শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ইতিহাসের এক শ্বাসরুদ্ধকর সময়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসের এক শ্বাসরুদ্ধকর সময়

‘ঝিনুক নীরবে সহে যাও ভিতরে বিষের বালি, মুখ বুজে মুক্তা ফলাও’ -কবি আবুল হাসান।

ব্রিটেনে ভারতের হাইকমিশনার ছিলেন কুলদীপ নায়ার। এ উপমহাদেশের একজন খ্যাতিমান সাংবাদিক। বাংলাদেশ প্রতিদিনেও মাঝেমধ্যে লিখতেন। আমাকে স্নেহ করতেন। সর্বশেষ স্ত্রীসহ ঢাকা সফরের সময় অনেক গল্প করলেন। হাঁটাচলা করতে সমস্যা হতো। সর্বক্ষণ তাদের পাশে থাকার জন্য বাংলাদেশ প্রতিদিনের সিনিয়র সহসম্পাদক শামছুল হক রাসেলকে দায়িত্ব দিলাম। দুজন বয়স্ক মানুষের সহায়তায় রাসেল সর্বক্ষণ লেগে ছিল। যাওয়ার আগে বললেন, তোমার এই ছেলেটি খুব ভালো। আশির দশকের শেষ দিকে ব্রিটেনে ভারতের হাইকমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন কুলদীপ নায়ার। সে সময় একদিন সাক্ষাৎ করতে গেলেন প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থেচারের সঙ্গে। সে ঘটনা তিনি লিখে গেছেন। থেচার তাঁকে বললেন, শিখ সম্প্রদায় গুরুদুয়ারা সফরের জন্য তাঁকে বারবার আমন্ত্রণ করেছে। কিন্তু যাননি, কারণ ওরা ইন্দিরাকে হত্যা করেছে। তিনি আক্ষেপ করেন ইন্দিরাকে নিয়ে। ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন অন্য উচ্চতার একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। সিদ্ধান্তে তিনিও থেচারের মতো একগুঁয়েমি করতেন এবং অবিচল থাকতেন। এভাবে সবাই পারে না। কিন্তু ইন্দিরা পেরেছিলেন। তবে খেসারতও দিতে হয়েছিল বড় নিষ্ঠুরভাবে।

ইন্দিরা ছোটবেলা থেকেই রাজনীতির সঙ্গে ছিলেন। বাবা জওহরলাল নেহরুকে কাছ থেকে দেখেছেন। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী নেহরু আমৃত্যু টানা ১৭ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। বিপাকে পড়েন চীন-ভারত যুদ্ধের সময়। ১৯৬২ সালে চীনের সঙ্গে যুদ্ধে ভারতের বিপর্যয়ে ভেঙে পড়েন নেহরু। মনের আঘাত শরীরেও পড়ে। সবকিছু সামলাতে গেলেন কাশ্মীর। কিন্তু শরীর আর ঠিক হলো না। কাশ্মীর থেকে ফিরে কর্মব্যস্ত হলেন। ’৬৪ সালের মে মাসে অফিসে কাজ করতে করতে হৃদরোগে আক্রান্ত হলেন। চলে গেলেন চিরতরে। নেহরুর মৃত্যুর প্রভাব পড়ে ভারতজুড়ে। কঠিনতম সময়ে দায়িত্ব নেন লাল বাহাদুর শাস্ত্রী। ইন্দিরা তাঁর মন্ত্রিসভায় যোগ দেন তথ্যমন্ত্রী হিসেবে। ’৬৬ সালে লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর মৃত্যুর পর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন ইন্দিরা গান্ধী। একটানা ক্ষমতায়ও ছিলেন। দীর্ঘ ক্ষমতায় থাকলে যা হওয়ার তাই হয়েছিল। ওভার কনফিডেন্সে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ও আইনশৃঙ্খলা নিয়ে সংকট তৈরি হয়। পরিস্থিতি সামলাতে ’৭৫ সালে জরুরি আইন জারি করেন ইন্দিরা। জরুরি আইনে নিপীড়নের খেসারত তাঁকে দিয়ে হয়েছিল। ’৭৭ সালে ভোটে হারেন। ইন্দিরাকে কারাবরণও করতে হয়। তাঁর গাড়িতে হামলা হয়। শুনতে হয় মানুষের গালমন্দ। কালো গ্লাসের চশমার আড়ালে সবকিছু সামলে ইন্দিরা আবার ঘুরে দাঁড়ান। সাধারণ মানুষের কাছে গিয়ে ক্ষমা চেয়ে নতুনভাবে শুরু করেন সবকিছু। মানুষ তাঁকে বঞ্চিত করেনি। ’৮০ সালে জয়ী হন। কিন্তু স্বর্ণমন্দির অভিযানকে ঘিরে শিখদের সঙ্গে বিরোধ শুরু হয়। ’৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর নিহত হন শিখ নিরাপত্তারক্ষীদের হাতে। ইন্দিরার মৃত্যুতে ব্যথিত হওয়ার কথাই কুলদীপ নায়ারকে বলেন মার্গারেট থেচার।

ইতিহাসের এক শ্বাসরুদ্ধকর সময় অতিবাহিত করছি আমরা। চারপাশে যা ঘটছে অনেক কিছুতেই স্বাভাবিকতা নেই। একজন উচ্চপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা বক্তৃতা দিয়ে ১০ জন কর্মকর্তা চাইছেন সবকিছু বদলে দিতে। এক থানার ওসি লাইভে গিয়ে বলছেন কীভাবে মানুষের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেবেন। বড় আজব। বিগত নির্বাচনের পর থেকে সরকারি কর্মকর্তাদের আচরণ বদলে গেছে। অহমিকা ভর করেছে তাদের মাঝে। মনে করছেন ক্ষমতায় আনতে ভূমিকা রেখেছেন তাই যা খুশি বলবেন, করবেন। মন্ত্রিসভায় দাপুটে নেতারা ঠাঁই না পাওয়ায় কর্মকর্তাদের পোয়াবারো। হিসাব-নিকাশ অনেক বদলে গেছে। অনেক কিছু দেখা যায়, বলা যায় না। আবার অনেক কিছুই নিয়তির ওপরও নির্ভরশীল। যা চাই না তাই হয়ে যায়। এমনিতে করোনাভাইরাস থামিয়ে দিয়েছে স্বাভাবিক জীবন। তার ওপর জাগতিক রহস্যময়তা। সে রহস্য ভেদ করতে পারি না আমরা। আর পারি না বলেই অনেক প্রশ্নের জবাব মেলে না। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী জীবিত থাকাকালেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপ্ন দেখতেন। কিন্তু সে স্বপ্ন বাস্তবায়নে ব্যাপকভাবে কাজ শুরু করেন সোহরাওয়ার্দীর চিরবিদায়ের পর। বাংলাদেশ শব্দ মানুষের কানে পৌঁছে দেন ইতিহাসের মহানায়ক সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুর পর। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ পাকিস্তান সৃষ্টি করেন। কিন্তু নিজের মেয়েকে মুম্বাই থেকে পাকিস্তান নিতে পারেননি। মেয়ে দিনা বিদায় বেলায় বাবাকে বলেছিলেন, ‘তুমি কি বোম্বে থেকে আমার মায়ের কবর নিয়ে যেতে পেরেছ তোমার স্বপ্নের পাকিস্তানে? তোমার পূর্বপুরুষের ঘরবাড়ি কি তোমার সঙ্গে যাচ্ছে?’ দিনা ছলছল চোখে বাবাকে বললেন, ‘আমার শহর বোম্বে। আমি এ শহর ছেড়ে যাব না। তুমি যাও তোমার স্বপ্নের পাকিস্তানে।’ কন্যার দিকে তাকিয়ে থাকলেন জিন্নাহ। বাকরুদ্ধ। মেয়েকে শেষবারের মতো বোঝানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু পারলেন না। হৃদয়ের একাংশ রেখেই যেতে হয় পাকিস্তানে। দিনা বিয়েও করেন বাবার অমতে। সে বিয়েতে জিন্নাহ অংশ নেননি। পিএসকে দিয়ে একটি ফুলের তোড়া পাঠিয়েছিলেন। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর মৃত্যুর পর পাকিস্তানে যান দিনা। অংশ নেন শেষ বিদায় অনুষ্ঠানে। ফুফু ফাতিমা জিন্নাহ তাকে পাকিস্তানে থেকে যেতে বলেন। বিশাল সম্পদের হিসাবও দেখান। কিন্তু দিনা থাকলেন না। ফিরে গেলেন বোম্বে। বছর তিনেক আগে ৯৮ বছর বয়সে নিউইয়র্কে মারা যান দিনা জিন্নাহ। ক্ষমতা ও সম্পদের হিসাব-নিকাশ সব সময় একরকম হয় না।

নেলসন ম্যান্ডেলা প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ঘুরতে বের হয়ে বন্ধুদের নিয়ে খেতে গেলেন রাস্তার পাশের এক রেস্টুরেন্টে। রেস্টুরেন্টে বসা এক ব্যক্তিকে দেখে নিজের টেবিলে আনলেন ম্যান্ডেলা। লোকটি খেতে পারছিল না। থরথর করে শরীর কাঁপছিল। চেহারায় ছিল ভীতিভাব। মুখ দিয়ে বের হচ্ছিল না কথা। ম্যান্ডেলা লোকটিকে নিজ হাতে খাইয়ে দেন। বন্ধুদের পরে জানালেন, এ লোকটি একদা নিষ্ঠুর কারারক্ষী ছিল। কারাগারে ম্যান্ডেলার ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার করত। ম্যান্ডেলা বললেন, আজ আমি প্রেসিডেন্ট। আমাকে এভাবে দেখবে ভাবেনি। তাকে এক টেবিলে খেতে ডাকব কল্পনাও করেনি। হয়তো ভেবেছিল আমি শোধ নেব। এ কারণে ভয়ে কাঁপছিল। খেতে পারছিল না। ক্ষমতায় থেকে চাইলে প্রতিশোধ নেওয়া যায়। কিন্তু ভালোবাসা দিয়ে জয় করার আনন্দ আলাদা। এ আনন্দ সবাই পায় না। ক্ষমতার নিষ্ঠুরতাই বেশি গ্রাস করে। অবশ্য ব্যতিক্রম আছে। সেই উপমায় আরেকজন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বাধীনতার পর শাহ আজিজুর রহমান, সবুর খানসহ ভিন্নমতের পরিবারের জন্য প্রতি মাসে অর্থ বরাদ্দ রেখেছিলেন বঙ্গবন্ধু। সে অর্থ পৌঁছানোর দায়িত্ব পালন করতেন রাজনৈতিক সচিব তোফায়েল আহমেদ। সে গল্পগুলো তোফায়েল আহমেদ এখনো করেন। কারাগার থেকে সবুর খান একদিন চিঠি লিখলেন- ‘আমাদের প্রিয় মুজিব আজ বাংলার প্রধানমন্ত্রী। মুজিবের বাংলায় সবুর খান কারাগারে থাকবে এটা মানতে পারছি না।’ বঙ্গবন্ধু সবুর খানকে মুক্ত করলেন। তাকে বাড়ি পৌঁছানোর দায়িত্ব দেন তোফায়েল আহমেদের ওপর। রাস্তায় যাতে তার ওপর কোনো হামলা না হয় খেয়াল রাখারও নির্দেশ দেন। সেসব ইতিহাস কেউ মনে রাখতে চায় না। তোফায়েল ভাইকে বলি, মাওলানা আজাদের মতো সত্যিকারের ইতিহাস লিখুন। কিছু অংশ না হয় প্রকাশ হবে ৩০ বছর পর।

লেখা নিয়ে কথা হয়েছিল একদিন সাবেক আইন সচিব আবু সালেহ শেখ মুহাম্মদ জহিরুল হক দুলালের সঙ্গে। হুট করে তিনি চলে গেলেন করোনায়। আইন বিভাগের সচিব থাকাকালে ছিলেন আলোচিত। বিচারপতি সিনহার বইতে অনেক কিছু আছে এই সচিবকে নিয়ে। সচিব থাকাকালে একদিন এলেন নিউজ টোয়েন্টিফোরের একটি টকশোয়। সঙ্গে তখনকার স্বরাষ্ট্র সচিব ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। দুজন আমার রুমে বসলেন চা খেতে। দুলাল ভাইকে বললাম, বিচারপতি সিনহার বইটি পড়েছেন? তিনি বললেন, পড়েছি। বললাম, অনেক কথা আছে। এ ব্যাপারে আপনার মতামত কী। তিনি বললেন, আমিও লিখব। হুট করে করোনায় আক্রান্ত হলেন। হাসপাতালে ভর্তি হলেন। তারপর চলে গেলেন জহিরুল হক দুলাল। জানি না লিখে যেতে সময় পেয়েছেন কিনা। এ দুনিয়া বড় ক্ষণস্থায়ী। আজ আছি কাল নেই। বিদায়ের সুর আজ সবখানে। মৃত্যু হাঁটাহাঁটি করছে জীবনের পাশ ঘেঁষে। এই তো সেদিন ফোন করেছিলেন আলমগীর ভাই। লাকসামে বিএনপির সাবেক এমপি এ টি এম আলমগীর। বললেন, একটু পরিস্থিতি ভালো হোক। তোমার সঙ্গে আলাপ আছে। বললাম, ফোনে বলেন। করোনা কবে ঠিক হবে কেউ জানি না। তিনি বললেন, সামনাসামনি বলব। আমি বললাম আচ্ছা। রমজান মাসে আক্রান্ত ছিলাম আমি। ভালো হওয়ার পর খোঁজ নিলেন। বললেন, অনেক দেরিতে খবর পেয়েছি। তোমার জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করেছি। আল্লাহ তোমাকে সুস্থ করেছেন। আলমগীর ভাই চলে গেলেন। সাদামাটা মানুষ। আইনজীবী ছিলেন। ’৯১ সালে লাকসামে বিএনপির এমপি ছিলেন। ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ করতেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হলের এজিএস ছিলেন। বিএলএফের সংগঠক হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। সরকারি চাকরিতে গেলেন। ফিরে এমপি হলেন। তারপর দীর্ঘ সময় রাজনীতিতে ভালো করতে পারেননি। বারবার মনোনয়ন-বঞ্চনায় যোগ দেন ২০১৮ সালে জাতীয় পার্টিতে। করোনা নিয়ে ভর্তি হন রাজধানীর একটি হাসপাতালে। ফিরলেন লাশ হয়ে। হায়রে মানুষের জীবন। সবকিছু তছনছ হয়ে যাচ্ছে। তবু আমাদের সংশোধন নেই।

ঈদের আগের কথা। চট্টগ্রামে বাড়ি ঢাকায় থাকেন এমন একজন ব্যবসায়ীর গাড়িচালক বেতন-বোনাস নিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন বাড্ডা থানার সামনে দিয়ে। হুট করে দুই পুলিশের এসআই তাকে ধরে চিৎকার করতে থাকেন, পেয়েছি ইয়াবা! লোকটি বললেন, আমি নিরপরাধ। আমাকে ধরছেন কেন? খবর পেয়ে গাড়ির মালিক ফোন করেন পুলিশের একজন অতিরিক্ত আইজিকে। জানালেন, এ ছেলেটি ২০ বছর ধরে আছে। কোনো দিন খারাপ কিছু চোখে পড়েনি। যদি সত্যি অপরাধী হয় অবশ্যই শাস্তি দেবেন। আর অপরাধ না করলে দেখবেন। পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলের নির্দেশে তদন্ত কমিটি হলো। ডোপ টেস্ট হলো। মোবাইল কললিস্ট ধরে তদন্ত হলো। না, এই চালকের মাদক খাওয়ার কোনো দৃষ্টান্ত নেই। ব্যবসারও প্রমাণ নেই। পুলিশেরই তদন্ত কমিটি ব্যাপকভাবে কাজ করল। প্রমাণিত হলো ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানো হয় নিরীহ গাড়িচালককে বাণিজ্যের জন্য। তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত সেই দুই এসআই। গাড়িচালকের ভাগ্যটা ভালো। তার গাড়ির মালিক পুলিশের বসদের চেনেন। না চিনলে কী হতো! এভাবেই অনেক ক্ষুদ্র ঘটনা থেকে বড় কিছু হয়ে যায়। সতর্ক হতে হবে এখনই। করোনাকালে আমাদের পুলিশ বাহিনী অনেক ভালো কাজ করেছে। প্রশংসা অর্জন করেছে। লাশ দাফন, লকডাউনে থাকা মানুষের ঘরে খাবার পৌঁছানোর দায়িত্ব পালন করেছে। আমরা ভালো কিছু চাই। খারাপকে বর্জন করতে হবে। কারও খারাপের দায়িত্ব পুরো বিভাগ নিতে পারে না। এখনো ঔপনিবেশিক আইন-কানুনে পুলিশসহ প্রশাসন চলছে। বাস্তবতায় আসতে হবে। সময়ের সঙ্গে মিল রেখে সংশোধন করতে হবে আইন-কানুন। বিচারবহির্ভূত হত্যাকা- নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। পুলিশের আধুনিকায়নের পাশাপাশি বন্ধ করতে হবে চাকরি ও বদলির নিয়োগবাণিজ্য। এক দিনে সব ঠিক হবে তা বলছি না। কিন্তু সময়ের সঙ্গে চলতে হবে।

একজন সরকারি উচ্চ কর্মকর্তাকে দেখলাম ফেসবুকে বক্তৃতা দিচ্ছেন। ১০ জন কর্মকর্তা সঙ্গে দিলে তিনি বাংলাদেশ বদলে দেবেন। এত দিন জানতাম বক্তৃতা দেন রাজনীতিবিদরা। এখন দেখি সরকারি কর্মকর্তারাও দিচ্ছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যা খুশি লিখছেন। চাকরিবিধির তোয়াক্কা নেই। জবাবদিহি নেই। কদিন আগে একজন লিখলেন, সচিবরা বাঁচলে দেশ বাঁচবে। যার যা খুশি করছেন। গত নির্বাচনের পর সরকার স্বাধীনতা দিয়েছে কর্মকর্তাদের। আর কর্মকর্তারাও মনে করেন তারাই সরকারকে ক্ষমতায় এনেছেন। যা খুশি করবেন। এভাবে চলে না। সরকারি কর্মকর্তা কাজ করতে চাইলে অনেক সুযোগ আছে। একজন কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের কথা কারও কি মনে আছে? সচিবালয়ের দুই রুম নিয়ে যাত্রা করেছিলেন। এলজিইডি নামের সরকারি প্রতিষ্ঠান গড়ে তিনি গ্রামীণ অবকাঠামো বদলে দিয়েছিলেন। বারবার বদলি হয়েছেন। থেমে থাকেননি। কাজ করেছেন যখন যেখানে সুযোগ পেয়েছেন। বক্তৃতা করেননি। যারা কাজ করেন বক্তৃতায় যান না। শেষ বয়সে কর্মকর্তার বক্তৃতাবাজির মানে রাজনীতি করার খায়েশ। একজন ম্যাজিস্ট্রেট রোকন-উদ-দৌলা ও মনির চৌধুরী কাজ করেছেন। মিডিয়া তাদের কাছে গেছে। মনে রেখেছে। সর্বশেষ টেকনাফ থানার বিতর্কিত ওসির বক্তৃতাও শুনলাম। তিনি বলছেন বিনা বিচারে হত্যা আর ঘরবাড়িতে আগুন লাগানোর কথা। আজব। যার যা মনে আসছে তাই করবে? সরকারি কর্মকর্তারা বলবেন, চলবেন নিজের মতো। আর রাজনীতিবিদরা থাকবেন চুপ।

                                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা