শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ধর্ম ব্যবসায়ীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন সাকিব

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্ম ব্যবসায়ীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন সাকিব

ছন্দের পতন হয় বলেই তো কথাটির প্রচলন। কিন্তু এভাবে ছন্দের পতন হবে তা ভাবতে পারিনি। যেদিন শুনলাম সাকিব কলকাতায় যাচ্ছেন শ্যামা পূজার অনুষ্ঠানে যোগ দিতে, সেদিন আনন্দে বুকটা ভরে উঠেছিল এই ভেবে যে, আমাদের বিশ্বজয়ী টাইগারদের নেতৃস্থানীয়জন দ্বারা শ্যামা পূজার উদ্বোধন, সম্প্রীতির উজ্জ্বল, অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে যাচ্ছে। কিন্তু দুই দিন পরেই হলো ছন্দ পতনের পালা।  মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী, মুজিব আদর্শের ধারক, ধর্মনিরপেক্ষ এবং অসাম্প্রদায়িকতার ধারণাকে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম চেতনা হিসেবে যারা ধারণ করেন তাদের সবাইকে মারাত্মকভাবে হতাশ করে, মর্মাহত করে, ক্ষুব্ধ করে আমাদের কথিত ব্যাঘ্ররাজ সাকিব আসলে ধর্ম ব্যবসায়ীদের রক্তচক্ষু দেখে রণে ভঙ্গ দিয়েছেন। ঘটনাটা অনেকটা এমন বাঘ শিকারে প্রস্তুতি নিয়ে যখন দেখল একদল হরিণ তেড়ে আসছে তখন সে পিছুু হটল। এর মধ্যে অবশ্য এক মগজ ধোলাই করা ধর্মান্ধ ফেসবুকে সাকিবকে হত্যা করার ভয় দেখাল।

হত্যার ভীতি নিশ্চিতভাবে প্রায় সবাইকে শঙ্কিত করে। কিন্তু বিচক্ষণ মানুষদের উচিত সেই ভীতি ঠেকানোর জন্য কার্যকর পন্থা অনুসরণ করা, ভীতিকারদের কাছে আত্মসমর্পণ করা নয়। আমি যখন কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় দেওয়ার জন্য হাই কোর্টের পথে তখন বেশ কয়েকজন আমাকে হত্যার ভয় দেখিয়েছিল। আমি সেই ভয়কে মোটেও ভ্রুক্ষেপ করিনি। তাদের ভয়ে সেদিন ভীত হলে তা হতো দেশের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতা। দেশের মানুষ আমাকে নর্দমায় নিক্ষেপ করতেন। সব হুমকি উপেক্ষা করে আমি কোর্টে পৌঁছে অন্য তিন মাননীয় বিচারপতির সঙ্গে কাদের মোল্লার ফাঁসির আদেশে দস্তখত করেছিলাম। একজন স্বাভাবিক মানুষের কাছ থেকে এটাই প্রত্যাশা হওয়ার কথা। সাকিব বলেছেন, তার শ্যামা পূজায় উপস্থিতির জন্য যারা কষ্ট পেয়েছে তাদের কাছে তিনি ক্ষমাপ্রার্থী। অথচ তার এ কাপুরুষসুলভ ক্ষমা চাওয়াতে যে বিরাট অসাম্প্রদায়িক জনগোষ্ঠী বিক্ষুব্ধ হয়েছেন সে কথা তার মনে আসেনি। তিনি যদি মনে করে থাকেন দেশে সাম্প্রদায়িক পাপীর সংখ্যা বেশি তাহলে বলব একজন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে তার জানা উচিত যে এ কট্টর ধর্মান্ধরা ’৭১ এ আমাদের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিল, যাদের মনে এখনো পাকিস্তান জিন্দাবাদ ধ্বনি বাজে, যারা মূলত ধর্ম ব্যবসায়ী, তাদের মূল উদ্দেশ্য মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার হটিয়ে দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করা, ইসলামিক রিপাবলিক বানানো বা তালেবান শাসন প্রতিষ্ঠা এবং এদের সংখ্যা দেশের গোটা জনসংখ্যার ২০% এর বেশি নয়। অর্থাৎ দেশের ৮০% মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রতি দৃঢ়ভাবে শ্রদ্ধাশীল। দেশের ৮০% মুসলমান পূজার অনুষ্ঠানে গিয়ে থাকেন এবং এটি হাজার বছর ধরে চলছে, এটি আমাদের ঐতিহ্যের অংশ। একইভাবে হিন্দু জনগোষ্ঠী যোগ দেন মুসলমানদের ঈদ অনুষ্ঠানে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিনিয়ত পূজার অনুষ্ঠানে গিয়ে থাকেন। ২০১৮ সালে কিছু ধর্মান্ধ তাঁর পূজায় যাওয়ার বিষয়ে প্রতিবাদ করলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, যিনি নিজে একজন অত্যন্ত ধার্মিক মুসলমান, তিনি দ্বিধাহীনভাবে বলেছিলেন, ‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’। আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিও রামকৃষ্ণ মিশনের পূজামন্ডপে গমন করে থাকেন এবং বঙ্গভবনে পূজা আয়োজনকারী নেতৃবৃন্দকে পূজার দিন আপ্যায়ন করে থাকেন। এতে তাদের কারোরই ধর্ম নষ্ট হয়ে যায়নি। সিলেটের সাধক কবি, প্রয়াত শাহ্ আবদুল করিম, যার দেশব্যাপী ব্যাপক জনপ্রিয়তা তাঁকে প্রাতঃস্মরণীয় করে রেখেছে, তিনি লিখেছেন, ‘গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু মুসলমান, মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদি গাইতাম, আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম’। তিনি সে কবিতায় উল্লেখ করেছেন মুসলমানগণ হিন্দুদের পূজায় যেতেন এবং হিন্দুরা আসতেন ঈদের অনুষ্ঠানে। এটাই সম্প্রীতির কথা। ইসলাম ধমের্র শ্রেষ্ঠতম দার্শনিকদের অন্যতম মাওলানা জালালউদ্দিন রুমি বলেছেন- ধর্ম, বর্ণ, জাত নির্বিশেষে সব মানুষকে ভালোবাসাই ধর্ম। সুলতান আমলে যখন শ্রী চৈতন্য দেব সেই ভালোবাসার বাণী প্রচার করতেন তখন কিছু কিছু ধর্মান্ধ শ্রী চৈতন্যকে বিরক্ত করতে চাইলে মুসলিম সুলতান তাদের প্রতিহত করে বলতেন, শ্রী চৈতন্য একটি মহৎ কাজ করছেন তাঁকে বিরক্ত করোনা। (সূত্র : ড. হারুন অর রশিদ, উপাচার্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়) বঙ্গবন্ধু বলতেন, ‘সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আল-আমিন অর্থাৎ সকল মানুষের প্রভু, তিনি রাব্বুল মোসলেমিন নন অর্থাৎ শুধু মুসলমানদের প্রভু নন। ধর্মের নামে মানুষকে ঘৃণা করা মানে প্রকারান্তরে সৃষ্টিকর্তার বিরুদ্ধেই অবস্থান নেওয়া। বঙ্গবন্ধু যে কত বড় একজন তাত্ত্বিক ছিলেন, দার্শনিক ছিলেন তার এই উক্তিসহ এমনই বহু উক্তি তারই স্বাক্ষর। তাঁকে হত্যা করেই ধর্ম ব্যবসায়ীরা সাম্প্রদায়িকতা এবং ঘৃণা প্রচারে লেগে যায়। ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি শঙ্কর দয়াল শর্মা, যিনি একজন কবিও ছিলেন এবং যাঁর প্রচুর জ্ঞান ছিল ইসলাম ধর্মের ওপর, তিনি এক কবিতায় লিখেছিলেন- পবিত্র কোরআনে রয়েছে বহু অমূল্য বাণী অথচ কিছু ধর্ম ব্যবসায়ী সেসব বাণীর মূল অর্থ মানুষের কাছে পৌঁছাতে দিচ্ছে না।

আমি বেশ কয়েকবার দুর্গাপূজার অনুষ্ঠান উদ্বোধন করার সুযোগ পেয়েছি। বহু পূজার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হওয়ার গৌরবে ভূষিত হয়েছিলাম। এগুলো আমার জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়। আমাকে পূজা উদ্বোধনের সভাপতি হিসেবে নিমন্ত্রণ করে পূজা আয়োজকরা যে মর্যাদা দিয়েছেন তার জন্য আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। এতে আমার মুসলমান পরিচয় নষ্ট হয়ে যায়নি। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম পূজাকে নিবেদন করে যত কবিতা লিখেছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথও পূজা উপলক্ষে তত কবিতা লিখেননি। এতে কবি নজরুলের ধর্ম নষ্ট হয়ে যায়নি। তিনি একই সঙ্গে লিখেছেন, তাঁকে যেন মসজিদের পাশে কবর দেওয়া হয়, যেন তিনি আজানের ধ্বনি শুনতে পান। একেই বলে সম্প্রীতি। গাফ্ফার চৌধুরী সাহেব লন্ডনে অনেক পূজার অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে ভাষণ দিয়েছেন। এতে তাঁর ধর্ম নষ্ট হয়নি। প্রথম জীবনে মাদ্রাসা শিক্ষিত গাফফার ভাই যেমন ইসলামিক ধর্ম তত্ত্বে প্রাজ্ঞ, সনাতন ধর্মেও তাঁর জ্ঞান অপরিসীম। এই ধর্মান্ধরা পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানের বিরোধিতা করে অথচ হাজার বছর ধরে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন আমাদের বৈশিষ্ট্য, যাতে আনন্দ করে থাকেন দেশের প্রায় সব মুসলমান। একইভাবে ধর্মান্ধরা মঙ্গল শোভাযাত্রা, নবান্ন, চৈত্র সংক্রান্তি এবং পয়লা ফাল্গুনের উৎসবেরও বিরোধী। ইসলাম ধর্মের কোথাও বলেনি এগুলো পাপ। পৃথিবীর অন্যান্য মুসলিমপ্রধান দেশেও, যেমন- ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, তুরস্ক, পূর্ব ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, আফ্রিকার বিভিন্ন দেশেও স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতিকে লালন করেন সে দেশের মুসলমানরা। এ ধর্মান্ধরা যে ধর্ম বিষয়ে অশিক্ষিত, অজ্ঞ তা ধর্মতত্ত্বে আসল শিক্ষিত, জ্ঞানীজনরা বলে থাকেন, কিন্তু তারা সোচ্চার নন বলে ধর্ম ব্যবসায়ীদের কণ্ঠ বেশি শোনা যায়। গত কয়েক দিন আমি তেমনি কয়েকজন প্রকৃত ধর্ম জ্ঞানসম্পন্ন হুজুরের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি। তারা বললেন ধর্ম ব্যবসায়ীদের প্রচুর পয়সা আছে বলেই তাদের কণ্ঠ অধিক শোনা যায়। আসলেই সরল মানুষদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এসব ধর্ম ব্যবসায়ী একেকটি ওয়াজ থেকে লাখ লাখ টাকা আয় করেন এবং প্রদান করেন হিংসার বাণী, বিভেদের বাণী, ঘৃণার বাণী, মহিলাদের কর্মক্ষেত্রে না যাওয়ার বাণী। আমি খুব কমই ওয়াজ শুনেছি যেখানে আসল ধর্মতত্ত্ব সম্পর্কে, মানবতা সম্পর্কে, ধর্মীয় আদর্শ সম্পর্কে, মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন সম্পর্কে অথবা সমাজ কল্যাণকর কথা বলা হয়। তারা না জানে বিদায় হজের বাণী না জানে মদিনা সনদের মর্মকথা। ধর্ম ব্যবসা ছাড়া এদের মূল উদ্দেশ্য হলো মুক্তিযুদ্ধের এ সরকারকে উৎখাত করে দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করা, তালেবানি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। তাদের স্পর্ধা এতই বেড়ে গেছে যে, তারা আজ বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেওয়ার কথা বলছে। আজ সময় এসেছে তাদের ভৌতিক দাবির কাছে আত্মসমর্পণ না করে তাদের সমুচিত শিক্ষা দেওয়ার। আমাদের মাননীয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মোজ্জাম্মেল হক বলেছেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর ২৬ ফুট ভাস্কর্য বসানো হবে এবং ভাস্কর্যের বিষয়ে অর্বাচীন লোকদের কথায় কান দেবেন না। তিনি সবার প্রশংসার দাবিদার এ জন্য যে, তিনি ধর্ম ব্যবসায়ীদের উচিত জবাব দিয়ে দিয়েছেন। একই ধরনের উচিত জবাব দিয়েছেন মাহবুবুল হক হানিফ, ব্যারিস্টার নওফেল এবং নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তাদের সবাইকে সাধুবাদ।

সাকিব সাহেব বলেছেন, তিনি পূজায় যাওয়ায় যারা কষ্ট পেয়েছে তাদের কাছে তিনি ক্ষমাপ্রার্থী। সাকিব সাহেব বুঝতে পারলেন না তার এই কাপুরুষসুলভ এবং অন্যায় ক্ষমা প্রার্থনায় গুটিকয়েক ধর্ম ব্যবসায়ী যদি খুশি হয়েও থাকে এর ফলে মর্মাহত হয়েছেন, হতাশ হয়েছেন কোটি কোটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী জনতা, যারা সম্প্রীতির মহান ঐতিহ্যে বিশ্বাস করা সত্যিকারের ধার্মিক লোক, কেননা মানুষকে ভালোবাসাই ধর্ম, বলেছেন মাওলানা রুমিসহ অন্য ধর্মবিশারদরা। যেসব কোটি কোটি মুসলমান শাহ্ আবদুল করিমের সেই অমর গানটি আনন্দভরে প্রতিদিন শুনে থাকেন তারা নিশ্চয়ই সাকিবের ক্ষমা প্রার্র্থনায় গভীরভাবে আহত হয়েছেন। সাকিব সাহেব যদি ধর্মান্ধ মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের অন্যায় দাবির কাছে আত্মসমর্পণ না করে, সত্যিকার টাইগার নেতার মতো অবস্থানে থেকে ধর্ম ব্যবসায়ীদের দাঁতভাঙা জবাব দিতেন তাহলে তিনি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মনে গৌরবের জায়গায় থাকতেন। তিনি সম্ভবত ভুলে গিয়েছিলেন যে এ পাকিস্তানপন্থি, তালেবানপন্থি ধর্মব্যবসায়ীরা ২০১৩ এর ৫ মে মাত্র কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দে মাথায় হাত দিয়ে দৌড়ে পালিয়েছিল ভয়ার্ত শৃগালের মতো।  এই হচ্ছে তাদের শক্তি, সাহস। সাকিব সাহেব কোনো অন্যায় বা পাপ করেননি যার জন্য ক্ষমা চাইলেন, বরং ক্ষমা চেয়ে তিনি নীতির  প্রশ্নে শক্ত অবস্থানে থাকার অক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

এই মাত্র | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫১ মিনিট আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন