শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ইতিহাসের এক শ্বাসরুদ্ধকর সময়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসের এক শ্বাসরুদ্ধকর সময়

‘ঝিনুক নীরবে সহে যাও ভিতরে বিষের বালি, মুখ বুজে মুক্তা ফলাও’ -কবি আবুল হাসান।

ব্রিটেনে ভারতের হাইকমিশনার ছিলেন কুলদীপ নায়ার। এ উপমহাদেশের একজন খ্যাতিমান সাংবাদিক। বাংলাদেশ প্রতিদিনেও মাঝেমধ্যে লিখতেন। আমাকে স্নেহ করতেন। সর্বশেষ স্ত্রীসহ ঢাকা সফরের সময় অনেক গল্প করলেন। হাঁটাচলা করতে সমস্যা হতো। সর্বক্ষণ তাদের পাশে থাকার জন্য বাংলাদেশ প্রতিদিনের সিনিয়র সহসম্পাদক শামছুল হক রাসেলকে দায়িত্ব দিলাম। দুজন বয়স্ক মানুষের সহায়তায় রাসেল সর্বক্ষণ লেগে ছিল। যাওয়ার আগে বললেন, তোমার এই ছেলেটি খুব ভালো। আশির দশকের শেষ দিকে ব্রিটেনে ভারতের হাইকমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন কুলদীপ নায়ার। সে সময় একদিন সাক্ষাৎ করতে গেলেন প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থেচারের সঙ্গে। সে ঘটনা তিনি লিখে গেছেন। থেচার তাঁকে বললেন, শিখ সম্প্রদায় গুরুদুয়ারা সফরের জন্য তাঁকে বারবার আমন্ত্রণ করেছে। কিন্তু যাননি, কারণ ওরা ইন্দিরাকে হত্যা করেছে। তিনি আক্ষেপ করেন ইন্দিরাকে নিয়ে। ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন অন্য উচ্চতার একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। সিদ্ধান্তে তিনিও থেচারের মতো একগুঁয়েমি করতেন এবং অবিচল থাকতেন। এভাবে সবাই পারে না। কিন্তু ইন্দিরা পেরেছিলেন। তবে খেসারতও দিতে হয়েছিল বড় নিষ্ঠুরভাবে।

ইন্দিরা ছোটবেলা থেকেই রাজনীতির সঙ্গে ছিলেন। বাবা জওহরলাল নেহরুকে কাছ থেকে দেখেছেন। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী নেহরু আমৃত্যু টানা ১৭ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। বিপাকে পড়েন চীন-ভারত যুদ্ধের সময়। ১৯৬২ সালে চীনের সঙ্গে যুদ্ধে ভারতের বিপর্যয়ে ভেঙে পড়েন নেহরু। মনের আঘাত শরীরেও পড়ে। সবকিছু সামলাতে গেলেন কাশ্মীর। কিন্তু শরীর আর ঠিক হলো না। কাশ্মীর থেকে ফিরে কর্মব্যস্ত হলেন। ’৬৪ সালের মে মাসে অফিসে কাজ করতে করতে হৃদরোগে আক্রান্ত হলেন। চলে গেলেন চিরতরে। নেহরুর মৃত্যুর প্রভাব পড়ে ভারতজুড়ে। কঠিনতম সময়ে দায়িত্ব নেন লাল বাহাদুর শাস্ত্রী। ইন্দিরা তাঁর মন্ত্রিসভায় যোগ দেন তথ্যমন্ত্রী হিসেবে। ’৬৬ সালে লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর মৃত্যুর পর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন ইন্দিরা গান্ধী। একটানা ক্ষমতায়ও ছিলেন। দীর্ঘ ক্ষমতায় থাকলে যা হওয়ার তাই হয়েছিল। ওভার কনফিডেন্সে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ও আইনশৃঙ্খলা নিয়ে সংকট তৈরি হয়। পরিস্থিতি সামলাতে ’৭৫ সালে জরুরি আইন জারি করেন ইন্দিরা। জরুরি আইনে নিপীড়নের খেসারত তাঁকে দিয়ে হয়েছিল। ’৭৭ সালে ভোটে হারেন। ইন্দিরাকে কারাবরণও করতে হয়। তাঁর গাড়িতে হামলা হয়। শুনতে হয় মানুষের গালমন্দ। কালো গ্লাসের চশমার আড়ালে সবকিছু সামলে ইন্দিরা আবার ঘুরে দাঁড়ান। সাধারণ মানুষের কাছে গিয়ে ক্ষমা চেয়ে নতুনভাবে শুরু করেন সবকিছু। মানুষ তাঁকে বঞ্চিত করেনি। ’৮০ সালে জয়ী হন। কিন্তু স্বর্ণমন্দির অভিযানকে ঘিরে শিখদের সঙ্গে বিরোধ শুরু হয়। ’৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর নিহত হন শিখ নিরাপত্তারক্ষীদের হাতে। ইন্দিরার মৃত্যুতে ব্যথিত হওয়ার কথাই কুলদীপ নায়ারকে বলেন মার্গারেট থেচার।

ইতিহাসের এক শ্বাসরুদ্ধকর সময় অতিবাহিত করছি আমরা। চারপাশে যা ঘটছে অনেক কিছুতেই স্বাভাবিকতা নেই। একজন উচ্চপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা বক্তৃতা দিয়ে ১০ জন কর্মকর্তা চাইছেন সবকিছু বদলে দিতে। এক থানার ওসি লাইভে গিয়ে বলছেন কীভাবে মানুষের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেবেন। বড় আজব। বিগত নির্বাচনের পর থেকে সরকারি কর্মকর্তাদের আচরণ বদলে গেছে। অহমিকা ভর করেছে তাদের মাঝে। মনে করছেন ক্ষমতায় আনতে ভূমিকা রেখেছেন তাই যা খুশি বলবেন, করবেন। মন্ত্রিসভায় দাপুটে নেতারা ঠাঁই না পাওয়ায় কর্মকর্তাদের পোয়াবারো। হিসাব-নিকাশ অনেক বদলে গেছে। অনেক কিছু দেখা যায়, বলা যায় না। আবার অনেক কিছুই নিয়তির ওপরও নির্ভরশীল। যা চাই না তাই হয়ে যায়। এমনিতে করোনাভাইরাস থামিয়ে দিয়েছে স্বাভাবিক জীবন। তার ওপর জাগতিক রহস্যময়তা। সে রহস্য ভেদ করতে পারি না আমরা। আর পারি না বলেই অনেক প্রশ্নের জবাব মেলে না। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী জীবিত থাকাকালেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপ্ন দেখতেন। কিন্তু সে স্বপ্ন বাস্তবায়নে ব্যাপকভাবে কাজ শুরু করেন সোহরাওয়ার্দীর চিরবিদায়ের পর। বাংলাদেশ শব্দ মানুষের কানে পৌঁছে দেন ইতিহাসের মহানায়ক সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুর পর। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ পাকিস্তান সৃষ্টি করেন। কিন্তু নিজের মেয়েকে মুম্বাই থেকে পাকিস্তান নিতে পারেননি। মেয়ে দিনা বিদায় বেলায় বাবাকে বলেছিলেন, ‘তুমি কি বোম্বে থেকে আমার মায়ের কবর নিয়ে যেতে পেরেছ তোমার স্বপ্নের পাকিস্তানে? তোমার পূর্বপুরুষের ঘরবাড়ি কি তোমার সঙ্গে যাচ্ছে?’ দিনা ছলছল চোখে বাবাকে বললেন, ‘আমার শহর বোম্বে। আমি এ শহর ছেড়ে যাব না। তুমি যাও তোমার স্বপ্নের পাকিস্তানে।’ কন্যার দিকে তাকিয়ে থাকলেন জিন্নাহ। বাকরুদ্ধ। মেয়েকে শেষবারের মতো বোঝানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু পারলেন না। হৃদয়ের একাংশ রেখেই যেতে হয় পাকিস্তানে। দিনা বিয়েও করেন বাবার অমতে। সে বিয়েতে জিন্নাহ অংশ নেননি। পিএসকে দিয়ে একটি ফুলের তোড়া পাঠিয়েছিলেন। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর মৃত্যুর পর পাকিস্তানে যান দিনা। অংশ নেন শেষ বিদায় অনুষ্ঠানে। ফুফু ফাতিমা জিন্নাহ তাকে পাকিস্তানে থেকে যেতে বলেন। বিশাল সম্পদের হিসাবও দেখান। কিন্তু দিনা থাকলেন না। ফিরে গেলেন বোম্বে। বছর তিনেক আগে ৯৮ বছর বয়সে নিউইয়র্কে মারা যান দিনা জিন্নাহ। ক্ষমতা ও সম্পদের হিসাব-নিকাশ সব সময় একরকম হয় না।

নেলসন ম্যান্ডেলা প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ঘুরতে বের হয়ে বন্ধুদের নিয়ে খেতে গেলেন রাস্তার পাশের এক রেস্টুরেন্টে। রেস্টুরেন্টে বসা এক ব্যক্তিকে দেখে নিজের টেবিলে আনলেন ম্যান্ডেলা। লোকটি খেতে পারছিল না। থরথর করে শরীর কাঁপছিল। চেহারায় ছিল ভীতিভাব। মুখ দিয়ে বের হচ্ছিল না কথা। ম্যান্ডেলা লোকটিকে নিজ হাতে খাইয়ে দেন। বন্ধুদের পরে জানালেন, এ লোকটি একদা নিষ্ঠুর কারারক্ষী ছিল। কারাগারে ম্যান্ডেলার ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার করত। ম্যান্ডেলা বললেন, আজ আমি প্রেসিডেন্ট। আমাকে এভাবে দেখবে ভাবেনি। তাকে এক টেবিলে খেতে ডাকব কল্পনাও করেনি। হয়তো ভেবেছিল আমি শোধ নেব। এ কারণে ভয়ে কাঁপছিল। খেতে পারছিল না। ক্ষমতায় থেকে চাইলে প্রতিশোধ নেওয়া যায়। কিন্তু ভালোবাসা দিয়ে জয় করার আনন্দ আলাদা। এ আনন্দ সবাই পায় না। ক্ষমতার নিষ্ঠুরতাই বেশি গ্রাস করে। অবশ্য ব্যতিক্রম আছে। সেই উপমায় আরেকজন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বাধীনতার পর শাহ আজিজুর রহমান, সবুর খানসহ ভিন্নমতের পরিবারের জন্য প্রতি মাসে অর্থ বরাদ্দ রেখেছিলেন বঙ্গবন্ধু। সে অর্থ পৌঁছানোর দায়িত্ব পালন করতেন রাজনৈতিক সচিব তোফায়েল আহমেদ। সে গল্পগুলো তোফায়েল আহমেদ এখনো করেন। কারাগার থেকে সবুর খান একদিন চিঠি লিখলেন- ‘আমাদের প্রিয় মুজিব আজ বাংলার প্রধানমন্ত্রী। মুজিবের বাংলায় সবুর খান কারাগারে থাকবে এটা মানতে পারছি না।’ বঙ্গবন্ধু সবুর খানকে মুক্ত করলেন। তাকে বাড়ি পৌঁছানোর দায়িত্ব দেন তোফায়েল আহমেদের ওপর। রাস্তায় যাতে তার ওপর কোনো হামলা না হয় খেয়াল রাখারও নির্দেশ দেন। সেসব ইতিহাস কেউ মনে রাখতে চায় না। তোফায়েল ভাইকে বলি, মাওলানা আজাদের মতো সত্যিকারের ইতিহাস লিখুন। কিছু অংশ না হয় প্রকাশ হবে ৩০ বছর পর।

লেখা নিয়ে কথা হয়েছিল একদিন সাবেক আইন সচিব আবু সালেহ শেখ মুহাম্মদ জহিরুল হক দুলালের সঙ্গে। হুট করে তিনি চলে গেলেন করোনায়। আইন বিভাগের সচিব থাকাকালে ছিলেন আলোচিত। বিচারপতি সিনহার বইতে অনেক কিছু আছে এই সচিবকে নিয়ে। সচিব থাকাকালে একদিন এলেন নিউজ টোয়েন্টিফোরের একটি টকশোয়। সঙ্গে তখনকার স্বরাষ্ট্র সচিব ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। দুজন আমার রুমে বসলেন চা খেতে। দুলাল ভাইকে বললাম, বিচারপতি সিনহার বইটি পড়েছেন? তিনি বললেন, পড়েছি। বললাম, অনেক কথা আছে। এ ব্যাপারে আপনার মতামত কী। তিনি বললেন, আমিও লিখব। হুট করে করোনায় আক্রান্ত হলেন। হাসপাতালে ভর্তি হলেন। তারপর চলে গেলেন জহিরুল হক দুলাল। জানি না লিখে যেতে সময় পেয়েছেন কিনা। এ দুনিয়া বড় ক্ষণস্থায়ী। আজ আছি কাল নেই। বিদায়ের সুর আজ সবখানে। মৃত্যু হাঁটাহাঁটি করছে জীবনের পাশ ঘেঁষে। এই তো সেদিন ফোন করেছিলেন আলমগীর ভাই। লাকসামে বিএনপির সাবেক এমপি এ টি এম আলমগীর। বললেন, একটু পরিস্থিতি ভালো হোক। তোমার সঙ্গে আলাপ আছে। বললাম, ফোনে বলেন। করোনা কবে ঠিক হবে কেউ জানি না। তিনি বললেন, সামনাসামনি বলব। আমি বললাম আচ্ছা। রমজান মাসে আক্রান্ত ছিলাম আমি। ভালো হওয়ার পর খোঁজ নিলেন। বললেন, অনেক দেরিতে খবর পেয়েছি। তোমার জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করেছি। আল্লাহ তোমাকে সুস্থ করেছেন। আলমগীর ভাই চলে গেলেন। সাদামাটা মানুষ। আইনজীবী ছিলেন। ’৯১ সালে লাকসামে বিএনপির এমপি ছিলেন। ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ করতেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হলের এজিএস ছিলেন। বিএলএফের সংগঠক হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। সরকারি চাকরিতে গেলেন। ফিরে এমপি হলেন। তারপর দীর্ঘ সময় রাজনীতিতে ভালো করতে পারেননি। বারবার মনোনয়ন-বঞ্চনায় যোগ দেন ২০১৮ সালে জাতীয় পার্টিতে। করোনা নিয়ে ভর্তি হন রাজধানীর একটি হাসপাতালে। ফিরলেন লাশ হয়ে। হায়রে মানুষের জীবন। সবকিছু তছনছ হয়ে যাচ্ছে। তবু আমাদের সংশোধন নেই।

ঈদের আগের কথা। চট্টগ্রামে বাড়ি ঢাকায় থাকেন এমন একজন ব্যবসায়ীর গাড়িচালক বেতন-বোনাস নিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন বাড্ডা থানার সামনে দিয়ে। হুট করে দুই পুলিশের এসআই তাকে ধরে চিৎকার করতে থাকেন, পেয়েছি ইয়াবা! লোকটি বললেন, আমি নিরপরাধ। আমাকে ধরছেন কেন? খবর পেয়ে গাড়ির মালিক ফোন করেন পুলিশের একজন অতিরিক্ত আইজিকে। জানালেন, এ ছেলেটি ২০ বছর ধরে আছে। কোনো দিন খারাপ কিছু চোখে পড়েনি। যদি সত্যি অপরাধী হয় অবশ্যই শাস্তি দেবেন। আর অপরাধ না করলে দেখবেন। পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলের নির্দেশে তদন্ত কমিটি হলো। ডোপ টেস্ট হলো। মোবাইল কললিস্ট ধরে তদন্ত হলো। না, এই চালকের মাদক খাওয়ার কোনো দৃষ্টান্ত নেই। ব্যবসারও প্রমাণ নেই। পুলিশেরই তদন্ত কমিটি ব্যাপকভাবে কাজ করল। প্রমাণিত হলো ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানো হয় নিরীহ গাড়িচালককে বাণিজ্যের জন্য। তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত সেই দুই এসআই। গাড়িচালকের ভাগ্যটা ভালো। তার গাড়ির মালিক পুলিশের বসদের চেনেন। না চিনলে কী হতো! এভাবেই অনেক ক্ষুদ্র ঘটনা থেকে বড় কিছু হয়ে যায়। সতর্ক হতে হবে এখনই। করোনাকালে আমাদের পুলিশ বাহিনী অনেক ভালো কাজ করেছে। প্রশংসা অর্জন করেছে। লাশ দাফন, লকডাউনে থাকা মানুষের ঘরে খাবার পৌঁছানোর দায়িত্ব পালন করেছে। আমরা ভালো কিছু চাই। খারাপকে বর্জন করতে হবে। কারও খারাপের দায়িত্ব পুরো বিভাগ নিতে পারে না। এখনো ঔপনিবেশিক আইন-কানুনে পুলিশসহ প্রশাসন চলছে। বাস্তবতায় আসতে হবে। সময়ের সঙ্গে মিল রেখে সংশোধন করতে হবে আইন-কানুন। বিচারবহির্ভূত হত্যাকা- নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। পুলিশের আধুনিকায়নের পাশাপাশি বন্ধ করতে হবে চাকরি ও বদলির নিয়োগবাণিজ্য। এক দিনে সব ঠিক হবে তা বলছি না। কিন্তু সময়ের সঙ্গে চলতে হবে।

একজন সরকারি উচ্চ কর্মকর্তাকে দেখলাম ফেসবুকে বক্তৃতা দিচ্ছেন। ১০ জন কর্মকর্তা সঙ্গে দিলে তিনি বাংলাদেশ বদলে দেবেন। এত দিন জানতাম বক্তৃতা দেন রাজনীতিবিদরা। এখন দেখি সরকারি কর্মকর্তারাও দিচ্ছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যা খুশি লিখছেন। চাকরিবিধির তোয়াক্কা নেই। জবাবদিহি নেই। কদিন আগে একজন লিখলেন, সচিবরা বাঁচলে দেশ বাঁচবে। যার যা খুশি করছেন। গত নির্বাচনের পর সরকার স্বাধীনতা দিয়েছে কর্মকর্তাদের। আর কর্মকর্তারাও মনে করেন তারাই সরকারকে ক্ষমতায় এনেছেন। যা খুশি করবেন। এভাবে চলে না। সরকারি কর্মকর্তা কাজ করতে চাইলে অনেক সুযোগ আছে। একজন কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের কথা কারও কি মনে আছে? সচিবালয়ের দুই রুম নিয়ে যাত্রা করেছিলেন। এলজিইডি নামের সরকারি প্রতিষ্ঠান গড়ে তিনি গ্রামীণ অবকাঠামো বদলে দিয়েছিলেন। বারবার বদলি হয়েছেন। থেমে থাকেননি। কাজ করেছেন যখন যেখানে সুযোগ পেয়েছেন। বক্তৃতা করেননি। যারা কাজ করেন বক্তৃতায় যান না। শেষ বয়সে কর্মকর্তার বক্তৃতাবাজির মানে রাজনীতি করার খায়েশ। একজন ম্যাজিস্ট্রেট রোকন-উদ-দৌলা ও মনির চৌধুরী কাজ করেছেন। মিডিয়া তাদের কাছে গেছে। মনে রেখেছে। সর্বশেষ টেকনাফ থানার বিতর্কিত ওসির বক্তৃতাও শুনলাম। তিনি বলছেন বিনা বিচারে হত্যা আর ঘরবাড়িতে আগুন লাগানোর কথা। আজব। যার যা মনে আসছে তাই করবে? সরকারি কর্মকর্তারা বলবেন, চলবেন নিজের মতো। আর রাজনীতিবিদরা থাকবেন চুপ।

                                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রের সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা