শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০ আপডেট:

দয়াময় করুণা কর, দয়া কর

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দয়াময় করুণা কর, দয়া কর

করোনার মহাদুর্যোগের শেষ কোথায়, কীভাবে মুক্তি- এর কিছুই জানি না। সব পরম প্রভু দয়াময় আল্লাহ রব্বুল আলামিন জানেন। করোনার এ বিপর্যয়ে আমরা অনেক কিছু দেখলাম, বুঝলাম, জানলাম। অনেক সন্তান বাবাকে, মাকে ফেলে গেছে। কিন্তু কোনো মা-বাবা তার সন্তান ফেলে যাননি- এটাই শাশ্বত, এটাই আল্লাহর বিধান। দেখলাম বেসরকারি হাসপাতালে মৃতের হাত-পা বেঁধে টাকা নিতে, নামিদামি বেসরকারি হাসপাতালে রোগীকে আগুনে পুড়িয়ে মারতে। এসবের কোনো বিচার নেই। কেউ কেউ বলেছেন, আমি সরকারকে সমর্থন করছি। আমি তো সবসময় দেশের সমর্থক। ভালো করলে ভালো, খারাপ করলে খারাপ- এর বাইরে যেতে পারি না। এ দুনিয়ায় খুব বেশি স্বামী নেই, যে স্ত্রীর রান্না খারাপ হলে সাহস করে খারাপ বলে। আমি তাও করি। শুধু পারি না, রান্না খারাপ হলে খারাপ বলি, ভালো হলে ভালোও বলি। প্রথম প্রথম স্ত্রী হয়তো কষ্ট পেতেন। কিন্তু ওটাই যে আমার স্বভাব, তা বুঝতে পেরে এখন আর আমার কথায় কষ্ট পান না, বরং খুশি হন। এতে কোনো সন্দেহ নেই, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। পাকিস্তান হানাদাররা আমার কাছে, আমার বাহিনীর কাছে নিদারুণভাবে পরাজিত হয়েছে। তাই হয়তো অনেকেই ভাবেন, কাদের সিদ্দিকী মানে ধরো-মারো-কাটো। আসলে আমি চোখে দেখে একটা পিঁপড়াকেও পায়ে পিষে মারিনি। সেদিন কী করে বাথরুমে বালতিতে একটা ইঁদুর পড়ে ছিল। বাড়িতে যে ইঁদুর আছে তাও আমার জানা ছিল না। বাড়ি থাকলে ইঁদুর থাকবে এতে আর বিচিত্র কী? কিন্তু সেই ইঁদুরটা যখন আমার গোসলের গরম পানিতে মারা গেল তখন কয়েকজন মোগল শাহজাদাকে পানিতে ডুবিয়ে মারার কথা মনে হচ্ছিল। বঙ্গবন্ধু আমার প্রেম, বঙ্গবন্ধু আমার ভালোবাসা। মাতৃভূমি আর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আমি আপস করতে পারি না। তাই বঙ্গবন্ধুর সন্তানদের প্রতি আমার মানবিক দুর্বলতা তো আছেই- তা থাকবে আজীবন। তা কেউ রোধ করতে পারবে না। শেখ হাসিনার জীবন-সম্মানের কেউ ক্ষতি করতে চাইলে তার সঙ্গে কোনো দিনই একমত হব না। তাঁর অনেক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের সঙ্গে অনেক সময় একমত হতে পারিনি। এখন তো মনে হয় তিনি নিজেও তাঁর অনেক কার্যকলাপ সমর্থন করতে পারেন না, করেনও না। তার পরও উপায় নেই। সিরাজউদ্দৌলা একবার বলেছিলেন, ‘কী করব গোলাম হোসেন! উপায় নেই, উপায় নেই।’ এ রকম অনেক কিছু অনেক সময় হয়। করোনাযুদ্ধে ফ্রন্টলাইনে থাকার কথা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের। তারাই দেশকে পরিচালনা করবেন। কিন্তু এমন ব্যর্থ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পৃথিবী আর কখনো দেখেনি। তার পরও তারা বসে আছেন বহাল তবিয়তে। মন্ত্রণালয়ের খোলনলচে বদলে ফেলা দরকার। কিন্তু কখন কীভাবে হবে দেশবাসী জানে না। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রধান সম্পদ জনগণের ইচ্ছার ওপর ভরসা করা, সম্মান দেখানো। সেটাই কেন যেন আমাদের দেশে উপেক্ষিত হতে চলেছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং অন্য কিছু লোককে বিদায় করা দরকার। ৩৭ লাখ টাকা পর্দার দাম ধরেন! বঙ্গবন্ধু থাকলে এক ঘণ্টাও মন্ত্রিসভায় থাকতে পারতেন না। মন্ত্রী হয়তো নিজে চুরি করেননি। কিন্তু দেখাশোনার দায়িত্ব তাঁর। মন্ত্রী নৈতিকতার জায়গা ঠিক রাখেন। পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর মন্ত্রিসভায় লাল বাহাদুর শাস্ত্রী রেলমন্ত্রী হিসেবে পদত্যাগ করেছিলেন। সতীর্থরা বলেছিলেন, ‘একটি রেল দুর্ঘটনার জন্য আপনি পদত্যাগ করবেন! আপনি তো আর রেল চালান না। তাহলে কেন এটা করবেন?’ তিনি বলেছিলেন, ‘আমি রেল চালাই না। কিন্তু যারা রেল চালায় তাদের চালাবার দায়িত্ব আমার ছিল। আমি তাদের ভালোভাবে চালাতে পারিনি। তাই রেল দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে।’ কোথায় সেই নৈতিকতা? করোনার শুরুতে ৫০০ জনের করোনা প্রতিরোধে একটি জাতীয় কমিটি ছিল। যার সভাপতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সে কমিটি সম্পর্কে তিনি বলেছিলেন, ‘কোথায় কী হয় আমি কিছুই জানি না।’ নিজের মুখে ব্যর্থতা স্বীকার করা এমন মন্ত্রী বহাল তবিয়তে কেন যে রয়েছেন, কোথায় তার খুঁটির জোর দেশবাসী জানে না, আমরাও কেউ জানি না।

আজ বাজেট পাস হবে। বাজেট নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলেছেন। বহুদিন পর অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলাম, ‘আর কে এই সময় এর থেকে ভালো বাজেট দিতে পারতেন জানি না। তেমন মানুষ চোখে পড়ে না।’ সর্বোপরি তিনি যখন বললেন, ‘খরচ করব আগে, তারপর আয়ের চিন্তা। আগে মানুষকে বাঁচাতে হবে।’ তাঁর এ হৃদয়গ্রাহী আকাক্সক্ষা আমাকে মুগ্ধ করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সবসময় চেষ্টা করছেন। কিন্তু তাঁর চেষ্টা মাঠ পর্যায়ে খুব একটা যেতে পারেনি। দুস্থ মানুষের জন্য টাকা বরাদ্দ করেছেন। প্রথম তালিকার ৫৩ ভাগই ছিল গরমিল। কোনো সাহায্য-সহযোগিতা সঠিকভাবে মানুষের কাছে পৌঁছেনি। যাদের হাতে দায়িত্ব তারা অনেকেই দায়িত্ব পালনে সমর্থ নন। ধান মাড়াতে গরুর প্রয়োজন হয়, যত প্রিয়ই হোক ছাগল দিয়ে ধান মাড়ানো যায় না। আমরা সে ছাগল দিয়েই দুঃসাধ্য কাজটি করার চেষ্টা চালাচ্ছি। কেন করছি তাও যেমন জানি না, যারা করছেন তারা কেন করছেন তাও বুঝতে পারি না। তবে এই সময় দেশের জনসাধারণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর যে আস্থা ও বিশ্বাস রেখেছেন আগে কখনো তেমনটা দেখা যায়নি। বর্তমান করোনার দুর্যোগে বিরোধী দলের অসহযোগিতা দূরের কথা, আমরা সহযোগিতাই করে চলেছি। এখানে বিরোধী দলের চাইতে সরকারেরই ব্যর্থতা বেশি যে, তারা বিরোধী দল এবং অন্য সবার যথাযথ সহযোগিতা আদায় করতে অথবা নিতে পারেনি। সরকার এবং সরকারি দল যা-ই ভাবুন দেশবাসী ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে দূরে রাখলে পরে যে শূন্যতার সৃষ্টি হবে তা সামাল দেওয়া সম্ভব নাও হতে পারে। যার যতটুকু সামর্থ্য জাতীয় এই দুঃসময়ে তা কাজে লাগানো বা লাগাতে দেওয়া উচিত। সেদিন নারায়ণগঞ্জের শামীমের এক সাক্ষাৎকার দেখলাম। সেখানে বিএনপির কমিশনার মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদের করোনায় ঐতিহাসিক ভূমিকা অকপটে তুলে ধরেছেন। টিকে থাকতে হলে সত্যকে স্বীকার করতে হয়। সত্যকে এড়িয়ে বা অস্বীকার করে কারও পক্ষেই টিকে থাকা সম্ভব নয়। তাই এ রকম একটা দুর্যোগের সময়ও আমরা যদি আমাদের চিনতে না পারি, আমাদের সামর্থ্য ও ক্ষমতা বুঝতে না পারি, তাহলে আর কখন বুঝব?

হাতি বিরাট দেহের প্রাণী। কিন্তু সে তার নিজের দেহ দেখে না। সে কারণেই একজন সাধারণ মানুষের নির্দেশে চলে। দুনিয়ায় কোনো তাণ্ডব করে না। দুনিয়ায় তাণ্ডব করা কেউ টিকে থাকেনি। সে হালাকু খান, চেঙ্গিস খান, নাদির শাহ কিংবা হিটলার-মুসোলিনি- কেউ না। তাই সত্যকে স্বীকার করে শাসকগোষ্ঠী যত বিনয়ী হবে তার স্থায়িত্ব তত দৃঢ় হবে। করোনায় অর্থনীতি যেভাবে ভেঙে পড়েছে গ্রামীণ অর্থনীতি যদি সচল না থাকে তবে দেশে এক ভয়াবহ অরাজক সৃষ্টির আশঙ্কা আছে। যারা দিন এনে দিন খায় তাদের অনেকের আয়ের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। রাস্তাঘাটে কাজকর্ম নেই। একে তো করোনা, তার ওপর আবার অসময়ে ওদিকে কুড়িগ্রাম-চিলমারী, এদিকে সুনামগঞ্জে পাহাড়ি ঢলে মানুষ ভাসছে। অনেকের ঘরে খাবার নেই। অন্যদিকে কোরবানির ঈদ কেমন হবে, কীভাবে হবে কেউ জানে না। লাখো গরু-ছাগল ব্যবসায়ী মাথায় হাত দিয়ে বসে আছেন। হাঁস-মুরগির খামারিরা সর্বস্বান্ত, মাছ চাষিদেরও ত্রাহি ত্রাহি। কারণ, খাদ্যের যে অগ্নিমূল্য আল্লাহর দয়ায় যদি মাছ ভালো থাকে তা হলেও খাবারের দাম দিয়ে মাছ চাষিরা এক পয়সাও ঘরে তুলতে পারবেন না। মাছের চাইতে মাছের খাবারের দাম বেশি। এসবের লাগাম টানতে হবে।

একটা জরুরি কাজে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সহকারী রিং করে হাতে দিতেই মৎস্য ও প্রাণী সম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমকে অর্থমন্ত্রী ভেবে আপনি বলে সম্বোধন করে খুবই লজ্জা পেয়েছি। শ ম রেজাউল করিম আমাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে ‘কাদের সিদ্দিকী স্বদেশ প্রত্যাবর্তন সংগ্রাম পরিষদ’-এ অসম্ভব পরিশ্রম করেছেন। মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রীকে আপনি বলার বিব্রতভাব এখনো কাটেনি। কারণ শ ম রেজাউল করিমকে সবসময় ‘তুমি’ সম্বোধন করি। মাছ নিয়ে আমারও দারুণ আগ্রহ। তাই তাঁর সঙ্গে কথা বলা দরকার ছিল। তিনি সবরকম সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। তাঁর বিশেষজ্ঞরা সবরকম সাহায্য করবেন। দেখা যাক, কতটা কী সাহায্য পাই।

যখন যৌবন ছিল, শক্তি ছিল, বুকভরা দুর্বার সাহস ছিল তখন মোটেই স্বপ্ন দেখতাম না। দেশকে ভালোবাসতাম, দেশের নেতাকে ভালোবাসতাম- তাতেই বিভোর থাকতাম। তবে ’৭১-এর আগস্টে স্বপ্ন দেখেছিলাম, দেশ স্বাধীন হয়েছে। টাঙ্গাইল পার্ক ময়দানে নেতার হাতে অস্ত্র দিচ্ছি। প্রকৃত অর্থে স্বাধীনতার পর টাঙ্গাইল পার্কের বদলে বিন্দুবাসিনী স্কুলের বিশাল মাঠে নেতার পায়ের কাছে অস্ত্র বিছিয়ে দিয়েছিলাম। আজ কিছুদিন মাঝেমধ্যেই স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুকে পাই। অতীত দিনগুলোর ছবি ভেসে ওঠে। বুঝতে পারি না ঘুম কমে গেছে কিনা। সেদিন হঠাৎই দেখলাম, কয়েকজনের সঙ্গে সীমান্তের দিকে চলেছি। মহেন্দ্রগঞ্জ থেকে হেলিকপ্টারে শিলং, সেখান থেকে গোহাটি, এক গভীর রাতে দিল্লি নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মহীয়সী নারী ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী আমার মাথায় এবং পিঠে হাত দিয়ে বলেছেন, ‘তুমি বেঁচে আছো আমি খুশি হয়েছি। তোমাদের সম্মান রক্ষা করে যেভাবে পারা যায় আমরা সাহায্য করব।’ এর মাসখানেক পরের কথা। নৌকায় ভাটিতে চলছি। সঙ্গে বেশ কয়েকজন সহযোদ্ধা। বগুড়ার খসরু প্রস্তাব করল যমুনা-ধলেশ্বরীর পশ্চিম পাড়ে চন্দনবাইশা-সারিয়াকান্দি একবার গেলে কেমন হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে সারিয়াকান্দির উজানে যমুনার পাড়ে কয়েক ঘণ্টার জন্য নেমেছিলাম। সেই ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমানের জন্য তার ক্ষমতা দেখতে। কারণ দু-তিন দিন আগে আমরা সেখানে গিয়েছিলাম। এক গ্লাস পানি চেয়েও পাইনি। সবকিছু শুনে ফজলুর রহমান বলেছিলেন, স্যার! একদিন পর আবার চলুন সেখানে। তার প্রস্তাবে গিয়েছিলাম। গিয়ে দেখি এলাহি কারবার। আমরা গিয়েছিলাম এক গ্লাস পানি দেয়নি। আর এখন একটি ভাঙা স্কুলের মাঠে চেয়ার-টেবিল সাজিয়ে তিন-চার শ মানুষ অপেক্ষায় আছে! আমরা গেলে সে কি সমাদর। অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। পরে বুঝলাম, দু-তিন দিন আগে ব্রিগেডিয়ার সাহেব সেখানে গিয়েছিলেন। তাকে পাত্তা না দেওয়ায় অনেকের পাছায় সপাং সপাং বেত মেরেছিলেন। তাই আমাকে দেখে যারা কোনো গুরুত্বই দেননি তারা তাকে দেখে তটস্থ। কেউ আবার চুপিসারে জিজ্ঞাসা করছিলেন, স্যার! উনি বড়, না আপনি বড়? বলেছিলাম, না, আমরা প্রায় সমান সমান। সেই প্রথম যমুনার পশ্চিম পাড়ে আর এই ’৭৫-এর অক্টোবরে চন্দনবাইশায় এসেছি।

মুক্তিযুদ্ধে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র চন্দনবাইশার রেজাউল করিম কাদেরিয়া বাহিনীতে ছিল। অসাধারণ ভূমিকা রেখেছে। ’৭৫-এ বগুড়া যুবলীগের সভাপতি খালেকুজ্জামান খসরু যুক্ত হয়েছে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযুদ্ধে। তখন কি জানতাম, খসরুর সে-ই ছিল তার জন্মভূমি চন্দনবাইশায় শেষ যাওয়া। আমরা পরদিন আবার ভাটিতে সিরাজগঞ্জের নিশ্চিন্তপুরের চরে ঘাঁটি গেড়েছিলাম। অনেক অস্ত্র পরিষ্কার করে যুদ্ধোপযোগী করে নিয়েছিলাম। বিকালে রওনা হব ভাটির দিকে। দুপুরে হঠাৎই এক বিশাল হেলিকপ্টার এসে আমাদের নৌকার কাছাকাছি নামে। আমরা পজিশন নিই। আমার থেকে হেলিকপ্টারের দূরত্ব বড়জোর ৭০-৮০ গজ। মেজর ডালিমের নেতৃত্বে সে অভিযানে ২০-২৫ জন সৈন্য ছিল। তারাই প্রথম গুলি চালিয়েছিল ফাঁকা মাঠে। কারণ আমরা ছিলাম নদীর পাড়ে। কাউকেই দেখা যাচ্ছিল না। আমাদের প্রথম একঝাঁক গুলিতে ওদের ছয়-সাত জন ঝরে পড়েছিল। হঠাৎই আমার পাশে খসরু টলে পড়ে। তার বুকে গুলি লেগেছিল। সামনে হেলিকপ্টারে গুলি করতে যাব সে সময় আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক চিৎকার করে ওঠে, হেলিকপ্টারে ফারুক মামা, ফারুক মামা। ফারুক মানে প্রখ্যাত সাংবাদিক মোহাম্মদ মোদাব্বেরের ছেলে। ওদের বাড়িতেই ১৫ আগস্ট সারা দিন ছিলাম। বন্দুকের নিশানা আর হেলিকপ্টারের দিকে যায়নি, থেমে গিয়েছিল। তাই ওরা কিছু লোক বেঁচে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধে সে-ই আমাদের প্রথম যুদ্ধ। তারপর খুনি দখলদারদের বিরুদ্ধে অবিরাম যুদ্ধ করি। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের ১০৪ জন শহীদ হন। দুর্ভাগ্য তাঁদের কোনো মূল্যায়ন হয়নি। আপ্রাণ চেষ্টা করেও তাঁদের কোনো জাতীয় স্বীকৃতি পাইনি। জিয়াউর রহমানের সময় তাঁরা যেমন দুষ্কৃতকারী ছিলেন, এরশাদের সময় এবং আজ পর্যন্ত তাঁরা তা-ই রয়ে গেলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করে তাঁরা এখনো দেশপ্রেমিকের স্বীকৃতি পেলেন না। তাই কি মাঝেমধ্যে বঙ্গবন্ধুর দেখা পাই ঠিক বুঝতে পারছি না। করোনায় যেখানে সবকিছু বন্ধ সবকিছু স্তব্ধ সেখানে এমন হওয়ার কারণ কী? দয়াময় আল্লাহ আমাদের এ করোনা থেকে করুণা করুন, দয়া করুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম