শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

তাঁর জন্ম না হলে ...

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তাঁর জন্ম না হলে ...

একটি নিরীহ ও নিরস্ত্র জাতি প্রতীতি-প্রত্যয়ে ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে কী দুর্ধর্ষ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় তা প্রমাণিত হয়েছে ১৯৭১ সালের বাঙালি জাতির বিস্ময়কর বিস্ফোরণের মাধ্যমে। কামানের গোলাবর্ষণের সামনে তারা অকাতরে বুক চিতিয়েই দেয়নি বরং যার যা কিছু ছিল তাই নিয়ে হিংস্র পাশবিক ব্যভিচারী ও নৃশংস পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে প্রতিহত করেছে। ছাত্রলীগকে সঙ্গে নিয়ে মুজিব ভাই বাঙালি জাতিকে একটি সুদৃঢ় অনড় ঐক্যবদ্ধ ও অকুতোভয় শক্তিতে পরিণত করেছিলেন। এটি তাঁর বিস্ময়কর প্রতিভার বিস্ফোরণই বটে। একটি আন্দোলনের সফলতার পর আরেকটি আন্দোলনের সোপান বিনির্মাণ ছিল তাঁর রাজনীতির অবিস্মরণীয় কৌশল। তিনি নিজে যখন ছাত্র ছিলেন, ছাত্র আন্দোলনে তিনি অসীম সাহসিকতার সঙ্গে অংশ নিয়েছেন। কারারুদ্ধ হয়েছেন, কারাগারের নিঃসঙ্গতার যন্ত্রণা তাঁর অনুভূতিকে ক্ষতবিক্ষত করেছে কিন্তু তাঁর অদম্য সাহস ও প্রত্যয়বোধকে কখনো দুমড়ে-মুচড়ে দিতে পারেনি, বিধ্বস্ত করতে পারেনি। বাংলাদেশ ও শেখ মুজিব একটি আরেকটির প্রতিশব্দ বা পরিপূরক শব্দ। হয়তো বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্যই শেখ মুজিবের জন্ম হয়েছিল। বাংলাদেশ অর্জনের মধ্যে তাঁর ভাবমূর্তি শুধু একটি অনন্যসাধারণ উচ্চতায় শুধু প্রতিস্থাপিতই হয়নি, তাঁর অসামান্য সাংগঠনিক শক্তিরও বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা পৃথিবীর ইতিহাসে একটি অনন্যসাধারণ প্রোজ্জ্বল দৃষ্টান্ত এ কারণে যে, এ স্বাধীনতা আন্দোলনে ৯০ ভাগেরও বেশি মানুষের অংশগ্রহণ ছিল। ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক শ্রমিক, নারী-পুরুষ, কিশোর ও বৃদ্ধ বাংলার স্বাধীনতা আন্দোলনের স্রোতধারায় একাকার হয়ে গিয়েছিল। বাঙালি জাতীয় চেতনার উন্মেষ ঘটেছিল ’৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। সেই সফলতার ধারাবাহিকতায় ’৬২, ’৬৪ এবং ’৬৬-এর ছয় দফা ও ’৬৯-এ ১১ দফার অনুশীলনে যে গণঅভ্যুত্থান বা গণবিস্ফোরণ সৃষ্টি হয়েছিল তা ইতিহাসের গর্ভে একটি গৌরবের স্তম্ভ সৃষ্টি করে; যা বাঙালি জাতীয় চেতনাকে শুধু পূর্ণতাই দেয়নি, বরং গোটা জাতিকে একটি পূর্ণ বিশ্বাস ও প্রতীতি সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। একটি ঐক্যবদ্ধ জাতীয় চেতনা ও তার প্রত্যয়, সভা ও মিছিলে লাখ লাখ মানুষের মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হাত গণসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় তাদের ভিসুভিয়াসের মতো জ্বলে ওঠা, যে কোনো নারকীয় শক্তিকে পরাস্ত ও পরাভূত করতে সক্ষম হয়। এই চেতনার প্রতীক শেখ মুজিব, এই চেতনায় তিনি শুধু প্রত্যয়ীই ছিলেন না, আন্দোলনের মহালগ্নে তাঁর বিশ্বাস ছিল হিমাচলের মতো অটল। তাই তখনকার ছাত্রলীগ অপ্রতিরোধ্য সাহস নিয়ে বাঙালি জাতীয় চেতনার মনন সৃষ্টির সংগ্রামে ব্যাপৃত হয় এবং অনিশ্চয়তার বিদীর্ণ করে সফলতাকে ছিনিয়ে আনতে পারে। যে শেখ মুজিবকে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধু উপাধিতে আখ্যায়িত করে এবং ’৭১-এর ৩ মার্চের সভায় ‘জাতির পিতা’- এই অনন্যসাধারণ উপাধিতে ভূষিত করে। সেই শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা হয়ে কৃতার্থ চিত্তে অভিভূত হৃদয় নিয়ে ঘরে বসে থাকেননি, বরং সব প্রতিবন্ধকতা ও যড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে একটির পর একটি আন্দোলনের কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতিকে একটি সুনির্দিষ্ট ধারায় প্রতিস্থাপিত করেছেন এবং সেই ধারাটি ছিল সুস্পষ্ট স্বাধীনতা।

তিনি কৌশল নির্ধারণে কতখানি পরিপক্ব প্রকৌশলী ছিলেন তার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত পরিস্ফুটিত হয় তাঁর ৭ মার্চের ভাষণে। তাঁর জীবনের অসংখ্য সংগ্রামের ইতিহাসকে ছাপিয়ে ৭ মার্চ বাঙালি জাতীয় চেতনার মূর্ত প্রতীক হিসেবে তাঁকে প্রতিষ্ঠিত করে তাঁরই উচ্চারিত স্বাধীনতার মন্ত্রে। তিনি সেদিন বললেন- ‘আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না’, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব, তবু এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব, ইনশাল্লাহ।’

আজকের প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটি বারবার শুনেছে, তাদের মননশীলতা এবং বিশ্লেষণশক্তি আজ অতীব প্রগাঢ়। যারা যে দল-মত আদর্শে চেতনায় বিশ্বাস করুক না কেন, আমার সঙ্গে প্রায় সবাই একমত হবেন ৭ মার্চের ভাষণটি স্বাধীনতার সুস্পষ্ট ঘোষণা ছিল। শুধু শব্দচয়ন, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা এবং পাকিস্তানি সামরিক জান্তা সমর্থিত জুলফিকার আলী ভুট্টোর কূটকৌশল সম্পর্কে প্রখর ও তীক্ষè দৃষ্টি বাংলাদেশের জনমতকে তো বিভ্রান্ত করতে পারেই না, বরং ছাত্র-শিক্ষক, সরকারি কর্মচারী, বাঙালি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, পুলিশ, ধনী-দরিদ্র সবাইকে একটি অদৃশ্য রাখীবন্ধনে আবদ্ধ করেছিল স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যালোকে অভিষিক্ত হওয়ার। ভাষণের বিশ্লেষণে আমার প্রত্যয়দীপ্ত বিশ্বাসটিকে উন্মোচিত করার জন্য আমি একটি তথ্য উপস্থাপন করতে চাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলার জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মেলনে (ইয়াহিয়া খান ঢাকায় আসার এক দিন পর, ১৭ মার্চ) একজন বিদেশি সাংবাদিক (মার্ক টালি) প্রশ্ন করলেন, ‘আপনাদের নেতা, যাঁকে আপনারা জাতির পিতা ঘোষণা করেছেন, তিনি ৭ মার্চের ভাষণে যে চারটি প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন সেই চারটি শর্ত পরিপূর্ণ মেনে নিলেও পাকিস্তানের অস্তিত্ব টিকে থাকে। বাংলাদেশ পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন পেলেও স্বাধীনতা তো অর্জিত হয় না। আপনারা তো স্বাধীনতার সুস্পষ্ট প্রত্যয় ও প্রতীতি ঘোষণা করে আন্দোলন করছেন। যদি ইয়াহিয়া খান চারটি প্রস্তাবই পরিপূর্ণভাবে মেনে নেন তখন আপনাদের অবস্থান কী হবে? আপনারা কি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ অমান্য করে স্বাধীনতার দাবি অব্যাহত রাখবেন নাকি আন্দোলনের গতি স্তিমিত করে দেবেন।’ স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের তরফ থেকে আমি উত্তর দিয়েছিলাম। বলেছিলাম, অপেক্ষায় থাকুন। ইতিহাস প্রমাণ করবে। ভয়ভীতি, নির্যাতন-নিগ্রহের আতঙ্ক অথবা কোনো প্রাপ্তি ও প্রত্যাশা ৭ মার্চের প্রদত্ত স্বাধীনতার উদাত্ত আহ্বান থেকে বঙ্গবন্ধুকে একবিন্দু নড়াতে পারবে না। আমরা যে কর্মসূচি পালন করেছি, করছি এবং আগামীতেও করব সেটি তাঁরই নির্দেশে। আমরা তাঁরই চিন্তায় শানিত, তাঁরই চেতনার উত্তরাধিকারী। বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এবং এখানে তিনি অনন্যসাধারণ, জনগণের নাড়ির স্পন্দন তিনি বুঝতে পারেন। তার আঙ্গিকেই তিনি কর্মসূচি দেবেন। ৭ মার্চের ঘোষণাটি সাড়ে ৭ কোটি মানুষের চিন্তা-চেতনা, প্রত্যাশা ও প্রত্যয়ের অভিব্যক্তি। এ স্বাধীনতা ও মুক্তির আন্দোলনে যে কোনো সশস্ত্র আক্রমণকে আমরা মোকাবিলা করব তাঁরই নির্দেশে, ইঙ্গিতে এবং নেতৃত্বকে অনুসরণ করে।

ছাত্রলীগের অভ্যন্তরে তখন নীতিগত প্রশ্নে পরিষ্কার, দুটি মননে সংগঠন বিভক্ত হয়ে গেছে। আমাদের ছাত্রলীগে একদল হঠাৎ করে অতিবিপ্লবী বনে গেলেন। বিপ্লবের প্রসব যন্ত্রণায় তারা যেন ছটফট করতেন। অস্থির মানসিকতায় তারা ’৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়টিকে নিতান্ত বাতুলতা ও বালখিল্যতা মনে করতেন। তাদের স্লোগানই ছিল- ‘বিপ্লব বিপ্লব, সশস্ত্র বিপ্লব’, ‘নির্বাচন নির্বাচন বর্জন বর্জন’, ‘নির্বাচনের কথা বলে যারা ইয়াহিয়া খানের বন্ধু তারা’, মুক্তির একই পথ, সশস্ত্র বিপ্লব’, ‘চে গুয়েভারা-রেজিস দেব্রে, লাল সালাম লাল সালাম’। এই শক্তিটি নির্ঘাত অতিবিপ্লবী ও বিপ্লবের নামে একটি স্বকপোলকল্পিত রোমান্টিসিজমে ভুগলেও তাদের চটকদার স্লোগানগুলো তরুণ তাজা তপ্ত প্রাণগুলোকে উত্তপ্ত করত- প্রচ-ভাবে আকর্ষণ করত। এই তরতাজা বিপ্লবের স্লোগানের বিপরীতে ’৭০-এর নির্বাচনের কথা বলাটাই একটি দুরূহ কাজ ছিল। বলতে আমার সংকোচ নেই, সশস্ত্র বিপ্লবের দোসররা সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী তৈরি করে ফেলেন। তখন বিশ্বজুড়ে সমাজতন্ত্রের উন্মাদনায় তরুণ তাজা প্রাণগুলো একটি চরম উত্তপ্ত মানসিকতায় ভুগছিল। সেই সময় হার্ভার্ডে পড়া আমেরিকার একজন প্রতিভাবান ছাত্র আমার সান্নিধ্যে আসে। সেও মনেপ্রাণে নিজেকে একজন পাক্কা কমিউনিস্ট ভাবতে ভালোবাসত। কী আশ্চর্যের বিষয়, আমেরিকার সমাজব্যবস্থার সব সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ এবং পারিবারিক অবস্থা সুবিধাজনক না থাকা সত্ত্বেও সরকারি প্রণোদনায় বিশ্বখ্যাত হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করার সুযোগ গ্রহণ সত্ত্বেও মনে মনে নিজেকে কমিউনিস্ট ভেবে একটা স¦াপ্নিক আত্মপ্রসাদ লাভ করত। আমি বিস্মিত হলেও শুনেছিলাম, অ্যালেক্স নামক এই যুবকটিই শুধু নয়, তখনকার আমেরিকায় তারুণ্যের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ মানসিকতার এই বিভ্রান্তিতে ভুগত। এখন কালের স্রোতধারায় বিপ্লব না হলেও বিবর্তন এমনভাবে রূপ পরিগ্রহ করেছে যে, চীন বা রাশিয়ার এক তরুণ আজ আমেরিকায় তারুণ্যের জীবনব্যবস্থাকে গ্রহণ করতে উদগ্রীব। আর বাংলাদেশে সব তথাকথিত কমিউনিস্ট নেতার সন্তানরাই হয় আমেরিকায় লেখাপড়া করেন, নতুবা লেখাপড়া শেষ করে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। অথচ তাদেরই অভিভাবকরা বাংলাদেশে কমিউনিস্টের তকমা ছাড়তে নারাজ। যদিও তারা কমিউনিস্ট হয়েও এ দেশে উচ্চবিত্তের ঐশ্বর্যের জীবনের স্রোতধারায় অবলীলাক্রমে গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু এই তথাকথিত সমাজতন্ত্রের বিপ্লবীদের মানসিক অবস্থা সম্পূর্ণরূপে ওয়াকিবহাল ছিলেন। তবু বাম মানসিকতাকে তিনি প্রচ-ভাবে প্রশ্রয় দিতেন এবং শুধু প্রশ্রয়ই নয়, প্রণোদনাও দান করতেন। তার পৃষ্ঠপোষকতাতেই অধিকাংশ বাম সংগঠন চলত। ব্যক্তিজীবনে তিনি কৌতুকপ্রিয় মানুষ ছিলেন। তাই কমিউনিস্ট কোনো নেতার সঙ্গে দেখা হলে আমার সম্পর্কে কৌতুক করে বলতেন, তোমরা আলমকে সিআইএর দালাল বল। ও আসলে তা নয়, বাংলার মাটি ও মানুষকে ও আন্তরিকভাবে ভালোবাসে কিন্তু প্রচ-ভাবে আমেরিকান্ডঘেঁষা। আজ বঙ্গবন্ধু নেই। থাকলে তিনি কতটুকু দুঃখ পেতেন, জানি না। কিন্তু বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পক্ষটি আজ পুরোপুরি আমেরিকামুখী হয়ে গেছে।

আজকের প্রজন্মকে অবহিত করতে চাই, ১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্রভাবে অংশ নিতে হয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মূল শক্তি ছিল ’৭০-এর নির্বাচনের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের যুক্তিগ্রাহ্যতা থাকত না। ভারতসহ বিশ্বজনমতের রাজনৈতিক ও নৈতিক সমর্থন আমাদের প্রতি আসত না, যদি আমরা ’৭০-এর নির্বাচনের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট না পেতাম এবং ওরা এ ম্যান্ডেটকে অস্ত্রের জোরে অস্বীকার না করত। সেদিন যারা বিপ্লবের উন্মাদনায় উন্মত্ত ছিলেন তারা বোধ করি আজকে অনুধাবন করবেন, ’৭০-এর নির্বাচনের প্রতি আমার প্রত্যয়দৃঢ় বিশ্বাস ও অলঙ্ঘনীয় জেদ কতখানি যুক্তিসংগত ছিল।

’৭০-এর নির্বাচনের প্রশ্নে বঙ্গবন্ধু নিঃসংশয়চিত্ত ছিলেন না; তিনি দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতেন। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি নির্বাচনের গুরুত্ব অনুধাবন করেন এবং অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন। ১৬৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি নৌকার সপক্ষে আসবে, এতখানি ধারণা বঙ্গবন্ধুর সুস্পষ্ট ছিল না। নির্বাচনে ১৬৭টি আসন লাভ করার পর সজ্ঞানে অথবা অবচেতন মনে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রিত্বের প্রতি একটি লিপ্সা তাঁর মনে বাসা বাঁধকে পারত। তবে তা হয়নি। ছাত্রলীগের আন্দোলনের তিনি মূর্ত প্রতীক ছিলেন। এই চরম বাস্তবতা সমগ্র রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে স্বাধীনতার বিস্তীর্ণ পথ পরিক্রমণে শুধু অনুপ্রাণিতই করেনি, আন্দোলনের গতিধারাও নিয়ন্ত্রণ করে।

নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রশ্নে তিনি এতটাই দ্বিধাগ্রস্ত ও দোদুল্যমান ছিলেন যে, প্রথম দিকে একা থাকলে আমাকে উৎসাহিত করে বলতেন, একটা ম্যান্ডেট ছাড়া পাকিস্তানিদের কাবু করা যাবে না। তারা কিছুতেই ছয় দফাকে সংবিধানের সঙ্গে সংযোজিত হতে দেবে না। তাই তোরা নির্বাচনের পক্ষে প্রচারণা জোরেশোরে চালিয়ে যা। অন্যদিকে জনাব সিরাজুল আলম খানকেও একান্তে বলতেন- নির্বাচন-টির্বাচন দিয়ে ছয় দফা বাস্তবায়ন হবে না। সশস্ত্র বিপ্লবের পরিকল্পিত পথ বিনির্মাণের কাজে তোরা এগিয়ে যা।

সেদিনের বামধারার রাজনীতির অনেকেই স্পষ্ট স্বীকার করেন, বাঙালি জাতীয় চেতনায় উজ্জীবিত এবং ’৭০-এর নির্বাচনের প্রশ্নে আমার কট্টর মানসিকতা স¦াধীনতা আন্দোলনকে সঠিক ও স্বকীয় ধারায় পরিচালিত করতে কতখানি সাহায্য করেছে। আমি আশায় বুক বেঁধে আছি, ইতিহাসও একদিন এই সত্যের স¦ীকৃতি প্রদান করবে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে