শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

গ্রামই হোক কর্মস্থল

ড. এম মেসবাহউদ্দিন সরকার
প্রিন্ট ভার্সন
গ্রামই হোক কর্মস্থল

বাংলাদেশে করোনার তান্ডব দেখা দেওয়ার পরই এর মোকাবিলায় সরকার নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করে। দফায় দফায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত কলকারখানা বন্ধ করে দেওয়া, পরে আবার কিছু কিছু অফিস-আদালত সীমিত আকারে খুলে দেওয়া, যানবাহন চলাচলের অনুমতি, বিভিন্ন গণমাধ্যমে সচেতনতামূলক তথ্য প্রচার ও প্রকাশ, মাস্ক, হ্যান্ড গ্লাভস ইত্যাদি পরা বাধ্যতামূলকসহ নানা গণমুখী উদ্যোগ চলছে এবং অব্যাহত আছে। সাধারণ ও নিম্ন আয়ের মানুষ কাজকর্ম হারিয়ে নিজ নিজ গ্রামে ফিরে গেছে। এখনো অনেকেই গ্রামে আছে এবং করোনার পরিস্থিতি একটু উন্নত হলেই আবার শহরে চলে আসার অপেক্ষায় আছে। এ অবস্থায় গ্রামে ফিরে যাওয়া লোকগুলো যদি গ্রামেই কাজকর্ম করতে পারে কিংবা সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে গ্রামেই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যায় তাহলে একদিকে যেমন গ্রামের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে, অন্যদিকে শহরে আসার প্রবণতা কমবে এবং সর্বোপরি করোনা মোকাবিলা অনেক সহজ হবে। তাহলে প্রশ্ন আসে- কীভাবে গ্রামে এ কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যায়? গত কয়েক বছরে শিক্ষিতের হার অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। শহরে বসবাসকারী ছোটখাটো ব্যবসায়ী, পোশাক কারখানায় কর্মরত যুবক-যুবতী সবাই এখন ভালো শিক্ষিত। এ ছাড়া বন্ধ হয়ে যাওয়া বেসরকারি বহু প্রতিষ্ঠানে শিক্ষিত কর্মী ও তাদের স্ত্রী-স্বামী আরও উচ্চশিক্ষিত। অথচ কর্ম হারিয়ে এখন তারা গ্রামেই আছেন। মানবসম্পদ উন্নয়নে এবং শিক্ষিতের হার আরও বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ইতোমধ্যে প্রি-প্রাইমারি স্কুলের সূচনা করেছে। অর্থাৎ ঘরের তিন-চার বছরের ছোট্ট সোনামণি প্রাইমারি স্কুলে যাওয়ার আগে দুই বছর প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করেছে সরকার। এখনো সারা বাংলাদেশে এটি কার্যকর হয়নি তবে প্রক্রিয়াটি চলমান। এসব প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য বিপুলসংখ্যক শিক্ষক প্রয়োজন হবে। এসব বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে সম্পৃক্ত করা যেতে পারে গ্রামে ফিরে যাওয়া শিক্ষিত তরুণ-তরুণীদের। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে আইওটি (IoT-Internet of Things)। অর্থাৎ আগামীতে সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ করা হবে ইন্টারনেট ও স্মার্ট ডিভাইস দিয়ে। গ্রামে-গঞ্জে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ-সুবিধা, কাঠামোগত উন্নয়ন ইত্যাদির দিকে এখনই নজর দেওয়ার উপযুক্ত সময়। কর্মসংস্থানের জন্য এটি একটি বিশাল সম্ভাবনা। গ্রামে অবস্থানরত শিক্ষিত তরুণ-তরুণীরা এ ব্যবসার সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারে নিজ উদ্যোগে কিংবা সরকার থেকে লোন নিয়ে। সরকারকে এ ব্যাপারে সহজ শর্তে ও সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। ঘরে বসেই এসব শিক্ষিত লোকজন আইওটির মাধ্যমে মাছ চাষ, বাগান পরিচর্যা, শস্য পরিচর্যা ইত্যাদি পরিচালনা করতে পারবে। এমনকি আউটসোর্সিং করে বিদেশ থেকে কাজের অর্ডার এনে আয় করতে পারবে বিপুলসংখ্যক বৈদেশিক মুদ্রা। সমৃদ্ধ করতে পারবে গ্রামীণ অর্থনীতি। এসব কাজের জন্য তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও হাতে-কলমে শিক্ষা দিয়ে উপযুক্ত কর্মী হিসেবে গড়ে তুলতে পারলে তারা আর কখনো শহরমুখী হবে না; গ্রামেই ব্যবসা-বাণিজ্য ও বাসস্থানের ভিত স্থাপন করবে। এ করোনায় সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও সব ব্যবসা-বাণিজ্য, কাজকর্মে ধস নেমেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের অর্থনীতি। কিন্তু এত কিছুর পরও বাংলাদেশের মানুষ না খেয়ে থাকেনি। ভাত, মাছ, সবজি, তরি-তরকারি অর্থাৎ সব কৃষিপণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক ছিল এবং আছে। তাহলে প্রশ্ন আসে- এ অবদান কার? কৃতজ্ঞচিত্তে বলতেই হবে, এ অবদান বাংলাদেশের মেহনতি ও অবহেলিত কৃষকসমাজের। এরাই হচ্ছে গ্রামের খুঁটি বা ভিত। এ দুর্দিনে এরাই আমাদের বাঁচিয়ে রেখেছে খাইয়ে-পরিয়ে। সচল রেখেছে গ্রামীণ অর্থনীতি। অথচ এরা বোঝে না অর্থনীতি, সমাজনীতি কিংবা রাজনীতি। এরা বোঝে শুধু কাজ আর কাজ। এরা গ্রামে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। শহরমুখী হওয়ার ইচ্ছা তাদের তেমন একটা নেই। এ নীরব ও অবহেলিত কৃষককে আর অবহেলা নয়, এখনই নজর দিতে হবে তাদের কল্যাণের দিকে। কীভাবে? প্রকৃত কৃষকের তালিকা করে প্রণোদনা কিংবা মাসিক হারে ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। ঘরে অবস্থানরত বৃদ্ধ মা-চাচি, দাদা-দাদি সবাই বাড়ির আঙিনার আশপাশে শাকসবজি, ফলমূল চাষ করতে পারেন এবং এখানেও সরকার তাদের প্রণোদনা দিয়ে সহযোগিতা করতে পারে।

গ্রামে ফিরে আসা স্বল্পশিক্ষিত যুবকদের কৃষি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যেতে পারে। উন্নত বীজ ও আধুনিক পদ্ধতিতে জমি চাষ ও ফসল ফলানোর গুরুদায়িত্ব তাদের দেওয়া যেতে পারে। গ্রামে অবস্থানরত বয়োবৃদ্ধ কৃষকের সঙ্গে পরামর্শ করে তারা এ কাজে সম্পৃক্ত হবে। জমিতে সময়মতো সার প্রয়োগ, সেচ দেওয়া, আবহাওয়া সম্পর্কে অবহিত করা ইত্যাদি কল্যাণমুখী কাজে কৃষককে পরামর্শ দিতে পারে। এরা ফসল বেচাকেনায় ও বাজারজাতকরণে ভূমিকা রাখবে যাতে মেহনতি কৃষক তার ফসলের প্রকৃত মূল্য পায়। গ্রামের যোগাযোগব্যবস্থা এখন খুবই উন্নত। কৃষকের কাছ থেকে প্রকৃত মূল্যে ফসল কিনে সংরক্ষণ, গুদামজাতকরণ এবং সরবরাহের কাজে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পারে। বর্তমানে মাছ চাষ ও হাঁস-মুরগি পালন খুবই লাভজনক ব্যবসা। সামান্য পুঁজি নিয়ে শুরু করা যায় এ কাজ। একটু পরিশ্রমী হলে এ কাজে নিজে তো বটেই, আশপাশের অনেকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যায়। এ ক্ষেত্রেও সরকার প্রয়োজনীয় আর্থিক সহযোগিতা করতে পারে। বর্ণিত খাতগুলো অর্থাৎ প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকরি, ইন্টারনেট ব্যবসা, কৃষি কাজে সহায়তা, মাছ চাষ ও হাঁস-মুরগি পালনে উদ্বুদ্ধ হওয়া ইত্যাদি কাজে গ্রামে ফিরে যাওয়া লোকদের সম্পৃক্ত করার জন্য যথাযথ পরিকল্পনা এখনই নেওয়া উচিত। আশু ব্যবস্থা গ্রহণ করলে গ্রামে ফিরে আসা সবার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে। এভাবে চাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে গ্রামে ফিরে যাওয়া লোকগুলো যদি তাদের আত্মসম্মানবোধ রক্ষা করে চলতে পারে; তাহলে তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে গ্রামেই থাকবে এবং তারাই একদিন একেকটি গ্রামকে একটি শহরে পরিণত করবে।

লেখক : তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, অধ্যাপক ও পরিচালক, আইআইটি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আমরা মাদক নির্মূলে কঠিন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছি: এ্যানি
আমরা মাদক নির্মূলে কঠিন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছি: এ্যানি

এই মাত্র | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা