শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুন, ২০২০ আপডেট:

আমরা নিঃশ্বাস নিতে পারছি না

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা নিঃশ্বাস নিতে পারছি না

‘আমি নিঃশ্বাস নিতে পারছি না’, এ কথা শুধু জর্জ ফ্লয়েডের মুখ থেকে বেরোয়নি। এরিক গারনারের মুখ থেকেও বেরিয়েছিল যখন মাটিতে ফেলে পুলিশেরা তার গলা চেপে ধরেছিল। এরিক বলছিল, ‘আমি নিঃশ্বাস নিতে পারছি না’। কিন্তু তারপরও পুলিশেরা এরিকের কণ্ঠদেশ থেকে তাদের শক্ত বাহু সরিয়ে নেয়নি। কী দোষ ছিল এরিকের? সিগারেট বিক্রি করছিল, যে সিগারেট বিক্রিটা বৈধ ছিল না। কী দোষ করেছিল জর্জ ফ্লয়েড? কুড়ি ডলারের জাল নোট দিয়ে এক দোকান থেকে সিগারেট কিনেছিল। আরও দোষ তাদের ছিল, এরিক আর জর্জ দুজনেই কালো, দুজনই দরিদ্র। আজ আমেরিকার লক্ষ লক্ষ মানুষ জর্জ ফ্লয়েডের হত্যার প্রতিবাদ করছে। এরিকের জন্যও ঠিক একই রকমভাবে ২০১৪ সালে সারা আমেরিকাজুড়ে বর্ণবাদবিরোধী মিছিল বেরিয়েছিল। একই রকমভাবে মানুষ তখন স্লোগান দিয়েছিল ‘আমি নিঃশ্বাস নিতে পারছি না’। এখন যেমন জর্জ ফ্লয়েডের হত্যার প্রতিবাদ করতে গিয়ে মানুষ প্ল্যাকার্ডে লিখছে, ‘কালোদের জীবনও জীবন’। তখনও তাই করেছিল।

আমেরিকায় তখন কালো প্রেসিডেন্ট। আর কালো লোকদের মেরে চলেছে সাদা পুলিশেরা। ২০১৪ সালেই মিসৌরির ফার্গুসনে এক সাদা পুলিশ মাইকেল ব্রাউন নামের কালো একটি ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেছিল। ছ’টি বুলেট ঢুকেছে মাইকেলের শরীরে। পুলিশের দাবি, মাইকেল এক দোকান থেকে সিগার চুরি করার চেষ্টা করেছিল। কেউ সিগার চুরি করতে চাইলে কোনও পুলিশের অধিকার নেই তাকে মেরে ফেলা। ফার্গুসনে সেদিনও প্রতিবাদের আগুন জ্বলেছিল।

পুলিশের নৃশংসতা নতুন ঘটনা নয়। পুলিশি হেফাজতে গ্রেফতার হওয়া মানুষের মৃত্যুও নতুন ঘটনা নয়। নৃশংসতা এবং হত্যার শিকার হওয়া মানুষের মধ্যে কালো লোকের সংখ্যাটা বরাবরই বেশি, এও নতুন ঘটনা নয়। তবে নতুন কী? নতুন এটিই, কথা ছিল ঘর থেকে বের না হওয়ার, কথা ছিল সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার, সেই কথা কেউ রাখছে না বা রাখতে পারছে না। নিজের জীবন বাঁচানোর চেয়েও জরুরি হয়ে উঠেছে অন্যের জীবন বাঁচানোর সংগ্রাম। পৃথিবীতে হঠাৎ উদয় হওয়া ভয়ঙ্কর ছোঁয়াচে করোনা ভাইরাস ১ লক্ষেরও চেয়ে বেশি প্রাণ নিয়েছে যে দেশে, সে দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ করোনার ভয়ডর উপেক্ষা করে হত্যার প্রতিবাদে অংশ নিচ্ছে।

বর্ণবাদ আমেরিকায় নতুন কিছু নয়। শুধু পুলিশে নয়, আরও অনেক প্রতিষ্ঠানেই এটি আছে। সুপ্ত অবস্থায় আছে। কিন্তু আছে। আছে লক্ষ লোকের অন্তরে। বর্ণবাদ আমেরিকায় ভাইরাসের মতো আছে, ৪০০ বছর ধরে আছে। এই ভাইরাসের কোনও ভ্যাক্সিন এখনও বানানো হয়নি। ১৬১৯ সালে আমেরিকার জেমসটাউনে আফ্রিকা থেকে নিয়ে আসা একটি লোককে ক্রীতদাস হিসেবে বিক্রি করা হয়েছিল। তখন থেকেই বর্ণবাদ চলছে, বৈষম্য চলছে, আজও চলছে। তবে এটা ঠিক, বৈষম্য আগে যে রকম বিপুল পরিমাণে ছিল, সেরকম এখন আর নেই। অনেক কমেছে। এক সময় কালোদের অধিকার বলতে কিছু ছিল না। কালো ক্রীতদাস-ক্রীতদাসীদের শারীরিক এবং মানসিকভাবে নির্যাতন করার অধিকার সাদাদের ছিল। ইচ্ছে হলে মেরে ফেলারও অধিকার তাদের ছিল। সেই দিন আর নেই। শত বছরের আন্দোলনের ফলে এখন ক্রীতদাস প্রথা বিলুপ্ত হয়েছে। আইনের চোখে আমেরিকায় কালো সাদা বাদামি হলুদ সব মানুষ সমান। কিন্তু ঘৃণা কি এত সহজে উবে গেছে সাদাদের মন থেকে? এত সহজে এ যাওয়ার নয়। যে বৈষম্য একসময় বৈধ ছিল সর্বত্র, সেই বৈষম্য রাষ্ট্রে, প্রতিষ্ঠানে না থাকলেও সমাজে সংসারে তো আছেই। না থাকলেও মনে আছে, মনের গভীরে। কার মনের গভীরে কালো ত্বকের প্রতি ঘৃণা কিলবিল করছে, তা কে বুঝবে! পুলিশ অফিসার ডেরেক শভিনকে দেখে কেউ কি বুঝতো যে কালোদের ওপর ঘৃণা তার এত বেশি যে কালোদের খুন করতেও সে দ্বিধা করবে না? আমেরিকার সমস্যা ভেতর-ঘরেই। অন্তরেই।

আমেরিকার বর্ণবাদ শুধু কালোদের বিরুদ্ধে নয়, যে সাদা নয় তার বিরুদ্ধেই। বাদামি হলুদদের বিরুদ্ধে। যে ক্রিশ্চান নয়, তার বিরুদ্ধেও। আরব, মুসলিমদের বিরুদ্ধে। কিছু ক্ষেত্রে এমনকী ইহুদিদের বিরুদ্ধেও। এখন প্রশ্ন হলো, বর্ণবাদ কি শুধু আমেরিকায়? শুধু ইউরোপে? বর্ণবাদ এশিয়া আর আফ্রিকায় নেই? ইউরোপ আর আমেরিকায় আফ্রিকা থেকে লোক ধরে নিয়ে গিয়ে নিজেদের দেশে ক্রীতদাস বানানো হয়েছে। এশিয়া আফ্রিকায় কিন্তু নিজের লোকদেরই নিজেরা ক্রীতদাস বানিয়েছে।

বর্ণবাদ জঘন্যভাবে পালিত হয়েছে আমেরিকায়, আবার এই আমেরিকাতেই বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলন সবচেয়ে বেশি হয়েছে। এশিয়া আর আফ্রিকায় কিন্তু বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলন হয়নি। আগের চেয়ে বর্ণবাদ অনেক কম এখন, তারপরও আমেরিকায় একটি মৃত্যু ঘিরে তুলকালাম কান্ড শুরু হয়ে যায়। পথে নামে কালোরা। তারা তো নামবেই। কিন্তু মুগ্ধ হই যখন সাদারা নামে। যখন মিছিলের অগ্রভাগে থাকে সাদারা। যখন পুলিশের সংগে সংঘর্ষে নামে সাদারা। যখন সাদাদের হাতে প্ল্যাকার্ড, আই ক্যান’ট ব্রিদ, ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার। এর নাম সহানুভূতি, সহমর্মিতা, মানবতা। এর নাম সভ্যতা।

এ শুধু কালোদের সংগ্রাম নয়। এ আমেরিকার সাদা কালো বাদামি হলুদ সবার সংগ্রাম। পুলিশের বর্বরতার বিরুদ্ধে, নৃশংসতার বিরুদ্ধে, ঘৃণা এবং বিদ্বেষের বিরুদ্ধে সংগ্রাম। সমতার পক্ষে, সমানাধিকারের পক্ষে সংগ্রাম। একটি সুষ্ঠু সভ্য সমাজ গড়ার জন্য আজ করোনাভাইরাসে মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে মানুষ রাস্তায় বেরিয়েছে। আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট আজ অবধি প্রতিবাদীদের সংগে একাত্ম বোধ করে কোনও ভাষণ দেননি, যে ভাষণ শুনে মানুষ আশ্বস্ত হবে। ডোনাল্ড ট্রাম্প শুধুই সামনের নির্বাচনে জেতার স্বপ্ন দেখছেন। করোনাভাইরাসের মহামারী নিয়েও তিনি ছেলেখেলা করেছেন, বর্ণবাদের মহামারী নিয়েও তিনি একই কাজ করেছেন। যারা লুট করছে, আর যারা শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করছে, তাদের এককাতারে ফেলে অসন্তোষ প্রকাশ করছেন। অশোভন কথা বলছেন। ট্রাম্প সম্ভবত নির্বাচনে জিতবেন না। তিনি চলে গেলে নতুন কোনও প্রেসিডেন্ট আসবেন, কিন্তু বর্ণবাদের কি অবসান হবে? যেহেতু শ্রেণি বৈষম্য বহাল তবিয়তে বিদ্যমান, তাই বর্ণ বৈষম্যও শ্রেণি বৈষম্যের সংগে হাতে হাত রেখে হাঁটবে। আমেরিকার দরিদ্রের মধ্যে অধিকাংশই কালো, শিক্ষা স্বাস্থ্য থেকে তারাই বেশি বঞ্চিত। সুতরাং ঘাড়ে হাঁটু গেড়ে বসে পোকা মাকড়ের মতো তাদের মেরে ফেলতে খুব একটা কারোর অসুবিধে হয় না।

একটি কালো লোকের পুলিশের হেফাজতে মৃত্যু হয়েছে, এটি খবর হলে আমেরিকায় আগুন জ্বলতো না, ভিডিওটিতে হত্যার নির্মম দৃশ্যটি দেখেই মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়ছে। অন্যায় আর অত্যাচারের শিকার অনেকেই হচ্ছে, প্রতিদিনই হচ্ছে, হঠাৎ একটি অন্যায় মানুষকে নাড়ায়, একটি হত্যা মানুষকে বিদ্রোহী করে তোলে, একটি বিপ্লব সমাজ পরিবর্তন ঘটায়। সমাজ পরিবর্তন করার জন্য চিরকালই উদার এবং স্বপ্নবান মানুষেরা উদ্যোগ নিয়েছে।

যেভাবে মানুষ জেগে উঠেছে, আমেরিকায় যেটুকু বর্ণবাদ অবশিষ্ট আছে, সেটুকু কোনও একদিন বিলুপ্ত হবে, এই আশা করতেই পারি। কিন্তু আমাদের এই উপমহাদেশের বর্ণবাদের বিরুদ্ধে কেউ তো পথে নামে না। একে তো নারীবিদ্বেষ, তার ওপর বর্ণবিদ্বেষ। কালো মেয়েদের প্রেম হয় না, বিয়ে হয় না। ত্বক ফর্সা করার কেমিক্যালে ছেয়ে গেছে বাজার। এইসব কেমিক্যাল ত্বকের ক্ষতি করে জানার পরও কালো মেয়েরা বাধ্য হয় এইসব ক্ষতিকর দ্রব্য ব্যবহার করতে। শুধু বর্ণ নয়, ভিন্ন ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ তো উপমহাদেশে কম আগুন জ্বালায়নি, কম মানুষকে উদবাস্তু করেনি, সর্বস্বান্ত করেনি! কম মানুষকে হত্যা করেনি। তারপরও এই বিদ্বেষের কোনও কমতি নেই।

আমেরিকায় যেমন কালোদের ওপর অত্যাচার হলে সাদারা প্রতিবাদ করে... এমন কেন সারা পৃথিবীতে হয় না, কেন আমাদের এই উপমহাদেশেও হয় না? এখানে হিন্দুরা আক্রান্ত হলে মুসলমানরা প্রতিবাদ করবে, মুসলমানরা আক্রান্ত হলে হিন্দুরা প্রতিবাদ করবে! এই সহানুভূতি না থাকলে সমাজে বিদ্বেষ আর বৈষম্য টিকে থাকবেই। সংখ্যালঘুর সমস্যা ঘোচানোর জন্য আন্দোলন সংখ্যাগুরুকেই করতে হয়, চিরকালই করতে হয়েছে। এশিয়ায় যত বৈষম্য, সত্যি বলতে তত বৈষম্য ইউরোপ আমেরিকায় নেই। ওদের বৈষম্য চোখে পড়ে, কারণ ওদের বৈষম্যের প্রতিবাদ করে ওরা ব্যাপকভাবে, আমাদের সমাজের বৈষম্য যেমন আছে, তেমন থাকে, কারণ এগুলোর বিরুদ্ধে কোনও প্রতিবাদ হয় না। পুলিশি হেফাজতে আমাদের কম মানুষের মৃত্যু হয়েছে? কিন্তু কেউ পথে নামেনি। কাপড়ের আড়ালে ঘা লুকিয়ে রাখলে সেই ঘা হয়তো দেখা যায় না, কিন্তু সেই ঘা না সারালে অসুস্থ হয়ে সারাটা জীবন কাটাতে হয়। সুস্থ সভ্য সমাজ চাইলে সব রকম অন্যায়, সব রকম বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।

নিজেদের বৈষম্য ঘোচানোর চেষ্টা যে করে না, সে অন্যের সমাজের বৈষম্যের দিকে আঙ্গুল তুলে নিন্দে করে, নির্লজ্জ হলেই করে। এমন নির্লজ্জের সংখ্যা আমাদের সমাজে প্রচুর। নিঃশ্বাস নিতে না পারা মানুষ যে আমাদের কত, তা কি আমরা গুনে শেষ করতে পারবো কোনওদিন? পারবো না।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম