শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস ঠেকানোর উপায় বলে দিল ভারত সরকার!

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস ঠেকানোর উপায় বলে দিল ভারত সরকার!

ভারতে আয়ুষ মন্ত্রণালয় নামে একটি মন্ত্রণালয় আছে। এটি আয়ুর্বেদ, ইউনানি, হোমিয়োপ্যাথি, যোগব্যায়াম ইত্যাদির মন্ত্রণালয়। এরকম মন্ত্রণালয় যে কোনও সভ্য দেশে থাকতে পারে, তা আমার জানা ছিল না। আয়ুর্বেদ, ইউনানি, হোমিয়োপ্যাথি ইত্যাদিকে বিজ্ঞানের মতো মনে হলেও আসলে এগুলো সত্যিকার বিজ্ঞান নয়। বিজ্ঞান না বলে এগুলোকে অবিজ্ঞান বা অপবিজ্ঞান বলা যায়। প্রাচীনকালে যখন শরীর, রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত জ্ঞান মানুষের সীমিত ছিল, তখনও মানুষ চেষ্টা করেছে রোগের চিকিৎসা করতে। রোগজীবাণু সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের প্রথম জ্ঞানলাভের আগে, এর ওষুধ আবিষ্কারের আগে আয়ুর্বেদ এসেছে দুনিয়ায়। এই প্রাচীন আয়ুর্বেদ পদ্ধতি কী করে জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে, যদি জীবাণু সম্পর্কে জ্ঞানই না থাকে, কী করে রোগ নির্ণয় করবে যদি আধুনিক বিজ্ঞানকে না ব্যবহার করে। চিকিৎসাই বা কী দিয়ে করবে যদি জীবাণুনাশক বলতে কিছু না থাকে তাদের! যোগব্যায়ামও নাকি কত রকম রোগ সারায়, আসলে কিন্তু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা গেছে, ভুল। ইউনানি সম্পর্কে না হয় না-ই বললাম, এটিও অপবিজ্ঞান। হোমিয়োপ্যাথির ওপর অনেকের বিশ্বাস। প্লাকেবো ইফেক্ট ছাড়া, এর খুব বেশি কিছু ক্ষমতা আছে বলে বেশির ভাগ আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানী মনে করেন না। তাছাড়া এত বেশি জলে গুললে ওষুধের ধারও কমে যায়। কী করে কোথায় গিয়ে কী কাজ করবে সে ওষুধ! প্রাচীনকালে কোনও কিছু আবিষ্কার হলে, সেটিকে জাতীয় গৌরবের বিষয় করাটা যুক্তিসংগত। কিন্তু যে বিজ্ঞানকে প্রাচীনকালে মানুষ বিশ্বাস করতো, সেটিকে আধুনিক যুগেও বিশ্বাস করতে হবে, তাহলেই দেশপ্রেম বজায় থাকবে, তা না হলে থাকবে না- এ বড়ই অযৌক্তিক আবদার। চিকিৎসাবিজ্ঞান আগের চেয়ে এখন অনেক উন্নত, অনেক অগ্রসর। আগের ভুলত্রুটি সংশোধন করা হয়েছে। কে না জানে যে নতুনকেই গ্রহণ করতে হয়, পুরনোকে জাদুঘরে রেখে দিতে হয়। আমরা একসময় গরুর গাড়িতে চলাফেরা করতাম, এখন মোটরগাড়িতে করি। গরুরগাড়ি আমাদের ঐতিহ্য হতে পারে, কিন্তু গরুরগাড়ি না চড়ে আমরা দ্রুতগতির মোটরগাড়িকেই বেছে নিই চলাফেরার জন্য। গরুরগাড়িকে ঐতিহ্যের বা দিশি কৃষ্টির জাদুঘরে রেখে দিই।

পুরনোকে আঁকড়ে ধরে যারা বাঁচতে চায়, তারা সম্ভব হলে প্রস্তরযুগকেও ধরে বাঁচতে চাইত। আমি বলছি না পুরনো যা কিছুই আছে, সব ব্যবহারের অযোগ্য, তা কিন্তু নয়। পুরনো অনেক মূল্যবোধ আজকের অনেক মূল্যবোধের চেয়ে উন্নত। দর্শনের বেলায় পুরনোরও দাম আছে। কিন্তু বিজ্ঞানবিষয়ক অজ্ঞতাকে আমরা দিন দিন কাটিয়ে উঠেছি, আমরা তো অজ্ঞতাকে আঁকড়ে ধরলে বাঁচব না। বিশ্বব্রহ্মা- সম্পর্কেও প্রচুর ভুল তত্ত্ব এবং তথ্য প্রাচীনকালে ছিল, সেগুলোকে ক্রমাগত পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে আমরা বাতিল করেছি। আজ বিজ্ঞানের যে আবিষ্কারটি সবচেয়ে নতুন, তা একসময় ভুলও প্রমাণিত হতে পারে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের বেলায়ও তাই হচ্ছে। চিকিৎসা উন্নত হচ্ছে দিন দিন। আগে যে রোগের কোনও চিকিৎসা ছিল না, মানুষ মারা যেত যেসব রোগে -সেসব রোগের চিকিৎসা করে মানুষ দিব্যি এখন বেঁচে থাকছে। আমরা এমন সব যন্ত্র আবিষ্কার করেছি, যে যন্ত্র রোগ নির্ণয়ে সাহায্য করে, চিকিৎসায় সাহায্য করে। এসব যন্ত্র সম্পর্কে প্রাচীনকালের বিজ্ঞানীদের অবশ্যই কোনও ধারণা ছিল না।

আমার আজকের বিষয় প্রাচীন এবং আধুনিক চিকিৎসার পার্থক্য নিয়ে নয়, আয়ুষ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি নিয়ে। ভারতের কেন্দ্রীয় আয়ুষ মন্ত্রণালয় থেকে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে, আয়ুর্বেদ, হোমিয়োপ্যাথি ও ইউনানি চিকিৎসা দিয়ে নাকি করোনাভাইরাস সংক্রমণ ‘প্রতিহত করা যাবে’। কেবল ঘোষণাই নয়, চিকিৎসাও বলে দেওয়া হয়েছে- খালি পেটে তিন দিন একটি বিশেষ হোমিয়োপ্যাথি ওষুধ, বা ছ’টি উপাদান-সমন্বিত একটি আয়ুর্বেদিক তরল, কিংবা তিনটি ভেষজে সমৃদ্ধ বিশেষ ইউনানি মিশ্রণ। যে ভাইরাসের দাপটে চীনে ১১১০ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে, সমগ্র বিশ্ব উদ্বিগ্ন ও শঙ্কিত, তার সমাধান কি এতই সহজ?

কোন ওষুধে কী রোগ সারবে তা সরকারি কোনও মন্ত্রণালয় বলে দিতে পারে না। বলে দিলে সাধারণ মানুষের প্রভাবিত হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। সরকারি মন্ত্রণালয় দেশজ বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থাকেই ভয়ঙ্কর করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক হিসেবে বিচার করছে। এ কি আদৌ গ্রহণযোগ্য? একজন চিকিৎসক হিসেবে বলছি, এ গ্রহণযোগ্য নয়।  দেশজ বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থা যুগ যুগ ধরে এই উপমহাদেশে চলছে। এতে লক্ষ কোটি মানুষের আস্থা। কিন্তু তাই বলে দায়িত্বশীল মন্ত্রণালয় তো বলে দিতে পারে না যে ওই দেশীয় বিকল্প ব্যবস্থাই মড়ক ঠেকাতে পারে। এ অবশ্য নতুন কিছু নয়। রাজনীতিকরা, চিরকালই অবিজ্ঞান বা অপবিজ্ঞানের পক্ষপাতী। পুরাণকে তাঁরা বিনা দ্বিধায় সত্য কাহিনী বলে বিচার করেন। রাজনীতিকরা বিজ্ঞানের কোন তত্ত্বটি পুরাণের কোন কালে প্রমাণিত, তা নিয়ে হৈচৈ করেন। বিজ্ঞানের পরিবর্তে তাঁরা অপবিজ্ঞান বা অ-বিজ্ঞান নিয়েই উৎসব করেন। তবে সরকারের পক্ষ থেকে যে ওষুধ-বিধানটি দেওয়া হয়েছে, সেটি যত তাড়াতাড়ি ক্ষমা চেয়ে সরিয়ে নেওয়া যায়, ততই মঙ্গল।

ভাইরাসের কোনও ভ্যাক্সিন আজও আবিষ্কার হয়নি। চেষ্টা চলছে আবিষ্কারের। ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের আগে জানিনা কত মানুষকে প্রাণ দিতে হবে। চীন যেভাবে মড়ক ঠেকাতে উঠে পড়ে লেগেছে, সেভাবে কিছু করা এই উপমহাদেশে সম্ভবত সম্ভব হতো না। এখানে এখনও অজ্ঞতা থিকথিক করছে। মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমণ রোধ করতে যেভাবে সুস্থ এবং অসুস্থকে পৃথক করতে হয়, তা-ই কতটুকু করা যেত, আমার সংশয় হয়।

এখনও বিজ্ঞানের আলো পৌঁছোয়নি শত শত গ্রামেগঞ্জে। সেসব অঞ্চলে মানুষ এখনও রোগ সারাতে পীরের পড়া পানি, এখনও ওঝার ঝাড়ফুঁক, এখনও কবিরাজি, হাতুড়ে ডাক্তারের ওপর নির্ভর করে। কোথায় আমরা ওই অপবিজ্ঞানের গ্রাস থেকে বাঁচিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা দেবো, এবং এতে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করবে সরকার, সরকারি প্রচারযন্ত্র, তা নয়, উলটো হচ্ছে। সরকারই কিনা অপবিজ্ঞান প্রচার করছে।

গণতন্ত্রকে মানুষের মঙ্গলের জন্য না খাটিয়ে অমঙ্গলের জন্য খাটানো অবশ্য নতুন কিছু নয়। অধিকাংশ লোক মূর্খ এবং ধর্মান্ধ বলে নিশ্চিন্তে তারা যেন মূর্খতার এবং ধর্মান্ধতার চর্চা করে যেতে পারে, সেই ব্যবস্থা সরকার করে দেয়। অথচ সরকারের উচিত মূর্খতা, ধর্মান্ধতা দূর করা। মানুষ অপবিজ্ঞান নিয়ে মেতে আছে বলে সরকারের কি উচিত নয় অপবিজ্ঞানের ভয়াবহতা থেকে মানুষকে উদ্ধার করা, বিজ্ঞানের ব্যবহার শেখানো? কোথায় সরকার শিক্ষা দেবে কী করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হবে, কী করে মাস্ক পরতে হবে, স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুতে হবে, কারো জ্বর বা কাশি হলে হাসপাতালে পাঠাতে হবে- তা নয়, সরকার পক্ষ থেকে বরং অবিজ্ঞানের দাওয়াই লিখে দেওয়া হলো। অন্ধকারের লোকদের আরও বেশি অন্ধকারে পাঠানো হলো। এ শুধু ভারতেই ঘটছে না। বাংলাদেশই বা কী করছে জনগণকে অজ্ঞতা, মূর্খতা, ধর্মান্ধতা, কুসংস্কারাচ্ছন্নতা থেকে বের করে আনার জন্য? কিছুই না। যেহেতু অধিকাংশ মানুষ অন্ধকারেই আচ্ছন্ন হয়ে আছে, অন্ধকারকেই আলো ভাবছে, তাই সরকার পক্ষ অন্ধকারকেই প্রেস্ক্রাইব করছে। বিজ্ঞানের আলো তাই ঘরে ঘরে পৌঁছোচ্ছে না। আমার খুব সন্দেহ হয় আয়ুষ মন্ত্রণালয়ে যাঁরা কর্মকর্তা, অসুখ বিসুখ হলে কি তাঁরা ইউনানি কবিরাজি আয়ুর্বেদী ওষুধ খাবেন নাকি বড় হাসপাতালের বড় ডাক্তারের কাছে যাবেন? ঘটে বুদ্ধি থাকলে নিশ্চয়ই আধুনিক চিকিৎসা নেবেন, প্রাচীন চিকিৎসা নেবেন না। রাজনীতিকদের ঘটে বুদ্ধি ঠিকই আছে, নিজের জন্য যা করেন, তা জনতার জন্য করতে চান না। কারণ অন্ধকারের লোকদের অন্ধকারে রেখে দেওয়া আলোয় আনার চেয়ে সহজ। সহজ কাজটিই তাঁরা করেন। এবং বাহবা পান। বদল ঘটাতে সকলেই চান না, এতে পরিশ্রম কিনা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

এই মাত্র | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা