শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

তাঁর জন্ম না হলে ...

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তাঁর জন্ম না হলে ...

একটি নিরীহ ও নিরস্ত্র জাতি প্রতীতি-প্রত্যয়ে ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে কী দুর্ধর্ষ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় তা প্রমাণিত হয়েছে ১৯৭১ সালের বাঙালি জাতির বিস্ময়কর বিস্ফোরণের মাধ্যমে। কামানের গোলাবর্ষণের সামনে তারা অকাতরে বুক চিতিয়েই দেয়নি বরং যার যা কিছু ছিল তাই নিয়ে হিংস্র পাশবিক ব্যভিচারী ও নৃশংস পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে প্রতিহত করেছে। ছাত্রলীগকে সঙ্গে নিয়ে মুজিব ভাই বাঙালি জাতিকে একটি সুদৃঢ় অনড় ঐক্যবদ্ধ ও অকুতোভয় শক্তিতে পরিণত করেছিলেন। এটি তাঁর বিস্ময়কর প্রতিভার বিস্ফোরণই বটে। একটি আন্দোলনের সফলতার পর আরেকটি আন্দোলনের সোপান বিনির্মাণ ছিল তাঁর রাজনীতির অবিস্মরণীয় কৌশল। তিনি নিজে যখন ছাত্র ছিলেন, ছাত্র আন্দোলনে তিনি অসীম সাহসিকতার সঙ্গে অংশ নিয়েছেন। কারারুদ্ধ হয়েছেন, কারাগারের নিঃসঙ্গতার যন্ত্রণা তাঁর অনুভূতিকে ক্ষতবিক্ষত করেছে কিন্তু তাঁর অদম্য সাহস ও প্রত্যয়বোধকে কখনো দুমড়ে-মুচড়ে দিতে পারেনি, বিধ্বস্ত করতে পারেনি। বাংলাদেশ ও শেখ মুজিব একটি আরেকটির প্রতিশব্দ বা পরিপূরক শব্দ। হয়তো বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্যই শেখ মুজিবের জন্ম হয়েছিল। বাংলাদেশ অর্জনের মধ্যে তাঁর ভাবমূর্তি শুধু একটি অনন্যসাধারণ উচ্চতায় শুধু প্রতিস্থাপিতই হয়নি, তাঁর অসামান্য সাংগঠনিক শক্তিরও বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা পৃথিবীর ইতিহাসে একটি অনন্যসাধারণ প্রোজ্জ্বল দৃষ্টান্ত এ কারণে যে, এ স্বাধীনতা আন্দোলনে ৯০ ভাগেরও বেশি মানুষের অংশগ্রহণ ছিল। ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক শ্রমিক, নারী-পুরুষ, কিশোর ও বৃদ্ধ বাংলার স্বাধীনতা আন্দোলনের স্রোতধারায় একাকার হয়ে গিয়েছিল। বাঙালি জাতীয় চেতনার উন্মেষ ঘটেছিল ’৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। সেই সফলতার ধারাবাহিকতায় ’৬২, ’৬৪ এবং ’৬৬-এর ছয় দফা ও ’৬৯-এ ১১ দফার অনুশীলনে যে গণঅভ্যুত্থান বা গণবিস্ফোরণ সৃষ্টি হয়েছিল তা ইতিহাসের গর্ভে একটি গৌরবের স্তম্ভ সৃষ্টি করে; যা বাঙালি জাতীয় চেতনাকে শুধু পূর্ণতাই দেয়নি, বরং গোটা জাতিকে একটি পূর্ণ বিশ্বাস ও প্রতীতি সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। একটি ঐক্যবদ্ধ জাতীয় চেতনা ও তার প্রত্যয়, সভা ও মিছিলে লাখ লাখ মানুষের মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হাত গণসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় তাদের ভিসুভিয়াসের মতো জ্বলে ওঠা, যে কোনো নারকীয় শক্তিকে পরাস্ত ও পরাভূত করতে সক্ষম হয়। এই চেতনার প্রতীক শেখ মুজিব, এই চেতনায় তিনি শুধু প্রত্যয়ীই ছিলেন না, আন্দোলনের মহালগ্নে তাঁর বিশ্বাস ছিল হিমাচলের মতো অটল। তাই তখনকার ছাত্রলীগ অপ্রতিরোধ্য সাহস নিয়ে বাঙালি জাতীয় চেতনার মনন সৃষ্টির সংগ্রামে ব্যাপৃত হয় এবং অনিশ্চয়তার বিদীর্ণ করে সফলতাকে ছিনিয়ে আনতে পারে। যে শেখ মুজিবকে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধু উপাধিতে আখ্যায়িত করে এবং ’৭১-এর ৩ মার্চের সভায় ‘জাতির পিতা’- এই অনন্যসাধারণ উপাধিতে ভূষিত করে। সেই শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা হয়ে কৃতার্থ চিত্তে অভিভূত হৃদয় নিয়ে ঘরে বসে থাকেননি, বরং সব প্রতিবন্ধকতা ও যড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে একটির পর একটি আন্দোলনের কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতিকে একটি সুনির্দিষ্ট ধারায় প্রতিস্থাপিত করেছেন এবং সেই ধারাটি ছিল সুস্পষ্ট স্বাধীনতা।

তিনি কৌশল নির্ধারণে কতখানি পরিপক্ব প্রকৌশলী ছিলেন তার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত পরিস্ফুটিত হয় তাঁর ৭ মার্চের ভাষণে। তাঁর জীবনের অসংখ্য সংগ্রামের ইতিহাসকে ছাপিয়ে ৭ মার্চ বাঙালি জাতীয় চেতনার মূর্ত প্রতীক হিসেবে তাঁকে প্রতিষ্ঠিত করে তাঁরই উচ্চারিত স্বাধীনতার মন্ত্রে। তিনি সেদিন বললেন- ‘আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না’, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব, তবু এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব, ইনশাল্লাহ।’

আজকের প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটি বারবার শুনেছে, তাদের মননশীলতা এবং বিশ্লেষণশক্তি আজ অতীব প্রগাঢ়। যারা যে দল-মত আদর্শে চেতনায় বিশ্বাস করুক না কেন, আমার সঙ্গে প্রায় সবাই একমত হবেন ৭ মার্চের ভাষণটি স্বাধীনতার সুস্পষ্ট ঘোষণা ছিল। শুধু শব্দচয়ন, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা এবং পাকিস্তানি সামরিক জান্তা সমর্থিত জুলফিকার আলী ভুট্টোর কূটকৌশল সম্পর্কে প্রখর ও তীক্ষè দৃষ্টি বাংলাদেশের জনমতকে তো বিভ্রান্ত করতে পারেই না, বরং ছাত্র-শিক্ষক, সরকারি কর্মচারী, বাঙালি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, পুলিশ, ধনী-দরিদ্র সবাইকে একটি অদৃশ্য রাখীবন্ধনে আবদ্ধ করেছিল স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যালোকে অভিষিক্ত হওয়ার। ভাষণের বিশ্লেষণে আমার প্রত্যয়দীপ্ত বিশ্বাসটিকে উন্মোচিত করার জন্য আমি একটি তথ্য উপস্থাপন করতে চাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলার জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মেলনে (ইয়াহিয়া খান ঢাকায় আসার এক দিন পর, ১৭ মার্চ) একজন বিদেশি সাংবাদিক (মার্ক টালি) প্রশ্ন করলেন, ‘আপনাদের নেতা, যাঁকে আপনারা জাতির পিতা ঘোষণা করেছেন, তিনি ৭ মার্চের ভাষণে যে চারটি প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন সেই চারটি শর্ত পরিপূর্ণ মেনে নিলেও পাকিস্তানের অস্তিত্ব টিকে থাকে। বাংলাদেশ পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন পেলেও স্বাধীনতা তো অর্জিত হয় না। আপনারা তো স্বাধীনতার সুস্পষ্ট প্রত্যয় ও প্রতীতি ঘোষণা করে আন্দোলন করছেন। যদি ইয়াহিয়া খান চারটি প্রস্তাবই পরিপূর্ণভাবে মেনে নেন তখন আপনাদের অবস্থান কী হবে? আপনারা কি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ অমান্য করে স্বাধীনতার দাবি অব্যাহত রাখবেন নাকি আন্দোলনের গতি স্তিমিত করে দেবেন।’ স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের তরফ থেকে আমি উত্তর দিয়েছিলাম। বলেছিলাম, অপেক্ষায় থাকুন। ইতিহাস প্রমাণ করবে। ভয়ভীতি, নির্যাতন-নিগ্রহের আতঙ্ক অথবা কোনো প্রাপ্তি ও প্রত্যাশা ৭ মার্চের প্রদত্ত স্বাধীনতার উদাত্ত আহ্বান থেকে বঙ্গবন্ধুকে একবিন্দু নড়াতে পারবে না। আমরা যে কর্মসূচি পালন করেছি, করছি এবং আগামীতেও করব সেটি তাঁরই নির্দেশে। আমরা তাঁরই চিন্তায় শানিত, তাঁরই চেতনার উত্তরাধিকারী। বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এবং এখানে তিনি অনন্যসাধারণ, জনগণের নাড়ির স্পন্দন তিনি বুঝতে পারেন। তার আঙ্গিকেই তিনি কর্মসূচি দেবেন। ৭ মার্চের ঘোষণাটি সাড়ে ৭ কোটি মানুষের চিন্তা-চেতনা, প্রত্যাশা ও প্রত্যয়ের অভিব্যক্তি। এ স্বাধীনতা ও মুক্তির আন্দোলনে যে কোনো সশস্ত্র আক্রমণকে আমরা মোকাবিলা করব তাঁরই নির্দেশে, ইঙ্গিতে এবং নেতৃত্বকে অনুসরণ করে।

ছাত্রলীগের অভ্যন্তরে তখন নীতিগত প্রশ্নে পরিষ্কার, দুটি মননে সংগঠন বিভক্ত হয়ে গেছে। আমাদের ছাত্রলীগে একদল হঠাৎ করে অতিবিপ্লবী বনে গেলেন। বিপ্লবের প্রসব যন্ত্রণায় তারা যেন ছটফট করতেন। অস্থির মানসিকতায় তারা ’৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়টিকে নিতান্ত বাতুলতা ও বালখিল্যতা মনে করতেন। তাদের স্লোগানই ছিল- ‘বিপ্লব বিপ্লব, সশস্ত্র বিপ্লব’, ‘নির্বাচন নির্বাচন বর্জন বর্জন’, ‘নির্বাচনের কথা বলে যারা ইয়াহিয়া খানের বন্ধু তারা’, মুক্তির একই পথ, সশস্ত্র বিপ্লব’, ‘চে গুয়েভারা-রেজিস দেব্রে, লাল সালাম লাল সালাম’। এই শক্তিটি নির্ঘাত অতিবিপ্লবী ও বিপ্লবের নামে একটি স্বকপোলকল্পিত রোমান্টিসিজমে ভুগলেও তাদের চটকদার স্লোগানগুলো তরুণ তাজা তপ্ত প্রাণগুলোকে উত্তপ্ত করত- প্রচ-ভাবে আকর্ষণ করত। এই তরতাজা বিপ্লবের স্লোগানের বিপরীতে ’৭০-এর নির্বাচনের কথা বলাটাই একটি দুরূহ কাজ ছিল। বলতে আমার সংকোচ নেই, সশস্ত্র বিপ্লবের দোসররা সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী তৈরি করে ফেলেন। তখন বিশ্বজুড়ে সমাজতন্ত্রের উন্মাদনায় তরুণ তাজা প্রাণগুলো একটি চরম উত্তপ্ত মানসিকতায় ভুগছিল। সেই সময় হার্ভার্ডে পড়া আমেরিকার একজন প্রতিভাবান ছাত্র আমার সান্নিধ্যে আসে। সেও মনেপ্রাণে নিজেকে একজন পাক্কা কমিউনিস্ট ভাবতে ভালোবাসত। কী আশ্চর্যের বিষয়, আমেরিকার সমাজব্যবস্থার সব সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ এবং পারিবারিক অবস্থা সুবিধাজনক না থাকা সত্ত্বেও সরকারি প্রণোদনায় বিশ্বখ্যাত হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করার সুযোগ গ্রহণ সত্ত্বেও মনে মনে নিজেকে কমিউনিস্ট ভেবে একটা স¦াপ্নিক আত্মপ্রসাদ লাভ করত। আমি বিস্মিত হলেও শুনেছিলাম, অ্যালেক্স নামক এই যুবকটিই শুধু নয়, তখনকার আমেরিকায় তারুণ্যের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ মানসিকতার এই বিভ্রান্তিতে ভুগত। এখন কালের স্রোতধারায় বিপ্লব না হলেও বিবর্তন এমনভাবে রূপ পরিগ্রহ করেছে যে, চীন বা রাশিয়ার এক তরুণ আজ আমেরিকায় তারুণ্যের জীবনব্যবস্থাকে গ্রহণ করতে উদগ্রীব। আর বাংলাদেশে সব তথাকথিত কমিউনিস্ট নেতার সন্তানরাই হয় আমেরিকায় লেখাপড়া করেন, নতুবা লেখাপড়া শেষ করে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। অথচ তাদেরই অভিভাবকরা বাংলাদেশে কমিউনিস্টের তকমা ছাড়তে নারাজ। যদিও তারা কমিউনিস্ট হয়েও এ দেশে উচ্চবিত্তের ঐশ্বর্যের জীবনের স্রোতধারায় অবলীলাক্রমে গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু এই তথাকথিত সমাজতন্ত্রের বিপ্লবীদের মানসিক অবস্থা সম্পূর্ণরূপে ওয়াকিবহাল ছিলেন। তবু বাম মানসিকতাকে তিনি প্রচ-ভাবে প্রশ্রয় দিতেন এবং শুধু প্রশ্রয়ই নয়, প্রণোদনাও দান করতেন। তার পৃষ্ঠপোষকতাতেই অধিকাংশ বাম সংগঠন চলত। ব্যক্তিজীবনে তিনি কৌতুকপ্রিয় মানুষ ছিলেন। তাই কমিউনিস্ট কোনো নেতার সঙ্গে দেখা হলে আমার সম্পর্কে কৌতুক করে বলতেন, তোমরা আলমকে সিআইএর দালাল বল। ও আসলে তা নয়, বাংলার মাটি ও মানুষকে ও আন্তরিকভাবে ভালোবাসে কিন্তু প্রচ-ভাবে আমেরিকান্ডঘেঁষা। আজ বঙ্গবন্ধু নেই। থাকলে তিনি কতটুকু দুঃখ পেতেন, জানি না। কিন্তু বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পক্ষটি আজ পুরোপুরি আমেরিকামুখী হয়ে গেছে।

আজকের প্রজন্মকে অবহিত করতে চাই, ১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্রভাবে অংশ নিতে হয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মূল শক্তি ছিল ’৭০-এর নির্বাচনের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের যুক্তিগ্রাহ্যতা থাকত না। ভারতসহ বিশ্বজনমতের রাজনৈতিক ও নৈতিক সমর্থন আমাদের প্রতি আসত না, যদি আমরা ’৭০-এর নির্বাচনের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট না পেতাম এবং ওরা এ ম্যান্ডেটকে অস্ত্রের জোরে অস্বীকার না করত। সেদিন যারা বিপ্লবের উন্মাদনায় উন্মত্ত ছিলেন তারা বোধ করি আজকে অনুধাবন করবেন, ’৭০-এর নির্বাচনের প্রতি আমার প্রত্যয়দৃঢ় বিশ্বাস ও অলঙ্ঘনীয় জেদ কতখানি যুক্তিসংগত ছিল।

’৭০-এর নির্বাচনের প্রশ্নে বঙ্গবন্ধু নিঃসংশয়চিত্ত ছিলেন না; তিনি দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতেন। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি নির্বাচনের গুরুত্ব অনুধাবন করেন এবং অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন। ১৬৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি নৌকার সপক্ষে আসবে, এতখানি ধারণা বঙ্গবন্ধুর সুস্পষ্ট ছিল না। নির্বাচনে ১৬৭টি আসন লাভ করার পর সজ্ঞানে অথবা অবচেতন মনে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রিত্বের প্রতি একটি লিপ্সা তাঁর মনে বাসা বাঁধকে পারত। তবে তা হয়নি। ছাত্রলীগের আন্দোলনের তিনি মূর্ত প্রতীক ছিলেন। এই চরম বাস্তবতা সমগ্র রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে স্বাধীনতার বিস্তীর্ণ পথ পরিক্রমণে শুধু অনুপ্রাণিতই করেনি, আন্দোলনের গতিধারাও নিয়ন্ত্রণ করে।

নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রশ্নে তিনি এতটাই দ্বিধাগ্রস্ত ও দোদুল্যমান ছিলেন যে, প্রথম দিকে একা থাকলে আমাকে উৎসাহিত করে বলতেন, একটা ম্যান্ডেট ছাড়া পাকিস্তানিদের কাবু করা যাবে না। তারা কিছুতেই ছয় দফাকে সংবিধানের সঙ্গে সংযোজিত হতে দেবে না। তাই তোরা নির্বাচনের পক্ষে প্রচারণা জোরেশোরে চালিয়ে যা। অন্যদিকে জনাব সিরাজুল আলম খানকেও একান্তে বলতেন- নির্বাচন-টির্বাচন দিয়ে ছয় দফা বাস্তবায়ন হবে না। সশস্ত্র বিপ্লবের পরিকল্পিত পথ বিনির্মাণের কাজে তোরা এগিয়ে যা।

সেদিনের বামধারার রাজনীতির অনেকেই স্পষ্ট স্বীকার করেন, বাঙালি জাতীয় চেতনায় উজ্জীবিত এবং ’৭০-এর নির্বাচনের প্রশ্নে আমার কট্টর মানসিকতা স¦াধীনতা আন্দোলনকে সঠিক ও স্বকীয় ধারায় পরিচালিত করতে কতখানি সাহায্য করেছে। আমি আশায় বুক বেঁধে আছি, ইতিহাসও একদিন এই সত্যের স¦ীকৃতি প্রদান করবে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ