শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

কাশ্মীরে পাকিস্তানি আগ্রাসনের প্রতিকারে গান্ধীর চিন্তাভাবনা

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন

কাশ্মীরে পাকিস্তানি আগ্রাসনের প্রতিকারে গান্ধীর চিন্তাভাবনা

পাকিস্তান ১৯৪৭ সালের অক্টোবরে কাশ্মীর দখল করে নেওয়ার লক্ষ্যে আগ্রাসন চালায়। কাশ্মীরের অধিবাসীর বেশির ভাগই মুসলমান। তারা যদি তাদের আবাসভূমিকে পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত করতে চায় তাহলে দখলের জন্য আগ্রাসন কেন? বিষয়টি মহাত্মা গান্ধীকে বিচলিত করে।

পাকিস্তান যে হঠাৎ কাশ্মীরে আক্রমণ চালিয়ে কিছু জায়গা কব্জা করে নিয়েছে ভারত সেটা সরকারিভাবে জানায় ২৪ অক্টোবর (১৯৪৭) শুক্রবার রাতে। থাইল্যান্ডের সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মানে ভোজসভা চলছিল; সেখানেই প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এ কথা বলেছিলেন। ২৫ অক্টোবর সকালে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কমান্ডার-ইন-চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল রব লকহার্ট পাকিস্তানি সেনা সদর দফতরের একটি টেলিগ্রাম পড়ছিলেন। তাতে বলা হয়, প্রায় ৫ হাজার উপজাতীয় লোক আক্রমণ চালিয়ে মুজাফফরাবাদ ও ডোমেল দখল করে নিয়েছে। আক্রমণকারী উপজাতীয়দের সঙ্গে আরও উপজাতীয় যুক্ত হতে যাচ্ছে। তারা ইতিমধ্যে শ্রীনগর থেকে ৩০ মাইলের একটু দূরে গিয়ে পৌঁছেছে।

জম্মু ও কাশ্মীরের অস্থির-উদ্বিগ্ন মহারাজা হরি সিং মরিয়া হয়ে সশস্ত্র সহায়তা দেওয়ার জন্য দিল্লিকে অনুরোধ জানালেন। কিন্তু লর্ড মাউন্টব্যাটেন (ভারতের তদানীন্তন গভর্নর জেনারেল) সশস্ত্র সহায়তা প্রাপ্তির জন্য আবশ্যকীয় শর্ত পালনের ওপর জোর দেন। সেটা হলো কাশ্মীরের ভারতে যোগদান। মাউন্টব্যাটেন তখন পর্যন্ত ব্রিটিশরাজের প্রতিনিধি এবং ভারতীয় বাহিনীর দায়িত্বেও রয়েছেন ব্রিটিশ অফিসাররা। কাগজে-কলমে কোনো নির্দেশনা পাওয়ার আগ পর্যন্ত তারা শ্রীনগরে ভারতীয় সেনা পাঠানোর কাজটি কখনই করবেন না।

মাউন্টব্যাটেনের প্রেস অ্যাটাশে অ্যালান ক্যাম্পবেল-জনসন তাঁর ডায়রিতে লিখেছেন, মহারাজা যোগদান করায় ভারতের নেওয়া পদক্ষেপগুলো পুরোপুরি বৈধতা পেয়ে গেল। সেদিক থেকে ব্রিটেন হলো প্রথম বিদেশি রাষ্ট্র যে কাশ্মীরের ভারতে যোগদান মেনে নিয়েছিল। শ্রীনগরে ভারতীয় সেনা পৌঁছলে তার জবাবে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ (পাকিস্তানের গভর্নর) পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অস্থায়ী কমান্ডার-ইন-চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার ডগলাস গ্রেসিকে যুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে সৈন্য পাঠানোর নির্দেশ দেন। জেনারেল গ্রেসি বলেন, সুপ্রিম কমান্ডারের (মাউন্টব্যাটেন) অনুমোদন ব্যতিরেকে সেনা পাঠানোর নির্দেশদানে তিনি প্রস্তুত নন। ২৬ অক্টোবর ছিল পবিত্র ঈদুল আজহা। এদিন গান্ধী মুসলমানদের উদ্দেশে দেওয়া বাণীতে বলেন, ‘এদিন আমাদের শপথবদ্ধ হতে হবে যে আমরা রক্তের বদলে রক্ত ঝরাব না। সত্যের জন্য, ভালোবাসার জন্য, মমতার জন্য আমরা বরং নিজের রক্তটাই দেব। ঈশ্বর আমাদের সেই শক্তি দিন, এটাই আমার প্রার্থনা।’

কাশ্মীর পরিস্থিতির ওপর গান্ধী প্রথমবারের মতো মন্তব্য করেন ঈদুল আজহার দিনই তাঁর বৈকালিক প্রার্থনা সভায়। তিনি বলেন, ‘খবরের কাগজে যা পড়ছি তার সবই যদি সঠিক হয়ে থাকে তাহলে তো সত্যিই খারাপ অবস্থা। এটাই শুধু বলতে পারি যে, এভাবে আমরা আমাদের ধর্মকে রক্ষা করতে পারব না; নিজেদের রক্ষা করতে পারব না। খবর বেরিয়েছে, পাকিস্তানে যুক্ত হওয়ার জন্য কাশ্মীরের ওপর জবরদস্তির চেষ্টা করছে পাকিস্তান। এ রকম করা উচিত নয়। বলপ্রয়োগে কারও কাছ থেকে কিছু কেড়ে নেওয়া সম্ভব নয়।’

গান্ধী আরও বলেন, ‘মানুষের ওপর হামলা চালিয়ে, গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে পুড়িয়ে তাদের বাধ্য করা যায় না। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও কাশ্মীরের জনগণ যদি ভারতে যোগ দিতে চায় কেউই তাদের রুখতে পারবে না। পাকিস্তানের লোকেরা যদি কাশ্মীরের লোকদের ওপর জোর খাটাতে চায় তাহলে পাকিস্তান সরকারেরই উচিত তাদের থামিয়ে দেওয়া। যদি তা করতে ব্যর্থ হয় তাহলে তাকেই (পাকিস্তান) এর পুরো দায় নিতে হবে।’

পরদিন, ২৭ অক্টোবর তিনি বাংলার প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে এক চিঠিতে বলেন, ‘হিন্দু আর মুসলিম দুই জাতি নয়। মুসলমানরা কখনই হিন্দুর দাস হবে না, হিন্দুরাও হবে না মুসলমানের দাস। তাই, তারা যাতে পরস্পর ভাই ভাই হয়ে বাস করতে পারে (তারা তো সত্যিই ভাই ভাই) সেই চেষ্টা চালাতে গিয়ে আমাকে আর আপনাকে প্রয়োজনে মরতে হবে।’ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যটি ভারতে যুক্ত হতে চাইছে, এতে গান্ধী কোনো অসামঞ্জস্যই দেখেননি।

২৯ অক্টোবর ভারতীয় সেনারা শ্রীনগর বিমানবন্দর রক্ষা করল। তবে রাজধানীর ৫ মাইলের মধ্যে তুমুল লড়াই চলতে থাকে। মাউন্টব্যাটেনের সঙ্গে ৯০ মিনিট ধরে আলোচনাকালে সংকট সম্পর্কে অবহিত হলেন গান্ধী। সেদিন বিকালে তাঁর প্রার্থনা সভায় ভারতের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধের বিশদ বর্ণনা করেন। বললেন, ‘এটা হতভম্ব হয়ে যাওয়ার মতো একটা কাহিনি।’

গান্ধীর সঙ্গে আলাপকালে মহারাজার ভারতে যোগদানকে ‘স্বাগত’ জানান মাউন্টব্যাটেন। তিনি ১৫০০ ভারতীয় সেনার বিপুলসংখ্যক উপজাতীয় যোদ্ধার সঙ্গে বীরত্বপূর্ণ লড়াইয়ের প্রশংসা করেন। ‘আফ্রিদি’ উপজাতীয় এই যোদ্ধাদের অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়েছে পাকিস্তানি সেনা অফিসাররা। এ ব্যাপারে খুব একটা রাখঢাকও তারা করেনি। অবস্থাটাকে পাকিস্তান বলেছে, ‘স্বাধীনতার জন্য স্বেচ্ছায় জাগরণ।’

সামরিক প্রত্যুত্তর আর বেসামরিক ত্যাগ স্বীকার দ্বারা আগ্রাসন যে পরাভূত করা দরকার এতে গান্ধী কোনো সন্দেহ পোষণ করেননি। অ্যালান ক্যাম্পবেল-জনসন লিখেছেন, কাশ্মীর বিষয়ে গান্ধীর কথাবার্তা চার্চিলের ধরনেরই অনেকটা। গান্ধী বলেন, ‘মানুষ কেবল আমরণ লড়ে যেতে পারে; ফলাফল ঈশ্বরের হাতে।’ দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে-  ভারতের ছোট সেনাদল যদি থার্মোপিলাই যুদ্ধে (সংঘটিত হয় খ্রিস্টপূর্ব ৪৮০ অব্দে পারস্য বাহিনীর বিরুদ্ধে) স্পার্টা রাজ্যের সেনাদের মতো সাহসের সঙ্গে লড়তে লড়তে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়, তাতে তিনি অশ্রুপাত করবেন না।

কাশ্মীরকে রক্ষা করতে গিয়ে শেখ আবদুল্লাহ (কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী) এবং তাঁর হিন্দু, মুসলিম ও শিখ সাথীরা যদি মারা যেতে থাকেন তাতেও তাঁর দুঃখ নেই। ভারতের অন্যান্য এলাকার জন্য ওটা হবে গৌরবময় উদাহরণ। বীরত্বব্যঞ্জক সেই প্রতিরক্ষার দ্বারা প্রভাবিত হবে সমগ্র উপমহাদেশ। তাতে করে সবাই ভুলে যাবে যে হিন্দু-মুসলিম-শিখরা কখনো একে অন্যের দুশমন ছিল।

(এম জে আকবরের ‘দ্য মহাত্মা অ্যান্ড কাশ্মীর’ শীর্ষক নিবন্ধের উদ্ধৃতাংশ)।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

১৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে