শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

উত্তম সুচিত্রার সেই প্রেম সেই আবেগ

গণভবন থেকে সেনাকুঞ্জ কোথায় নেই তারা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গণভবন থেকে সেনাকুঞ্জ কোথায় নেই তারা

‘আঁখি মুঞ্জিয়া দেখ রূপরে

আর দিলের চক্ষে চাহিয়া দেখ বন্ধুয়ার স্বরূপরে’

-হাছন রাজা

 

জীবনের অনেক হিসাবই একটা বয়সে এসে আর মেলে না। ভালোবাসার সাতকাহন বদলে যায়, বদলে দেয় মুহূর্ত। অন্যরকম ভালোবাসা ঝড়ের বেগে আসে। আবেগ ভেসে ওঠে কাঠফাটা রোদ্দুরে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে। কষ্টের স্রোতে ভিজে ভিজে শেষ বিকালে হিসাব মেলায় থমকে থাকা মানুষ। চারদিকে তাকিয়ে অবাক বিস্ময় নিয়ে দেখেন হারিয়ে যাওয়া পথ। বঙ্কিমের কপালকুন্ডলার মতো প্রশ্ন করেন না, পথিক তুমি কি পথ হারিয়েছো? হুমায়ূন আহমেদ লিখেছেন, ‘পৃথিবীতে অনেক ধরনের অত্যাচার আছে। ভালোবাসার অত্যাচার হচ্ছে সবচেয়ে ভয়ানক অত্যাচার। এ অত্যাচারের বিরুদ্ধে কখনো কিছু বলা যায় না, সহ্য করে নিতে হয়।’

আবেগ থাকলে চলার পথে অনেক কিছু সহ্য করতে হয়। হোঁচট খেতে হয়। মেনে নিতে হয় যাপিত জীবন। অনেক সময় সারাটা জীবন উৎসর্গ করেও ঠাঁই পাওয়া যায় না আপন ঠিকানা। শীত-গ্রীষ্মে সামান্য উলট-পালটে বদলে যায় চিরচেনা জগৎটা। ভেঙে যায় কাচের চুড়ির মতো রিনঝিন শব্দ করে। কি রাজনীতি কি সমাজ কি সংসার সবখানে এক চিত্র। নষ্টামি ভন্ডিামি আর মুখোশধারীদের উল্লাসনৃত্য নীরবে হজম করে যেতে হয়। অনেক সময় ওদের দাপটের কাছে প্রকাশ করতে হয় অসহায়ত্ব। করার থাকে না কিছুই। দু-এক জন ধরা খায়, বাকিরা চলতে থাকে।

উত্তম কুমার-সুচিত্রা সেনের একটি ছবি দেখেছিলাম অনেক দিন আগে। ছবির নাম ‘পথে হলো দেরি’। কাহিনি প্রতিভা বসুর। পরিচালনা করেছেন অগ্রদূত। বিষাদে ভরা রোমান্টিক এক কাহিনি। বিত্তশালী পরিবারের দেমাগি মেয়ে সুচিত্রা। রূপে-গুণে কোনো তুলনা হয় না। অর্থের সঙ্গে রূপের দেমাগ যোগ হলে তো কথাই নেই। সুচিত্রারও হয়েছে তাই। ছবির নায়ক জয়ন্ত পেশায় ডাক্তার। জীবনের শুরুতেই কলকাতা থেকে দার্জিলিং আসেন চাকরি নিয়ে। বড়লোকের নাতনি মল্লিকাদের বাড়ির পাশেই সেই ক্লিনিক। একদিন মল্লিকার ছোট ভাইয়ের হাত ভেঙে যায়। দাদু গেছেন কলকাতায়। পারিবারিক চিকিৎসককে পেলেন না। ডাকা হলো তরুণ চিকিৎসক জয়ন্তকে। তিনি এলেন। দেখলেন মল্লিকার ভাইকে। চিকিৎসার ব্যবস্থা করলেন। ভদ্রতাবশত চা খেয়ে যেতে বললেন মল্লিকা। কিন্তু পেশাদার এই ডাক্তার তাকালেনও না ঠিকমতো আগুনসুন্দরীর দিকে। কাজ শেষ করে চলে গেলেন। জীবনে প্রথম এমন কান্ড ঘটল নায়িকার জীবনে। বিস্ময় নিয়ে দেখলেন সব মল্লিকা। ঘোর লাগল চোখে-মুখে।

এদিকে ভালো হয়ে উঠলেন মল্লিকার ভাই। কিন্তু এই তরুণ ডাক্তারের ওপর আস্থা রাখা কি ঠিক? তাই কলকাতায় পাঠানো হয় বড় সার্জনের কাছে। কিন্তু কলকাতার বড় ডাক্তার প্রশংসা করলেন জয়ন্তের চিকিৎসার। জয়ন্তকে বাড়িতে ডাকলেন মল্লিকা। ধন্যবাদ দিলেন। জয়ন্ত ভাব দেখালেন আগের মতো। নায়িকার ধন্যবাদের জবাবে ৫০ টাকার বিল ধরিয়ে দিলেন জয়ন্তরূপে অভিনয় করা উত্তম। ধাক্কা খেলেন সূচিত্রা। কী করে সম্ভব? তাই অসুখের কথা বলে ডাকলেন আরেক দিন। উত্তম এসেই জানতে চান কার অসুখ। সুচিত্রা বললেন, আমার অসুখ। শুরু হয় কথোপকথন। উত্তম বললেন, আমাকে ক্ষমা করুন, আমি যাচ্ছি। সুচিত্রা বললেন, আমার অহংকারে আঘাত এসেছে। আপনাকে ক্ষমা করতে পারব না। জবাবে উত্তম বললেন, ডাক্তার হিসেবে আমারও অহংকার থাকতে পারে। আপনার মতো পারিবারিকভাবে এই অহংকার নয়। নিজের কষ্টে অর্জন করা। সুচিত্রা পাল্টা বললেন, আপনার এই অভদ্রতা মুখোশ। থামলেন না উত্তমও। বললেন, মুখোশ নয় মিস ব্যানার্জি। আত্মরক্ষার কবচ। হন হন করে হেঁটে উত্তম চলে যাচ্ছেন। সুচিত্রা গাইলেন, ‘তুমি না হয় রহিতে কাছে, কিছুক্ষণ আরও না হয় রহিতে কাছে... আরও কিছু কথা না হয় বলিতে মোরে... এই মধুক্ষণ মধুময় হয়ে না হয় উঠিত ভরে,.. সুরে সুরভীতে না হয় ভরিত বেলা...।’ এ ছবিতে আরেকটি অসাধারণ গান ছিল, ‘এ শুধু গানের দিন... এ লগন গান শোনাবার।’ সেই গানগুলো আজ নেই। নেই সংলাপও।

নাটকীয়তায় ঠাসা ছিল ছবিটি। এখনো কানে বাজে সেই সংলাপ, ‘এত রাতে ঘুমাননি? উত্তর ছিল, একজন যে চোখ ধরে আছে।’ এভাবেই যেতে থাকে সময়। একদিন সুচিত্রা তার বড়লোক দাদুর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন উত্তমের। দাদু শুরুতে জানতে চান কোন জমিদারের সন্তান উত্তম। জবাবে উত্তম বললেন, মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। কষ্ট করে পড়েছেন। দাদু শুনিয়ে দেন উত্তমের মাসের বেতনের সমান সুচিত্রার একটি শাড়ির দাম। মন খারাপ হয়ে যায় উত্তমের। কলকাতা ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। সুচিত্রা ছাড়বেন কেন? এদিকে সুচিত্রার বিয়ের আলাপ শুরু বিত্তশালী পরিবারের ব্যারিস্টারি পড়তে যাওয়া সন্তানের সঙ্গে। উত্তম বিদায় নিতে আসেন। কিন্তু কীভাবে উত্তমকে ছাড়বেন সুচিত্রা? বললেন, এই হিমালয়ের সামনে দাঁড়িয়ে বলছি তুমি আমার স্বামী, আর আমি তোমার স্ত্রী। আবেগে ভেসে যান দুজনই। উত্তমকে এফআরসিএস পড়তে মায়ের গয়না বিক্রির টাকায় বিলেত পাঠান সুচিত্রা। কাহিনির নাটকীয়তা বাড়তে থাকে। চিঠিতেই চলতে থাকে তাদের যোগাযোগ। আবারও দাদু বাধা হয়ে দাঁড়ান। একদিন উত্তমের চিঠি এসে পড়ে দাদুর হাতে। ক্ষুব্ধ দাদু চিঠি পাঠান উত্তমকে। জানান সুচিত্রার বিয়ে চূড়ান্ত হয়েছে। এ সময় যোগাযোগ না রাখতে। পড়াশোনা শেষ করে ফিরলেন উত্তম। গেলেন দার্জিলিং। পেলেন না সুচিত্রাকে। ফিরলেন কলকাতায়। হাসপাতালে যোগ দেন। খুঁজতে থাকেন সুচিত্রাকে।

এদিকে অর্থবিত্তের অহংকারে থাকা দাদুর বাড়ি ছেড়ে সুচিত্রা আলাদা থাকতে শুরু করেছেন। নিজে গান শিখিয়ে চলতেন। একদিন ছাত্রীকে গান শেখাতে গিয়ে শুনলেন, এই বাড়ির বিদেশফেরত মেয়েটির বিয়ে হবে উত্তমের সঙ্গে। মেয়েটির সঙ্গে উত্তমের পরবাসে দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছে। একটি ছবিও আছে দুজনের। আর যায় কোথায়? ভেঙে পড়লেন সুচিত্রা। ধীরে ধীরে এ অসুস্থতা বাড়তে থাকে। একবার মন ভাঙলে শরীর আর ঠিক থাকে না। সুচিত্রারও হয়েছে তাই। ভেঙে পড়লেন। এদিকে সেই বাড়ির বাচ্চার কণ্ঠে সুচিত্রার গান শুনে উত্তম জানতে চান কোথায় শিখেছে এ গান। জানলেন, এক গানের শিক্ষিকা শিখিয়েছেন। তিনি এখন অসুস্থ। উত্তম গেলেন সেই শিক্ষিকার বাসায়। দেখলেন শরীর-মন সব ভেঙে পড়েছে সুচিত্রার। উত্তমকে দেখেই চিৎকার শুরু করলেন। বললেন, ‘না, আমি আর ভালো হতে চাই না। ভেবেছো আমাকে ভালো করে নাম কিনবে? আমি তা হতে দেব না। আমি তোমার হাতেই মরব, তোমার হাতেই মরব।’

রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন- ‘রূপ নারাণের কূলে/জেগে উঠিলাম/জানিলাম এ জগৎ/স্বপ্ন নয়।

রক্তের অক্ষরে দেখিলাম

আপনার রূপ

চিনিলাম আপনারে

আঘাতে আঘাতে

বেদনায় বেদনায়’

আমাদের একজন নেতা ছিলেন জয়নাল আবেদীন ভূইয়া। ১৯৭৯ সালে এমপি ছিলেন কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে। জিতেছিলেন কাজী জাফর আহমদকে হারিয়ে। তিনি আমাকে স্নেহ করতেন। তাঁর সঙ্গে আমার দীর্ঘ রাজনৈতিক পথচলা। লাকসাম ও চৌদ্দগ্রাম বিভক্ত হলে তাঁর বাড়ি চলে আসে নাঙ্গলকোট উপজেলায়। ’৮৬ সালে ভোটে দাঁড়ালেন তিনি নাঙ্গলকোট থেকে। হেঁটে হেঁটে প্রচারণায় অংশ নিতেন। কখনো চড়তেন রিকশায়। তাঁর সঙ্গে এভাবেই ভোট করত নাঙ্গলকোটের মানুষ। ’৮৬ সালের ভোটের সময় একদিন বাড়ির পাশের একটি বাজারে গেলাম। এ বাজারের নাম মানিকমুড়া। রব নামের  আওয়ামী লীগের একজন কর্মী ছিলেন আমাদের গ্রামে। তিনি দোকান করতেন। আমি তখন ঢাকায় পড়ি। বাজারে আমাকে দেখেই বললেন, কাকা চলেন। জয়নাল ভাইয়ের পক্ষে মিছিল। আপনি সামনে থাকলে সাহস বাড়ে। মিছিল শেষ হলো। একটু পর রবকে দেখলাম গামছা ধরে বাজারে হেঁটে হেঁটে টাকা তুলছেন। এ টাকা ভোটের চা-পানির খরচ। এমপি সাহেবের টাকা-পয়সা নেই। জয়নাল ভাইয়ের ভোটের খরচ এভাবেই উঠত। মানুষই ছিল তাঁর ভরসা। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছিল না। ’৯১ সালের পর এক কাজে আমিসহ গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে দিয়েছিলাম। ঢাকায় থাকতেন শ্বশুরের বাসায়। জয়নাল ভাইয়ের সঙ্গে দীর্ঘ সময় নাঙ্গলকোটের গ্রামে গ্রামে ঘুরেছি। অনেক সময় রাত কাটিয়েছি হাটবাজারে। ’৯৬ সালে এমপি হওয়ার পরও পরিবর্তন দেখিনি। একদিন তিনি টানা বিভিন্ন এলাকা কর্মসূচি শেষ করলেন। রাতে আমরা গেলাম বটতলি বাজার এলাকায়। বললেন, রাতে এখানেই থাকবেন। আমি বাইরে হাঁটাহাঁটি করছি। তিনি বুঝলেন, বাড়িতে চলে যাওয়ার চিন্তা করছি। আমাকে বললেন, মানুষ আমাকে ভালোবাসে এ কারণে। ভোটও দেয় আমার কিছু নেই বলে। বাড়ি যাওয়ার দরকার নেই। দেখ। শেখ। উপজেলা আওয়ামী লীগের তখনকার সাধারণ সম্পাদক এখন সভাপতি রফিকুল হোসেনের বিশাল দোকানের পেছনে ছিল থাকার ব্যবস্থা। তাঁর বাড়ি থেকে খাবার এলো। আমরা সেখানেই রাত কাটালাম। এ যুগের এমপি, মন্ত্রী সাহেবরা কি চিন্তা করতে পারবেন এভাবে আওয়ামী লীগের আগের এমপি এবং নেতাদের জীবন ও রাজনীতি ছিল। তাঁদের ওপর ভর করে আওয়ামী লীগের আজকের অবস্থান। তাঁরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে লালন করতেন। মুখে নয়। এখন বঙ্গবন্ধুকে বুকে নয়, মুখে লালন করে সবাই। গণমানুষের পাশে থাকার সেই রাজনীতি, সেই সংস্কৃতি হারিয়ে গেছে। গত ১২ বছরে আওয়ামী লীগ বদলে গেছে। নতুন এক দল দেখছি, এক নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি দেখছি। সবাই ভাবেন, ভোটারদের কাছে যেতে হবে না। যা খুশি তা করা যাবে। কিন্তু একবারও ভাবেন না যেতেও তো হতে পারে। এই দিন না-ও থাকতে পারে।

এ যুগের আওয়ামী লীগ ভরে গেছে আগাছা-পরগাছায়। উপকমিটির নাম ভাঙিয়ে যা খুশি তা হচ্ছে। সেদিন একজন বললেন, এমন কেন হচ্ছে? বললাম, বিরোধী দলের আওয়ামী লীগ আমার চেনা। সরকারি দলের আওয়ামী লীগকে বড় বেশি অচেনা। এ দলটি বিরোধী দলে থাকে কর্মীবান্ধব। আর সরকারি দলে আগাছাবান্ধব। চিরচেনা নেতারাই বদলে যান। আমাদের কুমিল্লার অধ্যাপক খোরশেদ আলম স্যারের কথা মনে পড়ছে। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সময় কুমিল্লার গভর্নর। জেলা আওয়ামী লীগের দায়িত্বে থাকার সময় একদিন তাঁর গ্রিন রোড ভূতের গলির বাসায় গিয়েছিলাম। আওয়ামী লীগের তখন খারাপ সময়। নাঙ্গলকোটের রাজনীতি নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করে জানতে চাইলাম, স্যার এমন কেন হলো? বললেন, বাবারে! আওয়ামী লীগের রাজনীতিটা অনেক জটিল। অনেক কিছু করতে হয় না। হয়ে যায়। তোমারে পছন্দ করি। আপন ভেবেই কথাটা বললাম। আসলে তাই। আওয়ামী লীগে অনেক কিছু হয়ে যায়, যার কোনো উত্তর থাকে না।

আগে রাজনীতিবিদরা একটা আদর্শ নিয়ে আসতেন। মণি সিং ছিলেন জমিদারপুত্র। নিজের সব সম্পদ পার্টিকে দান করেন। আজীবন আদর্শিক চেতনা নিয়ে লড়েছেন অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ। তাঁর কাকরাইলের বাড়িতে মাঝেমধ্যে যেতাম। বুকে হাত দিয়ে বলুন বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী কতজন আওয়ামী লীগার পড়েছেন? অনেকে অবশ্য লোক দেখানোর জন্য বগলদাবা করে এ বই নিয়ে ঘোরেন। জানেনও না নেতার জীবনী। বঙ্গবন্ধুর পুরো জীবনের বড় অংশই কেটেছে কারাগারে। স্বপ্ন নিয়ে রাজনীতিটাই করেছেন। অন্য কিছু করেননি। লড়েছেন মানুষের অধিকার নিয়ে। দেশটা স্বাধীন করেছেন সেই অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে। পারেননি। আন্তর্জাতিক চক্রান্তে জীবন দিয়েছেন। আজ সেই দলটিতে ভর করেছে সুবিধাবাদীরা। বাপ-দাদা চৌদ্দগুষ্টির কেউই আওয়ামী লীগ করেনি। এ দলের ইতিহাস-ঐতিহ্য কিছুই জানেন না। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ-নীতি সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই। দলের নেতা হয়েছেন, এমপি, মন্ত্রী হয়েছেন। অনেকে ব্যবসার নামে লুটের রাজত্ব কায়েম করেছেন। দাপটের শেষ নেই। ক্ষমতার শেষ নেই। ব্যবসা-বাণিজ্য বিশাল চক্র তৈরি করেছেন। সরকারের লোকজনও তাদের সমীহ করে। সেই সমীহকে কাজে লাগিয়েছে দাপুটে আদর্শহীন দুষ্টচক্র। এ চক্র কোথায় গিয়ে ঠেকাবে কেউই জানে না। কতজনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন? নকলদের ভিড়ে এখন আসলদের কোথাও দেখি না। ওরা কী করে দল-সরকারে আসন পায়? কী করে রাষ্ট্রীয় আচার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পায়? বঙ্গভবন থেকে গণভবন, সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে- কোথায় তারা নেই? কারা আমন্ত্রণ পাঠায়? কারা উপকমিটিতে নেয় তাদের? আওয়ামী লীগে এই ভন্ডের সংখ্যা একজন নয়। যেদিকে তাকাই শুধু ওদের দেখি। ত্যাগী সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের দেখি না। কোনো কিছুতে প্রবেশ করতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের জান বেরিয়ে যায়। তবু ঠাঁই পায় না। আর ঠিকানাহীনদের আদর করে নেওয়া হয়। তাদের বাপ-দাদার ঠিকুজির প্রয়োজন নেই। অতীতে কোন পার্টি করেছে খোঁজ নেই। কেউ বলতে পারবেন, নেতাদের কেন স্যার ডাকতে হবে? আর জাসাস থেকে হিজরত করা নায়িকা-গায়িকাদের টানতে হবে? কারা তাদের সংরক্ষিত আসনে এমপি করার আশ্বাস দেন? কারা নিয়ে ঘোরেন? জি কে শামীম, মিঠুদের লুটের সঙ্গী কারা?

আচ্ছা বলুন তো মিঠুটা কে? তিনি কি আওয়ামী লীগের ত্যাগী কেউ? হাজার হাজার কোটি টাকার লুট উৎসব করে স্বাস্থ্য খাতটা শেষ করে দিয়েছেন। এখনো তিনি ধরাছোঁয়ার বাইরে। মিঠু সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে লেখালেখির কারণে মামলা খেয়েছি। মামলার বাদী সাবেক মন্ত্রী সাহেব। যার হাত ধরে মিঠুর অভিষেক। পরের সবাই ধারাবাহিকতা রেখেছেন। চলছে একটা নতুন যুগ। হাজার কোটি এখন কোনো টাকাই নয়। অনিয়মই এখানে নিয়ম। লুটেরার উল্লাস স্বাস্থ্য আর ব্যাংকিং খাতে। এভাবে কত দিন? দুনিয়া-আখিরাত বলে কিছু কি নেই? মিঠুর মতো সিন্ডিকেটগুলো আশ্রয়-প্রশ্রয় দিলেন আপনারা। আজ না পারছেন হজম করতে, না পারছেন ফেলতে। গুটিকয় মানুষের জন্য বিশাল অর্জনগুলো ম্লান হতে পারে না। স্বাস্থ্য খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনুন। মাঠপর্যায়ের একজন কর্মকর্তা বললেন, সারা দেশে খাবারের সংকট নেই। কিন্তু গত পাঁচ মাসে স্বাস্থ্য খাতে মাঠ পর্যায়ে বরাদ্দ নেই। ৪২টি জেলায় করোনাভাইরাস পরীক্ষাই হয় না। এখন কার হয়েছে, কার হয়নি বোঝার সুযোগ নেই। কেন এমন হচ্ছে? কারা থামিয়ে রাখছে সবকিছু? মন্ত্রিসভা দুর্বল হলে আমলারা সুযোগ নেন। তারা দাপুটে হন। ব্যর্থতার দায় নিতে হয় রাজনৈতিক সরকারকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন