শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস ঠেকানোর উপায় বলে দিল ভারত সরকার!

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস ঠেকানোর উপায় বলে দিল ভারত সরকার!

ভারতে আয়ুষ মন্ত্রণালয় নামে একটি মন্ত্রণালয় আছে। এটি আয়ুর্বেদ, ইউনানি, হোমিয়োপ্যাথি, যোগব্যায়াম ইত্যাদির মন্ত্রণালয়। এরকম মন্ত্রণালয় যে কোনও সভ্য দেশে থাকতে পারে, তা আমার জানা ছিল না। আয়ুর্বেদ, ইউনানি, হোমিয়োপ্যাথি ইত্যাদিকে বিজ্ঞানের মতো মনে হলেও আসলে এগুলো সত্যিকার বিজ্ঞান নয়। বিজ্ঞান না বলে এগুলোকে অবিজ্ঞান বা অপবিজ্ঞান বলা যায়। প্রাচীনকালে যখন শরীর, রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত জ্ঞান মানুষের সীমিত ছিল, তখনও মানুষ চেষ্টা করেছে রোগের চিকিৎসা করতে। রোগজীবাণু সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের প্রথম জ্ঞানলাভের আগে, এর ওষুধ আবিষ্কারের আগে আয়ুর্বেদ এসেছে দুনিয়ায়। এই প্রাচীন আয়ুর্বেদ পদ্ধতি কী করে জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে, যদি জীবাণু সম্পর্কে জ্ঞানই না থাকে, কী করে রোগ নির্ণয় করবে যদি আধুনিক বিজ্ঞানকে না ব্যবহার করে। চিকিৎসাই বা কী দিয়ে করবে যদি জীবাণুনাশক বলতে কিছু না থাকে তাদের! যোগব্যায়ামও নাকি কত রকম রোগ সারায়, আসলে কিন্তু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা গেছে, ভুল। ইউনানি সম্পর্কে না হয় না-ই বললাম, এটিও অপবিজ্ঞান। হোমিয়োপ্যাথির ওপর অনেকের বিশ্বাস। প্লাকেবো ইফেক্ট ছাড়া, এর খুব বেশি কিছু ক্ষমতা আছে বলে বেশির ভাগ আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানী মনে করেন না। তাছাড়া এত বেশি জলে গুললে ওষুধের ধারও কমে যায়। কী করে কোথায় গিয়ে কী কাজ করবে সে ওষুধ! প্রাচীনকালে কোনও কিছু আবিষ্কার হলে, সেটিকে জাতীয় গৌরবের বিষয় করাটা যুক্তিসংগত। কিন্তু যে বিজ্ঞানকে প্রাচীনকালে মানুষ বিশ্বাস করতো, সেটিকে আধুনিক যুগেও বিশ্বাস করতে হবে, তাহলেই দেশপ্রেম বজায় থাকবে, তা না হলে থাকবে না- এ বড়ই অযৌক্তিক আবদার। চিকিৎসাবিজ্ঞান আগের চেয়ে এখন অনেক উন্নত, অনেক অগ্রসর। আগের ভুলত্রুটি সংশোধন করা হয়েছে। কে না জানে যে নতুনকেই গ্রহণ করতে হয়, পুরনোকে জাদুঘরে রেখে দিতে হয়। আমরা একসময় গরুর গাড়িতে চলাফেরা করতাম, এখন মোটরগাড়িতে করি। গরুরগাড়ি আমাদের ঐতিহ্য হতে পারে, কিন্তু গরুরগাড়ি না চড়ে আমরা দ্রুতগতির মোটরগাড়িকেই বেছে নিই চলাফেরার জন্য। গরুরগাড়িকে ঐতিহ্যের বা দিশি কৃষ্টির জাদুঘরে রেখে দিই।

পুরনোকে আঁকড়ে ধরে যারা বাঁচতে চায়, তারা সম্ভব হলে প্রস্তরযুগকেও ধরে বাঁচতে চাইত। আমি বলছি না পুরনো যা কিছুই আছে, সব ব্যবহারের অযোগ্য, তা কিন্তু নয়। পুরনো অনেক মূল্যবোধ আজকের অনেক মূল্যবোধের চেয়ে উন্নত। দর্শনের বেলায় পুরনোরও দাম আছে। কিন্তু বিজ্ঞানবিষয়ক অজ্ঞতাকে আমরা দিন দিন কাটিয়ে উঠেছি, আমরা তো অজ্ঞতাকে আঁকড়ে ধরলে বাঁচব না। বিশ্বব্রহ্মা- সম্পর্কেও প্রচুর ভুল তত্ত্ব এবং তথ্য প্রাচীনকালে ছিল, সেগুলোকে ক্রমাগত পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে আমরা বাতিল করেছি। আজ বিজ্ঞানের যে আবিষ্কারটি সবচেয়ে নতুন, তা একসময় ভুলও প্রমাণিত হতে পারে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের বেলায়ও তাই হচ্ছে। চিকিৎসা উন্নত হচ্ছে দিন দিন। আগে যে রোগের কোনও চিকিৎসা ছিল না, মানুষ মারা যেত যেসব রোগে -সেসব রোগের চিকিৎসা করে মানুষ দিব্যি এখন বেঁচে থাকছে। আমরা এমন সব যন্ত্র আবিষ্কার করেছি, যে যন্ত্র রোগ নির্ণয়ে সাহায্য করে, চিকিৎসায় সাহায্য করে। এসব যন্ত্র সম্পর্কে প্রাচীনকালের বিজ্ঞানীদের অবশ্যই কোনও ধারণা ছিল না।

আমার আজকের বিষয় প্রাচীন এবং আধুনিক চিকিৎসার পার্থক্য নিয়ে নয়, আয়ুষ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি নিয়ে। ভারতের কেন্দ্রীয় আয়ুষ মন্ত্রণালয় থেকে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে, আয়ুর্বেদ, হোমিয়োপ্যাথি ও ইউনানি চিকিৎসা দিয়ে নাকি করোনাভাইরাস সংক্রমণ ‘প্রতিহত করা যাবে’। কেবল ঘোষণাই নয়, চিকিৎসাও বলে দেওয়া হয়েছে- খালি পেটে তিন দিন একটি বিশেষ হোমিয়োপ্যাথি ওষুধ, বা ছ’টি উপাদান-সমন্বিত একটি আয়ুর্বেদিক তরল, কিংবা তিনটি ভেষজে সমৃদ্ধ বিশেষ ইউনানি মিশ্রণ। যে ভাইরাসের দাপটে চীনে ১১১০ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে, সমগ্র বিশ্ব উদ্বিগ্ন ও শঙ্কিত, তার সমাধান কি এতই সহজ?

কোন ওষুধে কী রোগ সারবে তা সরকারি কোনও মন্ত্রণালয় বলে দিতে পারে না। বলে দিলে সাধারণ মানুষের প্রভাবিত হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। সরকারি মন্ত্রণালয় দেশজ বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থাকেই ভয়ঙ্কর করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক হিসেবে বিচার করছে। এ কি আদৌ গ্রহণযোগ্য? একজন চিকিৎসক হিসেবে বলছি, এ গ্রহণযোগ্য নয়।  দেশজ বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থা যুগ যুগ ধরে এই উপমহাদেশে চলছে। এতে লক্ষ কোটি মানুষের আস্থা। কিন্তু তাই বলে দায়িত্বশীল মন্ত্রণালয় তো বলে দিতে পারে না যে ওই দেশীয় বিকল্প ব্যবস্থাই মড়ক ঠেকাতে পারে। এ অবশ্য নতুন কিছু নয়। রাজনীতিকরা, চিরকালই অবিজ্ঞান বা অপবিজ্ঞানের পক্ষপাতী। পুরাণকে তাঁরা বিনা দ্বিধায় সত্য কাহিনী বলে বিচার করেন। রাজনীতিকরা বিজ্ঞানের কোন তত্ত্বটি পুরাণের কোন কালে প্রমাণিত, তা নিয়ে হৈচৈ করেন। বিজ্ঞানের পরিবর্তে তাঁরা অপবিজ্ঞান বা অ-বিজ্ঞান নিয়েই উৎসব করেন। তবে সরকারের পক্ষ থেকে যে ওষুধ-বিধানটি দেওয়া হয়েছে, সেটি যত তাড়াতাড়ি ক্ষমা চেয়ে সরিয়ে নেওয়া যায়, ততই মঙ্গল।

ভাইরাসের কোনও ভ্যাক্সিন আজও আবিষ্কার হয়নি। চেষ্টা চলছে আবিষ্কারের। ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের আগে জানিনা কত মানুষকে প্রাণ দিতে হবে। চীন যেভাবে মড়ক ঠেকাতে উঠে পড়ে লেগেছে, সেভাবে কিছু করা এই উপমহাদেশে সম্ভবত সম্ভব হতো না। এখানে এখনও অজ্ঞতা থিকথিক করছে। মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমণ রোধ করতে যেভাবে সুস্থ এবং অসুস্থকে পৃথক করতে হয়, তা-ই কতটুকু করা যেত, আমার সংশয় হয়।

এখনও বিজ্ঞানের আলো পৌঁছোয়নি শত শত গ্রামেগঞ্জে। সেসব অঞ্চলে মানুষ এখনও রোগ সারাতে পীরের পড়া পানি, এখনও ওঝার ঝাড়ফুঁক, এখনও কবিরাজি, হাতুড়ে ডাক্তারের ওপর নির্ভর করে। কোথায় আমরা ওই অপবিজ্ঞানের গ্রাস থেকে বাঁচিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা দেবো, এবং এতে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করবে সরকার, সরকারি প্রচারযন্ত্র, তা নয়, উলটো হচ্ছে। সরকারই কিনা অপবিজ্ঞান প্রচার করছে।

গণতন্ত্রকে মানুষের মঙ্গলের জন্য না খাটিয়ে অমঙ্গলের জন্য খাটানো অবশ্য নতুন কিছু নয়। অধিকাংশ লোক মূর্খ এবং ধর্মান্ধ বলে নিশ্চিন্তে তারা যেন মূর্খতার এবং ধর্মান্ধতার চর্চা করে যেতে পারে, সেই ব্যবস্থা সরকার করে দেয়। অথচ সরকারের উচিত মূর্খতা, ধর্মান্ধতা দূর করা। মানুষ অপবিজ্ঞান নিয়ে মেতে আছে বলে সরকারের কি উচিত নয় অপবিজ্ঞানের ভয়াবহতা থেকে মানুষকে উদ্ধার করা, বিজ্ঞানের ব্যবহার শেখানো? কোথায় সরকার শিক্ষা দেবে কী করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হবে, কী করে মাস্ক পরতে হবে, স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুতে হবে, কারো জ্বর বা কাশি হলে হাসপাতালে পাঠাতে হবে- তা নয়, সরকার পক্ষ থেকে বরং অবিজ্ঞানের দাওয়াই লিখে দেওয়া হলো। অন্ধকারের লোকদের আরও বেশি অন্ধকারে পাঠানো হলো। এ শুধু ভারতেই ঘটছে না। বাংলাদেশই বা কী করছে জনগণকে অজ্ঞতা, মূর্খতা, ধর্মান্ধতা, কুসংস্কারাচ্ছন্নতা থেকে বের করে আনার জন্য? কিছুই না। যেহেতু অধিকাংশ মানুষ অন্ধকারেই আচ্ছন্ন হয়ে আছে, অন্ধকারকেই আলো ভাবছে, তাই সরকার পক্ষ অন্ধকারকেই প্রেস্ক্রাইব করছে। বিজ্ঞানের আলো তাই ঘরে ঘরে পৌঁছোচ্ছে না। আমার খুব সন্দেহ হয় আয়ুষ মন্ত্রণালয়ে যাঁরা কর্মকর্তা, অসুখ বিসুখ হলে কি তাঁরা ইউনানি কবিরাজি আয়ুর্বেদী ওষুধ খাবেন নাকি বড় হাসপাতালের বড় ডাক্তারের কাছে যাবেন? ঘটে বুদ্ধি থাকলে নিশ্চয়ই আধুনিক চিকিৎসা নেবেন, প্রাচীন চিকিৎসা নেবেন না। রাজনীতিকদের ঘটে বুদ্ধি ঠিকই আছে, নিজের জন্য যা করেন, তা জনতার জন্য করতে চান না। কারণ অন্ধকারের লোকদের অন্ধকারে রেখে দেওয়া আলোয় আনার চেয়ে সহজ। সহজ কাজটিই তাঁরা করেন। এবং বাহবা পান। বদল ঘটাতে সকলেই চান না, এতে পরিশ্রম কিনা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম