শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

মন্ত্রীদের অতিকথনে জনমনে বিভ্রান্তি

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রীদের অতিকথনে জনমনে বিভ্রান্তি

বৈশ্বিক মহামারী কভিড-১৯ বাংলাদেশে হানা দেওয়ার প্রাক্কালে ও পরে বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী-নেতাদের বক্তব্য ও বিবৃতি জনমনে কৌতূহল ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। দেশের বিভিন্ন মহল ও জনগণ তাদের বক্তব্য-বিবৃতিগুলোকে ‘অতিকথন’ এবং ‘ফাঁকা বুলি’ বলে আখ্যায়িত করেছে। ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহান শহরে করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। তারপর অতিদ্রুত সারা বিশ্বে তা ছড়িয়ে পড়ে। চীন করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। সমগ্র চীনে সংক্রমণ রোধ এবং কভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে তারা সমর্থ দেখিয়েছে। এরই মধ্যে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে ভাইরাস তা-ব শুরু করে। সেসব দেশে ভাইরাস প্রতিরোধে যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। সারা বিশ্বে বিভিন্ন দেশে লকডাউন, জরুরি আইন ঘোষণাসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কভিড-১৯-কে মহামারী হিসেবে ঘোষণা করেছে। কিন্তু বাংলাদেশ চীনের বহুমাত্রিক যোগাযোগ ও অদূরবর্তী দেশ হওয়া সত্ত্বেও কোনো অদৃশ্য কারণে ২০২০ সালের ৮ মার্চ পর্যন্ত করোনাভাইরাস সম্পর্কে নীরব ও উদাসীন থেকেছে।

২০২০ সালের ৩ মার্চের মধ্যে করোনাভাইরাসের থাবায় চীনসহ ৭৫টি দেশে ৯১ হাজার আক্রান্ত ও ৩ সহস্রাধিক মানুষ মৃত্যুবরণ করেছে। সেদিন বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, ‘যেহেতু দেশে একজনও করোনা রোগী পাওয়া যায়নি কাজেই কোনো অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে না।’ করোনাভাইরাসের হুমকি থাকা সত্ত্বেও বিমানের ঢাকা-কুনমিংসহ আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ করা হয়নি। এ সময়ে প্রায় ৬ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশে এসেছেন বলে পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। তাদের কোনো কার্যকর পরীক্ষা ও কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করা হয়নি। এ পরিস্থিতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশের গাফিলতি, ব্যর্থতা ও দায়িত্বহীনতার জন্য গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তা সত্ত্বেও দেশের জনগণকে আশ্বস্ত করে ৮ মার্চ, ২০২০ তারিখে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘করোনাভাইরাস মারাত্মক নয়, এ রোগ ছোঁয়াচে মাত্র।’ একই দিনে আরেক মন্ত্রী বলেন, ‘উন্নত দেশের চেয়ে বাংলাদেশে করোনা প্রস্তুতি ভালো।’ তার আগের দিন অর্থাৎ ৭ মার্চ জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নির্ণয় ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) থেকে জানানো হয়, ‘বাংলাদেশ যে কোনো সময় করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হতে পারে।’ ৮ মার্চ আইইডিসিআর আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্তের ঘোষণা দেয়। এরই মধ্যে বিশ্বব্যাপী আক্রান্তের সংখ্যা দেড় লাখ ছাড়িয়ে যায়। এভাবেই বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রথম দিক থেকেই দুই মন্ত্রীর বক্তব্য ও বাস্তবতার মধ্যে তফাত দৃশ্যমান হয় এবং জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি শুরু হয়।

২০২০ সালের ১১ মার্চ একজন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শেখ হাসিনা যখন প্রধানমন্ত্রী, তখন কোনো ভাইরাস নিয়েই চিন্তা নেই।’ ১২ মার্চ আরেক মন্ত্রী মিডিয়ায় বলেন, ‘করোনা মারাত্মক রোগ নয়, এটা সর্দি-জ্বরের মতো।’ একই দিনে আওয়ামী লীগের একজন প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর যোগ্য নেতৃত্বে দেশ করোনামুক্ত রয়েছে।’ অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, তিনি পরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। ১৩ মার্চ প্রভাবশালী একজন মন্ত্রী বলেছেন, ‘দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি স্বাভাবিক। করোনা যত বড় শক্তিশালী হোক, আমরা তার চেয়েও শক্তিশালী।’ ১৬ মার্চ একজন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘করোনা প্রতিরোধে ঢাকা বিমানবন্দরের মতো ব্যবস্থা উন্নত দেশগুলোতেও নেই।’ অথচ দেশের মিডিয়া ও পত্রপত্রিকার মাধ্যমে ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিদেশ থেকে আগত যাত্রীদের করোনা পরীক্ষা দূরের কথা জ্বর মাপার যন্ত্রও যে ছিল না তা দেশের জনগণ অবহিত আছে। মার্চের শেষ দুই সপ্তাহে প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজারের বেশি যাত্রী বিমানবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে এসেছে। এর মধ্যে পরীক্ষা করা হয়েছে মাত্র ৪৬৯ জনকে। অথচ এ সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিমান-বন্দরগুলোয় অবতরণকারী সব যাত্রীকে করোনা পরীক্ষা ও ক্ষেত্রবিশেষ কোয়ারেন্টাইনে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মন্ত্রীদের এ ধরনের অসার ও অবাস্তব বক্তব্য জনমনে বিভ্রান্তি ও বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে।

২০২০ সালের ১৮ মার্চ প্রভাবশালী এক মন্ত্রী বলেছেন, ‘করোনা মোকাবিলায় প্রয়োজনে চীনের মতো হাসপাতাল বানানো হবে।’ কিন্তু দুঃখের বিষয়, করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি হওয়ার পর রোগীরা হাসপাতালের সর্বনিম্ন সুবিধাও পায়নি। নমুনা পরীক্ষা করাতে হাসপাতালের সামনে রাতে লাইন দিয়ে দাঁড়াতে হয়েছে। ভুয়া করোনা সার্টিফিকেট কেলেঙ্কারি দেশে-বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষুণœ করেছে। চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা ব্যক্তিগত সুরক্ষা কিট পাননি। করোনা পরীক্ষার জন্য পর্যাপ্ত কিট পর্যন্ত সরকার সরবরাহ করতে পারেনি। মন্ত্রীর কথামতো চীনের আদলে হাসপাতাল বানানোর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। মন্ত্রীর এ ধরনের ফাঁকা আওয়াজ জনগণকে হতাশ করেছে এবং তার ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। অন্যদিকে একই দিনে (১৮ মার্চ) স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে দাবি করেছেন, ‘করোনা নিয়ন্ত্রণে আমেরিকা-ইতালির চেয়েও বেশি সফল বাংলাদেশ।’ ১৯ মার্চ সরকারের আরেক মন্ত্রী মিডিয়ার মাধ্যমে জানিয়েছেন, ‘আমরা করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছি।’ এ বক্তব্য রাখার পর আগস্টের শেষ সপ্তাহ অর্থাৎ পাঁচ মাসের বেশি সময় অতিক্রান্ত হয়েছে। কিন্তু করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা অপ্রতিরোধ্যভাবে অব্যাহত আছে। দেশে শনাক্তের ১৭০ দিনের দিন অর্থাৎ ২৪ আগস্ট স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী ২ হাজার ৪৮৫ জন আক্রান্ত ও ৪২ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন; যা নমুনা পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার ২০.৪০ শতাংশ। এ অবস্থায় দুই মন্ত্রীর ‘করোনা নিয়ন্ত্রণের’ দাবি কতটা অসার ও হাস্যাস্পদ তা বর্তমানে জনগণের কাছে পরিষ্কার।

২০২০ সালের ২০ মার্চ প্রভাবশালী একজন মন্ত্রী বলেছেন, ‘করোনার চেয়েও আওয়ামী লীগের শক্তি অনেক বেশি।’ বিগত ছয় মাসের করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের শক্তির পরিচয় জনগণ হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে। জনশ্রুতি আছে, ভোটের আগের রাতে ভোট করার ক্ষমতা আওয়ামী লীগের থাকলেও করোনাভাইরাস প্রতিরোধে তারা কী পরিমাণ দুর্বল ও অসহায় তা আজ প্রমাণিত। তার চিত্র বিগত ছয় মাসে জনগণের কাছে প্রকাশিত হয়ে গেছে। মন্ত্রীদের বাগযুদ্ধকে আমলে না নিয়ে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণ দিন দিন বাড়তে থাকে। এমনি পরিস্থিতিতে ২২ মার্চ স্বাস্থ্যমন্ত্রী করোনা পরীক্ষা কেন্দ্র বৃদ্ধির ঘোষণা দেন। পরীক্ষা কেন্দ্র বাড়ার সঙ্গে কভিড-১৯ রোগীর শনাক্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। এ সময় কিছুদিন মন্ত্রীদের কথাবার্তা বন্ধ ছিল। দীর্ঘদিনের নীরবতা ভঙ্গ করে ৩ মে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘করোনার সংক্রমণ বেড়ে গেলে হাসপাতালে জায়গা দেওয়া যাবে না।’ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এ ধরনের বক্তব্য থেকে বোঝা যায়, সরকার করোনা পরিস্থিতি প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে তাঁর এবং অন্য মন্ত্রীদের আগের বক্তব্যগুলো নাকচ হয়ে যায়। সরকার ইতোমধ্যে তৈরি পোশাক কারখানা ও দোকানপাট খোলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এ সম্পর্কে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ৫ মে, ২০২০ জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শ কমিটির বৈঠক শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘গার্মেন্ট ও দোকানপাট খোলায় সংক্রমণ বাড়তে পারে।’ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এ বক্তব্য থেকে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে যে কোনো সমন্বয় নেই, তা পরিষ্কার হয়ে যায়। ২৩ মে, ২০২০ প্রভাবশালী একজন মন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সে দাবি করেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ দুর্যোগ মোকাবিলায় এবারও সফল হয়েছেন।’ যদি তাই হয়, তাহলে আগস্টের শেষ সপ্তাহেও কেন দেশ করোনা সংক্রমণের চূড়ায়- জনমণে প্রশ্নের উদ্রেক করেছে।

২০ জুন, ২০২০ প্রভাবশালী একজন মন্ত্রী তাঁর বাসভবন থেকে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের বক্তব্য অদূরদর্শী ও দায়িত্বহীন।’ তাঁর এ বক্তব্য থেকে সরকারের মধ্যে সমন্বয়ের অভাবের চিত্রই ফুটে উঠেছে। ২২ জুন তিনি অন্য এক ভিডিওবার্তায় করোনাভাইরাস পরীক্ষা ও রিপোর্ট পেতে হয়রানির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বলেছেন, ‘নমুনা সংগ্রহ ও দ্রুত রিপোর্ট দেওয়ার ব্যবস্থা নিন।’ স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকতে অন্য মন্ত্রীর এ ধরনের নির্দেশ দেওয়ায় জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। রিজেন্ট হাসপাতাল ও জেকেজির ভুয়া করোনা সার্টিফিকেট কেলেঙ্কারি সবারই জানা। রিজেন্ট হাসপাতালের মালিক সাহেদের সঙ্গে করোনা পরীক্ষার অনুমতির চুক্তিপত্র স্বাক্ষরের সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। এ নিয়ে বিতর্ক যখন তুঙ্গে তখন ১৪ জুলাই, ২০২০ স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অজস্র চুক্তি হয়, মন্ত্রীরা এসব পড়েন না।’ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এ ধরনের মন্তব্যে জনমনে কৌতূহল ও একই সঙ্গে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। মন্ত্রীর উপস্থিতিতে চুক্তি হবে, সে চুক্তিতে কী আছে তা মন্ত্রী পড়েননি- এমন দায়িত্বহীন মন্তব্য কোনো মন্ত্রীর কাছ থেকে কেউ আশা করে না। প্রতারক সাহেদের সঙ্গে সম্পৃক্ততা এড়িয়ে যাওয়ার জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ ধরনের কথা বলতে পারেন। বর্তমানে করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ৯১টি কেন্দ্র কাজ করছে। রিজেন্ট হাসপাতালের সাহেদের সঙ্গে যে ধরনের আনুষ্ঠানিক চুক্তি মন্ত্রণালয়ের হয়েছে, সে ধরনের অনুষ্ঠান আর কারও সঙ্গে হয়েছে কি? হয়নি। এসব অনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে বিভিন্ন মহল থেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে অপসারণের জোর দাবি উঠেছিল। কিন্তু তিনি স্বপদে এখনো বহাল আছেন এবং ২২ জুলাই, ২০২০ তিনি দাবি করেন, ‘আমি মনে করি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ভালো নম্বর পেয়েছে।’ স্বাস্থ্য সেক্টরে দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, ব্যর্থতা ও কেলেঙ্কারি সর্বত্র সমালোচিত। সে সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এমন দাবি বিভিন্ন মহলে হাসি-তামাশার সৃষ্টি করেছে। জনগণকে বিভ্রান্ত করার লক্ষ্যে এ দাবি অসার বলে প্রমাণিত হয়েছে।

সর্বশেষ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে এক দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমাদের নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের চিকিৎসক, নার্স ও টেকনোলজিস্টরা নিরলস কাজ করে গেছেন। এর ফলে করোনা আজ আমাদের দেশ থেকে বিদায় নেওয়ার পথে।’ বাস্তবতা বিবেচনায় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এ ধরনের বক্তব্য বিভ্রান্তিমূলক, দায়িত্বহীন ও অসামঞ্জস্যপূর্ণ। তিনি যেদিন করোনাভাইরাস বিদায়ের কথা বলেছেন, সেদিন ১২ হাজার ৮৯১ জনকে পরীক্ষা করে ২ হাজার ৬৪৪ জন রোগী শনাক্ত করা হয়েছিল; যা পরীক্ষার তুলনায় আক্রান্তের হার ছিল ২০.৫১ শতাংশ। সেদিন মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৩৪। তার তিন দিন পর অর্থাৎ ১৮ আগস্ট স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী ১৪ হাজার ৬৩০ জনকে পরীক্ষা করে ৩ হাজার ২০০ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে, যার হার ২১.৮০ শতাংশ। এদিনে মৃত্যুর সংখ্যা ৪৬। যে দেশে শনাক্তের হার ২০ শতাংশের বেশি, সে দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কত দায়িত্বহীন হলে দেশ থেকে ‘করোনা বিদায় নেওয়ার পথে’ বলতে পারেন, তা গবেষণা করা প্রয়োজন। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এ বক্তব্যে সবচেয়ে ঝুঁকির দিকটি হলো জনগণের কাছে একটি ভুল ও আত্মঘাতী বার্তা পৌঁছে দেওয়া। জনগণের মধ্যে এমনিতেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার প্রবণতা কম। ‘করোনা বিদায় নেওয়ার পথে’ হলে জনগণ এখন আর সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার তাগিদ অনুভব করবে না। যার ফলে সারা দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি হয়ে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে।

লেখক : সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী, সদস্য, জাতীয় স্থায়ী কমিটি- বিএনপি এবং সাবেক অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান

ভূ-তত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা

এই মাত্র | বাণিজ্য

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের
ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি
টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি
পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান
প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট
স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল
আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’
‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী
অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের 
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন 
তারেক রহমান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের  এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন  তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল
আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ
কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ
কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান
নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ নারী আটক
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়
পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ