শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

কাশ্মীরে পাকিস্তানি আগ্রাসনের প্রতিকারে গান্ধীর চিন্তাভাবনা

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন

কাশ্মীরে পাকিস্তানি আগ্রাসনের প্রতিকারে গান্ধীর চিন্তাভাবনা

পাকিস্তান ১৯৪৭ সালের অক্টোবরে কাশ্মীর দখল করে নেওয়ার লক্ষ্যে আগ্রাসন চালায়। কাশ্মীরের অধিবাসীর বেশির ভাগই মুসলমান। তারা যদি তাদের আবাসভূমিকে পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত করতে চায় তাহলে দখলের জন্য আগ্রাসন কেন? বিষয়টি মহাত্মা গান্ধীকে বিচলিত করে।

পাকিস্তান যে হঠাৎ কাশ্মীরে আক্রমণ চালিয়ে কিছু জায়গা কব্জা করে নিয়েছে ভারত সেটা সরকারিভাবে জানায় ২৪ অক্টোবর (১৯৪৭) শুক্রবার রাতে। থাইল্যান্ডের সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মানে ভোজসভা চলছিল; সেখানেই প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এ কথা বলেছিলেন। ২৫ অক্টোবর সকালে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কমান্ডার-ইন-চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল রব লকহার্ট পাকিস্তানি সেনা সদর দফতরের একটি টেলিগ্রাম পড়ছিলেন। তাতে বলা হয়, প্রায় ৫ হাজার উপজাতীয় লোক আক্রমণ চালিয়ে মুজাফফরাবাদ ও ডোমেল দখল করে নিয়েছে। আক্রমণকারী উপজাতীয়দের সঙ্গে আরও উপজাতীয় যুক্ত হতে যাচ্ছে। তারা ইতিমধ্যে শ্রীনগর থেকে ৩০ মাইলের একটু দূরে গিয়ে পৌঁছেছে।

জম্মু ও কাশ্মীরের অস্থির-উদ্বিগ্ন মহারাজা হরি সিং মরিয়া হয়ে সশস্ত্র সহায়তা দেওয়ার জন্য দিল্লিকে অনুরোধ জানালেন। কিন্তু লর্ড মাউন্টব্যাটেন (ভারতের তদানীন্তন গভর্নর জেনারেল) সশস্ত্র সহায়তা প্রাপ্তির জন্য আবশ্যকীয় শর্ত পালনের ওপর জোর দেন। সেটা হলো কাশ্মীরের ভারতে যোগদান। মাউন্টব্যাটেন তখন পর্যন্ত ব্রিটিশরাজের প্রতিনিধি এবং ভারতীয় বাহিনীর দায়িত্বেও রয়েছেন ব্রিটিশ অফিসাররা। কাগজে-কলমে কোনো নির্দেশনা পাওয়ার আগ পর্যন্ত তারা শ্রীনগরে ভারতীয় সেনা পাঠানোর কাজটি কখনই করবেন না।

মাউন্টব্যাটেনের প্রেস অ্যাটাশে অ্যালান ক্যাম্পবেল-জনসন তাঁর ডায়রিতে লিখেছেন, মহারাজা যোগদান করায় ভারতের নেওয়া পদক্ষেপগুলো পুরোপুরি বৈধতা পেয়ে গেল। সেদিক থেকে ব্রিটেন হলো প্রথম বিদেশি রাষ্ট্র যে কাশ্মীরের ভারতে যোগদান মেনে নিয়েছিল। শ্রীনগরে ভারতীয় সেনা পৌঁছলে তার জবাবে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ (পাকিস্তানের গভর্নর) পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অস্থায়ী কমান্ডার-ইন-চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার ডগলাস গ্রেসিকে যুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে সৈন্য পাঠানোর নির্দেশ দেন। জেনারেল গ্রেসি বলেন, সুপ্রিম কমান্ডারের (মাউন্টব্যাটেন) অনুমোদন ব্যতিরেকে সেনা পাঠানোর নির্দেশদানে তিনি প্রস্তুত নন। ২৬ অক্টোবর ছিল পবিত্র ঈদুল আজহা। এদিন গান্ধী মুসলমানদের উদ্দেশে দেওয়া বাণীতে বলেন, ‘এদিন আমাদের শপথবদ্ধ হতে হবে যে আমরা রক্তের বদলে রক্ত ঝরাব না। সত্যের জন্য, ভালোবাসার জন্য, মমতার জন্য আমরা বরং নিজের রক্তটাই দেব। ঈশ্বর আমাদের সেই শক্তি দিন, এটাই আমার প্রার্থনা।’

কাশ্মীর পরিস্থিতির ওপর গান্ধী প্রথমবারের মতো মন্তব্য করেন ঈদুল আজহার দিনই তাঁর বৈকালিক প্রার্থনা সভায়। তিনি বলেন, ‘খবরের কাগজে যা পড়ছি তার সবই যদি সঠিক হয়ে থাকে তাহলে তো সত্যিই খারাপ অবস্থা। এটাই শুধু বলতে পারি যে, এভাবে আমরা আমাদের ধর্মকে রক্ষা করতে পারব না; নিজেদের রক্ষা করতে পারব না। খবর বেরিয়েছে, পাকিস্তানে যুক্ত হওয়ার জন্য কাশ্মীরের ওপর জবরদস্তির চেষ্টা করছে পাকিস্তান। এ রকম করা উচিত নয়। বলপ্রয়োগে কারও কাছ থেকে কিছু কেড়ে নেওয়া সম্ভব নয়।’

গান্ধী আরও বলেন, ‘মানুষের ওপর হামলা চালিয়ে, গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে পুড়িয়ে তাদের বাধ্য করা যায় না। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও কাশ্মীরের জনগণ যদি ভারতে যোগ দিতে চায় কেউই তাদের রুখতে পারবে না। পাকিস্তানের লোকেরা যদি কাশ্মীরের লোকদের ওপর জোর খাটাতে চায় তাহলে পাকিস্তান সরকারেরই উচিত তাদের থামিয়ে দেওয়া। যদি তা করতে ব্যর্থ হয় তাহলে তাকেই (পাকিস্তান) এর পুরো দায় নিতে হবে।’

পরদিন, ২৭ অক্টোবর তিনি বাংলার প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে এক চিঠিতে বলেন, ‘হিন্দু আর মুসলিম দুই জাতি নয়। মুসলমানরা কখনই হিন্দুর দাস হবে না, হিন্দুরাও হবে না মুসলমানের দাস। তাই, তারা যাতে পরস্পর ভাই ভাই হয়ে বাস করতে পারে (তারা তো সত্যিই ভাই ভাই) সেই চেষ্টা চালাতে গিয়ে আমাকে আর আপনাকে প্রয়োজনে মরতে হবে।’ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যটি ভারতে যুক্ত হতে চাইছে, এতে গান্ধী কোনো অসামঞ্জস্যই দেখেননি।

২৯ অক্টোবর ভারতীয় সেনারা শ্রীনগর বিমানবন্দর রক্ষা করল। তবে রাজধানীর ৫ মাইলের মধ্যে তুমুল লড়াই চলতে থাকে। মাউন্টব্যাটেনের সঙ্গে ৯০ মিনিট ধরে আলোচনাকালে সংকট সম্পর্কে অবহিত হলেন গান্ধী। সেদিন বিকালে তাঁর প্রার্থনা সভায় ভারতের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধের বিশদ বর্ণনা করেন। বললেন, ‘এটা হতভম্ব হয়ে যাওয়ার মতো একটা কাহিনি।’

গান্ধীর সঙ্গে আলাপকালে মহারাজার ভারতে যোগদানকে ‘স্বাগত’ জানান মাউন্টব্যাটেন। তিনি ১৫০০ ভারতীয় সেনার বিপুলসংখ্যক উপজাতীয় যোদ্ধার সঙ্গে বীরত্বপূর্ণ লড়াইয়ের প্রশংসা করেন। ‘আফ্রিদি’ উপজাতীয় এই যোদ্ধাদের অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়েছে পাকিস্তানি সেনা অফিসাররা। এ ব্যাপারে খুব একটা রাখঢাকও তারা করেনি। অবস্থাটাকে পাকিস্তান বলেছে, ‘স্বাধীনতার জন্য স্বেচ্ছায় জাগরণ।’

সামরিক প্রত্যুত্তর আর বেসামরিক ত্যাগ স্বীকার দ্বারা আগ্রাসন যে পরাভূত করা দরকার এতে গান্ধী কোনো সন্দেহ পোষণ করেননি। অ্যালান ক্যাম্পবেল-জনসন লিখেছেন, কাশ্মীর বিষয়ে গান্ধীর কথাবার্তা চার্চিলের ধরনেরই অনেকটা। গান্ধী বলেন, ‘মানুষ কেবল আমরণ লড়ে যেতে পারে; ফলাফল ঈশ্বরের হাতে।’ দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে-  ভারতের ছোট সেনাদল যদি থার্মোপিলাই যুদ্ধে (সংঘটিত হয় খ্রিস্টপূর্ব ৪৮০ অব্দে পারস্য বাহিনীর বিরুদ্ধে) স্পার্টা রাজ্যের সেনাদের মতো সাহসের সঙ্গে লড়তে লড়তে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়, তাতে তিনি অশ্রুপাত করবেন না।

কাশ্মীরকে রক্ষা করতে গিয়ে শেখ আবদুল্লাহ (কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী) এবং তাঁর হিন্দু, মুসলিম ও শিখ সাথীরা যদি মারা যেতে থাকেন তাতেও তাঁর দুঃখ নেই। ভারতের অন্যান্য এলাকার জন্য ওটা হবে গৌরবময় উদাহরণ। বীরত্বব্যঞ্জক সেই প্রতিরক্ষার দ্বারা প্রভাবিত হবে সমগ্র উপমহাদেশ। তাতে করে সবাই ভুলে যাবে যে হিন্দু-মুসলিম-শিখরা কখনো একে অন্যের দুশমন ছিল।

(এম জে আকবরের ‘দ্য মহাত্মা অ্যান্ড কাশ্মীর’ শীর্ষক নিবন্ধের উদ্ধৃতাংশ)।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম