শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস ঠেকানোর উপায় বলে দিল ভারত সরকার!

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস ঠেকানোর উপায় বলে দিল ভারত সরকার!

ভারতে আয়ুষ মন্ত্রণালয় নামে একটি মন্ত্রণালয় আছে। এটি আয়ুর্বেদ, ইউনানি, হোমিয়োপ্যাথি, যোগব্যায়াম ইত্যাদির মন্ত্রণালয়। এরকম মন্ত্রণালয় যে কোনও সভ্য দেশে থাকতে পারে, তা আমার জানা ছিল না। আয়ুর্বেদ, ইউনানি, হোমিয়োপ্যাথি ইত্যাদিকে বিজ্ঞানের মতো মনে হলেও আসলে এগুলো সত্যিকার বিজ্ঞান নয়। বিজ্ঞান না বলে এগুলোকে অবিজ্ঞান বা অপবিজ্ঞান বলা যায়। প্রাচীনকালে যখন শরীর, রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত জ্ঞান মানুষের সীমিত ছিল, তখনও মানুষ চেষ্টা করেছে রোগের চিকিৎসা করতে। রোগজীবাণু সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের প্রথম জ্ঞানলাভের আগে, এর ওষুধ আবিষ্কারের আগে আয়ুর্বেদ এসেছে দুনিয়ায়। এই প্রাচীন আয়ুর্বেদ পদ্ধতি কী করে জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে, যদি জীবাণু সম্পর্কে জ্ঞানই না থাকে, কী করে রোগ নির্ণয় করবে যদি আধুনিক বিজ্ঞানকে না ব্যবহার করে। চিকিৎসাই বা কী দিয়ে করবে যদি জীবাণুনাশক বলতে কিছু না থাকে তাদের! যোগব্যায়ামও নাকি কত রকম রোগ সারায়, আসলে কিন্তু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা গেছে, ভুল। ইউনানি সম্পর্কে না হয় না-ই বললাম, এটিও অপবিজ্ঞান। হোমিয়োপ্যাথির ওপর অনেকের বিশ্বাস। প্লাকেবো ইফেক্ট ছাড়া, এর খুব বেশি কিছু ক্ষমতা আছে বলে বেশির ভাগ আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানী মনে করেন না। তাছাড়া এত বেশি জলে গুললে ওষুধের ধারও কমে যায়। কী করে কোথায় গিয়ে কী কাজ করবে সে ওষুধ! প্রাচীনকালে কোনও কিছু আবিষ্কার হলে, সেটিকে জাতীয় গৌরবের বিষয় করাটা যুক্তিসংগত। কিন্তু যে বিজ্ঞানকে প্রাচীনকালে মানুষ বিশ্বাস করতো, সেটিকে আধুনিক যুগেও বিশ্বাস করতে হবে, তাহলেই দেশপ্রেম বজায় থাকবে, তা না হলে থাকবে না- এ বড়ই অযৌক্তিক আবদার। চিকিৎসাবিজ্ঞান আগের চেয়ে এখন অনেক উন্নত, অনেক অগ্রসর। আগের ভুলত্রুটি সংশোধন করা হয়েছে। কে না জানে যে নতুনকেই গ্রহণ করতে হয়, পুরনোকে জাদুঘরে রেখে দিতে হয়। আমরা একসময় গরুর গাড়িতে চলাফেরা করতাম, এখন মোটরগাড়িতে করি। গরুরগাড়ি আমাদের ঐতিহ্য হতে পারে, কিন্তু গরুরগাড়ি না চড়ে আমরা দ্রুতগতির মোটরগাড়িকেই বেছে নিই চলাফেরার জন্য। গরুরগাড়িকে ঐতিহ্যের বা দিশি কৃষ্টির জাদুঘরে রেখে দিই।

পুরনোকে আঁকড়ে ধরে যারা বাঁচতে চায়, তারা সম্ভব হলে প্রস্তরযুগকেও ধরে বাঁচতে চাইত। আমি বলছি না পুরনো যা কিছুই আছে, সব ব্যবহারের অযোগ্য, তা কিন্তু নয়। পুরনো অনেক মূল্যবোধ আজকের অনেক মূল্যবোধের চেয়ে উন্নত। দর্শনের বেলায় পুরনোরও দাম আছে। কিন্তু বিজ্ঞানবিষয়ক অজ্ঞতাকে আমরা দিন দিন কাটিয়ে উঠেছি, আমরা তো অজ্ঞতাকে আঁকড়ে ধরলে বাঁচব না। বিশ্বব্রহ্মা- সম্পর্কেও প্রচুর ভুল তত্ত্ব এবং তথ্য প্রাচীনকালে ছিল, সেগুলোকে ক্রমাগত পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে আমরা বাতিল করেছি। আজ বিজ্ঞানের যে আবিষ্কারটি সবচেয়ে নতুন, তা একসময় ভুলও প্রমাণিত হতে পারে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের বেলায়ও তাই হচ্ছে। চিকিৎসা উন্নত হচ্ছে দিন দিন। আগে যে রোগের কোনও চিকিৎসা ছিল না, মানুষ মারা যেত যেসব রোগে -সেসব রোগের চিকিৎসা করে মানুষ দিব্যি এখন বেঁচে থাকছে। আমরা এমন সব যন্ত্র আবিষ্কার করেছি, যে যন্ত্র রোগ নির্ণয়ে সাহায্য করে, চিকিৎসায় সাহায্য করে। এসব যন্ত্র সম্পর্কে প্রাচীনকালের বিজ্ঞানীদের অবশ্যই কোনও ধারণা ছিল না।

আমার আজকের বিষয় প্রাচীন এবং আধুনিক চিকিৎসার পার্থক্য নিয়ে নয়, আয়ুষ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি নিয়ে। ভারতের কেন্দ্রীয় আয়ুষ মন্ত্রণালয় থেকে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে, আয়ুর্বেদ, হোমিয়োপ্যাথি ও ইউনানি চিকিৎসা দিয়ে নাকি করোনাভাইরাস সংক্রমণ ‘প্রতিহত করা যাবে’। কেবল ঘোষণাই নয়, চিকিৎসাও বলে দেওয়া হয়েছে- খালি পেটে তিন দিন একটি বিশেষ হোমিয়োপ্যাথি ওষুধ, বা ছ’টি উপাদান-সমন্বিত একটি আয়ুর্বেদিক তরল, কিংবা তিনটি ভেষজে সমৃদ্ধ বিশেষ ইউনানি মিশ্রণ। যে ভাইরাসের দাপটে চীনে ১১১০ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে, সমগ্র বিশ্ব উদ্বিগ্ন ও শঙ্কিত, তার সমাধান কি এতই সহজ?

কোন ওষুধে কী রোগ সারবে তা সরকারি কোনও মন্ত্রণালয় বলে দিতে পারে না। বলে দিলে সাধারণ মানুষের প্রভাবিত হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। সরকারি মন্ত্রণালয় দেশজ বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থাকেই ভয়ঙ্কর করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক হিসেবে বিচার করছে। এ কি আদৌ গ্রহণযোগ্য? একজন চিকিৎসক হিসেবে বলছি, এ গ্রহণযোগ্য নয়।  দেশজ বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থা যুগ যুগ ধরে এই উপমহাদেশে চলছে। এতে লক্ষ কোটি মানুষের আস্থা। কিন্তু তাই বলে দায়িত্বশীল মন্ত্রণালয় তো বলে দিতে পারে না যে ওই দেশীয় বিকল্প ব্যবস্থাই মড়ক ঠেকাতে পারে। এ অবশ্য নতুন কিছু নয়। রাজনীতিকরা, চিরকালই অবিজ্ঞান বা অপবিজ্ঞানের পক্ষপাতী। পুরাণকে তাঁরা বিনা দ্বিধায় সত্য কাহিনী বলে বিচার করেন। রাজনীতিকরা বিজ্ঞানের কোন তত্ত্বটি পুরাণের কোন কালে প্রমাণিত, তা নিয়ে হৈচৈ করেন। বিজ্ঞানের পরিবর্তে তাঁরা অপবিজ্ঞান বা অ-বিজ্ঞান নিয়েই উৎসব করেন। তবে সরকারের পক্ষ থেকে যে ওষুধ-বিধানটি দেওয়া হয়েছে, সেটি যত তাড়াতাড়ি ক্ষমা চেয়ে সরিয়ে নেওয়া যায়, ততই মঙ্গল।

ভাইরাসের কোনও ভ্যাক্সিন আজও আবিষ্কার হয়নি। চেষ্টা চলছে আবিষ্কারের। ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের আগে জানিনা কত মানুষকে প্রাণ দিতে হবে। চীন যেভাবে মড়ক ঠেকাতে উঠে পড়ে লেগেছে, সেভাবে কিছু করা এই উপমহাদেশে সম্ভবত সম্ভব হতো না। এখানে এখনও অজ্ঞতা থিকথিক করছে। মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমণ রোধ করতে যেভাবে সুস্থ এবং অসুস্থকে পৃথক করতে হয়, তা-ই কতটুকু করা যেত, আমার সংশয় হয়।

এখনও বিজ্ঞানের আলো পৌঁছোয়নি শত শত গ্রামেগঞ্জে। সেসব অঞ্চলে মানুষ এখনও রোগ সারাতে পীরের পড়া পানি, এখনও ওঝার ঝাড়ফুঁক, এখনও কবিরাজি, হাতুড়ে ডাক্তারের ওপর নির্ভর করে। কোথায় আমরা ওই অপবিজ্ঞানের গ্রাস থেকে বাঁচিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা দেবো, এবং এতে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করবে সরকার, সরকারি প্রচারযন্ত্র, তা নয়, উলটো হচ্ছে। সরকারই কিনা অপবিজ্ঞান প্রচার করছে।

গণতন্ত্রকে মানুষের মঙ্গলের জন্য না খাটিয়ে অমঙ্গলের জন্য খাটানো অবশ্য নতুন কিছু নয়। অধিকাংশ লোক মূর্খ এবং ধর্মান্ধ বলে নিশ্চিন্তে তারা যেন মূর্খতার এবং ধর্মান্ধতার চর্চা করে যেতে পারে, সেই ব্যবস্থা সরকার করে দেয়। অথচ সরকারের উচিত মূর্খতা, ধর্মান্ধতা দূর করা। মানুষ অপবিজ্ঞান নিয়ে মেতে আছে বলে সরকারের কি উচিত নয় অপবিজ্ঞানের ভয়াবহতা থেকে মানুষকে উদ্ধার করা, বিজ্ঞানের ব্যবহার শেখানো? কোথায় সরকার শিক্ষা দেবে কী করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হবে, কী করে মাস্ক পরতে হবে, স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুতে হবে, কারো জ্বর বা কাশি হলে হাসপাতালে পাঠাতে হবে- তা নয়, সরকার পক্ষ থেকে বরং অবিজ্ঞানের দাওয়াই লিখে দেওয়া হলো। অন্ধকারের লোকদের আরও বেশি অন্ধকারে পাঠানো হলো। এ শুধু ভারতেই ঘটছে না। বাংলাদেশই বা কী করছে জনগণকে অজ্ঞতা, মূর্খতা, ধর্মান্ধতা, কুসংস্কারাচ্ছন্নতা থেকে বের করে আনার জন্য? কিছুই না। যেহেতু অধিকাংশ মানুষ অন্ধকারেই আচ্ছন্ন হয়ে আছে, অন্ধকারকেই আলো ভাবছে, তাই সরকার পক্ষ অন্ধকারকেই প্রেস্ক্রাইব করছে। বিজ্ঞানের আলো তাই ঘরে ঘরে পৌঁছোচ্ছে না। আমার খুব সন্দেহ হয় আয়ুষ মন্ত্রণালয়ে যাঁরা কর্মকর্তা, অসুখ বিসুখ হলে কি তাঁরা ইউনানি কবিরাজি আয়ুর্বেদী ওষুধ খাবেন নাকি বড় হাসপাতালের বড় ডাক্তারের কাছে যাবেন? ঘটে বুদ্ধি থাকলে নিশ্চয়ই আধুনিক চিকিৎসা নেবেন, প্রাচীন চিকিৎসা নেবেন না। রাজনীতিকদের ঘটে বুদ্ধি ঠিকই আছে, নিজের জন্য যা করেন, তা জনতার জন্য করতে চান না। কারণ অন্ধকারের লোকদের অন্ধকারে রেখে দেওয়া আলোয় আনার চেয়ে সহজ। সহজ কাজটিই তাঁরা করেন। এবং বাহবা পান। বদল ঘটাতে সকলেই চান না, এতে পরিশ্রম কিনা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি