শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

হুমকির শিকার আজ প্রগতিশীল মানুষ

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হুমকির শিকার আজ প্রগতিশীল মানুষ

নব্বইয়ের দশকের শুরুতে সারা বাংলাদেশে উন্মত্ত মৌলবাদীরা ধর্মের নামে তা-ব শুরু করেছিল। রাস্তাঘাট মাঠ ময়দান ছিল তাদের দখলে। তারা আমাকে, একজন লেখককে, ফাঁসি দেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিল। সরকারের দয়াদাক্ষিণ্যে মৌলবাদীরা দিনে দিনে কত ভয়ংকর হয়ে উঠেছে, তা বাংলাদেশের মানুষ প্রথম লক্ষ্য করেছিল। তাদের ডাকা হরতাল, লং মার্চ সবই তখন সফল হয়েছিল। সরকার ওই গণতন্ত্র-বিরোধী, বাক-স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিকে তখন নিয়ন্ত্রণ করার বদলে আমাকে শাস্তি দিয়েছিল, আমার বিরুদ্ধে মামলা করেছিল, আমাকে গ্রেফতার করার হুলিয়া জারি করেছিল, আমাকে দেশ থেকে বের করে দিয়েছিল। কয়েক মাস জুড়ে উন্মত্ত যে তান্ডব চলছিল, তা আপাতত থেমেছিল। সরকার হয়তো ভেবেছিল, আপদকে বিদেয় করা হয়েছে, এখন জনতা শান্ত। পরিস্থিতিকে সামাল দিতে, দেশের ভালোর জন্য সেটিই কি সরকারের করণীয় ছিল? অবশ্যই নয়। আসলে দেশের ভালোর জন্য যা করণীয় ছিল তা হলো আমাকে শাস্তি না দিয়ে, উন্মত্ত অপশক্তিকে শাস্তি দেওয়া, যারা দেশের আইনের তোয়াক্কা না করে, গণতন্ত্রের প্রধান শর্ত মত প্রকাশের অধিকারকে অস্বীকার করে লেখকের মাথার মূল্য ঘোষণা করেছিল, বাড়িঘর, দোকানপাট, বাস ট্রাক ভেঙ্গেছিল, পুড়িয়েছিল। আমাকে, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত একজন ডাক্তারকে, এবং মানবাধিকার, নারীর অধিকার, আর মত প্রকাশের অধিকারের পক্ষে লেখা বইয়ের একজন লেখককে দেশ থেকে বিতাড়ন করা দেশের মৌলবাদী সমস্যার সমাধান ছিল না। যারা দেশের মঙ্গল চায় না, বরং দেশকে ধর্মের নামে রসাতলে নিয়ে যেতে চায়, তারা যা দাবি করেছিল, তা মেনে নিয়ে ভয়ংকর একটি ভবিষ্যতের দিকে যাত্রা করেছিল দেশ। আমাকে হারিয়ে দিয়ে মৌলবাদীদের জিতিয়ে দিয়েছিল সেদিনের সরকার। শতগুণ শক্তি নিয়ে যে মাঠে ফিরে আসবে মৌলবাদীরা, দূরদৃষ্টিহীন রাজনীতিকরা সেটা বুঝতে পারেনি। অথবা বুঝেও আমল দেয়নি। দেশ নিয়ে সত্যিই কি তাদের কোনও ভাবনা আছে? ফতোয়াবাজদের, লং মার্চের উদ্যোক্তাদের, ধর্মের নামে যারা দেশ থেকে গণতন্ত্র হঠিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের বন্ধু ভেবে আলিঙ্গন করেছিল রাজনীতিকরা, তাদের দলে টেনেছিল, তাদের সংসদে বসিয়েছিল।

আজও তার মাশুল দিতে হচ্ছে প্রতিটি সরকারকেই। আজ মৌলবাদীদের উপঢৌকন দিয়ে, তাদের অন্যায় আবদার মিটিয়ে, তাদের কাছে নতজানু হয়ে তাদের খুশি রেখে গদি ঠিক রাখতে হয়। আমাদের সরকাররা জনগণের খাদ্য বস্ত্র শিক্ষা স্বাস্থ্যের ব্যাপারে যত না চিন্তিত, তার চেয়ে বেশি চিন্তিত নিজের গদি নিয়ে। গদি বাঁচানোর জন্য যা যা করা দরকার বলে মনে করে, তাই করে। নানা কিসিমের অপরাধ করতেও দ্বিধা করে না। কেউ কেউ এই ফাঁকে আখেরও গুছিয়ে নেয়। এই সন্ত্রাসী মৌলবাদীরা যখন মুক্তচিন্তকদের এক একজনকে কুপিয়ে মেরে ফেলে, তখন সরকারকে চুপ হয়ে থাকতে হয়, একটি বাক্য উচ্চারণ করার সাহস হয় না। সে দিন, নব্বইয়ের শুরুতে মৌলবাদের উত্থানকে যদি ঠেকাতো সরকার, তবে আজ তারা এত বড় জল্লাদ হতে পারতো না। দোষ কিন্তু শুধু সরকারের নয়, দোষ বুদ্ধিজীবীদেরও। যে মানুষটি মৌলবাদীদের দ্বারা নির্যাতিত, তার বিরুদ্ধে যখন সরকারি হামলা হলো, যখন নব্বইয়ের দশকে একের পর এক আমার বই নিষিদ্ধ করতে লাগলো সরকার, ক’জন বুদ্ধিজীবী এর প্রতিবাদ করেছিলেন? প্রকাশকরা কী করেছিলেন? আমার বই ছাপানো বন্ধ করে দিয়েছিলেন। আর পত্রিকার সম্পাদকরা, যে সম্পাদকদের আমরা প্রগতিশীল বলে জানতাম, তাঁরাই মৌলবাদী অপশক্তি আর দূরদৃষ্টিহীন সরকারের মতো আমাকে নিষিদ্ধ করেছিলেন। আর ফাঁকা মাঠে তখন এক শ্রেণীর মৌলবাদী প্রচারযন্ত্র আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছিল। কেউ এসব অন্যায়ের প্রতিবাদ করেনি। আমার কণ্ঠরোধ, তার ওপর বিরুদ্ধ- মিডিয়ার অপপ্রচারের অবাধ স্বাধীনতা। সবই, আমার বিশ্বাস, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষকে ভয়ে মুখ বুজে থাকার এক ভয়ংকর সংস্কৃতি উপহার দিয়েছিল। মানুষ যেন তসলিমাকে ঘৃণা করে, তসলিমার যে পরিণতি হয়েছে, সেই পরিণতিকে ভয় পেয়ে তার মতো হওয়ার, তার মতো কথা বলার চেষ্টা যেন না করে। তাই তো হয়েছে। যে কথা বলেছে, তাকে হুমকি দিয়ে চুপ করিয়ে দেওয়া হয়েছে, অথবা দিনে দুপুরে চাপাতি চালিয়ে খুন করেছে।

আজ মানুষকে মুখ বুজে থাকতে হয়। লেখক, প্রকাশক, সম্পাদক সকলে ভয়ে তটস্থ। মুক্তচিন্তার প্রকাশ দেশটিতে নিষিদ্ধ। শিল্পীরা তটস্থ। চিন্তাশীল, প্রগতিশীল, সকলে সিঁটিয়ে আছে আতঙ্কে। এসব দেখলে নব্বইয়ের শুরুতে মৌলবাদীদের উত্থানের কথা মনে পড়ে। কিছু কাজ ঠিক সময়ে না করলে বড় ক্ষতি হয়ে যায়। সকলে মিলে একজন নারীবাদী লেখকের ক্ষতি করতে গিয়ে আসলে দেশের খুব বড় ক্ষতি করে ফেলেছে। এত কথা এইজন্য বলছি যে বাংলাদেশের ইউটিউবার এবং অনলাইনে শিক্ষাদান কর্মসূচি পরিচালনা বিষয়ক সংস্থা টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী আয়মান সাদিককে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে টেন মিনিট স্কুলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা সাকিব বিন রশীদকেও। আয়মান সাদিক বলেছেন, ‘ফেসবুক, ইউটিউবসহ অনেক জায়গায় আমাকে মেরে ফেলার জন্য বলা হচ্ছে। টেন মিনিট স্কুলের অনেক মানুষকে মেরে ফেলার জন্য বলা হচ্ছে। টেন মিনিট স্কুলকে বয়কট করার জন্য বলা হচ্ছে। ফেসবুকে হুমকিদাতারা লিখেছে, ‘এই মুরতাদকে যেখানেই আপনারা পাবেন, তাকে জাহান্নামে পাঠিয়ে দিবেন। হাজার হাজার মানুষ সেটা শেয়ার করছে।’ সাকিব বিন রশীদকে বলা হচ্ছে তিনি নব্য মিশনারি, কাফিরদের এজেন্ট, পশ্চিমা অপসংস্কৃতি প্রচার করার এজেন্ট। এই ভাষা আমার খুব চেনা। সেই নব্বইয়ের দশক থেকে শুরু, আমাকে মুরতাদ, ধর্ম-বিরোধী, কাফির, পশ্চিমা অপসংস্কৃতির এজেন্ট বলা হতো। এই দোষগুলো দিলে তারা মনে করে তারা সাধারণ ধর্মভীরু মানুষের সমর্থন পাবে। তারা কিন্তু ভুল নয়। ধর্মের ধ্বজা উড়িয়ে জগতে হেন অপরাধ নেই যে তারা করছে না, আর সাধারণ মানুষ চোখে ঠুলি এঁটে বসে আছে, আর মন প্রাণ দিয়ে অজ্ঞতা আর মূর্খতার চর্চায় নিজেদের ডুবিয়ে দিয়েছে। সরকার এবং ধর্মান্ধ কেউ চায় না দেশে মুক্তবুদ্ধির চর্চা চলুক। চললে দুপক্ষেরই অসুবিধে কিনা।

কী দোষ আয়মান সাদিকের এবং তার স্কুলের? দোষ তাঁরা মেয়েদের ঋতুস্রাব যে অপবিত্র কিছু নয়, তার ব্যাখ্যা করেছেন। যৌন মিলনের জন্য সম্মতির প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন। এতে নারীবিরোধী ধর্মান্ধ অপশক্তির বড় রাগ। কারণ তারা ধর্ষণে বিশ্বাস করে, তারা বিশ্বাস করে ঋতুস্রাব খুব নোংরা ব্যাপার, ঋতুস্রাব মেয়েদের অপবিত্র করে। তারা ঘোষণা দিয়েছে, এই ভিডিও দুটো ধর্ম-বিরোধী। যারা ভিডিও বানিয়েছেন তাঁরাও ধর্ম-বিরোধী। ধর্ম-বিরোধী- এই তকমা কাউকে দিলে তার সর্বনাশ হয়ে যায়। যেমন আমার হয়েছে। আমি কিন্তু ভয়ে আমার কোনও বই বা লেখা ছিঁড়ে ফেলিনি। কিন্তু আয়মান সাদিক তাঁর ভিডিও দুটো অনলাইন থেকে সরিয়ে দিয়েছেন। শুধু সরিয়েই দেননি, ক্ষমাও চেয়েছেন। বলেছেন, ঋতুস্রাব ও সম্মতি নিয়ে করা ওই দুটো ভিডিও অনেকের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার কারণে তারা দুঃখিত এবং ক্ষমা-প্রার্থী। এর চেয়ে বড় পরাজয় আর কী হতে পারে? মৌলবাদীদের তিনি জিতিয়ে দিলেন। বার বার প্রগতিশীলদের সংগে যুদ্ধে জয়ী হচ্ছে মৌলবাদী অপশক্তি।

এতে সরকারের ভূমিকা কী? প্রগতিশীলদের পাশে থাকা? না, বরং মৌলবাদীদের পাশে থাকা। নব্বইয়ের শুরু থেকে তো সব সরকারই মৌলবাদীদেরই পাশে থাকছে। সত্যিকার জ্ঞানবিজ্ঞানের চর্চা, মুক্তবুদ্ধির চর্চা বাংলাদেশে হতে দেবে না মৌলবাদীরা। গণতন্ত্র-বিরোধী, নারী-বিরোধী, মানবাধিকার-বিরোধী, মানবতা-বিরোধী লোকগুলো ধর্মের নামে সমাজকে অসুস্থ বানানোর ষড়যন্ত্রে বহু বছর থেকেই লিপ্ত। এদের হাতের মুঠোয় আজ বন্দি রাষ্ট্র, সমাজ, এবং জনতা। এই বদলোকগুলোকে ধর্ম রক্ষার দায়িত্ব কে দিয়েছে? আজ তারা এত সহজে দেশের সর্বনাশ করতে পারছে কেন? কে তাদের সাহায্য করছে? দেশের সর্বনাশ করার জন্য তারা সবচেয়ে বড় যে হাতিয়ারটি নিয়েছে, সেটি ধর্ম। এই নারীবিদ্বেষী বদলোকগুলো যেভাবে ধর্ম চর্চার নির্দেশ দেবে, মানুষ কেন বাধ্য থাকবে সেভাবে ধর্ম চর্চা করতে? ধর্মকে তারা যেন হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার না করতে পারে, সেটির ব্যবস্থা সরকার আর কবে করবে? দেরি কি যথেষ্ট হয়নি? তাদের হাত থেকে চাপাতি কেড়ে নেওয়ারও কি সময় আজও আসেনি?

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা