শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিজয়ের মাস ও বেগম খালেদা জিয়া

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বিজয়ের মাস ও বেগম খালেদা জিয়া

আজ ১ ডিসেম্বর, বিজয়ের মাস। এ মাসে হাজার বছরের লাঞ্ছনা-বঞ্চনা কাটিয়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি, মুক্ত হয়েছি পাকিস্তানের জাঁতাকল থেকে। দেখতে দেখতে অর্ধশতাব্দী কেটে গেল। মুক্ত স্বাধীন দেশে এতটা সময় বেঁচে থাকব কখনো আশা করিনি। তাই একটু পিছু ফিরে দেখি। তত দিনে কাদেরিয়া বাহিনী একটি নিয়মিত বাহিনীকে পর্যুদস্ত করে দেওয়ার ক্ষমতা অর্জন করে ফেলেছে। যুদ্ধকৌশল, অস্ত্রশস্ত্র কোনো কিছুতেই আর পিছে পড়ে নেই কাদেরিয়া বাহিনী। ঈদুল ফিতরের পর প্রতিটি ঘাটে প্রতিটি যুদ্ধে হানাদার বাহিনী নিদারুণ নাস্তানাবুদ হয়েছে, পরাজিত হয়েছে। যুদ্ধের শুরুতেই বাসাইল-ভুয়াপুর-গোপালপুর-ঘাটাইল-কালিহাতী এসব থানা দখল করে নিয়েছিলাম। সখীপুর তখন থানা ছিল না। সখীপুর আমাদের দখলেই ছিল। আগস্টের শেষের দিকে আমাদের হাত থেকে হানাদাররা দুই দিনের জন্য সখীপুরকে ছিনিয়ে নিয়েছিল। ওই পর্যন্তই। তারপর আর কখনো পা রাখতে পারেনি। দুর্ধর্ষ কমান্ডার লাবিবুর রহমান জুলাইয়ের শেষের দিকে নাগরপুর থানা দখল করে সব অস্ত্রশস্ত্র গোলাবারুদ এবং ওয়্যারলেস সেট নিয়ে এসেছিল। তারপর আবার হানাদাররা থানা দখল নেয়। তাই নভেম্বরে শেষ সপ্তাহে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম নাগরপুর থানা দখলে নেওয়ার। মুক্তিযুদ্ধের সবচেয়ে বেশি যোদ্ধা ও সমরাস্ত্র নিয়ে নাগরপুর থানার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। ছয়-সাতটি কোম্পানিতে প্রায় দেড় হাজার যোদ্ধা নাগরপুর থানা আক্রমণ করেছিল। বলতে দ্বিধা নেই এত শক্তি প্রয়োগ করেও শেষ পর্যন্ত আমরা নাগরপুর থানা পুরোপুরি দখলে নিতে পারিনি। এমনভাবে থানার ভিতর মাটির নিচ দিয়ে হানাদাররা জাল বিছিয়েছিল যেখানে আমাদের গুলিগোলা প্রবেশ করতে পারেনি। নাগরপুরের সবকিছু আমাদের দখলে এলেও থানা দখল করতে পারিনি। বরং আমাদের বেশ কয়েকজন বীর মুক্তিযোদ্ধা আহত হয়েছিল। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান চর পাকুল্যার শামসু, আনোয়ার হোসেন পাহাড়ী, কোম্পানি কমান্ডার হুমায়ুন বাঙাল ও সুফী নুরুজ্জামান। আক্রমণের আগের দিন কাদেরিয়া বাহিনীর স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ডা. শাহজাদা চৌধুরী ভারত ভ্রমণ শেষে সংসদ সদস্য লতিফ সিদ্দিকী ও আনোয়ারুল আলম শহীদের সঙ্গে কেদারপুর এসেছিল। তার কাছে বিপুল চিকিৎসা সরঞ্জাম থাকায় যুদ্ধাহত বীর যোদ্ধারা বেঁচে যায়। হানাদাররা প্রথম ধাক্কা সামলে নিলে সারা দিন যুদ্ধ হয়। আমরা কোথাও অত গুলি খরচ করিনি যা নাগরপুর করেছিলাম। দুই দিন নিরন্তর চেষ্টার পর খবর পাই নাগরপুরে অবরুদ্ধ হানাদারদের মুক্ত করতে এক ব্যাটালিয়ন হানাদার টাঙ্গাইল থেকে আসছে। থানা ঘিরে না রেখে টাঙ্গাইলের দিক থেকে আসা হানাদারদের বাধা দেওয়া সমীচীন মনে করে দলবল নিয়ে উত্তরে এলাসিন ঘাটে যাই। তখনো পাকিস্তানিরা ধলেশ্বরী নদী পার হতে পারেনি। এখন তো মরা ধলেশ্বরী। তখন ধলেশ্বরী ছিল চিরযৌবনা প্রায় দেড়-দুই মাইল পাশ। কখনোসখনো মাঝি এপাড় থেকে ওপাড় যেতে ভয় পেত। এলাসিন ঘাটে এসে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এখন মন্ত্রী আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে দেখা হয়। সে বড় উৎসাহ নিয়ে জানায়, শত্রু সৈন্য নদী পার হতে পারেনি। আমরা আরও উত্তর দিকে এগিয়ে যাই। ডিসেম্বর, নদীতে তেমন পানি ছিল না। উত্তর পাড়ে কয়েক শ গজজুড়ে পানি, তারপর বালি আর বালি। আমরা একেবারে দক্ষিণ পাড় ঘেঁষে পশ্চিমে যাচ্ছিলাম। নদীর গভীরতা অনেক। নিচে তাকিয়ে দেখি কয়েক শ হানাদার নদীর তল দিয়ে পুব দিকে যাচ্ছে। আমরা পশ্চিমে, ওরা পুবে। দূরত্ব ৫০ গজের বেশি নয়। প্রশ্ন, আমরা শুধু ওপরে ওরা নিচে। তখন উত্তর পাড় থেকে প্রচ- গুলি আসতে থাকে। আড়াল নেওয়ার তেমন জায়গা ছিল না। হঠাৎই সামনে এক ছোট্ট খাল দেখতে পাই। সেখানে ১০-১২ জন ঝাঁপিয়ে পড়ি। অন্যরা হারিয়ে যায়। আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক বাঁ পাশে, ডান পাশে ছানোয়ার। হঠাৎ ছানোয়ারের পিঠে গুলি লেগে মারাত্মক জখম হয়। গুলি লাগাতে ক্ষতস্থান দিয়ে ভিতরে দেখা যাচ্ছিল। ছানোয়ার বসে পড়ে বলল, স্যার, আমার গুলি লেগেছে। আমি দেখলাম কোনো পথ নেই। বললাম, কে বলেছে? আমি বলছি তোর গুলি লাগেনি। তুই এক দৌড়ে দক্ষিণ-পশ্চিমে ভাররা বাজারে চলে যা। ছানোয়ার উঠে দৌড় দিল। কিছু দূর গিয়ে নিজেকে সামলাতে পারছিল না। ততক্ষণে সেখানে মাসুদ, আবদুল্লাহ বীরপ্রতীকসহ আরও কে কে যেন হাজির হয়েছিল। তারা তাকে ধরাধরি করে প্রথমে ভাররা বাজার, সেখান থেকে পাশের গ্রামে নিয়ে যায়। আমাদের মারাত্মক বিপর্যয় ঘটে।

নাগরপুর কেদারপুরে শহীদ বীর যোদ্ধার জানাজায় লেখক

সবুর নেই, খোকা নেই, ফজলু কেউ নেই। সব হারিয়ে গেছে। হানাদাররা নদীর পাড়ে উঠে বেকায়দায় পেয়ে দুজন মুক্তিযোদ্ধাকে গুলি করে হত্যা করে। তারা ছিল রবিউলের কোম্পানির। রবিউল তার কোম্পানিকে কিছু না বলে পালিয়ে যায়। নাম ছিল রবিউল গেরিলা। গেরিলা নামে হয়তো শত্রু সৈন্যদের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়েছিল। আমাদের যোদ্ধাদের ওপরও শুভ প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। কিন্তু রবিউল কখনো তেমন ভালো করতে পারেনি। এলাসিন ঘাট থেকে পালিয়ে সোজা চলে যায় কেদারপুরে। সেখানে গিয়ে এক অভাবনীয় কান্ড ঘটায়। বলে বসে, সর্বাধিনায়ক হানাদারদের হাতে ধরা পড়েছে। একটু পরে সেখানে যায় আমার দেহরক্ষী দলের প্রধান ফজলুল হক বীরপ্রতীক। সেও রবিউলের কথায় সায় দেয়। শুরু হয়ে যায় এক মারাত্মক কান্নাকাটি। মুক্তিযোদ্ধা শিবিরে কখনো কোনো দিন অমন কান্নাকাটি হয়নি। লতিফ ভাই এক দিন আগে কেদারপুর এসেছেন। তার কান্না সব থেকে বেশি। আমি ওসবের কিছুই জানি না। আহত ছানোয়ারকে নিয়ে বড় পেরেশানিতে ছিলাম। মাঝরাতে সুটাইনের ইউনিয়ন কমান্ডার এলে প্রায় সব সমস্যার অবসান হয়। সবুরকে পাওয়া যায়, পাওয়া যায় অন্য মুক্তিযোদ্ধাদের। আমরা দুপুরের দিকে এলাসিন ঘাট থেকে দুজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধাকে নিয়ে কেদারপুরে পৌঁছি। কেদারপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে ২ শতাংশ জমি কিনে দুই মুক্তিযোদ্ধাকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়। আজ এত বছর পর বারবার মনে পড়ে তাদের কথা। সেটাই ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের করা বাংলাদেশ সরকারের আঁকা স্ট্যাম্পে দলিল করে কবরস্থ করা। আজ সে কবরের চিহ্ন থাকলেও মর্যাদা নেই। কেউ হয়তো খোঁজও নেয় না, কবর দুটি কার বা কাদের।

বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে কিছুদিন বেশ আলোচনা। করোনা দুর্যোগ-দুর্বিপাকের শুরুতে সরকার বেগম খালেদা জিয়াকে ছয় মাসের জন্য জেল থেকে মুক্তি দিয়েছিল। তিনি তাঁর গুলশানের বাড়িতে করোনাকাল কাটাচ্ছেন। বেগম খালেদা জিয়া একজন জাতীয় নেতা। তাঁর নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব-আপসহীন ব্যক্তিত্ব দেশবাসী দেখেছেন। জিয়া ট্রাস্টের যে মামলায় খালেদা জিয়া সাজাপ্রাপ্ত সে সাজা কেন জানি অনেকে মনেপ্রাণে গ্রহণ করতে পারেনি। তা যাই হোক সেই দন্ড নিয়েই বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে ছিলেন। একসময় চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালেও ছিলেন। যদিও তাঁর সরকারি চিকিৎসকদের ওপর আস্থা ছিল না। তবু সরকারি নিয়মে জেলকোডের বাধ্যবাধকতা মেনে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের কেবিন ব্লকে প্রিজন সেলে ছিলেন। আমিও পিজি হাসপাতালের প্রিজন সেলে অনেক দিন ছিলাম। কিছুদিন যাবৎ শুনছি, বিএনপির কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন বেগম খালেদা জিয়াকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছে। কেন তাঁকে গৃহবন্দী করে রাখা হবে? তিনি তো সাজাপ্রাপ্ত বন্দী। সরকার উদারতা দেখিয়ে তাঁকে জেলের স্থলে বাড়িতে থাকার সুযোগ দিয়েছে। আমার ধারণা, অন্য কারও সরকার হলে সাজাপ্রাপ্ত বেগম খালেদা জিয়াকে কখনো নাজিমউদ্দিন রোডের জেলে নিতেন না। যে জেলে একসময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব থেকেছেন, সর্বজনাব শেখ ফজলুল হক মণি, আবদুর রাজ্জাক, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, কে এম ওবায়দুর রহমান, ফণীভূষণ মজুমদার, বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আবদুল কুদ্দুস মাখন, সিরাজুল আলম খান, শাজাহান সিরাজ, লতিফ সিদ্দিকী- এমনকি আমার মতো অপদার্থরা থেকেছেন। সেখানে বেগম খালেদা জিয়াকে নেওয়ার কোনো দরকার ছিল না। গুলশানের বাড়ি সাবজেল করে কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে সেখানেই তাঁকে রাখা যেত। যেটা ভালো মনে করেছে সরকার করেছে। কিন্তু যে সময় তাঁকে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো জেলখানায় রাখা হয়েছে সেটা খুব একটা জেল আইনে ঠিক হয়নি। নির্জন একাকী কোনো সাজাপ্রাপ্তকে রাখার জেলকোডে বিধান নেই। আরেকটি মারাত্মক ত্রুটি হয়েছে অসুস্থ বেগম খালেদা জিয়াকে সাহায্য করার জন্য নিত্য সহযোগী তাঁর বাড়ির সেবিকা ফাতেমাকে থাকতে দেওয়া। এটা জেল আইনের পরিপন্থী। সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের জন্য জেল আইনে কতটা কী সুযোগ-সুবিধা থাকে ভালো করে পড়ে দেখতে হবে। কিন্তু নিরাপত্তা বন্দী হিসেবে জেলে যে কোনো প্রথম শ্রেণির বন্দীকে কাজ করার জন্য হাজতিদের দেওয়া হয়। সেই সাহায্যকারীদের ‘ফালতু’ বলে। আমি অনেক ফালতু দেখেছি যারা মা-বোন-স্ত্রীর চেয়েও বেশি যত্ন নেয় বা নিতে পারে। বেগম খালেদা জিয়ার জন্য একজন কেন পাঁচ-দশ জন সেবিকা দেওয়া যেতে পারত। কিন্তু তাদের অবশ্যই জেলের বাসিন্দা হতে হবে। এখানে স্পেশাল বা বিশেষ ব্যবস্থার কোনো সুযোগ নেই। খালেদা জিয়াকে দেখাশোনার জন্য জেলে ফাতেমাকে দেওয়া হয়েছে। কেন তাকে দেওয়া হয়েছে? কোনো অপরাধ না করেই তিনি কেন জেল খাটবেন? এতে কি তার নাগরিক অধিকার ক্ষুণœ হচ্ছে না? মানবাধিকার ক্ষুণœ হয়নি?

সাজাপ্রাপ্ত বা অভিযুক্ত সে অভিযোগ সত্য বা মিথ্যা হোক কোনো অভিযোগে আদালতের নির্দেশ ছাড়া কাউকে জেলে রাখার বিধান নেই। আজ কেউ কিছু বলছে না, কারণ আজ ভাষা নীরব। কিন্তু ৫০ বা ১০০ বছর পরও এ নিয়ে কাউকে না কাউকে জবাব দিতে হবে। কোনো বিষয়ই চিরসত্য নয়। সকালবেলার আমির রে ভাই ফকির সন্ধ্যাবেলা- এ কথা যুগে যুগে সত্য বলে প্রমাণিত। তাই জেনেশুনে ভবিষ্যৎ অন্ধকার করা কোনো বুদ্ধিমানের কাজ নয়। সরকারের সঙ্গে কথা না হলে বেগম খালেদা জিয়া জেল থেকে বাইরে আসতে পারতেন না। কথা হয়েছে, বনিবনা হয়েছে তাই তিনি বাইরে। আগেই বলেছি, অন্য কেউ সরকার হলে হয়তো বেগম খালেদা জিয়াকে জেলখানায় নিতেন না। তাঁর বাড়ি সাবজেল করে সেখানে রাখতেন। মানুষের হায়াত-মউতের কথা বলা যায় না। বেগম খালেদা জিয়ার জেলখানায় স্বাভাবিক মৃত্যু হলেও অনেকেই বিশ্বাস করতেন না, বিএনপির লোকেরা তো নয়ই। বলার চেষ্টা করা হতো, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। এমন যে অতীতে কখনো হয়নি তা নয়। তাই বলা হতো এবং অনেকে তা বিশ্বাস করত। শত চেষ্টা করেও সরকার তা চাপা দিতে পারত না। খালেদা জিয়া সাজা মাথায় নিয়েই তাঁর বাড়ি আছেন। এখন মারা গেলে সরকার মেরেছে, বিষ প্রয়োগ করেছে বা অন্যভাবে- এসব ধোপে টিকবে না। গোঁড়া বিএনপিরা বলতে পারেন। কিন্তু সাধারণ মানুষ তাতে আমল দেবেন না। এদিক থেকে সরকার একটি মারাত্মক বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে। কেউ কেউ বলছেন, খালেদা জিয়া গৃহবন্দী কিনা? তিনি গৃহবন্দী হবেন কেন, তিনি পুরোপুরি বন্দী। তাঁকে জামিন দেওয়া হলেও না হয় তাঁর চলাফেরা, দেখা-সাক্ষাৎ, রাজনীতির ওপর সরকারি বাধানিষেধের কথা বলা যেত। তাঁকে জামিনও দেওয়া হয়নি। সরকার ক্ষমতায় তাঁর দন্ড ছয় মাসের জন্য স্থগিত রেখেছে। আমারও প্রশ্ন- এ ছয় মাস বা তার পরে বৃদ্ধিকৃত ছয় মাস দন্ডের মধ্যে গোনা হবে নাকি দন্ডের বাইরে থাকবে। দন্ড মাথায় তিনি যেখানেই থাকুন তাঁর দন্ডের সময় গোনার কথা। সেদিন শুনে অবাক হলাম, খালেদা জিয়া চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে দুই মাস আগে আবেদন করেছেন। কিন্তু তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে পৌঁছেনি। কি মারাত্মক কথা! দেশের একজন প্রধান নেত্রীর কোনো আবেদন দুই মাসেও যদি মন্ত্রীর হাতে না পৌঁছে বা মন্ত্রীর টেবিলে না যায় তাহলে সে তো এক ভয়াবহ ব্যাপার। বেগম খালেদা জিয়ার লোকজন কোথায় আবেদন করেছেন, জেল কর্তৃপক্ষের কাছে নাকি আইন মন্ত্রণালয়ে? আমার তো মনে হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করে জেল কর্তৃপক্ষ এবং প্রধানমন্ত্রী বরাবর তার অনুলিপি দিয়েছেন।

আমাদের ছোট্ট দেশ, সবকিছু ঢাকায়। কচ্ছপ গতিতে ফাইল চললেও দুই মাস লাগার কথা নয়। দু-এক দিন বা দুই সপ্তাহ লাগতে পারে। বড় ধন্দে আছি। এভাবে চলে না। চললে দেশের কল্যাণ হয় না। একজন রাস্তার ফকিরও সরকারের কাছে কোনো আবেদন-নিবেদন করলে ‘হ্যাঁ, না’ সঙ্গে সঙ্গে বলা উচিত। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ’৬৯-এ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকেও প্যারোলে মুক্তি দিয়ে আইয়ুব খানের সঙ্গে কথা বলার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। নেতা তা গ্রহণ করেননি। দেশ ছিল উত্তাল। ’৬৯-এর গণআন্দোলনের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদের লৌহকঠিন দৃঢ়তা এবং বঙ্গবন্ধুর অনমনীয় মনোভাবে শেষ পর্যন্ত প্যারোলের বদলে মিথ্যা আগরতলা মামলা প্রত্যাহার করতে আইয়ুব খান বাধ্য হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু মুক্ত মানুষ হিসেবে গোলটেবিলে গিয়েছিলেন। যেখানে তাঁর জন্য নানা কৌশলে ফাঁসির দড়ি প্রস্তুত করা হচ্ছিল। তাই মানুষ ভাবে এক, দয়ালু আল্লাহ করেন আরেক। কখন কী হয় কেউ বলতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রেও এসবের ব্যতিক্রম হবে না। দুই মাস স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে বিএনপির আবেদন যায়নি। এখন দুই ঘণ্টা অথবা দুই দিনে অবশ্যই যাবে এবং সিদ্ধান্তও হবে, একসময় মানবিক কারণে উন্নত চিকিৎসার জন্য বেগম খালেদা জিয়া বিদেশ যাবেন। তার পরের ইতিহাস কী হবে সে জন্য আমাদের কিছুটা অপেক্ষা করতেই হবে। সে অপেক্ষাতেই থাকলাম।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা