শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

তাঁর জন্ম না হলে ...

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তাঁর জন্ম না হলে ...

একটি নিরীহ ও নিরস্ত্র জাতি প্রতীতি-প্রত্যয়ে ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে কী দুর্ধর্ষ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় তা প্রমাণিত হয়েছে ১৯৭১ সালের বাঙালি জাতির বিস্ময়কর বিস্ফোরণের মাধ্যমে। কামানের গোলাবর্ষণের সামনে তারা অকাতরে বুক চিতিয়েই দেয়নি বরং যার যা কিছু ছিল তাই নিয়ে হিংস্র পাশবিক ব্যভিচারী ও নৃশংস পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে প্রতিহত করেছে। ছাত্রলীগকে সঙ্গে নিয়ে মুজিব ভাই বাঙালি জাতিকে একটি সুদৃঢ় অনড় ঐক্যবদ্ধ ও অকুতোভয় শক্তিতে পরিণত করেছিলেন। এটি তাঁর বিস্ময়কর প্রতিভার বিস্ফোরণই বটে। একটি আন্দোলনের সফলতার পর আরেকটি আন্দোলনের সোপান বিনির্মাণ ছিল তাঁর রাজনীতির অবিস্মরণীয় কৌশল। তিনি নিজে যখন ছাত্র ছিলেন, ছাত্র আন্দোলনে তিনি অসীম সাহসিকতার সঙ্গে অংশ নিয়েছেন। কারারুদ্ধ হয়েছেন, কারাগারের নিঃসঙ্গতার যন্ত্রণা তাঁর অনুভূতিকে ক্ষতবিক্ষত করেছে কিন্তু তাঁর অদম্য সাহস ও প্রত্যয়বোধকে কখনো দুমড়ে-মুচড়ে দিতে পারেনি, বিধ্বস্ত করতে পারেনি। বাংলাদেশ ও শেখ মুজিব একটি আরেকটির প্রতিশব্দ বা পরিপূরক শব্দ। হয়তো বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্যই শেখ মুজিবের জন্ম হয়েছিল। বাংলাদেশ অর্জনের মধ্যে তাঁর ভাবমূর্তি শুধু একটি অনন্যসাধারণ উচ্চতায় শুধু প্রতিস্থাপিতই হয়নি, তাঁর অসামান্য সাংগঠনিক শক্তিরও বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা পৃথিবীর ইতিহাসে একটি অনন্যসাধারণ প্রোজ্জ্বল দৃষ্টান্ত এ কারণে যে, এ স্বাধীনতা আন্দোলনে ৯০ ভাগেরও বেশি মানুষের অংশগ্রহণ ছিল। ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক শ্রমিক, নারী-পুরুষ, কিশোর ও বৃদ্ধ বাংলার স্বাধীনতা আন্দোলনের স্রোতধারায় একাকার হয়ে গিয়েছিল। বাঙালি জাতীয় চেতনার উন্মেষ ঘটেছিল ’৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। সেই সফলতার ধারাবাহিকতায় ’৬২, ’৬৪ এবং ’৬৬-এর ছয় দফা ও ’৬৯-এ ১১ দফার অনুশীলনে যে গণঅভ্যুত্থান বা গণবিস্ফোরণ সৃষ্টি হয়েছিল তা ইতিহাসের গর্ভে একটি গৌরবের স্তম্ভ সৃষ্টি করে; যা বাঙালি জাতীয় চেতনাকে শুধু পূর্ণতাই দেয়নি, বরং গোটা জাতিকে একটি পূর্ণ বিশ্বাস ও প্রতীতি সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। একটি ঐক্যবদ্ধ জাতীয় চেতনা ও তার প্রত্যয়, সভা ও মিছিলে লাখ লাখ মানুষের মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হাত গণসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় তাদের ভিসুভিয়াসের মতো জ্বলে ওঠা, যে কোনো নারকীয় শক্তিকে পরাস্ত ও পরাভূত করতে সক্ষম হয়। এই চেতনার প্রতীক শেখ মুজিব, এই চেতনায় তিনি শুধু প্রত্যয়ীই ছিলেন না, আন্দোলনের মহালগ্নে তাঁর বিশ্বাস ছিল হিমাচলের মতো অটল। তাই তখনকার ছাত্রলীগ অপ্রতিরোধ্য সাহস নিয়ে বাঙালি জাতীয় চেতনার মনন সৃষ্টির সংগ্রামে ব্যাপৃত হয় এবং অনিশ্চয়তার বিদীর্ণ করে সফলতাকে ছিনিয়ে আনতে পারে। যে শেখ মুজিবকে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধু উপাধিতে আখ্যায়িত করে এবং ’৭১-এর ৩ মার্চের সভায় ‘জাতির পিতা’- এই অনন্যসাধারণ উপাধিতে ভূষিত করে। সেই শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা হয়ে কৃতার্থ চিত্তে অভিভূত হৃদয় নিয়ে ঘরে বসে থাকেননি, বরং সব প্রতিবন্ধকতা ও যড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে একটির পর একটি আন্দোলনের কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতিকে একটি সুনির্দিষ্ট ধারায় প্রতিস্থাপিত করেছেন এবং সেই ধারাটি ছিল সুস্পষ্ট স্বাধীনতা।

তিনি কৌশল নির্ধারণে কতখানি পরিপক্ব প্রকৌশলী ছিলেন তার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত পরিস্ফুটিত হয় তাঁর ৭ মার্চের ভাষণে। তাঁর জীবনের অসংখ্য সংগ্রামের ইতিহাসকে ছাপিয়ে ৭ মার্চ বাঙালি জাতীয় চেতনার মূর্ত প্রতীক হিসেবে তাঁকে প্রতিষ্ঠিত করে তাঁরই উচ্চারিত স্বাধীনতার মন্ত্রে। তিনি সেদিন বললেন- ‘আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না’, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব, তবু এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব, ইনশাল্লাহ।’

আজকের প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটি বারবার শুনেছে, তাদের মননশীলতা এবং বিশ্লেষণশক্তি আজ অতীব প্রগাঢ়। যারা যে দল-মত আদর্শে চেতনায় বিশ্বাস করুক না কেন, আমার সঙ্গে প্রায় সবাই একমত হবেন ৭ মার্চের ভাষণটি স্বাধীনতার সুস্পষ্ট ঘোষণা ছিল। শুধু শব্দচয়ন, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা এবং পাকিস্তানি সামরিক জান্তা সমর্থিত জুলফিকার আলী ভুট্টোর কূটকৌশল সম্পর্কে প্রখর ও তীক্ষè দৃষ্টি বাংলাদেশের জনমতকে তো বিভ্রান্ত করতে পারেই না, বরং ছাত্র-শিক্ষক, সরকারি কর্মচারী, বাঙালি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, পুলিশ, ধনী-দরিদ্র সবাইকে একটি অদৃশ্য রাখীবন্ধনে আবদ্ধ করেছিল স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যালোকে অভিষিক্ত হওয়ার। ভাষণের বিশ্লেষণে আমার প্রত্যয়দীপ্ত বিশ্বাসটিকে উন্মোচিত করার জন্য আমি একটি তথ্য উপস্থাপন করতে চাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলার জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মেলনে (ইয়াহিয়া খান ঢাকায় আসার এক দিন পর, ১৭ মার্চ) একজন বিদেশি সাংবাদিক (মার্ক টালি) প্রশ্ন করলেন, ‘আপনাদের নেতা, যাঁকে আপনারা জাতির পিতা ঘোষণা করেছেন, তিনি ৭ মার্চের ভাষণে যে চারটি প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন সেই চারটি শর্ত পরিপূর্ণ মেনে নিলেও পাকিস্তানের অস্তিত্ব টিকে থাকে। বাংলাদেশ পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন পেলেও স্বাধীনতা তো অর্জিত হয় না। আপনারা তো স্বাধীনতার সুস্পষ্ট প্রত্যয় ও প্রতীতি ঘোষণা করে আন্দোলন করছেন। যদি ইয়াহিয়া খান চারটি প্রস্তাবই পরিপূর্ণভাবে মেনে নেন তখন আপনাদের অবস্থান কী হবে? আপনারা কি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ অমান্য করে স্বাধীনতার দাবি অব্যাহত রাখবেন নাকি আন্দোলনের গতি স্তিমিত করে দেবেন।’ স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের তরফ থেকে আমি উত্তর দিয়েছিলাম। বলেছিলাম, অপেক্ষায় থাকুন। ইতিহাস প্রমাণ করবে। ভয়ভীতি, নির্যাতন-নিগ্রহের আতঙ্ক অথবা কোনো প্রাপ্তি ও প্রত্যাশা ৭ মার্চের প্রদত্ত স্বাধীনতার উদাত্ত আহ্বান থেকে বঙ্গবন্ধুকে একবিন্দু নড়াতে পারবে না। আমরা যে কর্মসূচি পালন করেছি, করছি এবং আগামীতেও করব সেটি তাঁরই নির্দেশে। আমরা তাঁরই চিন্তায় শানিত, তাঁরই চেতনার উত্তরাধিকারী। বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এবং এখানে তিনি অনন্যসাধারণ, জনগণের নাড়ির স্পন্দন তিনি বুঝতে পারেন। তার আঙ্গিকেই তিনি কর্মসূচি দেবেন। ৭ মার্চের ঘোষণাটি সাড়ে ৭ কোটি মানুষের চিন্তা-চেতনা, প্রত্যাশা ও প্রত্যয়ের অভিব্যক্তি। এ স্বাধীনতা ও মুক্তির আন্দোলনে যে কোনো সশস্ত্র আক্রমণকে আমরা মোকাবিলা করব তাঁরই নির্দেশে, ইঙ্গিতে এবং নেতৃত্বকে অনুসরণ করে।

ছাত্রলীগের অভ্যন্তরে তখন নীতিগত প্রশ্নে পরিষ্কার, দুটি মননে সংগঠন বিভক্ত হয়ে গেছে। আমাদের ছাত্রলীগে একদল হঠাৎ করে অতিবিপ্লবী বনে গেলেন। বিপ্লবের প্রসব যন্ত্রণায় তারা যেন ছটফট করতেন। অস্থির মানসিকতায় তারা ’৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়টিকে নিতান্ত বাতুলতা ও বালখিল্যতা মনে করতেন। তাদের স্লোগানই ছিল- ‘বিপ্লব বিপ্লব, সশস্ত্র বিপ্লব’, ‘নির্বাচন নির্বাচন বর্জন বর্জন’, ‘নির্বাচনের কথা বলে যারা ইয়াহিয়া খানের বন্ধু তারা’, মুক্তির একই পথ, সশস্ত্র বিপ্লব’, ‘চে গুয়েভারা-রেজিস দেব্রে, লাল সালাম লাল সালাম’। এই শক্তিটি নির্ঘাত অতিবিপ্লবী ও বিপ্লবের নামে একটি স্বকপোলকল্পিত রোমান্টিসিজমে ভুগলেও তাদের চটকদার স্লোগানগুলো তরুণ তাজা তপ্ত প্রাণগুলোকে উত্তপ্ত করত- প্রচ-ভাবে আকর্ষণ করত। এই তরতাজা বিপ্লবের স্লোগানের বিপরীতে ’৭০-এর নির্বাচনের কথা বলাটাই একটি দুরূহ কাজ ছিল। বলতে আমার সংকোচ নেই, সশস্ত্র বিপ্লবের দোসররা সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী তৈরি করে ফেলেন। তখন বিশ্বজুড়ে সমাজতন্ত্রের উন্মাদনায় তরুণ তাজা প্রাণগুলো একটি চরম উত্তপ্ত মানসিকতায় ভুগছিল। সেই সময় হার্ভার্ডে পড়া আমেরিকার একজন প্রতিভাবান ছাত্র আমার সান্নিধ্যে আসে। সেও মনেপ্রাণে নিজেকে একজন পাক্কা কমিউনিস্ট ভাবতে ভালোবাসত। কী আশ্চর্যের বিষয়, আমেরিকার সমাজব্যবস্থার সব সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ এবং পারিবারিক অবস্থা সুবিধাজনক না থাকা সত্ত্বেও সরকারি প্রণোদনায় বিশ্বখ্যাত হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করার সুযোগ গ্রহণ সত্ত্বেও মনে মনে নিজেকে কমিউনিস্ট ভেবে একটা স¦াপ্নিক আত্মপ্রসাদ লাভ করত। আমি বিস্মিত হলেও শুনেছিলাম, অ্যালেক্স নামক এই যুবকটিই শুধু নয়, তখনকার আমেরিকায় তারুণ্যের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ মানসিকতার এই বিভ্রান্তিতে ভুগত। এখন কালের স্রোতধারায় বিপ্লব না হলেও বিবর্তন এমনভাবে রূপ পরিগ্রহ করেছে যে, চীন বা রাশিয়ার এক তরুণ আজ আমেরিকায় তারুণ্যের জীবনব্যবস্থাকে গ্রহণ করতে উদগ্রীব। আর বাংলাদেশে সব তথাকথিত কমিউনিস্ট নেতার সন্তানরাই হয় আমেরিকায় লেখাপড়া করেন, নতুবা লেখাপড়া শেষ করে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। অথচ তাদেরই অভিভাবকরা বাংলাদেশে কমিউনিস্টের তকমা ছাড়তে নারাজ। যদিও তারা কমিউনিস্ট হয়েও এ দেশে উচ্চবিত্তের ঐশ্বর্যের জীবনের স্রোতধারায় অবলীলাক্রমে গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু এই তথাকথিত সমাজতন্ত্রের বিপ্লবীদের মানসিক অবস্থা সম্পূর্ণরূপে ওয়াকিবহাল ছিলেন। তবু বাম মানসিকতাকে তিনি প্রচ-ভাবে প্রশ্রয় দিতেন এবং শুধু প্রশ্রয়ই নয়, প্রণোদনাও দান করতেন। তার পৃষ্ঠপোষকতাতেই অধিকাংশ বাম সংগঠন চলত। ব্যক্তিজীবনে তিনি কৌতুকপ্রিয় মানুষ ছিলেন। তাই কমিউনিস্ট কোনো নেতার সঙ্গে দেখা হলে আমার সম্পর্কে কৌতুক করে বলতেন, তোমরা আলমকে সিআইএর দালাল বল। ও আসলে তা নয়, বাংলার মাটি ও মানুষকে ও আন্তরিকভাবে ভালোবাসে কিন্তু প্রচ-ভাবে আমেরিকান্ডঘেঁষা। আজ বঙ্গবন্ধু নেই। থাকলে তিনি কতটুকু দুঃখ পেতেন, জানি না। কিন্তু বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পক্ষটি আজ পুরোপুরি আমেরিকামুখী হয়ে গেছে।

আজকের প্রজন্মকে অবহিত করতে চাই, ১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্রভাবে অংশ নিতে হয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মূল শক্তি ছিল ’৭০-এর নির্বাচনের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের যুক্তিগ্রাহ্যতা থাকত না। ভারতসহ বিশ্বজনমতের রাজনৈতিক ও নৈতিক সমর্থন আমাদের প্রতি আসত না, যদি আমরা ’৭০-এর নির্বাচনের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট না পেতাম এবং ওরা এ ম্যান্ডেটকে অস্ত্রের জোরে অস্বীকার না করত। সেদিন যারা বিপ্লবের উন্মাদনায় উন্মত্ত ছিলেন তারা বোধ করি আজকে অনুধাবন করবেন, ’৭০-এর নির্বাচনের প্রতি আমার প্রত্যয়দৃঢ় বিশ্বাস ও অলঙ্ঘনীয় জেদ কতখানি যুক্তিসংগত ছিল।

’৭০-এর নির্বাচনের প্রশ্নে বঙ্গবন্ধু নিঃসংশয়চিত্ত ছিলেন না; তিনি দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতেন। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি নির্বাচনের গুরুত্ব অনুধাবন করেন এবং অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন। ১৬৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি নৌকার সপক্ষে আসবে, এতখানি ধারণা বঙ্গবন্ধুর সুস্পষ্ট ছিল না। নির্বাচনে ১৬৭টি আসন লাভ করার পর সজ্ঞানে অথবা অবচেতন মনে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রিত্বের প্রতি একটি লিপ্সা তাঁর মনে বাসা বাঁধকে পারত। তবে তা হয়নি। ছাত্রলীগের আন্দোলনের তিনি মূর্ত প্রতীক ছিলেন। এই চরম বাস্তবতা সমগ্র রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে স্বাধীনতার বিস্তীর্ণ পথ পরিক্রমণে শুধু অনুপ্রাণিতই করেনি, আন্দোলনের গতিধারাও নিয়ন্ত্রণ করে।

নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রশ্নে তিনি এতটাই দ্বিধাগ্রস্ত ও দোদুল্যমান ছিলেন যে, প্রথম দিকে একা থাকলে আমাকে উৎসাহিত করে বলতেন, একটা ম্যান্ডেট ছাড়া পাকিস্তানিদের কাবু করা যাবে না। তারা কিছুতেই ছয় দফাকে সংবিধানের সঙ্গে সংযোজিত হতে দেবে না। তাই তোরা নির্বাচনের পক্ষে প্রচারণা জোরেশোরে চালিয়ে যা। অন্যদিকে জনাব সিরাজুল আলম খানকেও একান্তে বলতেন- নির্বাচন-টির্বাচন দিয়ে ছয় দফা বাস্তবায়ন হবে না। সশস্ত্র বিপ্লবের পরিকল্পিত পথ বিনির্মাণের কাজে তোরা এগিয়ে যা।

সেদিনের বামধারার রাজনীতির অনেকেই স্পষ্ট স্বীকার করেন, বাঙালি জাতীয় চেতনায় উজ্জীবিত এবং ’৭০-এর নির্বাচনের প্রশ্নে আমার কট্টর মানসিকতা স¦াধীনতা আন্দোলনকে সঠিক ও স্বকীয় ধারায় পরিচালিত করতে কতখানি সাহায্য করেছে। আমি আশায় বুক বেঁধে আছি, ইতিহাসও একদিন এই সত্যের স¦ীকৃতি প্রদান করবে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম