শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

গ্রামই হোক কর্মস্থল

ড. এম মেসবাহউদ্দিন সরকার
প্রিন্ট ভার্সন
গ্রামই হোক কর্মস্থল

বাংলাদেশে করোনার তান্ডব দেখা দেওয়ার পরই এর মোকাবিলায় সরকার নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করে। দফায় দফায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত কলকারখানা বন্ধ করে দেওয়া, পরে আবার কিছু কিছু অফিস-আদালত সীমিত আকারে খুলে দেওয়া, যানবাহন চলাচলের অনুমতি, বিভিন্ন গণমাধ্যমে সচেতনতামূলক তথ্য প্রচার ও প্রকাশ, মাস্ক, হ্যান্ড গ্লাভস ইত্যাদি পরা বাধ্যতামূলকসহ নানা গণমুখী উদ্যোগ চলছে এবং অব্যাহত আছে। সাধারণ ও নিম্ন আয়ের মানুষ কাজকর্ম হারিয়ে নিজ নিজ গ্রামে ফিরে গেছে। এখনো অনেকেই গ্রামে আছে এবং করোনার পরিস্থিতি একটু উন্নত হলেই আবার শহরে চলে আসার অপেক্ষায় আছে। এ অবস্থায় গ্রামে ফিরে যাওয়া লোকগুলো যদি গ্রামেই কাজকর্ম করতে পারে কিংবা সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে গ্রামেই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যায় তাহলে একদিকে যেমন গ্রামের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে, অন্যদিকে শহরে আসার প্রবণতা কমবে এবং সর্বোপরি করোনা মোকাবিলা অনেক সহজ হবে। তাহলে প্রশ্ন আসে- কীভাবে গ্রামে এ কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যায়? গত কয়েক বছরে শিক্ষিতের হার অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। শহরে বসবাসকারী ছোটখাটো ব্যবসায়ী, পোশাক কারখানায় কর্মরত যুবক-যুবতী সবাই এখন ভালো শিক্ষিত। এ ছাড়া বন্ধ হয়ে যাওয়া বেসরকারি বহু প্রতিষ্ঠানে শিক্ষিত কর্মী ও তাদের স্ত্রী-স্বামী আরও উচ্চশিক্ষিত। অথচ কর্ম হারিয়ে এখন তারা গ্রামেই আছেন। মানবসম্পদ উন্নয়নে এবং শিক্ষিতের হার আরও বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ইতোমধ্যে প্রি-প্রাইমারি স্কুলের সূচনা করেছে। অর্থাৎ ঘরের তিন-চার বছরের ছোট্ট সোনামণি প্রাইমারি স্কুলে যাওয়ার আগে দুই বছর প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করেছে সরকার। এখনো সারা বাংলাদেশে এটি কার্যকর হয়নি তবে প্রক্রিয়াটি চলমান। এসব প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য বিপুলসংখ্যক শিক্ষক প্রয়োজন হবে। এসব বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে সম্পৃক্ত করা যেতে পারে গ্রামে ফিরে যাওয়া শিক্ষিত তরুণ-তরুণীদের। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে আইওটি (IoT-Internet of Things)। অর্থাৎ আগামীতে সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ করা হবে ইন্টারনেট ও স্মার্ট ডিভাইস দিয়ে। গ্রামে-গঞ্জে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ-সুবিধা, কাঠামোগত উন্নয়ন ইত্যাদির দিকে এখনই নজর দেওয়ার উপযুক্ত সময়। কর্মসংস্থানের জন্য এটি একটি বিশাল সম্ভাবনা। গ্রামে অবস্থানরত শিক্ষিত তরুণ-তরুণীরা এ ব্যবসার সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারে নিজ উদ্যোগে কিংবা সরকার থেকে লোন নিয়ে। সরকারকে এ ব্যাপারে সহজ শর্তে ও সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। ঘরে বসেই এসব শিক্ষিত লোকজন আইওটির মাধ্যমে মাছ চাষ, বাগান পরিচর্যা, শস্য পরিচর্যা ইত্যাদি পরিচালনা করতে পারবে। এমনকি আউটসোর্সিং করে বিদেশ থেকে কাজের অর্ডার এনে আয় করতে পারবে বিপুলসংখ্যক বৈদেশিক মুদ্রা। সমৃদ্ধ করতে পারবে গ্রামীণ অর্থনীতি। এসব কাজের জন্য তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও হাতে-কলমে শিক্ষা দিয়ে উপযুক্ত কর্মী হিসেবে গড়ে তুলতে পারলে তারা আর কখনো শহরমুখী হবে না; গ্রামেই ব্যবসা-বাণিজ্য ও বাসস্থানের ভিত স্থাপন করবে। এ করোনায় সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও সব ব্যবসা-বাণিজ্য, কাজকর্মে ধস নেমেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের অর্থনীতি। কিন্তু এত কিছুর পরও বাংলাদেশের মানুষ না খেয়ে থাকেনি। ভাত, মাছ, সবজি, তরি-তরকারি অর্থাৎ সব কৃষিপণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক ছিল এবং আছে। তাহলে প্রশ্ন আসে- এ অবদান কার? কৃতজ্ঞচিত্তে বলতেই হবে, এ অবদান বাংলাদেশের মেহনতি ও অবহেলিত কৃষকসমাজের। এরাই হচ্ছে গ্রামের খুঁটি বা ভিত। এ দুর্দিনে এরাই আমাদের বাঁচিয়ে রেখেছে খাইয়ে-পরিয়ে। সচল রেখেছে গ্রামীণ অর্থনীতি। অথচ এরা বোঝে না অর্থনীতি, সমাজনীতি কিংবা রাজনীতি। এরা বোঝে শুধু কাজ আর কাজ। এরা গ্রামে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। শহরমুখী হওয়ার ইচ্ছা তাদের তেমন একটা নেই। এ নীরব ও অবহেলিত কৃষককে আর অবহেলা নয়, এখনই নজর দিতে হবে তাদের কল্যাণের দিকে। কীভাবে? প্রকৃত কৃষকের তালিকা করে প্রণোদনা কিংবা মাসিক হারে ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। ঘরে অবস্থানরত বৃদ্ধ মা-চাচি, দাদা-দাদি সবাই বাড়ির আঙিনার আশপাশে শাকসবজি, ফলমূল চাষ করতে পারেন এবং এখানেও সরকার তাদের প্রণোদনা দিয়ে সহযোগিতা করতে পারে।

গ্রামে ফিরে আসা স্বল্পশিক্ষিত যুবকদের কৃষি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যেতে পারে। উন্নত বীজ ও আধুনিক পদ্ধতিতে জমি চাষ ও ফসল ফলানোর গুরুদায়িত্ব তাদের দেওয়া যেতে পারে। গ্রামে অবস্থানরত বয়োবৃদ্ধ কৃষকের সঙ্গে পরামর্শ করে তারা এ কাজে সম্পৃক্ত হবে। জমিতে সময়মতো সার প্রয়োগ, সেচ দেওয়া, আবহাওয়া সম্পর্কে অবহিত করা ইত্যাদি কল্যাণমুখী কাজে কৃষককে পরামর্শ দিতে পারে। এরা ফসল বেচাকেনায় ও বাজারজাতকরণে ভূমিকা রাখবে যাতে মেহনতি কৃষক তার ফসলের প্রকৃত মূল্য পায়। গ্রামের যোগাযোগব্যবস্থা এখন খুবই উন্নত। কৃষকের কাছ থেকে প্রকৃত মূল্যে ফসল কিনে সংরক্ষণ, গুদামজাতকরণ এবং সরবরাহের কাজে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পারে। বর্তমানে মাছ চাষ ও হাঁস-মুরগি পালন খুবই লাভজনক ব্যবসা। সামান্য পুঁজি নিয়ে শুরু করা যায় এ কাজ। একটু পরিশ্রমী হলে এ কাজে নিজে তো বটেই, আশপাশের অনেকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যায়। এ ক্ষেত্রেও সরকার প্রয়োজনীয় আর্থিক সহযোগিতা করতে পারে। বর্ণিত খাতগুলো অর্থাৎ প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকরি, ইন্টারনেট ব্যবসা, কৃষি কাজে সহায়তা, মাছ চাষ ও হাঁস-মুরগি পালনে উদ্বুদ্ধ হওয়া ইত্যাদি কাজে গ্রামে ফিরে যাওয়া লোকদের সম্পৃক্ত করার জন্য যথাযথ পরিকল্পনা এখনই নেওয়া উচিত। আশু ব্যবস্থা গ্রহণ করলে গ্রামে ফিরে আসা সবার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে। এভাবে চাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে গ্রামে ফিরে যাওয়া লোকগুলো যদি তাদের আত্মসম্মানবোধ রক্ষা করে চলতে পারে; তাহলে তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে গ্রামেই থাকবে এবং তারাই একদিন একেকটি গ্রামকে একটি শহরে পরিণত করবে।

লেখক : তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, অধ্যাপক ও পরিচালক, আইআইটি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা