শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

অনুভূতি এবং বাক স্বাধীনতা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অনুভূতি এবং বাক স্বাধীনতা

লাখো মুসলমানের ঢল নেমেছিল ঢাকা শহরে। ভিডিওতে এ দৃশ্য দেখে আমি চমকে উঠলাম। ফরাসি পণ্য বয়কটের ডাক কয়েকটি মুসলিম দেশে দেওয়া হয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশের মতো এত বড় মিছিল আর কোনো দেশে হয়নি। যখন দেশে ছিলাম, মিছিল দেখেছি অনেক। কিন্তু এত বড় তো দেখিনি। দিন দিন সংখ্যায় বাড়ছে। অবশ্য সংখ্যায় বাড়া সরকারের কল্যাণেই সম্ভব হয়েছে। সাধারণত প্রগতিশীল মানুষের মত প্রকাশের বিরুদ্ধে, তাঁদের ফাঁসির দাবিতে, তাঁদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মিছিল বের করত। কখনও দেখিনি সমাজের মঙ্গলের জন্য মিছিল বের করতে। ধর্ষণ, নারী নির্যাতন, দারিদ্র্য, বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ড, দুর্নীতি, মানবাধিকার লঙ্ঘন ইত্যাদির প্রতিবাদ কখনও করতে দেখিনি। তারা শুধু ধর্মীয় অনুভূতির জন্য পথে নামে। তাদের ওই অনুভূতিতে যেন কখনও কোনও আঘাত না লাগে, এই হুমকি দিতেই নামে। মানুষের নানা অনুভূতিতে দিনভর আঘাত লাগছে, প্রাপ্ত-বয়স্ক মানুষ এসব আঘাত সামলে নিতে পারে। যারা অনুভূতিতে আঘাত লাগলে অন্যকে খুন করে, বা খুন করাকে সমর্থন করে, তাদের নিয়ে সমাজে সমস্যা হয়।

ফ্রান্সের পণ্য বাংলাদেশ বয়কট করলে ফ্রান্সের খুব হয়তো অর্থনৈতিক অসুবিধে হবে না। কিন্তু বাংলাদেশের পণ্য ফ্রান্সে না রপ্তানি করলে কিন্তু বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি হবে। গার্মেন্টস ব্যবসায় ক্ষতি হলে বাংলাদেশের মানুষই ভুগবে। আর বাংলাদেশের মুসলমানদের যদি ফ্রান্স থেকে বর্জন করা হয়, তাহলে সমস্যা কি ফ্রান্সের হবে, নাকি বাংলাদেশি মুসলমানদের হবে? ফ্রান্সের কাছে অনেক সাহায্য সহযোগিতার জন্যই তো ঋণী বাংলাদেশ। ওদের রাগ দেখে মনে হচ্ছে, ওরা ফ্রান্সে তৈরি বাংলাদেশের স্যাটেলাইটকেও মহাকাশ থেকে নামিয়ে আনবে। নামিয়ে আনলে কার ক্ষতি? কার আর, বাংলাদেশের!

কূটনৈতিক সম্পর্ক টিকিয়ে রেখে সমস্যার সমাধানে আলাপ-আলোচনা করতে হবে। জ্বালাও-পোড়াও করে কোনও সম্পর্ককে বন্ধুত্বপূর্ণ করা যায় না। ফ্রান্সের ধর্মনিরপেক্ষতা আর মত প্রকাশের অধিকার ওরা দীর্ঘ সংগ্রামের পর অর্জন করেছে, ওদের এই মূল্যবান অর্জনকে কোনও মিছিল আর পণ্য বর্জনের হুমকি দিয়ে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতা আর মত প্রকাশের অধিকার রক্ষার কোনও বালাই নেই। যেটা আছে, সেটা হলো ধর্মীয় অনুভূতি। অন্য হাজারও অনুভূতিতে আঘাত লাগলেও এই ধর্মীয় অনুভূতি যেন অনন্তকাল অক্ষত অবস্থায় থাকে, তার গ্যারেন্টি চাই সবার। এই গ্যারেন্টি বাংলাদেশের সরকার দিয়েছে, কিছু প্রগতিশীল ব্যক্তি দিতে পারেনি বলে তাদের খুন করা হয়েছে এবং নির্বাসনে পাঠানো হয়েছে।

কেবল নিজের মত প্রকাশের অধিকারেই কিন্তু এরা বিশ্বাস করে। অন্যের মত প্রকাশের অধিকারে করে না। ফ্রান্সে তো কম জঙ্গি হামলা হয়নি এ পর্যন্ত। ফরাসিদের মনে হয় সহ্যের সীমা পার হয়ে গেছে। এক শিক্ষকের প্রাণও চলে যায় উন্মত্ত ধর্মান্ধের হাতে। প্রায় ৬০ লাখ মুসলমান বাস করে ফ্রান্সে। আমার তো ভয় হয়, যদি ফ্রান্স কখনও ঘোষণা করে দেয়, ৬০ লাখ মুসলমানকে তারা আর ফ্রান্সে থাকতে দেবে না, তবে? কোথায় যাবে এই ৬০ লাখ?

ফ্রান্স মুসলমানদের উপকার কি কম করেছে? জমজমের পানিতে নাইট্রেট, আর্সেনিক, ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি পাওয়া গেছে বলে বিবিসির খবর সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল, তখন ফ্রান্সের কারসো-লেসেল ল্যাবই তো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানিয়ে দিয়েছিল বিশ্বকে যে জমজমের পানি নিরাপদ! ফ্রান্সের এই সার্টিফিকেট সৌদি আরবকে কতটা উপকার করেছিল, তা সৌদি আরবই ভালো জানে।

ফরাসি পণ্যের মধ্যে শুধু তো সুগন্ধি আর রূপচর্চার জিনিসপত্র নয়, অস্ত্রও পড়ে। মুসলিম দেশগুলো নিজেরা নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ বাধিয়ে রাখতে বদ্ধপরিকর, সুতরাং তাদের অস্ত্র চাই। কে কী কার্টুন ছাপিয়েছে, এতে কার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে, কোথায় আগুন লেগেছে, তারা থোড়াই পরোয়া করে। তারা মুসলিম হয়ে অন্য মুসলিমকে কী করে খুন করতে হয়, কী করে তাদের বাড়ি ঘর শহর গ্রাম ধ্বংস করে দিতে হয়, শিখে ফেলেছে। এটি করতে বোমা চাই, যুদ্ধ-বিমান চাই, আধুনিক সব অস্ত্র চাই। তখনই তো ফ্রান্স এবং পাশ্চাত্যের দেশগুলোর দিকে হাত বাড়ায় তারা। পাশ্চাত্য যতই ইসলাম-বিরোধী হোক, তাতে তাদের কিছু যায় আসে না।

মুসলিমদের মধ্যে ঐক্য নেই। কিছুদিন আগে কিছু মুসলিম দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। সৌদি আরব তার তেলের ব্যবসার স্বার্থে মুসলিম-বিরোধী শক্তিকে আলিঙ্গন করতে কোনও আপত্তি করে না। জ্বালাও-পোড়াও শুধু গরিব মুসলমানের আবেগ। যেটিকে পাশ্চাত্য কেন, ধনী মুসলিম দেশই প্রশ্রয় দেয় না। মুসলমানরা কিন্তু অমুসলিমদের পাশ্চাত্যে বাস করে বেশি মর্যাদা এবং সম্মান পায়, মুসলিম দেশে বাস করে সেটা পায় না। সৌদি আরবে কত গরিব মুসলিমকে নির্যাতিত হতে হয়। কত বাংলাদেশের নারী শ্রমিককে ধর্ষিতা হয়ে ফিরতে হয়েছে তা কি গুনে শেষ করা যাবে!

মুসলিমদের কোনও ঐক্য নেই। মুসলিম মুসলিম ভাই ভাই মিথ্যে কথা। সাধারণ মুসলিম জনতাকে কারা সবচেয়ে বেশি বঞ্চিত করে? মুসলিম-দেশগুলোর মুসলিম সরকার। সাধারণ মানুষের দারিদ্র্য ঘোচানো, তাদের শিক্ষা স্বাস্থ্যের ব্যবস্থা করা, তাদের সচেতন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার কোনও কাজই সরকার করে না। তারা শুধু জনতাকে ধর্মান্ধ বানানোর সব রকম ব্যবস্থা করে দেয়। এতে খরচ কম, পরিশ্রম কম। পঙ্গপালের মতো মূর্খ জনতার জন্ম হতে থাকে, আর সরকার ব্যস্ত আখের গোছাতে। দেশের সম্পদ লুট করে দেশের সর্বনাশ করতে ক্ষমতাসীন লোকদের জুড়ি নেই। মুসলিমদের ধর্মান্ধ করে গড়ে তোলা সহজ। মুসলিমদের সভ্য শিক্ষিত সচেতন দায়িত্ববান নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার কাজটি কঠিন। এই কঠিন কাজটি কোনও সরকারই করতে চায় না। অথচ এটিই সবচেয়ে জরুরি। মুসলিম জঙ্গিরা যেদিন থেকে ধর্মের নামে আর মানুষ খুন করবে না, সেদিন থেকে সাধারণ মুসলিমদের সমস্যা হবে না পৃথিবীতে। তাদের কেউ ঘৃণা করবে না, তাদের কেউ ভয় পাবে না।

২০০ কোটি লোক পৃথিবীতে মুসলমান। দিন দিন এই সংখ্যাটি বাড়ছে। এই ধর্ম নিয়ে গেল গেল রব তোলার কোনও অর্থ হয় না। মুসলমানরা যত গভীরভাবে ধর্মে বিশ্বাস করে, সেরকম গভীরভাবে অমুসলিমরা তাদের ধর্মে বিশ্বাস করে না। ইহুদি এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের অধিকাংশই ধর্মে নয়, বিজ্ঞানে বিশ্বাসী। সুতরাং ধর্ম টিকে থাকলে ইসলামই টিকে থাকবে। এই ধর্মই সারা বিশ্বে দাপিয়ে বেড়াবে।

কিন্তু এতেই কি ধর্মের সার্থকতা? কোনও ধর্মকে ভালোবেসে যদি মানুষ তার উদারতা, স্বার্থহীনতা, ক্ষমাশীলতা ইত্যাদি গুণগুলো নষ্ট করে ফেলে, তবে কি তা ভালো লক্ষণ? নিশ্চয়ই শুভবুদ্ধির মানুষেরা রাজনৈতিক ইসলাম চায় না, চায় উদারনৈতিক ইসলাম।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা