শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুন, ২০২০ আপডেট:

আমরা নিঃশ্বাস নিতে পারছি না

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা নিঃশ্বাস নিতে পারছি না

‘আমি নিঃশ্বাস নিতে পারছি না’, এ কথা শুধু জর্জ ফ্লয়েডের মুখ থেকে বেরোয়নি। এরিক গারনারের মুখ থেকেও বেরিয়েছিল যখন মাটিতে ফেলে পুলিশেরা তার গলা চেপে ধরেছিল। এরিক বলছিল, ‘আমি নিঃশ্বাস নিতে পারছি না’। কিন্তু তারপরও পুলিশেরা এরিকের কণ্ঠদেশ থেকে তাদের শক্ত বাহু সরিয়ে নেয়নি। কী দোষ ছিল এরিকের? সিগারেট বিক্রি করছিল, যে সিগারেট বিক্রিটা বৈধ ছিল না। কী দোষ করেছিল জর্জ ফ্লয়েড? কুড়ি ডলারের জাল নোট দিয়ে এক দোকান থেকে সিগারেট কিনেছিল। আরও দোষ তাদের ছিল, এরিক আর জর্জ দুজনেই কালো, দুজনই দরিদ্র। আজ আমেরিকার লক্ষ লক্ষ মানুষ জর্জ ফ্লয়েডের হত্যার প্রতিবাদ করছে। এরিকের জন্যও ঠিক একই রকমভাবে ২০১৪ সালে সারা আমেরিকাজুড়ে বর্ণবাদবিরোধী মিছিল বেরিয়েছিল। একই রকমভাবে মানুষ তখন স্লোগান দিয়েছিল ‘আমি নিঃশ্বাস নিতে পারছি না’। এখন যেমন জর্জ ফ্লয়েডের হত্যার প্রতিবাদ করতে গিয়ে মানুষ প্ল্যাকার্ডে লিখছে, ‘কালোদের জীবনও জীবন’। তখনও তাই করেছিল।

আমেরিকায় তখন কালো প্রেসিডেন্ট। আর কালো লোকদের মেরে চলেছে সাদা পুলিশেরা। ২০১৪ সালেই মিসৌরির ফার্গুসনে এক সাদা পুলিশ মাইকেল ব্রাউন নামের কালো একটি ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেছিল। ছ’টি বুলেট ঢুকেছে মাইকেলের শরীরে। পুলিশের দাবি, মাইকেল এক দোকান থেকে সিগার চুরি করার চেষ্টা করেছিল। কেউ সিগার চুরি করতে চাইলে কোনও পুলিশের অধিকার নেই তাকে মেরে ফেলা। ফার্গুসনে সেদিনও প্রতিবাদের আগুন জ্বলেছিল।

পুলিশের নৃশংসতা নতুন ঘটনা নয়। পুলিশি হেফাজতে গ্রেফতার হওয়া মানুষের মৃত্যুও নতুন ঘটনা নয়। নৃশংসতা এবং হত্যার শিকার হওয়া মানুষের মধ্যে কালো লোকের সংখ্যাটা বরাবরই বেশি, এও নতুন ঘটনা নয়। তবে নতুন কী? নতুন এটিই, কথা ছিল ঘর থেকে বের না হওয়ার, কথা ছিল সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার, সেই কথা কেউ রাখছে না বা রাখতে পারছে না। নিজের জীবন বাঁচানোর চেয়েও জরুরি হয়ে উঠেছে অন্যের জীবন বাঁচানোর সংগ্রাম। পৃথিবীতে হঠাৎ উদয় হওয়া ভয়ঙ্কর ছোঁয়াচে করোনা ভাইরাস ১ লক্ষেরও চেয়ে বেশি প্রাণ নিয়েছে যে দেশে, সে দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ করোনার ভয়ডর উপেক্ষা করে হত্যার প্রতিবাদে অংশ নিচ্ছে।

বর্ণবাদ আমেরিকায় নতুন কিছু নয়। শুধু পুলিশে নয়, আরও অনেক প্রতিষ্ঠানেই এটি আছে। সুপ্ত অবস্থায় আছে। কিন্তু আছে। আছে লক্ষ লোকের অন্তরে। বর্ণবাদ আমেরিকায় ভাইরাসের মতো আছে, ৪০০ বছর ধরে আছে। এই ভাইরাসের কোনও ভ্যাক্সিন এখনও বানানো হয়নি। ১৬১৯ সালে আমেরিকার জেমসটাউনে আফ্রিকা থেকে নিয়ে আসা একটি লোককে ক্রীতদাস হিসেবে বিক্রি করা হয়েছিল। তখন থেকেই বর্ণবাদ চলছে, বৈষম্য চলছে, আজও চলছে। তবে এটা ঠিক, বৈষম্য আগে যে রকম বিপুল পরিমাণে ছিল, সেরকম এখন আর নেই। অনেক কমেছে। এক সময় কালোদের অধিকার বলতে কিছু ছিল না। কালো ক্রীতদাস-ক্রীতদাসীদের শারীরিক এবং মানসিকভাবে নির্যাতন করার অধিকার সাদাদের ছিল। ইচ্ছে হলে মেরে ফেলারও অধিকার তাদের ছিল। সেই দিন আর নেই। শত বছরের আন্দোলনের ফলে এখন ক্রীতদাস প্রথা বিলুপ্ত হয়েছে। আইনের চোখে আমেরিকায় কালো সাদা বাদামি হলুদ সব মানুষ সমান। কিন্তু ঘৃণা কি এত সহজে উবে গেছে সাদাদের মন থেকে? এত সহজে এ যাওয়ার নয়। যে বৈষম্য একসময় বৈধ ছিল সর্বত্র, সেই বৈষম্য রাষ্ট্রে, প্রতিষ্ঠানে না থাকলেও সমাজে সংসারে তো আছেই। না থাকলেও মনে আছে, মনের গভীরে। কার মনের গভীরে কালো ত্বকের প্রতি ঘৃণা কিলবিল করছে, তা কে বুঝবে! পুলিশ অফিসার ডেরেক শভিনকে দেখে কেউ কি বুঝতো যে কালোদের ওপর ঘৃণা তার এত বেশি যে কালোদের খুন করতেও সে দ্বিধা করবে না? আমেরিকার সমস্যা ভেতর-ঘরেই। অন্তরেই।

আমেরিকার বর্ণবাদ শুধু কালোদের বিরুদ্ধে নয়, যে সাদা নয় তার বিরুদ্ধেই। বাদামি হলুদদের বিরুদ্ধে। যে ক্রিশ্চান নয়, তার বিরুদ্ধেও। আরব, মুসলিমদের বিরুদ্ধে। কিছু ক্ষেত্রে এমনকী ইহুদিদের বিরুদ্ধেও। এখন প্রশ্ন হলো, বর্ণবাদ কি শুধু আমেরিকায়? শুধু ইউরোপে? বর্ণবাদ এশিয়া আর আফ্রিকায় নেই? ইউরোপ আর আমেরিকায় আফ্রিকা থেকে লোক ধরে নিয়ে গিয়ে নিজেদের দেশে ক্রীতদাস বানানো হয়েছে। এশিয়া আফ্রিকায় কিন্তু নিজের লোকদেরই নিজেরা ক্রীতদাস বানিয়েছে।

বর্ণবাদ জঘন্যভাবে পালিত হয়েছে আমেরিকায়, আবার এই আমেরিকাতেই বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলন সবচেয়ে বেশি হয়েছে। এশিয়া আর আফ্রিকায় কিন্তু বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলন হয়নি। আগের চেয়ে বর্ণবাদ অনেক কম এখন, তারপরও আমেরিকায় একটি মৃত্যু ঘিরে তুলকালাম কান্ড শুরু হয়ে যায়। পথে নামে কালোরা। তারা তো নামবেই। কিন্তু মুগ্ধ হই যখন সাদারা নামে। যখন মিছিলের অগ্রভাগে থাকে সাদারা। যখন পুলিশের সংগে সংঘর্ষে নামে সাদারা। যখন সাদাদের হাতে প্ল্যাকার্ড, আই ক্যান’ট ব্রিদ, ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার। এর নাম সহানুভূতি, সহমর্মিতা, মানবতা। এর নাম সভ্যতা।

এ শুধু কালোদের সংগ্রাম নয়। এ আমেরিকার সাদা কালো বাদামি হলুদ সবার সংগ্রাম। পুলিশের বর্বরতার বিরুদ্ধে, নৃশংসতার বিরুদ্ধে, ঘৃণা এবং বিদ্বেষের বিরুদ্ধে সংগ্রাম। সমতার পক্ষে, সমানাধিকারের পক্ষে সংগ্রাম। একটি সুষ্ঠু সভ্য সমাজ গড়ার জন্য আজ করোনাভাইরাসে মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে মানুষ রাস্তায় বেরিয়েছে। আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট আজ অবধি প্রতিবাদীদের সংগে একাত্ম বোধ করে কোনও ভাষণ দেননি, যে ভাষণ শুনে মানুষ আশ্বস্ত হবে। ডোনাল্ড ট্রাম্প শুধুই সামনের নির্বাচনে জেতার স্বপ্ন দেখছেন। করোনাভাইরাসের মহামারী নিয়েও তিনি ছেলেখেলা করেছেন, বর্ণবাদের মহামারী নিয়েও তিনি একই কাজ করেছেন। যারা লুট করছে, আর যারা শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করছে, তাদের এককাতারে ফেলে অসন্তোষ প্রকাশ করছেন। অশোভন কথা বলছেন। ট্রাম্প সম্ভবত নির্বাচনে জিতবেন না। তিনি চলে গেলে নতুন কোনও প্রেসিডেন্ট আসবেন, কিন্তু বর্ণবাদের কি অবসান হবে? যেহেতু শ্রেণি বৈষম্য বহাল তবিয়তে বিদ্যমান, তাই বর্ণ বৈষম্যও শ্রেণি বৈষম্যের সংগে হাতে হাত রেখে হাঁটবে। আমেরিকার দরিদ্রের মধ্যে অধিকাংশই কালো, শিক্ষা স্বাস্থ্য থেকে তারাই বেশি বঞ্চিত। সুতরাং ঘাড়ে হাঁটু গেড়ে বসে পোকা মাকড়ের মতো তাদের মেরে ফেলতে খুব একটা কারোর অসুবিধে হয় না।

একটি কালো লোকের পুলিশের হেফাজতে মৃত্যু হয়েছে, এটি খবর হলে আমেরিকায় আগুন জ্বলতো না, ভিডিওটিতে হত্যার নির্মম দৃশ্যটি দেখেই মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়ছে। অন্যায় আর অত্যাচারের শিকার অনেকেই হচ্ছে, প্রতিদিনই হচ্ছে, হঠাৎ একটি অন্যায় মানুষকে নাড়ায়, একটি হত্যা মানুষকে বিদ্রোহী করে তোলে, একটি বিপ্লব সমাজ পরিবর্তন ঘটায়। সমাজ পরিবর্তন করার জন্য চিরকালই উদার এবং স্বপ্নবান মানুষেরা উদ্যোগ নিয়েছে।

যেভাবে মানুষ জেগে উঠেছে, আমেরিকায় যেটুকু বর্ণবাদ অবশিষ্ট আছে, সেটুকু কোনও একদিন বিলুপ্ত হবে, এই আশা করতেই পারি। কিন্তু আমাদের এই উপমহাদেশের বর্ণবাদের বিরুদ্ধে কেউ তো পথে নামে না। একে তো নারীবিদ্বেষ, তার ওপর বর্ণবিদ্বেষ। কালো মেয়েদের প্রেম হয় না, বিয়ে হয় না। ত্বক ফর্সা করার কেমিক্যালে ছেয়ে গেছে বাজার। এইসব কেমিক্যাল ত্বকের ক্ষতি করে জানার পরও কালো মেয়েরা বাধ্য হয় এইসব ক্ষতিকর দ্রব্য ব্যবহার করতে। শুধু বর্ণ নয়, ভিন্ন ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ তো উপমহাদেশে কম আগুন জ্বালায়নি, কম মানুষকে উদবাস্তু করেনি, সর্বস্বান্ত করেনি! কম মানুষকে হত্যা করেনি। তারপরও এই বিদ্বেষের কোনও কমতি নেই।

আমেরিকায় যেমন কালোদের ওপর অত্যাচার হলে সাদারা প্রতিবাদ করে... এমন কেন সারা পৃথিবীতে হয় না, কেন আমাদের এই উপমহাদেশেও হয় না? এখানে হিন্দুরা আক্রান্ত হলে মুসলমানরা প্রতিবাদ করবে, মুসলমানরা আক্রান্ত হলে হিন্দুরা প্রতিবাদ করবে! এই সহানুভূতি না থাকলে সমাজে বিদ্বেষ আর বৈষম্য টিকে থাকবেই। সংখ্যালঘুর সমস্যা ঘোচানোর জন্য আন্দোলন সংখ্যাগুরুকেই করতে হয়, চিরকালই করতে হয়েছে। এশিয়ায় যত বৈষম্য, সত্যি বলতে তত বৈষম্য ইউরোপ আমেরিকায় নেই। ওদের বৈষম্য চোখে পড়ে, কারণ ওদের বৈষম্যের প্রতিবাদ করে ওরা ব্যাপকভাবে, আমাদের সমাজের বৈষম্য যেমন আছে, তেমন থাকে, কারণ এগুলোর বিরুদ্ধে কোনও প্রতিবাদ হয় না। পুলিশি হেফাজতে আমাদের কম মানুষের মৃত্যু হয়েছে? কিন্তু কেউ পথে নামেনি। কাপড়ের আড়ালে ঘা লুকিয়ে রাখলে সেই ঘা হয়তো দেখা যায় না, কিন্তু সেই ঘা না সারালে অসুস্থ হয়ে সারাটা জীবন কাটাতে হয়। সুস্থ সভ্য সমাজ চাইলে সব রকম অন্যায়, সব রকম বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।

নিজেদের বৈষম্য ঘোচানোর চেষ্টা যে করে না, সে অন্যের সমাজের বৈষম্যের দিকে আঙ্গুল তুলে নিন্দে করে, নির্লজ্জ হলেই করে। এমন নির্লজ্জের সংখ্যা আমাদের সমাজে প্রচুর। নিঃশ্বাস নিতে না পারা মানুষ যে আমাদের কত, তা কি আমরা গুনে শেষ করতে পারবো কোনওদিন? পারবো না।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

৪ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা