে যুদ্ধবিপর্যস্ত একটি জাতি যেভাবে স্বল্প সময়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল তা ছিল এক বিস্ময়কর ঘটনা। বিধ্বস্ত সড়ক-জনপথ, পুল-ব্রিজ-কালভার্ট- নয় মাসের যুদ্ধের কারণে বিস্তীর্ণ অনাবাদি জমি-এক কোটি শরণার্থীর পুনর্বাসন, আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া ঘরবাড়ি, স্কুল-কলেজ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাটবাজার পুনর্নির্মাণ, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, চোরাচালান দমন করে মাত্র সাড়ে তিন বছরে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনা ছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধান সাফল্য। যদিও এ সময়ে তাদের মোকাবিলা করতে হয়েছে মুসলিম বাংলার নামে কথিত সন্ত্রাস, চরমপন্থি বামদলগুলোসহ গণবাহিনীর চরম নৃশংসতা এবং দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তের কুটিল ষড়যন্ত্র। ১৯৯৬-২০০১ ছিল বাংলাদেশের এক উজ্জ্বল শাসনামল। কিছু কিছু ঘটনা ও কতিপয় নেতার বাড়াবাড়িতে মাঝে মাঝে সরকারের সুনাম ক্ষুণœ হলেও সার্বিক জনজীবন ছিল স্বাভাবিক ও কর্মমুখর। বাজার দর ছিল অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। সংকট দেখা দিলেও ত্বরিত সমাধান হয়েছে। ১৯৯৮ সালের দীর্ঘস্থায়ী ও দীর্ঘ-বিস্তৃত বন্যা সাফল্যের সঙ্গে মোকাবিলা করে সরকার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিপুল প্রশংসিত হয়। এর পর ২০০৯ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় থেকে সরকার উন্নয়নের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করেছে। সর্বার্থে বাংলাদেশ এখন একটি ডিজিটালাইজড দেশ। উন্নয়নের রোল মডেল। বাংলাদেশ এখন আর বিশ্বে কোনো অপরিচিত দেশ নয়। বিশ্ব ফোরামে বাংলাদেশ উচ্চারিত হয় সাফল্যের প্রতীক হিসেবে-শ্রদ্ধা ও সম্ভ্রমের সঙ্গে। কিন্তু তারপরও  অতৃপ্তি কিছু থেকে যায়। দুর্নীতি-চাঁদাবাজি-ধর্ষণ-নারী নির্যাতন-সরকারি অর্থের বিপুল অপচয়-লুটপাট-বিদেশে টাকা পাচার, ব্যাংকিং সেক্টরের দুর্দশা, পুঁজিবাজারের নৈরাজ্য প্রভৃতি জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার কমিয়ে দিয়ে সরকার মধ্যবিত্ত-নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণিকে মারাত্মক আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন করেছে। অবসরভোগী চাকরিজীবীদের, যারা সঞ্চয়পত্রের মুনাফা দিয়ে সংসার চালান তাদের সংসার চালানো এখন সত্যিকার অর্থে কঠিন হয়ে পড়েছে। সাম্প্রতিককালে পিয়াজের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি বাজার অর্থনীতির কোনো চিত্র নয়। এটি স্রেফ মুনাফাখোর ব্যবসায়ীদের কারসাজি। সরকার এ ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু লবণের মূল্য বৃদ্ধির চক্রান্তকে সরকার কঠোরভাবে মোকাবিলা করায় লবণের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি হয়নি। এ ক্ষেত্রে সরকার শতভাগ সফল। চাঁদাবাজি রাজধানী থেকে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে যাওয়া এক মহা-কালব্যাধি। জমি বেচাকেনা, নতুন বাড়িঘর তোলা, বিয়ে-শাদী সব ক্ষেত্রে চাঁদা দিতে হয়। এমন কি মাঝে মাঝে অপহরণের ঘটনাও ঘটে থাকে। তবে সবচেয়ে আতঙ্কে থাকেন প্রবাসীরা। প্রবাসী চাঁদা একটি নিত্য ঘটনা। আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবে এটিকে দমন করতে পারেনি। ক্যাসিনো কেলেঙ্কারি উদঘাটনের আগে কেউ কল্পনাও করতে পারেনি দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র এতটা গভীর ও ভয়াবহ। ধন্যবাদ জানাতে হয় সরকার প্রধানকে। তিনি নিজে উদ্যোগী হয়ে এ ভয়াবহ নৈরাজ্য থেকে জাতিকে উদ্ধার করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে সরকারের কঠোর অবস্থানের ফলে ইদানীং এসব উৎপাত অনেকটাই বন্ধ হয়েছে। তৃণমূল পর্যায়েও দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠিন বার্তা পৌঁছেছে। জনগণের কাছে যেটি আশা ও সান্ত্বনার বিষয়, সেটি হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কঠোর হয়েছেন। বিশেষ করে দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার কঠোর অবস্থান জাতিকে আশান্বিত করে তুলেছে। আওয়ামী লীগের জন্মের আগে যে ছাত্র সংগঠনের জন্ম, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধে যে সংগঠনের রয়েছে গৌরবদীপ্ত ভূমিকা, তার প্রধান দুজন কর্ণধারকে পদচ্যুত করার মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের জনগণকে জানান দিলেন-তিনি শুধু উন্নয়নেরই কান্ডারি নন-তিনি দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের এক নব-আলোকবর্তিকা। যুবলীগের ক্ষেত্রেও তাঁর অবস্থান আরও কঠোর।

ইতিমধ্যে বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়েছে। মাঝে মাঝে নতুন নেতৃত্ব দেখা যাচ্ছে। তবে সমালোচনা পিছু ছাড়ছে না। কদিন আগের পত্রিকায় দেখলাম ছাত্রলীগের ১১১টি ইউনিটের মধ্যে ১০৮টি কমিটির মেয়াদ নেই। সব জায়গায় অন্তর্দ¦ন্দ্ব-কোন্দল। বিগত ইউনিয়ন পরিষদ-উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এ কোন্দলের নগ্ন বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নিরপেক্ষতাও মাঝে মাঝে প্রশ্নবিদ্ধ। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে ‘হাইব্রিড’ ও ‘কাউয়া’ শব্দের জনক। কিন্তু গত তিন বছরে তিনি না পারলেন একটি কাউয়া নিধন করতে, না পারলেন একজন হাইব্রিডকে বহিষ্কার করতে। আওয়ামী পরিবার এখন এদের হাতে বন্দী। এরাই সব অপকর্মের মূলহোতা। আওয়ামী লীগে পরিবারতন্ত্রের জন্ম হচ্ছে। এটি একটি অশুভ লক্ষণ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে পরিবার বলতে একটিই থাকবে-সেটা বঙ্গবন্ধুর পরিবার। সারা দেশে গত ১১ বছরে কোনো ত্যাগী, পরীক্ষিত, পরিশ্রমী নেতা-কর্মীর সঠিক মূল্যায়ন হয়নি বলে সমালোচনা আছে। আওয়ামী লীগ এখন রাজ-রাজড়ার সংগঠন। নেতারা হেলিকপ্টারে যান, সম্মেলন শেষ করে অপরাহ্ণে ফিরে আসেন। কাউন্সিলরদের ভোটে কয়টি জেলা-উপজেলা কমিটি হয়েছে তার হিসাব নেওয়া প্রয়োজন। কোথাও কোথাও প্রতিদ্বন্দ¦ী প্রার্থীরা দাঁড়াতেই পারেননি। সিন্ডিকেট খুবই শক্তিশালী। যদি বলা হয় কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিল না, তাহলে তো আরও ভয়ঙ্কর অবস্থা। এতে বুঝে নিতে হয়, বিভিন্ন পর্যায়ে দলীয় ক্ষমতাসীনরা কতটা একনায়ক ও ক্ষমতাবান। হয়তো তাদের অর্থবিত্তের কাছে সব কিছুই ম্যানেজড। এ অবস্থা থেকে আওয়ামী লীগকে বেরিয়ে আসতে হবে। আওয়ামী লীগ কর্মীর দল। এসব লাখো-কোটি কর্মীই ছিল বঙ্গবন্ধুর হাতিয়ার। এসব লাখো-কোটি কর্মীই হচ্ছে শেখ হাসিনার অস্ত্র। প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রন্ট সরকার ১৯৭৭ থেকে ২০১১ পর্যন্ত একনাগাড়ে ৩৪ বছর ক্ষমতায় ছিল। বেশি দিন ক্ষমতায় থাকলে যা হয়-এক সময়ে সব নেতা-কর্মীর রোশনাই বেড়ে যায়। পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাচ্ছে, কিন্তু নেতা-কর্মীর মুখের বুলিতে ধরাধাম ধরাশায়ী। এমনি সময়ে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ কঠিন বাস্তবতা উপলব্ধি করলেন। ডাক দিলেন ‘উন্নত বাম’-এর। কিন্তু ততক্ষণে গঙ্গা-ভাগীরথীতে অনেক জল গড়িয়ে গেছে। ২০১১ ভোটযুদ্ধে আর শেষ রক্ষা হয়নি। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট পশ্চিমবঙ্গের মতো নয়। এখানে আওয়ামী লীগ তৃতীয় মেয়াদে ১১ বছর পার করছে। ২০২৪ সাল নাগাদ ১৫ বছর পার করবে। তাই আওয়ামী লীগকে এখনই সতর্ক হতে হবে। আওয়ামী পরিবারকে সব অর্থে জঞ্জালমুক্ত, চাঁদাবাজমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, দখলবাজমুক্ত, তোষামোদমুক্ত একটি সংগঠনে পরিণত করতে হবে। দলের মধ্যে গণতন্ত্রের চর্চা জোরদার করতে হবে। আওয়ামী লীগ নেতাদের লার্ডশিপ কালচার ত্যাগ করতে হবে। তোষামোদের রাজনীতি পরিহার করে মেধাভিত্তিক রাজনীতিকে লালন-পালন করতে হবে। রাজনৈতিক কর্মী নামে এক শ্রেণির বখাটে তরুণ-যুবক বিপুল সংখ্যায় আওয়ামী পরিবারে প্রবেশ করেছে। বখাটেপনাকে কঠোর হস্তে দমন করতে হবে। এসব বখাটে জনগণের শত্রু। জনগণ তাদের ভয়ে চুপ থাকে বটে, কিন্তু সময় পেলে জনগণ এসব বখাটেপনার উপযুক্ত জবাব দেবে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে জনগণের কোনো বিরোধ নেই। বিরোধ এক শ্রেণির দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী নেতৃত্বের সঙ্গে। জনগণ সবসময় বিশ্বাস করে আওয়ামী লীগের আমলে দেশের উন্নয়ন হয়। অর্থনীতি শক্তিশালী হয়। কর্মসংস্থান হয়। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটে। পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, পাতাল রেল এখন আর বাঙালির কাছে স্বপ্ন নয়। প্রক্রিয়া চলছে এখন কেবল ছোঁয়ার অপেক্ষা। তাই সময়ের দাবি হচ্ছে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকুক, দেশ উন্নত হোক। তবে এ জন্য আওয়ামী লীগকেও উন্নত হতে হবে। হতে হবে পরিশীলিত, মার্জিত, বিনয়ী, শিক্ষিত ও প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানে। যেখানে গডফাদারদের স্থান হবে না। স্থান হবে পিতৃসুলভ নেতৃত্বের। সে লক্ষ্যে আওয়ামী নেতৃত্বের উন্নয়ন ঘটাতে হবে তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত। তাই এখন সময়ের দাবি, উন্নত আওয়ামী লীগ। আশা করি আওয়ামী নেতৃত্ব এ বিষয়টিকে আমলে নেবেন। 

লেখক : সাবেক প্রধান তথ্য কর্মকর্তা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা