শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০

প্রবীণদের স্বাস্থ্যসেবা ও আমাদের করণীয়

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রবীণদের স্বাস্থ্যসেবা ও আমাদের করণীয়

জরা বা বার্ধক্য জীবনের এক চরম সত্য। শৈশবের সোনালি সকাল শেষ করে, তারুণ্য আর যৌবনের রোদেলা দুপুর পাড়ি দিয়ে, মাঝবয়সের ব্যস্ত বিকালটাও যখন চলে যায়, তখনই জীবন সায়াহ্নের গোধূলিবেলা হয়ে আসে বার্ধক্য। পেছন ফিরে তাকালে দেখা যায় এক একজন প্রবীণ কুড়ি থেকে ষাট বছর কঠোর পরিশ্রমে গড়ে তুলেছেন তার পরিবার। নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি হয়তো তিনি খেয়াল করেননি। তার যৌবনে সুঠাম দেহ, ভালো স্বাস্থ্য ছিল। তিনি সন্তানসন্ততি প্রতিপালনে প্রাণপণ চেষ্টা করেছেন। অবদান রেখেছেন সমাজ ও রাষ্ট্রের অগ্রগতির জন্য। অথচ বার্ধক্য সময়টা মানবজীবনের শেষ অধ্যায়। নেহাতই অকালমৃত্যু না হলে এ স্তরটিতে শেষ পর্যন্ত পদার্পণ করতেই হবে। বার্ধক্যকে এড়িয়ে চিরতারুণ্যের সোনার হরিণ ধরার চেষ্টা মানব ইতিহাসজুড়েই হয়েছে, কিন্তু তার নাগাল কেউ পায়নি। বার্ধক্য তাই জীবনের নিয়তি। সুতরাং বার্ধক্যে চাই বাড়তি যত্ন। পরিবারে যারা প্রবীণ সদস্য তাদের দেখভালের দায়িত্ব অন্য সদস্যদের। আমরা যেন কেউ ভুলে না যাই, প্রবীণদের প্রত্যাশাই আমাদের ভবিষ্যৎ।

বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মানুষের শারীরিক ও মানসিক বৈকল্য সৃষ্টি হয়। এ অবস্থায় পরিবারে তার অস্তিত্ব বোঝার মতো আর তার বেঁচে থাকাটা অপ্রয়োজনীয় হয়ে যায়। সন্তানসন্ততি ও আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে আত্মিক সম্পর্ক ক্রমেই শিথিল হতে থাকে। অনেকটা অবহেলা-অযতেœর মধ্যেই তাঁকে মৃত্যুর প্রহর গুনতে হয়। এ অবস্থাটা বড়ই মর্মান্তিক। মানুষের জীবনে বার্ধক্য এলে কিছু স্বাভাবিক শারীরিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। চুল পাকে, চুল পড়ে যায়, ত্বকে দেখা দেয় বলিরেখা। চোখের দৃষ্টি ক্ষীণ হয়ে আসে, শ্রবণশক্তি কমতে থাকে। মস্তিষ্ক ছোট হয়ে আসে, স্মৃতি হয়ে পড়ে দুর্বল, পেশিশক্তি কমে যায়। রুচি চলে যায়, ঘুম কমে যায়। হাড়ের ক্ষয় হয়, লিভার এবং কিডনির কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। শরীরের প্রায় সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গতেই বাসা বাঁধে জরা বা ক্ষয়। আর শারীরিক পরিবর্তনের কারণে কিছু কিছু রোগ প্রকৃতিগতভাবে প্রবীণদের হয়। যেমন তাদের রক্তনালি সরু হয়ে যায়। ফলে উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, স্ট্রোক বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ ইত্যাদি হতে পারে। প্রবীণদের মস্তিষ্ক ছোট হয়ে আসে, মেডিকেল সায়েন্সের ভাষায় বলে ব্রেন অ্যাট্রফি। ফলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। কেউ কেউ অ্যালঝাইমার্স ডিজিজ বা ডিমেনসিয়ায় আক্রান্ত হন। ফলে স্মৃতিশক্তি কমে যায়, আবেগ-অনুভূতি, বিচারবুদ্ধি, বিবেচনাশক্তি, চিন্তাক্ষমতা, কাজ করার ক্ষমতা ইত্যাদির পরিবর্তন ঘটে। আচার-আচরণ অনেকটাই শিশুসুলভ হয়। খাওয়ার প্রতি অনীহা দেখা দেয়। অনেকেই বিছানায় মল-মূত্র ত্যাগ করেন। এ ছাড়া মাথা ঘোরা, হাত-পা কাঁপা যাকে বলে পার্কিনসন্স ডিজিজসহ নানা ধরনের মস্তিষ্কের রোগও প্রবীণদের মাঝে দেখা যায়। আবার মাথা ঘুরে পড়ে গিয়ে অন্য নতুন সমস্যার সৃষ্টি হয়।

বয়সের সঙ্গে সঙ্গে হাড় ক্ষয়ে যায় যাকে বলে অস্টিওপরোসিস। এতে শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা বোধ করেন, মাঝেমধ্যে সামান্য আঘাতেই হাড় ভেঙে যায়। এ ছাড়া অস্টিওআর্থ্রাইটিসের কারণে অস্থিসন্ধিতে ব্যথা হয় যেমন হাঁটুতে বা কোমরে ব্যথা এমনকি শরীর বেঁকে যায়। ফলে কার্যক্ষমতা আরও কমে যায়। হাঁটাচলায় প্রচ- অসুবিধা হয়। চোখে ছানি পরাটাও বয়স্কদের রোগ। পুরুষের ক্ষেত্রে প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে প্রস্রাবের জটিলতা দেখা দিতে পারে। এতে মূত্র ধারণক্ষমতা কমে যায়, প্রস্রাব করতে বেশি সময় লাগে, চাপ দিয়ে প্রস্রাব করতে হয়। মলমূত্র ধরে রাখার ক্ষমতাও বয়সের সঙ্গে সঙ্গে হ্রাস পায়। পানি ও লবণের পরিমাণে ব্যাঘাত ঘটে, শীতে বা সামান্য ঠান্ডাতেই তাদের দেহ ঠান্ডা হয়ে যায়। শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশনে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, যেমন নিউমোনিয়া, যক্ষ্মা, চামড়ার ইনফেকশন ইত্যাদি। বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারও বয়স্কদের বেশি হয়। শুধু শারীরিক রোগব্যাধিই নয়, প্রবীণদের সমস্যাটা আসলে বহুমাত্রিক। তারা মানসিক, পারিবারিক, সামাজিক এমনকি রাষ্ট্রীয়ভাবেও সমস্যায় জর্জরিত। প্রকৃতপক্ষে একজন মানুষ যখন বার্ধক্যে উপনীত হয়, তখন তার নিজের মধ্যেই কিছু কিছু জিনিস দানা বেঁধে ওঠে, যেমন শারীরিক অসামর্থ্য, অসহায়ত্ব, পরনির্ভরশীলতা, অদৃষ্টের ওপর সমর্পণ ও অতিরিক্ত সংবেদনশীলতা। এগুলোর কারণে মানসিক যন্ত্রণা থেকে শুরু করে তারা নিজেকে অবাঞ্ছিত, পরিবারের বা সমাজের বোঝা মনে করেন।  বৃদ্ধদের প্রায়ই একাকিত্বের অভিশাপে ভুগতে হয়। প্রায়ই জীবনসঙ্গী একজন আগেই চলে যান এবং ছেলেমেয়েদের দেশে বা বিদেশে কাজ করতে বাধ্য হয়। একাকিত্বের সঙ্গে যুক্ত হয় বিষণœতা। অনেক সময় এমন অযৌক্তিক ও শিশুসুলভ আচরণ তাদের মধ্যে প্রকাশ পায় যাকে অনেকেই দ্বিতীয় শৈশব বলে মনে করেন।

আগের চেয়ে এখন প্রবীণ রোগী অনেক বেশি দেখা যায়। এর মূল কারণ প্রবীণের সংখ্যা বৃদ্ধি। একসময় মানুষের গড় আয়ু কম ছিল, বৃদ্ধ হওয়াটাই ছিল এক বিরাট সাফল্য। কিন্তু চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে আধুনিক স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন পদ্ধতি অনুসরণ, স্বাস্থ্যসচেতনতা, দ্রুত রোগ নির্ণয় ও কার্যকর চিকিৎসার সহজলভ্যতা, পুষ্টি পরিস্থিতির উন্নতি, নিরাপদ পানীয় জলের সংস্থান, নানা রোগ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার সফল প্রয়োগ ইত্যাদি কারণে মানুষ আজ বেশিদিন বেঁচে থাকতে সক্ষম। অনেক জটিল রোগ যা একসময় মৃত্যুর নামান্তর ছিল, আজ তা অনেকাংশে নিরাময়যোগ্য। এখন স্ট্রোক কিংবা হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিও বেঁচে যাচ্ছেন, কিডনি বা লিভারের রোগে আক্রান্ত মৃতপ্রায় ব্যক্তি অঙ্গ প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে নতুন জীবন লাভ করছেন। এসব সাফল্য আমাদের গড় আয়ু বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রবীণের সংখ্যাও বাড়ছে, আর সেই সঙ্গে বয়স বৃদ্ধিজনিত রোগসমূহের প্রকোপও বেড়ে যাচ্ছে। বয়স্ক রোগী বৃদ্ধির কারণে পারিবারিক, স্বাস্থ্যগত, সামাজিক এমনকি রাষ্ট্রীয় সমস্যাও প্রবল আকার ধারণ করছে। পারিবারিকভাবে অনেক সময় প্রবীণরা অবহেলা-অযতেœর শিকার হয়ে পরিবার থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন বা পরিবারই তাকে ঠেলে দিচ্ছে দূরে। তার নিকটজন এমনকি ছেলেমেয়েও তাকে বোঝা মনে করছে। আবার অনেক প্রবীণ নিজেই কারও ওপর বোঝা হয়ে থাকতে চাচ্ছেন না, বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রয় নিচ্ছেন।

তাদের স্বাস্থ্যগত সমস্যার প্রধান কারণ সুচিকিৎসা অভাব। তাদের জন্য চিকিৎসার সুযোগ-সুবিধা অনেক জায়গায় নেই বা থাকলেও সীমিত, বিশেষ করে গ্রাম পর্যায়ে। তৃতীয় বিশ্বে অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ আর এর শিকার হন প্রবীণরা বিশেষ করে মহিলারা। আবার গ্রাম ও শহরের প্রবীণের সমস্যা অনেক সময় ভিন্ন হয়। শহরে অনেক প্রবীণ সামাজিক এবং অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল, কিন্তু মনস্তাত্ত্বিক সমস্যায় ভোগেন বেশি। নিঃসঙ্গতা বা পারিবারিক অবহেলা এ ক্ষেত্রে দায়ী। গ্রামের প্রবীণদের মধ্যে আর্থিক অসচ্ছলতা বেশি। ভূমিহীন অসচ্ছল গ্রামীণরাই আর্থিক দীনতায় আরও বেশি ভোগেন। ফলে পরনির্ভরশীলতার কারণে খাওয়া-দাওয়া থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য সমস্যাটা গ্রাম পর্যায়ে অত্যন্ত জটিল। তাদের চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়সাধ্য। একদিকে ওষুধের দাম অন্যদিকে পথ্যের দুর্মূল্য এবং মাঝেমধ্যে হাসপাতালে ভর্তি ও বারবার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের দ্বারস্থ হওয়ার খরচ, সব মিলে বৃদ্ধদের চরম দুরবস্থা।

প্রবীণদের স্বাস্থ্যসমস্যা চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি বিশেষায়িত বিভাগ। কিছু কিছু রোগ আছে যা শুধু বয়স্কদেরই হয়। আবার সব বয়সই হয় এমন রোগের লক্ষণ, তীব্রতা ও চিকিৎসা বয়োবৃদ্ধদের ক্ষেত্রে ভিন্ন হতে পারে। বিভিন্ন ওষুধের মাত্রা বয়স্কদের জন্য কম, অনেক ওষুধ সাবধানতার সঙ্গে দেওয়া প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া বয়স্কদের খাবারের ক্ষেত্রেও বিভিন্ন সতর্কতা নেওয়া প্রয়োজন। তাদের সেবার ক্ষেত্রে বিভিন্ন দিকে নজর দিতে হয় যা অন্য বয়সীদের ক্ষেত্রে প্রয়োজন নাও হতে পারে, যেমন নিয়মিত পায়খানা হচ্ছে কিনা, প্রস্রাবে সমস্যা হচ্ছে কিনা, তারা নিজেদের যত্ন নিতে পারছেন কিনা ইত্যাদি। অনেক সময় বৃদ্ধরা শিশুদের মতোই নিজেদের সমস্যা ঠিকমতো বলতে পারেন না। তাই তাদের না বলা কথা বোঝার মতো যোগ্যতা সেবাদানকারীর থাকতে হয়। এসব দিক বিবেচনায় রেখে উন্নত বিশ্বে শুধু বৃদ্ধদের জন্য আলাদা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা বিভাগ থাকে, যাকে বলে জেরিয়াট্রিক মেডিসিন। বৃদ্ধদের যে কোনো স্বাস্থ্যসমস্যা ও স্বাস্থ্যসেবার জন্য তারা বিশেষ প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকেন।

দুঃখজনকভাবে আমাদের দেশে এখনো বৃদ্ধদের স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্য বিশেষায়িত চিকিৎসাসেবা অত্যন্ত সীমিত। তাই দেখা যায় এরা বাসায় যেমন নিজের পরিবার কর্তৃক অবহেলিত হন, তেমনি স্বাস্থ্যসবা পাওয়ার ক্ষেত্রেও যথাযথ সুবিধা পান না। এ বয়সে অনেক রোগেই দেখা যায় সুনির্দিষ্ট উপসর্গ থাকে না বা বয়স্করা সেগুলো ঠিকমতো অনুভব করেন না বা ভালোভাবে প্রকাশ করতে পারেন না। অনেক সময় দেখা যায় খুব জটিল বা মারাত্মক অসুখে বৃদ্ধ রোগীসাধারণ অবসাদ, দুর্বলতা, অস্বস্তি এ ধরনের সমস্যার কথা বলছেন। এমন ক্ষেত্রে পরিবার থেকেও নজর দেওয়া হয় না, এমনকি অনেক চিকিৎসকও যথার্থ মনোযোগ দেন না, হয়তো বার্ধক্যজনিত বলে মনে করেন। এভাবে অবহেলার ফলে অনেক রোগ নিরাময় সম্ভব হয় না। এর মূল কারণ বৃদ্ধদের সমস্যা সম্পর্কে বিশেষায়িত জ্ঞানের অভাব।

নগর পরিবেশে প্রবীণদের অন্তর্ভুক্তি সুনিশ্চিত করুন। অধিকার ও মর্যাদার ভিত্তিতে প্রবীণসহ সমাজের সব বয়সীকে নিয়ে সুন্দর নগরজীবন সুনিশ্চিত করতে হবে। আজকের প্রবীণরাই আমাদের জন্ম দিয়েছেন, প্রতিপালন করে বড় করেছেন আর গড়ে তুলেছেন এ আধুনিক সমাজ, নগর-সংস্কৃতি আর সভ্যতা। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, প্রবীণরা ক্রমবর্ধমান হারে অবহেলিত, বঞ্চিত, নির্যাতিত ও বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। তাদের যেন কোনোরকম অবহেলা করা না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। আমরা যারা নবীন তারা যেন ভুলে না যাই যে আমাদেরও একদিন এ অবস্থায় উপনীত হতে হবে। আজ যদি আমরা তাদের প্রতি অবহেলা করি, তাহলে আমাদেরও এ রকম অবহেলার শিকার হতে হবে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে আমাদের সবার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া অবশ্য কর্তব্য।

আমাদের যা করতে হবে- ক. মনে রাখতে হবে প্রবীণ বয়োজ্যেষ্ঠরা আমাদের পরিবারেরই অংশ। পরিবারের অন্য সদস্যের মতোই তার সঙ্গে আচার-আচরণ করতে হবে। আমাদের নৈতিক দায়িত্ব হওয়া উচিত সব সময় প্রবীণদের আদর-যত্ন দিয়ে শিশুদের মতো প্রতিপালন করা। তাদের প্রতি মায়া-মমতা, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা। কোনোক্রমেই তাদের মধ্যে যেন এ ধারণা না হয় যে তারা আমাদের জন্য একটি অতিরিক্ত বোঝা। খ. পৃথিবীর অনেক দেশে প্রবীণদের জন্য বৃদ্ধনিবাস বা ওল্ড হোমের ব্যবস্থা আছে। প্রয়োজনে সে রকম ব্যবস্থা আমাদের দেশেও করতে হবে। গ. আমাদের দেশে শুধু সরকারি কর্মচারী চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর সামান্য পরিমাণ পেনশন ভাতা পেয়ে থাকেন। প্রবীণ কি শুধু তারাই হবে? সরকারি চাকরির বাইরে যারা অন্য পেশার মানুষ তাদেরও পেনশনের মতো সুযোগ-সুবিধা থাকা জরুরি। সরকারকে অবশ্যই ভেবে দেখা উচিত। ঘ. বয়স্ক ভাতা হিসেবে যে অর্থ দেওয়া হয় তার পরিমাণটাও সম্মানজনক হওয়া উচিত। ঙ. প্রবীণরা যাতে স্বল্প ব্যয়ে উন্নত চিকিৎসা লাভ করতে পারেন সেজন্য পর্যাপ্ত হাসপাতালের ব্যবস্থা করতে হবে। সরকারি হাসপাতালে তাদের জন্য আলাদা বিছানা বরাদ্দ থাকা উচিত। চ. পরিবারের সদস্যদের বা ছেলেমেয়েদের মনে রাখা উচিত, তারা যেন তাদের নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। ছ. বিভিন্ন সামাজিক, পারিবারিক, ধর্মীয় এমনকি রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে যথাসম্ভব প্রবীণদের আমন্ত্রণ জানানো উচিত। জ. সরকারকে ব্যক্তিগত আয়করের ব্যাপারে প্রবীণদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে।

পরিবর্তিত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের সমাজব্যবস্থারও দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। আমাদের আদর্শ ও মূল্যবোধের মূলে আঘাত করে প্রবীণদের অবস্থাকে দুর্বল করে দিচ্ছে। ফলে প্রবীণরা অযত্ন-অবহেলিত, একাকিত্ব, সমাজের এমনকি পরিবারের বোঝা হয়ে যাচ্ছেন। গ্রাম থেকে শহরে স্বস্তি, স্বচ্ছন্দ ও তৃপ্তির সঙ্গে প্রবীণদের বসবাসের ব্যবস্থা যদি আমরা নিশ্চিত করতে পারি, তাহলে আমাদের বার্ধক্যও হবে সফল, নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ।

লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু
আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু

মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা