শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

কাশ্মীরে পাকিস্তানি আগ্রাসনের প্রতিকারে গান্ধীর চিন্তাভাবনা

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন

কাশ্মীরে পাকিস্তানি আগ্রাসনের প্রতিকারে গান্ধীর চিন্তাভাবনা

পাকিস্তান ১৯৪৭ সালের অক্টোবরে কাশ্মীর দখল করে নেওয়ার লক্ষ্যে আগ্রাসন চালায়। কাশ্মীরের অধিবাসীর বেশির ভাগই মুসলমান। তারা যদি তাদের আবাসভূমিকে পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত করতে চায় তাহলে দখলের জন্য আগ্রাসন কেন? বিষয়টি মহাত্মা গান্ধীকে বিচলিত করে।

পাকিস্তান যে হঠাৎ কাশ্মীরে আক্রমণ চালিয়ে কিছু জায়গা কব্জা করে নিয়েছে ভারত সেটা সরকারিভাবে জানায় ২৪ অক্টোবর (১৯৪৭) শুক্রবার রাতে। থাইল্যান্ডের সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মানে ভোজসভা চলছিল; সেখানেই প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এ কথা বলেছিলেন। ২৫ অক্টোবর সকালে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কমান্ডার-ইন-চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল রব লকহার্ট পাকিস্তানি সেনা সদর দফতরের একটি টেলিগ্রাম পড়ছিলেন। তাতে বলা হয়, প্রায় ৫ হাজার উপজাতীয় লোক আক্রমণ চালিয়ে মুজাফফরাবাদ ও ডোমেল দখল করে নিয়েছে। আক্রমণকারী উপজাতীয়দের সঙ্গে আরও উপজাতীয় যুক্ত হতে যাচ্ছে। তারা ইতিমধ্যে শ্রীনগর থেকে ৩০ মাইলের একটু দূরে গিয়ে পৌঁছেছে।

জম্মু ও কাশ্মীরের অস্থির-উদ্বিগ্ন মহারাজা হরি সিং মরিয়া হয়ে সশস্ত্র সহায়তা দেওয়ার জন্য দিল্লিকে অনুরোধ জানালেন। কিন্তু লর্ড মাউন্টব্যাটেন (ভারতের তদানীন্তন গভর্নর জেনারেল) সশস্ত্র সহায়তা প্রাপ্তির জন্য আবশ্যকীয় শর্ত পালনের ওপর জোর দেন। সেটা হলো কাশ্মীরের ভারতে যোগদান। মাউন্টব্যাটেন তখন পর্যন্ত ব্রিটিশরাজের প্রতিনিধি এবং ভারতীয় বাহিনীর দায়িত্বেও রয়েছেন ব্রিটিশ অফিসাররা। কাগজে-কলমে কোনো নির্দেশনা পাওয়ার আগ পর্যন্ত তারা শ্রীনগরে ভারতীয় সেনা পাঠানোর কাজটি কখনই করবেন না।

মাউন্টব্যাটেনের প্রেস অ্যাটাশে অ্যালান ক্যাম্পবেল-জনসন তাঁর ডায়রিতে লিখেছেন, মহারাজা যোগদান করায় ভারতের নেওয়া পদক্ষেপগুলো পুরোপুরি বৈধতা পেয়ে গেল। সেদিক থেকে ব্রিটেন হলো প্রথম বিদেশি রাষ্ট্র যে কাশ্মীরের ভারতে যোগদান মেনে নিয়েছিল। শ্রীনগরে ভারতীয় সেনা পৌঁছলে তার জবাবে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ (পাকিস্তানের গভর্নর) পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অস্থায়ী কমান্ডার-ইন-চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার ডগলাস গ্রেসিকে যুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে সৈন্য পাঠানোর নির্দেশ দেন। জেনারেল গ্রেসি বলেন, সুপ্রিম কমান্ডারের (মাউন্টব্যাটেন) অনুমোদন ব্যতিরেকে সেনা পাঠানোর নির্দেশদানে তিনি প্রস্তুত নন। ২৬ অক্টোবর ছিল পবিত্র ঈদুল আজহা। এদিন গান্ধী মুসলমানদের উদ্দেশে দেওয়া বাণীতে বলেন, ‘এদিন আমাদের শপথবদ্ধ হতে হবে যে আমরা রক্তের বদলে রক্ত ঝরাব না। সত্যের জন্য, ভালোবাসার জন্য, মমতার জন্য আমরা বরং নিজের রক্তটাই দেব। ঈশ্বর আমাদের সেই শক্তি দিন, এটাই আমার প্রার্থনা।’

কাশ্মীর পরিস্থিতির ওপর গান্ধী প্রথমবারের মতো মন্তব্য করেন ঈদুল আজহার দিনই তাঁর বৈকালিক প্রার্থনা সভায়। তিনি বলেন, ‘খবরের কাগজে যা পড়ছি তার সবই যদি সঠিক হয়ে থাকে তাহলে তো সত্যিই খারাপ অবস্থা। এটাই শুধু বলতে পারি যে, এভাবে আমরা আমাদের ধর্মকে রক্ষা করতে পারব না; নিজেদের রক্ষা করতে পারব না। খবর বেরিয়েছে, পাকিস্তানে যুক্ত হওয়ার জন্য কাশ্মীরের ওপর জবরদস্তির চেষ্টা করছে পাকিস্তান। এ রকম করা উচিত নয়। বলপ্রয়োগে কারও কাছ থেকে কিছু কেড়ে নেওয়া সম্ভব নয়।’

গান্ধী আরও বলেন, ‘মানুষের ওপর হামলা চালিয়ে, গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে পুড়িয়ে তাদের বাধ্য করা যায় না। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও কাশ্মীরের জনগণ যদি ভারতে যোগ দিতে চায় কেউই তাদের রুখতে পারবে না। পাকিস্তানের লোকেরা যদি কাশ্মীরের লোকদের ওপর জোর খাটাতে চায় তাহলে পাকিস্তান সরকারেরই উচিত তাদের থামিয়ে দেওয়া। যদি তা করতে ব্যর্থ হয় তাহলে তাকেই (পাকিস্তান) এর পুরো দায় নিতে হবে।’

পরদিন, ২৭ অক্টোবর তিনি বাংলার প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে এক চিঠিতে বলেন, ‘হিন্দু আর মুসলিম দুই জাতি নয়। মুসলমানরা কখনই হিন্দুর দাস হবে না, হিন্দুরাও হবে না মুসলমানের দাস। তাই, তারা যাতে পরস্পর ভাই ভাই হয়ে বাস করতে পারে (তারা তো সত্যিই ভাই ভাই) সেই চেষ্টা চালাতে গিয়ে আমাকে আর আপনাকে প্রয়োজনে মরতে হবে।’ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যটি ভারতে যুক্ত হতে চাইছে, এতে গান্ধী কোনো অসামঞ্জস্যই দেখেননি।

২৯ অক্টোবর ভারতীয় সেনারা শ্রীনগর বিমানবন্দর রক্ষা করল। তবে রাজধানীর ৫ মাইলের মধ্যে তুমুল লড়াই চলতে থাকে। মাউন্টব্যাটেনের সঙ্গে ৯০ মিনিট ধরে আলোচনাকালে সংকট সম্পর্কে অবহিত হলেন গান্ধী। সেদিন বিকালে তাঁর প্রার্থনা সভায় ভারতের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধের বিশদ বর্ণনা করেন। বললেন, ‘এটা হতভম্ব হয়ে যাওয়ার মতো একটা কাহিনি।’

গান্ধীর সঙ্গে আলাপকালে মহারাজার ভারতে যোগদানকে ‘স্বাগত’ জানান মাউন্টব্যাটেন। তিনি ১৫০০ ভারতীয় সেনার বিপুলসংখ্যক উপজাতীয় যোদ্ধার সঙ্গে বীরত্বপূর্ণ লড়াইয়ের প্রশংসা করেন। ‘আফ্রিদি’ উপজাতীয় এই যোদ্ধাদের অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়েছে পাকিস্তানি সেনা অফিসাররা। এ ব্যাপারে খুব একটা রাখঢাকও তারা করেনি। অবস্থাটাকে পাকিস্তান বলেছে, ‘স্বাধীনতার জন্য স্বেচ্ছায় জাগরণ।’

সামরিক প্রত্যুত্তর আর বেসামরিক ত্যাগ স্বীকার দ্বারা আগ্রাসন যে পরাভূত করা দরকার এতে গান্ধী কোনো সন্দেহ পোষণ করেননি। অ্যালান ক্যাম্পবেল-জনসন লিখেছেন, কাশ্মীর বিষয়ে গান্ধীর কথাবার্তা চার্চিলের ধরনেরই অনেকটা। গান্ধী বলেন, ‘মানুষ কেবল আমরণ লড়ে যেতে পারে; ফলাফল ঈশ্বরের হাতে।’ দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে-  ভারতের ছোট সেনাদল যদি থার্মোপিলাই যুদ্ধে (সংঘটিত হয় খ্রিস্টপূর্ব ৪৮০ অব্দে পারস্য বাহিনীর বিরুদ্ধে) স্পার্টা রাজ্যের সেনাদের মতো সাহসের সঙ্গে লড়তে লড়তে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়, তাতে তিনি অশ্রুপাত করবেন না।

কাশ্মীরকে রক্ষা করতে গিয়ে শেখ আবদুল্লাহ (কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী) এবং তাঁর হিন্দু, মুসলিম ও শিখ সাথীরা যদি মারা যেতে থাকেন তাতেও তাঁর দুঃখ নেই। ভারতের অন্যান্য এলাকার জন্য ওটা হবে গৌরবময় উদাহরণ। বীরত্বব্যঞ্জক সেই প্রতিরক্ষার দ্বারা প্রভাবিত হবে সমগ্র উপমহাদেশ। তাতে করে সবাই ভুলে যাবে যে হিন্দু-মুসলিম-শিখরা কখনো একে অন্যের দুশমন ছিল।

(এম জে আকবরের ‘দ্য মহাত্মা অ্যান্ড কাশ্মীর’ শীর্ষক নিবন্ধের উদ্ধৃতাংশ)।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৫১ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের
নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন