শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ধর্ম ব্যবসায়ীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন সাকিব

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্ম ব্যবসায়ীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন সাকিব

ছন্দের পতন হয় বলেই তো কথাটির প্রচলন। কিন্তু এভাবে ছন্দের পতন হবে তা ভাবতে পারিনি। যেদিন শুনলাম সাকিব কলকাতায় যাচ্ছেন শ্যামা পূজার অনুষ্ঠানে যোগ দিতে, সেদিন আনন্দে বুকটা ভরে উঠেছিল এই ভেবে যে, আমাদের বিশ্বজয়ী টাইগারদের নেতৃস্থানীয়জন দ্বারা শ্যামা পূজার উদ্বোধন, সম্প্রীতির উজ্জ্বল, অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে যাচ্ছে। কিন্তু দুই দিন পরেই হলো ছন্দ পতনের পালা।  মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী, মুজিব আদর্শের ধারক, ধর্মনিরপেক্ষ এবং অসাম্প্রদায়িকতার ধারণাকে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম চেতনা হিসেবে যারা ধারণ করেন তাদের সবাইকে মারাত্মকভাবে হতাশ করে, মর্মাহত করে, ক্ষুব্ধ করে আমাদের কথিত ব্যাঘ্ররাজ সাকিব আসলে ধর্ম ব্যবসায়ীদের রক্তচক্ষু দেখে রণে ভঙ্গ দিয়েছেন। ঘটনাটা অনেকটা এমন বাঘ শিকারে প্রস্তুতি নিয়ে যখন দেখল একদল হরিণ তেড়ে আসছে তখন সে পিছুু হটল। এর মধ্যে অবশ্য এক মগজ ধোলাই করা ধর্মান্ধ ফেসবুকে সাকিবকে হত্যা করার ভয় দেখাল।

হত্যার ভীতি নিশ্চিতভাবে প্রায় সবাইকে শঙ্কিত করে। কিন্তু বিচক্ষণ মানুষদের উচিত সেই ভীতি ঠেকানোর জন্য কার্যকর পন্থা অনুসরণ করা, ভীতিকারদের কাছে আত্মসমর্পণ করা নয়। আমি যখন কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় দেওয়ার জন্য হাই কোর্টের পথে তখন বেশ কয়েকজন আমাকে হত্যার ভয় দেখিয়েছিল। আমি সেই ভয়কে মোটেও ভ্রুক্ষেপ করিনি। তাদের ভয়ে সেদিন ভীত হলে তা হতো দেশের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতা। দেশের মানুষ আমাকে নর্দমায় নিক্ষেপ করতেন। সব হুমকি উপেক্ষা করে আমি কোর্টে পৌঁছে অন্য তিন মাননীয় বিচারপতির সঙ্গে কাদের মোল্লার ফাঁসির আদেশে দস্তখত করেছিলাম। একজন স্বাভাবিক মানুষের কাছ থেকে এটাই প্রত্যাশা হওয়ার কথা। সাকিব বলেছেন, তার শ্যামা পূজায় উপস্থিতির জন্য যারা কষ্ট পেয়েছে তাদের কাছে তিনি ক্ষমাপ্রার্থী। অথচ তার এ কাপুরুষসুলভ ক্ষমা চাওয়াতে যে বিরাট অসাম্প্রদায়িক জনগোষ্ঠী বিক্ষুব্ধ হয়েছেন সে কথা তার মনে আসেনি। তিনি যদি মনে করে থাকেন দেশে সাম্প্রদায়িক পাপীর সংখ্যা বেশি তাহলে বলব একজন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে তার জানা উচিত যে এ কট্টর ধর্মান্ধরা ’৭১ এ আমাদের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিল, যাদের মনে এখনো পাকিস্তান জিন্দাবাদ ধ্বনি বাজে, যারা মূলত ধর্ম ব্যবসায়ী, তাদের মূল উদ্দেশ্য মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার হটিয়ে দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করা, ইসলামিক রিপাবলিক বানানো বা তালেবান শাসন প্রতিষ্ঠা এবং এদের সংখ্যা দেশের গোটা জনসংখ্যার ২০% এর বেশি নয়। অর্থাৎ দেশের ৮০% মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রতি দৃঢ়ভাবে শ্রদ্ধাশীল। দেশের ৮০% মুসলমান পূজার অনুষ্ঠানে গিয়ে থাকেন এবং এটি হাজার বছর ধরে চলছে, এটি আমাদের ঐতিহ্যের অংশ। একইভাবে হিন্দু জনগোষ্ঠী যোগ দেন মুসলমানদের ঈদ অনুষ্ঠানে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিনিয়ত পূজার অনুষ্ঠানে গিয়ে থাকেন। ২০১৮ সালে কিছু ধর্মান্ধ তাঁর পূজায় যাওয়ার বিষয়ে প্রতিবাদ করলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, যিনি নিজে একজন অত্যন্ত ধার্মিক মুসলমান, তিনি দ্বিধাহীনভাবে বলেছিলেন, ‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’। আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিও রামকৃষ্ণ মিশনের পূজামন্ডপে গমন করে থাকেন এবং বঙ্গভবনে পূজা আয়োজনকারী নেতৃবৃন্দকে পূজার দিন আপ্যায়ন করে থাকেন। এতে তাদের কারোরই ধর্ম নষ্ট হয়ে যায়নি। সিলেটের সাধক কবি, প্রয়াত শাহ্ আবদুল করিম, যার দেশব্যাপী ব্যাপক জনপ্রিয়তা তাঁকে প্রাতঃস্মরণীয় করে রেখেছে, তিনি লিখেছেন, ‘গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু মুসলমান, মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদি গাইতাম, আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম’। তিনি সে কবিতায় উল্লেখ করেছেন মুসলমানগণ হিন্দুদের পূজায় যেতেন এবং হিন্দুরা আসতেন ঈদের অনুষ্ঠানে। এটাই সম্প্রীতির কথা। ইসলাম ধমের্র শ্রেষ্ঠতম দার্শনিকদের অন্যতম মাওলানা জালালউদ্দিন রুমি বলেছেন- ধর্ম, বর্ণ, জাত নির্বিশেষে সব মানুষকে ভালোবাসাই ধর্ম। সুলতান আমলে যখন শ্রী চৈতন্য দেব সেই ভালোবাসার বাণী প্রচার করতেন তখন কিছু কিছু ধর্মান্ধ শ্রী চৈতন্যকে বিরক্ত করতে চাইলে মুসলিম সুলতান তাদের প্রতিহত করে বলতেন, শ্রী চৈতন্য একটি মহৎ কাজ করছেন তাঁকে বিরক্ত করোনা। (সূত্র : ড. হারুন অর রশিদ, উপাচার্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়) বঙ্গবন্ধু বলতেন, ‘সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আল-আমিন অর্থাৎ সকল মানুষের প্রভু, তিনি রাব্বুল মোসলেমিন নন অর্থাৎ শুধু মুসলমানদের প্রভু নন। ধর্মের নামে মানুষকে ঘৃণা করা মানে প্রকারান্তরে সৃষ্টিকর্তার বিরুদ্ধেই অবস্থান নেওয়া। বঙ্গবন্ধু যে কত বড় একজন তাত্ত্বিক ছিলেন, দার্শনিক ছিলেন তার এই উক্তিসহ এমনই বহু উক্তি তারই স্বাক্ষর। তাঁকে হত্যা করেই ধর্ম ব্যবসায়ীরা সাম্প্রদায়িকতা এবং ঘৃণা প্রচারে লেগে যায়। ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি শঙ্কর দয়াল শর্মা, যিনি একজন কবিও ছিলেন এবং যাঁর প্রচুর জ্ঞান ছিল ইসলাম ধর্মের ওপর, তিনি এক কবিতায় লিখেছিলেন- পবিত্র কোরআনে রয়েছে বহু অমূল্য বাণী অথচ কিছু ধর্ম ব্যবসায়ী সেসব বাণীর মূল অর্থ মানুষের কাছে পৌঁছাতে দিচ্ছে না।

আমি বেশ কয়েকবার দুর্গাপূজার অনুষ্ঠান উদ্বোধন করার সুযোগ পেয়েছি। বহু পূজার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হওয়ার গৌরবে ভূষিত হয়েছিলাম। এগুলো আমার জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়। আমাকে পূজা উদ্বোধনের সভাপতি হিসেবে নিমন্ত্রণ করে পূজা আয়োজকরা যে মর্যাদা দিয়েছেন তার জন্য আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। এতে আমার মুসলমান পরিচয় নষ্ট হয়ে যায়নি। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম পূজাকে নিবেদন করে যত কবিতা লিখেছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথও পূজা উপলক্ষে তত কবিতা লিখেননি। এতে কবি নজরুলের ধর্ম নষ্ট হয়ে যায়নি। তিনি একই সঙ্গে লিখেছেন, তাঁকে যেন মসজিদের পাশে কবর দেওয়া হয়, যেন তিনি আজানের ধ্বনি শুনতে পান। একেই বলে সম্প্রীতি। গাফ্ফার চৌধুরী সাহেব লন্ডনে অনেক পূজার অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে ভাষণ দিয়েছেন। এতে তাঁর ধর্ম নষ্ট হয়নি। প্রথম জীবনে মাদ্রাসা শিক্ষিত গাফফার ভাই যেমন ইসলামিক ধর্ম তত্ত্বে প্রাজ্ঞ, সনাতন ধর্মেও তাঁর জ্ঞান অপরিসীম। এই ধর্মান্ধরা পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানের বিরোধিতা করে অথচ হাজার বছর ধরে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন আমাদের বৈশিষ্ট্য, যাতে আনন্দ করে থাকেন দেশের প্রায় সব মুসলমান। একইভাবে ধর্মান্ধরা মঙ্গল শোভাযাত্রা, নবান্ন, চৈত্র সংক্রান্তি এবং পয়লা ফাল্গুনের উৎসবেরও বিরোধী। ইসলাম ধর্মের কোথাও বলেনি এগুলো পাপ। পৃথিবীর অন্যান্য মুসলিমপ্রধান দেশেও, যেমন- ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, তুরস্ক, পূর্ব ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, আফ্রিকার বিভিন্ন দেশেও স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতিকে লালন করেন সে দেশের মুসলমানরা। এ ধর্মান্ধরা যে ধর্ম বিষয়ে অশিক্ষিত, অজ্ঞ তা ধর্মতত্ত্বে আসল শিক্ষিত, জ্ঞানীজনরা বলে থাকেন, কিন্তু তারা সোচ্চার নন বলে ধর্ম ব্যবসায়ীদের কণ্ঠ বেশি শোনা যায়। গত কয়েক দিন আমি তেমনি কয়েকজন প্রকৃত ধর্ম জ্ঞানসম্পন্ন হুজুরের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি। তারা বললেন ধর্ম ব্যবসায়ীদের প্রচুর পয়সা আছে বলেই তাদের কণ্ঠ অধিক শোনা যায়। আসলেই সরল মানুষদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এসব ধর্ম ব্যবসায়ী একেকটি ওয়াজ থেকে লাখ লাখ টাকা আয় করেন এবং প্রদান করেন হিংসার বাণী, বিভেদের বাণী, ঘৃণার বাণী, মহিলাদের কর্মক্ষেত্রে না যাওয়ার বাণী। আমি খুব কমই ওয়াজ শুনেছি যেখানে আসল ধর্মতত্ত্ব সম্পর্কে, মানবতা সম্পর্কে, ধর্মীয় আদর্শ সম্পর্কে, মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন সম্পর্কে অথবা সমাজ কল্যাণকর কথা বলা হয়। তারা না জানে বিদায় হজের বাণী না জানে মদিনা সনদের মর্মকথা। ধর্ম ব্যবসা ছাড়া এদের মূল উদ্দেশ্য হলো মুক্তিযুদ্ধের এ সরকারকে উৎখাত করে দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করা, তালেবানি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। তাদের স্পর্ধা এতই বেড়ে গেছে যে, তারা আজ বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেওয়ার কথা বলছে। আজ সময় এসেছে তাদের ভৌতিক দাবির কাছে আত্মসমর্পণ না করে তাদের সমুচিত শিক্ষা দেওয়ার। আমাদের মাননীয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মোজ্জাম্মেল হক বলেছেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর ২৬ ফুট ভাস্কর্য বসানো হবে এবং ভাস্কর্যের বিষয়ে অর্বাচীন লোকদের কথায় কান দেবেন না। তিনি সবার প্রশংসার দাবিদার এ জন্য যে, তিনি ধর্ম ব্যবসায়ীদের উচিত জবাব দিয়ে দিয়েছেন। একই ধরনের উচিত জবাব দিয়েছেন মাহবুবুল হক হানিফ, ব্যারিস্টার নওফেল এবং নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তাদের সবাইকে সাধুবাদ।

সাকিব সাহেব বলেছেন, তিনি পূজায় যাওয়ায় যারা কষ্ট পেয়েছে তাদের কাছে তিনি ক্ষমাপ্রার্থী। সাকিব সাহেব বুঝতে পারলেন না তার এই কাপুরুষসুলভ এবং অন্যায় ক্ষমা প্রার্থনায় গুটিকয়েক ধর্ম ব্যবসায়ী যদি খুশি হয়েও থাকে এর ফলে মর্মাহত হয়েছেন, হতাশ হয়েছেন কোটি কোটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী জনতা, যারা সম্প্রীতির মহান ঐতিহ্যে বিশ্বাস করা সত্যিকারের ধার্মিক লোক, কেননা মানুষকে ভালোবাসাই ধর্ম, বলেছেন মাওলানা রুমিসহ অন্য ধর্মবিশারদরা। যেসব কোটি কোটি মুসলমান শাহ্ আবদুল করিমের সেই অমর গানটি আনন্দভরে প্রতিদিন শুনে থাকেন তারা নিশ্চয়ই সাকিবের ক্ষমা প্রার্র্থনায় গভীরভাবে আহত হয়েছেন। সাকিব সাহেব যদি ধর্মান্ধ মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের অন্যায় দাবির কাছে আত্মসমর্পণ না করে, সত্যিকার টাইগার নেতার মতো অবস্থানে থেকে ধর্ম ব্যবসায়ীদের দাঁতভাঙা জবাব দিতেন তাহলে তিনি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মনে গৌরবের জায়গায় থাকতেন। তিনি সম্ভবত ভুলে গিয়েছিলেন যে এ পাকিস্তানপন্থি, তালেবানপন্থি ধর্মব্যবসায়ীরা ২০১৩ এর ৫ মে মাত্র কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দে মাথায় হাত দিয়ে দৌড়ে পালিয়েছিল ভয়ার্ত শৃগালের মতো।  এই হচ্ছে তাদের শক্তি, সাহস। সাকিব সাহেব কোনো অন্যায় বা পাপ করেননি যার জন্য ক্ষমা চাইলেন, বরং ক্ষমা চেয়ে তিনি নীতির  প্রশ্নে শক্ত অবস্থানে থাকার অক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৩ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে