শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিজয়ের মাস ও বেগম খালেদা জিয়া

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বিজয়ের মাস ও বেগম খালেদা জিয়া

আজ ১ ডিসেম্বর, বিজয়ের মাস। এ মাসে হাজার বছরের লাঞ্ছনা-বঞ্চনা কাটিয়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি, মুক্ত হয়েছি পাকিস্তানের জাঁতাকল থেকে। দেখতে দেখতে অর্ধশতাব্দী কেটে গেল। মুক্ত স্বাধীন দেশে এতটা সময় বেঁচে থাকব কখনো আশা করিনি। তাই একটু পিছু ফিরে দেখি। তত দিনে কাদেরিয়া বাহিনী একটি নিয়মিত বাহিনীকে পর্যুদস্ত করে দেওয়ার ক্ষমতা অর্জন করে ফেলেছে। যুদ্ধকৌশল, অস্ত্রশস্ত্র কোনো কিছুতেই আর পিছে পড়ে নেই কাদেরিয়া বাহিনী। ঈদুল ফিতরের পর প্রতিটি ঘাটে প্রতিটি যুদ্ধে হানাদার বাহিনী নিদারুণ নাস্তানাবুদ হয়েছে, পরাজিত হয়েছে। যুদ্ধের শুরুতেই বাসাইল-ভুয়াপুর-গোপালপুর-ঘাটাইল-কালিহাতী এসব থানা দখল করে নিয়েছিলাম। সখীপুর তখন থানা ছিল না। সখীপুর আমাদের দখলেই ছিল। আগস্টের শেষের দিকে আমাদের হাত থেকে হানাদাররা দুই দিনের জন্য সখীপুরকে ছিনিয়ে নিয়েছিল। ওই পর্যন্তই। তারপর আর কখনো পা রাখতে পারেনি। দুর্ধর্ষ কমান্ডার লাবিবুর রহমান জুলাইয়ের শেষের দিকে নাগরপুর থানা দখল করে সব অস্ত্রশস্ত্র গোলাবারুদ এবং ওয়্যারলেস সেট নিয়ে এসেছিল। তারপর আবার হানাদাররা থানা দখল নেয়। তাই নভেম্বরে শেষ সপ্তাহে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম নাগরপুর থানা দখলে নেওয়ার। মুক্তিযুদ্ধের সবচেয়ে বেশি যোদ্ধা ও সমরাস্ত্র নিয়ে নাগরপুর থানার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। ছয়-সাতটি কোম্পানিতে প্রায় দেড় হাজার যোদ্ধা নাগরপুর থানা আক্রমণ করেছিল। বলতে দ্বিধা নেই এত শক্তি প্রয়োগ করেও শেষ পর্যন্ত আমরা নাগরপুর থানা পুরোপুরি দখলে নিতে পারিনি। এমনভাবে থানার ভিতর মাটির নিচ দিয়ে হানাদাররা জাল বিছিয়েছিল যেখানে আমাদের গুলিগোলা প্রবেশ করতে পারেনি। নাগরপুরের সবকিছু আমাদের দখলে এলেও থানা দখল করতে পারিনি। বরং আমাদের বেশ কয়েকজন বীর মুক্তিযোদ্ধা আহত হয়েছিল। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান চর পাকুল্যার শামসু, আনোয়ার হোসেন পাহাড়ী, কোম্পানি কমান্ডার হুমায়ুন বাঙাল ও সুফী নুরুজ্জামান। আক্রমণের আগের দিন কাদেরিয়া বাহিনীর স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ডা. শাহজাদা চৌধুরী ভারত ভ্রমণ শেষে সংসদ সদস্য লতিফ সিদ্দিকী ও আনোয়ারুল আলম শহীদের সঙ্গে কেদারপুর এসেছিল। তার কাছে বিপুল চিকিৎসা সরঞ্জাম থাকায় যুদ্ধাহত বীর যোদ্ধারা বেঁচে যায়। হানাদাররা প্রথম ধাক্কা সামলে নিলে সারা দিন যুদ্ধ হয়। আমরা কোথাও অত গুলি খরচ করিনি যা নাগরপুর করেছিলাম। দুই দিন নিরন্তর চেষ্টার পর খবর পাই নাগরপুরে অবরুদ্ধ হানাদারদের মুক্ত করতে এক ব্যাটালিয়ন হানাদার টাঙ্গাইল থেকে আসছে। থানা ঘিরে না রেখে টাঙ্গাইলের দিক থেকে আসা হানাদারদের বাধা দেওয়া সমীচীন মনে করে দলবল নিয়ে উত্তরে এলাসিন ঘাটে যাই। তখনো পাকিস্তানিরা ধলেশ্বরী নদী পার হতে পারেনি। এখন তো মরা ধলেশ্বরী। তখন ধলেশ্বরী ছিল চিরযৌবনা প্রায় দেড়-দুই মাইল পাশ। কখনোসখনো মাঝি এপাড় থেকে ওপাড় যেতে ভয় পেত। এলাসিন ঘাটে এসে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এখন মন্ত্রী আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে দেখা হয়। সে বড় উৎসাহ নিয়ে জানায়, শত্রু সৈন্য নদী পার হতে পারেনি। আমরা আরও উত্তর দিকে এগিয়ে যাই। ডিসেম্বর, নদীতে তেমন পানি ছিল না। উত্তর পাড়ে কয়েক শ গজজুড়ে পানি, তারপর বালি আর বালি। আমরা একেবারে দক্ষিণ পাড় ঘেঁষে পশ্চিমে যাচ্ছিলাম। নদীর গভীরতা অনেক। নিচে তাকিয়ে দেখি কয়েক শ হানাদার নদীর তল দিয়ে পুব দিকে যাচ্ছে। আমরা পশ্চিমে, ওরা পুবে। দূরত্ব ৫০ গজের বেশি নয়। প্রশ্ন, আমরা শুধু ওপরে ওরা নিচে। তখন উত্তর পাড় থেকে প্রচ- গুলি আসতে থাকে। আড়াল নেওয়ার তেমন জায়গা ছিল না। হঠাৎই সামনে এক ছোট্ট খাল দেখতে পাই। সেখানে ১০-১২ জন ঝাঁপিয়ে পড়ি। অন্যরা হারিয়ে যায়। আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক বাঁ পাশে, ডান পাশে ছানোয়ার। হঠাৎ ছানোয়ারের পিঠে গুলি লেগে মারাত্মক জখম হয়। গুলি লাগাতে ক্ষতস্থান দিয়ে ভিতরে দেখা যাচ্ছিল। ছানোয়ার বসে পড়ে বলল, স্যার, আমার গুলি লেগেছে। আমি দেখলাম কোনো পথ নেই। বললাম, কে বলেছে? আমি বলছি তোর গুলি লাগেনি। তুই এক দৌড়ে দক্ষিণ-পশ্চিমে ভাররা বাজারে চলে যা। ছানোয়ার উঠে দৌড় দিল। কিছু দূর গিয়ে নিজেকে সামলাতে পারছিল না। ততক্ষণে সেখানে মাসুদ, আবদুল্লাহ বীরপ্রতীকসহ আরও কে কে যেন হাজির হয়েছিল। তারা তাকে ধরাধরি করে প্রথমে ভাররা বাজার, সেখান থেকে পাশের গ্রামে নিয়ে যায়। আমাদের মারাত্মক বিপর্যয় ঘটে।

নাগরপুর কেদারপুরে শহীদ বীর যোদ্ধার জানাজায় লেখক

সবুর নেই, খোকা নেই, ফজলু কেউ নেই। সব হারিয়ে গেছে। হানাদাররা নদীর পাড়ে উঠে বেকায়দায় পেয়ে দুজন মুক্তিযোদ্ধাকে গুলি করে হত্যা করে। তারা ছিল রবিউলের কোম্পানির। রবিউল তার কোম্পানিকে কিছু না বলে পালিয়ে যায়। নাম ছিল রবিউল গেরিলা। গেরিলা নামে হয়তো শত্রু সৈন্যদের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়েছিল। আমাদের যোদ্ধাদের ওপরও শুভ প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। কিন্তু রবিউল কখনো তেমন ভালো করতে পারেনি। এলাসিন ঘাট থেকে পালিয়ে সোজা চলে যায় কেদারপুরে। সেখানে গিয়ে এক অভাবনীয় কান্ড ঘটায়। বলে বসে, সর্বাধিনায়ক হানাদারদের হাতে ধরা পড়েছে। একটু পরে সেখানে যায় আমার দেহরক্ষী দলের প্রধান ফজলুল হক বীরপ্রতীক। সেও রবিউলের কথায় সায় দেয়। শুরু হয়ে যায় এক মারাত্মক কান্নাকাটি। মুক্তিযোদ্ধা শিবিরে কখনো কোনো দিন অমন কান্নাকাটি হয়নি। লতিফ ভাই এক দিন আগে কেদারপুর এসেছেন। তার কান্না সব থেকে বেশি। আমি ওসবের কিছুই জানি না। আহত ছানোয়ারকে নিয়ে বড় পেরেশানিতে ছিলাম। মাঝরাতে সুটাইনের ইউনিয়ন কমান্ডার এলে প্রায় সব সমস্যার অবসান হয়। সবুরকে পাওয়া যায়, পাওয়া যায় অন্য মুক্তিযোদ্ধাদের। আমরা দুপুরের দিকে এলাসিন ঘাট থেকে দুজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধাকে নিয়ে কেদারপুরে পৌঁছি। কেদারপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে ২ শতাংশ জমি কিনে দুই মুক্তিযোদ্ধাকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়। আজ এত বছর পর বারবার মনে পড়ে তাদের কথা। সেটাই ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের করা বাংলাদেশ সরকারের আঁকা স্ট্যাম্পে দলিল করে কবরস্থ করা। আজ সে কবরের চিহ্ন থাকলেও মর্যাদা নেই। কেউ হয়তো খোঁজও নেয় না, কবর দুটি কার বা কাদের।

বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে কিছুদিন বেশ আলোচনা। করোনা দুর্যোগ-দুর্বিপাকের শুরুতে সরকার বেগম খালেদা জিয়াকে ছয় মাসের জন্য জেল থেকে মুক্তি দিয়েছিল। তিনি তাঁর গুলশানের বাড়িতে করোনাকাল কাটাচ্ছেন। বেগম খালেদা জিয়া একজন জাতীয় নেতা। তাঁর নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব-আপসহীন ব্যক্তিত্ব দেশবাসী দেখেছেন। জিয়া ট্রাস্টের যে মামলায় খালেদা জিয়া সাজাপ্রাপ্ত সে সাজা কেন জানি অনেকে মনেপ্রাণে গ্রহণ করতে পারেনি। তা যাই হোক সেই দন্ড নিয়েই বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে ছিলেন। একসময় চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালেও ছিলেন। যদিও তাঁর সরকারি চিকিৎসকদের ওপর আস্থা ছিল না। তবু সরকারি নিয়মে জেলকোডের বাধ্যবাধকতা মেনে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের কেবিন ব্লকে প্রিজন সেলে ছিলেন। আমিও পিজি হাসপাতালের প্রিজন সেলে অনেক দিন ছিলাম। কিছুদিন যাবৎ শুনছি, বিএনপির কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন বেগম খালেদা জিয়াকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছে। কেন তাঁকে গৃহবন্দী করে রাখা হবে? তিনি তো সাজাপ্রাপ্ত বন্দী। সরকার উদারতা দেখিয়ে তাঁকে জেলের স্থলে বাড়িতে থাকার সুযোগ দিয়েছে। আমার ধারণা, অন্য কারও সরকার হলে সাজাপ্রাপ্ত বেগম খালেদা জিয়াকে কখনো নাজিমউদ্দিন রোডের জেলে নিতেন না। যে জেলে একসময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব থেকেছেন, সর্বজনাব শেখ ফজলুল হক মণি, আবদুর রাজ্জাক, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, কে এম ওবায়দুর রহমান, ফণীভূষণ মজুমদার, বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আবদুল কুদ্দুস মাখন, সিরাজুল আলম খান, শাজাহান সিরাজ, লতিফ সিদ্দিকী- এমনকি আমার মতো অপদার্থরা থেকেছেন। সেখানে বেগম খালেদা জিয়াকে নেওয়ার কোনো দরকার ছিল না। গুলশানের বাড়ি সাবজেল করে কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে সেখানেই তাঁকে রাখা যেত। যেটা ভালো মনে করেছে সরকার করেছে। কিন্তু যে সময় তাঁকে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো জেলখানায় রাখা হয়েছে সেটা খুব একটা জেল আইনে ঠিক হয়নি। নির্জন একাকী কোনো সাজাপ্রাপ্তকে রাখার জেলকোডে বিধান নেই। আরেকটি মারাত্মক ত্রুটি হয়েছে অসুস্থ বেগম খালেদা জিয়াকে সাহায্য করার জন্য নিত্য সহযোগী তাঁর বাড়ির সেবিকা ফাতেমাকে থাকতে দেওয়া। এটা জেল আইনের পরিপন্থী। সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের জন্য জেল আইনে কতটা কী সুযোগ-সুবিধা থাকে ভালো করে পড়ে দেখতে হবে। কিন্তু নিরাপত্তা বন্দী হিসেবে জেলে যে কোনো প্রথম শ্রেণির বন্দীকে কাজ করার জন্য হাজতিদের দেওয়া হয়। সেই সাহায্যকারীদের ‘ফালতু’ বলে। আমি অনেক ফালতু দেখেছি যারা মা-বোন-স্ত্রীর চেয়েও বেশি যত্ন নেয় বা নিতে পারে। বেগম খালেদা জিয়ার জন্য একজন কেন পাঁচ-দশ জন সেবিকা দেওয়া যেতে পারত। কিন্তু তাদের অবশ্যই জেলের বাসিন্দা হতে হবে। এখানে স্পেশাল বা বিশেষ ব্যবস্থার কোনো সুযোগ নেই। খালেদা জিয়াকে দেখাশোনার জন্য জেলে ফাতেমাকে দেওয়া হয়েছে। কেন তাকে দেওয়া হয়েছে? কোনো অপরাধ না করেই তিনি কেন জেল খাটবেন? এতে কি তার নাগরিক অধিকার ক্ষুণœ হচ্ছে না? মানবাধিকার ক্ষুণœ হয়নি?

সাজাপ্রাপ্ত বা অভিযুক্ত সে অভিযোগ সত্য বা মিথ্যা হোক কোনো অভিযোগে আদালতের নির্দেশ ছাড়া কাউকে জেলে রাখার বিধান নেই। আজ কেউ কিছু বলছে না, কারণ আজ ভাষা নীরব। কিন্তু ৫০ বা ১০০ বছর পরও এ নিয়ে কাউকে না কাউকে জবাব দিতে হবে। কোনো বিষয়ই চিরসত্য নয়। সকালবেলার আমির রে ভাই ফকির সন্ধ্যাবেলা- এ কথা যুগে যুগে সত্য বলে প্রমাণিত। তাই জেনেশুনে ভবিষ্যৎ অন্ধকার করা কোনো বুদ্ধিমানের কাজ নয়। সরকারের সঙ্গে কথা না হলে বেগম খালেদা জিয়া জেল থেকে বাইরে আসতে পারতেন না। কথা হয়েছে, বনিবনা হয়েছে তাই তিনি বাইরে। আগেই বলেছি, অন্য কেউ সরকার হলে হয়তো বেগম খালেদা জিয়াকে জেলখানায় নিতেন না। তাঁর বাড়ি সাবজেল করে সেখানে রাখতেন। মানুষের হায়াত-মউতের কথা বলা যায় না। বেগম খালেদা জিয়ার জেলখানায় স্বাভাবিক মৃত্যু হলেও অনেকেই বিশ্বাস করতেন না, বিএনপির লোকেরা তো নয়ই। বলার চেষ্টা করা হতো, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। এমন যে অতীতে কখনো হয়নি তা নয়। তাই বলা হতো এবং অনেকে তা বিশ্বাস করত। শত চেষ্টা করেও সরকার তা চাপা দিতে পারত না। খালেদা জিয়া সাজা মাথায় নিয়েই তাঁর বাড়ি আছেন। এখন মারা গেলে সরকার মেরেছে, বিষ প্রয়োগ করেছে বা অন্যভাবে- এসব ধোপে টিকবে না। গোঁড়া বিএনপিরা বলতে পারেন। কিন্তু সাধারণ মানুষ তাতে আমল দেবেন না। এদিক থেকে সরকার একটি মারাত্মক বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে। কেউ কেউ বলছেন, খালেদা জিয়া গৃহবন্দী কিনা? তিনি গৃহবন্দী হবেন কেন, তিনি পুরোপুরি বন্দী। তাঁকে জামিন দেওয়া হলেও না হয় তাঁর চলাফেরা, দেখা-সাক্ষাৎ, রাজনীতির ওপর সরকারি বাধানিষেধের কথা বলা যেত। তাঁকে জামিনও দেওয়া হয়নি। সরকার ক্ষমতায় তাঁর দন্ড ছয় মাসের জন্য স্থগিত রেখেছে। আমারও প্রশ্ন- এ ছয় মাস বা তার পরে বৃদ্ধিকৃত ছয় মাস দন্ডের মধ্যে গোনা হবে নাকি দন্ডের বাইরে থাকবে। দন্ড মাথায় তিনি যেখানেই থাকুন তাঁর দন্ডের সময় গোনার কথা। সেদিন শুনে অবাক হলাম, খালেদা জিয়া চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে দুই মাস আগে আবেদন করেছেন। কিন্তু তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে পৌঁছেনি। কি মারাত্মক কথা! দেশের একজন প্রধান নেত্রীর কোনো আবেদন দুই মাসেও যদি মন্ত্রীর হাতে না পৌঁছে বা মন্ত্রীর টেবিলে না যায় তাহলে সে তো এক ভয়াবহ ব্যাপার। বেগম খালেদা জিয়ার লোকজন কোথায় আবেদন করেছেন, জেল কর্তৃপক্ষের কাছে নাকি আইন মন্ত্রণালয়ে? আমার তো মনে হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করে জেল কর্তৃপক্ষ এবং প্রধানমন্ত্রী বরাবর তার অনুলিপি দিয়েছেন।

আমাদের ছোট্ট দেশ, সবকিছু ঢাকায়। কচ্ছপ গতিতে ফাইল চললেও দুই মাস লাগার কথা নয়। দু-এক দিন বা দুই সপ্তাহ লাগতে পারে। বড় ধন্দে আছি। এভাবে চলে না। চললে দেশের কল্যাণ হয় না। একজন রাস্তার ফকিরও সরকারের কাছে কোনো আবেদন-নিবেদন করলে ‘হ্যাঁ, না’ সঙ্গে সঙ্গে বলা উচিত। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ’৬৯-এ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকেও প্যারোলে মুক্তি দিয়ে আইয়ুব খানের সঙ্গে কথা বলার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। নেতা তা গ্রহণ করেননি। দেশ ছিল উত্তাল। ’৬৯-এর গণআন্দোলনের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদের লৌহকঠিন দৃঢ়তা এবং বঙ্গবন্ধুর অনমনীয় মনোভাবে শেষ পর্যন্ত প্যারোলের বদলে মিথ্যা আগরতলা মামলা প্রত্যাহার করতে আইয়ুব খান বাধ্য হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু মুক্ত মানুষ হিসেবে গোলটেবিলে গিয়েছিলেন। যেখানে তাঁর জন্য নানা কৌশলে ফাঁসির দড়ি প্রস্তুত করা হচ্ছিল। তাই মানুষ ভাবে এক, দয়ালু আল্লাহ করেন আরেক। কখন কী হয় কেউ বলতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রেও এসবের ব্যতিক্রম হবে না। দুই মাস স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে বিএনপির আবেদন যায়নি। এখন দুই ঘণ্টা অথবা দুই দিনে অবশ্যই যাবে এবং সিদ্ধান্তও হবে, একসময় মানবিক কারণে উন্নত চিকিৎসার জন্য বেগম খালেদা জিয়া বিদেশ যাবেন। তার পরের ইতিহাস কী হবে সে জন্য আমাদের কিছুটা অপেক্ষা করতেই হবে। সে অপেক্ষাতেই থাকলাম।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক
গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের দল ঘোষণা: এবারও জায়গা হয়নি নেইমারের
ব্রাজিলের দল ঘোষণা: এবারও জায়গা হয়নি নেইমারের

৫৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব

৩ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি
‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
উত্তরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাগরিক সেবার মানোন্নয়নের তাগিদ ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসকের
নাগরিক সেবার মানোন্নয়নের তাগিদ ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসকের

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরায় ট্রেনের ধাক্কায় একজনের মৃত্যু
উত্তরায় ট্রেনের ধাক্কায় একজনের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চোটে পাকিস্তান সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ব্রেভিস
চোটে পাকিস্তান সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ব্রেভিস

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান ছাড়াই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে সৌদি: ট্রাম্প
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান ছাড়াই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে সৌদি: ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের সেরা একাদশের অধিনায়ক উলভার্ট, নেই হারমানপ্রিত
বিশ্বকাপের সেরা একাদশের অধিনায়ক উলভার্ট, নেই হারমানপ্রিত

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পেঁয়াজের কেজি ছাড়ালো ১০০ টাকা
পেঁয়াজের কেজি ছাড়ালো ১০০ টাকা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় আত্মনির্ভর জীবনের পথে কবি মজেল উদ্দীন
বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় আত্মনির্ভর জীবনের পথে কবি মজেল উদ্দীন

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় দুর্নীতি হয়েছে ২১১০ কোটি টাকা : টিআইবি
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় দুর্নীতি হয়েছে ২১১০ কোটি টাকা : টিআইবি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ক্ষমা করে দিতে বলেছিলেন গুরুতর অসুস্থ মাহমুদউল্লাহ
স্ত্রীকে ক্ষমা করে দিতে বলেছিলেন গুরুতর অসুস্থ মাহমুদউল্লাহ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে মনোনয়ন পেয়েই নির্বাচনী প্রচারে নামলেন বিএনপির প্রার্থীরা
রংপুরে মনোনয়ন পেয়েই নির্বাচনী প্রচারে নামলেন বিএনপির প্রার্থীরা

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

একদিনে ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু
একদিনে ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দুবাইয়ে পুরুষ প্রতিদ্বন্দ্বীর মুখোমুখি সাবালেঙ্কা
দুবাইয়ে পুরুষ প্রতিদ্বন্দ্বীর মুখোমুখি সাবালেঙ্কা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবিকে রুবেলের খোঁচা
বিসিবিকে রুবেলের খোঁচা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পছন্দের পুরুষের কথা জানালেন মালাইকা
পছন্দের পুরুষের কথা জানালেন মালাইকা

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজার ‘আলিঙ্গন’ এখন ‘দাফনের’ প্রতীক্ষায়!
গাজার ‘আলিঙ্গন’ এখন ‘দাফনের’ প্রতীক্ষায়!

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যা মামলায় বর্ষার জামিন নামঞ্জুর
জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যা মামলায় বর্ষার জামিন নামঞ্জুর

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চোটে বিগ ব্যাশ থেকে ছিটকে গেলেন অশ্বিন
চোটে বিগ ব্যাশ থেকে ছিটকে গেলেন অশ্বিন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণে খুলল নতুন দুয়ার
রংপুরে ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণে খুলল নতুন দুয়ার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিয়ানে ‘সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার’ হওয়ার আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
আসিয়ানে ‘সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার’ হওয়ার আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের টিম ডিরেক্টরের দায়িত্বে রাজ্জাক
বাংলাদেশের টিম ডিরেক্টরের দায়িত্বে রাজ্জাক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগ
ব্রাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ওয়েবসাইট নিয়ে নির্দেশনা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ওয়েবসাইট নিয়ে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম