শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

তাঁর জন্ম না হলে ...

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তাঁর জন্ম না হলে ...

একটি নিরীহ ও নিরস্ত্র জাতি প্রতীতি-প্রত্যয়ে ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে কী দুর্ধর্ষ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় তা প্রমাণিত হয়েছে ১৯৭১ সালের বাঙালি জাতির বিস্ময়কর বিস্ফোরণের মাধ্যমে। কামানের গোলাবর্ষণের সামনে তারা অকাতরে বুক চিতিয়েই দেয়নি বরং যার যা কিছু ছিল তাই নিয়ে হিংস্র পাশবিক ব্যভিচারী ও নৃশংস পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে প্রতিহত করেছে। ছাত্রলীগকে সঙ্গে নিয়ে মুজিব ভাই বাঙালি জাতিকে একটি সুদৃঢ় অনড় ঐক্যবদ্ধ ও অকুতোভয় শক্তিতে পরিণত করেছিলেন। এটি তাঁর বিস্ময়কর প্রতিভার বিস্ফোরণই বটে। একটি আন্দোলনের সফলতার পর আরেকটি আন্দোলনের সোপান বিনির্মাণ ছিল তাঁর রাজনীতির অবিস্মরণীয় কৌশল। তিনি নিজে যখন ছাত্র ছিলেন, ছাত্র আন্দোলনে তিনি অসীম সাহসিকতার সঙ্গে অংশ নিয়েছেন। কারারুদ্ধ হয়েছেন, কারাগারের নিঃসঙ্গতার যন্ত্রণা তাঁর অনুভূতিকে ক্ষতবিক্ষত করেছে কিন্তু তাঁর অদম্য সাহস ও প্রত্যয়বোধকে কখনো দুমড়ে-মুচড়ে দিতে পারেনি, বিধ্বস্ত করতে পারেনি। বাংলাদেশ ও শেখ মুজিব একটি আরেকটির প্রতিশব্দ বা পরিপূরক শব্দ। হয়তো বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্যই শেখ মুজিবের জন্ম হয়েছিল। বাংলাদেশ অর্জনের মধ্যে তাঁর ভাবমূর্তি শুধু একটি অনন্যসাধারণ উচ্চতায় শুধু প্রতিস্থাপিতই হয়নি, তাঁর অসামান্য সাংগঠনিক শক্তিরও বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা পৃথিবীর ইতিহাসে একটি অনন্যসাধারণ প্রোজ্জ্বল দৃষ্টান্ত এ কারণে যে, এ স্বাধীনতা আন্দোলনে ৯০ ভাগেরও বেশি মানুষের অংশগ্রহণ ছিল। ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক শ্রমিক, নারী-পুরুষ, কিশোর ও বৃদ্ধ বাংলার স্বাধীনতা আন্দোলনের স্রোতধারায় একাকার হয়ে গিয়েছিল। বাঙালি জাতীয় চেতনার উন্মেষ ঘটেছিল ’৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। সেই সফলতার ধারাবাহিকতায় ’৬২, ’৬৪ এবং ’৬৬-এর ছয় দফা ও ’৬৯-এ ১১ দফার অনুশীলনে যে গণঅভ্যুত্থান বা গণবিস্ফোরণ সৃষ্টি হয়েছিল তা ইতিহাসের গর্ভে একটি গৌরবের স্তম্ভ সৃষ্টি করে; যা বাঙালি জাতীয় চেতনাকে শুধু পূর্ণতাই দেয়নি, বরং গোটা জাতিকে একটি পূর্ণ বিশ্বাস ও প্রতীতি সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। একটি ঐক্যবদ্ধ জাতীয় চেতনা ও তার প্রত্যয়, সভা ও মিছিলে লাখ লাখ মানুষের মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হাত গণসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় তাদের ভিসুভিয়াসের মতো জ্বলে ওঠা, যে কোনো নারকীয় শক্তিকে পরাস্ত ও পরাভূত করতে সক্ষম হয়। এই চেতনার প্রতীক শেখ মুজিব, এই চেতনায় তিনি শুধু প্রত্যয়ীই ছিলেন না, আন্দোলনের মহালগ্নে তাঁর বিশ্বাস ছিল হিমাচলের মতো অটল। তাই তখনকার ছাত্রলীগ অপ্রতিরোধ্য সাহস নিয়ে বাঙালি জাতীয় চেতনার মনন সৃষ্টির সংগ্রামে ব্যাপৃত হয় এবং অনিশ্চয়তার বিদীর্ণ করে সফলতাকে ছিনিয়ে আনতে পারে। যে শেখ মুজিবকে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধু উপাধিতে আখ্যায়িত করে এবং ’৭১-এর ৩ মার্চের সভায় ‘জাতির পিতা’- এই অনন্যসাধারণ উপাধিতে ভূষিত করে। সেই শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা হয়ে কৃতার্থ চিত্তে অভিভূত হৃদয় নিয়ে ঘরে বসে থাকেননি, বরং সব প্রতিবন্ধকতা ও যড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে একটির পর একটি আন্দোলনের কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতিকে একটি সুনির্দিষ্ট ধারায় প্রতিস্থাপিত করেছেন এবং সেই ধারাটি ছিল সুস্পষ্ট স্বাধীনতা।

তিনি কৌশল নির্ধারণে কতখানি পরিপক্ব প্রকৌশলী ছিলেন তার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত পরিস্ফুটিত হয় তাঁর ৭ মার্চের ভাষণে। তাঁর জীবনের অসংখ্য সংগ্রামের ইতিহাসকে ছাপিয়ে ৭ মার্চ বাঙালি জাতীয় চেতনার মূর্ত প্রতীক হিসেবে তাঁকে প্রতিষ্ঠিত করে তাঁরই উচ্চারিত স্বাধীনতার মন্ত্রে। তিনি সেদিন বললেন- ‘আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না’, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব, তবু এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব, ইনশাল্লাহ।’

আজকের প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটি বারবার শুনেছে, তাদের মননশীলতা এবং বিশ্লেষণশক্তি আজ অতীব প্রগাঢ়। যারা যে দল-মত আদর্শে চেতনায় বিশ্বাস করুক না কেন, আমার সঙ্গে প্রায় সবাই একমত হবেন ৭ মার্চের ভাষণটি স্বাধীনতার সুস্পষ্ট ঘোষণা ছিল। শুধু শব্দচয়ন, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা এবং পাকিস্তানি সামরিক জান্তা সমর্থিত জুলফিকার আলী ভুট্টোর কূটকৌশল সম্পর্কে প্রখর ও তীক্ষè দৃষ্টি বাংলাদেশের জনমতকে তো বিভ্রান্ত করতে পারেই না, বরং ছাত্র-শিক্ষক, সরকারি কর্মচারী, বাঙালি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, পুলিশ, ধনী-দরিদ্র সবাইকে একটি অদৃশ্য রাখীবন্ধনে আবদ্ধ করেছিল স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যালোকে অভিষিক্ত হওয়ার। ভাষণের বিশ্লেষণে আমার প্রত্যয়দীপ্ত বিশ্বাসটিকে উন্মোচিত করার জন্য আমি একটি তথ্য উপস্থাপন করতে চাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলার জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মেলনে (ইয়াহিয়া খান ঢাকায় আসার এক দিন পর, ১৭ মার্চ) একজন বিদেশি সাংবাদিক (মার্ক টালি) প্রশ্ন করলেন, ‘আপনাদের নেতা, যাঁকে আপনারা জাতির পিতা ঘোষণা করেছেন, তিনি ৭ মার্চের ভাষণে যে চারটি প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন সেই চারটি শর্ত পরিপূর্ণ মেনে নিলেও পাকিস্তানের অস্তিত্ব টিকে থাকে। বাংলাদেশ পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন পেলেও স্বাধীনতা তো অর্জিত হয় না। আপনারা তো স্বাধীনতার সুস্পষ্ট প্রত্যয় ও প্রতীতি ঘোষণা করে আন্দোলন করছেন। যদি ইয়াহিয়া খান চারটি প্রস্তাবই পরিপূর্ণভাবে মেনে নেন তখন আপনাদের অবস্থান কী হবে? আপনারা কি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ অমান্য করে স্বাধীনতার দাবি অব্যাহত রাখবেন নাকি আন্দোলনের গতি স্তিমিত করে দেবেন।’ স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের তরফ থেকে আমি উত্তর দিয়েছিলাম। বলেছিলাম, অপেক্ষায় থাকুন। ইতিহাস প্রমাণ করবে। ভয়ভীতি, নির্যাতন-নিগ্রহের আতঙ্ক অথবা কোনো প্রাপ্তি ও প্রত্যাশা ৭ মার্চের প্রদত্ত স্বাধীনতার উদাত্ত আহ্বান থেকে বঙ্গবন্ধুকে একবিন্দু নড়াতে পারবে না। আমরা যে কর্মসূচি পালন করেছি, করছি এবং আগামীতেও করব সেটি তাঁরই নির্দেশে। আমরা তাঁরই চিন্তায় শানিত, তাঁরই চেতনার উত্তরাধিকারী। বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এবং এখানে তিনি অনন্যসাধারণ, জনগণের নাড়ির স্পন্দন তিনি বুঝতে পারেন। তার আঙ্গিকেই তিনি কর্মসূচি দেবেন। ৭ মার্চের ঘোষণাটি সাড়ে ৭ কোটি মানুষের চিন্তা-চেতনা, প্রত্যাশা ও প্রত্যয়ের অভিব্যক্তি। এ স্বাধীনতা ও মুক্তির আন্দোলনে যে কোনো সশস্ত্র আক্রমণকে আমরা মোকাবিলা করব তাঁরই নির্দেশে, ইঙ্গিতে এবং নেতৃত্বকে অনুসরণ করে।

ছাত্রলীগের অভ্যন্তরে তখন নীতিগত প্রশ্নে পরিষ্কার, দুটি মননে সংগঠন বিভক্ত হয়ে গেছে। আমাদের ছাত্রলীগে একদল হঠাৎ করে অতিবিপ্লবী বনে গেলেন। বিপ্লবের প্রসব যন্ত্রণায় তারা যেন ছটফট করতেন। অস্থির মানসিকতায় তারা ’৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়টিকে নিতান্ত বাতুলতা ও বালখিল্যতা মনে করতেন। তাদের স্লোগানই ছিল- ‘বিপ্লব বিপ্লব, সশস্ত্র বিপ্লব’, ‘নির্বাচন নির্বাচন বর্জন বর্জন’, ‘নির্বাচনের কথা বলে যারা ইয়াহিয়া খানের বন্ধু তারা’, মুক্তির একই পথ, সশস্ত্র বিপ্লব’, ‘চে গুয়েভারা-রেজিস দেব্রে, লাল সালাম লাল সালাম’। এই শক্তিটি নির্ঘাত অতিবিপ্লবী ও বিপ্লবের নামে একটি স্বকপোলকল্পিত রোমান্টিসিজমে ভুগলেও তাদের চটকদার স্লোগানগুলো তরুণ তাজা তপ্ত প্রাণগুলোকে উত্তপ্ত করত- প্রচ-ভাবে আকর্ষণ করত। এই তরতাজা বিপ্লবের স্লোগানের বিপরীতে ’৭০-এর নির্বাচনের কথা বলাটাই একটি দুরূহ কাজ ছিল। বলতে আমার সংকোচ নেই, সশস্ত্র বিপ্লবের দোসররা সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী তৈরি করে ফেলেন। তখন বিশ্বজুড়ে সমাজতন্ত্রের উন্মাদনায় তরুণ তাজা প্রাণগুলো একটি চরম উত্তপ্ত মানসিকতায় ভুগছিল। সেই সময় হার্ভার্ডে পড়া আমেরিকার একজন প্রতিভাবান ছাত্র আমার সান্নিধ্যে আসে। সেও মনেপ্রাণে নিজেকে একজন পাক্কা কমিউনিস্ট ভাবতে ভালোবাসত। কী আশ্চর্যের বিষয়, আমেরিকার সমাজব্যবস্থার সব সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ এবং পারিবারিক অবস্থা সুবিধাজনক না থাকা সত্ত্বেও সরকারি প্রণোদনায় বিশ্বখ্যাত হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করার সুযোগ গ্রহণ সত্ত্বেও মনে মনে নিজেকে কমিউনিস্ট ভেবে একটা স¦াপ্নিক আত্মপ্রসাদ লাভ করত। আমি বিস্মিত হলেও শুনেছিলাম, অ্যালেক্স নামক এই যুবকটিই শুধু নয়, তখনকার আমেরিকায় তারুণ্যের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ মানসিকতার এই বিভ্রান্তিতে ভুগত। এখন কালের স্রোতধারায় বিপ্লব না হলেও বিবর্তন এমনভাবে রূপ পরিগ্রহ করেছে যে, চীন বা রাশিয়ার এক তরুণ আজ আমেরিকায় তারুণ্যের জীবনব্যবস্থাকে গ্রহণ করতে উদগ্রীব। আর বাংলাদেশে সব তথাকথিত কমিউনিস্ট নেতার সন্তানরাই হয় আমেরিকায় লেখাপড়া করেন, নতুবা লেখাপড়া শেষ করে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। অথচ তাদেরই অভিভাবকরা বাংলাদেশে কমিউনিস্টের তকমা ছাড়তে নারাজ। যদিও তারা কমিউনিস্ট হয়েও এ দেশে উচ্চবিত্তের ঐশ্বর্যের জীবনের স্রোতধারায় অবলীলাক্রমে গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু এই তথাকথিত সমাজতন্ত্রের বিপ্লবীদের মানসিক অবস্থা সম্পূর্ণরূপে ওয়াকিবহাল ছিলেন। তবু বাম মানসিকতাকে তিনি প্রচ-ভাবে প্রশ্রয় দিতেন এবং শুধু প্রশ্রয়ই নয়, প্রণোদনাও দান করতেন। তার পৃষ্ঠপোষকতাতেই অধিকাংশ বাম সংগঠন চলত। ব্যক্তিজীবনে তিনি কৌতুকপ্রিয় মানুষ ছিলেন। তাই কমিউনিস্ট কোনো নেতার সঙ্গে দেখা হলে আমার সম্পর্কে কৌতুক করে বলতেন, তোমরা আলমকে সিআইএর দালাল বল। ও আসলে তা নয়, বাংলার মাটি ও মানুষকে ও আন্তরিকভাবে ভালোবাসে কিন্তু প্রচ-ভাবে আমেরিকান্ডঘেঁষা। আজ বঙ্গবন্ধু নেই। থাকলে তিনি কতটুকু দুঃখ পেতেন, জানি না। কিন্তু বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পক্ষটি আজ পুরোপুরি আমেরিকামুখী হয়ে গেছে।

আজকের প্রজন্মকে অবহিত করতে চাই, ১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্রভাবে অংশ নিতে হয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মূল শক্তি ছিল ’৭০-এর নির্বাচনের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের যুক্তিগ্রাহ্যতা থাকত না। ভারতসহ বিশ্বজনমতের রাজনৈতিক ও নৈতিক সমর্থন আমাদের প্রতি আসত না, যদি আমরা ’৭০-এর নির্বাচনের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট না পেতাম এবং ওরা এ ম্যান্ডেটকে অস্ত্রের জোরে অস্বীকার না করত। সেদিন যারা বিপ্লবের উন্মাদনায় উন্মত্ত ছিলেন তারা বোধ করি আজকে অনুধাবন করবেন, ’৭০-এর নির্বাচনের প্রতি আমার প্রত্যয়দৃঢ় বিশ্বাস ও অলঙ্ঘনীয় জেদ কতখানি যুক্তিসংগত ছিল।

’৭০-এর নির্বাচনের প্রশ্নে বঙ্গবন্ধু নিঃসংশয়চিত্ত ছিলেন না; তিনি দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতেন। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি নির্বাচনের গুরুত্ব অনুধাবন করেন এবং অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন। ১৬৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি নৌকার সপক্ষে আসবে, এতখানি ধারণা বঙ্গবন্ধুর সুস্পষ্ট ছিল না। নির্বাচনে ১৬৭টি আসন লাভ করার পর সজ্ঞানে অথবা অবচেতন মনে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রিত্বের প্রতি একটি লিপ্সা তাঁর মনে বাসা বাঁধকে পারত। তবে তা হয়নি। ছাত্রলীগের আন্দোলনের তিনি মূর্ত প্রতীক ছিলেন। এই চরম বাস্তবতা সমগ্র রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে স্বাধীনতার বিস্তীর্ণ পথ পরিক্রমণে শুধু অনুপ্রাণিতই করেনি, আন্দোলনের গতিধারাও নিয়ন্ত্রণ করে।

নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রশ্নে তিনি এতটাই দ্বিধাগ্রস্ত ও দোদুল্যমান ছিলেন যে, প্রথম দিকে একা থাকলে আমাকে উৎসাহিত করে বলতেন, একটা ম্যান্ডেট ছাড়া পাকিস্তানিদের কাবু করা যাবে না। তারা কিছুতেই ছয় দফাকে সংবিধানের সঙ্গে সংযোজিত হতে দেবে না। তাই তোরা নির্বাচনের পক্ষে প্রচারণা জোরেশোরে চালিয়ে যা। অন্যদিকে জনাব সিরাজুল আলম খানকেও একান্তে বলতেন- নির্বাচন-টির্বাচন দিয়ে ছয় দফা বাস্তবায়ন হবে না। সশস্ত্র বিপ্লবের পরিকল্পিত পথ বিনির্মাণের কাজে তোরা এগিয়ে যা।

সেদিনের বামধারার রাজনীতির অনেকেই স্পষ্ট স্বীকার করেন, বাঙালি জাতীয় চেতনায় উজ্জীবিত এবং ’৭০-এর নির্বাচনের প্রশ্নে আমার কট্টর মানসিকতা স¦াধীনতা আন্দোলনকে সঠিক ও স্বকীয় ধারায় পরিচালিত করতে কতখানি সাহায্য করেছে। আমি আশায় বুক বেঁধে আছি, ইতিহাসও একদিন এই সত্যের স¦ীকৃতি প্রদান করবে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার
মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম
হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ
শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ
বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত
মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’
ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি
অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর
ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা
এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট
দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা
অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল
শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে জাতিসংঘের ২০ কর্মীকে আটক করলো হুথি বিদ্রোহীরা
ইয়েমেনে জাতিসংঘের ২০ কর্মীকে আটক করলো হুথি বিদ্রোহীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে বেড়েছে বিশৃঙ্খলা
প্রশাসনে বেড়েছে বিশৃঙ্খলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানের রসে রঙিন গ্রাম
পানের রসে রঙিন গ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে