শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

হুমকির শিকার আজ প্রগতিশীল মানুষ

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হুমকির শিকার আজ প্রগতিশীল মানুষ

নব্বইয়ের দশকের শুরুতে সারা বাংলাদেশে উন্মত্ত মৌলবাদীরা ধর্মের নামে তা-ব শুরু করেছিল। রাস্তাঘাট মাঠ ময়দান ছিল তাদের দখলে। তারা আমাকে, একজন লেখককে, ফাঁসি দেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিল। সরকারের দয়াদাক্ষিণ্যে মৌলবাদীরা দিনে দিনে কত ভয়ংকর হয়ে উঠেছে, তা বাংলাদেশের মানুষ প্রথম লক্ষ্য করেছিল। তাদের ডাকা হরতাল, লং মার্চ সবই তখন সফল হয়েছিল। সরকার ওই গণতন্ত্র-বিরোধী, বাক-স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিকে তখন নিয়ন্ত্রণ করার বদলে আমাকে শাস্তি দিয়েছিল, আমার বিরুদ্ধে মামলা করেছিল, আমাকে গ্রেফতার করার হুলিয়া জারি করেছিল, আমাকে দেশ থেকে বের করে দিয়েছিল। কয়েক মাস জুড়ে উন্মত্ত যে তান্ডব চলছিল, তা আপাতত থেমেছিল। সরকার হয়তো ভেবেছিল, আপদকে বিদেয় করা হয়েছে, এখন জনতা শান্ত। পরিস্থিতিকে সামাল দিতে, দেশের ভালোর জন্য সেটিই কি সরকারের করণীয় ছিল? অবশ্যই নয়। আসলে দেশের ভালোর জন্য যা করণীয় ছিল তা হলো আমাকে শাস্তি না দিয়ে, উন্মত্ত অপশক্তিকে শাস্তি দেওয়া, যারা দেশের আইনের তোয়াক্কা না করে, গণতন্ত্রের প্রধান শর্ত মত প্রকাশের অধিকারকে অস্বীকার করে লেখকের মাথার মূল্য ঘোষণা করেছিল, বাড়িঘর, দোকানপাট, বাস ট্রাক ভেঙ্গেছিল, পুড়িয়েছিল। আমাকে, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত একজন ডাক্তারকে, এবং মানবাধিকার, নারীর অধিকার, আর মত প্রকাশের অধিকারের পক্ষে লেখা বইয়ের একজন লেখককে দেশ থেকে বিতাড়ন করা দেশের মৌলবাদী সমস্যার সমাধান ছিল না। যারা দেশের মঙ্গল চায় না, বরং দেশকে ধর্মের নামে রসাতলে নিয়ে যেতে চায়, তারা যা দাবি করেছিল, তা মেনে নিয়ে ভয়ংকর একটি ভবিষ্যতের দিকে যাত্রা করেছিল দেশ। আমাকে হারিয়ে দিয়ে মৌলবাদীদের জিতিয়ে দিয়েছিল সেদিনের সরকার। শতগুণ শক্তি নিয়ে যে মাঠে ফিরে আসবে মৌলবাদীরা, দূরদৃষ্টিহীন রাজনীতিকরা সেটা বুঝতে পারেনি। অথবা বুঝেও আমল দেয়নি। দেশ নিয়ে সত্যিই কি তাদের কোনও ভাবনা আছে? ফতোয়াবাজদের, লং মার্চের উদ্যোক্তাদের, ধর্মের নামে যারা দেশ থেকে গণতন্ত্র হঠিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের বন্ধু ভেবে আলিঙ্গন করেছিল রাজনীতিকরা, তাদের দলে টেনেছিল, তাদের সংসদে বসিয়েছিল।

আজও তার মাশুল দিতে হচ্ছে প্রতিটি সরকারকেই। আজ মৌলবাদীদের উপঢৌকন দিয়ে, তাদের অন্যায় আবদার মিটিয়ে, তাদের কাছে নতজানু হয়ে তাদের খুশি রেখে গদি ঠিক রাখতে হয়। আমাদের সরকাররা জনগণের খাদ্য বস্ত্র শিক্ষা স্বাস্থ্যের ব্যাপারে যত না চিন্তিত, তার চেয়ে বেশি চিন্তিত নিজের গদি নিয়ে। গদি বাঁচানোর জন্য যা যা করা দরকার বলে মনে করে, তাই করে। নানা কিসিমের অপরাধ করতেও দ্বিধা করে না। কেউ কেউ এই ফাঁকে আখেরও গুছিয়ে নেয়। এই সন্ত্রাসী মৌলবাদীরা যখন মুক্তচিন্তকদের এক একজনকে কুপিয়ে মেরে ফেলে, তখন সরকারকে চুপ হয়ে থাকতে হয়, একটি বাক্য উচ্চারণ করার সাহস হয় না। সে দিন, নব্বইয়ের শুরুতে মৌলবাদের উত্থানকে যদি ঠেকাতো সরকার, তবে আজ তারা এত বড় জল্লাদ হতে পারতো না। দোষ কিন্তু শুধু সরকারের নয়, দোষ বুদ্ধিজীবীদেরও। যে মানুষটি মৌলবাদীদের দ্বারা নির্যাতিত, তার বিরুদ্ধে যখন সরকারি হামলা হলো, যখন নব্বইয়ের দশকে একের পর এক আমার বই নিষিদ্ধ করতে লাগলো সরকার, ক’জন বুদ্ধিজীবী এর প্রতিবাদ করেছিলেন? প্রকাশকরা কী করেছিলেন? আমার বই ছাপানো বন্ধ করে দিয়েছিলেন। আর পত্রিকার সম্পাদকরা, যে সম্পাদকদের আমরা প্রগতিশীল বলে জানতাম, তাঁরাই মৌলবাদী অপশক্তি আর দূরদৃষ্টিহীন সরকারের মতো আমাকে নিষিদ্ধ করেছিলেন। আর ফাঁকা মাঠে তখন এক শ্রেণীর মৌলবাদী প্রচারযন্ত্র আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছিল। কেউ এসব অন্যায়ের প্রতিবাদ করেনি। আমার কণ্ঠরোধ, তার ওপর বিরুদ্ধ- মিডিয়ার অপপ্রচারের অবাধ স্বাধীনতা। সবই, আমার বিশ্বাস, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষকে ভয়ে মুখ বুজে থাকার এক ভয়ংকর সংস্কৃতি উপহার দিয়েছিল। মানুষ যেন তসলিমাকে ঘৃণা করে, তসলিমার যে পরিণতি হয়েছে, সেই পরিণতিকে ভয় পেয়ে তার মতো হওয়ার, তার মতো কথা বলার চেষ্টা যেন না করে। তাই তো হয়েছে। যে কথা বলেছে, তাকে হুমকি দিয়ে চুপ করিয়ে দেওয়া হয়েছে, অথবা দিনে দুপুরে চাপাতি চালিয়ে খুন করেছে।

আজ মানুষকে মুখ বুজে থাকতে হয়। লেখক, প্রকাশক, সম্পাদক সকলে ভয়ে তটস্থ। মুক্তচিন্তার প্রকাশ দেশটিতে নিষিদ্ধ। শিল্পীরা তটস্থ। চিন্তাশীল, প্রগতিশীল, সকলে সিঁটিয়ে আছে আতঙ্কে। এসব দেখলে নব্বইয়ের শুরুতে মৌলবাদীদের উত্থানের কথা মনে পড়ে। কিছু কাজ ঠিক সময়ে না করলে বড় ক্ষতি হয়ে যায়। সকলে মিলে একজন নারীবাদী লেখকের ক্ষতি করতে গিয়ে আসলে দেশের খুব বড় ক্ষতি করে ফেলেছে। এত কথা এইজন্য বলছি যে বাংলাদেশের ইউটিউবার এবং অনলাইনে শিক্ষাদান কর্মসূচি পরিচালনা বিষয়ক সংস্থা টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী আয়মান সাদিককে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে টেন মিনিট স্কুলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা সাকিব বিন রশীদকেও। আয়মান সাদিক বলেছেন, ‘ফেসবুক, ইউটিউবসহ অনেক জায়গায় আমাকে মেরে ফেলার জন্য বলা হচ্ছে। টেন মিনিট স্কুলের অনেক মানুষকে মেরে ফেলার জন্য বলা হচ্ছে। টেন মিনিট স্কুলকে বয়কট করার জন্য বলা হচ্ছে। ফেসবুকে হুমকিদাতারা লিখেছে, ‘এই মুরতাদকে যেখানেই আপনারা পাবেন, তাকে জাহান্নামে পাঠিয়ে দিবেন। হাজার হাজার মানুষ সেটা শেয়ার করছে।’ সাকিব বিন রশীদকে বলা হচ্ছে তিনি নব্য মিশনারি, কাফিরদের এজেন্ট, পশ্চিমা অপসংস্কৃতি প্রচার করার এজেন্ট। এই ভাষা আমার খুব চেনা। সেই নব্বইয়ের দশক থেকে শুরু, আমাকে মুরতাদ, ধর্ম-বিরোধী, কাফির, পশ্চিমা অপসংস্কৃতির এজেন্ট বলা হতো। এই দোষগুলো দিলে তারা মনে করে তারা সাধারণ ধর্মভীরু মানুষের সমর্থন পাবে। তারা কিন্তু ভুল নয়। ধর্মের ধ্বজা উড়িয়ে জগতে হেন অপরাধ নেই যে তারা করছে না, আর সাধারণ মানুষ চোখে ঠুলি এঁটে বসে আছে, আর মন প্রাণ দিয়ে অজ্ঞতা আর মূর্খতার চর্চায় নিজেদের ডুবিয়ে দিয়েছে। সরকার এবং ধর্মান্ধ কেউ চায় না দেশে মুক্তবুদ্ধির চর্চা চলুক। চললে দুপক্ষেরই অসুবিধে কিনা।

কী দোষ আয়মান সাদিকের এবং তার স্কুলের? দোষ তাঁরা মেয়েদের ঋতুস্রাব যে অপবিত্র কিছু নয়, তার ব্যাখ্যা করেছেন। যৌন মিলনের জন্য সম্মতির প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন। এতে নারীবিরোধী ধর্মান্ধ অপশক্তির বড় রাগ। কারণ তারা ধর্ষণে বিশ্বাস করে, তারা বিশ্বাস করে ঋতুস্রাব খুব নোংরা ব্যাপার, ঋতুস্রাব মেয়েদের অপবিত্র করে। তারা ঘোষণা দিয়েছে, এই ভিডিও দুটো ধর্ম-বিরোধী। যারা ভিডিও বানিয়েছেন তাঁরাও ধর্ম-বিরোধী। ধর্ম-বিরোধী- এই তকমা কাউকে দিলে তার সর্বনাশ হয়ে যায়। যেমন আমার হয়েছে। আমি কিন্তু ভয়ে আমার কোনও বই বা লেখা ছিঁড়ে ফেলিনি। কিন্তু আয়মান সাদিক তাঁর ভিডিও দুটো অনলাইন থেকে সরিয়ে দিয়েছেন। শুধু সরিয়েই দেননি, ক্ষমাও চেয়েছেন। বলেছেন, ঋতুস্রাব ও সম্মতি নিয়ে করা ওই দুটো ভিডিও অনেকের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার কারণে তারা দুঃখিত এবং ক্ষমা-প্রার্থী। এর চেয়ে বড় পরাজয় আর কী হতে পারে? মৌলবাদীদের তিনি জিতিয়ে দিলেন। বার বার প্রগতিশীলদের সংগে যুদ্ধে জয়ী হচ্ছে মৌলবাদী অপশক্তি।

এতে সরকারের ভূমিকা কী? প্রগতিশীলদের পাশে থাকা? না, বরং মৌলবাদীদের পাশে থাকা। নব্বইয়ের শুরু থেকে তো সব সরকারই মৌলবাদীদেরই পাশে থাকছে। সত্যিকার জ্ঞানবিজ্ঞানের চর্চা, মুক্তবুদ্ধির চর্চা বাংলাদেশে হতে দেবে না মৌলবাদীরা। গণতন্ত্র-বিরোধী, নারী-বিরোধী, মানবাধিকার-বিরোধী, মানবতা-বিরোধী লোকগুলো ধর্মের নামে সমাজকে অসুস্থ বানানোর ষড়যন্ত্রে বহু বছর থেকেই লিপ্ত। এদের হাতের মুঠোয় আজ বন্দি রাষ্ট্র, সমাজ, এবং জনতা। এই বদলোকগুলোকে ধর্ম রক্ষার দায়িত্ব কে দিয়েছে? আজ তারা এত সহজে দেশের সর্বনাশ করতে পারছে কেন? কে তাদের সাহায্য করছে? দেশের সর্বনাশ করার জন্য তারা সবচেয়ে বড় যে হাতিয়ারটি নিয়েছে, সেটি ধর্ম। এই নারীবিদ্বেষী বদলোকগুলো যেভাবে ধর্ম চর্চার নির্দেশ দেবে, মানুষ কেন বাধ্য থাকবে সেভাবে ধর্ম চর্চা করতে? ধর্মকে তারা যেন হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার না করতে পারে, সেটির ব্যবস্থা সরকার আর কবে করবে? দেরি কি যথেষ্ট হয়নি? তাদের হাত থেকে চাপাতি কেড়ে নেওয়ারও কি সময় আজও আসেনি?

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন