শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২০

মৃত্যুর সওদাগরকে তিনি লালগোলাপ পাঠিয়েছিলেন

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর সওদাগরকে তিনি লালগোলাপ পাঠিয়েছিলেন

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বঙ্গেশ্বরী সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন তিনি বাংলার গর্ব। তার নির্দেশনা ২৫০ দিন ধরে সারা রাজ্যে প্রচার চালানো হবে- দিদি বাংলার গর্ব। বিশেষজ্ঞ মহল মনে করেছেন তার এই নির্দেশ পাগলের প্রলাপ। সম্প্রতি সরকারি প্রচার চকরা থেকে যেসব বিজ্ঞাপন দেওয়া হচ্ছে তার নিচে লেখা হচ্ছে- ‘জয় বাংলা’। রাজনীতিবিদরা এই বিজ্ঞাপন দেখে বলছেন, বঙ্গবন্ধুর স্লোগান চুরি করেছে মমতা। ঘটনার কোনো বিরাম নেই। সব কিছুর নেপথ্যে ভোটব্যাংক।

মওত কা সওদাগরকে লাল গোলাপ ফুল পাঠিয়েছিলেন মমতা ব্যানার্জি। আবার তিনিই এখন বলছেন গণহত্যা। কদিন আগে ভুবনেশ্বরে খোদ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার আগে-পরে তার মুখ থেকে দিল্লির দাঙ্গার নিন্দায় একটিও কড়া মন্তব্য শোনা যায়নি। অথচ কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ফিরে যেতেই দিল্লি নিয়ে রণংদেহী মূর্তি মমতা ব্যানার্জির। ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে জ্বলছে দিল্লি। সশস্ত্র দাঙ্গাবাজদের তা-বের নিন্দা করতে মুখ্যমন্ত্রী পাক্কা আট দিন সময় নিলেন। এর মধ্যেই নিজেকে বাংলার গর্ব সাজিয়েছেন। কারণ সামনে পুরভোট। ‘বাংলার গর্ব’ হয়ে তাকে ভোটপ্রচারে নামতে বলেছে তার পরামর্শদাতা সংস্থা। তাদের তৈরি ইভেন্টের সূচনায় সোমবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে মমতা বলেছেন, আমার মন কাঁদছে। গতকাল মমতা ব্যানার্জির কড়া সমালোচনা করে সিপিআই(এম) পলিটব্যুরো সদস্য মহম্মদ সেলিম বলেছেন, উনি কী মনে করেন? মানুষ সব ভুলে গেছে? ২০০২ সালে মোদি-শাহ গুজরাটে গণহত্যা সংঘটিত করার পর উনি দ্বিতীয়বারের জন্য বিজেপি পরিচালিত এনডিএ সরকারে যোগ দিয়েছিলেন। গণহত্যার নায়ক নরেন্দ্র মোদি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতায় ফিরে আসার পর পুষ্পস্তবক পাঠিয়ে তিনিই অভিনন্দন জানিয়েছিলেন।

সেলিম বলেন, উনি বলছেন, ঘোলা জলে মাছ ধরার কথা। আমরা বলছি জলটা ঘোলা করল কে? বাংলার জল ঘোলা হলো কেন? বামফ্রন্টের সময়, কংগ্রেসের আমলে, স্বাধীনতার আগে-পরে এ রাজ্যে বিজেপি-আরএসএস কখনো দাঁত বসাতে পারেনি। এখন খাল কেটে কুমির এনে জল ঘোলা করে অন্যকে দোষ দিচ্ছেন মমতা ব্যানার্জি। এ রাজ্যের মাটিতে গেরুয়া বাহিনীর উগ্র হিন্দুত্ববাদী প্রতিটি পদক্ষেপের প্রতিবাদ জানিয়ে চলেছেন বামপন্থিরা। রাস্তায় নেমে প্রশাসনের সঙ্গে সংঘাতেও জড়াচ্ছেন তারা। মোদি গো ব্যাক... অমিত শাহ গো ব্যাক স্লোগান দেওয়ার জন্য বামপন্থিদের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে মমতা প্রশাসন।

সেলিম বলেন, মমতা ব্যানার্জি এখন পরিকল্পিত গণহত্যা বলছেন। যখন ভুবনেশ্বরে অমিত শাহের সঙ্গে সভা করতে গেলেন, সেখানে কেন সরাসরি বললেন না দিল্লিতে যা হয়েছে তা পরিকল্পিত গণহত্যা।

মমতা ব্যানার্জি এবং তৃণমূল কংগ্রেসের তিনজন সাংসদ ও এক মন্ত্রীর বিরুদ্ধে সারদা-নারদা সংক্রান্ত দুর্নীতির তদন্ত আটকে রেখেছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুমতি চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে আর্জি জানায় সিবিআই। কিন্তু সেই ফাইল দিনের পর দিন আটকে রয়েছে। কারোর ব্যাপারেই সম্মতি দেননি নরেন্দ্র মোদি। সম্প্রতি এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসায় বোঝা গেছে, মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে সমঝোতা চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী তাকে দায়িত্ব দিয়েছেন বিরোধী ঐক্যকে চূরমার করার। বিশেষ করে অন্যান্য বিরোধী দল যাতে বাম-কংগ্রেসের সঙ্গে শামিল না হয় সেই ব্যবস্থা করার দায়িত্ব চাপানো হয়েছে তৃণমূল নেত্রীর ওপর। বিনিময়ে মামলার ফাইল জাতীয় মহাফেজখানায় চিরতরে গুম করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।

সারদা কর্তা সুদীপ্ত সেন কোটি কোটি টাকায় মমতার ছবি কিনেছিলেন। সেই টাকা সারদার গ্রাহকদের কাছ থেকে তোলা। অর্থাৎ চিটফান্ড কেলেঙ্কারির অংশ হয়েছিল ছবি বিকিকিনির সেই ঘটনা। এ নিয়ে সিবিআই বেশ কিছু অকাট্য প্রমাণও জোগাড় করে। ছবিগুলোও বাজেয়াপ্ত করা হয়। এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে চেয়ে সিবিআই বেশ কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের দ্বারস্থ হয়েছে। তারপর গঙ্গা-যমুনা দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে। কিন্তু সেই ফাইল দিনের আলো দেখেনি। উল্টো তদন্তকারী অফিসারকেই চার মাস আগে সরিয়ে দেওয়া হয়। সিবিআইয়ের বিষয়টি দেখভাল করে প্রধানমন্ত্রীর আওতাধীন কর্মীবর্গ ও জনঅভিযোগ মন্ত্রণালয়। সেই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বভার প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংয়ের হাতে থাকলেও প্রধানমন্ত্রী নিজে যে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন তা নিয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। একা প্রধানমন্ত্রী নন, সিবিআইয়ের কাজে নানা সময়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও হস্তক্ষেপ করে থাকেন। তাদের জন্যই যে সিবিআই এগোতে পারছে না তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।

শাসক বিজেপি আর তৃণমূল কংগ্রেসের ছদ্ম লড়াইয়ের ছবি প্রকট হয়েছে সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্স কমিশন সিভিসির রিপোর্টে। সাম্প্রতিক ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে ১১০ জন দুর্নীতিগ্রস্ত আধিকারিকের বিরুদ্ধে সিবিআইয়ের ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি প্রধানমন্ত্রীর দফতর আটকে রেখেছে। ১২ জন আইএএস আধিকারিক এবং ইউবিআই ও পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের কয়েকজন আধিকারিকের বিরুদ্ধে অভিযোগের নিষ্পত্তি করার ব্যাপারেও সরকার গরজ দেখাচ্ছে না। তৃণমূল কংগ্রেসের তিন সাংসদ ও এক মন্ত্রীর বিরুদ্ধেও দুর্নীতির তদন্ত একইভাবে আটকে রয়েছে।

ভুয়ো কোম্পানি দেখিয়ে টাকা নয়ছয় করা। অবিশ্বাস্য দামে ছবি বিক্রি করার মতো একাধিক বিচার্য বিষয়ে সিবিআই তদন্ত চালিয়ে তাদের বিরুদ্ধে অকাট্য প্রমাণ পায়। তা সত্ত্বেও মামলা চলছে অত্যন্ত শ্লথগতিতে। জানা গেছে, ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি জানানোর আবেদন ২০১৯-এর এপ্রিল থেকেই বকেয়া রয়েছে। ওই তিন সাংসদ ও মন্ত্রীর বিরুদ্ধে জনপ্রতিনিধিত্ব আইন লঙ্ঘন করে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল। সিবিআইয়ের মামলা শুরুর আর্জি জানানোর আবেদন আপাতত কর্মীবর্গ ও প্রশাসনিক সংস্কার বিভাগের টেবিলেই আটকে। সিভিসির গত ডিসেম্বরের রিপোর্টে জানা যায়, তৃণমূল কংগ্রেসের দমদমের সাংসদ সৌগত রায়, হাওড়ার সাংসদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, বারাসতের সাংসদ কাকলী ঘোষ দস্তিদারের বিরুদ্ধে সিবিআই মামলা করতে চেয়ে আবেদন জানায়। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় এজেন্সি পরিবহনমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধেও মামলা করতে চেয়েছে। তার বিরুদ্ধেও সারদা-নারদা কেলেঙ্কারিতে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল।

                লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

এই মাত্র | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ