শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস ঠেকানোর উপায় বলে দিল ভারত সরকার!

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস ঠেকানোর উপায় বলে দিল ভারত সরকার!

ভারতে আয়ুষ মন্ত্রণালয় নামে একটি মন্ত্রণালয় আছে। এটি আয়ুর্বেদ, ইউনানি, হোমিয়োপ্যাথি, যোগব্যায়াম ইত্যাদির মন্ত্রণালয়। এরকম মন্ত্রণালয় যে কোনও সভ্য দেশে থাকতে পারে, তা আমার জানা ছিল না। আয়ুর্বেদ, ইউনানি, হোমিয়োপ্যাথি ইত্যাদিকে বিজ্ঞানের মতো মনে হলেও আসলে এগুলো সত্যিকার বিজ্ঞান নয়। বিজ্ঞান না বলে এগুলোকে অবিজ্ঞান বা অপবিজ্ঞান বলা যায়। প্রাচীনকালে যখন শরীর, রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত জ্ঞান মানুষের সীমিত ছিল, তখনও মানুষ চেষ্টা করেছে রোগের চিকিৎসা করতে। রোগজীবাণু সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের প্রথম জ্ঞানলাভের আগে, এর ওষুধ আবিষ্কারের আগে আয়ুর্বেদ এসেছে দুনিয়ায়। এই প্রাচীন আয়ুর্বেদ পদ্ধতি কী করে জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে, যদি জীবাণু সম্পর্কে জ্ঞানই না থাকে, কী করে রোগ নির্ণয় করবে যদি আধুনিক বিজ্ঞানকে না ব্যবহার করে। চিকিৎসাই বা কী দিয়ে করবে যদি জীবাণুনাশক বলতে কিছু না থাকে তাদের! যোগব্যায়ামও নাকি কত রকম রোগ সারায়, আসলে কিন্তু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা গেছে, ভুল। ইউনানি সম্পর্কে না হয় না-ই বললাম, এটিও অপবিজ্ঞান। হোমিয়োপ্যাথির ওপর অনেকের বিশ্বাস। প্লাকেবো ইফেক্ট ছাড়া, এর খুব বেশি কিছু ক্ষমতা আছে বলে বেশির ভাগ আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানী মনে করেন না। তাছাড়া এত বেশি জলে গুললে ওষুধের ধারও কমে যায়। কী করে কোথায় গিয়ে কী কাজ করবে সে ওষুধ! প্রাচীনকালে কোনও কিছু আবিষ্কার হলে, সেটিকে জাতীয় গৌরবের বিষয় করাটা যুক্তিসংগত। কিন্তু যে বিজ্ঞানকে প্রাচীনকালে মানুষ বিশ্বাস করতো, সেটিকে আধুনিক যুগেও বিশ্বাস করতে হবে, তাহলেই দেশপ্রেম বজায় থাকবে, তা না হলে থাকবে না- এ বড়ই অযৌক্তিক আবদার। চিকিৎসাবিজ্ঞান আগের চেয়ে এখন অনেক উন্নত, অনেক অগ্রসর। আগের ভুলত্রুটি সংশোধন করা হয়েছে। কে না জানে যে নতুনকেই গ্রহণ করতে হয়, পুরনোকে জাদুঘরে রেখে দিতে হয়। আমরা একসময় গরুর গাড়িতে চলাফেরা করতাম, এখন মোটরগাড়িতে করি। গরুরগাড়ি আমাদের ঐতিহ্য হতে পারে, কিন্তু গরুরগাড়ি না চড়ে আমরা দ্রুতগতির মোটরগাড়িকেই বেছে নিই চলাফেরার জন্য। গরুরগাড়িকে ঐতিহ্যের বা দিশি কৃষ্টির জাদুঘরে রেখে দিই।

পুরনোকে আঁকড়ে ধরে যারা বাঁচতে চায়, তারা সম্ভব হলে প্রস্তরযুগকেও ধরে বাঁচতে চাইত। আমি বলছি না পুরনো যা কিছুই আছে, সব ব্যবহারের অযোগ্য, তা কিন্তু নয়। পুরনো অনেক মূল্যবোধ আজকের অনেক মূল্যবোধের চেয়ে উন্নত। দর্শনের বেলায় পুরনোরও দাম আছে। কিন্তু বিজ্ঞানবিষয়ক অজ্ঞতাকে আমরা দিন দিন কাটিয়ে উঠেছি, আমরা তো অজ্ঞতাকে আঁকড়ে ধরলে বাঁচব না। বিশ্বব্রহ্মা- সম্পর্কেও প্রচুর ভুল তত্ত্ব এবং তথ্য প্রাচীনকালে ছিল, সেগুলোকে ক্রমাগত পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে আমরা বাতিল করেছি। আজ বিজ্ঞানের যে আবিষ্কারটি সবচেয়ে নতুন, তা একসময় ভুলও প্রমাণিত হতে পারে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের বেলায়ও তাই হচ্ছে। চিকিৎসা উন্নত হচ্ছে দিন দিন। আগে যে রোগের কোনও চিকিৎসা ছিল না, মানুষ মারা যেত যেসব রোগে -সেসব রোগের চিকিৎসা করে মানুষ দিব্যি এখন বেঁচে থাকছে। আমরা এমন সব যন্ত্র আবিষ্কার করেছি, যে যন্ত্র রোগ নির্ণয়ে সাহায্য করে, চিকিৎসায় সাহায্য করে। এসব যন্ত্র সম্পর্কে প্রাচীনকালের বিজ্ঞানীদের অবশ্যই কোনও ধারণা ছিল না।

আমার আজকের বিষয় প্রাচীন এবং আধুনিক চিকিৎসার পার্থক্য নিয়ে নয়, আয়ুষ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি নিয়ে। ভারতের কেন্দ্রীয় আয়ুষ মন্ত্রণালয় থেকে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে, আয়ুর্বেদ, হোমিয়োপ্যাথি ও ইউনানি চিকিৎসা দিয়ে নাকি করোনাভাইরাস সংক্রমণ ‘প্রতিহত করা যাবে’। কেবল ঘোষণাই নয়, চিকিৎসাও বলে দেওয়া হয়েছে- খালি পেটে তিন দিন একটি বিশেষ হোমিয়োপ্যাথি ওষুধ, বা ছ’টি উপাদান-সমন্বিত একটি আয়ুর্বেদিক তরল, কিংবা তিনটি ভেষজে সমৃদ্ধ বিশেষ ইউনানি মিশ্রণ। যে ভাইরাসের দাপটে চীনে ১১১০ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে, সমগ্র বিশ্ব উদ্বিগ্ন ও শঙ্কিত, তার সমাধান কি এতই সহজ?

কোন ওষুধে কী রোগ সারবে তা সরকারি কোনও মন্ত্রণালয় বলে দিতে পারে না। বলে দিলে সাধারণ মানুষের প্রভাবিত হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। সরকারি মন্ত্রণালয় দেশজ বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থাকেই ভয়ঙ্কর করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক হিসেবে বিচার করছে। এ কি আদৌ গ্রহণযোগ্য? একজন চিকিৎসক হিসেবে বলছি, এ গ্রহণযোগ্য নয়।  দেশজ বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থা যুগ যুগ ধরে এই উপমহাদেশে চলছে। এতে লক্ষ কোটি মানুষের আস্থা। কিন্তু তাই বলে দায়িত্বশীল মন্ত্রণালয় তো বলে দিতে পারে না যে ওই দেশীয় বিকল্প ব্যবস্থাই মড়ক ঠেকাতে পারে। এ অবশ্য নতুন কিছু নয়। রাজনীতিকরা, চিরকালই অবিজ্ঞান বা অপবিজ্ঞানের পক্ষপাতী। পুরাণকে তাঁরা বিনা দ্বিধায় সত্য কাহিনী বলে বিচার করেন। রাজনীতিকরা বিজ্ঞানের কোন তত্ত্বটি পুরাণের কোন কালে প্রমাণিত, তা নিয়ে হৈচৈ করেন। বিজ্ঞানের পরিবর্তে তাঁরা অপবিজ্ঞান বা অ-বিজ্ঞান নিয়েই উৎসব করেন। তবে সরকারের পক্ষ থেকে যে ওষুধ-বিধানটি দেওয়া হয়েছে, সেটি যত তাড়াতাড়ি ক্ষমা চেয়ে সরিয়ে নেওয়া যায়, ততই মঙ্গল।

ভাইরাসের কোনও ভ্যাক্সিন আজও আবিষ্কার হয়নি। চেষ্টা চলছে আবিষ্কারের। ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের আগে জানিনা কত মানুষকে প্রাণ দিতে হবে। চীন যেভাবে মড়ক ঠেকাতে উঠে পড়ে লেগেছে, সেভাবে কিছু করা এই উপমহাদেশে সম্ভবত সম্ভব হতো না। এখানে এখনও অজ্ঞতা থিকথিক করছে। মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমণ রোধ করতে যেভাবে সুস্থ এবং অসুস্থকে পৃথক করতে হয়, তা-ই কতটুকু করা যেত, আমার সংশয় হয়।

এখনও বিজ্ঞানের আলো পৌঁছোয়নি শত শত গ্রামেগঞ্জে। সেসব অঞ্চলে মানুষ এখনও রোগ সারাতে পীরের পড়া পানি, এখনও ওঝার ঝাড়ফুঁক, এখনও কবিরাজি, হাতুড়ে ডাক্তারের ওপর নির্ভর করে। কোথায় আমরা ওই অপবিজ্ঞানের গ্রাস থেকে বাঁচিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা দেবো, এবং এতে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করবে সরকার, সরকারি প্রচারযন্ত্র, তা নয়, উলটো হচ্ছে। সরকারই কিনা অপবিজ্ঞান প্রচার করছে।

গণতন্ত্রকে মানুষের মঙ্গলের জন্য না খাটিয়ে অমঙ্গলের জন্য খাটানো অবশ্য নতুন কিছু নয়। অধিকাংশ লোক মূর্খ এবং ধর্মান্ধ বলে নিশ্চিন্তে তারা যেন মূর্খতার এবং ধর্মান্ধতার চর্চা করে যেতে পারে, সেই ব্যবস্থা সরকার করে দেয়। অথচ সরকারের উচিত মূর্খতা, ধর্মান্ধতা দূর করা। মানুষ অপবিজ্ঞান নিয়ে মেতে আছে বলে সরকারের কি উচিত নয় অপবিজ্ঞানের ভয়াবহতা থেকে মানুষকে উদ্ধার করা, বিজ্ঞানের ব্যবহার শেখানো? কোথায় সরকার শিক্ষা দেবে কী করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হবে, কী করে মাস্ক পরতে হবে, স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুতে হবে, কারো জ্বর বা কাশি হলে হাসপাতালে পাঠাতে হবে- তা নয়, সরকার পক্ষ থেকে বরং অবিজ্ঞানের দাওয়াই লিখে দেওয়া হলো। অন্ধকারের লোকদের আরও বেশি অন্ধকারে পাঠানো হলো। এ শুধু ভারতেই ঘটছে না। বাংলাদেশই বা কী করছে জনগণকে অজ্ঞতা, মূর্খতা, ধর্মান্ধতা, কুসংস্কারাচ্ছন্নতা থেকে বের করে আনার জন্য? কিছুই না। যেহেতু অধিকাংশ মানুষ অন্ধকারেই আচ্ছন্ন হয়ে আছে, অন্ধকারকেই আলো ভাবছে, তাই সরকার পক্ষ অন্ধকারকেই প্রেস্ক্রাইব করছে। বিজ্ঞানের আলো তাই ঘরে ঘরে পৌঁছোচ্ছে না। আমার খুব সন্দেহ হয় আয়ুষ মন্ত্রণালয়ে যাঁরা কর্মকর্তা, অসুখ বিসুখ হলে কি তাঁরা ইউনানি কবিরাজি আয়ুর্বেদী ওষুধ খাবেন নাকি বড় হাসপাতালের বড় ডাক্তারের কাছে যাবেন? ঘটে বুদ্ধি থাকলে নিশ্চয়ই আধুনিক চিকিৎসা নেবেন, প্রাচীন চিকিৎসা নেবেন না। রাজনীতিকদের ঘটে বুদ্ধি ঠিকই আছে, নিজের জন্য যা করেন, তা জনতার জন্য করতে চান না। কারণ অন্ধকারের লোকদের অন্ধকারে রেখে দেওয়া আলোয় আনার চেয়ে সহজ। সহজ কাজটিই তাঁরা করেন। এবং বাহবা পান। বদল ঘটাতে সকলেই চান না, এতে পরিশ্রম কিনা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে