শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

তাঁর জন্ম না হলে ...

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তাঁর জন্ম না হলে ...

একটি নিরীহ ও নিরস্ত্র জাতি প্রতীতি-প্রত্যয়ে ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে কী দুর্ধর্ষ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় তা প্রমাণিত হয়েছে ১৯৭১ সালের বাঙালি জাতির বিস্ময়কর বিস্ফোরণের মাধ্যমে। কামানের গোলাবর্ষণের সামনে তারা অকাতরে বুক চিতিয়েই দেয়নি বরং যার যা কিছু ছিল তাই নিয়ে হিংস্র পাশবিক ব্যভিচারী ও নৃশংস পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে প্রতিহত করেছে। ছাত্রলীগকে সঙ্গে নিয়ে মুজিব ভাই বাঙালি জাতিকে একটি সুদৃঢ় অনড় ঐক্যবদ্ধ ও অকুতোভয় শক্তিতে পরিণত করেছিলেন। এটি তাঁর বিস্ময়কর প্রতিভার বিস্ফোরণই বটে। একটি আন্দোলনের সফলতার পর আরেকটি আন্দোলনের সোপান বিনির্মাণ ছিল তাঁর রাজনীতির অবিস্মরণীয় কৌশল। তিনি নিজে যখন ছাত্র ছিলেন, ছাত্র আন্দোলনে তিনি অসীম সাহসিকতার সঙ্গে অংশ নিয়েছেন। কারারুদ্ধ হয়েছেন, কারাগারের নিঃসঙ্গতার যন্ত্রণা তাঁর অনুভূতিকে ক্ষতবিক্ষত করেছে কিন্তু তাঁর অদম্য সাহস ও প্রত্যয়বোধকে কখনো দুমড়ে-মুচড়ে দিতে পারেনি, বিধ্বস্ত করতে পারেনি। বাংলাদেশ ও শেখ মুজিব একটি আরেকটির প্রতিশব্দ বা পরিপূরক শব্দ। হয়তো বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্যই শেখ মুজিবের জন্ম হয়েছিল। বাংলাদেশ অর্জনের মধ্যে তাঁর ভাবমূর্তি শুধু একটি অনন্যসাধারণ উচ্চতায় শুধু প্রতিস্থাপিতই হয়নি, তাঁর অসামান্য সাংগঠনিক শক্তিরও বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা পৃথিবীর ইতিহাসে একটি অনন্যসাধারণ প্রোজ্জ্বল দৃষ্টান্ত এ কারণে যে, এ স্বাধীনতা আন্দোলনে ৯০ ভাগেরও বেশি মানুষের অংশগ্রহণ ছিল। ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক শ্রমিক, নারী-পুরুষ, কিশোর ও বৃদ্ধ বাংলার স্বাধীনতা আন্দোলনের স্রোতধারায় একাকার হয়ে গিয়েছিল। বাঙালি জাতীয় চেতনার উন্মেষ ঘটেছিল ’৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। সেই সফলতার ধারাবাহিকতায় ’৬২, ’৬৪ এবং ’৬৬-এর ছয় দফা ও ’৬৯-এ ১১ দফার অনুশীলনে যে গণঅভ্যুত্থান বা গণবিস্ফোরণ সৃষ্টি হয়েছিল তা ইতিহাসের গর্ভে একটি গৌরবের স্তম্ভ সৃষ্টি করে; যা বাঙালি জাতীয় চেতনাকে শুধু পূর্ণতাই দেয়নি, বরং গোটা জাতিকে একটি পূর্ণ বিশ্বাস ও প্রতীতি সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। একটি ঐক্যবদ্ধ জাতীয় চেতনা ও তার প্রত্যয়, সভা ও মিছিলে লাখ লাখ মানুষের মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হাত গণসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় তাদের ভিসুভিয়াসের মতো জ্বলে ওঠা, যে কোনো নারকীয় শক্তিকে পরাস্ত ও পরাভূত করতে সক্ষম হয়। এই চেতনার প্রতীক শেখ মুজিব, এই চেতনায় তিনি শুধু প্রত্যয়ীই ছিলেন না, আন্দোলনের মহালগ্নে তাঁর বিশ্বাস ছিল হিমাচলের মতো অটল। তাই তখনকার ছাত্রলীগ অপ্রতিরোধ্য সাহস নিয়ে বাঙালি জাতীয় চেতনার মনন সৃষ্টির সংগ্রামে ব্যাপৃত হয় এবং অনিশ্চয়তার বিদীর্ণ করে সফলতাকে ছিনিয়ে আনতে পারে। যে শেখ মুজিবকে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধু উপাধিতে আখ্যায়িত করে এবং ’৭১-এর ৩ মার্চের সভায় ‘জাতির পিতা’- এই অনন্যসাধারণ উপাধিতে ভূষিত করে। সেই শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা হয়ে কৃতার্থ চিত্তে অভিভূত হৃদয় নিয়ে ঘরে বসে থাকেননি, বরং সব প্রতিবন্ধকতা ও যড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে একটির পর একটি আন্দোলনের কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতিকে একটি সুনির্দিষ্ট ধারায় প্রতিস্থাপিত করেছেন এবং সেই ধারাটি ছিল সুস্পষ্ট স্বাধীনতা।

তিনি কৌশল নির্ধারণে কতখানি পরিপক্ব প্রকৌশলী ছিলেন তার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত পরিস্ফুটিত হয় তাঁর ৭ মার্চের ভাষণে। তাঁর জীবনের অসংখ্য সংগ্রামের ইতিহাসকে ছাপিয়ে ৭ মার্চ বাঙালি জাতীয় চেতনার মূর্ত প্রতীক হিসেবে তাঁকে প্রতিষ্ঠিত করে তাঁরই উচ্চারিত স্বাধীনতার মন্ত্রে। তিনি সেদিন বললেন- ‘আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না’, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব, তবু এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব, ইনশাল্লাহ।’

আজকের প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটি বারবার শুনেছে, তাদের মননশীলতা এবং বিশ্লেষণশক্তি আজ অতীব প্রগাঢ়। যারা যে দল-মত আদর্শে চেতনায় বিশ্বাস করুক না কেন, আমার সঙ্গে প্রায় সবাই একমত হবেন ৭ মার্চের ভাষণটি স্বাধীনতার সুস্পষ্ট ঘোষণা ছিল। শুধু শব্দচয়ন, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা এবং পাকিস্তানি সামরিক জান্তা সমর্থিত জুলফিকার আলী ভুট্টোর কূটকৌশল সম্পর্কে প্রখর ও তীক্ষè দৃষ্টি বাংলাদেশের জনমতকে তো বিভ্রান্ত করতে পারেই না, বরং ছাত্র-শিক্ষক, সরকারি কর্মচারী, বাঙালি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, পুলিশ, ধনী-দরিদ্র সবাইকে একটি অদৃশ্য রাখীবন্ধনে আবদ্ধ করেছিল স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যালোকে অভিষিক্ত হওয়ার। ভাষণের বিশ্লেষণে আমার প্রত্যয়দীপ্ত বিশ্বাসটিকে উন্মোচিত করার জন্য আমি একটি তথ্য উপস্থাপন করতে চাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলার জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মেলনে (ইয়াহিয়া খান ঢাকায় আসার এক দিন পর, ১৭ মার্চ) একজন বিদেশি সাংবাদিক (মার্ক টালি) প্রশ্ন করলেন, ‘আপনাদের নেতা, যাঁকে আপনারা জাতির পিতা ঘোষণা করেছেন, তিনি ৭ মার্চের ভাষণে যে চারটি প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন সেই চারটি শর্ত পরিপূর্ণ মেনে নিলেও পাকিস্তানের অস্তিত্ব টিকে থাকে। বাংলাদেশ পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন পেলেও স্বাধীনতা তো অর্জিত হয় না। আপনারা তো স্বাধীনতার সুস্পষ্ট প্রত্যয় ও প্রতীতি ঘোষণা করে আন্দোলন করছেন। যদি ইয়াহিয়া খান চারটি প্রস্তাবই পরিপূর্ণভাবে মেনে নেন তখন আপনাদের অবস্থান কী হবে? আপনারা কি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ অমান্য করে স্বাধীনতার দাবি অব্যাহত রাখবেন নাকি আন্দোলনের গতি স্তিমিত করে দেবেন।’ স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের তরফ থেকে আমি উত্তর দিয়েছিলাম। বলেছিলাম, অপেক্ষায় থাকুন। ইতিহাস প্রমাণ করবে। ভয়ভীতি, নির্যাতন-নিগ্রহের আতঙ্ক অথবা কোনো প্রাপ্তি ও প্রত্যাশা ৭ মার্চের প্রদত্ত স্বাধীনতার উদাত্ত আহ্বান থেকে বঙ্গবন্ধুকে একবিন্দু নড়াতে পারবে না। আমরা যে কর্মসূচি পালন করেছি, করছি এবং আগামীতেও করব সেটি তাঁরই নির্দেশে। আমরা তাঁরই চিন্তায় শানিত, তাঁরই চেতনার উত্তরাধিকারী। বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এবং এখানে তিনি অনন্যসাধারণ, জনগণের নাড়ির স্পন্দন তিনি বুঝতে পারেন। তার আঙ্গিকেই তিনি কর্মসূচি দেবেন। ৭ মার্চের ঘোষণাটি সাড়ে ৭ কোটি মানুষের চিন্তা-চেতনা, প্রত্যাশা ও প্রত্যয়ের অভিব্যক্তি। এ স্বাধীনতা ও মুক্তির আন্দোলনে যে কোনো সশস্ত্র আক্রমণকে আমরা মোকাবিলা করব তাঁরই নির্দেশে, ইঙ্গিতে এবং নেতৃত্বকে অনুসরণ করে।

ছাত্রলীগের অভ্যন্তরে তখন নীতিগত প্রশ্নে পরিষ্কার, দুটি মননে সংগঠন বিভক্ত হয়ে গেছে। আমাদের ছাত্রলীগে একদল হঠাৎ করে অতিবিপ্লবী বনে গেলেন। বিপ্লবের প্রসব যন্ত্রণায় তারা যেন ছটফট করতেন। অস্থির মানসিকতায় তারা ’৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়টিকে নিতান্ত বাতুলতা ও বালখিল্যতা মনে করতেন। তাদের স্লোগানই ছিল- ‘বিপ্লব বিপ্লব, সশস্ত্র বিপ্লব’, ‘নির্বাচন নির্বাচন বর্জন বর্জন’, ‘নির্বাচনের কথা বলে যারা ইয়াহিয়া খানের বন্ধু তারা’, মুক্তির একই পথ, সশস্ত্র বিপ্লব’, ‘চে গুয়েভারা-রেজিস দেব্রে, লাল সালাম লাল সালাম’। এই শক্তিটি নির্ঘাত অতিবিপ্লবী ও বিপ্লবের নামে একটি স্বকপোলকল্পিত রোমান্টিসিজমে ভুগলেও তাদের চটকদার স্লোগানগুলো তরুণ তাজা তপ্ত প্রাণগুলোকে উত্তপ্ত করত- প্রচ-ভাবে আকর্ষণ করত। এই তরতাজা বিপ্লবের স্লোগানের বিপরীতে ’৭০-এর নির্বাচনের কথা বলাটাই একটি দুরূহ কাজ ছিল। বলতে আমার সংকোচ নেই, সশস্ত্র বিপ্লবের দোসররা সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী তৈরি করে ফেলেন। তখন বিশ্বজুড়ে সমাজতন্ত্রের উন্মাদনায় তরুণ তাজা প্রাণগুলো একটি চরম উত্তপ্ত মানসিকতায় ভুগছিল। সেই সময় হার্ভার্ডে পড়া আমেরিকার একজন প্রতিভাবান ছাত্র আমার সান্নিধ্যে আসে। সেও মনেপ্রাণে নিজেকে একজন পাক্কা কমিউনিস্ট ভাবতে ভালোবাসত। কী আশ্চর্যের বিষয়, আমেরিকার সমাজব্যবস্থার সব সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ এবং পারিবারিক অবস্থা সুবিধাজনক না থাকা সত্ত্বেও সরকারি প্রণোদনায় বিশ্বখ্যাত হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করার সুযোগ গ্রহণ সত্ত্বেও মনে মনে নিজেকে কমিউনিস্ট ভেবে একটা স¦াপ্নিক আত্মপ্রসাদ লাভ করত। আমি বিস্মিত হলেও শুনেছিলাম, অ্যালেক্স নামক এই যুবকটিই শুধু নয়, তখনকার আমেরিকায় তারুণ্যের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ মানসিকতার এই বিভ্রান্তিতে ভুগত। এখন কালের স্রোতধারায় বিপ্লব না হলেও বিবর্তন এমনভাবে রূপ পরিগ্রহ করেছে যে, চীন বা রাশিয়ার এক তরুণ আজ আমেরিকায় তারুণ্যের জীবনব্যবস্থাকে গ্রহণ করতে উদগ্রীব। আর বাংলাদেশে সব তথাকথিত কমিউনিস্ট নেতার সন্তানরাই হয় আমেরিকায় লেখাপড়া করেন, নতুবা লেখাপড়া শেষ করে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। অথচ তাদেরই অভিভাবকরা বাংলাদেশে কমিউনিস্টের তকমা ছাড়তে নারাজ। যদিও তারা কমিউনিস্ট হয়েও এ দেশে উচ্চবিত্তের ঐশ্বর্যের জীবনের স্রোতধারায় অবলীলাক্রমে গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু এই তথাকথিত সমাজতন্ত্রের বিপ্লবীদের মানসিক অবস্থা সম্পূর্ণরূপে ওয়াকিবহাল ছিলেন। তবু বাম মানসিকতাকে তিনি প্রচ-ভাবে প্রশ্রয় দিতেন এবং শুধু প্রশ্রয়ই নয়, প্রণোদনাও দান করতেন। তার পৃষ্ঠপোষকতাতেই অধিকাংশ বাম সংগঠন চলত। ব্যক্তিজীবনে তিনি কৌতুকপ্রিয় মানুষ ছিলেন। তাই কমিউনিস্ট কোনো নেতার সঙ্গে দেখা হলে আমার সম্পর্কে কৌতুক করে বলতেন, তোমরা আলমকে সিআইএর দালাল বল। ও আসলে তা নয়, বাংলার মাটি ও মানুষকে ও আন্তরিকভাবে ভালোবাসে কিন্তু প্রচ-ভাবে আমেরিকান্ডঘেঁষা। আজ বঙ্গবন্ধু নেই। থাকলে তিনি কতটুকু দুঃখ পেতেন, জানি না। কিন্তু বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পক্ষটি আজ পুরোপুরি আমেরিকামুখী হয়ে গেছে।

আজকের প্রজন্মকে অবহিত করতে চাই, ১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্রভাবে অংশ নিতে হয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মূল শক্তি ছিল ’৭০-এর নির্বাচনের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের যুক্তিগ্রাহ্যতা থাকত না। ভারতসহ বিশ্বজনমতের রাজনৈতিক ও নৈতিক সমর্থন আমাদের প্রতি আসত না, যদি আমরা ’৭০-এর নির্বাচনের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট না পেতাম এবং ওরা এ ম্যান্ডেটকে অস্ত্রের জোরে অস্বীকার না করত। সেদিন যারা বিপ্লবের উন্মাদনায় উন্মত্ত ছিলেন তারা বোধ করি আজকে অনুধাবন করবেন, ’৭০-এর নির্বাচনের প্রতি আমার প্রত্যয়দৃঢ় বিশ্বাস ও অলঙ্ঘনীয় জেদ কতখানি যুক্তিসংগত ছিল।

’৭০-এর নির্বাচনের প্রশ্নে বঙ্গবন্ধু নিঃসংশয়চিত্ত ছিলেন না; তিনি দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতেন। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি নির্বাচনের গুরুত্ব অনুধাবন করেন এবং অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন। ১৬৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি নৌকার সপক্ষে আসবে, এতখানি ধারণা বঙ্গবন্ধুর সুস্পষ্ট ছিল না। নির্বাচনে ১৬৭টি আসন লাভ করার পর সজ্ঞানে অথবা অবচেতন মনে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রিত্বের প্রতি একটি লিপ্সা তাঁর মনে বাসা বাঁধকে পারত। তবে তা হয়নি। ছাত্রলীগের আন্দোলনের তিনি মূর্ত প্রতীক ছিলেন। এই চরম বাস্তবতা সমগ্র রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে স্বাধীনতার বিস্তীর্ণ পথ পরিক্রমণে শুধু অনুপ্রাণিতই করেনি, আন্দোলনের গতিধারাও নিয়ন্ত্রণ করে।

নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রশ্নে তিনি এতটাই দ্বিধাগ্রস্ত ও দোদুল্যমান ছিলেন যে, প্রথম দিকে একা থাকলে আমাকে উৎসাহিত করে বলতেন, একটা ম্যান্ডেট ছাড়া পাকিস্তানিদের কাবু করা যাবে না। তারা কিছুতেই ছয় দফাকে সংবিধানের সঙ্গে সংযোজিত হতে দেবে না। তাই তোরা নির্বাচনের পক্ষে প্রচারণা জোরেশোরে চালিয়ে যা। অন্যদিকে জনাব সিরাজুল আলম খানকেও একান্তে বলতেন- নির্বাচন-টির্বাচন দিয়ে ছয় দফা বাস্তবায়ন হবে না। সশস্ত্র বিপ্লবের পরিকল্পিত পথ বিনির্মাণের কাজে তোরা এগিয়ে যা।

সেদিনের বামধারার রাজনীতির অনেকেই স্পষ্ট স্বীকার করেন, বাঙালি জাতীয় চেতনায় উজ্জীবিত এবং ’৭০-এর নির্বাচনের প্রশ্নে আমার কট্টর মানসিকতা স¦াধীনতা আন্দোলনকে সঠিক ও স্বকীয় ধারায় পরিচালিত করতে কতখানি সাহায্য করেছে। আমি আশায় বুক বেঁধে আছি, ইতিহাসও একদিন এই সত্যের স¦ীকৃতি প্রদান করবে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা
শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭
নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার
মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব
নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা
কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার
ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার
এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা
বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ
চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পূর্তিতে হবে সমাবেশ ও মাথাল র‍্যালি করবে গণসংহতি আন্দোলন
এক দশক পূর্তিতে হবে সমাবেশ ও মাথাল র‍্যালি করবে গণসংহতি আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ
শিবচরে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরুর দিনে ৪ স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন সংগ্রহ
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরুর দিনে ৪ স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের লকডাউনে নেই উত্তাপ
নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের লকডাউনে নেই উত্তাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ফটকে তালার ঘটনায় ৫ প্রহরী বরখাস্ত
ঢাবির ফটকে তালার ঘটনায় ৫ প্রহরী বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মীর মশাররফ হোসেনের জন্মবার্ষিকীতে রাজবাড়ীতে নানা আয়োজন
মীর মশাররফ হোসেনের জন্মবার্ষিকীতে রাজবাড়ীতে নানা আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়