শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২০

মৃত্যুর সওদাগরকে তিনি লালগোলাপ পাঠিয়েছিলেন

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর সওদাগরকে তিনি লালগোলাপ পাঠিয়েছিলেন

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বঙ্গেশ্বরী সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন তিনি বাংলার গর্ব। তার নির্দেশনা ২৫০ দিন ধরে সারা রাজ্যে প্রচার চালানো হবে- দিদি বাংলার গর্ব। বিশেষজ্ঞ মহল মনে করেছেন তার এই নির্দেশ পাগলের প্রলাপ। সম্প্রতি সরকারি প্রচার চকরা থেকে যেসব বিজ্ঞাপন দেওয়া হচ্ছে তার নিচে লেখা হচ্ছে- ‘জয় বাংলা’। রাজনীতিবিদরা এই বিজ্ঞাপন দেখে বলছেন, বঙ্গবন্ধুর স্লোগান চুরি করেছে মমতা। ঘটনার কোনো বিরাম নেই। সব কিছুর নেপথ্যে ভোটব্যাংক।

মওত কা সওদাগরকে লাল গোলাপ ফুল পাঠিয়েছিলেন মমতা ব্যানার্জি। আবার তিনিই এখন বলছেন গণহত্যা। কদিন আগে ভুবনেশ্বরে খোদ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার আগে-পরে তার মুখ থেকে দিল্লির দাঙ্গার নিন্দায় একটিও কড়া মন্তব্য শোনা যায়নি। অথচ কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ফিরে যেতেই দিল্লি নিয়ে রণংদেহী মূর্তি মমতা ব্যানার্জির। ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে জ্বলছে দিল্লি। সশস্ত্র দাঙ্গাবাজদের তা-বের নিন্দা করতে মুখ্যমন্ত্রী পাক্কা আট দিন সময় নিলেন। এর মধ্যেই নিজেকে বাংলার গর্ব সাজিয়েছেন। কারণ সামনে পুরভোট। ‘বাংলার গর্ব’ হয়ে তাকে ভোটপ্রচারে নামতে বলেছে তার পরামর্শদাতা সংস্থা। তাদের তৈরি ইভেন্টের সূচনায় সোমবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে মমতা বলেছেন, আমার মন কাঁদছে। গতকাল মমতা ব্যানার্জির কড়া সমালোচনা করে সিপিআই(এম) পলিটব্যুরো সদস্য মহম্মদ সেলিম বলেছেন, উনি কী মনে করেন? মানুষ সব ভুলে গেছে? ২০০২ সালে মোদি-শাহ গুজরাটে গণহত্যা সংঘটিত করার পর উনি দ্বিতীয়বারের জন্য বিজেপি পরিচালিত এনডিএ সরকারে যোগ দিয়েছিলেন। গণহত্যার নায়ক নরেন্দ্র মোদি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতায় ফিরে আসার পর পুষ্পস্তবক পাঠিয়ে তিনিই অভিনন্দন জানিয়েছিলেন।

সেলিম বলেন, উনি বলছেন, ঘোলা জলে মাছ ধরার কথা। আমরা বলছি জলটা ঘোলা করল কে? বাংলার জল ঘোলা হলো কেন? বামফ্রন্টের সময়, কংগ্রেসের আমলে, স্বাধীনতার আগে-পরে এ রাজ্যে বিজেপি-আরএসএস কখনো দাঁত বসাতে পারেনি। এখন খাল কেটে কুমির এনে জল ঘোলা করে অন্যকে দোষ দিচ্ছেন মমতা ব্যানার্জি। এ রাজ্যের মাটিতে গেরুয়া বাহিনীর উগ্র হিন্দুত্ববাদী প্রতিটি পদক্ষেপের প্রতিবাদ জানিয়ে চলেছেন বামপন্থিরা। রাস্তায় নেমে প্রশাসনের সঙ্গে সংঘাতেও জড়াচ্ছেন তারা। মোদি গো ব্যাক... অমিত শাহ গো ব্যাক স্লোগান দেওয়ার জন্য বামপন্থিদের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে মমতা প্রশাসন।

সেলিম বলেন, মমতা ব্যানার্জি এখন পরিকল্পিত গণহত্যা বলছেন। যখন ভুবনেশ্বরে অমিত শাহের সঙ্গে সভা করতে গেলেন, সেখানে কেন সরাসরি বললেন না দিল্লিতে যা হয়েছে তা পরিকল্পিত গণহত্যা।

মমতা ব্যানার্জি এবং তৃণমূল কংগ্রেসের তিনজন সাংসদ ও এক মন্ত্রীর বিরুদ্ধে সারদা-নারদা সংক্রান্ত দুর্নীতির তদন্ত আটকে রেখেছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুমতি চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে আর্জি জানায় সিবিআই। কিন্তু সেই ফাইল দিনের পর দিন আটকে রয়েছে। কারোর ব্যাপারেই সম্মতি দেননি নরেন্দ্র মোদি। সম্প্রতি এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসায় বোঝা গেছে, মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে সমঝোতা চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী তাকে দায়িত্ব দিয়েছেন বিরোধী ঐক্যকে চূরমার করার। বিশেষ করে অন্যান্য বিরোধী দল যাতে বাম-কংগ্রেসের সঙ্গে শামিল না হয় সেই ব্যবস্থা করার দায়িত্ব চাপানো হয়েছে তৃণমূল নেত্রীর ওপর। বিনিময়ে মামলার ফাইল জাতীয় মহাফেজখানায় চিরতরে গুম করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।

সারদা কর্তা সুদীপ্ত সেন কোটি কোটি টাকায় মমতার ছবি কিনেছিলেন। সেই টাকা সারদার গ্রাহকদের কাছ থেকে তোলা। অর্থাৎ চিটফান্ড কেলেঙ্কারির অংশ হয়েছিল ছবি বিকিকিনির সেই ঘটনা। এ নিয়ে সিবিআই বেশ কিছু অকাট্য প্রমাণও জোগাড় করে। ছবিগুলোও বাজেয়াপ্ত করা হয়। এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে চেয়ে সিবিআই বেশ কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের দ্বারস্থ হয়েছে। তারপর গঙ্গা-যমুনা দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে। কিন্তু সেই ফাইল দিনের আলো দেখেনি। উল্টো তদন্তকারী অফিসারকেই চার মাস আগে সরিয়ে দেওয়া হয়। সিবিআইয়ের বিষয়টি দেখভাল করে প্রধানমন্ত্রীর আওতাধীন কর্মীবর্গ ও জনঅভিযোগ মন্ত্রণালয়। সেই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বভার প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংয়ের হাতে থাকলেও প্রধানমন্ত্রী নিজে যে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন তা নিয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। একা প্রধানমন্ত্রী নন, সিবিআইয়ের কাজে নানা সময়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও হস্তক্ষেপ করে থাকেন। তাদের জন্যই যে সিবিআই এগোতে পারছে না তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।

শাসক বিজেপি আর তৃণমূল কংগ্রেসের ছদ্ম লড়াইয়ের ছবি প্রকট হয়েছে সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্স কমিশন সিভিসির রিপোর্টে। সাম্প্রতিক ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে ১১০ জন দুর্নীতিগ্রস্ত আধিকারিকের বিরুদ্ধে সিবিআইয়ের ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি প্রধানমন্ত্রীর দফতর আটকে রেখেছে। ১২ জন আইএএস আধিকারিক এবং ইউবিআই ও পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের কয়েকজন আধিকারিকের বিরুদ্ধে অভিযোগের নিষ্পত্তি করার ব্যাপারেও সরকার গরজ দেখাচ্ছে না। তৃণমূল কংগ্রেসের তিন সাংসদ ও এক মন্ত্রীর বিরুদ্ধেও দুর্নীতির তদন্ত একইভাবে আটকে রয়েছে।

ভুয়ো কোম্পানি দেখিয়ে টাকা নয়ছয় করা। অবিশ্বাস্য দামে ছবি বিক্রি করার মতো একাধিক বিচার্য বিষয়ে সিবিআই তদন্ত চালিয়ে তাদের বিরুদ্ধে অকাট্য প্রমাণ পায়। তা সত্ত্বেও মামলা চলছে অত্যন্ত শ্লথগতিতে। জানা গেছে, ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি জানানোর আবেদন ২০১৯-এর এপ্রিল থেকেই বকেয়া রয়েছে। ওই তিন সাংসদ ও মন্ত্রীর বিরুদ্ধে জনপ্রতিনিধিত্ব আইন লঙ্ঘন করে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল। সিবিআইয়ের মামলা শুরুর আর্জি জানানোর আবেদন আপাতত কর্মীবর্গ ও প্রশাসনিক সংস্কার বিভাগের টেবিলেই আটকে। সিভিসির গত ডিসেম্বরের রিপোর্টে জানা যায়, তৃণমূল কংগ্রেসের দমদমের সাংসদ সৌগত রায়, হাওড়ার সাংসদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, বারাসতের সাংসদ কাকলী ঘোষ দস্তিদারের বিরুদ্ধে সিবিআই মামলা করতে চেয়ে আবেদন জানায়। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় এজেন্সি পরিবহনমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধেও মামলা করতে চেয়েছে। তার বিরুদ্ধেও সারদা-নারদা কেলেঙ্কারিতে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল।

                লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

২৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা