শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০ আপডেট:

দয়াময় করুণা কর, দয়া কর

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দয়াময় করুণা কর, দয়া কর

করোনার মহাদুর্যোগের শেষ কোথায়, কীভাবে মুক্তি- এর কিছুই জানি না। সব পরম প্রভু দয়াময় আল্লাহ রব্বুল আলামিন জানেন। করোনার এ বিপর্যয়ে আমরা অনেক কিছু দেখলাম, বুঝলাম, জানলাম। অনেক সন্তান বাবাকে, মাকে ফেলে গেছে। কিন্তু কোনো মা-বাবা তার সন্তান ফেলে যাননি- এটাই শাশ্বত, এটাই আল্লাহর বিধান। দেখলাম বেসরকারি হাসপাতালে মৃতের হাত-পা বেঁধে টাকা নিতে, নামিদামি বেসরকারি হাসপাতালে রোগীকে আগুনে পুড়িয়ে মারতে। এসবের কোনো বিচার নেই। কেউ কেউ বলেছেন, আমি সরকারকে সমর্থন করছি। আমি তো সবসময় দেশের সমর্থক। ভালো করলে ভালো, খারাপ করলে খারাপ- এর বাইরে যেতে পারি না। এ দুনিয়ায় খুব বেশি স্বামী নেই, যে স্ত্রীর রান্না খারাপ হলে সাহস করে খারাপ বলে। আমি তাও করি। শুধু পারি না, রান্না খারাপ হলে খারাপ বলি, ভালো হলে ভালোও বলি। প্রথম প্রথম স্ত্রী হয়তো কষ্ট পেতেন। কিন্তু ওটাই যে আমার স্বভাব, তা বুঝতে পেরে এখন আর আমার কথায় কষ্ট পান না, বরং খুশি হন। এতে কোনো সন্দেহ নেই, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। পাকিস্তান হানাদাররা আমার কাছে, আমার বাহিনীর কাছে নিদারুণভাবে পরাজিত হয়েছে। তাই হয়তো অনেকেই ভাবেন, কাদের সিদ্দিকী মানে ধরো-মারো-কাটো। আসলে আমি চোখে দেখে একটা পিঁপড়াকেও পায়ে পিষে মারিনি। সেদিন কী করে বাথরুমে বালতিতে একটা ইঁদুর পড়ে ছিল। বাড়িতে যে ইঁদুর আছে তাও আমার জানা ছিল না। বাড়ি থাকলে ইঁদুর থাকবে এতে আর বিচিত্র কী? কিন্তু সেই ইঁদুরটা যখন আমার গোসলের গরম পানিতে মারা গেল তখন কয়েকজন মোগল শাহজাদাকে পানিতে ডুবিয়ে মারার কথা মনে হচ্ছিল। বঙ্গবন্ধু আমার প্রেম, বঙ্গবন্ধু আমার ভালোবাসা। মাতৃভূমি আর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আমি আপস করতে পারি না। তাই বঙ্গবন্ধুর সন্তানদের প্রতি আমার মানবিক দুর্বলতা তো আছেই- তা থাকবে আজীবন। তা কেউ রোধ করতে পারবে না। শেখ হাসিনার জীবন-সম্মানের কেউ ক্ষতি করতে চাইলে তার সঙ্গে কোনো দিনই একমত হব না। তাঁর অনেক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের সঙ্গে অনেক সময় একমত হতে পারিনি। এখন তো মনে হয় তিনি নিজেও তাঁর অনেক কার্যকলাপ সমর্থন করতে পারেন না, করেনও না। তার পরও উপায় নেই। সিরাজউদ্দৌলা একবার বলেছিলেন, ‘কী করব গোলাম হোসেন! উপায় নেই, উপায় নেই।’ এ রকম অনেক কিছু অনেক সময় হয়। করোনাযুদ্ধে ফ্রন্টলাইনে থাকার কথা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের। তারাই দেশকে পরিচালনা করবেন। কিন্তু এমন ব্যর্থ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পৃথিবী আর কখনো দেখেনি। তার পরও তারা বসে আছেন বহাল তবিয়তে। মন্ত্রণালয়ের খোলনলচে বদলে ফেলা দরকার। কিন্তু কখন কীভাবে হবে দেশবাসী জানে না। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রধান সম্পদ জনগণের ইচ্ছার ওপর ভরসা করা, সম্মান দেখানো। সেটাই কেন যেন আমাদের দেশে উপেক্ষিত হতে চলেছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং অন্য কিছু লোককে বিদায় করা দরকার। ৩৭ লাখ টাকা পর্দার দাম ধরেন! বঙ্গবন্ধু থাকলে এক ঘণ্টাও মন্ত্রিসভায় থাকতে পারতেন না। মন্ত্রী হয়তো নিজে চুরি করেননি। কিন্তু দেখাশোনার দায়িত্ব তাঁর। মন্ত্রী নৈতিকতার জায়গা ঠিক রাখেন। পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর মন্ত্রিসভায় লাল বাহাদুর শাস্ত্রী রেলমন্ত্রী হিসেবে পদত্যাগ করেছিলেন। সতীর্থরা বলেছিলেন, ‘একটি রেল দুর্ঘটনার জন্য আপনি পদত্যাগ করবেন! আপনি তো আর রেল চালান না। তাহলে কেন এটা করবেন?’ তিনি বলেছিলেন, ‘আমি রেল চালাই না। কিন্তু যারা রেল চালায় তাদের চালাবার দায়িত্ব আমার ছিল। আমি তাদের ভালোভাবে চালাতে পারিনি। তাই রেল দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে।’ কোথায় সেই নৈতিকতা? করোনার শুরুতে ৫০০ জনের করোনা প্রতিরোধে একটি জাতীয় কমিটি ছিল। যার সভাপতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সে কমিটি সম্পর্কে তিনি বলেছিলেন, ‘কোথায় কী হয় আমি কিছুই জানি না।’ নিজের মুখে ব্যর্থতা স্বীকার করা এমন মন্ত্রী বহাল তবিয়তে কেন যে রয়েছেন, কোথায় তার খুঁটির জোর দেশবাসী জানে না, আমরাও কেউ জানি না।

আজ বাজেট পাস হবে। বাজেট নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলেছেন। বহুদিন পর অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলাম, ‘আর কে এই সময় এর থেকে ভালো বাজেট দিতে পারতেন জানি না। তেমন মানুষ চোখে পড়ে না।’ সর্বোপরি তিনি যখন বললেন, ‘খরচ করব আগে, তারপর আয়ের চিন্তা। আগে মানুষকে বাঁচাতে হবে।’ তাঁর এ হৃদয়গ্রাহী আকাক্সক্ষা আমাকে মুগ্ধ করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সবসময় চেষ্টা করছেন। কিন্তু তাঁর চেষ্টা মাঠ পর্যায়ে খুব একটা যেতে পারেনি। দুস্থ মানুষের জন্য টাকা বরাদ্দ করেছেন। প্রথম তালিকার ৫৩ ভাগই ছিল গরমিল। কোনো সাহায্য-সহযোগিতা সঠিকভাবে মানুষের কাছে পৌঁছেনি। যাদের হাতে দায়িত্ব তারা অনেকেই দায়িত্ব পালনে সমর্থ নন। ধান মাড়াতে গরুর প্রয়োজন হয়, যত প্রিয়ই হোক ছাগল দিয়ে ধান মাড়ানো যায় না। আমরা সে ছাগল দিয়েই দুঃসাধ্য কাজটি করার চেষ্টা চালাচ্ছি। কেন করছি তাও যেমন জানি না, যারা করছেন তারা কেন করছেন তাও বুঝতে পারি না। তবে এই সময় দেশের জনসাধারণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর যে আস্থা ও বিশ্বাস রেখেছেন আগে কখনো তেমনটা দেখা যায়নি। বর্তমান করোনার দুর্যোগে বিরোধী দলের অসহযোগিতা দূরের কথা, আমরা সহযোগিতাই করে চলেছি। এখানে বিরোধী দলের চাইতে সরকারেরই ব্যর্থতা বেশি যে, তারা বিরোধী দল এবং অন্য সবার যথাযথ সহযোগিতা আদায় করতে অথবা নিতে পারেনি। সরকার এবং সরকারি দল যা-ই ভাবুন দেশবাসী ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে দূরে রাখলে পরে যে শূন্যতার সৃষ্টি হবে তা সামাল দেওয়া সম্ভব নাও হতে পারে। যার যতটুকু সামর্থ্য জাতীয় এই দুঃসময়ে তা কাজে লাগানো বা লাগাতে দেওয়া উচিত। সেদিন নারায়ণগঞ্জের শামীমের এক সাক্ষাৎকার দেখলাম। সেখানে বিএনপির কমিশনার মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদের করোনায় ঐতিহাসিক ভূমিকা অকপটে তুলে ধরেছেন। টিকে থাকতে হলে সত্যকে স্বীকার করতে হয়। সত্যকে এড়িয়ে বা অস্বীকার করে কারও পক্ষেই টিকে থাকা সম্ভব নয়। তাই এ রকম একটা দুর্যোগের সময়ও আমরা যদি আমাদের চিনতে না পারি, আমাদের সামর্থ্য ও ক্ষমতা বুঝতে না পারি, তাহলে আর কখন বুঝব?

হাতি বিরাট দেহের প্রাণী। কিন্তু সে তার নিজের দেহ দেখে না। সে কারণেই একজন সাধারণ মানুষের নির্দেশে চলে। দুনিয়ায় কোনো তাণ্ডব করে না। দুনিয়ায় তাণ্ডব করা কেউ টিকে থাকেনি। সে হালাকু খান, চেঙ্গিস খান, নাদির শাহ কিংবা হিটলার-মুসোলিনি- কেউ না। তাই সত্যকে স্বীকার করে শাসকগোষ্ঠী যত বিনয়ী হবে তার স্থায়িত্ব তত দৃঢ় হবে। করোনায় অর্থনীতি যেভাবে ভেঙে পড়েছে গ্রামীণ অর্থনীতি যদি সচল না থাকে তবে দেশে এক ভয়াবহ অরাজক সৃষ্টির আশঙ্কা আছে। যারা দিন এনে দিন খায় তাদের অনেকের আয়ের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। রাস্তাঘাটে কাজকর্ম নেই। একে তো করোনা, তার ওপর আবার অসময়ে ওদিকে কুড়িগ্রাম-চিলমারী, এদিকে সুনামগঞ্জে পাহাড়ি ঢলে মানুষ ভাসছে। অনেকের ঘরে খাবার নেই। অন্যদিকে কোরবানির ঈদ কেমন হবে, কীভাবে হবে কেউ জানে না। লাখো গরু-ছাগল ব্যবসায়ী মাথায় হাত দিয়ে বসে আছেন। হাঁস-মুরগির খামারিরা সর্বস্বান্ত, মাছ চাষিদেরও ত্রাহি ত্রাহি। কারণ, খাদ্যের যে অগ্নিমূল্য আল্লাহর দয়ায় যদি মাছ ভালো থাকে তা হলেও খাবারের দাম দিয়ে মাছ চাষিরা এক পয়সাও ঘরে তুলতে পারবেন না। মাছের চাইতে মাছের খাবারের দাম বেশি। এসবের লাগাম টানতে হবে।

একটা জরুরি কাজে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সহকারী রিং করে হাতে দিতেই মৎস্য ও প্রাণী সম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমকে অর্থমন্ত্রী ভেবে আপনি বলে সম্বোধন করে খুবই লজ্জা পেয়েছি। শ ম রেজাউল করিম আমাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে ‘কাদের সিদ্দিকী স্বদেশ প্রত্যাবর্তন সংগ্রাম পরিষদ’-এ অসম্ভব পরিশ্রম করেছেন। মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রীকে আপনি বলার বিব্রতভাব এখনো কাটেনি। কারণ শ ম রেজাউল করিমকে সবসময় ‘তুমি’ সম্বোধন করি। মাছ নিয়ে আমারও দারুণ আগ্রহ। তাই তাঁর সঙ্গে কথা বলা দরকার ছিল। তিনি সবরকম সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। তাঁর বিশেষজ্ঞরা সবরকম সাহায্য করবেন। দেখা যাক, কতটা কী সাহায্য পাই।

যখন যৌবন ছিল, শক্তি ছিল, বুকভরা দুর্বার সাহস ছিল তখন মোটেই স্বপ্ন দেখতাম না। দেশকে ভালোবাসতাম, দেশের নেতাকে ভালোবাসতাম- তাতেই বিভোর থাকতাম। তবে ’৭১-এর আগস্টে স্বপ্ন দেখেছিলাম, দেশ স্বাধীন হয়েছে। টাঙ্গাইল পার্ক ময়দানে নেতার হাতে অস্ত্র দিচ্ছি। প্রকৃত অর্থে স্বাধীনতার পর টাঙ্গাইল পার্কের বদলে বিন্দুবাসিনী স্কুলের বিশাল মাঠে নেতার পায়ের কাছে অস্ত্র বিছিয়ে দিয়েছিলাম। আজ কিছুদিন মাঝেমধ্যেই স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুকে পাই। অতীত দিনগুলোর ছবি ভেসে ওঠে। বুঝতে পারি না ঘুম কমে গেছে কিনা। সেদিন হঠাৎই দেখলাম, কয়েকজনের সঙ্গে সীমান্তের দিকে চলেছি। মহেন্দ্রগঞ্জ থেকে হেলিকপ্টারে শিলং, সেখান থেকে গোহাটি, এক গভীর রাতে দিল্লি নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মহীয়সী নারী ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী আমার মাথায় এবং পিঠে হাত দিয়ে বলেছেন, ‘তুমি বেঁচে আছো আমি খুশি হয়েছি। তোমাদের সম্মান রক্ষা করে যেভাবে পারা যায় আমরা সাহায্য করব।’ এর মাসখানেক পরের কথা। নৌকায় ভাটিতে চলছি। সঙ্গে বেশ কয়েকজন সহযোদ্ধা। বগুড়ার খসরু প্রস্তাব করল যমুনা-ধলেশ্বরীর পশ্চিম পাড়ে চন্দনবাইশা-সারিয়াকান্দি একবার গেলে কেমন হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে সারিয়াকান্দির উজানে যমুনার পাড়ে কয়েক ঘণ্টার জন্য নেমেছিলাম। সেই ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমানের জন্য তার ক্ষমতা দেখতে। কারণ দু-তিন দিন আগে আমরা সেখানে গিয়েছিলাম। এক গ্লাস পানি চেয়েও পাইনি। সবকিছু শুনে ফজলুর রহমান বলেছিলেন, স্যার! একদিন পর আবার চলুন সেখানে। তার প্রস্তাবে গিয়েছিলাম। গিয়ে দেখি এলাহি কারবার। আমরা গিয়েছিলাম এক গ্লাস পানি দেয়নি। আর এখন একটি ভাঙা স্কুলের মাঠে চেয়ার-টেবিল সাজিয়ে তিন-চার শ মানুষ অপেক্ষায় আছে! আমরা গেলে সে কি সমাদর। অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। পরে বুঝলাম, দু-তিন দিন আগে ব্রিগেডিয়ার সাহেব সেখানে গিয়েছিলেন। তাকে পাত্তা না দেওয়ায় অনেকের পাছায় সপাং সপাং বেত মেরেছিলেন। তাই আমাকে দেখে যারা কোনো গুরুত্বই দেননি তারা তাকে দেখে তটস্থ। কেউ আবার চুপিসারে জিজ্ঞাসা করছিলেন, স্যার! উনি বড়, না আপনি বড়? বলেছিলাম, না, আমরা প্রায় সমান সমান। সেই প্রথম যমুনার পশ্চিম পাড়ে আর এই ’৭৫-এর অক্টোবরে চন্দনবাইশায় এসেছি।

মুক্তিযুদ্ধে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র চন্দনবাইশার রেজাউল করিম কাদেরিয়া বাহিনীতে ছিল। অসাধারণ ভূমিকা রেখেছে। ’৭৫-এ বগুড়া যুবলীগের সভাপতি খালেকুজ্জামান খসরু যুক্ত হয়েছে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযুদ্ধে। তখন কি জানতাম, খসরুর সে-ই ছিল তার জন্মভূমি চন্দনবাইশায় শেষ যাওয়া। আমরা পরদিন আবার ভাটিতে সিরাজগঞ্জের নিশ্চিন্তপুরের চরে ঘাঁটি গেড়েছিলাম। অনেক অস্ত্র পরিষ্কার করে যুদ্ধোপযোগী করে নিয়েছিলাম। বিকালে রওনা হব ভাটির দিকে। দুপুরে হঠাৎই এক বিশাল হেলিকপ্টার এসে আমাদের নৌকার কাছাকাছি নামে। আমরা পজিশন নিই। আমার থেকে হেলিকপ্টারের দূরত্ব বড়জোর ৭০-৮০ গজ। মেজর ডালিমের নেতৃত্বে সে অভিযানে ২০-২৫ জন সৈন্য ছিল। তারাই প্রথম গুলি চালিয়েছিল ফাঁকা মাঠে। কারণ আমরা ছিলাম নদীর পাড়ে। কাউকেই দেখা যাচ্ছিল না। আমাদের প্রথম একঝাঁক গুলিতে ওদের ছয়-সাত জন ঝরে পড়েছিল। হঠাৎই আমার পাশে খসরু টলে পড়ে। তার বুকে গুলি লেগেছিল। সামনে হেলিকপ্টারে গুলি করতে যাব সে সময় আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক চিৎকার করে ওঠে, হেলিকপ্টারে ফারুক মামা, ফারুক মামা। ফারুক মানে প্রখ্যাত সাংবাদিক মোহাম্মদ মোদাব্বেরের ছেলে। ওদের বাড়িতেই ১৫ আগস্ট সারা দিন ছিলাম। বন্দুকের নিশানা আর হেলিকপ্টারের দিকে যায়নি, থেমে গিয়েছিল। তাই ওরা কিছু লোক বেঁচে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধে সে-ই আমাদের প্রথম যুদ্ধ। তারপর খুনি দখলদারদের বিরুদ্ধে অবিরাম যুদ্ধ করি। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের ১০৪ জন শহীদ হন। দুর্ভাগ্য তাঁদের কোনো মূল্যায়ন হয়নি। আপ্রাণ চেষ্টা করেও তাঁদের কোনো জাতীয় স্বীকৃতি পাইনি। জিয়াউর রহমানের সময় তাঁরা যেমন দুষ্কৃতকারী ছিলেন, এরশাদের সময় এবং আজ পর্যন্ত তাঁরা তা-ই রয়ে গেলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করে তাঁরা এখনো দেশপ্রেমিকের স্বীকৃতি পেলেন না। তাই কি মাঝেমধ্যে বঙ্গবন্ধুর দেখা পাই ঠিক বুঝতে পারছি না। করোনায় যেখানে সবকিছু বন্ধ সবকিছু স্তব্ধ সেখানে এমন হওয়ার কারণ কী? দয়াময় আল্লাহ আমাদের এ করোনা থেকে করুণা করুন, দয়া করুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১
মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ
বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা
আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ